শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৪ জুলাই, ২০২৫

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সংলাপ

নির্বাচন কমিশন গঠনে বাছাই কমিটি স্পিকারের নেতৃত্বে

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
নির্বাচন কমিশন গঠনে বাছাই কমিটি স্পিকারের নেতৃত্বে

নতুন নির্বাচন কমিশন গঠনের লক্ষ্যে স্পিকারের নেতৃত্বে পাঁচ সদস্যের বাছাই কমিটি গঠনের প্রস্তাবে সম্মত হয়েছে অধিকাংশ রাজনৈতিক দল। তবে দুর্নীতি দমন কমিশন, সরকারি কর্ম কমিশন, মহাহিসাব নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রক এবং ন্যায়পাল নিয়োগের বিধানের বিষয়ে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের প্রস্তাবে একমত হতে পারেনি অধিকাংশ রাজনৈতিক দল। ৩০ জুলাইয়ের মধ্যে এ আলোচনা শেষ হবে বলে আশা প্রকাশ করেছে কমিশন।

গতকাল রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় দফার সংলাপের ১৮তম দিনে নির্বাচন কমিশনসহ অন্যান্য সাংবিধানিক ও সংবিধিবদ্ধ প্রতিষ্ঠানের নিয়োগ নিয়ে আলোচনা হয়।

ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক ড. আলী রীয়াজের সভাপতিত্বে ও প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মনির হায়দারের সঞ্চালনায় সংলাপে উপস্থিত ছিলেন কমিশনের সদস্য বিচারপতি মো. এমদাদুল হক, ড. ইফতেখারুজ্জামান, ড. বদিউল আলম মজুমদার, সফর রাজ হোসেন ও ড. মো. আইয়ুব মিয়া। সংলাপে ৩০টি রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিরা অংশ নেন।

নির্বাচন কমিশনার নিয়োগসংক্রান্ত নতুন প্রস্তাবনায় বলা হয়েছে, নির্বাচন কমিশন থাকবে প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও নির্ধারিত সংখ্যক নির্বাচন কমিশনারদের সমন্বয়ে। তাদের মনোনয়নের জন্য একটি নির্বাচন কমিটি গঠিত হবে, যার নেতৃত্বে থাকবেন জাতীয় সংসদের স্পিকার। কমিটির সদস্য হিসেবে থাকবেন ডেপুটি স্পিকার (বিরোধী দল থেকে নির্বাচিত), প্রধানমন্ত্রী, বিরোধীদলীয় নেতা এবং প্রধান বিচারপতির প্রতিনিধি হিসেবে আপিল বিভাগের একজন বিচারপতি। এ কমিটি বিদায়ি কমিশনের মেয়াদ শেষ হওয়ার ৯০ দিন আগে প্রার্থী অনুসন্ধান শুরু করবে। যোগ্যতা-অযোগ্যতা, প্রার্থী আহ্বান ও অনুসন্ধান পদ্ধতি নির্ধারিত হবে সংসদে প্রণীত আইনের মাধ্যমে। কমিটি অনুসন্ধানে প্রাপ্ত প্রার্থীদের জীবনবৃত্তান্ত স্বচ্ছভাবে যাচাইবাছাই করে সর্বসম্মতিক্রমে একজনকে প্রধান নির্বাচন কমিশনার এবং প্রতিটি কমিশনার পদের জন্য একজন করে নাম রাষ্ট্রপতির কাছে সুপারিশ করবে। রাষ্ট্রপতি তাদের পাঁচ বছরের জন্য নিয়োগ দেবেন। এতে আরও বলা হয়েছে, স্পিকারের অধীনে সংসদ সচিবালয় এ কমিটিকে প্রাতিষ্ঠানিক সহায়তা দেবে। সংবিধানের ১১৮ অনুচ্ছেদের ২, ৪, ৫ (ক) এবং ৬ উপ-অনুচ্ছেদ অপরিবর্তিত থাকবে। তবে ৫ উপ-অনুচ্ছেদে একটি নতুন অংশ যোগ করার বিষয়ে ঐকমত্য হয়েছে, যেখানে জাতীয় সংসদের জবাবদিহির আওতায় কমিশনের জন্য একটি আইন ও আচরণবিধি প্রণয়নের বিধান যুক্ত হবে।

সংলাপ শেষে অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেন, বিভিন্ন রাজনৈতিক দল তাদের আগের অবস্থান থেকে গুরুত্বপূর্ণ ছাড় দিয়ে আজ যে একমত হয়েছে, তা একটি স্বাধীন ও কার্যকর নির্বাচন কমিশন প্রতিষ্ঠার পথ সুগম করবে। আমরা আমাদের প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখব। বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ বলেন, সংলাপে সব পক্ষের আলোচনার ভিত্তিতে নির্বাচন কমিশন গঠনে একটি পাঁচ সদস্যবিশিষ্ট বাছাই কমিটি গঠনের প্রস্তাব চূড়ান্ত রূপ পেয়েছে। প্রতিটি সাংবিধানিক এবং সংবিধিবদ্ধ প্রতিষ্ঠানের জন্য সংবিধানে আলাদা করে নিয়োগ প্রক্রিয়া না এনে, সংশ্লিষ্ট আইনের মাধ্যমে সেসব প্রতিষ্ঠানে স্বচ্ছতা, জবাবদিহিতা ও আচরণবিধি নিশ্চিত করতে হবে। তবে নির্বাচন কমিশনের বিষয়টি সংবিধানে আলাদা করে উল্লেখ করা যায়, এ ক্ষেত্রে আমরা একমত। আমরা এমন একটি নির্বাচন কমিশন চাই, যারা কার্যত স্বাধীনভাবে দায়িত্ব পালন করতে পারবে। তাই তাদের নিয়োগ প্রক্রিয়া থেকে শুরু করে কার্যক্রম পর্যন্ত সব খানে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা থাকতে হবে। তিনি বলেন, বাছাই কমিটি নির্বাচন কমিশনের জন্য প্রার্থী খুঁজে বের করতে একটি অনুসন্ধান প্রক্রিয়া পরিচালনা করবে, যেখানে সিভিল সোসাইটি, রাজনৈতিক দল ও সাধারণ জনগণ নাম জমা দিতে পারবে। সংসদে একটি আইন প্রণয়ন করে এ অনুসন্ধান বা সার্চ কমিটির কাঠামো নির্ধারণ করার প্রস্তাব দিয়েছেন তিনি।

জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মুহাম্মদ তাহের বলেন, নির্বাচন কমিশনকে একটি সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান হিসেবে গঠনের প্রস্তাবে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে ঐকমত্য প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। অনেক মতপার্থক্য থাকলেও শেষ পর্যন্ত আমরা সবাই একমত হয়েছি, নির্বাচন কমিশনকে সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত করা হবে এবং এটির গঠন একটি সিলেকশন কমিটির মাধ্যমে হবে। তিনি বলেন, এখানে রাষ্ট্রপতির নিজস্ব মতামতের কোনো সুযোগ রাখা হয়নি। এ অংশে আমরা একটি গঠনমূলক ও সম্মানজনক প্রক্রিয়ার মাধ্যমে একটি স্বচ্ছ নির্বাচন কমিশন গঠনের ভিত্তি তৈরি করতে পেরেছি। আগে নির্বাচন কমিশনের প্রধান ও চারজন কমিশনার থাকলেও নতুন প্রস্তাব অনুযায়ী সংখ্যাটি আইন দ্বারা নির্ধারিত হবে। প্রয়োজন অনুযায়ী কমিশনারের সংখ্যা বাড়তেও পারে, কমতেও পারে। কমিশন গঠনের পাশাপাশি কমিশনারদের আচরণবিধি ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করার বিষয়েও ঐকমত্য হয়েছে। আমরা প্রস্তাব করেছি, সংবিধানের ১১৮ অনুচ্ছেদের পর একটি নতুন ধারা যুক্ত করে আইন প্রণয়ন করতে হবে, যা নির্বাচন কমিশনের সদস্যদের স্বচ্ছতা ও অপসারণ প্রক্রিয়া নির্ধারণ করবে।

সব সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানে নিয়োগের প্রক্রিয়া সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত করার দাবি জানিয়েছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। দলের সদস্যসচিব আখতার হোসেন বলেন, নির্বাচন কমিশন নিয়োগের বিধি সংবিধানে যুক্ত করার বিষয়ে রাজনৈতিক ঐকমত্যকে ঐতিহাসিক বলে মনে করে এনসিপি। তবে নির্বাচন কমিশনের মতো অন্যান্য সাংবিধানিক ও সংবিধিবদ্ধ প্রতিষ্ঠানের নিয়োগ প্রক্রিয়া নিয়েও আমাদের অবস্থান পরিষ্কার। এসব বিধানকে সংবিধানে সন্নিবেশ করতে হবে। শুরুতে ৯ সদস্যবিশিষ্ট জাতীয় সাংবিধানিক কাউন্সিল বা এনসিসির প্রস্তাব ছিল। তবে পরে সেটি বাদ দিয়ে নিয়োগ কমিটিভিত্তিক প্রস্তাবনায় আলোচনা হচ্ছে। তিনি আরও বলেন, জুলাই মাসের মধ্যে জাতীয় সনদ প্রণয়ন করা সম্ভব, যদি রাজনৈতিক দলগুলো মৌলিক সংস্কারের প্রস্তাবগুলোতে পিছু না হটে। তবে সংস্কারকে পাশ কাটিয়ে জাতীয় সনদ চূড়ান্ত করার চেষ্টা হলে এনসিপি এ প্রক্রিয়া পুনর্বিবেচনা করবে। সংলাপ শেষে কমিশনের কার্যক্রম নিয়ে ক্ষোভ ও হতাশা প্রকাশ করেছেন গণঅধিকার পরিষদের ফারুক হোসেন। তিনি বলেন, ঐকমত্য কমিশন নিরপেক্ষতা হারিয়েছে। এ কমিশন জনগণের, একক কোনো দলের নয়। কিন্তু কমিশন দু-একটি দলের হয়ে কাজ করছে। তাদের দিকে হেলে পড়ছে, সিদ্ধান্ত নিচ্ছে। এভাবে জাতির আশাআকাঙ্খা পূরণ হবে না। এভাবে চলতে থাকলে গণঅধিকার পরিষদ আগামীতে বৈঠক বয়কট করবে। জাতীয় ঐকমত্য কমিশন তাদের প্রস্তাবে বলেছে, সংবিধানের ১৩৭ সংশোধন কিংবা বিলুপ্ত করে তিনটি সরকারি কর্ম কমিশন (পিএসসি) করতে হবে। প্রতিটি কমিশনে একজন চেয়ারম্যান ও সাতজন সদস্য থাকবেন। নির্বাচন কমিশনের ন্যায় বাছাই কমিটির মাধ্যমে ওই কমিশনের চেয়ারম্যান ও সদস্য নিয়োগ দেওয়া হবে। দুর্নীতি দমন কমিশনের বিষয়ে তারা বলছে, চার সদস্যের কমিশনের মেয়াদ হবে চার বছর। সেটাও হবে বাছাই কমিটির মাধ্যমে। মহাহিসাব নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রকের নিয়োগও বাছাই কমিটির মাধ্যমে করতে চায় ঐকমত্য কমিশন। সাংবিধানিক সংস্থাগুলোর মতো করে ন্যায়পাল নিয়োগ দেওয়ার প্রস্তাবও দিয়েছে ঐকমত্য কমিশন। কমিশন মনে করে, স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করার মতো বিষয়সমূহ সরাসরি সংবিধানেও উল্লেখ করা যেতে পারে। পাশাপাশি যোগ্যতা-অযোগ্যতা, বয়সসীমা, কাজের শর্ত ও কর্মপরিধি, স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতার ব্যবস্থা, পদত্যাগ ও পুনর্নিয়োগ লাভের সুযোগ কিংবা অধিকার ইত্যাদি নিয়ে আইন হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
বাগেরহাটে সন্ত্রাসী হামলায় সাংবাদিক নিহত
বাগেরহাটে সন্ত্রাসী হামলায় সাংবাদিক নিহত
প্রথম আলো ও ডেইলি স্টারের পাপ-জুলুম দীর্ঘ
প্রথম আলো ও ডেইলি স্টারের পাপ-জুলুম দীর্ঘ
সাড়া মিলছে না ইন্টারপোলের
সাড়া মিলছে না ইন্টারপোলের
‘শাপলা’ প্রতীক নিয়ে অনড় এনসিপি
‘শাপলা’ প্রতীক নিয়ে অনড় এনসিপি
সুমুদ ফ্লোটিলা আটকে নিন্দা বাংলাদেশের
সুমুদ ফ্লোটিলা আটকে নিন্দা বাংলাদেশের
এক ম্যাচ আগেই সিরিজ বাংলাদেশের
এক ম্যাচ আগেই সিরিজ বাংলাদেশের
আশঙ্কাজনক হারে কমছে বিদেশি শিক্ষার্থী
আশঙ্কাজনক হারে কমছে বিদেশি শিক্ষার্থী
জামায়াতের কারণে ক্ষতিগ্রস্ত গণঅধিকার ও এনসিপি
জামায়াতের কারণে ক্ষতিগ্রস্ত গণঅধিকার ও এনসিপি
জুলাই সনদ বাস্তবায়নে আইনগত বাধা নেই
জুলাই সনদ বাস্তবায়নে আইনগত বাধা নেই
একটি দল নির্বাচন নিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে
একটি দল নির্বাচন নিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে
সমঝোতা করতে ১০০ আসন ছেড়ে দিতে হতে পারে
সমঝোতা করতে ১০০ আসন ছেড়ে দিতে হতে পারে
শিগগিরই গ্রিন সিগন্যাল দেওয়া হবে প্রার্থীদের
শিগগিরই গ্রিন সিগন্যাল দেওয়া হবে প্রার্থীদের
সর্বশেষ খবর
ইলিশ শিকার ও বিক্রিতে ২২ দিনের নিষেধাজ্ঞা শুরু
ইলিশ শিকার ও বিক্রিতে ২২ দিনের নিষেধাজ্ঞা শুরু

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

টি-টোয়েন্টিতে আলো ছড়িয়ে ওয়ানডেতেও ডাক পেলেন সাইফ
টি-টোয়েন্টিতে আলো ছড়িয়ে ওয়ানডেতেও ডাক পেলেন সাইফ

৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ অক্টোবর)

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকায় বৃষ্টি হতে পারে আজ
ঢাকায় বৃষ্টি হতে পারে আজ

২২ মিনিট আগে | নগর জীবন

আলহামদুলিল্লাহ সফল হতে পেরেছি: শরিফুল
আলহামদুলিল্লাহ সফল হতে পেরেছি: শরিফুল

২৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইন্দোনেশিয়ায় স্কুল ধসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৮
ইন্দোনেশিয়ায় স্কুল ধসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৮

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল্লাহর কাছে মর্যাদা বৃদ্ধির বিশেষ ১০ আমল
আল্লাহর কাছে মর্যাদা বৃদ্ধির বিশেষ ১০ আমল

৪১ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

গাজায় ফ্লোটিলা আটকের ঘটনায় ইসরায়েলের তীব্র নিন্দায় তুরস্ক
গাজায় ফ্লোটিলা আটকের ঘটনায় ইসরায়েলের তীব্র নিন্দায় তুরস্ক

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতে যা খাবেন
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতে যা খাবেন

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

টাইগ্রেস পেসার মারুফার সুইংয়ে মুগ্ধ মালিঙ্গা
টাইগ্রেস পেসার মারুফার সুইংয়ে মুগ্ধ মালিঙ্গা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঐশ্বরিয়া ও ক্যাটরিনার সঙ্গে কেন সম্পর্ক ভেঙেছিল সালমানের?
ঐশ্বরিয়া ও ক্যাটরিনার সঙ্গে কেন সম্পর্ক ভেঙেছিল সালমানের?

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আলজেরিয়া জাতীয় দলে ডাক পেলেন জিদানের ছেলে লুকা
আলজেরিয়া জাতীয় দলে ডাক পেলেন জিদানের ছেলে লুকা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মা ইলিশ রক্ষায় ২২ দিনের নিষেধাজ্ঞা শুরু
মা ইলিশ রক্ষায় ২২ দিনের নিষেধাজ্ঞা শুরু

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপনে বাগদান সারলেন বিজয় ও রাশমিকা!
গোপনে বাগদান সারলেন বিজয় ও রাশমিকা!

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাবনা-ঢাকা সরাসরি রেল যোগাযোগ চালু শিগগিরই : রেল সচিব
পাবনা-ঢাকা সরাসরি রেল যোগাযোগ চালু শিগগিরই : রেল সচিব

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শত্রুমিত্র বোঝা দায়
শত্রুমিত্র বোঝা দায়

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

লক্ষ্মীপুরে খালে মিলল নিখোঁজ রাজমিস্ত্রির হাত-পা বাঁধা মরদেহ
লক্ষ্মীপুরে খালে মিলল নিখোঁজ রাজমিস্ত্রির হাত-পা বাঁধা মরদেহ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রোমাঞ্চকর ম্যাচ জিতে টাইগারদের সিরিজ জয়
রোমাঞ্চকর ম্যাচ জিতে টাইগারদের সিরিজ জয়

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রেস্টুরেন্টে অসুস্থতা অনুভব, হাসপাতালে নেওয়ার পর জবি ছাত্রদল নেতাকে মৃত ঘোষণা
রেস্টুরেন্টে অসুস্থতা অনুভব, হাসপাতালে নেওয়ার পর জবি ছাত্রদল নেতাকে মৃত ঘোষণা

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাতিসংঘে ড. ইউনূসের অংশগ্রহণে বাংলাদেশের অবস্থান আরও সুদৃঢ় হয়েছে : প্রেস সচিব
জাতিসংঘে ড. ইউনূসের অংশগ্রহণে বাংলাদেশের অবস্থান আরও সুদৃঢ় হয়েছে : প্রেস সচিব

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে বিশেষ পুলিশি অভিযানে গ্রেফতার ১৪
মোহাম্মদপুরে বিশেষ পুলিশি অভিযানে গ্রেফতার ১৪

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় তিন জনের মরদেহ উদ্ধার
রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় তিন জনের মরদেহ উদ্ধার

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিরিজ জয়ের জন্য বাংলাদেশের প্রয়োজন ১৪৮ রান
সিরিজ জয়ের জন্য বাংলাদেশের প্রয়োজন ১৪৮ রান

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘বিএনপি সরকার গঠন করলে স্কুলের কারিকুলামে ক্রীড়া অন্তর্ভুক্ত হবে’
‘বিএনপি সরকার গঠন করলে স্কুলের কারিকুলামে ক্রীড়া অন্তর্ভুক্ত হবে’

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডেমরায় ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও ব্যাপক গণসংযোগ নবীউল্লাহ নবীর
ডেমরায় ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও ব্যাপক গণসংযোগ নবীউল্লাহ নবীর

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে পালানোর সময় বিমানবন্দর থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেফতার
বিদেশে পালানোর সময় বিমানবন্দর থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাজ্যের শহর থেকে সরিয়ে নেওয়া হলো সেই রাজহাঁস
যুক্তরাজ্যের শহর থেকে সরিয়ে নেওয়া হলো সেই রাজহাঁস

১০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাগেরহাটে সন্ত্রাসীদের হামলায় সাংবাদিক নিহত
বাগেরহাটে সন্ত্রাসীদের হামলায় সাংবাদিক নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এক মাস পর খুলেছে বাকৃবির হল, ক্লাস শুরু রবিবার
এক মাস পর খুলেছে বাকৃবির হল, ক্লাস শুরু রবিবার

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আশুলিয়ায় ৯ লক্ষাধিক টাকাসহ ২৮ জুয়াড়ি আটক
আশুলিয়ায় ৯ লক্ষাধিক টাকাসহ ২৮ জুয়াড়ি আটক

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
নাম বদলের খেলায় বিপদে দেশ
নাম বদলের খেলায় বিপদে দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই ফারিয়ার পক্ষে লড়তে চান ফজলুর রহমান
সেই ফারিয়ার পক্ষে লড়তে চান ফজলুর রহমান

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সমঝোতা হলে ১০০ আসন ছাড়তে পারে জামায়াত: গোলাম পরওয়ার
সমঝোতা হলে ১০০ আসন ছাড়তে পারে জামায়াত: গোলাম পরওয়ার

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতিসংঘ সভাপতির পদ থেকে প্রার্থিতা প্রত্যাহারে বাংলাদেশকে কৃতজ্ঞতা ফিলিস্তিনের
জাতিসংঘ সভাপতির পদ থেকে প্রার্থিতা প্রত্যাহারে বাংলাদেশকে কৃতজ্ঞতা ফিলিস্তিনের

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্লোটিলা সদস্যদের আটক, ইসরায়েলের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের নিন্দা
ফ্লোটিলা সদস্যদের আটক, ইসরায়েলের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের নিন্দা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইতালি থেকে গাজায় রওনা হয়েছে ১০০ ত্রাণকর্মীর নতুন নৌবহর
ইতালি থেকে গাজায় রওনা হয়েছে ১০০ ত্রাণকর্মীর নতুন নৌবহর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যপ্রাচ্যের ‘৩ হাজার বছরের’ সংঘাত সমাধান করব : ট্রাম্প
মধ্যপ্রাচ্যের ‘৩ হাজার বছরের’ সংঘাত সমাধান করব : ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘শিগগিরই আসনভিত্তিক একক প্রার্থীকে ‘গ্রিন সিগন্যাল’ দেবে বিএনপি’
‘শিগগিরই আসনভিত্তিক একক প্রার্থীকে ‘গ্রিন সিগন্যাল’ দেবে বিএনপি’

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপের টিকিটের লড়াইয়ে কঠিন পরীক্ষায় জার্মানি
বিশ্বকাপের টিকিটের লড়াইয়ে কঠিন পরীক্ষায় জার্মানি

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কবে থেকে কমবে বৃষ্টি, যা জানালো আবহাওয়া অফিস
কবে থেকে কমবে বৃষ্টি, যা জানালো আবহাওয়া অফিস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পানি সংকটে রাজধানী সরাচ্ছে ইরান
পানি সংকটে রাজধানী সরাচ্ছে ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেনিয়াকে কাঁদিয়ে বিশ্বকাপে ফিরল জিম্বাবুয়ে
কেনিয়াকে কাঁদিয়ে বিশ্বকাপে ফিরল জিম্বাবুয়ে

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিরপুরে যাত্রী নামিয়ে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন
মিরপুরে যাত্রী নামিয়ে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রোমাঞ্চকর ম্যাচ জিতে টাইগারদের সিরিজ জয়
রোমাঞ্চকর ম্যাচ জিতে টাইগারদের সিরিজ জয়

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রেস্টুরেন্টে অসুস্থতা অনুভব, হাসপাতালে নেওয়ার পর জবি ছাত্রদল নেতাকে মৃত ঘোষণা
রেস্টুরেন্টে অসুস্থতা অনুভব, হাসপাতালে নেওয়ার পর জবি ছাত্রদল নেতাকে মৃত ঘোষণা

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাজ্যের শহর থেকে সরিয়ে নেওয়া হলো সেই রাজহাঁস
যুক্তরাজ্যের শহর থেকে সরিয়ে নেওয়া হলো সেই রাজহাঁস

১০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সাবেক স্ত্রীকে আইনি নোটিস পাঠালেন কুমার শানু
সাবেক স্ত্রীকে আইনি নোটিস পাঠালেন কুমার শানু

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফ্লোটিলার ৪৭০ অধিকারকর্মীকে ফেরত পাঠানোর প্রক্রিয়া শুরু করেছে ইসরায়েল
ফ্লোটিলার ৪৭০ অধিকারকর্মীকে ফেরত পাঠানোর প্রক্রিয়া শুরু করেছে ইসরায়েল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের আক্রমণ ক্ষমতা ১০ গুণ বেড়েছে : জেনারেল নেজাত
ইরানের আক্রমণ ক্ষমতা ১০ গুণ বেড়েছে : জেনারেল নেজাত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার বৃষ্টি নিয়ে যে বার্তা দিল আবহাওয়া অফিস
ঢাকার বৃষ্টি নিয়ে যে বার্তা দিল আবহাওয়া অফিস

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব ন্যাটো দেশই এখন রাশিয়ার সঙ্গে যুদ্ধ করছে : পুতিন
সব ন্যাটো দেশই এখন রাশিয়ার সঙ্গে যুদ্ধ করছে : পুতিন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঐকমত্য কমিশনের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী জুলাই সনদ বাস্তবায়িত হবে : অ্যাটর্নি জেনারেল
ঐকমত্য কমিশনের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী জুলাই সনদ বাস্তবায়িত হবে : অ্যাটর্নি জেনারেল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হ্যাকারদের কবলে ইসলামী ব্যাংকের ফেসবুক পেজ
হ্যাকারদের কবলে ইসলামী ব্যাংকের ফেসবুক পেজ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

উত্তেজনা বাড়িয়ে ভেনেজুয়েলার উপকূলের কাছে ৫ মার্কিন যুদ্ধবিমানের উপস্থিতি
উত্তেজনা বাড়িয়ে ভেনেজুয়েলার উপকূলের কাছে ৫ মার্কিন যুদ্ধবিমানের উপস্থিতি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘে ড. ইউনূসের অংশগ্রহণে বাংলাদেশের অবস্থান আরও সুদৃঢ় হয়েছে : প্রেস সচিব
জাতিসংঘে ড. ইউনূসের অংশগ্রহণে বাংলাদেশের অবস্থান আরও সুদৃঢ় হয়েছে : প্রেস সচিব

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জার্মান সেনাবাহিনী শক্তিশালী করার ঘোষণায় কড়া মন্তব্য পুতিনের
জার্মান সেনাবাহিনী শক্তিশালী করার ঘোষণায় কড়া মন্তব্য পুতিনের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসপাতালের মেঝেতে ৪৪ লাখ রোগী
হাসপাতালের মেঝেতে ৪৪ লাখ রোগী

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদ্মার এক পাঙ্গাসের দাম ৩৫ হাজার
পদ্মার এক পাঙ্গাসের দাম ৩৫ হাজার

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে সন্ত্রাসীদের হামলায় সাংবাদিক নিহত
বাগেরহাটে সন্ত্রাসীদের হামলায় সাংবাদিক নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শীতের আগমনের আগেই মাঠজুড়ে আলু বীজ বপনে ব্যস্ত কৃষকেরা
শীতের আগমনের আগেই মাঠজুড়ে আলু বীজ বপনে ব্যস্ত কৃষকেরা

১৬ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

প্রিন্ট সর্বাধিক
জামায়াতের কারণে ক্ষতিগ্রস্ত গণঅধিকার ও এনসিপি
জামায়াতের কারণে ক্ষতিগ্রস্ত গণঅধিকার ও এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ আরাকান আর্মি, অপহৃত শত শত জেলে
চ্যালেঞ্জ আরাকান আর্মি, অপহৃত শত শত জেলে

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাপক প্রস্তুতি জামায়াতের
ব্যাপক প্রস্তুতি জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আমজাদ হোসেনের মৃত্যু মেনে নিতে কষ্ট হয় : আবদুল আজিজ
আমজাদ হোসেনের মৃত্যু মেনে নিতে কষ্ট হয় : আবদুল আজিজ

শোবিজ

চামড়াশিল্পের হাল ধরছে বেপজা
চামড়াশিল্পের হাল ধরছে বেপজা

পেছনের পৃষ্ঠা

পোশাক খাতে বেড়েছে রপ্তানি
পোশাক খাতে বেড়েছে রপ্তানি

পেছনের পৃষ্ঠা

বেড়েছে চাল ডাল আটার দাম
বেড়েছে চাল ডাল আটার দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

নড়বড়ে রেলপথ বারবার লাইনচ্যুতি
নড়বড়ে রেলপথ বারবার লাইনচ্যুতি

পেছনের পৃষ্ঠা

দিনাজপুরে মার্সেলো তরমুজ চাষে সফল চাষিরা
দিনাজপুরে মার্সেলো তরমুজ চাষে সফল চাষিরা

পেছনের পৃষ্ঠা

সিন্ডিকেট ভাঙতে পূর্বাচলে চালু হচ্ছে কৃষকের বাজার
সিন্ডিকেট ভাঙতে পূর্বাচলে চালু হচ্ছে কৃষকের বাজার

নগর জীবন

ভোটে জয়ের ব্যাপারে সবাই আশাবাদী
ভোটে জয়ের ব্যাপারে সবাই আশাবাদী

নগর জীবন

বিএনপি থেকে মনোনয়ন দৌড়ে চার নেতা, অন্যদের একক
বিএনপি থেকে মনোনয়ন দৌড়ে চার নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

জাতীয় উদ্যানেও প্রাণীদের অপমৃত্যু
জাতীয় উদ্যানেও প্রাণীদের অপমৃত্যু

সম্পাদকীয়

সমঝোতা করতে ১০০ আসন ছেড়ে দিতে হতে পারে
সমঝোতা করতে ১০০ আসন ছেড়ে দিতে হতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

মিরপুরে যাত্রীদের নামিয়ে বাসে গুলি আগুন
মিরপুরে যাত্রীদের নামিয়ে বাসে গুলি আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইস্পাতশিল্পে মন্দার ছোঁয়া
ইস্পাতশিল্পে মন্দার ছোঁয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

৪৮ লাখ টাকা দিয়েও মুক্তি মেলেনি আসলামের
৪৮ লাখ টাকা দিয়েও মুক্তি মেলেনি আসলামের

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথমবারের মতো ভারত যাচ্ছেন তালেবান পররাষ্ট্রমন্ত্রী
প্রথমবারের মতো ভারত যাচ্ছেন তালেবান পররাষ্ট্রমন্ত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদপুরে বিএনপি জামায়াত সংঘর্ষ আহত ২০
চাঁদপুরে বিএনপি জামায়াত সংঘর্ষ আহত ২০

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশ যেতে সর্বস্বান্ত মানুষ
বিদেশ যেতে সর্বস্বান্ত মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তিপ্রিয় কমলা দামা
শান্তিপ্রিয় কমলা দামা

পেছনের পৃষ্ঠা

ফুটওভার ব্রিজটির চলন্ত সিঁড়িগুলো অকেজো
ফুটওভার ব্রিজটির চলন্ত সিঁড়িগুলো অকেজো

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী শিশুসহ ৩৮ জন উদ্ধার, দুই পাচারকারী গ্রেপ্তার
নারী শিশুসহ ৩৮ জন উদ্ধার, দুই পাচারকারী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ট্রেন থেকে ভারতীয় পণ্য উদ্ধার
ট্রেন থেকে ভারতীয় পণ্য উদ্ধার

দেশগ্রাম

নিখোঁজের ২২ ঘণ্টা পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার
নিখোঁজের ২২ ঘণ্টা পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্যানসার আক্রান্ত যুবকের দোকানে দুর্বৃত্তের হানা
ক্যানসার আক্রান্ত যুবকের দোকানে দুর্বৃত্তের হানা

দেশগ্রাম

শ্বশুরকে হত্যার অভিযোগ
শ্বশুরকে হত্যার অভিযোগ

দেশগ্রাম

ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

দেশগ্রাম

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা - শফি বিক্রমপুরী
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা - শফি বিক্রমপুরী

শোবিজ