শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৪৫, শুক্রবার, ১৫ আগস্ট, ২০২৫

জন্মদিনের শ্রদ্ধাঞ্জলি

খালেদা জিয়া : ইস্পাতদৃঢ় নেতৃত্বের প্রতীক

সাঈদ খান
অনলাইন ভার্সন
খালেদা জিয়া : ইস্পাতদৃঢ় নেতৃত্বের প্রতীক

যুদ্ধের সময় এক মা তাঁর দুই শিশুপুত্রকে নিয়ে অনিশ্চিত অমানিশার ভেতর দিনযাপন শুরু করেন। চট্টগ্রামে বেশ কিছুদিন আত্মগোপনে থাকার পর বড় বোন খুরশীদ জাহান হকের সঙ্গে যোগাযোগ করে ১৯৭১ সালের ১৬ মে লঞ্চযোগে দুই সন্তানকে নিয়ে নারায়ণগঞ্জে পৌঁছেন। তবে বেশিদিন পালিয়ে থাকা সম্ভব হয়নি। ঢাকার বিভিন্ন স্থানে আশ্রয় নিলেও শেষ পর্যন্ত পাকিস্তানি বাহিনী তাঁর খোঁজ পেয়ে যায়।


২ জুলাই এস কে আব্দুল্লাহর সিদ্ধেশ্বরীর বাসভবন থেকে মা ও তাঁর দুই সন্তানকে তারা গ্রেপ্তার করে। ১৬ ডিসেম্বর ১৯৭১ পর্যন্ত তাঁরা সামরিক হেফাজতেই বন্দি ছিলেন।
কেন তাঁরা বন্দি হয়েছিলেন? কারণ সন্তান দুটির বাবা নিজের পরিবার নয়, সাড়ে সাত কোটি মানুষের মুক্তির কথা ভেবে ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করে মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন।

রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের মৃত্যুর পর ১৯৮২ সালের ৩ জানুয়ারি খালেদা জিয়া বিএনপির প্রাথমিক সদস্য পদ গ্রহণ করে আনুষ্ঠানিকভাবে রাজনীতিতে প্রবেশ করেন।


মাত্র তিন মাস পর ২৪ মার্চ সেনাপ্রধান লেফটেন্যান্ট জেনারেল এরশাদ অভ্যুত্থান ঘটিয়ে গণতান্ত্রিক সরকারকে উত্খাত করে ক্ষমতা দখল করেন। খালেদা জিয়া এই অবৈধ ক্ষমতা দখলের তীব্র বিরোধিতা করেন।
১৯৮৩ সালের মার্চে খালেদা জিয়া বিএনপির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান হন এবং ১ এপ্রিল দলের বর্ধিত সভায় প্রথম বক্তব্য দেন। তাঁর উদ্যোগে সাতদলীয় ঐক্যজোট গঠিত হয় এবং এরশাদের বিরুদ্ধে দুর্বার গণ-আন্দোলন শুরু হয়।


১৯৮৪ সালের ১০ মে তিনি দলের চেয়ারপারসন নির্বাচিত হন এবং তাঁর নেতৃত্বেই বিএনপির রাজনীতি পূর্ণ বিকাশ লাভ করে।
১৯৮২ সালে এরশাদের শিক্ষামন্ত্রী ড. মজিদ খানের প্রস্তাবিত শিক্ষানীতির বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীরা আন্দোলন শুরু করে। ছাত্রসমাজ দাবি তোলে অবৈতনিক ও বৈষম্যহীন শিক্ষানীতির। ১৯৮২ সালের ১৭ সেপ্টেম্বর শিক্ষা দিবসে অনুষ্ঠিত মিছিলে ছাত্রদলের ব্যানারে প্রথমবার লেখা হয়—‘এরশাদের পতন চাই’।

১৯৮৩ সালের ১৪ ফেব্রুয়ারি ছাত্ররা সচিবালয় ঘেরাও কর্মসূচি দেয়।


ওই দিন পুলিশের গুলিতে জাফর, জয়নাল, দীপালি, আইয়ুব, ফারুক, কাঞ্চনসহ বহু শিক্ষার্থী শহীদ হয় এবং শতাধিক গ্রেপ্তার হয়। খালেদা জিয়া তবুও শহীদ মিনারে যান এবং বিভিন্ন সভা-সমাবেশে অংশ নেন। ১৯৮৪-৮৫ সালে এরশাদের প্রহসনের নির্বাচন প্রতিহত এবং সামরিক শাসনবিরোধী কর্মসূচিতে তিনি একাধিকবার গৃহবন্দি ও গ্রেপ্তার হন।
১৯৮৬ সালে নির্বাচনী পরিবেশ সুষ্ঠু না হওয়ায় খালেদা জিয়া পাঁচ দফা দাবিতে আপসহীন অবস্থান নেন এবং নির্বাচনে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা দেন। শেখ হাসিনার নির্বাচনে অংশ নেওয়ার সিদ্ধান্তে বিরোধী ঐক্যে ফাটল ধরলেও খালেদা জিয়া নির্বাচন বর্জন করেন। এই সময় থেকেই তিনি ‘আপসহীন নেত্রী’ হিসেবে পরিচিতি পান।

