শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৫৮, মঙ্গলবার, ০৩ জুন, ২০২৫

ফাঁকফোকর এবং দারিদ্র্য গণনা

আব্দুল বায়েস
অনলাইন ভার্সন
ফাঁকফোকর এবং দারিদ্র্য গণনা

‘আমরা নিশ্চয়ই পরচুলায় পাউডার মাখছি এবং এ জন্যই অনেক মানুষের রুটি নেই।’-জে জে রুশো

বিশ্বব্যাংকের হিসাবে গেল ৯ মাসে বাংলাদেশে অতিরিক্ত প্রায় ৩০ লাখ মানুষ দরিদ্র হয়েছে, যার মধ্যে প্রায় চার-পঞ্চমাংশ হলো নারী। প্রথম কথা, ব্যাপক দারিদ্র্য বেড়েছে এবং তা বৈষম্যমূলক। আচ্ছা, বাংলাদেশের গরিব মানুষের সংখ্যা কত? কত ভাগ মানুষ দারিদ্র্যরেখার নিচে বাস করে? কী হারে দারিদ্র্য হ্রাস পাচ্ছে প্রতিবছর? এমনতরো প্রশ্নের উত্তর দিতে গিয়ে যে অর্থনীতিবিদ তথা সমাজবিজ্ঞানী অঙ্কের আশ্রয় নেন, সেটি আজ সুবিদিত।

তারা যে কাজটি করে থাকেন, তা হচ্ছে বিভিন্ন সূচকের কিংবা দারিদ্র্যরেখার মাপকাঠিতে কিছু অনুপাত বা সংখ্যা বের করা। তবে সূচক বলি আর রেখা বলি, উপসংহার কিন্তু সংখ্যার মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকছে। অথচ বলা হয়ে থাকে  যে দারিদ্র্যদর্শনে পরিমাপযোগ্য উপাদান যেমন রয়েছে, তেমনি রয়েছে এমন সব উপাদান, যা সাধারণত সংখ্যার নিক্তিতে মাপা যায় না। তার পরও শুধু একটি সংখ্যা বা অনুপাত অনুসন্ধানে গবেষক গলদঘর্ম হচ্ছেন। তাই যখন অর্থনীতি বিষয়টির ওপর তির্যক সমালোচনার তীর ধেয়ে আসে এই বলে যে ‘ইদানীং’ অর্থনীতি মানে অঙ্ক (এবং সেই হেতু আতঙ্ক!), তখন বোধ হয় খুব একটা কিছু বলার থাকে না।

দুই

এই ইদানীং কথাটিও নাকি প্রায় ৪০০ বছরের পুরনো। উইলিয়াম পেটিকে জীবনযাত্রা পরিমাপের আদি উদ্যোক্তাদের একজন হিসেবে চিহ্নিত করা হয়ে থাকে। আর জীবনমানের প্রসঙ্গ এলে দারিদ্র্যের কথা তো এসেই যায়।

যা হোক, মূল প্রসঙ্গে যাওয়ার আগে বিশেষ কিছু বৈশিষ্ট্যের জন্য উইলিয়াম পেটিকে পাঠকের সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দেওয়া প্রয়োজন বলে মনে করছি। তিনি অক্সফোর্ডে শারীরবিদ্যার অধ্যাপক আবার গ্নোসামে তিনিই সংগীতের অধ্যাপক। পেটি একটি বিশেষ জাহাজ আবিষ্কার করেছিলেন, যদিও সমুদ্রের ঝড়ে জাহাজটি হারিয়ে যায়। আবার শিশু হত্যার দায়ে ফাঁসি হওয়া এক মহিলার দেহে প্রাণ সঞ্চার করার কারণে তাঁকে সমাজের ক্রুদ্ধ কুখ্যাতি অর্জন করতে হয়। মজার ব্যাপার, উইলিয়াম পেটিকে বর্তমান কালে ব্যবহূত জাতীয় উৎপাদন ও জাতীয় আয় পরিমাপের পথপ্রদর্শক হিসেবে বিবেচনা করা হয়ে থাকে।

অমর্ত্য সেন বলেছেন, ‘আজকের যাঁরা শুদ্ধতর পরিমাপপন্থী অর্থবিজ্ঞানী, তাঁদের কাছে উষ্ণ উজ্জীবন হতে পারে পেটির সেই সালংকার মন্তব্য : কোনো শব্দ নয়, গুরুত্ব দিতে হবে সংখ্যা বা পরিমাপকে।’

ওপরের বক্তব্য থেকে পাঠক যেন না ভাবেন ধান ভানতে গিয়ে শিবের গীত রচনা করা হলো। প্রকৃতপক্ষে বাংলাদেশে গরিব মানুষের সংখ্যা কত কিংবা গ্রামীণ খানাগুলোর কত ভাগ গরিব খানা অথবা দারিদ্র্যের প্রকোপ কী মাত্রায় কমছে- এই প্রশ্নের উত্তর পেতে হলে আমাদের অবশ্যই পরিমাপযোগ্য কোনো সূচকের দ্বারস্থ হতে হবে। তবে এটি ঠিক যে সূচক আর অনুপাত দিয়ে অনেক সময় দারিদ্র্যের প্রকৃত অবস্থা বের করা যায় না।

তিন

এমন সমালোচক আছেন, যাঁরা মনে করেন যে গরিব গণনা আর গবাদি পশু গণনা এক অর্থে একই কাজ। শুধু মাথা গুনতে হয়। কিন্তু প্রাণী ও মানুষের মধ্যে পার্থক্য এই যে খাবার ছাড়াও মানুষের আরো অনেক অভাব থাকে, যা প্রথাগত গণনাপদ্ধতি বিবেচনায় আনতে সক্ষম হয় না।  তা ছাড়া এই পদ্ধতি আপেক্ষিক বঞ্চনার বিষয়টিকে গুরুত্বসহকারে বিবেচনা করে বলে মনে হয় না। তবে স্বীকার করতে হবে যে দারিদ্র্যের বহুমাত্রিকতা স্বীকার করে নিয়ে রচিত মানব উন্নয়ন বা মানব দারিদ্র্য সূচক কিছুটা হলেও এ ধরনের ঘাটতি মেটাতে পেরেছে বলে ধারণা। 

যেমন- এক গবেষক তিনটি মাত্রিকতা নিয়ে একটি সূচক তৈরি করেছেন; যথা- হ্যাভিং, লাভিং ও বিয়িং। প্রথমটি অর্থনৈতিক সম্পদ (যেমন- ঘর, কর্মসংস্থান, স্বাস্থ্য ও শিক্ষা), দ্বিতীয়টি সামাজিক সম্পর্কে তুষ্টি এবং তৃতীয়টি রাজনৈতিক ক্ষমতায়ন, প্রাকৃতিক উপভোগ এবং কাজের তুষ্টি। যা হোক, এমনকি দারিদ্র্যের বহুমাত্রিকতা দেখতে গেলেও একটি নির্ধারিত মান লাগবে দরিদ্র ও অ-দরিদ্রের পার্থক্য করতে। তবে এটি সত্যি (এবং আগেও বলেছি) যে আয়ভিত্তিক পরিমাপ বহুমাত্রিক দারিদ্র্যকে যথাযথভাবে উপস্থাপন করতে সক্ষম হয় না তার পরও। অনেক সমালোচনা সত্ত্বেও নিম্নে বর্ণিত সূচকগুলো হচ্ছে বহুল ব্যবহৃত গরিব গণনার উৎস এবং নীতিনির্ধারক বা দাতাগোষ্ঠী এই সূচকের ভিত্তিতে নীতিমালা প্রণয়ন করে থাকে।

দারিদ্র্য পরিমাপের ক্ষেত্রে ‘মাথা গণনা অনুপাত’  একটি বহুল ব্যবহৃত পরিমাপ। সহজ কথায়, এই পরিমাপে সমাজের ন্যূনতম গ্রহণযোগ্য জীবনযাত্রার মান নির্দেশক একটি দারিদ্র্যরেখা স্থাপনা করা হয়। এই পদ্ধতিতে প্রাত্যহিক জীবনে প্রয়োজনীয় ক্যালরি বা ন্যূনতম পুষ্টি এবং বিভিন্ন ভোগ্যপণ্য  থেকে নির্ধারিত ক্যালরি সংগ্রহের খরচ বাজারদরে নির্ধারণ করা হয়। এই মাত্রার খরচ বা আয়কে দারিদ্র্যরেখা বলে। এবং এই রেখার নিচে বাসরত মোট খানার অংশকে শতাংশে প্রকাশ করে মাথা গণনা সূচক বের করা হয়। এখানে উল্লেখ করা যায় যে বেশির ভাগ ক্ষেত্রে জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থা (এফএও) কর্তৃক নির্ধারিত ন্যূনতম ক্যালরি চাহিদার মানদণ্ড ব্যবহার করা হয়ে থাকে। তবে খাদ্যবহির্ভূত প্রয়োজনীয় ব্যয় মেটানোর জন্য দারিদ্র্যরেখার সঙ্গে অতিরিক্ত খরচ হিসেবে একটি গুণক ব্যবহার করা হয়।

চার

তাত্ত্বিক বিবেচনা এবং অভিজ্ঞতালব্ধ নমুনা থেকে প্রতীয়মান হয় যে সমৃদ্ধ বিশ্বে দারিদ্র্যের অনড় অবস্থানের কারণ খুঁজতে হবে আর্থ-সামাজিক, মেটাবলিক এবং পরিবেশজনিত প্রক্রিয়ার মধ্যে। এই উপাদানগুলো আবার পরস্পর নির্ভরশীল হতে পারে। যেমন- একটি শিশুর সার্বিক উন্নয়নের পথে শিক্ষা, পুষ্টি গ্রহণ এবং স্বাস্থ্য পরিচর্যা হচ্ছে পরিপূরক উপকরণ। এর যেকোনো একটি সরিয়ে দিলে শিশুটির উন্নয়ন বাধাগ্রস্ত হবে। পরিপূরক উপকরণের অনুপস্থিতিতে যেকোনো সেবার প্রচ্ছায়া মূল্য নেই বললেই চলে। আমরা জানি, বেঁচে থাকতে হলে মানুষের প্রচুর পরিমাণ শক্তির প্রয়োজন হয়। পুষ্টিগত ভারসাম্য নিয়ে বেঁচে থাকা একজন মানুষ যে পরিমাণ শক্তি গ্রহণ করে, তার বেশির ভাগ (৬০ থেকে ৭৫ শতাংশ) ব্যয় হয় রক্ষণ কাজে; যেমন-

হৃদস্পন্দন, কিডনি, দৃষ্টিশক্তি ইত্যাদি একই পর্যায়ে ধরে রাখার কাজে। বাকি ৪০ থেকে ২৫ শতাংশ মর্জিমাফিক কর্মকাণ্ডে ব্যয় হয়। যেমন- কাজ ও বিশ্রাম। মনে রাখা দরকার, শরীরের প্রয়োজনীয় রক্ষণজনিত ব্যয় অনেকটা স্থায়ী খরচের মতো। এই স্থায়ী খরচই একটি দরিদ্র খানার সদস্যদের মধ্যে খাদ্যের অসম বণ্টনের কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে। বিষয়টি অনেকটা এ রকম : ধরা যাক যে ভারসাম্য পুষ্টির জন্য একজন মানুষের প্রতিদিন গড়পড়তা দুই হাজার ৫০০ কিলো ক্যালরি শক্তি প্রয়োজন। এখন যদি একটি চার সদস্যবিশিষ্ট দরিদ্র খানা প্রতিদিন পাঁচ হাজার ৫০০ ক্যালরি গ্রহণের সুযোগ পায়, তাহলে সদস্যদের জন্য খাদ্যের সমবণ্টন ওই খানাটিকে ধ্বংসের ঝুঁকির মধ্যে ফেলে দিতে পারে।

পাঁচ

তারা দণ্ডমুক্ততার সঙ্গে সমতা বিধান করতে পারে। এটি প্রমাণ করে যে বৈষম্যের উৎস হতে পারে দারিদ্র্য। সময়ের আবর্তনে কারো জন্য অপুষ্টিজনিত অবস্থা দারিদ্র্যফাঁদে পড়ার কারণ এবং পরিণতি উভয়ই হতে পারে। যুক্তিটি হলো, অপুষ্টিজনিত অবস্থা হিস্টেরিসিস ঘটাতে (যে ক্ষতচিহ্ন ধ্বংস হয় না) সাহায্য করে এবং এ ধরনের দারিদ্র্য বংশানুক্রমিক হতে পারে : একবার ফাঁদে পড়লে বংশধরদের এর থেকে বেরিয়ে আসা কঠিন হয়ে যায়। অর্থনীতি যদি খুব ধনী না হয় এবং সম্পদ বণ্টন খুব অসম থাকে, সে ক্ষেত্রে সম্পদহীন জনগোষ্ঠীর এ ধরনের ফাঁদে পড়ার ঝুঁকি থাকে বেশি। 

কোনো দেশে বড় মাত্রায় অপুষ্টির অনড় অবস্থান এবং যার জন্য দায়ী অপর্যাপ্ত খাবার, অস্বাস্থ্যকর পায়খানা এবং সুপেয় পানির অভাব নিশ্চিতভাবে ওই দেশটির অর্থনৈতিক অনগ্রসরতার নির্দেশক। উদাহরণস্বরূপ, কাজ করার ক্ষমতা ব্যাহত হওয়ার ঘটনা শিশুদের মাঝে শক্তিস্বল্পতা ও এনিমিয়ার সুপ্ত খরচ হিসেবে বিবেচিত। শক্তিশূন্যতা ভবিষ্যৎ উৎপাদনশীলতায় বিরূপ প্রভাব ফেলে। মূল্যটি হয়তো বা দিতে হয় পরের বছরগুলোতে, কিন্তু এটি দিতেই হয়।

ছয়

এই ৩০ লাখ নতুন দারিদ্র্যের পেছনে অনেক কারণ আছে, যার মধ্যে অনুমান করি- (ক) সরকারি সেবা খাতে বিপর্যয়; (খ) আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির ব্যাপক অবনতি; (গ) কম প্রবৃদ্ধি এবং (ঘ) স্থবির ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ; (ঙ) জিনিসপত্রের দাম ইত্যাদি। রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা না এলে যে ভবিষ্যতে দরিদ্রের সংখ্যা আরো বৃদ্ধি পাবে, তা বলাই বাহুল্য।

লেখক : অর্থনীতিবিদ, সাবেক উপাচার্য,  জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
লণ্ডভণ্ড শিল্প-বাণিজ্যে ‘মরণকামড়’ কেন
লণ্ডভণ্ড শিল্প-বাণিজ্যে ‘মরণকামড়’ কেন
জিয়া : অনন্য রাষ্ট্রনায়ক
জিয়া : অনন্য রাষ্ট্রনায়ক
মবের সংস্কৃতি, পাল্টা আঘাতের সূচনা
মবের সংস্কৃতি, পাল্টা আঘাতের সূচনা
নতুন বিনিয়োগের পথ রুদ্ধ হবে
নতুন বিনিয়োগের পথ রুদ্ধ হবে
কাঙ্ক্ষিত বৈষম্য হ্রাস অনর্জিত থেকে যাবে
কাঙ্ক্ষিত বৈষম্য হ্রাস অনর্জিত থেকে যাবে
এবার চমকপ্রদ কিছু করার সুযোগ নেই
এবার চমকপ্রদ কিছু করার সুযোগ নেই
বিশ্ব দুগ্ধ দিবস ও বাংলাদেশে দুগ্ধখাতের গুরুত্ব
বিশ্ব দুগ্ধ দিবস ও বাংলাদেশে দুগ্ধখাতের গুরুত্ব
অস্তিত্ব রক্ষার প্রশ্নে আমরা খাদের কিনারায়
অস্তিত্ব রক্ষার প্রশ্নে আমরা খাদের কিনারায়
জরুরি দেশকে গণতান্ত্রিক অবস্থায় ফিরিয়ে আনা
জরুরি দেশকে গণতান্ত্রিক অবস্থায় ফিরিয়ে আনা
ধর্মবাদিতা ও সাম্প্রদায়িকতা
ধর্মবাদিতা ও সাম্প্রদায়িকতা
গণমাধ্যম ও জিয়াউর রহমান
গণমাধ্যম ও জিয়াউর রহমান
সফল ও স্বাপ্নিক রাষ্ট্রনায়ক
সফল ও স্বাপ্নিক রাষ্ট্রনায়ক
সর্বশেষ খবর
প্রস্তুত গোর-এ শহীদ বড় ময়দান ঈদগাহ, ঈদ জামাত সকাল সাড়ে ৮টায়
প্রস্তুত গোর-এ শহীদ বড় ময়দান ঈদগাহ, ঈদ জামাত সকাল সাড়ে ৮টায়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদ্মা সেতু নির্মাণে মোবাইলে সারচার্জ বন্ধে আইনি নোটিশ
পদ্মা সেতু নির্মাণে মোবাইলে সারচার্জ বন্ধে আইনি নোটিশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিনিয়োগ বাড়াতে ব্যবসাবান্ধব পরিবেশে গুরুত্ব
বিনিয়োগ বাড়াতে ব্যবসাবান্ধব পরিবেশে গুরুত্ব

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

লণ্ডভণ্ড শিল্প-বাণিজ্যে ‘মরণকামড়’ কেন
লণ্ডভণ্ড শিল্প-বাণিজ্যে ‘মরণকামড়’ কেন

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ জুন)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খালেদা জিয়ার হাতে গুলশানের বাড়ির কাগজ তুলে দিলেন গণপূর্ত উপদেষ্টা
খালেদা জিয়ার হাতে গুলশানের বাড়ির কাগজ তুলে দিলেন গণপূর্ত উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেইজানি রেইনডার্সকে দলে ভেড়াল সিটি
টেইজানি রেইনডার্সকে দলে ভেড়াল সিটি

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুক্ষিগত হয়ে গেল জুলাই বিপ্লব?
কুক্ষিগত হয়ে গেল জুলাই বিপ্লব?

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জনগণের মতামত ছাড়াই বাজেট ঘোষণা
জনগণের মতামত ছাড়াই বাজেট ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ক্ষমতায় গেলে ১৮০ দিনে যা করবে বিএনপি
ক্ষমতায় গেলে ১৮০ দিনে যা করবে বিএনপি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এপ্রিল থেকে ২ লক্ষাধিক আফগান পাকিস্তান ছেড়েছে: ইসলামাবাদ
এপ্রিল থেকে ২ লক্ষাধিক আফগান পাকিস্তান ছেড়েছে: ইসলামাবাদ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নড়াইলে পুকুরের পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
নড়াইলে পুকুরের পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেক্সিকোতে বাস দুর্ঘটনায় নিহত ১১
মেক্সিকোতে বাস দুর্ঘটনায় নিহত ১১

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে নিষেধাজ্ঞা দিতে লন্ডনে বিক্ষোভ
ইসরায়েলকে নিষেধাজ্ঞা দিতে লন্ডনে বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাইবান্ধায় তিন নদীর পানি বাড়ছে
গাইবান্ধায় তিন নদীর পানি বাড়ছে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্ব পরিবেশ দিবসে নেত্রকোনায় ব্যতিক্রমী আয়োজন
বিশ্ব পরিবেশ দিবসে নেত্রকোনায় ব্যতিক্রমী আয়োজন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়েতে গাড়ির চাপ
ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়েতে গাড়ির চাপ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরিয়ায় থাকা তুরস্কের সেনারা এখনই ফিরছে না
সিরিয়ায় থাকা তুরস্কের সেনারা এখনই ফিরছে না

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে প্রবাসীর বাড়িতে ডাকাতি
নোয়াখালীতে প্রবাসীর বাড়িতে ডাকাতি

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিয়ারার সন্তানের জন্য উপহার পাঠালেন আলিয়া
কিয়ারার সন্তানের জন্য উপহার পাঠালেন আলিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জাপানে ফের কমলো জন্মহার, বাড়ছে উদ্বেগ
জাপানে ফের কমলো জন্মহার, বাড়ছে উদ্বেগ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবকের মরদেহ উদ্ধার
যুবকের মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় গত ২৪ ঘণ্টায় নিহত ৯৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় গত ২৪ ঘণ্টায় নিহত ৯৫

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বজ্রসহ বৃষ্টি ও ভারী বর্ষণ নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা
বজ্রসহ বৃষ্টি ও ভারী বর্ষণ নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক নেতাকর্মীরা আওয়ামী লীগের পথে হাঁটলে তাদের ক্ষমা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল
রাজনৈতিক নেতাকর্মীরা আওয়ামী লীগের পথে হাঁটলে তাদের ক্ষমা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির নতুন আর্থিক ও তহবিল পরিচালনা নীতিমালা প্রকাশ
এনসিপির নতুন আর্থিক ও তহবিল পরিচালনা নীতিমালা প্রকাশ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টেকনাফে ইয়াবাসহ আটক ১
টেকনাফে ইয়াবাসহ আটক ১

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চকরিয়ায় অস্ত্র তৈরির সরঞ্জামসহ আটক ১
চকরিয়ায় অস্ত্র তৈরির সরঞ্জামসহ আটক ১

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিকেলের পর জমে উঠেছে রাজধানীর পশুর হাট
বিকেলের পর জমে উঠেছে রাজধানীর পশুর হাট

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বরিশালে দুটি সাপ উদ্ধার
বরিশালে দুটি সাপ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
এবার সিরিয়া থেকে ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা!
এবার সিরিয়া থেকে ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪ শতাধিক মুক্তিযোদ্ধার সনদ বাতিল ইস্যু স্পষ্ট করলেন মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক উপদেষ্টা
৪ শতাধিক মুক্তিযোদ্ধার সনদ বাতিল ইস্যু স্পষ্ট করলেন মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ মুজিব-তাজউদ্দীনের মুক্তিযোদ্ধা সনদ বাতিলের খবরটি ভুয়া : ফারুকী
শেখ মুজিব-তাজউদ্দীনের মুক্তিযোদ্ধা সনদ বাতিলের খবরটি ভুয়া : ফারুকী

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের সদস্য হলো নতুন ৫ দেশ
জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের সদস্য হলো নতুন ৫ দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কম দামেও ক্রেতা মেলছে না ৩০ মণের ‘কালো পাহাড়’র
কম দামেও ক্রেতা মেলছে না ৩০ মণের ‘কালো পাহাড়’র

২২ ঘণ্টা আগে | হাটের খবর

হামজা-সোহেলের গোলে ভুটানকে হারাল বাংলাদেশ
হামজা-সোহেলের গোলে ভুটানকে হারাল বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্তে গ্রামবাসীর হাতে বিএসএফ সদস্য আটক
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্তে গ্রামবাসীর হাতে বিএসএফ সদস্য আটক

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরিয়ায় অস্ত্রভাণ্ডারে ইসরায়েলের ভয়াবহ বিমান হামলা
সিরিয়ায় অস্ত্রভাণ্ডারে ইসরায়েলের ভয়াবহ বিমান হামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্রামবাসীর হাতে আটক সেই বিএসএফ সদস্যকে ফেরত দিল বিজিবি
গ্রামবাসীর হাতে আটক সেই বিএসএফ সদস্যকে ফেরত দিল বিজিবি

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বজ্রসহ বৃষ্টি ও ভারী বর্ষণ নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা
বজ্রসহ বৃষ্টি ও ভারী বর্ষণ নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপিকে ক্ষমতায় আনার জন্য সংস্কার?
এনসিপিকে ক্ষমতায় আনার জন্য সংস্কার?

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঈদের আগে শেষ কর্মদিবস আজ, কাল থেকে লম্বা ছুটি
ঈদের আগে শেষ কর্মদিবস আজ, কাল থেকে লম্বা ছুটি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের হয়ে খেলতে ঢাকায় পা রাখলেন শামিত শোম
বাংলাদেশের হয়ে খেলতে ঢাকায় পা রাখলেন শামিত শোম

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-মিয়ানমার সম্মত হলেই মানবিক করিডোর সম্ভব : গোয়েন লুইস
বাংলাদেশ-মিয়ানমার সম্মত হলেই মানবিক করিডোর সম্ভব : গোয়েন লুইস

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গায় বাস-মাহেন্দ্র মুখোমুখী সংঘর্ষ, পিতা-পুত্রসহ নিহত ৫
ভাঙ্গায় বাস-মাহেন্দ্র মুখোমুখী সংঘর্ষ, পিতা-পুত্রসহ নিহত ৫

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে আজ জাতিসংঘে ভোট হতে পারে
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে আজ জাতিসংঘে ভোট হতে পারে

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেয়ের কান্নায় ক্ষিপ্ত হয়ে মাথা থেঁতলে হত্যার অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
মেয়ের কান্নায় ক্ষিপ্ত হয়ে মাথা থেঁতলে হত্যার অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের কর বিলকে ‘জঘন্য’ বললেন মাস্ক
ট্রাম্পের কর বিলকে ‘জঘন্য’ বললেন মাস্ক

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রতীকসহ নিবন্ধন ফিরে পাচ্ছে জামায়াত : ইসি
প্রতীকসহ নিবন্ধন ফিরে পাচ্ছে জামায়াত : ইসি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজার গোলে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ
হামজার গোলে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কা সফরের টেস্ট দল ঘোষণা, ফিরলেন এবাদত
শ্রীলঙ্কা সফরের টেস্ট দল ঘোষণা, ফিরলেন এবাদত

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাপানি নারীর বাড়ি থেকে ১০০ বিড়ালের মরদেহ উদ্ধার, অতঃপর…
জাপানি নারীর বাড়ি থেকে ১০০ বিড়ালের মরদেহ উদ্ধার, অতঃপর…

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে ‘বিপজ্জনক জীবাণু’ পাচারের অভিযোগে ২ চীনা নাগরিক গ্রেফতার
যুক্তরাষ্ট্রে ‘বিপজ্জনক জীবাণু’ পাচারের অভিযোগে ২ চীনা নাগরিক গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইশরাকের শপথের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় : ইসি
ইশরাকের শপথের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় : ইসি

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনের ফল প্রকাশ, উত্তীর্ণ ৬০৫২১
১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনের ফল প্রকাশ, উত্তীর্ণ ৬০৫২১

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পারিশ্রমিক ছাড়াই যে ছবিতে অভিনয় করেছিলেন অমিতাভ
পারিশ্রমিক ছাড়াই যে ছবিতে অভিনয় করেছিলেন অমিতাভ

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ছেলের বিলাসী জীবন নিয়ে বিতর্কের মুখে প্রধানমন্ত্রী বাবার পদত্যাগ
ছেলের বিলাসী জীবন নিয়ে বিতর্কের মুখে প্রধানমন্ত্রী বাবার পদত্যাগ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ লাখ টাকা ঘুষ দাবি : পুলিশের সেই এসআই ক্লোজড
৫ লাখ টাকা ঘুষ দাবি : পুলিশের সেই এসআই ক্লোজড

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকা কলা ঘরে দীর্ঘদিন ভালো রাখার উপায়
পাকা কলা ঘরে দীর্ঘদিন ভালো রাখার উপায়

১৮ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

খালেদা জিয়ার হাতে গুলশানের বাড়ির কাগজ তুলে দিলেন গণপূর্ত উপদেষ্টা
খালেদা জিয়ার হাতে গুলশানের বাড়ির কাগজ তুলে দিলেন গণপূর্ত উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডনে ইউনূস-তারেক বৈঠক হবে কি?
লন্ডনে ইউনূস-তারেক বৈঠক হবে কি?

প্রথম পৃষ্ঠা

বানরের পিঠা ভাগের পর নির্বাচন
বানরের পিঠা ভাগের পর নির্বাচন

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

টিউলিপ সিদ্দিকের ১৩ বছরের কর নথি জব্দ দুদকের
টিউলিপ সিদ্দিকের ১৩ বছরের কর নথি জব্দ দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

পবিত্র হজ আজ
পবিত্র হজ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

নাকাল চামড়াশিল্প
নাকাল চামড়াশিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘরমুখো জনস্রোত
ঘরমুখো জনস্রোত

প্রথম পৃষ্ঠা

এই ঈদেও জমেছে কেনাকাটা
এই ঈদেও জমেছে কেনাকাটা

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ ছাড়াও অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচন সম্ভব
আওয়ামী লীগ ছাড়াও অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচন সম্ভব

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন এলাকায় বন্যার শঙ্কা
নতুন এলাকায় বন্যার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশি ও ছোট গরুর চাহিদা বেশি
দেশি ও ছোট গরুর চাহিদা বেশি

পেছনের পৃষ্ঠা

মুক্তিযুদ্ধের সংজ্ঞা পরিবর্তন জরুরি কাজ নয়
মুক্তিযুদ্ধের সংজ্ঞা পরিবর্তন জরুরি কাজ নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

কুক্ষিগত হয়ে গেল জুলাই বিপ্লব?
কুক্ষিগত হয়ে গেল জুলাই বিপ্লব?

প্রথম পৃষ্ঠা

ঈদে ভোটের হাওয়া
ঈদে ভোটের হাওয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

২০ টাকার নতুন নোট বাতিল চায় হেফাজত
২০ টাকার নতুন নোট বাতিল চায় হেফাজত

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্ষমতায় গেলে ১৮০ দিনে যা করবে বিএনপি
ক্ষমতায় গেলে ১৮০ দিনে যা করবে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটি ঘোষণা
ছুটি ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

ঈদে জাতীয় চিড়িয়াখানায় বিশেষ প্রস্তুতি
ঈদে জাতীয় চিড়িয়াখানায় বিশেষ প্রস্তুতি

নগর জীবন

হাসিনার মতো উন্নয়নের সবক শোনাচ্ছে সরকার
হাসিনার মতো উন্নয়নের সবক শোনাচ্ছে সরকার

নগর জীবন

সন্ধ্যায় জেল থেকে বের হয়ে রাতেই ডাকাতির প্রস্তুতি!
সন্ধ্যায় জেল থেকে বের হয়ে রাতেই ডাকাতির প্রস্তুতি!

খবর

খালেদা জিয়ার হাতে বাড়ির কাগজ তুলে দিলেন উপদেষ্টা
খালেদা জিয়ার হাতে বাড়ির কাগজ তুলে দিলেন উপদেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন দফা সময় বাড়িয়েও শেষ হয়নি ৫৫৪ কোটি টাকার কাজ
তিন দফা সময় বাড়িয়েও শেষ হয়নি ৫৫৪ কোটি টাকার কাজ

নগর জীবন

ভুল সংবাদে ব্যবস্থা নেবে সরকার
ভুল সংবাদে ব্যবস্থা নেবে সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

নিষ্ঠুরতার চিত্র জানাতে হবে বিশ্ববাসীকে
নিষ্ঠুরতার চিত্র জানাতে হবে বিশ্ববাসীকে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউক্রেনকে ১ লাখ ড্রোন দিচ্ছে ব্রিটেন
ইউক্রেনকে ১ লাখ ড্রোন দিচ্ছে ব্রিটেন

পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার পবিত্র ঈদুল আজহা
শনিবার পবিত্র ঈদুল আজহা

প্রথম পৃষ্ঠা

ঈদ ছুটিতে ফুটবল উন্মাদনা
ঈদ ছুটিতে ফুটবল উন্মাদনা

মাঠে ময়দানে

জনগণের মতামত ছাড়াই বাজেট ঘোষণা
জনগণের মতামত ছাড়াই বাজেট ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

নেতানিয়াহুর সস্তা সংস্করণ হচ্ছেন মোদি
নেতানিয়াহুর সস্তা সংস্করণ হচ্ছেন মোদি

পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাক বিকল ১০ কিলোমিটার যানজট মহাসড়কে
ট্রাক বিকল ১০ কিলোমিটার যানজট মহাসড়কে

দেশগ্রাম