শিরোনাম
প্রকাশ: ০১:২৩, রবিবার, ০৩ আগস্ট, ২০২৫ আপডেট: ০১:২৩, রবিবার, ০৩ আগস্ট, ২০২৫

পিআর নিয়ে আমজনতার ভাবনা

মহিউদ্দিন খান মোহন
অনলাইন ভার্সন
পিআর নিয়ে আমজনতার ভাবনা

এবার একটু লম্বা সময় পরেই গ্রামের বাড়িতে গিয়েছিলাম গত ২৫ জুলাই শুক্রবার। এমনিতে প্রতি সপ্তাহে না হলেও দুই সপ্তাহ পার হলেই গ্রামের মানুষের মুখ দর্শন ও ভাববিনিময়ের জন্য মন আঁকুপাঁকু করে। এবার গিয়েছি প্রায় দেড় মাস পরে। গ্রামে গেলে মনে হয়, আপন নিবাসে ফিরে এলাম। অন্যরকম এক প্রশান্তিতে মন ভরে যায়। ঢাকা-খুলনা মহাসড়ক লাগোয়া আমার গ্রাম। গ্রামের মাথায় বাস স্টপেজকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠেছে একটি ছোট্ট বাজার। বাজারটি ছোট হলেও গুরুত্ব অনেক। এখানে রয়েছে কয়েকটি ‘অঘোষিত পার্লামেন্ট’। সেসব পার্লামেন্টের মধ্যে আজিমের চা কাম মুদি দোকান ও সিরাজ মিয়ার মিষ্টির দোকান অন্যতম।

এ পার্লামেন্টগুলোতে স্থানীয় থেকে শুরু করে জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক নানা বিষয়ে ‘ওপেন সেশন’ বসে দুই বেলা। সকালে একবার, বিকালে একবার। সবাই তাদের নিজ নিজ অভিমত ব্যক্ত করে। কখনো বেঁধে যায় তর্ক। তবে তা কখনোই সভ্যতার সীমা অতিক্রম করে না। সভ্যতার সীমা কথাটি বললাম, কারণ আজকাল আমাদের পথপ্রদর্শক রাজনীতিকরা একে অপরকে যেসব ভাষায় আক্রমণ করে বক্তৃতা-বিবৃতি দেন সেগুলোকে সভ্যতার সংজ্ঞায় ফেলতে মন চায় না। এমনকি একটি বড় রাজনৈতিক দলের দ্বিতীয় প্রধান নেতাকে উদ্দেশ করে সম্প্রতি দুটি সংগঠনের কর্মীরা প্রকাশ্য রাজপথে অশালীন-অশ্রাব্য ভাষায় যে স্লোগান দিয়েছে, তা অচিন্তনীয়। যেহেতু ওই দুটো সংগঠন ছাত্রদের, তাই আমরা ধরেই নিতে পারি মিছিলে স্লোগান দেওয়া ছেলেগুলো কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী। তবে তারা সভ্যতা-ভব্যতা কতটুকু শিখেছেন, তা নিয়ে সংশয় প্রকাশ করা বোধ করি অসমীচীন নয়।

যা-ই হোক যে কথা বলছিলাম। তো সেদিন বাস থেকে নামতেই বিএনপির স্নেহভাজন নেতা শাহিনুর ডেকে নিয়ে গেল সেই পার্লামেন্টে। আরও তিন-চারজন বসা। কুশলবিনিময় শেষ হতেই তারা জানতে চাইল পিআর কী? যতটুকু বিদ্যায় কুলোয় তাদের এ সম্পর্কে জ্ঞানদান করলাম। আমার জ্ঞান বিতরণ শেষ হওয়ার পর তারা জানতে চাইল, বিএনপি কেন পিআর পদ্ধতির বিরোধিতা করছে? এ পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে বিএনপির সমস্যা কী? তাদের সমস্যাটি বুঝিয়ে বলতেই শাহিনুর বলল, ‘কাকা, পিআর হলে যে আওয়ামী লীগ সহজেই পুনর্বাসিত হবে সেটা জানেন?’ জিজ্ঞেস করলাম কী রকম? সে বলল, ‘ধরেন দেশের মোট ভোটারের ৪০ শতাংশ বিএনপির, আওয়ামী লীগের এখন দুরবস্থা তাই মনে করলাম তাদের রয়েছে ২৫ শতাংশ। জাতীয় পার্টির ৮ থেকে ১০ শতাংশ, যেহেতু জামায়াতের এখন রমরমা অবস্থা তাই তাদের রয়েছে ৮ শতাংশ, আর এনসিপির ২ শতাংশ। বাকিটা অন্যান্য দলের।’

এরই মধ্যে একজন বলল, ‘আওয়ামী লীগ তো এখন নাই, তাদের ধরলেন কেন?’ শাহিনুর বলল, ‘আওয়ামী লীগের কয়েক শ নেতা নাই হয়ে গেছে। তাই বলে কি দলটির সমর্থকরা নাই হয়ে গেছে? এখন ধরেন ১৭ বছর আওয়ামী লীগ জাতীয় পার্টিকে বগলের নিচে রেখে লালনপালন করেছে, ভালো-মন্দ খাইয়ে বাঁচিয়ে রেখেছে। এখন তাদের দুঃসময়ে জাতীয় পার্টি কি আওয়ামী লীগকে সাহায্য করবে না? আওয়ামী লীগের ২৫ ও জাতীয় পার্টির ১০ মিলে হয়ে যাচ্ছে ৩৫ শতাংশ। তখন বিএনপির সঙ্গে আওয়ামী লীগ ও জাতীয় পার্টির সম্মিলিত ভোটের ব্যবধান হবে মাত্র ৫ শতাংশ। জামায়াত এনসিপির অবস্থান কোথায় দাঁড়াবে ভাবুন?’

পল্লি-পার্লামেন্টের অধিবেশন শেষে কথাগুলো নিয়ে ভাবছিলাম। সত্যিই তো! আওয়ামী লীগের নেতারা পালিয়ে গেলেও দলটির কর্মী-সমর্থকরা তো রয়ে গেছেন। ভোটের রাজনীতিতে তারা তো ফ্যাক্টর। ধরা যাক, আওয়ামী লীগ নির্বাচন করার অনুমতি পেল না। তাহলে দেশে অবস্থানরত দলটির নেতা-কর্মীরা কী করবে? তারা কি হাত গুটিয়ে বসে থাকবে? রসায়ন শাস্ত্রে ‘পদার্থের অবিনাশিতা’ নামে একটি তত্ত্ব আছে। এ তত্ত্বে বলা হয়, পদার্থের বিনাশ হয় না, এর আকৃতি-প্রকৃতি ও অবস্থার পরিবর্তন ঘটে। যেমন পানিকে তাপ দিলে তা বাষ্প হয়ে উড়ে যায়, আবার বৃষ্টি হয়ে নেমে আসে। সেই পানিকে হিমাঙ্কের নিচে তাপমাত্রায় রাখলে তা বরফে রূপান্তরিত হয়। আবার একসময় গলে তা পানিতে ফিরে আসে। তেমনি রাজনৈতিক কর্মীরা কখনো হারিয়ে যায় না, যদি তারা রাজনীতি থেকে অবসর না নেয়।

আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ যদি গোপনে জাতীয় পার্টির সঙ্গে আঁতাত করে এবং দলটির কর্মী-সমর্থকরা ভিন্ন পরিচয়ে নির্বাচনি মাঠে নামে, তাহলে কেউ তো তাদের বাধা দিতে পারবে না। জাতীয় পার্টির প্রার্থী হিসেবে লাঙ্গল মার্কা নিয়ে যদি আওয়ামী লীগ নির্বাচনি লড়াইয়ে অবতীর্ণ হয় এবং নির্বাচন পিআর পদ্ধতিতে হয় তাহলে ভোটের হিসাবে জাতীয় পার্টির ছদ্মাবরণে আওয়ামী লীগের পুনর্বাসন কি ঠেকিয়ে রাখা যাবে? অবশ্য সেটা সম্ভব যদি জাতীয় পার্টিকে নির্বাচনে অংশগ্রহণের অযোগ্য ঘোষণা করা হয়।

কিন্তু রাজনৈতিক বাস্তবতায় সেটা যে একেবারেই অসম্ভব, তা বলে বোঝানোর দরকার পড়ে না। ভোটের হিসাবের এ বাস্তবতা বোধ করি জামায়াতে ইসলামী ও তাদের মিত্র এনসিপি-ইসলামী আন্দোলন হিসাব করে দেখেনি। তারা হয়তো ভেবেছে এক শেখ হাসিনা ও তার কতিপয় সঙ্গী-সাংগাতকে বিতাড়িত করার মধ্য দিয়ে আওয়ামী লীগকে বাংলাদেশ থেকে মুছে ফেলা গেছে; কিন্তু তা যে হয়নি সেটা বুঝতে প্রখর বুদ্ধির দরকার পড়ে না।

