শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:০৫, শুক্রবার, ২৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

নির্বাচনের আগে অর্থনৈতিক পরিকল্পনা জানান

আবু তাহের খান
অনলাইন ভার্সন
নির্বাচনের আগে অর্থনৈতিক পরিকল্পনা জানান

অন্তর্বর্তী সরকারের দেওয়া ঘোষণা অনুযায়ী ২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারির মধ্যে দেশে একটি সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠানের কথা রয়েছে। সে অনুযায়ী যদি ওই সময়ের মধ্যে সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়, তাহলে নতুন সরকারকে দায়িত্ব গ্রহণের তিন মাসের মধ্যেই জাতীয় সংসদে ২০২৬-২৭ অর্থবছরের বাজেট পেশ করতে হবে। কিন্তু বাজেট প্রণয়নের প্রস্তুতিমূলক কাজ অনেক আগেই শুরু করতে হয়, অন্তত চার-পাঁচ মাস আগে থেকেই শুরু করতে হয়। সেই হিসেবে আগামী সরকারের হাতে সময় থাকবে খুবই কম।

তাদের প্রথম বাজেট প্রণয়নের কাজটি পর্যাপ্ত সময় নিয়ে গুছিয়ে প্রণয়নের সুযোগ প্রায় থাকছে না বললেই চলে।
তার মানে কি এই যে আগামী সরকার তাদের অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডের যাত্রা শুরুই করবে একটি অগোছালো অবস্থার মধ্য দিয়ে? এ প্রশ্নের জবাব হ্যাঁ বা না দুটোই হতে পারে। আসন্ন নির্বাচনে বিজয়ী হয়ে সরকার গঠনের ব্যাপারে যাঁরা আশাবাদী তাঁরা যদি তাঁদের অর্থনৈতিক পরিকল্পনাবিহীন বর্তমান অবস্থানেই স্থির হয়ে বসে থাকেন, তাহলে নিশ্চিতভাবেই তাঁদের যাত্রা শুরু হবে এলোমেলো ও অগোছালোভাবে। অন্যদিকে যাঁরা ক্ষমতায় যাবেন বা যাওয়ার সম্ভাবনা আছে, তাঁরা যদি এখন থেকেই ২০২৬-২৭ অর্থবছরের বাজেটসহ তাঁদের সম্ভাব্য মেয়াদকালের পুরো অর্থনৈতিক পরিকল্পনা নিয়ে ভাবতে শুরু করেন, তাহলে আগামী বাজেটের জন্য মাত্র তিন মাস সময় পেলেও তাঁদের জন্য সেটি সমস্যার কোনো কারণ হবে না।

প্রশ্ন হচ্ছে, তাঁরা এখন কোন পথে এগোবেন?
অনাস্থা ভোটে পরাজয়, অর্থনৈতিক বিপর্যয় মোকাবেলা করতে না পারা, জোট সরকারের ক্ষেত্রে শরিকি বিবাদ—এমনি নানা কারণে মাঝপথে নির্বাচন অনুষ্ঠানের ঘটনা পৃথিবীর প্রায় সব গণতান্ত্রিক দেশেই রয়েছে। আর উন্নত গণতান্ত্রিক দেশগুলোতে এটি একটি খুবই মামুলি ব্যাপার এবং এতে তাদের অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড প্রায় কখনোই ব্যাহত হয় না। কারণ সেসব দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর প্রায় প্রত্যেকেরই সরকার পরিচালনার লক্ষ্যে আগে থেকেই খাত, দপ্তর বা মন্ত্রণালয়ভিত্তিক প্রস্তুতি থাকে। উদাহরণস্বরূপ কিয়ার স্টারমারের নেতৃত্বাধীন ব্রিটেনের বর্তমান শ্রমিক দলীয় সরকারের যদি কোনো কারণে আকস্মিক পতন ঘটে এবং সে ক্ষেত্রে ঋষি সুনাকের নেতৃত্বাধীন রক্ষণশীল সরকার যদি আবার ক্ষমতায় ফিরে আসে, তাহলে ব্রিটেনের অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডের ধারাবাহিকতায় এক মুহূর্তের জন্যও কোনো শূন্যতা সৃষ্টি হবে না (স্টারমার সরকারের পতন কামনা করা হচ্ছে না)।


