শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৩৭, বুধবার, ৩০ জুলাই, ২০২৫

প্রধান উপদেষ্টার আসন্ন মালয়েশিয়া সফর ও শ্রমবাজার নিয়ে আশাবাদ

এ কে এম আতিকুর রহমান
অনলাইন ভার্সন
প্রধান উপদেষ্টার আসন্ন মালয়েশিয়া সফর ও শ্রমবাজার নিয়ে আশাবাদ

আগস্ট মাসে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস এক সরকারি সফরে মালয়েশিয়া যাবেন। এটি একটি দ্বিপক্ষীয় সফর হবে। মূলত জুলাই মাসেই তাঁর মালয়েশিয়া সফরে যাওয়ার প্রস্তাব ছিল। কিন্তু সে সময় তাঁর নানা ব্যস্ততা থাকবে বিধায় সফরটি আগস্ট মাসে আয়োজন করা হয়। দ্বিপক্ষীয় বৈঠকে বাংলাদেশের পক্ষ থেকে যেসব বিষয় উত্থাপন করা হবে, সেগুলোর মধ্যে মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশ থেকে কর্মী প্রেরণ এবং সে দেশে কর্মরত আমাদের অভিবাসীদের সমস্যাদি অবশ্যই অন্তর্ভুক্ত থাকবে বলে মনে করি।

জানা মতে, প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে মালয়েশিয়া সরকার এবং সে দেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতার যে উষ্ণ ব্যক্তিগত সম্পর্ক রয়েছে, দুই দেশের সম্পর্ক আরো শক্তিশালী করতে সেই সুযোগটি অবশ্যই কাজে আসবে। দ্বিপক্ষীয় বৈঠকে দুই দেশের স্বার্থসংশ্লিষ্ট সব বিষয় নিয়ে বিস্তারিত কথাবার্তা হবে। সেসব বিষয়ের মধ্যে আমাদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি হবে মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশি শ্রমিকদের নিয়োগ এবং সেখানে কর্মরত বাংলাদেশি কর্মীদের কল্যাণ।

আগে বিচ্ছিন্নভাবে গেলেও ১৯৮৯ সাল থেকে নিয়মিতভাবে মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশি কর্মীদের যাওয়া শুরু হয়। কিন্তু নিয়োগপ্রক্রিয়াসহ অন্যান্য ক্ষেত্রে আমাদের কর্মীদের শোষণ, প্রতারণা ও বিভিন্ন হয়রানির শিকার হতে হয়। এসব কারণ দেখিয়ে মালয়েশিয়া সরকার বেশ কয়েকবারই (১৯৯৬, ২০০১, ২০০৯, ২০১৮ ও ২০২৪ সালে) বাংলাদেশ থেকে কর্মী নেওয়ার ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে। মূল কারণগুলো ছিল বাংলাদেশি কর্মীদের উচ্চ অভিবাসন ব্যয়, নিয়োগকারীদের কর্মসংস্থানের সামর্থ্যের অতিরিক্ত সংখ্যায় কর্মী নেওয়া এবং অবৈধভাবে অবস্থান করা বাংলাদেশি কর্মীর সংখ্যা বৃদ্ধি।

এসব মাথায় রেখে ২০১২ সালের নভেম্বর মাসে দুই দেশের মধ্যে ‘জিটুজি’ পদ্ধতিতে কর্মী নিয়োগ সংক্রান্ত একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়। ওই প্রক্রিয়ায় একজন কর্মীর অভিবাসন ব্যয় ছিল ৩৫ হাজার টাকারও কম। কিন্তু ওই পদ্ধতিতে এজেন্সিগুলোর সম্পৃক্ততা না থাকায় মাত্র ১০ হাজার কর্মী মালয়েশিয়ায় যাওয়ার পরপরই স্বার্থান্বেষী মহলের হস্তক্ষেপে প্রক্রিয়াটির অপমৃত্যু ঘটে। ২০১৬ সালে ‘জিটুজি প্লাস’ নামের একটি নতুন সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরের মাধ্যমে মাত্র ১০টি রিক্রুটিং এজেন্সির একটি সিন্ডিকেটকে বাংলাদেশ থেকে কর্মী প্রেরণের দায়িত্ব দেওয়া হয়। ২০১৮ সালের মে মাসে মালয়েশিয়ায় সরকারের পরিবর্তন হলে আমাদের কর্মী নিয়োগে আবার নিষেধাজ্ঞা নেমে আসে। যা হোক, ২০২১ সালের ১৯ ডিসেম্বর নতুন সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরের মাধ্যমে ১০টি এজেন্সির সিন্ডিকেটের পরিবর্তে ২৫টি এজেন্সির, যা পরে ১০০টি এজেন্সির সিন্ডিকেটে পরিণত হয়।

জানা মতে, ১০০ এজেন্সির সিন্ডিকেট ২০২২ সালের জুলাই থেকে ২০২৪ সালের ৩১ মে পর্যন্ত মালয়েশিয়ায় যেতে ইচ্ছুক চার লাখ ৯৩ হাজার ৬৪২ জন কর্মীর ছাড়পত্র পেলেও ১৬ হাজার ৯৭০ জন কর্মী নির্দিষ্ট সময় অতিক্রান্ত হওয়ায় যেতে পারেননি। উল্লেখ্য, ২০২৪ সালের জুন মাসে মালয়েশিয়া সরকার বাংলাদেশ থেকে কর্মী নেওয়া বন্ধ করে দেয়। এদিকে ওই বছরের ৪ অক্টোবর মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের বাংলাদেশে এক সংক্ষিপ্ত সফরকালে যেতে না-পারা কর্মীদের বিষয়টি উত্থাপন করা হলে মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী তাঁদের নেওয়ার ব্যাপারে ইতিবাচক মত প্রকাশ করেন। ওই কর্মীদের নিয়ে নাটকের সমাপ্তি বোধ হয় এখনো হয়নি।

গত মে মাসে বাংলাদেশের প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টার নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধিদল বাংলাদেশ থেকে কর্মী নেওয়ার ব্যাপারে মালয়েশিয়ার মানবসম্পদ ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রীদের সঙ্গে আলোচনার জন্য মালয়েশিয়া সফর করে। দুই পক্ষের মধ্যে অনুষ্ঠিত বৈঠকে দুটি বিষয়কে অগ্রাধিকার দেওয়া হয়- মালয়েশিয়ায় কর্মরত বাংলাদেশি কর্মীদের বেতন ও সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করা এবং আরো স্বচ্ছ ও নৈতিক নিয়োগ কাঠামোর আওতায় নতুনভাবে কর্মী নিয়োগের একটি প্রক্রিয়ার রূপরেখা তৈরি করা।

ওই সফরের ধারাবাহিকতায় মে মাসেই ঢাকায় মালয়েশিয়া-বাংলাদেশ জয়েন্ট ওয়ার্কিং গ্রুপের একটি বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। তাতে অন্যান্য বিষয়ের সঙ্গে বাংলাদেশ থেকে কর্মী নেওয়া শুরু করলে কী প্রক্রিয়ায় তা সম্পন্ন করা হবে, অর্থাৎ আগের মতো কিছু রিক্রুটিং এজেন্সির সিন্ডিকেট, নাকি বাংলাদেশের সব রিক্রুটিং এজেন্সি কর্মী প্রেরণের সুযোগ পাবে, সে বিষয়টিও আলোচিত হয়।

দুই দেশের মধ্যে অনুষ্ঠিত এই দুটি আলোচনা যদিও আমাদের মালয়েশিয়া যেতে আগ্রহী কর্মীদের আশার আলো দেখাচ্ছে, কিন্তু যে প্রক্রিয়ায় কর্মী প্রেরণ করা হবে তা দেখার অপেক্ষায় থাকতে হবে। যদি সেই প্রক্রিয়াটি কর্মীবান্ধব না হয় এবং অভিবাসী কর্মী হিসেবে প্রাপ্য অধিকার নিশ্চিত করতে না পারে, তাহলে সে ধরনের পদ্ধতি গ্রহণের ব্যাপারে সরকারকে সতর্ক থাকতে হবে। একটি শোষণহীন, নিরাপদ ও কর্মীবান্ধব নিয়োগ পদ্ধতি যাতে বাস্তবায়ন করা যায়, যেখানে রিক্রুটিং এজেন্সিগুলোর স্বার্থও রক্ষিত হয়, সে বিষয়ে উভয় পক্ষকে গুরুত্ব দিতে হবে।

মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশি কর্মী প্রেরণের ক্ষেত্রে আমাদের অভিজ্ঞতা কখনোই ভালো ছিল না। কখনো সিন্ডিকেট, কখনো উভয় দিকের কিছু লোভী চক্র বাংলাদেশ থেকে কর্মী নিয়োগ প্রক্রিয়াকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছে এবং ফল হিসেবে নিষেধাজ্ঞা নেমে এসেছে। মাঝখানে ওইসব কর্মীর পকেট থেকে হাজার হাজার কোটি টাকা গিয়ে জমা পড়েছে সিন্ডিকেটের বা চক্রের লোকজনের পকেটে। যেমন- ২০২১ সালের সমঝোতা অনুযায়ী কর্মীপ্রতি সর্বোচ্চ ব্যয় ৭৮ হাজার ৯৯০ টাকা নির্ধারিত থাকা সত্ত্বেও একজন কর্মীকে সাড়ে চার থেকে সাত লাখ টাকা পর্যন্ত দিতে হয়েছে। ব্যয় নির্ধারণ করে দিলেই সরকারের দায়িত্ব পালন শেষ হয়ে যায় না, যথাযথ মনিটর করতে হয়। সেটি কখনো করা হয়েছে বলে মনে হয় না।

তবে অল্প সময়ের জন্য হলেও একবার ব্যতিক্রম ঘটেছিল। সেটি ২০১২ সালের নভেম্বরে স্বাক্ষরিত জিটুজি পদ্ধতিতে কর্মী নিয়োগ সংক্রান্ত সমঝোতা স্মারকের মাধ্যমে। দুঃখজনক হলেও সত্য, অত্যন্ত ক্ষমতাশালী সিন্ডিকেটের হস্তক্ষেপে দুই বছরের মাথায় মাত্র ৩৫ হাজার টাকা অভিবাসন ব্যয়ের ওই পদ্ধতির অকালমৃত্যু ঘটে। এরপর আবার বাংলাদেশের কর্মীদের জীবন চলে যায় সিন্ডিকেটের হাতে। তাহলে কি আমাদের কর্মীদের ও রিক্রুটিং এজেন্সিগুলোর স্বার্থ সংরক্ষণ করে একটি গ্রহণযোগ্য অভিবাসীবান্ধব নিয়োগপ্রক্রিয়া বাস্তবায়ন করা যাবে না? কিভাবে কর্মীবান্ধব নিয়োগ পদ্ধতি বাস্তবায়ন করা যায় তা নিয়ে বর্তমান সরকারকে কাজ করতে হবে।

আসলে এ ক্ষেত্রে কোনো ইতিবাচক উন্নতি ঘটাতে হলে মালয়েশিয়া ও বাংলাদেশ উভয় পক্ষকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে। কারণ উভয় প্রান্তেই স্বার্থান্বেষী মহলের জাল পাতা রয়েছে। ওই জাল পাতার যেন আর সুযোগ না পায় সেই ব্যবস্থা গ্রহণই একমাত্র পথ। দুই দেশের সরকার যদি কর্মীদের স্বার্থকে অগ্রাধিকার দেওয়ার ব্যাপারে আন্তরিক ও দৃঢ়প্রতিজ্ঞ হয়, তাহলেই কর্মীবান্ধব নিয়োগপ্রক্রিয়া প্রতিষ্ঠা সম্ভব। রিক্রুটিং এজেন্সিগুলোকে সম্পৃক্ত করে ২০১২ সালের জিটুজি পদ্ধতির অনুসরণে (ন্যূনতম অভিবাসন ব্যয়ে) একটি পদ্ধতির সমঝোতা করা গেলে সবার জন্যই মঙ্গল। আর সেটিই হতে পারে এ ক্ষেত্রে একটি গ্রহণযোগ্য স্থায়ী প্রক্রিয়া।

আমরা আশাবাদী, প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের আসন্ন মালয়েশিয়া সফরে সেই সুখবরটা আমাদের মালয়েশিয়ায় অভিবাসনপ্রত্যাশী কর্মীদের আমরা দিতে পারব। তবে এখন থেকেই সংশ্লিষ্ট দপ্তরগুলোকে তার প্রস্তুতি নেওয়া শুরু করতে হবে। শুধু বক্তৃতায় যতই রেমিট্যান্স যোদ্ধা বলা হোক না কেন, তাঁদের পাশে দাঁড়ানোর এটিই হতে পারে সবচেয়ে বড় অঙ্গীকার।

লেখক : সাবেক রাষ্ট্রদূত ও সচিব।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
আদর্শ প্রস্তুতি ছাড়া ক্রিকেট বিশ্বকাপে নারী দল
আদর্শ প্রস্তুতি ছাড়া ক্রিকেট বিশ্বকাপে নারী দল
পাহাড়ে অশান্তির বিষ টার্গেট সেনাবাহিনী
পাহাড়ে অশান্তির বিষ টার্গেট সেনাবাহিনী
বাংলাদেশ ব্যাংকের নীতি সহায়তা আরো সহজ করা প্রয়োজন
বাংলাদেশ ব্যাংকের নীতি সহায়তা আরো সহজ করা প্রয়োজন
ভোক্তার ন্যায্য অধিকার: বাজারে স্বচ্ছতা আনতে প্রয়োজন আইন সংস্কার
ভোক্তার ন্যায্য অধিকার: বাজারে স্বচ্ছতা আনতে প্রয়োজন আইন সংস্কার
দেশের রাজনৈতিক সংস্কৃতিতে অশ্লীল গালিগালাজ
দেশের রাজনৈতিক সংস্কৃতিতে অশ্লীল গালিগালাজ
সংক্ষুব্ধ মানুষ, কিন্তু প্রকাশের পথ পাচ্ছে না
সংক্ষুব্ধ মানুষ, কিন্তু প্রকাশের পথ পাচ্ছে না
নির্বাচনের আগে অর্থনৈতিক পরিকল্পনা জানান
নির্বাচনের আগে অর্থনৈতিক পরিকল্পনা জানান
সেনা সাফল্যে খেই হারানো গুজববাজরা ফের সক্রিয়
সেনা সাফল্যে খেই হারানো গুজববাজরা ফের সক্রিয়
দক্ষিণ এশিয়ার ভূ-রাজনৈতিক হিসাব-নিকাশ
দক্ষিণ এশিয়ার ভূ-রাজনৈতিক হিসাব-নিকাশ
বাড়ছে গুজব ও অপতথ্য
বাড়ছে গুজব ও অপতথ্য
রাজনীতিতে ইতিবাচক পরিবর্তন আসতেই হবে
রাজনীতিতে ইতিবাচক পরিবর্তন আসতেই হবে
নির্বাচন প্রশ্নে চাই জাতীয় ঐক্য
নির্বাচন প্রশ্নে চাই জাতীয় ঐক্য
সর্বশেষ খবর
টাঙ্গাইলে তিন দিনব্যাপী পণ্য প্রদর্শনী ও মেলা শুরু
টাঙ্গাইলে তিন দিনব্যাপী পণ্য প্রদর্শনী ও মেলা শুরু

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

গাজামুখী কোনো নৌযান অবরোধ ভাঙতে পারেনি, দাবি ইসরায়েলের
গাজামুখী কোনো নৌযান অবরোধ ভাঙতে পারেনি, দাবি ইসরায়েলের

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাপ্তাই হ্রদে নৌকাডুবি: সেনাবাহিনীর অক্লান্ত প্রচেষ্টায় সফল উদ্ধার অভিযান
কাপ্তাই হ্রদে নৌকাডুবি: সেনাবাহিনীর অক্লান্ত প্রচেষ্টায় সফল উদ্ধার অভিযান

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টানা চতুর্থবার টি–টোয়েন্টি বিশ্বকাপে নামিবিয়া
টানা চতুর্থবার টি–টোয়েন্টি বিশ্বকাপে নামিবিয়া

১২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় নিহত যুবদল নেতার পরিবারের পাশে তারেক রহমান
বগুড়ায় নিহত যুবদল নেতার পরিবারের পাশে তারেক রহমান

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলা কী?
গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলা কী?

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রুশ তেল ক্রয়কারী দেশকে টার্গেট করে কাজের প্রতিশ্রুতি জি-৭ মন্ত্রীদের
রুশ তেল ক্রয়কারী দেশকে টার্গেট করে কাজের প্রতিশ্রুতি জি-৭ মন্ত্রীদের

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালবাগে ছারপোকা মারার ওষুধের বিষাক্ত গ্যাসে একজনের মৃত্যু!
লালবাগে ছারপোকা মারার ওষুধের বিষাক্ত গ্যাসে একজনের মৃত্যু!

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

দুর্ব্যবহারের অভিযোগে সংবাদ সম্মেলন বর্জন সাংবাদিকদের, এনসিপির দুঃখ প্রকাশ
দুর্ব্যবহারের অভিযোগে সংবাদ সম্মেলন বর্জন সাংবাদিকদের, এনসিপির দুঃখ প্রকাশ

২৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

পটুয়াখালীতে ঐতিহ্যবাহী শারদীয় নৌকা বাইচ
পটুয়াখালীতে ঐতিহ্যবাহী শারদীয় নৌকা বাইচ

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজামুখী এখন মাত্র চারটি নৌযান, বাকিগুলো আটক : ফ্লোটিলা ট্র্যাকার
গাজামুখী এখন মাত্র চারটি নৌযান, বাকিগুলো আটক : ফ্লোটিলা ট্র্যাকার

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেত্রকোনার হাওরে ভেসে ওঠা লাশের পরিচয় মেলেনি
নেত্রকোনার হাওরে ভেসে ওঠা লাশের পরিচয় মেলেনি

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় তিন মাদক কারবারি গ্রেফতার
গাইবান্ধায় তিন মাদক কারবারি গ্রেফতার

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিগগিরই সিলেট জেলা হাসপাতালের কার্যক্রম চালু হবে
শিগগিরই সিলেট জেলা হাসপাতালের কার্যক্রম চালু হবে

৫৭ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

দুর্ঘটনার ঝুঁকি কমাতে এমিরেটসের নতুন নির্দেশনা
দুর্ঘটনার ঝুঁকি কমাতে এমিরেটসের নতুন নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | এভিয়েশন

৪ অক্টোবর থেকে ২২ দিন মেঘনায় মাছ ধরা বন্ধ
৪ অক্টোবর থেকে ২২ দিন মেঘনায় মাছ ধরা বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি কূটনীতিকদের বহিষ্কার করলো কলম্বিয়া
ইসরায়েলি কূটনীতিকদের বহিষ্কার করলো কলম্বিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের সঙ্গে রাষ্ট্রপতির শুভেচ্ছা বিনিময়
হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের সঙ্গে রাষ্ট্রপতির শুভেচ্ছা বিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যরাতে পূর্ব মাদারবাড়িতে গোলাগুলি, কিশোরসহ আহত ৪
মধ্যরাতে পূর্ব মাদারবাড়িতে গোলাগুলি, কিশোরসহ আহত ৪

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পূজামণ্ডপে বসুন্ধরা শুভসংঘ চাঁদপুর জেলা শাখার অনুদান
পূজামণ্ডপে বসুন্ধরা শুভসংঘ চাঁদপুর জেলা শাখার অনুদান

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

পরীক্ষাগারে রক্তনালীসহ ক্ষুদ্র হৃদ্‌যন্ত্র ও লিভার তৈরি
পরীক্ষাগারে রক্তনালীসহ ক্ষুদ্র হৃদ্‌যন্ত্র ও লিভার তৈরি

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

দিনাজপুরে পলাতক আসামি গ্রেফতার
দিনাজপুরে পলাতক আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্যাটেলাইটের মাধ্যমে মহাকাশে ডেটা পাঠালো স্পেসকয়েন
স্যাটেলাইটের মাধ্যমে মহাকাশে ডেটা পাঠালো স্পেসকয়েন

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে দু’জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৩৯৬
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে দু’জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৩৯৬

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

নির্বাচন বিশেষজ্ঞ ও নারীদের সঙ্গে সংলাপে বসবে ইসি
নির্বাচন বিশেষজ্ঞ ও নারীদের সঙ্গে সংলাপে বসবে ইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএড সিলেবাসে বড় পরিবর্তন
বিএড সিলেবাসে বড় পরিবর্তন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রথমবারের মতো বিলিয়নিয়ার ক্লাবে শাহরুখ খান
প্রথমবারের মতো বিলিয়নিয়ার ক্লাবে শাহরুখ খান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাগেরহাটে জাতীয়তাবাদী ওলামা দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
বাগেরহাটে জাতীয়তাবাদী ওলামা দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে আগুনে দগ্ধ গৃহবধূর মৃত্যু, সুদের কারবারির ঘরে আগুন দিল জনতা
চাঁদপুরে আগুনে দগ্ধ গৃহবধূর মৃত্যু, সুদের কারবারির ঘরে আগুন দিল জনতা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
গাজাগামী ফ্লোটিলার দুই জাহাজকে ঘিরে ফেলেছে ইসরায়েল
গাজাগামী ফ্লোটিলার দুই জাহাজকে ঘিরে ফেলেছে ইসরায়েল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬-এর শুরু থেকেই নতুন পে স্কেলে বেতন পাবেন সরকারি চাকরিজীবীরা
২০২৬-এর শুরু থেকেই নতুন পে স্কেলে বেতন পাবেন সরকারি চাকরিজীবীরা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন সেনাদের যুদ্ধ প্রস্তুতির নির্দেশ, যা বললো রাশিয়া
মার্কিন সেনাদের যুদ্ধ প্রস্তুতির নির্দেশ, যা বললো রাশিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারে আক্রমণ হলে প্রতিশোধ নেবে যুক্তরাষ্ট্র, ট্রাম্পের নির্বাহী আদেশ
কাতারে আক্রমণ হলে প্রতিশোধ নেবে যুক্তরাষ্ট্র, ট্রাম্পের নির্বাহী আদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রেন টিউমারে আক্রান্ত ইলিয়াস কাঞ্চন, লন্ডনে চলছে চিকিৎসা
ব্রেন টিউমারে আক্রান্ত ইলিয়াস কাঞ্চন, লন্ডনে চলছে চিকিৎসা

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেউলিয়াত্ব ঠেকাতে ২ হাজার কোটি
দেউলিয়াত্ব ঠেকাতে ২ হাজার কোটি

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজা ফ্লোটিলায় ইসরায়েলি হামলার ঘটনায় বিশ্বজুড়ে নিন্দার ঝড়
গাজা ফ্লোটিলায় ইসরায়েলি হামলার ঘটনায় বিশ্বজুড়ে নিন্দার ঝড়

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রফি বিতর্কে ভারতকে ধুয়ে দিলেন এবি ডি ভিলিয়ার্স
ট্রফি বিতর্কে ভারতকে ধুয়ে দিলেন এবি ডি ভিলিয়ার্স

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাশিয়ার অপরিশোধিত তেল আমদানিতে শীর্ষে তাইওয়ান, ভারত দ্বিতীয়
রাশিয়ার অপরিশোধিত তেল আমদানিতে শীর্ষে তাইওয়ান, ভারত দ্বিতীয়

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইএলটি–টোয়েন্টিতে দল পেলেন সাকিব-তাসকিন
আইএলটি–টোয়েন্টিতে দল পেলেন সাকিব-তাসকিন

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঘূর্ণিঝড় নিয়ে বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর
ঘূর্ণিঝড় নিয়ে বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৬ ঘণ্টা পর জট কেটেছে মেঘনা টোলপ্লাজার, মদনপুরে ১২ কি.মি তীব্র যানজট
১৬ ঘণ্টা পর জট কেটেছে মেঘনা টোলপ্লাজার, মদনপুরে ১২ কি.মি তীব্র যানজট

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজাগামী ফ্লোটিলা থেকে গ্রেটা থুনবার্গসহ কয়েকজন অধিকারকর্মী আটক
গাজাগামী ফ্লোটিলা থেকে গ্রেটা থুনবার্গসহ কয়েকজন অধিকারকর্মী আটক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৮ মাসে ১ কোটি মানুষের কর্মসংস্থানের সিদ্ধান্ত নিয়েছি : আমীর খসরু
১৮ মাসে ১ কোটি মানুষের কর্মসংস্থানের সিদ্ধান্ত নিয়েছি : আমীর খসরু

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই বিপ্লবের আসামি বানিয়ে মামলাবাণিজ্য
জুলাই বিপ্লবের আসামি বানিয়ে মামলাবাণিজ্য

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক শিল্পমন্ত্রীর সেই ছবি নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্রসচিব
সাবেক শিল্পমন্ত্রীর সেই ছবি নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্রসচিব

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি বাতিল করলেন কলম্বিয়ার প্রেসিডেন্ট
ইসরায়েলের সঙ্গে মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি বাতিল করলেন কলম্বিয়ার প্রেসিডেন্ট

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্রেটা থুনবার্গদের জাহাজে ইসরায়েলি সেনা, যা জানা গেল
গ্রেটা থুনবার্গদের জাহাজে ইসরায়েলি সেনা, যা জানা গেল

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রংপুরের তিন উপজেলায় মানবদেহে ছড়িয়ে পড়েছে অ্যানথ্রাক্স
রংপুরের তিন উপজেলায় মানবদেহে ছড়িয়ে পড়েছে অ্যানথ্রাক্স

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আদালত থেকে পালিয়ে যাওয়া জিসান হত্যা মামলার আসামি কারাগারে
আদালত থেকে পালিয়ে যাওয়া জিসান হত্যা মামলার আসামি কারাগারে

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফ্লোটিলা থেকে আটক ২২৩ জনকে ইউরোপে পাঠাবে ইসরায়েল, জাহাজগুলোর ভাগ্যে কী আছে?
ফ্লোটিলা থেকে আটক ২২৩ জনকে ইউরোপে পাঠাবে ইসরায়েল, জাহাজগুলোর ভাগ্যে কী আছে?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুমুদ ফ্লোটিলা আটকানোর প্রতিবাদে ইতালিতে সাধারণ ধর্মঘটের ডাক
সুমুদ ফ্লোটিলা আটকানোর প্রতিবাদে ইতালিতে সাধারণ ধর্মঘটের ডাক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা
দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মরক্কোতে তরুণদের সঙ্গে নিরাপত্তা বাহিনীর ব্যাপক সংঘর্ষ
মরক্কোতে তরুণদের সঙ্গে নিরাপত্তা বাহিনীর ব্যাপক সংঘর্ষ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারি বৃষ্টির পূর্বাভাস, সাত জেলায় বন্যার শঙ্কা
ভারি বৃষ্টির পূর্বাভাস, সাত জেলায় বন্যার শঙ্কা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিন কেন সোশ্যাল মিডিয়ায় নেই, জানাল ক্রেমলিন
পুতিন কেন সোশ্যাল মিডিয়ায় নেই, জানাল ক্রেমলিন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে বজ্রপাতে বিএনপি নেতাসহ নিহত ২
যশোরে বজ্রপাতে বিএনপি নেতাসহ নিহত ২

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ অক্টোবর)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলায় ইসরায়েলি হস্তক্ষেপের নিন্দা মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীর
গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলায় ইসরায়েলি হস্তক্ষেপের নিন্দা মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীর

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাগামী ফ্লোটিলায় ইসরায়েলি বাধা, যুক্তরাজ্যের তীব্র প্রতিক্রিয়া
গাজাগামী ফ্লোটিলায় ইসরায়েলি বাধা, যুক্তরাজ্যের তীব্র প্রতিক্রিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অবহেলিত মিষ্টি আলুর কেজি ২০০ টাকা
অবহেলিত মিষ্টি আলুর কেজি ২০০ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

আশার পর হতাশা
আশার পর হতাশা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজিবি-বিএসএফের মানবিকতায় বাবা মেয়ের শেষ দেখা
বিজিবি-বিএসএফের মানবিকতায় বাবা মেয়ের শেষ দেখা

পেছনের পৃষ্ঠা

খুচরা বাজারে দাপট সুপারশপের
খুচরা বাজারে দাপট সুপারশপের

পেছনের পৃষ্ঠা

‘এলডিপির ঘাঁটি’তে বিএনপি থেকে মনোনয়ন প্রার্থী পাঁচ
‘এলডিপির ঘাঁটি’তে বিএনপি থেকে মনোনয়ন প্রার্থী পাঁচ

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইসির সামনে অনেক চ্যালেঞ্জ
ইসির সামনে অনেক চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিগারদের মিশন শুরু আজ
নিগারদের মিশন শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

উৎসবমুখর কক্সবাজার সৈকত
উৎসবমুখর কক্সবাজার সৈকত

নগর জীবন

অনুসন্ধানে গিয়ে ৬০৮ কোটি টাকা মানি লন্ডারিংয়ের তথ্য
অনুসন্ধানে গিয়ে ৬০৮ কোটি টাকা মানি লন্ডারিংয়ের তথ্য

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্রিন নয়, সবাই রেড সিগন্যালে আছেন
গ্রিন নয়, সবাই রেড সিগন্যালে আছেন

নগর জীবন

মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন
মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

রাষ্ট্রপতির চিঠি পররাষ্ট্র উপদেষ্টাকে
রাষ্ট্রপতির চিঠি পররাষ্ট্র উপদেষ্টাকে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাপলা চত্বরের হত্যাযজ্ঞ ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা হয়েছিল
শাপলা চত্বরের হত্যাযজ্ঞ ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা হয়েছিল

নগর জীবন

বিপ্লবীদের সর্বশেষ সুযোগ ও দুর্গাপূজার সম্প্রীতি
বিপ্লবীদের সর্বশেষ সুযোগ ও দুর্গাপূজার সম্প্রীতি

সম্পাদকীয়

মিয়ানমারের ভিতরেই রোহিঙ্গা সংকটের সমাধান
মিয়ানমারের ভিতরেই রোহিঙ্গা সংকটের সমাধান

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই বিপ্লবের আসামি বানিয়ে মামলাবাণিজ্য
জুলাই বিপ্লবের আসামি বানিয়ে মামলাবাণিজ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াতকে অনেকে ছায়া সরকার বলছে
জামায়াতকে অনেকে ছায়া সরকার বলছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটিতে ঢাকা ছাড়ছে মানুষ, মহাসড়কে ভোগান্তি
ছুটিতে ঢাকা ছাড়ছে মানুষ, মহাসড়কে ভোগান্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

বেশি দিন অনির্বাচিত সরকার থাকলে শাসন ব্যবস্থা ভেঙে পড়ে
বেশি দিন অনির্বাচিত সরকার থাকলে শাসন ব্যবস্থা ভেঙে পড়ে

খবর

আমরা রাষ্ট্রদ্রোহী নই, ভারতবিরোধী
আমরা রাষ্ট্রদ্রোহী নই, ভারতবিরোধী

নগর জীবন

মানব পাচারে অপরিবর্তিত বাংলাদেশ
মানব পাচারে অপরিবর্তিত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

১৮ মাসের মধ্যে ১ কোটি কর্মসংস্থান
১৮ মাসের মধ্যে ১ কোটি কর্মসংস্থান

নগর জীবন

সাগরে নৌকা থেকে পড়ে জেলে নিখোঁজ
সাগরে নৌকা থেকে পড়ে জেলে নিখোঁজ

দেশগ্রাম

আজ দেশে ফিরছেন প্রধান উপদেষ্টা
আজ দেশে ফিরছেন প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

কুমিরের আক্রমণে জেলের মৃত্যু
কুমিরের আক্রমণে জেলের মৃত্যু

দেশগ্রাম

দুর্গাপূজা সুন্দর সৌহার্দপূর্ণ পরিবেশে অনুষ্ঠিত হচ্ছে
দুর্গাপূজা সুন্দর সৌহার্দপূর্ণ পরিবেশে অনুষ্ঠিত হচ্ছে

নগর জীবন

বিচারের আগে আওয়ামী লীগের রাজনীতি করার অধিকার নেই
বিচারের আগে আওয়ামী লীগের রাজনীতি করার অধিকার নেই

নগর জীবন

রিটায়ার্ড অ্যাসোসিয়েশনের পাঁচ দফা
রিটায়ার্ড অ্যাসোসিয়েশনের পাঁচ দফা

নগর জীবন

নিহত শিশুদের পরিবারকে সম্মাননা দেওয়া হবে
নিহত শিশুদের পরিবারকে সম্মাননা দেওয়া হবে

নগর জীবন