১৯৮৭ সালে তিনি ‘এরশাদ হটাও’ এক দফার আন্দোলন শুরু করেন, যা তীব্র আকার ধারণ করে। বিএনপি ও মিত্র জোটগুলো দেশব্যাপী হরতাল, মিছিল, সমাবেশ চালিয়ে যায়। এরশাদবিরোধী আন্দোলনে ছাত্রদল নেতা মাহবুবুল হক বাবলু হত্যার পর আন্দোলন আরো বেগবান হয়।

১৯৮৮ সালে এরশাদ ঘোষিত একতরফা নির্বাচন প্রতিহতের ডাক দেন খালেদা জিয়া এবং দেশব্যাপী জনসংযোগ ও আন্দোলন চালান। তিন জোটই নির্বাচন বর্জন করে, কিন্তু সরকার প্রহসনের মাধ্যমে জাতীয় পার্টিকে বিজয়ী ঘোষণা করে। ১৯৮৯ সালে বিএনপির জাতীয় কাউন্সিলে তিনি তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবিতে আন্দোলনের ধারাবাহিকতা বজায় রাখেন এবং ফারাক্কা অভিমুখে মিছিল, প্রতীকী অনশনসহ বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করেন।

১৯৯০ সালের ৬ ডিসেম্বর খালেদা জিয়ার আপসহীন নেতৃত্বে স্বৈরাচারী এরশাদ পদত্যাগ করে প্রধান বিচারপতি সাহাবুদ্দীনের নেতৃত্বে নির্দলীয় সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করেন।

১৯৯১ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপি ১৪০টি আসন পেয়ে সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করে। খালেদা জিয়া পাঁচটি আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে সব কটিতে জয়ী হন এবং জামায়াতে ইসলামীসহ অন্যান্য দলের সমর্থনে সরকার গঠন করেন। ২০ মার্চ তিনি ৩২ সদস্যবিশিষ্ট মন্ত্রিসভা নিয়ে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ নেন।

১৯৯১ থেকে ২০০৮ সাল পর্যন্ত পাঁচ দফা জাতীয় নির্বাচনে তিনি বিপুল ভোটে বিজয়ী হন—চারবার পাঁচটি আসনে এবং একবার তিনটি আসনে জয়ী হয়ে বিশ্বরাজনীতিতেও এক অনন্য রেকর্ড গড়েন।

শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের রাজনৈতিক দর্শন—সততা, দেশপ্রেম, উন্নয়ন ও গণমানুষের কল্যাণ—খালেদা জিয়ার রাজনৈতিক জীবন ও নেতৃত্বে প্রতিফলিত হয়েছে। রাজপথের দীর্ঘ সংগ্রামের মধ্য দিয়ে তিনি দলের আইকন হয়ে ওঠেন। দেশের গণতন্ত্র, উন্নয়ন ও উৎপাদন এবং স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষাই তাঁর রাজনৈতিক দর্শনের মূলভিত্তি। তিনি বিশ্বাস করেন, গণতন্ত্র ছাড়া কোনো দেশ বা জাতির উন্নয়ন সম্ভব নয়। ২০১১ সালে যুক্তরাষ্ট্রের নিউজার্সি স্টেট সিনেট তাঁকে ‘গণতন্ত্রের যোদ্ধা’ উপাধিতে ভূষিত করে।

দলের নেতৃত্বেও তিনি গণতান্ত্রিক চর্চার দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন। যোগ্যতা ও কাজের ভিত্তিতে নেতৃত্ব নির্বাচন, কমিটি গঠন এবং যৌথ সিদ্ধান্ত গ্রহণে তিনি সবার মতামত গুরুত্বসহকারে শোনেন ও তা বাস্তবায়ন করেন। একবার সিদ্ধান্ত নিলে তা থেকে তিনি পিছিয়ে আসেন না, যার প্রমাণ তাঁর রাজনৈতিক জীবনে নানা মিথ্যা মামলা, কারাবাস ও নির্যাতন সহ্য করেও আপসহীন অবস্থান। তাঁর মতে, ‘বাংলাদেশ ভালো থাকলে আমি ভালো থাকি’ এবং ‘এ দেশই আমার ঠিকানা’। জনগণ দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করে, গণতন্ত্র রক্ষায় তিনি অদ্বিতীয়।

১৯৯১ সালে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করে তিনি সংবিধানের দ্বাদশ সংশোধনীর মাধ্যমে সংসদীয় পদ্ধতির সরকার চালু করেন। ১৯৯৬ সালে ত্রয়োদশ সংশোধনীর মাধ্যমে নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থার প্রবর্তন করেন, যা দেশের নির্বাচনী ব্যবস্থায় মাইলফলক হিসেবে বিবেচিত। তাঁর সরকার ৬০টি সংসদীয় কমিটি গঠন করে, যেখানে বিরোধীদলীয় সদস্যদেরও সক্রিয়ভাবে অন্তর্ভুক্ত করা হয়।

নারীশিক্ষা ও নারীর ক্ষমতায়নের জন্য ২০০৫ সালে বিশ্বের সবচেয়ে ক্ষমতাধর নারীদের তালিকায় তাঁর স্থান হয় ২৯তম। সব মিলিয়ে খালেদা জিয়া রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও সামাজিক ক্ষেত্রে বাংলাদেশের ইতিহাসে এক অনন্য ভূমিকা রেখেছেন।

বাধ্যতামূলক প্রাথমিক শিক্ষা আইন, মাদরাসা শিক্ষার উন্নয়ন, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা, দূরশিক্ষণ পদ্ধতি, নারীদের জন্য এশিয়ান বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা, জাতীয় শিক্ষা কমিশন গঠন, ইপসা (IPSA) প্রতিষ্ঠা, নকল প্রতিরোধ, মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিরক্ষার উদ্যোগ, দুর্নীতি দমন কমিশন, অর্থনৈতিক ব্যবস্থাপনা, অর্থনৈতিক উন্নতি, কৃষি আধুনিকায়ন, কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি, যোগাযোগব্যবস্থার উন্নয়ন, সুশাসন প্রতিষ্ঠা, রোহিঙ্গা সমস্যা সমাধান এবং দুর্যোগ ব্যবস্থাপনায় তাঁর অবদান অনস্বীকার্য।

বিচার বিভাগ স্বাধীনকরণ, জাতিসংঘ শান্তি রক্ষা মিশনে অংশগ্রহণ বাড়ান এবং প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয় গঠন করেন। পরিবেশ রক্ষায় পলিথিন ব্যাগ ও দুই স্ট্রোক বেবিট্যাক্সি নিষিদ্ধ করেন এবং বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি, সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনী, মুক্তিযোদ্ধা কল্যাণ, পাহাড়ি ও উপজাতীয় উন্নয়ন কার্যক্রম জোরদার করেন।

আন্তর্জাতিক অঙ্গনে তিনি গঙ্গার পানির ন্যায্য হিস্যার দাবি জাতিসংঘে উত্থাপন করেন এবং রোহিঙ্গা ইস্যুতে হোয়াইট হাউসে বক্তব্য দেন। তাঁর নেতৃত্বে মায়ানমারের সঙ্গে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন চুক্তিও বাস্তবায়িত হয়। তিনি দুইবার সার্ক চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করে আঞ্চলিক কূটনীতিতে অবদান রাখেন।

২০০৭ সালের ১১ জানুয়ারি সেনা সমর্থিত জরুরি অবস্থা জারি হয় এবং ফখরুদ্দীন আহমদের নেতৃত্বে ‘অন্তর্বর্তীকালীন’ সরকার গঠিত হয়। এই সরকার দুর্নীতি দমনের নামে ‘মাইনাস টু ফর্মুলা’ বাস্তবায়নের চেষ্টা চালায়, যেখানে বিএনপি ও জিয়া পরিবারই ছিল মূল টার্গেট।

৭ মার্চ বিএনপির তৎকালীন সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব তারেক রহমানকে গ্রেপ্তার করা হয়। এপ্রিল মাসে খালেদা জিয়াকে জোর করে বিদেশ পাঠানোর চেষ্টা ব্যর্থ হলে ছোট ছেলে আরাফাত রহমান কোকোকে অজ্ঞাত স্থানে নিয়ে যাওয়া হয় এবং খালেদা জিয়ার পাসপোর্ট জব্দ করা হয়। এরপর তাঁকে কার্যত গৃহবন্দি করা হয় এবং তাঁর দুই ছেলে নির্বাসনে যেতে বাধ্য হন। সেপ্টেম্বরে খালেদা জিয়া ও কোকোকে গ্রেপ্তার করা হয়।

কারাগারে থেকেও খালেদা জিয়া দলীয় নেতৃত্ব বজায় রাখেন। ২০০৮ সালের ১১ সেপ্টেম্বর তিনি মুক্তি পান, কিন্তু তৎকালীন সরকারের গোপন সমঝোতার প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেন। নির্বাচনের প্রস্তুতি না থাকা সত্ত্বেও কেবল গণতন্ত্রের স্বার্থে বিএনপিকে নির্বাচনে অংশগ্রহণে নেতৃত্ব দেন। তবে ২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বরের বিতর্কিত নির্বাচনে বিএনপি মাত্র ২৯টি আসন পায়।

২০০৯ সালের পর মহাজোট সরকার বিএনপি ও খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে রাজনৈতিক হয়রানি শুরু করে। তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা বাতিলের পর তিনি গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের আন্দোলনে নেতৃত্ব দেন। দীর্ঘ আন্দোলন-সংগ্রামে তিনি গৃহবন্দি, জেল, উচ্ছেদ, মামলার মুখোমুখি হয়েছেন; ছোট ছেলে কোকোর মৃত্যু ও বড় ছেলে তারেক রহমানের দীর্ঘ নির্বাসন সহ্য করেছেন।

২০১৮ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট মামলায় খালেদা জিয়াকে পাঁচ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়, যা আন্তর্জাতিক মহল রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত বলে আখ্যা দেয়। পরে জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট মামলায় আরো সাত বছরের সাজা হয়। অসুস্থ অবস্থায় দীর্ঘদিন তাঁকে বন্দি রাখা হয় এবং বিদেশে চিকিৎসায় বাধা দেওয়া হয়।

২০২৪ সালের ৫ আগস্ট শেখ হাসিনার ক্ষমতাচ্যুতির পরদিন রাষ্ট্রপতির আদেশে খালেদা জিয়ার শাস্তি মওকুফ ও মুক্তির ঘোষণা দেওয়া হয়। মুক্তির পরদিন ৭ আগস্ট বিএনপির মহাসমাবেশে তিনি অংশ নেন। দীর্ঘদিন আটক থাকা নেতাকর্মীরা মুক্তি পেয়ে রাজনীতিতে সক্রিয় হন। ফলে বিএনপি পুনরায় শক্তিশালী হয়ে ওঠে।

বাংলাদেশের স্বৈরশাসন থেকে গণতন্ত্রের উত্তরণের অগ্নিবারুদ লড়াই-সংগ্রামে যাঁর ভূমিকা অনস্বীকার্য, তিনি খালেদা জিয়া। জনগণের অধিকার রক্ষার তিনি এক অনমনীয় নেতৃত্বের প্রতীক। তিনি বাংলাদেশের রাজনীতিতে গণতন্ত্রের আলো জ্বালিয়ে রাখা এক অদম্য নেত্রী, যিনি গণমানুষের প্রত্যাশার বাতিঘর। দলের সীমা ছাড়িয়ে তিনি উপনীত হয়েছেন জাতীয় ঐক্যের প্রতীকে।

শুভ জন্মদিন প্রিয় নেত্রী—গণতন্ত্রের প্রতিচ্ছবি, শ্রদ্ধা, সম্মান ও ভালোবাসা।

লেখক : যুগ্ম সম্পাদক, কালের কণ্ঠ

এই বিভাগের আরও খবর
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
ব্যবসায়ীদের টুঁটি চেপে ধরার নিষ্ঠুরতা আর কত
ব্যবসায়ীদের টুঁটি চেপে ধরার নিষ্ঠুরতা আর কত
সব প্রশ্নের একমাত্র সমাধান নির্বাচন
সব প্রশ্নের একমাত্র সমাধান নির্বাচন
শত্রুমিত্র বোঝা দায়
শত্রুমিত্র বোঝা দায়
রাজনীতি চলেছে কোন পথে
রাজনীতি চলেছে কোন পথে
আদর্শ প্রস্তুতি ছাড়া ক্রিকেট বিশ্বকাপে নারী দল
আদর্শ প্রস্তুতি ছাড়া ক্রিকেট বিশ্বকাপে নারী দল
পাহাড়ে অশান্তির বিষ টার্গেট সেনাবাহিনী
পাহাড়ে অশান্তির বিষ টার্গেট সেনাবাহিনী
বাংলাদেশ ব্যাংকের নীতি সহায়তা আরো সহজ করা প্রয়োজন
বাংলাদেশ ব্যাংকের নীতি সহায়তা আরো সহজ করা প্রয়োজন
ভোক্তার ন্যায্য অধিকার: বাজারে স্বচ্ছতা আনতে প্রয়োজন আইন সংস্কার
ভোক্তার ন্যায্য অধিকার: বাজারে স্বচ্ছতা আনতে প্রয়োজন আইন সংস্কার
দেশের রাজনৈতিক সংস্কৃতিতে অশ্লীল গালিগালাজ
দেশের রাজনৈতিক সংস্কৃতিতে অশ্লীল গালিগালাজ
সংক্ষুব্ধ মানুষ, কিন্তু প্রকাশের পথ পাচ্ছে না
সংক্ষুব্ধ মানুষ, কিন্তু প্রকাশের পথ পাচ্ছে না
নির্বাচনের আগে অর্থনৈতিক পরিকল্পনা জানান
নির্বাচনের আগে অর্থনৈতিক পরিকল্পনা জানান
সর্বশেষ খবর
খুলনায় পিকআপের ধাক্কায় পথচারীর প্রাণহানি
খুলনায় পিকআপের ধাক্কায় পথচারীর প্রাণহানি

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বিশ্ব শিক্ষক দিবস আজ
বিশ্ব শিক্ষক দিবস আজ

১২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আফ্রিকার চ্যাম্পিয়ন হয়েই বিশ্বকাপে জিম্বাবুয়ে
আফ্রিকার চ্যাম্পিয়ন হয়েই বিশ্বকাপে জিম্বাবুয়ে

১৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে চার দিনে ডিএমপির পাঁচ হাজারের বেশি মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে চার দিনে ডিএমপির পাঁচ হাজারের বেশি মামলা

২২ মিনিট আগে | নগর জীবন

হামাস দেখিয়েছে তারা শান্তির জন্য প্রস্তুত: এরদোয়ান
হামাস দেখিয়েছে তারা শান্তির জন্য প্রস্তুত: এরদোয়ান

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি?
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি?

৩০ মিনিট আগে | নগর জীবন

রেকর্ড খেলাপিতে নাজুক ব্যাংক
রেকর্ড খেলাপিতে নাজুক ব্যাংক

৩৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ অক্টোবর)

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রকে আরব সাগরে বন্দর নির্মাণের প্রস্তাব পাকিস্তানের
যুক্তরাষ্ট্রকে আরব সাগরে বন্দর নির্মাণের প্রস্তাব পাকিস্তানের

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনেটে অচলাবস্থা, মার্কিন শাটডাউন গড়াল দ্বিতীয় সপ্তাহে
সেনেটে অচলাবস্থা, মার্কিন শাটডাউন গড়াল দ্বিতীয় সপ্তাহে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপে আজ মুখোমুখি ভারত-পাকিস্তান
বিশ্বকাপে আজ মুখোমুখি ভারত-পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ওয়েস্ট হ্যামকে হারিয়ে লিগের শীর্ষে আর্সেনাল
ওয়েস্ট হ্যামকে হারিয়ে লিগের শীর্ষে আর্সেনাল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইন্দোনেশিয়ান ভাষায় কোরআনের অনুবাদ
ইন্দোনেশিয়ান ভাষায় কোরআনের অনুবাদ

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ইসলামী ঐতিহ্যের প্রাণকেন্দ্র মরক্কোর ফেজ শহর
ইসলামী ঐতিহ্যের প্রাণকেন্দ্র মরক্কোর ফেজ শহর

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

চলে গেলেন বলিউড অভিনেত্রী সন্ধ্যা
চলে গেলেন বলিউড অভিনেত্রী সন্ধ্যা

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভিয়ারিয়ালকে হারিয়ে ফের শীর্ষে রিয়াল মাদ্রিদ
ভিয়ারিয়ালকে হারিয়ে ফের শীর্ষে রিয়াল মাদ্রিদ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়াবহ হামলা ও গণহত্যা চালিয়ে যাচ্ছে ইসরায়েল: হামাস
গাজায় ভয়াবহ হামলা ও গণহত্যা চালিয়ে যাচ্ছে ইসরায়েল: হামাস

