শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৪ জুলাই, ২০২৫ আপডেট: ০০:১৮, বৃহস্পতিবার, ২৪ জুলাই, ২০২৫

দোতলা ভবন যেন বদ্ধখাঁচা

♦ নিচতলা ও দোতলা পুরোটাই গ্রিল দিয়ে আটকানো ♦ ছিল না জরুরি এক্সিট পয়েন্ট ♦ পেছনের জানালা ভেঙে উদ্ধার করা হয় দগ্ধ শিশুদের
রুকনুজ্জামান অঞ্জন
প্রিন্ট ভার্সন
দোতলা ভবন যেন বদ্ধখাঁচা

মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের যে ভবনটির সামনে যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়েছে- সেটি উত্তর-দক্ষিণে লম্বালম্বি ভবন। স্কুল শাখার প্রজেক্ট-২ নামে ওই ভবনটি দোতলা। ভবনটিতে দুটি তলা মিলিয়ে মোট ২০ রুম রয়েছে। এর মধ্যে ১৬টি ক্লাসরুম ও ৪টি শিক্ষকদের রুম। দোতলা এ ভবন থেকে বেরোনোর জন্য মাঝ বরাবর ছিল একটি মাত্র এক্সিট পয়েন্ট। এ পয়েন্টেই দোতলা সিঁড়িটি সংযুক্ত। যুদ্ধবিমানটি বিধ্বস্ত হয়ে এ সিঁড়িপথে আগুন লেগে যায়। মঙ্গলবার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটি সরেজমিন ঘুরে দেখা গেছে, লম্বালম্বি দোতলা এ ভবনটি বদ্ধ খাঁচার মতো। নিচতলা ও ওপরের তলার বারান্দা পুরোপুরি গ্রিল দিয়ে আটকানো। প্রতিটি রুমের পেছন দিয়ে একটি করে জানালা। সেটিও গ্রিল দিয়ে আটকানো। ফলে যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে যখন আগুনের সূত্রপাত হয়, তখন শিক্ষার্থীদের অনেকেই বেরোতে না পেরে অগ্নিদগ্ধ হয়। ক্ষতিগ্রস্ত ভবনটির পেছনের রাস্তায় সামনে এগোলেই মহর আলী মাদবর রোড। সেখানকার এক দোকানি জানান, তিনি শব্দ শোনার পরই দৌড়ে গিয়ে দেখেন ভবনটির সামনের দিকে আগুন। এ সময় শিক্ষার্থীরা পেছনের জানালা দিয়ে বাঁচার সহায়তা চাইলেও গ্রিল থাকায় তাৎক্ষণিক সহায়তা করতে পারেননি তিনি। পরে সেনাবাহিনী ও ফায়ার সার্ভিসের উদ্ধারকর্মীরা এসে জানালা ভেঙে শিশুদের উদ্ধার করে। ততক্ষণে অনেকে পুড়ে গেছে। ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মোহাম্মদ জাহেদ কামাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, আমরা যখন উদ্ধার কার্যক্রম পরিচালনা করছিলাম তখন ভবনের বিকল্প কোনো এক্সিট পয়েন্ট না থাকার বিষয়টি প্রথমেই দৃষ্টিগোচর হয়েছে। আমরা বিকল্প এক্সিট পয়েন্টের খোঁজ করছিলাম। পরে উপায় না পেয়ে পেছনের জানালা ভেঙে অগ্নিদগ্ধ শিশুদের উদ্ধার করা হয়।

শিক্ষার্থীদের তথ্যমতে প্রতিটি কক্ষে ৩০ জন শিক্ষার্থী ক্লাস করত। সে হিসেবে প্রথম ও দোতলা মিলিয়ে ১৬টি শ্রেণিকক্ষে মোট শিক্ষার্থী থাকার কথা ৪৮০ জন। তবে যুদ্ধবিমানটি যখন বিধ্বস্ত হয়, তার কিছুক্ষণ আগেই স্কুলটি ছুটি হয়। ফলে কিছু শিক্ষার্থী বেরিয়ে গিয়েছিল। আবার কোচিং করার জন্য কিছু শিক্ষার্থী ভবনটিতে প্রবেশ করে থাকতে পারে। মঙ্গলবার আন্তবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর) যে তথ্য দিয়েছে, সে অনুযায়ী বিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় ১৬৫ জন আহতকে বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। ওইদিন পর্যন্ত মৃতের সংখ্যা ছিল ৩১ জন।

স্কুলের শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, যে ভবনটির সামনে বিমানটি বিধ্বস্ত হয়- সেখানে প্রাথমিক পর্যায়ের প্রথম থেকে পঞ্চম শ্রেণির ক্লাস হতো। তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণির শ্রেণিকক্ষের সামনে বিমানটি আছড়ে পড়ে। বিমানটি বিধ্বস্ত হওয়ার কিছুক্ষণ আগেই প্রাথমিক স্কুলের শিক্ষার্থীদের ছুটি হয়ে যায়। তবে তখনো ভবনে কিছু শিক্ষার্থী ছিল। এ ছাড়া প্রাথমিক স্কুল ছুটির পর ষষ্ঠ থেকে অষ্টম শ্রেণির শিক্ষার্থীরা ওই ভবনে কোচিং করত। তাদের কেউ কেউ ভবনটিতে প্রবেশ করে থাকতে পারে।

হতাহত বেশি হওয়ার ক্ষেত্রে যে বিষয়গুলো লক্ষণীয় : কাকতালীয়ভাবে যুদ্ধবিমানটি বিধ্বস্ত হয় ভবনটির মাঝামাঝি ঠিক এক্সিট পয়েন্টের মুখে। বিধ্বস্ত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে আগুন ছড়িয়ে যায় সিঁড়ি, বারান্দা ও শ্রেণিকক্ষে। নিচতলা ও ওপর তলার বারান্দা গ্রিল দিয়ে আটকানো থাকায় শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের বেরিয়ে যাওয়ার কোনো সুযোগ ছিল না। বেরিয়ে যাওয়ার সিঁড়িটি ছিল যুদ্ধবিমানের ডানপাশের পাখার সামনে। ফলে আগুন ছড়িয়েছে মূলত বের হওয়ার পথে। পুরো ভবনের একটিমাত্র এক্সিট পয়েন্ট থাকায় এবং জরুরি কোনো এক্সিট পয়েন্ট না থাকায় শিক্ষার্থীরা আটকে গিয়েছিল।

আরও ক্ষতি হতে পারত : একটি যুদ্ধবিমানের যে গতি থাকে- সে হিসাবে বিধ্বস্তের পর গতির অভিমুখে যতটা ছেঁচড়ে যাওয়ার কথা, ততটা যায়নি পতিত যুদ্ধবিমানটি। এটি যেখানে বিধ্বস্ত হয়, তার পেছনে স্কুলের সংযোগ সড়ক। এ সড়ক থেকে ক্ষতিগ্রস্ত ভবনটির দূরত্ব ৩০ মিটারের মতো। এটুকু জায়গার মধ্যে বিমানটি পতিত হয়। পতিত হওয়ার পর এটি খুব বেশি সামনের দিকে না গিয়ে ভবনের এক্সিট পয়েন্টে গিয়ে আটকে যায়। শিক্ষার্থীরা জানান, ভবনের সামনে সারিবদ্ধ নারিকেল গাছ। ওই গাছে বিমানটির ডানা আটকে যাওয়ার কারণে ভবনটি বেঁচে গেছে। নয়তো ভবনের ভিতর যুদ্ধবিমানটি ঢুকে যেত। তবে নারকেল গাছের শরীরে খুব বড় আঘাতের কোনো চিহ্ন চোখে পড়েনি। এ ছাড়া ভবনের সামনে একটি লোহার দোলনা দেখা গেছে, সেটিও ক্ষতিগ্রস্ত হয়নি। এ থেকে ধারণা করা যায়, যুদ্ধবিমানটি বিধ্বস্ত হওয়ার আগে গতি হারিয়ে ওপর থেকে নিচে পতিত হয়ে থাকতে পারে। আরেকটি বিষয় লক্ষণীয়, ভবনের মাঝামাঝি বিমানটি বিধ্বস্ত হলেও দেখা গেছে, দক্ষিণের চেয়ে উত্তর পাশের কক্ষগুলো বেশি পুড়েছে। সিঁড়িকোটা থেকে উত্তর দিকে অন্তত ৫টি কক্ষে আগুনের কালো ধোঁয়ার চিহ্ন দেখা গেছে। একজন প্রত্যক্ষদর্শী জানান, বর্ষা মৌসুমে বাতাস দক্ষিণ দিক থেকে উত্তর দিকে প্রবাহিত হওয়ায় আগুন ও আগুনের ধোঁয়া উত্তর দিকে বেশি ছড়াতে পারে।

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটির শিক্ষার্থীরা জানায়, উত্তর দিকের কক্ষ থেকেই মাহেরীন মিস (মাহেরীন চৌধুরী) শিক্ষার্থীদের বেরিয়ে যেতে সহায়তা করেন। শিক্ষার্থীদের বাঁচাতে গিয়ে তার শরীরের প্রায় পুরোটাই আগুনে পুড়ে যায়। পরে হাসপাতালে নেওয়ার পর তাঁর মৃত্যু হয়। ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের সামনে নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা শিক্ষার্থী দ্বীপ জানায়, এই বিল্ডিংটা অনেক আগের। স্কুল কর্তৃপক্ষের পরিকল্পনা ছিল রাস্তাটি হয়ে যাওয়ার পর এটি ভেঙে ফেলা হবে। আর ভবনটি ছিল শুধু শিশুদের জন্য, তারা যাতে বারান্দা থেকে নিচে না পড়ে যায়- নিরাপত্তার কথা ভেবেই বারান্দা গ্রিল দিয়ে আটকে দেওয়া হয়।

মঙ্গলবার সরেজমিন পরিদর্শনে গিয়ে স্কুল প্রাঙ্গণে কোনো শিক্ষক ও কর্মচারী কাউকে পাওয়া যায়নি। শিক্ষার্থীরা জানায়, দুজন উপদেষ্টা স্কুলে আসায় শিক্ষকগণ তাদের নিয়ে প্রশাসনিক কক্ষে আছেন। গতকাল মাইলস্টোন প্রাথমিক শাখার প্রধান শিক্ষক খাদিজা আক্তারের সঙ্গে ফোনে যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হলেও তিনি ফোন ধরেননি। বাংলাদেশ ইনস্টিটিউড অব প্ল্যানার্সের সভাপতি অধ্যাপক ড. আদিল মোহাম্মদ খান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, মাইলস্টোন এত বড় নামকরা একটা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, সেখানে একটি ভবনে বের হওয়ার পথ মাত্র একটা! কীভাবে সম্ভব? যেখানে শত শত শিক্ষার্থী ও শিক্ষক রয়েছে। যদি সেনাবাহিনী, ফায়ার সার্ভিসসহ সংশ্লিষ্ট সেবাদাতা প্রতিষ্ঠানগুলো দ্রুত না আসত তাহলে আরও বেশি ক্ষয়ক্ষতি হতে পারত। তিনি আরও বলেন, যেহেতু এটা রাজউকের আওতাধীন এলাকায় গড়ে উঠেছে, সে কারণে খতিয়ে দেখা উচিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ভবন নির্মাণে ঠিকঠাক নেওয়া হয়েছে কি না।

এই বিভাগের আরও খবর
১৬ বছরেই পাবে এনআইডি, হারালে লাগবে না জিডি
১৬ বছরেই পাবে এনআইডি, হারালে লাগবে না জিডি
জুলাই সনদ নিয়ে দলগুলোর সঙ্গে শেষ বৈঠক কাল
জুলাই সনদ নিয়ে দলগুলোর সঙ্গে শেষ বৈঠক কাল
এবার কাতারে হামলা চালাল ইসরায়েল
এবার কাতারে হামলা চালাল ইসরায়েল
অবরুদ্ধ বাংলাদেশিরা, জরুরি বার্তা
অবরুদ্ধ বাংলাদেশিরা, জরুরি বার্তা
নিবন্ধন বাতিল ১৩ এজেন্সির
নিবন্ধন বাতিল ১৩ এজেন্সির
আশপাশে উত্তেজনা সরকারের হস্তক্ষেপ
আশপাশে উত্তেজনা সরকারের হস্তক্ষেপ
জাকসুতে মাদক-টাকার ছড়াছড়ি
জাকসুতে মাদক-টাকার ছড়াছড়ি
সব ষড়যন্ত্র রুখে দিতে হবে
সব ষড়যন্ত্র রুখে দিতে হবে
ডাকসু জাতীয় নির্বাচনের মডেল
ডাকসু জাতীয় নির্বাচনের মডেল
ভারতের উপরাষ্ট্রপতি রাধাকৃষ্ণণ
ভারতের উপরাষ্ট্রপতি রাধাকৃষ্ণণ
বৃষ্টি ও ঢলে পানিবন্দি দুই হাজার পরিবার
বৃষ্টি ও ঢলে পানিবন্দি দুই হাজার পরিবার
অসহায়কে আর্থিক সহায়তা তারেক রহমানের
অসহায়কে আর্থিক সহায়তা তারেক রহমানের
সর্বশেষ খবর
পৃথিবীতে বিচারহীনতার সবচেয়ে বড় উদাহরণ ফিলিস্তিন: শায়খ আহমাদুল্লাহ
পৃথিবীতে বিচারহীনতার সবচেয়ে বড় উদাহরণ ফিলিস্তিন: শায়খ আহমাদুল্লাহ

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

চীন-ভারতের ওপর ১০০% শুল্ক বসাতে ইইউ’কে ট্রাম্পের আহ্বান
চীন-ভারতের ওপর ১০০% শুল্ক বসাতে ইইউ’কে ট্রাম্পের আহ্বান

৩৮ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃহস্পতিবার থেকে নেপালে শুরু হচ্ছে বিমান চলাচল
বৃহস্পতিবার থেকে নেপালে শুরু হচ্ছে বিমান চলাচল

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে রিটার্ন জমা দিতে করদাতাদের প্রশিক্ষণ দেবে এনবিআর
অনলাইনে রিটার্ন জমা দিতে করদাতাদের প্রশিক্ষণ দেবে এনবিআর

৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

পোল্যান্ডের আকাশে ১৯ ড্রোনের অনুপ্রবেশ, জানালেন প্রধানমন্ত্রী টাস্ক
পোল্যান্ডের আকাশে ১৯ ড্রোনের অনুপ্রবেশ, জানালেন প্রধানমন্ত্রী টাস্ক

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরের উইকেটে গামিনির বিতর্কিত ১৫ বছরের রাজত্বের সমাপ্তি
মিরপুরের উইকেটে গামিনির বিতর্কিত ১৫ বছরের রাজত্বের সমাপ্তি

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দক্ষিণ কোরিয়ায় সামরিক ঘাঁটিতে বিস্ফোরণ
দক্ষিণ কোরিয়ায় সামরিক ঘাঁটিতে বিস্ফোরণ

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির সাথে ট্রাম্পের আলোচনার পরিকল্পনা, বরফ গলছে?
মোদির সাথে ট্রাম্পের আলোচনার পরিকল্পনা, বরফ গলছে?

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারে ইসরায়েলি হামলায় তারেক রহমানের উদ্বেগ
কাতারে ইসরায়েলি হামলায় তারেক রহমানের উদ্বেগ

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আগামী ৫ দিন দিন ও রাতের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে
আগামী ৫ দিন দিন ও রাতের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ডিআর কঙ্গোতে বিদ্রোহীদের হামলায় নিহত ৬১
ডিআর কঙ্গোতে বিদ্রোহীদের হামলায় নিহত ৬১

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আবিদ আপনাদের কখনো ছেড়ে যাবে না’
‘আবিদ আপনাদের কখনো ছেড়ে যাবে না’

৩১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রাশিয়া ইচ্ছাকৃতভাবে পোল্যান্ডে ড্রোন হামলা চালিয়েছে, দাবি জেলেনস্কির
রাশিয়া ইচ্ছাকৃতভাবে পোল্যান্ডে ড্রোন হামলা চালিয়েছে, দাবি জেলেনস্কির

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘ইরানি বাহিনী যেকোনো আগ্রাসন মোকাবেলায় সম্পূর্ণ প্রস্তুত’
‌‘ইরানি বাহিনী যেকোনো আগ্রাসন মোকাবেলায় সম্পূর্ণ প্রস্তুত’

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ২২৬০ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ২২৬০ মামলা

৪২ মিনিট আগে | নগর জীবন

জন্মদিনে ভক্তদের যা বললেন অক্ষয়
জন্মদিনে ভক্তদের যা বললেন অক্ষয়

৪৫ মিনিট আগে | শোবিজ

ঢাকা-কাঠমান্ডু রুটে বিমানের ফ্লাইট স্থগিত
ঢাকা-কাঠমান্ডু রুটে বিমানের ফ্লাইট স্থগিত

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজামুখী নৌবহরে আবারও হামলা
গাজামুখী নৌবহরে আবারও হামলা

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশকে নিয়ে কথা বলার মতো কিছুই নেই: অশ্বিন
বাংলাদেশকে নিয়ে কথা বলার মতো কিছুই নেই: অশ্বিন

৫৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভালুকায় ইয়াবাসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার
ভালুকায় ইয়াবাসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হত্যা মামলায় ভার্চুয়ালি হাজিরা দিলেন মেনন-ইনুসহ ৬ জন
হত্যা মামলায় ভার্চুয়ালি হাজিরা দিলেন মেনন-ইনুসহ ৬ জন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংসদে ট্রাম্পের বাণিজ্য চুক্তি রক্ষা করবেন ইইউ প্রধান
সংসদে ট্রাম্পের বাণিজ্য চুক্তি রক্ষা করবেন ইইউ প্রধান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় অবিলম্বে যুদ্ধবিরতির আহ্বান পররাষ্ট্র উপদেষ্টার
গাজায় অবিলম্বে যুদ্ধবিরতির আহ্বান পররাষ্ট্র উপদেষ্টার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক মন্ত্রীর দুই চিত্র, ছবিই কথা বলছে!
এক মন্ত্রীর দুই চিত্র, ছবিই কথা বলছে!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল সবসময় মার্কিন স্বার্থে কাজ করে না: ড্যানি ড্যানন
ইসরায়েল সবসময় মার্কিন স্বার্থে কাজ করে না: ড্যানি ড্যানন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত প্রতিষ্ঠানে ৪১৬২৭ শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশ
এমপিওভুক্ত প্রতিষ্ঠানে ৪১৬২৭ শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন দলের নিবন্ধন চূড়ান্ত করতে কাল ইসির বৈঠক
নতুন দলের নিবন্ধন চূড়ান্ত করতে কাল ইসির বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুশ ড্রোন পোল্যান্ডের আকাশসীমায়, বেশ কয়েকটি ভূপাতিতের দাবি
রুশ ড্রোন পোল্যান্ডের আকাশসীমায়, বেশ কয়েকটি ভূপাতিতের দাবি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেডারেল রিজার্ভের গভর্নর লিসা কুকের অপসারণ আটকে দিলেন মার্কিন আদালত
ফেডারেল রিজার্ভের গভর্নর লিসা কুকের অপসারণ আটকে দিলেন মার্কিন আদালত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনার পথেই গেলেন অলি, নেপালকে পথ দেখাল বাংলাদেশ
হাসিনার পথেই গেলেন অলি, নেপালকে পথ দেখাল বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনে বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই তন্বী
ডাকসু নির্বাচনে বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই তন্বী

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচনের আনুষ্ঠানিক ফল ঘোষণা : কে কত ভোট পেলেন
ডাকসু নির্বাচনের আনুষ্ঠানিক ফল ঘোষণা : কে কত ভোট পেলেন

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চূড়ান্ত ফল ঘোষণা : ডাকসুর ভিপি সাদিক, জিএস ফরহাদ
চূড়ান্ত ফল ঘোষণা : ডাকসুর ভিপি সাদিক, জিএস ফরহাদ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচনে কোন কেন্দ্রে কত ভোট পড়ল?
ডাকসু নির্বাচনে কোন কেন্দ্রে কত ভোট পড়ল?

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিক্ষোভকারীদের আগুনে পুড়ে মারা গেলেন নেপালের সাবেক প্রধানমন্ত্রীর স্ত্রী
বিক্ষোভকারীদের আগুনে পুড়ে মারা গেলেন নেপালের সাবেক প্রধানমন্ত্রীর স্ত্রী

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট কারচুপির অভিযোগ এনে ছাত্রদলের বিক্ষোভ মিছিল
ভোট কারচুপির অভিযোগ এনে ছাত্রদলের বিক্ষোভ মিছিল

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বয়কট! ডাকসু বর্জন করলাম : উমামা ফাতেমা
বয়কট! ডাকসু বর্জন করলাম : উমামা ফাতেমা

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপালে অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী হওয়ার আলোচনায় কে এই তরুণ নেতা বালেন শাহ?
নেপালে অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী হওয়ার আলোচনায় কে এই তরুণ নেতা বালেন শাহ?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই সর্ব মিত্র চাকমা
বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই সর্ব মিত্র চাকমা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিপি নির্বাচিত হয়ে যে বার্তা দিলেন সাদিক কায়েম
ভিপি নির্বাচিত হয়ে যে বার্তা দিলেন সাদিক কায়েম

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মধুর ক্যান্টিনে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ছাত্রদল প্যানেল
মধুর ক্যান্টিনে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ছাত্রদল প্যানেল

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচন নিয়ে যা বললেন সালাহউদ্দিন আহমদ
ডাকসু নির্বাচন নিয়ে যা বললেন সালাহউদ্দিন আহমদ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাতারে ইসরায়েলি হামলায় দু’জন নিহত, দাবি রিপোর্টে
কাতারে ইসরায়েলি হামলায় দু’জন নিহত, দাবি রিপোর্টে

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটকেন্দ্রে আমাদের এতিমের মতো দাঁড় করিয়ে রাখা হয়েছে : আবিদুল
ভোটকেন্দ্রে আমাদের এতিমের মতো দাঁড় করিয়ে রাখা হয়েছে : আবিদুল

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এই পরিকল্পিত প্রহসন প্রত্যাখ্যান করলাম : ফেসবুক পোস্টে আবিদ
এই পরিকল্পিত প্রহসন প্রত্যাখ্যান করলাম : ফেসবুক পোস্টে আবিদ

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চার বছরে ভারতের তিন প্রতিবেশী দেশে গণঅভ্যুত্থান, সরকারের পতন
চার বছরে ভারতের তিন প্রতিবেশী দেশে গণঅভ্যুত্থান, সরকারের পতন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারে ইসরায়েলি হামলা: হামাস নেতারা কি বেঁচে আছেন?
কাতারে ইসরায়েলি হামলা: হামাস নেতারা কি বেঁচে আছেন?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালের অর্থমন্ত্রীকে জনতার পিটুনি
নেপালের অর্থমন্ত্রীকে জনতার পিটুনি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবি ভিসির সঙ্গে ছাত্রদলের সাক্ষাৎ, ডাকসু নির্বাচন নিয়ে তিন বিষয়ে উদ্বেগ
ঢাবি ভিসির সঙ্গে ছাত্রদলের সাক্ষাৎ, ডাকসু নির্বাচন নিয়ে তিন বিষয়ে উদ্বেগ

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা চলছে
ডাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা চলছে

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বোচ্চ ভোটে বিজয়ী ইসলামী ছাত্রী সংস্থার সভানেত্রী তামান্না
সর্বোচ্চ ভোটে বিজয়ী ইসলামী ছাত্রী সংস্থার সভানেত্রী তামান্না

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাতির উদ্দেশে ভাষণে কড়া সতর্কবার্তা নেপালের সেনাপ্রধানের
জাতির উদ্দেশে ভাষণে কড়া সতর্কবার্তা নেপালের সেনাপ্রধানের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা ও রেহানার মধ্যে একটা কোল্ড ওয়ার ছিল : রনি
হাসিনা ও রেহানার মধ্যে একটা কোল্ড ওয়ার ছিল : রনি

৮ ঘণ্টা আগে | টক শো

দোহায় ইসরায়েলি হামলার ‘কঠোর নিন্দা’ জানাল কাতার
দোহায় ইসরায়েলি হামলার ‘কঠোর নিন্দা’ জানাল কাতার

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচন : ১২ সম্পাদকীয় পদের মধ্যে ৯টিতে ছাত্রশিবিরের জয়
ডাকসু নির্বাচন : ১২ সম্পাদকীয় পদের মধ্যে ৯টিতে ছাত্রশিবিরের জয়

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার কাতারে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
এবার কাতারে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচন: ৬ কেন্দ্রের গণনা শেষে সাদিক কায়েমের ধারেও নেই কেউ
ডাকসু নির্বাচন: ৬ কেন্দ্রের গণনা শেষে সাদিক কায়েমের ধারেও নেই কেউ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শিক্ষার্থীরা এটিকে তাদের রায় মনে করলে সম্মান জানাই : হামিম
শিক্ষার্থীরা এটিকে তাদের রায় মনে করলে সম্মান জানাই : হামিম

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আপত্তিকর ছবি ভাইরাল, আদালতে ঐশ্বরিয়া
আপত্তিকর ছবি ভাইরাল, আদালতে ঐশ্বরিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডাকসুতে বিস্ময়কর ফল
ডাকসুতে বিস্ময়কর ফল

প্রথম পৃষ্ঠা

এখনো জমজমাট আমের বাজার
এখনো জমজমাট আমের বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী আসলাম জামায়াতের আনোয়ার
বিএনপির প্রার্থী আসলাম জামায়াতের আনোয়ার

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ধর্ষণে ব্যর্থ হয়ে কুবি শিক্ষার্থী ও তার মাকে হত্যা
ধর্ষণে ব্যর্থ হয়ে কুবি শিক্ষার্থী ও তার মাকে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

শেষ হয় না পারকি পর্যটন কমপ্লেক্সের নির্মাণকাজ
শেষ হয় না পারকি পর্যটন কমপ্লেক্সের নির্মাণকাজ

নগর জীবন

পরিবহন সেক্টরের মাফিয়া
পরিবহন সেক্টরের মাফিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

ছিল কড়া নিরাপত্তা
ছিল কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির পাঁচ মনোনয়ন প্রত্যাশীর দৌড়ঝাঁপ
বিএনপির পাঁচ মনোনয়ন প্রত্যাশীর দৌড়ঝাঁপ

নগর জীবন

শেয়ারবাজারে ঢালাও দরপতন
শেয়ারবাজারে ঢালাও দরপতন

পেছনের পৃষ্ঠা

নানান সমস্যায় ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন
নানান সমস্যায় ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয় বছরে সর্বাধিক অপহরণ
ছয় বছরে সর্বাধিক অপহরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকসু নির্বাচনে দায়িত্ব পালনকালে সাংবাদিকের মৃত্যু
ডাকসু নির্বাচনে দায়িত্ব পালনকালে সাংবাদিকের মৃত্যু

নগর জীবন

বৃষ্টি ও ঢলে পানিবন্দি দুই হাজার পরিবার
বৃষ্টি ও ঢলে পানিবন্দি দুই হাজার পরিবার

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্বিনব্রিজ থেকে উচ্ছেদ হবে হকার, বন্ধ হবে প্রবেশমুখ
ক্বিনব্রিজ থেকে উচ্ছেদ হবে হকার, বন্ধ হবে প্রবেশমুখ

নগর জীবন

আবু সাঈদের ত্রুটিপূর্ণ সুরতহাল প্রতিবেদন দিতে বাধ্য করা হয়
আবু সাঈদের ত্রুটিপূর্ণ সুরতহাল প্রতিবেদন দিতে বাধ্য করা হয়

পেছনের পৃষ্ঠা

নুরাল পাগলার ভক্ত হত্যায় মামলা
নুরাল পাগলার ভক্ত হত্যায় মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয় মাস বন্ধ সার কারখানা
ছয় মাস বন্ধ সার কারখানা

দেশগ্রাম

সীমানা নির্ধারণ নিয়ে বিক্ষোভ হরতাল অবরোধ
সীমানা নির্ধারণ নিয়ে বিক্ষোভ হরতাল অবরোধ

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিএমপির ছয় কর্মকর্তাকে বদলি
ডিএমপির ছয় কর্মকর্তাকে বদলি

নগর জীবন

নেপালের পরিস্থিতি নিয়ে যা বললেন মমতা
নেপালের পরিস্থিতি নিয়ে যা বললেন মমতা

পূর্ব-পশ্চিম

১৬০০ লিটার নকল মবিলসহ গ্রেপ্তার ২
১৬০০ লিটার নকল মবিলসহ গ্রেপ্তার ২

নগর জীবন

চোর আখ্যা দিয়ে পিটিয়ে হত্যা আসামি গ্রেপ্তার
চোর আখ্যা দিয়ে পিটিয়ে হত্যা আসামি গ্রেপ্তার

নগর জীবন

বকেয়া বেতন দাবিতে মহাসড়ক অবরোধ
বকেয়া বেতন দাবিতে মহাসড়ক অবরোধ

দেশগ্রাম

চমেকের গ্র্যান্ড রিইউনিয়নের নিবন্ধন উদ্বোধন
চমেকের গ্র্যান্ড রিইউনিয়নের নিবন্ধন উদ্বোধন

নগর জীবন

ছেষট্টিতেই মুক্তিযুদ্ধ শুরু করেছিলেন যাঁরা
ছেষট্টিতেই মুক্তিযুদ্ধ শুরু করেছিলেন যাঁরা

সম্পাদকীয়

এশিয়া কাপে ইতিহাস লিখতে চান লিটন
এশিয়া কাপে ইতিহাস লিখতে চান লিটন

মাঠে ময়দানে

রেললাইনের ধারে মাদকের হাট
রেললাইনের ধারে মাদকের হাট

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের পথেই নেপাল
বাংলাদেশের পথেই নেপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিক আরিফিন তুষার আর নেই
সাংবাদিক আরিফিন তুষার আর নেই

নগর জীবন