শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:২৬, বুধবার, ১০ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

সাম্য ও শান্তি প্রতিষ্ঠায় মহানবী (সা.)-এর কর্মসূচি

মো. আবদুল মজিদ মোল্লা
অনলাইন ভার্সন
সাম্য ও শান্তি প্রতিষ্ঠায় মহানবী (সা.)-এর কর্মসূচি

ইতিহাসের পাতায় তাকালে দেখা যায়, মানবসমাজে যখন নৈতিকতা ও আদর্শ বিলুপ্তির পথে, তখন মহান আল্লাহ মানবজাতির হেদায়েতের জন্য নবী ও রাসুল পাঠিয়েছেন। এই ধারাবাহিকতার সর্বশেষ নবী ও রাসুল হিসেবে মুহাম্মদ (সা.) আগমন করেন। তিনি শুধু ধর্মীয় দিক থেকে নয়, বরং সমাজসংস্কারক হিসেবেও মানবজাতির ইতিহাসে এক অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করেন।

মহানবী (সা.)-এর আগমনের আগে আরবের সমাজে ছিল চরম অরাজকতা, নৈরাজ্য ও নৈতিকতার অধঃপতন। সেই যুগকে ‘জাহেলিয়াত’ বা অজ্ঞতার যুগ বলা হয়। সে সময়ে হত্যা, রক্তপাত, নারীর প্রতি অবমাননা, দাস প্রথা, মদ্যপান, জুয়া, ছলচাতুরীসহ অসংখ্য জুলুম ও কুসংস্কারে সমাজ আচ্ছন্ন ছিল, বিশেষ করে নারীর অবস্থা ছিল করুণ। কন্যাসন্তান জন্মগ্রহণ করলেই তাকে জীবন্ত কবর দেওয়া হতো। 

পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘আর যখন তাদের কাউকে কন্যাসন্তানের সুসংবাদ দেওয়া হয়, তখন তার মুখ অন্ধকার হয়ে যায় এবং সে ক্ষোভে পূর্ণ থাকে।’ (সুরা : নাহল, আয়াত : ৫৮)।

এই ভয়াবহ সমাজব্যবস্থার সংস্কার করে মহানবী (সা.) একটি সোনালি সমাজ প্রতিষ্ঠা করেন। তাঁর সমাজ সংস্কারের উল্লেখযোগ্য কয়েকটি দিক তুলে ধরা হলো-

১. নৈতিক মূল্যবোধের প্রতিষ্ঠা : 

মহানবী (সা.)-এর সমাজ সংস্কারের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ দিক ছিল নৈতিকতা প্রতিষ্ঠা। তিনি বলেন, ‘আমি নৈতিক গুণাবলির পূর্ণতা দানের জন্য প্রেরিত হয়েছি।’ (মুয়াত্তায়ে মালিক, হাদিস : ১৬৮৬)। তিনি সত্যবাদিতা, আমানতদারিতা, ন্যায়বিচার, দয়া ও ক্ষমাশীলতার মতো গুণাবলি সমাজে প্রতিষ্ঠা করেন। মিথ্যাচার, প্রতারণা, অন্যায় ও অবিচারকে তিনি সম্পূর্ণরূপে পরিত্যাগ করার নির্দেশ দেন।

২. নারীর মর্যাদা প্রতিষ্ঠা : 

নারীর মর্যাদা প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে মহানবী (সা.)-এর অবদান অনস্বীকার্য। তিনি নারীদের শিক্ষা গ্রহণ, সম্পত্তির অধিকার, উত্তরাধিকার এবং বিবাহ ও তালাকের অধিকার প্রদান করেন। তিনি বলেন, ‘তোমাদের মধ্যে সেই ব্যক্তি উত্তম, যে তার স্ত্রীদের প্রতি উত্তম আচরণ করে।’ (সুনানে তিরমিজি, হাদিস : ৩৮৯৫)।

মহানবী (সা.) নারীদের শিক্ষা, সম্পত্তির অধিকার ও মতামতের গুরুত্ব নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেছিলেন, ‘যে ব্যক্তি দুটি কন্যাসন্তানের লালন-পালনে ধৈর্য ধরবে, সে জান্নাতে আমার সঙ্গী হবে।’ (সহিহ মুসলিম, হাদিস : ২৬৩১)।

তিনি নারীদের মা, স্ত্রী, কন্যা ও সুনাগরিক সব পরিচয়ে সম্মানিত করেছেন এবং সমাজে তাদের সক্রিয় অংশগ্রহণের সুযোগ সৃষ্টি করেছেন। ফলে সমাজে নারীর অবস্থান উন্নত হয় এবং নারী-পুরুষের মধ্যে পারস্পরিক সম্মান ও দায়িত্ববোধ সৃষ্টি হয়।

৩. দাস প্রথা বিলুপ্তির প্রচেষ্টা : 

মহানবী (সা.) দাস প্রথাকে পুরোপুরি নিষদ্ধি না করলেও তিনি এমন অনেক পদক্ষেপ নিয়েছেন যার ফলে দাস প্রথা বিলুপ্ত হয় এবং দাসরা মালিকদের থেকে ন্যায্য অধিকার লাভ করে। যেমন তিনি দাসমুক্ত করাকে সওয়াবের কাজ বলেছেন, ইসলামী শরিয়ত একাধিক অপরাধের প্রতিবিধান হিসেবে দাসমুক্তির কথা বলেছে। 

যেমন কসমের প্রতিবিধানে আল্লাহ বলেন, ‘এর প্রতিবিধান ১০ জন দরিদ্রকে মধ্যম ধরনের খাবার দান করা, যা তোমরা তোমাদের পরিজনকে খেতে দাও, অথবা তাদেরকে বস্ত্রদান, কিংবা একজন দাস মুক্তি। আর যার সামর্থ্য নেই তার জন্য তিন দিন রোজা পালন করা।’ (সুরা : মায়িদা, আয়াত : ৮৯)।

৪. সাম্য ও ভ্রাতৃত্ব প্রতিষ্ঠা : 

মহানবী (সা.) জাতি, গোত্র, বর্ণ বা ভাষার ভিত্তিতে কোনো প্রকার বৈষম্যকে স্বীকৃতি দেননি। তিনি বলেন, ‘সব মানুষ আদমের সন্তান। আর আদম মাটি থেকে সৃষ্ট। আরবের ওপর অনারবের এবং অনারবের ওপর আরবের কোনো শ্রেষ্ঠত্ব নেই, আল্লাহভীতি ছাড়া।’ (মুসনাদ আহমাদ, হাদিস : ২২৯৭৮)।

এ বক্তব্যে তিনি মানবসমাজে সাম্য ও ভ্রাতৃত্বের ভিত্তি স্থাপন করেন। এই আদর্শ প্রতিষ্ঠার জন্য তিনি ‘মুয়াখাত’ (ভ্রাতৃত্ব স্থাপন) প্রথা চালু করেন, যার মাধ্যমে মুহাজির ও আনসারদের মধ্যে ভ্রাতৃত্ব গড়ে তোলা হয়।

৫. অর্থনৈতিক ন্যায়বিচার : 

অর্থনৈতিক শোষণ রোধে মহানবী (সা.) সুদ নিষদ্ধি করেন এবং ব্যবসায় সততা বজায় রাখার আদেশ দেন। তিনি বলেন, ‘যে ব্যক্তি প্রতারণা করে, সে আমার উম্মতের অন্তর্ভুক্ত নয়।’ (মুসলিম, হাদিস : ১০১)।

তিনি জাকাত প্রথা চালু করে ধনী-গরিবের মধ্যে সম্পদের ভারসাম্য স্থাপন করেন। এই ব্যবস্থার মাধ্যমে সমাজের দরিদ্র শ্রেণির মানুষের অধিকার নিশ্চিত হয়।

৬. শিক্ষা ও জ্ঞানের প্রসার : 

মহানবী (সা.) জ্ঞানার্জনের ওপর অত্যন্ত গুরুত্বারোপ করেন। তিনি বলেন, ‘জ্ঞান অর্জন করা প্রত্যেক মুসলিম নর-নারীর ওপর ফরজ।’ (সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদিস : ২২৪)। তিনি বদর যুদ্ধের বন্দিদের মুক্তির শর্ত হিসেবে মুসলিমদের শিক্ষাদানকে নির্ধারণ করেন। এটি ছিল শিক্ষা প্রসারে একটি যুগান্তকারী পদক্ষেপ।

৭. ধর্ম নিয়ে বাড়াবাড়ি বন্ধ : 

মহানবী (সা.) সব সময় ধর্মীয় গোঁড়ামি ও বাড়াবাড়ির বিরোধিতা করেছেন। তিনি বলেন, ‘তোমরা বাড়াবাড়ি কোরো না, কারণ তোমাদের পূর্ববর্তী অনেক জাতি ধ্বংস হয়েছে ধর্ম নিয়ে বাড়াবাড়ি করার কারণে।’ (সুনানে নাসায়ি, হাদিস : ৩০৫৭)।

তিনি ইসলামকে সহজ, সরল ও মানবিক জীবনব্যবস্থা হিসেবে উপস্থাপন করেন এবং কোনো মানুষকে জোরপূর্বক ধর্মে প্রবেশ করাতে নিষেধ করেন। কোরআনে বলা হয়েছে, ‘ধর্মে জবরদস্তি নেই...।’ (সুরা : বাকারাহ, আয়াত : ২৫৬)।

৮. যুদ্ধক্ষেত্রে নীতি ও মানবতা : 

যুদ্ধের সময়ও মহানবী (সা.) শৃঙ্খলা ও নৈতিকতা বজায় রাখার নির্দেশ দেন। তিনি স্পষ্টভাবে নিষেধ করেছেন যে শিশু, বৃদ্ধ, নারী, সন্ন্যাসী ও নিরস্ত্রদের হত্যা করা যাবে না। গাছপালা, ফসল, পশু ও উপাসনালয় ধ্বংস করা যাবে না। তিনি বলেন, ‘আল্লাহর নামে যুদ্ধ করো, কিন্তু বিশ্বাসঘাতকতা কোরো না, লাশ বিকৃত কোরো না, শিশুদের হত্যা কোরো না।’ (সুনানে আবু দাউদ, হাদিস : ২৬১৪)।

৯. অসহায় ও দুর্বলদের প্রতি দয়া : 

মহানবী (সা.) সব সময় সমাজের দুর্বল, দরিদ্র ও নিপীড়িত শ্রেণির পাশে দাঁড়িয়েছেন। তিনি বলেন, ‘তোমরা তোমাদের দুর্বলদের কারণে সাহায্যপ্রাপ্ত হও এবং রিজিক লাভ করো।’ (আবু দাউদ, হাদিস : ২৫৯৪)। তিনি এতিম, গরিব, দাস ও অভাবীদের প্রতি দয়া প্রদর্শনের জন্য উৎসাহিত করেছেন এবং সমাজকে তাদের দায়িত্ব নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন।

১০. সংঘাত নয়, শান্তি প্রতিষ্ঠা :

 মহানবী (সা.) সংঘাতের পরিবর্তে শান্তিকে প্রাধান্য দিতেন। তিনি হুদাইবিয়ার সন্ধির মাধ্যমে শান্তি প্রতিষ্ঠায় তাঁর আগ্রহ ও ইচ্ছার প্রমাণ পেশ করেন। পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘তারা যদি সন্ধির দিকে ঝুঁকে পড়ে, তবে তুমিও সন্ধির দিকে ঝুঁকবে এবং আল্লাহর ওপর নির্ভর করবে। তিনিই সর্বশ্রোতা, সর্বজ্ঞ।’ (সুরা : আনফাল, আয়াত : ৬১)।

মহানবী মুহাম্মদ (সা.) শুধু ধর্মীয় নেতাই ছিলেন না, বরং একজন সমাজসংস্কারক, নৈতিক আদর্শের প্রবর্তক এবং মানবতার মুক্তিদাতা ছিলেন। তাঁর শিক্ষায় অনুপ্রাণিত হয়ে একটি বর্বর, ভ্রান্ত ও কুসংস্কারাচ্ছন্ন জাতিকে একটি সুব্যবস্থাপূর্ণ, ন্যায়ভিত্তিক ও নৈতিক সমাজে পরিণত করা সম্ভব হয়েছিল। আজকের আধুনিক সমাজেও তাঁর আদর্শ চিরকাল প্রাসঙ্গিক ও অনুসরণীয়।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
সত্যের পথে ধৈর্য ও দৃঢ়তা অত্যাবশ্যক
সত্যের পথে ধৈর্য ও দৃঢ়তা অত্যাবশ্যক
দ্বিনি বিষয়ে আলেমদের দ্বারস্থ হতে হবে
দ্বিনি বিষয়ে আলেমদের দ্বারস্থ হতে হবে
আসমানি কিতাবে রসুল (সা.)-এর পূর্বাভাস
আসমানি কিতাবে রসুল (সা.)-এর পূর্বাভাস
অন্যায় ঠেকানোই প্রকৃত সহায়তা
অন্যায় ঠেকানোই প্রকৃত সহায়তা
নবীযুগে মদিনা রাষ্ট্রের অর্থনৈতিক রূপরেখা
নবীযুগে মদিনা রাষ্ট্রের অর্থনৈতিক রূপরেখা
রসুল (সা.)-এর দাওয়াত
রসুল (সা.)-এর দাওয়াত
ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) আমাদের করণীয়
ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) আমাদের করণীয়
বাংলা ভাষায় সিরাতচর্চায় অমুসলিমদের অবদান
বাংলা ভাষায় সিরাতচর্চায় অমুসলিমদের অবদান
শ্রমিকদের প্রিয়ভাজন প্রিয় নবী (সা.)
শ্রমিকদের প্রিয়ভাজন প্রিয় নবী (সা.)
নবীজি (সা.)-এর সিরাতে আছে আমাদের মুক্তির দিশা
নবীজি (সা.)-এর সিরাতে আছে আমাদের মুক্তির দিশা
মক্কায় মহানবী (সা.)-এর কর্মনীতি ও কৌশল
মক্কায় মহানবী (সা.)-এর কর্মনীতি ও কৌশল
সহজে জান্নাতে যেতে করণীয়
সহজে জান্নাতে যেতে করণীয়
সর্বশেষ খবর
মলদোভার জালে নরওয়ের ১১ গোল, হলান্ড একাই ৫
মলদোভার জালে নরওয়ের ১১ গোল, হলান্ড একাই ৫

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

কাতারকে আগেই সতর্ক করা হয়েছিল ইসরায়েলি হামলা নিয়ে : হোয়াইট হাউস
কাতারকে আগেই সতর্ক করা হয়েছিল ইসরায়েলি হামলা নিয়ে : হোয়াইট হাউস

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতির উদ্দেশে ভাষণে কড়া সতর্কবার্তা নেপালের সেনাপ্রধানের
জাতির উদ্দেশে ভাষণে কড়া সতর্কবার্তা নেপালের সেনাপ্রধানের

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাতিন আমেরিকা থেকে বিশ্বকাপের টিকিট পেল যারা
লাতিন আমেরিকা থেকে বিশ্বকাপের টিকিট পেল যারা

১৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুর সামনে মাকে হত্যা; হয়নি রহস্য উদঘাটন
শিশুর সামনে মাকে হত্যা; হয়নি রহস্য উদঘাটন

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডাকসু নির্বাচন নিয়ে যা বললেন সালাহউদ্দিন আহমদ
ডাকসু নির্বাচন নিয়ে যা বললেন সালাহউদ্দিন আহমদ

৩১ মিনিট আগে | রাজনীতি

ওজন কমালেই নগদ বোনাস, চীনা কোম্পানির অনন্য উদ্যোগ
ওজন কমালেই নগদ বোনাস, চীনা কোম্পানির অনন্য উদ্যোগ

৩৭ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

নেপালে জমায়েতে নিষেধাজ্ঞা, বিমানবন্দর আজও বন্ধ
নেপালে জমায়েতে নিষেধাজ্ঞা, বিমানবন্দর আজও বন্ধ

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় আসছেন যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য প্রতিনিধি ব্রেন্ডান লিঞ্চ
ঢাকায় আসছেন যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য প্রতিনিধি ব্রেন্ডান লিঞ্চ

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

ইনার কোরের রহস্য উন্মোচন, কার্বনেই সমাধান পেলেন বিজ্ঞানীরা
ইনার কোরের রহস্য উন্মোচন, কার্বনেই সমাধান পেলেন বিজ্ঞানীরা

৪৫ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

এবার নজর জাকসু, রাত পোহালেই নির্বাচন
এবার নজর জাকসু, রাত পোহালেই নির্বাচন

৫৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

১০ মাস পর ইংল্যান্ড দলে ফিরলেন স্যাম কারান
১০ মাস পর ইংল্যান্ড দলে ফিরলেন স্যাম কারান

৫৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হজের প্রাথমিক নিবন্ধন শেষ ১২ অক্টোবর, বাড়বে না সময়
হজের প্রাথমিক নিবন্ধন শেষ ১২ অক্টোবর, বাড়বে না সময়

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

তিন বিভাগে ভারী বৃষ্টির আভাস
তিন বিভাগে ভারী বৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতারে ইসরায়েলি হামলায় বাংলাদেশের নিন্দা
কাতারে ইসরায়েলি হামলায় বাংলাদেশের নিন্দা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পূবালী ব্যাংকে থাকা শেখ হাসিনার লকার জব্দ
পূবালী ব্যাংকে থাকা শেখ হাসিনার লকার জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সহধর্মিনীর চিকিৎসায় সিঙ্গাপুর গেলেন মির্জা ফখরুল
সহধর্মিনীর চিকিৎসায় সিঙ্গাপুর গেলেন মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টানা দ্বিতীয় দিনের অবরোধে ফরিদপুরে দুই মহাসড়ক অচল
টানা দ্বিতীয় দিনের অবরোধে ফরিদপুরে দুই মহাসড়ক অচল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই সর্ব মিত্র চাকমা
বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই সর্ব মিত্র চাকমা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বকাপ বাছাইয়ের শেষ ম্যাচে আর্জেন্টিনার হার
বিশ্বকাপ বাছাইয়ের শেষ ম্যাচে আর্জেন্টিনার হার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উখিয়ায় অভিযানে ২ লাখ ৮০ হাজার ইয়াবা উদ্ধার
উখিয়ায় অভিযানে ২ লাখ ৮০ হাজার ইয়াবা উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রবাসীদের ভোটাধিকারের দাবিতে প্যারিসে সমাবেশ
প্রবাসীদের ভোটাধিকারের দাবিতে প্যারিসে সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

দুদকের মামলায় সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল গ্রেফতার, কারাগারে প্রেরণ
দুদকের মামলায় সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল গ্রেফতার, কারাগারে প্রেরণ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালে সংসদ ভবনে আগুন; কাঠমান্ডুর মেয়রের শান্তির আহ্বান
নেপালে সংসদ ভবনে আগুন; কাঠমান্ডুর মেয়রের শান্তির আহ্বান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাগড়াছড়িতে সড়ক অবরোধ কর্মসূচি পালিত
খাগড়াছড়িতে সড়ক অবরোধ কর্মসূচি পালিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডাকসু নির্বাচন : ১২ সম্পাদকীয় পদের মধ্যে ৯টিতে ছাত্রশিবিরের জয়
ডাকসু নির্বাচন : ১২ সম্পাদকীয় পদের মধ্যে ৯টিতে ছাত্রশিবিরের জয়

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সংসদীয় আসন কমানোর প্রতিবাদে বাগেরহাটে চলছে ৪৮ ঘণ্টার হরতাল
সংসদীয় আসন কমানোর প্রতিবাদে বাগেরহাটে চলছে ৪৮ ঘণ্টার হরতাল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন
প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

দৌলতপুরে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে সংঘর্ষে দুইজন নিহত
দৌলতপুরে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে সংঘর্ষে দুইজন নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভুল ত্রুটি হলে শিক্ষার্থীরা আমাকে শুধরে দেবেন: ফরহাদ
ভুল ত্রুটি হলে শিক্ষার্থীরা আমাকে শুধরে দেবেন: ফরহাদ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনার পথেই গেলেন অলি, নেপালকে পথ দেখাল বাংলাদেশ
হাসিনার পথেই গেলেন অলি, নেপালকে পথ দেখাল বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিবিরের বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ উমামা ফাতেমার
শিবিরের বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ উমামা ফাতেমার

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচনে বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই তন্বী
ডাকসু নির্বাচনে বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই তন্বী

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চূড়ান্ত ফল ঘোষণা : ডাকসুর ভিপি সাদিক, জিএস ফরহাদ
চূড়ান্ত ফল ঘোষণা : ডাকসুর ভিপি সাদিক, জিএস ফরহাদ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচনে কোন কেন্দ্রে কত ভোট পড়ল?
ডাকসু নির্বাচনে কোন কেন্দ্রে কত ভোট পড়ল?

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচনের আনুষ্ঠানিক ফল ঘোষণা : কে কত ভোট পেলেন
ডাকসু নির্বাচনের আনুষ্ঠানিক ফল ঘোষণা : কে কত ভোট পেলেন

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচনে দায়িত্ব পালনকালে সাংবাদিকের মৃত্যু
ডাকসু নির্বাচনে দায়িত্ব পালনকালে সাংবাদিকের মৃত্যু

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিক্ষোভকারীদের আগুনে পুড়ে মারা গেলেন নেপালের সাবেক প্রধানমন্ত্রীর স্ত্রী
বিক্ষোভকারীদের আগুনে পুড়ে মারা গেলেন নেপালের সাবেক প্রধানমন্ত্রীর স্ত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট কারচুপির অভিযোগ এনে ছাত্রদলের বিক্ষোভ মিছিল
ভোট কারচুপির অভিযোগ এনে ছাত্রদলের বিক্ষোভ মিছিল

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপালে অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী হওয়ার আলোচনায় কে এই তরুণ নেতা বালেন শাহ?
নেপালে অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী হওয়ার আলোচনায় কে এই তরুণ নেতা বালেন শাহ?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বয়কট! ডাকসু বর্জন করলাম : উমামা ফাতেমা
বয়কট! ডাকসু বর্জন করলাম : উমামা ফাতেমা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মধুর ক্যান্টিনে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ছাত্রদল প্যানেল
মধুর ক্যান্টিনে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ছাত্রদল প্যানেল

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভোটকেন্দ্রে আমাদের এতিমের মতো দাঁড় করিয়ে রাখা হয়েছে : আবিদুল
ভোটকেন্দ্রে আমাদের এতিমের মতো দাঁড় করিয়ে রাখা হয়েছে : আবিদুল

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাতারে ইসরায়েলি হামলায় দু’জন নিহত, দাবি রিপোর্টে
কাতারে ইসরায়েলি হামলায় দু’জন নিহত, দাবি রিপোর্টে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিক্ষোভের মুখে নেপালের প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ
বিক্ষোভের মুখে নেপালের প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনের ভোটগ্রহণ শেষ
ডাকসু নির্বাচনের ভোটগ্রহণ শেষ

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এই পরিকল্পিত প্রহসন প্রত্যাখ্যান করলাম : ফেসবুক পোস্টে আবিদ
এই পরিকল্পিত প্রহসন প্রত্যাখ্যান করলাম : ফেসবুক পোস্টে আবিদ

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাতারে ইসরায়েলি হামলা: হামাস নেতারা কি বেঁচে আছেন?
কাতারে ইসরায়েলি হামলা: হামাস নেতারা কি বেঁচে আছেন?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার বছরে ভারতের তিন প্রতিবেশী দেশে গণঅভ্যুত্থান, সরকারের পতন
চার বছরে ভারতের তিন প্রতিবেশী দেশে গণঅভ্যুত্থান, সরকারের পতন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালের অর্থমন্ত্রীকে জনতার পিটুনি
নেপালের অর্থমন্ত্রীকে জনতার পিটুনি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবি ভিসির সঙ্গে ছাত্রদলের সাক্ষাৎ, ডাকসু নির্বাচন নিয়ে তিন বিষয়ে উদ্বেগ
ঢাবি ভিসির সঙ্গে ছাত্রদলের সাক্ষাৎ, ডাকসু নির্বাচন নিয়ে তিন বিষয়ে উদ্বেগ

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা চলছে
ডাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা চলছে

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিপি নির্বাচিত হয়ে যে বার্তা দিলেন সাদিক কায়েম
ভিপি নির্বাচিত হয়ে যে বার্তা দিলেন সাদিক কায়েম

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হেলিকপ্টারে মন্ত্রীদের সরিয়ে নিল নেপাল সেনাবাহিনী
হেলিকপ্টারে মন্ত্রীদের সরিয়ে নিল নেপাল সেনাবাহিনী

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দোহায় ইসরায়েলি হামলার ‘কঠোর নিন্দা’ জানাল কাতার
দোহায় ইসরায়েলি হামলার ‘কঠোর নিন্দা’ জানাল কাতার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা ও রেহানার মধ্যে একটা কোল্ড ওয়ার ছিল : রনি
হাসিনা ও রেহানার মধ্যে একটা কোল্ড ওয়ার ছিল : রনি

৫ ঘণ্টা আগে | টক শো

এবার কাতারে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
এবার কাতারে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচন: ৬ কেন্দ্রের গণনা শেষে সাদিক কায়েমের ধারেও নেই কেউ
ডাকসু নির্বাচন: ৬ কেন্দ্রের গণনা শেষে সাদিক কায়েমের ধারেও নেই কেউ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই সর্ব মিত্র চাকমা
বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই সর্ব মিত্র চাকমা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পদত্যাগপত্রে কী লিখেছেন নেপালের প্রধানমন্ত্রী?
পদত্যাগপত্রে কী লিখেছেন নেপালের প্রধানমন্ত্রী?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডাকসুতে বিস্ময়কর ফল
ডাকসুতে বিস্ময়কর ফল

প্রথম পৃষ্ঠা

এখনো জমজমাট আমের বাজার
এখনো জমজমাট আমের বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির প্রার্থী আসলাম জামায়াতের আনোয়ার
বিএনপির প্রার্থী আসলাম জামায়াতের আনোয়ার

নগর জীবন

শেষ হয় না পারকি পর্যটন কমপ্লেক্সের নির্মাণকাজ
শেষ হয় না পারকি পর্যটন কমপ্লেক্সের নির্মাণকাজ

নগর জীবন

ছিল কড়া নিরাপত্তা
ছিল কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

ধর্ষণে ব্যর্থ হয়ে কুবি শিক্ষার্থী ও তার মাকে হত্যা
ধর্ষণে ব্যর্থ হয়ে কুবি শিক্ষার্থী ও তার মাকে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির পাঁচ মনোনয়ন প্রত্যাশীর দৌড়ঝাঁপ
বিএনপির পাঁচ মনোনয়ন প্রত্যাশীর দৌড়ঝাঁপ

নগর জীবন

পরিবহন সেক্টরের মাফিয়া
পরিবহন সেক্টরের মাফিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজারে ঢালাও দরপতন
শেয়ারবাজারে ঢালাও দরপতন

পেছনের পৃষ্ঠা

বৃষ্টি ও ঢলে পানিবন্দি দুই হাজার পরিবার
বৃষ্টি ও ঢলে পানিবন্দি দুই হাজার পরিবার

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকসু নির্বাচনে দায়িত্ব পালনকালে সাংবাদিকের মৃত্যু
ডাকসু নির্বাচনে দায়িত্ব পালনকালে সাংবাদিকের মৃত্যু

নগর জীবন

নানান সমস্যায় ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন
নানান সমস্যায় ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয় বছরে সর্বাধিক অপহরণ
ছয় বছরে সর্বাধিক অপহরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

নেপালের পরিস্থিতি নিয়ে যা বললেন মমতা
নেপালের পরিস্থিতি নিয়ে যা বললেন মমতা

পূর্ব-পশ্চিম

ক্বিনব্রিজ থেকে উচ্ছেদ হবে হকার, বন্ধ হবে প্রবেশমুখ
ক্বিনব্রিজ থেকে উচ্ছেদ হবে হকার, বন্ধ হবে প্রবেশমুখ

নগর জীবন

আবু সাঈদের ত্রুটিপূর্ণ সুরতহাল প্রতিবেদন দিতে বাধ্য করা হয়
আবু সাঈদের ত্রুটিপূর্ণ সুরতহাল প্রতিবেদন দিতে বাধ্য করা হয়

পেছনের পৃষ্ঠা

নুরাল পাগলার ভক্ত হত্যায় মামলা
নুরাল পাগলার ভক্ত হত্যায় মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয় মাস বন্ধ সার কারখানা
ছয় মাস বন্ধ সার কারখানা

দেশগ্রাম

ডিএমপির ছয় কর্মকর্তাকে বদলি
ডিএমপির ছয় কর্মকর্তাকে বদলি

নগর জীবন

সীমানা নির্ধারণ নিয়ে বিক্ষোভ হরতাল অবরোধ
সীমানা নির্ধারণ নিয়ে বিক্ষোভ হরতাল অবরোধ

পেছনের পৃষ্ঠা

চোর আখ্যা দিয়ে পিটিয়ে হত্যা আসামি গ্রেপ্তার
চোর আখ্যা দিয়ে পিটিয়ে হত্যা আসামি গ্রেপ্তার

নগর জীবন

১৬০০ লিটার নকল মবিলসহ গ্রেপ্তার ২
১৬০০ লিটার নকল মবিলসহ গ্রেপ্তার ২

নগর জীবন

বকেয়া বেতন দাবিতে মহাসড়ক অবরোধ
বকেয়া বেতন দাবিতে মহাসড়ক অবরোধ

দেশগ্রাম

এশিয়া কাপে ইতিহাস লিখতে চান লিটন
এশিয়া কাপে ইতিহাস লিখতে চান লিটন

মাঠে ময়দানে

চমেকের গ্র্যান্ড রিইউনিয়নের নিবন্ধন উদ্বোধন
চমেকের গ্র্যান্ড রিইউনিয়নের নিবন্ধন উদ্বোধন

নগর জীবন

সাংবাদিক আরিফিন তুষার আর নেই
সাংবাদিক আরিফিন তুষার আর নেই

নগর জীবন

ছেষট্টিতেই মুক্তিযুদ্ধ শুরু করেছিলেন যাঁরা
ছেষট্টিতেই মুক্তিযুদ্ধ শুরু করেছিলেন যাঁরা

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশের পথেই নেপাল
বাংলাদেশের পথেই নেপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

কালুরঘাট সেতু অন্ধকারে
কালুরঘাট সেতু অন্ধকারে

পেছনের পৃষ্ঠা