শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৪ জুলাই, ২০২৫

ওদের কি দায়িত্বশীল ভাবা যায়?

ড. মাহরুফ চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
ওদের কি দায়িত্বশীল ভাবা যায়?

রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ ভবনে যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে যে প্রাণসংহারী দুর্ঘটনা ঘটে, তা শুধু হতাহতের দিক থেকেই নয়, বরং একটি জাতির চেতনায়ও গভীর দাগ কেটে দিয়েছে। বিদ্যালয় চলাকালীন শিক্ষার্থী, শিক্ষক ও কর্মচারীদের সামনে ঘটে যাওয়া এই বিভীষিকাময় দৃশ্য শুধু একটি প্রযুক্তিগত ব্যর্থতা বা আকস্মিক দুর্ঘটনা নয়; বরং এটি আমাদের দুর্যোগ-প্রস্তুতির সীমাবদ্ধতা, অব্যবস্থা ও অবিবেচনার নগ্ন বহিঃপ্রকাশ। শিক্ষার্থী ও শিক্ষকসহ যাঁরা প্রাণ হারিয়েছেন বা দগ্ধ হয়েছেন, তাঁদের শারীরিক যন্ত্রণা যেমন বাস্তব, তেমনি গোটা জাতি মানসিকভাবে গভীরভাবে আহত হয়েছে। দুর্যোগ বলে-কয়ে আসে না। তবে কীভাবে তা মোকাবিলা করতে হবে, সেই বিবেচনা ও প্রস্তুতির দায়িত্ব রাষ্ট্রের, সমাজের এবং প্রতিটি পেশাজীবী এবং সাধারণ নাগরিকের। এরই প্রেক্ষাপটে প্রশ্ন উঠছে : এমন দুর্যোগে যাঁরা দায়িত্বের চেয়ে উৎসুকতা, দায়িত্বশীলতার বদলে স্বেচ্ছাচার কিংবা সাহায্যের নামে অদক্ষতা প্রদর্শন করেন তাঁদের আমরা কি আদৌ দায়িত্বশীল ভাবতে পারি?

এই হৃদয়বিদারক ঘটনায় স্পষ্ট হয়ে উঠেছে, আমাদের রাষ্ট্রীয় প্রযুক্তিগত নিরাপত্তাব্যবস্থা, জরুরি উদ্ধার ও চিকিৎসা প্রস্তুতি, এমনকি নাগরিক ও পেশাজীবীদের আচরণগত দায়িত্ববোধ সবই নড়বড়ে, ভঙ্গুর কিংবা প্রশ্নবিদ্ধ। একটি সামরিক বিমান শহরের আকাশে ভেসে বেড়ানো মানেই কেবল ‘মহড়া’ নয়; তা রাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা নীতির অদূরদর্শিতা ও নাগরিক নিরাপত্তা ভাবনার সীমাবদ্ধতাও প্রকাশ করে। প্রশ্ন জাগে : কেন ঘনবসতিপূর্ণ এবং শিক্ষার্থীদের পদচারণে মুখর একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানঘেরা এলাকায় এমন ঝুঁকিপূর্ণ মহড়া চলতে পারে? কতটা কার্যকর ছিল নিরাপত্তা প্রটোকল? দুর্ঘটনার পর তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া দিতে বা প্রাণ বাঁচাতে আমরা কতটা প্রস্তুত ছিলাম? আর সবচেয়ে উদ্বেগের বিষয় হলো এমন সংকট মুহূর্তে আমাদের রাজনৈতিক, প্রশাসনিক ও পেশাগত নেতৃত্বের আচরণ কেমন ছিল। এ প্রশ্নগুলো শুধু এই দুর্ঘটনার জন্য নয়, বরং রাষ্ট্রচিন্তার কেন্দ্রে থাকা সামাজিক চুক্তি, দায়বদ্ধতা ও নেতৃত্বের নৈতিকতা সম্পর্কেও পুনর্বিচার দাবি করে।

এ আলোচনার উদ্দেশ্য কোনো ষড়যন্ত্রতত্ত্ব উত্থাপন করা নয়, কিংবা অন্ধ তর্কের আবর্তে জনমতকে বিভ্রান্ত করা নয়; বরং আমাদের লক্ষ্য হলো এই ভয়াবহ বাস্তবতা থেকে শিক্ষা নেওয়ার একটি গঠনমূলক পরিসর সৃষ্টি করা, যেখানে দায় এড়িয়ে নয়, বরং দায়িত্ব নিয়ে আমরা ভবিষ্যৎ প্রস্তুতির পথ খুঁজে নিতে পারি। এই পরিপ্রেক্ষিতে আমরা এখানে দুটি বিষয়কে বিশেষভাবে গুরুত্ব দিতে চাই। প্রথমত, জাতীয় দুর্যোগ মোকাবিলায় আমাদের বাস্তব প্রস্তুতির যে ঘাটতি তা নির্ভুলভাবে শনাক্ত করা ও সমাধানমূলক পদক্ষেপ গ্রহণ করা দরকার।

দ্বিতীয়ত, দুর্যোগ মুহূর্তে রাজনৈতিক নেতা, পেশাজীবী, প্রশাসনিক কর্মকর্তা ও গণমাধ্যমকর্মীসহ সংশ্লিষ্ট সবার আচরণ যেন দায়িত্বশীলতা, বিবেকবোধ ও পেশাগত নীতিবোধ দ্বারা পরিচালিত হয় তা নিশ্চিত করা যা এখন সময়ের দাবিতে পরিণত হয়েছে।

প্রথম ও প্রধান বিষয় হলো দুর্যোগ মুহূর্তে ঘটনাস্থলে সর্বাগ্রে উপস্থিত হওয়ার অধিকার একমাত্র সেসব বিশেষভাবে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত বাহিনীর, যাঁরা উদ্ধার ও সেবা কার্যক্রম পরিচালনা করতে সক্ষম। যেমন ফায়ার সার্ভিস, সিভিল ডিফেন্স, পুলিশ ও স্বাস্থ্য বিভাগের কর্মীরা। অথচ বাস্তবতায় আমরা তার সম্পূর্ণ বিপরীত চিত্র দেখেছি। রাজনৈতিক নেতা-কর্মী, মিডিয়া কর্মী এবং উৎসুক সাধারণ মানুষের ভিড়ে দুর্ঘটনাস্থল পরিণত হয়েছে বিশৃঙ্খল প্রদর্শনমঞ্চে। কেউ ফেসবুক লাইভ করছেন, কেউ বেদনাদায়ক দৃশ্যের ছবি তুলছেন, কেউবা বীভৎসতার সরাসরি সম্প্রচার করছেন যা উদ্ধারকাজকে শুধু ব্যাহতই করেনি, বরং তা দুর্গতদের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ করে তুলেছে। এই ‘উপস্থিতির প্রতিযোগিতা’ আমাদের এক নির্মম সত্যের মুখোমুখি দাঁড় করেছে, আমরা এখনো নাগরিক ও পেশাগত দায়িত্ববোধের মৌলিক শিক্ষায় নিজেদের শিক্ষিত করে তুলতে পারিনি। দুর্যোগে কেবল উপস্থিত থাকা নয়, সময়মতো সরে দাঁড়ানোর সংবেদনশীলতাও একটি গুরুত্বপূর্ণ সামাজিক গুণ। উদ্ধার অভিযানের শুরুতেই প্রয়োজন ছিল প্রশিক্ষিত বাহিনীগুলোর সুসমন্বিত পদক্ষেপ। কিন্তু তারা যে বিশৃঙ্খল দৃশ্যের ভিড়ে কার্যত পিছিয়ে পড়ল, সেটিই প্রমাণ করে, আমাদের নাগরিক শিষ্টাচার ও দুর্যোগ-সচেতনতা এখনো শূন্যের কোঠায় রয়ে গেছে। এ যেন আলবেয়ার কামুর ভাষায়, ‘চেতনার সংকট’ (ক্রাইসিস অব কনসাসনেস) যেখানে মানুষের উপস্থিতি হয়ে ওঠে প্রতিকারের নয়, বরং প্রতিকূলতার অংশ।

দায়িত্বশীল সাংবাদিকতা যে কোনো গণতান্ত্রিক ও মানবিক সমাজের অন্যতম ভিত্তি। সংবাদ পরিবেশন শুধু তথ্য দেওয়ার বিষয় নয়, এটি নৈতিকতা, সহানুভূতি ও মানবিকবোধের পরীক্ষা ক্ষেত্র। কিন্তু মাইলস্টোন কলেজের দুর্ঘটনার পর গণমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে যা প্রতিফলিত হয়েছে, তা এক কথায় নির্মমতার প্রদর্শনী। নিহত ও দগ্ধ শিশুদের অনাবৃত ছবি, অগ্নিদগ্ধ শ্রেণিকক্ষের বীভৎস ভিডিও, কান্নারত শিক্ষার্থীদের লাইভ সাক্ষাৎকার এবং হাসপাতালের বেডে কাতরানো শিশুর মুখের ক্লোজআপ- এ সবকিছুই শুধু নৈতিক সীমানা লঙ্ঘন করেনি, বরং একটি জাতির মানসিক স্বাস্থ্যকেই বিপর্যয়ের মুখে ঠেলে দিয়েছে। আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত সাংবাদিকতার মূলনীতি ‘ক্ষতি না করা’ (ডু নো হারম) এখানে যেন পুরোপুরি বিস্মৃত হয়েছে। জনসচেতনতা তৈরির নামে যেসব চিত্র বারবার প্রচার করা হয়েছে, তা সাংবাদিকতার আদর্শকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছে এবং সংবাদকর্মীদের পেশাগত শপথের অবমূল্যায়ন ঘটিয়েছে। এর ফলে আমরা যা পেয়েছি, তা তথ্য নয়, একটি জাতির ওপর চাপিয়ে দেওয়া সামষ্টিক আতঙ্ক (ট্রমা)। এরই পরিপ্রেক্ষিতে সংবাদ নয়, বরং সংবেদনবর্জিত বাণিজ্যিক ও ‘রেটিং’-এর নির্মম প্রতিযোগিতাই যেন মুখ্য হয়ে উঠেছে। মিশেল ফুকোর ভাষায়, এটি একটি ‘দৃশ্যমান শক্তি’ (ভিজিবল পাওয়ার) যা মানুষের দুর্বলতা ও দুর্দশাকে পণ্য করে তোলে। আমাদের গণমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম কি তবে দায়িত্বশীলতার বদলে নিষ্ঠুর কৌতূহলের প্রতিচ্ছবি হয়ে উঠছে?

সবচেয়ে বেদনাদায়ক এবং গভীরভাবে চিন্তার বিষয় হলো যাঁদের সেখানে সরাসরি কোনো প্রাতিষ্ঠানিক ও ব্যবহারিক প্রয়োজনীয়তা ছিল না, সেসব রাজনৈতিক, প্রশাসনিক ব্যক্তিরা দলে দলে দুর্ঘটনাস্থল ও হাসপাতালে উপস্থিত হয়েছেন। এটি নিছক সহানুভূতির প্রকাশ নয়; বরং আত্মপ্রচারের দায়ত্বজ্ঞানহীন ও আত্মকেন্দ্রিক প্রবণতা, যা দুর্যোগকালীন মানবিকতা ও পেশাগত শালীনতাকে চরমভাবে আঘাত করে। চিকিৎসাবিজ্ঞানে জানা কথা, দগ্ধ রোগীরা সংক্রমণের চরম ঝুঁকির মধ্যে থাকেন। অথচ বার্ন ইউনিটে রাজনৈতিক নেতা-কর্মীদের জনারণ্যে চিকিৎসা পরিবেশ হয়ে উঠেছিল বিশৃঙ্খল ও হুমকিপূর্ণ। আরও দুঃখজনক বিষয় হলো, আমরা দেখেছি কেউ কেউ ছিলেন চিকিৎসক পরিচয়ের অধিকারী যাঁরা চিকিৎসাশাস্ত্রের মৌলিক নীতিগুলো যেমন ‘ক্ষতি না করা’ এবং সংক্রমণ প্রতিরোধের নির্দেশনাগুলো সম্পর্কে সুপরিচিত। তবুও তাঁরা রাজনৈতিক ফায়দা লুটতে পেশাগত জ্ঞান ও নৈতিকতা উভয়কেই উপেক্ষা করেছেন। এখানে একটি গভীর রাজনৈতিক প্রশ্ন সামনে আসে, যখন পেশাগত দায়িত্ববোধকে ছাড়িয়ে রাজনৈতিক আত্মপ্রচার প্রাধান্য পায়, তখন রাষ্ট্রীয় শৃঙ্খলা ও নাগরিক সুরক্ষা কতটা নিরাপদ থাকে? মাকিয়াভেলি রাজনীতিকে বাস্তব বুদ্ধিমত্তা দিয়ে পরিচালনার কথা বলেছিলেন। কিন্তু আমাদের মনে রাখতে হবে, যখন সেই বুদ্ধিমত্তা জনকল্যাণ নয়, বরং ক্ষমতার ক্ষণস্থায়ী প্রদর্শন হয়ে ওঠে, তখন তা বিপজ্জনক। এই লেখার মূল অনুসন্ধান তাই এখানেই যে সময় মানুষ বাঁচানোর লড়াইয়ে অন্যরা ব্যস্ত, সেই সময় রাজনৈতিক বা প্রশাসনিক কর্তাব্যক্তিদের সদলবলে উপস্থিতি যদি হয়ে ওঠে এক ধরনের জনদর্শন, তাহলে সেই রাষ্ট্রিক নৈতিকতার ভবিষ্যৎ কতটা ভঙ্গুর?

একটি রাষ্ট্র হিসেবে, একটি জাতি হিসেবে, এমনকি একটি সমাজ হিসেবে আমাদের এখনই সময় আত্মসমালোচনার। আমরা জানি, অতীতের দুর্ঘটনা ফিরিয়ে আনা যায় না; কিন্তু ভবিষ্যৎকে প্রস্তুত করা আমাদের নৈতিক দায়িত্ব। জাতীয় দুর্যোগ মোকাবিলায় কেবল সামরিক কৌশল কিংবা প্রযুক্তিগত সক্ষমতা যথেষ্ট নয়; এর সঙ্গে যুক্ত হতে হবে মানবিকতা, নৈতিকতা ও কাঠামোগত প্রস্তুতির দৃঢ় ভিত্তি। নাগরিকদের মনে প্রশ্ন জাগতেই পারে: শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোর জন্য কি কোনো সুনির্দিষ্ট দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা পরিকল্পনা আছে? দুর্ঘটনার পর তাৎক্ষণিক উদ্ধার, প্রাথমিক চিকিৎসা ও বিশেষ করে শিশু-কিশোরদের জন্য মনোসামাজিক কাউন্সেলিং কি প্রস্তুত ছিল? এসব প্রশ্নের উত্তর ভবিষ্যতের নিরাপত্তা কাঠামো নির্ধারণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। এখানে সবচেয়ে জরুরি বিষয় হলো আমাদের রাজনৈতিক নেতৃত্ব, পেশাগত সংগঠন, প্রশাসনিক মহল এবং নাগরিক সমাজের সামনে এখন আত্মসমালোচনার একটি কঠিন আয়না তুলে ধরা। সক্রেটিস বলেছিলেন, ‘অপরীক্ষিত জীবন মূল্যহীন’ (এ লাইফ আনএক্সামিন্ড ইজ নট অরথ লিভিং)। একইভাবে, একটি দুর্যোগ-অভ্যস্ত সমাজও যদি আত্মসমীক্ষা না করে, তবে তার ভবিষ্যৎ কেবল পুনরাবৃত্ত দুর্ভোগই ডেকে আনবে। যদি এখনই আমরা নিজেকে প্রশ্ন না করি, নিজের দায় স্বীকার না করি এবং ভবিষ্যতের জন্য প্রস্তুতি না নিই তবে বড় কোনো দুর্যোগ সামনে এলে জাতির প্রতিক্রিয়া কতটা বিপর্যয়কর হতে পারে, তা সহজেই অনুমেয়।

লেখক : ভিজিটিং ফ্যাকাল্টি, ইউনিভার্সিটি অব রোহ্যাম্পটন, যুক্তরাজ্য

Email: [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
কুয়েটে অচলাবস্থা
কুয়েটে অচলাবস্থা
সরকারি চাকরি আইন
সরকারি চাকরি আইন
মুসলমানদের বিরুদ্ধে পশ্চিমাদের বড় অপবাদের নাম জঙ্গিবাদ
মুসলমানদের বিরুদ্ধে পশ্চিমাদের বড় অপবাদের নাম জঙ্গিবাদ
মৃত্যুতে নামহীন, স্মৃতিতে অম্লান
মৃত্যুতে নামহীন, স্মৃতিতে অম্লান
বাঁকা পথে ভালো কিছু অর্জন করা যায় না
বাঁকা পথে ভালো কিছু অর্জন করা যায় না
বিদেশে অর্থ পাচার
বিদেশে অর্থ পাচার
জাতীয় নির্বাচন
জাতীয় নির্বাচন
সন্তানের শোকে শোকাহত মা-বাবা
সন্তানের শোকে শোকাহত মা-বাবা
চুল পাকে প্রজ্ঞায়, দাড়ি পাকে কাটায়
চুল পাকে প্রজ্ঞায়, দাড়ি পাকে কাটায়
নারী ফুটবলে শিরোপা
নারী ফুটবলে শিরোপা
শোক যেন নিত্যসঙ্গী
শোক যেন নিত্যসঙ্গী
দুর্ঘটনায় ছবি তোলা নয়, সাহায্যে এগিয়ে আসতে হবে
দুর্ঘটনায় ছবি তোলা নয়, সাহায্যে এগিয়ে আসতে হবে
সর্বশেষ খবর
ঢাকায় বৃষ্টির আভাস, তাপমাত্রা কিছুটা কমতে পারে
ঢাকায় বৃষ্টির আভাস, তাপমাত্রা কিছুটা কমতে পারে

এই মাত্র | নগর জীবন

‌‘ভাষা আন্দোলনের’ ডাক দিলেন মমতা
‌‘ভাষা আন্দোলনের’ ডাক দিলেন মমতা

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পশ্চিমবঙ্গে বজ্রপাতে ১৫ জনের মৃত্যু
পশ্চিমবঙ্গে বজ্রপাতে ১৫ জনের মৃত্যু

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে ৬৬ মাওবাদীর আত্মসমর্পণ
ভারতে ৬৬ মাওবাদীর আত্মসমর্পণ

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপান সফর বাতিল করলো বার্সেলোনা
জাপান সফর বাতিল করলো বার্সেলোনা

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কম্বোডিয়া-থাইল্যান্ড দ্বন্দ্ব : বন্ধুত্ব ভেঙে রক্তক্ষয়ী সংঘাত কেন?
কম্বোডিয়া-থাইল্যান্ড দ্বন্দ্ব : বন্ধুত্ব ভেঙে রক্তক্ষয়ী সংঘাত কেন?

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪১ বলে ডি ভিলিয়ার্সের সেঞ্চুরি
৪১ বলে ডি ভিলিয়ার্সের সেঞ্চুরি

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ক্রেডিট কার্ডে খরচ কমেছে ভারতে, বেড়েছে চীনে
ক্রেডিট কার্ডে খরচ কমেছে ভারতে, বেড়েছে চীনে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মসজিদভিত্তিক পাঠাগারে সমাজ বদলের স্বপ্ন
মসজিদভিত্তিক পাঠাগারে সমাজ বদলের স্বপ্ন

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মাছের দামে আগুন, ভর মৌসুমেও ইলিশ ধরাছোঁয়ার বাইরে
মাছের দামে আগুন, ভর মৌসুমেও ইলিশ ধরাছোঁয়ার বাইরে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৫ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৫ জুলাই)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেপ্টেম্বরে ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দেবে ফ্রান্স : ম্যাক্রোঁ
সেপ্টেম্বরে ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দেবে ফ্রান্স : ম্যাক্রোঁ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা ভালো ব্যাটিং করতে পারিনি : লিটন
আমরা ভালো ব্যাটিং করতে পারিনি : লিটন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুয়েটের নতুন উপাচার্য অধ্যাপক ড. মাকসুদ হেলালী
কুয়েটের নতুন উপাচার্য অধ্যাপক ড. মাকসুদ হেলালী

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মৃত্যুর আগে মাহতাবের শেষ কথা, ‘বাবা আমার জন্য টেনশন করো না'
মৃত্যুর আগে মাহতাবের শেষ কথা, ‘বাবা আমার জন্য টেনশন করো না'

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মৃত্যুর গুজব উড়িয়ে দিয়ে যা বললেন সেফুদা
মৃত্যুর গুজব উড়িয়ে দিয়ে যা বললেন সেফুদা

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

রেসলিং কিংবদন্তি হাল্ক হোগান আর নেই
রেসলিং কিংবদন্তি হাল্ক হোগান আর নেই

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গুজবে সেনাবাহিনীর ইমেজ ক্ষুণ্ন করে লাভ কার
গুজবে সেনাবাহিনীর ইমেজ ক্ষুণ্ন করে লাভ কার

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বার্ন ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন ৪২ জন, আশঙ্কাজনক অবস্থায় ৬
বার্ন ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন ৪২ জন, আশঙ্কাজনক অবস্থায় ৬

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কত খরচ সংস্কার কমিশনে?
কত খরচ সংস্কার কমিশনে?

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিযোগীদের কম শুল্কই বড় চ্যালেঞ্জ
প্রতিযোগীদের কম শুল্কই বড় চ্যালেঞ্জ

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ছেলেকে আনতে গিয়ে নিখোঁজ সেই মায়ের লাশ মিলল ডিএনএ পরীক্ষায়
ছেলেকে আনতে গিয়ে নিখোঁজ সেই মায়ের লাশ মিলল ডিএনএ পরীক্ষায়

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিজার্ভ বেড়ে আবারও ৩০ বিলিয়ন ডলার
রিজার্ভ বেড়ে আবারও ৩০ বিলিয়ন ডলার

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১২৩ বাংলাদেশিকে মালয়েশিয়ার বিমানবন্দরে প্রবেশে বাধা
১২৩ বাংলাদেশিকে মালয়েশিয়ার বিমানবন্দরে প্রবেশে বাধা

৮ ঘণ্টা আগে | পরবাস

চীনের চিকিৎসক দল ঢাকায়
চীনের চিকিৎসক দল ঢাকায়

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৭৫২
দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৭৫২

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বপ্নযাত্রী অবসর পাঠাগারে বসুন্ধরা শুভসংঘের বই উপহার
স্বপ্নযাত্রী অবসর পাঠাগারে বসুন্ধরা শুভসংঘের বই উপহার

১০ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সাগরে লঘুচাপ, সারাদেশে ভারি বৃষ্টির পূর্বাভাস
সাগরে লঘুচাপ, সারাদেশে ভারি বৃষ্টির পূর্বাভাস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজশাহীতে চাপাতির কোপে বড় ভাই নিহত, আহত ছোট ভাই
রাজশাহীতে চাপাতির কোপে বড় ভাই নিহত, আহত ছোট ভাই

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার শাসনের শেষ মুহূর্তের ভয়ংকর চিত্র ফাঁস
শেখ হাসিনার শাসনের শেষ মুহূর্তের ভয়ংকর চিত্র ফাঁস

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বেতনকাঠামো নির্ধারণে পে কমিশন গঠন
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বেতনকাঠামো নির্ধারণে পে কমিশন গঠন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক প্রধান বিচারপতি এবিএম খায়রুল হক গ্রেফতার
সাবেক প্রধান বিচারপতি এবিএম খায়রুল হক গ্রেফতার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রকে টক্কর দিতে চীন নিয়ে এসেছে ফাইটার জে-৩৫
যুক্তরাষ্ট্রকে টক্কর দিতে চীন নিয়ে এসেছে ফাইটার জে-৩৫

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৯ আরোহী নিয়ে রাশিয়ায় উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত, সবাই নিহতের শঙ্কা
৪৯ আরোহী নিয়ে রাশিয়ায় উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত, সবাই নিহতের শঙ্কা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি চাকরিজীবীরা আন্দোলন করলে বাধ্যতামূলক অবসর
সরকারি চাকরিজীবীরা আন্দোলন করলে বাধ্যতামূলক অবসর

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ায় বিমান বিধ্বস্ত, কাউকে জীবিত পাওয়া যায়নি
রাশিয়ায় বিমান বিধ্বস্ত, কাউকে জীবিত পাওয়া যায়নি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন হুঁশিয়ারি সত্ত্বেও রাশিয়ায় বিস্ফোরক পাঠিয়েছে ভারতীয় কোম্পানি
মার্কিন হুঁশিয়ারি সত্ত্বেও রাশিয়ায় বিস্ফোরক পাঠিয়েছে ভারতীয় কোম্পানি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কম্বোডিয়া-থাইল্যান্ড সংঘাত: কার ভাণ্ডারে কী অস্ত্র আছে?
কম্বোডিয়া-থাইল্যান্ড সংঘাত: কার ভাণ্ডারে কী অস্ত্র আছে?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিলামে আরও ১০ মিলিয়ন ডলার কিনলো বাংলাদেশ ব্যাংক
নিলামে আরও ১০ মিলিয়ন ডলার কিনলো বাংলাদেশ ব্যাংক

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাঝ আকাশেই প্লেনের যাত্রীদের মধ্যে হাতাহাতি, কী ঘটেছিল?
মাঝ আকাশেই প্লেনের যাত্রীদের মধ্যে হাতাহাতি, কী ঘটেছিল?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন শাস্তি হওয়া উচিত যেন ভবিষ্যতে কোনো খায়রুল হকের জন্ম না হয়: কায়সার কামাল
এমন শাস্তি হওয়া উচিত যেন ভবিষ্যতে কোনো খায়রুল হকের জন্ম না হয়: কায়সার কামাল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যান্ত্রিক ত্রুটি, ২৮৭ যাত্রী নিয়ে চট্টগ্রামে ফিরে এল বিমান
যান্ত্রিক ত্রুটি, ২৮৭ যাত্রী নিয়ে চট্টগ্রামে ফিরে এল বিমান

২২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কম্বোডিয়া-থাইল্যান্ড হামলা-পাল্টা হামলা, নিহত ১২
কম্বোডিয়া-থাইল্যান্ড হামলা-পাল্টা হামলা, নিহত ১২

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরব বিশ্বকে হুথির হুঁশিয়ারি
আরব বিশ্বকে হুথির হুঁশিয়ারি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের পোশাক সংক্রান্ত নির্দেশনা প্রত্যাহার
বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের পোশাক সংক্রান্ত নির্দেশনা প্রত্যাহার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাপক জালিয়াতির অভিযোগ, ভারতের শিল্পপতি অনিল আম্বানির বাড়ি-অফিসে তল্লাশি
ব্যাপক জালিয়াতির অভিযোগ, ভারতের শিল্পপতি অনিল আম্বানির বাড়ি-অফিসে তল্লাশি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিলমিল প্রকল্পের প্লট শেখ হাসিনার দপ্তরের ১৫ ড্রাইভারের নামে!
ঝিলমিল প্রকল্পের প্লট শেখ হাসিনার দপ্তরের ১৫ ড্রাইভারের নামে!

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাইলস্টোনের নিহত দুই শিক্ষক পাবেন রাষ্ট্রীয় সম্মাননা
মাইলস্টোনের নিহত দুই শিক্ষক পাবেন রাষ্ট্রীয় সম্মাননা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মামাতো ভাই আওয়ামী লীগ নেতা শেখ হীরা গ্রেফতার
শেখ হাসিনার মামাতো ভাই আওয়ামী লীগ নেতা শেখ হীরা গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ রেহানার স্বামী ও ছেলের গাজীপুরের জমি জব্দ
শেখ রেহানার স্বামী ও ছেলের গাজীপুরের জমি জব্দ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাইলফলকের সামনে রিশাদ, ছাড়িয়ে যেতে পারেন সাকিবকে
মাইলফলকের সামনে রিশাদ, ছাড়িয়ে যেতে পারেন সাকিবকে

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেরিতে হলেও খায়রুল হকের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ায় সরকারকে ধন্যবাদ বিএনপির
দেরিতে হলেও খায়রুল হকের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ায় সরকারকে ধন্যবাদ বিএনপির

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনসিপি কিভাবে বড় দল হয়- প্রশ্ন জিল্লুর রহমানের
এনসিপি কিভাবে বড় দল হয়- প্রশ্ন জিল্লুর রহমানের

১৮ ঘণ্টা আগে | টক শো

গোপালগঞ্জে হামলার ঘটনায় সাবেক বিচারপতির নেতৃত্বে তদন্ত কমিশন গঠন
গোপালগঞ্জে হামলার ঘটনায় সাবেক বিচারপতির নেতৃত্বে তদন্ত কমিশন গঠন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছেলেকে আনতে গিয়ে নিখোঁজ সেই মায়ের লাশ মিলল ডিএনএ পরীক্ষায়
ছেলেকে আনতে গিয়ে নিখোঁজ সেই মায়ের লাশ মিলল ডিএনএ পরীক্ষায়

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ বছরে আওয়ামী সন্ত্রাসে নিহতদের তালিকা প্রস্তুতের নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
১৫ বছরে আওয়ামী সন্ত্রাসে নিহতদের তালিকা প্রস্তুতের নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্থানীয় সরকার নির্বাচনে দলীয় প্রতীক থাকছে না : আসিফ মাহমুদ
স্থানীয় সরকার নির্বাচনে দলীয় প্রতীক থাকছে না : আসিফ মাহমুদ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২৩ বাংলাদেশিকে মালয়েশিয়ার বিমানবন্দরে প্রবেশে বাধা
১২৩ বাংলাদেশিকে মালয়েশিয়ার বিমানবন্দরে প্রবেশে বাধা

৮ ঘণ্টা আগে | পরবাস

অন্তর্বর্তী সরকারের ক্ষমতা হস্তান্তর শান্তিপূর্ণ হবে কিনা, সন্দেহ নুরুল হক নুরের
অন্তর্বর্তী সরকারের ক্ষমতা হস্তান্তর শান্তিপূর্ণ হবে কিনা, সন্দেহ নুরুল হক নুরের

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
অনুমোদন না থাকায় পাঁচটি আবাসন প্রকল্পে উচ্ছেদ অভিযান
অনুমোদন না থাকায় পাঁচটি আবাসন প্রকল্পে উচ্ছেদ অভিযান

নগর জীবন

আইসিইউতে লড়ছে শিশুরা
আইসিইউতে লড়ছে শিশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাতে ভয়ংকর যে মহাসড়ক
রাতে ভয়ংকর যে মহাসড়ক

নগর জীবন

হুইসলের অপেক্ষায় যমুনা পাড়ের মানুষ
হুইসলের অপেক্ষায় যমুনা পাড়ের মানুষ

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বড়শিতে ধরা পড়ল ২৬ কেজির কোরাল
বড়শিতে ধরা পড়ল ২৬ কেজির কোরাল

পেছনের পৃষ্ঠা

যুদ্ধে থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়া!
যুদ্ধে থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়া!

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোজ্য তেলের দাম কমানোর সুপারিশ
ভোজ্য তেলের দাম কমানোর সুপারিশ

নগর জীবন

সাইফুজ্জামানের সম্পদ নেই কোন দেশে?
সাইফুজ্জামানের সম্পদ নেই কোন দেশে?

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশ্যে গুলির নির্দেশ দেন হাসিনা
প্রকাশ্যে গুলির নির্দেশ দেন হাসিনা

প্রথম পৃষ্ঠা

মা-বাবার বিরুদ্ধে করা মেয়ের মামলা খারিজ
মা-বাবার বিরুদ্ধে করা মেয়ের মামলা খারিজ

নগর জীবন

স্বরূপে ফিরছে শ্বেতপদ্ম দিঘি
স্বরূপে ফিরছে শ্বেতপদ্ম দিঘি

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐক্য না হলে সিদ্ধান্ত দেবে কমিশন
ঐক্য না হলে সিদ্ধান্ত দেবে কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

শচীন দেব বললেন দুই দেশের দুই লতাকে নিয়ে ছবি তুলছি : সাবিনা ইয়াসমিন
শচীন দেব বললেন দুই দেশের দুই লতাকে নিয়ে ছবি তুলছি : সাবিনা ইয়াসমিন

শোবিজ

শিশুদের প্রাণ বাঁচাতে শরীরের চামড়া দান
শিশুদের প্রাণ বাঁচাতে শরীরের চামড়া দান

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা স্বাভাবিক
খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা স্বাভাবিক

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঁকা পথে ভালো কিছু অর্জন করা যায় না
বাঁকা পথে ভালো কিছু অর্জন করা যায় না

সম্পাদকীয়

১০ ঘণ্টা পর সচল সড়ক যোগাযোগ
১০ ঘণ্টা পর সচল সড়ক যোগাযোগ

খবর

গণঅধিকার পরিষদে প্রার্থী ঘোষণায় হট্টগোল
গণঅধিকার পরিষদে প্রার্থী ঘোষণায় হট্টগোল

নগর জীবন

দেশের এক বড় শত্রু গ্রেপ্তার হলো
দেশের এক বড় শত্রু গ্রেপ্তার হলো

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রিসে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত ২১০ বাংলাদেশি পাবেন বিনামূল্যে পাসপোর্ট
গ্রিসে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত ২১০ বাংলাদেশি পাবেন বিনামূল্যে পাসপোর্ট

পেছনের পৃষ্ঠা

জনতার আদালতে খায়রুল হকের বিচার হতে হবে
জনতার আদালতে খায়রুল হকের বিচার হতে হবে

নগর জীবন

বৃষ্টি নেই, তবু হঠাৎ বজ্রপাতে ভবন ক্ষতিগ্রস্ত
বৃষ্টি নেই, তবু হঠাৎ বজ্রপাতে ভবন ক্ষতিগ্রস্ত

পেছনের পৃষ্ঠা

যে বাংলাদেশ চেয়েছিলাম তা পাইনি
যে বাংলাদেশ চেয়েছিলাম তা পাইনি

নগর জীবন

বদলি-পদোন্নতি তদবিরে লাগাম টানছে সরকার
বদলি-পদোন্নতি তদবিরে লাগাম টানছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

৪১ বছরের আইনি লড়াই শেষ হলো হরেন্দ্রনাথের
৪১ বছরের আইনি লড়াই শেষ হলো হরেন্দ্রনাথের

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বেতন কমিশন গঠন করল সরকার
নতুন বেতন কমিশন গঠন করল সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ মামলায় চিন্ময় কৃষ্ণের জামিন নামঞ্জুর
পাঁচ মামলায় চিন্ময় কৃষ্ণের জামিন নামঞ্জুর

নগর জীবন

মারধরে যুবদল নেতার মৃত্যু!
মারধরে যুবদল নেতার মৃত্যু!

দেশগ্রাম

এশিয়া কাপের তারিখ চূড়ান্ত হয়নি
এশিয়া কাপের তারিখ চূড়ান্ত হয়নি

মাঠে ময়দানে