শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৩১, বৃহস্পতিবার, ২৪ জুলাই, ২০২৫ আপডেট: ০৮:৩৭, বৃহস্পতিবার, ২৪ জুলাই, ২০২৫

ব্যাংকিং খাতের মূলধন ঘাটতি এবং ব্যাসেল-তিন

নিরঞ্জন রায়
অনলাইন ভার্সন
ব্যাংকিং খাতের মূলধন ঘাটতি এবং ব্যাসেল-তিন

আমাদের দেশের ব্যাংকিং খাত নিয়ে অনেক আলোচনা-সমালোচনা থাকলেও একটি বিষয়ে ভালো অগ্রগতি আছে, তা হচ্ছে ব্যাসেল-তিনের যথাযথ বাস্তবায়ন। বাস্তবে কতটা বাস্তবায়িত হয়েছে বা এর ফলাফলই বা কেমন, সেই বিতর্কে না গিয়েও এটি অন্তত নিশ্চিত করে বলা যায় যে কাগজে-কলমে হলেও বাংলাদেশ ব্যাংক দেশের ব্যাংকিং খাতে ব্যাসেল-তিন সফলভাবে বাস্তবায়ন করতে সক্ষম হয়েছে।

ব্যাসেল-তিন অনুযায়ী দেশের ব্যাংকগুলোকে মূলধন ও ঝুঁকিভিত্তিক সম্পদের অনুপাত কমপক্ষে ১০ থেকে ১২.৫০ শতাংশের মধ্যে সংরক্ষণ করতে বলা হয় এবং তা না পারলে ব্যাংকগুলোকে দোষারোপও করা হয়। কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে, ব্যাসেল-তিনের যে শর্তাবলি, তা মেনে আমাদের মতো উন্নয়নশীল দেশের ব্যাংকের পক্ষে মূলধন ও ঝুঁকিভিত্তিক সম্পদের অনুপাত মেনে চলাও বেশ কঠিন এবং প্রায় অসম্ভব।

এর কারণ হচ্ছে, ব্যাসেল-তিনে ব্যাংকের জন্য যে ধরনের ঝুঁকিভিত্তিক সম্পদের অনুপাতে মূলধন নির্ণয়ের কাঠামো নির্ধারণ করা হয়েছে, তা মূলত উন্নত বিশ্বের ব্যাংকিং ব্যবসার ধরনের ওপর ভিত্তি করে। উন্নত বিশ্বের ব্যাংকিং কার্যক্রম এখন আর শুধু সঞ্চয় সংগ্রহ এবং ঋণদানের মধ্যে সীমাবদ্ধ নেই। সেখানে ব্যাংকিং কার্যক্রমের পরিধি বৃদ্ধি পেয়েছে।

ব্যাংকিং খাতের মূলধন ঘাটতি এবং ব্যাসেল-তিনসম্পদ ব্যবস্থাপনা, মার্জার ও অ্যাকুইজেশন, বন্ড ইস্যু, পোর্টফলিও ব্যবস্থাপনাসহ আরো বিভিন্ন ধরনের আর্থিক কার্যক্রম ব্যাংক পরিচালনা করে থাকে।

অথচ এর ধারেকাছেও আমাদের দেশের ব্যাংকিং কার্যক্রম যেতে পারেনি। এখনো সেই সেকেলে আমলের সঞ্চয় সংগ্রহ এবং ঋণদানের মধ্যেই আমাদের দেশের ব্যাংকিং কার্যক্রম আটকে আছে। সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য পার্থক্য লক্ষ করা যায় ঋণ ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা এবং খেলাপি ঋণ সমস্যা সমাধানের ক্ষেত্রে। উন্নত বিশ্বের ব্যাংকে যেভাবে ঋণ ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা করা হয় এবং যেভাবে খেলাপি ঋণ সমস্যার সমাধান করা হয়, তার সামান্যতম অনুসরণ করা হয় না আমাদের দেশের ব্যাংকিং খাতে।

ফলে উন্নত বিশ্বের জন্য যে নীতি প্রণয়ন করা হয়েছে, তা যদি আমাদের দেশের ব্যাংকিং খাতে প্রয়োগ করা হয়, তাহলে একদিকে যেমন সেই ব্যবস্থা মেনে চলা কষ্টকর, অন্যদিকে তেমনি সেই ব্যবস্থার মাধ্যমে আমাদের মূল সমস্যার সমাধান করা যায় না।
আমাদের মতো সাধারণ মানুষ ব্যাসেল-তিনের মতো আন্তর্জাতিক মানের বিষয় নিয়ে কথা বললে অনেকেই উপহাস করতে পারেন। কিন্তু আমি নিজে উন্নত এবং উন্নয়নশীল দেশের ব্যাংকিং খাতের ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিভাগে কাজ করার সুবাদে পার্থক্যগুলো একেবারে কাছে থেকে দেখার সুযোগ পেয়েছি। যাঁরা আমার কথায় আস্থা রাখতে পারবেন না, তাঁদের জন্য কিছু দৃষ্টান্তের মাধ্যমে বিষয়টি তুলে ধরার চেষ্টা করছি। ধরা যাক, উন্নত বিশ্বের একটি ব্যাংক এক হাজার কোটি টাকার ঋণ বিতরণ করেছে, যার ৭০ শতাংশ বা ৭০০ কোটি টাকার ঋণের বিপরীতে অন্য কোনো ব্যাংক, আর্থিক প্রতিষ্ঠান বা ইনস্যুরেন্স কম্পানির দ্বারা ইস্যুকৃত স্ট্যান্ডবাই এলসি অতিরিক্ত জামানত হিসেবে গ্রহণ করেছে।

উল্লেখ্য, উন্নত বিশ্বে, এমনকি লাতিন আমেরিকার দেশে স্ট্যান্ডবাই এলসি অতিরিক্ত জামানত হিসেবে রেখে ঋণ প্রদান করা জনপ্রিয় পদ্ধতি। এখন এই ব্যাংকের এক হাজার কোটি টাকা ঋণের ৭০ শতাংশ অর্থাৎ ৭০০ কোটি টাকা হবে কম ঝুঁকিপূর্ণ এবং বাকি ৩০ শতাংশ অর্থাৎ ৩০০ কোটি টাকা হবে বেশি ঝুঁকিপূর্ণ। এর ফলে এই ব্যাংককে মূলত ৩০০ কোটি টাকার ঝুঁকিপূর্ণ ঋণ বিবেচনায় নিয়ে ঝুঁকিভিত্তিক মূলধন নিরূপণ করতে হবে। এখন ধরা যাক, বাংলাদেশের একটি ব্যাংক এক হাজার কোটি টাকার ঋণ দিয়েছে এবং এই ঋণের বিপরীতে কিছু ল্যান্ড-প্রপার্টি জামানত রাখলেও স্ট্যান্ডবাই এলসির মাধ্যমে বেশির ভাগ ঋণ নিরাপদ করার সুযোগ নেই। ফলে একই পরিমাণ ঋণ প্রদান করলেও উন্নত বিশ্বের ব্যাংকের তুলনায় বাংলাদেশের সেই ব্যাংককে এক হাজার কোটি টাকার ঝুঁকিপূর্ণ সম্পদের ওপর ঝুঁকিভিত্তিক মূলধন নির্ণয় করতে হবে।

