শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:৫৯, শনিবার, ০২ আগস্ট, ২০২৫ আপডেট: ১১:১৮, শনিবার, ০২ আগস্ট, ২০২৫

একাত্তরে শ্রেণিমুক্তির মীমাংসা ঘটেনি

সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী
অনলাইন ভার্সন
একাত্তরে শ্রেণিমুক্তির মীমাংসা ঘটেনি

যুবকরা তো যুদ্ধে গেছেই। উনসত্তরে গেছে, গেছে একাত্তরে। কিন্তু তারপরে? যুদ্ধটা কী শেষ হয়ে গেছে? যুদ্ধটা তো আসলে ছিল শ্রেণিবৈষম্য ও শ্রেণিশোষণ বিলুপ্ত করার জন্যই। জাতীয় মুক্তি আবশ্যক ছিল সব শ্রেণির মানুষের মুক্তির প্রয়োজনেই। একাত্তরে তো সেই যুদ্ধের, অর্থাৎ শ্রেণিমুক্তির যুদ্ধের, মীমাংসা ঘটেনি। বরং উল্টোটাই দেখা গেল। দেখা গেল শ্রেণিবৈষম্য বৃদ্ধি পেয়েছে। তার অসংখ্য নজিরের মধ্যে একটি পাওয়া যাবে শিক্ষাক্ষেত্রেই। শিক্ষাক্ষেত্রে অনেক ‘সংস্কার’ ঘটেছে, কিন্তু সমাজবিপ্লবের আকাক্সক্ষার ভিতর যে প্রতিশ্রুতির উজ্জ্বল উপস্থিতি ছিল, সেটা হলো মাতৃভাষার মাধ্যমে অভিন্ন ধারার শিক্ষার প্রবর্তন। সেটা ঘটেনি। বরং শিক্ষার ক্ষেত্রে যে তিন ধারার বিভাজন- সাধারণ, ইংরেজি মাধ্যম ও মাদরাসা পাকিস্তান আমলে কিছুটা দুর্বল ও সীমিত আকারে ছিল, বাংলাদেশ আমলে সেই বিভাজনই আরও গভীর ও বিস্তৃত হলো। 

তিন ধারার ভিত্তি ছিল শ্রেণিবিভাজন; ওই তিন ধারা যে নতুনভাবে শক্তিশালী হয়ে উঠল, তাতে বোঝা গেল বিপ্লব ঘটেনি; বরং উল্টোটাই ঘটে গেছে। কিন্তু মুক্তিযোদ্ধা তরুণরা কেন এগিয়ে এলো না প্রতিবিপ্লবকে প্রতিহত করে সমাজতন্ত্র-অভিমুখী একটি সামাজিক বিপ্লবকে সম্ভব করে তুলতে? বিপ্লবী চেতনার উন্মেষ এবং তার দ্রুত অন্তর্ধানের একটি ছোট্ট কিন্তু তাৎপর্যপূর্ণ দৃষ্টান্ত মুক্তিযুদ্ধের সূচনাতে চট্টগ্রামে প্রতিষ্ঠিত স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের নামকরণের ক্ষেত্রে পাওয়া গেছে। শুরুতে নাম ছিল স্বাধীন বাংলা ‘বিপ্লবী’ বেতার কেন্দ্র, কিন্তু সে নাম টেকেনি, নাম থেকে ‘বিপ্লবী’ অভিধাকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। বিপ্লবী আন্দোলনের স্বপ্ন ও বাস্তবতার ব্যবধানটা এভাবেই ঘটেছিল। সেটা যুদ্ধের সময়ে যে অনুপস্থিত ছিল তা নয়, যুদ্ধের পরে প্রকট হয়ে প্রকাশ পেয়েছে।

স্বপ্ন সফল না হওয়ার প্রধান কারণটা কিন্তু নিহিত ছিল একাত্তরের বিজয়ের মধ্যেই। বিজয়ের অর্থটা দাঁড়িয়েছিল হানাদার পাকিস্তানিদের আত্মসমর্পণ। তাদের আত্মসমর্পণের মধ্য দিয়ে অর্জিত ওই বিজয়ের পর বিজয়ীদের জন্য কাজ হতে পারত দুটি। একটি হচ্ছে পাকিস্তানি জাতীয়তাবাদীরা যেমনটা করেছে, যেভাবে লুণ্ঠন ও জবরদখল চালিয়েছে সেই পথেই চলা। অন্যটি হতে পারত সম্পূর্ণ বিপরীত পথে এগোনো, ‘বিজয়’কে আরও সামনের দিকে অর্থাৎ রাষ্ট্র ও সমাজকে সমাজতান্ত্রিক রূপদানের অভিমুখে এগিয়ে নিতে সচেষ্ট থাকা।

