শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

রাজনীতিতে ইতিবাচক পরিবর্তন আসতেই হবে

অ্যাডভোকেট শামসুর রহমান শিমুল বিশ্বাস
প্রিন্ট ভার্সন
রাজনীতিতে ইতিবাচক পরিবর্তন আসতেই হবে

এক. জুলাই গণ অভ্যুত্থান-পরবর্তী বাংলাদেশের রাজনীতি এক জটিল বাঁকে এসে পড়েছে। এই জটিল সংকট সৃষ্টির জন্য সাধারণ মানুষ কমবেশি প্রায় সব রাজনৈতিক দলকে দায়ী করছে। বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ রাজনৈতিক দল হিসেবে এই সংকট সমাধানের জন্য বিএনপির অগ্রণী ভূমিকা দেখতে চায়। ছোট ছোট অনেক দলের বড় বড় অযৌক্তিক কথার জুতসই জবাব না দিয়ে নীরব থাকা সুধীমহল তুষ্ট হচ্ছে না। অন্যান্য রাজনৈতিক দলের অহেতুক সৃষ্ট জটিলতার দায় কমবেশি বিএনপিকেও বহন করতে হচ্ছে। নানা ঘাতপ্রতিঘাতে অভিজ্ঞ রাজনৈতিক দল হিসেবে বিএনপি মধ্যপন্থার নীতি অনুসরণ করে চলছে। মধ্যপন্থার নীতি অনুসরণ করায় বিএনপির পতাকাতলে ধর্ম-বর্ণ-গোত্র, সমতল, পাহাড়ি, গারো, চাকমা, হাজং, মারমা, ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীসহ ইসলাম ধর্মাবলম্বী সব পক্ষের ধর্মপ্রাণ মানুষ ব্যাপকভাবে এই দলে সমবেত হয়েছে। বিগত কয়েকটি নির্বাচনি ফলাফল বিশ্লেষণ করলে দেখা যায় নিরপেক্ষ নির্বাচন হলে বিএনপি জয়লাভ করে। দেশে এখন নির্বাচনি হাওয়া বইতে শুরু করেছে। নির্বাচনি মৌসুম শুরু হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে নানা রংবেরঙে আধ্যাত্মিক বিশ্লেষণ, পীর, ফকির, ঠাকুর, গণক এমনকি তাবিজকবচ পার্টির আবির্ভাব দেখা যাচ্ছে। অনেকে আবার মাঠ জরিপের নামে তথাকথিত পর্যবেক্ষণ নিয়ে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের দপ্তরে নিয়মিত আনাগোনা করছেন। আগাম নির্বাচনি জরিপ, নানা পীর, ফকির ও গণকদের অতিতৎপরতা এক-এগারোর রাজনৈতিক বিপর্যয় সৃষ্টির কুশীলবদের সঙ্গে কোনো যোগসূত্র আছে কি না, তা রাজনীতিবিদরা অনুসন্ধান করে দখতে পারেন। দুর্জনের ছলের কোনো অভাব হয় না, দুর্জনেরা তেমনি নানা কৌশলে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের অন্দরমহলে আনাগোনা শুরু করেছে। সব রাজনৈতিক দলকে অনুপ্রবেশকারীদের বিষয়ে কঠোর সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত। জুলাই অভ্যুত্থানে নেতৃত্বদানকারী রাজনৈতিক দলসহ সব গণতান্ত্রিক দলের মধ্যে নিয়মিত যোগাযোগ ও প্রয়োজনীয় সমঝোতা থাকা জরুরি। রাজনৈতিক দলে বিভাজনের সুযোগ নিয়ে কুশীলবদের অনুচররা নির্বাচনের মাঠে অর্থকড়ি বিতরণ ও মনগড়া মিথ্যা প্রতিশ্রুতির বন্যা বইয়ে দিচ্ছে। ওই সব মৌসুমি নেতার কাল্পনিক কথাবার্তায় সাধারণ মানুষ বিরক্ত ও ক্ষেত্রবিশেষে বিভ্রান্ত হচ্ছে। মাঠ অনুসন্ধানে দেখা যায় দলীয় হাইকমান্ডের দৃষ্টি আকর্ষণের জন্য প্রাথমিক মনোনয়ন পাওয়ার জন্য মহলবিশেষের নিয়োজিত মৌসুমি ও সুবিধাবাদী প্রার্থীরা ভোটের মাঠে বিভ্রান্তিমূলক প্রচারণা ও গ্রুপিং সৃষ্টি করছেন। ফলে দলের সম্ভাব্য জনপ্রিয় প্রার্থীরা অনেকাংশে অসম দলীয় গ্রুপিংয়ের মধ্য জড়িয়ে যাচ্ছেন। বিশেষ মহল কর্তৃক সুবিধাপ্রাপ্ত মৌসুমি পাখিরা এলাকার বেকার যুবক এবং কিছু ভবঘুরে মার্কা লোককে বিভ্রান্ত করতে পারলেও রাজনৈতিক দলের কর্মী ও সমর্থকদের এদিক-ওদিক নিতে পারছে না। গত ১৭ বছরের আত্মত্যাগের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ দলীয় মনোনয়নপ্রাপ্ত প্রার্থীকে বিজয়ী করার জন্য দলীয় কর্মী-সমর্থকরা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।

