শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৩ জুলাই, ২০২৫ আপডেট: ০৭:৫০, বুধবার, ২৩ জুলাই, ২০২৫

জুলাই গণ অভ্যুত্থান : এখন কী ভাবছে মানুষ

সুমন পালিত
প্রিন্ট ভার্সন
জুলাই গণ অভ্যুত্থান : এখন কী ভাবছে মানুষ

এক. যে কোনো মূল্যায়নেই জুলাই গণ অভ্যুত্থান আমাদের ইতিহাসের অন্যতম সাড়াজাগানো ঘটনা। এই অভ্যুত্থানে লাখ লাখ মানুষ রাজপথে নেমেছিল কর্তৃত্ববাদী শাসনের অবসান ঘটাতে। গণতন্ত্র, মতপ্রকাশের স্বাধীনতার পক্ষে গড়ে উঠেছিল দুর্জয় জাতীয় ঐক্য। দেশের সর্বস্তরের মানুষ ছাত্রদের ডাকে রাজপথে নেমেছিল গণতন্ত্রহীনতার লজ্জা থেকে রক্ষা পেতে। গরিব ও নিম্নবিত্ত মানুষের বড় মাপের প্রত্যাশা ছিল নিত্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধির কশাঘাতে থেকে বাঁচা। তারা ভেবেছিল কর্তৃত্ববাদী শাসনের অবসান হলে মূল্যবৃদ্ধির বেপরোয়া পাগলা ঘোড়াকে থামানো যাবে। চাঁদাবাজদের হাত থেকে বাঁচতেও ঐক্যবদ্ধ হয়েছিল দেশের মানুষ। ভেবেছিল স্বৈরশাসনের অবসান দেশবাসীর জানমালের নিরাপত্তা নিশ্চিত করবে। বাংলাদেশে ২৫ লাখেরও বেশি ভারতীয় অবৈধভাবে কর্মরত, এমন তথ্য ক্ষুব্ধ করেছিল লাখ লাখ বেকারকে। তারা ভেবেছিল, শেখ হাসিনা সরকারের পতন ঘটলে সৃষ্টি হবে কর্মসংস্থানের সুযোগ। সর্ব ক্ষেত্রে দেশ ও জনগণের স্বার্থ  প্রাধান্য পাবে।    

সন্দেহ নেই, মানুষের প্রত্যাশা ও প্রাপ্তি বহু ক্ষেত্রেই এক পথে হাঁটে না। বাংলাদেশের ইতিহাস আন্দোলন সংগ্রামের ইতিহাস। পদ্মা মেঘনা যমুনাপাড়ের এই জাতি বারবার আশায় বুক বেঁধেছে। কিন্তু প্রত্যাশা ও প্রাপ্তির মধ্যে ফারাক ঘোচানো কখনোই সম্ভব হয়নি। বাংলাদেশের মানুষ বারবার গণতন্ত্রের জন্য লড়াই করেছে। কিন্তু গণতন্ত্র এ দেশে সেই ১৯৪৭ সাল থেকে এ পর্যন্ত একটি বিমূর্ত বিষয়। কাজির গরু খাতায় থাকলেও যেমন গোয়ালে থাকে না, গণতন্ত্রের অবস্থাও তেমনি। এ দেশের মানুষ ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েছিল  গণতান্ত্রিকভাবে নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তরে পাকিস্তানের সেনাপতিশাসকদের অস্বীকৃতির কারণে। কিন্তু স্বাধীন বাংলাদেশেও গণতন্ত্র বিমূর্ত বিষয় থেকে যায়। ’৯০-এর গণ অভ্যুত্থান আমাদের গণতন্ত্রের স্বপ্ন দেখিয়েছিল। কিন্তু সে স্বপ্ন উবে যেতে  সময় লাগেনি। মুক্তিযুদ্ধে অবিস্মরণীয়  বিজয় অর্জন করা সত্ত্বেও আমরা সে জয়কে ধরে রাখতে পারিনি।

সুমন পালিতমুক্তিযুদ্ধের সুফল গিলে খেয়েছে অসৎ মানুষরা। আমজনতা শুধু বঞ্চিত হয়েছে। ’২৪-এর গণ অভ্যুত্থান জাতির সামনে যে স্বপ্নকল্প সৃষ্টি করেছিল, এক বছরের ব্যবধানে তা ‘সকলি গরল ভেল’ হয়ে দাঁড়িয়েছে। এক বছর আগে জুলাই গণ অভ্যুত্থানে দেশের সাধারণ মানুষ রাজপথে নেমেছিল দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি থেকে রেহাই পেতে। কিন্তু এক বছরের ব্যবধানে চালের দাম সেঞ্চুরি করার কৃতিত্ব দেখিয়েছে। কর্মসংস্থানের সুযোগ প্রতিদিনই কমছে। দেশের অর্থনীতি ভেঙে পড়ার উপক্রম। ব্যবসায়ীদের অবস্থা ছেড়ে দে মা কেঁদে বাঁচি। বিদেশি বিনিয়োগ বাড়ার বদলে কমছে। মনে পড়ছে একটি গানের কথা। ‘জিনিসের দাম বেড়েছে মানুষের দাম কমেছে হায়রে কপাল করব কি?’ এটি কিশোর কুমারের একটি অতি বিখ্যাত গানের কলি।