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

গাজা থেকে সেনা প্রত্যাহারে সম্মতি দিয়েছে ইসরায়েল : দাবি ট্রাম্পের
গাজা থেকে সেনা প্রত্যাহারে সম্মতি দিয়েছে ইসরায়েল : দাবি ট্রাম্পের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যবসায়ীদের টুঁটি চেপে ধরার নিষ্ঠুরতা আর কত
ব্যবসায়ীদের টুঁটি চেপে ধরার নিষ্ঠুরতা আর কত

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

গাজায় ২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলের ৯৩টি হামলা, নিহত অন্তত ৭০
গাজায় ২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলের ৯৩টি হামলা, নিহত অন্তত ৭০

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ মুহূর্তের গোলে লিভারপুলকে হারাল চেলসি
শেষ মুহূর্তের গোলে লিভারপুলকে হারাল চেলসি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সব প্রশ্নের একমাত্র সমাধান নির্বাচন
সব প্রশ্নের একমাত্র সমাধান নির্বাচন

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সংকট কাটছে না এনসিপিতে
সংকট কাটছে না এনসিপিতে

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুবিনকে বিষ খাইয়ে হত্যা করা হয়েছে: দাবি গ্রেপ্তার হওয়া সহশিল্পীর
জুবিনকে বিষ খাইয়ে হত্যা করা হয়েছে: দাবি গ্রেপ্তার হওয়া সহশিল্পীর

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চলতি সপ্তাহেই প্রশাসক পেতে যাচ্ছে পাঁচ ব্যাংক
চলতি সপ্তাহেই প্রশাসক পেতে যাচ্ছে পাঁচ ব্যাংক

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সান্ডারল্যান্ডকে হারিয়ে জয়ে ফিরলো ম্যানইউ
সান্ডারল্যান্ডকে হারিয়ে জয়ে ফিরলো ম্যানইউ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩৫ লিটারের বদলে ৬২১ লিটারের ভুয়া বিল পেলেন ফারহান
৩৫ লিটারের বদলে ৬২১ লিটারের ভুয়া বিল পেলেন ফারহান

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রেমাদাসায় ভারতের অনুশীলনের সময় মাঠে সাপ
প্রেমাদাসায় ভারতের অনুশীলনের সময় মাঠে সাপ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নোয়াখালীর হাতিয়ায় নৌবাহিনীর অভিযান: কয়লাসহ ০৩ ট্রলার আটক
নোয়াখালীর হাতিয়ায় নৌবাহিনীর অভিযান: কয়লাসহ ০৩ ট্রলার আটক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতে ইসলামীকে ভোট না দেওয়ার আহ্বান হেফাজত আমিরের
জামায়াতে ইসলামীকে ভোট না দেওয়ার আহ্বান হেফাজত আমিরের

২১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাজায় ২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলের ৯৩টি হামলা, নিহত অন্তত ৭০
গাজায় ২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলের ৯৩টি হামলা, নিহত অন্তত ৭০

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইস্টার্ন ন্যাটোতে’ রূপ নিতে পারে পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তি: ইসহাক দার
‘ইস্টার্ন ন্যাটোতে’ রূপ নিতে পারে পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তি: ইসহাক দার

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওমরাহ নিয়মে কড়াকড়ি, মানতে হবে যে ১০ নির্দেশনা
ওমরাহ নিয়মে কড়াকড়ি, মানতে হবে যে ১০ নির্দেশনা

১৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিল ‘শক্তি’, ভারতে রেড অ্যালার্ট জারি
প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিল ‘শক্তি’, ভারতে রেড অ্যালার্ট জারি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবুধাবিতে ৬৬ কোটি টাকার লটারি জিতলেন বাংলাদেশি ট্যাক্সি ড্রাইভার
আবুধাবিতে ৬৬ কোটি টাকার লটারি জিতলেন বাংলাদেশি ট্যাক্সি ড্রাইভার

২১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ট্রাম্পের নির্দেশ উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৭
ট্রাম্পের নির্দেশ উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৭

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্লোটিলার দুটি নৌযানে ড্রোন হামলার নির্দেশ দেন নেতানিয়াহু, দাবি রিপোর্টে
ফ্লোটিলার দুটি নৌযানে ড্রোন হামলার নির্দেশ দেন নেতানিয়াহু, দাবি রিপোর্টে

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হালট্রিপ কেলেঙ্কারির হোতা তাজবীর আটক, ফেসবুকে যা লিখলেন জুলকার
হালট্রিপ কেলেঙ্কারির হোতা তাজবীর আটক, ফেসবুকে যা লিখলেন জুলকার