দুই. মিষ্টি ফল পাকার গন্ধে যেমন দুধপোকা আসে, রাজনৈতিক দলের জনপ্রিয়তা দেখে তেমন প্রকৃতির সুবিধাবাদীদের দলে ভিড়ে যাওয়ার চেষ্টা একটু বেড়েছে। পাশাপাশি বিজয়ের সম্ভাবনাময় রাজনৈতিক দলের মধ্যে পরিকল্পিতভাবে মাদক কারবারি, চাঁদাবাজ, হাটবাজারের ইজারাদার, বালুমহাল দখলদাররা দলীয় ছত্রছায়া পেতে ও যে কোনো উপায়ে রাজনৈতিক দলে অনুপ্রবেশ করতে মরিয়া হয়ে উঠছে। আওয়ামী লীগ ও ফ্যাসিবাদের দোসররা অনেকেই ভোল পাল্টে এনসিপি, বিএনপি, জামায়াতসহ আন্দোলনকারী রাজনৈতিক দলের ছত্রছায়ায় ভিড়তে ব্যাকুল। আওয়ামী লীগ ও জাতীয় পার্টির অনেকেই সুবিধামতো আশ্রয়ের সন্ধানে পথ খুঁজছে। বাংলাদেশে প্রায় ৭০ লাখ নেশাগ্রস্ত, কর্মহীন ও ভবঘুরে- যাদের কোনো রাজনৈতিক ও দলীয় আনুগত্য নেই। হতাশাগ্রস্ত এই তরুণ-যুবগোষ্ঠী সুযোগসুবিধা হাতিয়ে মধু খেয়ে পরিবেশকে কলুষিত করাই তাদের কাজ। কর্মহীন, নেশাগ্রস্ত, ভবঘুরে এই বেকার যুবকরা সন্ত্রাসী-চাঁদাবাজ গ্রুপ নেতাদের ছত্রছায়ায় সন্ত্রাস ও গ্রুপবাজিতে লিপ্ত হয়। হাটবাজার, ফুটপাত, গার্মেন্টের ঝুট, বালুমহাল, ভূমি রেজিস্ট্রেশন অফিসের দখল নিতে চাঁদাবাজ নেতার হয়ে গ্রুপ অনুসারীদের নিয়ে দখলে নেওয়া। এই বিরাট ভবঘুরে গ্রুপিংবাজদের দলীয় কোনো অনুগত্য নেই। মাঝেমধ্যে রাজনৈতিক কর্মসূচিতে অংশ নিয়ে দলীয় অন্তঃকোন্দল ও গ্রুপিং করাই তাদের অন্যতম প্রধান কাজ।

তিন. দুর্নীতিগ্রস্ত গ্রুপবাজ নেতারা তাদের অনুগত কর্মীদের আয়োজিত সভায় ও মাঠঘাটের বক্তৃতায় কথার ফুলঝুরি ছোটায়। তারা নিজেদের জাহির করে, তারা জিয়া পরিবার, তারেক রহমানের আশীর্বাদপুষ্ট ও বিশ্বস্ত হাতিয়ার। যা ইচ্ছা মনগড়া ভাষণ দিয়ে দলকে অনেকাংশে বিতর্কিত করে। এই সুবিধাবাদীরা দলের নীতি-আদর্শ ও শৃঙ্খলা কোনোটাই মানতে নারাজ। কথার ফুলঝুরি যতই ফোটাক ভোটের বাজারে সাধারণ মানুষের কাছে এদের কোনো দাম নাই। সাধারণ মানুষ মাদক কারবারি, চাঁদবাজ, সন্ত্রাসী ও গ্রুপবাজদের ঘৃণা করে। দলের আদর্শে অনুপ্রাণিত মফস্বলের প্রকৃত দলীয় তৃণমূল নেতা-কর্মীদের সাধারণ মানুষ এখনো সমীহ করে। মফস্বল, থানা ও জেলা পর্যায়ে রাজনৈতিক চর্চা বজায় রাখা সম্ভব হলে মফস্বল, থানা ও জেলা পর্যায়ে থেকে ভবিষ্যতে গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক নেতৃত্ব গড়ে উঠবে। কিন্তু দুঃখের বিষয় মফস্বলের রাজনীতি এখন সন্ত্রাস, মাদক কারবার, চাঁদাবাজ ও দখলবাজদের নিয়ন্ত্রণে চলে গেছে। মাদকসন্ত্রাসী-চাঁদাবাজরা এখন বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের স্থানীয় নেতা বনে গেছে। রাজনৈতিক দলের তৃণমূলে শৃঙ্খলা, গঠনতন্ত্র ও দলীয় আদর্শ চর্চার অভাবে ওয়ার্ড, থানা, জেলা ও গ্রামাঞ্চল থেকে নেতৃত্ব তৈরি হচ্ছে না। চিন্তাশীল সমাজবিশ্লেষকদের এই ভয়াবহ বিপদ সম্পর্কে গবেষণা করতে হবে। এই ভয়াবহ রাজনৈতিক পরিস্থিতি পরিবর্তনের জন্য বিভিন্ন রাজনৈতিক দলকে সম্মিলিতভাবে এগিয়ে আসতে হবে। আশার কথা, এই দেশে অতীতে ভয়াবহ রাজনৈতিক মহাদুর্যোগ ও সংকটকালে সম্ভাবনাময় জাতীয় নেতৃত্ব গড়ে ওঠার ইতিহাস আছে। মওলানা ভাসানী, শেরেবাংলা, সোহরাওয়ার্দী, শেখ মুজিব, তাজউদ্দীন, শহীদ জিয়াউর রহমান, বেগম খালেদা জিয়ার মতো নেতৃত্ব মহাতুফান মোকাবিলা করেই গড়ে ওঠে। রাজনৈতিক মহাসংকট ও দুর্যোগজনক পরিস্থিতিতে দেশের সাধারণ মানুষ তাঁদের নেতৃত্বের আসনে বরণ করেন। পরবর্তী সময়ে তাঁরাও সফলতার সঙ্গে দুর্যোগপূর্ণ পরিস্থিতি মোকাবিলা করে যোগ্যতা ও দক্ষতার সঙ্গে নিজ নেতৃত্বের ভিত্তি রচনা করে গেছেন। কেউ কেউ ক্ষমতায় যাওয়ার পর নিজের কর্মে বিতর্কিত হয়েছেন। বর্তমান দেশের চতুর্মুখী রাজনৈতিক সংকটকালে তারেক রহমান চতুর্মুখী সংকট মোকাবিলা করে চলেছেন। দক্ষতা ও বিচক্ষণতার সঙ্গে জটিল রাজনৈতিক সংকট মোকাবিলা-সমাধানে নেতৃত্ব দিচ্ছেন। নির্বাসনে থেকেও তারেক রহমান গোটা বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দিতে সফলকাম হচ্ছেন।

রাষ্ট্রক্ষমতায় অনেকে যাবে-আসবে। কিন্তু দেশের জন্য এখন প্রয়োজন একজন স্টেটসম্যান। দেশের সাধারণ মানুষ আশা করে শহীদ জিয়া, খালেদা জিয়ার মতো তারেক রহমান এই জাতিকে নেতৃত্ব দিক। পিতা শহীদ জিয়া, মাতা বেগম খালেদা জিয়ার মতো গৌরবোজ্জ্বল অতীত তারেক রহমানকে বরণ করবে। বাংলাদেশের সাধারণ মানুষ আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মাধ্যমে তারেক রহমানকে বাংলাদেশের গ্রহণযোগ্য নেতা হিসেবে বরণ করবে। তারেক রহমান তিনি শুধু বিএনপির নয়, বাংলাদেশের আশা ও সম্ভাবনার সারথি।

চার. বাংলাদেশের আনাচকানাচে এখনো অনেক ভালো মানুষ আছে। শতপ্রতিবন্ধকতার মধ্যেও তারা দেশ ও মানুষের কল্যাণের জন্য কাজ করে। যদিও দেশের বিভিন্ন জেলা ও উপজেলার তৃণমূল পর্যায়ের বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের কমিটি গঠিত হয়েছে অনেক ক্ষেত্রেই বিতর্কিত লোকদের দিয়ে। একসময় রাজনৈতিক কর্মীরা শ্রমিকের মজুরির ন্যায্য দাবিতে সংগ্রাম করত, কৃষকদের সারের দাবিতে মাঠে কাজ করত, সামাজিক স্থিতিশীলতা বজায় রাখার জন্য বেকার যুবকদের কর্মসংস্থানের জন্য সমবায় সমিতি, পাঠাগার ও ক্লাব প্রতিষ্ঠা করত, মাদক নিরাময় কেন্দ্র গড়ে তুলত। একশ্রেণির সুবিধাবাদী টাউট তাদের স্বার্থ আদায়ের জন্য বেকার যুবক রাজনৈতিক নেতা-কর্মীদের বিভিন্নভাবে অপব্যবহার করছে। সুবিধাবাদী টাউটদের খপ্পরে পড়ে সম্ভাবনাময় অনেক রাজনৈতিক নেতার জীবন রংমহলের মোহে জড়িয়ে সর্বস্বান্ত করেছে। গ্রুপ রাজনীতি ও প্রশাসনের চামচামি আর সুবিধাবাদীদের আধিপত্যের কারণে আদর্শবাদী রাজনৈতিক নেতা-কর্মীরা পদে পদে লাঞ্ছিত হচ্ছেন।

দুষ্ট চক্রের প্রভাবে মফস্বল, থানা, জেলা ও উপজেলা পর্যায়ের অসংখ্য আদর্শবান নেতার রাজনৈতিক ভবিষ্যৎ অঙ্কুরে বিনষ্ট হচ্ছে। সুবিধাবাদী, দুর্নীতিবাজ ও গ্রুপবাজ নেতাদের দাপটে আদর্শবাদী নেতা-কর্মীরা কোণঠাসা অবস্থার মধ্যে পড়েছেন। গ্রুপবাজ আগাছার দল রাজনীতিকে কলুষিত করে দলকে পাপ আর দুর্নীতিতে নিমজ্জিত করে রাখতে চায়। মফস্বলের কর্মী-সমর্থক ও তৃণমূল মাঠের প্রকৃত নেতা-কর্মীরাই দলের প্রাণশক্তি। দলের প্রাণ তৃণমূল নেতা-কর্মীদের শ্রম-ঘামে দল আজও উজ্জীবিত আছে। কিন্তু দুঃখের বিষয় সুবিধাবাদী, অসাধু ও দুর্নীতিগ্রস্ত কোটারি একটি চক্রের হাতে রাজনীতি এখনো ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। অসাধু চক্রের সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের হাত থেকে সাংগঠনিক দায়িত্ব উদ্ধার করতে হবে। সংগঠনে সাংগঠনিক শৃঙ্খলা ও দলীয় আদর্শ চর্চার উন্মুক্ত পরিবেশ গড়ে তুলতে হবে। স্বজনপ্রীতি, দুর্নীতি ও বিশৃঙ্খলার কারণে নিবেদিতপ্রাণ রাজনৈতিক নেতা-কর্মীরা দারুণ কষ্টে আছে। ধীরে ধীরে গ্রুপবাজ চিহ্নিত নেতৃত্ব সরিয়ে গণমানুষের নেতাদের নেতৃত্ব ফিরে আসবে।

পাঁচ. সাম্প্রতিককালে প্রায় সব রাজনৈতিক দলের মধ্য গ্রুপিং নামক এক ভয়াবহ ক্যানসার মাথা চাড়া দিয়ে উঠেছে। গ্রুপিংয়ের ছত্রছায়ায় দুর্বৃত্তরা রাজনৈতিক আবরণে মাদক, চাঁদাবাজি, দখল বেদখলে লিপ্ত হয়েছে। যা দমন করতে না পারলে রাজনীতি ও সংগঠন কল্যাণের চেয়ে অকল্যাণই ডেকে আনবে। দেশের অনেক জেলা ও উপজেলার পাড়া-মহল্লা এমনকি গ্রামাঞ্চলের সাধারণ মানুষ পর্যন্ত কিছু কিছু জায়গায় রাজনৈতিক দলের বিষয়ে আতঙ্কিতবোধ করছে। এই ভয়াবহ নষ্ট রাজনীতির প্রবণতা রুখতে না পারলে সাম্য, মানবিক মর্যাদা ও সামাজিক ন্যায়বিচারের বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা করা সম্ভব হবে না। এ কাজ শুধু বিএনপির একার কাজ নয়। সামাজিক বিপর্যয় ও নৈরাজ্য সব রাজনৈতিক দলকে একসঙ্গে ঐকমত্য সৃষ্টি করে ঐক্যবদ্ধভাবে দায়িত্ব পালন করতে হবে। এসব সামাজিক বিষয়ে রাজনৈতিক দলের দায়িত্ব সবচেয়ে বেশি। জুলাই গণ অভ্যুত্থানের পর থেকে একটি দায়িত্বশীল রাজনৈতিক দল হিসেবে এ ধরনের অন্যায় ও অপকর্মের বিরুদ্ধে বিএনপি নিজের দলের নেতা-কর্মীদের বারবার সতর্ক করেছে। ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান নিজে দলের নেতা-কর্মীদের বিষয়ে জিরো টলারেন্স নীতি প্রয়োগ করছেন। আগামী দিনে একটি নতুন বাংলাদেশ গড়তে হলে রাজনৈতিক দলগুলোকেই সবচেয়ে বড় ভূমিকা রাখতে হবে। অন্য দল যা-ই করুক মানুষ বিএনপির দিকে তাকিয়ে আছে। দেশের মানুষ চায় সর্ববৃহৎ রাজনৈতিক দল হিসেবে বিএনপি সাধারণ মানুষের আকাক্সক্ষার বাইরে কোনো অন্যায়কে যেন প্রশ্রয় না দেয়। আগামী দিনের রাজনীতিতে প্রত্যেকটি দলকেই মনে রাখতে হবে জুলাই গণ অভ্যুত্থানের আকাক্সক্ষা কী ছিল?  শহীদের আত্মত্যাগ এবং আহত ব্যক্তিদের শারীরিক এবং মানসিক যন্ত্রণার মূল্য পরিশোধ করার পথ শুধু একটাই খোলা আছে আর তা হচ্ছে দেশে পরিচ্ছন্ন একটা রাজনৈতিক ব্যবস্থা গড়ে তোলা। একা কোনো দল বা ব্যক্তি কারও পক্ষেই তা সম্ভব নয়। তবে নেতৃত্বের আগামী দায়িত্বটা বিএনপিকেই নিতে হবে। সব দলের সব পর্যায়ের নেতা-কর্মীর গণতন্ত্র, আইনের শাসন এবং ন্যায়বিচারের প্রতি দৃঢ় অঙ্গীকারই পারে বাংলাদেশের রাজনীতির সংস্কৃতি পাল্টে দিতে। অনেক রক্ত আর জীবনের বিনিময়ে বাংলাদেশকে নতুন করে সাজানোর যে সুযোগ আমরা পেয়েছি তাকে কাজে লাগানো প্রতিটি নাগরিকের দায়িত্ব।

লেখক : বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার বিশেষ সহকারী

এই বিভাগের আরও খবর
ঢাবি অ্যালামনাই : প্রজন্ম থেকে প্রজন্মের সেতুবন্ধ
ঢাবি অ্যালামনাই : প্রজন্ম থেকে প্রজন্মের সেতুবন্ধ
ঋণের দায়ে আত্মহত্যা
ঋণের দায়ে আত্মহত্যা
বাণিজ্যিক আদালত
বাণিজ্যিক আদালত
জাহান্নামের কঠিন শাস্তি
জাহান্নামের কঠিন শাস্তি
মামুনুল হকের সফর ও আফগান ইতিকথা
মামুনুল হকের সফর ও আফগান ইতিকথা
কীটনাশকের অপব্যবহার
কীটনাশকের অপব্যবহার
শিক্ষককে সম্মান না দিলে জাতি অন্ধকারেই থাকবে
শিক্ষককে সম্মান না দিলে জাতি অন্ধকারেই থাকবে
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি
নির্বাচন প্রশ্নে চাই জাতীয় ঐক্য
নির্বাচন প্রশ্নে চাই জাতীয় ঐক্য
আওয়াজ আর কাজের দোস্তি
আওয়াজ আর কাজের দোস্তি
ইসলামে ভোট ও ভোটারের অবস্থান
ইসলামে ভোট ও ভোটারের অবস্থান
গ্যাসসংকট
গ্যাসসংকট
সর্বশেষ খবর
কর্মক্ষেত্রে বড় ধরনের পরিবর্তন আনবে এআই
কর্মক্ষেত্রে বড় ধরনের পরিবর্তন আনবে এআই

৮ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সড়কে পাওয়া শিশুর পরিবারের সন্ধানে ডিএমপি
সড়কে পাওয়া শিশুর পরিবারের সন্ধানে ডিএমপি

১৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

পুরান ঢাকার লক্ষ্মীবাজারে খেলার মাঠ থেকে বস্ত্র মেলা উচ্ছেদ
পুরান ঢাকার লক্ষ্মীবাজারে খেলার মাঠ থেকে বস্ত্র মেলা উচ্ছেদ

২০ মিনিট আগে | নগর জীবন

গাজার জন্য যাত্রা করা গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলার কাছে ভয়াবহ বিস্ফোরণ
গাজার জন্য যাত্রা করা গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলার কাছে ভয়াবহ বিস্ফোরণ

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লেভান্তেকে উড়িয়ে শতভাগ জয়ের ধারায় রিয়াল মাদ্রিদ
লেভান্তেকে উড়িয়ে শতভাগ জয়ের ধারায় রিয়াল মাদ্রিদ

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আলোচনায় রাজি নয় ইরান : খামেনি
পারমাণবিক ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আলোচনায় রাজি নয় ইরান : খামেনি

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপার টাইফুন রাগাসার তাণ্ডবে তাইওয়ানে নিহত ১৪, নিখোঁজ ১২৪
সুপার টাইফুন রাগাসার তাণ্ডবে তাইওয়ানে নিহত ১৪, নিখোঁজ ১২৪

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার জীববৈচিত্র্য পুনরুদ্ধারে ১৬০০ গাছের চারা রোপণ
ঢাকার জীববৈচিত্র্য পুনরুদ্ধারে ১৬০০ গাছের চারা রোপণ

৩৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

বায়ুদূষণের শীর্ষে লাহোর, ঢাকার পরিস্থিতি কী?
বায়ুদূষণের শীর্ষে লাহোর, ঢাকার পরিস্থিতি কী?

৪১ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাজধানীতে হিযবুত তাহরীরের দুই সদস্য গ্রেফতার
রাজধানীতে হিযবুত তাহরীরের দুই সদস্য গ্রেফতার

৪২ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঝড়-বৃষ্টির গতিপথ পরিবর্তন হচ্ছে
ঝড়-বৃষ্টির গতিপথ পরিবর্তন হচ্ছে

৪৪ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

অসদুপায় অবলম্বন: ঢাকা বোর্ডের ৪১ শিক্ষার্থীর পরীক্ষা বাতিল
অসদুপায় অবলম্বন: ঢাকা বোর্ডের ৪১ শিক্ষার্থীর পরীক্ষা বাতিল

৪৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সারাদেশে পুলিশি অভিযানে ২৪ ঘণ্টায় গ্রেফতার ১,৫৭৯
সারাদেশে পুলিশি অভিযানে ২৪ ঘণ্টায় গ্রেফতার ১,৫৭৯

৫১ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

৫৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

জাতিসংঘের অধিবেশনে নির্বাচনী প্রস্তুতির রূপরেখা দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
জাতিসংঘের অধিবেশনে নির্বাচনী প্রস্তুতির রূপরেখা দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্র বাড়াচ্ছে, আর যুক্তরাজ্য কমাচ্ছে ভিসা ফি
যুক্তরাষ্ট্র বাড়াচ্ছে, আর যুক্তরাজ্য কমাচ্ছে ভিসা ফি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দেওয়া মানে হামাসকে পুরস্কৃত করা: জাতিসংঘে ট্রাম্প
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দেওয়া মানে হামাসকে পুরস্কৃত করা: জাতিসংঘে ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাদুল্লাপুরে হত্যার অভিযোগে কবর থেকে তোলা হলো বৃদ্ধার মরদেহ
সাদুল্লাপুরে হত্যার অভিযোগে কবর থেকে তোলা হলো বৃদ্ধার মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষিকাকে ধর্ষণ: কক্সবাজারে তিন যুবকের যাবজ্জীবন
শিক্ষিকাকে ধর্ষণ: কক্সবাজারে তিন যুবকের যাবজ্জীবন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিউইয়র্কের রাস্তায় আটকা পড়ে ট্রাম্পকে ফোন ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট মাখোঁর
নিউইয়র্কের রাস্তায় আটকা পড়ে ট্রাম্পকে ফোন ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট মাখোঁর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের নির্বিঘ্নে এলডিসি উত্তরণে ডব্লিউটিওর পূর্ণ সমর্থন কামনা প্রধান উপদেষ্টার
বাংলাদেশের নির্বিঘ্নে এলডিসি উত্তরণে ডব্লিউটিওর পূর্ণ সমর্থন কামনা প্রধান উপদেষ্টার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ঘিরে অবৈধ দোকানপাট উচ্ছেদ করল ডিএসসিসি
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ঘিরে অবৈধ দোকানপাট উচ্ছেদ করল ডিএসসিসি

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ সেপ্টেম্বর)

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বান্দরবানে বড় ভাইয়ের ছুরিকাঘাতে ছোট ভাই নিহত
বান্দরবানে বড় ভাইয়ের ছুরিকাঘাতে ছোট ভাই নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্ত্রী হত্যার ১৪ ছর পর যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত স্বামী গ্রেফতার
স্ত্রী হত্যার ১৪ ছর পর যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত স্বামী গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে অর্ধকোটি টাকার বৈদ্যুতিক সরঞ্জামসহ ৯ ডাকাত গ্রেপ্তার
নারায়ণগঞ্জে অর্ধকোটি টাকার বৈদ্যুতিক সরঞ্জামসহ ৯ ডাকাত গ্রেপ্তার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে পুকুর থেকে অজ্ঞাত কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
রূপগঞ্জে পুকুর থেকে অজ্ঞাত কিশোরের মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানে ৯ মাসে এক হাজার মানুষের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর: আইএইচআর
ইরানে ৯ মাসে এক হাজার মানুষের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর: আইএইচআর

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়িতে বিএনপির জনসভা
রাজবাড়িতে বিএনপির জনসভা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ফাইনালের স্বপ্ন বাঁচিয়ে রাখল পাকিস্তান
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ফাইনালের স্বপ্ন বাঁচিয়ে রাখল পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
ইতিহাসের সর্বনিম্ন পর্যায়ে ভারতীয় রুপির মান
ইতিহাসের সর্বনিম্ন পর্যায়ে ভারতীয় রুপির মান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আখতারের ওপর ডিম নিক্ষেপকারী আওয়ামী লীগ কর্মী আটক
আখতারের ওপর ডিম নিক্ষেপকারী আওয়ামী লীগ কর্মী আটক

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাডার ফাঁকি দিতে সক্ষম চীনের যে ভয়ংকর যুদ্ধবিমান
রাডার ফাঁকি দিতে সক্ষম চীনের যে ভয়ংকর যুদ্ধবিমান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্তর্বর্তী সরকারকে ক্ষমা চাইতে হবে : তাজনুভা
অন্তর্বর্তী সরকারকে ক্ষমা চাইতে হবে : তাজনুভা

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিল আরও ছয় দেশ
ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিল আরও ছয় দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’
‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’

১৯ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

বিএনপির মনোনয়ন তালিকা নিয়ে বিভ্রান্তি ছড়ানো হচ্ছে: রিজভী
বিএনপির মনোনয়ন তালিকা নিয়ে বিভ্রান্তি ছড়ানো হচ্ছে: রিজভী

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে নিউইয়র্কে নিহত পুলিশ কর্মকর্তার পরিবারের সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে নিউইয়র্কে নিহত পুলিশ কর্মকর্তার পরিবারের সাক্ষাৎ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টিকে থাকার লড়াই: পাকিস্তান-শ্রীলঙ্কার সামনে জটিল সমীকরণ
টিকে থাকার লড়াই: পাকিস্তান-শ্রীলঙ্কার সামনে জটিল সমীকরণ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম
যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম

১৯ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

নিউইয়র্ক বিমানবন্দরের ঘটনায় অন্তর্বর্তী সরকারের বিবৃতি
নিউইয়র্ক বিমানবন্দরের ঘটনায় অন্তর্বর্তী সরকারের বিবৃতি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামাসকে অস্ত্র সমর্পণ করতে বললেন মাহমুদ আব্বাস
হামাসকে অস্ত্র সমর্পণ করতে বললেন মাহমুদ আব্বাস

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউইয়র্কের রাস্তায় আটকা পড়ে ট্রাম্পকে ফোন ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট মাখোঁর
নিউইয়র্কের রাস্তায় আটকা পড়ে ট্রাম্পকে ফোন ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট মাখোঁর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের জন্য ‘রেড লাইন’ ঘোষণা সৌদি-ফ্রান্সের
ইসরায়েলের জন্য ‘রেড লাইন’ ঘোষণা সৌদি-ফ্রান্সের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আখতারের ওপর ডিম নিক্ষেপ অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা: প্রেস সচিব
আখতারের ওপর ডিম নিক্ষেপ অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা: প্রেস সচিব

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমির হামজাকে আইনি নোটিশ, ক্ষমা চাইতে ৪৮ ঘণ্টা
আমির হামজাকে আইনি নোটিশ, ক্ষমা চাইতে ৪৮ ঘণ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিউইয়র্কে ন্যক্কারজনক হামলা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়: মুশফিকুল আনসারী
নিউইয়র্কে ন্যক্কারজনক হামলা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়: মুশফিকুল আনসারী

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেকর্ড ভেঙে দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ দামে স্বর্ণ
রেকর্ড ভেঙে দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ দামে স্বর্ণ

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ফাইনালের স্বপ্ন বাঁচিয়ে রাখল পাকিস্তান
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ফাইনালের স্বপ্ন বাঁচিয়ে রাখল পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস
আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস

১৯ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

নিউজিল্যান্ড ছাড়ার হিড়িক নাগরিকদের, অভিবাসী নিতে নতুন পদক্ষেপ কর্তৃপক্ষের
নিউজিল্যান্ড ছাড়ার হিড়িক নাগরিকদের, অভিবাসী নিতে নতুন পদক্ষেপ কর্তৃপক্ষের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেকোনো হুমকির জবাব দিতে প্রস্তুত, ইরানের হুঁশিয়ারি
যেকোনো হুমকির জবাব দিতে প্রস্তুত, ইরানের হুঁশিয়ারি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্তঃসত্ত্বাদের ব্যথানাশক ওষুধ না খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে সমালোচনার মুখে ট্রাম্প
অন্তঃসত্ত্বাদের ব্যথানাশক ওষুধ না খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে সমালোচনার মুখে ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে প্রথমবারের মতো বিমানবন্দরে পাইপলাইনে জ্বালানি সরবরাহ শুরু
দেশে প্রথমবারের মতো বিমানবন্দরে পাইপলাইনে জ্বালানি সরবরাহ শুরু

১৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বেলজিয়ামের রাণী এবং সাবেক ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বেলজিয়ামের রাণী এবং সাবেক ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাৎ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ওপর পূর্ণ অস্ত্র নিষেধাজ্ঞা আরোপ করল স্পেন
ইসরায়েলের ওপর পূর্ণ অস্ত্র নিষেধাজ্ঞা আরোপ করল স্পেন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রূপপুর গ্রিন সিটির বালিশকাণ্ডে শাস্তি পেলেন দুই প্রকৌশলী
রূপপুর গ্রিন সিটির বালিশকাণ্ডে শাস্তি পেলেন দুই প্রকৌশলী

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেম্বেলের হাতে ব্যালন ডি’অর, বনমাতির তিনে তিন
দেম্বেলের হাতে ব্যালন ডি’অর, বনমাতির তিনে তিন

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এবার জাতিসংঘকে ‘অকার্যকর’ আখ্যা দিলেন ট্রাম্প
এবার জাতিসংঘকে ‘অকার্যকর’ আখ্যা দিলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদির গ্র্যান্ড মুফতির ইন্তেকাল
সৌদির গ্র্যান্ড মুফতির ইন্তেকাল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
নিউইয়র্কে তুলকালাম
নিউইয়র্কে তুলকালাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৩০ আসন চেয়েছিল মন্তব্য ফখরুলের
৩০ আসন চেয়েছিল মন্তব্য ফখরুলের

প্রথম পৃষ্ঠা

শঙ্কা বাড়াচ্ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু
শঙ্কা বাড়াচ্ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের সামনে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
ভারতের সামনে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

প্রবাসী নেতারাও চান বিএনপির মনোনয়ন
প্রবাসী নেতারাও চান বিএনপির মনোনয়ন

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৮০টি ইলিশের দাম ২ লাখ ১৩ হাজার টাকা
৮০টি ইলিশের দাম ২ লাখ ১৩ হাজার টাকা

নগর জীবন

স্বীকৃতির পরও ফিলিস্তিনে বর্বরতা
স্বীকৃতির পরও ফিলিস্তিনে বর্বরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ বলপ্রয়োগের নির্দেশ দেন সাবেক ডিএমপি কমিশনার হাবিব
সর্বোচ্চ বলপ্রয়োগের নির্দেশ দেন সাবেক ডিএমপি কমিশনার হাবিব

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিতে ছয়, একক প্রার্থী জামায়াতের
বিএনপিতে ছয়, একক প্রার্থী জামায়াতের

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে ভোট ব্যাপক প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারিতে ভোট ব্যাপক প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ডেম্বেলে আইতানার হাতে ব্যালন ডিঅর
ডেম্বেলে আইতানার হাতে ব্যালন ডিঅর

মাঠে ময়দানে

বিতর্কিত ভোটার তালিকায় নেই ২১ কাউন্সিলর
বিতর্কিত ভোটার তালিকায় নেই ২১ কাউন্সিলর

মাঠে ময়দানে

মামুনুল হকের সফর ও আফগান ইতিকথা
মামুনুল হকের সফর ও আফগান ইতিকথা

সম্পাদকীয়

সৌদির গ্র্যান্ড মুফতির ইন্তেকাল
সৌদির গ্র্যান্ড মুফতির ইন্তেকাল

প্রথম পৃষ্ঠা

টানা বৃষ্টিতে ব্যাহত কলকাতার জনজীবন পাঁচজনের মৃত্যু
টানা বৃষ্টিতে ব্যাহত কলকাতার জনজীবন পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

লন্ডনের কলি কি নিউইয়র্কে ফুল হয়ে ফুটবে?
লন্ডনের কলি কি নিউইয়র্কে ফুল হয়ে ফুটবে?

প্রথম পৃষ্ঠা

টঙ্গীতে দগ্ধ ফায়ার ফাইটার শামীমের মৃত্যু
টঙ্গীতে দগ্ধ ফায়ার ফাইটার শামীমের মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজায় তিন স্তরের নিরাপত্তা
দুর্গাপূজায় তিন স্তরের নিরাপত্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রশাসনের চোখ জনপ্রশাসনে
প্রশাসনের চোখ জনপ্রশাসনে

পেছনের পৃষ্ঠা

গুজব ছড়ালে ব্যবস্থা
গুজব ছড়ালে ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের সংস্কার চায় না ভারত
বাংলাদেশের সংস্কার চায় না ভারত

নগর জীবন

কোনো নেতা-কর্মীকে সবুজ সংকেত দেওয়া হয়নি
কোনো নেতা-কর্মীকে সবুজ সংকেত দেওয়া হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

শরীরে পেট্রোল ঢেলে রিকশাচালকের মৃত্যু
শরীরে পেট্রোল ঢেলে রিকশাচালকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম ক্যানসার ইনস্টিটিউটে রোগীর ৬০ শতাংশই নারী
চট্টগ্রাম ক্যানসার ইনস্টিটিউটে রোগীর ৬০ শতাংশই নারী

প্রথম পৃষ্ঠা

হাজারো কষ্ট সত্ত্বেও তিনি দেশ ছেড়ে যাননি
হাজারো কষ্ট সত্ত্বেও তিনি দেশ ছেড়ে যাননি

নগর জীবন

পিআরের মাধ্যমে ফ্যাসিজম ফেরানোর চেষ্টা
পিআরের মাধ্যমে ফ্যাসিজম ফেরানোর চেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ি ও গাড়ির ঋণসীমা বাড়ানোর দাবি এবিবির
বাড়ি ও গাড়ির ঋণসীমা বাড়ানোর দাবি এবিবির

নগর জীবন

বাগেরহাট-১ থেকে ফকিরহাটকে বিচ্ছিন্ন করা কেন অবৈধ নয়
বাগেরহাট-১ থেকে ফকিরহাটকে বিচ্ছিন্ন করা কেন অবৈধ নয়

নগর জীবন

গণভোটই সমস্যার একমাত্র সমাধান
গণভোটই সমস্যার একমাত্র সমাধান

নগর জীবন