কারণ বিরোধী দলে থাকা অবস্থায়ও উল্লিখিত উভয় দলেরই ছায়া মন্ত্রিসভা থাকে। কিন্তু বাংলাদেশে? ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য তাদের যতটা ব্যস্ত দেখা যায়, বক্তব্য-বিবৃতি পাওয়া যায় অন্যান্য বিষয়ে ততটা স্পষ্ট বক্তব্য বা চিন্তাভাবনার কথা জানা যায় না।
বাংলাদেশের অর্থনীতি এখন ব্যাপক রাজস্ব ঘাটতি, অতি উচ্চমাত্রার পরিচালন ব্যয় (রাজস্ব ব্যয়ের প্রায় ৪৩%), অভ্যন্তরীণ ও বৈদেশিক উভয় বিনিয়োগের ক্ষেত্রে বিরাজমান নিম্ন প্রবৃদ্ধির হার, মূলধনী যন্ত্রপাতির নিম্ন আমদানি, বৈদেশিক ঋণের অসহনীয় মাত্রার কিস্তির বোঝা, কৃষি ও অন্যান্য খাতে বিরাজমান ছদ্ম বেকারত্ব, খেলাপি ঋণের পাহাড়সম উচ্চতা, উচ্চ মূল্যস্ফীতি ইত্যাদির মতো নানা জটিল সমস্যায় ভুগছে। এসব সমস্যা মোকাবেলায় দলগুলো আসন্ন বাজেটে বা সামনের দিনগুলোতে কী ব্যবস্থা নেবে, তা নিয়ে তারা কী ভাবছে, তা দেশবাসীর জানার অধিকার আছে। আসন্ন নির্বাচনের নির্বাচনী ইশতেহারে এসব তুলে ধরতে হবে।


বাংলাদেশের সমাজে আয় ও সম্পদবৈষম্য এখন অতীতের যেকোনো সময়ের তুলনায় অধিকতর প্রকট এবং ক্রমেই তা অসহনীয় পর্যায়ে চলে যাচ্ছে। আর রাষ্ট্রের ভ্রান্ত অর্থনৈতিক নীতির কারণে সৃষ্ট এ বৈষম্য শুধু একক কোনো সরকারের দ্বারা সৃষ্টি হয়নি। স্বাধীনতা-পরবর্তী প্রতিটি সরকারই এর জন্য কমবেশি দায়ী। বস্তুত এই সরকারগুলো তাদের গোষ্ঠীপ্রীতি ও স্বজনপ্রীতির কারণে নিজ নিজ কার্যকালে এমনসব অর্থনৈতিক নীতিমালা প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন করেছে, যেগুলো বৈষম্য সৃষ্টির পথ করে দিয়েছে। উদাহরণস্বরূপ বাংলাদেশের করনীতির কথাই ধরা যাক। বিপুল রাজস্ব ঘাটতির কারণে সরকারকে প্রায়শই বাড়তি কর আহরণের পথে হাঁটতে হচ্ছে, যা মোটেও দোষের কিছু নয়। কিন্তু দোষের বিষয় হচ্ছে, সে ক্ষেত্রে তাঁরা সম্পদশালীদের ওপর প্রত্যক্ষ কর না বাড়িয়ে পরোক্ষ কর আরোপের মাধ্যমে চড়াও হচ্ছেন সাধারণ জনগণের ওপর। আর তাতে একদিকে যেমন তাৎক্ষণিকভাবে সাধারণ মানুষের জীবনযাপনের ওপর নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হচ্ছে এবং দিন দিনই তাদের কষ্ট ও দুর্ভোগের পরিসর বাড়ছে, অন্যদিকে তেমনি অতি দ্রুতলয়ে তৈরি হচ্ছে সম্পদের বৈষম্যমুখী মেরুকরণ।

সম্পদ মেরুকরণের উপরোক্ত ধারা অব্যাহত থাকলে কোনো সন্দেহ নেই যে এ রাষ্ট্র অচিরেই গুটিকতক মানুষের একচেটিয়া রাজত্বে পরিণত হবে, যার অধিকাংশ লক্ষণ এরই মধ্যে স্পষ্ট হতে শুরু করেছে। আর সে রাষ্ট্রে সাধারণ মানুষের ভূমিকা হবে বিত্তবানের জন্য সম্পদের জোগানদাতা হিসেবে দায়িত্ব পালনকারী শোষিত প্রজার। বিষয়টি আমাদের রাজনীতিকরা বোঝেন না মোটেও তা নয়। কিন্তু এই চিত্র বদলের ক্ষেত্রে কার্যকর উদ্যোগ তেমন দেখা যায় না। আশা করব যে আগামী নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী রাজনৈতিক দলগুলো তাদের নির্বাচন-পরবর্তী অর্থনৈতিক পরিকল্পনা ও কর্মসূচিগুলো জনসমক্ষে তুলে ধরবেন, যা থেকে বোঝা যাবে, তারা বিদ্যমান ব্যবস্থায় কী ধরনের পরিবর্তন আনতে চান।

দেশের সাধারণ মানুষের চিন্তাভাবনা ও হতাশার স্তর সর্বশেষ পর্যায়ে কোথায় নেমেছে, তা বোঝার জন্য বাংলাদেশ এন্টারপ্রাইজ ইনস্টিটিউট (বিইআই) কর্তৃক সর্ব সম্প্রতি পরিচালিত জরিপের ফলাফল থেকে একটিমাত্র অনুষঙ্গ এখানে তুলে ধরছি। দেশে বিরাজমান পরিস্থিতির বিষয়ে ‘নাগরিকদের সামগ্রিক দৃষ্টিভঙ্গি’ শীর্ষক উক্ত জরিপে ‘বর্তমানে রাজনৈতিক দলগুলো জনগণের চাহিদা ও সমস্যার প্রতি কতটা মনোযোগী’—এসংক্রান্ত প্রশ্নের জবাবে ৮৮ শতাংশ উত্তরদাতাই বলেছেন, রাজনীতিকরা এ ব্যাপারে যথেষ্ট মনোযোগী নন। আসন্ন নির্বাচনে জয়লাভ করে ক্ষমতায় যাঁরা যাবেন, তাঁদের কাছে আমরা ভিন্নধারা বা ইতিবাচক পরিবর্তনের অঙ্গীকার শুনতে চাই। রাজনীতিকরাই এখন বলুন, আপনারা দেশ ও জনগণের ভবিষ্যৎ তথা তাদের অর্থনৈতিক ও সামাজিক জীবনযাপন নিয়ে কী ভাবছেন।

লেখক : অ্যাডজাংকট ফ্যাকাল্টি, ব্যবসায় প্রশাসন বিভাগ প্রেসিডেন্সি ইউনিভার্সিটি, ঢাকা

এই বিভাগের আরও খবর
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
সর্বশেষ খবর
ট্রেনে কাটা পড়ে প্রাণ গেল নারীর
ট্রেনে কাটা পড়ে প্রাণ গেল নারীর

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল বৃদ্ধার
চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল বৃদ্ধার

৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মার্কিন মেরিন কোরের সঙ্গে হাইতি গ্যাংয়ের বন্দুকযুদ্ধ
মার্কিন মেরিন কোরের সঙ্গে হাইতি গ্যাংয়ের বন্দুকযুদ্ধ

৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রায় ঘোষণার পর বরিশালে মিষ্টি বিতরণ, মিছিল
রায় ঘোষণার পর বরিশালে মিষ্টি বিতরণ, মিছিল

১৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘খালেদা জিয়াকে দেশের সেরা জয় উপহার দিতে চাই’
‘খালেদা জিয়াকে দেশের সেরা জয় উপহার দিতে চাই’

১৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ঠান্ডায় নাক দিয়ে অনবরত পানি পড়ছে?
ঠান্ডায় নাক দিয়ে অনবরত পানি পড়ছে?

১৮ মিনিট আগে | জীবন ধারা

টাকার জন্য কখনও নিজেকে বিলাইনি: দীপিকা
টাকার জন্য কখনও নিজেকে বিলাইনি: দীপিকা

১৯ মিনিট আগে | শোবিজ

নাসিরনগরে আওয়ামী লীগের ২ নেতা গ্রেফতার
নাসিরনগরে আওয়ামী লীগের ২ নেতা গ্রেফতার

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মিচেলকে নিয়ে শঙ্কা, কিউই দলে ডাক পেলেন নিকোলস
মিচেলকে নিয়ে শঙ্কা, কিউই দলে ডাক পেলেন নিকোলস

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

২৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

এখনও কেন জুবিনের জন্য কাঁদছে আসাম?
এখনও কেন জুবিনের জন্য কাঁদছে আসাম?

২৪ মিনিট আগে | শোবিজ

উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া
উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজকের রায় প্রমাণ করে স্বৈরশাসকেরাও বিচারের ঊর্ধ্বে নয়: সাইফুল হক
আজকের রায় প্রমাণ করে স্বৈরশাসকেরাও বিচারের ঊর্ধ্বে নয়: সাইফুল হক

৩৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

‘একটি দল ক্ষমতায় যেতে প্রলাপ বকছে’
‘একটি দল ক্ষমতায় যেতে প্রলাপ বকছে’

৩৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

চলচ্চিত্র পরিবারের লোকজনও ছেলেদের অগ্রাধিকার দিয়ে থাকেন: কঙ্গনা
চলচ্চিত্র পরিবারের লোকজনও ছেলেদের অগ্রাধিকার দিয়ে থাকেন: কঙ্গনা

৩৯ মিনিট আগে | শোবিজ

তরুণদের পারফরম্যান্সে সন্তুষ্ট ফরাসি কোচ
তরুণদের পারফরম্যান্সে সন্তুষ্ট ফরাসি কোচ

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে কেরানীগঞ্জে আনন্দ মিছিল ও মিষ্টি বিতরণ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে কেরানীগঞ্জে আনন্দ মিছিল ও মিষ্টি বিতরণ

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নভেম্বরের ১৬ দিনে এলো ১৭০ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
নভেম্বরের ১৬ দিনে এলো ১৭০ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৪৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

চট্টগ্রামে নাশকতার অভিযোগে গ্রেফতার ২
চট্টগ্রামে নাশকতার অভিযোগে গ্রেফতার ২

৪৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

খাগড়াছড়িতে মহিলা দলের সমাবেশ
খাগড়াছড়িতে মহিলা দলের সমাবেশ

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে নেজামে ইসলাম পার্টির বৈঠক
বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে নেজামে ইসলাম পার্টির বৈঠক

৫২ মিনিট আগে | রাজনীতি

সিরিয়ায় শান্তি প্রতিষ্ঠায় পাশে থাকবে চীন
সিরিয়ায় শান্তি প্রতিষ্ঠায় পাশে থাকবে চীন

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ৫ আগস্টের চূড়ান্ত বিজয়ের প্রতীক
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ৫ আগস্টের চূড়ান্ত বিজয়ের প্রতীক

৫৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!
সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজকের রায় ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে মাইলফলক হিসেবে বিবেচিত হবে : প্রিন্স
আজকের রায় ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে মাইলফলক হিসেবে বিবেচিত হবে : প্রিন্স

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাবনায় শিক্ষার্থী হত্যার প্রতিবাদে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ
পাবনায় শিক্ষার্থী হত্যার প্রতিবাদে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’
‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় কোলগ্রাম উচ্চ বিদ্যালয়ে জরাজীর্ণ ভবনে চলছে পাঠদান
বগুড়ায় কোলগ্রাম উচ্চ বিদ্যালয়ে জরাজীর্ণ ভবনে চলছে পাঠদান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নাচের তৃপ্তি অভিনয়ে পাইনি: মালাইকা
নাচের তৃপ্তি অভিনয়ে পাইনি: মালাইকা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে