শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:২৬, বুধবার, ১০ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

সাম্য ও শান্তি প্রতিষ্ঠায় মহানবী (সা.)-এর কর্মসূচি

মো. আবদুল মজিদ মোল্লা
অনলাইন ভার্সন
সাম্য ও শান্তি প্রতিষ্ঠায় মহানবী (সা.)-এর কর্মসূচি

ইতিহাসের পাতায় তাকালে দেখা যায়, মানবসমাজে যখন নৈতিকতা ও আদর্শ বিলুপ্তির পথে, তখন মহান আল্লাহ মানবজাতির হেদায়েতের জন্য নবী ও রাসুল পাঠিয়েছেন। এই ধারাবাহিকতার সর্বশেষ নবী ও রাসুল হিসেবে মুহাম্মদ (সা.) আগমন করেন। তিনি শুধু ধর্মীয় দিক থেকে নয়, বরং সমাজসংস্কারক হিসেবেও মানবজাতির ইতিহাসে এক অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করেন।

মহানবী (সা.)-এর আগমনের আগে আরবের সমাজে ছিল চরম অরাজকতা, নৈরাজ্য ও নৈতিকতার অধঃপতন। সেই যুগকে ‘জাহেলিয়াত’ বা অজ্ঞতার যুগ বলা হয়। সে সময়ে হত্যা, রক্তপাত, নারীর প্রতি অবমাননা, দাস প্রথা, মদ্যপান, জুয়া, ছলচাতুরীসহ অসংখ্য জুলুম ও কুসংস্কারে সমাজ আচ্ছন্ন ছিল, বিশেষ করে নারীর অবস্থা ছিল করুণ। কন্যাসন্তান জন্মগ্রহণ করলেই তাকে জীবন্ত কবর দেওয়া হতো। 

পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘আর যখন তাদের কাউকে কন্যাসন্তানের সুসংবাদ দেওয়া হয়, তখন তার মুখ অন্ধকার হয়ে যায় এবং সে ক্ষোভে পূর্ণ থাকে।’ (সুরা : নাহল, আয়াত : ৫৮)।

এই ভয়াবহ সমাজব্যবস্থার সংস্কার করে মহানবী (সা.) একটি সোনালি সমাজ প্রতিষ্ঠা করেন। তাঁর সমাজ সংস্কারের উল্লেখযোগ্য কয়েকটি দিক তুলে ধরা হলো-

১. নৈতিক মূল্যবোধের প্রতিষ্ঠা : 

মহানবী (সা.)-এর সমাজ সংস্কারের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ দিক ছিল নৈতিকতা প্রতিষ্ঠা। তিনি বলেন, ‘আমি নৈতিক গুণাবলির পূর্ণতা দানের জন্য প্রেরিত হয়েছি।’ (মুয়াত্তায়ে মালিক, হাদিস : ১৬৮৬)। তিনি সত্যবাদিতা, আমানতদারিতা, ন্যায়বিচার, দয়া ও ক্ষমাশীলতার মতো গুণাবলি সমাজে প্রতিষ্ঠা করেন। মিথ্যাচার, প্রতারণা, অন্যায় ও অবিচারকে তিনি সম্পূর্ণরূপে পরিত্যাগ করার নির্দেশ দেন।

২. নারীর মর্যাদা প্রতিষ্ঠা : 

নারীর মর্যাদা প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে মহানবী (সা.)-এর অবদান অনস্বীকার্য। তিনি নারীদের শিক্ষা গ্রহণ, সম্পত্তির অধিকার, উত্তরাধিকার এবং বিবাহ ও তালাকের অধিকার প্রদান করেন। তিনি বলেন, ‘তোমাদের মধ্যে সেই ব্যক্তি উত্তম, যে তার স্ত্রীদের প্রতি উত্তম আচরণ করে।’ (সুনানে তিরমিজি, হাদিস : ৩৮৯৫)।

মহানবী (সা.) নারীদের শিক্ষা, সম্পত্তির অধিকার ও মতামতের গুরুত্ব নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেছিলেন, ‘যে ব্যক্তি দুটি কন্যাসন্তানের লালন-পালনে ধৈর্য ধরবে, সে জান্নাতে আমার সঙ্গী হবে।’ (সহিহ মুসলিম, হাদিস : ২৬৩১)।

তিনি নারীদের মা, স্ত্রী, কন্যা ও সুনাগরিক সব পরিচয়ে সম্মানিত করেছেন এবং সমাজে তাদের সক্রিয় অংশগ্রহণের সুযোগ সৃষ্টি করেছেন। ফলে সমাজে নারীর অবস্থান উন্নত হয় এবং নারী-পুরুষের মধ্যে পারস্পরিক সম্মান ও দায়িত্ববোধ সৃষ্টি হয়।

৩. দাস প্রথা বিলুপ্তির প্রচেষ্টা : 

মহানবী (সা.) দাস প্রথাকে পুরোপুরি নিষদ্ধি না করলেও তিনি এমন অনেক পদক্ষেপ নিয়েছেন যার ফলে দাস প্রথা বিলুপ্ত হয় এবং দাসরা মালিকদের থেকে ন্যায্য অধিকার লাভ করে। যেমন তিনি দাসমুক্ত করাকে সওয়াবের কাজ বলেছেন, ইসলামী শরিয়ত একাধিক অপরাধের প্রতিবিধান হিসেবে দাসমুক্তির কথা বলেছে। 

যেমন কসমের প্রতিবিধানে আল্লাহ বলেন, ‘এর প্রতিবিধান ১০ জন দরিদ্রকে মধ্যম ধরনের খাবার দান করা, যা তোমরা তোমাদের পরিজনকে খেতে দাও, অথবা তাদেরকে বস্ত্রদান, কিংবা একজন দাস মুক্তি। আর যার সামর্থ্য নেই তার জন্য তিন দিন রোজা পালন করা।’ (সুরা : মায়িদা, আয়াত : ৮৯)।

৪. সাম্য ও ভ্রাতৃত্ব প্রতিষ্ঠা : 

মহানবী (সা.) জাতি, গোত্র, বর্ণ বা ভাষার ভিত্তিতে কোনো প্রকার বৈষম্যকে স্বীকৃতি দেননি। তিনি বলেন, ‘সব মানুষ আদমের সন্তান। আর আদম মাটি থেকে সৃষ্ট। আরবের ওপর অনারবের এবং অনারবের ওপর আরবের কোনো শ্রেষ্ঠত্ব নেই, আল্লাহভীতি ছাড়া।’ (মুসনাদ আহমাদ, হাদিস : ২২৯৭৮)।

এ বক্তব্যে তিনি মানবসমাজে সাম্য ও ভ্রাতৃত্বের ভিত্তি স্থাপন করেন। এই আদর্শ প্রতিষ্ঠার জন্য তিনি ‘মুয়াখাত’ (ভ্রাতৃত্ব স্থাপন) প্রথা চালু করেন, যার মাধ্যমে মুহাজির ও আনসারদের মধ্যে ভ্রাতৃত্ব গড়ে তোলা হয়।

৫. অর্থনৈতিক ন্যায়বিচার : 

অর্থনৈতিক শোষণ রোধে মহানবী (সা.) সুদ নিষদ্ধি করেন এবং ব্যবসায় সততা বজায় রাখার আদেশ দেন। তিনি বলেন, ‘যে ব্যক্তি প্রতারণা করে, সে আমার উম্মতের অন্তর্ভুক্ত নয়।’ (মুসলিম, হাদিস : ১০১)।

তিনি জাকাত প্রথা চালু করে ধনী-গরিবের মধ্যে সম্পদের ভারসাম্য স্থাপন করেন। এই ব্যবস্থার মাধ্যমে সমাজের দরিদ্র শ্রেণির মানুষের অধিকার নিশ্চিত হয়।

৬. শিক্ষা ও জ্ঞানের প্রসার : 

মহানবী (সা.) জ্ঞানার্জনের ওপর অত্যন্ত গুরুত্বারোপ করেন। তিনি বলেন, ‘জ্ঞান অর্জন করা প্রত্যেক মুসলিম নর-নারীর ওপর ফরজ।’ (সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদিস : ২২৪)। তিনি বদর যুদ্ধের বন্দিদের মুক্তির শর্ত হিসেবে মুসলিমদের শিক্ষাদানকে নির্ধারণ করেন। এটি ছিল শিক্ষা প্রসারে একটি যুগান্তকারী পদক্ষেপ।

৭. ধর্ম নিয়ে বাড়াবাড়ি বন্ধ : 

মহানবী (সা.) সব সময় ধর্মীয় গোঁড়ামি ও বাড়াবাড়ির বিরোধিতা করেছেন। তিনি বলেন, ‘তোমরা বাড়াবাড়ি কোরো না, কারণ তোমাদের পূর্ববর্তী অনেক জাতি ধ্বংস হয়েছে ধর্ম নিয়ে বাড়াবাড়ি করার কারণে।’ (সুনানে নাসায়ি, হাদিস : ৩০৫৭)।

তিনি ইসলামকে সহজ, সরল ও মানবিক জীবনব্যবস্থা হিসেবে উপস্থাপন করেন এবং কোনো মানুষকে জোরপূর্বক ধর্মে প্রবেশ করাতে নিষেধ করেন। কোরআনে বলা হয়েছে, ‘ধর্মে জবরদস্তি নেই...।’ (সুরা : বাকারাহ, আয়াত : ২৫৬)।

৮. যুদ্ধক্ষেত্রে নীতি ও মানবতা : 

যুদ্ধের সময়ও মহানবী (সা.) শৃঙ্খলা ও নৈতিকতা বজায় রাখার নির্দেশ দেন। তিনি স্পষ্টভাবে নিষেধ করেছেন যে শিশু, বৃদ্ধ, নারী, সন্ন্যাসী ও নিরস্ত্রদের হত্যা করা যাবে না। গাছপালা, ফসল, পশু ও উপাসনালয় ধ্বংস করা যাবে না। তিনি বলেন, ‘আল্লাহর নামে যুদ্ধ করো, কিন্তু বিশ্বাসঘাতকতা কোরো না, লাশ বিকৃত কোরো না, শিশুদের হত্যা কোরো না।’ (সুনানে আবু দাউদ, হাদিস : ২৬১৪)।

৯. অসহায় ও দুর্বলদের প্রতি দয়া : 

মহানবী (সা.) সব সময় সমাজের দুর্বল, দরিদ্র ও নিপীড়িত শ্রেণির পাশে দাঁড়িয়েছেন। তিনি বলেন, ‘তোমরা তোমাদের দুর্বলদের কারণে সাহায্যপ্রাপ্ত হও এবং রিজিক লাভ করো।’ (আবু দাউদ, হাদিস : ২৫৯৪)। তিনি এতিম, গরিব, দাস ও অভাবীদের প্রতি দয়া প্রদর্শনের জন্য উৎসাহিত করেছেন এবং সমাজকে তাদের দায়িত্ব নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন।

১০. সংঘাত নয়, শান্তি প্রতিষ্ঠা :

 মহানবী (সা.) সংঘাতের পরিবর্তে শান্তিকে প্রাধান্য দিতেন। তিনি হুদাইবিয়ার সন্ধির মাধ্যমে শান্তি প্রতিষ্ঠায় তাঁর আগ্রহ ও ইচ্ছার প্রমাণ পেশ করেন। পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘তারা যদি সন্ধির দিকে ঝুঁকে পড়ে, তবে তুমিও সন্ধির দিকে ঝুঁকবে এবং আল্লাহর ওপর নির্ভর করবে। তিনিই সর্বশ্রোতা, সর্বজ্ঞ।’ (সুরা : আনফাল, আয়াত : ৬১)।

মহানবী মুহাম্মদ (সা.) শুধু ধর্মীয় নেতাই ছিলেন না, বরং একজন সমাজসংস্কারক, নৈতিক আদর্শের প্রবর্তক এবং মানবতার মুক্তিদাতা ছিলেন। তাঁর শিক্ষায় অনুপ্রাণিত হয়ে একটি বর্বর, ভ্রান্ত ও কুসংস্কারাচ্ছন্ন জাতিকে একটি সুব্যবস্থাপূর্ণ, ন্যায়ভিত্তিক ও নৈতিক সমাজে পরিণত করা সম্ভব হয়েছিল। আজকের আধুনিক সমাজেও তাঁর আদর্শ চিরকাল প্রাসঙ্গিক ও অনুসরণীয়।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৮ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৮ নভেম্বর ২০২৫
যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন
যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন
মৃত্যু-পরবর্তী রহস্যময় এক জগৎ
মৃত্যু-পরবর্তী রহস্যময় এক জগৎ
ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা
ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা
চিরস্থায়ী সুখের আবাস জান্নাত
চিরস্থায়ী সুখের আবাস জান্নাত
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৭ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৭ নভেম্বর ২০২৫
জুমার দিনে যা করবেন, যা করবেন না
জুমার দিনে যা করবেন, যা করবেন না
ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা
ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
বান্দাদের প্রতি আল্লাহর অপার দয়া
বান্দাদের প্রতি আল্লাহর অপার দয়া
সর্বশেষ খবর
সান্ডারল্যান্ডের মাঠে আর্সেনালের হোঁচট
সান্ডারল্যান্ডের মাঠে আর্সেনালের হোঁচট

১২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রোনালদো-ফেলিক্সের নৈপুণ্যে আল নাসরের টানা আট জয়
রোনালদো-ফেলিক্সের নৈপুণ্যে আল নাসরের টানা আট জয়

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস
সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মোহাম্মদপুর বেড়িবাঁধ এলাকায় গ্যারেজে আগুন
মোহাম্মদপুর বেড়িবাঁধ এলাকায় গ্যারেজে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে পুরান ঢাকার বংশালে অগ্নিকাণ্ড
মধ্যরাতে পুরান ঢাকার বংশালে অগ্নিকাণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজার ‘হলুদ রেখা’ লঙ্ঘনের অভিযোগে দুই ফিলিস্তিনি নিহত
গাজার ‘হলুদ রেখা’ লঙ্ঘনের অভিযোগে দুই ফিলিস্তিনি নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন
৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হবিগঞ্জের নতুন ডিসি আবু হাসনাত মোহাম্মদ আরেফিন
হবিগঞ্জের নতুন ডিসি আবু হাসনাত মোহাম্মদ আরেফিন

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম
ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রাতে শহিদ মিনারে শিক্ষকদের মোমবাতি প্রজ্বলন
রাতে শহিদ মিনারে শিক্ষকদের মোমবাতি প্রজ্বলন

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালমনিরহাটে আ.লীগ-জাপার ৫৬ ইউপি সদস্যের বিএনপিতে যোগদান
লালমনিরহাটে আ.লীগ-জাপার ৫৬ ইউপি সদস্যের বিএনপিতে যোগদান

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি
১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটাই আমার সেরা সময়: হলান্ড
এটাই আমার সেরা সময়: হলান্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুড়িগ্রামে পাঠাগার উদ্বোধন করলেন অতিরিক্ত মহাপরিচালক
কুড়িগ্রামে পাঠাগার উদ্বোধন করলেন অতিরিক্ত মহাপরিচালক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বকাপ জিতে পুলিশে চাকরিসহ একাধিক পুরস্কারে ভাসলেন রিচা
বিশ্বকাপ জিতে পুলিশে চাকরিসহ একাধিক পুরস্কারে ভাসলেন রিচা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে দেওয়ানী আদালতে মামলা নিষ্পত্তির হার ১০৫ শতাংশ
সিলেটে দেওয়ানী আদালতে মামলা নিষ্পত্তির হার ১০৫ শতাংশ

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শেষ মুহূর্তের গোলে টটেনহ্যামের মাঠে হার এড়াল ইউনাইটেড
শেষ মুহূর্তের গোলে টটেনহ্যামের মাঠে হার এড়াল ইউনাইটেড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন
জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী
আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগামী নির্বাচন হবে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও ফ্যাসিস্ট নির্মূলের: মিনু
আগামী নির্বাচন হবে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও ফ্যাসিস্ট নির্মূলের: মিনু

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় চব্বিশের শহীদ পরিবারের সদস্যদের
বিএনপির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় চব্বিশের শহীদ পরিবারের সদস্যদের

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাটডাউন মার্কিন অর্থনীতিতে ‘প্রত্যাশার চেয়েও মারাত্মক’ প্রভাব ফেলছে: কেভিন হ্যাসেট
শাটডাউন মার্কিন অর্থনীতিতে ‘প্রত্যাশার চেয়েও মারাত্মক’ প্রভাব ফেলছে: কেভিন হ্যাসেট

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুরাদনগরে বিএনপির জনসভায় ঐক্যের আহ্বান
মুরাদনগরে বিএনপির জনসভায় ঐক্যের আহ্বান

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৫৮০ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৫৮০ মামলা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে নিউইয়র্কে বিএনপির সমাবেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে নিউইয়র্কে বিএনপির সমাবেশ

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শেরপুরে বিতর্ক প্রতিযোগিতা
শেরপুরে বিতর্ক প্রতিযোগিতা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বান্দরবানে মদসহ আটক ২
বান্দরবানে মদসহ আটক ২

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির
জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!
ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন
দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের
অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!
মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং
বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা
যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন
রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের
চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে
অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি
এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির
মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ
করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!
ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প
জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?
পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল
দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি
বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন
যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন

২০ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা
ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ
সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল
দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাবনায় পৌঁছেছেন রাষ্ট্রপতি
পাবনায় পৌঁছেছেন রাষ্ট্রপতি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের সংকট চরমে
ফের সংকট চরমে

প্রথম পৃষ্ঠা

মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ
মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ

মাঠে ময়দানে

সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী
সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ
জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা
ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা
সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল
যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল

পেছনের পৃষ্ঠা

সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম
সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের
যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে
বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস
অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ
স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন
লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল
নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা
রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা

পেছনের পৃষ্ঠা

নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে
নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে

পেছনের পৃষ্ঠা

অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক
অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান
শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে
রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন বিলম্বিত করে ক্ষমতার স্বাদ নিতে চায় কয়েকটি দল
নির্বাচন বিলম্বিত করে ক্ষমতার স্বাদ নিতে চায় কয়েকটি দল

নগর জীবন

ওয়ানগালায় মেতেছেন শিল্পীরা
ওয়ানগালায় মেতেছেন শিল্পীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসায় ২০ বাধা
জুলাই আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসায় ২০ বাধা

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট
১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট

পেছনের পৃষ্ঠা

কাকরাইলে চার্চের ফটকে ককটেল নিক্ষেপ
কাকরাইলে চার্চের ফটকে ককটেল নিক্ষেপ

খবর

শ্রমিকদের মানববন্ধন প্রেস ক্লাবের সামনে
শ্রমিকদের মানববন্ধন প্রেস ক্লাবের সামনে

পেছনের পৃষ্ঠা