প্রথম কাজটি তেমন কঠিন ছিল না, দ্বিতীয় কাজটি ছিল অত্যন্ত দুরূহ। তরুণদের যারা নেতৃত্ব দিয়েছেন তাদের অনেকের মধ্যেই প্রথম পথে অগ্রসর হওয়ার প্রবণতাটাই প্রধান হয়ে দেখা দিয়েছিল। ফলে তাদের অনুসারীরাও লুণ্ঠন ও জবরদখলে উৎসাহী হয়েছেন। জাতীয়তাবাদীরা মনে করলেন তাঁরাই জিতেছেন, তাই রাষ্ট্রকে তাঁরা নিজেদের সুবিধার্থে যদৃচ্ছা ব্যবহার করবেন। এবং সেটাই তাঁরা করতে থাকলেন।

সমাজতন্ত্রের দিকে যাওয়ার পথটা ছিল কঠিন। রাষ্ট্রক্ষমতা তখন জাতীয়তাবাদীদের হাতে। তারা সমাজতন্ত্রের কথা বলতে ভোলেননি, কিন্তু শেখ মুজিব যে নিজেদের দেশীয় সমাজতন্ত্রের কথা বলেছিলেন, তাতেই তাদের আস্থা ছিল; প্রকৃত (অর্থাৎ বৈজ্ঞানিক) সমাজতন্ত্রে তাদের বিশ্বাস ছিল না। তাদের বড় একটা অংশ আসলে সমাজতন্ত্র-বিরোধীই ছিল। ফলে সমাজতন্ত্রীরা সুবিধা করতে পারেননি। তা ছাড়া সমাজতন্ত্রীরা তো ছিলেন বিভক্ত, কেউ কেউ আবার বিভ্রান্ত। তাঁদের মধ্যে যাঁরা হানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে অস্ত্র ধরেছেন, তাঁদেরও কোনো সংগঠিত বাহিনী ছিল না, ছিল না অস্ত্রের সরবরাহ। তবে সমাজতন্ত্রীরাই কিন্তু দেশের ভিতরে থেকে অধিক পরিমাণে যুদ্ধ করেছেন। 

জাতীয়তাবাদীদের অধিকাংশই (নেতারা তো অবশ্যই) চলে গিয়েছিলেন সীমান্তের ওপারে। শুরুতে গেছেন শরণার্থী হিসেবে, পরে একাংশ যোগ দিয়েছে মুক্তিবাহিনীতে। নেতারা কিন্তু রয়ে গেছেন কলকাতা ও আগরতলাতেই। সমাজতন্ত্রে বিশ্বাসী তরুণদের মুক্তিবাহিনীতে অংশগ্রহণের ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা জারি ছিল; চীনপন্থিরা তো অবশ্যই, রুশপন্থিরাও অনুমতি পাননি অন্তর্ভুক্তির। চীনপন্থিদের সম্বন্ধে এমন মিথ্যা প্রচারণাও ছিল যে তারা মুক্তিযুদ্ধে অংশ নেননি। এমনও বলা হয়েছে যে তাঁরা পাকিস্তানিদের সঙ্গে সহযোগিতা করেছেন। এ প্রচারণায় জাতীয়তাবাদীরাই ছিলেন অগ্রগামী, তাই বলে রুশপন্থিরা যে পিছিয়ে ছিল তা-ও নয়। শেখ মুজিব দেশীয় সমাজতন্ত্রের কথাই বলছিলেন; ছাত্রলীগের অভ্যন্তরে যাঁরা সমাজতন্ত্রের পক্ষে ছিলেন তাঁদের নেতারাও ওই পর্যন্তই যাবার কথাই ভাবছিলেন, তার বেশি নয়। শ্রেণি-সংগ্রামের মধ্য দিয়ে বৈজ্ঞানিক সমাজতন্ত্রের প্রতিষ্ঠার বিষয়ে তাঁদের জ্ঞান এবং আগ্রহ দুটিতেই বিলক্ষণ ঘাটতি ছিল।

যুদ্ধের পরে আন্দোলনকামী ছাত্ররাও দেখা গেল উধাও হয়ে গেছেন। তার কারণ, যে জাতীয়তাবাদীরা রাষ্ট্রক্ষমতা পেয়েছিলেন তাঁরা ভেবেছেন যা পাওয়ার ছিল সেটা তো হাতে এসেই গেছে, এখন আর আন্দোলন কার বিরুদ্ধে? কীসের জন্য? ছাত্রদের পক্ষে এখন কাজটা হবে ক্ষমতাসীনদের সাহায্য করা, যাতে তারা দেশের উন্নতি ঘটাতে পারেন। ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের অন্তর্গত আওয়ামীপন্থিদের পক্ষে তখন তাই নিষ্ক্রিয় হয়ে যাওয়াটাই ছিল স্বাভাবিক। তাদের একাংশ অবশ্য একেবারে নিষ্ক্রিয় ছিল না। নানা ধরনের দখলদারির কাজে তাদের ব্যস্ত থাকতে দেখা গেছে।

এখানে স্মরণ করা আবশ্যক যে ছাত্র সংগ্রাম পরিষদ ছিল একটি সর্বদলীয় ঐক্যজোট। ওই জোটে ছাত্রলীগকে যুক্ত করতে রীতিমতো সাধ্যসাধনা করতে হয়েছে। কারণ ছাত্রলীগ ছয় দফার বাইরে যেতে উৎসাহী ছিল না, এগারো দফার সাম্রাজ্যবাদ-পুঁজিবাদ বিরোধিতায় তাঁদের স্বতঃস্ফূর্ত সমর্থন ছিল না। দ্বিতীয়ত ছাত্রলীগ বিশ্বাস করত একক নেতৃত্বে, জাতীয়তাবাদীরা যেটা করতে খুবই অভ্যস্ত; আর ছাত্র সংগ্রাম পরিষদ প্রতিষ্ঠিত হয় যৌথ নেতৃত্বে, যেমনটি ঘটেছিল বায়ান্নর রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদে। সাতই মার্চের বক্তৃতাতে  শেখ মুজিব পাড়া-মহল্লায় যে সংগ্রাম পরিষদ গঠনের আহ্বান জানিয়েছিলেন, সেখানে নির্দেশ ছিল আওয়ামী লীগকে নেতৃত্বে রাখার। 

মুক্তিযুদ্ধ ছিল একটি সর্বজনীন জনযুদ্ধ, সেই যুদ্ধে জাতীয় মুক্তির একটি ঐক্যবদ্ধ ফ্রন্ট গঠিত হওয়াটাই ছিল প্রয়োজনীয় এবং স্বাভাবিক। মওলানা ভাসানী এবং বামপন্থি সংগঠনগুলোর কোনো কোনোটি জাতীয় মুক্তির ঐক্যজোট গড়ার আহ্বান জানিয়েছিলেন। কিন্তু সেটা ঘটেনি। নেতৃত্ব রয়ে গেছে অনুপস্থিত আওয়ামী লীগের নেতাদের হাতেই, যে নেতাদের নিজেদের ভিতরই ঐক্য ছিল না; যে অনৈক্যের প্রমাণ যুদ্ধের সময়ে তো পাওয়া গেছেই, সবচেয়ে মর্মান্তিক প্রকাশ দৃশ্যমান হয়েছে পনেরোই আগস্টে সপরিবারে বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডে।

মুক্তিযুদ্ধ যখন চলছিল তখন মুজিবনগরের অস্থায়ী সরকারের পক্ষ থেকে মোট তিনটি রাষ্ট্রীয় লক্ষ্যের কথাই বলা হতো- গণতন্ত্র, ধর্মনিরপেক্ষতা ও সমাজতন্ত্র। বাঙালি জাতীয়তাবাদের কারণেই এবং ভিত্তিতেই তো যুদ্ধটা চলছিল, তাই জাতীয়তাবাদের কথাটা তখন আলাদা করে বলার প্রয়োজন ছিল না। কিন্তু যুদ্ধ শেষে বাংলাদেশ যখন প্রতিষ্ঠিত হয়েছে, তখন দেখা গেল রাষ্ট্রীয় লক্ষ্য হিসেবে জাতীয়তাবাদও উচ্চারিত হচ্ছে। এরপরে সংবিধান রচনার সময়ে তো জাতীয়তাবাদ রাষ্ট্রীয় মূলনীতির চারটির মধ্যে একটি নয়, প্রথমটি হিসেবেই স্থান করে নিয়েছে। পাকিস্তানি রাষ্ট্রকাঠামোর ভিতরে বাঙালিদের পক্ষে জাতি প্রশ্নের মীমাংসা পাওয়াটা সম্ভবপর ছিল না, তবে যুদ্ধের ভিতর দিয়ে পাকিস্তানের শোষণ বেষ্টনী থেকে মুক্ত হয়ে বাঙালিরা জাতি হিসেবে নিজেদের রাষ্ট্রীয়ভাবেই যেহেতু প্রতিষ্ঠিত করে ফেলেছে, তাই প্রশ্ন উঠতে পারে আবার জাতীয়তাবাদ নিয়ে আসা কেন? কারণটা কী?

কারণ হয়তো তখন রাষ্ট্রের নতুন শাসকের এ স্বাভাবিক উপলব্ধি যে জাতিগত পরিচয়ের পতাকাটি ঊর্ধ্বে তুলে ধরতে পারলে তার নিচে শ্রেণি পরিচয়ের অস্বস্তিকর বিষয়টি প্রধান হয়ে উঠবে না। বলা যাবে আমরা সবাই বাঙালি, সবাই সমান, এখানে অন্য কোনো পরিচয়ের প্রয়োজন নেই। কিন্তু ভিন্ন পরিচয় তো ছিল।

শ্রেণি পরিচয়টা তো মুছে যায়নি। যে ৩০ লাখ মানুষ প্রাণ দিয়েছে, যে ৩ লাখ নারী সম্ভ্রম হারিয়েছেন তাঁদের পরিবার-পরিজন কি ধনী ও সুবিধাপ্রাপ্তদের সমান হয়ে গেছেন? নাকি স্বাধীনতার পর দেখা গেছে যে তাঁদের এবং সাধারণভাবে সব মেহনতি মানুষের জন্যই বৈষম্য আরও বেড়েছে? বৈষম্য কমানো, মানুষের সঙ্গে মানুষের অধিকার ও সুযোগের সাম্য প্রতিষ্ঠা, ক্ষমতার গণতান্ত্রিক বিকেন্দ্রীকরণ- এসবের জন্যই তো মানুষ যুদ্ধে গেছে; এবং শ্রেণিসমস্যার সমাধানের জন্যই তো জাতিসমস্যার সমাধান করা। আর সেই সমস্যার সংরক্ষক ও পৃষ্ঠপোষক পাকিস্তানি ঔপনিবেশিক রাষ্ট্রীয় রাষ্ট্রকাঠামোটি ভেঙে ফেলা আবশ্যক হয়ে পড়েছিল।

লেখক : ইমেরিটাস অধ্যাপক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
বাংলাদেশ ব্যাংকের নীতি সহায়তা আরো সহজ করা প্রয়োজন
বাংলাদেশ ব্যাংকের নীতি সহায়তা আরো সহজ করা প্রয়োজন
ভোক্তার ন্যায্য অধিকার: বাজারে স্বচ্ছতা আনতে প্রয়োজন আইন সংস্কার
ভোক্তার ন্যায্য অধিকার: বাজারে স্বচ্ছতা আনতে প্রয়োজন আইন সংস্কার
দেশের রাজনৈতিক সংস্কৃতিতে অশ্লীল গালিগালাজ
দেশের রাজনৈতিক সংস্কৃতিতে অশ্লীল গালিগালাজ
সংক্ষুব্ধ মানুষ, কিন্তু প্রকাশের পথ পাচ্ছে না
সংক্ষুব্ধ মানুষ, কিন্তু প্রকাশের পথ পাচ্ছে না
নির্বাচনের আগে অর্থনৈতিক পরিকল্পনা জানান
নির্বাচনের আগে অর্থনৈতিক পরিকল্পনা জানান
সেনা সাফল্যে খেই হারানো গুজববাজরা ফের সক্রিয়
সেনা সাফল্যে খেই হারানো গুজববাজরা ফের সক্রিয়
দক্ষিণ এশিয়ার ভূ-রাজনৈতিক হিসাব-নিকাশ
দক্ষিণ এশিয়ার ভূ-রাজনৈতিক হিসাব-নিকাশ
বাড়ছে গুজব ও অপতথ্য
বাড়ছে গুজব ও অপতথ্য
রাজনীতিতে ইতিবাচক পরিবর্তন আসতেই হবে
রাজনীতিতে ইতিবাচক পরিবর্তন আসতেই হবে
নির্বাচন প্রশ্নে চাই জাতীয় ঐক্য
নির্বাচন প্রশ্নে চাই জাতীয় ঐক্য
মূল্যস্ফীতি, খাদ্যভোগ এবং উৎপাদন
মূল্যস্ফীতি, খাদ্যভোগ এবং উৎপাদন
রাজনৈতিক কারণে ইমেজ সংকটে বাংলাদেশ
রাজনৈতিক কারণে ইমেজ সংকটে বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
তিন প্রকল্পে ৩ হাজার ৬২৯ কোটি টাকা দেবে এডিবি
তিন প্রকল্পে ৩ হাজার ৬২৯ কোটি টাকা দেবে এডিবি

এই মাত্র | অর্থনীতি

সিঙ্গাপুরে কনসার্টে হিমাদ্রিতা পর্ণা
সিঙ্গাপুরে কনসার্টে হিমাদ্রিতা পর্ণা

৮ মিনিট আগে | শোবিজ

ইসরায়েলকে গণহত্যায় অভিযুক্ত করতে যুক্তরাজ্যে ক্ষমতাসীন দলের ভোটগ্রহণ
ইসরায়েলকে গণহত্যায় অভিযুক্ত করতে যুক্তরাজ্যে ক্ষমতাসীন দলের ভোটগ্রহণ

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮তম বিসিএস: স্বাস্থ্য ক্যাডারের ২১ জনের সুপারিশ স্থগিত
৪৮তম বিসিএস: স্বাস্থ্য ক্যাডারের ২১ জনের সুপারিশ স্থগিত

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

দুর্গাপূজা উপলক্ষে মঙ্গলবার বন্ধ থাকবে সব জুয়েলারি প্রতিষ্ঠান
দুর্গাপূজা উপলক্ষে মঙ্গলবার বন্ধ থাকবে সব জুয়েলারি প্রতিষ্ঠান

২২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ভারত ভ্রমণে নতুন নিয়ম, ১ অক্টোবর থেকে কার্যকর
ভারত ভ্রমণে নতুন নিয়ম, ১ অক্টোবর থেকে কার্যকর

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাইবান্ধায় পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
গাইবান্ধায় পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানের প্রধান কোচের পদত্যাগ চান সাবেক ক্রিকেটার
পাকিস্তানের প্রধান কোচের পদত্যাগ চান সাবেক ক্রিকেটার

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঐক্যবদ্ধভাবে দেশবিরোধী সব কর্মকাণ্ড ব্যর্থ করতে হবে : রিজভী
ঐক্যবদ্ধভাবে দেশবিরোধী সব কর্মকাণ্ড ব্যর্থ করতে হবে : রিজভী

২৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

গতি ফিরেছে বিদেশিদের অর্থ
গতি ফিরেছে বিদেশিদের অর্থ

৪৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসরের ঘোষণা ওকসের
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসরের ঘোষণা ওকসের

৪৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বরিশাল বিভাগীয় বইমেলা ৮ অক্টোবর
বরিশাল বিভাগীয় বইমেলা ৮ অক্টোবর

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অস্ত্র পেতে আরও ৯ হাজার কোটি ডলারের বড় চুক্তির পথে ইউক্রেন
অস্ত্র পেতে আরও ৯ হাজার কোটি ডলারের বড় চুক্তির পথে ইউক্রেন

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় দুই মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু
বগুড়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় দুই মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাজার স্থিতিশীল রাখতে বিদ্যমান সার নীতিমালা ২০০৯ বহাল রাখার দাবি
বাজার স্থিতিশীল রাখতে বিদ্যমান সার নীতিমালা ২০০৯ বহাল রাখার দাবি

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে ট্রাক চাপায় শিশুর মৃত্যু
নারায়ণগঞ্জে ট্রাক চাপায় শিশুর মৃত্যু

৫৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিদেশে বাংলাদেশের ভাবমূর্তির উন্নতি হয়েছে : অর্থ উপদেষ্টা
বিদেশে বাংলাদেশের ভাবমূর্তির উন্নতি হয়েছে : অর্থ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরাইলে কাভার্ডভ্যান ও সিএনজির সংঘর্ষে নিহত ১
সরাইলে কাভার্ডভ্যান ও সিএনজির সংঘর্ষে নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্ব হার্ট দিবস ও কিছু কথা
বিশ্ব হার্ট দিবস ও কিছু কথা

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

আখাউড়া উপজেলার ভাইস চেয়ারম্যান মুরাদ বিমানবন্দরে আটক
আখাউড়া উপজেলার ভাইস চেয়ারম্যান মুরাদ বিমানবন্দরে আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে ট্রাক উল্টে ওভারপাসের নিচে, রিকশাচালক আহত
নারায়ণগঞ্জে ট্রাক উল্টে ওভারপাসের নিচে, রিকশাচালক আহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গুরুত্বপূর্ণ ‘মোসাদ গুপ্তচরের’ মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করল ইরান
গুরুত্বপূর্ণ ‘মোসাদ গুপ্তচরের’ মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করল ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোটালীপাড়ায় প্রান্তিক কৃষকদের মাঝে বিনা মূল্যে বীজ-সার বিতরণ
কোটালীপাড়ায় প্রান্তিক কৃষকদের মাঝে বিনা মূল্যে বীজ-সার বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড়ে ভিয়েতনামে নিহত ১৩
শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড়ে ভিয়েতনামে নিহত ১৩

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ৬ দফা দাবিতে স্বাস্থ্য সহকারীদের কর্মবিরতি
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ৬ দফা দাবিতে স্বাস্থ্য সহকারীদের কর্মবিরতি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিয়ে করলেন সেলেনা গোমেজ ও বেনি ব্ল্যাঙ্কো
বিয়ে করলেন সেলেনা গোমেজ ও বেনি ব্ল্যাঙ্কো

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

স্বচ্ছ লটারির মাধ্যমে ঢাকায় ওএমএস ডিলার নিয়োগ
স্বচ্ছ লটারির মাধ্যমে ঢাকায় ওএমএস ডিলার নিয়োগ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্ব হার্ট দিবসে জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউটে র‍্যালি ও বৈজ্ঞানিক সেমিনার অনুষ্ঠিত
বিশ্ব হার্ট দিবসে জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউটে র‍্যালি ও বৈজ্ঞানিক সেমিনার অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

অনলাইনে জুয়ার টাকা না দেওয়ায় স্ত্রীকে হত্যা, স্বামী গ্রেফতার
অনলাইনে জুয়ার টাকা না দেওয়ায় স্ত্রীকে হত্যা, স্বামী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এমপিওভুক্ত মাদ্রাসা শিক্ষক বদলির জন্য শূন্যপদের তথ্য চেয়ে চিঠি
এমপিওভুক্ত মাদ্রাসা শিক্ষক বদলির জন্য শূন্যপদের তথ্য চেয়ে চিঠি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
প্রাথমিকে বছরে ছুটি কমিয়ে ৬০ দিন হচ্ছে : মহাপরিচালক
প্রাথমিকে বছরে ছুটি কমিয়ে ৬০ দিন হচ্ছে : মহাপরিচালক

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদি বললেন ‘খেলার মাঠেও অপারেশন সিঁদুর’, পাল্টা জবাব নাকভির
মোদি বললেন ‘খেলার মাঠেও অপারেশন সিঁদুর’, পাল্টা জবাব নাকভির

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবারও নাস্তানাবুদ পাকিস্তান, চ্যাম্পিয়ন ভারত
আবারও নাস্তানাবুদ পাকিস্তান, চ্যাম্পিয়ন ভারত

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক রাতেই ইউক্রেনে রাশিয়ার ৫৯৫ ড্রোন ও ৪৮ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
এক রাতেই ইউক্রেনে রাশিয়ার ৫৯৫ ড্রোন ও ৪৮ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-সৌদি চুক্তিতে ইরানকেও যোগ দেওয়ার প্রস্তাব
পাকিস্তান-সৌদি চুক্তিতে ইরানকেও যোগ দেওয়ার প্রস্তাব

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক দুই এমপিসহ আওয়ামী লীগের ১৩ নেতাকর্মী গ্রেফতার
সাবেক দুই এমপিসহ আওয়ামী লীগের ১৩ নেতাকর্মী গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শতবর্ষী মাহাথির মোহাম্মদের দীর্ঘ জীবনের রহস্য
শতবর্ষী মাহাথির মোহাম্মদের দীর্ঘ জীবনের রহস্য

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল হুতি, বেজে উঠলো সাইরেন
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল হুতি, বেজে উঠলো সাইরেন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপার রওশনপন্থী মহাসচিব মামুনুর রশীদ গ্রেফতার
জাপার রওশনপন্থী মহাসচিব মামুনুর রশীদ গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারত বা ফ্যাসিস্টদের ইন্ধনে খাগড়াছড়িতে অস্থিরতা : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ভারত বা ফ্যাসিস্টদের ইন্ধনে খাগড়াছড়িতে অস্থিরতা : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের জয় থেকে ট্রফি বিতর্ক, আসলে কী ঘটেছিল সেই এক ঘণ্টায়
ভারতের জয় থেকে ট্রফি বিতর্ক, আসলে কী ঘটেছিল সেই এক ঘণ্টায়

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খাগড়াছড়ি ও গুইমারায় সহিংসতা সম্পর্কে সেনাবাহিনীর বিবৃতি
খাগড়াছড়ি ও গুইমারায় সহিংসতা সম্পর্কে সেনাবাহিনীর বিবৃতি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এশিয়া কাপ ট্রফি নিয়ে নকভির আচরণে আইসিসিতে অভিযোগ জানাবে ভারত
এশিয়া কাপ ট্রফি নিয়ে নকভির আচরণে আইসিসিতে অভিযোগ জানাবে ভারত

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৪০ জন নিহত, বিজয় কি গ্রেপ্তার হবেন?
৪০ জন নিহত, বিজয় কি গ্রেপ্তার হবেন?

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পিআর হলে সকাল-বিকেল এমপি বেচাকেনা হবে : রাশেদ খান
পিআর হলে সকাল-বিকেল এমপি বেচাকেনা হবে : রাশেদ খান

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক আইনমন্ত্রীর বান্ধবীর ১১৪টি ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দের নির্দেশ
সাবেক আইনমন্ত্রীর বান্ধবীর ১১৪টি ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দের নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পশ্চিম তীরে ‘নিজেদের গুলিতে’ ইসরায়েলি সেনা নিহত
পশ্চিম তীরে ‘নিজেদের গুলিতে’ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাগড়াছড়িতে তিন পাহাড়ি নিহতের ঘটনায় কাউকে ছাড় দেয়া হবে না
খাগড়াছড়িতে তিন পাহাড়ি নিহতের ঘটনায় কাউকে ছাড় দেয়া হবে না

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা যুদ্ধ বন্ধে ট্রাম্প প্রশাসনের ২১ দফা পরিকল্পনায় যা আছে
গাজা যুদ্ধ বন্ধে ট্রাম্প প্রশাসনের ২১ দফা পরিকল্পনায় যা আছে

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুচলেকায় ছাড়া পাওয়া সেই ‘সমন্বয়ক’ ফের চাঁদাবাজির অভিযোগে আটক
মুচলেকায় ছাড়া পাওয়া সেই ‘সমন্বয়ক’ ফের চাঁদাবাজির অভিযোগে আটক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইতালির ভুয়া নুলস্তা দেখিয়ে কোটি টাকার প্রতারণা, ঢাকায় নারী গ্রেফতার
ইতালির ভুয়া নুলস্তা দেখিয়ে কোটি টাকার প্রতারণা, ঢাকায় নারী গ্রেফতার

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এশিয়া কাপ সেরা অভিষেক শর্মা
এশিয়া কাপ সেরা অভিষেক শর্মা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আওয়ারাপান ২’-এর শুটিংয়ে প্রথমবার একসঙ্গে ইমরান-দিশা
‘আওয়ারাপান ২’-এর শুটিংয়ে প্রথমবার একসঙ্গে ইমরান-দিশা

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সত্যিই কি রাশিয়ার সহায়তায় তাইওয়ানে হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে চীন?
সত্যিই কি রাশিয়ার সহায়তায় তাইওয়ানে হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে চীন?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই ঘণ্টার পথ এখন দু’মিনিটের
দুই ঘণ্টার পথ এখন দু’মিনিটের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে বিনিয়োগের আগ্রহ প্রকাশ করলেন স্ন্যাপচ্যাটের সাবেক সিএসও
বাংলাদেশে বিনিয়োগের আগ্রহ প্রকাশ করলেন স্ন্যাপচ্যাটের সাবেক সিএসও

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাতক্ষীরা আওয়ামী লীগের সাংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক রত্না গ্রেফতার
সাতক্ষীরা আওয়ামী লীগের সাংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক রত্না গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এশিয়া কাপ ২০২৫: ব্যাট হাতে সেরা পাঁচ ক্রিকেটার
এশিয়া কাপ ২০২৫: ব্যাট হাতে সেরা পাঁচ ক্রিকেটার

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপের নিজের পুরো ম্যাচ ফি ভারতীয় আর্মিকে দেওয়ার ঘোষণা সূর্যকুমারের
এশিয়া কাপের নিজের পুরো ম্যাচ ফি ভারতীয় আর্মিকে দেওয়ার ঘোষণা সূর্যকুমারের

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যাত্রাবাড়ীতে এসি বিস্ফোরণে বাবার পর না ফেরার দেশে শিশুসন্তান
যাত্রাবাড়ীতে এসি বিস্ফোরণে বাবার পর না ফেরার দেশে শিশুসন্তান

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
মিত্রদের জন্য ৫০ আসন বিএনপির
মিত্রদের জন্য ৫০ আসন বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

অরণ্যে আওয়ামী লীগ, রাস্তায় গর্ভপাতের উন্নয়ন
অরণ্যে আওয়ামী লীগ, রাস্তায় গর্ভপাতের উন্নয়ন

সম্পাদকীয়

এবার সরকারি ব্যাংক একীভূত করার সুপারিশ
এবার সরকারি ব্যাংক একীভূত করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

হাজী সেলিমের বাড়ি থেকে বিলাসবহুল ছয় গাড়ি উদ্ধার
হাজী সেলিমের বাড়ি থেকে বিলাসবহুল ছয় গাড়ি উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

খাগড়াছড়িতে নিহত ৩
খাগড়াছড়িতে নিহত ৩

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিশের আকার অনুযায়ী দাম নির্ধারণের সুপারিশ
ইলিশের আকার অনুযায়ী দাম নির্ধারণের সুপারিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মনোনয়নপ্রত্যাশী বিএনপির হেভিওয়েট নেতারা
মনোনয়নপ্রত্যাশী বিএনপির হেভিওয়েট নেতারা

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মনোনয়ন পেতে বিএনপির ৮ নেতা তৎপর, অন্য দলের একক প্রার্থী
মনোনয়ন পেতে বিএনপির ৮ নেতা তৎপর, অন্য দলের একক প্রার্থী

নগর জীবন

এক বিলিয়নের ফাঁদে পাঁচ বিলিয়নের স্বপ্ন
এক বিলিয়নের ফাঁদে পাঁচ বিলিয়নের স্বপ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস-মাইনাসের রাজনীতি
প্লাস-মাইনাসের রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা পদ নিয়ে অনিশ্চয়তায় আছি
উপদেষ্টা পদ নিয়ে অনিশ্চয়তায় আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

সোনা জাদু মণি লে...
সোনা জাদু মণি লে...

শোবিজ

গ্যালারিতে বসে দেখার দিন শেষ, আমরা এখন খেলব
গ্যালারিতে বসে দেখার দিন শেষ, আমরা এখন খেলব

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরের ২৫ উপজেলায় পানিসংকট
উত্তরের ২৫ উপজেলায় পানিসংকট

নগর জীবন

ধর্ম যার যার নিরাপত্তা পাওয়ার অধিকার সবার
ধর্ম যার যার নিরাপত্তা পাওয়ার অধিকার সবার

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে থাকতে শর্ত এনসিপির
ভোটে থাকতে শর্ত এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে নেপালের ইতিহাস
ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে নেপালের ইতিহাস

মাঠে ময়দানে

ফ্যাসিস্ট সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করে দিয়েছে
ফ্যাসিস্ট সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করে দিয়েছে

নগর জীবন

ড. ইউনূসের প্রশংসায় ফখরুল
ড. ইউনূসের প্রশংসায় ফখরুল

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাট হাতে সেরা অভিষেক শর্মা
ব্যাট হাতে সেরা অভিষেক শর্মা

মাঠে ময়দানে

নীলক্ষেতে ব্যালট ছাপানো নিয়ে যা বললেন ভিসি
নীলক্ষেতে ব্যালট ছাপানো নিয়ে যা বললেন ভিসি

প্রথম পৃষ্ঠা

নেপালে প্রকাশ্যে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী
নেপালে প্রকাশ্যে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী

পূর্ব-পশ্চিম

কী বললেন তামান্না
কী বললেন তামান্না

শোবিজ

বান্ধব নিয়ে মৌ খান
বান্ধব নিয়ে মৌ খান

শোবিজ

বগুড়ার টিএমএসএস বিনোদন জগৎ
বগুড়ার টিএমএসএস বিনোদন জগৎ

সম্পাদকীয়

তোফায়েল আহমেদ লাইফ সাপোর্টে
তোফায়েল আহমেদ লাইফ সাপোর্টে

নগর জীবন

সর্বনিম্ন ৪ লাখ ৬৭ হাজার টাকা
সর্বনিম্ন ৪ লাখ ৬৭ হাজার টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আফগানিস্তান সিরিজে ফিরলেন সৌম্য সরকার
আফগানিস্তান সিরিজে ফিরলেন সৌম্য সরকার

মাঠে ময়দানে

সংকটে চলচ্চিত্র, বেকারত্ব বাড়ছে
সংকটে চলচ্চিত্র, বেকারত্ব বাড়ছে

শোবিজ