শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৪ জুলাই, ২০২৫ আপডেট: ০০:১৬, বৃহস্পতিবার, ২৪ জুলাই, ২০২৫

চুল পাকে প্রজ্ঞায়, দাড়ি পাকে কাটায়

মন্‌জুরুল ইসলাম
প্রিন্ট ভার্সন
চুল পাকে প্রজ্ঞায়, দাড়ি পাকে কাটায়

আনোয়ার জাহিদ ছিলেন মূলত সাংবাদিক। তিনি বিভিন্ন জাতীয় দৈনিক ও প্রভাবশালী সাপ্তাহিক পত্রিকায় সাংবাদিকতা করেছেন। সেই সঙ্গে ছিলেন রাজনীতিবিদ। ছাত্রলীগের রাজনীতি দিয়ে শুরু, তারপর সংসদ সদস্য হয়েছেন, মন্ত্রী হয়েছেন এবং সর্বশেষ ছিলেন বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার উপদেষ্টা।  ছিলেন সাংবাদিক ইউনিয়নের তুখোড় নেতা। অত্যন্ত সুদর্শন, পরিপাটি, প্রাজ্ঞ ব্যক্তিত্ব। খুব সুন্দর করে গুছিয়ে শুদ্ধ উচ্চারণে কথা বলতেন। একবার বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়ন এবং ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের এক যৌথসভা অনুষ্ঠিত হয়। ওই সভায় একজন সাংবাদিক নেতার বক্তব্যের জবাবে চৌকশ তীক্ষè কটাক্ষ করে আনোয়ার জাহিদ বলেছিলেন, ‘চুল পাকে প্রজ্ঞায়, দাড়ি পাকে কাটায়  (শেভ করায়)।’ তাঁর সেই অর্থপূর্ণ বক্তব্যটি আজকের দিনে খুবই তাৎপর্যপূর্ণ। আমাদের বর্তমান রাজনৈতিক অবস্থার দিকে তাকালে তাঁর সেই ধারালো বক্তব্যের মর্ম অনুধাবন করা যায়। দেশের রাজনীতি এখন দুুটি ধারায় প্রবাহিত। রাজনৈতিক প্রজ্ঞায় যাদের চুল পেকেছে তারা এক ধরনের রাজনীতি করার চেষ্টা করছেন। আর যাদের চুল-দাড়ি কিছুই পাকেনি, পদে পদে প্রজ্ঞার ঘাটতি প্রকাশ পাচ্ছে, যাদের আছে শুধু তারুণ্য, তারা ভিন্ন ধারায় রাজনীতি করছেন। দুই ধারার রাজনীতিতে আমজনতা খেই হারিয়ে ফেলছে। শান্তি খুঁজতে খুঁজতে আরও অশান্তি বাড়ছে। অটোপাসে যেমন শিক্ষার বারোটা বেজে গেছে, রাজনীতিতেও যদি অটোপাস ব্যবস্থা চালু হয়, তাহলে জাতির কপালে দুঃখ আছে। জনগণের কাছে পরীক্ষা দিয়ে রাজনীতিতে পাস করতে হয়। রাজনীতিতে অটোপাসের কোনো সুযোগ নেই।

১৯ জুলাই রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জামায়াতে ইসলামী সমাবেশ করেছে। এটি একটি রাজনৈতিক শোডাউন। সাত দফা দাবি আদায়ের শোডাউন। বিশাল এ সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্য দিতে গিয়ে অসুস্থ হয়ে পড়েন দলের আমির ডা. শফিকুর রহমান। কিছুটা সুস্থবোধ করে তিনি তাঁর অসমাপ্ত বক্তব্য শেষ করেন এবং পরে দ্রুত তাঁকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। ৬৭ বছরের একজন বয়োজ্যেষ্ঠ মানুষ, প্রচণ্ড গরমে অসুস্থ হয়েছেন এটা অস্বাভাবিক কিছু নয়। তিনি একজন প্রাজ্ঞ রাজনীতিবিদ। ছাত্রজীবন থেকেই সক্রিয় রাজনৈতিক জাতীয় দৈনিক ও প্রভাবশালী সাপ্তাহিক পত্রিকায় সাংবাদিকতা কর্মী। ১৯৭৩ সালে জাসদ ছাত্রলীগের মাধ্যমে তার রাজনৈতিক জীবনের শুরু। পরে ১৯৭৭ সালে ইসলামী ছাত্রশিবিরে যুক্ত হন। তার পর থেকে ধীরে ধীরে ৫২ বছরের রাজনীতির পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে তিনি আজ জামায়াতে ইসলামীর আমির। দলের নেতা-কর্মীরা তার জন্য নিবেদিতপ্রাণ। তিনি শুধু দলের নেতা-কর্মীদের কাছেই শ্রদ্ধেয় নন, অন্য রাজনৈতিক দলের নেতারাও তাকে সমীহ করেন। তিনি একজন সজ্জন মানুষ। সদা হাস্যোজ্জ্বল। তার অসুস্থতার কথা শুনে উদ্বেগ প্রকাশ করেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। রাজনীতিতে তিনিও একজন পোড় খাওয়া নেতা। তার সাহসী এবং গ্রহণযোগ্য নেতৃত্বের সুবাদেই বিএনপি নেতা-কর্মীদের কাছে তিনি শ্রদ্ধা ও ভালোবাসার মানুষ। তারেক রহমান অত্যন্ত বিনয়ী। প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস তারেক রহমানের বিনয় ও ব্যক্তিত্বের প্রশংসা করেছেন। একজন বয়োজ্যেষ্ঠ রাজনৈতিক নেতার অসুস্থতার খবরে তিনি শুধু বিচলিত, উদ্বিগ্নই হননি, দলের দুজন গুরুত্বপূর্ণ সিনিয়র নেতাকে হাসপাতালে পাঠিয়েছেন। বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এবং ড. আবদুল মঈন খান জামায়াত আমির ডা. শফিকুর রহমানকে দেখতে হাসপাতালে যান। বিএনপি নেতারা যখন জামায়াত আমিরকে দেখতে যান তখন হাসপাতালের কেবিনে দলটির সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার এবং নায়েবে আমির ডা. সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের উপস্থিত ছিলেন। অসুস্থ আমিরকে দেখতে যাওয়ার মধ্য দিয়ে পারস্পরিক রাজনৈতিক শিষ্টাচার প্রকাশ পেল। এটাই আমাদের দেশের সংস্কৃতি।

আমিরের সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে মির্জা ফখরুল ইসলাম গণমাধ্যমকে বলেন, ‘বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নির্দেশে জামায়াতের আমিরকে দেখতে এসেছি। রাজনৈতিক শিষ্টাচার হিসেবে দেখতে আসা আমাদের দায়িত্ব। রাজনৈতিক নেতারা অসুস্থ হয়ে পড়লে তাকে দেখতে যাওয়া  পবিত্র দায়িত্ব বলে মনে করি। সে হিসেবে আমরা দুজন ওনার সঙ্গে দেখা করতে এসেছি। বাংলাদেশের রাজনীতির সংকটময় মুহূর্তে আমির সাহেবের সুস্থ হওয়া জরুরি।’

এ সময় জামায়াতের নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, জামায়াতের আমিরকে বিএনপি নেতারা দেখতে আসায় তারা কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছেন। জামায়াতের আমির বিএনপি চেয়ারপারসন ম্যাডাম খালেদা জিয়া এবং ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে সালাম জানিয়েছেন।

মানবতাবাদী নীতির ওপর ভিত্তি করে ল্যাটিন পাঠ্যপুস্তক ‘দ্য ভালগারিয়া’র লেখক উইলিয়াম হরম্যান বলেছেন, ‘শিষ্টাচার মানুষকে তৈরি করে।’ আমাদের রাজনীতিতে শিষ্টাচারে তৈরি এমন মানুষ দেশবাসীর কাম্য। আর সেদিন  দুই দলের নেতাদের যে শিষ্টাচার, সৌজন্যবোধ, পারস্পরিক শ্রদ্ধাবোধ দেশবাসী প্রত্যক্ষ করলেন; এর নেপথ্য কারণ রাজনীতিতে তারা সবাই প্রাজ্ঞ। রাজনীতির জ্ঞানে, অভিজ্ঞতায় তাদের চুল পেকেছে। রাজনীতির প্রজ্ঞায় যাদের চুলে পাক ধরেনি, নিয়মিত শেভ (কাটা) করার কারণে যাদের দাড়িও পাকেনি তাদের কাছ থেকে এমন শিষ্টাচার আশা করা দুরাশা ছাড়া কিছুই নয়। শত দুরাশার মাঝেও আমরা আশায় বুক বাঁধতে চাই এই ভেবে যে, বাংলাদেশ পথ হারাবে না। আমাদের মাঝে শিষ্টাচার, পারস্পরিক শ্রদ্ধাবোধ ও সৌজন্যের সৌন্দর্যে প্রাজ্ঞ কিছু মানুষ এখনো আছেন। তারাই আমাদের অন্ধকারে পথচলার আলোর দিশা। একজন বেগম খালেদা জিয়া, একজন তারেক রহমান, একজন ডা. শফিকুর রহমান, একজন মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, একজন ড. মঈন খানের মতো মানুষ আমাদের মাঝে এখনো আছেন।

আমরা এখন ইনটেরিম ট্রেনের যাত্রী। এ ট্রেনের যাত্রা হয়েছে ২০২৪-এর ৮ আগস্ট। এর সর্বশেষ স্টেশন কোথায় এবং কতদিন লাগবে যাত্রা শেষ করতে তা কেউ জানে না। যারা ইনটেরিমে আছেন তারাও জানেন বলে মনে হচ্ছে না। তাদের না জানার কারণ হলো, তারা হলেন অনেক বেশি শিক্ষিত। তাদের জ্ঞানের পরিধি অনেক। তারা তাদের এনজিও কর্মকাণ্ডে দেশিবিদেশি অনেক পুরস্কারে পুরস্কৃত। তারা অনেক কিছু বুঝলেও এনজিও চালানো আর দেশ চালানো যে এক নয়, তা বুঝতে পারছেন না। তারা বুঝতে পারছেন না দিন যত যাচ্ছে সরকারের ইমেজ তত বেশি প্রশ্নবিদ্ধ হচ্ছে। দেশের মানুষ তাদের কর্মকাণ্ড সন্দেহের চোখে দেখছে। তারা কি দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার প্রতিশ্রুতি রক্ষায় কাজ করছেন, নাকি গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা না করার কূটকৌশল নিয়ে ব্যস্ত আছেন? ইতোমধ্যে সরকারের ঐকমত্য কমিশন মঙ্গলবার রাজনৈতিক দলগুলোর ওপর একটি গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিয়েছে। কমিশনের সহসভাপতি ড. আলী রীয়াজ ঘোষণা দিয়েছেন, একই সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী ও দলীয় প্রধানের দায়িত্ব পালন করা যাবে না। তিনি বলেছেন, অধিকাংশ রাজনৈতিক দল এ প্রস্তাবের পক্ষে মত দিলেও কিছু দল ভিন্নমত প্রকাশ করেছে। এসব দল চাইলে জাতীয় সনদে ‘নোট অব ডিসেন্ট’ আকারে তাদের আপত্তি অন্তর্ভুক্ত করতে পারবে। উল্লেখ্য, একই সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী ও দলীয় প্রধানের দায়িত্ব পালন করার পক্ষে ছিল বিএনপি ও সমমনা দলগুলো। এর বিপক্ষে ছিল জামায়াতে ইসলামী, জাতীয় নাগরিক পার্টিসহ (এনসিপি) সমমনা দলগুলো। ড. আলী রীয়াজের ঘোষণার পর দেশবাসী হয়তো বোঝার চেষ্টা করবে ঐকমত্য কমিশন নিরপেক্ষ, নাকি পক্ষপাতদুষ্ট।

একটি ভয়াবহ দুঃসংবাদে জাতি আজ শোকে নিমজ্জিত। একটি বিমান দুর্ঘটনা আমাদের কষ্টের সাগরে ভাসিয়ে দিয়েছে। ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট তৌকির ইসলাম তার জীবনটাকে ওড়াতে পারেননি। প্রিয় পিতা-মাতা, ভাই-বোন, নবপরিণীতা স্ত্রীসহ আত্মীয়স্বজনকে দুঃখের সাগরে ভাসিয়ে তিনি চলে গেলেন না-ফেরার দেশে। তিনি যে বিমানটি চালিয়েছেন, সেই বিমান বিধ্বংসে যে আরও অনেকে অকালে প্রাণ হারিয়েছেন তা তার অজানাই রয়ে গেল। কোমলমতি শিশুরা আগুনে পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। অনেকে ঝলসে গেছে। প্রিয় সন্তানতুল্য শিক্ষার্থীদের বাঁচাতে গিয়ে নিজের জীবন বিসর্জন দিলেন শিক্ষিকা মাহেরীন চৌধুরী। আরও কয়েকজন শিক্ষক মৃত্যুবরণ করেছেন। কয়েকজন আছেন হাসপাতালে। যে পিতা-মাতা তাদের প্রিয় সন্তানকে হারিয়েছেন তারা শোকে  পাগলপ্রায়। দগ্ধ আহত যে সন্তানরা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন তাদের পিতা-মাতা আশায় বুক বেঁধে আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করছেন। যে মা সন্তানকে আনতে গিয়ে সন্তানসহ প্রাণ হারিয়েছেন তার পরিবার শোকে স্তব্ধ। যে শিক্ষার্থীরা আল্লাহর অশেষ রহমতে দুর্ঘটনা থেকে বেঁচে গেছে কিন্তু প্রত্যক্ষদর্শী, তারা এখন ট্রমায় আছে। উত্তরার ঘরে ঘরে এখন মাতম। সন্তানহারা, মা-হারা, শিক্ষকহারা শোকার্ত মানুষকে সান্ত্বনা দেওয়ার মতো ভাষা কারও নেই। এমন শোকে চোখের পানিও শুকিয়ে গেছে। কিন্তু উদার মানবতায় শত শত মানুষ সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছে। হাসপাতালগুলোতে দেখা গেছে রক্তদাতাদের দীর্ঘ লাইন। ভয়াবহ এ দুর্ঘটনাস্থলে  গেছেন দুই উপদেষ্টাসহ সরকারের ঊর্ধ্বতন দায়িত্বশীল ব্যক্তিরা। বিক্ষুব্ধ ছাত্র-জনতা উপদেষ্টাদের স্কুল ক্যাম্পাসে ৯ ঘণ্টা অবরুদ্ধ করে রাখে। স্বজন হারানোর বেদনার শোকে বিক্ষুব্ধ হয়ে ওঠে শিক্ষার্থী এবং অভিভাবকরা। পরীক্ষা নিয়ে মন্ত্রণালয়ের অবিবেচক সিদ্ধান্তে শিক্ষার্থীদের ক্ষোভে রণক্ষেত্রে পরিণত হয় বাংলাদেশ সচিবালয়।

২০২৪-এর জুলাই-আগস্ট থেকে এক বছরে জাতির কাঁধে লাশের সংখ্যা দিনদিন বাড়ছে। শোকে মুহ্যমান দেশবাসী। রক্তঝরা লাশ বা পোড়া লাশে ক্ষোভ বাড়ছে। যে পরিবারের সন্তান লাশ হয়, সে পরিবারই বুঝতে পারে তাদের কী হারিয়েছে। যারা ক্ষুব্ধ হচ্ছেন তাদের তো আর  হারানোর কিছু নেই। প্রিয়জনকে হারানোর চেয়ে মূল্যবান আর কী হারানোর অবশিষ্ট থাকে। বিমান দুর্ঘটনায় এতগুলো মানুষের প্রাণহানিতে সরকারের কোনো হাত নেই। কেউ ইচ্ছা করে এমন দুর্ঘটনা কামনাও করে না। তার পরও সরকারের বিরুদ্ধে মানুষ ক্ষুব্ধ হচ্ছে। উপদেষ্টাদের অবরুদ্ধ করে রাখা হয়। সচিবালয় হয় রণক্ষেত্র। এসব ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়ার উৎস সরকারকে খুঁজতে হবে। ভেবে দেখতে হবে ছাত্র-জনতার এমন উত্তাল ক্ষোভ শুধু স্বজন হারানোর বেদনার বহিঃপ্রকাশ, নাকি অন্য কিছু। গত বছরের ৮ আগস্ট দেশবাসীর যে অকৃত্রিম ভালোবাসা নিয়ে  এ সরকারের যাত্রা হয়েছিল, সেই ভালোবাসা এখনো অটুট আছে, নাকি সরকারের প্রতি জনগণের ভালোবাসার পারদ নামতে শুরু করেছে; সরকারকে তা গভীরভাবে বিবেচনায় নিয়ে বিশ্লেষণ করতে হবে।

লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
নেপালে জনবিস্ফোরণ
নেপালে জনবিস্ফোরণ
ডাকসু নির্বাচন
ডাকসু নির্বাচন
দান-সদকায় সম্পদ ও রিজিক বৃদ্ধি পায়
দান-সদকায় সম্পদ ও রিজিক বৃদ্ধি পায়
সেনাবাহিনী নিয়ে গুজবের শেষ কোথায়
সেনাবাহিনী নিয়ে গুজবের শেষ কোথায়
শেষ পর্যন্ত কার হাসি কে হাসবে
শেষ পর্যন্ত কার হাসি কে হাসবে
ফুরিয়ে যাচ্ছে গ্যাস
ফুরিয়ে যাচ্ছে গ্যাস
অশান্ত বাজার
অশান্ত বাজার
নির্বাচন হোক ফেব্রুয়ারিতেই
নির্বাচন হোক ফেব্রুয়ারিতেই
রসুল (সা.)-কে ভালোবাসার দাবি
রসুল (সা.)-কে ভালোবাসার দাবি
জুলাইয়ের বাংলাদেশ ও নতুন নেতৃত্ব কাঠামো
জুলাইয়ের বাংলাদেশ ও নতুন নেতৃত্ব কাঠামো
ছেষট্টিতেই মুক্তিযুদ্ধ শুরু করেছিলেন যাঁরা
ছেষট্টিতেই মুক্তিযুদ্ধ শুরু করেছিলেন যাঁরা
হজরত আলী (রা.)-এর হত্যাকাণ্ড
হজরত আলী (রা.)-এর হত্যাকাণ্ড
সর্বশেষ খবর
কুমিল্লায় কীটনাশক খেয়ে বৃদ্ধের আত্মহত্যা
কুমিল্লায় কীটনাশক খেয়ে বৃদ্ধের আত্মহত্যা

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাকসু নির্বাচন, কোন হলে কত ভোটার?
জাকসু নির্বাচন, কোন হলে কত ভোটার?

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘনিষ্ঠ সহযোগী শার্লি কার্ক হত্যাকাণ্ড নিয়ে যা বললেন ট্রাম্প
ঘনিষ্ঠ সহযোগী শার্লি কার্ক হত্যাকাণ্ড নিয়ে যা বললেন ট্রাম্প

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোরআনি চরিত্রের এক জীবন্ত প্রতিচ্ছবি
কোরআনি চরিত্রের এক জীবন্ত প্রতিচ্ছবি

২৪ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ট্রাম্পকে বড় বিপদে ফেলে দিয়েছে পুতিন-নেতানিয়াহু
ট্রাম্পকে বড় বিপদে ফেলে দিয়েছে পুতিন-নেতানিয়াহু

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হেলিকপ্টারের দড়িতে ঝুলে প্রাণে বাঁচলেন নেপালের মন্ত্রীরা (ভিডিও)
হেলিকপ্টারের দড়িতে ঝুলে প্রাণে বাঁচলেন নেপালের মন্ত্রীরা (ভিডিও)

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচনে ভোটগ্রহণ চলছে
জাকসু নির্বাচনে ভোটগ্রহণ চলছে

৫২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নিজেদের প্রথম ম্যাচে হংকংয়ের মুখোমুখি হচ্ছে বাংলাদেশ
নিজেদের প্রথম ম্যাচে হংকংয়ের মুখোমুখি হচ্ছে বাংলাদেশ

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গ্রেট পাওয়ার হতে গিয়ে ভারতের সর্বনাশ!
গ্রেট পাওয়ার হতে গিয়ে ভারতের সর্বনাশ!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালে অন্তর্বর্তী সরকার প্রধান হিসেবে আলোচনায় আসা কে এই সুশীলা কার্কি
নেপালে অন্তর্বর্তী সরকার প্রধান হিসেবে আলোচনায় আসা কে এই সুশীলা কার্কি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ সহযোগী শার্লি কার্ককে গুলি করে হত্যা
ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ সহযোগী শার্লি কার্ককে গুলি করে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুড়িগ্রামের সাবেক ডিসি সুলতানা পারভীন সাময়িক বরখাস্ত
কুড়িগ্রামের সাবেক ডিসি সুলতানা পারভীন সাময়িক বরখাস্ত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে ট্রাকের সঙ্গে সংঘর্ষে মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
খাগড়াছড়িতে ট্রাকের সঙ্গে সংঘর্ষে মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে ৭ দিনে ২ কোটি ১১ লাখ টাকার মাদকসহ অবৈধ মালামাল জব্দ
কুড়িগ্রামে ৭ দিনে ২ কোটি ১১ লাখ টাকার মাদকসহ অবৈধ মালামাল জব্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পূর্ণাঙ্গ ভিসি পেল বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়
পূর্ণাঙ্গ ভিসি পেল বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রলারসহ ৩০ জেলেকে ধরে নিয়ে গেল আরাকান আর্মি
ট্রলারসহ ৩০ জেলেকে ধরে নিয়ে গেল আরাকান আর্মি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বার্লিনে এখনো বিদ্যুৎবিহীন ২০ হাজার বাড়িঘর
বার্লিনে এখনো বিদ্যুৎবিহীন ২০ হাজার বাড়িঘর

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মব ও গুজব রোধে চূড়ান্ত সতর্কবার্তা সেনাবাহিনীর
মব ও গুজব রোধে চূড়ান্ত সতর্কবার্তা সেনাবাহিনীর

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নৃশংসতা আল্লাহর অভিশাপ ডেকে আনে
নৃশংসতা আল্লাহর অভিশাপ ডেকে আনে

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ছাত্রদলের হার নিয়ে নানা হিসাব কষছে বিএনপি
ছাত্রদলের হার নিয়ে নানা হিসাব কষছে বিএনপি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ সেপ্টেম্বর)

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাঁচপুরে অবৈধ দোকানপাট উচ্ছেদ
কাঁচপুরে অবৈধ দোকানপাট উচ্ছেদ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইতিহাস নিয়ে বেশি ভেবে চাপ নেওয়ার কিছু নেই: লিটন দাস
ইতিহাস নিয়ে বেশি ভেবে চাপ নেওয়ার কিছু নেই: লিটন দাস

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অবশেষে খোঁজ মিলল নেপালের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রীর
অবশেষে খোঁজ মিলল নেপালের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রীর

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশে আসছেন টাফেল
১৩ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশে আসছেন টাফেল

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাফলংয়ে পানিতে ডুবে পর্যটক নিখোঁজ
জাফলংয়ে পানিতে ডুবে পর্যটক নিখোঁজ

১০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রেকর্ড জয়ে এশিয়া কাপ শুরু ভারতের
রেকর্ড জয়ে এশিয়া কাপ শুরু ভারতের

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মোজাম্বিকে সন্ত্রাস দমন বাহিনীর গুলিতে ১৬ জেলে নিহত
মোজাম্বিকে সন্ত্রাস দমন বাহিনীর গুলিতে ১৬ জেলে নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাতক্ষীরা সীমান্তে বিভিন্ন ভারতীয় মালামাল জব্দ
সাতক্ষীরা সীমান্তে বিভিন্ন ভারতীয় মালামাল জব্দ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিশোরীকে অপহরণ ও ধর্ষণ মামলায় ভগ্নিপতির যাবজ্জীবন
কিশোরীকে অপহরণ ও ধর্ষণ মামলায় ভগ্নিপতির যাবজ্জীবন

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ডাকসু নির্বাচনে বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই তন্বী
ডাকসু নির্বাচনে বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই তন্বী

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই সর্ব মিত্র চাকমা
বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই সর্ব মিত্র চাকমা

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিপি নির্বাচিত হয়ে যে বার্তা দিলেন সাদিক কায়েম
ভিপি নির্বাচিত হয়ে যে বার্তা দিলেন সাদিক কায়েম

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচন নিয়ে যা বললেন সালাহউদ্দিন আহমদ
ডাকসু নির্বাচন নিয়ে যা বললেন সালাহউদ্দিন আহমদ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বোচ্চ ভোটে বিজয়ী ইসলামী ছাত্রী সংস্থার সভানেত্রী তামান্না
সর্বোচ্চ ভোটে বিজয়ী ইসলামী ছাত্রী সংস্থার সভানেত্রী তামান্না

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অবশেষে খোঁজ মিলল নেপালের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রীর
অবশেষে খোঁজ মিলল নেপালের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রীর

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতির উদ্দেশে ভাষণে কড়া সতর্কবার্তা নেপালের সেনাপ্রধানের
জাতির উদ্দেশে ভাষণে কড়া সতর্কবার্তা নেপালের সেনাপ্রধানের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচন : ১২ সম্পাদকীয় পদের মধ্যে ৯টিতে ছাত্রশিবিরের জয়
ডাকসু নির্বাচন : ১২ সম্পাদকীয় পদের মধ্যে ৯টিতে ছাত্রশিবিরের জয়

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপালের রাজপরিবারে ভয়াবহ হত্যাকাণ্ড, এখনও শেষ হয়নি রহস্য
নেপালের রাজপরিবারে ভয়াবহ হত্যাকাণ্ড, এখনও শেষ হয়নি রহস্য

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষার্থীরা এটিকে তাদের রায় মনে করলে সম্মান জানাই : হামিম
শিক্ষার্থীরা এটিকে তাদের রায় মনে করলে সম্মান জানাই : হামিম

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এক মন্ত্রীর দুই চিত্র, ছবিই কথা বলছে!
এক মন্ত্রীর দুই চিত্র, ছবিই কথা বলছে!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রদলের হার নিয়ে নানা হিসাব কষছে বিএনপি
ছাত্রদলের হার নিয়ে নানা হিসাব কষছে বিএনপি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পূবালী ব্যাংকে থাকা শেখ হাসিনার লকার জব্দ
পূবালী ব্যাংকে থাকা শেখ হাসিনার লকার জব্দ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আবিদ আপনাদের কখনো ছেড়ে যাবে না’
‘আবিদ আপনাদের কখনো ছেড়ে যাবে না’

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আলোচিত চাল ব্যবসায়ী রশিদ গ্রেপ্তার
আলোচিত চাল ব্যবসায়ী রশিদ গ্রেপ্তার

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্রেট পাওয়ার হতে গিয়ে ভারতের সর্বনাশ!
গ্রেট পাওয়ার হতে গিয়ে ভারতের সর্বনাশ!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাফারি পার্কে পেছন থেকে সিংহের আক্রমণ, পরিচর্যাকারী নিহত
সাফারি পার্কে পেছন থেকে সিংহের আক্রমণ, পরিচর্যাকারী নিহত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জীবন দিয়ে লড়ে যেতে হবে, একটু বিশ্রাম নিয়ে নেন: মেঘমল্লার বসু
জীবন দিয়ে লড়ে যেতে হবে, একটু বিশ্রাম নিয়ে নেন: মেঘমল্লার বসু

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার নজর জাকসু, রাত পোহালেই নির্বাচন
এবার নজর জাকসু, রাত পোহালেই নির্বাচন

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাতারকে আগেই সতর্ক করা হয়েছিল ইসরায়েলি হামলা নিয়ে : হোয়াইট হাউস
কাতারকে আগেই সতর্ক করা হয়েছিল ইসরায়েলি হামলা নিয়ে : হোয়াইট হাউস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন
প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন

২২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ভুল ত্রুটি হলে শিক্ষার্থীরা আমাকে শুধরে দেবেন: ফরহাদ
ভুল ত্রুটি হলে শিক্ষার্থীরা আমাকে শুধরে দেবেন: ফরহাদ

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হেলিকপ্টারের দড়িতে ঝুলে প্রাণে বাঁচলেন নেপালের মন্ত্রীরা (ভিডিও)
হেলিকপ্টারের দড়িতে ঝুলে প্রাণে বাঁচলেন নেপালের মন্ত্রীরা (ভিডিও)

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৩ বছর পর বহুল প্রতীক্ষিত জাকসু নির্বাচন বৃহস্পতিবার
৩৩ বছর পর বহুল প্রতীক্ষিত জাকসু নির্বাচন বৃহস্পতিবার

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাজ্যে সফররত ইসরায়েলি প্রেসিডেন্টকে গ্রেফতারের দাবিতে বিক্ষোভ
যুক্তরাজ্যে সফররত ইসরায়েলি প্রেসিডেন্টকে গ্রেফতারের দাবিতে বিক্ষোভ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-ভারতের ওপর ১০০% শুল্ক বসাতে ইইউ’কে ট্রাম্পের আহ্বান
চীন-ভারতের ওপর ১০০% শুল্ক বসাতে ইইউ’কে ট্রাম্পের আহ্বান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রুশ ড্রোনের অনুপ্রবেশ, ন্যাটোর অনুচ্ছেদ ৪ প্রয়োগের আহ্বান পোল্যান্ডের
রুশ ড্রোনের অনুপ্রবেশ, ন্যাটোর অনুচ্ছেদ ৪ প্রয়োগের আহ্বান পোল্যান্ডের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালে অন্তর্বর্তী সরকার প্রধান হিসেবে আলোচনায় আসা কে এই সুশীলা কার্কি
নেপালে অন্তর্বর্তী সরকার প্রধান হিসেবে আলোচনায় আসা কে এই সুশীলা কার্কি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ইয়েমেনে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল, অনেকে হতাহত
আবারও ইয়েমেনে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল, অনেকে হতাহত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ম্যাক্রোঁর পদত্যাগ দাবিতে ফ্রান্সজুড়ে বিক্ষোভ
ম্যাক্রোঁর পদত্যাগ দাবিতে ফ্রান্সজুড়ে বিক্ষোভ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
দৃষ্টি আজ জাহাঙ্গীরনগরে
দৃষ্টি আজ জাহাঙ্গীরনগরে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি ঋণ পরিশোধের চাপ
বিদেশি ঋণ পরিশোধের চাপ

পেছনের পৃষ্ঠা

কেন এই জয়পরাজয়
কেন এই জয়পরাজয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণে নেপাল
সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণে নেপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ পর্যন্ত কার হাসি কে হাসবে
শেষ পর্যন্ত কার হাসি কে হাসবে

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছেন টিটির  সেই ‘বিস্ময় বালক’ মুন্না
মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছেন টিটির সেই ‘বিস্ময় বালক’ মুন্না

মাঠে ময়দানে

নভেম্বরের মধ্যেই একীভূত পাঁচ ব্যাংক
নভেম্বরের মধ্যেই একীভূত পাঁচ ব্যাংক

পেছনের পৃষ্ঠা

লিটনদের মিশন শুরু আজ
লিটনদের মিশন শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

ফরিদপুর ও বাগেরহাটে তুলকালাম
ফরিদপুর ও বাগেরহাটে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

মাদারীপুর হয়েছিল ‘খান লীগ’
মাদারীপুর হয়েছিল ‘খান লীগ’

প্রথম পৃষ্ঠা

বোরকা পরে পালানোর রাজনীতি করতে চাই না
বোরকা পরে পালানোর রাজনীতি করতে চাই না

নগর জীবন

হাজারো বস্তায় আদা চাষ
হাজারো বস্তায় আদা চাষ

নগর জীবন

বিএনপির তিন মনোনয়ন প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির তিন মনোনয়ন প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

প্রধানমন্ত্রী দলের প্রধান নয়, উচ্চকক্ষে পিআর
প্রধানমন্ত্রী দলের প্রধান নয়, উচ্চকক্ষে পিআর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী ছয়জন, মাঠে জামায়াত প্রার্থী
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী ছয়জন, মাঠে জামায়াত প্রার্থী

নগর জীবন

জাতীয় নির্বাচনে প্রভাব ফেলবে না
জাতীয় নির্বাচনে প্রভাব ফেলবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চার বছর পড়ে আছে শতকোটির স্টেশন
চার বছর পড়ে আছে শতকোটির স্টেশন

দেশগ্রাম

শামুকখোল পাখির অভয়ারণ্য
শামুকখোল পাখির অভয়ারণ্য

পেছনের পৃষ্ঠা

ডাকসুতে ছাত্রদলকে শুভকামনা জানানো সেই ওসি প্রত্যাহার
ডাকসুতে ছাত্রদলকে শুভকামনা জানানো সেই ওসি প্রত্যাহার

দেশগ্রাম

শিবির নেতার পায়ে গুলি, দুই পুলিশ কারাগারে
শিবির নেতার পায়ে গুলি, দুই পুলিশ কারাগারে

নগর জীবন

১৭ মামলার আসামিকে গলা কেটে হত্যা
১৭ মামলার আসামিকে গলা কেটে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

অপহরণ ও ধর্ষণে দণ্ড ভগিনীপতিসহ তিনজনের
অপহরণ ও ধর্ষণে দণ্ড ভগিনীপতিসহ তিনজনের

দেশগ্রাম

আটকে পড়াদের উদ্ধারে বিশেষ ফ্লাইটের অনুমতি চেয়েছে বাংলাদেশ
আটকে পড়াদের উদ্ধারে বিশেষ ফ্লাইটের অনুমতি চেয়েছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

গণপিটুনিতে দুই যুবক নিহত
গণপিটুনিতে দুই যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

যানজটে রাজধানীবাসী
যানজটে রাজধানীবাসী

নগর জীবন

গ্লোবাল ফিউচার কাউন্সিলের আমন্ত্রণ পেলেন ব্র্যাকের নির্বাহী পরিচালক আসিফ
গ্লোবাল ফিউচার কাউন্সিলের আমন্ত্রণ পেলেন ব্র্যাকের নির্বাহী পরিচালক আসিফ

নগর জীবন

৪৭তম বিসিএসের প্রিলিতে ১২০ জন ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ
৪৭তম বিসিএসের প্রিলিতে ১২০ জন ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ

নগর জীবন

চাঁদপুরে চালকদের অস্বীকৃতিতে ভেস্তে গেল ট্রাফিক নিয়ম
চাঁদপুরে চালকদের অস্বীকৃতিতে ভেস্তে গেল ট্রাফিক নিয়ম

দেশগ্রাম

কে মনোনয়ন পাচ্ছে তা বড় কথা নয়
কে মনোনয়ন পাচ্ছে তা বড় কথা নয়

নগর জীবন