শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

রাজনীতিতে ইতিবাচক পরিবর্তন আসতেই হবে

অ্যাডভোকেট শামসুর রহমান শিমুল বিশ্বাস
প্রিন্ট ভার্সন
রাজনীতিতে ইতিবাচক পরিবর্তন আসতেই হবে

এক. জুলাই গণ অভ্যুত্থান-পরবর্তী বাংলাদেশের রাজনীতি এক জটিল বাঁকে এসে পড়েছে। এই জটিল সংকট সৃষ্টির জন্য সাধারণ মানুষ কমবেশি প্রায় সব রাজনৈতিক দলকে দায়ী করছে। বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ রাজনৈতিক দল হিসেবে এই সংকট সমাধানের জন্য বিএনপির অগ্রণী ভূমিকা দেখতে চায়। ছোট ছোট অনেক দলের বড় বড় অযৌক্তিক কথার জুতসই জবাব না দিয়ে নীরব থাকা সুধীমহল তুষ্ট হচ্ছে না। অন্যান্য রাজনৈতিক দলের অহেতুক সৃষ্ট জটিলতার দায় কমবেশি বিএনপিকেও বহন করতে হচ্ছে। নানা ঘাতপ্রতিঘাতে অভিজ্ঞ রাজনৈতিক দল হিসেবে বিএনপি মধ্যপন্থার নীতি অনুসরণ করে চলছে। মধ্যপন্থার নীতি অনুসরণ করায় বিএনপির পতাকাতলে ধর্ম-বর্ণ-গোত্র, সমতল, পাহাড়ি, গারো, চাকমা, হাজং, মারমা, ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীসহ ইসলাম ধর্মাবলম্বী সব পক্ষের ধর্মপ্রাণ মানুষ ব্যাপকভাবে এই দলে সমবেত হয়েছে। বিগত কয়েকটি নির্বাচনি ফলাফল বিশ্লেষণ করলে দেখা যায় নিরপেক্ষ নির্বাচন হলে বিএনপি জয়লাভ করে। দেশে এখন নির্বাচনি হাওয়া বইতে শুরু করেছে। নির্বাচনি মৌসুম শুরু হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে নানা রংবেরঙে আধ্যাত্মিক বিশ্লেষণ, পীর, ফকির, ঠাকুর, গণক এমনকি তাবিজকবচ পার্টির আবির্ভাব দেখা যাচ্ছে। অনেকে আবার মাঠ জরিপের নামে তথাকথিত পর্যবেক্ষণ নিয়ে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের দপ্তরে নিয়মিত আনাগোনা করছেন। আগাম নির্বাচনি জরিপ, নানা পীর, ফকির ও গণকদের অতিতৎপরতা এক-এগারোর রাজনৈতিক বিপর্যয় সৃষ্টির কুশীলবদের সঙ্গে কোনো যোগসূত্র আছে কি না, তা রাজনীতিবিদরা অনুসন্ধান করে দখতে পারেন। দুর্জনের ছলের কোনো অভাব হয় না, দুর্জনেরা তেমনি নানা কৌশলে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের অন্দরমহলে আনাগোনা শুরু করেছে। সব রাজনৈতিক দলকে অনুপ্রবেশকারীদের বিষয়ে কঠোর সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত। জুলাই অভ্যুত্থানে নেতৃত্বদানকারী রাজনৈতিক দলসহ সব গণতান্ত্রিক দলের মধ্যে নিয়মিত যোগাযোগ ও প্রয়োজনীয় সমঝোতা থাকা জরুরি। রাজনৈতিক দলে বিভাজনের সুযোগ নিয়ে কুশীলবদের অনুচররা নির্বাচনের মাঠে অর্থকড়ি বিতরণ ও মনগড়া মিথ্যা প্রতিশ্রুতির বন্যা বইয়ে দিচ্ছে। ওই সব মৌসুমি নেতার কাল্পনিক কথাবার্তায় সাধারণ মানুষ বিরক্ত ও ক্ষেত্রবিশেষে বিভ্রান্ত হচ্ছে। মাঠ অনুসন্ধানে দেখা যায় দলীয় হাইকমান্ডের দৃষ্টি আকর্ষণের জন্য প্রাথমিক মনোনয়ন পাওয়ার জন্য মহলবিশেষের নিয়োজিত মৌসুমি ও সুবিধাবাদী প্রার্থীরা ভোটের মাঠে বিভ্রান্তিমূলক প্রচারণা ও গ্রুপিং সৃষ্টি করছেন। ফলে দলের সম্ভাব্য জনপ্রিয় প্রার্থীরা অনেকাংশে অসম দলীয় গ্রুপিংয়ের মধ্য জড়িয়ে যাচ্ছেন। বিশেষ মহল কর্তৃক সুবিধাপ্রাপ্ত মৌসুমি পাখিরা এলাকার বেকার যুবক এবং কিছু ভবঘুরে মার্কা লোককে বিভ্রান্ত করতে পারলেও রাজনৈতিক দলের কর্মী ও সমর্থকদের এদিক-ওদিক নিতে পারছে না। গত ১৭ বছরের আত্মত্যাগের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ দলীয় মনোনয়নপ্রাপ্ত প্রার্থীকে বিজয়ী করার জন্য দলীয় কর্মী-সমর্থকরা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।

