শিরোনাম
প্রকাশ: ০১:২৩, রবিবার, ০৩ আগস্ট, ২০২৫ আপডেট: ০১:২৩, রবিবার, ০৩ আগস্ট, ২০২৫

পিআর নিয়ে আমজনতার ভাবনা

মহিউদ্দিন খান মোহন
অনলাইন ভার্সন
পিআর নিয়ে আমজনতার ভাবনা

এবার একটু লম্বা সময় পরেই গ্রামের বাড়িতে গিয়েছিলাম গত ২৫ জুলাই শুক্রবার। এমনিতে প্রতি সপ্তাহে না হলেও দুই সপ্তাহ পার হলেই গ্রামের মানুষের মুখ দর্শন ও ভাববিনিময়ের জন্য মন আঁকুপাঁকু করে। এবার গিয়েছি প্রায় দেড় মাস পরে। গ্রামে গেলে মনে হয়, আপন নিবাসে ফিরে এলাম। অন্যরকম এক প্রশান্তিতে মন ভরে যায়। ঢাকা-খুলনা মহাসড়ক লাগোয়া আমার গ্রাম। গ্রামের মাথায় বাস স্টপেজকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠেছে একটি ছোট্ট বাজার। বাজারটি ছোট হলেও গুরুত্ব অনেক। এখানে রয়েছে কয়েকটি ‘অঘোষিত পার্লামেন্ট’। সেসব পার্লামেন্টের মধ্যে আজিমের চা কাম মুদি দোকান ও সিরাজ মিয়ার মিষ্টির দোকান অন্যতম।

এ পার্লামেন্টগুলোতে স্থানীয় থেকে শুরু করে জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক নানা বিষয়ে ‘ওপেন সেশন’ বসে দুই বেলা। সকালে একবার, বিকালে একবার। সবাই তাদের নিজ নিজ অভিমত ব্যক্ত করে। কখনো বেঁধে যায় তর্ক। তবে তা কখনোই সভ্যতার সীমা অতিক্রম করে না। সভ্যতার সীমা কথাটি বললাম, কারণ আজকাল আমাদের পথপ্রদর্শক রাজনীতিকরা একে অপরকে যেসব ভাষায় আক্রমণ করে বক্তৃতা-বিবৃতি দেন সেগুলোকে সভ্যতার সংজ্ঞায় ফেলতে মন চায় না। এমনকি একটি বড় রাজনৈতিক দলের দ্বিতীয় প্রধান নেতাকে উদ্দেশ করে সম্প্রতি দুটি সংগঠনের কর্মীরা প্রকাশ্য রাজপথে অশালীন-অশ্রাব্য ভাষায় যে স্লোগান দিয়েছে, তা অচিন্তনীয়। যেহেতু ওই দুটো সংগঠন ছাত্রদের, তাই আমরা ধরেই নিতে পারি মিছিলে স্লোগান দেওয়া ছেলেগুলো কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী। তবে তারা সভ্যতা-ভব্যতা কতটুকু শিখেছেন, তা নিয়ে সংশয় প্রকাশ করা বোধ করি অসমীচীন নয়।

যা-ই হোক যে কথা বলছিলাম। তো সেদিন বাস থেকে নামতেই বিএনপির স্নেহভাজন নেতা শাহিনুর ডেকে নিয়ে গেল সেই পার্লামেন্টে। আরও তিন-চারজন বসা। কুশলবিনিময় শেষ হতেই তারা জানতে চাইল পিআর কী? যতটুকু বিদ্যায় কুলোয় তাদের এ সম্পর্কে জ্ঞানদান করলাম। আমার জ্ঞান বিতরণ শেষ হওয়ার পর তারা জানতে চাইল, বিএনপি কেন পিআর পদ্ধতির বিরোধিতা করছে? এ পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে বিএনপির সমস্যা কী? তাদের সমস্যাটি বুঝিয়ে বলতেই শাহিনুর বলল, ‘কাকা, পিআর হলে যে আওয়ামী লীগ সহজেই পুনর্বাসিত হবে সেটা জানেন?’ জিজ্ঞেস করলাম কী রকম? সে বলল, ‘ধরেন দেশের মোট ভোটারের ৪০ শতাংশ বিএনপির, আওয়ামী লীগের এখন দুরবস্থা তাই মনে করলাম তাদের রয়েছে ২৫ শতাংশ। জাতীয় পার্টির ৮ থেকে ১০ শতাংশ, যেহেতু জামায়াতের এখন রমরমা অবস্থা তাই তাদের রয়েছে ৮ শতাংশ, আর এনসিপির ২ শতাংশ। বাকিটা অন্যান্য দলের।’

এরই মধ্যে একজন বলল, ‘আওয়ামী লীগ তো এখন নাই, তাদের ধরলেন কেন?’ শাহিনুর বলল, ‘আওয়ামী লীগের কয়েক শ নেতা নাই হয়ে গেছে। তাই বলে কি দলটির সমর্থকরা নাই হয়ে গেছে? এখন ধরেন ১৭ বছর আওয়ামী লীগ জাতীয় পার্টিকে বগলের নিচে রেখে লালনপালন করেছে, ভালো-মন্দ খাইয়ে বাঁচিয়ে রেখেছে। এখন তাদের দুঃসময়ে জাতীয় পার্টি কি আওয়ামী লীগকে সাহায্য করবে না? আওয়ামী লীগের ২৫ ও জাতীয় পার্টির ১০ মিলে হয়ে যাচ্ছে ৩৫ শতাংশ। তখন বিএনপির সঙ্গে আওয়ামী লীগ ও জাতীয় পার্টির সম্মিলিত ভোটের ব্যবধান হবে মাত্র ৫ শতাংশ। জামায়াত এনসিপির অবস্থান কোথায় দাঁড়াবে ভাবুন?’

পল্লি-পার্লামেন্টের অধিবেশন শেষে কথাগুলো নিয়ে ভাবছিলাম। সত্যিই তো! আওয়ামী লীগের নেতারা পালিয়ে গেলেও দলটির কর্মী-সমর্থকরা তো রয়ে গেছেন। ভোটের রাজনীতিতে তারা তো ফ্যাক্টর। ধরা যাক, আওয়ামী লীগ নির্বাচন করার অনুমতি পেল না। তাহলে দেশে অবস্থানরত দলটির নেতা-কর্মীরা কী করবে? তারা কি হাত গুটিয়ে বসে থাকবে? রসায়ন শাস্ত্রে ‘পদার্থের অবিনাশিতা’ নামে একটি তত্ত্ব আছে। এ তত্ত্বে বলা হয়, পদার্থের বিনাশ হয় না, এর আকৃতি-প্রকৃতি ও অবস্থার পরিবর্তন ঘটে। যেমন পানিকে তাপ দিলে তা বাষ্প হয়ে উড়ে যায়, আবার বৃষ্টি হয়ে নেমে আসে। সেই পানিকে হিমাঙ্কের নিচে তাপমাত্রায় রাখলে তা বরফে রূপান্তরিত হয়। আবার একসময় গলে তা পানিতে ফিরে আসে। তেমনি রাজনৈতিক কর্মীরা কখনো হারিয়ে যায় না, যদি তারা রাজনীতি থেকে অবসর না নেয়।

আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ যদি গোপনে জাতীয় পার্টির সঙ্গে আঁতাত করে এবং দলটির কর্মী-সমর্থকরা ভিন্ন পরিচয়ে নির্বাচনি মাঠে নামে, তাহলে কেউ তো তাদের বাধা দিতে পারবে না। জাতীয় পার্টির প্রার্থী হিসেবে লাঙ্গল মার্কা নিয়ে যদি আওয়ামী লীগ নির্বাচনি লড়াইয়ে অবতীর্ণ হয় এবং নির্বাচন পিআর পদ্ধতিতে হয় তাহলে ভোটের হিসাবে জাতীয় পার্টির ছদ্মাবরণে আওয়ামী লীগের পুনর্বাসন কি ঠেকিয়ে রাখা যাবে? অবশ্য সেটা সম্ভব যদি জাতীয় পার্টিকে নির্বাচনে অংশগ্রহণের অযোগ্য ঘোষণা করা হয়।

কিন্তু রাজনৈতিক বাস্তবতায় সেটা যে একেবারেই অসম্ভব, তা বলে বোঝানোর দরকার পড়ে না। ভোটের হিসাবের এ বাস্তবতা বোধ করি জামায়াতে ইসলামী ও তাদের মিত্র এনসিপি-ইসলামী আন্দোলন হিসাব করে দেখেনি। তারা হয়তো ভেবেছে এক শেখ হাসিনা ও তার কতিপয় সঙ্গী-সাংগাতকে বিতাড়িত করার মধ্য দিয়ে আওয়ামী লীগকে বাংলাদেশ থেকে মুছে ফেলা গেছে; কিন্তু তা যে হয়নি সেটা বুঝতে প্রখর বুদ্ধির দরকার পড়ে না।

জামায়াত-এনসিপি-ইসলামী আন্দোলন মনে করেছে, পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে সম্মিলিত ভোটসংখ্যায় সংসদে তারা বড়সড় শক্তি হিসেবে আবির্ভূত হবে। পাশাপাশি বিএনপিকে ক্ষমতা থেকে দূরে রাখতে না পারলেও দুর্বল করা যাবে। সম্ভবত তারা জাতীয় পার্টি ও আওয়ামী লীগের সম্ভাব্য আঁতাত ও তাদের সম্মিলিত ভোটসংখ্যার কথা মাথায় রাখছে না। একটি কথা সবারই মনে রাখা দরকার, এবার ভোট হবে (যখনই হোক) একটি নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে। আর নির্বাচন কমিশনও আগের যে কোনো সময়ের চেয়ে স্বাধীন। ফলে কেউ যদি মনে করেন ভোটের দিন আওয়ামী লীগের কর্মী-সমর্থকদের ভোট কেন্দ্রে যেতে দেবেন না, তাহলে ভুল করবেন। কেননা অমন আচরণ করলে পতিত আওয়ামী লীগের সঙ্গে তাদের কোনো পার্থক্যই থাকবে না।

গত ২৬ জুলাই বাংলাদেশ প্রতিদিনের প্রধান শিরোনাম ছিল- ‘বিএনপির উদ্বেগ পিআর’। প্রতিবেদনে বিএনপির উদ্বেগের কারণ হলো, সরকারের একটি ঘনিষ্ঠ অংশ এ ইস্যু সামনে এনে নির্বাচন পেছানোর চেষ্টা করতে পারে। তা ছাড়া ঐকমত্য কমিশন কোন পক্ষে রায় দেয়, সেটাও তাদের ভাবাচ্ছে। তারা মনে করে, পিআর পদ্ধতিতে ভোট হলে কোনো দলই সরকার গঠনের প্রয়োজনীয় সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাবে না। তারা বলছে, যদি একটি দল সর্বো”চ ৪০ শতাংশ ভোট পায়, তবে দলটি সাকল্যে আসন পাবে ১২০টি।

এ অবস্থায় কোয়ালিশন সরকার গঠিত হবে। আর কোয়ালিশন সরকারের অর্থই হলো কচুপাতার পানি। একটু এদিক-সেদিক হলেই বিপর্যয়। সুতরাং পিআর পদ্ধতির ভোট দেশে স্থিতিশীল সরকার প্রতিষ্ঠার পথে অন্তরায় হয়ে দেখা দিতে পারে। অথচ দেশের রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা ও অর্থনৈতিক অগ্রগতির জন্য একটি শক্তিশালী সরকার অতীব প্রয়োজন।

এ বিষয়ে বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেছেন, ‘আমাদের রাজনৈতিক ও সামাজিক ব্যবস্থায় মানুষ তার নির্দিষ্ট নির্বাচনি এলাকায় একজন ব্যক্তিকে জনপ্রতিনিধি হিসেবে দেখে অভ্যস্ত। যিনি তাদের প্রতিনিধিত্ব করবেন। তাকে দেখেই ভোট দেয়। একাধিক প্রতিনিধি মানুষের মধ্যে ভোটের প্রতি আগ্রহ কমিয়ে দেবে এবং কার্যকরী গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা হবে না।’ সালাহউদ্দিন আহমেদের কথাকে অযৌক্তিক বলে উড়িয়ে দেওয়ার উপায় নেই। কেননা স্থিতিশীল দেশের জন্য স্থিতিশীল সরকার প্রয়োজন। আর একটি সরকার তখনই স্থিতিশীল হতে পারে, যখন তা পার্লামেন্টে নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতার ভিত্তির ওপর দাঁড়িয়ে থাকে। ঝুলন্ত পার্লামেন্ট যে গণতন্ত্র বা দেশের অর্থনৈতিক অগ্রগতির জন্য মোটেই সহায়ক নয়, সেটা প্রমাণিত।

এদিকে কথা উঠেছে বিদ্যমান সংবিধান সংশোধন ও নির্বাচনি আইন পরিবর্তন না করে পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন অনুষ্ঠান সম্ভব কি না। মূল সমস্যাটা কিন্তু এখানেই। সংবিধান সংশোধন ও নির্বাচনি আইনের পরিবর্তন ছাড়া কীভাবে পিআর পদ্ধতিতে ভোট করা সম্ভব, সে প্রশ্নের জবাব কেউ দিচ্ছে না। ঐকমত্য কমিশন রাজনৈতিক দলগুলোর ঐকমত্য ছাড়াই দুয়েকটি সংগঠনের ইচ্ছার প্রতিফলন ঘটিয়ে পিআর চাপিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করে তাহলে নতুন জটিলতা সৃষ্টি হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। এমনকি বিষয়টি শেষ পর্যন্ত আদালত পর্যন্ত গড়াতে পারে। আর যেহেতু আদালত এখন আর কারও তল্পিবাহক নয়, তাই এ ক্ষেত্রে সংবিধানকে সমুন্নত রাখার বিষয়টিকেই তারা প্রাধান্য দেবে বলে জনমনের ধারণা। এরপরও যদি সরকার ও জাতীয় ঐকমত্য কমিশন পিআর পদ্ধতি মেনে নিতে রাজনৈতিক দলগুলোকে বাধ্য করার চেষ্টা করে, সেটা হবে দুর্ভাগ্যজনক এবং তা জনসাধারণকে আওয়ামী লীগ কর্তৃক সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনীকেই স্মরণ করিয়ে দেবে।

বাংলাদেশে এর আগেও রাজনীতি, ভোট পদ্ধতি নিয়ে নানা রকম গবেষণা হয়েছে, পরীক্ষা-নিরীক্ষা হয়েছে। পাকিস্তান আমলে স্বৈরশাসক আইউব খান নিজের ক্ষমতার মসনদকে সুরক্ষিত করতে চালু করেছিলেন ‘মৌলিক গণতন্ত্র’ নামে এক অভিনব ভোট পদ্ধতি। কিন্তু মানুষ তা গ্রহণ করেনি। তার মসনদও পাকাপোক্ত হয়নি। জনরোষের জোয়ারে তার সিংহাসন ও মৌলিক গণতন্ত্র তৃণকুটার মতো ভেসে গেছে। স্বাধীনতার পর ১৯৭৫ সালে শেখ মুজিবুর রহমান একদলীয় সরকার ও একদলীয় নির্বাচনব্যবস্থাার প্রচলন করতে চেয়েছিলেন। ওই বছরের মধ্য আগস্টে তার মর্মান্তিক মৃত্যুর সঙ্গে সঙ্গে সে ব্যবস্থারও অবসান হয়। এরপর শেখ মুজিবুর রহমান প্রবর্তিত রাষ্ট্রপতিশাসিত সরকারব্যবস্থাাও পরিবর্তিত হয় ১৯৯১ সালে।

জনমতকে উপেক্ষা করে ঐকমত্য কমিশন যদি তেমন অবিমৃশ্যকারী সিদ্ধান্ত নেয় এবং অন্তর্বর্তী সরকার তা বাস্তবায়নে প্রবৃত্ত হয়, তাহলে দেশের রাজনীতির বায়ুপ্রবাহের দিক পরিবর্তন হতে সময় লাগবে বলে মনে হয় না। মৃদুমন্দ হাওয়া যে কোনো সময় রূপ নিতে পারে দমকা কিংবা ঝোড়ো হাওয়ায়।

লেখক : সাংবাদিক ও রাজনীতি বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
আগামীর রাষ্ট্রনায়কের প্রতি তারুণ্যের আস্থা
আগামীর রাষ্ট্রনায়কের প্রতি তারুণ্যের আস্থা
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা
পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা
বিনিয়োগ পরিবেশ প্রয়োজন
বিনিয়োগ পরিবেশ প্রয়োজন
ক্লিকের যুগে প্রিন্ট মিডিয়ার টিকে থাকার লড়াই
ক্লিকের যুগে প্রিন্ট মিডিয়ার টিকে থাকার লড়াই
বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য
বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য
মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে
মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে
আইনের প্রতি শ্রদ্ধার নতুন দৃষ্টান্ত সেনাবাহিনীর
আইনের প্রতি শ্রদ্ধার নতুন দৃষ্টান্ত সেনাবাহিনীর
মানসম্পন্ন শিক্ষা ছাড়া উন্নত জাতি গঠন সম্ভব নয়
মানসম্পন্ন শিক্ষা ছাড়া উন্নত জাতি গঠন সম্ভব নয়
সেনাবাহিনীকে নয়, দায়ী করুন অপরাধীকে
সেনাবাহিনীকে নয়, দায়ী করুন অপরাধীকে
অর্থনীতির সর্বনাশ : দুর্নীতির পৌষ মাস
অর্থনীতির সর্বনাশ : দুর্নীতির পৌষ মাস
স্পর্শকাতর পণ্যের সুরক্ষা উপেক্ষিত ছিল
স্পর্শকাতর পণ্যের সুরক্ষা উপেক্ষিত ছিল
সর্বশেষ খবর
সময় চেয়ে ৪ মাসেও প্রধান উপদেষ্টার সাক্ষাৎ পাননি বিজিএমইএ সভাপতি
সময় চেয়ে ৪ মাসেও প্রধান উপদেষ্টার সাক্ষাৎ পাননি বিজিএমইএ সভাপতি

৫৩ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

জলবায়ু সম্মেলনের আগে রক্তাক্ত রিও, নিহত ২০
জলবায়ু সম্মেলনের আগে রক্তাক্ত রিও, নিহত ২০

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলেজ ছাত্র তুহিন হত্যায় অভিযুক্তদের শাস্তির দাবি
কলেজ ছাত্র তুহিন হত্যায় অভিযুক্তদের শাস্তির দাবি

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় নতুন হামলার নির্দেশ নেতানিয়াহুর
গাজায় নতুন হামলার নির্দেশ নেতানিয়াহুর

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চসিকের চারজনের বিরুদ্ধে দুদকের চার্জশিট গ্রহণের শুনানি পেছাল
চসিকের চারজনের বিরুদ্ধে দুদকের চার্জশিট গ্রহণের শুনানি পেছাল

১৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হালদা নদীকে হেরিটেজ ঘোষণার গেজেট সংশোধন করা হবে : মৎস্য উপদেষ্টা
হালদা নদীকে হেরিটেজ ঘোষণার গেজেট সংশোধন করা হবে : মৎস্য উপদেষ্টা

২৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নারায়ণগঞ্জে ইজিবাইক চালককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ
নারায়ণগঞ্জে ইজিবাইক চালককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ক্রিকেট ইতিহাসে বিরল কীর্তি গড়লেন অ্যাশলে গার্ডনার
ক্রিকেট ইতিহাসে বিরল কীর্তি গড়লেন অ্যাশলে গার্ডনার

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে যুবককে কুপিয়ে এক লাখ টাকা ছিনতাই
রাজধানীতে যুবককে কুপিয়ে এক লাখ টাকা ছিনতাই

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাসিনার ফ্যাসিবাদী যাত্রা শুরু হয় ২৮ অক্টোবরের রক্তাক্ত তাণ্ডব দিয়ে : রিজভী
হাসিনার ফ্যাসিবাদী যাত্রা শুরু হয় ২৮ অক্টোবরের রক্তাক্ত তাণ্ডব দিয়ে : রিজভী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাপানের নতুন নেতৃত্ব থেকে ‘ইতিবাচক বার্তা’ লক্ষ্য করছে চীন
জাপানের নতুন নেতৃত্ব থেকে ‘ইতিবাচক বার্তা’ লক্ষ্য করছে চীন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আইসিসির ওপর ভারতের প্রভাব’ নিয়ে মুখ খুললেন সাবেক ম্যাচ রেফারি
‘আইসিসির ওপর ভারতের প্রভাব’ নিয়ে মুখ খুললেন সাবেক ম্যাচ রেফারি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘সাইয়ারা’র অভিনেত্রী এবার ভূতের সিনেমায়
‘সাইয়ারা’র অভিনেত্রী এবার ভূতের সিনেমায়

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারত হবে বিশ্বের সবচেয়ে ভয়ডরহীন দল : গম্ভীর
ভারত হবে বিশ্বের সবচেয়ে ভয়ডরহীন দল : গম্ভীর

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৯ বছর পর বগুড়ার শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ফিরল ক্রিকেট
১৯ বছর পর বগুড়ার শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ফিরল ক্রিকেট

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাবিতে জাতীয়তাবাদী শিক্ষক ফোরামের নেতৃত্বে অধ্যাপক শামছুল-জামাল-নজরুল
জাবিতে জাতীয়তাবাদী শিক্ষক ফোরামের নেতৃত্বে অধ্যাপক শামছুল-জামাল-নজরুল

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকায় বজ্রবৃষ্টির আভাস
ঢাকায় বজ্রবৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে বৃহৎ নির্বাচন পর্যবেক্ষক দল পাঠাবে ইইউ: রাষ্ট্রদূত মিলার
বাংলাদেশে বৃহৎ নির্বাচন পর্যবেক্ষক দল পাঠাবে ইইউ: রাষ্ট্রদূত মিলার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একাই ৮ উইকেট নিলেন শামি
একাই ৮ উইকেট নিলেন শামি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খালেদা জিয়াকে আপসহীন নেত্রী উল্লেখ করে স্মৃতিচারণ করলেন সাদিক কায়েম
খালেদা জিয়াকে আপসহীন নেত্রী উল্লেখ করে স্মৃতিচারণ করলেন সাদিক কায়েম

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ ২ নভেম্বর
১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ ২ নভেম্বর

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আসিফ নজরুলকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর
আসিফ নজরুলকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লাকসামে অস্ত্রসহ তিন কিশোর আটক
লাকসামে অস্ত্রসহ তিন কিশোর আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিফপ্রোর সেরা ২৬ জনের তালিকায় মেসি-রোনালদো
ফিফপ্রোর সেরা ২৬ জনের তালিকায় মেসি-রোনালদো

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুড়িগ্রামে জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক কর্মশালা
কুড়িগ্রামে জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক কর্মশালা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
ভালুকায় যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরও তিন মাদকবাহী নৌকায় মার্কিন হামলা, নিহত ১৪
আরও তিন মাদকবাহী নৌকায় মার্কিন হামলা, নিহত ১৪

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের নিচে সবুজায়নে ডিএনসিসি ও সেতু কর্তৃপক্ষের চুক্তি
এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের নিচে সবুজায়নে ডিএনসিসি ও সেতু কর্তৃপক্ষের চুক্তি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মনোহরদীতে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে র‌্যালি ও আলোচনা সভা
মনোহরদীতে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে র‌্যালি ও আলোচনা সভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অস্ট্রেলিয়ায় রূপার খনিতে বিস্ফোরণে নিহত ২
অস্ট্রেলিয়ায় রূপার খনিতে বিস্ফোরণে নিহত ২

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ইনানী নয়, কক্সবাজার শহর থেকেই সেন্টমার্টিন যাবে জাহাজ
ইনানী নয়, কক্সবাজার শহর থেকেই সেন্টমার্টিন যাবে জাহাজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের সঙ্গে ফের চালু হচ্ছে ইরান ও তুরস্কের সরাসরি ট্রেন সার্ভিস
পাকিস্তানের সঙ্গে ফের চালু হচ্ছে ইরান ও তুরস্কের সরাসরি ট্রেন সার্ভিস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মস্কোকে মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি বেলজিয়ামের
মস্কোকে মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি বেলজিয়ামের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নির্বাচনের আগেই গণভোটের সুপারিশ ঐকমত্য কমিশনের
জাতীয় নির্বাচনের আগেই গণভোটের সুপারিশ ঐকমত্য কমিশনের

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ
ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

টঙ্গীর ইমাম মুহিবুল্লাহ মিয়াজীকে অপহরণের ঘটনা মিথ্যা : জিএমপি
টঙ্গীর ইমাম মুহিবুল্লাহ মিয়াজীকে অপহরণের ঘটনা মিথ্যা : জিএমপি

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সালমানের মৃত্যুর সঠিক তদন্ত ও ন্যায়বিচার চেয়ে যা বললেন শাবনূর
সালমানের মৃত্যুর সঠিক তদন্ত ও ন্যায়বিচার চেয়ে যা বললেন শাবনূর

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হুতি কারাগার থেকে পাঁচ বছর পর মুক্তি পেলেন ইয়েমেনি মডেল ইনতিসার
হুতি কারাগার থেকে পাঁচ বছর পর মুক্তি পেলেন ইয়েমেনি মডেল ইনতিসার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ নিয়ে মেসির ইঙ্গিত: খেলতে চান, তবে শর্ত একটাই!
বিশ্বকাপ নিয়ে মেসির ইঙ্গিত: খেলতে চান, তবে শর্ত একটাই!

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অলিনের সেঞ্চুরিতে সিরিজে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ
অলিনের সেঞ্চুরিতে সিরিজে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আসিফ নজরুলকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর
আসিফ নজরুলকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিয়োগ বিষয়ে জরুরি নির্দেশনা
এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিয়োগ বিষয়ে জরুরি নির্দেশনা

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তত্ত্বাবধায়ক ফিরলেও নির্বাচন এ সরকারের অধীনেই হবে : শিশির মনির
তত্ত্বাবধায়ক ফিরলেও নির্বাচন এ সরকারের অধীনেই হবে : শিশির মনির

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অরুণাচলের কাছে চীনের ৩৬টি বিমান বাংকার, চিন্তায় ভারত
অরুণাচলের কাছে চীনের ৩৬টি বিমান বাংকার, চিন্তায় ভারত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এই মুহূর্তে আওয়ামী লীগ কোনো রাজনৈতিক শক্তি নয়: নাহিদ
এই মুহূর্তে আওয়ামী লীগ কোনো রাজনৈতিক শক্তি নয়: নাহিদ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পকে নোবেল পুরষ্কারে মনোনয়ন দেবেন জাপানি প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পকে নোবেল পুরষ্কারে মনোনয়ন দেবেন জাপানি প্রধানমন্ত্রী

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার

২২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জাতীয় নির্বাচনের দিনই গণভোট হতে হবে : আমীর খসরু
জাতীয় নির্বাচনের দিনই গণভোট হতে হবে : আমীর খসরু

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘কাঠগোলাপ’ প্রদর্শিত হলে আইনানুগ ব্যবস্থা
‘কাঠগোলাপ’ প্রদর্শিত হলে আইনানুগ ব্যবস্থা

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খালেদা জিয়াকে আপসহীন নেত্রী উল্লেখ করে স্মৃতিচারণ করলেন সাদিক কায়েম
খালেদা জিয়াকে আপসহীন নেত্রী উল্লেখ করে স্মৃতিচারণ করলেন সাদিক কায়েম

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পারমাণবিক ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা না করে যুদ্ধ শেষ করুন, পুতিনকে ট্রাম্প
পারমাণবিক ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা না করে যুদ্ধ শেষ করুন, পুতিনকে ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির পরও হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েল
যুদ্ধবিরতির পরও হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএলে দল নিতে আগ্রহী যে ১০ ফ্র্যাঞ্চাইজি
বিপিএলে দল নিতে আগ্রহী যে ১০ ফ্র্যাঞ্চাইজি

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বোরকা বিতর্কে জোব্বা পরে কোরআন হাতে ক্লাস নিয়ে আরেক শিক্ষকের প্রতিবাদ
বোরকা বিতর্কে জোব্বা পরে কোরআন হাতে ক্লাস নিয়ে আরেক শিক্ষকের প্রতিবাদ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমানের দিকে চোখ তুরস্কের, যুক্তরাজ্যের সঙ্গে ১১ বিলিয়নের চুক্তি
অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমানের দিকে চোখ তুরস্কের, যুক্তরাজ্যের সঙ্গে ১১ বিলিয়নের চুক্তি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্ত থেকে পাঠানো চোরাচালানের বেলুন গুলি করে নামাবে লিথুয়ানিয়া
সীমান্ত থেকে পাঠানো চোরাচালানের বেলুন গুলি করে নামাবে লিথুয়ানিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ত্র মামলায় সম্রাটের যাবজ্জীবন
অস্ত্র মামলায় সম্রাটের যাবজ্জীবন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের অন্ধ্র উপকূলে ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় মন্থা, রেড অ্যালার্ট
ভারতের অন্ধ্র উপকূলে ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় মন্থা, রেড অ্যালার্ট

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’ : ভারতের উপকূলীয় এলাকার স্কুল-কলেজ বন্ধ ঘোষণা
ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’ : ভারতের উপকূলীয় এলাকার স্কুল-কলেজ বন্ধ ঘোষণা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংসদ ব্যর্থ হলে প্রস্তাবগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হবে: আলী রীয়াজ
সংসদ ব্যর্থ হলে প্রস্তাবগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হবে: আলী রীয়াজ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক