শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০১ মার্চ, ২০২৫

ব্যক্তিপূজার ব্যাধি সব সময় বিপজ্জনক

আনোয়ার হোসেইন মঞ্জু
প্রিন্ট ভার্সন
ব্যক্তিপূজার ব্যাধি সব সময় বিপজ্জনক

ব্রিটিশ রকসংগীতশিল্পী বার্কলি জেমস হারভেস্টের একটি গানের লাইন হলো : দ্য হাইয়ার ইউ ফ্লাই, দ্য হার্ডার ইউ ফল- তুমি যত বেশি ওপরে উড়বে, পতনে তুমি তত বেশি আঘাতপ্রাপ্ত হবে। সাবেক প্রধানমন্ত্রী, যিনি এখন সর্বত্র ভারতে পালিয়ে যাওয়া স্বৈরাচারী শেখ হাসিনা অভিধায় বর্ণিত, তিনি ভেবেছিলেন, উড়তে উড়তে তিনি স্বর্গের উচ্চতায় ধরাছোঁয়ার ঊর্ধ্বে উঠে গেছেন, কেউ আর তাকে স্পর্শ করতে পারবে না। কিন্তু তিনি তার রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে দমন করতে বছরের পর বছর ধরে তাদের ওপর সীমাহীন অত্যাচার-নিপীড়ন চালিয়ে, হত্যা ও গুম করে, অসংখ্য মানুষকে মিথ্যা মামলায় আটকে রেখে, অনেককে বিনা বিচারে বহু বছর পর্যন্ত অন্ধকুঠরিতে আটকে রেখে অনুরাগ বা বিরাগের বশবর্তী না হওয়ার শপথ লঙ্ঘন করে পাপ করেছেন। সেই অপরাধ ও পাপের ঘড়া কানায় কানায় পূর্ণ হয়েছিল। তাই তার লজ্জাজনক পতন ঘটেছে এবং প্রাণরক্ষা করতে দেশ থেকে দ্রুত পালাতে হয়েছে। শেখ হাসিনার পতনের বেগ এত প্রচণ্ড ছিল যে তিনি গতির মতোই প্রচণ্ডভাবে আছড়ে পড়েছেন। সেই পতনের আঘাত তার ক্ষমতা ও শক্তিকে নিঃশেষ করে ফেলেছে। তার সোজা হয়ে দাঁড়ানোর শক্তি নেই। কার্যত তিনি রাজনৈতিক মৃত্যুবরণ করেছেন। তিনি নিজের, তার পিতা ও পরিবারের একটি মিথ বা কল্পকাহিনি তৈরি করেছিলেন। যে নীতি ও মূল্যবোধ তিনি নিজেও ধারণ ও বিশ্বাস করতেন না, তিনি সেসব কথা বলেছেন এবং তার শাসনকালজুড়ে গণহত্যার নেতৃত্ব দিয়ে তিনি তার রাজনৈতিক মৃত্যুকে আমন্ত্রণ জানিয়েছেন।

রাজনীতিতে ব্যক্তিপূজার ব্যাধি সব সময় সবচেয়ে বিপজ্জনক ছিল। সেই বিপদের কথা বাঙালি কখনো ভাবেনি বলেই ১৯৪৭ ও ১৯৭১ সালে ভারতীয় উপমহাদেশের এই অংশ স্বাধীন হয়েও ক্ষমতা নিয়ে রাজনৈতিক নেতাদের কামড়াকামড়ির কারণে দেশকে কাঙ্ক্ষিত সমৃদ্ধির পথে নিতে পারেনি। বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পরও যে তা সম্ভব হয়নি, এর কারণ একটাই, বাঙালি রাষ্ট্রের সব প্রতিষ্ঠান ধ্বংস করার জন্য ব্যক্তিকে দেবতার পর্যায়ে উন্নীত করেছিল। এমন ব্যক্তিকে পৌরাণিক, এমনকি রাষ্ট্রবিজ্ঞানের ভাষায় যাকে বলা হয় ডেমিগড, যিনি এমন এক ব্যক্তি, যার প্রতিভা ও ক্ষমতা এত বেশি যে, তিনি ঈশ্বর হওয়ার তুল্য। কোনো রাজনৈতিক নেতা যখন আমিত্বকে প্রতিষ্ঠা করতে চান, তখন তিনি তার অনুগতদের কাজে লাগান তার আমিত্বে দীক্ষিত অনুসারীদের মগজ ধোলাই করতে। তাদের শেখানো হয় কঠোর আনুগত্য। আনুগত্যহীনতার পরিণতির কথা বলে তাদের মধ্যে একধরনের অপরাধবোধ জাগিয়ে রাখা হয়।

ব্যক্তিপূজার অন্ধত্বের শিকার ছিল বা এখনো আছে আওয়ামী লীগের সর্বস্তরের লোক। তাদের নেতাকে ঘিরে যে আবহ গড়ে তোলা হয়েছে, তার প্রতি অনুগত থাকা, তার কথা ধর্মীয় বাণীর মতো মান্য করার মনস্তাত্ত্বিক বাধ্যবাধকতা সৃষ্টি করার ওপরই নির্ভরশীল ছিল শেখ মুজিব ও শেখ হাসিনার সাফল্য। এর অনুসারীরা কার্যত হয়ে পড়েছিল স্বেচ্ছা দাসে। মৃত মুজিব ও জীবিত হাসিনার বন্দনা গাওয়া ছাড়া তাদের আর কিছু করার ছিল না। তারা তাদের নিজেদের পরিচয় হারিয়ে ফেলেছিল এবং লাভ করেছিল নতুন পরিচয়। এই পরিচয়ের বাইরে যেতে পারত না তারা। কেউ এর বাইরে যেতে চেষ্টা করলে তাদের জীবন নরকতুল্য হয়ে উঠত, এমনকি জীবন হারানোর পরিস্থিতি সৃষ্টি হতো। বাংলাদেশে আমরা এমন পরিস্থিতি দেখেছি ১৯৭৪ সালের এপ্রিলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মুহসীন হলের সামনে ছাত্রলীগের সাত নেতাকে হত্যার ঘটনায়। ওই সময় যেহেতু আওয়ামী লীগের রাজনৈতিক কোনো প্রতিপক্ষ ছিল না, অতএব অন্য দলের কেউ তাদের হত্যা করেছে, এমন অভিযোগ ওঠেনি। তারা নিজেরাই নিজেদের হত্যা করেছিল।

ব্যক্তিপূজার ব্যাধি সব সময় বিপজ্জনকশেখ মুজিব নিজেকে বাংলাদেশ নামের রাষ্ট্রটির প্রতিরূপ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে চেয়েছিলেন। তিনি জাতির পিতা অভিধায় সন্তুষ্ট ছিলেন না। তিনি পদ ও পদবিহীন মহাত্মা গান্ধী হতে চাননি। তিনি বাংলাদেশের আমৃত্যু রাষ্ট্রপ্রধান হওয়ার সব বন্দোবস্ত করে ফেলেছিলেন। তোষামোদকারীদের দ্বারা পরিবেষ্টিত থাকতে ও তাদের দ্বারা গুণগানে আত্মতৃপ্তির ঢেঁকুর তুলতে পছন্দ করতেন। ১৯৭৫ সালের আগস্টে দৈবক্রমে তার জীবন সংক্ষিপ্ত না হলে, মৃত্যুর পূর্ব পর্যন্ত তার প্রিয় স্লোগান- এক নেতা, এক দেশ, বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ যে রাষ্ট্রীয় স্লোগানে পরিণত হতো, তাতে সন্দেহ নেই। শেখ মুজিবের জীবদ্দশায় তার ব্যক্তিগত সিদ্ধান্তই ছিল রাষ্ট্রের সিদ্ধান্ত। তার সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ করার সাহস দলের কোনো নেতার ছিল না বলে সব রাজনৈতিক দলের বিলুপ্তি ঘটিয়ে একদলীয় বাকশাল প্রতিষ্ঠা করা হয়েছিল। চারটি দৈনিক সংবাদপত্রকে রাষ্ট্রীয় নিয়ন্ত্রণে নিয়ে অন্য সব সংবাদপত্রের প্রকাশনা নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছিল।

এ ব্যাধি যে শুধু শেখ মুজিবের একার ছিল, তা নয়। বিশ্বের আরও অনেক নেতা এই সংক্রামক ব্যাধিতে আক্রান্ত ছিলেন। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে সক্রিয় সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দেওয়া ভারতের প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী, যিনি এক ঐতিহাসিক রাজনৈতিক পরিবারের সদস্য ছিলেন, ক্ষমতার দাপট ও মোহ তার মাঝেও ব্যক্তিপূজার জীবাণু ছড়িয়েছিল। তাকে মা দুর্গার প্রতিরূপ বলে প্রচার করত তার দলের তোষামোদকারীরা। ১৯৭৪ সালে ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের ৮৩তম সভাপতি দেবকান্ত বড়ুয়া ঘোষণা করেন ভারত হলো ইন্দিরা এবং ইন্দিরাই ভারত। ইন্দিরা যদি মৃত্যুবরণ করেন তাহলে কে বাঁচবে? ইন্দিরা গান্ধী সম্পর্কে বড়ুয়ার এ মন্তব্য দিয়ে তোষামোদীর মাত্রা সম্পর্কে ধারণা করা যায়।

একনায়কসুলভ চেতনার ধারক রাজনীতিবিদরা ব্যক্তিপূজাকে ক্ষমতার মূলমন্ত্র বলে ভাবেন। শেখ মুজিবও তা ভেবেছেন, তার কন্যা শেখ হাসিনা আরও বেশি ভেবেছেন। ব্যক্তিপূজা যদি ক্ষমতার শীর্ষ আসনে আসীন কোনো রাজনীতিবিদের প্রাণসঞ্জীবনীতে পরিণত হয়, তাহলে তিনি এর অসারতা সম্পর্কে ধারণা করতে পারেন না। শেখ হাসিনাও পারেননি। তোষামোদকারীরা তার পিতার ক্ষেত্রে উদ্ভাবন করেছিল এক নেতা এক দেশ ..., তারাই শেখ হাসিনার ক্ষেত্রে উদ্ভাবন করেছিল, শেখ হাসিনার সরকার, বারবার দরকার। ক্ষমতায় থাকলে কেউ মহাভারতের ভবিষ্যদ্বাণী তোমাকে বধিবে যে গোকুলে বাড়িছে সে, স্মরণ রাখে না। শেখ হাসিনাও তা স্মরণ রাখেননি। তার অপশাসনে অতিষ্ঠ জনগণের ক্ষোভের আগ্নেয়গিরির বিস্ফোরণ যেকোনো সময় ঘটতে পারে, তাকে ঘিরে রাখা তোষামোদকারী এবং পাইক-বরকন্দাজ, এমনকি তার পোষ্য গোয়েন্দারা তাকে সে আভাস দিতে পারেনি। তাসের ঘরের মতো ভেঙে পড়েছিল তার ক্ষমতার মন্দির। তার দেড় দশকের রাজনৈতিক আধিপত্য যে শুধু পুরোনো দিনের রাজা-মহারাজা ও নবাবদের মতো একদল সুবিধাভোগী দরবারীর সৃষ্টি করেছিল, তা তিনি উপলব্ধি করতে পারেন, যখন রাজা লক্ষ্মণ সেনের মতো অসহায় অবস্থায় তাকে প্রাণভয়ে পালিয়ে যেতে হয়। দুনিয়াজুড়ে দেশে দেশে প্রতিটি স্বৈরশাসকের একই পরিণতি ঘটেছে এবং ঘটছে। এর সর্বশেষ দৃষ্টান্ত বাংলাদেশের শেখ হাসিনা এবং সিরিয়ার স্বৈরশাসক বাশার আল-আসাদ।

ইংরেজি-ভাষী বিশ্বে, কাল্ট শব্দটিকে নিন্দনীয় বিবেচনা করা হয়। শব্দটি উদ্ভব ল্যাটিন শব্দ cultus থেকে, যার অর্থ প্রার্থনা বা বন্দনা। রাজনৈতিক ব্যক্তিপূজা এবং আধ্যাত্মিক ব্যক্তিপূজার মধ্যে পার্থক্য হলো, আধ্যাত্মিক নেতা তার অনুসারীদের পরিচালিত করেন সংশ্লিষ্ট নেতার ধর্মবিশ্বাস অনুযায়ী তার ঈশ্বরের নামে। কিন্তু রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব নিজেকে ভাববাদী করে তোলেন সবকিছুর কৃতিত্ব নিজের দাবি করে। যে রাজনৈতিক ব্যবস্থার অংশ হিসেবে তার ভূমিকা রাখার কথা, সে ব্যবস্থাকে নিজের মর্জির অধীনস্থ করে ফেলেন, যা করেছিলেন বাংলাদেশের অবিসংবাদিত নেতার দাবিদার শেখ মুজিব। তিনি তার প্রতি জনগণের শ্রদ্ধা, ভালোবাসা ও আস্থাকে কাজে লাগিয়ে জনগণের ওপর তার যথেচ্ছচার প্রয়োগ করে নিজের, জনগণের ও দেশের সর্বনাশ ডেকে এনেছিলেন। ব্যক্তি যদি সব ক্ষমতার উৎস হয়ে ওঠেন, যেমন ফ্রান্সের রাজা চতুর্দশ লুই, জার্মানির চ্যান্সেলর এডলফ হিটলার হয়েছিলেন- তারা বিশ্বের আর কোনো শক্তিকে তাদের মোকাবিলায় মনে করতেন ক্ষমতাহীন চুনোপুঁটি। ফ্রান্সের রাজা চতুর্দশ লুই ১৬৪৩ সাল থেকে ৭২ বছরের বেশি সময় পর্যন্ত তার দেশ শাসন করেছেন নিরঙ্কুশভাবে। ক্ষমতার দাপট তাকে ভাবতে শিখিয়েছিল যে তিনিই রাষ্ট্রের সমার্থক এবং তিনি বলতে অভ্যস্ত ছিলেন, আমিই রাষ্ট্র। তিনি আরও বলতেন, যে ব্যক্তি নিজেকে জয় করতে পারেন, তার সামনে অন্য কিছুই টিকে থাকতে পারে না। কিন্তু তিনি যে জীবনভর নিজেকে রাষ্ট্র বলে দাবি করেছেন শেষ পর্যন্ত তার সেই ভ্রম কেটেছিল। তবে তার এই উপলব্ধি ঘটেছিল অনেক বিলম্বে, তার অন্তিম শয়ানে। শেষনিঃশ্বাস ত্যাগ করার আগে তিনি বলেন, আমি চলে যাচ্ছি, কিন্তু রাষ্ট্র সব সময় টিকে থাকবে।

কিন্তু বাংলাদেশের জন্য দুর্ভাগ্যজনক যে, বারবার নিজেদের ভুলের চরম খেসারত দিয়েও আওয়ামী লীগের কোনো পর্যায়ের নেতার সে উপলব্ধি ঘটে না। তারা বাংলাদেশকে মনে করেন তাদের জমিদারি এবং জনগণকে ভাবেন তাদের প্রজা। তারা শেখ মুজিবকে দেবতুল্য বিবেচনা করেন, তার আরাধনা করেন এবং অন্যদের বাধ্য করতে চান তাদের অনুকরণে শেখ মুজিবের, মুজিবকন্যার ও এমনকি তার পুত্রের আরাধনা করতে। দেশজুড়ে শেখ মুজিবের হাজার হাজার মূর্তি স্থাপন করে তাকে জাতিধর্মনির্বিশেষে সবার আরাধ্য করে তুলতে চেয়েছিলেন তারা। ব্যাপক জনগোষ্ঠীর ইচ্ছার বিরুদ্ধে দেশে দেশে যেখানেই কোনো বিশেষ জীবিত বা মৃত ব্যক্তিকে পূজা করার জন্য বাধ্যবাধকতা আরোপ করা হয়েছে, সেখানেই জনরোষে মূর্তি ভূলুণ্ঠিত হয়েছে। সাম্প্রতিক ইতিহাসে জার্মানিতে হিটলার, সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়নে লেনিন ও স্টালিন, চীনে মাও জে দং, রোমানিয়ার নিকোলাই চশেস্কু এবং ইরাকে সাদ্দাম হোসেনের হাজার হাজার মূর্তি উৎপাটিত ও ধ্বংস করা হয়েছে। এসব দৃষ্টান্ত সামনে থাকা সত্ত্বেও রাষ্ট্রের ব্যয়ে বাংলাদেশের আনাচকানাচে শেখ মুজিবের ছোটবড় শত শত মূর্তি ও ম্যুরাল স্থাপন করা কতটুকু সংগত হয়েছিল, ব্যক্তিপূজায় অন্ধ আওয়ামী পুরোহিতরা বিবেচনায় নেননি। কারণ তারা জনগণ বা জনমতের থোড়াই তোয়াক্কা করেন।

জার্মান একনায়ক হিটলার জনপ্রিয় ও জনগণের ভোটে নির্বাচিত শাসক ছিলেন। তিনি জার্মানি এবং তার অধিকৃত ভূখণ্ডের যত্রতত্র তার বিশাল বিশাল ছবি টাঙানো দেখতে ও তার মূর্তি স্থাপনে উৎসাহী ছিলেন। এসব প্রতীকও জনপ্রিয় হয়ে উঠেছিল, কারণ এগুলো ব্যাপকভাবে নাৎসি প্রচারের অংশ হিসেবে ব্যবহার করা হতো। হিটলারের জন্য নাৎসিরা তাদের আদর্শ হিসেবে গ্রহণ করেছিল : এক জনগোষ্ঠী, এক দেশ, এক নেতা (ein Volk, ein Reich, ein Führer)। নাৎসি প্রচারণা তাদের নেতাকে (ফুয়েরার) জার্মান জাতি ও জনগণের জীবন্ত প্রতীক হিসেবে চিত্রিত করেছিল, যা হিটলারের নাৎসি ধর্মকে আরও শক্তিশালী করেছিল। নাৎসি পার্টির দাবি হিটলারকে জার্মানির একক ত্রাণকর্তা এবং জার্মান জনগণের পিতা বানিয়েছিল।

শেখ মুজিবকে ব্যক্তিপূজার উপকরণে পরিণত করার সূচনা ঘটেছিল তার আকর্ষণীয় ক্ষমতা ও সহজাত দক্ষতার কারণে, যিনি তার কথার জাদুতে মানুষকে তার দিকে টানতে পারতেন। তিনি মানুষের মাঝে উন্মাদনা সৃষ্টি করে তাদের দিয়ে যা খুশি তাই করাতে পারতেন। রাজনৈতিক নেতা হয়েও তিনি নিজেকে অনেকটা আধ্যাত্মিক গুরুর মতো আবেদন সৃষ্টিকারী নেতায় পরিণত করতে সক্ষম হয়েছিলেন। পরিণাম শুভ হয়নি, বরং তার জন্য ও দেশের জন্য ধ্বংসাত্মক প্রমাণিত হয়েছে। তার ওপর বিশ্বাস স্থাপনকারী জনগণ প্রতারিত হয়েছে। রাজনৈতিক বক্তা হিসেবে তিনি জনগণকে ক্ষেপিয়ে তুলতে বা উদ্বুদ্ধ করতে যতটা সক্ষম ছিলেন, যখন শাসক হিসেবে তার ওপর রাষ্ট্রীয় কাঠামোর মধ্যে জনগণকে শাসন করার প্রকৃত দায়িত্ব অর্পিত হলো, তখন তিনি দায়িত্বের ওজন সামলাতে না পেরে নিজের অযোগ্যতা প্রমাণ করেন। তার ব্যর্থতায় জনগণ চরম আশাহত হয়। শেখ মুজিব তার ব্যর্থতা স্বীকার করার মতো ব্যক্তি ছিলেন না। তা ছাড়া তখনো তার তোষামোদ ও সুবিধাভোগীরা এক নেতা এক দেশ, বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ ধরনের স্লোগানে তাকে বুঁদ করে রেখেছিল। অতএব নিজের অযোগ্যতাকে আড়াল করতে শেখ মুজিব কঠোর হয়ে ওঠেন। কোনো ধরনের সমালোচনা ও রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে দমন করতে তিনি রক্ষীবাহিনী গঠন করেন। দেশকে গণতন্ত্রশূন্য, এমনকি রাজনীতিশূন্য করতে তিনি বাকশাল কায়েম করেন।

তার কন্যা পিতার স্বপ্ন বাস্তবায়নের নামে রাষ্ট্রের সব প্রতিষ্ঠানকে তার এখতিয়ারের অধীন করেছিলেন। নির্বাচনব্যবস্থা ভেঙে দিয়েছিলেন। ২০১৪ থেকে তাকে আর নির্বাচিত সরকারের প্রধানমন্ত্রী বলা যায় না। তিনি গায়ের জোরে, তার বিভিন্ন বাহিনীর শক্তির ওপর ভর করে ক্ষমতা ধরে রেখেছিলেন। স্বাধীন বাংলাদেশে দুই সামরিক শাসক জেনারেল জিয়াউর রহমান ও জেনারেল হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের আমলের চেয়ে শেখ হাসিনার স্বৈরশাসনে জনগণ হাজার গুণ বেশি অত্যাচারিত হয়েছে এবং দুর্নীতি অনেক বেশি ডালপালা ছড়িয়েছে। ছাত্র-জনতার বিপ্লব হাসিনার ক্ষমতার মসনদকে খান খান না করে দিলে জাতিকে আরও দুর্ভাগ্য পোহাতে হতো।

লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক, অনুবাদক, নিউইয়র্ক

এই বিভাগের আরও খবর
বিনিয়োগে শ্লথগতি
বিনিয়োগে শ্লথগতি
খুলে পড়ল বিমানের চাকা
খুলে পড়ল বিমানের চাকা
জুলুমের পরিণাম ভয়াবহ
জুলুমের পরিণাম ভয়াবহ
মানবপ্রেমিক হজরত শাহজালাল (রহ.)
মানবপ্রেমিক হজরত শাহজালাল (রহ.)
‘পুরানো সেই দিনের কথা’
‘পুরানো সেই দিনের কথা’
ভারত-পাকিস্তান ‘সন্ত্রাসের ভারসাম্য’
ভারত-পাকিস্তান ‘সন্ত্রাসের ভারসাম্য’
ইস্তাম্বুল শান্তি আলোচনা
ইস্তাম্বুল শান্তি আলোচনা
বাড়তি শুল্কের বোঝা
বাড়তি শুল্কের বোঝা
অপরিপক্ব বিষযুক্ত ফল নয়
অপরিপক্ব বিষযুক্ত ফল নয়
দোয়ায় যে কারণে কাজ হয় না
দোয়ায় যে কারণে কাজ হয় না
সাদ্দাম হোসেনের মিষ্টি আঙুর
সাদ্দাম হোসেনের মিষ্টি আঙুর
মুক্তিযুদ্ধ শেষ হয়নি, শেষ হওয়ারও নয়
মুক্তিযুদ্ধ শেষ হয়নি, শেষ হওয়ারও নয়
সর্বশেষ খবর
চাঁদপুরে ড্রেনের গ্যাস বিস্ফোরণে মা-ছেলেসহ আহত ৩
চাঁদপুরে ড্রেনের গ্যাস বিস্ফোরণে মা-ছেলেসহ আহত ৩

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বিএমইউতে ক্যানসার চিকিৎসার কার্যক্রম ফের চালু
বিএমইউতে ক্যানসার চিকিৎসার কার্যক্রম ফের চালু

৭ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও বেড়েছে লেনদেন
পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও বেড়েছে লেনদেন

৭ মিনিট আগে | বাণিজ্য

কলেজে অতিরিক্ত ফি নেওয়ার প্রতিবাদে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
কলেজে অতিরিক্ত ফি নেওয়ার প্রতিবাদে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় হঠাৎ বৃষ্টিতে স্বস্তি
কলাপাড়ায় হঠাৎ বৃষ্টিতে স্বস্তি

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে ট্রলারডুবিতে নিখোঁজ যুবকের লাশ উদ্ধার
মাদারীপুরে ট্রলারডুবিতে নিখোঁজ যুবকের লাশ উদ্ধার

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার
ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার

১৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বড়পুকুরিয়া কয়লা খনি শ্রমিকদের বিক্ষোভ মিছিল
বড়পুকুরিয়া কয়লা খনি শ্রমিকদের বিক্ষোভ মিছিল

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিডনিতে বর্ণাঢ্য বৈশাখী উৎসব
সিডনিতে বর্ণাঢ্য বৈশাখী উৎসব

২২ মিনিট আগে | পরবাস

এআইইউবি প্রিমিয়ার লীগ চ্যাম্পিয়নশিপ অনুষ্ঠিত
এআইইউবি প্রিমিয়ার লীগ চ্যাম্পিয়নশিপ অনুষ্ঠিত

৩০ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

লালমনিরহাটে হাসপাতালে দুদকের অভিযান
লালমনিরহাটে হাসপাতালে দুদকের অভিযান

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাকসু তফসিল ঘোষণার দাবিতে মানববন্ধন
রাকসু তফসিল ঘোষণার দাবিতে মানববন্ধন

৩৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের ডিজিটাল অন্তর্ভুক্তিতে জিএসএমএ নীতিমালা অনুসরণে অঙ্গীকার বাংলালিংকের
প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের ডিজিটাল অন্তর্ভুক্তিতে জিএসএমএ নীতিমালা অনুসরণে অঙ্গীকার বাংলালিংকের

৩৬ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

৩য় ওয়েস্টার্ন গ্রুপ প্রেসিডেন্ট কাপ গলফ টুর্নামেন্ট সমাপ্ত
৩য় ওয়েস্টার্ন গ্রুপ প্রেসিডেন্ট কাপ গলফ টুর্নামেন্ট সমাপ্ত

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

নেত্রকোনায় দুর্যোগ কমিটির জরুরি সভায় সতর্ক থাকার আহ্বান
নেত্রকোনায় দুর্যোগ কমিটির জরুরি সভায় সতর্ক থাকার আহ্বান

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দীর্ঘ ৬৫ বছরেও পূরণ হয়নি কাপ্তাই-রাজস্থলীবাসীর স্বপ্ন
দীর্ঘ ৬৫ বছরেও পূরণ হয়নি কাপ্তাই-রাজস্থলীবাসীর স্বপ্ন

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাক চাপায় নিহত ১
ট্রাক চাপায় নিহত ১

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বসুন্ধরা শুভসংঘ লক্ষ্মীপুর জেলা কমিটির আত্মপ্রকাশ ও বৃক্ষরোপণ
বসুন্ধরা শুভসংঘ লক্ষ্মীপুর জেলা কমিটির আত্মপ্রকাশ ও বৃক্ষরোপণ

৫০ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

অভিনেতা হয়েও যেভাবে ভারতীয় সেনাবাহিনীতে যোগ দেন নানা পাটেকর
অভিনেতা হয়েও যেভাবে ভারতীয় সেনাবাহিনীতে যোগ দেন নানা পাটেকর

৫১ মিনিট আগে | শোবিজ

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে দুইজনের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে দুইজনের মৃত্যু

৫২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাগেরহাটে বড় ভাইয়ের হাতে ছোট ভাই খুন
বাগেরহাটে বড় ভাইয়ের হাতে ছোট ভাই খুন

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা-জাপানের নারিতা রুটে ফ্লাইট স্থগিত করলো বিমান
ঢাকা-জাপানের নারিতা রুটে ফ্লাইট স্থগিত করলো বিমান

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ডিবি কার্যালয়ে নুসরাত ফারিয়াকে জিজ্ঞাসাবাদ চলছে
ডিবি কার্যালয়ে নুসরাত ফারিয়াকে জিজ্ঞাসাবাদ চলছে

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভিলার পর মার্তিনেজের পরবর্তী গন্তব্য কোথায়?
ভিলার পর মার্তিনেজের পরবর্তী গন্তব্য কোথায়?

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩ বিভাগে অতি ভারী বর্ষণের সতর্কতা
৩ বিভাগে অতি ভারী বর্ষণের সতর্কতা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদাবাজি মামলায় বহিষ্কৃত বিএনপি নেতা রিমান্ডে
চাঁদাবাজি মামলায় বহিষ্কৃত বিএনপি নেতা রিমান্ডে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দিনাজপুরে কৃষক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত
দিনাজপুরে কৃষক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় নারী কৃষকদের অংশগ্রহণে বুট ক্যাম্পিং কর্মশালা
কুয়াকাটায় নারী কৃষকদের অংশগ্রহণে বুট ক্যাম্পিং কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভিলার পর মার্তিনেজের পরবর্তী গন্তব্য কোথায়?
ভিলার পর মার্তিনেজের পরবর্তী গন্তব্য কোথায়?

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় বালতির পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
বগুড়ায় বালতির পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ এড়িয়ে সেভেন সিস্টার্সকে যুক্ত করতে নতুন প্রকল্প হাতে নিল ভারত
বাংলাদেশ এড়িয়ে সেভেন সিস্টার্সকে যুক্ত করতে নতুন প্রকল্প হাতে নিল ভারত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে ৩ মাস জেল খেটে ফিরেই বিমানবন্দরে আটক যুবলীগ নেতা
যুক্তরাষ্ট্রে ৩ মাস জেল খেটে ফিরেই বিমানবন্দরে আটক যুবলীগ নেতা

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশি পোশাকসহ বিভিন্ন পণ্য প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
ভারতের স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশি পোশাকসহ বিভিন্ন পণ্য প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

১৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

পাকিস্তানে হামলা নিয়ে বিভক্ত ভারতের রাজনীতি
পাকিস্তানে হামলা নিয়ে বিভক্ত ভারতের রাজনীতি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি থেকে ৪০ রোহিঙ্গাকে ধরে নিয়ে সাগরে ফেলে দিলো ভারত
দিল্লি থেকে ৪০ রোহিঙ্গাকে ধরে নিয়ে সাগরে ফেলে দিলো ভারত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ভারতের বড় বড় যুদ্ধবিমান ঘুড়ির মতো ভেঙেছে পাকিস্তান’
‘ভারতের বড় বড় যুদ্ধবিমান ঘুড়ির মতো ভেঙেছে পাকিস্তান’

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগ, ভারতীয় ইউটিউবার গ্রেফতার
পাকিস্তানের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগ, ভারতীয় ইউটিউবার গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দর থেকে আটক নুসরাত ফারিয়া
বিমানবন্দর থেকে আটক নুসরাত ফারিয়া

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শপথ ইস্যুতে যা বললেন ইশরাক
শপথ ইস্যুতে যা বললেন ইশরাক

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘বিরল’ সেই ছাগল ২৩ লাখে বিক্রি
‘বিরল’ সেই ছাগল ২৩ লাখে বিক্রি

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের প্রেসিডেন্ট পদে লড়বে বাংলাদেশ
জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের প্রেসিডেন্ট পদে লড়বে বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোরবানির হাট কাঁপাবে ৪০ মণ ওজনের সম্রাট
কোরবানির হাট কাঁপাবে ৪০ মণ ওজনের সম্রাট

১৭ ঘণ্টা আগে | হাটের খবর

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা : বেজে উঠল সাইরেন, প্রধান বিমানবন্দর বন্ধ
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা : বেজে উঠল সাইরেন, প্রধান বিমানবন্দর বন্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিবি কার্যালয়ে নেওয়া হচ্ছে নুসরাত ফারিয়াকে
ডিবি কার্যালয়ে নেওয়া হচ্ছে নুসরাত ফারিয়াকে

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতের মহাকাশ অভিযান ব্যর্থ, মাঝপথে বাতিল মিশন-রকেট ধ্বংস
ভারতের মহাকাশ অভিযান ব্যর্থ, মাঝপথে বাতিল মিশন-রকেট ধ্বংস

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩ হাজারের বেশি কবর খোঁড়া শয্যাশায়ী মনু মিয়ার প্রিয় ঘোড়াটি মেরে ফেলল দুর্বৃত্তরা
৩ হাজারের বেশি কবর খোঁড়া শয্যাশায়ী মনু মিয়ার প্রিয় ঘোড়াটি মেরে ফেলল দুর্বৃত্তরা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোক্তা ও ব্যবসায়ীদের স্বার্থে ভারত-বাংলাদেশের ব্যবসা চলমান থাকবে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
ভোক্তা ও ব্যবসায়ীদের স্বার্থে ভারত-বাংলাদেশের ব্যবসা চলমান থাকবে : বাণিজ্য উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বিস্ফোরণে কেঁপে উঠল ক্যালিফোর্নিয়ার শহর
বিস্ফোরণে কেঁপে উঠল ক্যালিফোর্নিয়ার শহর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজার ভিডিও নিজেদের হামলা বলে প্রচার! ভুয়া খবরে সয়লাব ভারতের মিডিয়া
গাজার ভিডিও নিজেদের হামলা বলে প্রচার! ভুয়া খবরে সয়লাব ভারতের মিডিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হজযাত্রীদের সুরক্ষায় নতুন উদ্যোগ সৌদি আরবের
হজযাত্রীদের সুরক্ষায় নতুন উদ্যোগ সৌদি আরবের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশি নাগরিক হিসেবে সব অধিকার ভোগ করার জন্য প্রস্তুত রয়েছি’
‘বাংলাদেশি নাগরিক হিসেবে সব অধিকার ভোগ করার জন্য প্রস্তুত রয়েছি’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লির গোলামি থেকে মুক্ত হয়ে ওয়াশিংটনের দাসত্ব মেনে নেওয়া হবে না : মামুনুল হক
দিল্লির গোলামি থেকে মুক্ত হয়ে ওয়াশিংটনের দাসত্ব মেনে নেওয়া হবে না : মামুনুল হক

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাক্ষুসে ব্যাংক পরিচালকরা অধরা
রাক্ষুসে ব্যাংক পরিচালকরা অধরা

১০ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

পাসপোর্টে ডলার এনডোর্সমেন্ট সর্বোচ্চ ফি ৩০০ টাকা নির্ধারণ
পাসপোর্টে ডলার এনডোর্সমেন্ট সর্বোচ্চ ফি ৩০০ টাকা নির্ধারণ

১৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

রবিবারের মধ্যে প্রজ্ঞাপন না হলে সোমবার থেকে আন্দোলনে যাবে সাত কলেজ
রবিবারের মধ্যে প্রজ্ঞাপন না হলে সোমবার থেকে আন্দোলনে যাবে সাত কলেজ

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভেঙে ফেলা হতে পারে মিঠুন চক্রবর্তীর মহারাষ্ট্রের বাড়ি
ভেঙে ফেলা হতে পারে মিঠুন চক্রবর্তীর মহারাষ্ট্রের বাড়ি