দুই. মিষ্টি ফল পাকার গন্ধে যেমন দুধপোকা আসে, রাজনৈতিক দলের জনপ্রিয়তা দেখে তেমন প্রকৃতির সুবিধাবাদীদের দলে ভিড়ে যাওয়ার চেষ্টা একটু বেড়েছে। পাশাপাশি বিজয়ের সম্ভাবনাময় রাজনৈতিক দলের মধ্যে পরিকল্পিতভাবে মাদক কারবারি, চাঁদাবাজ, হাটবাজারের ইজারাদার, বালুমহাল দখলদাররা দলীয় ছত্রছায়া পেতে ও যে কোনো উপায়ে রাজনৈতিক দলে অনুপ্রবেশ করতে মরিয়া হয়ে উঠছে। আওয়ামী লীগ ও ফ্যাসিবাদের দোসররা অনেকেই ভোল পাল্টে এনসিপি, বিএনপি, জামায়াতসহ আন্দোলনকারী রাজনৈতিক দলের ছত্রছায়ায় ভিড়তে ব্যাকুল। আওয়ামী লীগ ও জাতীয় পার্টির অনেকেই সুবিধামতো আশ্রয়ের সন্ধানে পথ খুঁজছে। বাংলাদেশে প্রায় ৭০ লাখ নেশাগ্রস্ত, কর্মহীন ও ভবঘুরে- যাদের কোনো রাজনৈতিক ও দলীয় আনুগত্য নেই। হতাশাগ্রস্ত এই তরুণ-যুবগোষ্ঠী সুযোগসুবিধা হাতিয়ে মধু খেয়ে পরিবেশকে কলুষিত করাই তাদের কাজ। কর্মহীন, নেশাগ্রস্ত, ভবঘুরে এই বেকার যুবকরা সন্ত্রাসী-চাঁদাবাজ গ্রুপ নেতাদের ছত্রছায়ায় সন্ত্রাস ও গ্রুপবাজিতে লিপ্ত হয়। হাটবাজার, ফুটপাত, গার্মেন্টের ঝুট, বালুমহাল, ভূমি রেজিস্ট্রেশন অফিসের দখল নিতে চাঁদাবাজ নেতার হয়ে গ্রুপ অনুসারীদের নিয়ে দখলে নেওয়া। এই বিরাট ভবঘুরে গ্রুপিংবাজদের দলীয় কোনো অনুগত্য নেই। মাঝেমধ্যে রাজনৈতিক কর্মসূচিতে অংশ নিয়ে দলীয় অন্তঃকোন্দল ও গ্রুপিং করাই তাদের অন্যতম প্রধান কাজ।

তিন. দুর্নীতিগ্রস্ত গ্রুপবাজ নেতারা তাদের অনুগত কর্মীদের আয়োজিত সভায় ও মাঠঘাটের বক্তৃতায় কথার ফুলঝুরি ছোটায়। তারা নিজেদের জাহির করে, তারা জিয়া পরিবার, তারেক রহমানের আশীর্বাদপুষ্ট ও বিশ্বস্ত হাতিয়ার। যা ইচ্ছা মনগড়া ভাষণ দিয়ে দলকে অনেকাংশে বিতর্কিত করে। এই সুবিধাবাদীরা দলের নীতি-আদর্শ ও শৃঙ্খলা কোনোটাই মানতে নারাজ। কথার ফুলঝুরি যতই ফোটাক ভোটের বাজারে সাধারণ মানুষের কাছে এদের কোনো দাম নাই। সাধারণ মানুষ মাদক কারবারি, চাঁদবাজ, সন্ত্রাসী ও গ্রুপবাজদের ঘৃণা করে। দলের আদর্শে অনুপ্রাণিত মফস্বলের প্রকৃত দলীয় তৃণমূল নেতা-কর্মীদের সাধারণ মানুষ এখনো সমীহ করে। মফস্বল, থানা ও জেলা পর্যায়ে রাজনৈতিক চর্চা বজায় রাখা সম্ভব হলে মফস্বল, থানা ও জেলা পর্যায়ে থেকে ভবিষ্যতে গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক নেতৃত্ব গড়ে উঠবে। কিন্তু দুঃখের বিষয় মফস্বলের রাজনীতি এখন সন্ত্রাস, মাদক কারবার, চাঁদাবাজ ও দখলবাজদের নিয়ন্ত্রণে চলে গেছে। মাদকসন্ত্রাসী-চাঁদাবাজরা এখন বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের স্থানীয় নেতা বনে গেছে। রাজনৈতিক দলের তৃণমূলে শৃঙ্খলা, গঠনতন্ত্র ও দলীয় আদর্শ চর্চার অভাবে ওয়ার্ড, থানা, জেলা ও গ্রামাঞ্চল থেকে নেতৃত্ব তৈরি হচ্ছে না। চিন্তাশীল সমাজবিশ্লেষকদের এই ভয়াবহ বিপদ সম্পর্কে গবেষণা করতে হবে। এই ভয়াবহ রাজনৈতিক পরিস্থিতি পরিবর্তনের জন্য বিভিন্ন রাজনৈতিক দলকে সম্মিলিতভাবে এগিয়ে আসতে হবে। আশার কথা, এই দেশে অতীতে ভয়াবহ রাজনৈতিক মহাদুর্যোগ ও সংকটকালে সম্ভাবনাময় জাতীয় নেতৃত্ব গড়ে ওঠার ইতিহাস আছে। মওলানা ভাসানী, শেরেবাংলা, সোহরাওয়ার্দী, শেখ মুজিব, তাজউদ্দীন, শহীদ জিয়াউর রহমান, বেগম খালেদা জিয়ার মতো নেতৃত্ব মহাতুফান মোকাবিলা করেই গড়ে ওঠে। রাজনৈতিক মহাসংকট ও দুর্যোগজনক পরিস্থিতিতে দেশের সাধারণ মানুষ তাঁদের নেতৃত্বের আসনে বরণ করেন। পরবর্তী সময়ে তাঁরাও সফলতার সঙ্গে দুর্যোগপূর্ণ পরিস্থিতি মোকাবিলা করে যোগ্যতা ও দক্ষতার সঙ্গে নিজ নেতৃত্বের ভিত্তি রচনা করে গেছেন। কেউ কেউ ক্ষমতায় যাওয়ার পর নিজের কর্মে বিতর্কিত হয়েছেন। বর্তমান দেশের চতুর্মুখী রাজনৈতিক সংকটকালে তারেক রহমান চতুর্মুখী সংকট মোকাবিলা করে চলেছেন। দক্ষতা ও বিচক্ষণতার সঙ্গে জটিল রাজনৈতিক সংকট মোকাবিলা-সমাধানে নেতৃত্ব দিচ্ছেন। নির্বাসনে থেকেও তারেক রহমান গোটা বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দিতে সফলকাম হচ্ছেন।

রাষ্ট্রক্ষমতায় অনেকে যাবে-আসবে। কিন্তু দেশের জন্য এখন প্রয়োজন একজন স্টেটসম্যান। দেশের সাধারণ মানুষ আশা করে শহীদ জিয়া, খালেদা জিয়ার মতো তারেক রহমান এই জাতিকে নেতৃত্ব দিক। পিতা শহীদ জিয়া, মাতা বেগম খালেদা জিয়ার মতো গৌরবোজ্জ্বল অতীত তারেক রহমানকে বরণ করবে। বাংলাদেশের সাধারণ মানুষ আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মাধ্যমে তারেক রহমানকে বাংলাদেশের গ্রহণযোগ্য নেতা হিসেবে বরণ করবে। তারেক রহমান তিনি শুধু বিএনপির নয়, বাংলাদেশের আশা ও সম্ভাবনার সারথি।

চার. বাংলাদেশের আনাচকানাচে এখনো অনেক ভালো মানুষ আছে। শতপ্রতিবন্ধকতার মধ্যেও তারা দেশ ও মানুষের কল্যাণের জন্য কাজ করে। যদিও দেশের বিভিন্ন জেলা ও উপজেলার তৃণমূল পর্যায়ের বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের কমিটি গঠিত হয়েছে অনেক ক্ষেত্রেই বিতর্কিত লোকদের দিয়ে। একসময় রাজনৈতিক কর্মীরা শ্রমিকের মজুরির ন্যায্য দাবিতে সংগ্রাম করত, কৃষকদের সারের দাবিতে মাঠে কাজ করত, সামাজিক স্থিতিশীলতা বজায় রাখার জন্য বেকার যুবকদের কর্মসংস্থানের জন্য সমবায় সমিতি, পাঠাগার ও ক্লাব প্রতিষ্ঠা করত, মাদক নিরাময় কেন্দ্র গড়ে তুলত। একশ্রেণির সুবিধাবাদী টাউট তাদের স্বার্থ আদায়ের জন্য বেকার যুবক রাজনৈতিক নেতা-কর্মীদের বিভিন্নভাবে অপব্যবহার করছে। সুবিধাবাদী টাউটদের খপ্পরে পড়ে সম্ভাবনাময় অনেক রাজনৈতিক নেতার জীবন রংমহলের মোহে জড়িয়ে সর্বস্বান্ত করেছে। গ্রুপ রাজনীতি ও প্রশাসনের চামচামি আর সুবিধাবাদীদের আধিপত্যের কারণে আদর্শবাদী রাজনৈতিক নেতা-কর্মীরা পদে পদে লাঞ্ছিত হচ্ছেন।

দুষ্ট চক্রের প্রভাবে মফস্বল, থানা, জেলা ও উপজেলা পর্যায়ের অসংখ্য আদর্শবান নেতার রাজনৈতিক ভবিষ্যৎ অঙ্কুরে বিনষ্ট হচ্ছে। সুবিধাবাদী, দুর্নীতিবাজ ও গ্রুপবাজ নেতাদের দাপটে আদর্শবাদী নেতা-কর্মীরা কোণঠাসা অবস্থার মধ্যে পড়েছেন। গ্রুপবাজ আগাছার দল রাজনীতিকে কলুষিত করে দলকে পাপ আর দুর্নীতিতে নিমজ্জিত করে রাখতে চায়। মফস্বলের কর্মী-সমর্থক ও তৃণমূল মাঠের প্রকৃত নেতা-কর্মীরাই দলের প্রাণশক্তি। দলের প্রাণ তৃণমূল নেতা-কর্মীদের শ্রম-ঘামে দল আজও উজ্জীবিত আছে। কিন্তু দুঃখের বিষয় সুবিধাবাদী, অসাধু ও দুর্নীতিগ্রস্ত কোটারি একটি চক্রের হাতে রাজনীতি এখনো ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। অসাধু চক্রের সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের হাত থেকে সাংগঠনিক দায়িত্ব উদ্ধার করতে হবে। সংগঠনে সাংগঠনিক শৃঙ্খলা ও দলীয় আদর্শ চর্চার উন্মুক্ত পরিবেশ গড়ে তুলতে হবে। স্বজনপ্রীতি, দুর্নীতি ও বিশৃঙ্খলার কারণে নিবেদিতপ্রাণ রাজনৈতিক নেতা-কর্মীরা দারুণ কষ্টে আছে। ধীরে ধীরে গ্রুপবাজ চিহ্নিত নেতৃত্ব সরিয়ে গণমানুষের নেতাদের নেতৃত্ব ফিরে আসবে।

পাঁচ. সাম্প্রতিককালে প্রায় সব রাজনৈতিক দলের মধ্য গ্রুপিং নামক এক ভয়াবহ ক্যানসার মাথা চাড়া দিয়ে উঠেছে। গ্রুপিংয়ের ছত্রছায়ায় দুর্বৃত্তরা রাজনৈতিক আবরণে মাদক, চাঁদাবাজি, দখল বেদখলে লিপ্ত হয়েছে। যা দমন করতে না পারলে রাজনীতি ও সংগঠন কল্যাণের চেয়ে অকল্যাণই ডেকে আনবে। দেশের অনেক জেলা ও উপজেলার পাড়া-মহল্লা এমনকি গ্রামাঞ্চলের সাধারণ মানুষ পর্যন্ত কিছু কিছু জায়গায় রাজনৈতিক দলের বিষয়ে আতঙ্কিতবোধ করছে। এই ভয়াবহ নষ্ট রাজনীতির প্রবণতা রুখতে না পারলে সাম্য, মানবিক মর্যাদা ও সামাজিক ন্যায়বিচারের বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা করা সম্ভব হবে না। এ কাজ শুধু বিএনপির একার কাজ নয়। সামাজিক বিপর্যয় ও নৈরাজ্য সব রাজনৈতিক দলকে একসঙ্গে ঐকমত্য সৃষ্টি করে ঐক্যবদ্ধভাবে দায়িত্ব পালন করতে হবে। এসব সামাজিক বিষয়ে রাজনৈতিক দলের দায়িত্ব সবচেয়ে বেশি। জুলাই গণ অভ্যুত্থানের পর থেকে একটি দায়িত্বশীল রাজনৈতিক দল হিসেবে এ ধরনের অন্যায় ও অপকর্মের বিরুদ্ধে বিএনপি নিজের দলের নেতা-কর্মীদের বারবার সতর্ক করেছে। ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান নিজে দলের নেতা-কর্মীদের বিষয়ে জিরো টলারেন্স নীতি প্রয়োগ করছেন। আগামী দিনে একটি নতুন বাংলাদেশ গড়তে হলে রাজনৈতিক দলগুলোকেই সবচেয়ে বড় ভূমিকা রাখতে হবে। অন্য দল যা-ই করুক মানুষ বিএনপির দিকে তাকিয়ে আছে। দেশের মানুষ চায় সর্ববৃহৎ রাজনৈতিক দল হিসেবে বিএনপি সাধারণ মানুষের আকাক্সক্ষার বাইরে কোনো অন্যায়কে যেন প্রশ্রয় না দেয়। আগামী দিনের রাজনীতিতে প্রত্যেকটি দলকেই মনে রাখতে হবে জুলাই গণ অভ্যুত্থানের আকাক্সক্ষা কী ছিল?  শহীদের আত্মত্যাগ এবং আহত ব্যক্তিদের শারীরিক এবং মানসিক যন্ত্রণার মূল্য পরিশোধ করার পথ শুধু একটাই খোলা আছে আর তা হচ্ছে দেশে পরিচ্ছন্ন একটা রাজনৈতিক ব্যবস্থা গড়ে তোলা। একা কোনো দল বা ব্যক্তি কারও পক্ষেই তা সম্ভব নয়। তবে নেতৃত্বের আগামী দায়িত্বটা বিএনপিকেই নিতে হবে। সব দলের সব পর্যায়ের নেতা-কর্মীর গণতন্ত্র, আইনের শাসন এবং ন্যায়বিচারের প্রতি দৃঢ় অঙ্গীকারই পারে বাংলাদেশের রাজনীতির সংস্কৃতি পাল্টে দিতে। অনেক রক্ত আর জীবনের বিনিময়ে বাংলাদেশকে নতুন করে সাজানোর যে সুযোগ আমরা পেয়েছি তাকে কাজে লাগানো প্রতিটি নাগরিকের দায়িত্ব।

লেখক : বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার বিশেষ সহকারী

এই বিভাগের আরও খবর
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল বৃদ্ধার
চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল বৃদ্ধার

এই মাত্র | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মার্কিন মেরিন কোরের সঙ্গে হাইতি গ্যাংয়ের বন্দুকযুদ্ধ
মার্কিন মেরিন কোরের সঙ্গে হাইতি গ্যাংয়ের বন্দুকযুদ্ধ

৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রায় ঘোষণার পর বরিশালে মিষ্টি বিতরণ, মিছিল
রায় ঘোষণার পর বরিশালে মিষ্টি বিতরণ, মিছিল

১১ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘খালেদা জিয়াকে দেশের সেরা জয় উপহার দিতে চাই’
‘খালেদা জিয়াকে দেশের সেরা জয় উপহার দিতে চাই’

১২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ঠান্ডায় নাক দিয়ে অনবরত পানি পড়ছে?
ঠান্ডায় নাক দিয়ে অনবরত পানি পড়ছে?

১৫ মিনিট আগে | জীবন ধারা

টাকার জন্য কখনও নিজেকে বিলাইনি: দীপিকা
টাকার জন্য কখনও নিজেকে বিলাইনি: দীপিকা

১৬ মিনিট আগে | শোবিজ

নাসিরনগরে আওয়ামী লীগের ২ নেতা গ্রেফতার
নাসিরনগরে আওয়ামী লীগের ২ নেতা গ্রেফতার

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মিচেলকে নিয়ে শঙ্কা, কিউই দলে ডাক পেলেন নিকোলস
মিচেলকে নিয়ে শঙ্কা, কিউই দলে ডাক পেলেন নিকোলস

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

২১ মিনিট আগে | নগর জীবন

এখনও কেন জুবিনের জন্য কাঁদছে আসাম?
এখনও কেন জুবিনের জন্য কাঁদছে আসাম?

২১ মিনিট আগে | শোবিজ

উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া
উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজকের রায় প্রমাণ করে স্বৈরশাসকেরাও বিচারের ঊর্ধ্বে নয়: সাইফুল হক
আজকের রায় প্রমাণ করে স্বৈরশাসকেরাও বিচারের ঊর্ধ্বে নয়: সাইফুল হক

৩১ মিনিট আগে | রাজনীতি

‘একটি দল ক্ষমতায় যেতে প্রলাপ বকছে’
‘একটি দল ক্ষমতায় যেতে প্রলাপ বকছে’

৩৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

চলচ্চিত্র পরিবারের লোকজনও ছেলেদের অগ্রাধিকার দিয়ে থাকেন: কঙ্গনা
চলচ্চিত্র পরিবারের লোকজনও ছেলেদের অগ্রাধিকার দিয়ে থাকেন: কঙ্গনা

৩৬ মিনিট আগে | শোবিজ

তরুণদের পারফরম্যান্সে সন্তুষ্ট ফরাসি কোচ
তরুণদের পারফরম্যান্সে সন্তুষ্ট ফরাসি কোচ

৪০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে কেরানীগঞ্জে আনন্দ মিছিল ও মিষ্টি বিতরণ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে কেরানীগঞ্জে আনন্দ মিছিল ও মিষ্টি বিতরণ

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নভেম্বরের ১৬ দিনে এলো ১৭০ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
নভেম্বরের ১৬ দিনে এলো ১৭০ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৪১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

চট্টগ্রামে নাশকতার অভিযোগে গ্রেফতার ২
চট্টগ্রামে নাশকতার অভিযোগে গ্রেফতার ২

৪২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

খাগড়াছড়িতে মহিলা দলের সমাবেশ
খাগড়াছড়িতে মহিলা দলের সমাবেশ

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে নেজামে ইসলাম পার্টির বৈঠক
বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে নেজামে ইসলাম পার্টির বৈঠক

৪৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

সিরিয়ায় শান্তি প্রতিষ্ঠায় পাশে থাকবে চীন
সিরিয়ায় শান্তি প্রতিষ্ঠায় পাশে থাকবে চীন

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ৫ আগস্টের চূড়ান্ত বিজয়ের প্রতীক
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ৫ আগস্টের চূড়ান্ত বিজয়ের প্রতীক

৫৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!
সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজকের রায় ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে মাইলফলক হিসেবে বিবেচিত হবে : প্রিন্স
আজকের রায় ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে মাইলফলক হিসেবে বিবেচিত হবে : প্রিন্স

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাবনায় শিক্ষার্থী হত্যার প্রতিবাদে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ
পাবনায় শিক্ষার্থী হত্যার প্রতিবাদে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’
‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় কোলগ্রাম উচ্চ বিদ্যালয়ে জরাজীর্ণ ভবনে চলছে পাঠদান
বগুড়ায় কোলগ্রাম উচ্চ বিদ্যালয়ে জরাজীর্ণ ভবনে চলছে পাঠদান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নাচের তৃপ্তি অভিনয়ে পাইনি: মালাইকা
নাচের তৃপ্তি অভিনয়ে পাইনি: মালাইকা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানের শীষের বিজয় মানেই মানুষের মুক্তি: আজহারুল
ধানের শীষের বিজয় মানেই মানুষের মুক্তি: আজহারুল

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে