শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৩ আগস্ট, ২০২৫ আপডেট: ০০:৩২, রবিবার, ০৩ আগস্ট, ২০২৫

মাফিয়া আমলার সাতকাহন-৪

বিদেশি কোম্পানির কমিশন এজেন্ট

বিশেষ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
বিদেশি কোম্পানির কমিশন এজেন্ট

১ নভেম্বর, ২০১৫। বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় আকারের বিদ্যুৎ বিপর্যয় ঘটে। যার কারণে প্রায় গোটা দেশ বিদ্যুৎহীন হয়ে পড়েছিল। এ বিপর্যয়টিকে ‘ব্ল্যাকআউট’ নামে অভিহিত করা হয়। এ বিপর্যয়ে প্রায় ১৫ কোটি মানুষ বিদ্যুৎহীন অবস্থায় ছিল। জাতীয় গ্রিডে ত্রুটির কারণে ঘটেছিল এ বিদ্যুৎ বিপর্যয়। বাংলাদেশের ইতিহাসে এটি সবচেয়ে বড় বিদ্যুৎ বিপর্যয় হিসেবে পরিচিত। এ বিদ্যুৎ বিপর্যয়ের পর এক সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছিল। তদন্ত কমিটির প্রধান ছিলেন ড. আহমদ কায়কাউস। এ বিদ্যুৎ বিপর্যয়ের তদন্ত করতে গিয়ে দেখা যায়, এ জাতীয় গ্রিডে বিপর্যয়টা ঘটেছিল ভারতের কারণে। ভারত জাতীয় সঞ্চালন লাইনে যে বিদ্যুৎ সরবরাহ করছিল, সেখানে ত্রুটির কারণে এ বিদ্যুৎ বিপর্যয় ঘটে। ভারতের সঙ্গে চুক্তি অনুযায়ী এ বিদ্যুৎ বিপর্যয়ের কারণে বাংলাদেশের যে ক্ষতি হয়েছে, সেই ক্ষতির ক্ষতিপূরণ দেওয়ার কথা ভারতের। কিন্তু আহমদ কায়কাউস তদন্ত প্রতিবেদন এমনভাবে তৈরি করেন, যাতে ভারতের দোষ ঢাকা পড়ে যায়। বিদ্যুৎ বিপর্যয়ের কারণ হিসেবে ভারতকে দায়ী না করে একটি মনগড়া বানোয়াট প্রতিবেদন জমা দেন তিনি। ড. কায়কাউস এরকম একটি ভিত্তিহীন প্রতিবেদন তৈরি করেছিলেন ভারতীয় কোম্পানিগুলোর কাছ থেকে মোটা অঙ্কের কমিশন পেয়ে। এখান থেকেই আহমদ কায়কাউসের বিদেশিদের সঙ্গে অবৈধ লেনদেনের দ্বার উন্মোচিত হয়। ড. কায়কাউস যখন বিদ্যুৎ সচিব তখনই বিদ্যুতের বড় বড় বিদেশি বিনিয়োগ চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। আদানি গ্রুপের কাছ থেকে বিদ্যুৎ কেনার জন্য তৎকালীন আওয়ামী লীগ সরকার চুক্তি স্বাক্ষর করে। এ চুক্তির মধ্যে একটি ভয়ংকর ত্রুটি ছিল। শুল্ক ও কর অব্যাহতির মাধ্যমে ভারতের আদানি গ্রুপকে প্রায় সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার কর ফাঁকির সুযোগ করে দেওয়া হয়েছিল। আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর এখন দুর্নীতি দমন কমিশন এ বিষয়টি নিয়ে অনুসন্ধানে নেমেছে।

বাংলাদেশ প্রতিদিনের কাছে আসা তথ্য বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, জাতীয় রাজস্ব বোর্ড-এনবিআরকে পাশ কাটিয়ে তৎকালীন সরকার বিদ্যুৎ কেনার চুক্তি করে আদানিকে এ সুযোগ করে দেয়। অভিযোগ আছে, বড় ধরনের এ কর ফাঁকির ঘটনার নেপথ্যে মূল ভূমিকায় ছিলেন ড. আহমদ কায়কাউস। সেই সময় তিনি বিদ্যুৎ সচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন। তিনি এ ধরনের চুক্তি তৈরিতে বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের বাধ্য করেন।

আদানি গ্রুপের সঙ্গে বিদ্যুৎ ক্রয় চুক্তির শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত যাবতীয় রেকর্ডপত্র এবং ক্রয় চুক্তি পর্যালোচনা করে দেখা যায়, এতে সরকারি নিয়ম অনুসরণ করা হয়নি। এনবিআরের কাস্টমস ও গোয়েন্দা অধিদপ্তরের একটি দলের তদন্তে এ সম্পর্কে চাঞ্চল্যকর তথ্য বেরিয়ে এসেছে। বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিদ্যুৎ প্রবেশ ও সঞ্চালনের যথাযথ প্রক্রিয়া অনুসরণ করেনি আদানি। আমদানির যথাযথ প্রক্রিয়া অনুসরণের অংশ হিসেবে কোনো বিল অব এন্ট্রি দাখিলের প্রমাণ পায়নি তদন্ত দল। তাছাড়া আইনি পন্থায় নিষ্পত্তি না করারও প্রমাণ পাওয়া গেছে। ফলে কর ফাঁকির বিপুল অর্থ পিডিবির কাছ থেকে আদায়ের সুপারিশ করেছে এনবিআরের তদন্ত কমিটি। দুদকের অনুসন্ধান দল এনবিআর কমিটির সেই তদন্ত প্রতিবেদন বিদ্যুৎ আমদানির ক্ষেত্রে প্রতি ইউনিটের নির্ধারিত মূল্য এবং তার শুল্ক কর আদায় যোগ্য কি না, প্রযোজ্য হলে শুল্ক কর পরিশোধ করা হয়েছে কি না এবং শুল্ক করের ছাড়ের বিষয়ে এনবিআরের অনুমোদন ছিল কি না এবং এ ধরনের কোনো ছাড় দেওয়া থাকলে এ-সংক্রান্ত যাবতীয় রেকর্ডপত্র তথ্যাদি এবং আদানি গ্রুপের সঙ্গে পিডিবি চুক্তি খতিয়ে দেখার জন্য শুল্ক ও গোয়েন্দা অধিদপ্তর কর্তৃক ৯ সদস্যের কমিটির তদন্ত প্রতিবেদনের কপি চেয়েছে।

দুদকের অনুসন্ধান টিম আদানির কাছ থেকে বিদ্যুৎ ক্রয় চুক্তিতে শুল্কসংক্রান্ত বিষয়গুলো কীভাবে সম্পাদন করা হয়েছে, তাতে কোনো ত্রুটি ছিল কি না, শুল্ক পরিহার বা প্রত্যাহারের বিষয়ে রয়েছে কি না এমন কিছু তথ্য সংগ্রহের চেষ্টা করছে বলে জানা গেছে। উল্লেখ্য যে, এনবিআরের তদন্ত প্রতিবেদন ২০২৪-২৫ অর্থবছরের জুলাই পর্যন্ত ভারতের আদানি গ্রুপ থেকে আমদানি বিদ্যুতের বিপরীতে ৩৯ কোটি ৭৩ লাখ ৭১ হাজার ৪৬৭ ডলারের শুল্ক ফাঁকি দেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ রয়েছে।

২০২৩ সালের ৯ মার্চ ঝাড়খণ্ডের গড্ডায় স্থাপিত আদানি বিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রথম ইউনিট থেকে বিদ্যুৎ আমদানি শুরু করে বাংলাদেশ। তখন থেকে আমদানি করা বিদ্যুতের শুল্কসহ অন্যান্য কর পরিশোধ করা হয়নি। এনবিআর তার তদন্তে দেখতে পেয়েছে ২৫ বছর মেয়াদি চুক্তির আওতায় আদানির কাছ থেকে পিডিবির বিদ্যুৎ কেনার ক্ষেত্রে শুল্ক অব্যাহতি দিয়েছে। তবে এ বিষয়ে এনবিআরসহ যথাযথ কর্তৃপক্ষের অনুমতি নেওয়া হয়নি।

পিডিবির সূত্র জানান, চুক্তির আওতায় গেল বছরের জুলাই পর্যন্ত আদানির কেন্দ্র থেকে ১ হাজার ৫৮ কোটি ৮৯ লাখ ৯০ হাজার ৮৪ কিলোমিটার বিদ্যুৎ আমদানি করেছে বাংলাদেশ। যার মোট মূল্য ১২৮ কোটি ১৮ লাখ ৪৩ হাজার ৪৪২ ডলার। এর বিপরীতে ৩১ শতাংশ আমদানি শুল্ক ও বিভিন্ন শুল্ক মিলে ৩৯ কোটি ৭৩ লাখ ৭১ হাজার ৪৬৭ ডলারের শুল্ক কর পাওয়ার কথা এনবিআরের। চুক্তিতে শুল্ক কর অব্যাহতি দেওয়া হলেও সেটির অনুমোদন নেওয়া হয়নি এনবিআর থেকে।

এনবিআরের সূত্র জানান, আমদানি করা বিদ্যুতের শুল্ক কর মওকুফসহ কোনো চুক্তি ছিল কি না এবং থাকলেও এ বিষয়ে কোনো প্রজ্ঞাপন বা আদেশ জারি হয়েছিল কি না তা জানতে চাইলে শুল্ক গোয়েন্দাকে লিখিত জবাব দেয় পিডিবি। সেখানে বলা হয়, আদানি পাওয়ার ঝাড়খণ্ড লিমিটেড ও বাংলাদেশ সরকারের সঙ্গে বাস্তবায়িত চুক্তি অনুযায়ী ২০২২ সালের ১৪ আগস্ট তৎকালীন এনবিআরের চেয়ারম্যানের কাছ থেকে আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্রের ওপর প্রযোজ্য যাবতীয় শুল্ক ও কর্মক্ষেত্রের আবেদন করে। এ ক্ষেত্রে ভারতীয় বিদ্যুৎ রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠান এনটিপিসি বিদ্যুৎ নিগম লিমিটেডকে দেওয়া শুল্ক অব্যাহতির কথা তুলে ধরা হয়। তবে এনবিআরের শুল্ক অব্যাহতি ও প্রকল্প সুবিধা শাখা থেকে অব্যাহতি দেওয়ার কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি।

এনবিআরের প্রতিবেদনে বলা হয়, ২০২৩ সালের ১৩ এপ্রিল চুক্তিতে থাকা শুল্ক কর অব্যাহতি বিষয়ে চুক্তি সম্পর্কে সম্পাদনের আগে এনবিআরের কোনো মতামত নেওয়া হয়েছে কি না জানতে চেয়ে বিদ্যুৎ বিভাগের সচিবকে চিঠি দেওয়া হলেও তার জবাব দেননি তিনি। উল্লেখ্য, গত বছরের ৫ সেপ্টেম্বর বিদ্যুৎ ও জ্বালানি দ্রুত সরবরাহ বৃদ্ধি (বিশেষ বিধান আইন, ২০১০ এর অধীনে সম্পাদিত চুক্তিগুলো পরিচালনা করার) জন্য একটি জাতীয় কমিটি গঠন করে অন্তর্বর্তী সরকার। ৩ অক্টোবর ভারতের আদানি পাওয়ারসহ বিভিন্ন কোম্পানির সঙ্গে সরবরাহ-সংক্রান্ত ১১টি চুক্তি খতিয়ে দেখার কথা জানায় বিদ্যুৎ ও জ্বালানি বিভাগের চুক্তি পর্যালোচনায় গঠন করা এই রিভিউ কমিটি। এর মধ্যে আদানি পাওয়ারে নির্মিত ১৫০০ মেগাওয়াট উৎপাদন সম্পর্ক ক্ষমতাসম্পন্ন গোড্ডা পাওয়ার প্লান্টও রয়েছে। শুধু আদানিকে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক মওকুফ করে দিয়ে আহমদ কায়কাউস অন্তত ৫০০ কোটি টাকা কমিশন বাণিজ্য করেছেন বলে একাধিক দায়িত্বশীল সূত্র নিশ্চিত করেছেন। এই পুরো টাকা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে জমা করেছেন কায়কাউস।

শুধু আদানি গ্রুপ নয়, ভারত এবং চীনের বিভিন্ন কোম্পানির কাছ থেকেও কমিশন গ্রহণ করতেন আহমদ কায়কাউস। দেশীয় প্রতিষ্ঠানগুলোর চেয়ে বিদেশি কোম্পানিগুলোর সঙ্গে চুক্তি করার ক্ষেত্রে অতিউৎসাহী ছিলেন আহমদ কায়কাউস। তিনি যখন বিদ্যুৎ বিভাগের সচিব হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন, তখন তিনি দেশীয় প্রতিষ্ঠানগুলোর চেয়ে বিদেশি কোম্পানির দিকে ঝুঁকে পড়েছিলেন। এ সময় চীনের একাধিক প্রতিষ্ঠান, সিঙ্গাপুরের প্রতিষ্ঠান এবং মার্কিন প্রতিষ্ঠানগুলোকে উৎসাহিত করার জন্য আহমদ কায়কাউসের উদ্যোগে বিদেশে ‘রোড শো’ আয়োজন করা হয়। এর মধ্য দিয়ে বেশ কিছু বিদেশি কোম্পানিকে যেমন কুইক রেন্টাল দেওয়া হয়েছিল, ঠিক তেমনই বিদেশি কোম্পানির সঙ্গে দীর্ঘমেয়াদি বিদ্যুৎ চুক্তি স্বাক্ষর করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল।

বিদেশি কোম্পানিগুলোর প্রতি আগ্রহের কারণ হিসেবে তৎকালীন সরকারের পক্ষ থেকে বলা হয়েছিল, এতে বিদেশি বিনিয়োগ বাড়বে। কিন্তু বাস্তবতা হলো এর ফলে বাংলাদেশকে বিপুল পরিমাণ কর ছাড় দিতে হয়েছে। বাংলাদেশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে অর্থনৈতিকভাবে। বিদ্যুতের মূল্য বৃদ্ধি করা হয়েছে। আর এসব কর্মকাণ্ডে শুধু লাভবান হয়েছেন একজন। তিনি হলেন আহমদ কায়কাউস। বিদেশি কোম্পানির সঙ্গে চুক্তি করার ক্ষেত্রে আহমদ কায়কাউসের উৎসাহের প্রধান কারণ হলো, এ টাকা দেশ থেকে বিদেশে যাবে না, বরং বিদেশি কোম্পানি সরাসরি আহমদ কায়কাউসের পছন্দের ঠিকানায় বা কোম্পানিতে জমা করে দেন। ফলে দেশে তিনি একটা ক্লিন ইমেজ তৈরি করে রাখেন। এসব বিদেশি কোম্পানিগুলোর সঙ্গে তিনি বিদেশ বসে চুক্তি করেন। চুক্তিপত্র এমনভাবে তৈরি করা হয়েছিল, যাতে ওই কোম্পানিগুলো সরাসরি কমিশনের টাকা বিদেশের অ্যাকাউন্টে দিয়ে দিতে পারে।

শুধু বিদ্যুৎ ক্ষেত্রে নয়, জ্বালানি ক্ষেত্রেও জ্বালানি আমদানির জন্য আহমদ কায়কাউস বিদেশিদের প্রতি নির্ভরতা বাড়ান। তার কারণেই দেশীয় গ্যাস উত্তোলন কার্যক্রমকে বন্ধ করে দেওয়া হয়। স্পট টেন্ডারিং প্রথা চালু হয়। স্পট টেন্ডারের মাধ্যমে আহমদ কায়কাউস কমিশন বাণিজ্যের নতুন পথ উদ্ভাবন করেন। বিদেশি কোম্পানির কাছে অত্যন্ত প্রিয়ভাজন ছিলেন ড. আহমদ কায়কাউস। কারণ বিদেশি কোম্পানিগুলো সহজেই তার সঙ্গে কথা বলতে পারত এবং তাদের আর্থিক লেনদেন খুব সহজে হতো। আহমদ কায়কাউস ২০১৮ সালের পর থেকে আস্তে আস্তে এত বেশি প্রভাবশালী হয়ে উঠেছিলেন যে তাকে ম্যানেজ করতে পারলেই আর সরকারের কাউকে দরকার হতো না। একাই তিনি সবকিছু সামাল দিতেন। এ কারণেই বিদেশি কোম্পানিগুলোর অলিখিত কমিশন এজেন্টে পরিণত হয়েছিলেন আমলাদের এই মাফিয়া সর্দার।

এই বিভাগের আরও খবর
ঘোষণাপত্র প্রকাশের সিদ্ধান্ত থেকে সরে এসেছে এনসিপি
ঘোষণাপত্র প্রকাশের সিদ্ধান্ত থেকে সরে এসেছে এনসিপি
শাহবাগে ছাত্রদলের সমাবেশ আজ
শাহবাগে ছাত্রদলের সমাবেশ আজ
জুলাই ঘোষণাপত্র চূড়ান্ত, প্রকাশ ৫ আগস্ট
জুলাই ঘোষণাপত্র চূড়ান্ত, প্রকাশ ৫ আগস্ট
হাসিনার বিরুদ্ধে সূচনা বক্তব্য ও প্রথম সাক্ষ্য আজ
হাসিনার বিরুদ্ধে সূচনা বক্তব্য ও প্রথম সাক্ষ্য আজ
মার্কিন শুল্ক কমায় পোশাক খাতে নতুন সম্ভাবনা
মার্কিন শুল্ক কমায় পোশাক খাতে নতুন সম্ভাবনা
গণ অভ্যুত্থানের রূপকল্প জুলাই ঘোষণাপত্র
গণ অভ্যুত্থানের রূপকল্প জুলাই ঘোষণাপত্র
পানিচুক্তি নবায়নে আলোচনা শুরু হয়নি
পানিচুক্তি নবায়নে আলোচনা শুরু হয়নি
আওয়ামী লীগ অপকর্ম করতে চাইলে ছাড় নয়
আওয়ামী লীগ অপকর্ম করতে চাইলে ছাড় নয়
মার্কিন কাঁচামালে বাড়তি শুল্কছাড়
মার্কিন কাঁচামালে বাড়তি শুল্কছাড়
পদত্যাগের এক দফা, শহীদ মিনারে মানুষের ঢল
পদত্যাগের এক দফা, শহীদ মিনারে মানুষের ঢল
বিদেশ থেকে এসে রাজনীতি নিয়ন্ত্রণ করতে চান তাঁরা
বিদেশ থেকে এসে রাজনীতি নিয়ন্ত্রণ করতে চান তাঁরা
ভয় দেখিয়ে থামিয়ে দেওয়া যাবে না
ভয় দেখিয়ে থামিয়ে দেওয়া যাবে না
সর্বশেষ খবর
ডি ভিলিয়ার্সের ব্যাটিং ঝড়ে পাকিস্তানকে উড়িয়ে চ্যাম্পিয়ন দক্ষিণ আফ্রিকা
ডি ভিলিয়ার্সের ব্যাটিং ঝড়ে পাকিস্তানকে উড়িয়ে চ্যাম্পিয়ন দক্ষিণ আফ্রিকা

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

লিজেন্ডস চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালে ডি ভিলিয়ার্সের ৪৭ বলে সেঞ্চুরি
লিজেন্ডস চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালে ডি ভিলিয়ার্সের ৪৭ বলে সেঞ্চুরি

৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কলম্বিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্টকে ১২ বছর গৃহবন্দী রাখার নির্দেশ
কলম্বিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্টকে ১২ বছর গৃহবন্দী রাখার নির্দেশ

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিয়ানমারে রুবিখনির শহরে জান্তার বিমান হামলায় নিহত অন্তত ১৩
মিয়ানমারে রুবিখনির শহরে জান্তার বিমান হামলায় নিহত অন্তত ১৩

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোমে পালিত হলো 'রেমিট্যান্স যোদ্ধা দিবস'
রোমে পালিত হলো 'রেমিট্যান্স যোদ্ধা দিবস'

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইতিহাস গড়েই জিততে হবে ইংল্যান্ডকে
ইতিহাস গড়েই জিততে হবে ইংল্যান্ডকে

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিআর নিয়ে আমজনতার ভাবনা
পিআর নিয়ে আমজনতার ভাবনা

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

অগ্রাধিকার কোনটি : সংস্কার না নির্বাচন?
অগ্রাধিকার কোনটি : সংস্কার না নির্বাচন?

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

‘অভিনন্দন লিজেন্ড’— শাহরুখকে এ আর রহমান
‘অভিনন্দন লিজেন্ড’— শাহরুখকে এ আর রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কক্সবাজার বিমানবন্দরের রানওয়েতে উড়োজাহাজের সঙ্গে কুকুরের ধাক্কা
কক্সবাজার বিমানবন্দরের রানওয়েতে উড়োজাহাজের সঙ্গে কুকুরের ধাক্কা

৪ ঘণ্টা আগে | এভিয়েশন

শচীনের রেকর্ড ছাড়িয়ে গেলেন জয়সওয়াল
শচীনের রেকর্ড ছাড়িয়ে গেলেন জয়সওয়াল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেনীতে রেমিট্যান্স যোদ্ধা দিবসে সম্মাননা ও শিক্ষাবৃত্তি প্রদান
ফেনীতে রেমিট্যান্স যোদ্ধা দিবসে সম্মাননা ও শিক্ষাবৃত্তি প্রদান

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১২ দিন পর রবিবার খুলছে মাইলস্টোন কলেজ
১২ দিন পর রবিবার খুলছে মাইলস্টোন কলেজ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এশিয়া কাপে বাংলাদেশের সব ম্যাচ আবুধাবিতে
এশিয়া কাপে বাংলাদেশের সব ম্যাচ আবুধাবিতে

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরে ৩ রেমিট্যান্স যোদ্ধাকে সম্মাননা প্রদান
চাঁদপুরে ৩ রেমিট্যান্স যোদ্ধাকে সম্মাননা প্রদান

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগমারায় শিক্ষকদের দক্ষতা উন্নয়নে দুই দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ
বাগমারায় শিক্ষকদের দক্ষতা উন্নয়নে দুই দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবারও পদ্মার ভাঙনে দিশেহারা কয়েক হাজার মানুষ
আবারও পদ্মার ভাঙনে দিশেহারা কয়েক হাজার মানুষ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সন্তানের শেষ মুহূর্তের গল্পে কাঁদলেন ‘জুলাইয়ের মায়েরা’
সন্তানের শেষ মুহূর্তের গল্পে কাঁদলেন ‘জুলাইয়ের মায়েরা’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পায়ের আঙুল এনে হাতে প্রতিস্থাপন, কুমিল্লার চিকিৎসকদের সাফল্য
পায়ের আঙুল এনে হাতে প্রতিস্থাপন, কুমিল্লার চিকিৎসকদের সাফল্য

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'দেশ বিশেষ অবস্থার ভেতর দিয়ে যাচ্ছে, সামনে আরো চ্যালেঞ্জ আছে'
'দেশ বিশেষ অবস্থার ভেতর দিয়ে যাচ্ছে, সামনে আরো চ্যালেঞ্জ আছে'

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝালকাঠিতে জুলাইয়ের মায়েরা শীর্ষক সমাবেশ অনুষ্ঠিত
ঝালকাঠিতে জুলাইয়ের মায়েরা শীর্ষক সমাবেশ অনুষ্ঠিত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালের কোচের দায়িত্বে আশরাফুল
বরিশালের কোচের দায়িত্বে আশরাফুল

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুতুবদিয়ায় ভেসে আসা মরদেহ জেলে মোনাফের
কুতুবদিয়ায় ভেসে আসা মরদেহ জেলে মোনাফের

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেনীতে বন্যায় বিপর্যস্ত জনপদ
ফেনীতে বন্যায় বিপর্যস্ত জনপদ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারুণ্যের শক্তিতে আগামীর বিশ্বকে নেতৃত্ব দেবে বাংলাদেশ : মেয়র শাহাদাত
তারুণ্যের শক্তিতে আগামীর বিশ্বকে নেতৃত্ব দেবে বাংলাদেশ : মেয়র শাহাদাত

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুলাই বিপ্লবের ছবি ইতিহাসের সাক্ষ্য হয়ে থাকবে: ডা. শাহাদাত হোসেন
জুলাই বিপ্লবের ছবি ইতিহাসের সাক্ষ্য হয়ে থাকবে: ডা. শাহাদাত হোসেন

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বগুড়ায় প্রাথমিক শিক্ষক প্রতিনিধি সম্মেলন
বগুড়ায় প্রাথমিক শিক্ষক প্রতিনিধি সম্মেলন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় বিদ্যুৎপৃষ্টে মা-ছেলের মৃত্যু
কুষ্টিয়ায় বিদ্যুৎপৃষ্টে মা-ছেলের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পণ্যে ২০ শতাংশ মার্কিন কাঁচামাল থাকলে শুল্ক লাগবে না : বিজিএমইএ সভাপতি
পণ্যে ২০ শতাংশ মার্কিন কাঁচামাল থাকলে শুল্ক লাগবে না : বিজিএমইএ সভাপতি

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্তে পদ্মা নদী থেকে দুই মরদেহ উদ্ধার
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্তে পদ্মা নদী থেকে দুই মরদেহ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ফের বিয়ের পরিকল্পনা তানিয়া বৃষ্টির, অভিনয় ছেড়ে স্থায়ী হতে চান বিদেশে
ফের বিয়ের পরিকল্পনা তানিয়া বৃষ্টির, অভিনয় ছেড়ে স্থায়ী হতে চান বিদেশে

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শতকোটি টাকা নিয়ে পালাল ‘ফ্লাইট এক্সপার্ট’!
শতকোটি টাকা নিয়ে পালাল ‘ফ্লাইট এক্সপার্ট’!

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে ইসরায়েলি কূটনীতিকদের আরব আমিরাত ছাড়ার নির্দেশ
যে কারণে ইসরায়েলি কূটনীতিকদের আরব আমিরাত ছাড়ার নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ পুলিশে ‘সুমাইয়া জাফরিন’ নামে কোনো কর্মকর্তা নেই : পুলিশ সদর দফতর
বাংলাদেশ পুলিশে ‘সুমাইয়া জাফরিন’ নামে কোনো কর্মকর্তা নেই : পুলিশ সদর দফতর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ রবিবার
এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ রবিবার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াত আমিরের হার্টের বাইপাস সার্জারি সম্পন্ন
জামায়াত আমিরের হার্টের বাইপাস সার্জারি সম্পন্ন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া উত্তেজনা: পারমাণবিক সাবমেরিন শক্তিতে কে এগিয়ে?
যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া উত্তেজনা: পারমাণবিক সাবমেরিন শক্তিতে কে এগিয়ে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৮তলা থেকে পড়েও অলৌকিকভাবে বেঁচে গেল ৩ বছরের শিশু!
১৮তলা থেকে পড়েও অলৌকিকভাবে বেঁচে গেল ৩ বছরের শিশু!

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছি
বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলন মাস্কের টেসলাকে ২৪৩ মিলিয়ন ডলার জরিমানা
ইলন মাস্কের টেসলাকে ২৪৩ মিলিয়ন ডলার জরিমানা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউএনও’র স্বাক্ষর জালিয়াতি, পদ হারালেন জামায়াত নেতা
ইউএনও’র স্বাক্ষর জালিয়াতি, পদ হারালেন জামায়াত নেতা

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফিরলেন আরও ৩৯ বাংলাদেশি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফিরলেন আরও ৩৯ বাংলাদেশি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় বিমান থেকে খাবার ফেলল ছয় দেশ
গাজায় বিমান থেকে খাবার ফেলল ছয় দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে কাল একাধিক কর্মসূচি, এড়িয়ে চলবেন যেসব সড়ক
রাজধানীতে কাল একাধিক কর্মসূচি, এড়িয়ে চলবেন যেসব সড়ক

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তিন অঞ্চলে একযোগে বেজে উঠল সাইরেন
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তিন অঞ্চলে একযোগে বেজে উঠল সাইরেন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই ঘোষণাপত্রের খসড়া চূড়ান্ত, ৫ আগস্ট জাতির সামনে উপস্থাপন
জুলাই ঘোষণাপত্রের খসড়া চূড়ান্ত, ৫ আগস্ট জাতির সামনে উপস্থাপন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায়েরবাজার গণকবরের ১১৪ জুলাই শহীদের মরদেহ তোলা হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
রায়েরবাজার গণকবরের ১১৪ জুলাই শহীদের মরদেহ তোলা হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা ৫ দিন অতিভারী বর্ষণের আভাস
টানা ৫ দিন অতিভারী বর্ষণের আভাস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে ট্রেনের ধাক্কা, নারী-শিশুসহ অটোরিকশার ৫ যাত্রী নিহত
কক্সবাজারে ট্রেনের ধাক্কা, নারী-শিশুসহ অটোরিকশার ৫ যাত্রী নিহত

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়ার কাছে পারমাণবিক সাবমেরিন মোতায়েন করে যে হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প
রাশিয়ার কাছে পারমাণবিক সাবমেরিন মোতায়েন করে যে হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংসদের বাইরে সংবিধান সংশোধনের কোনো সুযোগ নেই : আমীর খসরু
সংসদের বাইরে সংবিধান সংশোধনের কোনো সুযোগ নেই : আমীর খসরু

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কারখানা বন্ধের জন্য সরকার দায়ী না : শ্রম উপদেষ্টা
কারখানা বন্ধের জন্য সরকার দায়ী না : শ্রম উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার শান্তিতে নোবেলের জন্য ট্রাম্পকে মনোনয়ন দেবে কম্বোডিয়া
এবার শান্তিতে নোবেলের জন্য ট্রাম্পকে মনোনয়ন দেবে কম্বোডিয়া

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহবাগে সমাবেশ: জনভোগান্তির আশঙ্কায় ঢাকাবাসীর প্রতি দুঃখ প্রকাশ ছাত্রদলের
শাহবাগে সমাবেশ: জনভোগান্তির আশঙ্কায় ঢাকাবাসীর প্রতি দুঃখ প্রকাশ ছাত্রদলের

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জামায়াত আমির শফিকুর রহমানের ওপেন হার্ট সার্জারি আজ
জামায়াত আমির শফিকুর রহমানের ওপেন হার্ট সার্জারি আজ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচএসসি-বিসিএস পরীক্ষার্থীদের অতিরিক্ত সময় নিয়ে বের হওয়ার আহ্বান ডিএমপির
এইচএসসি-বিসিএস পরীক্ষার্থীদের অতিরিক্ত সময় নিয়ে বের হওয়ার আহ্বান ডিএমপির

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘সরকারি প্রাথমিকের শিক্ষার্থী ছাড়া অন্যরা বৃত্তি পরীক্ষা দিতে পারবে না’
‘সরকারি প্রাথমিকের শিক্ষার্থী ছাড়া অন্যরা বৃত্তি পরীক্ষা দিতে পারবে না’

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর

৮ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

গুলিস্তান সুন্দরবন স্কয়ার মার্কেটের আগুন নিয়ন্ত্রণে
গুলিস্তান সুন্দরবন স্কয়ার মার্কেটের আগুন নিয়ন্ত্রণে

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পণ্যে ২০ শতাংশ মার্কিন কাঁচামাল থাকলে শুল্ক লাগবে না : বিজিএমইএ সভাপতি
পণ্যে ২০ শতাংশ মার্কিন কাঁচামাল থাকলে শুল্ক লাগবে না : বিজিএমইএ সভাপতি

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপিতে ২০০ আসনে দেড় হাজার মনোনয়নপ্রত্যাশী
বিএনপিতে ২০০ আসনে দেড় হাজার মনোনয়নপ্রত্যাশী

প্রথম পৃষ্ঠা

চার-পাঁচ দিন কেন ক্রুশিয়াল
চার-পাঁচ দিন কেন ক্রুশিয়াল

প্রথম পৃষ্ঠা

অটোরিকশাটি ১ কিমি টেনে নিল ট্রেন
অটোরিকশাটি ১ কিমি টেনে নিল ট্রেন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয় দেখিয়ে থামিয়ে দেওয়া যাবে না
ভয় দেখিয়ে থামিয়ে দেওয়া যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

অনেক প্রত্যাশা এখনো অপূর্ণ
অনেক প্রত্যাশা এখনো অপূর্ণ

পেছনের পৃষ্ঠা

কাঁদলেন কাঁদালেন জুলাইয়ের মায়েরা
কাঁদলেন কাঁদালেন জুলাইয়ের মায়েরা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মার এক ইলিশের দাম ১২৪৮০ টাকা
পদ্মার এক ইলিশের দাম ১২৪৮০ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্র আন্দোলন নিয়ে ঢাকাই ছবি
ছাত্র আন্দোলন নিয়ে ঢাকাই ছবি

শোবিজ

সাবিলার দিনকাল
সাবিলার দিনকাল

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিদেশি কোম্পানির কমিশন এজেন্ট
বিদেশি কোম্পানির কমিশন এজেন্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

পপকর্ন প্রস্তুুতি রাখো, শিগগিরই প্রেক্ষাগৃহে আসছি : শাহরুখ খান
পপকর্ন প্রস্তুুতি রাখো, শিগগিরই প্রেক্ষাগৃহে আসছি : শাহরুখ খান

শোবিজ

বিদেশ থেকে এসে রাজনীতি নিয়ন্ত্রণ করতে চান তাঁরা
বিদেশ থেকে এসে রাজনীতি নিয়ন্ত্রণ করতে চান তাঁরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘোষণাপত্র প্রকাশের সিদ্ধান্ত থেকে সরে এসেছে এনসিপি
ঘোষণাপত্র প্রকাশের সিদ্ধান্ত থেকে সরে এসেছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেনীতে বন্যায় বিপর্যস্ত জনপদ লালমনিরহাটে তীব্র ভাঙন
ফেনীতে বন্যায় বিপর্যস্ত জনপদ লালমনিরহাটে তীব্র ভাঙন

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্যাং কালচার দ্বন্দ্বে বাড়ছে খুন
গ্যাং কালচার দ্বন্দ্বে বাড়ছে খুন

নগর জীবন

খুলে যেতে পারে জায়ানের কপাল
খুলে যেতে পারে জায়ানের কপাল

মাঠে ময়দানে

মার্কিন কাঁচামালে বাড়তি শুল্কছাড়
মার্কিন কাঁচামালে বাড়তি শুল্কছাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

পদত্যাগের এক দফা, শহীদ মিনারে মানুষের ঢল
পদত্যাগের এক দফা, শহীদ মিনারে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ পৌঁছাল চার টেরাবাইট ব্যান্ডউইথের মাইলফলকে
বাংলাদেশ পৌঁছাল চার টেরাবাইট ব্যান্ডউইথের মাইলফলকে

পেছনের পৃষ্ঠা

শাহবাগে ছাত্রদলের সমাবেশ আজ
শাহবাগে ছাত্রদলের সমাবেশ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আবার এয়ার ইন্ডিয়ায় যান্ত্রিক ত্রুটি, উড্ডয়ন বাতিল
আবার এয়ার ইন্ডিয়ায় যান্ত্রিক ত্রুটি, উড্ডয়ন বাতিল

পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে কাঁপল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কাঁপল পাকিস্তান

পূর্ব-পশ্চিম

পরমাণু সাবমেরিন মোতায়েনের সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের
পরমাণু সাবমেরিন মোতায়েনের সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের

পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় ৩ বাংলাদেশি নিহত
মালয়েশিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় ৩ বাংলাদেশি নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজায় নিহত আরও ১১১
গাজায় নিহত আরও ১১১

পূর্ব-পশ্চিম

কলকাতায় চুরির মোবাইল কিনে বিপাকে বাংলাদেশি
কলকাতায় চুরির মোবাইল কিনে বিপাকে বাংলাদেশি

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই ঘোষণাপত্র চূড়ান্ত, প্রকাশ ৫ আগস্ট
জুলাই ঘোষণাপত্র চূড়ান্ত, প্রকাশ ৫ আগস্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ অপকর্ম করতে চাইলে ছাড় নয়
আওয়ামী লীগ অপকর্ম করতে চাইলে ছাড় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসপাতালে আটক রোগী মুক্তি পেলেন ৩৫ হাজার টাকায়
হাসপাতালে আটক রোগী মুক্তি পেলেন ৩৫ হাজার টাকায়

পেছনের পৃষ্ঠা