শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৩ আগস্ট, ২০২৫ আপডেট: ০০:৩২, রবিবার, ০৩ আগস্ট, ২০২৫

মাফিয়া আমলার সাতকাহন-৪

বিদেশি কোম্পানির কমিশন এজেন্ট

বিশেষ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
বিদেশি কোম্পানির কমিশন এজেন্ট

১ নভেম্বর, ২০১৫। বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় আকারের বিদ্যুৎ বিপর্যয় ঘটে। যার কারণে প্রায় গোটা দেশ বিদ্যুৎহীন হয়ে পড়েছিল। এ বিপর্যয়টিকে ‘ব্ল্যাকআউট’ নামে অভিহিত করা হয়। এ বিপর্যয়ে প্রায় ১৫ কোটি মানুষ বিদ্যুৎহীন অবস্থায় ছিল। জাতীয় গ্রিডে ত্রুটির কারণে ঘটেছিল এ বিদ্যুৎ বিপর্যয়। বাংলাদেশের ইতিহাসে এটি সবচেয়ে বড় বিদ্যুৎ বিপর্যয় হিসেবে পরিচিত। এ বিদ্যুৎ বিপর্যয়ের পর এক সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছিল। তদন্ত কমিটির প্রধান ছিলেন ড. আহমদ কায়কাউস। এ বিদ্যুৎ বিপর্যয়ের তদন্ত করতে গিয়ে দেখা যায়, এ জাতীয় গ্রিডে বিপর্যয়টা ঘটেছিল ভারতের কারণে। ভারত জাতীয় সঞ্চালন লাইনে যে বিদ্যুৎ সরবরাহ করছিল, সেখানে ত্রুটির কারণে এ বিদ্যুৎ বিপর্যয় ঘটে। ভারতের সঙ্গে চুক্তি অনুযায়ী এ বিদ্যুৎ বিপর্যয়ের কারণে বাংলাদেশের যে ক্ষতি হয়েছে, সেই ক্ষতির ক্ষতিপূরণ দেওয়ার কথা ভারতের। কিন্তু আহমদ কায়কাউস তদন্ত প্রতিবেদন এমনভাবে তৈরি করেন, যাতে ভারতের দোষ ঢাকা পড়ে যায়। বিদ্যুৎ বিপর্যয়ের কারণ হিসেবে ভারতকে দায়ী না করে একটি মনগড়া বানোয়াট প্রতিবেদন জমা দেন তিনি। ড. কায়কাউস এরকম একটি ভিত্তিহীন প্রতিবেদন তৈরি করেছিলেন ভারতীয় কোম্পানিগুলোর কাছ থেকে মোটা অঙ্কের কমিশন পেয়ে। এখান থেকেই আহমদ কায়কাউসের বিদেশিদের সঙ্গে অবৈধ লেনদেনের দ্বার উন্মোচিত হয়। ড. কায়কাউস যখন বিদ্যুৎ সচিব তখনই বিদ্যুতের বড় বড় বিদেশি বিনিয়োগ চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। আদানি গ্রুপের কাছ থেকে বিদ্যুৎ কেনার জন্য তৎকালীন আওয়ামী লীগ সরকার চুক্তি স্বাক্ষর করে। এ চুক্তির মধ্যে একটি ভয়ংকর ত্রুটি ছিল। শুল্ক ও কর অব্যাহতির মাধ্যমে ভারতের আদানি গ্রুপকে প্রায় সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার কর ফাঁকির সুযোগ করে দেওয়া হয়েছিল। আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর এখন দুর্নীতি দমন কমিশন এ বিষয়টি নিয়ে অনুসন্ধানে নেমেছে।

বাংলাদেশ প্রতিদিনের কাছে আসা তথ্য বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, জাতীয় রাজস্ব বোর্ড-এনবিআরকে পাশ কাটিয়ে তৎকালীন সরকার বিদ্যুৎ কেনার চুক্তি করে আদানিকে এ সুযোগ করে দেয়। অভিযোগ আছে, বড় ধরনের এ কর ফাঁকির ঘটনার নেপথ্যে মূল ভূমিকায় ছিলেন ড. আহমদ কায়কাউস। সেই সময় তিনি বিদ্যুৎ সচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন। তিনি এ ধরনের চুক্তি তৈরিতে বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের বাধ্য করেন।

আদানি গ্রুপের সঙ্গে বিদ্যুৎ ক্রয় চুক্তির শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত যাবতীয় রেকর্ডপত্র এবং ক্রয় চুক্তি পর্যালোচনা করে দেখা যায়, এতে সরকারি নিয়ম অনুসরণ করা হয়নি। এনবিআরের কাস্টমস ও গোয়েন্দা অধিদপ্তরের একটি দলের তদন্তে এ সম্পর্কে চাঞ্চল্যকর তথ্য বেরিয়ে এসেছে। বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিদ্যুৎ প্রবেশ ও সঞ্চালনের যথাযথ প্রক্রিয়া অনুসরণ করেনি আদানি। আমদানির যথাযথ প্রক্রিয়া অনুসরণের অংশ হিসেবে কোনো বিল অব এন্ট্রি দাখিলের প্রমাণ পায়নি তদন্ত দল। তাছাড়া আইনি পন্থায় নিষ্পত্তি না করারও প্রমাণ পাওয়া গেছে। ফলে কর ফাঁকির বিপুল অর্থ পিডিবির কাছ থেকে আদায়ের সুপারিশ করেছে এনবিআরের তদন্ত কমিটি। দুদকের অনুসন্ধান দল এনবিআর কমিটির সেই তদন্ত প্রতিবেদন বিদ্যুৎ আমদানির ক্ষেত্রে প্রতি ইউনিটের নির্ধারিত মূল্য এবং তার শুল্ক কর আদায় যোগ্য কি না, প্রযোজ্য হলে শুল্ক কর পরিশোধ করা হয়েছে কি না এবং শুল্ক করের ছাড়ের বিষয়ে এনবিআরের অনুমোদন ছিল কি না এবং এ ধরনের কোনো ছাড় দেওয়া থাকলে এ-সংক্রান্ত যাবতীয় রেকর্ডপত্র তথ্যাদি এবং আদানি গ্রুপের সঙ্গে পিডিবি চুক্তি খতিয়ে দেখার জন্য শুল্ক ও গোয়েন্দা অধিদপ্তর কর্তৃক ৯ সদস্যের কমিটির তদন্ত প্রতিবেদনের কপি চেয়েছে।

দুদকের অনুসন্ধান টিম আদানির কাছ থেকে বিদ্যুৎ ক্রয় চুক্তিতে শুল্কসংক্রান্ত বিষয়গুলো কীভাবে সম্পাদন করা হয়েছে, তাতে কোনো ত্রুটি ছিল কি না, শুল্ক পরিহার বা প্রত্যাহারের বিষয়ে রয়েছে কি না এমন কিছু তথ্য সংগ্রহের চেষ্টা করছে বলে জানা গেছে। উল্লেখ্য যে, এনবিআরের তদন্ত প্রতিবেদন ২০২৪-২৫ অর্থবছরের জুলাই পর্যন্ত ভারতের আদানি গ্রুপ থেকে আমদানি বিদ্যুতের বিপরীতে ৩৯ কোটি ৭৩ লাখ ৭১ হাজার ৪৬৭ ডলারের শুল্ক ফাঁকি দেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ রয়েছে।

২০২৩ সালের ৯ মার্চ ঝাড়খণ্ডের গড্ডায় স্থাপিত আদানি বিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রথম ইউনিট থেকে বিদ্যুৎ আমদানি শুরু করে বাংলাদেশ। তখন থেকে আমদানি করা বিদ্যুতের শুল্কসহ অন্যান্য কর পরিশোধ করা হয়নি। এনবিআর তার তদন্তে দেখতে পেয়েছে ২৫ বছর মেয়াদি চুক্তির আওতায় আদানির কাছ থেকে পিডিবির বিদ্যুৎ কেনার ক্ষেত্রে শুল্ক অব্যাহতি দিয়েছে। তবে এ বিষয়ে এনবিআরসহ যথাযথ কর্তৃপক্ষের অনুমতি নেওয়া হয়নি।

পিডিবির সূত্র জানান, চুক্তির আওতায় গেল বছরের জুলাই পর্যন্ত আদানির কেন্দ্র থেকে ১ হাজার ৫৮ কোটি ৮৯ লাখ ৯০ হাজার ৮৪ কিলোমিটার বিদ্যুৎ আমদানি করেছে বাংলাদেশ। যার মোট মূল্য ১২৮ কোটি ১৮ লাখ ৪৩ হাজার ৪৪২ ডলার। এর বিপরীতে ৩১ শতাংশ আমদানি শুল্ক ও বিভিন্ন শুল্ক মিলে ৩৯ কোটি ৭৩ লাখ ৭১ হাজার ৪৬৭ ডলারের শুল্ক কর পাওয়ার কথা এনবিআরের। চুক্তিতে শুল্ক কর অব্যাহতি দেওয়া হলেও সেটির অনুমোদন নেওয়া হয়নি এনবিআর থেকে।

এনবিআরের সূত্র জানান, আমদানি করা বিদ্যুতের শুল্ক কর মওকুফসহ কোনো চুক্তি ছিল কি না এবং থাকলেও এ বিষয়ে কোনো প্রজ্ঞাপন বা আদেশ জারি হয়েছিল কি না তা জানতে চাইলে শুল্ক গোয়েন্দাকে লিখিত জবাব দেয় পিডিবি। সেখানে বলা হয়, আদানি পাওয়ার ঝাড়খণ্ড লিমিটেড ও বাংলাদেশ সরকারের সঙ্গে বাস্তবায়িত চুক্তি অনুযায়ী ২০২২ সালের ১৪ আগস্ট তৎকালীন এনবিআরের চেয়ারম্যানের কাছ থেকে আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্রের ওপর প্রযোজ্য যাবতীয় শুল্ক ও কর্মক্ষেত্রের আবেদন করে। এ ক্ষেত্রে ভারতীয় বিদ্যুৎ রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠান এনটিপিসি বিদ্যুৎ নিগম লিমিটেডকে দেওয়া শুল্ক অব্যাহতির কথা তুলে ধরা হয়। তবে এনবিআরের শুল্ক অব্যাহতি ও প্রকল্প সুবিধা শাখা থেকে অব্যাহতি দেওয়ার কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি।

এনবিআরের প্রতিবেদনে বলা হয়, ২০২৩ সালের ১৩ এপ্রিল চুক্তিতে থাকা শুল্ক কর অব্যাহতি বিষয়ে চুক্তি সম্পর্কে সম্পাদনের আগে এনবিআরের কোনো মতামত নেওয়া হয়েছে কি না জানতে চেয়ে বিদ্যুৎ বিভাগের সচিবকে চিঠি দেওয়া হলেও তার জবাব দেননি তিনি। উল্লেখ্য, গত বছরের ৫ সেপ্টেম্বর বিদ্যুৎ ও জ্বালানি দ্রুত সরবরাহ বৃদ্ধি (বিশেষ বিধান আইন, ২০১০ এর অধীনে সম্পাদিত চুক্তিগুলো পরিচালনা করার) জন্য একটি জাতীয় কমিটি গঠন করে অন্তর্বর্তী সরকার। ৩ অক্টোবর ভারতের আদানি পাওয়ারসহ বিভিন্ন কোম্পানির সঙ্গে সরবরাহ-সংক্রান্ত ১১টি চুক্তি খতিয়ে দেখার কথা জানায় বিদ্যুৎ ও জ্বালানি বিভাগের চুক্তি পর্যালোচনায় গঠন করা এই রিভিউ কমিটি। এর মধ্যে আদানি পাওয়ারে নির্মিত ১৫০০ মেগাওয়াট উৎপাদন সম্পর্ক ক্ষমতাসম্পন্ন গোড্ডা পাওয়ার প্লান্টও রয়েছে। শুধু আদানিকে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক মওকুফ করে দিয়ে আহমদ কায়কাউস অন্তত ৫০০ কোটি টাকা কমিশন বাণিজ্য করেছেন বলে একাধিক দায়িত্বশীল সূত্র নিশ্চিত করেছেন। এই পুরো টাকা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে জমা করেছেন কায়কাউস।

শুধু আদানি গ্রুপ নয়, ভারত এবং চীনের বিভিন্ন কোম্পানির কাছ থেকেও কমিশন গ্রহণ করতেন আহমদ কায়কাউস। দেশীয় প্রতিষ্ঠানগুলোর চেয়ে বিদেশি কোম্পানিগুলোর সঙ্গে চুক্তি করার ক্ষেত্রে অতিউৎসাহী ছিলেন আহমদ কায়কাউস। তিনি যখন বিদ্যুৎ বিভাগের সচিব হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন, তখন তিনি দেশীয় প্রতিষ্ঠানগুলোর চেয়ে বিদেশি কোম্পানির দিকে ঝুঁকে পড়েছিলেন। এ সময় চীনের একাধিক প্রতিষ্ঠান, সিঙ্গাপুরের প্রতিষ্ঠান এবং মার্কিন প্রতিষ্ঠানগুলোকে উৎসাহিত করার জন্য আহমদ কায়কাউসের উদ্যোগে বিদেশে ‘রোড শো’ আয়োজন করা হয়। এর মধ্য দিয়ে বেশ কিছু বিদেশি কোম্পানিকে যেমন কুইক রেন্টাল দেওয়া হয়েছিল, ঠিক তেমনই বিদেশি কোম্পানির সঙ্গে দীর্ঘমেয়াদি বিদ্যুৎ চুক্তি স্বাক্ষর করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল।

বিদেশি কোম্পানিগুলোর প্রতি আগ্রহের কারণ হিসেবে তৎকালীন সরকারের পক্ষ থেকে বলা হয়েছিল, এতে বিদেশি বিনিয়োগ বাড়বে। কিন্তু বাস্তবতা হলো এর ফলে বাংলাদেশকে বিপুল পরিমাণ কর ছাড় দিতে হয়েছে। বাংলাদেশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে অর্থনৈতিকভাবে। বিদ্যুতের মূল্য বৃদ্ধি করা হয়েছে। আর এসব কর্মকাণ্ডে শুধু লাভবান হয়েছেন একজন। তিনি হলেন আহমদ কায়কাউস। বিদেশি কোম্পানির সঙ্গে চুক্তি করার ক্ষেত্রে আহমদ কায়কাউসের উৎসাহের প্রধান কারণ হলো, এ টাকা দেশ থেকে বিদেশে যাবে না, বরং বিদেশি কোম্পানি সরাসরি আহমদ কায়কাউসের পছন্দের ঠিকানায় বা কোম্পানিতে জমা করে দেন। ফলে দেশে তিনি একটা ক্লিন ইমেজ তৈরি করে রাখেন। এসব বিদেশি কোম্পানিগুলোর সঙ্গে তিনি বিদেশ বসে চুক্তি করেন। চুক্তিপত্র এমনভাবে তৈরি করা হয়েছিল, যাতে ওই কোম্পানিগুলো সরাসরি কমিশনের টাকা বিদেশের অ্যাকাউন্টে দিয়ে দিতে পারে।

শুধু বিদ্যুৎ ক্ষেত্রে নয়, জ্বালানি ক্ষেত্রেও জ্বালানি আমদানির জন্য আহমদ কায়কাউস বিদেশিদের প্রতি নির্ভরতা বাড়ান। তার কারণেই দেশীয় গ্যাস উত্তোলন কার্যক্রমকে বন্ধ করে দেওয়া হয়। স্পট টেন্ডারিং প্রথা চালু হয়। স্পট টেন্ডারের মাধ্যমে আহমদ কায়কাউস কমিশন বাণিজ্যের নতুন পথ উদ্ভাবন করেন। বিদেশি কোম্পানির কাছে অত্যন্ত প্রিয়ভাজন ছিলেন ড. আহমদ কায়কাউস। কারণ বিদেশি কোম্পানিগুলো সহজেই তার সঙ্গে কথা বলতে পারত এবং তাদের আর্থিক লেনদেন খুব সহজে হতো। আহমদ কায়কাউস ২০১৮ সালের পর থেকে আস্তে আস্তে এত বেশি প্রভাবশালী হয়ে উঠেছিলেন যে তাকে ম্যানেজ করতে পারলেই আর সরকারের কাউকে দরকার হতো না। একাই তিনি সবকিছু সামাল দিতেন। এ কারণেই বিদেশি কোম্পানিগুলোর অলিখিত কমিশন এজেন্টে পরিণত হয়েছিলেন আমলাদের এই মাফিয়া সর্দার।

এই বিভাগের আরও খবর
আইএলওর তিনটি কনভেনশনে স্বাক্ষর করেছে বাংলাদেশ
আইএলওর তিনটি কনভেনশনে স্বাক্ষর করেছে বাংলাদেশ
নির্বাচন সুষ্ঠু করতে সহযোগিতা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা
নির্বাচন সুষ্ঠু করতে সহযোগিতা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা
ভোটের মাঠের পরিবেশ জানতে চায় আইআরআই
ভোটের মাঠের পরিবেশ জানতে চায় আইআরআই
আগামী নির্বাচন করতে হবে অন্তর্বর্তী সরকারকেই
আগামী নির্বাচন করতে হবে অন্তর্বর্তী সরকারকেই
হাসিনা-কামালের আইনজীবীর যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষ
হাসিনা-কামালের আইনজীবীর যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষ
শিগগিরই চূড়ান্ত সুপারিশ
শিগগিরই চূড়ান্ত সুপারিশ
দুর্ঘটনায় ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার
দুর্ঘটনায় ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার
চাপে নতি স্বীকার করা যাবে না
চাপে নতি স্বীকার করা যাবে না
রাতযাপন নিষিদ্ধ সেন্ট মার্টিনে
রাতযাপন নিষিদ্ধ সেন্ট মার্টিনে
সরকার থেকে বিতর্কিত ব্যক্তিদের চলে যেতে হবে
সরকার থেকে বিতর্কিত ব্যক্তিদের চলে যেতে হবে
সেনাবাহিনীর সহযোগিতা প্রশংসনীয়
সেনাবাহিনীর সহযোগিতা প্রশংসনীয়
আজাদের গ্রেপ্তার চায় ফরিদপুরের ছাত্র-জনতা
আজাদের গ্রেপ্তার চায় ফরিদপুরের ছাত্র-জনতা
সর্বশেষ খবর
ইসরায়েলি হামলার শঙ্কাতেই কি তুরস্কের আকাশ শক্তি বাড়ানোর তোড়জোড়?
ইসরায়েলি হামলার শঙ্কাতেই কি তুরস্কের আকাশ শক্তি বাড়ানোর তোড়জোড়?

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাইফোঁটা দিতে না পেরে মন খারাপ ঋতুপর্ণার
ভাইফোঁটা দিতে না পেরে মন খারাপ ঋতুপর্ণার

৭ মিনিট আগে | শোবিজ

ব্রেস্ট ক্যানসার নিয়ে কিছু কথা
ব্রেস্ট ক্যানসার নিয়ে কিছু কথা

১৩ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

করিমগঞ্জে বাবাকে খুনে অভিযুক্ত ছেলে গ্রেফতার
করিমগঞ্জে বাবাকে খুনে অভিযুক্ত ছেলে গ্রেফতার

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আফগানদের সহায়তায় যুক্তরাষ্ট্র অন্য দেশকেও উৎসাহিত করুক: তালেবান
আফগানদের সহায়তায় যুক্তরাষ্ট্র অন্য দেশকেও উৎসাহিত করুক: তালেবান

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ‌‘সফল’ ট্রাম্প, ইউক্রেনে ব্যর্থ কেন?
গাজায় ‌‘সফল’ ট্রাম্প, ইউক্রেনে ব্যর্থ কেন?

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিইসির সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি
সিইসির সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

গাড়ির ধাক্কায় ছিঁড়ল তার, বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্রাণ গেল দুই যুবকের
গাড়ির ধাক্কায় ছিঁড়ল তার, বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্রাণ গেল দুই যুবকের

৩৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসের বিরোধীতায় যুক্তরাষ্ট্র-সৌদি আরব-কাতার
পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসের বিরোধীতায় যুক্তরাষ্ট্র-সৌদি আরব-কাতার

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টি-টোয়েন্টি দলে ফিরলেন বাবর আজম
টি-টোয়েন্টি দলে ফিরলেন বাবর আজম

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তিউনিসিয়া উপকূলে নৌকাডুবিতে শিশুসহ ৪০ অভিবাসীর মৃত্যু
তিউনিসিয়া উপকূলে নৌকাডুবিতে শিশুসহ ৪০ অভিবাসীর মৃত্যু

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে কেন রাস্তায় নামছে না জেন জি প্রজন্ম?
ভারতে কেন রাস্তায় নামছে না জেন জি প্রজন্ম?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওয়ানডেতে প্রথমবার টানা দুই ম্যাচে ডাক মারলেন কোহলি
ওয়ানডেতে প্রথমবার টানা দুই ম্যাচে ডাক মারলেন কোহলি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাশিয়ার দুই তেল কোম্পানির ওপর যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা
রাশিয়ার দুই তেল কোম্পানির ওপর যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরাতে তৃতীয় দিনে আপিল শুনানি চলছে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরাতে তৃতীয় দিনে আপিল শুনানি চলছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কালিয়াকৈরের ধর্ষণ মামলাটি সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে তদন্ত হচ্ছে : পুলিশ সুপার
কালিয়াকৈরের ধর্ষণ মামলাটি সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে তদন্ত হচ্ছে : পুলিশ সুপার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দ্রুতই হারানো ভূমির নিয়ন্ত্রণ নিচ্ছে মিয়ানমারের জান্তা, সাহায্য করছে কারা?
দ্রুতই হারানো ভূমির নিয়ন্ত্রণ নিচ্ছে মিয়ানমারের জান্তা, সাহায্য করছে কারা?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এইচএসসির ফল পুনঃনিরীক্ষণের আবেদন শেষ হচ্ছে আজ
এইচএসসির ফল পুনঃনিরীক্ষণের আবেদন শেষ হচ্ছে আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৩২.১১ বিলিয়ন ডলার
বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৩২.১১ বিলিয়ন ডলার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মহাসড়কে টর্চ লাইট জ্বালিয়ে দুই পক্ষের সংঘর্ষ, আহত ৩০
মহাসড়কে টর্চ লাইট জ্বালিয়ে দুই পক্ষের সংঘর্ষ, আহত ৩০

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিবচরে জমি নিয়ে বিরোধের জেরে তিনজনকে কুপিয়ে জখম
শিবচরে জমি নিয়ে বিরোধের জেরে তিনজনকে কুপিয়ে জখম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়ার ওপর নতুন মার্কিন নিষেধাজ্ঞা, যা বললেন ট্রাম্প
রাশিয়ার ওপর নতুন মার্কিন নিষেধাজ্ঞা, যা বললেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বানিয়াচংয়ে দুই পরিবারের বিরোধের জেরে কুপিয়ে হত্যা
বানিয়াচংয়ে দুই পরিবারের বিরোধের জেরে কুপিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রবাসী করদাতাদের অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিল সহজ করল এনবিআর
প্রবাসী করদাতাদের অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিল সহজ করল এনবিআর

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মগবাজারে নিজ বাসা থেকে কলেজ শিক্ষার্থীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
মগবাজারে নিজ বাসা থেকে কলেজ শিক্ষার্থীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রশান্ত মহাসাগরে নৌযানে মার্কিন হামলায় নিহত ৩
প্রশান্ত মহাসাগরে নৌযানে মার্কিন হামলায় নিহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরাতে চূড়ান্ত আপিল শুনানি আজ
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরাতে চূড়ান্ত আপিল শুনানি আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ কেমন থাকবে আবহাওয়া?
আজ কেমন থাকবে আবহাওয়া?

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে নতুন দামে বিক্রি
কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে নতুন দামে বিক্রি

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জ্ঞাননির্ভর সমাজ গঠনে শিক্ষকদের পেশাদারিত্ব অপরিহার্য : ডুয়েট উপাচার্য
জ্ঞাননির্ভর সমাজ গঠনে শিক্ষকদের পেশাদারিত্ব অপরিহার্য : ডুয়েট উপাচার্য

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সভাপতি নিয়োগ বিষয়ক প্রজ্ঞাপন স্থগিত
এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সভাপতি নিয়োগ বিষয়ক প্রজ্ঞাপন স্থগিত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতীয় পণ্যে শুল্ক কমিয়ে ১৫-১৬ শতাংশ করছে যুক্তরাষ্ট্র: রিপোর্ট
ভারতীয় পণ্যে শুল্ক কমিয়ে ১৫-১৬ শতাংশ করছে যুক্তরাষ্ট্র: রিপোর্ট

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে ৬০ ঘণ্টার প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে’
‘ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে ৬০ ঘণ্টার প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাপলা না দেওয়ার আইনি ব্যাখ্যা দিলে অন্য প্রতীক বিবেচনা করা হবে: নাহিদ
শাপলা না দেওয়ার আইনি ব্যাখ্যা দিলে অন্য প্রতীক বিবেচনা করা হবে: নাহিদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরমাণু ইস্যুতে খামেনির বক্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় যা বলল যুক্তরাষ্ট্র
পরমাণু ইস্যুতে খামেনির বক্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় যা বলল যুক্তরাষ্ট্র

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচার প্রক্রিয়ায় সেনাবাহিনীর সহযোগিতা অত্যন্ত প্রশংসনীয় : আইন উপদেষ্টা
বিচার প্রক্রিয়ায় সেনাবাহিনীর সহযোগিতা অত্যন্ত প্রশংসনীয় : আইন উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জোবায়েদ হত্যাকাণ্ড নিয়ে ‘ত্রিভুজ প্রেমের গল্প’ সাজানোর অভিযোগ
জোবায়েদ হত্যাকাণ্ড নিয়ে ‘ত্রিভুজ প্রেমের গল্প’ সাজানোর অভিযোগ

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পাকিস্তান ইস্যুতে মোদিকে স্পষ্ট নির্দেশনা ট্রাম্পের
পাকিস্তান ইস্যুতে মোদিকে স্পষ্ট নির্দেশনা ট্রাম্পের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রুশ বোমারু বিমানের টহল, প্রথম পারমাণবিক মহড়ার প্রস্তুতি
রুশ বোমারু বিমানের টহল, প্রথম পারমাণবিক মহড়ার প্রস্তুতি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ে ও সন্তানকে প্রকাশ্যে আনলেন জেমস
বিয়ে ও সন্তানকে প্রকাশ্যে আনলেন জেমস

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাব-জেলের বন্দিরা কারা কর্তৃপক্ষের তত্ত্বাবধানে থাকবেন : আইজি প্রিজন
সাব-জেলের বন্দিরা কারা কর্তৃপক্ষের তত্ত্বাবধানে থাকবেন : আইজি প্রিজন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আচমকা শাহরুখের গালে চড়, হকচকিয়ে যান কিং খান
আচমকা শাহরুখের গালে চড়, হকচকিয়ে যান কিং খান

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা-রণবীরের কন্যা
প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা-রণবীরের কন্যা

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ, বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা
সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ, বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুবাই ও মিয়ানমার থেকে এক লাখ টন চাল কিনছে সরকার
দুবাই ও মিয়ানমার থেকে এক লাখ টন চাল কিনছে সরকার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটি মার্কায় বেহেশতের গ্যারান্টি, প্রতারণা ছাড়া কিছু নয় : আমান উল্লাহ
একটি মার্কায় বেহেশতের গ্যারান্টি, প্রতারণা ছাড়া কিছু নয় : আমান উল্লাহ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন কমিশনের আচরণ নিরপেক্ষ মনে হচ্ছে না : নাহিদ
নির্বাচন কমিশনের আচরণ নিরপেক্ষ মনে হচ্ছে না : নাহিদ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩৮ বছর বয়সে অভিষেকেই বিশ্বরেকর্ড আসিফ আফ্রিদির
৩৮ বছর বয়সে অভিষেকেই বিশ্বরেকর্ড আসিফ আফ্রিদির

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় গ্রেফতার সেলিম প্রধান
সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় গ্রেফতার সেলিম প্রধান

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুবদলকে জড়িয়ে এ কে আজাদের বক্তব্যের প্রতিবাদে ফরিদপুরে বিক্ষোভ
যুবদলকে জড়িয়ে এ কে আজাদের বক্তব্যের প্রতিবাদে ফরিদপুরে বিক্ষোভ

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ অক্টোবর)

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার নামতেই দেবে গেল হেলিপ্যাড (ভিডিও)
ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার নামতেই দেবে গেল হেলিপ্যাড (ভিডিও)

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মামলায় যুক্তিতর্ক শেষ, রায়ের দিন ধার্য হবে কাল
শেখ হাসিনার মামলায় যুক্তিতর্ক শেষ, রায়ের দিন ধার্য হবে কাল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির যুগ্ম-মহাসচিব হলেন হুমায়ুন কবির
বিএনপির যুগ্ম-মহাসচিব হলেন হুমায়ুন কবির

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আরব সাগরে ১০০ কোটি ডলারের মাদক জব্দ করল পাকিস্তান নৌবাহিনী
আরব সাগরে ১০০ কোটি ডলারের মাদক জব্দ করল পাকিস্তান নৌবাহিনী

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্ষমতা থাকলে বিক্ষোভ বন্ধ করে দেখান, ট্রাম্পকে খোঁচা খামেনির
ক্ষমতা থাকলে বিক্ষোভ বন্ধ করে দেখান, ট্রাম্পকে খোঁচা খামেনির

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ভালুকের আক্রমণে রেকর্ড মৃত্যু
জাপানে ভালুকের আক্রমণে রেকর্ড মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে সিনিয়র-জুনিয়র দ্বন্দ্বে ছুরিকাঘাত, দুই কলেজ শিক্ষার্থী আহত
রাজধানীতে সিনিয়র-জুনিয়র দ্বন্দ্বে ছুরিকাঘাত, দুই কলেজ শিক্ষার্থী আহত

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মায়ের বিয়ের শাড়িতে ‘৪৫ বছর আগে’ ফিরে গেলেন জয়া
মায়ের বিয়ের শাড়িতে ‘৪৫ বছর আগে’ ফিরে গেলেন জয়া

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
জোট বাড়ছে বিএনপির
জোট বাড়ছে বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন বাংলাদেশের, ইঞ্জিনিয়ারিং ভারতের
নির্বাচন বাংলাদেশের, ইঞ্জিনিয়ারিং ভারতের

সম্পাদকীয়

প্রশ্নবিদ্ধ মিরাজের নেতৃত্ব
প্রশ্নবিদ্ধ মিরাজের নেতৃত্ব

মাঠে ময়দানে

মিঠামইনের অঘোষিত রাজা
মিঠামইনের অঘোষিত রাজা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাগবাঁটোয়ারায় উপদেষ্টারা গণভোটের পর তত্ত্বাবধায়ক
ভাগবাঁটোয়ারায় উপদেষ্টারা গণভোটের পর তত্ত্বাবধায়ক

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন নিয়ে আশাবাদী পাঁচ নেতাই
বিএনপির মনোনয়ন নিয়ে আশাবাদী পাঁচ নেতাই

নগর জীবন

ধানের শীষের জোয়ার কেউ আটকাতে পারবে না
ধানের শীষের জোয়ার কেউ আটকাতে পারবে না

নগর জীবন

এক বছরে বন্ধ ১৮৫ কারখানা বেকার লাখো শ্রমিক
এক বছরে বন্ধ ১৮৫ কারখানা বেকার লাখো শ্রমিক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আজাদের গ্রেপ্তার চায় ফরিদপুরের ছাত্র-জনতা
আজাদের গ্রেপ্তার চায় ফরিদপুরের ছাত্র-জনতা

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষতিগ্রস্ত দেশের ভাবমূর্তি
ক্ষতিগ্রস্ত দেশের ভাবমূর্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

এই চুরি রুধিবে কে?
এই চুরি রুধিবে কে?

নগর জীবন

সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতে হবে
সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

চাপে নতি স্বীকার করা যাবে না
চাপে নতি স্বীকার করা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

জীবন বাজি রেখে রাস্তা পার
জীবন বাজি রেখে রাস্তা পার

রকমারি নগর পরিক্রমা

কারাগারে ১৫ সেনা কর্মকর্তা
কারাগারে ১৫ সেনা কর্মকর্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

অভুক্ত প্রাণীর পাশে অ্যানিমেল ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন
অভুক্ত প্রাণীর পাশে অ্যানিমেল ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন

নগর জীবন

কয়েক উপদেষ্টায় আপত্তি নির্বাচনের আগে গণভোট
কয়েক উপদেষ্টায় আপত্তি নির্বাচনের আগে গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্ঘটনায় ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার
দুর্ঘটনায় ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

রাতযাপন নিষিদ্ধ সেন্ট মার্টিনে
রাতযাপন নিষিদ্ধ সেন্ট মার্টিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামি দলের প্রার্থীরা
মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামি দলের প্রার্থীরা

নগর জীবন

দক্ষিণ যাত্রাবাড়ীতে তীব্র গ্যাস সংকট
দক্ষিণ যাত্রাবাড়ীতে তীব্র গ্যাস সংকট

রকমারি নগর পরিক্রমা

অপকর্মে জড়িতদের প্রশাসনে নয় : রিজভী
অপকর্মে জড়িতদের প্রশাসনে নয় : রিজভী

নগর জীবন

আগামী নির্বাচন করতে হবে অন্তর্বর্তী সরকারকেই
আগামী নির্বাচন করতে হবে অন্তর্বর্তী সরকারকেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বাদ পড়লেন শাকিব খান
বাদ পড়লেন শাকিব খান

শোবিজ

সরকার থেকে বিতর্কিত ব্যক্তিদের চলে যেতে হবে
সরকার থেকে বিতর্কিত ব্যক্তিদের চলে যেতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মহাসড়ক সংস্কারের দাবি
মহাসড়ক সংস্কারের দাবি

দেশগ্রাম

হাজী কালাচাঁন মিয়ার মৃত্যুবার্ষিকী
হাজী কালাচাঁন মিয়ার মৃত্যুবার্ষিকী

খবর

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

সিলেটে রেললাইনে শিক্ষার্থীর লাশ
সিলেটে রেললাইনে শিক্ষার্থীর লাশ

খবর