শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৯ আগস্ট, ২০২৫

হতাশা প্ররোচিত করে আত্মসমর্পণে

সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
হতাশা প্ররোচিত করে আত্মসমর্পণে

তরুণরা একদা যেভাবে লড়েছিল, এখন তাদের সেই ভাবটা নেই কেন? আমরা জানি যে সেই লড়াইটা ছিল রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে। রাষ্ট্র তখন মিত্র ছিল না, শত্রু ছিল; লড়াইটা তাই অত্যাবশ্যক হয়ে পড়েছিল। কিন্তু রাষ্ট্র কি এখন মিত্র হয়ে গেছে, তাই আন্দোলনের আর দরকার নেই?

না, ব্যাপারটা মোটেই তেমন নয়। তবে এ শত্রুতা এখন আগের তুলনায় অনেক বেশি সুচতুর ও সুদক্ষ। তদুপরি তার গায়ে আছে স্বদেশের আচ্ছাদন। শত্রুতা এখন ভান করে এবং প্রচার করে যে তার কাজ জনগণের জন্য সুযোগসুবিধা ও সুখ বৃদ্ধি করা, দেশের উন্নতি ঘটানো। এবং রাষ্ট্র করে দেয় এ সংবাদ যে রাষ্ট্রের যারা কর্তা, তাদের সঙ্গে জনগণের কোনো বিরোধ নেই, তারা একই দেশের, একই জাতির মানুষ; সবাই সবার একান্ত আপনজন। প্রচারমাধ্যমের শক্তি সব সময়েই অদম্য, প্রযুক্তির বিকাশ ও পুঁজির বিপুল বিনিয়োগে মিডিয়া এখন যতটা শক্তিশালী, ততটা আগে কখনোই ছিল না। অর্ধসত্যকে তো বটেই, জলজ্যান্ত মিথ্যাকেও সে সত্য বলে প্রতিপন্ন করার ক্ষমতা রাখে।

তবে শুধু বাংলাদেশ বলে নয়, বিশ্বজুড়েই গণতন্ত্র এ সময় বেশ ভালো রকমের মুশকিলের মধ্যে পড়েছে। এ সংকট পুঁজিবাদেরই সংকট। তাই তো দেখা যাচ্ছে, ডোনাল্ড ট্রাম্পের মতো ঘরেবাইরে নিন্দিত একজন লোকও পুনরায় নির্বাচিত হয়ে এসেছেন। স্বেচ্ছারিতার চরম দৃষ্টান্ত বিশ্ববাসী দেখছে এবং আরও ভয়ংকর রূপে যে দেখবে, এমন আশঙ্কা উড়িয়ে দেওয়া যাচ্ছে না। এবং সেটা ঘটবে গণতন্ত্রের তীর্থস্থান বলে স্বীকৃত খোদ আমেরিকাতেই। অন্যত্রও দক্ষিণপন্থিরাই নির্বাচিত হয়ে আসছে। যারা সমাজ পরিবর্তনের স্বপ্ন দেখে তারা পিছিয়ে যাচ্ছেন। এমনটা ঘটানোর ক্ষমতা পুঁজিবাদ রাখে। পুঁজিবাদের যেটা স্বভাবগত, সেটাই সে করে চলেছে। করতলগত অর্থ, কুটকৌশল, গণমাধ্যমসহ বিভিন্ন হাতিয়ার ব্যবহার করে এবং মানবতাবিদ্বেষী বর্ণবাদ, উগ্র জাতীয়তাবাদ, ধর্মীয় মৌলবাদ ইত্যাদি প্রচারে সামান্যতম বিরতি দিচ্ছে না। মানুষের সভ্যতার হাজার হাজার বছর ধরে অর্জিত জ্ঞান ও অর্জনের সবটা নিয়ে একটি খাদের দিকে অগ্রসর হচ্ছে। প্রশ্ন দেখা দিয়েছে- সভ্যতা কী বিপজ্জনক যে পথ ধরে তরুণরা একদা যেভাবে লড়েছিল, এখন তাদের সেই ভাবটা নেই কেনএগোচ্ছে সেই পথ ধরেই এগোবে, এবং খাদের মধ্যে পড়ে নিশ্চিহ্ন হয়ে যাবে; নাকি পথ বদলে, ব্যক্তিমালিকানাকে পরিত্যাগ করে, সামাজিক মালিকানার দিকে এগিয়ে নিজেকে এবং মানবজাতিকেও বাঁচাবে? বাঁচাবে প্রাণী এবং প্রকৃতিকেও। এককালে এ ধরাধামে ডাইনোসর নামে বিরাটাকার এক প্রাণী ছিল; তারা নিশ্চিহ্ন হয়ে গেছে; মানব প্রজাতিও কি সেভাবে ধ্বংস হয়ে যাবে? এবং সেই ধ্বংসের জন্য অন্য কেউ নয়, দায়ী হবে সে নিজেই? সবকিছুই তো ভেঙেচুরে যাচ্ছে। মানবিক সম্পর্কগুলো আর মানবিক থাকছে না। যেসব সাম্প্রতিক ঘটনাগুলো আশার আলো দেখায় না। তা ছাড়া এগুলো নমুনামাত্র। এদের তুলনায়ও কত কত ভয়ংকর সব ঘটনা যে প্রতিনিয়ত ঘটছে যার খবর আমরা রাখি না; এবং না রাখাটাই হয়তো মঙ্গলজনক, মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য। আমরা আশা করব ভয়ংকর এ ধ্বংসকাণ্ডটি ঘটবে না।

কিন্তু না ঘটানোর জন্য তো চেষ্টা দরকার হবে। সে প্রচেষ্টা কে করবে? জবাব হলো- করবে মানুষের তারুণ্য।  তরুণ না বলে তারুণ্যের কথাই বলতে হয়। কেননা তারুণ্য বয়সনির্ভর নয়; গুণনির্ভর বটে। কোনো তারুণ্যই তরুণ নয়, যদি তার ভিতর তারুণ্য জিনিসটা না থাকে। সেজন্য দেখা যায় তরুণও অকালে বৃদ্ধ হয়ে পড়ে, আবার বৃদ্ধের মধ্যেও তারুণ্য জীবন্ত ও কার্যকর থাকে।

যথার্থ তরুণের কথাই ভাবতে হবে। আজ যারা তরুণ, ভবিষ্যৎ তাদের ওপরই নির্ভর করছে। তাদের নিজেদের ভবিষ্যৎ এবং সমগ্র দেশের ভবিষ্যৎ। কারণ ভবিষ্যতে তারাই থাকবে এবং তাদের হাতেই থাকবে তাদের ভবিষ্যৎও; যদি থাকে। তারুণ্যের গুণ কী? প্রধান গুণ সাহস। তারুণ্যের সাহস বৃদ্ধি পায় যদি সে বিদ্রোহ করে। ব্যক্তিগত বিদ্রোহ নয়, সমষ্টিগত বিদ্রোহ। ব্যক্তিগত বিদ্রোহ বেয়াদবি, অসামাজিক কাজ, সন্ত্রাসী ইত্যাদি হতে পারে। অনেক সময়ে হয়ও। ব্যক্তিগত নয়, বিদ্রোহ চাই সমষ্টিগত। তারুণ্যের আরেক গুণ স্বপ্ন দেখার সাহস রাখা; এবং সেই স্বপ্নকে বাস্তবিক করে তোলার ক্ষেত্রে দুঃসাহসী সংগ্রামে যুক্ত হওয়া। একা নয়, অনেকের সঙ্গে মিলে। যেমনটা ঘটেছিল একাত্তরের মহান মুক্তিযুদ্ধে। তরুণের জন্য জীবিকার সমস্যা ওত পেতে বসে আছে। ওই সমস্যাই চাইবে তাকে গিলে খেয়ে ফেলতে; কিন্তু জীবিকার সমস্যা তো আসলে জীবনেরই সমস্যা। জীবনের জন্যই জীবিকা প্রয়োজন, এ উপলব্ধিটা তরুণের জন্য পাথেয় হওয়া দরকার। আর আজকের দিনে জীবিকা অর্জন যে কঠিন হয়ে পড়ছে তার কারণ হচ্ছে জীবন নিজেই এখন বিপন্ন। বিপন্ন মুনাফালিপ্সা ও ভোগবাদিতার খপ্পরে পড়ে। মুনাফালিপ্সা সৃজনশীল শ্রমের উৎপাদনক্ষমতাকে সংকুচিত করে যন্ত্রকে বড় করে তুলতে চাইছে। সে ব্যস্ত হয়েছে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাকে সৃষ্টিশীল কর্মের বিপরীতে এবং প্রতিপক্ষ হিসেবে স্থাপন করতে। উদ্ভাবন করছে নতুন নতুন মারণাস্ত্র। যুদ্ধ বাধাচ্ছে; বায়ুদূষণ, পানিদূষণ ঘটাচ্ছে; উত্ত্যক্ত করছে প্রকৃতিকে। উদ্যত হয়েছে প্রকৃতির বিনাশে; যার ফলে প্রকৃতি বন্ধু না হয়ে শত্রুতে পরিণত হয়েছে। চতুর্দিকে এখন ধ্বংস ও মৃত্যুর ঘণ্টাধ্বনি। সুস্থ চিত্তবিনোদনের পরিবর্তে সরবরাহ চলছে মাদক ও পর্নোগ্রাফি। মাদক এখন নানা রকমের। ধর্মকেও ব্যবহারের চেষ্টা করা হচ্ছে মাদকের মতো করে। বর্ণবাদ ও উগ্র জাতীয়তাবাদের প্রচার চলছে সমানে। এসব তৎপরতার লক্ষ্যবিন্দু হচ্ছে তরুণ এবং তারুণ্য।

তারুণ্যের সঙ্গে শত্রুতার বিষয়ে সজ্ঞানতা তৈরি হলে তরুণ যুদ্ধে যাবে। সমাজ বদলের যুদ্ধে। কিন্তু সচেতনতা কেমন করে তৈরি হবে? তৈরি হওয়ার প্রধান উপায় হচ্ছে আন্দোলন। তাকেও গড়ে তুলতে হবে।

এ গড়ে তোলার ক্ষেত্রে বুদ্ধিজীবীদের ভূমিকাটা হতে পারে অত্যন্ত কার্যকর। বুদ্ধিজীবীরা দিতে পারেন পথের সন্ধান। তরুণকে নয় শুধু, তরুণদের অভিভাবকদেরও। আলোচনা, লেখা, বক্তৃতা- সবকিছুর মধ্য দিয়েই এ সত্যটা সামনে নিয়ে আসা দরকার। কোনো এক দেশে নয়, সব দেশে। স্থানীয়ভাবে, তবে অবশ্যই আন্তর্জাতিক পর্যায়েও- পারস্পরিক সম্পর্কের মধ্য দিয়ে, অভিজ্ঞতার আদান-প্রদান করে এবং মানবসভ্যতাকে মৃত্যুর হাত থেকে রক্ষা করে মানুষ ও মনুষ্যত্বের সব অর্জনকে সামনের দিকে এগিয়ে গিয়ে উচ্চতর একটি মানবিক সভ্যতা সমগ্র বিশ্বপরিসরে গড়ে তোলে।

সামাজিক বিপ্লবের কাজটা রাজনৈতিক। কারণ রাষ্ট্রই দায়িত্বে রয়েছে পুঁজিবাদ রক্ষার। বিশ্বব্যাপী সব রাষ্ট্রেরই এখন ওই ভূমিকা। কারণ রাষ্ট্র সর্বদাই শাসক শ্রেণির স্বার্থকেই রক্ষা করতে চায়, এবং শাসক শ্রেণি তার নিজের স্বার্থেই সামাজিক বিপ্লবকে প্রতিহত করতে তৎপর হয়। কিন্তু বৈপ্লবিক রাজনৈতিক কাজ কিছুতেই সফল হয় না সাংস্কৃতিক প্রস্তুতি ও সমর্থন ছাড়া। সামাজিক বিপ্লবের জন্য সাংস্কৃতিক প্রস্তুতি তাই অপরিহার্য। সেখানে বুদ্ধিজীবীদের এগিয়ে আসা চাই। গড়ে তোলা চাই সাংস্কৃতিক আন্দোলন, যে আন্দোলন কোনোমতেই আদর্শবিহীন হবে না। আদর্শ হবে সামাজিক মালিকানা প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে সামাজিক বিপ্লবকে সম্ভব করে তোলা। অব্যাহত জ্ঞানানুশীলন, সংস্কৃতিচর্চার যত মাধ্যম আছে সবগুলোকে ব্যবহার করা এবং সৃষ্টিশীলতাকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া হবে ওই আন্দোলনের কাজ।

উন্নয়নের হিংস্র উন্মাদনায় অসুস্থ ব্যবস্থায় তরুণ ও তারুণ্য উভয়ের পক্ষেই আজ সুস্থ থাকাটা অসম্ভব হয়ে পড়েছে। মনের ব্যাধি অনেক ক্ষতিকর শরীরের ব্যাধির তুলনায়। তরুণ ও তারুণ্যের জন্য সবচেয়ে বড় মানসিক ব্যাধিটা হলো হতাশা।

হতাশা মানুষকে উদ্যমহীন করে, প্ররোচিত করে আত্মসমর্পণে, করে তোলে বিষণ্ন। জগৎব্যাপী এখন বিষণ্নতা বিরাজমান; এবং বর্ধিষ্ণু। এর প্রতিকার হলো সৃষ্টিশীল কাজে যুক্ত থাকা। আর সবচেয়ে সৃষ্টিশীল কাজটা হচ্ছে সমাজবিপ্লবের লড়াই। সেটা যেন না ভুলি।

                লেখক : ইমেরিটাস অধ্যাপক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

এই বিভাগের আরও খবর
ঢাবি অ্যালামনাই : প্রজন্ম থেকে প্রজন্মের সেতুবন্ধ
ঢাবি অ্যালামনাই : প্রজন্ম থেকে প্রজন্মের সেতুবন্ধ
ঋণের দায়ে আত্মহত্যা
ঋণের দায়ে আত্মহত্যা
বাণিজ্যিক আদালত
বাণিজ্যিক আদালত
জাহান্নামের কঠিন শাস্তি
জাহান্নামের কঠিন শাস্তি
রাজনীতিতে ইতিবাচক পরিবর্তন আসতেই হবে
রাজনীতিতে ইতিবাচক পরিবর্তন আসতেই হবে
মামুনুল হকের সফর ও আফগান ইতিকথা
মামুনুল হকের সফর ও আফগান ইতিকথা
কীটনাশকের অপব্যবহার
কীটনাশকের অপব্যবহার
শিক্ষককে সম্মান না দিলে জাতি অন্ধকারেই থাকবে
শিক্ষককে সম্মান না দিলে জাতি অন্ধকারেই থাকবে
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি
নির্বাচন প্রশ্নে চাই জাতীয় ঐক্য
নির্বাচন প্রশ্নে চাই জাতীয় ঐক্য
আওয়াজ আর কাজের দোস্তি
আওয়াজ আর কাজের দোস্তি
ইসলামে ভোট ও ভোটারের অবস্থান
ইসলামে ভোট ও ভোটারের অবস্থান
সর্বশেষ খবর
সাদুল্লাপুরে হত্যার অভিযোগে কবর থেকে তোলা হলো বৃদ্ধার মরদেহ
সাদুল্লাপুরে হত্যার অভিযোগে কবর থেকে তোলা হলো বৃদ্ধার মরদেহ

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষিকাকে ধর্ষণ: কক্সবাজারে তিন যুবকের যাবজ্জীবন
শিক্ষিকাকে ধর্ষণ: কক্সবাজারে তিন যুবকের যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিউইয়র্কের রাস্তায় আটকা পড়ে ট্রাম্পকে ফোন ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট মাখোঁর
নিউইয়র্কের রাস্তায় আটকা পড়ে ট্রাম্পকে ফোন ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট মাখোঁর

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের নির্বিঘ্নে এলডিসি উত্তরণে ডব্লিউটিওর পূর্ণ সমর্থন কামনা প্রধান উপদেষ্টার
বাংলাদেশের নির্বিঘ্নে এলডিসি উত্তরণে ডব্লিউটিওর পূর্ণ সমর্থন কামনা প্রধান উপদেষ্টার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ঘিরে অবৈধ দোকানপাট উচ্ছেদ করল ডিএসসিসি
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ঘিরে অবৈধ দোকানপাট উচ্ছেদ করল ডিএসসিসি

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ সেপ্টেম্বর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বান্দরবানে বড় ভাইয়ের ছুরিকাঘাতে ছোট ভাই নিহত
বান্দরবানে বড় ভাইয়ের ছুরিকাঘাতে ছোট ভাই নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্ত্রী হত্যার ১৪ ছর পর যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত স্বামী গ্রেফতার
স্ত্রী হত্যার ১৪ ছর পর যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত স্বামী গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে অর্ধকোটি টাকার বৈদ্যুতিক সরঞ্জামসহ ৯ ডাকাত গ্রেপ্তার
নারায়ণগঞ্জে অর্ধকোটি টাকার বৈদ্যুতিক সরঞ্জামসহ ৯ ডাকাত গ্রেপ্তার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে পুকুর থেকে অজ্ঞাত কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
রূপগঞ্জে পুকুর থেকে অজ্ঞাত কিশোরের মরদেহ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানে ৯ মাসে এক হাজার মানুষের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর: আইএইচআর
ইরানে ৯ মাসে এক হাজার মানুষের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর: আইএইচআর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়িতে বিএনপির জনসভা
রাজবাড়িতে বিএনপির জনসভা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ফাইনালের স্বপ্ন বাঁচিয়ে রাখল পাকিস্তান
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ফাইনালের স্বপ্ন বাঁচিয়ে রাখল পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাসুলের আদর্শে জীবন গড়লে সমাজে আসবে পরিবর্তন : ধর্ম উপদেষ্টা
রাসুলের আদর্শে জীবন গড়লে সমাজে আসবে পরিবর্তন : ধর্ম উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারে আলোচিত মনির হত্যা: ৯ মাস পর রহস্য উদ্ঘাটন
কক্সবাজারে আলোচিত মনির হত্যা: ৯ মাস পর রহস্য উদ্ঘাটন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মির্জাগঞ্জে দুই চিকিৎসকের বদলি প্রত্যাহারের দাবিতে মানববন্ধন
মির্জাগঞ্জে দুই চিকিৎসকের বদলি প্রত্যাহারের দাবিতে মানববন্ধন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় নাশকতা মামলায় ইউপি সদস্য গ্রেফতার
গাইবান্ধায় নাশকতা মামলায় ইউপি সদস্য গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেরা আর্থিক প্রতিষ্ঠান হিসেবে স্বীকৃতি পেল সিটি ব্যাংক
সেরা আর্থিক প্রতিষ্ঠান হিসেবে স্বীকৃতি পেল সিটি ব্যাংক

৮ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

পাকিস্তানকে ১৩৪ রানের টার্গেট দিল শ্রীলঙ্কা
পাকিস্তানকে ১৩৪ রানের টার্গেট দিল শ্রীলঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১২
মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১২

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গোবিন্দগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
গোবিন্দগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার জাতিসংঘকে ‘অকার্যকর’ আখ্যা দিলেন ট্রাম্প
এবার জাতিসংঘকে ‘অকার্যকর’ আখ্যা দিলেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রূপপুর গ্রিন সিটির বালিশকাণ্ডে শাস্তি পেলেন দুই প্রকৌশলী
রূপপুর গ্রিন সিটির বালিশকাণ্ডে শাস্তি পেলেন দুই প্রকৌশলী

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেকর্ড ভেঙে দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ দামে স্বর্ণ
রেকর্ড ভেঙে দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ দামে স্বর্ণ

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভিনিসিউস খুব দ্রুতই আগের মতো ডমিনেট করবে’
‘ভিনিসিউস খুব দ্রুতই আগের মতো ডমিনেট করবে’