৫ দশক আগে যে গান সাড়া জাগিয়েছিল ওপার বাংলায়। বাংলাদেশেও মানুষের মনে দাগ কাটে গানটি। গত দুই বছর দেশের শতকরা ৯০ ভাগ মানুষের আয় হ্রাস পেয়েছে। দারিদ্র্যসীমার নিচে নামার ঝুঁকিতে পড়েছে লাখ লাখ মানুষ। মড়ার ওপর খাঁড়ার ঘা হয়ে দাঁড়িয়েছে নিত্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধি। জুলাই অভ্যুত্থানে ছাত্রদের বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে জনতার ঢল নেমেছিল যেসব কারণে তার অন্যতম হলো দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি। জীবন-জীবিকার সংগ্রামে বিপর্যস্ত মানুষ মনে করেছিল লুটেরা স্বৈরাচারের পতন হলে চাল, ডাল, তেলসহ সব নিত্যপণ্যের দাম কমবে। পরিবার-পরিজন নিয়ে তারা যে মহাসংকটে পড়েছে, তা থেকে রেহাই পাওয়া যাবে। কিন্তু সে ক্ষেত্রে যে কোনো সাফল্য আসেনি তা অস্বীকারের উপায় নেই। মূল্যস্ফীতি কমার কোনো লক্ষণ নেই। খাদ্যের দাম চলে যাচ্ছে নাগালের বাইরে। আমাদের দেশে নিত্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধি এক অশনিসংকেত। নিত্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধির পাশাপাশি পাল্লা দিয়ে বাড়ছে বেকারত্ব। গত এক বছরে লাখ লাখ মানুষ কাজ হারিয়েছে। বন্ধ হয়েছে গার্মেন্টসহ অনেক কলকারখানা। আইনশৃঙ্খলার অবনতি পরিস্থিতিকে নাজুক করে তুলছে। ব্যবসায়ীরা রয়েছে মহাবিপদে। নতুন কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি দূরের কথা, সংকটের মুখে রয়েছে দেশের প্রায় সব শিল্পপ্রতিষ্ঠান। পৌনে ১৬ বছরের কর্তৃত্ববাদী শাসনের পতনে জনমনে যে আশা জেগে উঠেছিল তা হতাশায় পরিণত হচ্ছে। অনেকেই বলছেন আগেই ভালো ছিলাম।

সন্দেহ নেই বর্তমান সরকার দায়িত্ব হাতে নিয়েছে এক দুঃসময়ে। বৈশ্বিক মন্দা গ্রাস করছে জগৎবাসীর শান্তি। ইউক্রেন ও গাজায় রাশিয়া ও ইসরায়েলের আগ্রাসন বিশ্ব অর্থনীতিতে যে মন্দা ডেকে এনেছে, তা থেকে রক্ষা পাচ্ছে না অনেক অগ্রসর দেশ। নুন আনতে যাদের পান্তা ফুরায় তাদের অবস্থা সহজেই অনুমেয়। এ কঠিন সময় মোকাবিলায় সরকারকে সুবুদ্ধি ও সুবিবেচনার পথে হাঁটতে হবে। নিত্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধি ঠেকানোকে নিতে হবে চ্যালেঞ্জ হিসেবে। দেশের উৎপাদন খাতকে সচল করতে ব্যবসাবান্ধব নীতি গ্রহণ করতে হবে। আইনশৃঙ্খলার রাশ টেনে ধরতে হবে শক্তভাবে। কিন্তু সে ক্ষেত্রে সরকার যে পুরোপুরি ব্যর্থ, তা এক বাস্তবতা। 

দুই. ২৪-এর গণ অভ্যুত্থান একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধের পর আমাদের সময়ের সবচেয়ে তোলপাড় করা ঘটনা। ’৬৯-এর গণ অভ্যুত্থান কিংবা ’৯০-এর গণ অভ্যুত্থান যারা দেখেছেন, তারা স্বীকার করবেন এত মানুষ কোনো দিন রাজপথে নামেনি। গণ অভ্যুত্থানের পর দেশবাসীর সমর্থন নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকার গঠন করেন শান্তিতে নোবেলজয়ী অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস। দেশের মানুষ আশায় বুক বেঁধেছিল। কিন্তু সে আশা হতাশায় পরিণত হতে সময় লাগেনি।

ইতোমধ্যে এ সরকার দেশের সবচেয়ে ব্যর্থ সরকারের তকমা কিনেছে। ছাত্ররা আন্দোলন করে সচিবালয়ে ঢুকতেই তারা পেয়ে গেল অটো পাস। বলা হলো কোনো রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধ করা সরকারের কাজ নয়। কিন্তু যমুনার সামনে কিছু লোক জড়ো হতেই পাল্টে গেল সিদ্ধান্ত। গত এক বছরে বিচারক পরিবর্তনের সিদ্ধান্তও নেওয়া হয়েছে মবের ভয়ে। মব জাস্টিস নামের অসভ্য এবং বর্বর শব্দ আমাদের দেশ ও সমাজের অনুষঙ্গ হয়ে দাঁড়িয়েছে। দেশের মানুষ এ অবস্থা থেকে মুক্তি চায়। এজন্য চায় নির্বাচন। আমি জানি না নির্বাচনের মাধ্যমে দেশে সত্যিকারের গণতন্ত্র আসবে কি না। তবে জানি, নির্বাচন হলে দেশে রাজনৈতিক সরকার আসবে। তাদের কাছে মানুষের জীবন-জীবিকা ও প্রত্যাশা মূল্য পাবে। নির্বাচনের পর গঠিত সরকার সদিচ্ছা নিয়ে নির্ভেজাল গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ নিলে সেটি হবে সোনায় সোহাগা।

সরকার ফেব্রুয়ারির মধ্যে নির্বাচন দিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। কিন্তু নানা অজুহাতে এ ব্যাপারে অন্তরায় সৃষ্টি হচ্ছে।

রাষ্ট্র সংস্কারের বেশ কয়েকটি মৌলিক বিষয়ে ঐকমত্যে পৌঁছতে পারেনি রাজনৈতিক দলগুলো। ঘোড়ার আগে গাড়ি জুড়ে ঐকমত্য প্রতিষ্ঠার যে কসরত চলছে তা ব্যর্থ হতে চলেছে। রাষ্ট্র সংস্কার হতে হবে রাষ্ট্রের মালিক-মোক্তার দেশবাসীর ইচ্ছা অনুসারে। সোজা কথায় এ বিষয়টি নির্বাচিত সংসদের হাতে ছেড়ে দেওয়াই উত্তম। তার বদলে রাজনৈতিক দলগুলোর ঐকমত্যের ভিত্তিতে রাজনৈতিক সংস্কারের যে উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে তা নিঃসন্দেহে ‘মন্দের ভালো’। কিন্তু এ প্রক্রিয়ায় সব রাজনৈতিক দলের অংশগ্রহণ নিশ্চিত না হওয়ায় এর গ্রহণযোগ্যতা প্রশ্নবিদ্ধ হয়ে পড়েছে। ঐকমত্য কমিশনের সংলাপে দ্বিকক্ষবিশিষ্ট জাতীয় সংসদ চাপিয়ে দেওয়ার চেষ্টা চলছে। কমিশনের সঙ্গে সংলাপে অংশগ্রহণকারী বিএনপি-জামায়াতসহ বেশির ভাগ রাজনৈতিক দল দ্বিকক্ষবিশিষ্ট সংসদের পক্ষে হলেও এটির গঠনপ্রক্রিয়া ও কার্যক্রম কী হবে, সে বিষয়ে বিতর্ক রয়েছে। বাংলাদেশের মতো আর্থিক দুরবস্থায় থাকা একটি দেশে আরেকটি ব্যয়বহুল নিম্নকক্ষের ‘রেপ্লিকা সংসদ’ তৈরি করা কতটা দরকার, তা-ও ভেবে দেখার অবকাশ রয়েছে। সংসদের উচ্চকক্ষ, নিম্নকক্ষ ও সংরক্ষিত নারী আসন-সব ক্ষেত্রেই পিআর পদ্ধতি চালুর পক্ষে দাবি তুলেছে কিছুু দল। বিএনপিসহ কিছু দল সাফ সাফ বলে দিয়েছে দ্বিকক্ষবিশিষ্ট সংসদে তাদের সায় থাকলেও আনুপাতিক হারের নির্বাচন মানা হবে না। পাশাপাশি তত্ত্বাবধায়ক সরকারপদ্ধতি গঠন নিয়েও কমিশনের সঙ্গে রাজনৈতিক দলগুলোর বৈঠকে এখন পর্যন্ত ঐকমত্যে পৌঁছানো সম্ভব হয়নি। আনুপাতিক হারের নির্বাচন এশিয়া মহাদেশে প্রথম চালু হয় মধ্যপ্রাচ্যে অবৈধভাবে জেঁকে বসা ইহুদিবাদী রাষ্ট্র ইসরায়েলে। দক্ষিণ এশিয়ার নেপালে এ পদ্ধতি চালু রয়েছে রাজতন্ত্র পতনের পর। এ পদ্ধতি হিমালয়কন্যা নেপালে রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতাই শুধু নিশ্চিত করেছে। রাষ্ট্র সংস্কারের নামে রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা চাপিয়ে দেওয়ার  চেষ্টা ১৮ কোটি মানুষের এ জাতি মেনে নেবে না।

পাদটীকা : মির্জা আবু তালিব বেগ বা শায়েস্তা খান ছিলেন বাংলার সুবেদার। সুবেদার শব্দটির বাংলা প্রদেশ বা রাজ্যপাল। বাংলা শব্দের চেয়ে ইংরেজি প্রতিশব্দ গভর্নর বরং আমাদের মতো বয়স্কদের কাছে বেশি সহজবোধ্য। কারণ ইংরেজ শাসনামলে এ দেশ ব্রিটিশ রাজার গভর্নর দ্বারা শাসিত হয়েছে। পাকিস্তান আমলেও গভর্নর ছিলেন পাকিস্তানি প্রভুদের প্রতিনিধি। আইউব খানের আমলে তাঁর গভর্নর মোনায়েম খান মোসাহেবির জন্যে খ্যাতিমান হয়ে ওঠেন। বলছিলাম শায়েস্তা খানের কথা। তিনি ছিলেন দিল্লির মোগল সম্রাট শাহজাহানের শ্যালক। সম্রাট আওরঙ্গজেবের মামা। শায়েস্তা খান দুই মেয়াদে সুবেবাংলা বা বাংলা প্রদেশের সুবেদার ছিলেন। প্রথমবার ১৬৬৪ থেকে ১৬৭৮ এবং দ্বিতীয় মেয়াদে ১৬৮০ থেকে ১৬৮৮ সাল। শায়েস্তা খান ছিলেন মোগল বাহিনীর অন্যতম দক্ষ সেনাপতি। বাংলাদেশের সুবেদার  হিসেবে তাঁর অন্যতম কৃতিত্ব হলো চট্টগ্রাম বিজয়। আমাদের প্রধান বন্দরনগরী চট্টগ্রাম শায়েস্তা খানের আগে ছিল আরাকান রাজার শাসনাধীন। যত ভালো সেনাপতিই হোন, বাংলাদেশের সুবেদার হিসেবে আসার আগে শায়েস্তা খান এমন এক ট্র্যাজেডির সম্মুখীন হন, যা তাঁকে সারা জীবন তাড়িয়ে বেড়িয়েছে। ১৬৬০ সালে বিদ্রোহী মারাঠা রাজা ছত্রপতি শিবাজীকে দমনে সম্রাট আওরঙ্গজেব শায়েস্তা খানকে দায়িত্ব দেন। মারাঠাবীরের কূটকৌশলে শায়েস্তা খান হেরে যান। তাঁর এক প্রিয় পুত্রের প্রাণ যায় সেই যুদ্ধে। ছত্রপতি শিবাজীর যোগ্যতাকে খাটো করে দেখার খেসারত দিতে হয় মোগল সেনাপতিকে। বলা হয়ে থাকে, শায়েস্তা খানের আমলে টাকায় ৮ মণ চাল পাওয়া যেত। এখন প্রতি কেজি চালের দাম প্রায় ১০০ টাকা। কিন্তু বাস্তবতা হলো সেই আমলেও মানুষ দুর্ভিক্ষে প্রাণ হারাত। তাই দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি রোধের চেয়েও মানুষের কর্মসংস্থানের বিষয়ে সরকারকে গুরুত্ব দিতে হবে। ব্যবসাবাণিজ্যে যে অচলাবস্থা চলছে তা রোধে সাহসী ভূমিকা নিতে হবে। মানুষের যদি আয় না থাকে তবে টাকায় ৮ মণ চাল পাওয়া গেলেও তা কারও পেটে ভাত জোগাবে না।

লেখক : সিনিয়র সহকারী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
নারী ফুটবলে শিরোপা
নারী ফুটবলে শিরোপা
শোক যেন নিত্যসঙ্গী
শোক যেন নিত্যসঙ্গী
দুর্ঘটনায় ছবি তোলা নয়, সাহায্যে এগিয়ে আসতে হবে
দুর্ঘটনায় ছবি তোলা নয়, সাহায্যে এগিয়ে আসতে হবে
তারেক রহমান কেন টার্গেট
তারেক রহমান কেন টার্গেট
মার্কিন বাড়তি শুল্ক
মার্কিন বাড়তি শুল্ক
রাষ্ট্র সংস্কার
রাষ্ট্র সংস্কার
মানুষ কেন অমানুষ
মানুষ কেন অমানুষ
এডিস মশা ডেঙ্গু ছড়ায়
এডিস মশা ডেঙ্গু ছড়ায়
নির্বাচন কমিশন কি পারবে
নির্বাচন কমিশন কি পারবে
তিমির বিনাশক দিব্য আলো
তিমির বিনাশক দিব্য আলো
অভিবাদন জানাবার ইসলামি পদ্ধতি
অভিবাদন জানাবার ইসলামি পদ্ধতি
যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক
যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক
সর্বশেষ খবর
মাইলস্টোনের শিক্ষার্থীদের আত্মার মাগফেরাত কামনায় বিএনপির দোয়া মাহফিল
মাইলস্টোনের শিক্ষার্থীদের আত্মার মাগফেরাত কামনায় বিএনপির দোয়া মাহফিল

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

হত্যা মামলায় দুই যুগ পর বগুড়ায় একজনের যাবজ্জীবন
হত্যা মামলায় দুই যুগ পর বগুড়ায় একজনের যাবজ্জীবন

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে বিমান দুর্ঘটনায় মার্কিন কংগ্রেস নেতৃবৃন্দের শোক
বাংলাদেশে বিমান দুর্ঘটনায় মার্কিন কংগ্রেস নেতৃবৃন্দের শোক

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিএনপির রেখে যাওয়া মুক্তবাজার অর্থনীতি কুক্ষিগত করেছে কিছু লোক’
‘বিএনপির রেখে যাওয়া মুক্তবাজার অর্থনীতি কুক্ষিগত করেছে কিছু লোক’

৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মাদারীপুরে বৃত্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণের দাবিতে মানববন্ধন
মাদারীপুরে বৃত্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণের দাবিতে মানববন্ধন

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাইলস্টোনে নিহত ও আহত শিক্ষার্থীদের জন্য সোনারগাঁ বিএনপির দোয়া
মাইলস্টোনে নিহত ও আহত শিক্ষার্থীদের জন্য সোনারগাঁ বিএনপির দোয়া

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিইসি নিয়োগ ও ইসি গঠনের বিষয়ে দলগুলো একমত : আলী রীয়াজ
সিইসি নিয়োগ ও ইসি গঠনের বিষয়ে দলগুলো একমত : আলী রীয়াজ

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ থেকে ১ কোটি ১০ লাখ ভিডিও সরিয়েছে টিকটক
বাংলাদেশ থেকে ১ কোটি ১০ লাখ ভিডিও সরিয়েছে টিকটক

১৬ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গাইবান্ধায় মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
গাইবান্ধায় মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আখাউড়ায় রেলওয়ের মালামালসহ গ্রেফতার ১
আখাউড়ায় রেলওয়ের মালামালসহ গ্রেফতার ১

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হেভি মেটালের কিংবদন্তি ওজি ওসবার্ন আর নেই
হেভি মেটালের কিংবদন্তি ওজি ওসবার্ন আর নেই

২৬ মিনিট আগে | শোবিজ

জীবনযাত্রার ব্যয় বৃদ্ধি : জনগণকে নগদ অর্থ দেবে মালয়েশিয়া সরকার
জীবনযাত্রার ব্যয় বৃদ্ধি : জনগণকে নগদ অর্থ দেবে মালয়েশিয়া সরকার

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬ লাশ শনাক্তে ১১ জনের ডিএনএ সংগ্রহ
৬ লাশ শনাক্তে ১১ জনের ডিএনএ সংগ্রহ

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

'স্লো ওভার রেট' নিয়ম নিয়ে আইসিসিকে পুনর্বিবেচনার আহ্বান স্টোকসের
'স্লো ওভার রেট' নিয়ম নিয়ে আইসিসিকে পুনর্বিবেচনার আহ্বান স্টোকসের

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাকসু নির্বাচনে তফসিল ঘোষণা ২৮ জুলাই
রাকসু নির্বাচনে তফসিল ঘোষণা ২৮ জুলাই

৩৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আশা করছি শুল্ক কিছুটা কমে আসবে : অর্থ উপদেষ্টা
আশা করছি শুল্ক কিছুটা কমে আসবে : অর্থ উপদেষ্টা

৪৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

পাকিস্তান কোচকে 'থার্ড ক্লাস' বললেন সাবেক পেসার
পাকিস্তান কোচকে 'থার্ড ক্লাস' বললেন সাবেক পেসার

৫৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বেনজীরের গুলশানের ফ্ল্যাটে ব্যবহৃত জিনিসপত্র তোলা হচ্ছে নিলামে
বেনজীরের গুলশানের ফ্ল্যাটে ব্যবহৃত জিনিসপত্র তোলা হচ্ছে নিলামে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটোরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত আটজনের মধ্যে সাতজনই একই প‌রিবা‌রের
নাটোরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত আটজনের মধ্যে সাতজনই একই প‌রিবা‌রের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোটকক্ষ থেকে সরাসরি সম্প্রচার করা যাবে না
ভোটকক্ষ থেকে সরাসরি সম্প্রচার করা যাবে না

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের মামলায় আবুল বারকাত রিমান্ডে
দুদকের মামলায় আবুল বারকাত রিমান্ডে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'নতুন মৌসুমে শিরোপা লড়াইয়ে এগিয়ে থাকবে আর্সেনাল'
'নতুন মৌসুমে শিরোপা লড়াইয়ে এগিয়ে থাকবে আর্সেনাল'

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও চারজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৩১৯
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও চারজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৩১৯

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

প্রথমবার হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র উন্মোচন করল তুরস্ক
প্রথমবার হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র উন্মোচন করল তুরস্ক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইসিসি র‍্যাঙ্কিংয়ে তানজিদ-জাকেরের বড় লাফ
আইসিসি র‍্যাঙ্কিংয়ে তানজিদ-জাকেরের বড় লাফ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এই মুহূর্তে দগ্ধদের বিদেশে নেওয়ার পরিকল্পনা নেই: বার্ন পরিচালক
এই মুহূর্তে দগ্ধদের বিদেশে নেওয়ার পরিকল্পনা নেই: বার্ন পরিচালক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘন করায় ২০২১ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘন করায় ২০২১ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সংসদ নির্বাচনে ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্রে সিসি ক্যামেরা চায় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
সংসদ নির্বাচনে ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্রে সিসি ক্যামেরা চায় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের এলএলবি শেষ পর্বের ফল প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের এলএলবি শেষ পর্বের ফল প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানে অভিযান, বাঘের মতো বন্যপ্রাণী লুকিয়ে রাখছেন মালিকরা
পাকিস্তানে অভিযান, বাঘের মতো বন্যপ্রাণী লুকিয়ে রাখছেন মালিকরা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
অবশেষে সেই রাইসার খোঁজ মিলেছে, তবে…
অবশেষে সেই রাইসার খোঁজ মিলেছে, তবে…

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ ইচ্ছা অনুযায়ী বোনের গ্রামে চিরনিদ্রায় শায়িত মাইলস্টোন শিক্ষিকা মাসুকা
শেষ ইচ্ছা অনুযায়ী বোনের গ্রামে চিরনিদ্রায় শায়িত মাইলস্টোন শিক্ষিকা মাসুকা

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোনের পর এবার না-ফেরার দেশে ভাই নাফিও
বোনের পর এবার না-ফেরার দেশে ভাই নাফিও

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারকে কঠোর হওয়ার পরামর্শ দিয়েছে দলগুলো: আসিফ নজরুল
সরকারকে কঠোর হওয়ার পরামর্শ দিয়েছে দলগুলো: আসিফ নজরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সমালোচিত সেই পুলিশ কর্মকর্তা বরখাস্ত
সমালোচিত সেই পুলিশ কর্মকর্তা বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমার হৃদয় ভেঙে গেছে’ শোক বার্তায় মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী
‘আমার হৃদয় ভেঙে গেছে’ শোক বার্তায় মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইগারদের কাছে হেরে যা বললেন পাকিস্তান অধিনায়ক
টাইগারদের কাছে হেরে যা বললেন পাকিস্তান অধিনায়ক

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানকে হারিয়ে টাইগারদের ঐতিহাসিক সিরিজ জয়
পাকিস্তানকে হারিয়ে টাইগারদের ঐতিহাসিক সিরিজ জয়

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: ঢাকায় সিঙ্গাপুরের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক
মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: ঢাকায় সিঙ্গাপুরের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাইলস্টোনে বিমান দুর্ঘটনায় দগ্ধ কুমিল্লার যমজ বোন সিসিইউতে
মাইলস্টোনে বিমান দুর্ঘটনায় দগ্ধ কুমিল্লার যমজ বোন সিসিইউতে

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইগারদের কাছে পাকিস্তানের হার, যা বললেন রমিজ রাজা
টাইগারদের কাছে পাকিস্তানের হার, যা বললেন রমিজ রাজা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

“দেখতে খারাপ”—এই অপমানেও থামেননি, দাঁড়িয়ে গেলেন অভিনয়ে
“দেখতে খারাপ”—এই অপমানেও থামেননি, দাঁড়িয়ে গেলেন অভিনয়ে

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিমান বিধ্বস্ত নিয়ে গোপন করার মতো কিছু নেই: বিমানবাহিনী প্রধান
বিমান বিধ্বস্ত নিয়ে গোপন করার মতো কিছু নেই: বিমানবাহিনী প্রধান

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিখোঁজের একদিন পর চিংড়ি ঘেরে মিলল তরুণীর লাশ
নিখোঁজের একদিন পর চিংড়ি ঘেরে মিলল তরুণীর লাশ

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪ দলের সঙ্গে বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা
৪ দলের সঙ্গে বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৈশ্বিক পাসপোর্ট র‍্যাংকিংয়ে তিন ধাপ এগিয়েছে বাংলাদেশ
বৈশ্বিক পাসপোর্ট র‍্যাংকিংয়ে তিন ধাপ এগিয়েছে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জলঢাকায় পারিবারিক কবরস্থানে শায়িত শিক্ষিকা মেহেরীন চৌধুরী
জলঢাকায় পারিবারিক কবরস্থানে শায়িত শিক্ষিকা মেহেরীন চৌধুরী

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেওড়াপাড়ায় আবাসিক ভবনে আগুন
শেওড়াপাড়ায় আবাসিক ভবনে আগুন

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাইলস্টোন স্কুলে প্রবেশে কড়াকড়ি
মাইলস্টোন স্কুলে প্রবেশে কড়াকড়ি

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সরকার আমাকে যেতে বললে চলে যাব, পদত্যাগ ইস্যুতে শিক্ষা উপদেষ্টা
সরকার আমাকে যেতে বললে চলে যাব, পদত্যাগ ইস্যুতে শিক্ষা উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপিকে বিব্রত করতে ‘অযৌক্তিক’ সংস্কার প্রস্তাব দিচ্ছে সরকার
বিএনপিকে বিব্রত করতে ‘অযৌক্তিক’ সংস্কার প্রস্তাব দিচ্ছে সরকার

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উদ্ধার তৎপরতা পরিচালনাকালে অনভিপ্রেত ঘটনা প্রসঙ্গে আইএসপিআরের বক্তব্য
উদ্ধার তৎপরতা পরিচালনাকালে অনভিপ্রেত ঘটনা প্রসঙ্গে আইএসপিআরের বক্তব্য

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেবিচকের ফ্লাইট সেফটি পরিচালক আহসান হাবীবকে প্রত্যাহার
বেবিচকের ফ্লাইট সেফটি পরিচালক আহসান হাবীবকে প্রত্যাহার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেনজীরের গুলশানের ফ্ল্যাটে ব্যবহৃত জিনিসপত্র তোলা হচ্ছে নিলামে
বেনজীরের গুলশানের ফ্ল্যাটে ব্যবহৃত জিনিসপত্র তোলা হচ্ছে নিলামে

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

দগ্ধদের চিকিৎসায় সিঙ্গাপুর থেকে চিকিৎসক আনা হয়েছে : শ্রম উপদেষ্টা
দগ্ধদের চিকিৎসায় সিঙ্গাপুর থেকে চিকিৎসক আনা হয়েছে : শ্রম উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের বাজারে বাড়ল স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে বাড়ল স্বর্ণের দাম

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইউরোফাইটার টাইফুন যুদ্ধবিমান কিনতে তুরস্কের চুক্তি
ইউরোফাইটার টাইফুন যুদ্ধবিমান কিনতে তুরস্কের চুক্তি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমান কেন টার্গেট
তারেক রহমান কেন টার্গেট

১০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

দল নিবন্ধনে ১৫ দিনের মধ্যে শর্তপূরণ না করলে আবেদন বাতিল
দল নিবন্ধনে ১৫ দিনের মধ্যে শর্তপূরণ না করলে আবেদন বাতিল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের দুই লাখ টন গম আমদানি হবে শিগগিরই
যুক্তরাষ্ট্রের দুই লাখ টন গম আমদানি হবে শিগগিরই

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
স্কুলটির অবস্থান নিয়ে প্রশ্ন
স্কুলটির অবস্থান নিয়ে প্রশ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

বেঁচে রইল মেয়ে, খুঁজতে গিয়ে মায়ের মৃত্যু
বেঁচে রইল মেয়ে, খুঁজতে গিয়ে মায়ের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষার্থীদের মারধরে সরকারের দুঃখ প্রকাশ
শিক্ষার্থীদের মারধরে সরকারের দুঃখ প্রকাশ

খবর

শোকের মাতম দেশজুড়ে
শোকের মাতম দেশজুড়ে

নগর জীবন

৯ ঘণ্টা অবরুদ্ধ উপদেষ্টারা
৯ ঘণ্টা অবরুদ্ধ উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে শিশুরা
যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে শিশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

কোনো সুখবর নেই
কোনো সুখবর নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

দুবাই থেকেই শুরু হয় জাভেদের অর্থ পাচার
দুবাই থেকেই শুরু হয় জাভেদের অর্থ পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

মধ্যরাতে ছাত্রদল শিবির সংঘর্ষ আহত ২০ গুলিবিদ্ধ ৩
মধ্যরাতে ছাত্রদল শিবির সংঘর্ষ আহত ২০ গুলিবিদ্ধ ৩

পেছনের পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিমান বিধ্বস্তের পর তারেক রহমানের তাৎক্ষণিক পদক্ষেপ
যুদ্ধবিমান বিধ্বস্তের পর তারেক রহমানের তাৎক্ষণিক পদক্ষেপ

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই গণ অভ্যুত্থান : এখন কী ভাবছে মানুষ
জুলাই গণ অভ্যুত্থান : এখন কী ভাবছে মানুষ

সম্পাদকীয়

যাদের বাঁচিয়েছি তারাও তো আমার সন্তান
যাদের বাঁচিয়েছি তারাও তো আমার সন্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের স্বার্থে দ্রুত নির্বাচন প্রয়োজন
দেশের স্বার্থে দ্রুত নির্বাচন প্রয়োজন

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মা মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগ
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মা মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্রিটেনে স্ত্রী হত্যায় বাংলাদেশি ছাত্রের ২৮ বছর জেল
ব্রিটেনে স্ত্রী হত্যায় বাংলাদেশি ছাত্রের ২৮ বছর জেল

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা স্পোর্টস সিটির প্রশংসায় থাই মিনিস্টার কাউন্সিলর
বসুন্ধরা স্পোর্টস সিটির প্রশংসায় থাই মিনিস্টার কাউন্সিলর

মাঠে ময়দানে

শাবনূর কেন আত্মহত্যা করতে চেয়েছিলেন
শাবনূর কেন আত্মহত্যা করতে চেয়েছিলেন

শোবিজ

কোনো কম্প্রোমাইজ করা হয় না
কোনো কম্প্রোমাইজ করা হয় না

প্রথম পৃষ্ঠা

নাজিয়াকে দাফন করেছেন বাবা, মা আইসিইউতে ছেলের অপেক্ষায়
নাজিয়াকে দাফন করেছেন বাবা, মা আইসিইউতে ছেলের অপেক্ষায়

পেছনের পৃষ্ঠা

একই ব্যক্তি প্রধানমন্ত্রী ও দলীয় প্রধান নয়
একই ব্যক্তি প্রধানমন্ত্রী ও দলীয় প্রধান নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্ঘটনার কবলে তানভীরের লাশবাহী ফ্রিজার ভ্যান
দুর্ঘটনার কবলে তানভীরের লাশবাহী ফ্রিজার ভ্যান

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপিএল আয়োজনে প্রস্তুত বিসিবি
বিপিএল আয়োজনে প্রস্তুত বিসিবি

মাঠে ময়দানে

চিকিৎসা সহায়তায় আগ্রহী ভারত
চিকিৎসা সহায়তায় আগ্রহী ভারত

পেছনের পৃষ্ঠা

বেদনাসিক্ত সিরিজ জয়
বেদনাসিক্ত সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

সেদিন স্কুলে যেতে চায়নি মাকিন
সেদিন স্কুলে যেতে চায়নি মাকিন

পেছনের পৃষ্ঠা

গুলিতে পর্যটকের মৃত্যু বান্দরবানে
গুলিতে পর্যটকের মৃত্যু বান্দরবানে

পেছনের পৃষ্ঠা

লাশের মিছিল বাড়ছে
লাশের মিছিল বাড়ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ যেভাবে চলছে জনগণ সন্তুষ্ট নয়
দেশ যেভাবে চলছে জনগণ সন্তুষ্ট নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্বাসরুদ্ধকর জয়ে সিরিজ টাগারদের
শ্বাসরুদ্ধকর জয়ে সিরিজ টাগারদের

প্রথম পৃষ্ঠা