শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:৪০, সোমবার, ২৬ মে, ২০২৫ আপডেট: ১৩:১৭, সোমবার, ২৬ মে, ২০২৫

নির্বাচনী রোডম্যাপ নিয়ে ধোঁয়াশায় দেশ

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
নির্বাচনী রোডম্যাপ নিয়ে ধোঁয়াশায় দেশ

প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সাম্প্রতিক সংলাপ সত্ত্বেও আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য স্পষ্ট ও কার্যকর রোডম্যাপ ঘোষণা না করায় দেশের রাজনৈতিক আবহাওয়া এখনো অনিশ্চিত ও অস্থিতিশীল। নির্বাচন ও সংস্কারের নির্দিষ্ট সময়সূচি সংক্রান্ত সরকারের পক্ষ থেকে কোনো স্পষ্ট ও দৃঢ় অঙ্গীকার না পাওয়ায় বিভিন্ন রাজনৈতিক দল আলোচনাগুলোকে ‌‘অপরিণত’ এবং অপ্রতুল হিসেবে আখ্যায়িত করছে।

রাজনৈতিক বিশ্লেষক এবং বিভিন্ন অংশীজনের মতে, চলমান অনিশ্চয়তা বর্তমান সংকটকে আরও তীব্র এবং দীর্ঘস্থায়ী করে তুলতে পারে। স্বচ্ছতার অভাবে বর্তমান সমস্যাগুলো আরও জটিল হয়ে উঠবে।

রাজনৈতিক নেতারা জোর দিয়ে বলেন, সরকারকে অবশ্যই অন্তর্বর্তীকালীন উপদেষ্টা পরিষদ থেকে বিতর্কিত উপদেষ্টাদের দ্রুত অপসারণের মাধ্যমে- জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)-সহ সকল রাজনৈতিক দলকে সমানভাবে বিবেচনা করে নিজের নিরপেক্ষতা প্রমাণ করতে হবে।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক সাব্বির আহমেদ বলেন, ‘বিশেষ করে, যদি সরকার বিএনপির আস্থা অর্জনে ব্যর্থ হয়, তাহলে পরিস্থিতি আরও ঘোলাটে হয়ে উঠতে পারে। এ অবস্থায় প্রধান উপদেষ্টার উচিত নির্বাচন ও সংস্কারভিত্তিক একটি সুস্পষ্ট রোডম্যাপ ঘোষণা করা। রাজনৈতিক দলগুলো যদি এতে অংশগ্রহণে সম্মত হয়, তাহলে চলমান অচলাবস্থা নিরসন সম্ভব।’

গত একসপ্তাহ ধরে বিভিন্ন ইস্যু নিয়ে উত্তেজনা ক্রমেই বাড়ছে। এর মধ্যে রয়েছে মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে প্রস্তাবিত মানবিক করিডোর, চট্টগ্রাম বন্দর ব্যবস্থাপনা, বিএনপি নেতা ইশরাক হোসেনের ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র হিসেবে শপথ গ্রহণের দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি, এবং নির্বাচন কমিশনের পুনর্গঠন ও জাতীয় নির্বাচনের পূর্বে স্থানীয় সরকার নির্বাচন অনুষ্ঠানের দাবিতে এনসিপির নির্বাচন কমিশন কার্যালয়ের সামনে বিক্ষোভ।

একইসঙ্গে, অধ্যাপক ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তীকালীন সরকার বিভিন্ন ইস্যুতে ঢাকাসহ দেশজুড়ে ব্যাপক বিক্ষোভের মুখে পড়েছে, যার ফলে জনজীবনে চরম ভোগান্তি সৃষ্টি হয়েছে।

সংকট নিরসনের জন্য প্রধান উপদেষ্টা শনি ও রবি- এই দুই দিনব্যাপী বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি), বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী এবং এনসিপি-সহ রাজনৈতিক দলগুলোর সাথে সংলাপে অংশগ্রহণ করেন।

শনিবার রাতে বিএনপির সঙ্গে অনুষ্ঠিত বৈঠকে দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় নির্বাচনের দাবি জানান। পাশাপাশি তিনি অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের মন্ত্রিসভা থেকে তিনজন উপদেষ্টার পদত্যাগ এবং নির্বাচন ও রাজনৈতিক সংস্কার নিয়ে একটি আনুষ্ঠানিক রোডম্যাপ প্রকাশের জন্য সরকারকে আহ্বান করেন।

বৈঠক শেষে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ বলেন, প্রধান উপদেষ্টা আমাদের দাবির বিষয়ে কোনো আশ্বাস দেননি। তারা (সরকার) কোনো স্পষ্ট সিদ্ধান্তও দেয়নি। প্রেস সেক্রেটারির আনুষ্ঠানিক বিবৃতি শোনার পর আমরা নিজেদের অবস্থান জানাব।

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমীর ডা. শফিকুর রহমান বলেন, তার দল নির্বাচন ও সংস্কারের জন্য একটি নির্দিষ্ট রোডম্যাপ চেয়েছে। তারা দুইটি সম্ভাব্য সময়সীমা প্রস্তাব করেছে- ফেব্রুয়ারির মাঝামাঝি, অথবা রমজানের পর দ্রুততম সময়ে, যা সংস্কারের গতি অনুসারে নির্ধারিত হবে।

তবে, কয়েকজন বিএনপি নেতা বৈঠকের পর হতাশা প্রকাশ করে বলেন,  বৈঠকে গুরুত্বপূর্ণ অনিশ্চিত বিষয়গুলোর কোনো সমাধান হয়নি। দলীয় সূত্র জানিয়েছে, বিএনপি এক বা দুই দিনের মধ্যে তাদের পরবর্তী কর্মপন্থা ঠিক করে ঘোষণা করবে।

সূত্রটি আরো জানায়, বিএনপি অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের বিরুদ্ধে তাৎক্ষণিক আন্দোলনের পরিকল্পনা করছে না, তবে সরকারের কার্যক্রম নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করবে। এই সময়ের মধ্যে, নির্বাচনের স্পষ্ট রোডম্যাপ ঘোষণা ও ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন আয়োজনের দাবিকে আরো শক্তিশালী করতে বিভিন্ন কর্মসূচি হাতে নেয়া হবে। 

সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, জনগণ নির্বাচনের নির্দিষ্ট রোডম্যাপ চাইছে। প্রধান উপদেষ্টাকে অবশ্যই ভোটাররা কখন ভোট দিতে পারবেন- সেই তারিখ ও মাস ঘোষণা করতে হবে। তিনি একটি দায়িত্বপূর্ণ পদে আছেন- তাহলে নির্বাচন তারিখ ঘোষণা করতে কী বাধা আছে? সরকার যখন নির্বাচন রোডম্যাপ ঘোষণা করতে ব্যর্থ হয়, তখন জনগণের আস্থা হারায়। এতে বিভ্রান্তি তৈরি হয়। আর জনগণ যখন অন্ধকারে থাকে, তখন তারা প্রতিক্রিয়াশীল হয়ে উঠতে পারে।

তিনি আরও বলেন, জাতীয় নির্বাচন অবশ্যই ডিসেম্বরের মধ্যেই হওয়া উচিত কেননা রমজান, ঈদ ও বর্ষাকালের কারণে পরবর্তী মাসগুলো নির্বাচন আয়োজনের জন্য অনুপযুক্ত।

রবিবার অনুষ্ঠিত একটি অনুষ্ঠানে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেন, যে কোনো সরকারি পরিকল্পনা যদি স্বচ্ছতা ও রাজনৈতিক অংশগ্রহণ বজায় রাখতে না পারে তাহলে তা অবশেষে ব্যর্থ হবে।

বিএনপি জোটসঙ্গী ও বামপন্থী দলসহ অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলোও নির্বাচনের বিস্তারিত রোডম্যাপ এবং ডিসেম্বরেই জাতীয় নির্বাচনের দাবি জানিয়েছে।

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে আলোচনায় অংশ নেওয়া কমপক্ষে পাঁচটি রাজনৈতিক দলের নেতারা বলেন, বৈঠকগুলো ‘ফলপ্রসূ’ হয়নি, কারণ চলমান সংকট সমাধানের লক্ষ্যে নির্বাচন ও সংস্কারের কোনো স্পষ্ট  রোডম্যাপ বা অঙ্গীকার তারা পাননি।

তারা অন্তর্বর্তীকালীন উপদেষ্টা পরিষদ পুনর্গঠন ও বিতর্কিত ব্যক্তিদের অপসারণ করে প্রশাসনের নিরপেক্ষতা নিশ্চিত করার জন্য সরকারের প্রতি অনুরোধ জানান। বাম গণতান্ত্রিক জোট (এলডিএ) সংকট সমাধানের জন্য ন্যূনতম সংস্কারের মাধ্যমে ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় সংসদ নির্বাচন আয়োজনের দাবি জানিয়েছে।

রবিবার এক লিখিত বিবৃতিতে বাম গণতান্ত্রিক জোট (এলডিএ) সরকারকে চলমান রাজনৈতিক সংকটের জন্য দায়ী করে। জোটটির অভিযোগ, সরকার একদিকে সংস্কার ও গণহত্যা মামলার কার্যক্রম দীর্ঘসূত্রিতার মধ্যে ফেলেছে, অন্যদিকে কার্যক্ষমতা সীমা লঙ্ঘন করে একতরফাভাবে সিদ্ধান্ত নিয়েছে- যার মধ্যে মিয়ানমারের সঙ্গে মানবিক করিডোর চালু করা এবং চট্টগ্রাম বন্দরের নতুন টার্মিনাল একটি বিদেশি কোম্পানির কাছে লিজ দেওয়ার মতো গুরুত্বপূর্ণ বিষয় অন্তর্ভুক্ত।

এলডিএ-এর বিবৃতিতে বলা হয়েছে, সরকারকে ২০২৪ সালের গণহত্যা মামলার প্রক্রিয়াটি জনগণের কাছে দৃশ্যমান করতে হবে। ন্যূনতম প্রয়োজনীয় সংস্কার কার্যকর করার পর, ২০২৫ সালের মধ্যে জাতীয় নির্বাচন আয়োজন করে নির্বাচিত সরকারের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর করতে হবে।

জোটটি আরও অভিযোগ করে যে, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার রাজনৈতিক দলগুলোর থেকে দূরত্ব বজায় রেখে একটি নির্দিষ্ট দলের পক্ষপাতিত্ব করছে- যা তাদের মতে সংকটকে আরও তীব্র করে তুলছে। রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা সতর্ক করে বলেন, সরকার যদি দ্রুত নির্বাচনের স্পষ্ট রোডম্যাপ ঘোষণা না করে তাহলে দলগুলো সরকারের উপর আস্থা হারাতে পারে এবং সংকট নাগালের বাহিরে চলে যেতে পারে। 

তাঁদের মতে, সরকারের উচিত ভোটার ও রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে নিজের নিরপেক্ষতা প্রমাণ করা এবং যেকোনো ধরনের পক্ষপাতিত্বের ধারণা দৃঢ়ভাবে পরিহার করা।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক অধ্যাপক ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক মাহবুব উল্লাহ বর্তমান সংকটের জন্য অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে দায়ী করে বলেন, মানব করিডোর ও বন্দর ব্যবস্থাপনার মতো সংবেদনশীল বিষয়গুলোতে রাজনৈতিক দল ও অংশীজনদের সঙ্গে পরামর্শ করতে ব্যর্থ হওয়ার কারণেই বর্তমান পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে।

তিনি সতর্ক করে বলেন, যদি এই অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ব্যর্থ হয়, তাহলে সামরিক বা আধা-সামরিক শাসনব্যবস্থা ক্ষমতা গ্রহণ করতে পারে- যা একদিকে ভারতের এবং আওয়ামী লীগের জন্য সুবিধাজনক হলেও, দেশের জন্য তা হবে মারাত্মক ক্ষতিকর।

এই বিভাগের আরও খবর
গণ-অভ্যুত্থানে সাহসিকতার স্বীকৃতি ও সম্মাননা পেলেন কালের কণ্ঠের ৫ সাংবাদিক
গণ-অভ্যুত্থানে সাহসিকতার স্বীকৃতি ও সম্মাননা পেলেন কালের কণ্ঠের ৫ সাংবাদিক
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের ৮ শহীদের গেজেট বাতিল
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের ৮ শহীদের গেজেট বাতিল
স্বাস্থ্যখাত সংস্কারের গতি যেন হারিয়ে না যায়: ড. হোসেন জিল্লুর
স্বাস্থ্যখাত সংস্কারের গতি যেন হারিয়ে না যায়: ড. হোসেন জিল্লুর
এবার ৮ জোড়া ট্রেন ভাড়া করল সরকার
এবার ৮ জোড়া ট্রেন ভাড়া করল সরকার
বৃষ্টিপাত বেড়ে কমতে পারে দিনের তাপমাত্রা
বৃষ্টিপাত বেড়ে কমতে পারে দিনের তাপমাত্রা
৫ আগস্ট মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে জুলাই ঘোষণাপত্র পাঠ
৫ আগস্ট মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে জুলাই ঘোষণাপত্র পাঠ
মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব শাকিল আখতার
মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব শাকিল আখতার
গাজীপুরের সাবেক মেয়র জাহাঙ্গীরসহ ২ জনের বিরুদ্ধে মামলা
গাজীপুরের সাবেক মেয়র জাহাঙ্গীরসহ ২ জনের বিরুদ্ধে মামলা
৫ আগস্ট সব পোশাক কারখানায় সাধারণ ছুটি ঘোষণা
৫ আগস্ট সব পোশাক কারখানায় সাধারণ ছুটি ঘোষণা
‘জুলাই অভ্যুত্থানের শক্তিকে কাজে লাগিয়ে ফ্যাসিবাদমুক্ত দেশ গড়তে হবে’
‘জুলাই অভ্যুত্থানের শক্তিকে কাজে লাগিয়ে ফ্যাসিবাদমুক্ত দেশ গড়তে হবে’
২৪ ঘণ্টায় সারা দেশে গ্রেফতার ১৩৫৩ জন
২৪ ঘণ্টায় সারা দেশে গ্রেফতার ১৩৫৩ জন
এনবিআরের আরেক কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর
এনবিআরের আরেক কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর
সর্বশেষ খবর
২০ বছর ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডে থাকতে চান আমুরি
২০ বছর ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডে থাকতে চান আমুরি

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গণ-অভ্যুত্থানে সাহসিকতার স্বীকৃতি ও সম্মাননা পেলেন কালের কণ্ঠের ৫ সাংবাদিক
গণ-অভ্যুত্থানে সাহসিকতার স্বীকৃতি ও সম্মাননা পেলেন কালের কণ্ঠের ৫ সাংবাদিক

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের ৮ শহীদের গেজেট বাতিল
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের ৮ শহীদের গেজেট বাতিল

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

রংপুরে দোকান উদ্বোধনে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে দুইজনের মৃত্যু, আহত ১২
রংপুরে দোকান উদ্বোধনে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে দুইজনের মৃত্যু, আহত ১২

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চার বিভাগে বাড়তে পারে বৃষ্টিপাত
চার বিভাগে বাড়তে পারে বৃষ্টিপাত

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৫ বছর পর ‘লগান’র সেই গ্রামে আমির খান
২৫ বছর পর ‘লগান’র সেই গ্রামে আমির খান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপে রানের রাজা এখন রুট
টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপে রানের রাজা এখন রুট

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বাড়ছে, বন্যার আশঙ্কা
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বাড়ছে, বন্যার আশঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বাস্থ্যখাত সংস্কারের গতি যেন হারিয়ে না যায়: ড. হোসেন জিল্লুর
স্বাস্থ্যখাত সংস্কারের গতি যেন হারিয়ে না যায়: ড. হোসেন জিল্লুর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলু এসেছে টমেটোর কাছ থেকে : গবেষণা
আলু এসেছে টমেটোর কাছ থেকে : গবেষণা

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সিদ্ধিরগঞ্জে যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার
সিদ্ধিরগঞ্জে যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছারপোকার জ্বালায় অতিষ্ঠ, কান্নাকাটি করে চলে আসেন মুনমুন
ছারপোকার জ্বালায় অতিষ্ঠ, কান্নাকাটি করে চলে আসেন মুনমুন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল যুবকের
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল যুবকের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসলামী ব্যাংকের নতুন এমডি ওমর ফারুক খান
ইসলামী ব্যাংকের নতুন এমডি ওমর ফারুক খান

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দুই মোটরসাইকেল ও অটোরিকশার সংঘর্ষে নিহত বেড়ে ৫
দুই মোটরসাইকেল ও অটোরিকশার সংঘর্ষে নিহত বেড়ে ৫

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুতুবদিয়ায় শেষ পর্যায়ে ২৮ কোটি টাকা ব্যয়ে দুটি জেটি ঘাট নির্মাণের কাজ
কুতুবদিয়ায় শেষ পর্যায়ে ২৮ কোটি টাকা ব্যয়ে দুটি জেটি ঘাট নির্মাণের কাজ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারে চালকের মরদেহ উদ্ধার
কক্সবাজারে চালকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে বিএনপির ঘরে ঘরে সালাম পৌঁছানোর কর্মসূচি
চাঁদপুরে বিএনপির ঘরে ঘরে সালাম পৌঁছানোর কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চোটে ছিটকে গেলেন স্মিথ, সুযোগ পেলেন ফক্স
চোটে ছিটকে গেলেন স্মিথ, সুযোগ পেলেন ফক্স

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পটুয়াখালীতে নিষিদ্ধ পলিথিন জব্দ
পটুয়াখালীতে নিষিদ্ধ পলিথিন জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় অবৈধভাবে বালু উত্তোলন, জরিমানা
কুষ্টিয়ায় অবৈধভাবে বালু উত্তোলন, জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ীতে সাংস্কৃতিক সন্ধ্যায় জুলাই অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি  উদযাপিত
রাজবাড়ীতে সাংস্কৃতিক সন্ধ্যায় জুলাই অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি উদযাপিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস পালন উপলক্ষে প্রস্তুতি সভা
কুড়িগ্রামে জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস পালন উপলক্ষে প্রস্তুতি সভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভিলিয়ার্স এখনো আইপিএলের অনেকের চেয়ে ভালো : স্টেইন
ভিলিয়ার্স এখনো আইপিএলের অনেকের চেয়ে ভালো : স্টেইন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে জাগপার মশাল মিছিল
রাজধানীতে জাগপার মশাল মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনসিপির ‘নতুন বাংলাদেশের ইশতেহার’ ঘোষণা
এনসিপির ‘নতুন বাংলাদেশের ইশতেহার’ ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য ই-ভিসা চালু করলো যুক্তরাজ্য
বিদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য ই-ভিসা চালু করলো যুক্তরাজ্য

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ৮ জোড়া ট্রেন ভাড়া করল সরকার
এবার ৮ জোড়া ট্রেন ভাড়া করল সরকার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

না ফেরার দেশে মিশরীয় গোলরক্ষক
না ফেরার দেশে মিশরীয় গোলরক্ষক

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
ফেসবুক লাইভে এসে রাজনীতি ছাড়ার ঘোষণা ফাতেমার
ফেসবুক লাইভে এসে রাজনীতি ছাড়ার ঘোষণা ফাতেমার

১৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১২ কেজি এলপি গ্যাসের দাম কমলো
১২ কেজি এলপি গ্যাসের দাম কমলো

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডি ভিলিয়ার্সের ব্যাটিং ঝড়ে পাকিস্তানকে উড়িয়ে চ্যাম্পিয়ন দক্ষিণ আফ্রিকা
ডি ভিলিয়ার্সের ব্যাটিং ঝড়ে পাকিস্তানকে উড়িয়ে চ্যাম্পিয়ন দক্ষিণ আফ্রিকা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যেভাবে ভারতের অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমান ‘রাফাল’ ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
যেভাবে ভারতের অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমান ‘রাফাল’ ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ আগস্ট সব পোশাক কারখানায় সাধারণ ছুটি ঘোষণা
৫ আগস্ট সব পোশাক কারখানায় সাধারণ ছুটি ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে ‘ডাইনি’ অপবাদে একই পরিবারের পাঁচজনকে পুড়িয়ে হত্যা
ভারতে ‘ডাইনি’ অপবাদে একই পরিবারের পাঁচজনকে পুড়িয়ে হত্যা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যক্তি করদাতাদের আয়কর রিটার্ন অনলাইনে দাখিল বাধ্যতামূলক
ব্যক্তি করদাতাদের আয়কর রিটার্ন অনলাইনে দাখিল বাধ্যতামূলক

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষক নিয়োগে জামায়াতের সাবেক এমপির সুপারিশ উপ-উপাচার্যের ফেসবুক স্টোরিতে
শিক্ষক নিয়োগে জামায়াতের সাবেক এমপির সুপারিশ উপ-উপাচার্যের ফেসবুক স্টোরিতে

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পের হুমকির সত্ত্বেও রাশিয়ার কাছ থেকে তেল কিনবে ভারত
ট্রাম্পের হুমকির সত্ত্বেও রাশিয়ার কাছ থেকে তেল কিনবে ভারত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিয়াদ চাঁদাবাজিতে জড়িত : অপু
রিয়াদ চাঁদাবাজিতে জড়িত : অপু

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেল আবিবে হাজার হাজার ইসরায়েলির বিক্ষোভ
তেল আবিবে হাজার হাজার ইসরায়েলির বিক্ষোভ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপির শীর্ষ তিন নেতার ভিডিও বার্তা
এনসিপির শীর্ষ তিন নেতার ভিডিও বার্তা

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গৃহকর্মীকে ধর্ষণ, ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রীর নাতির যাবজ্জীবন
গৃহকর্মীকে ধর্ষণ, ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রীর নাতির যাবজ্জীবন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাসের নির্মম হত্যাযজ্ঞের সর্বোচ্চ শাস্তি চাইলেন অ্যাটর্নি জেনারেল
ইতিহাসের নির্মম হত্যাযজ্ঞের সর্বোচ্চ শাস্তি চাইলেন অ্যাটর্নি জেনারেল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু বিজ্ঞানী ড. এম শমশের আলী আর নেই
পরমাণু বিজ্ঞানী ড. এম শমশের আলী আর নেই

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীতে আজ যেসব সড়ক এড়িয়ে চলার পরামর্শ ডিএমপির
রাজধানীতে আজ যেসব সড়ক এড়িয়ে চলার পরামর্শ ডিএমপির

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলকে কোনও অস্ত্র সরবরাহ নয়, নিশ্চিত করল কানাডা
ইসরায়েলকে কোনও অস্ত্র সরবরাহ নয়, নিশ্চিত করল কানাডা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সাইয়ারা’ দিয়ে কামব্যাক, দেনায় ডুবে গিয়েছিলেন রাজেশ কুমার
‘সাইয়ারা’ দিয়ে কামব্যাক, দেনায় ডুবে গিয়েছিলেন রাজেশ কুমার

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনার বিরুদ্ধে সূচনা বক্তব্য চলছে, বিচার সরাসরি সম্প্রচার
হাসিনার বিরুদ্ধে সূচনা বক্তব্য চলছে, বিচার সরাসরি সম্প্রচার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের আলটিমেটাম উড়িয়ে দিলেন পুতিন
ট্রাম্পের আলটিমেটাম উড়িয়ে দিলেন পুতিন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দুই-তিন সপ্তাহের মধ্যে সৌদি আরবের সঙ্গে শ্রমিক পাঠানো নিয়ে চুক্তি হবে’
‘দুই-তিন সপ্তাহের মধ্যে সৌদি আরবের সঙ্গে শ্রমিক পাঠানো নিয়ে চুক্তি হবে’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘স্বদেশ’ এর জন্যই জাতীয় পুরস্কার পাওয়া উচিত ছিল: শাহরুখ
‘স্বদেশ’ এর জন্যই জাতীয় পুরস্কার পাওয়া উচিত ছিল: শাহরুখ

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ছাত্রদল কতটা ঐক্যবদ্ধ তা আজকের সমাবেশে প্রমাণ হয়েছে : দুদু
ছাত্রদল কতটা ঐক্যবদ্ধ তা আজকের সমাবেশে প্রমাণ হয়েছে : দুদু

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছাত্রদলকে রুখে দেওয়ার ক্ষমতা কারো নেই : রাকিবুল
ছাত্রদলকে রুখে দেওয়ার ক্ষমতা কারো নেই : রাকিবুল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইন্ডিগো ফ্লাইটে সহযাত্রীকে চড়, আজীবন নিষিদ্ধ যাত্রী
ইন্ডিগো ফ্লাইটে সহযাত্রীকে চড়, আজীবন নিষিদ্ধ যাত্রী

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহবাগে সমাবেশ: ৯ দফা দিল ছাত্রদল
শাহবাগে সমাবেশ: ৯ দফা দিল ছাত্রদল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এশিয়া কাপে বাংলাদেশের সব ম্যাচ আবুধাবিতে
এশিয়া কাপে বাংলাদেশের সব ম্যাচ আবুধাবিতে

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দলে দলে সমাবেশে আসছেন ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা
দলে দলে সমাবেশে আসছেন ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৫ আগস্ট মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে জুলাই ঘোষণাপত্র পাঠ
৫ আগস্ট মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে জুলাই ঘোষণাপত্র পাঠ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে ৬০০ বছর পর জেগে উঠল ভয়ংকর আগ্নেয়গিরি!
যে কারণে ৬০০ বছর পর জেগে উঠল ভয়ংকর আগ্নেয়গিরি!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপিতে ২০০ আসনে দেড় হাজার মনোনয়নপ্রত্যাশী
বিএনপিতে ২০০ আসনে দেড় হাজার মনোনয়নপ্রত্যাশী

প্রথম পৃষ্ঠা

চার-পাঁচ দিন কেন ক্রুশিয়াল
চার-পাঁচ দিন কেন ক্রুশিয়াল

প্রথম পৃষ্ঠা

পদ্মার এক ইলিশের দাম ১২৪৮০ টাকা
পদ্মার এক ইলিশের দাম ১২৪৮০ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশি কোম্পানির কমিশন এজেন্ট
বিদেশি কোম্পানির কমিশন এজেন্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অটোরিকশাটি ১ কিমি টেনে নিল ট্রেন
অটোরিকশাটি ১ কিমি টেনে নিল ট্রেন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘোষণাপত্র প্রকাশের সিদ্ধান্ত থেকে সরে এসেছে এনসিপি
ঘোষণাপত্র প্রকাশের সিদ্ধান্ত থেকে সরে এসেছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

কাঁদলেন কাঁদালেন জুলাইয়ের মায়েরা
কাঁদলেন কাঁদালেন জুলাইয়ের মায়েরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয় দেখিয়ে থামিয়ে দেওয়া যাবে না
ভয় দেখিয়ে থামিয়ে দেওয়া যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশ থেকে এসে রাজনীতি নিয়ন্ত্রণ করতে চান তাঁরা
বিদেশ থেকে এসে রাজনীতি নিয়ন্ত্রণ করতে চান তাঁরা

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিন কাঁচামালে বাড়তি শুল্কছাড়
মার্কিন কাঁচামালে বাড়তি শুল্কছাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

অনেক প্রত্যাশা এখনো অপূর্ণ
অনেক প্রত্যাশা এখনো অপূর্ণ

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিলার দিনকাল
সাবিলার দিনকাল

শোবিজ

খুলে যেতে পারে জায়ানের কপাল
খুলে যেতে পারে জায়ানের কপাল

মাঠে ময়দানে

ছাত্র আন্দোলন নিয়ে ঢাকাই ছবি
ছাত্র আন্দোলন নিয়ে ঢাকাই ছবি

শোবিজ

ফেনীতে বন্যায় বিপর্যস্ত জনপদ লালমনিরহাটে তীব্র ভাঙন
ফেনীতে বন্যায় বিপর্যস্ত জনপদ লালমনিরহাটে তীব্র ভাঙন

পেছনের পৃষ্ঠা

পদত্যাগের এক দফা, শহীদ মিনারে মানুষের ঢল
পদত্যাগের এক দফা, শহীদ মিনারে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

চম্পার প্রিয় নায়ক
চম্পার প্রিয় নায়ক

শোবিজ

পপকর্ন প্রস্তুুতি রাখো, শিগগিরই প্রেক্ষাগৃহে আসছি : শাহরুখ খান
পপকর্ন প্রস্তুুতি রাখো, শিগগিরই প্রেক্ষাগৃহে আসছি : শাহরুখ খান

শোবিজ

বাংলাদেশ পৌঁছাল চার টেরাবাইট ব্যান্ডউইথের মাইলফলকে
বাংলাদেশ পৌঁছাল চার টেরাবাইট ব্যান্ডউইথের মাইলফলকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্ব সাঁতারে সর্বকনিষ্ঠ পদকজয়ী চীনের জিদি
বিশ্ব সাঁতারে সর্বকনিষ্ঠ পদকজয়ী চীনের জিদি

মাঠে ময়দানে

সংসদের বাইরে সংবিধান সংশোধনের সুযোগ নেই
সংসদের বাইরে সংবিধান সংশোধনের সুযোগ নেই

নগর জীবন

গ্যাং কালচার দ্বন্দ্বে বাড়ছে খুন
গ্যাং কালচার দ্বন্দ্বে বাড়ছে খুন

নগর জীবন

নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে টি-২০ সিরিজ খেলবেন টাইগাররা
নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে টি-২০ সিরিজ খেলবেন টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

আবার এয়ার ইন্ডিয়ায় যান্ত্রিক ত্রুটি, উড্ডয়ন বাতিল
আবার এয়ার ইন্ডিয়ায় যান্ত্রিক ত্রুটি, উড্ডয়ন বাতিল

পূর্ব-পশ্চিম

ইংলিশদের সামনে ভারতের ৩৭৪ রানের চ্যালেঞ্জ
ইংলিশদের সামনে ভারতের ৩৭৪ রানের চ্যালেঞ্জ

মাঠে ময়দানে

বিশ্ব সাঁতারে রাফি ৫৫তম-অ্যানি ৯২তম
বিশ্ব সাঁতারে রাফি ৫৫তম-অ্যানি ৯২তম

মাঠে ময়দানে

কলকাতায় চুরির মোবাইল কিনে বিপাকে বাংলাদেশি
কলকাতায় চুরির মোবাইল কিনে বিপাকে বাংলাদেশি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাহবাগে ছাত্রদলের সমাবেশ আজ
শাহবাগে ছাত্রদলের সমাবেশ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই ঘোষণাপত্র চূড়ান্ত, প্রকাশ ৫ আগস্ট
জুলাই ঘোষণাপত্র চূড়ান্ত, প্রকাশ ৫ আগস্ট

প্রথম পৃষ্ঠা