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সবাই যার যার ধর্ম শান্তিপূর্ণভাবে পালন করুক : চন্দন
সবাই যার যার ধর্ম শান্তিপূর্ণভাবে পালন করুক : চন্দন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জবি ছাত্রদলের আয়োজনে তিন দিনব্যাপী জরুরি স্বাস্থ্যসেবা-ঔষধ বিতরণ কর্মসূচি
জবি ছাত্রদলের আয়োজনে তিন দিনব্যাপী জরুরি স্বাস্থ্যসেবা-ঔষধ বিতরণ কর্মসূচি

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাগেরহাটে চারটি আসন বহালের দাবিতে গণস্বাক্ষর
বাগেরহাটে চারটি আসন বহালের দাবিতে গণস্বাক্ষর

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাতারে থাকা বাংলাদেশি কর্মীদের সতর্ক করল দূতাবাস
কাতারে থাকা বাংলাদেশি কর্মীদের সতর্ক করল দূতাবাস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ওপর পূর্ণ অস্ত্র নিষেধাজ্ঞা আরোপ করল স্পেন
ইসরায়েলের ওপর পূর্ণ অস্ত্র নিষেধাজ্ঞা আরোপ করল স্পেন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
নিউইয়র্ক বিমানবন্দরে আখতারের ওপর ডিম নিক্ষেপ
নিউইয়র্ক বিমানবন্দরে আখতারের ওপর ডিম নিক্ষেপ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইতিহাসের সর্বনিম্ন পর্যায়ে ভারতীয় রুপির মান
ইতিহাসের সর্বনিম্ন পর্যায়ে ভারতীয় রুপির মান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাডার ফাঁকি দিতে সক্ষম চীনের যে ভয়ংকর যুদ্ধবিমান
রাডার ফাঁকি দিতে সক্ষম চীনের যে ভয়ংকর যুদ্ধবিমান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আখতারের ওপর ডিম নিক্ষেপকারী আওয়ামী লীগ কর্মী আটক
আখতারের ওপর ডিম নিক্ষেপকারী আওয়ামী লীগ কর্মী আটক

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকারকে ক্ষমা চাইতে হবে : তাজনুভা
অন্তর্বর্তী সরকারকে ক্ষমা চাইতে হবে : তাজনুভা

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিল আরও ছয় দেশ
ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিল আরও ছয় দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’
‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’

১৭ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

ফেব্রুয়ারিতেই জাতীয় নির্বাচন, হবে অবাধ-সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতেই জাতীয় নির্বাচন, হবে অবাধ-সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ : ড. ইউনূস

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির মনোনয়ন তালিকা নিয়ে বিভ্রান্তি ছড়ানো হচ্ছে: রিজভী
বিএনপির মনোনয়ন তালিকা নিয়ে বিভ্রান্তি ছড়ানো হচ্ছে: রিজভী

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বসুন্ধরা ঘিরে ৬ মেট্রো স্টেশন
বসুন্ধরা ঘিরে ৬ মেট্রো স্টেশন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে নিউইয়র্কে নিহত পুলিশ কর্মকর্তার পরিবারের সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে নিউইয়র্কে নিহত পুলিশ কর্মকর্তার পরিবারের সাক্ষাৎ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টিকে থাকার লড়াই: পাকিস্তান-শ্রীলঙ্কার সামনে জটিল সমীকরণ
টিকে থাকার লড়াই: পাকিস্তান-শ্রীলঙ্কার সামনে জটিল সমীকরণ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম
যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম

১৭ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

নিউইয়র্ক বিমানবন্দরের ঘটনায় অন্তর্বর্তী সরকারের বিবৃতি
নিউইয়র্ক বিমানবন্দরের ঘটনায় অন্তর্বর্তী সরকারের বিবৃতি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামাসকে অস্ত্র সমর্পণ করতে বললেন মাহমুদ আব্বাস
হামাসকে অস্ত্র সমর্পণ করতে বললেন মাহমুদ আব্বাস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিসিবি নির্বাচন : চমক দিয়ে শেষ মুর্হূতে মনোনয়ন কিনলেন ফারুক
বিসিবি নির্বাচন : চমক দিয়ে শেষ মুর্হূতে মনোনয়ন কিনলেন ফারুক

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের জন্য ‘রেড লাইন’ ঘোষণা সৌদি-ফ্রান্সের
ইসরায়েলের জন্য ‘রেড লাইন’ ঘোষণা সৌদি-ফ্রান্সের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আখতারের ওপর ডিম নিক্ষেপ অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা: প্রেস সচিব
আখতারের ওপর ডিম নিক্ষেপ অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা: প্রেস সচিব

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবাসন বিপ্লবের সফল স্বপ্নদ্রষ্টা
আবাসন বিপ্লবের সফল স্বপ্নদ্রষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমির হামজাকে আইনি নোটিশ, ক্ষমা চাইতে ৪৮ ঘণ্টা
আমির হামজাকে আইনি নোটিশ, ক্ষমা চাইতে ৪৮ ঘণ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিউইয়র্কে ন্যক্কারজনক হামলা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়: মুশফিকুল আনসারী
নিউইয়র্কে ন্যক্কারজনক হামলা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়: মুশফিকুল আনসারী

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস
আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস

১৭ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

রেকর্ড ভেঙে দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ দামে স্বর্ণ
রেকর্ড ভেঙে দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ দামে স্বর্ণ

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যেকোনো হুমকির জবাব দিতে প্রস্তুত, ইরানের হুঁশিয়ারি
যেকোনো হুমকির জবাব দিতে প্রস্তুত, ইরানের হুঁশিয়ারি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউজিল্যান্ড ছাড়ার হিড়িক নাগরিকদের, অভিবাসী নিতে নতুন পদক্ষেপ কর্তৃপক্ষের
নিউজিল্যান্ড ছাড়ার হিড়িক নাগরিকদের, অভিবাসী নিতে নতুন পদক্ষেপ কর্তৃপক্ষের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্তঃসত্ত্বাদের ব্যথানাশক ওষুধ না খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে সমালোচনার মুখে ট্রাম্প
অন্তঃসত্ত্বাদের ব্যথানাশক ওষুধ না খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে সমালোচনার মুখে ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে প্রথমবারের মতো বিমানবন্দরে পাইপলাইনে জ্বালানি সরবরাহ শুরু
দেশে প্রথমবারের মতো বিমানবন্দরে পাইপলাইনে জ্বালানি সরবরাহ শুরু

১৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বেলজিয়ামের রাণী এবং সাবেক ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বেলজিয়ামের রাণী এবং সাবেক ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাৎ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বসুন্ধরা স্মার্ট সিটিতে আস্থা বিনিয়োগকারীর
বসুন্ধরা স্মার্ট সিটিতে আস্থা বিনিয়োগকারীর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের গাজায় ত্রাণবাহী নৌযান প্রবেশে ইসরায়েলের বাধা
ফের গাজায় ত্রাণবাহী নৌযান প্রবেশে ইসরায়েলের বাধা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
নিউইয়র্কে তুলকালাম
নিউইয়র্কে তুলকালাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৩০ আসন চেয়েছিল মন্তব্য ফখরুলের
৩০ আসন চেয়েছিল মন্তব্য ফখরুলের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসী নেতারাও চান বিএনপির মনোনয়ন
প্রবাসী নেতারাও চান বিএনপির মনোনয়ন

নগর জীবন

শঙ্কা বাড়াচ্ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু
শঙ্কা বাড়াচ্ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের সামনে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
ভারতের সামনে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৮০টি ইলিশের দাম ২ লাখ ১৩ হাজার টাকা
৮০টি ইলিশের দাম ২ লাখ ১৩ হাজার টাকা

নগর জীবন

স্বীকৃতির পরও ফিলিস্তিনে বর্বরতা
স্বীকৃতির পরও ফিলিস্তিনে বর্বরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ বলপ্রয়োগের নির্দেশ দেন সাবেক ডিএমপি কমিশনার হাবিব
সর্বোচ্চ বলপ্রয়োগের নির্দেশ দেন সাবেক ডিএমপি কমিশনার হাবিব

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেম্বেলে আইতানার হাতে ব্যালন ডিঅর
ডেম্বেলে আইতানার হাতে ব্যালন ডিঅর

মাঠে ময়দানে

বিএনপিতে ছয়, একক প্রার্থী জামায়াতের
বিএনপিতে ছয়, একক প্রার্থী জামায়াতের

নগর জীবন

বিতর্কিত ভোটার তালিকায় নেই ২১ কাউন্সিলর
বিতর্কিত ভোটার তালিকায় নেই ২১ কাউন্সিলর

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে ভোট ব্যাপক প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারিতে ভোট ব্যাপক প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সৌদির গ্র্যান্ড মুফতির ইন্তেকাল
সৌদির গ্র্যান্ড মুফতির ইন্তেকাল

প্রথম পৃষ্ঠা

টানা বৃষ্টিতে ব্যাহত কলকাতার জনজীবন পাঁচজনের মৃত্যু
টানা বৃষ্টিতে ব্যাহত কলকাতার জনজীবন পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

মামুনুল হকের সফর ও আফগান ইতিকথা
মামুনুল হকের সফর ও আফগান ইতিকথা

সম্পাদকীয়

প্রশাসনের চোখ জনপ্রশাসনে
প্রশাসনের চোখ জনপ্রশাসনে

পেছনের পৃষ্ঠা

টঙ্গীতে দগ্ধ ফায়ার ফাইটার শামীমের মৃত্যু
টঙ্গীতে দগ্ধ ফায়ার ফাইটার শামীমের মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

গুজব ছড়ালে ব্যবস্থা
গুজব ছড়ালে ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

কোনো নেতা-কর্মীকে সবুজ সংকেত দেওয়া হয়নি
কোনো নেতা-কর্মীকে সবুজ সংকেত দেওয়া হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাজারো কষ্ট সত্ত্বেও তিনি দেশ ছেড়ে যাননি
হাজারো কষ্ট সত্ত্বেও তিনি দেশ ছেড়ে যাননি

নগর জীবন

শরীরে পেট্রোল ঢেলে রিকশাচালকের মৃত্যু
শরীরে পেট্রোল ঢেলে রিকশাচালকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআরের মাধ্যমে ফ্যাসিজম ফেরানোর চেষ্টা
পিআরের মাধ্যমে ফ্যাসিজম ফেরানোর চেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

গণভোটই সমস্যার একমাত্র সমাধান
গণভোটই সমস্যার একমাত্র সমাধান

নগর জীবন

বাগেরহাট-১ থেকে ফকিরহাটকে বিচ্ছিন্ন করা কেন অবৈধ নয়
বাগেরহাট-১ থেকে ফকিরহাটকে বিচ্ছিন্ন করা কেন অবৈধ নয়

নগর জীবন

চট্টগ্রাম ক্যানসার ইনস্টিটিউটে রোগীর ৬০ শতাংশই নারী
চট্টগ্রাম ক্যানসার ইনস্টিটিউটে রোগীর ৬০ শতাংশই নারী

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ি ও গাড়ির ঋণসীমা বাড়ানোর দাবি এবিবির
বাড়ি ও গাড়ির ঋণসীমা বাড়ানোর দাবি এবিবির

নগর জীবন

সচেতনতার অভাবে ন্যায়বিচারবঞ্চিত গ্রামীণ নারী
সচেতনতার অভাবে ন্যায়বিচারবঞ্চিত গ্রামীণ নারী

নগর জীবন

আইএফআইসির উদ্যোগে মুদ্রা ব্যবস্থাপনা প্রশিক্ষণ
আইএফআইসির উদ্যোগে মুদ্রা ব্যবস্থাপনা প্রশিক্ষণ

নগর জীবন

বছরের ব্যবধানে খেলাপি ঋণ ৯৪ শতাংশ বেড়েছে
বছরের ব্যবধানে খেলাপি ঋণ ৯৪ শতাংশ বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা