শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৬ এপ্রিল, ২০২৫ আপডেট: ০১:০৯, বুধবার, ১৬ এপ্রিল, ২০২৫

বিএনপি চাইবে ভোটের তারিখ

দৃষ্টি আজ যমুনায়, প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে হবে বৈঠক, সরকারের জবাবের ওপর নির্ভর করবে পরবর্তী পদক্ষেপ
বিশেষ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
বিএনপি চাইবে ভোটের তারিখ

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে অনুষ্ঠেয় বৈঠকে আগামী জাতীয় নির্বাচনের তারিখ এবং সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ চাইবে বিএনপি। এ দুটি বিষয়ে সরকারের জবাবের ওপর নির্ভর করবে বিএনপির পরবর্তী পদক্ষেপ। দাবি আদায়ে কী ধরনের কর্মসূচি দেওয়া হবে, সেসব বিষয়েও সিদ্ধান্ত নেবে দলটি। তবে বৈঠকে আলোচনা ও ঐক্যের মাধ্যমে নির্বাচনের রোডম্যাপের বিষয়টির নিশ্চয়ই সমাধান হবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। সবার দৃষ্টি আজ যমুনায়।

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে আজ দুপুর ১২টায় রাজধানীর রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় বিএনপির প্রতিনিধিদল বৈঠক করবে। বিএনপি মহাসচিবের নেতৃত্বে জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহ উদ্দিন আহমেদসহ আরও কয়েকজন প্রতিনিধি থাকার কথা রয়েছে। প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে অনুষ্ঠেয় বৈঠক সামনে রেখে গতকাল রাতে দলের সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী ফোরাম জাতীয় স্থায়ী কমিটির বৈঠক হয়েছে। এতে সরকারের সঙ্গে আগামী জাতীয় নির্বাচনের তারিখ ও সুস্পষ্ট রোডম্যাপ ছাড়াও আরও যে বিষয়ে আলোচনা হবে সেসব নিয়ে কথা হয়।

এক প্রশ্নের জবাবে বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহ উদ্দিন আহমেদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, আলোচনা অনেক বিষয়েই হবে। তবে মুখ্য বিষয় হলো, জাতীয় নির্বাচনের তারিখ ও সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ। আমরা সুনির্দিষ্টভাবেই এই দুটি বিষয়ে জানতে চাইব। সরকারের পক্ষ থেকে কী জবাব আসে তার ওপর নির্ভর করবে আমাদের দলীয় পরবর্তী পদক্ষেপ। এ ছাড়া আরও বেশ কিছু বিষয়ে আলোচনা হবে। নির্বাচনমুখী সংস্কারের বিষয়গুলোও আলোচনায় স্থান পাবে। বিশেষ করে নির্বাচনি এলাকার সীমানা নির্ধারণের বিষয়টিসহ জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি), প্রশাসন, সরকারি বঞ্চিত কর্মকর্তাদের নিয়োগ ও পদায়ন এসব বিষয়ের ওপর গুরুত্বারোপ করা হবে।

তিনি আরও বলেন, বিএনপির সঙ্গে সর্বশেষ বেঠকে প্রধান উপদেষ্টা বলেছিলেন, সরকার ডিসেম্বর মাসকে লক্ষ্য নিয়েই জাতীয় নির্বাচনের সব প্রস্তুতি কার্যক্রম শুরু করেছে। নির্বাচনি রোডম্যাপ ঘোষণাসহ আমরা বিষয়টিকে সরকারের পক্ষ থেকে অফিসিয়ালি জানানোর কথা বলেছিলাম। পরে দেখা গেল, এসব কোনো কিছুই হলো না। বরং নির্বাচন নিয়ে নানা মহলে ধোঁয়াশার সৃষ্টি হয়েছে। উপরন্তু প্রধান উপদেষ্টা নিজেই বিষয়টি পরিষ্কার না করে আগামী ডিসেম্বর থেকে পরবর্তী জুন মাস পর্যন্ত চলে গেলেন। সরকারের অন্য উপদেষ্টারা একেকজন একেক ধরনের কথাবার্তা বলা শুরু করেছেন। স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলে বেড়াচ্ছেন জনগণ নাকি এই সরকারকে আরও পাঁচ বছর ক্ষমতায় দেখতে চায়। আরেক উপদেষ্টা বললেন ছাত্র-জনতার বিপ্লবের মধ্য দিয়ে নাকি এই সরকার জনগণের ম্যান্ডেট পেয়ে গেছে। এখন এসব বক্তব্য তাঁদের (উপদেষ্টাদের) ব্যক্তিগত, নাকি সরকারের পক্ষ থেকে; আশা করি সে বিষয়গুলোও পরিষ্কার করা হবে।