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ধারণ ক্ষমতার চেয়েও বেশি মরদেহ পড়ে আছে ঢামেকের মর্গের হিমঘরে, আদালতের দ্বারস্থ পুলিশ
ধারণ ক্ষমতার চেয়েও বেশি মরদেহ পড়ে আছে ঢামেকের মর্গের হিমঘরে, আদালতের দ্বারস্থ পুলিশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোটি ডলারের স্টেডিয়াম নয়, হাসপাতাল দরকার: দাবি মরক্কোর জেন-জিদের
কোটি ডলারের স্টেডিয়াম নয়, হাসপাতাল দরকার: দাবি মরক্কোর জেন-জিদের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি সানা জাবেদের সঙ্গে সংসার ভাঙছে শোয়েব মালিকের
সত্যিই কি সানা জাবেদের সঙ্গে সংসার ভাঙছে শোয়েব মালিকের

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অক্টোবরে ঘূর্ণিঝড়, বন্যার আভাস
অক্টোবরে ঘূর্ণিঝড়, বন্যার আভাস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ট্রেলিয়া সিরিজ দিয়ে ফিরছেন রোহিত-কোহলি
অস্ট্রেলিয়া সিরিজ দিয়ে ফিরছেন রোহিত-কোহলি

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সংকট কাটছে না এনসিপিতে
সংকট কাটছে না এনসিপিতে

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় সাময়িক বোমা হামলা বন্ধ করেছে ইসরায়েল
গাজায় সাময়িক বোমা হামলা বন্ধ করেছে ইসরায়েল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে গেম খেলতে গিয়ে হেনস্তার শিকার অক্ষয়কন্যা
অনলাইনে গেম খেলতে গিয়ে হেনস্তার শিকার অক্ষয়কন্যা

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ট্রাম্পের ২০ দফা প্রস্তাবে কী ছিল? কিসে কিসে রাজি হামাস
ট্রাম্পের ২০ দফা প্রস্তাবে কী ছিল? কিসে কিসে রাজি হামাস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোহানকে প্রশংসায় ভাসালেন জাকের আলী
সোহানকে প্রশংসায় ভাসালেন জাকের আলী

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুমিরকে সর্দির ভয় দেখাবেন না : চরমোনাই পীর
কুমিরকে সর্দির ভয় দেখাবেন না : চরমোনাই পীর

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজার ভবিষ্যৎ নিয়ে ফিলিস্তিনি সম্মেলন আয়োজন করবে মিশর : হামাস
গাজার ভবিষ্যৎ নিয়ে ফিলিস্তিনি সম্মেলন আয়োজন করবে মিশর : হামাস

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সড়কে চাঁদাবাজির প্রতিবাদ করায় অতিরিক্ত এসপি’র ওপর হামলা
সড়কে চাঁদাবাজির প্রতিবাদ করায় অতিরিক্ত এসপি’র ওপর হামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় ব্যারিস্টার আহসান হাবিব গ্রেফতার
সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় ব্যারিস্টার আহসান হাবিব গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দল অনুগত প্রশাসন দিয়ে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব হবে না : রিজভী
দল অনুগত প্রশাসন দিয়ে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব হবে না : রিজভী

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের সবচেয়ে নিরাপদ শহর হিসেবে আবারও শীর্ষে কলকাতা
ভারতের সবচেয়ে নিরাপদ শহর হিসেবে আবারও শীর্ষে কলকাতা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০ শিক্ষককে গোল্ডেন ভিসা দিচ্ছে আমিরাত
২০০ শিক্ষককে গোল্ডেন ভিসা দিচ্ছে আমিরাত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে ট্রাম্পের প্রস্তাবে হামাসের সম্মতি, বিশ্বনেতাদের প্রতিক্রিয়া
গাজা নিয়ে ট্রাম্পের প্রস্তাবে হামাসের সম্মতি, বিশ্বনেতাদের প্রতিক্রিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্লোটিলা অভিযান: আটক ১৩৭ অধিকারকর্মীকে তুরস্কে পাঠাল ইসরায়েল
ফ্লোটিলা অভিযান: আটক ১৩৭ অধিকারকর্মীকে তুরস্কে পাঠাল ইসরায়েল

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-চীনের বন্ধুত্ব আরও দৃঢ় হয়েছে : প্রধান উপদেষ্টা
বাংলাদেশ-চীনের বন্ধুত্ব আরও দৃঢ় হয়েছে : প্রধান উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির মনোনয়ন পাচ্ছেন কারা
বিএনপির মনোনয়ন পাচ্ছেন কারা

প্রথম পৃষ্ঠা

আগস্টে ডলারের বিপরীতে শক্তিশালী টাকার মান
আগস্টে ডলারের বিপরীতে শক্তিশালী টাকার মান

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চান পাঁচ নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চান পাঁচ নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

আরেকটি হোয়াইটওয়াশের সুযোগ
আরেকটি হোয়াইটওয়াশের সুযোগ

মাঠে ময়দানে

নারী বাউলশিল্পীর রহস্যজনক মৃত্যু, স্বামী আটক
নারী বাউলশিল্পীর রহস্যজনক মৃত্যু, স্বামী আটক

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেগমপাড়া যেভাবে লুটেরাদের ঠিকানা
বেগমপাড়া যেভাবে লুটেরাদের ঠিকানা

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট কাটছে না এনসিপিতে
সংকট কাটছে না এনসিপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইপিও খরায় শেয়ারবাজার
আইপিও খরায় শেয়ারবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

মাঠ চষছেন বিএনপির অর্ধ ডজন মনোনয়নপ্রত্যাশী
মাঠ চষছেন বিএনপির অর্ধ ডজন মনোনয়নপ্রত্যাশী

নগর জীবন

চলতি সপ্তাহেই প্রশাসক পেতে যাচ্ছে পাঁচ ব্যাংক
চলতি সপ্তাহেই প্রশাসক পেতে যাচ্ছে পাঁচ ব্যাংক

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাম্পের কথা রাখলেন না নেতানিয়াহু
ট্রাম্পের কথা রাখলেন না নেতানিয়াহু

প্রথম পৃষ্ঠা

অতিরিক্ত এসপির ওপর হামলা
অতিরিক্ত এসপির ওপর হামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের ভিত্তিতে নির্বাচন
জুলাই সনদের ভিত্তিতে নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরায় সমন্বয়ক পরিচয়ে চাঁদাবাজি আটক ৩
উত্তরায় সমন্বয়ক পরিচয়ে চাঁদাবাজি আটক ৩

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রী-শাশুড়ি মিলে যুবককে হত্যাচেষ্টা
স্ত্রী-শাশুড়ি মিলে যুবককে হত্যাচেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর মানে স্থায়ী অস্থিরতা
পিআর মানে স্থায়ী অস্থিরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠায় বুদ্ধের শিক্ষা ভূমিকা রাখতে পারে
বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠায় বুদ্ধের শিক্ষা ভূমিকা রাখতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির বাহন এখন বিষফোড়া
স্বস্তির বাহন এখন বিষফোড়া

নগর জীবন

অবরোধ প্রত্যাহার জনজীবন স্বাভাবিক খাগড়াছড়িতে
অবরোধ প্রত্যাহার জনজীবন স্বাভাবিক খাগড়াছড়িতে

প্রথম পৃষ্ঠা

মহাসড়কে প্রাইভেট কার থামিয়ে ডাকাতি
মহাসড়কে প্রাইভেট কার থামিয়ে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐক্যের শেষ চেষ্টা কমিশনের
ঐক্যের শেষ চেষ্টা কমিশনের

প্রথম পৃষ্ঠা

হাওয়ায় বিনিয়োগ, নিঃস্ব হচ্ছেন কোটিপতিরাও
হাওয়ায় বিনিয়োগ, নিঃস্ব হচ্ছেন কোটিপতিরাও

পেছনের পৃষ্ঠা

মোটরসাইকেল থেকে নামিয়ে হত্যা
মোটরসাইকেল থেকে নামিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে আজ থেকে নিষিদ্ধ ওয়ান টাইম ইউজ প্লাস্টিক
সচিবালয়ে আজ থেকে নিষিদ্ধ ওয়ান টাইম ইউজ প্লাস্টিক

পেছনের পৃষ্ঠা

সমুদ্রে নিখোঁজ পাঁচ জেলে
সমুদ্রে নিখোঁজ পাঁচ জেলে

দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জ রুটে নারী ট্রেনচালকের ওপর হামলা
নারায়ণগঞ্জ রুটে নারী ট্রেনচালকের ওপর হামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

ধর্মের ভিত্তিতে বিভাজন নয়
ধর্মের ভিত্তিতে বিভাজন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের নিরাপদ শহরের তালিকায় শীর্ষে কলকাতা
ভারতের নিরাপদ শহরের তালিকায় শীর্ষে কলকাতা

পূর্ব-পশ্চিম

৮০ পয়সার ভ্যাকসিন ২০ টাকা
৮০ পয়সার ভ্যাকসিন ২০ টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা