শিরোনাম
প্রকাশ: ০৩:৩০, রবিবার, ০৫ অক্টোবর, ২০২৫

শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক

মোস্তাফিজুর রহমান শামীম
অনলাইন ভার্সন
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক

শিক্ষকতার পেশা মানবসভ্যতার প্রাচীনতম ও শ্রেষ্ঠতম পেশাগুলোর একটি। মানুষ যখন প্রথম গুহাচিত্র এঁকে অন্যকে কোনো ধারণা বোঝানোর চেষ্টা করেছিল, তখন থেকেই শিক্ষকতার সূচনা। সেই থেকে আজকের আধুনিক বিশ্ববিদ্যালয় পর্যন্ত শিক্ষা ছড়িয়ে দিয়েছে সভ্যতার আলো। অথচ আজও সমাজে এক অদ্ভুত দ্বন্দ্ব বিরাজমান।

শিক্ষককে আমরা শ্রদ্ধা করি, তাঁর প্রতি বাহ্যিকভাবে ভক্তি প্রকাশ করি, তাঁকে জাতির ভবিষ্যৎ নির্মাতা বলি; কিন্তু একইসঙ্গে তাঁর জীবনের সামান্য সুখ-স্বাচ্ছন্দ্যকেও ঈর্ষা ও সন্দেহের চোখে দেখি। যেন শিক্ষক মানেই চিরকালীন দারিদ্র্য, শিক্ষক মানেই অভাবগ্রস্ত জীবনযাপন, শিক্ষক মানেই সাদামাটা পোশাক, সাধারণ বাজার আর পরিশ্রান্ত মুখ। এই দৃষ্টিভঙ্গি কেবল শিক্ষককেই অপমানিত করে না, বরং পুরো শিক্ষা ব্যবস্থাকেই দুর্বল করে দেয়।

শিক্ষক একটি পূর্ণকালীন পেশার মানুষ। ডাক্তার যেমন চিকিৎসার জন্য, আইনজীবী যেমন আইনের জন্য, প্রকৌশলী যেমন নির্মাণের জন্য নিবেদিত, তেমনি শিক্ষক জ্ঞানের জন্য নিবেদিত। কিন্তু ডাক্তার যখন গাড়ি কিনে, সমাজ সেটিকে স্বাভাবিক মনে করে। আইনজীবী দামি পোশাক পরে কোর্টে গেলে কারো আপত্তি থাকে না। ব্যবসায়ী বিলাসবহুল রেস্টুরেন্টে খেলে সেটি সমাজে গর্বের বিষয় হয়। অথচ শিক্ষক যখন সামান্য ভালো পোশাক পরে ক্লাসে যান, বাজার থেকে একটু ভালো ফল-মাছ কিনে আনেন, কিংবা প্রয়োজনবশত একটি গাড়ি কেনেন, তখন সমাজের চোখে তিনি হঠাৎই সন্দেহজনক মানুষে পরিণত হন। যেন শিক্ষক হওয়া মানেই গরিব হয়ে বাঁচতে হবে, যেন দারিদ্র্য তাঁর পেশাগত অলংকার।

এই মানসিকতার শিকড় খুঁজতে গেলে আমরা দেখতে পাই, শিক্ষকতার ইতিহাসে একসময় সত্যিই দারিদ্র্যের একটি দীর্ঘ ছায়া ছিল। প্রাচীনকালে গুরুকুলে গুরু খুব সামান্য উপহার বা ‘গুরুদক্ষিণা’ গ্রহণ করতেন। মধ্যযুগে মক্তব-মাদ্রাসায় শিক্ষকরা প্রায়ই সমাজের দান-অনুদানের ওপর নির্ভর করতেন, এমনকি এখনও সেই প্রথা চলমান। উপনিবেশ আমলেও শিক্ষকতার বেতন ছিল অল্প, অনেক সময় তাঁরা কৃষিকাজ বা অন্য কোনো পেশার সহায়তায় সংসার চালাতেন। সেই থেকে সমাজে এক ধরনের স্থায়ী ধারণা তৈরি হয়েছে, শিক্ষক মানেই গরিব।

কিন্তু আজকের যুগ সম্পূর্ণ ভিন্ন। আজ শিক্ষকতা একটি পূর্ণকালীন রাষ্ট্রীয় ও প্রাতিষ্ঠানিক পেশা। শিক্ষকরা তাদের যোগ্যতা, পরিশ্রম ও শ্রম দিয়ে একটি নির্দিষ্ট বেতন পান। অনেক দেশে শিক্ষকরা উন্নত বেতন, ভালো সামাজিক মর্যাদা ও আর্থিক স্বাচ্ছন্দ্যে জীবনযাপন করেন। ফলে তারা সমাজে অনুপ্রেরণার প্রতীক হয়ে ওঠেন। অথচ আমাদের সমাজের বহু অংশ এখনো সেই পুরোনো ধারণা আঁকড়ে ধরে আছে, শিক্ষক যেন কখনো ভালো পোশাক পরতে পারবেন না, ভালো খাবার খেতে পারবেন না, গাড়ি বা বাড়ি কিনতে পারবেন না।

এই দৃষ্টিভঙ্গি শিক্ষকদের প্রতি গভীর অবিচার। কারণ শিক্ষকও মানুষ। তাঁরও স্বপ্ন আছে, তাঁরও সন্তান আছে, তাঁরও একটি পরিবার আছে। তিনি যেমন শিক্ষার্থীর চোখে আলোর প্রদীপ জ্বালাতে চান, তেমনি নিজের ঘরেও আলো দেখতে চান। তাঁর পোশাক কেবল বাহ্যিকতা নয়, এটি তাঁর আত্মসম্মানের প্রতিফলন। একজন শিক্ষক যখন পরিষ্কার, মার্জিত ও মানসম্মত পোশাক পরে ক্লাসে প্রবেশ করেন, তখন শিক্ষার্থীরাও অনুপ্রাণিত হয়। তারা বুঝতে পারে শিক্ষক মানে কেবল জ্ঞানের আলো নয়, সৌন্দর্যের দৃষ্টান্তও।

কিন্তু সমাজের একাংশ সেই সৌন্দর্যকেও ঈর্ষার চোখে দেখে। শিক্ষক যদি গাড়ি চালান, তখন তারা মনে করে, “নিশ্চয়ই অন্য কোনো অসৎ পথে অর্থ উপার্জন করেছেন।” অথচ সেই গাড়ি হয়তো দীর্ঘদিনের সঞ্চয়ে কেনা, হয়তো পরিবারের জরুরি প্রয়োজন মেটানোর জন্য নেওয়া। একজন ডাক্তার বা ব্যবসায়ী গাড়ি কিনলে সেটি প্রশংসার বিষয় হয়, কিন্তু শিক্ষক কিনলে সেটি ব্যঙ্গের বিষয় হয়ে দাঁড়ায়। এই বৈপরীত্য কেবল একটি মানসিক বিভ্রান্তি নয়, বরং এটি শিক্ষকদের প্রতি সমাজের বৈষম্যমূলক দৃষ্টিভঙ্গির বহিঃপ্রকাশ।

শিক্ষকের জীবনযাত্রা সম্পর্কে এই ভুল ধারণা শিক্ষার্থীদের মধ্যেও প্রভাব ফেলে। তারা দেখে, শিক্ষক হওয়া মানে আর্থিক অনিশ্চয়তা, সামাজিক ব্যঙ্গ-বিদ্রুপ সহ্য করা। ফলে তারা শিক্ষকতার পেশার প্রতি অনাগ্রহী হয়ে পড়ে। আজকের তরুণেরা যখন দেখে শিক্ষকতা মানে দারিদ্র্য, তখন তারা মেধা নিয়ে অন্য পেশায় চলে যায়। ফলস্বরূপ, শিক্ষকতায় মেধার সংকট তৈরি হয়, শিক্ষা ব্যবস্থার ভেতরে মানের ঘাটতি তৈরি হয়।

প্রকৃতপক্ষে সমাজের এই দৃষ্টিভঙ্গিই শিক্ষার মানোন্নয়নে বড় বাধা। শিক্ষক যদি তার শ্রমের ন্যায্য প্রতিদান পান, যদি তিনি স্বাভাবিকভাবে ভালো পোশাক পরতে পারেন, উন্নত জীবনযাপন করতে পারেন, তবে তিনি শিক্ষার্থীদের সামনে আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে দাঁড়াতে পারবেন। তাঁর ক্লাস হবে প্রাণবন্ত, তাঁর ব্যক্তিত্ব হবে অনুকরণীয়। শিক্ষার্থীরা তখন শিক্ষককে শুধু জ্ঞানের উৎস হিসেবে নয়, জীবনযাত্রার আদর্শ হিসেবেও গ্রহণ করবে।

তাহলে কেন আমরা এখনো শিক্ষককে গরিবের প্রতীক হিসেবে দেখতে চাই? এর উত্তর হয়তো আমাদের সামাজিক মানসিকতার ভেতর লুকিয়ে আছে। আমরা চাই শিক্ষক হবেন নিঃস্বার্থ, ত্যাগী, নির্লোভ। কিন্তু আমরা ভুলে যাই, নিঃস্বার্থ হওয়া মানেই দারিদ্র্যের শৃঙ্খলে বাঁধা নয়। একজন শিক্ষক ধনীও হতে পারেন, আবার নীতিবানও থাকতে পারেন। আর্থিক স্বাচ্ছন্দ্য মানেই নীতিভ্রষ্টতা নয়। বরং আর্থিক নিরাপত্তা থাকলে শিক্ষক আরো স্বাধীনভাবে, নিরপেক্ষভাবে জ্ঞান দিতে পারেন।

আমাদের প্রয়োজন দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন। শিক্ষকও যদি গাড়ি কিনেন, সেটি সমাজের উন্নতির প্রতীক; কারণ তখন বোঝা যায় শিক্ষকও উন্নত জীবনযাপন করতে পারছেন। শিক্ষকও যদি ভালো রেস্টুরেন্টে খেতে যান, সেটি সমাজের স্বাভাবিকীকরণের প্রতীক। শিক্ষকও যদি ভালো পোশাক পরেন, সেটি তাঁর আত্মসম্মান রক্ষার প্রতীক। আমাদের এই সবকিছুকে স্বাভাবিকভাবে নিতে শিখতে হবে।

শিক্ষকের মর্যাদা কেবল তাঁর কথার ভেতর সীমাবদ্ধ রাখলে চলবে না। তাঁর জীবনযাত্রার ভেতরেও সেই মর্যাদার প্রতিফলন ঘটতে হবে। যদি আমরা চাই সমাজে জ্ঞানের আলো ছড়িয়ে পড়ুক, তবে সেই আলোকবর্তিকার বাহককে অন্ধকারে রাখলে হবে না। শিক্ষক সুখী না হলে সমাজ কখনো সুখী হতে পারে না। শিক্ষক যদি দারিদ্র্যের চাপে নুয়ে পড়েন, তবে তাঁর কণ্ঠে স্বাধীনতার গান ফুটবে না।

অতএব এখন সময় এসেছে সেই পুরোনো ধারণা ভাঙার- “শিক্ষক মানেই গরিব।” শিক্ষক মানেই মর্যাদাশীল মানুষ। শিক্ষক মানেই আত্মবিশ্বাসী জীবনযাপন। শিক্ষক মানেই সমাজের জন্য আলোকিত আদর্শ। শিক্ষক ভালো পোশাক পরলে সেটা হিংসার নয়, গৌরবের বিষয় হওয়া উচিত। শিক্ষক গাড়ি কিনলে সেটা ব্যঙ্গের নয়, বরং প্রমাণ হওয়া উচিত আমাদের সমাজ শিক্ষাকে মর্যাদা দিয়েছে।

আজকের পৃথিবী প্রতিযোগিতার। আমাদের সন্তানদের বিশ্বদরবারে দাঁড়াতে হলে প্রথম শর্ত হলো যোগ্য ও আত্মমর্যাদাবান শিক্ষক। তাই শিক্ষকের আর্থিক স্বাচ্ছন্দ্য, সামাজিক মর্যাদা ও সম্মান কেবল তাঁর ব্যক্তিগত প্রাপ্তি নয়, বরং জাতির ভবিষ্যৎ বিনির্মাণের প্রধান শর্ত।

শিক্ষককে আমরা মানুষ হিসেবে স্বীকৃতি দিতে শিখি। তাঁকে তাঁর স্বাভাবিক জীবনযাত্রা উপভোগ করতে দিই। তাঁর হাসি, তাঁর আনন্দ, তাঁর উন্নত জীবনযাপন যেন আমাদের গর্বের বিষয় হয়। তখনই সমাজ বদলাবে, তখনই শিক্ষা হবে প্রাণবন্ত, তখনই জাতি হবে সত্যিকার অর্থে আলোকিত।  

লেখক : সহকারী অধ্যাপক ও বিভাগীয় প্রধান, ভেড়ামারা সরকারি কলেজ।

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যবসায়ীদের টুঁটি চেপে ধরার নিষ্ঠুরতা আর কত
ব্যবসায়ীদের টুঁটি চেপে ধরার নিষ্ঠুরতা আর কত
সব প্রশ্নের একমাত্র সমাধান নির্বাচন
সব প্রশ্নের একমাত্র সমাধান নির্বাচন
শত্রুমিত্র বোঝা দায়
শত্রুমিত্র বোঝা দায়
রাজনীতি চলেছে কোন পথে
রাজনীতি চলেছে কোন পথে
আদর্শ প্রস্তুতি ছাড়া ক্রিকেট বিশ্বকাপে নারী দল
আদর্শ প্রস্তুতি ছাড়া ক্রিকেট বিশ্বকাপে নারী দল
পাহাড়ে অশান্তির বিষ টার্গেট সেনাবাহিনী
পাহাড়ে অশান্তির বিষ টার্গেট সেনাবাহিনী
বাংলাদেশ ব্যাংকের নীতি সহায়তা আরো সহজ করা প্রয়োজন
বাংলাদেশ ব্যাংকের নীতি সহায়তা আরো সহজ করা প্রয়োজন
ভোক্তার ন্যায্য অধিকার: বাজারে স্বচ্ছতা আনতে প্রয়োজন আইন সংস্কার
ভোক্তার ন্যায্য অধিকার: বাজারে স্বচ্ছতা আনতে প্রয়োজন আইন সংস্কার
দেশের রাজনৈতিক সংস্কৃতিতে অশ্লীল গালিগালাজ
দেশের রাজনৈতিক সংস্কৃতিতে অশ্লীল গালিগালাজ
সংক্ষুব্ধ মানুষ, কিন্তু প্রকাশের পথ পাচ্ছে না
সংক্ষুব্ধ মানুষ, কিন্তু প্রকাশের পথ পাচ্ছে না
নির্বাচনের আগে অর্থনৈতিক পরিকল্পনা জানান
নির্বাচনের আগে অর্থনৈতিক পরিকল্পনা জানান
সেনা সাফল্যে খেই হারানো গুজববাজরা ফের সক্রিয়
সেনা সাফল্যে খেই হারানো গুজববাজরা ফের সক্রিয়
সর্বশেষ খবর
চলে গেলেন বলিউড অভিনেত্রী সন্ধ্যা
চলে গেলেন বলিউড অভিনেত্রী সন্ধ্যা

৩৯ মিনিট আগে | শোবিজ

ভিয়ারিয়ালকে হারিয়ে ফের শীর্ষে রিয়াল মাদ্রিদ
ভিয়ারিয়ালকে হারিয়ে ফের শীর্ষে রিয়াল মাদ্রিদ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়াবহ হামলা ও গণহত্যা চালিয়ে যাচ্ছে ইসরায়েল: হামাস
গাজায় ভয়াবহ হামলা ও গণহত্যা চালিয়ে যাচ্ছে ইসরায়েল: হামাস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

গাজা থেকে সেনা প্রত্যাহারে সম্মতি দিয়েছে ইসরায়েল : দাবি ট্রাম্পের
গাজা থেকে সেনা প্রত্যাহারে সম্মতি দিয়েছে ইসরায়েল : দাবি ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যবসায়ীদের টুঁটি চেপে ধরার নিষ্ঠুরতা আর কত
ব্যবসায়ীদের টুঁটি চেপে ধরার নিষ্ঠুরতা আর কত

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

গাজায় ২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলের ৯৩টি হামলা, নিহত অন্তত ৭০
গাজায় ২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলের ৯৩টি হামলা, নিহত অন্তত ৭০

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ মুহূর্তের গোলে লিভারপুলকে হারাল চেলসি
শেষ মুহূর্তের গোলে লিভারপুলকে হারাল চেলসি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সব প্রশ্নের একমাত্র সমাধান নির্বাচন
সব প্রশ্নের একমাত্র সমাধান নির্বাচন

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সংকট কাটছে না এনসিপিতে
সংকট কাটছে না এনসিপিতে

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুবিনকে বিষ খাইয়ে হত্যা করা হয়েছে: দাবি গ্রেপ্তার হওয়া সহশিল্পীর
জুবিনকে বিষ খাইয়ে হত্যা করা হয়েছে: দাবি গ্রেপ্তার হওয়া সহশিল্পীর

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চলতি সপ্তাহেই প্রশাসক পেতে যাচ্ছে পাঁচ ব্যাংক
চলতি সপ্তাহেই প্রশাসক পেতে যাচ্ছে পাঁচ ব্যাংক

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সান্ডারল্যান্ডকে হারিয়ে জয়ে ফিরলো ম্যানইউ
সান্ডারল্যান্ডকে হারিয়ে জয়ে ফিরলো ম্যানইউ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩৫ লিটারের বদলে ৬২১ লিটারের ভুয়া বিল পেলেন ফারহান
৩৫ লিটারের বদলে ৬২১ লিটারের ভুয়া বিল পেলেন ফারহান

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রেমাদাসায় ভারতের অনুশীলনের সময় মাঠে সাপ
প্রেমাদাসায় ভারতের অনুশীলনের সময় মাঠে সাপ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নোয়াখালীর হাতিয়ায় নৌবাহিনীর অভিযান: কয়লাসহ ০৩ ট্রলার আটক
নোয়াখালীর হাতিয়ায় নৌবাহিনীর অভিযান: কয়লাসহ ০৩ ট্রলার আটক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আয়ারল্যান্ড সিরিজের সূচি প্রকাশ করল বিসিবি
আয়ারল্যান্ড সিরিজের সূচি প্রকাশ করল বিসিবি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্যাংকিং খাতে দক্ষ এমডির চরম সংকট : গভর্নর
ব্যাংকিং খাতে দক্ষ এমডির চরম সংকট : গভর্নর

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলের বর্বরতা প্রকাশ করলেন ফ্লোটিলা থেকে আটক থাকা সাংবাদিক
ইসরায়েলের বর্বরতা প্রকাশ করলেন ফ্লোটিলা থেকে আটক থাকা সাংবাদিক

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুকধারীর গুলিতে ভারতীয় শিক্ষার্থী নিহত
যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুকধারীর গুলিতে ভারতীয় শিক্ষার্থী নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাগড়াছড়ি-গুইমারায় জারিকৃত ১৪৪ ধারা প্রত্যাহার
খাগড়াছড়ি-গুইমারায় জারিকৃত ১৪৪ ধারা প্রত্যাহার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ৫
গাজীপুরে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ৫

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুলিশ সদস্যকে মারধর-চাঁদা দাবি, স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার বিরুদ্ধে মামলা
পুলিশ সদস্যকে মারধর-চাঁদা দাবি, স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার বিরুদ্ধে মামলা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কোটি ডলারের স্টেডিয়াম নয়, হাসপাতাল দরকার: দাবি মরক্কোর জেন-জিদের
কোটি ডলারের স্টেডিয়াম নয়, হাসপাতাল দরকার: দাবি মরক্কোর জেন-জিদের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মা ইলিশ রক্ষায় বরিশালে অভিযান, জরিমানা
মা ইলিশ রক্ষায় বরিশালে অভিযান, জরিমানা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় সাময়িক বোমা হামলা বন্ধ করেছে ইসরায়েল
গাজায় সাময়িক বোমা হামলা বন্ধ করেছে ইসরায়েল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় আসলে কৃষকরা ফারমার্স কার্ড পাবেন : টুকু
বিএনপি ক্ষমতায় আসলে কৃষকরা ফারমার্স কার্ড পাবেন : টুকু

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিল ‘শক্তি’, ভারতে রেড অ্যালার্ট জারি
প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিল ‘শক্তি’, ভারতে রেড অ্যালার্ট জারি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে সালিশ বৈঠকে হাতুড়ির আঘাতে শ্রমিকের মৃত্যু
নারায়ণগঞ্জে সালিশ বৈঠকে হাতুড়ির আঘাতে শ্রমিকের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতে ইসলামীকে ভোট না দেওয়ার আহ্বান হেফাজত আমিরের
জামায়াতে ইসলামীকে ভোট না দেওয়ার আহ্বান হেফাজত আমিরের

১৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হামাস প্রস্তাবে রাজি হওয়ায় ইসরায়েলকে গাজায় হামলা থামাতে বললেন ট্রাম্প
হামাস প্রস্তাবে রাজি হওয়ায় ইসরায়েলকে গাজায় হামলা থামাতে বললেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইস্টার্ন ন্যাটোতে’ রূপ নিতে পারে পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তি: ইসহাক দার
‘ইস্টার্ন ন্যাটোতে’ রূপ নিতে পারে পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তি: ইসহাক দার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওমরাহ নিয়মে কড়াকড়ি, মানতে হবে যে ১০ নির্দেশনা
ওমরাহ নিয়মে কড়াকড়ি, মানতে হবে যে ১০ নির্দেশনা

১৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আবুধাবিতে ৬৬ কোটি টাকার লটারি জিতলেন বাংলাদেশি ট্যাক্সি ড্রাইভার
আবুধাবিতে ৬৬ কোটি টাকার লটারি জিতলেন বাংলাদেশি ট্যাক্সি ড্রাইভার

১৮ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ট্রাম্পের নির্দেশ উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৭
ট্রাম্পের নির্দেশ উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৭

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্লোটিলার দুটি নৌযানে ড্রোন হামলার নির্দেশ দেন নেতানিয়াহু, দাবি রিপোর্টে
ফ্লোটিলার দুটি নৌযানে ড্রোন হামলার নির্দেশ দেন নেতানিয়াহু, দাবি রিপোর্টে

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হালট্রিপ কেলেঙ্কারির হোতা তাজবীর আটক, ফেসবুকে যা লিখলেন জুলকার
হালট্রিপ কেলেঙ্কারির হোতা তাজবীর আটক, ফেসবুকে যা লিখলেন জুলকার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ধারণ ক্ষমতার চেয়েও বেশি মরদেহ পড়ে আছে ঢামেকের মর্গের হিমঘরে, আদালতের দ্বারস্থ পুলিশ
ধারণ ক্ষমতার চেয়েও বেশি মরদেহ পড়ে আছে ঢামেকের মর্গের হিমঘরে, আদালতের দ্বারস্থ পুলিশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিল ‘শক্তি’, ভারতে রেড অ্যালার্ট জারি
প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিল ‘শক্তি’, ভারতে রেড অ্যালার্ট জারি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি সানা জাবেদের সঙ্গে সংসার ভাঙছে শোয়েব মালিকের
সত্যিই কি সানা জাবেদের সঙ্গে সংসার ভাঙছে শোয়েব মালিকের

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অস্ট্রেলিয়া সিরিজ দিয়ে ফিরছেন রোহিত-কোহলি
অস্ট্রেলিয়া সিরিজ দিয়ে ফিরছেন রোহিত-কোহলি

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কোটি ডলারের স্টেডিয়াম নয়, হাসপাতাল দরকার: দাবি মরক্কোর জেন-জিদের
কোটি ডলারের স্টেডিয়াম নয়, হাসপাতাল দরকার: দাবি মরক্কোর জেন-জিদের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের ২০ দফা প্রস্তাবে কী ছিল? কিসে কিসে রাজি হামাস
ট্রাম্পের ২০ দফা প্রস্তাবে কী ছিল? কিসে কিসে রাজি হামাস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অক্টোবরে ঘূর্ণিঝড়, বন্যার আভাস
অক্টোবরে ঘূর্ণিঝড়, বন্যার আভাস

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সেনাদের অভিযান সীমিত করার নির্দেশ ইসরায়েলের
গাজায় সেনাদের অভিযান সীমিত করার নির্দেশ ইসরায়েলের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোহানকে প্রশংসায় ভাসালেন জাকের আলী
সোহানকে প্রশংসায় ভাসালেন জাকের আলী

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজার ভবিষ্যৎ নিয়ে ফিলিস্তিনি সম্মেলন আয়োজন করবে মিশর : হামাস
গাজার ভবিষ্যৎ নিয়ে ফিলিস্তিনি সম্মেলন আয়োজন করবে মিশর : হামাস

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সড়কে চাঁদাবাজির প্রতিবাদ করায় অতিরিক্ত এসপি’র ওপর হামলা
সড়কে চাঁদাবাজির প্রতিবাদ করায় অতিরিক্ত এসপি’র ওপর হামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে গেম খেলতে গিয়ে হেনস্তার শিকার অক্ষয়কন্যা
অনলাইনে গেম খেলতে গিয়ে হেনস্তার শিকার অক্ষয়কন্যা

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দল অনুগত প্রশাসন দিয়ে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব হবে না : রিজভী
দল অনুগত প্রশাসন দিয়ে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব হবে না : রিজভী

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আলহামদুলিল্লাহ সফল হতে পেরেছি: শরিফুল
আলহামদুলিল্লাহ সফল হতে পেরেছি: শরিফুল

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সবচেয়ে নিরাপদ শহর হিসেবে আবারও শীর্ষে কলকাতা
ভারতের সবচেয়ে নিরাপদ শহর হিসেবে আবারও শীর্ষে কলকাতা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল্লাহর কাছে মর্যাদা বৃদ্ধির বিশেষ ১০ আমল
আল্লাহর কাছে মর্যাদা বৃদ্ধির বিশেষ ১০ আমল

২১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

গাজা নিয়ে ট্রাম্পের প্রস্তাবে হামাসের সম্মতি, বিশ্বনেতাদের প্রতিক্রিয়া
গাজা নিয়ে ট্রাম্পের প্রস্তাবে হামাসের সম্মতি, বিশ্বনেতাদের প্রতিক্রিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় ব্যারিস্টার আহসান হাবিব গ্রেফতার
সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় ব্যারিস্টার আহসান হাবিব গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ অক্টোবর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-চীনের বন্ধুত্ব আরও দৃঢ় হয়েছে : প্রধান উপদেষ্টা
বাংলাদেশ-চীনের বন্ধুত্ব আরও দৃঢ় হয়েছে : প্রধান উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টিতে আলো ছড়িয়ে ওয়ানডেতেও ডাক পেলেন সাইফ
টি-টোয়েন্টিতে আলো ছড়িয়ে ওয়ানডেতেও ডাক পেলেন সাইফ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুমিরকে সর্দির ভয় দেখাবেন না : চরমোনাই পীর
কুমিরকে সর্দির ভয় দেখাবেন না : চরমোনাই পীর

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির মনোনয়ন পাচ্ছেন কারা
বিএনপির মনোনয়ন পাচ্ছেন কারা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চান পাঁচ নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চান পাঁচ নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

আগস্টে ডলারের বিপরীতে শক্তিশালী টাকার মান
আগস্টে ডলারের বিপরীতে শক্তিশালী টাকার মান

পেছনের পৃষ্ঠা

আরেকটি হোয়াইটওয়াশের সুযোগ
আরেকটি হোয়াইটওয়াশের সুযোগ

মাঠে ময়দানে

নারী বাউলশিল্পীর রহস্যজনক মৃত্যু, স্বামী আটক
নারী বাউলশিল্পীর রহস্যজনক মৃত্যু, স্বামী আটক

নগর জীবন

বেগমপাড়া যেভাবে লুটেরাদের ঠিকানা
বেগমপাড়া যেভাবে লুটেরাদের ঠিকানা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সংকট কাটছে না এনসিপিতে
সংকট কাটছে না এনসিপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইপিও খরায় শেয়ারবাজার
আইপিও খরায় শেয়ারবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের নিরাপদ শহরের তালিকায় শীর্ষে কলকাতা
ভারতের নিরাপদ শহরের তালিকায় শীর্ষে কলকাতা

পূর্ব-পশ্চিম

চলতি সপ্তাহেই প্রশাসক পেতে যাচ্ছে পাঁচ ব্যাংক
চলতি সপ্তাহেই প্রশাসক পেতে যাচ্ছে পাঁচ ব্যাংক

প্রথম পৃষ্ঠা

অতিরিক্ত এসপির ওপর হামলা
অতিরিক্ত এসপির ওপর হামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর মানে স্থায়ী অস্থিরতা
পিআর মানে স্থায়ী অস্থিরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরায় সমন্বয়ক পরিচয়ে চাঁদাবাজি আটক ৩
উত্তরায় সমন্বয়ক পরিচয়ে চাঁদাবাজি আটক ৩

পেছনের পৃষ্ঠা

মাঠ চষছেন বিএনপির অর্ধ ডজন মনোনয়নপ্রত্যাশী
মাঠ চষছেন বিএনপির অর্ধ ডজন মনোনয়নপ্রত্যাশী

নগর জীবন

ট্রাম্পের কথা রাখলেন না নেতানিয়াহু
ট্রাম্পের কথা রাখলেন না নেতানিয়াহু

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রী-শাশুড়ি মিলে যুবককে হত্যাচেষ্টা
স্ত্রী-শাশুড়ি মিলে যুবককে হত্যাচেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

অবরোধ প্রত্যাহার জনজীবন স্বাভাবিক খাগড়াছড়িতে
অবরোধ প্রত্যাহার জনজীবন স্বাভাবিক খাগড়াছড়িতে

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের ভিত্তিতে নির্বাচন
জুলাই সনদের ভিত্তিতে নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে আজ থেকে নিষিদ্ধ ওয়ান টাইম ইউজ প্লাস্টিক
সচিবালয়ে আজ থেকে নিষিদ্ধ ওয়ান টাইম ইউজ প্লাস্টিক

পেছনের পৃষ্ঠা

নারায়ণগঞ্জ রুটে নারী ট্রেনচালকের ওপর হামলা
নারায়ণগঞ্জ রুটে নারী ট্রেনচালকের ওপর হামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

মোটরসাইকেল থেকে নামিয়ে হত্যা
মোটরসাইকেল থেকে নামিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐক্যের শেষ চেষ্টা কমিশনের
ঐক্যের শেষ চেষ্টা কমিশনের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠায় বুদ্ধের শিক্ষা ভূমিকা রাখতে পারে
বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠায় বুদ্ধের শিক্ষা ভূমিকা রাখতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

ধর্মের ভিত্তিতে বিভাজন নয়
ধর্মের ভিত্তিতে বিভাজন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মহাসড়কে প্রাইভেট কার থামিয়ে ডাকাতি
মহাসড়কে প্রাইভেট কার থামিয়ে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

সমুদ্রে নিখোঁজ পাঁচ জেলে
সমুদ্রে নিখোঁজ পাঁচ জেলে

দেশগ্রাম

বন্দর সহযোগিতা নিয়ে আলোচনা
বন্দর সহযোগিতা নিয়ে আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী পাচ্ছে জাপান
ইতিহাসে প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী পাচ্ছে জাপান

প্রথম পৃষ্ঠা

৮০ পয়সার ভ্যাকসিন ২০ টাকা
৮০ পয়সার ভ্যাকসিন ২০ টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা