শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৩ জুলাই, ২০২৫ আপডেট: ০৭:৫০, বুধবার, ২৩ জুলাই, ২০২৫

জুলাই গণ অভ্যুত্থান : এখন কী ভাবছে মানুষ

সুমন পালিত
প্রিন্ট ভার্সন
জুলাই গণ অভ্যুত্থান : এখন কী ভাবছে মানুষ

এক. যে কোনো মূল্যায়নেই জুলাই গণ অভ্যুত্থান আমাদের ইতিহাসের অন্যতম সাড়াজাগানো ঘটনা। এই অভ্যুত্থানে লাখ লাখ মানুষ রাজপথে নেমেছিল কর্তৃত্ববাদী শাসনের অবসান ঘটাতে। গণতন্ত্র, মতপ্রকাশের স্বাধীনতার পক্ষে গড়ে উঠেছিল দুর্জয় জাতীয় ঐক্য। দেশের সর্বস্তরের মানুষ ছাত্রদের ডাকে রাজপথে নেমেছিল গণতন্ত্রহীনতার লজ্জা থেকে রক্ষা পেতে। গরিব ও নিম্নবিত্ত মানুষের বড় মাপের প্রত্যাশা ছিল নিত্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধির কশাঘাতে থেকে বাঁচা। তারা ভেবেছিল কর্তৃত্ববাদী শাসনের অবসান হলে মূল্যবৃদ্ধির বেপরোয়া পাগলা ঘোড়াকে থামানো যাবে। চাঁদাবাজদের হাত থেকে বাঁচতেও ঐক্যবদ্ধ হয়েছিল দেশের মানুষ। ভেবেছিল স্বৈরশাসনের অবসান দেশবাসীর জানমালের নিরাপত্তা নিশ্চিত করবে। বাংলাদেশে ২৫ লাখেরও বেশি ভারতীয় অবৈধভাবে কর্মরত, এমন তথ্য ক্ষুব্ধ করেছিল লাখ লাখ বেকারকে। তারা ভেবেছিল, শেখ হাসিনা সরকারের পতন ঘটলে সৃষ্টি হবে কর্মসংস্থানের সুযোগ। সর্ব ক্ষেত্রে দেশ ও জনগণের স্বার্থ  প্রাধান্য পাবে।    

সন্দেহ নেই, মানুষের প্রত্যাশা ও প্রাপ্তি বহু ক্ষেত্রেই এক পথে হাঁটে না। বাংলাদেশের ইতিহাস আন্দোলন সংগ্রামের ইতিহাস। পদ্মা মেঘনা যমুনাপাড়ের এই জাতি বারবার আশায় বুক বেঁধেছে। কিন্তু প্রত্যাশা ও প্রাপ্তির মধ্যে ফারাক ঘোচানো কখনোই সম্ভব হয়নি। বাংলাদেশের মানুষ বারবার গণতন্ত্রের জন্য লড়াই করেছে। কিন্তু গণতন্ত্র এ দেশে সেই ১৯৪৭ সাল থেকে এ পর্যন্ত একটি বিমূর্ত বিষয়। কাজির গরু খাতায় থাকলেও যেমন গোয়ালে থাকে না, গণতন্ত্রের অবস্থাও তেমনি। এ দেশের মানুষ ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েছিল  গণতান্ত্রিকভাবে নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তরে পাকিস্তানের সেনাপতিশাসকদের অস্বীকৃতির কারণে। কিন্তু স্বাধীন বাংলাদেশেও গণতন্ত্র বিমূর্ত বিষয় থেকে যায়। ’৯০-এর গণ অভ্যুত্থান আমাদের গণতন্ত্রের স্বপ্ন দেখিয়েছিল। কিন্তু সে স্বপ্ন উবে যেতে  সময় লাগেনি। মুক্তিযুদ্ধে অবিস্মরণীয়  বিজয় অর্জন করা সত্ত্বেও আমরা সে জয়কে ধরে রাখতে পারিনি।

সুমন পালিতমুক্তিযুদ্ধের সুফল গিলে খেয়েছে অসৎ মানুষরা। আমজনতা শুধু বঞ্চিত হয়েছে। ’২৪-এর গণ অভ্যুত্থান জাতির সামনে যে স্বপ্নকল্প সৃষ্টি করেছিল, এক বছরের ব্যবধানে তা ‘সকলি গরল ভেল’ হয়ে দাঁড়িয়েছে। এক বছর আগে জুলাই গণ অভ্যুত্থানে দেশের সাধারণ মানুষ রাজপথে নেমেছিল দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি থেকে রেহাই পেতে। কিন্তু এক বছরের ব্যবধানে চালের দাম সেঞ্চুরি করার কৃতিত্ব দেখিয়েছে। কর্মসংস্থানের সুযোগ প্রতিদিনই কমছে। দেশের অর্থনীতি ভেঙে পড়ার উপক্রম। ব্যবসায়ীদের অবস্থা ছেড়ে দে মা কেঁদে বাঁচি। বিদেশি বিনিয়োগ বাড়ার বদলে কমছে। মনে পড়ছে একটি গানের কথা। ‘জিনিসের দাম বেড়েছে মানুষের দাম কমেছে হায়রে কপাল করব কি?’ এটি কিশোর কুমারের একটি অতি বিখ্যাত গানের কলি।

৫ দশক আগে যে গান সাড়া জাগিয়েছিল ওপার বাংলায়। বাংলাদেশেও মানুষের মনে দাগ কাটে গানটি। গত দুই বছর দেশের শতকরা ৯০ ভাগ মানুষের আয় হ্রাস পেয়েছে। দারিদ্র্যসীমার নিচে নামার ঝুঁকিতে পড়েছে লাখ লাখ মানুষ। মড়ার ওপর খাঁড়ার ঘা হয়ে দাঁড়িয়েছে নিত্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধি। জুলাই অভ্যুত্থানে ছাত্রদের বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে জনতার ঢল নেমেছিল যেসব কারণে তার অন্যতম হলো দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি। জীবন-জীবিকার সংগ্রামে বিপর্যস্ত মানুষ মনে করেছিল লুটেরা স্বৈরাচারের পতন হলে চাল, ডাল, তেলসহ সব নিত্যপণ্যের দাম কমবে। পরিবার-পরিজন নিয়ে তারা যে মহাসংকটে পড়েছে, তা থেকে রেহাই পাওয়া যাবে। কিন্তু সে ক্ষেত্রে যে কোনো সাফল্য আসেনি তা অস্বীকারের উপায় নেই। মূল্যস্ফীতি কমার কোনো লক্ষণ নেই। খাদ্যের দাম চলে যাচ্ছে নাগালের বাইরে। আমাদের দেশে নিত্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধি এক অশনিসংকেত। নিত্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধির পাশাপাশি পাল্লা দিয়ে বাড়ছে বেকারত্ব। গত এক বছরে লাখ লাখ মানুষ কাজ হারিয়েছে। বন্ধ হয়েছে গার্মেন্টসহ অনেক কলকারখানা। আইনশৃঙ্খলার অবনতি পরিস্থিতিকে নাজুক করে তুলছে। ব্যবসায়ীরা রয়েছে মহাবিপদে। নতুন কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি দূরের কথা, সংকটের মুখে রয়েছে দেশের প্রায় সব শিল্পপ্রতিষ্ঠান। পৌনে ১৬ বছরের কর্তৃত্ববাদী শাসনের পতনে জনমনে যে আশা জেগে উঠেছিল তা হতাশায় পরিণত হচ্ছে। অনেকেই বলছেন আগেই ভালো ছিলাম।

সন্দেহ নেই বর্তমান সরকার দায়িত্ব হাতে নিয়েছে এক দুঃসময়ে। বৈশ্বিক মন্দা গ্রাস করছে জগৎবাসীর শান্তি। ইউক্রেন ও গাজায় রাশিয়া ও ইসরায়েলের আগ্রাসন বিশ্ব অর্থনীতিতে যে মন্দা ডেকে এনেছে, তা থেকে রক্ষা পাচ্ছে না অনেক অগ্রসর দেশ। নুন আনতে যাদের পান্তা ফুরায় তাদের অবস্থা সহজেই অনুমেয়। এ কঠিন সময় মোকাবিলায় সরকারকে সুবুদ্ধি ও সুবিবেচনার পথে হাঁটতে হবে। নিত্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধি ঠেকানোকে নিতে হবে চ্যালেঞ্জ হিসেবে। দেশের উৎপাদন খাতকে সচল করতে ব্যবসাবান্ধব নীতি গ্রহণ করতে হবে। আইনশৃঙ্খলার রাশ টেনে ধরতে হবে শক্তভাবে। কিন্তু সে ক্ষেত্রে সরকার যে পুরোপুরি ব্যর্থ, তা এক বাস্তবতা। 

দুই. ২৪-এর গণ অভ্যুত্থান একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধের পর আমাদের সময়ের সবচেয়ে তোলপাড় করা ঘটনা। ’৬৯-এর গণ অভ্যুত্থান কিংবা ’৯০-এর গণ অভ্যুত্থান যারা দেখেছেন, তারা স্বীকার করবেন এত মানুষ কোনো দিন রাজপথে নামেনি। গণ অভ্যুত্থানের পর দেশবাসীর সমর্থন নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকার গঠন করেন শান্তিতে নোবেলজয়ী অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস। দেশের মানুষ আশায় বুক বেঁধেছিল। কিন্তু সে আশা হতাশায় পরিণত হতে সময় লাগেনি।

ইতোমধ্যে এ সরকার দেশের সবচেয়ে ব্যর্থ সরকারের তকমা কিনেছে। ছাত্ররা আন্দোলন করে সচিবালয়ে ঢুকতেই তারা পেয়ে গেল অটো পাস। বলা হলো কোনো রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধ করা সরকারের কাজ নয়। কিন্তু যমুনার সামনে কিছু লোক জড়ো হতেই পাল্টে গেল সিদ্ধান্ত। গত এক বছরে বিচারক পরিবর্তনের সিদ্ধান্তও নেওয়া হয়েছে মবের ভয়ে। মব জাস্টিস নামের অসভ্য এবং বর্বর শব্দ আমাদের দেশ ও সমাজের অনুষঙ্গ হয়ে দাঁড়িয়েছে। দেশের মানুষ এ অবস্থা থেকে মুক্তি চায়। এজন্য চায় নির্বাচন। আমি জানি না নির্বাচনের মাধ্যমে দেশে সত্যিকারের গণতন্ত্র আসবে কি না। তবে জানি, নির্বাচন হলে দেশে রাজনৈতিক সরকার আসবে। তাদের কাছে মানুষের জীবন-জীবিকা ও প্রত্যাশা মূল্য পাবে। নির্বাচনের পর গঠিত সরকার সদিচ্ছা নিয়ে নির্ভেজাল গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ নিলে সেটি হবে সোনায় সোহাগা।

সরকার ফেব্রুয়ারির মধ্যে নির্বাচন দিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। কিন্তু নানা অজুহাতে এ ব্যাপারে অন্তরায় সৃষ্টি হচ্ছে।

রাষ্ট্র সংস্কারের বেশ কয়েকটি মৌলিক বিষয়ে ঐকমত্যে পৌঁছতে পারেনি রাজনৈতিক দলগুলো। ঘোড়ার আগে গাড়ি জুড়ে ঐকমত্য প্রতিষ্ঠার যে কসরত চলছে তা ব্যর্থ হতে চলেছে। রাষ্ট্র সংস্কার হতে হবে রাষ্ট্রের মালিক-মোক্তার দেশবাসীর ইচ্ছা অনুসারে। সোজা কথায় এ বিষয়টি নির্বাচিত সংসদের হাতে ছেড়ে দেওয়াই উত্তম। তার বদলে রাজনৈতিক দলগুলোর ঐকমত্যের ভিত্তিতে রাজনৈতিক সংস্কারের যে উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে তা নিঃসন্দেহে ‘মন্দের ভালো’। কিন্তু এ প্রক্রিয়ায় সব রাজনৈতিক দলের অংশগ্রহণ নিশ্চিত না হওয়ায় এর গ্রহণযোগ্যতা প্রশ্নবিদ্ধ হয়ে পড়েছে। ঐকমত্য কমিশনের সংলাপে দ্বিকক্ষবিশিষ্ট জাতীয় সংসদ চাপিয়ে দেওয়ার চেষ্টা চলছে। কমিশনের সঙ্গে সংলাপে অংশগ্রহণকারী বিএনপি-জামায়াতসহ বেশির ভাগ রাজনৈতিক দল দ্বিকক্ষবিশিষ্ট সংসদের পক্ষে হলেও এটির গঠনপ্রক্রিয়া ও কার্যক্রম কী হবে, সে বিষয়ে বিতর্ক রয়েছে। বাংলাদেশের মতো আর্থিক দুরবস্থায় থাকা একটি দেশে আরেকটি ব্যয়বহুল নিম্নকক্ষের ‘রেপ্লিকা সংসদ’ তৈরি করা কতটা দরকার, তা-ও ভেবে দেখার অবকাশ রয়েছে। সংসদের উচ্চকক্ষ, নিম্নকক্ষ ও সংরক্ষিত নারী আসন-সব ক্ষেত্রেই পিআর পদ্ধতি চালুর পক্ষে দাবি তুলেছে কিছুু দল। বিএনপিসহ কিছু দল সাফ সাফ বলে দিয়েছে দ্বিকক্ষবিশিষ্ট সংসদে তাদের সায় থাকলেও আনুপাতিক হারের নির্বাচন মানা হবে না। পাশাপাশি তত্ত্বাবধায়ক সরকারপদ্ধতি গঠন নিয়েও কমিশনের সঙ্গে রাজনৈতিক দলগুলোর বৈঠকে এখন পর্যন্ত ঐকমত্যে পৌঁছানো সম্ভব হয়নি। আনুপাতিক হারের নির্বাচন এশিয়া মহাদেশে প্রথম চালু হয় মধ্যপ্রাচ্যে অবৈধভাবে জেঁকে বসা ইহুদিবাদী রাষ্ট্র ইসরায়েলে। দক্ষিণ এশিয়ার নেপালে এ পদ্ধতি চালু রয়েছে রাজতন্ত্র পতনের পর। এ পদ্ধতি হিমালয়কন্যা নেপালে রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতাই শুধু নিশ্চিত করেছে। রাষ্ট্র সংস্কারের নামে রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা চাপিয়ে দেওয়ার  চেষ্টা ১৮ কোটি মানুষের এ জাতি মেনে নেবে না।

পাদটীকা : মির্জা আবু তালিব বেগ বা শায়েস্তা খান ছিলেন বাংলার সুবেদার। সুবেদার শব্দটির বাংলা প্রদেশ বা রাজ্যপাল। বাংলা শব্দের চেয়ে ইংরেজি প্রতিশব্দ গভর্নর বরং আমাদের মতো বয়স্কদের কাছে বেশি সহজবোধ্য। কারণ ইংরেজ শাসনামলে এ দেশ ব্রিটিশ রাজার গভর্নর দ্বারা শাসিত হয়েছে। পাকিস্তান আমলেও গভর্নর ছিলেন পাকিস্তানি প্রভুদের প্রতিনিধি। আইউব খানের আমলে তাঁর গভর্নর মোনায়েম খান মোসাহেবির জন্যে খ্যাতিমান হয়ে ওঠেন। বলছিলাম শায়েস্তা খানের কথা। তিনি ছিলেন দিল্লির মোগল সম্রাট শাহজাহানের শ্যালক। সম্রাট আওরঙ্গজেবের মামা। শায়েস্তা খান দুই মেয়াদে সুবেবাংলা বা বাংলা প্রদেশের সুবেদার ছিলেন। প্রথমবার ১৬৬৪ থেকে ১৬৭৮ এবং দ্বিতীয় মেয়াদে ১৬৮০ থেকে ১৬৮৮ সাল। শায়েস্তা খান ছিলেন মোগল বাহিনীর অন্যতম দক্ষ সেনাপতি। বাংলাদেশের সুবেদার  হিসেবে তাঁর অন্যতম কৃতিত্ব হলো চট্টগ্রাম বিজয়। আমাদের প্রধান বন্দরনগরী চট্টগ্রাম শায়েস্তা খানের আগে ছিল আরাকান রাজার শাসনাধীন। যত ভালো সেনাপতিই হোন, বাংলাদেশের সুবেদার হিসেবে আসার আগে শায়েস্তা খান এমন এক ট্র্যাজেডির সম্মুখীন হন, যা তাঁকে সারা জীবন তাড়িয়ে বেড়িয়েছে। ১৬৬০ সালে বিদ্রোহী মারাঠা রাজা ছত্রপতি শিবাজীকে দমনে সম্রাট আওরঙ্গজেব শায়েস্তা খানকে দায়িত্ব দেন। মারাঠাবীরের কূটকৌশলে শায়েস্তা খান হেরে যান। তাঁর এক প্রিয় পুত্রের প্রাণ যায় সেই যুদ্ধে। ছত্রপতি শিবাজীর যোগ্যতাকে খাটো করে দেখার খেসারত দিতে হয় মোগল সেনাপতিকে। বলা হয়ে থাকে, শায়েস্তা খানের আমলে টাকায় ৮ মণ চাল পাওয়া যেত। এখন প্রতি কেজি চালের দাম প্রায় ১০০ টাকা। কিন্তু বাস্তবতা হলো সেই আমলেও মানুষ দুর্ভিক্ষে প্রাণ হারাত। তাই দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি রোধের চেয়েও মানুষের কর্মসংস্থানের বিষয়ে সরকারকে গুরুত্ব দিতে হবে। ব্যবসাবাণিজ্যে যে অচলাবস্থা চলছে তা রোধে সাহসী ভূমিকা নিতে হবে। মানুষের যদি আয় না থাকে তবে টাকায় ৮ মণ চাল পাওয়া গেলেও তা কারও পেটে ভাত জোগাবে না।

লেখক : সিনিয়র সহকারী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ফুরিয়ে যাচ্ছে গ্যাস
ফুরিয়ে যাচ্ছে গ্যাস
অশান্ত বাজার
অশান্ত বাজার
নির্বাচন হোক ফেব্রুয়ারিতেই
নির্বাচন হোক ফেব্রুয়ারিতেই
রসুল (সা.)-কে ভালোবাসার দাবি
রসুল (সা.)-কে ভালোবাসার দাবি
জুলাইয়ের বাংলাদেশ ও নতুন নেতৃত্ব কাঠামো
জুলাইয়ের বাংলাদেশ ও নতুন নেতৃত্ব কাঠামো
ছেষট্টিতেই মুক্তিযুদ্ধ শুরু করেছিলেন যাঁরা
ছেষট্টিতেই মুক্তিযুদ্ধ শুরু করেছিলেন যাঁরা
হজরত আলী (রা.)-এর হত্যাকাণ্ড
হজরত আলী (রা.)-এর হত্যাকাণ্ড
বিভেদের দেয়াল
বিভেদের দেয়াল
নারীর মর্যাদা
নারীর মর্যাদা
ডাকসু নির্বাচন
ডাকসু নির্বাচন
বিএনপির দিকেই দেশের মানুষ তাকিয়ে
বিএনপির দিকেই দেশের মানুষ তাকিয়ে
প্রতিদিন জয়ের আনন্দ
প্রতিদিন জয়ের আনন্দ
সর্বশেষ খবর
কিশোরীকে অপহরণ ও ধর্ষণ মামলায় ভগ্নিপতির যাবজ্জীবন
কিশোরীকে অপহরণ ও ধর্ষণ মামলায় ভগ্নিপতির যাবজ্জীবন

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে অস্ত্র মামলায় যুবকের ১০ বছর কারাদণ্ড
চাঁপাইনবাবগঞ্জে অস্ত্র মামলায় যুবকের ১০ বছর কারাদণ্ড

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় এক সপ্তাহ ধরে ভোগন্তিতে পল্লী বিদুৎ গ্রাহকরা
নেত্রকোনায় এক সপ্তাহ ধরে ভোগন্তিতে পল্লী বিদুৎ গ্রাহকরা

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবারও ইয়েমেনে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল, অনেকে হতাহত
আবারও ইয়েমেনে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল, অনেকে হতাহত

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেহেরপুর সীমান্ত থেকে অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
মেহেরপুর সীমান্ত থেকে অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আইএফটি প্রতিষ্ঠায় হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষ এবং বুয়েটের মধ্যে এমওইউ স্বাক্ষর
আইএফটি প্রতিষ্ঠায় হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষ এবং বুয়েটের মধ্যে এমওইউ স্বাক্ষর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসুতে ভোটগ্রহণ ওএমআর ব্যালটে, দিতে হবে টিক চিহ্ন
জাকসুতে ভোটগ্রহণ ওএমআর ব্যালটে, দিতে হবে টিক চিহ্ন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পদ্মার এক কাতল বিক্রি ৪৪ হাজার টাকায়
পদ্মার এক কাতল বিক্রি ৪৪ হাজার টাকায়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জেন-জি আন্দোলন : নেপালে নিহত বেড়ে ৩০
জেন-জি আন্দোলন : নেপালে নিহত বেড়ে ৩০

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামালপুরে শিশু ধর্ষণ মামলায় দুইজনের যাবজ্জীবন
জামালপুরে শিশু ধর্ষণ মামলায় দুইজনের যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রপ্তানিকারকদের শুল্কমুক্ত কাঁচামাল আমদানির সুযোগ দেবে এনবিআর
রপ্তানিকারকদের শুল্কমুক্ত কাঁচামাল আমদানির সুযোগ দেবে এনবিআর

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গণঅসন্তোষ থেকে সরকার পতন, দক্ষিণ এশিয়ার রাজনীতি নতুন বাঁকে
গণঅসন্তোষ থেকে সরকার পতন, দক্ষিণ এশিয়ার রাজনীতি নতুন বাঁকে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাজ্যে সফররত ইসরায়েলি প্রেসিডেন্টকে গ্রেফতারের দাবিতে বিক্ষোভ
যুক্তরাজ্যে সফররত ইসরায়েলি প্রেসিডেন্টকে গ্রেফতারের দাবিতে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির বিরুদ্ধে দেশে-বিদেশে ষড়যন্ত্র হচ্ছে : মির্জা আব্বাস
বিএনপির বিরুদ্ধে দেশে-বিদেশে ষড়যন্ত্র হচ্ছে : মির্জা আব্বাস

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাফারি পার্কে পেছন থেকে সিংহের আক্রমণ, পরিচর্যাকারী নিহত
সাফারি পার্কে পেছন থেকে সিংহের আক্রমণ, পরিচর্যাকারী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝালকাঠিতে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
ঝালকাঠিতে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতিসংঘ পরিদর্শকদের পরমাণু স্থাপনায় প্রবেশ প্রত্যাখ্যান ইরানের
জাতিসংঘ পরিদর্শকদের পরমাণু স্থাপনায় প্রবেশ প্রত্যাখ্যান ইরানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ধান চাষে তরুণদের প্রশিক্ষণ
বরিশালে ধান চাষে তরুণদের প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেপালের সর্বোচ্চ হোটেলটি এখন ধ্বংসস্তুপ
নেপালের সর্বোচ্চ হোটেলটি এখন ধ্বংসস্তুপ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে বসতবাড়ি থেকে বিলুপ্ত প্রজাতির পাইথন উদ্ধার
গাজীপুরে বসতবাড়ি থেকে বিলুপ্ত প্রজাতির পাইথন উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অস্থিরতার সুযোগে নেপালে জেল থেকে পালিয়েছে ১৩৫৭২ বন্দি
অস্থিরতার সুযোগে নেপালে জেল থেকে পালিয়েছে ১৩৫৭২ বন্দি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিসিএস পরীক্ষার নিরাপত্তায় ১২০ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ
বিসিএস পরীক্ষার নিরাপত্তায় ১২০ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবৈধ অভিবাসন রোধে ইইউ’র সহযোগিতা চেয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
অবৈধ অভিবাসন রোধে ইইউ’র সহযোগিতা চেয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাকসু নির্বাচনে প্রার্থীদের প্রাথমিক তালিকা প্রকাশ, ভিপিসহ বাতিল ৭
রাকসু নির্বাচনে প্রার্থীদের প্রাথমিক তালিকা প্রকাশ, ভিপিসহ বাতিল ৭

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পান্থকুঞ্জ পার্ক-হাতিরঝিল অংশে এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে নির্মাণে নিষেধাজ্ঞা
পান্থকুঞ্জ পার্ক-হাতিরঝিল অংশে এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে নির্মাণে নিষেধাজ্ঞা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালের রাজপরিবারে ভয়াবহ হত্যাকাণ্ড, এখনও শেষ হয়নি রহস্য
নেপালের রাজপরিবারে ভয়াবহ হত্যাকাণ্ড, এখনও শেষ হয়নি রহস্য

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে নিষিদ্ধ হলো পাহাড় ও টিলা কাটা
সিলেটে নিষিদ্ধ হলো পাহাড় ও টিলা কাটা

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সিদ্ধিরগঞ্জে ফেনসিডিলসহ যুবক গ্রেফতার
সিদ্ধিরগঞ্জে ফেনসিডিলসহ যুবক গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেপালে আটকে পড়া বাংলাদেশিরা নিরাপদে আছেন : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
নেপালে আটকে পড়া বাংলাদেশিরা নিরাপদে আছেন : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাইবান্ধায় মাদকসহ বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গাইবান্ধায় মাদকসহ বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ডাকসু নির্বাচনে বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই তন্বী
ডাকসু নির্বাচনে বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই তন্বী

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচনের আনুষ্ঠানিক ফল ঘোষণা : কে কত ভোট পেলেন
ডাকসু নির্বাচনের আনুষ্ঠানিক ফল ঘোষণা : কে কত ভোট পেলেন

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চূড়ান্ত ফল ঘোষণা : ডাকসুর ভিপি সাদিক, জিএস ফরহাদ
চূড়ান্ত ফল ঘোষণা : ডাকসুর ভিপি সাদিক, জিএস ফরহাদ

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিক্ষোভকারীদের আগুনে পুড়ে মারা গেলেন নেপালের সাবেক প্রধানমন্ত্রীর স্ত্রী
বিক্ষোভকারীদের আগুনে পুড়ে মারা গেলেন নেপালের সাবেক প্রধানমন্ত্রীর স্ত্রী

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই সর্ব মিত্র চাকমা
বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই সর্ব মিত্র চাকমা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বয়কট! ডাকসু বর্জন করলাম : উমামা ফাতেমা
বয়কট! ডাকসু বর্জন করলাম : উমামা ফাতেমা

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিপি নির্বাচিত হয়ে যে বার্তা দিলেন সাদিক কায়েম
ভিপি নির্বাচিত হয়ে যে বার্তা দিলেন সাদিক কায়েম

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচন নিয়ে যা বললেন সালাহউদ্দিন আহমদ
ডাকসু নির্বাচন নিয়ে যা বললেন সালাহউদ্দিন আহমদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বোচ্চ ভোটে বিজয়ী ইসলামী ছাত্রী সংস্থার সভানেত্রী তামান্না
সর্বোচ্চ ভোটে বিজয়ী ইসলামী ছাত্রী সংস্থার সভানেত্রী তামান্না

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এই পরিকল্পিত প্রহসন প্রত্যাখ্যান করলাম : ফেসবুক পোস্টে আবিদ
এই পরিকল্পিত প্রহসন প্রত্যাখ্যান করলাম : ফেসবুক পোস্টে আবিদ

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চার বছরে ভারতের তিন প্রতিবেশী দেশে গণঅভ্যুত্থান, সরকারের পতন
চার বছরে ভারতের তিন প্রতিবেশী দেশে গণঅভ্যুত্থান, সরকারের পতন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতির উদ্দেশে ভাষণে কড়া সতর্কবার্তা নেপালের সেনাপ্রধানের
জাতির উদ্দেশে ভাষণে কড়া সতর্কবার্তা নেপালের সেনাপ্রধানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচন : ১২ সম্পাদকীয় পদের মধ্যে ৯টিতে ছাত্রশিবিরের জয়
ডাকসু নির্বাচন : ১২ সম্পাদকীয় পদের মধ্যে ৯টিতে ছাত্রশিবিরের জয়

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনা ও রেহানার মধ্যে একটা কোল্ড ওয়ার ছিল : রনি
হাসিনা ও রেহানার মধ্যে একটা কোল্ড ওয়ার ছিল : রনি

১৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

ডাকসু নির্বাচন: ৬ কেন্দ্রের গণনা শেষে সাদিক কায়েমের ধারেও নেই কেউ
ডাকসু নির্বাচন: ৬ কেন্দ্রের গণনা শেষে সাদিক কায়েমের ধারেও নেই কেউ

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শিক্ষার্থীরা এটিকে তাদের রায় মনে করলে সম্মান জানাই : হামিম
শিক্ষার্থীরা এটিকে তাদের রায় মনে করলে সম্মান জানাই : হামিম

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দেশে ফিরলেন প্রতারণার শিকার ১৮০ বাংলাদেশি
দেশে ফিরলেন প্রতারণার শিকার ১৮০ বাংলাদেশি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এজিএস পদে মহিউদ্দীন খান জয়ী
এজিএস পদে মহিউদ্দীন খান জয়ী

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এক মন্ত্রীর দুই চিত্র, ছবিই কথা বলছে!
এক মন্ত্রীর দুই চিত্র, ছবিই কথা বলছে!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পূবালী ব্যাংকে থাকা শেখ হাসিনার লকার জব্দ
পূবালী ব্যাংকে থাকা শেখ হাসিনার লকার জব্দ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচিত চাল ব্যবসায়ী রশিদ গ্রেপ্তার
আলোচিত চাল ব্যবসায়ী রশিদ গ্রেপ্তার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আবিদ আপনাদের কখনো ছেড়ে যাবে না’
‘আবিদ আপনাদের কখনো ছেড়ে যাবে না’

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাশিয়ার বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ নিতে প্রস্তুত যুক্তরাষ্ট্র: স্কট বেসেন্ট
রাশিয়ার বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ নিতে প্রস্তুত যুক্তরাষ্ট্র: স্কট বেসেন্ট

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার নজর জাকসু, রাত পোহালেই নির্বাচন
এবার নজর জাকসু, রাত পোহালেই নির্বাচন

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাতারকে আগেই সতর্ক করা হয়েছিল ইসরায়েলি হামলা নিয়ে : হোয়াইট হাউস
কাতারকে আগেই সতর্ক করা হয়েছিল ইসরায়েলি হামলা নিয়ে : হোয়াইট হাউস

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিক্ষোভকারীদের আলোচনায় বসার আহ্বান নেপালের সেনাপ্রধানের
বিক্ষোভকারীদের আলোচনায় বসার আহ্বান নেপালের সেনাপ্রধানের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারে বাংলাদেশিদের সতর্ক থাকার আহ্বান দূতাবাসের
কাতারে বাংলাদেশিদের সতর্ক থাকার আহ্বান দূতাবাসের

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন
প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন

১০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জীবন দিয়ে লড়ে যেতে হবে, একটু বিশ্রাম নিয়ে নেন: মেঘমল্লার বসু
জীবন দিয়ে লড়ে যেতে হবে, একটু বিশ্রাম নিয়ে নেন: মেঘমল্লার বসু

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভুল ত্রুটি হলে শিক্ষার্থীরা আমাকে শুধরে দেবেন: ফরহাদ
ভুল ত্রুটি হলে শিক্ষার্থীরা আমাকে শুধরে দেবেন: ফরহাদ

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডাকসুতে বিস্ময়কর ফল
ডাকসুতে বিস্ময়কর ফল

প্রথম পৃষ্ঠা

এখনো জমজমাট আমের বাজার
এখনো জমজমাট আমের বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির প্রার্থী আসলাম জামায়াতের আনোয়ার
বিএনপির প্রার্থী আসলাম জামায়াতের আনোয়ার

নগর জীবন

ধর্ষণে ব্যর্থ হয়ে কুবি শিক্ষার্থী ও তার মাকে হত্যা
ধর্ষণে ব্যর্থ হয়ে কুবি শিক্ষার্থী ও তার মাকে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

শেষ হয় না পারকি পর্যটন কমপ্লেক্সের নির্মাণকাজ
শেষ হয় না পারকি পর্যটন কমপ্লেক্সের নির্মাণকাজ

নগর জীবন

পরিবহন সেক্টরের মাফিয়া
পরিবহন সেক্টরের মাফিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

ছিল কড়া নিরাপত্তা
ছিল কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির পাঁচ মনোনয়ন প্রত্যাশীর দৌড়ঝাঁপ
বিএনপির পাঁচ মনোনয়ন প্রত্যাশীর দৌড়ঝাঁপ

নগর জীবন

শেয়ারবাজারে ঢালাও দরপতন
শেয়ারবাজারে ঢালাও দরপতন

পেছনের পৃষ্ঠা

নানান সমস্যায় ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন
নানান সমস্যায় ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয় বছরে সর্বাধিক অপহরণ
ছয় বছরে সর্বাধিক অপহরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

রেললাইনের ধারে মাদকের হাট
রেললাইনের ধারে মাদকের হাট

পেছনের পৃষ্ঠা

ডাকসু নির্বাচনে দায়িত্ব পালনকালে সাংবাদিকের মৃত্যু
ডাকসু নির্বাচনে দায়িত্ব পালনকালে সাংবাদিকের মৃত্যু

নগর জীবন

বৃষ্টি ও ঢলে পানিবন্দি দুই হাজার পরিবার
বৃষ্টি ও ঢলে পানিবন্দি দুই হাজার পরিবার

প্রথম পৃষ্ঠা

নুরাল পাগলার ভক্ত হত্যায় মামলা
নুরাল পাগলার ভক্ত হত্যায় মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

আবু সাঈদের ত্রুটিপূর্ণ সুরতহাল প্রতিবেদন দিতে বাধ্য করা হয়
আবু সাঈদের ত্রুটিপূর্ণ সুরতহাল প্রতিবেদন দিতে বাধ্য করা হয়

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্বিনব্রিজ থেকে উচ্ছেদ হবে হকার, বন্ধ হবে প্রবেশমুখ
ক্বিনব্রিজ থেকে উচ্ছেদ হবে হকার, বন্ধ হবে প্রবেশমুখ

নগর জীবন

ছয় মাস বন্ধ সার কারখানা
ছয় মাস বন্ধ সার কারখানা

দেশগ্রাম

নেপালের পরিস্থিতি নিয়ে যা বললেন মমতা
নেপালের পরিস্থিতি নিয়ে যা বললেন মমতা

পূর্ব-পশ্চিম

সীমানা নির্ধারণ নিয়ে বিক্ষোভ হরতাল অবরোধ
সীমানা নির্ধারণ নিয়ে বিক্ষোভ হরতাল অবরোধ

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিএমপির ছয় কর্মকর্তাকে বদলি
ডিএমপির ছয় কর্মকর্তাকে বদলি

নগর জীবন

ছেষট্টিতেই মুক্তিযুদ্ধ শুরু করেছিলেন যাঁরা
ছেষট্টিতেই মুক্তিযুদ্ধ শুরু করেছিলেন যাঁরা

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশের পথেই নেপাল
বাংলাদেশের পথেই নেপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

১৬০০ লিটার নকল মবিলসহ গ্রেপ্তার ২
১৬০০ লিটার নকল মবিলসহ গ্রেপ্তার ২

নগর জীবন

বকেয়া বেতন দাবিতে মহাসড়ক অবরোধ
বকেয়া বেতন দাবিতে মহাসড়ক অবরোধ

দেশগ্রাম

চোর আখ্যা দিয়ে পিটিয়ে হত্যা আসামি গ্রেপ্তার
চোর আখ্যা দিয়ে পিটিয়ে হত্যা আসামি গ্রেপ্তার

নগর জীবন

চমেকের গ্র্যান্ড রিইউনিয়নের নিবন্ধন উদ্বোধন
চমেকের গ্র্যান্ড রিইউনিয়নের নিবন্ধন উদ্বোধন

নগর জীবন

এশিয়া কাপে ইতিহাস লিখতে চান লিটন
এশিয়া কাপে ইতিহাস লিখতে চান লিটন

মাঠে ময়দানে

সাংবাদিক আরিফিন তুষার আর নেই
সাংবাদিক আরিফিন তুষার আর নেই

নগর জীবন