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানীর কয়েক জায়গায় সভা-সমাবেশে নিষেধাজ্ঞা
রাজধানীর কয়েক জায়গায় সভা-সমাবেশে নিষেধাজ্ঞা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

করিডর ও বন্দর বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া অন্তর্বর্তী সরকারের কাজ নয়
করিডর ও বন্দর বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া অন্তর্বর্তী সরকারের কাজ নয়

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে সংঘর্ষে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর ভাবমূর্তির পুনর্জাগরণ
ভারতের সঙ্গে সংঘর্ষে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর ভাবমূর্তির পুনর্জাগরণ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইসিসি’র পরোয়ানা : ভ্যাটিকান সফরও বাতিল করলেন নেতানিয়াহু
আইসিসি’র পরোয়ানা : ভ্যাটিকান সফরও বাতিল করলেন নেতানিয়াহু

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তলানিতে শেয়ারবাজার
তলানিতে শেয়ারবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতিহাসের পাতায় আলফাজ
ইতিহাসের পাতায় আলফাজ

মাঠে ময়দানে

নগর ভবনে তালা, অবাঞ্ছিত ঘোষণা উপদেষ্টাকে
নগর ভবনে তালা, অবাঞ্ছিত ঘোষণা উপদেষ্টাকে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অসময়ে তিস্তার রুদ্রমূর্তি
অসময়ে তিস্তার রুদ্রমূর্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

সবার এত প্রশংসা পুরো ক্যারিয়ারে পাইনি
সবার এত প্রশংসা পুরো ক্যারিয়ারে পাইনি

শোবিজ

খুলনায় সমাবেশে তারুণ্যের ঢল
খুলনায় সমাবেশে তারুণ্যের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপিতে যোগ দিতে পারবেন যারা
বিএনপিতে যোগ দিতে পারবেন যারা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির টার্গেট তরুণরা
বিএনপির টার্গেট তরুণরা

নগর জীবন

দিনদিন বাড়ছে অসন্তোষ
দিনদিন বাড়ছে অসন্তোষ

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজাদের জন্য প্রস্তুত জাতীয় স্টেডিয়াম
হামজাদের জন্য প্রস্তুত জাতীয় স্টেডিয়াম

মাঠে ময়দানে

পিএসএলে আজ মাঠে ফিরবেন সাকিব
পিএসএলে আজ মাঠে ফিরবেন সাকিব

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-ভারত ফাইনাল আজ
বাংলাদেশ-ভারত ফাইনাল আজ

মাঠে ময়দানে

ক্ষুদ্রঋণ ব্যাংক স্থাপনে গুরুত্বারোপ
ক্ষুদ্রঋণ ব্যাংক স্থাপনে গুরুত্বারোপ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিনেমা কেন মার খায়
সিনেমা কেন মার খায়

শোবিজ

রুলিংয়ে ক্ষুব্ধ ডোনাল্ড ট্রাম্প
রুলিংয়ে ক্ষুব্ধ ডোনাল্ড ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

কান কথা
কান কথা

শোবিজ

স্নাতকোত্তর প্রতিবন্ধীর খামারে গরুর সমাহার
স্নাতকোত্তর প্রতিবন্ধীর খামারে গরুর সমাহার

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্রিকেটারদের ইচ্ছাকে প্রাধান্য দেবে বিসিবি
ক্রিকেটারদের ইচ্ছাকে প্রাধান্য দেবে বিসিবি

মাঠে ময়দানে

হেরেই গেল ‘এ’ দল
হেরেই গেল ‘এ’ দল

মাঠে ময়দানে

ঈদে আসছে ‘নাদান’
ঈদে আসছে ‘নাদান’

শোবিজ

শিরোপা উৎসবে মাতোয়ারা মোহামেডান
শিরোপা উৎসবে মাতোয়ারা মোহামেডান

মাঠে ময়দানে

একঝাঁক তারকার ‘কিং’
একঝাঁক তারকার ‘কিং’

শোবিজ

প্রধান আসামির ফাঁসি, তিনজন খালাস
প্রধান আসামির ফাঁসি, তিনজন খালাস

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান ‘সন্ত্রাসের ভারসাম্য’
ভারত-পাকিস্তান ‘সন্ত্রাসের ভারসাম্য’

সম্পাদকীয়

পাসপোর্ট এনডোর্সমেন্ট ফি ৩০০ টাকা
পাসপোর্ট এনডোর্সমেন্ট ফি ৩০০ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

শারাপোভা প্রথম গ্র্যান্ড স্লাম জয় করেন ২০০৪ সালে
শারাপোভা প্রথম গ্র্যান্ড স্লাম জয় করেন ২০০৪ সালে

মাঠে ময়দানে

খোলাবাজারে ডলার বাড়ল আড়াই টাকা
খোলাবাজারে ডলার বাড়ল আড়াই টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লি বা ওয়াশিংটনের গোলামি নয়
দিল্লি বা ওয়াশিংটনের গোলামি নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনানিবাসসংলগ্ন এলাকায় সমাবেশ মিছিল নিষিদ্ধ
সেনানিবাসসংলগ্ন এলাকায় সমাবেশ মিছিল নিষিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা