শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৪৩, শুক্রবার, ০৩ অক্টোবর, ২০২৫

রাজনীতি চলেছে কোন পথে

ফাইজুস সালেহীন
অনলাইন ভার্সন
রাজনীতি চলেছে কোন পথে

বাংলাদেশের রাজনীতি এখন এক জটিল আবর্তের মধ্যে ঘুরপাক খাচ্ছে বলেই মনে হয়। তারপরও আশা করি পথ হারাবে না। নির্ধারিত সময়ে সাধারণ নির্বাচনটা ভালোয় ভালোয় হয়ে গেলে সব পথ এক জায়গায় এসে মিলে যাবে হয়তো। অন্তত দেশের শান্তিকামী মানুষ এমনটাই আশা করে।

গত মঙ্গলবার নিউইয়র্কের একটি হোটেলে রবার্ট এফ কেনেডি মানবাধিকার সংস্থার সভাপতির সঙ্গে বৈঠককালে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, কোনো কোনো আন্তর্জাতিক মহল বাংলাদেশে নির্বাচন প্রক্রিয়া ব্যাহত করতে চাইছে। তারা কার জন্য কাজ করছে, আমরা জানি না। তবে তারা ভালোভাবে নেমেছে। প্রচুর টাকা ঢালা হচ্ছে। এর সুবিধাভোগীরা দেশের ভিতরেও আছে, বাইরেও আছে। এটাই বিপজ্জনক।

সামনে কয়েকটি মাস খুবই গুরুত্বপূর্ণ। পাশাপাশি তিনি আরও দুটি প্রসঙ্গ এনেছেন। তার একটি হলো, আগামী ফেব্রুয়ারিতে তারা খুব ভালো একটি নির্বাচন করতে চান। সেই নির্বাচন এতটাই ভালো হবে, অতীতে বাংলাদেশে এমন ভালো নির্বাচন আর হয়নি। অতি ভালো নির্বাচন অনুষ্ঠানের সংকল্পের কথা এর আগেও তিনি একাধিকবার বলেছেন। নিউইয়র্কে তা পুনর্ব্যক্ত করলেন মাত্র। ফ্যাসিবাদের পনেরো বছরে অনুষ্ঠিত নির্বাচনগুলোতে ভোট দিতে না পারা মানুষের জন্য প্রধান উপদেষ্টার এই সংকল্প উৎসাহব্যঞ্জক নিঃসন্দেহে।

দ্বিতীয় কথা যেটা বলেছেন, সেটা হলো ফ্যাসিবাদের আমলে চুরি হওয়া এবং বাইরে পাচার করে দেওয়া বিপুল পরিমাণ অর্থ। সেই টাকাই ঢালা হচ্ছে নির্বাচন হতে না দেওয়ার চক্রান্ত পাকানোর কাজে-এরকম ইঙ্গিতও করেছেন। এতে বোঝা যায়, পতিত ফ্যাসিস্ট শক্তির দিকেই তিনি অঙ্গুলি নির্দেশ করতে চাইছেন। এর চেয়ে বেশি খোলাসা করার প্রয়োজন পড়ে না। অন্য এক সাক্ষাৎকারে ড. ইউনূস বলেছেন, আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা হয়নি। দলটির নিবন্ধনও বাতিল করা হয়নি। সাময়িকভাবে দলটির কর্মকাণ্ডের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। এ নিষেধাজ্ঞা যে কোনো সময় তুলে নেওয়া যেতে পারে। একই সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ তো কোনো রাজনৈতিক দলই নয়। রাজনৈতিক দলের কোনো চরিত্র এই দলের নেই। আওয়ামী লীগ আগামী নির্বাচনে অংশ গ্রহণ করতে পারবে কি না, এ প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, সেটা বলবে নির্বাচন কমিশন। সে এখতিয়ার নির্বাচন কমিশনের। ভালো নির্বাচন, ষড়যন্ত্র তত্ত্ব, আওয়ামী লীগের সমালোচনা ও কার্যক্রমের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার- নিউইয়র্কে বসে এসব বিষয়ে প্রধান উপদেষ্টা যা যা বলেছেন তার সরল সমীকরণ মোটেও সহজ নয়। তা না হলেও প্রফেসর ইউনূসের এ ধরনের কথাবার্তায় অনেকেই ক্ষুব্ধ। কেউ কেউ বিচলিত। কেউ কেউ সামাজিক মাধ্যমে নেতিবাচক প্রতিক্রিয়াও প্রকাশ করেছেন।

আগামী তিন-চার মাসের মধ্যে দেশে আসলে কী কী ঘটতে যাচ্ছে তা এ মুহূর্তে নিশ্চিত করে বলা মুশকিল। তবে তথ্য বিশ্লেষণ করে পলিটিক্যাল ফোরকাস্ট করাই যেতে পারে।

প্রথমেই আসা যাক ষড়যন্ত্র তত্ত্ব প্রসঙ্গে। ড. ইউনূস নিজেই নির্বাচনবিরোধী চক্রান্তের কথা বলেছেন। এর পেছনে যে টাকা ঢালা হচ্ছে তার সুবিধাভোগীরা দেশ ও দেশের বাইরে আছে। নির্বাচন বিলম্বিত বা বাধাগ্রস্ত হচ্ছে-এমন দাবি বিএনপিও করছে। দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানও একাধিকবার এ ধরনের কথা বলেছেন। অন্যদিকে জামায়াতে ইসলামী ও তার মিত্রদলগুলো জুলাই সনদের ভিত্তিতে নির্বাচন, পিআরসহ বেশ কিছু দাবি আদায়ের লক্ষ্যে আন্দোলন করছে। জামায়াত ও মিত্ররা আওয়ামী লীগ এবং চৌদ্দদলীয় জোটভুক্ত দলগুলো নিষিদ্ধ করার দাবিও করছে। এনসিপিও বলছে, গণপরিষদ নির্বাচন করতে হবে সবার আগে। গণপরিষদ জুলাই সনদের ভিত্তিতে নতুন শাসনতন্ত্র প্রণয়ন করবে, তারপর সেই শাসনতন্ত্রের অধীনে সংসদ নির্বাচন।

জাতীয় নির্বাচনের ঘোষিত টাইমফ্রেম অনুযায়ী ফেব্রুয়ারিতে ভোট হলে সামনে সময় আছে সাড়ে চার মাসেরও কম। এই সময়ের মধ্যে এতগুলো দাবি নিষ্পত্তি করা আদৌ কি সম্ভব হবে? তা-ও যদি জুলাই সনদ এরই মধ্যে স্বাক্ষরিত হয়ে যেত! সমঝোতা না হলে নির্বাচন বিলম্বিত হবে। আর এনসিপির দাবি অনুযায়ী গণপরিষদের নির্বাচন আগে হলে জাতীয় সংসদ নির্বাচন শিগগিরই হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা খুবই কম। তাহলে ড. ইউনূস কি এসব দাবিদাওয়ার দিকে ইঙ্গিত করেছেন? এমনটি ভাবার সুযোগ সংকীর্ণ। কেননা জামায়াতে ইসলামী ও এনসিপির সঙ্গে অন্তর্বর্তী সরকারের সম্পর্ক খুবই ভালো বলেই লোকবিশ্বাস। এমতাবস্থায় প্রধান উপদেষ্টা কি আওয়ামী লীগ ও তার মিত্র বাইরের শক্তির দিকে আঙুল তুলছেন। পতিত আওয়ামী লীগ নির্বাচনবিরোধী অবস্থান গ্রহণ করতেই পারে। কার্যক্রম নিষিদ্ধ দলটি জানে, জাতীয় নির্বাচন হয়ে গেলে দেশের রাজনীতিতে পুনরায় সক্রিয় হতে তুলনামূলকভাবে তাদের বেশি সময় অপেক্ষা করতে হবে। পক্ষান্তরে নির্বাচন যত বিলম্বিত হবে তত রাজনৈতিক জটিলতা বাড়বে। অন্তর্বর্তী সরকার দুর্বল হবে। ভিতরে ভিতরে আওয়ামী লীগ তার যোগাযোগবিচ্ছিন্ন কর্মী-সমর্থকদের একতাবদ্ধ করার জন্য লম্বা সময় পাবে। ঝটিকা মিছিলগুলোকে বিক্ষোভ মিছিলে রূপান্তরিত করার সুযোগ আসবে। কাজেই কৌশল হিসেবে দলটি নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করার পরিকল্পনা করে থাকতে পার বৈকি। পরস্পরবিরোধী দুই বা ততোধিক রাজনৈতিক শক্তির কর্মকাণ্ডের ফল যদি অভিন্ন হয়, তাহলে সেই অবস্থাটিকে আমরা কীভাবে ব্যাখ্যা করব!

তৃতীয় বিশ্বের দেশগুলোর রাজনৈতিক দলগুলোর বড় সমস্যা হলো বাইরের শক্তির প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ প্রভাব। কে কখন কার পারপাস সার্ভ করতে নেমে পড়ে তা বলা শক্ত। আমাদের রাজনীতিতে কমবেশি সব সময় তিনটি জুজুর ভয় কাজ করে। জজু নম্বর ওয়ান ইন্ডিয়া। জুজু নম্বর টু পাকিস্তান। সবার ওপরে জুজু নম্বর থ্রি আমেরিকা সাম্রাজ্যবাদ। এসব জুজুর ভয় দেখিয়ে এখানে রাজনীতি জোরদার হয়। এই দল সেই দলকে অমুক জুজু তমুক জুজুর দালাল বলে তিরস্কার করে। আর এ-ও অসত্য নয়, বাংলাদেশের রাজনীতিতে এসব দেশের গোয়েন্দা সংস্থার প্রভাব রয়েছে কমবেশি। আওয়ামী লীগ পূর্বাপর প্রো-ইন্ডিয়া। এটা কোনো লুকোছাপা কথা নয়। জামায়াতে ইসলামী প্রো-পাকিস্তান। বিএনপির দাবি তারা নিতান্তই বাংলাদেশপন্থি। দিল্লি, পিন্ডি বা অন্য কোনো দেশের রাজনৈতিক শাগরেদ তারা নয়। ইদানীং বিএনপিকেও ভারতের দালাল বলে চিহ্নিত করার চেষ্টা করছে একটি মহল। এমতাবস্থায় কে কার হয়ে কাজ করে, তা নির্ণয় করা সহজ নয়।  এ নিয়ে আর কথা না বাড়াই।

আওয়ামী লীগের কর্মকাণ্ডের ওপর থেকে সাময়িক নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়ার প্রসঙ্গে প্রধান উপদেষ্টা যে কথা বলেছেন, তা নিয়ে কেউ কেউ বিচলিত, অনেকে ক্ষুব্ধ। হয়তো কেউ কেউ আশাবাদী। অনেকে বিভ্রান্ত। আওয়ামী লীগ ও এই দলের কার্যক্রমের ওপর আরোপিত নিষেধাজ্ঞা প্রসঙ্গে প্রধান উপদেষ্টা যা-ই বলে থাকুন না কেন, বাস্তবতার নিরিখে আলোচনা হতে বাধা নেই। শেখ হাসিনার ১৫ বছরের শাসনামলে দলটির নেতৃত্বের স্বেচ্ছাচারিতা সীমা ছাড়িয়ে গিয়েছিল। তার মূল্যও দিতে হয়েছে। দলীয়প্রধানসহ প্রমিনেন্টদের প্রায় সবাই পালিয়েছেন। যারা পালাতে পারেননি তারা জেলের ঘানি টানছেন। ছোট নেতারাও আছেন দৌড়ের ওপর। তারপরও প্রাচীন দল হিসেবে আওয়ামী লীগের একটি বড় সমর্থক শ্রেণি রয়েছে। এরা মিছিল-স্লোগানে নেই। ভোটের সময় আছে। চোখে পড়ার মতো নয়, এমন নেতাও আছেন এই দলের অনেক। কাজেই এই দলটিকে আদর্শিক ও রাজনৈতিকভাবে মোকাবিলা না করে নিষেধের বেড়াজালে চিরকাল আটকে রাখা সম্ভব নয়। বাংলাদেশের ইতিহাসেও তার অজস্র দৃষ্টান্ত রয়েছে। স্বাধীনতার অব্যবহিত পর ধর্মভিত্তিক সব রাজনীতি নিষিদ্ধ ছিল। পঁচাত্তরের পর পরিস্থিতি বদলে যায়। আর এখন ধর্মভিত্তিক দলগুলোকে বাদ দিয়ে বাংলাদেশে রাজনীতির কথা চিন্তা করা যায় না। শেখ হাসিনার শাসনামলে জামায়াতে ইসলামী ও ছাত্রশিবিরের প্রকাশ্যে আসার সুযোগ ছিল না। কিন্তু এখন ডাকসু-জাকসুতে ছাত্রশিবির। জামায়াতে ইসলামী দেশের অন্যতম প্রধান রাজনৈতিক দল। আওয়ামী লীগের নিষেধাজ্ঞার বেড়াজালে কত দিন আটকে রাখা যাবে, সেটা ভাবতে হবে ইতিহাসের শিক্ষা মাথায় রেখে। তবে আদালত যদি কোনো দলকে নিষিদ্ধ করে, সে ভিন্ন কথা। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর জার্মানির নুরেমবার্গ ট্রাইব্যুনালে হিটলারের নাৎসি দলকে দোষী সাব্যস্ত করে ক্রিমিনাল অরগানাইজেশন আখ্যায়িত করে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছিল। একই সঙ্গে গেস্টাপোসহ আরও কয়েকটি সংস্থাকে ক্রিমিনাল তালিকাভুক্ত করা হয়েছিল। বাংলাদেশে এখন পর্যন্ত দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে কোনো মামলা হয়নি। মামলা না হলে দলটির ওপর আরোপিত নিষেধাজ্ঞা দীর্ঘস্থায়ী না-ও হতে পারে।

সাধারণ নির্বাচন সামনে রেখে সব দলের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে সরকারের ওপর গণতান্ত্রিক বিশ্বের চাপ থাকতে পারে। সেই চাপ উপেক্ষা করা একটি অস্থায়ী সরকারের পক্ষে কতখানি সম্ভব, সে এক বড় প্রশ্ন। সে ক্ষেত্রে কৌশলগতভাবে আওয়ামী লীগকে মোকাবিলা করার চিন্তা করা হতে পারে। কী ঘটতে পারে সেই সম্ভাবনা নিয়ে কিঞ্চিৎ আলোকপাত করা যাক। আওয়ামী লীগ নামটি দৃশ্যত বৈধভাবে বেহাত হয়ে যেতে পারে। মূল নেতৃত্বের হাত থেকে আওয়ামী লীগকে ছিনিয়ে নেওয়ার উদাহরণ অতীতের ইতিহাসেও আছে। আওয়ামী লীগের সভাপতি মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর কাছ থেকে দলটি ছিনিয়ে নেওয়া হয়েছিল ১৯৫৭ সালে।

আওয়ামী লীগের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়ার পর হয়তো একটি বিশেষ কাউন্সিল অধিবেশন আহ্বান করবেন দলের কম পরিচিত কোনো নেতা। কমিটি হবে। মূল নেতৃত্ব বাদ। সেই আওয়ামী লীগ নৌকা প্রতীক নিয়ে যদি নির্বাচনে আসে তাহলেও বিস্ময়ের কিছু থাকবে না। নির্বাচনে অংশ নেওয়া আওয়ামী লীগ শেখ হাসিনা ও তার সরকারের কৃতকর্মের দায় নেবে না।

সব আসনে নিউবর্ন আওয়ামী লীগের পক্ষে মনোনয়ন দেওয়াও হয়তো সম্ভব হবে না। এ ধরনের কৌশল গ্রহণ করা হলে সেটা হবে লাঠি না ভেঙে সাপ মারা। বলছি না যে এমনই ঘটবে বা ঘটতে যাচ্ছে। কিন্তু ঘটলে বিস্ময়ের কিছু থাকবে না। রাজনীতি হচ্ছে এক আজব ফ্যাকাল্টি। এখানে কী ঘটতে পারে না পারে তার কোনো ঠিকঠিকানা নেই।

এবার এনসিপি প্রসঙ্গে সামান্য আলোকপাত। নবীন এই দলের কোনো কোনো নেতা অনেক লম্বা কথা বললেও ভিতরে ভিতরে মুষড়ে পড়েছে বলেই মনে হয়। সরকারে থাকা ছাত্র উপদেষ্টারাও ভালো অবস্থায় নেই। সেটা বোঝা গেল তথ্য উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের কথায়। তিনি বলেছেন, কত দিন এই পদে থাকব তা নিয়ে অনিশ্চয়তার মধ্যে আছি। তিনি এক সেমিনারে বক্তৃতা দেওয়ার সময় সম্প্রতি জানান, দুই ছাত্র উপদেষ্টার দপ্তরের কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা কাজে সহযোগিতা করছেন না। অন্যদিকে দলীয় প্রধান নাহিদ ইসলাম বলেন, যদি নতুন সংবিধান না করা যায়, তাহলে আমাদের তো অস্তিত্ব থাকে না। সেজন্য তারা আগে চাইছেন গণপরিষদ নির্বাচন। কিন্তু গণপরিষদের দাবি আদায় করার মতো পরিবেশ দেশে বর্তমান আছে বলে মনে হয় না। গণপরিষদের দাবি আদায় না হলে এনসিপি হয়তো নির্বাচনে যাবে না। এতে দলটির অস্তিত্বের সংকট আরও প্রকট হওয়ার আশঙ্কা। যে ছাত্রদের এবং ছাত্রনেতাদের মানুষ পরম স্নেহ ও ভালোবাসায় আপন করে নিয়েছিল, বছর ঘুরতে না ঘুরতেই তাদের অস্তিত্ব আজ কেন সংকটাপন্ন? আত্মসমালোচনা দরকার। বাস্তবতার নিরিখে আয়নায় নিজেদের মুখ দেখা উচিত। যদি তারা ক্ষমতার ভাগ না চাইতেন, যদি পড়ার টেবিলে ফিরে যেতেন, যদি তাদের কারও কারও বিরুদ্ধে ক্ষমতার অপব্যবহার ও আঙুল ফুলে কলাগাছ হয়ে যাওয়ার অভিযোগ না উঠত, তাহলে পরিস্থিতি কী দাঁড়াত! যে কোনো সময় যে কোনো অনিয়মের বিপক্ষে তারা ভয়েস রেইজ করতে পারতেন। তারাই হতে পারতেন গণতন্ত্র ও সুশাসনের ভ্যানগার্ড। আর আজ তারা নিজেরাই অস্তিত্বের সংকটে নিপতিত। এমন তো কথা ছিল না।

লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক ও কথাসাহিত্যিক

বিডি প্রতিদিন/নাজিম

এই বিভাগের আরও খবর
আদর্শ প্রস্তুতি ছাড়া ক্রিকেট বিশ্বকাপে নারী দল
আদর্শ প্রস্তুতি ছাড়া ক্রিকেট বিশ্বকাপে নারী দল
পাহাড়ে অশান্তির বিষ টার্গেট সেনাবাহিনী
পাহাড়ে অশান্তির বিষ টার্গেট সেনাবাহিনী
বাংলাদেশ ব্যাংকের নীতি সহায়তা আরো সহজ করা প্রয়োজন
বাংলাদেশ ব্যাংকের নীতি সহায়তা আরো সহজ করা প্রয়োজন
ভোক্তার ন্যায্য অধিকার: বাজারে স্বচ্ছতা আনতে প্রয়োজন আইন সংস্কার
ভোক্তার ন্যায্য অধিকার: বাজারে স্বচ্ছতা আনতে প্রয়োজন আইন সংস্কার
দেশের রাজনৈতিক সংস্কৃতিতে অশ্লীল গালিগালাজ
দেশের রাজনৈতিক সংস্কৃতিতে অশ্লীল গালিগালাজ
সংক্ষুব্ধ মানুষ, কিন্তু প্রকাশের পথ পাচ্ছে না
সংক্ষুব্ধ মানুষ, কিন্তু প্রকাশের পথ পাচ্ছে না
নির্বাচনের আগে অর্থনৈতিক পরিকল্পনা জানান
নির্বাচনের আগে অর্থনৈতিক পরিকল্পনা জানান
সেনা সাফল্যে খেই হারানো গুজববাজরা ফের সক্রিয়
সেনা সাফল্যে খেই হারানো গুজববাজরা ফের সক্রিয়
দক্ষিণ এশিয়ার ভূ-রাজনৈতিক হিসাব-নিকাশ
দক্ষিণ এশিয়ার ভূ-রাজনৈতিক হিসাব-নিকাশ
বাড়ছে গুজব ও অপতথ্য
বাড়ছে গুজব ও অপতথ্য
রাজনীতিতে ইতিবাচক পরিবর্তন আসতেই হবে
রাজনীতিতে ইতিবাচক পরিবর্তন আসতেই হবে
নির্বাচন প্রশ্নে চাই জাতীয় ঐক্য
নির্বাচন প্রশ্নে চাই জাতীয় ঐক্য
সর্বশেষ খবর
ফ্লোটিলার নৌবহরে বাধা দেয়ায় বার্সেলোনায় হাজারো মানুষের বিক্ষোভ
ফ্লোটিলার নৌবহরে বাধা দেয়ায় বার্সেলোনায় হাজারো মানুষের বিক্ষোভ

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বাভাবিক জনজীবনে ফিরছে খাগড়াছড়ি
স্বাভাবিক জনজীবনে ফিরছে খাগড়াছড়ি

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আজ হাটহাজারীতে দিনব্যাপী হেফাজতে ইসলামের আন্তর্জাতিক শানে রেসালত সম্মেলন
আজ হাটহাজারীতে দিনব্যাপী হেফাজতে ইসলামের আন্তর্জাতিক শানে রেসালত সম্মেলন

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
মিরপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

১৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

২০২৬ বিশ্বকাপের অফিসিয়াল বল উন্মোচন
২০২৬ বিশ্বকাপের অফিসিয়াল বল উন্মোচন

২০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হংকংয়ে মার্কিন কূটনীতিককে কঠোর সতর্কবার্তা চীনের
হংকংয়ে মার্কিন কূটনীতিককে কঠোর সতর্কবার্তা চীনের

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন সরকারে দ্বিতীয় দিনে গড়িয়েছে শাটডাউন
মার্কিন সরকারে দ্বিতীয় দিনে গড়িয়েছে শাটডাউন

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের আক্রমণ ক্ষমতা ১০ গুণ বেড়েছে : জেনারেল নেজাত
ইরানের আক্রমণ ক্ষমতা ১০ গুণ বেড়েছে : জেনারেল নেজাত

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হ্যাকারদের কবলে ইসলামী ব্যাংকের ফেসবুক পেজ
হ্যাকারদের কবলে ইসলামী ব্যাংকের ফেসবুক পেজ

৫৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

প্রত্যেকেই তার দায়িত্ব সম্পর্কে জিজ্ঞাসিত হবে
প্রত্যেকেই তার দায়িত্ব সম্পর্কে জিজ্ঞাসিত হবে

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জার্মান সেনাবাহিনী শক্তিশালী করার ঘোষণায় কড়া মন্তব্য পুতিনের
জার্মান সেনাবাহিনী শক্তিশালী করার ঘোষণায় কড়া মন্তব্য পুতিনের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসপাতালের মেঝেতে ৪৪ লাখ রোগী
হাসপাতালের মেঝেতে ৪৪ লাখ রোগী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব ন্যাটো দেশই এখন রাশিয়ার সঙ্গে যুদ্ধ করছে : পুতিন
সব ন্যাটো দেশই এখন রাশিয়ার সঙ্গে যুদ্ধ করছে : পুতিন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্লোটিলা সদস্যদের আটক, ইসরায়েলের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের নিন্দা
ফ্লোটিলা সদস্যদের আটক, ইসরায়েলের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের নিন্দা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাম বদলের খেলায় বিপদে দেশ
নাম বদলের খেলায় বিপদে দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপের টিকিটের লড়াইয়ে কঠিন পরীক্ষায় জার্মানি
বিশ্বকাপের টিকিটের লড়াইয়ে কঠিন পরীক্ষায় জার্মানি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজনীতি চলেছে কোন পথে
রাজনীতি চলেছে কোন পথে

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

উত্তেজনা বাড়িয়ে ভেনেজুয়েলার উপকূলের কাছে ৫ মার্কিন যুদ্ধবিমানের উপস্থিতি
উত্তেজনা বাড়িয়ে ভেনেজুয়েলার উপকূলের কাছে ৫ মার্কিন যুদ্ধবিমানের উপস্থিতি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেটলাইফের বীমা সেবা গ্রহণ করবে আত্মবিশ্বাস
মেটলাইফের বীমা সেবা গ্রহণ করবে আত্মবিশ্বাস

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

পানি সংকটে রাজধানী সরাচ্ছে ইরান
পানি সংকটে রাজধানী সরাচ্ছে ইরান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বুড়িচংয়ে মাদক কারবারি গ্রেফতার
বুড়িচংয়ে মাদক কারবারি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মধ্যপ্রাচ্যের ‘৩ হাজার বছরের’ সংঘাত সমাধান করব : ট্রাম্প
মধ্যপ্রাচ্যের ‘৩ হাজার বছরের’ সংঘাত সমাধান করব : ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার বৃষ্টি নিয়ে যে বার্তা দিল আবহাওয়া অফিস
ঢাকার বৃষ্টি নিয়ে যে বার্তা দিল আবহাওয়া অফিস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৭ দেশের ৪৪৩ স্বেচ্ছাসেবী অপহরণের অভিযোগ ইসরায়েলের বিরুদ্ধে
৪৭ দেশের ৪৪৩ স্বেচ্ছাসেবী অপহরণের অভিযোগ ইসরায়েলের বিরুদ্ধে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলম্বিয়ায় ইসরায়েলি কূটনীতিকদের বহিষ্কার
কলম্বিয়ায় ইসরায়েলি কূটনীতিকদের বহিষ্কার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেনিয়াকে কাঁদিয়ে বিশ্বকাপে ফিরল জিম্বাবুয়ে
কেনিয়াকে কাঁদিয়ে বিশ্বকাপে ফিরল জিম্বাবুয়ে

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল মাদাগাস্কার
সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল মাদাগাস্কার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দীর্ঘ বিরতির পর ভারত-চীনের মধ্যে আবারও সরাসরি ফ্লাইট চালু
দীর্ঘ বিরতির পর ভারত-চীনের মধ্যে আবারও সরাসরি ফ্লাইট চালু

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯ রানে ৬ উইকেট হারানো নিয়ে জাকের বললেন, ‘এমন হতেই পারে’
৯ রানে ৬ উইকেট হারানো নিয়ে জাকের বললেন, ‘এমন হতেই পারে’

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজার পথে সুমুদ ফ্লোটিলা আটক, বিশ্বজুড়ে বিক্ষোভ-ক্ষোভ
গাজার পথে সুমুদ ফ্লোটিলা আটক, বিশ্বজুড়ে বিক্ষোভ-ক্ষোভ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ঘূর্ণিঝড় নিয়ে বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর
ঘূর্ণিঝড় নিয়ে বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন সেনাদের যুদ্ধ প্রস্তুতির নির্দেশ, যা বললো রাশিয়া
মার্কিন সেনাদের যুদ্ধ প্রস্তুতির নির্দেশ, যা বললো রাশিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপিকে তবলা-হাঁসসহ ৫০ প্রতীকের অপশন দিল ইসি
এনসিপিকে তবলা-হাঁসসহ ৫০ প্রতীকের অপশন দিল ইসি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রফি বিতর্কে ভারতকে ধুয়ে দিলেন এবি ডি ভিলিয়ার্স
ট্রফি বিতর্কে ভারতকে ধুয়ে দিলেন এবি ডি ভিলিয়ার্স

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছিনতাই হওয়া মোবাইল যায় কোথায়
ছিনতাই হওয়া মোবাইল যায় কোথায়

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমবারের মতো বিলিয়নিয়ার ক্লাবে শাহরুখ খান
প্রথমবারের মতো বিলিয়নিয়ার ক্লাবে শাহরুখ খান

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফ্লোটিলা থেকে আটক ২২৩ জনকে ইউরোপে পাঠাবে ইসরায়েল, জাহাজগুলোর ভাগ্যে কী আছে?
ফ্লোটিলা থেকে আটক ২২৩ জনকে ইউরোপে পাঠাবে ইসরায়েল, জাহাজগুলোর ভাগ্যে কী আছে?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজামুখী এখন মাত্র চারটি নৌযান, বাকিগুলো আটক : ফ্লোটিলা ট্র্যাকার
গাজামুখী এখন মাত্র চারটি নৌযান, বাকিগুলো আটক : ফ্লোটিলা ট্র্যাকার

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাগামী সুমুদ ফ্লোটিলার একটি বাদে সব নৌযান আটক করল ইসরায়েল
গাজাগামী সুমুদ ফ্লোটিলার একটি বাদে সব নৌযান আটক করল ইসরায়েল

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জয় দিয়ে সিরিজ শুরু বাংলাদেশের
জয় দিয়ে সিরিজ শুরু বাংলাদেশের

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানকে উড়িয়ে বিশ্বকাপ অভিযান শুরু বাংলাদেশ নারী দলের
পাকিস্তানকে উড়িয়ে বিশ্বকাপ অভিযান শুরু বাংলাদেশ নারী দলের

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রুশ তেল ক্রয়কারী দেশকে টার্গেট করে কাজের প্রতিশ্রুতি জি-৭ মন্ত্রীদের
রুশ তেল ক্রয়কারী দেশকে টার্গেট করে কাজের প্রতিশ্রুতি জি-৭ মন্ত্রীদের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজামুখী কোনো নৌযান অবরোধ ভাঙতে পারেনি, দাবি ইসরায়েলের
গাজামুখী কোনো নৌযান অবরোধ ভাঙতে পারেনি, দাবি ইসরায়েলের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্ব্যবহারের অভিযোগে সংবাদ সম্মেলন বর্জন সাংবাদিকদের, এনসিপির দুঃখ প্রকাশ
দুর্ব্যবহারের অভিযোগে সংবাদ সম্মেলন বর্জন সাংবাদিকদের, এনসিপির দুঃখ প্রকাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলা কী?
গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলা কী?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমানের নেতৃত্বে নির্বাচনে অংশ নেবে বিএনপি : হুমায়ুন কবীর
তারেক রহমানের নেতৃত্বে নির্বাচনে অংশ নেবে বিএনপি : হুমায়ুন কবীর

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের সঙ্গে রাষ্ট্রপতির শুভেচ্ছা বিনিময়
হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের সঙ্গে রাষ্ট্রপতির শুভেচ্ছা বিনিময়

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রদলের নতুন কমিটি ঘোষণা
তিন বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রদলের নতুন কমিটি ঘোষণা

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফ্লোটিলায় আক্রমণের জেরে ইসরায়েলি কূটনীতিকদের বহিষ্কার করলো কলম্বিয়া
ফ্লোটিলায় আক্রমণের জেরে ইসরায়েলি কূটনীতিকদের বহিষ্কার করলো কলম্বিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বোনের অপকর্ম দেখে ফেলায় ভাই খুন
বোনের অপকর্ম দেখে ফেলায় ভাই খুন

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশ অস্থিতিশীল করতে চেষ্টা চালাচ্ছে আওয়ামী লীগ ও ভারত : ফারুক
দেশ অস্থিতিশীল করতে চেষ্টা চালাচ্ছে আওয়ামী লীগ ও ভারত : ফারুক

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজাগামী ফ্লোটিলায় ইসরায়েলি বাধা, যুক্তরাজ্যের তীব্র প্রতিক্রিয়া
গাজাগামী ফ্লোটিলায় ইসরায়েলি বাধা, যুক্তরাজ্যের তীব্র প্রতিক্রিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাত লাখ ফেডারেল কর্মীকে ছাঁটাইয়ের শঙ্কা, শাটডাউন এড়ানোর উপায় দেখছে না যুক্তরাষ্ট্র
সাত লাখ ফেডারেল কর্মীকে ছাঁটাইয়ের শঙ্কা, শাটডাউন এড়ানোর উপায় দেখছে না যুক্তরাষ্ট্র

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যপ্রাচ্যের ‘৩ হাজার বছরের’ সংঘাত সমাধান করব : ট্রাম্প
মধ্যপ্রাচ্যের ‘৩ হাজার বছরের’ সংঘাত সমাধান করব : ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দোকানের ওপর উল্টে পড়লো নিয়ন্ত্রণহীন বাস, তিনজন নিহত
দোকানের ওপর উল্টে পড়লো নিয়ন্ত্রণহীন বাস, তিনজন নিহত

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ শুরু টাইগার-আফগান লড়াই, শক্তিতে কারা এগিয়ে?
আজ শুরু টাইগার-আফগান লড়াই, শক্তিতে কারা এগিয়ে?

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘যারা ইমামদের মাইনাসের চেষ্টা করেছে, আল্লাহ তাদের মাইনাস করেছেন’
‘যারা ইমামদের মাইনাসের চেষ্টা করেছে, আল্লাহ তাদের মাইনাস করেছেন’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৯ রানে ৬ উইকেট হারানো নিয়ে জাকের বললেন, ‘এমন হতেই পারে’
৯ রানে ৬ উইকেট হারানো নিয়ে জাকের বললেন, ‘এমন হতেই পারে’

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ বিজয়া দশমী, দেবী দুর্গার বিসর্জন
আজ বিজয়া দশমী, দেবী দুর্গার বিসর্জন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ইসি
সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ইসি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
১০ মিনিটেই হবে ক্যানসার শনাক্ত
১০ মিনিটেই হবে ক্যানসার শনাক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি অর্জন করেই নির্বাচন
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি অর্জন করেই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের রোহিঙ্গা ঢলের শঙ্কা
ফের রোহিঙ্গা ঢলের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আটকে গেল মানবতার বহর
আটকে গেল মানবতার বহর

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে রেকর্ড শুধুই নিয়াজ মোরশেদের
যে রেকর্ড শুধুই নিয়াজ মোরশেদের

মাঠে ময়দানে

বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন জামায়াতের প্রার্থী ঘোষণা
বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন জামায়াতের প্রার্থী ঘোষণা

নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যে শঙ্কা বাড়ছে
প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যে শঙ্কা বাড়ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

মনোনয়ন পেতে বিএনপির ছয় নেতা ময়দানে : অন্য দলে একক
মনোনয়ন পেতে বিএনপির ছয় নেতা ময়দানে : অন্য দলে একক

নগর জীবন

এক পর্দা, দশ প্রজন্ম
এক পর্দা, দশ প্রজন্ম

শোবিজ

ভাসমান জীবনের সঙ্গে জড়িয়ে ফারহান-কেয়া
ভাসমান জীবনের সঙ্গে জড়িয়ে ফারহান-কেয়া

শোবিজ

মরিচের কেজি ৩০০ ছাড়াল
মরিচের কেজি ৩০০ ছাড়াল

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় চিকিৎসা কেন্দ্রে কম অভিজ্ঞ চিকিৎসক
বড় চিকিৎসা কেন্দ্রে কম অভিজ্ঞ চিকিৎসক

নগর জীবন

বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ, উপকূলে ঝড়বৃষ্টির শঙ্কা
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ, উপকূলে ঝড়বৃষ্টির শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল কাশ্মীর, নিহত ৯
সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল কাশ্মীর, নিহত ৯

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবন্দরে সাংবাদিক লাঞ্ছিত, এনসিপির সংবাদ বর্জন
বিমানবন্দরে সাংবাদিক লাঞ্ছিত, এনসিপির সংবাদ বর্জন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বিঘ্নে পূজা উদ্‌যাপনে আইজিপির ধন্যবাদ
নির্বিঘ্নে পূজা উদ্‌যাপনে আইজিপির ধন্যবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৪৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৪৫

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢামেক হাসপাতালে হাজতির মৃত্যু
ঢামেক হাসপাতালে হাজতির মৃত্যু

নগর জীবন

সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ইসি
সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির ৩১ দফা ঘরে ঘরে পৌঁছে দিতে হবে
বিএনপির ৩১ দফা ঘরে ঘরে পৌঁছে দিতে হবে

নগর জীবন

ডেঙ্গুতে আরও দুই মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩৯৬
ডেঙ্গুতে আরও দুই মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩৯৬

নগর জীবন

ট্রেনের ধাক্কায় দুই বন্ধু নিহত
ট্রেনের ধাক্কায় দুই বন্ধু নিহত

দেশগ্রাম

ঝিলিকে বাংলাদেশের ঝলক
ঝিলিকে বাংলাদেশের ঝলক

মাঠে ময়দানে

জলাবদ্ধতা
জলাবদ্ধতা

সম্পাদকীয়

গাজাগামী নৌবহর আটক দস্যুতা
গাজাগামী নৌবহর আটক দস্যুতা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরাজ-বুমরাহর দুরন্ত বোলিং
সিরাজ-বুমরাহর দুরন্ত বোলিং

মাঠে ময়দানে

সংসদ নির্বাচন
সংসদ নির্বাচন

সম্পাদকীয়

রাজনীতি চলেছে কোন পথে
রাজনীতি চলেছে কোন পথে

সম্পাদকীয়

এনসিপিকে শাপলা দিলে আপত্তি নেই
এনসিপিকে শাপলা দিলে আপত্তি নেই

প্রথম পৃষ্ঠা