শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৩ মার্চ, ২০২৫ আপডেট: ০০:১৩, বৃহস্পতিবার, ১৩ মার্চ, ২০২৫

বৈষম্যবিরোধী ও সমন্বয়কদের সামলান

মন্‌জুরুল ইসলাম
প্রিন্ট ভার্সন
বৈষম্যবিরোধী ও সমন্বয়কদের সামলান

মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর বজ্রকণ্ঠে খামোশ হুংকার রাজনীতি অঙ্গনে অতিপরিচিত। তিনি ছিলেন গণমানুষের রাজনীতিবিদ। বাংলাদেশের মানুষের কাছে তিনি মজলুম জননেতা হিসেবে পরিচিত। তাঁর জন্ম সিরাজগঞ্জে হলেও টাঙ্গাইলের সন্তোষ ছিল তাঁর পরবর্তী ঠিকানা। ১৯৫৭ সালের কাগমারী সম্মেলনে তিনিই প্রথম পাকিস্তানি শাসকদের ওয়ালাইকুম আস্সালাম বলেছিলেন। বাংলাদেশের স্বাধীনতার প্রথম বীজ তিনি কাগমারী সম্মেলনেই বপন করেছিলেন। রাজনীতিতে তিনি কাউকে পরোয়া করতেন না। মহাপ্রতাপশালী শেখ মুজিব সরকারের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ছিলেন টাঙ্গাইলের আবদুল মান্নান। সে সময় টাঙ্গাইলসহ সারা দেশের মানুষ মওলানা সাহেবের কাছে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর বিরুদ্ধে নানা অভিযোগ করেন। একপর্যায়ে তিনি পল্টন ময়দানের সমাবেশে গর্জে উঠলেন। শেখ মুজিবকে উদ্দেশ করে বললেন, মজিবর তোমার মান্নানরে সামলাও। ও সব খাইয়া ফালাইলো। আজ বিপ্লব-উত্তর বাংলাদেশে মওলানা সাহেব যদি বেঁচে থাকতেন, তাহলে নাহিদ, আখতারকে উদ্দেশ করে বলতে বাধ্য হতেন, নাহিদ, আখতার, তোমাদের বৈষম্যবিরোধী ও সমন্বয়কদের সামলাও। তারা তোমাদের বিপ্লবের অর্জন খাইয়া ফালাইলো।

