শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৩ আগস্ট, ২০২৫ আপডেট: ০০:৩৩, রবিবার, ০৩ আগস্ট, ২০২৫

সাক্ষাৎকার । ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব

ভয় দেখিয়ে থামিয়ে দেওয়া যাবে না

টেলিকম ও আইসিটি সেক্টরের মাফিয়া সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে লড়াই চলবে
কাজী সোহাগ
প্রিন্ট ভার্সন
ভয় দেখিয়ে থামিয়ে দেওয়া যাবে না

প্রধান উপদেষ্টার ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব বলেছেন, রাষ্ট্রের অর্থ সাশ্রয়, আন্তঃপ্রকল্প সমন্বয় এবং সরকারি প্রতিষ্ঠানের অনুকূলে অত্যন্ত যৌক্তিক কারিগরি সক্ষমতা তৈরি করতে গিয়ে টেলিকম মাফিয়াদের রোষানলে পড়েছি। আমি দস্যু চক্রের কবলে। তিনি বলেন, মাফিয়া সিন্ডিকেটগুলোর মূল চরিত্র এটাই যে আপনি সৎ থাকবেন, মাফিয়া স্বার্থে আঘাত হানবেন, তখন সব হায়েনা আপনাকে ঘিরে ধরবে।

সম্প্রতি বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এসব কথা বলেন। ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব বলেন, ‘আমি পিছু হটব না। আমাকে ভয় দেখিয়ে থামিয়ে দেওয়া যাবে না। যেহেতু কোনো দুর্নীতি-অনিয়ম করিনি, পদ্ধতিগত কোনো ভায়োলেশন করিনি এবং রাষ্ট্রের কোনো অর্থ চুরি করিনি তাই ভয় আমি পাই না।’

তিনি বলেন, ‘আমি ফ্যাসিস্ট হাসিনার বিরুদ্ধে ফাইট করা লোক। টেলিকম ও আইসিটি সেক্টরের মাফিয়া সিন্ডিকেটের কবর দেব। লড়াই চলবে। হাই মোরাল নিয়েই লড়ব।’

সাক্ষাৎকারে সম্প্রতি ফাইভ-জির উপযোগীকরণে বিটিসিএলের ‘অপটিক্যাল ফাইবার ট্রান্সমিশন নেটওয়ার্ক উন্নয়ন’ শীর্ষক প্রকল্পে ক্রয়প্রক্রিয়া নিয়ে ওঠা অভিযোগেরও ব্যাখ্যা দেন তিনি। এ প্রসঙ্গে ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব বলেন, ‘বিটিসিএল ফাইবার নেটওয়ার্ক বর্ধিতকরণের যে প্রকল্প বিগত সরকারের আমলে নেওয়া হয়েছে, যার টেন্ডার বিগত সরকারের আমলে হয়েছে, যেখানে টেন্ডার প্রক্রিয়াকে প্রভাবিত করার যে ঘটনাগুলো বিগত সরকারের আমলে হয়েছে এবং সেখানে যে একটা এলসি করা হয়েছিল, আমি এবং নাহিদ ইসলাম দায়িত্ব নেওয়ার আগে এই এলসিতে ২৯০ কোটি টাকা পরিশোধও করা হয়ে গেছে। এসব কিছু আমলে নিয়ে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) চেয়ারম্যানের সঙ্গে কথা বলেছি। আমি নিজে ওনার অফিসে গিয়েছি। আমি বলেছি যে স্যার যেহেতু ২৯০ কোটি টাকা চলে গেছে, যেহেতু এটা (হুয়াওয়ে) সর্বনিম্ন দরদাতা, এবং ক্যাপাসিটি নিয়ে যেই অপতথ্যটা এসেছিল, সেটা বুয়েট যেহেতু পরিষ্কার করেছে, আমরা একটা কমিটি করে দেব, যেই কমিটির মাধ্যমে যে ইকুইপমেন্টগুলো তারা নিশ্চিত করবে, সেটা আসবে।’

তিনি বলেন, ‘এটাকে অপব্যাখ্যা করে আমাদের, আমাকে ব্যক্তিগতভাবে, আমার মিনিস্ট্রিকে এবং আমাদের সরকারকে চরিত্রহরণের একটা চেষ্টা করা হয়েছে। আমি এবং আমার মন্ত্রণালয়ের বর্তমান দায়িত্বপ্রাপ্তরা কোনো ধরনের কোনো দুর্নীতিতে জড়িত নই। এখানে যত ধরনের কাজ হয়েছে প্রত্যেকটা কাজ আগের সরকারের আমলে হয়েছে। আমরা শুধু কিছু চিঠি আদান-প্রদান করে আমাদের মতামত ব্যক্ত করেছি এবং দুদক চেয়ারম্যানের আন্তরিক সহযোগিতা প্রত্যাশা করেছি। এর বাইরে কোনো নির্দেশ দিইনি।’

প্রধান উপদেষ্টার এই বিশেষ সহকারী আরও বলেন, ওই প্রকল্পের বিপরীতে দুদকের পর্যবেক্ষণ ছাড়া কোনো ধরনের মামলা নেই। সুতরাং যে বিষয়টি করা হচ্ছে তারা বলছেন যদি এই কাজটি না করা হয় এবং এলসি না খোলা হয়, তাহলে দুটি ঘটনা ঘটবে। ৩০০ ও ৩০০ মিলিয়ে মোট ৬০০ কোটি টাকা গচ্চা যাবে। একই সঙ্গে বিটিসিএল দুর্বল হয়ে এই বাজার থেকে বের হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা আছে।

দায়িত্ব নেওয়ার পর টেলিকম সেক্টরে বেশ কিছু সংস্কার কাজ করেছেন প্রধান উপদেষ্টার এই বিশেষ সহকারী। এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর টেলিকম খাতকে দুর্নীতি ও ফ্যাসিস্টের দোসর মুক্ত করে ভবিষ্যৎ উপযোগী করতে বিটিআরসি লাইসেন্সিং ফ্রেমওয়ার্ক সংস্কার শুরু করে। আওয়ামী সরকার পরিবর্তনের সাত মাস পর চাপের মুখে বিটিআরসি আইওএফ কার্টেল ভেঙে দেয়। পৃথিবীর কোথাও এই মডেল চালু নেই। এর আগে ১২ বছরে এই সংগঠনের কারণে সরকার ৮ হাজার কোটি টাকার বেশি রাজস্ব থেকে বঞ্চিত হয়েছে।

তিনি বলেন, ‘বিটিআরসি এবং ডাক টেলিযোগাযোগ বিভাগ বর্তমানে একটি নতুন প্রজন্মের টেলিকম লাইসেন্স পলিসি নিয়ে কাজ করছে। এরপর থেকেই কতিপয় মিডিয়া এবং স্বার্থান্বেষী কমিউনিকেশন মাফিয়াদের রোষানলে পড়েছি।’

ফাইবার অবকাঠামোতে একচেটিয়া অধিকার বা মনোপলি বন্ধ হবে কি না, জানতে চাইলে ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব বলেন, ‘২০১০ সালে মোবাইল অপারেটরদের অপটিক্যাল ফাইবার নেটওয়ার্ক স্থাপন নিষিদ্ধ করা হয়। পরিবর্তে ফাইবার লাইসেন্স একচেটিয়া ও পক্ষপাতমূলকভাবে দুইটি কোম্পানিকে দেওয়া হয়, যা দেশের মূল ইন্টারনেট অবকাঠামোতে একটি দ্বৈত একচেটিয়া মনোপলি বাজারব্যবস্থা সৃষ্টি করে। নতুন পলিসি অনুমোদন হলে মনোপলি মার্কেট বন্ধ হয়ে যাবে। প্রায় ২ হাজার ১০০ কোটি টাকার ‘ইনফো সরকার-থ্রি’ প্রকল্পের অধীনে জাতীয় ফাইবার রোলআউট মূলত তারা আওয়ামী লীগের সাহায্যে কুক্ষিগত করে, যার বেশির ভাগ অবকাঠামো কার্যত দুইজনের দ্বারা বেসরকারীকরণ করা হয। প্রকল্প বাস্তবায়নে মাঠপর্যায়ে যাদের ট্রেনিং দিয়ে তৈরি করার কথা, সেখানে ব্যাপক অনিয়ম ও প্রভাব বিস্তার করে একচেটিয়া অধিকার স্থাপন করা হয়েছে।

বর্তমান সংস্কার কি জনস্বার্থে করা হচ্ছে- এমন প্রশ্নে প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী জানান, এটা আশ্চর্যের যে বর্তমানের অনেকেই প্রস্তাবিত সংস্কারের বিরোধিতা করে আওয়ামী লীগ সরকারের ব্যবসায়িক সুবিধাভোগীদের সঙ্গে অজান্তেই একমত পোষণ করছে। এরা গত পনেরো বছরে হাজার হাজার কোটি টাকার দুর্নীতি করেছে এবং নিজেদের স্বার্থে বাংলাদেশকে একটি সত্যিকারে ডিজিটাল ইকোনমি হতে বাধার সৃষ্টি করছে। বর্তমান অবস্থান থেকে মনে হয়, তারা ভুল তথ্য বা প্ররোচনার শিকার হয়েছেন।

তিনি বলেন, সাশ্রয়ী মূল্যের মোবাইল ইন্টারনেট ও প্রতিযোগিতামূলক ডিজিটাল ইকোসিস্টেম নিশ্চিত করতে বাংলাদেশের অবশ্যই জরুরি ভিত্তিতে লাইসেন্সিং ব্যবস্থা সংস্কার করতে হবে। অপ্রয়োজনীয় ও শোষণমূলক লাইসেন্সিং স্তর যেমন আইসিএক্স, আইজিডব্লিউ, আইআইজি, আইওএফ বিলুপ্ত করতে হবে। এই সত্তাগুলো অপ্রয়োজনীয় খরচের কেন্দ্র হিসেবে কাজ করে, যা শেষ পর্যন্ত মোবাইল গ্রাহক ও নাগরিকদের ওপর চাপ সৃষ্টি করে। বাংলাদেশকে টেলিকম কানেকটিভিটি থেকে ডিজিটাল সার্ভিসভিত্তিক ট্রান্সফরমেশনে নিতে হবে। ইন্টারনেট সস্তা করা, জাতীয় ফাইবার উন্মুক্ত করা প্রয়োজন। সত্যিকার সংস্কারের জন্য রাজনৈতিক সাহস, নিয়ন্ত্রণকারী স্বচ্ছতা ও জাতীয় স্বার্থে প্রতিশ্রুতি প্রয়োজন। আওয়ামী স্বার্থান্বেষী গোষ্ঠীর জিম্মি দশা থেকে টেলিযোগাযোগ খাতকে অবমুক্ত করা জরুরি। সে লক্ষ্যে এগিয়ে যাচ্ছে অন্তর্বর্তী সরকার।

ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা সম্পর্কে তিনি বলেন, ‘আইসিটিতে যে কাজগুলো করছি আপনারা জানেন, সেখানে প্রায় আড়াই হাজার কোটি টাকার অন্যায্য প্রকল্প বাদ দিয়েছি। নতুন বাজেটে আইসিটি থেকে কোনো নতুন প্রকল্প তুলি নাই। কারণ একনেক মিটিংয়ে আমি স্যারকে (প্রধান উপদেষ্টা) বলেছি যে স্যার, যেহেতু এখানে অনেক দুর্নীতি হয়েছে, ২০টার মতো প্রজেক্ট আইসিটিতে আছে। ছয়টার মতো প্রজেক্ট পোস্ট এবং টেলিকমে আছে। আমি চাই এই প্রকল্পগুলোকে অপ্টিমাইজ করতে। অর্থাৎ এখানে একটা শৃঙ্খলা দিয়ে আসতে। এটা যখন শেষ হবে তখন আমরা নতুন প্রজেক্ট তুলব।’

এই বিভাগের আরও খবর
অভিনেতা বিজয়ের সমাবেশে পদদলনে ৩৮ জনের মৃত্যু
অভিনেতা বিজয়ের সমাবেশে পদদলনে ৩৮ জনের মৃত্যু
নির্বাচনি সংলাপ শুরু আজ
নির্বাচনি সংলাপ শুরু আজ
দেশে ফিরেছেন সেনাপ্রধান
দেশে ফিরেছেন সেনাপ্রধান
মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি স্বাক্ষরে আগ্রহী ভুটান
মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি স্বাক্ষরে আগ্রহী ভুটান
ইউরোপীয় পার্লামেন্ট প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক
ইউরোপীয় পার্লামেন্ট প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক
বিদেশে দেশের বদনাম
বিদেশে দেশের বদনাম
তথ্য কমিশন গঠনে দেরি ব্যর্থতা
তথ্য কমিশন গঠনে দেরি ব্যর্থতা
প্রধান উপদেষ্টার ভাষণ যথেষ্ট শক্তিশালী
প্রধান উপদেষ্টার ভাষণ যথেষ্ট শক্তিশালী
মানবাধিকার কমিশনে মেরুদণ্ডহীন কাউকে বসানো যাবে না
মানবাধিকার কমিশনে মেরুদণ্ডহীন কাউকে বসানো যাবে না
ব্যবসায়ীদের ঢালাও ব্যাংক হিসাব জব্দ ঠিক নয়
ব্যবসায়ীদের ঢালাও ব্যাংক হিসাব জব্দ ঠিক নয়
কারও পক্ষে কাজ করা যাবে না
কারও পক্ষে কাজ করা যাবে না
অবরোধে স্থবির খাগড়াছড়ি
অবরোধে স্থবির খাগড়াছড়ি
সর্বশেষ খবর
ফ্লোরিডার দিকে এগিয়ে আসছে হারিকেন ইমেল্ডা
ফ্লোরিডার দিকে এগিয়ে আসছে হারিকেন ইমেল্ডা

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে অভিষেক-হার্দিকের চোট নিয়ে শঙ্কা, মুখ খুললেন কোচ
ফাইনালে অভিষেক-হার্দিকের চোট নিয়ে শঙ্কা, মুখ খুললেন কোচ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আল্লাহর কৃতজ্ঞতায় নবীজি (সা.)-এর সিজদা
আল্লাহর কৃতজ্ঞতায় নবীজি (সা.)-এর সিজদা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সেলেনার বিয়েতে অতিথি তালিকায় আছেন যারা
সেলেনার বিয়েতে অতিথি তালিকায় আছেন যারা

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসলামে নেতৃত্বের ধারাবাহিকতা ও ঐক্য
ইসলামে নেতৃত্বের ধারাবাহিকতা ও ঐক্য

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নিম্নমানের কয়লায় বিপর্যয়ের শঙ্কা
নিম্নমানের কয়লায় বিপর্যয়ের শঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবুধাবিতে তৈরি হচ্ছে বিশ্বের প্রথম ‘নেট-জিরো এনার্জি মসজিদ’
আবুধাবিতে তৈরি হচ্ছে বিশ্বের প্রথম ‘নেট-জিরো এনার্জি মসজিদ’

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ইহকাল ও পরকালে ধৈর্যের পুরস্কার
ইহকাল ও পরকালে ধৈর্যের পুরস্কার

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমি অসহনীয় যন্ত্রণা ও শোকে কাতর: থালাপতি বিজয়
আমি অসহনীয় যন্ত্রণা ও শোকে কাতর: থালাপতি বিজয়

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ভালো দিন আর ভারতের বাজে দিন চান মিসবাহ
পাকিস্তানের ভালো দিন আর ভারতের বাজে দিন চান মিসবাহ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেষ মুহূর্তের গোলে লিভারপুলকে হারাল ক্রিস্টাল প্যালেস
শেষ মুহূর্তের গোলে লিভারপুলকে হারাল ক্রিস্টাল প্যালেস

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশের রাজনৈতিক সংস্কৃতিতে অশ্লীল গালিগালাজ
দেশের রাজনৈতিক সংস্কৃতিতে অশ্লীল গালিগালাজ

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

গুলশান থেকে কামাল মজুমদারের ছেলে শাহেদ আটক
গুলশান থেকে কামাল মজুমদারের ছেলে শাহেদ আটক

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে ইতিহাস গড়ল নেপাল
ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে ইতিহাস গড়ল নেপাল

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তামিলনাড়ুতে থালাপতি বিজয়ের জনসভায় পদদলিত হয়ে নিহত বেড়ে ৩৮
তামিলনাড়ুতে থালাপতি বিজয়ের জনসভায় পদদলিত হয়ে নিহত বেড়ে ৩৮

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশপুরে ৪ স্বর্ণের বারসহ দুই চোরাকারবারি গ্রেফতার
মহেশপুরে ৪ স্বর্ণের বারসহ দুই চোরাকারবারি গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে ট্রাক-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে মাদরাসা ছাত্রসহ নিহত ৩
হবিগঞ্জে ট্রাক-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে মাদরাসা ছাত্রসহ নিহত ৩

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লালমনিরহাটে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের চার শতাধিক শিক্ষার্থীর ছাত্রদলে যোগদান
লালমনিরহাটে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের চার শতাধিক শিক্ষার্থীর ছাত্রদলে যোগদান

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আরাফাত রহমান কোকো স্মৃতি ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল অনুষ্ঠিত
আরাফাত রহমান কোকো স্মৃতি ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় রাজবাড়ীতে ২ জনের মৃত্যু
পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় রাজবাড়ীতে ২ জনের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রুনোর পেনাল্টি মিসে ব্রেন্টফোর্ডের কাছে হারল ইউনাইটেড
ব্রুনোর পেনাল্টি মিসে ব্রেন্টফোর্ডের কাছে হারল ইউনাইটেড

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাতুড়িপেটায় প্রধান শিক্ষকের পা ভেঙে দেওয়ার ঘটনার দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি
হাতুড়িপেটায় প্রধান শিক্ষকের পা ভেঙে দেওয়ার ঘটনার দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আতলেতিকোর মাঠে বিধ্বস্ত রিয়াল মাদ্রিদ
আতলেতিকোর মাঠে বিধ্বস্ত রিয়াল মাদ্রিদ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ভারতের বিপক্ষে টাইব্রেকারে হারল বাংলাদেশ
ফাইনালে ভারতের বিপক্ষে টাইব্রেকারে হারল বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩১ দফা বাস্তবায়িত হলে কেউ না খেয়ে মরবে না : জিন্নাহ কবীর
৩১ দফা বাস্তবায়িত হলে কেউ না খেয়ে মরবে না : জিন্নাহ কবীর

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

থালাপতি বিজয়ের জনসভায় পদপিষ্ট হয়ে নিহত অন্তত ৩৬
থালাপতি বিজয়ের জনসভায় পদপিষ্ট হয়ে নিহত অন্তত ৩৬

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাবলের চোখে ধরা পড়ল মহাজাগতিক গ্রহ ধ্বংসের দৃশ্য
হাবলের চোখে ধরা পড়ল মহাজাগতিক গ্রহ ধ্বংসের দৃশ্য

৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ফ্যাসিবাদের ইন্ধনে সন্ত্রাসীদের দ্বারা পাহাড়ে শান্তি বিনষ্টের চেষ্টা
ফ্যাসিবাদের ইন্ধনে সন্ত্রাসীদের দ্বারা পাহাড়ে শান্তি বিনষ্টের চেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৫ পদের জন্য বুলবুল-তামিমসহ মনোনয়ন নিলেন ৬০ জন
২৫ পদের জন্য বুলবুল-তামিমসহ মনোনয়ন নিলেন ৬০ জন

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে পাহাড়ে হারিয়ে যাওয়া ৭ শিক্ষার্থী উদ্ধার
চট্টগ্রামে পাহাড়ে হারিয়ে যাওয়া ৭ শিক্ষার্থী উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
ট্রাম্পের সঙ্গে ড. ইউনূসের সাক্ষাৎ
ট্রাম্পের সঙ্গে ড. ইউনূসের সাক্ষাৎ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগান ঘাঁটি দখল ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে অবস্থান নিল চীনসহ ৪ দেশ
আফগান ঘাঁটি দখল ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে অবস্থান নিল চীনসহ ৪ দেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধের সমাপ্তি চান ট্রাম্প, নেতানিয়াহুকে স্পষ্ট বার্তা
গাজা যুদ্ধের সমাপ্তি চান ট্রাম্প, নেতানিয়াহুকে স্পষ্ট বার্তা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ বছরের জন্য গাজায় অন্তর্বর্তী প্রশাসনের নেতৃত্ব নেত্বত্ব দেবেন টনি ব্লেয়ার?
পাঁচ বছরের জন্য গাজায় অন্তর্বর্তী প্রশাসনের নেতৃত্ব নেত্বত্ব দেবেন টনি ব্লেয়ার?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন নেতানিয়াহুর ঘনিষ্ঠ বন্ধু ছিলেন না, জানালেন ওবামা
কেন নেতানিয়াহুর ঘনিষ্ঠ বন্ধু ছিলেন না, জানালেন ওবামা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বোচ্চ রান সাইফের
সর্বোচ্চ রান সাইফের

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রকাশ্যে ইসরায়েলের নিন্দা করা নেতারা গোপনে ধন্যবাদ জানান: জাতিসংঘে নেতানিয়াহু
প্রকাশ্যে ইসরায়েলের নিন্দা করা নেতারা গোপনে ধন্যবাদ জানান: জাতিসংঘে নেতানিয়াহু

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সূর্যকুমার ও রউফকে আইসিসির শাস্তি
সূর্যকুমার ও রউফকে আইসিসির শাস্তি

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলকে সাহায্য করা ১১ দেশের ১৫৮ কোম্পানির তালিকা প্রকাশ জাতিসংঘের
ইসরায়েলকে সাহায্য করা ১১ দেশের ১৫৮ কোম্পানির তালিকা প্রকাশ জাতিসংঘের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কয়েক সপ্তাহের মধ্যেই ভেনেজুয়েলায় হামলা চালাবে যুক্তরাষ্ট্র!
কয়েক সপ্তাহের মধ্যেই ভেনেজুয়েলায় হামলা চালাবে যুক্তরাষ্ট্র!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষেধাজ্ঞা ইস্যুতে যুক্তরাজ্য-ফ্রান্স ও জার্মানি থেকে রাষ্ট্রদূতদের ফেরালো ইরান
নিষেধাজ্ঞা ইস্যুতে যুক্তরাজ্য-ফ্রান্স ও জার্মানি থেকে রাষ্ট্রদূতদের ফেরালো ইরান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তাদের নিয়ে হঠাৎ বিরল বৈঠক তলব যুক্তরাষ্ট্রের
শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তাদের নিয়ে হঠাৎ বিরল বৈঠক তলব যুক্তরাষ্ট্রের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আধুনিক চিকিৎসায় উটের বিভিন্ন অঙ্গের ব্যবহার
আধুনিক চিকিৎসায় উটের বিভিন্ন অঙ্গের ব্যবহার

২১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জিয়াউর রহমানের সমাধিতে ফুল দিতে গিয়ে তোপের মুখে ডা. সাবরিনা
জিয়াউর রহমানের সমাধিতে ফুল দিতে গিয়ে তোপের মুখে ডা. সাবরিনা

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিক্ষোভে উত্তাল লাদাখ মোদি সরকারের জন্য কতটা চিন্তার?
বিক্ষোভে উত্তাল লাদাখ মোদি সরকারের জন্য কতটা চিন্তার?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিতর্কিত ভিডিও ফাঁস হওয়ায় কেড়ে নেওয়া হলো থাই সুন্দরীর মুকুট
বিতর্কিত ভিডিও ফাঁস হওয়ায় কেড়ে নেওয়া হলো থাই সুন্দরীর মুকুট

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রধান উপদেষ্টার প্রতি বিশ্বনেতাদের পূর্ণ সমর্থনের অঙ্গীকার
প্রধান উপদেষ্টার প্রতি বিশ্বনেতাদের পূর্ণ সমর্থনের অঙ্গীকার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিসিবি নির্বাচনে পরিচালক প্রার্থী সঙ্গীতশিল্পী আসিফ
বিসিবি নির্বাচনে পরিচালক প্রার্থী সঙ্গীতশিল্পী আসিফ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারানোর নীল নকশা তৈরি: পাকিস্তান কোচ
ভারতকে হারানোর নীল নকশা তৈরি: পাকিস্তান কোচ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারত আমাদের জবাব কোনোদিন ভুলবে না : শাহবাজ শরিফ
ভারত আমাদের জবাব কোনোদিন ভুলবে না : শাহবাজ শরিফ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনে হামলার শিকার জাহাজের সব ক্রু পাকিস্তানি
ইয়েমেনে হামলার শিকার জাহাজের সব ক্রু পাকিস্তানি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি: তাহের
আমরা ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি: তাহের

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবি পার্টি ছেড়ে জামায়াতে যাচ্ছেন এ এফ এম সোলায়মান চৌধুরী
এবি পার্টি ছেড়ে জামায়াতে যাচ্ছেন এ এফ এম সোলায়মান চৌধুরী

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৪ বিলিয়ন ডলারে টিকটক বিক্রি করবেন ট্রাম্প
১৪ বিলিয়ন ডলারে টিকটক বিক্রি করবেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনিকে এখনই স্বীকৃতি দেবে না নিউজিল্যান্ড
ফিলিস্তিনিকে এখনই স্বীকৃতি দেবে না নিউজিল্যান্ড

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুর সাফারি পার্কে গভীর রাতে অবৈধ অনুপ্রবেশ, ১১ যুবক থানায়
গাজীপুর সাফারি পার্কে গভীর রাতে অবৈধ অনুপ্রবেশ, ১১ যুবক থানায়

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবার ভূমিকম্প, উৎপত্তিস্থল যশোরের মনিরামপুর
আবার ভূমিকম্প, উৎপত্তিস্থল যশোরের মনিরামপুর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘গাজায় যুদ্ধ চালিয়ে গেলে ইসরায়েল তার বাকি বন্ধুদেরও হারাতে পারে’
‘গাজায় যুদ্ধ চালিয়ে গেলে ইসরায়েল তার বাকি বন্ধুদেরও হারাতে পারে’

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঐক্যবদ্ধ না হলে গুপ্ত স্বৈরাচারের আবির্ভাব হতে পারে : তারেক রহমান
ঐক্যবদ্ধ না হলে গুপ্ত স্বৈরাচারের আবির্ভাব হতে পারে : তারেক রহমান

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পর্যটকদের জন্য খুলে দেয়া হচ্ছে কেওক্রাডং
পর্যটকদের জন্য খুলে দেয়া হচ্ছে কেওক্রাডং

১৩ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

প্রিন্ট সর্বাধিক
মির্জা ফখরুলের আসনে অন্য দলের ব্যাপক গণসংযোগ
মির্জা ফখরুলের আসনে অন্য দলের ব্যাপক গণসংযোগ

নগর জীবন

সংকট কাটছে রাজনীতিতে
সংকট কাটছে রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার বিচার শেষ পর্যায়ে
হাসিনার বিচার শেষ পর্যায়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান স্বপ্নের ফাইনাল আজ
ভারত-পাকিস্তান স্বপ্নের ফাইনাল আজ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অবরোধে স্থবির খাগড়াছড়ি
অবরোধে স্থবির খাগড়াছড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাটারি রিকশা : পাল্টাপাল্টি শোডাউন
ব্যাটারি রিকশা : পাল্টাপাল্টি শোডাউন

নগর জীবন

ক্যাম্পের বাইরে স্থায়ী রোহিঙ্গারা
ক্যাম্পের বাইরে স্থায়ী রোহিঙ্গারা

পেছনের পৃষ্ঠা

মুক্তির ৩০ বছর পরও দর্শকপ্রিয় বিশ্বপ্রেমিক
মুক্তির ৩০ বছর পরও দর্শকপ্রিয় বিশ্বপ্রেমিক

শোবিজ

বাঘের তাড়া খেয়ে সুন্দরবনের হরিণ লোকালয়ে
বাঘের তাড়া খেয়ে সুন্দরবনের হরিণ লোকালয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

বেঁচে থাকার মতো অক্সিজেন পেয়েছি
বেঁচে থাকার মতো অক্সিজেন পেয়েছি

শোবিজ

বক্সিং সমৃদ্ধ করতেই অরভিন্দের আগমন
বক্সিং সমৃদ্ধ করতেই অরভিন্দের আগমন

মাঠে ময়দানে

শাকিবের প্রিয় জয় নাকি বীর?
শাকিবের প্রিয় জয় নাকি বীর?

শোবিজ

মনোনয়ন চান বিএনপির আট নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী
মনোনয়ন চান বিএনপির আট নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

আফগানিস্তানের বিপক্ষে নেই লিটন!
আফগানিস্তানের বিপক্ষে নেই লিটন!

মাঠে ময়দানে

হিন্দি বলতে না পারায় দিল্লিতে ছাত্রদের নির্যাতন
হিন্দি বলতে না পারায় দিল্লিতে ছাত্রদের নির্যাতন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকার ছবিতে কেন অভিনয় করতে পারলেন না - স্মিতা পাতিল
ঢাকার ছবিতে কেন অভিনয় করতে পারলেন না - স্মিতা পাতিল

শোবিজ

ব্যবসায়ীদের ঢালাও ব্যাংক হিসাব জব্দ ঠিক নয়
ব্যবসায়ীদের ঢালাও ব্যাংক হিসাব জব্দ ঠিক নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

২০০ বছরের ভাসমান হাট
২০০ বছরের ভাসমান হাট

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার ভাষণ যথেষ্ট শক্তিশালী
প্রধান উপদেষ্টার ভাষণ যথেষ্ট শক্তিশালী

প্রথম পৃষ্ঠা

এক সপ্তাহের ব্যবধানে ফের ভূমিকম্প
এক সপ্তাহের ব্যবধানে ফের ভূমিকম্প

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসরায়েলের হয়ে কাজ করছে ১৫৮ কোম্পানি : জাতিসংঘ
ইসরায়েলের হয়ে কাজ করছে ১৫৮ কোম্পানি : জাতিসংঘ

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে পর্দা নামল মেড ইন পাকিস্তান প্রদর্শনীর
আইসিসিবিতে পর্দা নামল মেড ইন পাকিস্তান প্রদর্শনীর

নগর জীবন

বিদেশে দেশের বদনাম
বিদেশে দেশের বদনাম

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবাধিকার কমিশনে মেরুদণ্ডহীন কাউকে বসানো যাবে না
মানবাধিকার কমিশনে মেরুদণ্ডহীন কাউকে বসানো যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

এক পোয়া মাছ ৮০ হাজার টাকায় বিক্রি
এক পোয়া মাছ ৮০ হাজার টাকায় বিক্রি

পেছনের পৃষ্ঠা

বুথ থেকে টাকা তুলে জাল নোট পেলেন কৃষক
বুথ থেকে টাকা তুলে জাল নোট পেলেন কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

কারও পক্ষে কাজ করা যাবে না
কারও পক্ষে কাজ করা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

তথ্য কমিশন গঠনে দেরি ব্যর্থতা
তথ্য কমিশন গঠনে দেরি ব্যর্থতা

প্রথম পৃষ্ঠা

আনুষ্ঠানিকভাবে যাত্রা শুরু করল আকিজ এগ্রো
আনুষ্ঠানিকভাবে যাত্রা শুরু করল আকিজ এগ্রো

নগর জীবন