শিরোনাম
প্রকাশ: ০৩:৩০, রবিবার, ০৫ অক্টোবর, ২০২৫

শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক

মোস্তাফিজুর রহমান শামীম
অনলাইন ভার্সন
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক

শিক্ষকতার পেশা মানবসভ্যতার প্রাচীনতম ও শ্রেষ্ঠতম পেশাগুলোর একটি। মানুষ যখন প্রথম গুহাচিত্র এঁকে অন্যকে কোনো ধারণা বোঝানোর চেষ্টা করেছিল, তখন থেকেই শিক্ষকতার সূচনা। সেই থেকে আজকের আধুনিক বিশ্ববিদ্যালয় পর্যন্ত শিক্ষা ছড়িয়ে দিয়েছে সভ্যতার আলো। অথচ আজও সমাজে এক অদ্ভুত দ্বন্দ্ব বিরাজমান।

শিক্ষককে আমরা শ্রদ্ধা করি, তাঁর প্রতি বাহ্যিকভাবে ভক্তি প্রকাশ করি, তাঁকে জাতির ভবিষ্যৎ নির্মাতা বলি; কিন্তু একইসঙ্গে তাঁর জীবনের সামান্য সুখ-স্বাচ্ছন্দ্যকেও ঈর্ষা ও সন্দেহের চোখে দেখি। যেন শিক্ষক মানেই চিরকালীন দারিদ্র্য, শিক্ষক মানেই অভাবগ্রস্ত জীবনযাপন, শিক্ষক মানেই সাদামাটা পোশাক, সাধারণ বাজার আর পরিশ্রান্ত মুখ। এই দৃষ্টিভঙ্গি কেবল শিক্ষককেই অপমানিত করে না, বরং পুরো শিক্ষা ব্যবস্থাকেই দুর্বল করে দেয়।

শিক্ষক একটি পূর্ণকালীন পেশার মানুষ। ডাক্তার যেমন চিকিৎসার জন্য, আইনজীবী যেমন আইনের জন্য, প্রকৌশলী যেমন নির্মাণের জন্য নিবেদিত, তেমনি শিক্ষক জ্ঞানের জন্য নিবেদিত। কিন্তু ডাক্তার যখন গাড়ি কিনে, সমাজ সেটিকে স্বাভাবিক মনে করে। আইনজীবী দামি পোশাক পরে কোর্টে গেলে কারো আপত্তি থাকে না। ব্যবসায়ী বিলাসবহুল রেস্টুরেন্টে খেলে সেটি সমাজে গর্বের বিষয় হয়। অথচ শিক্ষক যখন সামান্য ভালো পোশাক পরে ক্লাসে যান, বাজার থেকে একটু ভালো ফল-মাছ কিনে আনেন, কিংবা প্রয়োজনবশত একটি গাড়ি কেনেন, তখন সমাজের চোখে তিনি হঠাৎই সন্দেহজনক মানুষে পরিণত হন। যেন শিক্ষক হওয়া মানেই গরিব হয়ে বাঁচতে হবে, যেন দারিদ্র্য তাঁর পেশাগত অলংকার।

এই মানসিকতার শিকড় খুঁজতে গেলে আমরা দেখতে পাই, শিক্ষকতার ইতিহাসে একসময় সত্যিই দারিদ্র্যের একটি দীর্ঘ ছায়া ছিল। প্রাচীনকালে গুরুকুলে গুরু খুব সামান্য উপহার বা ‘গুরুদক্ষিণা’ গ্রহণ করতেন। মধ্যযুগে মক্তব-মাদ্রাসায় শিক্ষকরা প্রায়ই সমাজের দান-অনুদানের ওপর নির্ভর করতেন, এমনকি এখনও সেই প্রথা চলমান। উপনিবেশ আমলেও শিক্ষকতার বেতন ছিল অল্প, অনেক সময় তাঁরা কৃষিকাজ বা অন্য কোনো পেশার সহায়তায় সংসার চালাতেন। সেই থেকে সমাজে এক ধরনের স্থায়ী ধারণা তৈরি হয়েছে, শিক্ষক মানেই গরিব।

কিন্তু আজকের যুগ সম্পূর্ণ ভিন্ন। আজ শিক্ষকতা একটি পূর্ণকালীন রাষ্ট্রীয় ও প্রাতিষ্ঠানিক পেশা। শিক্ষকরা তাদের যোগ্যতা, পরিশ্রম ও শ্রম দিয়ে একটি নির্দিষ্ট বেতন পান। অনেক দেশে শিক্ষকরা উন্নত বেতন, ভালো সামাজিক মর্যাদা ও আর্থিক স্বাচ্ছন্দ্যে জীবনযাপন করেন। ফলে তারা সমাজে অনুপ্রেরণার প্রতীক হয়ে ওঠেন। অথচ আমাদের সমাজের বহু অংশ এখনো সেই পুরোনো ধারণা আঁকড়ে ধরে আছে, শিক্ষক যেন কখনো ভালো পোশাক পরতে পারবেন না, ভালো খাবার খেতে পারবেন না, গাড়ি বা বাড়ি কিনতে পারবেন না।

এই দৃষ্টিভঙ্গি শিক্ষকদের প্রতি গভীর অবিচার। কারণ শিক্ষকও মানুষ। তাঁরও স্বপ্ন আছে, তাঁরও সন্তান আছে, তাঁরও একটি পরিবার আছে। তিনি যেমন শিক্ষার্থীর চোখে আলোর প্রদীপ জ্বালাতে চান, তেমনি নিজের ঘরেও আলো দেখতে চান। তাঁর পোশাক কেবল বাহ্যিকতা নয়, এটি তাঁর আত্মসম্মানের প্রতিফলন। একজন শিক্ষক যখন পরিষ্কার, মার্জিত ও মানসম্মত পোশাক পরে ক্লাসে প্রবেশ করেন, তখন শিক্ষার্থীরাও অনুপ্রাণিত হয়। তারা বুঝতে পারে শিক্ষক মানে কেবল জ্ঞানের আলো নয়, সৌন্দর্যের দৃষ্টান্তও।

কিন্তু সমাজের একাংশ সেই সৌন্দর্যকেও ঈর্ষার চোখে দেখে। শিক্ষক যদি গাড়ি চালান, তখন তারা মনে করে, “নিশ্চয়ই অন্য কোনো অসৎ পথে অর্থ উপার্জন করেছেন।” অথচ সেই গাড়ি হয়তো দীর্ঘদিনের সঞ্চয়ে কেনা, হয়তো পরিবারের জরুরি প্রয়োজন মেটানোর জন্য নেওয়া। একজন ডাক্তার বা ব্যবসায়ী গাড়ি কিনলে সেটি প্রশংসার বিষয় হয়, কিন্তু শিক্ষক কিনলে সেটি ব্যঙ্গের বিষয় হয়ে দাঁড়ায়। এই বৈপরীত্য কেবল একটি মানসিক বিভ্রান্তি নয়, বরং এটি শিক্ষকদের প্রতি সমাজের বৈষম্যমূলক দৃষ্টিভঙ্গির বহিঃপ্রকাশ।

শিক্ষকের জীবনযাত্রা সম্পর্কে এই ভুল ধারণা শিক্ষার্থীদের মধ্যেও প্রভাব ফেলে। তারা দেখে, শিক্ষক হওয়া মানে আর্থিক অনিশ্চয়তা, সামাজিক ব্যঙ্গ-বিদ্রুপ সহ্য করা। ফলে তারা শিক্ষকতার পেশার প্রতি অনাগ্রহী হয়ে পড়ে। আজকের তরুণেরা যখন দেখে শিক্ষকতা মানে দারিদ্র্য, তখন তারা মেধা নিয়ে অন্য পেশায় চলে যায়। ফলস্বরূপ, শিক্ষকতায় মেধার সংকট তৈরি হয়, শিক্ষা ব্যবস্থার ভেতরে মানের ঘাটতি তৈরি হয়।

প্রকৃতপক্ষে সমাজের এই দৃষ্টিভঙ্গিই শিক্ষার মানোন্নয়নে বড় বাধা। শিক্ষক যদি তার শ্রমের ন্যায্য প্রতিদান পান, যদি তিনি স্বাভাবিকভাবে ভালো পোশাক পরতে পারেন, উন্নত জীবনযাপন করতে পারেন, তবে তিনি শিক্ষার্থীদের সামনে আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে দাঁড়াতে পারবেন। তাঁর ক্লাস হবে প্রাণবন্ত, তাঁর ব্যক্তিত্ব হবে অনুকরণীয়। শিক্ষার্থীরা তখন শিক্ষককে শুধু জ্ঞানের উৎস হিসেবে নয়, জীবনযাত্রার আদর্শ হিসেবেও গ্রহণ করবে।

তাহলে কেন আমরা এখনো শিক্ষককে গরিবের প্রতীক হিসেবে দেখতে চাই? এর উত্তর হয়তো আমাদের সামাজিক মানসিকতার ভেতর লুকিয়ে আছে। আমরা চাই শিক্ষক হবেন নিঃস্বার্থ, ত্যাগী, নির্লোভ। কিন্তু আমরা ভুলে যাই, নিঃস্বার্থ হওয়া মানেই দারিদ্র্যের শৃঙ্খলে বাঁধা নয়। একজন শিক্ষক ধনীও হতে পারেন, আবার নীতিবানও থাকতে পারেন। আর্থিক স্বাচ্ছন্দ্য মানেই নীতিভ্রষ্টতা নয়। বরং আর্থিক নিরাপত্তা থাকলে শিক্ষক আরো স্বাধীনভাবে, নিরপেক্ষভাবে জ্ঞান দিতে পারেন।

আমাদের প্রয়োজন দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন। শিক্ষকও যদি গাড়ি কিনেন, সেটি সমাজের উন্নতির প্রতীক; কারণ তখন বোঝা যায় শিক্ষকও উন্নত জীবনযাপন করতে পারছেন। শিক্ষকও যদি ভালো রেস্টুরেন্টে খেতে যান, সেটি সমাজের স্বাভাবিকীকরণের প্রতীক। শিক্ষকও যদি ভালো পোশাক পরেন, সেটি তাঁর আত্মসম্মান রক্ষার প্রতীক। আমাদের এই সবকিছুকে স্বাভাবিকভাবে নিতে শিখতে হবে।

শিক্ষকের মর্যাদা কেবল তাঁর কথার ভেতর সীমাবদ্ধ রাখলে চলবে না। তাঁর জীবনযাত্রার ভেতরেও সেই মর্যাদার প্রতিফলন ঘটতে হবে। যদি আমরা চাই সমাজে জ্ঞানের আলো ছড়িয়ে পড়ুক, তবে সেই আলোকবর্তিকার বাহককে অন্ধকারে রাখলে হবে না। শিক্ষক সুখী না হলে সমাজ কখনো সুখী হতে পারে না। শিক্ষক যদি দারিদ্র্যের চাপে নুয়ে পড়েন, তবে তাঁর কণ্ঠে স্বাধীনতার গান ফুটবে না।

অতএব এখন সময় এসেছে সেই পুরোনো ধারণা ভাঙার- “শিক্ষক মানেই গরিব।” শিক্ষক মানেই মর্যাদাশীল মানুষ। শিক্ষক মানেই আত্মবিশ্বাসী জীবনযাপন। শিক্ষক মানেই সমাজের জন্য আলোকিত আদর্শ। শিক্ষক ভালো পোশাক পরলে সেটা হিংসার নয়, গৌরবের বিষয় হওয়া উচিত। শিক্ষক গাড়ি কিনলে সেটা ব্যঙ্গের নয়, বরং প্রমাণ হওয়া উচিত আমাদের সমাজ শিক্ষাকে মর্যাদা দিয়েছে।

আজকের পৃথিবী প্রতিযোগিতার। আমাদের সন্তানদের বিশ্বদরবারে দাঁড়াতে হলে প্রথম শর্ত হলো যোগ্য ও আত্মমর্যাদাবান শিক্ষক। তাই শিক্ষকের আর্থিক স্বাচ্ছন্দ্য, সামাজিক মর্যাদা ও সম্মান কেবল তাঁর ব্যক্তিগত প্রাপ্তি নয়, বরং জাতির ভবিষ্যৎ বিনির্মাণের প্রধান শর্ত।

শিক্ষককে আমরা মানুষ হিসেবে স্বীকৃতি দিতে শিখি। তাঁকে তাঁর স্বাভাবিক জীবনযাত্রা উপভোগ করতে দিই। তাঁর হাসি, তাঁর আনন্দ, তাঁর উন্নত জীবনযাপন যেন আমাদের গর্বের বিষয় হয়। তখনই সমাজ বদলাবে, তখনই শিক্ষা হবে প্রাণবন্ত, তখনই জাতি হবে সত্যিকার অর্থে আলোকিত।  

লেখক : সহকারী অধ্যাপক ও বিভাগীয় প্রধান, ভেড়ামারা সরকারি কলেজ।

এই বিভাগের আরও খবর
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
সর্বশেষ খবর
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামানের ৬০ কোটি টাকার শেয়ার অবরুদ্ধ
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামানের ৬০ কোটি টাকার শেয়ার অবরুদ্ধ

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

জামায়াত-এনসিপিসহ ৬ দলের সঙ্গে সংলাপে বসেছে ইসি
জামায়াত-এনসিপিসহ ৬ দলের সঙ্গে সংলাপে বসেছে ইসি

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি আবেদনের শেষ দিন আজ
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি আবেদনের শেষ দিন আজ

১৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাতে কি জানালেন জয়শঙ্কর
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাতে কি জানালেন জয়শঙ্কর

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টরন্টোয় শিরীন চৌধুরীর ‘পরান যাহা চায়’ সঙ্গীত সন্ধ্যা
টরন্টোয় শিরীন চৌধুরীর ‘পরান যাহা চায়’ সঙ্গীত সন্ধ্যা

২৬ মিনিট আগে | পরবাস

ফেনীতে ট্রাক-কাভার্ডভ্যান সংঘর্ষে ট্রাকচালক নিহত
ফেনীতে ট্রাক-কাভার্ডভ্যান সংঘর্ষে ট্রাকচালক নিহত

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে ফেনসিডিলসহ আটক ৩
মুন্সীগঞ্জে ফেনসিডিলসহ আটক ৩

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খুলনায় পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা বিষয়ক সচেতনতা ক্যাম্পেইন
খুলনায় পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা বিষয়ক সচেতনতা ক্যাম্পেইন

৪০ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

জুবিনের জন্মদিনে স্ত্রী গরিমার আবেগঘন বার্তা
জুবিনের জন্মদিনে স্ত্রী গরিমার আবেগঘন বার্তা

৪২ মিনিট আগে | শোবিজ

সৌদিকে ন্যাটোর বাইরে প্রধান মিত্র ঘোষণা ট্রাম্পের
সৌদিকে ন্যাটোর বাইরে প্রধান মিত্র ঘোষণা ট্রাম্পের

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ব্যানফ ফেস্টিভালে' এভারেস্টজয়ী নিশাতকে নিয়ে তথ্যচিত্র
'ব্যানফ ফেস্টিভালে' এভারেস্টজয়ী নিশাতকে নিয়ে তথ্যচিত্র

৪৮ মিনিট আগে | শোবিজ

প্রাচীনকালে চাঁদে তুষারপাত হতো ধারণা বিজ্ঞানীদের
প্রাচীনকালে চাঁদে তুষারপাত হতো ধারণা বিজ্ঞানীদের

৫০ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

সুষ্ঠু নির্বাচন করতে ইসি ওয়াদাবদ্ধ: সিইসি
সুষ্ঠু নির্বাচন করতে ইসি ওয়াদাবদ্ধ: সিইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ ৮ জনের বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণ আজ
সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ ৮ জনের বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণ আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঠাকুরগাঁওয়ে বিসিক উদ্যোক্তা মেলায় ৬০ স্টল
ঠাকুরগাঁওয়ে বিসিক উদ্যোক্তা মেলায় ৬০ স্টল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভিসা আবেদন নিয়ে জার্মান দূতাবাসের সতর্কবার্তা
ভিসা আবেদন নিয়ে জার্মান দূতাবাসের সতর্কবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাউখালীতে নাশকতার অভিযোগে আটক ৫
কাউখালীতে নাশকতার অভিযোগে আটক ৫

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় ৪ ডিসেম্বর আন্তর্জাতিক ক্বিরাত সম্মেলন
কুমিল্লায় ৪ ডিসেম্বর আন্তর্জাতিক ক্বিরাত সম্মেলন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেই মুন্না আজ মৃত্যুর মুখে
সেই মুন্না আজ মৃত্যুর মুখে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মঙ্গলগ্রহে অচেনা শিলা খুঁজে পেল নাসার রোভার
মঙ্গলগ্রহে অচেনা শিলা খুঁজে পেল নাসার রোভার

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

তেঁতুলিয়ায় তাপমাত্রা ১৪ ডিগ্রি, বেড়েছে শীতের আমেজ
তেঁতুলিয়ায় তাপমাত্রা ১৪ ডিগ্রি, বেড়েছে শীতের আমেজ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ন্যাটোর বাইরে যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান মিত্রের তালিকায় সৌদি
ন্যাটোর বাইরে যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান মিত্রের তালিকায় সৌদি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ বিশ্ব পুরুষ দিবস
আজ বিশ্ব পুরুষ দিবস

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘ রাষ্ট্রের স্বীকৃতি দিলে ফিলিস্তিনি কর্মকর্তাদের হত্যার হুমকি ইসরায়েলি মন্ত্রীর
জাতিসংঘ রাষ্ট্রের স্বীকৃতি দিলে ফিলিস্তিনি কর্মকর্তাদের হত্যার হুমকি ইসরায়েলি মন্ত্রীর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে প্লাস্টিক কারখানায় আগুন
নারায়ণগঞ্জে প্লাস্টিক কারখানায় আগুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেই আফিয়ার পিতৃত্বের স্বীকৃতি পেতে ডিএনএ পরীক্ষার আবেদন
সেই আফিয়ার পিতৃত্বের স্বীকৃতি পেতে ডিএনএ পরীক্ষার আবেদন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’
তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুকুটসহ যা যা পান একজন মিস ইউনিভার্স
মুকুটসহ যা যা পান একজন মিস ইউনিভার্স

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন