শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২২ জুলাই, ২০২৫

মানুষ কেন অমানুষ

মাওলানা আবু তালহা তারীফ
প্রিন্ট ভার্সন
মানুষ কেন অমানুষ

মানুষরূপীসুরা বনি ইসরাইলের ৭০নং আয়াতে আল্লাহতায়ালা বলেন, ‘আর আমি তো আদম সন্তানকে মর্যাদা দান করেছি, তাদের স্থলে ও সমুদ্রে চলাচলের বাহন দিয়েছি, তাদের পবিত্র বস্তু থেকে রিজিক দিয়েছি এবং আমার অনেক সৃষ্টির ওপর তাদের শ্রেষ্ঠত্ব দান করেছি।’ উল্লিখিত আয়াতের মাধ্যমে জানতে পারলাম মানুষের সম্মান ও মর্যাদা স্বয়ং আল্লাহ রাব্বুল আলামিন দিয়েছেন। মানুষ সৃষ্টির শ্রেষ্ঠ জাতি।

অবশ্যই আল্লাহ মানুষকে সর্বোত্তম গঠনে সৃষ্টি করেছেন। সৃষ্টির শ্রেষ্ঠ এই মানুষ তার কর্ম দিয়ে অমানুষে পরিণত হয়। যেমন আপনি অসহায়কে নিজ প্রতিষ্ঠানে কাজের সুযোগ করে বেকারত্ব দূর করার মহান কাজ করলেন। সে অর্থনৈতিকভাবে সচ্ছল হলো। কিছুদিনের মধ্যে আপনি মালিক ও যাকে কাজের সুযোগ করে দিলেন সেই কর্মচারীর সঙ্গে সম্পর্কের অবনতি। এখন আপনার ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানকে ধ্বংস করে আপনাকেই ক্ষতি করতে ব্যস্ত। শুধু তা-ই নয়, রাস্তাঘাটে কম-বেশি সবাই চলাচল করে। রাস্তায় গাড়ি অ্যাক্সিডেন্ট করলে মানুষ হিসেবে উদ্ধার করাটাই স্বাভাবিক। তবে উদ্ধারে এসে আহত ও নিহত ব্যক্তিদের সহায়তার বিপরীতে গলার চেইন, কানের দুল, হাতের স্বর্ণের চুড়ি এমনকি ব্যাগে থাকা টাকা ও মোবাইল ফোন নিয়ে লুটপাট করে ছিটকে পড়ে মানুষরূপী ভয়ংকর অমানুষরা। বিপদে পড়ে টাকার জন্য হাতেপায়ে ধরা সেই ব্যক্তি টাকা পেয়ে উপকৃত হয়ে নিমেষেই ভুলে যাওয়া কি ঠিক। আপনার পাওনা টাকা আপনাকে দেবে তা-ও সময় বেঁধে দেয় তবু টালবাহানা। তাহলে আমি কেমন মানুষ হলাম। উপকারের কারণে সম্পর্ক শত্রুতে পরিণত করলাম। আমাদের চোখে এরকমও মানুষরূপী ভয়ংকার হাজারো অমানুষ রয়েছে। আমরা মানুষ হয়ে অমানুষের মতো অন্যের বিপদে পাশ কাটিয়ে চলে যাই। হাসিতামাশা বা তার বিপদে মজা নিতে থাকি। কেউ বিপদে পড়ে তার কাছে থাকা গচ্ছিত পণ্য বিক্রি করতে চাইলে আমরা পণ্যটির মূল্য নির্দিষ্ট দাম থেকে কমিয়ে দিই। কেননা সে বিপদে পড়ছে বিক্রি না করে কোথায় যাবে। অবশেষে বিপদগ্রস্ত ব্যক্তি কম দামেই তার পণ্যটি বিক্রি করে দেয়। প্রতিবেশীর ঘরে ভাত আছে কি না, খোঁজ নিই, অপেক্ষায় থাকি, কখন সে অভাবে ভিটেবাড়ি বিক্রি করবে। সেই সুযোগে কম টাকায় ক্রয় করতে পারব। এই হলো মানুষরূপী অমানুষের নিষ্ঠুরতা। অপরের সমস্যার সমাধান করে দেওয়া মুমিনের নৈতিক ও ইমানি দায়িত্ব। আল্লাহ বলেন, সৎকর্ম ও খোদাভীতিতে একে অন্যের সাহায্য কর। পাপ ও সীমা লঙ্ঘনের ব্যাপারে একে অন্যের সহায়তা কর না। আল্লাহকে ভয় কর। নিশ্চয়ই আল্লাহতায়ালা কঠোর শাস্তিদাতা (সুরা মায়েদা-২)।’

অমানুষ হওয়ার মূল কারণ আল্লাহর ভয় অন্তরে বিদ্যমান না থাকা। অতিরিক্ত লোভ ও মৃত্যুর ভয় হৃদয়ে বিদ্যমান না থাকার কারণেই আজ মানুষ অমানুষের রূপ নিচ্ছে। মানুষের প্রতি মানুষের দয়া, মায়ামমতা ও ভালোবাসা কমে গেছে। কেউ কাউকে ক্ষমা করতে রাজি নয়। গীবত, চোগলখোরি, বংশীয় গর্ব, নিজের ক্ষমতা দেখানোর জন্য ছোট বিষয়গুলোকেও বড় করে তুচ্ছতাচ্ছিল্য ঘটনাকে কেন্দ্র করে গুম এমনকি পরিবারের রোজগারের ব্যক্তিকে হত্যা করে শরীরকে টুকরো টুকরো করছে এই ভয়ংকর অমানুষরা। মানুষের মন এতটাই হিংস্র হয়েছে অন্যের স্ত্রী, সন্তান পরিবারের কথা মোটেই ভাবে না। এভাবেই মানুষ অমানুষ হয়ে মানুষকেই হত্যা করে। মানুষকে গালি দেওয়া, বদনাম করা, হিংসা করা,  চোগলখোরি করা এগুলো মানুষের কাজ হতে পারে না। আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, রসুল (সা.) বলেন, মানুষের মধ্যে দুই রূপধারী লোক সবচেয়ে নিকৃষ্ট। যে এ দলের কাছে আসে এক রূপ নিয়ে এবং অন্য দলের কাছে আসে আরেক রূপ নিয়ে (মুসলিম)। দুনিয়ার ওপর পরকালকে প্রাধান্য দিলেই একজন অমানুষ সত্যিকারে মানুষে পরিণত হওয়া সম্ভব। তখন সুদখোর, ঘুষখোর, ধর্ষক, সন্ত্রাসী কিছুই থাকবে না। এজন্যই আল্লাহকে ভয় ও রসুল (সা.)-কে অনুসরণ করা জরুরি। অতিরিক্ত ফরজ ও সুন্নাহ ইবাদতের পাশাপাশি জিকির, দরুদ, তওবা পাঠ করতে হবে। সদা সর্বদা আল্লাহর সৃষ্টির প্রতি দয়া ও ভালোবাসা রাখতে হবে। সত্যি বলতে হবে। কখনো মিথ্যার সঙ্গে আপস করা যাবে না। মানুষের তরে নিজের জীবনকে বিলিয়ে দিতে পারলেই একজন সত্যিকারের মানুষে পরিণত হওয়া সম্ভব। অন্যথায় পথভ্রষ্ট হয়ে অমানুষে পরিণত হতে হবে। আল্লাহ বলেন, ‘আমি অবশ্যই বহু মানুষ ও জিনকে দোজখের জন্য নির্ধারিত করেছি; কারণ তাদের অন্তর আছে, কিন্তু তারা সত্যকে উপলব্ধি করে না, তাদের চোখ থাকলেও তা দিয়ে তারা সত্যকে দেখে না, তাদের কান আছে, কিন্তু তা দিয়ে তারা সত্যবাণী শোনে না। ওরা পশুর মতো; বরং তার চেয়েও বেশি পথভ্রষ্ট; নিশ্চয়ই তারা উদাসীন’ (সুরা আরাফ-১৮৯)। আল্লাহ অনেক যত্নে আমাদের সৃষ্টি করেছেন মানুষরূপে। আমাদের নিরাপদ ও উন্নত জীবনযাপন করতে হবে। সমাজে ভয় তৈরি ও বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করা থেকে বিরত রাখা খুবই জরুরি। মানুষ হয়ে অমানুষের মতো কর্মকাণ্ড করলে কেউ ভালোবাসবে না।

লেখক : ইসলামি গবেষক

এই বিভাগের আরও খবর
আসমানি কিতাবে রসুল (সা.)-এর পূর্বাভাস
আসমানি কিতাবে রসুল (সা.)-এর পূর্বাভাস
কবর থেকে লাশ তুলে আগুন
কবর থেকে লাশ তুলে আগুন
পর্যটন
পর্যটন
ডাকসু নির্বাচন : ১৯৭২ থেকে ২০২৫
ডাকসু নির্বাচন : ১৯৭২ থেকে ২০২৫
মজলুমের হাতে জুলুমের তলোয়ার
মজলুমের হাতে জুলুমের তলোয়ার
ডিজিটাল ব্যাংক : টেকসই আর্থিক অন্তর্ভুক্তির নতুন দিগন্ত
ডিজিটাল ব্যাংক : টেকসই আর্থিক অন্তর্ভুক্তির নতুন দিগন্ত
দুর্নীতি কমেছে
দুর্নীতি কমেছে
ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.)
ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.)
রসুল (সা.)-এর দাওয়াত
রসুল (সা.)-এর দাওয়াত
ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) আমাদের করণীয়
ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) আমাদের করণীয়
বাক্‌স্বাধীনতা কারও দয়ার দান নয়
বাক্‌স্বাধীনতা কারও দয়ার দান নয়
একাত্তরের গৌরব ছিল দেশপ্রেম
একাত্তরের গৌরব ছিল দেশপ্রেম
সর্বশেষ খবর
রাত ৮টা থেকে সর্বসাধারণের জন্য ঢাবির সব প্রবেশপথ বন্ধ
রাত ৮টা থেকে সর্বসাধারণের জন্য ঢাবির সব প্রবেশপথ বন্ধ

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

জনগণই বিএনপির শক্তির একমাত্র উৎস: তারেক রহমান
জনগণই বিএনপির শক্তির একমাত্র উৎস: তারেক রহমান

১ মিনিট আগে | রাজনীতি

পুলিশের ৫৯ কর্মকর্তা হলেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার
পুলিশের ৫৯ কর্মকর্তা হলেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ইন্দোনেশিয়ায় সরকারবিরোধী বিক্ষোভে এখনও আটক ৬০০
ইন্দোনেশিয়ায় সরকারবিরোধী বিক্ষোভে এখনও আটক ৬০০

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনে নিরাপত্তা ব্যবস্থা যথেষ্ট জোরদার থাকবে : ডিএমপি কমিশনার
ডাকসু নির্বাচনে নিরাপত্তা ব্যবস্থা যথেষ্ট জোরদার থাকবে : ডিএমপি কমিশনার

১৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কাস্টমস বন্ড-সংক্রান্ত পরিষেবাগুলো সহজ করার দাবি বিজিএমইএ’র
কাস্টমস বন্ড-সংক্রান্ত পরিষেবাগুলো সহজ করার দাবি বিজিএমইএ’র

২১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

এশিয়া কাপের দল থেকে বাদ পড়ে হতাশ আইয়ার
এশিয়া কাপের দল থেকে বাদ পড়ে হতাশ আইয়ার

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কসবায় নিখোঁজের একদিন পর খাল থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার
কসবায় নিখোঁজের একদিন পর খাল থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কলকাতায় নিজের জন্মদিনে দুই বন্ধুর ধর্ষণের শিকার তরুণী
কলকাতায় নিজের জন্মদিনে দুই বন্ধুর ধর্ষণের শিকার তরুণী

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনায় তুচ্ছ ঘটনায় ঘুষিতে প্রাণ গেল নারীর
খুলনায় তুচ্ছ ঘটনায় ঘুষিতে প্রাণ গেল নারীর

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে আনসার’র মৌলিক প্রশিক্ষণ কোর্সের সমাপনী
হবিগঞ্জে আনসার’র মৌলিক প্রশিক্ষণ কোর্সের সমাপনী

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খিলগাঁওয়ে বাসের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু
খিলগাঁওয়ে বাসের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু

৪৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

৪৫তম বিসিএস: মৌখিক পরীক্ষার সংশোধিত সময়সূচি প্রকাশ
৪৫তম বিসিএস: মৌখিক পরীক্ষার সংশোধিত সময়সূচি প্রকাশ

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

হাসিনার মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় ৩৯ সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ
হাসিনার মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় ৩৯ সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

সারাদেশে বিশেষ অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৬৭৭
সারাদেশে বিশেষ অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৬৭৭

৫৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে গ্যারেজ মালিক খুন, গ্রেপ্তার ২
চট্টগ্রামে গ্যারেজ মালিক খুন, গ্রেপ্তার ২

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই অভ্যুত্থানের হত্যা মামলা পরিচালনায় কমিটি গঠন
জুলাই অভ্যুত্থানের হত্যা মামলা পরিচালনায় কমিটি গঠন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রযুক্তিনির্ভর বন নজরদারিতে যাচ্ছে বাংলাদেশ : রিজওয়ানা হাসান
প্রযুক্তিনির্ভর বন নজরদারিতে যাচ্ছে বাংলাদেশ : রিজওয়ানা হাসান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে ডেঙ্গুতে ২৪ ঘণ্টায় ২ জনের মৃত্যু
সারাদেশে ডেঙ্গুতে ২৪ ঘণ্টায় ২ জনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

যুক্তরাজ্যে প্রথম মুসলিম নারী হিসেবে ইতিহাস গড়লেন শাবানা
যুক্তরাজ্যে প্রথম মুসলিম নারী হিসেবে ইতিহাস গড়লেন শাবানা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জনগণকে সঙ্গে নিয়েই পরিবর্তন সম্ভব : আমিনুল
জনগণকে সঙ্গে নিয়েই পরিবর্তন সম্ভব : আমিনুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রংপুরে নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগ ও যুবলীগ নেতা গ্রেফতার
রংপুরে নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগ ও যুবলীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাছাইপর্ব পার হওয়াতেই থামতে চান না ইতালির কোচ
বাছাইপর্ব পার হওয়াতেই থামতে চান না ইতালির কোচ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৭ বছর পর ফয়সালাবাদে আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলবে পাকিস্তান
১৭ বছর পর ফয়সালাবাদে আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলবে পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সারা দেশ আমাদের দিকে তাকিয়ে আছে: ঢাবি উপাচার্য
সারা দেশ আমাদের দিকে তাকিয়ে আছে: ঢাবি উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লজ্জার হারের পর জরিমানার কবলে দক্ষিণ আফ্রিকা
লজ্জার হারের পর জরিমানার কবলে দক্ষিণ আফ্রিকা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতে যাচ্ছে ১২০০ টন ইলিশ, রপ্তানির অনুমতি দিল বাণিজ্য মন্ত্রণালয়
ভারতে যাচ্ছে ১২০০ টন ইলিশ, রপ্তানির অনুমতি দিল বাণিজ্য মন্ত্রণালয়

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিষাক্ত মাশরুম খাইয়ে শ্বশুর-শ্বাশুড়িসহ তিনজনকে হত্যা, অস্ট্রেলীয় নারীর যাবজ্জীবন
বিষাক্ত মাশরুম খাইয়ে শ্বশুর-শ্বাশুড়িসহ তিনজনকে হত্যা, অস্ট্রেলীয় নারীর যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ সেকেন্ডে ১৩ বার হাতুড়ির আঘাতে যুবককে খুন
১৫ সেকেন্ডে ১৩ বার হাতুড়ির আঘাতে যুবককে খুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ফেসবুক-ইউটিউবসহ ২৬টি অ্যাপ বন্ধ করে নেপাল সরকার
যে কারণে ফেসবুক-ইউটিউবসহ ২৬টি অ্যাপ বন্ধ করে নেপাল সরকার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
যৌনকর্মী থেকে চারবারের এমপি: ফিনিশ এমপির খোলামেলা স্বীকারোক্তি
যৌনকর্মী থেকে চারবারের এমপি: ফিনিশ এমপির খোলামেলা স্বীকারোক্তি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু ভিপিপ্রার্থী আবিদের আইডি ডিজেবল
ডাকসু ভিপিপ্রার্থী আবিদের আইডি ডিজেবল

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মোদির আমলে গরুর মাংস রফতানিতে ভারতের রেকর্ড
মোদির আমলে গরুর মাংস রফতানিতে ভারতের রেকর্ড

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সচিব আবু আলম শহীদ খান গ্রেফতার
সাবেক সচিব আবু আলম শহীদ খান গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘ব্লাড মুন’ দেখল দেশবাসী
‘ব্লাড মুন’ দেখল দেশবাসী

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে নতুন আতঙ্ক মিরাটের ‘ন্যুড গ্যাং’, টার্গেট নারীরা
ভারতে নতুন আতঙ্ক মিরাটের ‘ন্যুড গ্যাং’, টার্গেট নারীরা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনের দিন চক্রাকারে চলবে শাটল সার্ভিস
ডাকসু নির্বাচনের দিন চক্রাকারে চলবে শাটল সার্ভিস

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এলইডি স্ক্রিনে সরাসরি দেখানো হবে ডাকসুর ভোট গণনা
এলইডি স্ক্রিনে সরাসরি দেখানো হবে ডাকসুর ভোট গণনা

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পুতিনকে ‘তার চাওয়া পূরণ’ করে দিয়েছেন ট্রাম্প: জেলেনস্কি
পুতিনকে ‘তার চাওয়া পূরণ’ করে দিয়েছেন ট্রাম্প: জেলেনস্কি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার ইভনকে কুপিয়ে হত্যা
নারায়ণগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার ইভনকে কুপিয়ে হত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলে ‘ব্যাপক’ ড্রোন হামলা চালালো ইয়েমেন
ইসরায়েলে ‘ব্যাপক’ ড্রোন হামলা চালালো ইয়েমেন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সাথে সব সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান খামেনির
ইসরায়েলের সাথে সব সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান খামেনির

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া কাপ ঝড় শুরু কাল: যা জেনে রাখা জরুরি
এশিয়া কাপ ঝড় শুরু কাল: যা জেনে রাখা জরুরি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামাসকে ‘শেষবারের মতো সতর্ক’ করলেন ট্রাম্প
হামাসকে ‘শেষবারের মতো সতর্ক’ করলেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনে শান্তিপূর্ণ ও উৎসবমুখর পরিবেশ নিশ্চিতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
ডাকসু নির্বাচনে শান্তিপূর্ণ ও উৎসবমুখর পরিবেশ নিশ্চিতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আওয়ামী লীগের জালিমদের বিচার বিএনপির চেয়ে বেশি কোনো দল চায় না : রুমিন ফারহানা
আওয়ামী লীগের জালিমদের বিচার বিএনপির চেয়ে বেশি কোনো দল চায় না : রুমিন ফারহানা

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুরিয়ারের মাধ্যমে ইতালি পাঠানো হচ্ছিল ভয়ঙ্কর মাদক ‘কিটামিন’
কুরিয়ারের মাধ্যমে ইতালি পাঠানো হচ্ছিল ভয়ঙ্কর মাদক ‘কিটামিন’

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুমিল্লার বাসায় মিলল বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রী ও মায়ের লাশ
কুমিল্লার বাসায় মিলল বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রী ও মায়ের লাশ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪০ বছর পর জাপানের রাজপরিবারে প্রথম প্রাপ্তবয়স্ক যুবরাজ
৪০ বছর পর জাপানের রাজপরিবারে প্রথম প্রাপ্তবয়স্ক যুবরাজ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানদের গুঁড়িয়ে চ্যাম্পিয়ন পাকিস্তান
আফগানদের গুঁড়িয়ে চ্যাম্পিয়ন পাকিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিক্ষোভকারীদের দখলে নেপালের পার্লামেন্ট, কারফিউ জারি
বিক্ষোভকারীদের দখলে নেপালের পার্লামেন্ট, কারফিউ জারি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালে ‘জেন-জি’ আন্দোলনে পুলিশের গুলি, নিহত বেড়ে ১৪
নেপালে ‘জেন-জি’ আন্দোলনে পুলিশের গুলি, নিহত বেড়ে ১৪

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের ‘শেষ সতর্কবার্তার’ পর আলোচনায় আগ্রহী হামাস
ট্রাম্পের ‘শেষ সতর্কবার্তার’ পর আলোচনায় আগ্রহী হামাস

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রয়োজন ৩০ বিলিয়ন ডলার, আইএমএফ থেকে এক-দেড় বিলিয়ন আনতেই জান বের হয়’
‘প্রয়োজন ৩০ বিলিয়ন ডলার, আইএমএফ থেকে এক-দেড় বিলিয়ন আনতেই জান বের হয়’

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কৃত্রিম চিনি কি মস্তিষ্ক ধ্বংস করছে? গবেষণার চাঞ্চল্যকর তথ্য
কৃত্রিম চিনি কি মস্তিষ্ক ধ্বংস করছে? গবেষণার চাঞ্চল্যকর তথ্য

৭ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বরফ কেন পিচ্ছিল, গবেষকদের নতুন ব্যাখ্যা
বরফ কেন পিচ্ছিল, গবেষকদের নতুন ব্যাখ্যা

২০ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ছুটির ঘণ্টা বাজিয়ে অবসরে গেলেন তিনি
ছুটির ঘণ্টা বাজিয়ে অবসরে গেলেন তিনি

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিউজিল্যান্ডে স্কুলে মোবাইল নিষিদ্ধের এক বছর: কী পেল শিক্ষার্থীরা
নিউজিল্যান্ডে স্কুলে মোবাইল নিষিদ্ধের এক বছর: কী পেল শিক্ষার্থীরা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাশ দাফনের সময় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে দুজনের মৃত্যু
লাশ দাফনের সময় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে দুজনের মৃত্যু

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিজিটাল ব্যাংক : টেকসই আর্থিক অন্তর্ভুক্তির নতুন দিগন্ত
ডিজিটাল ব্যাংক : টেকসই আর্থিক অন্তর্ভুক্তির নতুন দিগন্ত

১৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রিন্ট সর্বাধিক
ত্রিমুখী লড়াইয়ের আভাস
ত্রিমুখী লড়াইয়ের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন্নি কেন চলচ্চিত্র অভিনেত্রী হতে পারেননি
তিন্নি কেন চলচ্চিত্র অভিনেত্রী হতে পারেননি

শোবিজ

মৌসুমীর প্রেম
মৌসুমীর প্রেম

শোবিজ

মজলুমের হাতে জুলুমের তলোয়ার
মজলুমের হাতে জুলুমের তলোয়ার

সম্পাদকীয়

কওমি-তরিকতপন্থি দ্বন্দ্বের পেছনে আকিদাগত বিরোধ
কওমি-তরিকতপন্থি দ্বন্দ্বের পেছনে আকিদাগত বিরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজিতেই আয় হাজার কোটি
চাঁদাবাজিতেই আয় হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শিগগিরই ফিরছেন তারেক রহমান
শিগগিরই ফিরছেন তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকসু একটি ‘মিনি পার্লামেন্ট’, জাতীয় নেতৃত্ব তৈরি হয়
ডাকসু একটি ‘মিনি পার্লামেন্ট’, জাতীয় নেতৃত্ব তৈরি হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শিরোপার স্বপ্নে আবুধাবিতে লিটনরা
শিরোপার স্বপ্নে আবুধাবিতে লিটনরা

মাঠে ময়দানে

২৮ বছর পর বিএনপির বিজয়ের স্বপ্ন : মনোনয়ন দৌড়ে তিনজন
২৮ বছর পর বিএনপির বিজয়ের স্বপ্ন : মনোনয়ন দৌড়ে তিনজন

নগর জীবন

সীমানা নিয়ে ক্ষোভ-বিক্ষোভ
সীমানা নিয়ে ক্ষোভ-বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের মাঠে বিএনপির ছয় নেতা, জামায়াতের এক
ভোটের মাঠে বিএনপির ছয় নেতা, জামায়াতের এক

নগর জীবন

কাঁচা মরিচবোঝাই ভারতীয় ট্রাকে পিস্তল গুলি, দুজন আটক
কাঁচা মরিচবোঝাই ভারতীয় ট্রাকে পিস্তল গুলি, দুজন আটক

পেছনের পৃষ্ঠা

ড্রয়েই স্বস্তি কাবরেরার
ড্রয়েই স্বস্তি কাবরেরার

মাঠে ময়দানে

কলেজে মাইকে ঘোষণা দিয়ে ছাত্রদল নেতার ওপর হামলা
কলেজে মাইকে ঘোষণা দিয়ে ছাত্রদল নেতার ওপর হামলা

দেশগ্রাম

আগস্টে মিয়ানমারে ফেরত পাঠানো হয়েছে ৫৪৬ জনকে
আগস্টে মিয়ানমারে ফেরত পাঠানো হয়েছে ৫৪৬ জনকে

খবর

৩৩ বছর পর মাটির গভীরে মিলল ডুবে যাওয়া কার্গো
৩৩ বছর পর মাটির গভীরে মিলল ডুবে যাওয়া কার্গো

পেছনের পৃষ্ঠা

নিজ রিসোর্ট থেকে সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি গ্রেপ্তার
নিজ রিসোর্ট থেকে সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

জেলা বিএনপির সম্মেলন আজ
জেলা বিএনপির সম্মেলন আজ

দেশগ্রাম

এশিয়ার সর্বকালের সেরা টি-২০ একাদশে সাকিব
এশিয়ার সর্বকালের সেরা টি-২০ একাদশে সাকিব

মাঠে ময়দানে

রোনালদোর গোলের রেকর্ড
রোনালদোর গোলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

কাদের সিদ্দিকীর বাড়িতে ভাঙচুর
কাদের সিদ্দিকীর বাড়িতে ভাঙচুর

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে পৃথক সেনা অভিযানে অস্ত্র উদ্ধার গ্রেপ্তার ১
চট্টগ্রামে পৃথক সেনা অভিযানে অস্ত্র উদ্ধার গ্রেপ্তার ১

নগর জীবন

গাজা দখল বন্ধে ইসরায়েলকে বাধ্য করুন
গাজা দখল বন্ধে ইসরায়েলকে বাধ্য করুন

পেছনের পৃষ্ঠা

বাসাইলে কাদের সিদ্দিকীর মুক্তিযোদ্ধা সমাবেশে ১৪৪ ধারা জারি
বাসাইলে কাদের সিদ্দিকীর মুক্তিযোদ্ধা সমাবেশে ১৪৪ ধারা জারি

নগর জীবন

এক জীবনে অনেক কিছুই তো লেখা যায় না...
এক জীবনে অনেক কিছুই তো লেখা যায় না...

শোবিজ

নদীপথে আলোর মিছিল
নদীপথে আলোর মিছিল

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় হচ্ছে ‘যুদ্ধ মন্ত্রণালয়’
যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় হচ্ছে ‘যুদ্ধ মন্ত্রণালয়’

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থনীতি সম্প্রসারিত হলেও গতি মন্থর
অর্থনীতি সম্প্রসারিত হলেও গতি মন্থর

পেছনের পৃষ্ঠা