জামায়াত-এনসিপি-ইসলামী আন্দোলন মনে করেছে, পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে সম্মিলিত ভোটসংখ্যায় সংসদে তারা বড়সড় শক্তি হিসেবে আবির্ভূত হবে। পাশাপাশি বিএনপিকে ক্ষমতা থেকে দূরে রাখতে না পারলেও দুর্বল করা যাবে। সম্ভবত তারা জাতীয় পার্টি ও আওয়ামী লীগের সম্ভাব্য আঁতাত ও তাদের সম্মিলিত ভোটসংখ্যার কথা মাথায় রাখছে না। একটি কথা সবারই মনে রাখা দরকার, এবার ভোট হবে (যখনই হোক) একটি নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে। আর নির্বাচন কমিশনও আগের যে কোনো সময়ের চেয়ে স্বাধীন। ফলে কেউ যদি মনে করেন ভোটের দিন আওয়ামী লীগের কর্মী-সমর্থকদের ভোট কেন্দ্রে যেতে দেবেন না, তাহলে ভুল করবেন। কেননা অমন আচরণ করলে পতিত আওয়ামী লীগের সঙ্গে তাদের কোনো পার্থক্যই থাকবে না।

গত ২৬ জুলাই বাংলাদেশ প্রতিদিনের প্রধান শিরোনাম ছিল- ‘বিএনপির উদ্বেগ পিআর’। প্রতিবেদনে বিএনপির উদ্বেগের কারণ হলো, সরকারের একটি ঘনিষ্ঠ অংশ এ ইস্যু সামনে এনে নির্বাচন পেছানোর চেষ্টা করতে পারে। তা ছাড়া ঐকমত্য কমিশন কোন পক্ষে রায় দেয়, সেটাও তাদের ভাবাচ্ছে। তারা মনে করে, পিআর পদ্ধতিতে ভোট হলে কোনো দলই সরকার গঠনের প্রয়োজনীয় সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাবে না। তারা বলছে, যদি একটি দল সর্বো”চ ৪০ শতাংশ ভোট পায়, তবে দলটি সাকল্যে আসন পাবে ১২০টি।

এ অবস্থায় কোয়ালিশন সরকার গঠিত হবে। আর কোয়ালিশন সরকারের অর্থই হলো কচুপাতার পানি। একটু এদিক-সেদিক হলেই বিপর্যয়। সুতরাং পিআর পদ্ধতির ভোট দেশে স্থিতিশীল সরকার প্রতিষ্ঠার পথে অন্তরায় হয়ে দেখা দিতে পারে। অথচ দেশের রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা ও অর্থনৈতিক অগ্রগতির জন্য একটি শক্তিশালী সরকার অতীব প্রয়োজন।

এ বিষয়ে বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেছেন, ‘আমাদের রাজনৈতিক ও সামাজিক ব্যবস্থায় মানুষ তার নির্দিষ্ট নির্বাচনি এলাকায় একজন ব্যক্তিকে জনপ্রতিনিধি হিসেবে দেখে অভ্যস্ত। যিনি তাদের প্রতিনিধিত্ব করবেন। তাকে দেখেই ভোট দেয়। একাধিক প্রতিনিধি মানুষের মধ্যে ভোটের প্রতি আগ্রহ কমিয়ে দেবে এবং কার্যকরী গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা হবে না।’ সালাহউদ্দিন আহমেদের কথাকে অযৌক্তিক বলে উড়িয়ে দেওয়ার উপায় নেই। কেননা স্থিতিশীল দেশের জন্য স্থিতিশীল সরকার প্রয়োজন। আর একটি সরকার তখনই স্থিতিশীল হতে পারে, যখন তা পার্লামেন্টে নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতার ভিত্তির ওপর দাঁড়িয়ে থাকে। ঝুলন্ত পার্লামেন্ট যে গণতন্ত্র বা দেশের অর্থনৈতিক অগ্রগতির জন্য মোটেই সহায়ক নয়, সেটা প্রমাণিত।

এদিকে কথা উঠেছে বিদ্যমান সংবিধান সংশোধন ও নির্বাচনি আইন পরিবর্তন না করে পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন অনুষ্ঠান সম্ভব কি না। মূল সমস্যাটা কিন্তু এখানেই। সংবিধান সংশোধন ও নির্বাচনি আইনের পরিবর্তন ছাড়া কীভাবে পিআর পদ্ধতিতে ভোট করা সম্ভব, সে প্রশ্নের জবাব কেউ দিচ্ছে না। ঐকমত্য কমিশন রাজনৈতিক দলগুলোর ঐকমত্য ছাড়াই দুয়েকটি সংগঠনের ইচ্ছার প্রতিফলন ঘটিয়ে পিআর চাপিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করে তাহলে নতুন জটিলতা সৃষ্টি হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। এমনকি বিষয়টি শেষ পর্যন্ত আদালত পর্যন্ত গড়াতে পারে। আর যেহেতু আদালত এখন আর কারও তল্পিবাহক নয়, তাই এ ক্ষেত্রে সংবিধানকে সমুন্নত রাখার বিষয়টিকেই তারা প্রাধান্য দেবে বলে জনমনের ধারণা। এরপরও যদি সরকার ও জাতীয় ঐকমত্য কমিশন পিআর পদ্ধতি মেনে নিতে রাজনৈতিক দলগুলোকে বাধ্য করার চেষ্টা করে, সেটা হবে দুর্ভাগ্যজনক এবং তা জনসাধারণকে আওয়ামী লীগ কর্তৃক সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনীকেই স্মরণ করিয়ে দেবে।

বাংলাদেশে এর আগেও রাজনীতি, ভোট পদ্ধতি নিয়ে নানা রকম গবেষণা হয়েছে, পরীক্ষা-নিরীক্ষা হয়েছে। পাকিস্তান আমলে স্বৈরশাসক আইউব খান নিজের ক্ষমতার মসনদকে সুরক্ষিত করতে চালু করেছিলেন ‘মৌলিক গণতন্ত্র’ নামে এক অভিনব ভোট পদ্ধতি। কিন্তু মানুষ তা গ্রহণ করেনি। তার মসনদও পাকাপোক্ত হয়নি। জনরোষের জোয়ারে তার সিংহাসন ও মৌলিক গণতন্ত্র তৃণকুটার মতো ভেসে গেছে। স্বাধীনতার পর ১৯৭৫ সালে শেখ মুজিবুর রহমান একদলীয় সরকার ও একদলীয় নির্বাচনব্যবস্থাার প্রচলন করতে চেয়েছিলেন। ওই বছরের মধ্য আগস্টে তার মর্মান্তিক মৃত্যুর সঙ্গে সঙ্গে সে ব্যবস্থারও অবসান হয়। এরপর শেখ মুজিবুর রহমান প্রবর্তিত রাষ্ট্রপতিশাসিত সরকারব্যবস্থাাও পরিবর্তিত হয় ১৯৯১ সালে।

জনমতকে উপেক্ষা করে ঐকমত্য কমিশন যদি তেমন অবিমৃশ্যকারী সিদ্ধান্ত নেয় এবং অন্তর্বর্তী সরকার তা বাস্তবায়নে প্রবৃত্ত হয়, তাহলে দেশের রাজনীতির বায়ুপ্রবাহের দিক পরিবর্তন হতে সময় লাগবে বলে মনে হয় না। মৃদুমন্দ হাওয়া যে কোনো সময় রূপ নিতে পারে দমকা কিংবা ঝোড়ো হাওয়ায়।

লেখক : সাংবাদিক ও রাজনীতি বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
অগ্রাধিকার কোনটি : সংস্কার না নির্বাচন?
অগ্রাধিকার কোনটি : সংস্কার না নির্বাচন?
মব সন্ত্রাস সভ্য সমাজে কাম্য নয়
মব সন্ত্রাস সভ্য সমাজে কাম্য নয়
দীর্ঘ মেয়াদে লক্ষ্য বাজার ও পণ্যের বহুমুখীকরণ
দীর্ঘ মেয়াদে লক্ষ্য বাজার ও পণ্যের বহুমুখীকরণ
খালেদা জিয়া হলেন গণতন্ত্রের অতন্দ্রপ্রহরী
খালেদা জিয়া হলেন গণতন্ত্রের অতন্দ্রপ্রহরী
শুল্ক হ্রাসে আত্মতুষ্টি নয়, বাণিজ্য কৌশল বদল জরুরি
শুল্ক হ্রাসে আত্মতুষ্টি নয়, বাণিজ্য কৌশল বদল জরুরি
একাত্তরে শ্রেণিমুক্তির মীমাংসা ঘটেনি
একাত্তরে শ্রেণিমুক্তির মীমাংসা ঘটেনি
ইসরায়েল মার্কা নির্বাচন চায় কারা
ইসরায়েল মার্কা নির্বাচন চায় কারা
প্রধান উপদেষ্টার আসন্ন মালয়েশিয়া সফর ও শ্রমবাজার নিয়ে আশাবাদ
প্রধান উপদেষ্টার আসন্ন মালয়েশিয়া সফর ও শ্রমবাজার নিয়ে আশাবাদ
বাণিজ্যচুক্তি : ভিয়েতনাম পারলে আমরা নয় কেন
বাণিজ্যচুক্তি : ভিয়েতনাম পারলে আমরা নয় কেন
রাজনীতিতে জনসমর্থন গুরুত্বপূর্ণ ফ্যাক্টর
রাজনীতিতে জনসমর্থন গুরুত্বপূর্ণ ফ্যাক্টর
এ দুর্যোগ ও দুর্বিপাকের শেষ কোথায়
এ দুর্যোগ ও দুর্বিপাকের শেষ কোথায়
সুখের সন্ধানে বাংলাদেশের ৫৪ বছর
সুখের সন্ধানে বাংলাদেশের ৫৪ বছর
সর্বশেষ খবর
লিজেন্ডস চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালে ডি ভিলিয়ার্সের ৪৭ বলে সেঞ্চুরি
লিজেন্ডস চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালে ডি ভিলিয়ার্সের ৪৭ বলে সেঞ্চুরি

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

কলম্বিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্টকে ১২ বছর গৃহবন্দী রাখার নির্দেশ
কলম্বিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্টকে ১২ বছর গৃহবন্দী রাখার নির্দেশ

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিয়ানমারে রুবিখনির শহরে জান্তার বিমান হামলায় নিহত অন্তত ১৩
মিয়ানমারে রুবিখনির শহরে জান্তার বিমান হামলায় নিহত অন্তত ১৩

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোমে পালিত হলো 'রেমিট্যান্স যোদ্ধা দিবস'
রোমে পালিত হলো 'রেমিট্যান্স যোদ্ধা দিবস'

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইতিহাস গড়েই জিততে হবে ইংল্যান্ডকে
ইতিহাস গড়েই জিততে হবে ইংল্যান্ডকে

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিআর নিয়ে আমজনতার ভাবনা
পিআর নিয়ে আমজনতার ভাবনা

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

অগ্রাধিকার কোনটি : সংস্কার না নির্বাচন?
অগ্রাধিকার কোনটি : সংস্কার না নির্বাচন?

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

‘অভিনন্দন লিজেন্ড’— শাহরুখকে এ আর রহমান
‘অভিনন্দন লিজেন্ড’— শাহরুখকে এ আর রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কক্সবাজার বিমানবন্দরের রানওয়েতে উড়োজাহাজের সঙ্গে কুকুরের ধাক্কা
কক্সবাজার বিমানবন্দরের রানওয়েতে উড়োজাহাজের সঙ্গে কুকুরের ধাক্কা

৩ ঘণ্টা আগে | এভিয়েশন

শচীনের রেকর্ড ছাড়িয়ে গেলেন জয়সওয়াল
শচীনের রেকর্ড ছাড়িয়ে গেলেন জয়সওয়াল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেনীতে রেমিট্যান্স যোদ্ধা দিবসে সম্মাননা ও শিক্ষাবৃত্তি প্রদান
ফেনীতে রেমিট্যান্স যোদ্ধা দিবসে সম্মাননা ও শিক্ষাবৃত্তি প্রদান

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১২ দিন পর রবিবার খুলছে মাইলস্টোন কলেজ
১২ দিন পর রবিবার খুলছে মাইলস্টোন কলেজ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এশিয়া কাপে বাংলাদেশের সব ম্যাচ আবুধাবিতে
এশিয়া কাপে বাংলাদেশের সব ম্যাচ আবুধাবিতে

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরে ৩ রেমিট্যান্স যোদ্ধাকে সম্মাননা প্রদান
চাঁদপুরে ৩ রেমিট্যান্স যোদ্ধাকে সম্মাননা প্রদান

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগমারায় শিক্ষকদের দক্ষতা উন্নয়নে দুই দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ
বাগমারায় শিক্ষকদের দক্ষতা উন্নয়নে দুই দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবারও পদ্মার ভাঙনে দিশেহারা কয়েক হাজার মানুষ
আবারও পদ্মার ভাঙনে দিশেহারা কয়েক হাজার মানুষ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সন্তানের শেষ মুহূর্তের গল্পে কাঁদলেন ‘জুলাইয়ের মায়েরা’
সন্তানের শেষ মুহূর্তের গল্পে কাঁদলেন ‘জুলাইয়ের মায়েরা’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পায়ের আঙুল এনে হাতে প্রতিস্থাপন, কুমিল্লার চিকিৎসকদের সাফল্য
পায়ের আঙুল এনে হাতে প্রতিস্থাপন, কুমিল্লার চিকিৎসকদের সাফল্য

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'দেশ বিশেষ অবস্থার ভেতর দিয়ে যাচ্ছে, সামনে আরো চ্যালেঞ্জ আছে'
'দেশ বিশেষ অবস্থার ভেতর দিয়ে যাচ্ছে, সামনে আরো চ্যালেঞ্জ আছে'

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝালকাঠিতে জুলাইয়ের মায়েরা শীর্ষক সমাবেশ অনুষ্ঠিত
ঝালকাঠিতে জুলাইয়ের মায়েরা শীর্ষক সমাবেশ অনুষ্ঠিত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালের কোচের দায়িত্বে আশরাফুল
বরিশালের কোচের দায়িত্বে আশরাফুল

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুতুবদিয়ায় ভেসে আসা মরদেহ জেলে মোনাফের
কুতুবদিয়ায় ভেসে আসা মরদেহ জেলে মোনাফের

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেনীতে বন্যায় বিপর্যস্ত জনপদ
ফেনীতে বন্যায় বিপর্যস্ত জনপদ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারুণ্যের শক্তিতে আগামীর বিশ্বকে নেতৃত্ব দেবে বাংলাদেশ : মেয়র শাহাদাত
তারুণ্যের শক্তিতে আগামীর বিশ্বকে নেতৃত্ব দেবে বাংলাদেশ : মেয়র শাহাদাত

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুলাই বিপ্লবের ছবি ইতিহাসের সাক্ষ্য হয়ে থাকবে: ডা. শাহাদাত হোসেন
জুলাই বিপ্লবের ছবি ইতিহাসের সাক্ষ্য হয়ে থাকবে: ডা. শাহাদাত হোসেন

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বগুড়ায় প্রাথমিক শিক্ষক প্রতিনিধি সম্মেলন
বগুড়ায় প্রাথমিক শিক্ষক প্রতিনিধি সম্মেলন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় বিদ্যুৎপৃষ্টে মা-ছেলের মৃত্যু
কুষ্টিয়ায় বিদ্যুৎপৃষ্টে মা-ছেলের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পণ্যে ২০ শতাংশ মার্কিন কাঁচামাল থাকলে শুল্ক লাগবে না : বিজিএমইএ সভাপতি
পণ্যে ২০ শতাংশ মার্কিন কাঁচামাল থাকলে শুল্ক লাগবে না : বিজিএমইএ সভাপতি

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্তে পদ্মা নদী থেকে দুই মরদেহ উদ্ধার
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্তে পদ্মা নদী থেকে দুই মরদেহ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ীতে বজ্রপাতে দুইজ‌নের মৃত্যু
রাজবাড়ীতে বজ্রপাতে দুইজ‌নের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ফের বিয়ের পরিকল্পনা তানিয়া বৃষ্টির, অভিনয় ছেড়ে স্থায়ী হতে চান বিদেশে
ফের বিয়ের পরিকল্পনা তানিয়া বৃষ্টির, অভিনয় ছেড়ে স্থায়ী হতে চান বিদেশে

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শতকোটি টাকা নিয়ে পালাল ‘ফ্লাইট এক্সপার্ট’!
শতকোটি টাকা নিয়ে পালাল ‘ফ্লাইট এক্সপার্ট’!

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে ইসরায়েলি কূটনীতিকদের আরব আমিরাত ছাড়ার নির্দেশ
যে কারণে ইসরায়েলি কূটনীতিকদের আরব আমিরাত ছাড়ার নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ পুলিশে ‘সুমাইয়া জাফরিন’ নামে কোনো কর্মকর্তা নেই : পুলিশ সদর দফতর
বাংলাদেশ পুলিশে ‘সুমাইয়া জাফরিন’ নামে কোনো কর্মকর্তা নেই : পুলিশ সদর দফতর

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ রবিবার
এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ রবিবার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াত আমিরের হার্টের বাইপাস সার্জারি সম্পন্ন
জামায়াত আমিরের হার্টের বাইপাস সার্জারি সম্পন্ন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া উত্তেজনা: পারমাণবিক সাবমেরিন শক্তিতে কে এগিয়ে?
যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া উত্তেজনা: পারমাণবিক সাবমেরিন শক্তিতে কে এগিয়ে?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৮তলা থেকে পড়েও অলৌকিকভাবে বেঁচে গেল ৩ বছরের শিশু!
১৮তলা থেকে পড়েও অলৌকিকভাবে বেঁচে গেল ৩ বছরের শিশু!

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছি
বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলন মাস্কের টেসলাকে ২৪৩ মিলিয়ন ডলার জরিমানা
ইলন মাস্কের টেসলাকে ২৪৩ মিলিয়ন ডলার জরিমানা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউএনও’র স্বাক্ষর জালিয়াতি, পদ হারালেন জামায়াত নেতা
ইউএনও’র স্বাক্ষর জালিয়াতি, পদ হারালেন জামায়াত নেতা

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফিরলেন আরও ৩৯ বাংলাদেশি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফিরলেন আরও ৩৯ বাংলাদেশি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় বিমান থেকে খাবার ফেলল ছয় দেশ
গাজায় বিমান থেকে খাবার ফেলল ছয় দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে কাল একাধিক কর্মসূচি, এড়িয়ে চলবেন যেসব সড়ক
রাজধানীতে কাল একাধিক কর্মসূচি, এড়িয়ে চলবেন যেসব সড়ক

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তিন অঞ্চলে একযোগে বেজে উঠল সাইরেন
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তিন অঞ্চলে একযোগে বেজে উঠল সাইরেন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই ঘোষণাপত্রের খসড়া চূড়ান্ত, ৫ আগস্ট জাতির সামনে উপস্থাপন
জুলাই ঘোষণাপত্রের খসড়া চূড়ান্ত, ৫ আগস্ট জাতির সামনে উপস্থাপন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায়েরবাজার গণকবরের ১১৪ জুলাই শহীদের মরদেহ তোলা হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
রায়েরবাজার গণকবরের ১১৪ জুলাই শহীদের মরদেহ তোলা হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা ৫ দিন অতিভারী বর্ষণের আভাস
টানা ৫ দিন অতিভারী বর্ষণের আভাস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে ট্রেনের ধাক্কা, নারী-শিশুসহ অটোরিকশার ৫ যাত্রী নিহত
কক্সবাজারে ট্রেনের ধাক্কা, নারী-শিশুসহ অটোরিকশার ৫ যাত্রী নিহত

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়ার কাছে পারমাণবিক সাবমেরিন মোতায়েন করে যে হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প
রাশিয়ার কাছে পারমাণবিক সাবমেরিন মোতায়েন করে যে হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংসদের বাইরে সংবিধান সংশোধনের কোনো সুযোগ নেই : আমীর খসরু
সংসদের বাইরে সংবিধান সংশোধনের কোনো সুযোগ নেই : আমীর খসরু

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কারখানা বন্ধের জন্য সরকার দায়ী না : শ্রম উপদেষ্টা
কারখানা বন্ধের জন্য সরকার দায়ী না : শ্রম উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার শান্তিতে নোবেলের জন্য ট্রাম্পকে মনোনয়ন দেবে কম্বোডিয়া
এবার শান্তিতে নোবেলের জন্য ট্রাম্পকে মনোনয়ন দেবে কম্বোডিয়া

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহবাগে সমাবেশ: জনভোগান্তির আশঙ্কায় ঢাকাবাসীর প্রতি দুঃখ প্রকাশ ছাত্রদলের
শাহবাগে সমাবেশ: জনভোগান্তির আশঙ্কায় ঢাকাবাসীর প্রতি দুঃখ প্রকাশ ছাত্রদলের

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জামায়াত আমির শফিকুর রহমানের ওপেন হার্ট সার্জারি আজ
জামায়াত আমির শফিকুর রহমানের ওপেন হার্ট সার্জারি আজ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচএসসি-বিসিএস পরীক্ষার্থীদের অতিরিক্ত সময় নিয়ে বের হওয়ার আহ্বান ডিএমপির
এইচএসসি-বিসিএস পরীক্ষার্থীদের অতিরিক্ত সময় নিয়ে বের হওয়ার আহ্বান ডিএমপির

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘সরকারি প্রাথমিকের শিক্ষার্থী ছাড়া অন্যরা বৃত্তি পরীক্ষা দিতে পারবে না’
‘সরকারি প্রাথমিকের শিক্ষার্থী ছাড়া অন্যরা বৃত্তি পরীক্ষা দিতে পারবে না’

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর

৮ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

গুলিস্তান সুন্দরবন স্কয়ার মার্কেটের আগুন নিয়ন্ত্রণে
গুলিস্তান সুন্দরবন স্কয়ার মার্কেটের আগুন নিয়ন্ত্রণে

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পণ্যে ২০ শতাংশ মার্কিন কাঁচামাল থাকলে শুল্ক লাগবে না : বিজিএমইএ সভাপতি
পণ্যে ২০ শতাংশ মার্কিন কাঁচামাল থাকলে শুল্ক লাগবে না : বিজিএমইএ সভাপতি

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপিতে ২০০ আসনে দেড় হাজার মনোনয়নপ্রত্যাশী
বিএনপিতে ২০০ আসনে দেড় হাজার মনোনয়নপ্রত্যাশী

প্রথম পৃষ্ঠা

চার-পাঁচ দিন কেন ক্রুশিয়াল
চার-পাঁচ দিন কেন ক্রুশিয়াল

প্রথম পৃষ্ঠা

অটোরিকশাটি ১ কিমি টেনে নিল ট্রেন
অটোরিকশাটি ১ কিমি টেনে নিল ট্রেন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয় দেখিয়ে থামিয়ে দেওয়া যাবে না
ভয় দেখিয়ে থামিয়ে দেওয়া যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

অনেক প্রত্যাশা এখনো অপূর্ণ
অনেক প্রত্যাশা এখনো অপূর্ণ

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মার এক ইলিশের দাম ১২৪৮০ টাকা
পদ্মার এক ইলিশের দাম ১২৪৮০ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

কাঁদলেন কাঁদালেন জুলাইয়ের মায়েরা
কাঁদলেন কাঁদালেন জুলাইয়ের মায়েরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্র আন্দোলন নিয়ে ঢাকাই ছবি
ছাত্র আন্দোলন নিয়ে ঢাকাই ছবি

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সাবিলার দিনকাল
সাবিলার দিনকাল

শোবিজ

বিদেশি কোম্পানির কমিশন এজেন্ট
বিদেশি কোম্পানির কমিশন এজেন্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশ থেকে এসে রাজনীতি নিয়ন্ত্রণ করতে চান তাঁরা
বিদেশ থেকে এসে রাজনীতি নিয়ন্ত্রণ করতে চান তাঁরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘোষণাপত্র প্রকাশের সিদ্ধান্ত থেকে সরে এসেছে এনসিপি
ঘোষণাপত্র প্রকাশের সিদ্ধান্ত থেকে সরে এসেছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেনীতে বন্যায় বিপর্যস্ত জনপদ লালমনিরহাটে তীব্র ভাঙন
ফেনীতে বন্যায় বিপর্যস্ত জনপদ লালমনিরহাটে তীব্র ভাঙন

পেছনের পৃষ্ঠা

পপকর্ন প্রস্তুুতি রাখো, শিগগিরই প্রেক্ষাগৃহে আসছি : শাহরুখ খান
পপকর্ন প্রস্তুুতি রাখো, শিগগিরই প্রেক্ষাগৃহে আসছি : শাহরুখ খান

শোবিজ

গ্যাং কালচার দ্বন্দ্বে বাড়ছে খুন
গ্যাং কালচার দ্বন্দ্বে বাড়ছে খুন

নগর জীবন

মার্কিন কাঁচামালে বাড়তি শুল্কছাড়
মার্কিন কাঁচামালে বাড়তি শুল্কছাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

খুলে যেতে পারে জায়ানের কপাল
খুলে যেতে পারে জায়ানের কপাল

মাঠে ময়দানে

পদত্যাগের এক দফা, শহীদ মিনারে মানুষের ঢল
পদত্যাগের এক দফা, শহীদ মিনারে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ পৌঁছাল চার টেরাবাইট ব্যান্ডউইথের মাইলফলকে
বাংলাদেশ পৌঁছাল চার টেরাবাইট ব্যান্ডউইথের মাইলফলকে

পেছনের পৃষ্ঠা

শাহবাগে ছাত্রদলের সমাবেশ আজ
শাহবাগে ছাত্রদলের সমাবেশ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পে কাঁপল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কাঁপল পাকিস্তান

পূর্ব-পশ্চিম

আবার এয়ার ইন্ডিয়ায় যান্ত্রিক ত্রুটি, উড্ডয়ন বাতিল
আবার এয়ার ইন্ডিয়ায় যান্ত্রিক ত্রুটি, উড্ডয়ন বাতিল

পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় ৩ বাংলাদেশি নিহত
মালয়েশিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় ৩ বাংলাদেশি নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

পরমাণু সাবমেরিন মোতায়েনের সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের
পরমাণু সাবমেরিন মোতায়েনের সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের

পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় নিহত আরও ১১১
গাজায় নিহত আরও ১১১

পূর্ব-পশ্চিম

কলকাতায় চুরির মোবাইল কিনে বিপাকে বাংলাদেশি
কলকাতায় চুরির মোবাইল কিনে বিপাকে বাংলাদেশি

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই ঘোষণাপত্র চূড়ান্ত, প্রকাশ ৫ আগস্ট
জুলাই ঘোষণাপত্র চূড়ান্ত, প্রকাশ ৫ আগস্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ অপকর্ম করতে চাইলে ছাড় নয়
আওয়ামী লীগ অপকর্ম করতে চাইলে ছাড় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসপাতালে আটক রোগী মুক্তি পেলেন ৩৫ হাজার টাকায়
হাসপাতালে আটক রোগী মুক্তি পেলেন ৩৫ হাজার টাকায়

পেছনের পৃষ্ঠা