শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৩ মার্চ, ২০২৫ আপডেট: ০০:১৩, বৃহস্পতিবার, ১৩ মার্চ, ২০২৫

বৈষম্যবিরোধী ও সমন্বয়কদের সামলান

মন্‌জুরুল ইসলাম
প্রিন্ট ভার্সন
বৈষম্যবিরোধী ও সমন্বয়কদের সামলান

মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর বজ্রকণ্ঠে খামোশ হুংকার রাজনীতি অঙ্গনে অতিপরিচিত। তিনি ছিলেন গণমানুষের রাজনীতিবিদ। বাংলাদেশের মানুষের কাছে তিনি মজলুম জননেতা হিসেবে পরিচিত। তাঁর জন্ম সিরাজগঞ্জে হলেও টাঙ্গাইলের সন্তোষ ছিল তাঁর পরবর্তী ঠিকানা। ১৯৫৭ সালের কাগমারী সম্মেলনে তিনিই প্রথম পাকিস্তানি শাসকদের ওয়ালাইকুম আস্সালাম বলেছিলেন। বাংলাদেশের স্বাধীনতার প্রথম বীজ তিনি কাগমারী সম্মেলনেই বপন করেছিলেন। রাজনীতিতে তিনি কাউকে পরোয়া করতেন না। মহাপ্রতাপশালী শেখ মুজিব সরকারের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ছিলেন টাঙ্গাইলের আবদুল মান্নান। সে সময় টাঙ্গাইলসহ সারা দেশের মানুষ মওলানা সাহেবের কাছে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর বিরুদ্ধে নানা অভিযোগ করেন। একপর্যায়ে তিনি পল্টন ময়দানের সমাবেশে গর্জে উঠলেন। শেখ মুজিবকে উদ্দেশ করে বললেন, মজিবর তোমার মান্নানরে সামলাও। ও সব খাইয়া ফালাইলো। আজ বিপ্লব-উত্তর বাংলাদেশে মওলানা সাহেব যদি বেঁচে থাকতেন, তাহলে নাহিদ, আখতারকে উদ্দেশ করে বলতে বাধ্য হতেন, নাহিদ, আখতার, তোমাদের বৈষম্যবিরোধী ও সমন্বয়কদের সামলাও। তারা তোমাদের বিপ্লবের অর্জন খাইয়া ফালাইলো।

গত ৩ আগস্ট প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং তার মন্ত্রিসভার পদত্যাগের এক দফা দাবি ঘোষণা করে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন। কোটা সংস্কার আন্দোলনে নেতৃত্বদানকারী সংগঠনটির সমন্বয়ক নাহিদ ইসলাম ঢাকায় কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে এই ঘোষণা দেন। কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে সমবেত ছাত্র-জনতার উদ্দেশে তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং তার মন্ত্রিসভাকে পদত্যাগ করতে হবে। সরকার পদত্যাগ না করা পর্যন্ত অসহযোগ আন্দোলন চলবে। সেনাবাহিনীসহ নিরাপত্তা বাহিনীর উদ্দেশে তিনি বলেন, এই সরকারকে জনগণ প্রত্যাখ্যান করেছে। আপনারা সরকারকে সমর্থন না দিয়ে জনগণকে সমর্থন দিন। সেদিন ছাত্র-জনতার মাঝে নাহিদ ইসলাম পরিণত হয়েছিলেন হ্যামিলনের বাঁশিওয়ালা। তাঁর সেদিনের ঘোষণাতেই সরকারের তখ্তে-তাউস কেঁপে ওঠে। যার পরিণতি ৫ আগস্টের বিজয়। এই বিশাল বিজয়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সব পর্যায়ের সমন্বয়ক, নেতা-কর্মী, ছাত্র-জনতা সবারই অবদান আছে। সে কারণে এই যুদ্ধের সব যোদ্ধার প্রতি লাল সালাম। বিপ্লবের সব সাথি নিয়ে নাহিদ, আখতার এখন সংগঠিত করছেন একটি মধ্যপন্থার রাজনৈতিক দল, জাতীয় নাগরিক পার্টি। বিশাল আয়োজনের মধ্য দিয়ে দলটির আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু হয়েছে। তারুণ্যনির্ভর বিপ্লবীদের দলটির কাছে দেশবাসীর অনেক প্রত্যাশা। সর্বপ্রথম কাজ হলো, দলকে সুসংগঠিত করা। অন্য রাজনৈতিক দলের নেতা-কর্মীরা যা করে, তা এই দলের কেউ করবে না- এমন কঠোর নির্দেশনা থাকতে হবে। সারা দেশ থেকে খবর পাওয়া যায়, আগে ছাত্রলীগ, যুবলীগ, আওয়ামী লীগ যা করত এখন বৈষম্যবিরোধী বা সমন্বয়কের নামধারী কিছু টাউট সেসবই করছে। থানার ওসি, সাব রেজিস্ট্রারের অফিস, এসি ল্যান্ড, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা, এসপি, ডিসির রুমে এই টাউটদের দেখা যাচ্ছে। এ ছাড়া সারা দেশে যেসব মব হয়েছে, যেসব বাড়ি লুট হয়েছে, সবই হয়েছে এই টাউটদের নেতৃত্বে। তাদের সঙ্গে যোগ দিচ্ছেন ছাত্রলীগ, যুবলীগের কর্মীরা। শহরের বিভিন্ন পাড়ায় মহল্লায় মহড়া দেওয়া, এমনকি গ্রামের বিচার-আচারেও এখন বৈষম্যবিরোধী বা সমন্বয়ক পরিচয়ধারী টাউটদের আধিপত্য। দেশের মানুষ তাদের ভয় পেয়ে সমীহ করে। সে কারণে এই টাউটদের ব্যাপারে দলের পক্ষ থেকে এখনই কঠোর নির্দেশনা দেওয়া দরকার। বৈষম্যবিরোধী বা সমন্বয়ক পরিচয়ে কেউ যেন কোনো অন্যায় আবদার নিয়ে কোনো সরকারি-বেসরকারি অফিস-আদালতে কোনো তদবির করতে না পারে, সেজন্য দলের পক্ষ থেকে একটি সুস্পষ্ট ঘোষণা আসা দরকার। তা না হলে এসব টাউট-বাটপার বিপ্লবীদের ইমেজ ক্ষুণ্ন করবে।

ভাসানীর নতুন দলকে দুই লক্ষ্যে সামনে অগ্রসর হতে হবে। একটি হলো- জীবনজীবিকার সমস্যা সমাধানে সরকারের ওপর চাপ সৃষ্টি। নিত্যপণ্যের মূল্য নিয়ন্ত্রণ, সামাজিক সমস্যা, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের জন্য সরকার যাতে মাথা ঘামায় তা বলতে হবে। জনগণের সার্বিক সমস্যার কথা তুলে ধরতে হবে। জনগণ যখন বুঝতে পারবে, এই দল তাদের কথাই বলছে, তখনই নতুন দলের নেতৃত্বের প্রতি আস্থা আরও বাড়বে। অন্যদিকে বিপ্লবীদের মনে রাখতে হবে, এই সরকার তাদেরই আন্দোলনের ফসল। এই সরকার কোনো কারণে ব্যর্থ হলে বিপ্লব ব্যর্থ হবে। দেশবাসীর আশার আলো নিভে যাবে। সে কারণে সরকার যেন আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণ করতে পারে, সেজন্য পুলিশ বাহিনীকে ট্রমা কাটিয়ে উঠতে সহায়তা করতে হবে। সারা দেশে চুরি, ডাকাতি, ছিনতাই, অপহরণ, নারীর শ্লীলতাহানির মতো ঘটনা ভয়াবহ রূপ ধারণ করেছে। আট বছরের ছোট্ট আছিয়ারাও এই জঘন্য অপরাধীদের হাত থেকে নিস্তার পাচ্ছে না। এসব সামাজিক অপরাধ বন্ধ করতে সামাজিক আন্দোলন গড়ে তোলার আহ্বানও জোরালোভাবে জানাতে পারে নতুন দল। সামাজিক বিপ্লব ছাড়া শুধু পুলিশি ব্যবস্থার ওপর নির্ভর করে আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণ করা যাবে না।

দেশের অর্থনীতির অবস্থা খুবই খারাপ। গত সাত মাসে দেশে সরকারি-বেসরকারি তেমন কোনো বিনিয়োগ হয়নি। বিশেষ করে বেসরকারি খাতে ব্যবসায়ী শিল্পপতিরা রীতিমতো হাত-পা গুটিয়ে বসে আছেন। অনেক গার্মেন্ট, টেক্সটাইল, কাগজ, ইস্পাত কারখানা বন্ধ হয়ে গেছে। শিল্পাঞ্চলগুলোতে প্রায় প্রতিদিনই শ্রমিক অসন্তোষ চলছে। শ্রমিকরা রাস্তা অবরোধ করছেন। এ অবস্থা দেশের গণতন্ত্রের পথ রুদ্ধ করে দেবে। কারণ গণতন্ত্রের জন্য অর্থনৈতিক স্থিরতা একটি বড় সহায়ক শক্তি। বিগত ফ্যাসিস্ট সরকারের লুটপাটের পর দেশের অর্থনীতিকে গতিশীল করতে গত সাত মাসে সরকারের পক্ষ থেকে কোনো ইতিবাচক উদ্যোগ নেওয়া হয়নি। এমনকি দেশের ব্যবসায়ী শিল্পপতিদের নিয়ে একটি বৈঠকও করা হয়নি। কীভাবে দেশের অর্থনীতিতে স্বাভাবিক গতি ফিরবে, কীভাবে ব্যবসায়ীরা শঙ্কামুক্ত হবেন, কীভাবে বেসরকারি খাতে বিনিয়োগ বাড়বে, কীভাবে নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে- এসব বিষয়ে এখন পর্যন্ত দৃশ্যমান কোনো উদ্যোগ দেখা যায়নি। লুটেরাদের লুটের কারণে ঝুঁকিপূর্ণ ব্যাংকগুলোর গ্রাহকরা আতঙ্কিত। এসব ব্যাংকের অনেক শাখা গ্রাহকের চাহিদামতো টাকা দিতে পারছে না। একটি ব্যাংকের ঢাকার সাতমসজিদ রোড শাখায় একজন গ্রাহক কিছু টাকা ফিক্সড ডিপোজিট করেছিলেন। ওই গ্রাহক এখন দুরারোগ্য ব্যাধিতে আক্রান্ত। তিনি উন্নত চিকিৎসার জন্য বিদেশে যাবেন। কিন্তু ব্যাংক তাঁর টাকা ফেরত দিচ্ছে না। এমনকি টাকা ফেরত চাওয়ার আবেদনপত্রও গ্রহণ করছে না। এ অবস্থায় টাকার শোকে অসুস্থ ব্যক্তি আরও অসুস্থ হয়ে পড়ছেন। এ ধরনের সমস্যা অনেক। সমস্যা যতই পাহাড় সমান হোক না কেন, ইচ্ছা করলেই সমাধান সম্ভব। এর জন্য নতুন দলের বিপ্লবীরা যদি একদিন ব্যবসায়ীদের সঙ্গে মতবিনিময় করে প্রকৃত সমস্যাগুলো জানার চেষ্টা করেন এবং সেসব সমস্যা সমাধানে সরকারকে অনুরোধ করেন তাহলে বেসরকারি খাতে গতি ফিরবে। বেসরকারি খাতে গতি ফিরলেই জাতীয় অর্থনীতি গতি ফিরে পাবে। নতুন কর্মসংস্থান হবে। অস্থির বেকার জনগোষ্ঠীতে স্থিরতা ফিরবে।

জুলাই বিপ্লবে ছাত্র-জনতা ফ্যাসিস্টদের পতন ঘটিয়েছে। দেশের ১৭ কোটি মানুষের বিরাট একটি অংশ এই আন্দোলনে অংশ নিয়েছিল। মনে রাখতে হবে, পরাজিত শক্তির চিহ্নিতরা বিদেশে পাড়ি দিয়েছে, কিন্তু তাদের আন্ডা-বাচ্চারা দেশের ভিতরে এখনো পুরোদমে সোচ্চার। তারা দীর্ঘ ১৬ বছর টানা ক্ষমতায় ছিল। তাদের হাতে টাকা আছে। তাদের সম্পদ আছে। এখনো তারা মিলেমিশে দখল চাঁদাবাজি বহাল রেখেছে। তাদের অনেকেই মিশে গেছে বর্তমান স্রোতের সঙ্গে। প্রশাসনের বিরাট অংশ এখনো তাদের নিয়ন্ত্রণে। তা ছাড়া ছাত্র-জনতাকে নিয়ে আন্দোলন করে একটি মহাক্ষমতাবান সরকারের পতন ঘটানো যায়- এই শিক্ষাও তারা ইতোমধ্যে পেয়েছে। দেশের মানুষের মধ্যে যদি অশান্তি কাজ করে, তাহলে সুযোগ নেবে ফ্যাসিস্টদের অনুসারীরা। সেই সুযোগ তাদের কোনোভাবেই দেওয়া যাবে না। সেজন্য বিপ্লবীদের দায়িত্ব নিতে হবে। শুধু রাষ্ট্র সংস্কার, নির্বাচন নিয়ে কথা বললেই হবে না। সমাজে শান্তি প্রতিষ্ঠার দায়িত্বও নিতে হবে। দেশকে ইতিবাচক ধারায় ফিরিয়ে আনার জন্য বিপ্লবীদের যে অঙ্গীকার, তা বাস্তবায়ন করতে হলে দেশবাসীর কাছে প্রত্যেক বিপ্লবীকে ক্লিন ইমেজের হতে হবে। আমাদের প্রিয় নবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর একটি নীতির কথা আমরা অনেকেই জানি। অনেকে বিভিন্ন আলোচনায় সেটার অবতারণাও করি। তা হলো, নবীজি মিষ্টি খুব পছন্দ করতেন। কিন্তু নিজে মিষ্টি খাওয়া বন্ধ করে অন্যকে মিষ্টি খাওয়া থেকে বিরত থাকার উপদেশ দিয়েছিলেন। নবীজির শিক্ষা হলো, অন্যকে কোনো উপদেশ দেওয়ার আগে সেটা নিজের ব্যক্তিগত জীবনে পালন করতে হবে। তা না হলে ওই উপদেশ কেউ মানবে না। রাজনীতিতে শেষ কথা বলে কিছু নেই- রাজনীতির এমন আত্মপ্রতারণা থেকে বের হতে হবে। সুস্থ, সুন্দর ও জনমুখী রাজনীতি প্রতিষ্ঠিত করতে হবে।

 

লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

 [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ঢাকা-বেইজিং সম্পর্ক
ঢাকা-বেইজিং সম্পর্ক
পবিত্র ঈদুল ফিতর
পবিত্র ঈদুল ফিতর
ঈদুল ফিতরে করণীয়
ঈদুল ফিতরে করণীয়
সত্যিকার ঈদ আসুক জীবনে
সত্যিকার ঈদ আসুক জীবনে
রোহিঙ্গাদের আগামী ঈদ প্রসঙ্গ
রোহিঙ্গাদের আগামী ঈদ প্রসঙ্গ
বিএনপি-জামায়াত কি ভুল পথে হাঁটছে
বিএনপি-জামায়াত কি ভুল পথে হাঁটছে
অপরাধী চক্র সক্রিয়
অপরাধী চক্র সক্রিয়
এশিয়ার উন্নয়ন
এশিয়ার উন্নয়ন
ঈদ নেই ফিলিস্তিনে
ঈদ নেই ফিলিস্তিনে
আমানতের খেয়ানত মারাত্মক অপরাধ
আমানতের খেয়ানত মারাত্মক অপরাধ
স্মার্ট কৃষির জন্য চাই স্মার্ট কৃষক
স্মার্ট কৃষির জন্য চাই স্মার্ট কৃষক
আইভরি কোস্টে বাঙালির পদচিহ্ন
আইভরি কোস্টে বাঙালির পদচিহ্ন
সর্বশেষ খবর
কফিতে মশগুল ব্রিটেনে পলাতক সাবেক মন্ত্রীরা!
কফিতে মশগুল ব্রিটেনে পলাতক সাবেক মন্ত্রীরা!

৮ মিনিট আগে | পরবাস

বার্নাব্যুতে ৮ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াই শেষে ফাইনালে রিয়াল
বার্নাব্যুতে ৮ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াই শেষে ফাইনালে রিয়াল

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বেওয়ারিশ কুকুর নিয়ন্ত্রণের উদ্যোগ ডিএসসিসির
বেওয়ারিশ কুকুর নিয়ন্ত্রণের উদ্যোগ ডিএসসিসির

৩৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

সাতসকালে লোহাগাড়ায় বাস-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে নিহত ৭
সাতসকালে লোহাগাড়ায় বাস-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে নিহত ৭

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

লোকে লোকারণ্য কক্সবাজার সৈকত
লোকে লোকারণ্য কক্সবাজার সৈকত

১ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

ভোলায় সংঘর্ষে বিএন‌পি নেতা নিহত, আহত ৬
ভোলায় সংঘর্ষে বিএন‌পি নেতা নিহত, আহত ৬

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্রই আর টিকবে না : ফয়েজ আহম্মদ
বাংলাদেশের বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্রই আর টিকবে না : ফয়েজ আহম্মদ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হবিগঞ্জে ১২ গ্রামে সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত অর্ধশত
হবিগঞ্জে ১২ গ্রামে সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত অর্ধশত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৪২ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৪২ ফিলিস্তিনি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা
ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে ঈদ উপলক্ষে ভিন্নধর্মী ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা
ঝিনাইদহে ঈদ উপলক্ষে ভিন্নধর্মী ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে ৬ বছরের শিশু গুলিবিদ্ধ
লক্ষ্মীপুরে ৬ বছরের শিশু গুলিবিদ্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদ্মপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত
পদ্মপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুক্তির একদিন পরই বাড়ল ‘জংলি’র শো
মুক্তির একদিন পরই বাড়ল ‘জংলি’র শো

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

"ব্যাংকিং সেক্টরের সংস্কার দরকার, যা বর্তমান সরকার এককভাবে করতে পারবে না"
"ব্যাংকিং সেক্টরের সংস্কার দরকার, যা বর্তমান সরকার এককভাবে করতে পারবে না"

৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

সংস্কারের নামে নির্বাচনকে দীর্ঘায়িত করার সুযোগ নেই : কাদের গনি চৌধুরী
সংস্কারের নামে নির্বাচনকে দীর্ঘায়িত করার সুযোগ নেই : কাদের গনি চৌধুরী

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যশোরের অভয়নগরে ফুচকা খেয়ে অসুস্থ দেড় শতাধিক
যশোরের অভয়নগরে ফুচকা খেয়ে অসুস্থ দেড় শতাধিক

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দক্ষিণ আফ্রিকার দায়িত্ব ছাড়লেন ওয়াল্টার
দক্ষিণ আফ্রিকার দায়িত্ব ছাড়লেন ওয়াল্টার

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজশাহীতে বিএনপির দুইপক্ষের সংঘর্ষের ঘটনায় আহত একজনের মৃত্যু
রাজশাহীতে বিএনপির দুইপক্ষের সংঘর্ষের ঘটনায় আহত একজনের মৃত্যু

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঈদে কাতার মাতিয়ে গেলেন বাংলাদেশি একঝাঁক তারকা
ঈদে কাতার মাতিয়ে গেলেন বাংলাদেশি একঝাঁক তারকা

১১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

জনগণের সাথে সম্পর্ক তৈরি করাই প্রধান কাজ: মির্জা ফখরুল
জনগণের সাথে সম্পর্ক তৈরি করাই প্রধান কাজ: মির্জা ফখরুল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেরপুরে ছাত্রদলের নেতাকর্মীদের মিলনমেলা
শেরপুরে ছাত্রদলের নেতাকর্মীদের মিলনমেলা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে—এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা?'
'সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে—এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা?'

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনেক ষড়যন্ত্র হয়েছে, এখন আমরা স্বাধীন: রুমন
অনেক ষড়যন্ত্র হয়েছে, এখন আমরা স্বাধীন: রুমন

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোয়ালমারীতে মাটি চাপায় শ্রমিক নিহত
বোয়ালমারীতে মাটি চাপায় শ্রমিক নিহত

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পর্যটকের পদচারণায় মুখর কুয়াকাটা
পর্যটকের পদচারণায় মুখর কুয়াকাটা

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নদীতে পড়ে গিয়ে নিখোঁজ কলেজছাত্রের লাশ উদ্ধার
নদীতে পড়ে গিয়ে নিখোঁজ কলেজছাত্রের লাশ উদ্ধার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিকলী জিসি পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের পুনর্মিলনী
নিকলী জিসি পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের পুনর্মিলনী

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেনীতে ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত
ফেনীতে ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মনিকগঞ্জে ঈদ উৎসবে গ্রামীন খেলা অনুষ্ঠিত
মনিকগঞ্জে ঈদ উৎসবে গ্রামীন খেলা অনুষ্ঠিত

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আমেরিকা ভুল করলে পারমাণবিক অস্ত্রের দিকে এগিয়ে যাবে ইরান : ড. আলী লারিজানি
আমেরিকা ভুল করলে পারমাণবিক অস্ত্রের দিকে এগিয়ে যাবে ইরান : ড. আলী লারিজানি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ কোন পথে, ভারতীয় গণমাধ্যমকে যা বললেন মাহফুজ আনাম
বাংলাদেশ কোন পথে, ভারতীয় গণমাধ্যমকে যা বললেন মাহফুজ আনাম

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডনে ঈদের নামাজে পলাতক সাবেক মন্ত্রী হাছান মাহমুদ
লন্ডনে ঈদের নামাজে পলাতক সাবেক মন্ত্রী হাছান মাহমুদ

১৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইরানে কি পরমাণু অস্ত্রের যুদ্ধ হবে?
ইরানে কি পরমাণু অস্ত্রের যুদ্ধ হবে?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে—এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা?'
'সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে—এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা?'

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই কন্যাদের সম্মানজনক পুরস্কার নিয়ে যা জানাল যুক্তরাষ্ট্র
জুলাই কন্যাদের সম্মানজনক পুরস্কার নিয়ে যা জানাল যুক্তরাষ্ট্র

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহ, কালবৈশাখী-ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহ, কালবৈশাখী-ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটিশ তরুণীকে গণধর্ষণের অভিযোগ থেকে ৫ ইসরায়েলিকে খালাস
ব্রিটিশ তরুণীকে গণধর্ষণের অভিযোগ থেকে ৫ ইসরায়েলিকে খালাস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংস্কার সংস্কারের মতো, নির্বাচন নির্বাচনের মতো চলবে: মির্জা ফখরুল
সংস্কার সংস্কারের মতো, নির্বাচন নির্বাচনের মতো চলবে: মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যারা গুপ্ত রাজনীতি করে তাদের জন্য শুভকামনা নয় : ছাত্রদল সভাপতি
যারা গুপ্ত রাজনীতি করে তাদের জন্য শুভকামনা নয় : ছাত্রদল সভাপতি

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিটিভিতে আজ ঈদের বিশেষ ‘ইত্যাদি’
বিটিভিতে আজ ঈদের বিশেষ ‘ইত্যাদি’

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা
ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের ‌‘লিবারেশান ডে’র আশঙ্কায় শেয়ারবাজারে কাঁপাকাঁপি
ট্রাম্পের ‌‘লিবারেশান ডে’র আশঙ্কায় শেয়ারবাজারে কাঁপাকাঁপি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় হামলা বন্ধের আহ্বান মুক্তিপ্রাপ্ত ইসরায়েলি জিম্মির
গাজায় হামলা বন্ধের আহ্বান মুক্তিপ্রাপ্ত ইসরায়েলি জিম্মির

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন বিড়ম্বনায় থানায় জিডি করলেন ভোক্তা অধিকারের জব্বার মন্ডল
নতুন বিড়ম্বনায় থানায় জিডি করলেন ভোক্তা অধিকারের জব্বার মন্ডল

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে বিধ্বস্ত মিয়ানমারে দ্বিতীয় দফায় ত্রাণ পাঠালো বাংলাদেশ
ভূমিকম্পে বিধ্বস্ত মিয়ানমারে দ্বিতীয় দফায় ত্রাণ পাঠালো বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‌‘চিরকালের বন্ধু, কখনও শত্রু নয়’, রাশিয়াকে চীন পররাষ্ট্রমন্ত্রী
‌‘চিরকালের বন্ধু, কখনও শত্রু নয়’, রাশিয়াকে চীন পররাষ্ট্রমন্ত্রী

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে মেগা ভূমিকম্পের শঙ্কা, মারা যেতে পারে ৩ লাখ মানুষ
জাপানে মেগা ভূমিকম্পের শঙ্কা, মারা যেতে পারে ৩ লাখ মানুষ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থছাড়ের শর্ত পর্যালোচনায় ঢাকায় আসছে আইএমএফের দল
অর্থছাড়ের শর্ত পর্যালোচনায় ঢাকায় আসছে আইএমএফের দল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘূর্ণিঝড়সহ এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহের আভাস
ঘূর্ণিঝড়সহ এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহের আভাস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনের সামরিক মহড়া শুরু, তাইওয়ান প্রেসিডেন্টকে ‘পরজীবী’ আখ্যা
চীনের সামরিক মহড়া শুরু, তাইওয়ান প্রেসিডেন্টকে ‘পরজীবী’ আখ্যা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবাই মিলে ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে হবে : বেগম খালেদা জিয়া
সবাই মিলে ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে হবে : বেগম খালেদা জিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাতসকালে লোহাগাড়ায় বাস-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে নিহত ৭
সাতসকালে লোহাগাড়ায় বাস-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে নিহত ৭

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঈদের ছুটিতে ফাঁকা ঢাকা, সড়কে নেই চিরচেনা যানজট
ঈদের ছুটিতে ফাঁকা ঢাকা, সড়কে নেই চিরচেনা যানজট

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টেলিফোন শিল্প সংস্থাকে হাইটেক পার্কে রূপান্তরের উদ্যোগ
টেলিফোন শিল্প সংস্থাকে হাইটেক পার্কে রূপান্তরের উদ্যোগ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই গুমের সঙ্গে জড়িতদের বিচারের আওতায় আনা হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ
অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই গুমের সঙ্গে জড়িতদের বিচারের আওতায় আনা হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিয়ানমারে ভূমিকম্পে মৃতের সংখ্যা ২৭০০ ছাড়াল
মিয়ানমারে ভূমিকম্পে মৃতের সংখ্যা ২৭০০ ছাড়াল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদের ছুটিতে পর্যটক আসতে শুরু করেছে কক্সবাজারে
ঈদের ছুটিতে পর্যটক আসতে শুরু করেছে কক্সবাজারে

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বারান্দায় গুলিতে মায়ের মৃত্যু, জীবনের প্রথম ঈদে মা ছাড়া সুয়াইবা
বারান্দায় গুলিতে মায়ের মৃত্যু, জীবনের প্রথম ঈদে মা ছাড়া সুয়াইবা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক: জাতীয়তাবাদী দৃষ্টিভঙ্গি ও ভবিষ্যৎ প্রেক্ষিত
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক: জাতীয়তাবাদী দৃষ্টিভঙ্গি ও ভবিষ্যৎ প্রেক্ষিত

১৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রিন্ট সর্বাধিক