বিএনপির নীতিনির্ধারকদের কাছে সরকারের তরফ থেকে সর্বশেষ বলা হয়েছে, চলতি বছরের ডিসেম্বর থেকে আগামী বছরের জুনের মধ্যে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। বিএনপি মনে করে, এটি কোনো সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ নয়। এ জন্য নির্বাচন নিয়ে সরকার আসলে কী ভাবছে, কিংবা তাদের অবস্থান কী, সেটা সুস্পষ্টভাবে প্রধান উপদেষ্টার কছে জানতে চাইবেন তাঁরা।

জানা যায়, আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে নানা আলোচনা ও হিসাবনিকাশ চলছে। এ বিষয়ে রীতিমতো ধৈর্যের পরীক্ষায় অবতীর্ণ হয়েছে দেশের সর্ববৃহৎ রাজনৈতিক দল বিএনপি। তবে নির্বাচন ইস্যুতে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে আজ সুস্পষ্ট রূপরেখা জানতে চাইবে বিএনপি। নির্বাচন নিয়ে যাতে জনমনে সৃষ্ট বিভ্রান্তি দূর হয়, সে বিষয়ে প্রধান উপদেষ্টাকে আহ্বান জানাবে দলটি। কেননা, সম্প্রতি আসন্ন জাতীয় নির্বাচন নিয়ে সরকারের পক্ষে একেক সময় একেক বক্তব্য ও সময়সীমা ঘোষণায় সংশয় তৈরি হয়েছে বিএনপিসহ সাধারণ মানুষের মধ্যে। যে কারণে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করে নির্বাচনের সুস্পষ্ট রূপরেখার বিষয়ে আজ জানতে চাওয়া হবে। অবশ্য অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস এরই মধ্যে জানিয়েছেন যে দলগুলো বড় ধরনের সংস্কার চাইলে নির্বাচন আগামী বছরের জুনে হবে। আর ছোট আকারের সংস্কার চাইলে নির্বাচন হতে পারে আগামী ডিসেম্বরেই। কিন্তু ডিসেম্বরের পরে নির্বাচন আয়োজনের বিরোধী বিএনপি। তারা চলতি বছরের জুন থেকে ডিসেম্বরের মধ্যেই জাতীয় নির্বাচন চায়। বিএনপির এই দাবির পক্ষে আরও কয়েকটি রাজনৈতিক দলও রয়েছে। জামায়াতে ইসলামী চায় সংস্কার শেষে যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন।

অন্যদিকে জুলাই আন্দোলন ঘিরে গড়ে ওঠা নতুন দল জাতীয় নাগরিক পার্টিসহ (এনসিপি) কয়েকটি রাজনৈতিক দলের দাবি, আগে সংস্কার ও স্থানীয় সরকার নির্বাচন এবং সবশেষে জাতীয় নির্বাচন। এর আগে গণপরিষদ নির্বাচনের দাবিও তুলছে এনসিপি। আবার এই সরকারকে পাঁচ বছর ক্ষমতায় রাখার কথাও শোনা যাচ্ছে। ফলে দলগুলোর কাঙ্ক্ষিত প্রত্যাশা অনুযায়ী নির্বাচন না হলে আবারও আন্দোলনের ইঙ্গিত পাওয়া যাচ্ছে। এ নিয়েই রাজনীতির মাঠে চলছে নানা আলোচনা। তবে সব জল্পনাকল্পনা এবং নানা কৌতূহল আড়ালে রেখে ডিসেম্বরে জাতীয় নির্বাচন ঘিরেই প্রস্তুতি নিচ্ছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বিএনপির আজকের বৈঠক প্রসঙ্গে বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস বলেন, ১৭ বছর ধরে আমরা নিরপেক্ষ নির্বাচনের দাবি জানিয়ে আসছি। এ কারণেই তো আওয়ামী লীগ সরকারের বিরুদ্ধে যত যুদ্ধবিগ্রহ এবং আন্দোলন-সংগ্রাম করেছি। এটি পুরোনো দাবি। এখনো সে দাবিতেই আছি এবং নতুন কোনো দাবি করিনি। আমরা ভেবেছিলাম, এই অন্তর্বর্তী সরকার আসার পরই স্বাভাবিকভাবেই তারা নির্বাচনের চিন্তা করবে। কারণ সারা বিশ্ব যেখানে গণতন্ত্রের দিকে ঝুঁকে আছে সেখানে অগণতান্ত্রিক একটি দেশ টিকে থাকবে, এটা ঠিক না।

মির্জা আব্বাস আরও বলেন, ড. মুহাম্মদ ইউনূস সাহেব সবার কাছে একজন শ্রদ্ধেয় ব্যক্তি। তিনি কথা দিয়েছেন এবং বলেছেন যে ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন করব। আবার তিনি জুন মাসের কথাও বলেছেন। কিন্তু জুন মাস এমন এক সময় যেটি নির্বাচনের সময় নয়। কারণ জুন তো পরিপূর্ণ বর্ষাকাল। সেজন্য নির্বাচনের বিষয়টি আমাদের বিভ্রান্তিতে ফেলেছে। আসলে কোনটা সঠিক?

দলের এই নীতিনির্ধারক বলেন, আওয়ামী লীগ ও হাসিনা বিদায় নিয়েছে। কিন্তু তার প্রেতাত্মা এখনো সচিবালয়ের ভিতরে ও বাইরে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে জেঁকে বসে আছে। সেজন্য আমাদের সন্দেহ হয়, যেখানে প্রধান উপদেষ্টা বলেন ডিসেম্বরে নির্বাচনের কথা। আবার আরেকজন বলেন জুনে নির্বাচনের কথা, আবার আরেকজন বলেন পাঁচ বছর এই সরকার থাকার দরকার, জনগণ চায়। এই যে কথাগুলো বলা হচ্ছে, এতে একটা বিভ্রান্তিকর পরিবেশ তৈরি হয়েছে। এতে জনগণ সন্দেহ ও দ্বিধাদ্বন্দ্বে পড়ে গেছে। এটাকে পরিষ্কার করার জন্যই আমরা আজ প্রধান উপদেষ্টার কাছে যাচ্ছি।

সরকারের তরফে চলতি বছরের ডিসেম্বর বা ২০২৬ সালের জুনের মধ্যে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন আয়োজনের কথা বলা হয়েছে। কিন্তু বিএনপি ও তার মিত্র দলগুলো এতে অখুশি। নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপের দাবিতে তারা আবারও নতুনভাবে রাজপথে নামার কথা বলছে। নির্বাচন দ্রুত দেওয়ার ব্যাপারে তারা সরকারকে নানাভাবে চাপপ্রয়োগের চেষ্টা করছে। বিএনপির দাবি, তারা নির্বাচনের পক্ষে জনমত সৃষ্টির কাজ করবে। দলটির জাতীয় স্থায়ী কমিটির বৈঠকে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের দাবিতে সমমনা সব রাজনৈতিক দলকে ঐক্যবদ্ধ করবে বিএনপি। প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকেও নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ না পেলে আলোচনার মাধ্যমে পরিস্থিতি অনুযায়ী করণীয় ঠিক করে ইতিবাচক কর্মসূচি নিয়ে জনগণের কাছে যাওয়া হবে। এরই মধ্যে তারা সমমনা রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে বৈঠকও করেছে।

বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির আরেক সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, আজকের বৈঠকে কী হয় সেটি আগে দেখি, তার আগে কর্মসূচি নিয়ে কোনো মতামত দিতে চাই না। কারণ আন্দোলন-কর্মসূচি এগুলো রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত, এগুলো অনেক কিছুর ওপর নির্ভর করে। আমরা আপাতত আজকের বৈঠক পর্যন্ত অপেক্ষা করতে চাই।

জানা যায়, যদি ডিসেম্বর মাস ঘিরেই নির্বাচনের কথা বলা হয়, তাহলে নির্বাচনের প্রস্তুতিতে যাবে দলটি। আর যদি সরকারের মনোভাব নেতিবাচক মনে হয়, তাহলে ফের কর্মসূচি নিয়ে মাঠে নামবে বিএনপি। এ ক্ষেত্রে দেশের প্রতিটি শহর ও জেলায় সমাবেশসহ অন্যান্য কর্মসূচি আয়োজনের পরিকল্পনা করছে তারা।

বিএনপির সিনিয়র নেতাদের মতে, তাঁদের প্রধান লক্ষ্য হচ্ছে যেকোনো মূল্যে চলতি বছরের মধ্যে নির্বাচন আদায়। নির্বাচন ডিসেম্বরের পর হলে নানা সংকট দেখা দিতে পারে। অভ্যন্তরীণ অনেক সংকট তৈরি হতে পারে, যা সামাল দেওয়া কঠিন হতে পারে। বিশেষ করে নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ না পেলে দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানও দেশে ফিরতে পারছেন না।

এই বিভাগের আরও খবর
লন্ডনে খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ জামায়াত আমিরের
লন্ডনে খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ জামায়াত আমিরের
ধর্ষণ হত্যা, মুখ ঝলসানো লাশ শিশু জুঁইয়ের
ধর্ষণ হত্যা, মুখ ঝলসানো লাশ শিশু জুঁইয়ের
গুরুত্বপূর্ণ মিশনে আসছেন ট্রাম্পের দুই কর্মকর্তা
গুরুত্বপূর্ণ মিশনে আসছেন ট্রাম্পের দুই কর্মকর্তা
৩ মে ঢাকায় হেফাজতের মহাসমাবেশ
৩ মে ঢাকায় হেফাজতের মহাসমাবেশ
বড় ঝুঁকি নতুন বিনিয়োগে, মাথায় হাত ব্যবসায়ীদের
বড় ঝুঁকি নতুন বিনিয়োগে, মাথায় হাত ব্যবসায়ীদের
রোডম্যাপসহ সব সমস্যার সমাধান হবে : ফখরুল
রোডম্যাপসহ সব সমস্যার সমাধান হবে : ফখরুল
কংগ্রেসের বিরুদ্ধে মোদির পাল্টা তোপ
কংগ্রেসের বিরুদ্ধে মোদির পাল্টা তোপ
মডেল মেঘনার বিরুদ্ধে বেআইনি কিছু করা হয়নি
মডেল মেঘনার বিরুদ্ধে বেআইনি কিছু করা হয়নি
আওয়ামী রাজনীতির মৃত্যু ঢাকায়, দাফন দিল্লিতে
আওয়ামী রাজনীতির মৃত্যু ঢাকায়, দাফন দিল্লিতে
জাতীয় ঐক্যের বার্তা দিলেন সেনাপ্রধান
জাতীয় ঐক্যের বার্তা দিলেন সেনাপ্রধান
প্রধান চ্যালেঞ্জ সুশাসন গণতন্ত্র মানবাধিকার
প্রধান চ্যালেঞ্জ সুশাসন গণতন্ত্র মানবাধিকার
প্রথম আলো নিষিদ্ধ, সম্পাদকের বিচার দাবি ইসলামি দলগুলোর
প্রথম আলো নিষিদ্ধ, সম্পাদকের বিচার দাবি ইসলামি দলগুলোর
সর্বশেষ খবর
বাউবির বৈশাখী উৎসবে গ্রাম বাংলার ঐতিহ্য ফুটে উঠলো
বাউবির বৈশাখী উৎসবে গ্রাম বাংলার ঐতিহ্য ফুটে উঠলো

৩৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মির্জাপুরে চার মাসে ৭৪ মামলায় ৮০ লাখ টাকা জরিমানা
মির্জাপুরে চার মাসে ৭৪ মামলায় ৮০ লাখ টাকা জরিমানা

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেনীতে ১০ শহীদ পরিবার পেল ২ লাখ টাকা করে সহায়তা
ফেনীতে ১০ শহীদ পরিবার পেল ২ লাখ টাকা করে সহায়তা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পরিবেশ রক্ষায় সবাইকে একসাথে কাজ করতে হবে: ঢাবি উপাচার্য
পরিবেশ রক্ষায় সবাইকে একসাথে কাজ করতে হবে: ঢাবি উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১১১ রান করেও ১৬ রানে জিতে পাঞ্জাবের ইতিহাস, বিপর্যয়ে কেকেআর
১১১ রান করেও ১৬ রানে জিতে পাঞ্জাবের ইতিহাস, বিপর্যয়ে কেকেআর

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

লন্ডনে খালেদা জিয়ার সঙ্গে জামায়াত আমিরের সাক্ষাৎ
লন্ডনে খালেদা জিয়ার সঙ্গে জামায়াত আমিরের সাক্ষাৎ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারত থেকে আমদানি নিষিদ্ধের তালিকা বাড়ল, যুক্ত হলো নেপাল-ভুটান
ভারত থেকে আমদানি নিষিদ্ধের তালিকা বাড়ল, যুক্ত হলো নেপাল-ভুটান

২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

আশুলিয়া এক্সপ্রেসওয়েতে পিয়ার ক্যাপের সাটার ভেঙে পড়ল লরির ওপর
আশুলিয়া এক্সপ্রেসওয়েতে পিয়ার ক্যাপের সাটার ভেঙে পড়ল লরির ওপর

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কোটি টাকার ইয়াবাসহ মাদক সম্রাজ্ঞী গ্রেফতার, সহযোগিতায় স্বামী
কোটি টাকার ইয়াবাসহ মাদক সম্রাজ্ঞী গ্রেফতার, সহযোগিতায় স্বামী

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আগুন আতঙ্কে চলন্ত ট্রেন থেকে লাফ, কোলে থাকা শিশুর মৃত্যু
আগুন আতঙ্কে চলন্ত ট্রেন থেকে লাফ, কোলে থাকা শিশুর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বর্ণাঢ্য আয়োজনে জবিতে বাংলা নববর্ষ উদযাপিত
বর্ণাঢ্য আয়োজনে জবিতে বাংলা নববর্ষ উদযাপিত

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুষ্টিয়ায় যাত্রীবাহী ট্রেনে মিলল ৪ কোটি টাকার এলএসডি ও জুয়েলারি
কুষ্টিয়ায় যাত্রীবাহী ট্রেনে মিলল ৪ কোটি টাকার এলএসডি ও জুয়েলারি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গুরুদাসপুরে চাঁদাবাজির অভিযোগে গ্রেফতার ৮
গুরুদাসপুরে চাঁদাবাজির অভিযোগে গ্রেফতার ৮

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনের সঙ্গে ট্রাম্পের বাণিজ্য যুদ্ধ: ভারতের জন্য সুযোগ না চ্যালেঞ্জ?
চীনের সঙ্গে ট্রাম্পের বাণিজ্য যুদ্ধ: ভারতের জন্য সুযোগ না চ্যালেঞ্জ?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
চট্টগ্রামে দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাজশাহীতে প্রতিপক্ষের হামলায় আহত বিএনপি কর্মীর মৃত্যু
রাজশাহীতে প্রতিপক্ষের হামলায় আহত বিএনপি কর্মীর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নতুন শাড়ির গন্ধে স্বস্তিকা ফিরে গেলেন শৈশবে
নতুন শাড়ির গন্ধে স্বস্তিকা ফিরে গেলেন শৈশবে

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গুলশান আরার মৃত্যুতে শোকের ছায়া ‘ব্যাচেলর পয়েন্ট’ টিমে
গুলশান আরার মৃত্যুতে শোকের ছায়া ‘ব্যাচেলর পয়েন্ট’ টিমে

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রণবীর-দীপিকার বিচ্ছেদ নিয়ে মুখ খুললেন মা নীতু
রণবীর-দীপিকার বিচ্ছেদ নিয়ে মুখ খুললেন মা নীতু

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাড়ির মতো আরাম আর কোথাও নেই: মহাকাশ থেকে ফিরে পেরি
বাড়ির মতো আরাম আর কোথাও নেই: মহাকাশ থেকে ফিরে পেরি

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেন শান্তি আলোচনা ‘সহজ নয়’: ন্যাটো প্রধান
ইউক্রেন শান্তি আলোচনা ‘সহজ নয়’: ন্যাটো প্রধান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজায় নেতানিয়াহু!
যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজায় নেতানিয়াহু!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরাকে ধূলিঝড়: হাসপাতালে ভর্তি এক হাজারের বেশি
ইরাকে ধূলিঝড়: হাসপাতালে ভর্তি এক হাজারের বেশি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের জেলেনস্কিকে দুষলেন ট্রাম্প
ফের জেলেনস্কিকে দুষলেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকীয়া ফাঁস: কিশোরীর নগ্ন ভিডিও ধারণ করে ব্ল্যাকমেইল, মা ও প্রেমিক গ্রেপ্তার
পরকীয়া ফাঁস: কিশোরীর নগ্ন ভিডিও ধারণ করে ব্ল্যাকমেইল, মা ও প্রেমিক গ্রেপ্তার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি ডেটিং অ্যাপ, তবুও জাপানে জন্মহার ১২৫ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন
সরকারি ডেটিং অ্যাপ, তবুও জাপানে জন্মহার ১২৫ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুয়াডাঙ্গায় হত্যাচেষ্টা মামলায় যুবকের ১১ বছর কারাদণ্ড
চুয়াডাঙ্গায় হত্যাচেষ্টা মামলায় যুবকের ১১ বছর কারাদণ্ড

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা তিন জয়ে বিশ্বকাপের আরও কাছে বাংলাদেশ
টানা তিন জয়ে বিশ্বকাপের আরও কাছে বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সর্বাধিক পঠিত
নাগরদোলায় তুলে অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যা
নাগরদোলায় তুলে অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যা

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার গাজা যুদ্ধ বন্ধের দাবি জানাল ইসরায়েলের অভিজাত গোলানি ব্রিগেড
এবার গাজা যুদ্ধ বন্ধের দাবি জানাল ইসরায়েলের অভিজাত গোলানি ব্রিগেড

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারা গেছেন অভিনেত্রী গুলশান আরা আহমেদ
মারা গেছেন অভিনেত্রী গুলশান আরা আহমেদ

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

উত্তর কোরিয়ার ইতিহাসের সবচেয়ে আধুনিক যুদ্ধজাহাজ নির্মাণের ইঙ্গিত স্যাটেলাইট চিত্রে
উত্তর কোরিয়ার ইতিহাসের সবচেয়ে আধুনিক যুদ্ধজাহাজ নির্মাণের ইঙ্গিত স্যাটেলাইট চিত্রে

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এএসপি জাবেদ ইকবাল সাময়িক বরখাস্ত
এএসপি জাবেদ ইকবাল সাময়িক বরখাস্ত

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমিরাতের পরিকল্পনায় হুথিদের বিরুদ্ধে শুরু হতে পারে স্থল অভিযান
আমিরাতের পরিকল্পনায় হুথিদের বিরুদ্ধে শুরু হতে পারে স্থল অভিযান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল
যে হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াইট হাউসের প্রেস সচিবের পোশাক নিয়ে চীনা রাষ্ট্রদূতের খোঁচা!
হোয়াইট হাউসের প্রেস সচিবের পোশাক নিয়ে চীনা রাষ্ট্রদূতের খোঁচা!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্থলপথে ভারত থেকে সুতা আমদানি বন্ধ করলো বাংলাদেশ
স্থলপথে ভারত থেকে সুতা আমদানি বন্ধ করলো বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

যেভাবে ফিলিস্তিনের সংগ্রামের প্রতীক হয়ে উঠল ‌‘তরমুজ’
যেভাবে ফিলিস্তিনের সংগ্রামের প্রতীক হয়ে উঠল ‌‘তরমুজ’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে আটক দুম্বা-ছাগল
সীমান্তে আটক দুম্বা-ছাগল

২১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

গাইবান্ধায় জামায়াত সমর্থক হলেন অর্ধশতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী
গাইবান্ধায় জামায়াত সমর্থক হলেন অর্ধশতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাঁচ বছর সরকারকে ক্ষমতায় রাখার বিষয়ে আমি কিছু বলিনি: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পাঁচ বছর সরকারকে ক্ষমতায় রাখার বিষয়ে আমি কিছু বলিনি: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক-এগারোর কুশীলব ও সৃষ্টির নেপথ্যে
এক-এগারোর কুশীলব ও সৃষ্টির নেপথ্যে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর ঘটনায় সাবেক তিন পুলিশ কর্মকর্তা ট্রাইব্যুনালে
লাশ পোড়ানোর ঘটনায় সাবেক তিন পুলিশ কর্মকর্তা ট্রাইব্যুনালে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন হামলায় ইয়েমেনে নিহত ১২৩, ফিলিস্তিনের পাশে অটল হুতিরা
মার্কিন হামলায় ইয়েমেনে নিহত ১২৩, ফিলিস্তিনের পাশে অটল হুতিরা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের পঞ্চম ব্যাটার হিসেবে দারুণ কীর্তি পাকিস্তানের সাহিবজাদার
বিশ্বের পঞ্চম ব্যাটার হিসেবে দারুণ কীর্তি পাকিস্তানের সাহিবজাদার

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘মেঘনার বিরুদ্ধে প্রচলিত আইনেই ব্যবস্থা, কোনো বেআইনি আচরণ হয়নি’
‘মেঘনার বিরুদ্ধে প্রচলিত আইনেই ব্যবস্থা, কোনো বেআইনি আচরণ হয়নি’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আউটসোর্সিং সেবাগ্রহণ নীতিমালা জারি
আউটসোর্সিং সেবাগ্রহণ নীতিমালা জারি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুয়েটের ৩৭ শিক্ষার্থী বহিষ্কার, ঢাবিতে বিক্ষোভের ডাক
কুয়েটের ৩৭ শিক্ষার্থী বহিষ্কার, ঢাবিতে বিক্ষোভের ডাক

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘কম্প্রোমাইজের রাজনীতি’ নিয়ে যে সতর্কবার্তা দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
‘কম্প্রোমাইজের রাজনীতি’ নিয়ে যে সতর্কবার্তা দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিমান ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বেও উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন
বিমান ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বেও উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক জেলায় ৯৭৯টি বাঙ্কার ধ্বংস করল পাকিস্তান
এক জেলায় ৯৭৯টি বাঙ্কার ধ্বংস করল পাকিস্তান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইসিসিতে ফিরলেন সৌরভ গাঙ্গুলী
আইসিসিতে ফিরলেন সৌরভ গাঙ্গুলী

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মহাকাশ ছুঁয়ে ফিরে এলেন ছয় নারী, অনুপ্রেরণার গল্প বললেন কেটি পেরি
মহাকাশ ছুঁয়ে ফিরে এলেন ছয় নারী, অনুপ্রেরণার গল্প বললেন কেটি পেরি

২৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

এএসপি জাবেদ ইকবাল সাময়িক বরখাস্ত
এএসপি জাবেদ ইকবাল সাময়িক বরখাস্ত

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিটি কলেজ ও ঢাকা কলেজের শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ
সিটি কলেজ ও ঢাকা কলেজের শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নাসার ভারতীয় বংশোদ্ভূত বৈচিত্র্যবিষয়ক প্রধান বরখাস্ত
নাসার ভারতীয় বংশোদ্ভূত বৈচিত্র্যবিষয়ক প্রধান বরখাস্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ৮ পাকিস্তানিকে হত্যা, জবাব চায় ইসলামাবাদ
ইরানে ৮ পাকিস্তানিকে হত্যা, জবাব চায় ইসলামাবাদ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুল্কযুদ্ধে চীন যেভাবে মার্কিন ঋণ ব্যবহার করে বেকায়দায় ফেলতে পারে যুক্তরাষ্ট্রকে
শুল্কযুদ্ধে চীন যেভাবে মার্কিন ঋণ ব্যবহার করে বেকায়দায় ফেলতে পারে যুক্তরাষ্ট্রকে

১৬ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপি চাইবে ভোটের তারিখ
বিএনপি চাইবে ভোটের তারিখ

প্রথম পৃষ্ঠা

মুরগির হাড়ে মিটে মাংসের স্বাদ
মুরগির হাড়ে মিটে মাংসের স্বাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

সম্ভাবনা জাগিয়ে হারিয়ে যাওয়া নায়ক-নায়িকা
সম্ভাবনা জাগিয়ে হারিয়ে যাওয়া নায়ক-নায়িকা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভোটসামগ্রী কিনতে সময় লাগবে তিন-চার মাস
ভোটসামগ্রী কিনতে সময় লাগবে তিন-চার মাস

পেছনের পৃষ্ঠা

এক-এগারোর নীলনকশা
এক-এগারোর নীলনকশা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাতারবাড়ী গভীর সমুদ্রবন্দর নির্মাণচুক্তি এপ্রিলেই
মাতারবাড়ী গভীর সমুদ্রবন্দর নির্মাণচুক্তি এপ্রিলেই

পেছনের পৃষ্ঠা

৫০০ বছরের বউমেলা সোনারগাঁয়ে
৫০০ বছরের বউমেলা সোনারগাঁয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম আলো নিষিদ্ধ, সম্পাদকের বিচার দাবি ইসলামি দলগুলোর
প্রথম আলো নিষিদ্ধ, সম্পাদকের বিচার দাবি ইসলামি দলগুলোর

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিনেত্রী গুলশান আরা আর নেই
অভিনেত্রী গুলশান আরা আর নেই

শোবিজ

সমালোচিত মাহি
সমালোচিত মাহি

শোবিজ

সাত বছর পর ফেডারেশন কাপ ফাইনালে কিংস-আবাহনী
সাত বছর পর ফেডারেশন কাপ ফাইনালে কিংস-আবাহনী

মাঠে ময়দানে

ফ্ল্যাট দখলে টিউলিপের বিরুদ্ধে আরও এক মামলা
ফ্ল্যাট দখলে টিউলিপের বিরুদ্ধে আরও এক মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

রূপগঞ্জ মেলায় জয়া
রূপগঞ্জ মেলায় জয়া

শোবিজ

কুয়েট ক্যাম্পাসে তুলকালাম
কুয়েট ক্যাম্পাসে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ পৌঁছেছে জিম্বাবুয়ে ক্রিকেট দল
বাংলাদেশ পৌঁছেছে জিম্বাবুয়ে ক্রিকেট দল

মাঠে ময়দানে

মুগ্ধতা ছড়াচ্ছেন জেফার
মুগ্ধতা ছড়াচ্ছেন জেফার

শোবিজ

আগস্টে বাংলাদেশে আসছে ভারত
আগস্টে বাংলাদেশে আসছে ভারত

মাঠে ময়দানে

পূর্ণিমার স্মৃতিচারণা
পূর্ণিমার স্মৃতিচারণা

শোবিজ

নারী বিশ্বকাপের পথে বাংলাদেশ
নারী বিশ্বকাপের পথে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

কেন আড়ালে বাঁধন
কেন আড়ালে বাঁধন

শোবিজ

অনেক বছর স্বাধীনভাবে কর্মসূচি করতে পারিনি
অনেক বছর স্বাধীনভাবে কর্মসূচি করতে পারিনি

নগর জীবন

রিয়ালের কামব্যাক না আর্সেনালের স্বপ্নযাত্রা
রিয়ালের কামব্যাক না আর্সেনালের স্বপ্নযাত্রা

মাঠে ময়দানে

মহাকাশ ভ্রমণে কেটি পেরি
মহাকাশ ভ্রমণে কেটি পেরি

শোবিজ

আসছে বর্ষায় জলজটের শঙ্কা
আসছে বর্ষায় জলজটের শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ দিন ধরে সংঘর্ষ আহত শতাধিক
পাঁচ দিন ধরে সংঘর্ষ আহত শতাধিক

দেশগ্রাম

৩ মে ঢাকায় হেফাজতের মহাসমাবেশ
৩ মে ঢাকায় হেফাজতের মহাসমাবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

কংগ্রেসের বিরুদ্ধে মোদির পাল্টা তোপ
কংগ্রেসের বিরুদ্ধে মোদির পাল্টা তোপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ছয় ডাক্তারে সাড়ে ৩ লাখ মানুষের স্বাস্থ্যসেবা
ছয় ডাক্তারে সাড়ে ৩ লাখ মানুষের স্বাস্থ্যসেবা

দেশগ্রাম

যেভাবে বাড়বে IQ
যেভাবে বাড়বে IQ

রকমারি লাইফ স্টাইল