একইভাবে ঋণ ঝুঁকি ব্যবস্থাপনার ক্ষেত্রে উন্নত বিশ্বের ব্যাংকের সঙ্গে আমাদের দেশের ব্যাংকের বিস্তর পার্থক্য আছে। সবেচেয়ে বেশি তারতম্য আছে খেলাপি ঋণ সমস্যা সমাধানের ক্ষেত্রে। উন্নত বিশ্বের ব্যাংকে খেলাপি ঋণ আমাদের দেশের মতো কয়েক ভাগে; যেমন— খারাপ মানের, সন্দেহভাজন এবং সবচেয়ে বেশি খারাপ (সাবস্ট্যান্ডার্ড, ডাউটফুল এবং ব্যাড) প্রভৃতি শ্রেণিতে ভাগ করে এই সমস্যা সমাধানের কোনো ব্যবস্থা নেই। সেখানে একটি ঋণ যখন খারাপ হওয়ার লক্ষণ দেখা দেয়, ঠিক তখনই সেই ঋণ ব্যাংকের সাধারণ হিসাব থেকে সরিয়ে বিশেষ হিসাবে বা আগাম সতর্ক (আর্লি ওয়ার্নিং) হিসেবে রেখে দিয়ে ঋণের অর্থ আদায়ের জন্য সর্বাত্মক চেষ্টা চালানো হয়। এই সময়ে ঋণের ওপর অর্জিত সুদ কখনোই ব্যাংকের মুনাফা হিসেবে দেখানো হয় না। যদি নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে ঋণটি ভালো অবস্থায় ফিরে না আসে বা এই ঋণের অর্থ আদায় না হয়, তাহলে সম্পূর্ণ ঋণ তাৎক্ষণিক অবলোপন করে ফেলা হয়। এতে ব্যাংকের মুনাফা হ্রাস পেলেও কোনো রকম প্রভিশন ঘাটতি থাকে না। মুনাফার পরিমাণ হ্রাস পেলেও ব্যাংকের ঝুঁকিপূর্ণ ঋণের পরিমাণ কম থাকে এবং ঝুঁকিভিত্তিক মূলধন সংরক্ষণেও কোনো সমস্যা হয় না।

এখন প্রশ্ন হচ্ছে, ব্যাংকিং খাতের এই মূলধন ঘাটতি সমাধানের উপায় কী হতে পারে। দুই অঞ্চলের দুই ধরনের ব্যাংকিং ব্যবস্থা হলেও ব্যাসেল-তিন তো আন্তর্জাতিকভাবে সবাই গ্রহণ করেছে এবং বাস্তবায়নও করে ফেলেছে। আমাদের দেশেও ব্যাসেল-তিন বাস্তবায়িত হয়েছে। আর এই ব্যাসেল-তিনের অন্যতম শর্ত হচ্ছে মূলধন ও ঝুঁকিভিত্তিক সম্পদের অনুপাত মেনে চলা। ব্যাসেল-তিন অনুযায়ী ব্যাংকগুলোকে মূলধন ও ঝুঁকিভিত্তিক সম্পদের অনুপাত ১০ থেকে ১২.৫০ শতাংশ সংরক্ষণ করতে হবে, অথচ এই অনুপাত মাত্র ৩.০৮ শতাংশে নেমে এসেছে। এই অবস্থা থেকে দ্রুত উত্তরণ ঘটাতে হবে। আসলে আমাদের দেশের ব্যাংকিং খাতে যে অবস্থা বিরাজ করছে, তাতে এখানে মূলধন সংরক্ষণের ব্যবস্থা নিশ্চিত করা বেশ কঠিন। বলা চলে প্রায় একেবারে অসম্ভব। এই মূলধন বৃদ্ধির কথা চিন্তা করে অনেকের হয়তো দিশাহারা অবস্থা হতে পারে। কিন্তু বাস্তবে এই মূলধন যেভাবেই হোক বৃদ্ধি করতে হবে। এর কোনো বিকল্প নেই। কাজটি যে কঠিন এবং একেবারে অসাধ্য সাধন করার শামিল, তাতে কোনো সন্দেহ নেই। তবে একেবারে যে করা যাবে না, তেমন নয়।

কিছু কার্যকর পদক্ষেপ, বিশেষ করে গতানুগতিক ধারার বাইরে গিয়ে বেশ কিছু পদক্ষেপ গ্রহণ করতে পারলে এই সমস্যা অনেকটাই কাটিয়ে ওঠা সম্ভব। কী ধরনের পদক্ষেপ গ্রহণ করলে এবং কিভাবে সেগুলো বাস্তবায়ন করতে পারলে দেশের ব্যাংকিং খাতের মূলধন ও ঝুঁকিভিত্তিক সম্পদের অনুপাত উন্নত বা বৃদ্ধি করা সম্ভব, তা ব্যাখ্যা করতে গেলে বিস্তারিত আলোচনার প্রয়োজন, যার সুযোগ এখানে সীমিত। তা ছাড়া কিছু বিষয় আমার আগের লেখায় সংক্ষিপ্ত আকারে উল্লেখ করেছি, তাই এখানে আর পুনরাবৃত্তির প্রয়োজন নেই। মূলকথা হচ্ছে, ব্যাংকিং খাতের মূলধন ঘাটতি একটি মারাত্মক সমস্যা, যা দীর্ঘ করার কোনো সুযোগ নেই। এই সমস্যার কারণে সংশ্লিষ্ট ব্যাংকের অস্তিত্ব হুমকির মুখে, দেশের সমগ্র ব্যাংকিং খাত হুমকির মুখে এবং সর্বোপরি দেশের অর্থনীতি ক্ষতির মুখে পড়ে যাবে। তাই বিষয়টির গুরুত্ব বিবেচনায় নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংক ও অর্থ মন্ত্রণালয় এ ব্যাপারে দ্রুত পদক্ষেপ গ্রহণ করবে—এটিই সবার প্রত্যাশা।

লেখক : সার্টিফায়েড অ্যান্টি মানি লন্ডারিং স্পেশালিস্ট ও ব্যাংকার, টরন্টো, কানাডা

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বিএনপির পথ আটকানোর পাঁয়তারা কেন
বিএনপির পথ আটকানোর পাঁয়তারা কেন
গুজবে সেনাবাহিনীর ইমেজ ক্ষুণ্ন করে লাভ কার
গুজবে সেনাবাহিনীর ইমেজ ক্ষুণ্ন করে লাভ কার
বেসরকারি নিরাপত্তা পরিষেবাকে শিল্প হিসেবে দেখা হোক
বেসরকারি নিরাপত্তা পরিষেবাকে শিল্প হিসেবে দেখা হোক
শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্য সুরক্ষায় মনোযোগ দেওয়া প্রয়োজন
শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্য সুরক্ষায় মনোযোগ দেওয়া প্রয়োজন
সঠিক পরিকল্পনার অভাবেই জনবহুল এলাকায় এয়ারক্রাফট দুর্ঘটনা ঘটছে
সঠিক পরিকল্পনার অভাবেই জনবহুল এলাকায় এয়ারক্রাফট দুর্ঘটনা ঘটছে
তারেক রহমান কেন টার্গেট
তারেক রহমান কেন টার্গেট
রাজনীতিকে ‘অলাভজনক’ করাই হবে সবচেয়ে বড় সংস্কার
রাজনীতিকে ‘অলাভজনক’ করাই হবে সবচেয়ে বড় সংস্কার
উন্নয়নের আড়ালে কালো অর্থনীতির উদ্ভব
উন্নয়নের আড়ালে কালো অর্থনীতির উদ্ভব
দায়িত্ব পালনে সরকারকে আরো কঠোর হতে হবে
দায়িত্ব পালনে সরকারকে আরো কঠোর হতে হবে
আওয়ামী রাজনীতি থেকে পরিত্রাণের উপায়
আওয়ামী রাজনীতি থেকে পরিত্রাণের উপায়
তারেক রহমানের প্রতীক্ষায় ১৮ কোটি মানুষ
তারেক রহমানের প্রতীক্ষায় ১৮ কোটি মানুষ
স্বৈরাচারবিরোধী সংগ্রামে অনন্য তারেক রহমান
স্বৈরাচারবিরোধী সংগ্রামে অনন্য তারেক রহমান
সর্বশেষ খবর
যেসব এলাকায় ১১ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না আজ
যেসব এলাকায় ১১ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না আজ

১ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

ভগ্নদশায় বাড়ি, হারিয়ে যাচ্ছে হাসন রাজার স্মৃতি চিহ্ন
ভগ্নদশায় বাড়ি, হারিয়ে যাচ্ছে হাসন রাজার স্মৃতি চিহ্ন

৫২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

দুপুরের মধ্যে ৭ জেলায় ঝড়ের পূর্বাভাস
দুপুরের মধ্যে ৭ জেলায় ঝড়ের পূর্বাভাস

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

নতুন দল গঠনের ঘোষণা জেরেমি করবিনের
নতুন দল গঠনের ঘোষণা জেরেমি করবিনের

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উদ্ধারকাজে সেনাবাহিনীর মানবিকতা
উদ্ধারকাজে সেনাবাহিনীর মানবিকতা

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বিমানে মাঝ আকাশে যাত্রীর মৃত্যু, রহস্যজনকভাবে মরদেহ উধাও!
বিমানে মাঝ আকাশে যাত্রীর মৃত্যু, রহস্যজনকভাবে মরদেহ উধাও!

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির পথ আটকানোর পাঁয়তারা কেন
বিএনপির পথ আটকানোর পাঁয়তারা কেন

৩৮ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

ফেব্রুয়ারির মধ্যে নির্বাচনের দাবিতে মাঠে নামার কথা ভাবছে বিএনপি
ফেব্রুয়ারির মধ্যে নির্বাচনের দাবিতে মাঠে নামার কথা ভাবছে বিএনপি

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

উদ্যোগে ভাটা, স্থবির শিল্প খাত
উদ্যোগে ভাটা, স্থবির শিল্প খাত

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকায় বৃষ্টির আভাস, তাপমাত্রা কিছুটা কমতে পারে
ঢাকায় বৃষ্টির আভাস, তাপমাত্রা কিছুটা কমতে পারে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‌‘ভাষা আন্দোলনের’ ডাক দিলেন মমতা
‌‘ভাষা আন্দোলনের’ ডাক দিলেন মমতা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পশ্চিমবঙ্গে বজ্রপাতে ১৫ জনের মৃত্যু
পশ্চিমবঙ্গে বজ্রপাতে ১৫ জনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে ৬৬ মাওবাদীর আত্মসমর্পণ
ভারতে ৬৬ মাওবাদীর আত্মসমর্পণ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপান সফর বাতিল করলো বার্সেলোনা
জাপান সফর বাতিল করলো বার্সেলোনা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কম্বোডিয়া-থাইল্যান্ড দ্বন্দ্ব : বন্ধুত্ব ভেঙে রক্তক্ষয়ী সংঘাত কেন?
কম্বোডিয়া-থাইল্যান্ড দ্বন্দ্ব : বন্ধুত্ব ভেঙে রক্তক্ষয়ী সংঘাত কেন?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪১ বলে ডি ভিলিয়ার্সের সেঞ্চুরি
৪১ বলে ডি ভিলিয়ার্সের সেঞ্চুরি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্রেডিট কার্ডে খরচ কমেছে ভারতে, বেড়েছে চীনে
ক্রেডিট কার্ডে খরচ কমেছে ভারতে, বেড়েছে চীনে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মসজিদভিত্তিক পাঠাগারে সমাজ বদলের স্বপ্ন
মসজিদভিত্তিক পাঠাগারে সমাজ বদলের স্বপ্ন

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মাছের দামে আগুন, ভর মৌসুমেও ইলিশ ধরাছোঁয়ার বাইরে
মাছের দামে আগুন, ভর মৌসুমেও ইলিশ ধরাছোঁয়ার বাইরে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৫ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৫ জুলাই)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেপ্টেম্বরে ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দেবে ফ্রান্স : ম্যাক্রোঁ
সেপ্টেম্বরে ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দেবে ফ্রান্স : ম্যাক্রোঁ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা ভালো ব্যাটিং করতে পারিনি : লিটন
আমরা ভালো ব্যাটিং করতে পারিনি : লিটন

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুয়েটের নতুন উপাচার্য অধ্যাপক ড. মাকসুদ হেলালী
কুয়েটের নতুন উপাচার্য অধ্যাপক ড. মাকসুদ হেলালী

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মৃত্যুর আগে মাহতাবের শেষ কথা, ‘বাবা আমার জন্য টেনশন করো না'
মৃত্যুর আগে মাহতাবের শেষ কথা, ‘বাবা আমার জন্য টেনশন করো না'

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মৃত্যুর গুজব উড়িয়ে দিয়ে যা বললেন সেফুদা
মৃত্যুর গুজব উড়িয়ে দিয়ে যা বললেন সেফুদা

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

রেসলিং কিংবদন্তি হাল্ক হোগান আর নেই
রেসলিং কিংবদন্তি হাল্ক হোগান আর নেই

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গুজবে সেনাবাহিনীর ইমেজ ক্ষুণ্ন করে লাভ কার
গুজবে সেনাবাহিনীর ইমেজ ক্ষুণ্ন করে লাভ কার

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বার্ন ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন ৪২ জন, আশঙ্কাজনক অবস্থায় ৬
বার্ন ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন ৪২ জন, আশঙ্কাজনক অবস্থায় ৬

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কত খরচ সংস্কার কমিশনে?
কত খরচ সংস্কার কমিশনে?

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিযোগীদের কম শুল্কই বড় চ্যালেঞ্জ
প্রতিযোগীদের কম শুল্কই বড় চ্যালেঞ্জ

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বেতনকাঠামো নির্ধারণে পে কমিশন গঠন
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বেতনকাঠামো নির্ধারণে পে কমিশন গঠন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রকে টক্কর দিতে চীন নিয়ে এসেছে ফাইটার জে-৩৫
যুক্তরাষ্ট্রকে টক্কর দিতে চীন নিয়ে এসেছে ফাইটার জে-৩৫

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৯ আরোহী নিয়ে রাশিয়ায় উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত, সবাই নিহতের শঙ্কা
৪৯ আরোহী নিয়ে রাশিয়ায় উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত, সবাই নিহতের শঙ্কা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি চাকরিজীবীরা আন্দোলন করলে বাধ্যতামূলক অবসর
সরকারি চাকরিজীবীরা আন্দোলন করলে বাধ্যতামূলক অবসর

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ায় বিমান বিধ্বস্ত, কাউকে জীবিত পাওয়া যায়নি
রাশিয়ায় বিমান বিধ্বস্ত, কাউকে জীবিত পাওয়া যায়নি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন হুঁশিয়ারি সত্ত্বেও রাশিয়ায় বিস্ফোরক পাঠিয়েছে ভারতীয় কোম্পানি
মার্কিন হুঁশিয়ারি সত্ত্বেও রাশিয়ায় বিস্ফোরক পাঠিয়েছে ভারতীয় কোম্পানি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কম্বোডিয়া-থাইল্যান্ড সংঘাত: কার ভাণ্ডারে কী অস্ত্র আছে?
কম্বোডিয়া-থাইল্যান্ড সংঘাত: কার ভাণ্ডারে কী অস্ত্র আছে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিলামে আরও ১০ মিলিয়ন ডলার কিনলো বাংলাদেশ ব্যাংক
নিলামে আরও ১০ মিলিয়ন ডলার কিনলো বাংলাদেশ ব্যাংক

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাঝ আকাশেই প্লেনের যাত্রীদের মধ্যে হাতাহাতি, কী ঘটেছিল?
মাঝ আকাশেই প্লেনের যাত্রীদের মধ্যে হাতাহাতি, কী ঘটেছিল?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন শাস্তি হওয়া উচিত যেন ভবিষ্যতে কোনো খায়রুল হকের জন্ম না হয়: কায়সার কামাল
এমন শাস্তি হওয়া উচিত যেন ভবিষ্যতে কোনো খায়রুল হকের জন্ম না হয়: কায়সার কামাল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যান্ত্রিক ত্রুটি, ২৮৭ যাত্রী নিয়ে চট্টগ্রামে ফিরে এল বিমান
যান্ত্রিক ত্রুটি, ২৮৭ যাত্রী নিয়ে চট্টগ্রামে ফিরে এল বিমান

২৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছেলেকে আনতে গিয়ে নিখোঁজ সেই মায়ের লাশ মিলল ডিএনএ পরীক্ষায়
ছেলেকে আনতে গিয়ে নিখোঁজ সেই মায়ের লাশ মিলল ডিএনএ পরীক্ষায়

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরব বিশ্বকে হুথির হুঁশিয়ারি
আরব বিশ্বকে হুথির হুঁশিয়ারি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কম্বোডিয়া-থাইল্যান্ড হামলা-পাল্টা হামলা, নিহত ১২
কম্বোডিয়া-থাইল্যান্ড হামলা-পাল্টা হামলা, নিহত ১২

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাপক জালিয়াতির অভিযোগ, ভারতের শিল্পপতি অনিল আম্বানির বাড়ি-অফিসে তল্লাশি
ব্যাপক জালিয়াতির অভিযোগ, ভারতের শিল্পপতি অনিল আম্বানির বাড়ি-অফিসে তল্লাশি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের পোশাক সংক্রান্ত নির্দেশনা প্রত্যাহার
বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের পোশাক সংক্রান্ত নির্দেশনা প্রত্যাহার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝিলমিল প্রকল্পের প্লট শেখ হাসিনার দপ্তরের ১৫ ড্রাইভারের নামে!
ঝিলমিল প্রকল্পের প্লট শেখ হাসিনার দপ্তরের ১৫ ড্রাইভারের নামে!

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাইলস্টোনের নিহত দুই শিক্ষক পাবেন রাষ্ট্রীয় সম্মাননা
মাইলস্টোনের নিহত দুই শিক্ষক পাবেন রাষ্ট্রীয় সম্মাননা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মামাতো ভাই আওয়ামী লীগ নেতা শেখ হীরা গ্রেফতার
শেখ হাসিনার মামাতো ভাই আওয়ামী লীগ নেতা শেখ হীরা গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ রেহানার স্বামী ও ছেলের গাজীপুরের জমি জব্দ
শেখ রেহানার স্বামী ও ছেলের গাজীপুরের জমি জব্দ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাইলফলকের সামনে রিশাদ, ছাড়িয়ে যেতে পারেন সাকিবকে
মাইলফলকের সামনে রিশাদ, ছাড়িয়ে যেতে পারেন সাকিবকে

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেরিতে হলেও খায়রুল হকের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ায় সরকারকে ধন্যবাদ বিএনপির
দেরিতে হলেও খায়রুল হকের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ায় সরকারকে ধন্যবাদ বিএনপির

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনসিপি কিভাবে বড় দল হয়- প্রশ্ন জিল্লুর রহমানের
এনসিপি কিভাবে বড় দল হয়- প্রশ্ন জিল্লুর রহমানের

১৯ ঘণ্টা আগে | টক শো

১২৩ বাংলাদেশিকে মালয়েশিয়ার বিমানবন্দরে প্রবেশে বাধা
১২৩ বাংলাদেশিকে মালয়েশিয়ার বিমানবন্দরে প্রবেশে বাধা

৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোপালগঞ্জে হামলার ঘটনায় সাবেক বিচারপতির নেতৃত্বে তদন্ত কমিশন গঠন
গোপালগঞ্জে হামলার ঘটনায় সাবেক বিচারপতির নেতৃত্বে তদন্ত কমিশন গঠন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুর আগে মাহতাবের শেষ কথা, ‘বাবা আমার জন্য টেনশন করো না'
মৃত্যুর আগে মাহতাবের শেষ কথা, ‘বাবা আমার জন্য টেনশন করো না'

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৫ বছরে আওয়ামী সন্ত্রাসে নিহতদের তালিকা প্রস্তুতের নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
১৫ বছরে আওয়ামী সন্ত্রাসে নিহতদের তালিকা প্রস্তুতের নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্থানীয় সরকার নির্বাচনে দলীয় প্রতীক থাকছে না : আসিফ মাহমুদ
স্থানীয় সরকার নির্বাচনে দলীয় প্রতীক থাকছে না : আসিফ মাহমুদ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকারের ক্ষমতা হস্তান্তর শান্তিপূর্ণ হবে কিনা, সন্দেহ নুরুল হক নুরের
অন্তর্বর্তী সরকারের ক্ষমতা হস্তান্তর শান্তিপূর্ণ হবে কিনা, সন্দেহ নুরুল হক নুরের

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কিশোর হত্যা মামলা: সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক কারাগারে
কিশোর হত্যা মামলা: সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক কারাগারে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
অনুমোদন না থাকায় পাঁচটি আবাসন প্রকল্পে উচ্ছেদ অভিযান
অনুমোদন না থাকায় পাঁচটি আবাসন প্রকল্পে উচ্ছেদ অভিযান

নগর জীবন

আইসিইউতে লড়ছে শিশুরা
আইসিইউতে লড়ছে শিশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাতে ভয়ংকর যে মহাসড়ক
রাতে ভয়ংকর যে মহাসড়ক

নগর জীবন

হুইসলের অপেক্ষায় যমুনা পাড়ের মানুষ
হুইসলের অপেক্ষায় যমুনা পাড়ের মানুষ

নগর জীবন

বড়শিতে ধরা পড়ল ২৬ কেজির কোরাল
বড়শিতে ধরা পড়ল ২৬ কেজির কোরাল

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভোজ্য তেলের দাম কমানোর সুপারিশ
ভোজ্য তেলের দাম কমানোর সুপারিশ

নগর জীবন

যুদ্ধে থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়া!
যুদ্ধে থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়া!

প্রথম পৃষ্ঠা

সাইফুজ্জামানের সম্পদ নেই কোন দেশে?
সাইফুজ্জামানের সম্পদ নেই কোন দেশে?

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশ্যে গুলির নির্দেশ দেন হাসিনা
প্রকাশ্যে গুলির নির্দেশ দেন হাসিনা

প্রথম পৃষ্ঠা

মা-বাবার বিরুদ্ধে করা মেয়ের মামলা খারিজ
মা-বাবার বিরুদ্ধে করা মেয়ের মামলা খারিজ

নগর জীবন

স্বরূপে ফিরছে শ্বেতপদ্ম দিঘি
স্বরূপে ফিরছে শ্বেতপদ্ম দিঘি

পেছনের পৃষ্ঠা

শচীন দেব বললেন দুই দেশের দুই লতাকে নিয়ে ছবি তুলছি : সাবিনা ইয়াসমিন
শচীন দেব বললেন দুই দেশের দুই লতাকে নিয়ে ছবি তুলছি : সাবিনা ইয়াসমিন

শোবিজ

ঐক্য না হলে সিদ্ধান্ত দেবে কমিশন
ঐক্য না হলে সিদ্ধান্ত দেবে কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঁকা পথে ভালো কিছু অর্জন করা যায় না
বাঁকা পথে ভালো কিছু অর্জন করা যায় না

সম্পাদকীয়

শিশুদের প্রাণ বাঁচাতে শরীরের চামড়া দান
শিশুদের প্রাণ বাঁচাতে শরীরের চামড়া দান

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা স্বাভাবিক
খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা স্বাভাবিক

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের এক বড় শত্রু গ্রেপ্তার হলো
দেশের এক বড় শত্রু গ্রেপ্তার হলো

প্রথম পৃষ্ঠা

গণঅধিকার পরিষদে প্রার্থী ঘোষণায় হট্টগোল
গণঅধিকার পরিষদে প্রার্থী ঘোষণায় হট্টগোল

নগর জীবন

এশিয়া কাপের তারিখ চূড়ান্ত হয়নি
এশিয়া কাপের তারিখ চূড়ান্ত হয়নি

মাঠে ময়দানে

১০ ঘণ্টা পর সচল সড়ক যোগাযোগ
১০ ঘণ্টা পর সচল সড়ক যোগাযোগ

খবর

কুসুম চরিত্রে জয়া...
কুসুম চরিত্রে জয়া...

শোবিজ

গ্রিসে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত ২১০ বাংলাদেশি পাবেন বিনামূল্যে পাসপোর্ট
গ্রিসে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত ২১০ বাংলাদেশি পাবেন বিনামূল্যে পাসপোর্ট

পেছনের পৃষ্ঠা

জনতার আদালতে খায়রুল হকের বিচার হতে হবে
জনতার আদালতে খায়রুল হকের বিচার হতে হবে

নগর জীবন

বৃষ্টি নেই, তবু হঠাৎ বজ্রপাতে ভবন ক্ষতিগ্রস্ত
বৃষ্টি নেই, তবু হঠাৎ বজ্রপাতে ভবন ক্ষতিগ্রস্ত

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বেতন কমিশন গঠন করল সরকার
নতুন বেতন কমিশন গঠন করল সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

যে বাংলাদেশ চেয়েছিলাম তা পাইনি
যে বাংলাদেশ চেয়েছিলাম তা পাইনি

নগর জীবন

বদলি-পদোন্নতি তদবিরে লাগাম টানছে সরকার
বদলি-পদোন্নতি তদবিরে লাগাম টানছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

৪১ বছরের আইনি লড়াই শেষ হলো হরেন্দ্রনাথের
৪১ বছরের আইনি লড়াই শেষ হলো হরেন্দ্রনাথের

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ মামলায় চিন্ময় কৃষ্ণের জামিন নামঞ্জুর
পাঁচ মামলায় চিন্ময় কৃষ্ণের জামিন নামঞ্জুর

নগর জীবন