গত ৩ আগস্ট প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং তার মন্ত্রিসভার পদত্যাগের এক দফা দাবি ঘোষণা করে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন। কোটা সংস্কার আন্দোলনে নেতৃত্বদানকারী সংগঠনটির সমন্বয়ক নাহিদ ইসলাম ঢাকায় কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে এই ঘোষণা দেন। কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে সমবেত ছাত্র-জনতার উদ্দেশে তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং তার মন্ত্রিসভাকে পদত্যাগ করতে হবে। সরকার পদত্যাগ না করা পর্যন্ত অসহযোগ আন্দোলন চলবে। সেনাবাহিনীসহ নিরাপত্তা বাহিনীর উদ্দেশে তিনি বলেন, এই সরকারকে জনগণ প্রত্যাখ্যান করেছে। আপনারা সরকারকে সমর্থন না দিয়ে জনগণকে সমর্থন দিন। সেদিন ছাত্র-জনতার মাঝে নাহিদ ইসলাম পরিণত হয়েছিলেন হ্যামিলনের বাঁশিওয়ালা। তাঁর সেদিনের ঘোষণাতেই সরকারের তখ্তে-তাউস কেঁপে ওঠে। যার পরিণতি ৫ আগস্টের বিজয়। এই বিশাল বিজয়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সব পর্যায়ের সমন্বয়ক, নেতা-কর্মী, ছাত্র-জনতা সবারই অবদান আছে। সে কারণে এই যুদ্ধের সব যোদ্ধার প্রতি লাল সালাম। বিপ্লবের সব সাথি নিয়ে নাহিদ, আখতার এখন সংগঠিত করছেন একটি মধ্যপন্থার রাজনৈতিক দল, জাতীয় নাগরিক পার্টি। বিশাল আয়োজনের মধ্য দিয়ে দলটির আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু হয়েছে। তারুণ্যনির্ভর বিপ্লবীদের দলটির কাছে দেশবাসীর অনেক প্রত্যাশা। সর্বপ্রথম কাজ হলো, দলকে সুসংগঠিত করা। অন্য রাজনৈতিক দলের নেতা-কর্মীরা যা করে, তা এই দলের কেউ করবে না- এমন কঠোর নির্দেশনা থাকতে হবে। সারা দেশ থেকে খবর পাওয়া যায়, আগে ছাত্রলীগ, যুবলীগ, আওয়ামী লীগ যা করত এখন বৈষম্যবিরোধী বা সমন্বয়কের নামধারী কিছু টাউট সেসবই করছে। থানার ওসি, সাব রেজিস্ট্রারের অফিস, এসি ল্যান্ড, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা, এসপি, ডিসির রুমে এই টাউটদের দেখা যাচ্ছে। এ ছাড়া সারা দেশে যেসব মব হয়েছে, যেসব বাড়ি লুট হয়েছে, সবই হয়েছে এই টাউটদের নেতৃত্বে। তাদের সঙ্গে যোগ দিচ্ছেন ছাত্রলীগ, যুবলীগের কর্মীরা। শহরের বিভিন্ন পাড়ায় মহল্লায় মহড়া দেওয়া, এমনকি গ্রামের বিচার-আচারেও এখন বৈষম্যবিরোধী বা সমন্বয়ক পরিচয়ধারী টাউটদের আধিপত্য। দেশের মানুষ তাদের ভয় পেয়ে সমীহ করে। সে কারণে এই টাউটদের ব্যাপারে দলের পক্ষ থেকে এখনই কঠোর নির্দেশনা দেওয়া দরকার। বৈষম্যবিরোধী বা সমন্বয়ক পরিচয়ে কেউ যেন কোনো অন্যায় আবদার নিয়ে কোনো সরকারি-বেসরকারি অফিস-আদালতে কোনো তদবির করতে না পারে, সেজন্য দলের পক্ষ থেকে একটি সুস্পষ্ট ঘোষণা আসা দরকার। তা না হলে এসব টাউট-বাটপার বিপ্লবীদের ইমেজ ক্ষুণ্ন করবে।

ভাসানীর নতুন দলকে দুই লক্ষ্যে সামনে অগ্রসর হতে হবে। একটি হলো- জীবনজীবিকার সমস্যা সমাধানে সরকারের ওপর চাপ সৃষ্টি। নিত্যপণ্যের মূল্য নিয়ন্ত্রণ, সামাজিক সমস্যা, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের জন্য সরকার যাতে মাথা ঘামায় তা বলতে হবে। জনগণের সার্বিক সমস্যার কথা তুলে ধরতে হবে। জনগণ যখন বুঝতে পারবে, এই দল তাদের কথাই বলছে, তখনই নতুন দলের নেতৃত্বের প্রতি আস্থা আরও বাড়বে। অন্যদিকে বিপ্লবীদের মনে রাখতে হবে, এই সরকার তাদেরই আন্দোলনের ফসল। এই সরকার কোনো কারণে ব্যর্থ হলে বিপ্লব ব্যর্থ হবে। দেশবাসীর আশার আলো নিভে যাবে। সে কারণে সরকার যেন আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণ করতে পারে, সেজন্য পুলিশ বাহিনীকে ট্রমা কাটিয়ে উঠতে সহায়তা করতে হবে। সারা দেশে চুরি, ডাকাতি, ছিনতাই, অপহরণ, নারীর শ্লীলতাহানির মতো ঘটনা ভয়াবহ রূপ ধারণ করেছে। আট বছরের ছোট্ট আছিয়ারাও এই জঘন্য অপরাধীদের হাত থেকে নিস্তার পাচ্ছে না। এসব সামাজিক অপরাধ বন্ধ করতে সামাজিক আন্দোলন গড়ে তোলার আহ্বানও জোরালোভাবে জানাতে পারে নতুন দল। সামাজিক বিপ্লব ছাড়া শুধু পুলিশি ব্যবস্থার ওপর নির্ভর করে আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণ করা যাবে না।

দেশের অর্থনীতির অবস্থা খুবই খারাপ। গত সাত মাসে দেশে সরকারি-বেসরকারি তেমন কোনো বিনিয়োগ হয়নি। বিশেষ করে বেসরকারি খাতে ব্যবসায়ী শিল্পপতিরা রীতিমতো হাত-পা গুটিয়ে বসে আছেন। অনেক গার্মেন্ট, টেক্সটাইল, কাগজ, ইস্পাত কারখানা বন্ধ হয়ে গেছে। শিল্পাঞ্চলগুলোতে প্রায় প্রতিদিনই শ্রমিক অসন্তোষ চলছে। শ্রমিকরা রাস্তা অবরোধ করছেন। এ অবস্থা দেশের গণতন্ত্রের পথ রুদ্ধ করে দেবে। কারণ গণতন্ত্রের জন্য অর্থনৈতিক স্থিরতা একটি বড় সহায়ক শক্তি। বিগত ফ্যাসিস্ট সরকারের লুটপাটের পর দেশের অর্থনীতিকে গতিশীল করতে গত সাত মাসে সরকারের পক্ষ থেকে কোনো ইতিবাচক উদ্যোগ নেওয়া হয়নি। এমনকি দেশের ব্যবসায়ী শিল্পপতিদের নিয়ে একটি বৈঠকও করা হয়নি। কীভাবে দেশের অর্থনীতিতে স্বাভাবিক গতি ফিরবে, কীভাবে ব্যবসায়ীরা শঙ্কামুক্ত হবেন, কীভাবে বেসরকারি খাতে বিনিয়োগ বাড়বে, কীভাবে নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে- এসব বিষয়ে এখন পর্যন্ত দৃশ্যমান কোনো উদ্যোগ দেখা যায়নি। লুটেরাদের লুটের কারণে ঝুঁকিপূর্ণ ব্যাংকগুলোর গ্রাহকরা আতঙ্কিত। এসব ব্যাংকের অনেক শাখা গ্রাহকের চাহিদামতো টাকা দিতে পারছে না। একটি ব্যাংকের ঢাকার সাতমসজিদ রোড শাখায় একজন গ্রাহক কিছু টাকা ফিক্সড ডিপোজিট করেছিলেন। ওই গ্রাহক এখন দুরারোগ্য ব্যাধিতে আক্রান্ত। তিনি উন্নত চিকিৎসার জন্য বিদেশে যাবেন। কিন্তু ব্যাংক তাঁর টাকা ফেরত দিচ্ছে না। এমনকি টাকা ফেরত চাওয়ার আবেদনপত্রও গ্রহণ করছে না। এ অবস্থায় টাকার শোকে অসুস্থ ব্যক্তি আরও অসুস্থ হয়ে পড়ছেন। এ ধরনের সমস্যা অনেক। সমস্যা যতই পাহাড় সমান হোক না কেন, ইচ্ছা করলেই সমাধান সম্ভব। এর জন্য নতুন দলের বিপ্লবীরা যদি একদিন ব্যবসায়ীদের সঙ্গে মতবিনিময় করে প্রকৃত সমস্যাগুলো জানার চেষ্টা করেন এবং সেসব সমস্যা সমাধানে সরকারকে অনুরোধ করেন তাহলে বেসরকারি খাতে গতি ফিরবে। বেসরকারি খাতে গতি ফিরলেই জাতীয় অর্থনীতি গতি ফিরে পাবে। নতুন কর্মসংস্থান হবে। অস্থির বেকার জনগোষ্ঠীতে স্থিরতা ফিরবে।

জুলাই বিপ্লবে ছাত্র-জনতা ফ্যাসিস্টদের পতন ঘটিয়েছে। দেশের ১৭ কোটি মানুষের বিরাট একটি অংশ এই আন্দোলনে অংশ নিয়েছিল। মনে রাখতে হবে, পরাজিত শক্তির চিহ্নিতরা বিদেশে পাড়ি দিয়েছে, কিন্তু তাদের আন্ডা-বাচ্চারা দেশের ভিতরে এখনো পুরোদমে সোচ্চার। তারা দীর্ঘ ১৬ বছর টানা ক্ষমতায় ছিল। তাদের হাতে টাকা আছে। তাদের সম্পদ আছে। এখনো তারা মিলেমিশে দখল চাঁদাবাজি বহাল রেখেছে। তাদের অনেকেই মিশে গেছে বর্তমান স্রোতের সঙ্গে। প্রশাসনের বিরাট অংশ এখনো তাদের নিয়ন্ত্রণে। তা ছাড়া ছাত্র-জনতাকে নিয়ে আন্দোলন করে একটি মহাক্ষমতাবান সরকারের পতন ঘটানো যায়- এই শিক্ষাও তারা ইতোমধ্যে পেয়েছে। দেশের মানুষের মধ্যে যদি অশান্তি কাজ করে, তাহলে সুযোগ নেবে ফ্যাসিস্টদের অনুসারীরা। সেই সুযোগ তাদের কোনোভাবেই দেওয়া যাবে না। সেজন্য বিপ্লবীদের দায়িত্ব নিতে হবে। শুধু রাষ্ট্র সংস্কার, নির্বাচন নিয়ে কথা বললেই হবে না। সমাজে শান্তি প্রতিষ্ঠার দায়িত্বও নিতে হবে। দেশকে ইতিবাচক ধারায় ফিরিয়ে আনার জন্য বিপ্লবীদের যে অঙ্গীকার, তা বাস্তবায়ন করতে হলে দেশবাসীর কাছে প্রত্যেক বিপ্লবীকে ক্লিন ইমেজের হতে হবে। আমাদের প্রিয় নবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর একটি নীতির কথা আমরা অনেকেই জানি। অনেকে বিভিন্ন আলোচনায় সেটার অবতারণাও করি। তা হলো, নবীজি মিষ্টি খুব পছন্দ করতেন। কিন্তু নিজে মিষ্টি খাওয়া বন্ধ করে অন্যকে মিষ্টি খাওয়া থেকে বিরত থাকার উপদেশ দিয়েছিলেন। নবীজির শিক্ষা হলো, অন্যকে কোনো উপদেশ দেওয়ার আগে সেটা নিজের ব্যক্তিগত জীবনে পালন করতে হবে। তা না হলে ওই উপদেশ কেউ মানবে না। রাজনীতিতে শেষ কথা বলে কিছু নেই- রাজনীতির এমন আত্মপ্রতারণা থেকে বের হতে হবে। সুস্থ, সুন্দর ও জনমুখী রাজনীতি প্রতিষ্ঠিত করতে হবে।

 

লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

 [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ইস্তাম্বুল শান্তি আলোচনা
ইস্তাম্বুল শান্তি আলোচনা
বাড়তি শুল্কের বোঝা
বাড়তি শুল্কের বোঝা
অপরিপক্ব বিষযুক্ত ফল নয়
অপরিপক্ব বিষযুক্ত ফল নয়
দোয়ায় যে কারণে কাজ হয় না
দোয়ায় যে কারণে কাজ হয় না
সাদ্দাম হোসেনের মিষ্টি আঙুর
সাদ্দাম হোসেনের মিষ্টি আঙুর
মুক্তিযুদ্ধ শেষ হয়নি, শেষ হওয়ারও নয়
মুক্তিযুদ্ধ শেষ হয়নি, শেষ হওয়ারও নয়
চিকিৎসা ব্যয়
চিকিৎসা ব্যয়
বিক্ষোভ অবরোধ
বিক্ষোভ অবরোধ
শত্রুতা-মিত্রতার মাপকাঠি হোক আল্লাহর সন্তুষ্টি
শত্রুতা-মিত্রতার মাপকাঠি হোক আল্লাহর সন্তুষ্টি
দাবি আদায়ে জনদুর্ভোগ
দাবি আদায়ে জনদুর্ভোগ
গণতন্ত্র হেরে গেলে হেরে যাবে বাংলাদেশ
গণতন্ত্র হেরে গেলে হেরে যাবে বাংলাদেশ
আইএমএফ ঋণ
আইএমএফ ঋণ
সর্বশেষ খবর
গাইবান্ধায় হ্যাকারের বাড়িতে অভিযান, বিপুল পরিমাণ সরঞ্জাম জব্দ
গাইবান্ধায় হ্যাকারের বাড়িতে অভিযান, বিপুল পরিমাণ সরঞ্জাম জব্দ

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সচিবালয় অভিমুখে ইশরাক সমর্থকদের লংমার্চে পুলিশের বাধা
সচিবালয় অভিমুখে ইশরাক সমর্থকদের লংমার্চে পুলিশের বাধা

৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

অভিবাসী বিতাড়নে যুক্তরাষ্ট্রে ‘যুদ্ধকালীন আইন’ প্রয়োগ স্থগিত
অভিবাসী বিতাড়নে যুক্তরাষ্ট্রে ‘যুদ্ধকালীন আইন’ প্রয়োগ স্থগিত

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভালুকায় বিডার দিনব্যাপী কর্মশালা অনুষ্ঠিত
ভালুকায় বিডার দিনব্যাপী কর্মশালা অনুষ্ঠিত

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জবির প্রথম বর্ষের ক্লাস শুরু ২২ জুন
জবির প্রথম বর্ষের ক্লাস শুরু ২২ জুন

১৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কালবৈশাখী ঝড়ে ৫ম শ্রেণির শিক্ষার্থীর মৃত্যু
কালবৈশাখী ঝড়ে ৫ম শ্রেণির শিক্ষার্থীর মৃত্যু

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় বিশেষ অভিযানে ১৫৬৬ জন গ্রেফতার
২৪ ঘণ্টায় বিশেষ অভিযানে ১৫৬৬ জন গ্রেফতার

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ঝিনাইগাতী সীমান্তে পরিত্যক্ত ৩০০ বোতল মদ উদ্ধার
ঝিনাইগাতী সীমান্তে পরিত্যক্ত ৩০০ বোতল মদ উদ্ধার

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বনরক্ষীদের ওপর হামলা বরদাশত নয়, কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে : পরিবেশ সচিব
বনরক্ষীদের ওপর হামলা বরদাশত নয়, কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে : পরিবেশ সচিব

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

রংপুরে ৫ দফা দাবিতে মউশিক কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মানববন্ধন
রংপুরে ৫ দফা দাবিতে মউশিক কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মানববন্ধন

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেরপুরে ৫ দফা দাবিতে মউশিক শিক্ষকদের মানববন্ধন
শেরপুরে ৫ দফা দাবিতে মউশিক শিক্ষকদের মানববন্ধন

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানের কাছে স্পর্শকাতর তথ্যপাচারের অভিযোগে ভারতে শিক্ষার্থী গ্রেফতার
পাকিস্তানের কাছে স্পর্শকাতর তথ্যপাচারের অভিযোগে ভারতে শিক্ষার্থী গ্রেফতার

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফ্রিকায় বন্ধু খুঁজছে মধ্যপ্রাচ্যে ‘নিঃসঙ্গ’ ইরান
আফ্রিকায় বন্ধু খুঁজছে মধ্যপ্রাচ্যে ‘নিঃসঙ্গ’ ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইকবাল খন্দকারের উপস্থাপনায় দুই অনুষ্ঠান
ইকবাল খন্দকারের উপস্থাপনায় দুই অনুষ্ঠান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জনরোষের আগেই নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণার আহ্বান ফারুকের
জনরোষের আগেই নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণার আহ্বান ফারুকের

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুমিল্লায় আন্তঃকলেজ ব্যাডমিন্টন উৎসবে ২৩ প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা
কুমিল্লায় আন্তঃকলেজ ব্যাডমিন্টন উৎসবে ২৩ প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বজ্রপাতে কৃষকের গরুর মৃত্যু
বজ্রপাতে কৃষকের গরুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের ‘বিশাল-সুন্দর’ কর প্রস্তাব আটকে দিলেন পাঁচ রিপাবলিকান
ট্রাম্পের ‘বিশাল-সুন্দর’ কর প্রস্তাব আটকে দিলেন পাঁচ রিপাবলিকান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের শীর্ষ ক্রেডিট রেটিং কেড়ে নিল মুডিজ
যুক্তরাষ্ট্রের শীর্ষ ক্রেডিট রেটিং কেড়ে নিল মুডিজ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের পরও একাধিক নারীর সঙ্গে অনলাইন ডেট করতেন অভিজিৎ
বিয়ের পরও একাধিক নারীর সঙ্গে অনলাইন ডেট করতেন অভিজিৎ

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুন্সিগঞ্জে স্বামীর হাতে স্ত্রী খুন
মুন্সিগঞ্জে স্বামীর হাতে স্ত্রী খুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে বিপুল পরিমাণ গলদা রেণু উদ্ধার
বরিশালে বিপুল পরিমাণ গলদা রেণু উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ৭ কলেজের শিক্ষার্থীরা
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ৭ কলেজের শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টটেনহ্যামকে হারাল ভিলা
টটেনহ্যামকে হারাল ভিলা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘ক্ষুদ্রঋণ ব্যাংক’ স্থাপনের ওপর গুরুত্বারোপ প্রধান উপদেষ্টার
‘ক্ষুদ্রঋণ ব্যাংক’ স্থাপনের ওপর গুরুত্বারোপ প্রধান উপদেষ্টার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার ফারাক্কা বাঁধ প্রকল্পের ওপর সামরিক মহড়া দিল ভারত
এবার ফারাক্কা বাঁধ প্রকল্পের ওপর সামরিক মহড়া দিল ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারুণ্যের সমাবেশ ঘিরে খুলনায় উৎসবের আমেজ
তারুণ্যের সমাবেশ ঘিরে খুলনায় উৎসবের আমেজ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বৈধ গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় চাপ অব্যাহত রাখবে যুক্তরাষ্ট্র’
‘বৈধ গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় চাপ অব্যাহত রাখবে যুক্তরাষ্ট্র’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাস্তায় ৫০০ টাকার ‘নোটবৃষ্টি’!
রাস্তায় ৫০০ টাকার ‘নোটবৃষ্টি’!

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

‘শহীদ ফারহান ফাইয়াজ’ সড়কের ফলক উন্মোচন করলো ডিএসসিসি
‘শহীদ ফারহান ফাইয়াজ’ সড়কের ফলক উন্মোচন করলো ডিএসসিসি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
সেই শিক্ষার্থীর সঙ্গে কথা বললেন উপদেষ্টা মাহফুজ, দিলেন বাসায় দাওয়াত
সেই শিক্ষার্থীর সঙ্গে কথা বললেন উপদেষ্টা মাহফুজ, দিলেন বাসায় দাওয়াত

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিশু আছিয়া ধর্ষণ ও হত্যা মামলায় প্রধান আসামি হিটু শেখের মৃত্যুদ্ণ্ড
শিশু আছিয়া ধর্ষণ ও হত্যা মামলায় প্রধান আসামি হিটু শেখের মৃত্যুদ্ণ্ড

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপি-জামায়াতের দূরত্ব বাড়ছে
এনসিপি-জামায়াতের দূরত্ব বাড়ছে

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিমানের চাকা খুলে যাওয়ার ঘটনায় তদন্তে বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স
বিমানের চাকা খুলে যাওয়ার ঘটনায় তদন্তে বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০ লাখ গাজাবাসীকে স্থায়ীভাবে লিবিয়ায় স্থানান্তরের পরিকল্পনা আমেরিকার
১০ লাখ গাজাবাসীকে স্থায়ীভাবে লিবিয়ায় স্থানান্তরের পরিকল্পনা আমেরিকার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের
সিরিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীকে হত্যার পর ৯৯৯-এ কল করে লাশ নিয়ে যেতে বলা সেই যুবক গ্রেফতার
স্ত্রীকে হত্যার পর ৯৯৯-এ কল করে লাশ নিয়ে যেতে বলা সেই যুবক গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তানের মাঝে রয়েছে বিশ্বের সবচেয়ে বিপজ্জনক সীমান্তের একটি
ভারত-পাকিস্তানের মাঝে রয়েছে বিশ্বের সবচেয়ে বিপজ্জনক সীমান্তের একটি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে কেবল ট্রেলার দেখানো হয়েছে, রাজনাথের হুঁশিয়ারি
পাকিস্তানকে কেবল ট্রেলার দেখানো হয়েছে, রাজনাথের হুঁশিয়ারি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুঁজিবাজার রসাতলে বিনিয়োগ তলানিতে
পুঁজিবাজার রসাতলে বিনিয়োগ তলানিতে

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আজ খোলা থাকবে সরকারি অফিস
আজ খোলা থাকবে সরকারি অফিস

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কবরস্থানের সভাপতি পদে নির্বাচন, লড়বেন দুই বিএনপি নেতা
কবরস্থানের সভাপতি পদে নির্বাচন, লড়বেন দুই বিএনপি নেতা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির যুব সংগঠন ‘জাতীয় যুবশক্তি’র আত্মপ্রকাশ
এনসিপির যুব সংগঠন ‘জাতীয় যুবশক্তি’র আত্মপ্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার ফারাক্কা বাঁধ প্রকল্পের ওপর সামরিক মহড়া দিল ভারত
এবার ফারাক্কা বাঁধ প্রকল্পের ওপর সামরিক মহড়া দিল ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বাগত জানাতে মেলোনিকে দেখে হাঁটু গেড়ে বসলেন আলবেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী
স্বাগত জানাতে মেলোনিকে দেখে হাঁটু গেড়ে বসলেন আলবেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল: মুস্তাফিজকে দলে নিয়েও বড় বিপদে দিল্লি
আইপিএল: মুস্তাফিজকে দলে নিয়েও বড় বিপদে দিল্লি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গৃহবধূর গরু নিয়ে যাওয়া সেই স্বেচ্ছাসেবক নেতা বহিষ্কার
গৃহবধূর গরু নিয়ে যাওয়া সেই স্বেচ্ছাসেবক নেতা বহিষ্কার

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থীদের দাবি মানল সরকার
শিক্ষার্থীদের দাবি মানল সরকার

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আবারও বাংলাদেশ দলে ডাক পেলেন ফাহমিদুল
আবারও বাংলাদেশ দলে ডাক পেলেন ফাহমিদুল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারিয়ে সিরিজ জিতল বাংলাদেশ
দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারিয়ে সিরিজ জিতল বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ে অসন্তুষ্ট আছিয়ার মা
রায়ে অসন্তুষ্ট আছিয়ার মা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১০০০ করে বন্দি বিনিময়ে রাজি রাশিয়া-ইউক্রেন
১০০০ করে বন্দি বিনিময়ে রাজি রাশিয়া-ইউক্রেন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ বছর পর আবারও একসঙ্গে শাহরুখ-রানি!
১৯ বছর পর আবারও একসঙ্গে শাহরুখ-রানি!

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পিএসএলে যোগ দিলেন সাকিব
পিএসএলে যোগ দিলেন সাকিব

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইয়াংগুন দূতাবাসের প্রতিরক্ষা উপদেষ্টা আফতাব প্রত্যাহার
ইয়াংগুন দূতাবাসের প্রতিরক্ষা উপদেষ্টা আফতাব প্রত্যাহার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরের মধ্যে ঝড়ের পূর্বাভাস
দুপুরের মধ্যে ঝড়ের পূর্বাভাস

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‌‘আহত’ সেজে অনুদান বাগালেন বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোটের নেতা
‌‘আহত’ সেজে অনুদান বাগালেন বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোটের নেতা

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিজিটাল রূপান্তরে নারী-পুরুষের সমান সুযোগ নিশ্চিতে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ডিজিটাল রূপান্তরে নারী-পুরুষের সমান সুযোগ নিশ্চিতে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নগর ভবনের সামনে ইশরাক সমর্থকদের অবস্থান
নগর ভবনের সামনে ইশরাক সমর্থকদের অবস্থান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব‌কেয়া বেতনের দাবি‌তে টঙ্গী‌তে মহাসড়ক অ‌বরোধ
ব‌কেয়া বেতনের দাবি‌তে টঙ্গী‌তে মহাসড়ক অ‌বরোধ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
কমতে শুরু করেছে ইলিশের দাম
কমতে শুরু করেছে ইলিশের দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষার্থীদের দাবি মানল সরকার
শিক্ষার্থীদের দাবি মানল সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাগ্য ফেরে না, ফিরিয়ে দেয় পরিবার
ভাগ্য ফেরে না, ফিরিয়ে দেয় পরিবার

পেছনের পৃষ্ঠা

কোন দিকে যাচ্ছে রাজনীতি
কোন দিকে যাচ্ছে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছোটপর্দার নায়িকারা
ছোটপর্দার নায়িকারা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হারিয়ে যাচ্ছে ঔষধি গুল্ম বিষকাঁটালি
হারিয়ে যাচ্ছে ঔষধি গুল্ম বিষকাঁটালি

পেছনের পৃষ্ঠা

৮ কিমি নির্মাণে আট বছর পার
৮ কিমি নির্মাণে আট বছর পার

নগর জীবন

আইসিসিবিতে শিক্ষার্থীর ভিড়
আইসিসিবিতে শিক্ষার্থীর ভিড়

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের প্রধান কার্যালয় জুলাই যোদ্ধাদের দখলে
আওয়ামী লীগের প্রধান কার্যালয় জুলাই যোদ্ধাদের দখলে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের বিরুদ্ধে গভীর ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে
দেশের বিরুদ্ধে গভীর ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

এক দশকে কোরবানি পশুর চাহিদা বেড়েছে ৭৯ শতাংশ
এক দশকে কোরবানি পশুর চাহিদা বেড়েছে ৭৯ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুরে ঘুরে গাছ লাগান দুই বন্ধু
ঘুরে ঘুরে গাছ লাগান দুই বন্ধু

শনিবারের সকাল

বোতল ছুড়ে মারা শিক্ষার্থীকে দাওয়াত তথ্য উপদেষ্টার
বোতল ছুড়ে মারা শিক্ষার্থীকে দাওয়াত তথ্য উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুয়া সনদে জুলাই বিপ্লবের অনুদান তদন্ত কমিটি গঠিত
ভুয়া সনদে জুলাই বিপ্লবের অনুদান তদন্ত কমিটি গঠিত

নগর জীবন

সবজিতে স্বস্তি, গরুর মাংসের দাম চড়া
সবজিতে স্বস্তি, গরুর মাংসের দাম চড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী-পুরুষের সমান সুযোগ নিশ্চিতে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
নারী-পুরুষের সমান সুযোগ নিশ্চিতে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পী খুঁজছেন অমিত-সানী...
শিল্পী খুঁজছেন অমিত-সানী...

শোবিজ

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র পরিচালক - নারায়ণ ঘোষ মিতা
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র পরিচালক - নারায়ণ ঘোষ মিতা

শোবিজ

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেয়েছে গোপালগঞ্জের ব্রোঞ্জের গয়না
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেয়েছে গোপালগঞ্জের ব্রোঞ্জের গয়না

পেছনের পৃষ্ঠা

পর্যবেক্ষকের ভূমিকায় বিনিয়োগকারীরা
পর্যবেক্ষকের ভূমিকায় বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার বলিউডে দর্শনা
এবার বলিউডে দর্শনা

শোবিজ

নীপা-শিবলীর সার্থকতা
নীপা-শিবলীর সার্থকতা

শোবিজ

লিটনের নেতৃত্বে নামছে নতুন বাংলাদেশ
লিটনের নেতৃত্বে নামছে নতুন বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

পদ্মার দুই ইলিশের দাম ১৪ হাজার টাকা
পদ্মার দুই ইলিশের দাম ১৪ হাজার টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

ফাইনালে যুবারা
ফাইনালে যুবারা

মাঠে ময়দানে

কানে নিষিদ্ধ অভিনেতা
কানে নিষিদ্ধ অভিনেতা

শোবিজ

ফের স্পেনসেরা বার্সেলোনা
ফের স্পেনসেরা বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

তৃতীয় দিন শেষে এগিয়ে কিউইরা
তৃতীয় দিন শেষে এগিয়ে কিউইরা

মাঠে ময়দানে

সিরিজ জয় ইমার্জিং দলের
সিরিজ জয় ইমার্জিং দলের

মাঠে ময়দানে