শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৪ আগস্ট, ২০২৫ আপডেট: ০০:১৮, সোমবার, ০৪ আগস্ট, ২০২৫

মার্কিন শেয়ারবাজারে কালো টাকা কায়কাউসের

মাফিয়া আমলার সাতকাহন - শেষ পর্ব
বিশেষ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
মার্কিন শেয়ারবাজারে কালো টাকা কায়কাউসের

ড. আহমদ কায়কাউস প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব থাকা অবস্থাতেই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে পাড়ি জমানোর পরিকল্পনা গ্রহণ করেন। যেহেতু তিনি মার্কিন নাগরিক, তার মার্কিন পাসপোর্ট রয়েছে এবং তিনি তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ঘনিষ্ঠ, সেই কারণেই ২০২৩ সালে তিনি ওয়াশিংটনে বিশ্বব্যাংকের বিকল্প নির্বাহী পরিচালক হিসেবে যোগদানের ইচ্ছা প্রকাশ করেন। সেই সময় তিনি শেখ হাসিনাকে বোঝাতে সক্ষম হয়েছিলেন যে, এই সময় ওয়াশিংটনে থাকলে তিনি অনেক কাজ করতে পারবেন। আওয়ামী লীগের পক্ষে লবিং করতে পারবেন এবং সরকারের সুবিধা হবে। কিন্তু বাস্তবতা হলো ভিন্ন। ২০২৩ সালে চতুর এই আমলা বুঝতে পেরেছিলেন যে আওয়ামী লীগ সরকারের পতন আসন্ন। কারণ যেভাবে তিনি ব্যাংক লুট করেছেন, অর্থনৈতিক অবস্থা দেউলিয়া বানিয়ে ফেলেছেন, তাতে সরকারের টিকে থাকার কোনো সম্ভাবনা নেই। আর এই কারণেই তিনি নিজে বাঁচার জন্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে পাড়ি দেওয়ার পরিকল্পনা গ্রহণ করেন। সেজন্য তিনি প্রথমে সরকারি চাকরি নিয়ে বিশ্বব্যাংকের বিকল্প নির্বাহী পরিচালক হিসেবে যোগদান করেন। সেখানে তিনি বেশি দিন থাকেননি। ২০২৪-এ ডামি নির্বাচনের পর তিনি আর ঝুঁকি নেননি। তিনি বিশ্বব্যাংকের বিকল্প নির্বাহী পরিচালকের পদ থেকে পদত্যাগ করেন। এ সময় ঢাকায় গুঞ্জন ছড়িয়ে পড়েছিল যে আহমদ কায়কাউস সরকারের মন্ত্রী হচ্ছেন। কিন্তু বাস্তবতা ছিল সম্পূর্ণ ভিন্ন। চাকরি ছেড়ে দিয়ে আহমদ কায়কাউস মার্কিন লবিস্ট ফার্ম ‘মরান গ্লোবাল স্ট্র্যাটেজিক’-এ যোগদান করেন। মরান গ্লোবাল স্ট্র্যাটেজিক বা এমজিএস সাবেক কংগ্রেসম্যান জেমস জি. মরানের প্রতিষ্ঠিত একটি লবিস্ট ফার্ম। ড. আহমদ কায়কাউস সেখানে কনসালট্যান্ট বা পরামর্শ হিসেবে যোগদান করেন। এমজিএস লবিস্ট ফার্মের যে কাজগুলো রয়েছে, তার মধ্যে একটি বড় কাজ হলো বিভিন্ন দেশের সঙ্গে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সম্পর্ক উন্নয়নের জন্য লবিং করা। এই ফার্মটির মাধ্যমে বহু দেশ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সম্পর্ক উন্নয়ন এবং স্বার্থ রক্ষার কাজ করে থাকে।

প্রভাবশালী এই মার্কিন নীতিনির্ধারক লবিস্ট ফার্মে পরামর্শক হিসেবে যোগদানের পিছনে রয়েছে অর্থ বিনিয়োগ। নিউইয়র্কের শেয়ার মার্কেটের তথ্য পর্যালোচনা করে দেখা যায় মরান গ্লোবাল স্ট্র্যাটেজিক বা এমজিএস-তে বেশ কিছু শেয়ার কিনেছেন ড. আহমদ কায়কাউস। এখান থেকেই বেরিয়ে আসে ড. কায়কাউসের বিদেশে অর্থ পাচারের পদ্ধতি এবং সূত্র। অন্য অর্থ পাচারকারীরা যেভাবে বিদেশে অর্থ পাচার করেছে, আহমদ কায়কাউস সেভাবে অর্থ পাচার করেনি। তিনি অর্থ পাচার করেছেন অভিনব কায়দায়। এই অভিনব কায়দাটি নিরাপদে অর্থ পাচার এবং তা বিদেশে বিনিয়োগের একটি নতুন আবিষ্কার। প্রথমত, আহমদ কায়কাউস এই অর্থ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন কোম্পানিতে তৃতীয় পক্ষের মাধ্যমে বিনিয়োগ করেছেন। স্ত্রী এবং কন্যার নামে ছোট ছোট শেয়ার কিনেছেন। যে বিনিয়োগগুলো তিনি বিভিন্ন তৃতীয় পক্ষের মাধ্যমে করেছেন, সেই বিনিয়োগগুলোকে তার স্ত্রী এবং কন্যার নামে হস্তান্তর করিয়েছেন। পরবর্তীতে সবগুলো শেয়ারকে তিনি আবার বিক্রি করে নতুন নতুন কনসাল্টিং ফার্ম এবং কোম্পানি করেছেন। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ড. আহমদ কায়কাউসের পরিবারের লোকজনের অন্তত ১২টি কোম্পানির সন্ধান পাওয়া গেছে। এসব কোম্পানির মধ্যে অন্তত পাঁচটি কোম্পানির সঙ্গে সরাসরি আহমদ কায়কাউসের পরিবার অর্থাৎ তার স্ত্রী এবং কন্যা জড়িত। যার মধ্যে তিনটি কোম্পানি শেয়ার সংক্রান্ত কোম্পানি।

আহমদ কায়কাউস অর্থ পাচারের কৌশলটি এরকম। প্রথমে তিনি একটি বিদেশি কোম্পানির সঙ্গে কমিশনের লেনদেন চূড়ান্ত করেছেন। ওই বিদেশি কোম্পানিটি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে বা কানাডায় তাদের শাখায় বা সহযোগী প্রতিষ্ঠানে কমিশনের অর্থ পাঠিয়েছেন। ওই অর্থ সরাসরি গ্রহণ না করে সেটি শেয়ার হিসেবে তৃতীয় কোনো পক্ষের কাছে দিয়েছেন। তৃতীয় পক্ষ এই শেয়ারটি পরবর্তীতে আহমদ কায়কাউসের স্ত্রী এবং কন্যাকে উপহার হিসেবে দিয়েছেন। এই শেয়ার হাত বদল হয়েছে খুব ধীর গতিতে, সময় নিয়ে। সবগুলো শেয়ার একসঙ্গে যখন করা হয়েছে, তখন তারা আবার একটি নতুন কনসালট্যান্ট কোম্পানি করেছেন কায়কাউসের নিজস্ব লোকজন। সেই কনসালট্যান্ট কোম্পানির মাধ্যমে শেয়ার বেচাকেনার ব্যবসা করেছেন। এই শেয়ারের লভ্যাংশের টাকা দেখিয়ে তিনি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে বিভিন্ন সম্পদ গড়েছেন। যার ফলে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ড. আহমদ কায়কাউসের অর্থ পাচারের বিষয়টি খুঁজে বের করা অত্যন্ত দুঃসাধ্য এবং কঠিন ব্যাপার।

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের আইন অনুযায়ী যে কোনো ব্যক্তি অপর ব্যক্তিকে, যিনি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিক, তাকে তিনি শেয়ার দান কিংবা উপহার দিতে পারেন। শেয়ার হস্তান্তরের ক্ষেত্রে বাজার মূল্য ওঠানামা করলেও একজন ব্যক্তি পর্যায়ে শেয়ার একজন আরেকজনের কাছে হস্তান্তর করলে বাজার মূল্যের সঙ্গে সামঞ্জস্য না রাখলেও চলবে। ধরা যাক, একটি কোম্পানির শেয়ারের দাম হলো ১০ ডলার। সেই শেয়ারটি এক ডলারেও একজন ব্যক্তিগত ভাবে আরেকজনের কাছে বিক্রি করতে পারবে, অথবা চাইলে তিনি উপহার হিসেবেও দিতে পারেন, কিংবা বিনিয়োগের জন্য রাখতে পারেন। অনুসন্ধানে দেখা যাচ্ছে যে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অন্তত চারটি তেল গ্যাস কোম্পানির শেয়ার কিনেছেন আহমদ কায়কাউসের স্ত্রী এবং কন্যা। এসব কোম্পানির মধ্যে এক্সনমোবিল এবং শেভরন করপোরেশন অন্যতম। এই দুটি কোম্পানির শেয়ার কেনার মাধ্যমে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের শেয়ারবাজারে আহমদ কায়কাউসের অনুপ্রবেশ ঘটেছিল। আদানির সঙ্গে যখন চুক্তি হয় তখন আদানিকে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক মওকুফ করিয়ে দেওয়া হয়। এই শুল্ক মওকুফ করিয়ে দেওয়ার প্রেক্ষাপটে আদানি কায়কাউসের জন্য বরাদ্দ কমিশনের টাকা দিয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে শেয়ার ক্রয় করে। এই শেয়ারটি আহমদ কায়কাউসের একজন ঘনিষ্ঠ জুবায়ের আহমেদ নামে একজন ব্যক্তিকে হস্তান্তর করা হয়। জুবায়ের আহমেদ চট্টগ্রামের একজন বাসিন্দা, যিনি দীর্ঘদিন ধরে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থান করেন। আহমদ কায়কাউস যখন শিক্ষা ছুটি নিয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থান করেছিলেন, তখন এই জুবায়ের আহমেদের বাড়িতে তিনি প্রথমে অবস্থান করেছিলেন। জুবায়ের পরবর্তীতে এই শেয়ার ড. আহমদ কায়কাউসের মেয়ের জন্মদিনে উপহার দেন।

লক্ষণীয় ব্যাপার যে আদানি গ্রুপের মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে বিপুল পরিমাণ বিনিয়োগ আছে। সেই বিনিয়োগ থেকে একটি অংশ দিয়ে বিভিন্ন শেয়ার মার্কেটের শেয়ার কেনা হয়। সেটি নাম মাত্র মূল্যে জুবায়ের আহমদের কাছে দেওয়া হয়। জুবায়ের আহমেদ পরবর্তীতে আহমদ কায়কাউসের কন্যার কাছে আবার এই শেয়ার হস্তান্তর করেন। আহমদ কায়কাউসের কন্যার জন্মদিনে ১০০ কোটি টাকা মূল্যের শেয়ার তিনি উপঢৌকন দিয়েছিলেন। যেহেতু শেয়ারের লেনদেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে খুবই বৈধ এবং যে কেউ, যে কাউকে শেয়ার দিতে পারে, কাজেই এটি আইনের দৃষ্টিতে কোনো অপরাধ নয়। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে যদি কেউ বড় স্থাপনা করে, কেউ যদি বাড়ি ঘর দালান কোঠা বানায় সেক্ষেত্রে আয়ের উৎস সম্পর্কে খোঁজখবর নেওয়া হয়। কিন্তু যখন কেউ শেয়ার মার্কেটে বিনিয়োগ করে এবং একজন আরেকজনের কাছে শেয়ার বিক্রি করে বা উপহার দেয় সেটি সন্দেহের চোখে দেখা হয় না। আর এভাবেই আহমদ কায়কাউস মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে তার সম্পদ বিনিয়োগ করেছেন। হিসাব করে দেখা গেছে, মার্কেট যুক্তরাষ্ট্রে শেয়ারবাজারে বিভিন্ন কোম্পানিতে তার ১ হাজার কোটি টাকার শেয়ার রয়েছে। যে শেয়ারগুলোর বাজার মূল্য এখন ১২ থেকে ১৫ হাজার কোটি টাকা। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের এই শেয়ারের সূত্র ধরেই কানাডার স্টক এক্সচেঞ্জ, হংকং স্টক এক্সচেঞ্জসহ বিভিন্ন দেশের শেয়ার মার্কেটে বিনিয়োগ করেছেন আহমদ কায়কাউস।

শুধু শেয়ার মার্কেটে বিনিয়োগ করেই তিনি সন্তুষ্ট থাকবেন এমন লোক নন। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে তার অবৈধ অর্থকে বৈধ করার জন্য তিনি বারোটি কোম্পানি প্রতিষ্ঠিত করেছেন। এই কোম্পানিগুলো কনসাল্টিং ফার্ম। মজার ব্যাপার হলো যে কোম্পানিগুলো তিনি প্রতিষ্ঠিত করছেন, সেই প্রত্যেকটি কোম্পানি বাংলাদেশের বিভিন্ন রকম কোম্পানির সঙ্গে সংশ্লিষ্ট। যেমন ‘কে কে কনসাল্টিং’ আহমদ কায়কাউসের স্ত্রীর নামে প্রতিষ্ঠিত একটি মার্কিন কোম্পানি। যেটি বাংলাদেশের পাওয়ার টেকের পরামর্শক হিসেবে কাজ করে। আবার ‘কে কে’ সামিট গ্রুপেরও পরামর্শ হিসেবে দুটি প্রকল্পে কাজ করেছে বলে তথ্যাদি বিশ্লেষণ করলে দেখা যায়। এভাবেই আহমদ কায়কাউস অভিনব পদ্ধতিতে অর্থ পাচার করেছেন। আবিষ্কার করেছেন কালো টাকা সাদা করার নিত্য নতুন ফর্মুলা।

অর্থ পাচারের ব্যাপারে অনুসন্ধান করা একজন বিশেষজ্ঞ বলেছেন, অন্যদের অর্থ পাচারের সঙ্গে আহমদ কায়কাউসের অর্থ পাচারের মৌলিক পার্থক্য রয়েছে। অন্যদের অর্থ পাচার যেমন দৃশ্যমান। তিনি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে নাগরিকত্ব অর্জন করে একের পর এক বাড়ি ফিরেছেন। আহমদ কায়কাউসের ক্ষেত্রে ঠিক সেরকম ঘটেনি। বরং তিনি প্রথমে শেয়ার মার্কেটে বিনিয়োগ করেছেন। শেয়ার মার্কেট থেকে লভ্যাংশ তৈরি করেছেন। লভ্যাংশ তৈরি করে তিনি বাড়িঘর করেছেন। মার্কেট যুক্তরাষ্ট্রে তার ৮টি সম্পদের তথ্য পাওয়া গেছে। প্রত্যেকটি সম্পদের আর্থিক উৎস হলো শেয়ার মার্কেটের বিনিয়োগ থেকে উপার্জিত অর্থ। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ডালাসে আহমদ কায়কাউসের দুটি বাড়ির সন্ধান পাওয়া গেছে। এ ছাড়াও টেক্সাসের অস্টিনে আহমদ কায়কাউসের স্ত্রীর একটি ফ্ল্যাট রয়েছে। নিউইয়র্কে আহমদ কায়কাউস একটি বাড়ি কিনেছেন। বাড়ি কিনেছেন তিনি যুক্তরাষ্ট্রের লং আইল্যান্ডে। সর্বশেষ তিনি ওয়াশিংটনে একটি বিলাশ বহুল বাংলো কিনেছেন, যেখানে তিনি এখন অবস্থান করছেন। আহমদ কায়কাউসের বাকি বাড়িগুলো সব ভাড়া দেওয়া হয়েছে। প্রাথমিক হিসাব পর্যালোচনা করে দেখা যায় আহমদ কায়কাউস এসব বাড়ি ঘর কেনায় বাংলাদেশি টাকায় প্রায় ১২০ কোটি টাকা বিনিয়োগ করেছেন। সবকিছু মিলিয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে তার প্রায় আড়াই হাজার কোটি টাকার সম্পদ রয়েছে বলে জানা গেছে। তবে দায়িত্বশীল সূত্রগুলো বলছে, এই সম্পদের পরিমাণ আরও বেশি। বেশ কিছু সম্পদ রয়েছে বেনামে। যে সম্পদগুলোর সঙ্গে আহমদ কায়কাউসের সংশ্লিষ্টতা খুঁজে বের   করা কঠিন।

এই বিভাগের আরও খবর
প্রযুক্তিনির্ভর শিক্ষায় আমরা পিছিয়ে
প্রযুক্তিনির্ভর শিক্ষায় আমরা পিছিয়ে
আফগানিস্তানকে হোয়াইটওয়াশ করল বাংলাদেশ
আফগানিস্তানকে হোয়াইটওয়াশ করল বাংলাদেশ
সেপ্টেম্বরে পোশাক রপ্তানি কমেছে ৫.৬৬ শতাংশ
সেপ্টেম্বরে পোশাক রপ্তানি কমেছে ৫.৬৬ শতাংশ
মির্জা ফখরুলসহ ২২ জনকে অব্যাহতি
মির্জা ফখরুলসহ ২২ জনকে অব্যাহতি
চক্রান্তের পেছনে ফ্যাসিস্ট দোসরদের মদত রয়েছে
চক্রান্তের পেছনে ফ্যাসিস্ট দোসরদের মদত রয়েছে
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৌদ্ধধর্মীয় নেতাদের শুভেচ্ছাবিনিময়
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৌদ্ধধর্মীয় নেতাদের শুভেচ্ছাবিনিময়
জামায়াত আমিরের সঙ্গে সাক্ষাৎ সুইস রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে সাক্ষাৎ সুইস রাষ্ট্রদূতের
নির্বাচনে ইসিকে সহায়তা করবে জাতিসংঘ
নির্বাচনে ইসিকে সহায়তা করবে জাতিসংঘ
বাড়ছে অ্যানথ্রাক্স, শুরু সমন্বিত কার্যক্রম
বাড়ছে অ্যানথ্রাক্স, শুরু সমন্বিত কার্যক্রম
ঢাকায় যুক্তরাজ্যের বাণিজ্যদূত ব্যারোনেস
ঢাকায় যুক্তরাজ্যের বাণিজ্যদূত ব্যারোনেস
ফ্লোটিলা কর্মীদের ভয়াবহ নির্যাতন
ফ্লোটিলা কর্মীদের ভয়াবহ নির্যাতন
বছরে সর্বোচ্চ মৃত্যু ও আক্রান্ত
বছরে সর্বোচ্চ মৃত্যু ও আক্রান্ত
সর্বশেষ খবর
গাইবান্ধায় ১০ কেজি গাঁজাসহ আটক ১
গাইবান্ধায় ১০ কেজি গাঁজাসহ আটক ১

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়া থেকে ৪৮টি সু-৩৫ যুদ্ধবিমান পাচ্ছে ইরান?
রাশিয়া থেকে ৪৮টি সু-৩৫ যুদ্ধবিমান পাচ্ছে ইরান?

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জন্মদিনে হোয়াইট হাউসে ইউএফসি লড়াই আয়োজনের ঘোষণা ট্রাম্পের
জন্মদিনে হোয়াইট হাউসে ইউএফসি লড়াই আয়োজনের ঘোষণা ট্রাম্পের

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে ইলিশ রপ্তানি কমে মাত্র ১৪৫ টন: নেপথ্যে যে কারণ
ভারতে ইলিশ রপ্তানি কমে মাত্র ১৪৫ টন: নেপথ্যে যে কারণ

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

অনশন ধর্মঘট করেছেন ইসরায়েলে আটক ফরাসি ডেপুটিরা
অনশন ধর্মঘট করেছেন ইসরায়েলে আটক ফরাসি ডেপুটিরা

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হংকং ম্যাচের আগে দেশবাসীর সমর্থন চাইলেন হামজা
হংকং ম্যাচের আগে দেশবাসীর সমর্থন চাইলেন হামজা

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আরও দুটি জাতীয় দিবস চালু করছে সরকার
আরও দুটি জাতীয় দিবস চালু করছে সরকার

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

আসাদ পরবর্তী সিরিয়ায় প্রথম নির্বাচন
আসাদ পরবর্তী সিরিয়ায় প্রথম নির্বাচন

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের কথাও শুনছে না ইসরায়েল, দুই দিনে গাজায় নিহত শতাধিক
ট্রাম্পের কথাও শুনছে না ইসরায়েল, দুই দিনে গাজায় নিহত শতাধিক

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মর্যাদাপূর্ণ পরিবেশ পুরস্কার পেল ‘ফ্রেন্ডশিপ’
মর্যাদাপূর্ণ পরিবেশ পুরস্কার পেল ‘ফ্রেন্ডশিপ’

৩৭ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

এক ঘণ্টা পর লিফট থেকে বের করা হলো নীলাঞ্জনা নীলাকে
এক ঘণ্টা পর লিফট থেকে বের করা হলো নীলাঞ্জনা নীলাকে

৪১ মিনিট আগে | শোবিজ

অক্টোবরের ৫ দিনে রেমিট্যান্স এসেছে ৪২ কোটি ডলার
অক্টোবরের ৫ দিনে রেমিট্যান্স এসেছে ৪২ কোটি ডলার

৪২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

সিদ্ধিরগঞ্জে হেরোইন-ইয়াবাসহ চার মাদককারবারি গ্রেফতার
সিদ্ধিরগঞ্জে হেরোইন-ইয়াবাসহ চার মাদককারবারি গ্রেফতার

৪২ মিনিট আগে | নগর জীবন

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৩৫৯
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৩৫৯

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

সেপ্টেম্বরে মূল্যস্ফীতি বেড়ে ৮.৩৬
সেপ্টেম্বরে মূল্যস্ফীতি বেড়ে ৮.৩৬

৫৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বিসিবি নির্বাচনে পরিচালক পদে বিজয়ী হলেন যারা
বিসিবি নির্বাচনে পরিচালক পদে বিজয়ী হলেন যারা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুকুরে ডুবে ২ বছরের শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে ২ বছরের শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফগানিস্তানে আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন তদন্তের সিদ্ধান্ত নেবে ইউএনএইচআরসি
আফগানিস্তানে আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন তদন্তের সিদ্ধান্ত নেবে ইউএনএইচআরসি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৈয়দ মনজুরুল ইসলামের শারীরিক অবস্থা অপরিবর্তিত
সৈয়দ মনজুরুল ইসলামের শারীরিক অবস্থা অপরিবর্তিত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিস্তার পানি বিপৎসীমার ওপর, পাঁচ হাজার পরিবার পানিবন্দি”
তিস্তার পানি বিপৎসীমার ওপর, পাঁচ হাজার পরিবার পানিবন্দি”

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএসটিআই মহাপরিচালকের সাথে কসোভোর রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
বিএসটিআই মহাপরিচালকের সাথে কসোভোর রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় করতোয়া গেটলক বাস চলাচল বন্ধ, যাত্রীরা বিপাকে
বগুড়ায় করতোয়া গেটলক বাস চলাচল বন্ধ, যাত্রীরা বিপাকে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সব ধরনের ভিসায় ওমরাহ পালনের সুযোগ দেওয়ার ঘোষণা সৌদির
সব ধরনের ভিসায় ওমরাহ পালনের সুযোগ দেওয়ার ঘোষণা সৌদির

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

পাহাড়ে প্রবারণা পূর্ণিমার উৎসবে ঢল
পাহাড়ে প্রবারণা পূর্ণিমার উৎসবে ঢল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হজের টাকা জমার জন্য আগামী শনিবার ব্যাংক খোলা থাকবে
হজের টাকা জমার জন্য আগামী শনিবার ব্যাংক খোলা থাকবে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিসিবি নির্বাচনের ভোটগ্রহণ শেষ, ফলাফলের অপেক্ষায় প্রার্থীরা
বিসিবি নির্বাচনের ভোটগ্রহণ শেষ, ফলাফলের অপেক্ষায় প্রার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ হারালেন ২ জন
সিলেটে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ হারালেন ২ জন

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বড়াইগ্রামে ছয় দফা দাবিতে স্বাস্থ্য সহকারীদের কর্মবিরতি
বড়াইগ্রামে ছয় দফা দাবিতে স্বাস্থ্য সহকারীদের কর্মবিরতি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছাত্রদলে যোগ দিলেন বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের ৫ শতাধিক শিক্ষার্থী
ছাত্রদলে যোগ দিলেন বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের ৫ শতাধিক শিক্ষার্থী

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় সাড়ে ৯ লাখ শিশু পাবে টাইফয়েড টিকা
বগুড়ায় সাড়ে ৯ লাখ শিশু পাবে টাইফয়েড টিকা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
কে পাচ্ছেন বিএনপির মনোনয়ন, বাছাই কৌশল জানালেন তারেক রহমান
কে পাচ্ছেন বিএনপির মনোনয়ন, বাছাই কৌশল জানালেন তারেক রহমান

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগানদের ধবলধোলাই করল টাইগাররা
আফগানদের ধবলধোলাই করল টাইগাররা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্নের হুঁশিয়ারি পুতিনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্নের হুঁশিয়ারি পুতিনের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্রুতই দেশে ফিরে আসব, নির্বাচনে অংশ নেব : বিবিসি বাংলাকে তারেক রহমান
দ্রুতই দেশে ফিরে আসব, নির্বাচনে অংশ নেব : বিবিসি বাংলাকে তারেক রহমান

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশের চেয়ে অনেক পিছিয়ে ছিলাম: রশিদ
ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশের চেয়ে অনেক পিছিয়ে ছিলাম: রশিদ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেফ এক্সিট খুঁজতে উপদেষ্টাদের কষ্ট করতে হবে না : রুমিন ফারহানা
সেফ এক্সিট খুঁজতে উপদেষ্টাদের কষ্ট করতে হবে না : রুমিন ফারহানা

৫ ঘণ্টা আগে | টক শো

১-২ বছর ধরে এভাবেই খেলছি: সাইফ হাসান
১-২ বছর ধরে এভাবেই খেলছি: সাইফ হাসান

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের ওড়িশায় সংঘর্ষ-সহিংসতা: ইন্টারনেট বন্ধ, কারফিউ জারি
ভারতের ওড়িশায় সংঘর্ষ-সহিংসতা: ইন্টারনেট বন্ধ, কারফিউ জারি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ মঙ্গলবার
এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ মঙ্গলবার

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চিকিৎসায় নোবেল পেলেন ৩ বিজ্ঞানী
চিকিৎসায় নোবেল পেলেন ৩ বিজ্ঞানী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘উপদেষ্টাদের অনেকেই সেফ এক্সিটের কথা ভাবছেন’
‘উপদেষ্টাদের অনেকেই সেফ এক্সিটের কথা ভাবছেন’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি বাংলার জন্য কাজ করি, কোনও নির্দিষ্ট দেশের জন্য নয়: জয়া
আমি বাংলার জন্য কাজ করি, কোনও নির্দিষ্ট দেশের জন্য নয়: জয়া

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফ্লোটিলা থেকে আটকদের সঙ্গে 'বানরের মতো' আচরণ করছে ইসরায়েলি সেনারা
ফ্লোটিলা থেকে আটকদের সঙ্গে 'বানরের মতো' আচরণ করছে ইসরায়েলি সেনারা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ত্র সমর্পণে সম্মত হওয়ার খবর ‘ভিত্তিহীন’ : হামাস
অস্ত্র সমর্পণে সম্মত হওয়ার খবর ‘ভিত্তিহীন’ : হামাস

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনাপ্রধানের বক্তব্য বিকৃতি ও অপপ্রচারের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর বিবৃতি
সেনাপ্রধানের বক্তব্য বিকৃতি ও অপপ্রচারের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর বিবৃতি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়া বাড়লো ৫০০, প্রত্যাখ্যান করে আন্দোলনের ডাক
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়া বাড়লো ৫০০, প্রত্যাখ্যান করে আন্দোলনের ডাক

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে আটক ফরাসি সংসদ সদস্যরা অনশনে
ইসরায়েলে আটক ফরাসি সংসদ সদস্যরা অনশনে

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোনো ব্যক্তি নয়, মাস্টারমাইন্ড গণতন্ত্রকামী জনগণ : তারেক রহমান
কোনো ব্যক্তি নয়, মাস্টারমাইন্ড গণতন্ত্রকামী জনগণ : তারেক রহমান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাপানের প্রথম ‘আয়রন লেডি’ সানায়ে তাকাইচি কে?
জাপানের প্রথম ‘আয়রন লেডি’ সানায়ে তাকাইচি কে?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিনেমার টানে ৩০ লাখের চাকরি ছাড়েন 'ব্যাডস অব বলিউড' তারকা
সিনেমার টানে ৩০ লাখের চাকরি ছাড়েন 'ব্যাডস অব বলিউড' তারকা

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় ইসরায়েলকে বোমাবর্ষণ বন্ধ করতে বললেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী
গাজায় ইসরায়েলকে বোমাবর্ষণ বন্ধ করতে বললেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রদলে যোগ দিলেন বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের ৫ শতাধিক শিক্ষার্থী
ছাত্রদলে যোগ দিলেন বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের ৫ শতাধিক শিক্ষার্থী

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমেরিকার সাথে সমঝোতা চায় ভারত
আমেরিকার সাথে সমঝোতা চায় ভারত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাউদকান্দি উপজেলার সাবেক চেয়ারম্যান সুমন গ্রেফতার
দাউদকান্দি উপজেলার সাবেক চেয়ারম্যান সুমন গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিক্ষাবিদ সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম লাইফ সাপোর্টে
শিক্ষাবিদ সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম লাইফ সাপোর্টে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিসিবি নির্বাচনে পরিচালক পদে বিজয়ী হলেন যারা
বিসিবি নির্বাচনে পরিচালক পদে বিজয়ী হলেন যারা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রথমবারের মতো মিস ইউনিভার্স প্রতিযোগিতায় আমিরাত সুন্দরী
প্রথমবারের মতো মিস ইউনিভার্স প্রতিযোগিতায় আমিরাত সুন্দরী

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ সাক্ষীকে আজ জেরা করবেন শেখ হাসিনার আইনজীবী
শেষ সাক্ষীকে আজ জেরা করবেন শেখ হাসিনার আইনজীবী

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহরুখ-আরিয়ানের মধ্যে একটি বড় মিল ও অমিল রয়েছে: করণ জোহর
শাহরুখ-আরিয়ানের মধ্যে একটি বড় মিল ও অমিল রয়েছে: করণ জোহর

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলে ড্রোন হামলা চালাল ইয়েমেন, বাজল সাইরেন
ইসরায়েলে ড্রোন হামলা চালাল ইয়েমেন, বাজল সাইরেন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আলোচিত যাদের ঠিকানা এখন কানাডা
আলোচিত যাদের ঠিকানা এখন কানাডা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন করতে চান তিনজন ব্যারিস্টার
নির্বাচন করতে চান তিনজন ব্যারিস্টার

নগর জীবন

জ্বলন্ত চিতায় ক্ষমতার দম্ভের সমাপ্তি
জ্বলন্ত চিতায় ক্ষমতার দম্ভের সমাপ্তি

সম্পাদকীয়

বিচারের মুখোমুখি হচ্ছে আওয়ামী লীগ
বিচারের মুখোমুখি হচ্ছে আওয়ামী লীগ

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টার পদত্যাগ করা উচিত
উপদেষ্টার পদত্যাগ করা উচিত

খবর

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নতুন হলে ওঠার স্বপ্ন আট বছর ধরে আটকা
নতুন হলে ওঠার স্বপ্ন আট বছর ধরে আটকা

নগর জীবন

বিএনপি-জামায়াতসহ সব দলের একক প্রার্থীর চমক
বিএনপি-জামায়াতসহ সব দলের একক প্রার্থীর চমক

নগর জীবন

বাড়ছে অ্যানথ্রাক্স, শুরু সমন্বিত কার্যক্রম
বাড়ছে অ্যানথ্রাক্স, শুরু সমন্বিত কার্যক্রম

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রীমঙ্গলে ১২ ফুট লম্বা অজগর উদ্ধার
শ্রীমঙ্গলে ১২ ফুট লম্বা অজগর উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

সময় বাড়ে ব্যয় বাড়ে শেষ হয় না কাজ
সময় বাড়ে ব্যয় বাড়ে শেষ হয় না কাজ

পেছনের পৃষ্ঠা

আলোচিত বিসিবি নির্বাচন আজ
আলোচিত বিসিবি নির্বাচন আজ

মাঠে ময়দানে

লেবু চাষে অনুপ্রেরণা
লেবু চাষে অনুপ্রেরণা

পেছনের পৃষ্ঠা

রাতারাতি তারকা, হঠাৎ হারিয়ে যাওয়া
রাতারাতি তারকা, হঠাৎ হারিয়ে যাওয়া

শোবিজ

মির্জা ফখরুলসহ ২২ জনকে অব্যাহতি
মির্জা ফখরুলসহ ২২ জনকে অব্যাহতি

প্রথম পৃষ্ঠা

চড়ুই পাখির রাজ্য
চড়ুই পাখির রাজ্য

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে আতঙ্ক ছড়াচ্ছে অ্যানথ্রাক্স
রংপুরে আতঙ্ক ছড়াচ্ছে অ্যানথ্রাক্স

নগর জীবন

গণভোটে বাস্তবায়ন জুলাই সনদ, একমত দলগুলো
গণভোটে বাস্তবায়ন জুলাই সনদ, একমত দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

বিকল্পধারা নির্বাচনমুখী দল
বিকল্পধারা নির্বাচনমুখী দল

নগর জীবন

বদলে যাচ্ছে ডিসি-ইউএনও পদের নাম
বদলে যাচ্ছে ডিসি-ইউএনও পদের নাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অধরাই থাকল ভাসমান মানুষের আবাসন
অধরাই থাকল ভাসমান মানুষের আবাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

গণহত্যাকারীদের বিচার হতে হবে
গণহত্যাকারীদের বিচার হতে হবে

সম্পাদকীয়

আফগানিস্তানকে হোয়াইটওয়াশ করল বাংলাদেশ
আফগানিস্তানকে হোয়াইটওয়াশ করল বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

অনিশ্চয়তায় স্থবির বাণিজ্য
অনিশ্চয়তায় স্থবির বাণিজ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

পার্বত্যাঞ্চল অশান্ত করার ষড়যন্ত্র চলছে
পার্বত্যাঞ্চল অশান্ত করার ষড়যন্ত্র চলছে

নগর জীবন

সাবেক মন্ত্রীর ফাঁসি দাবিতে হেফাজতে ইসলামের বিক্ষোভ
সাবেক মন্ত্রীর ফাঁসি দাবিতে হেফাজতে ইসলামের বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

বেগমপাড়া
বেগমপাড়া

সম্পাদকীয়

সাবেক এমপিসহ আওয়ামী লীগের ৯ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার
সাবেক এমপিসহ আওয়ামী লীগের ৯ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার

নগর জীবন

পি কে হালদারের ঘনিষ্ঠ সহযোগী তাজবীর কারাগারে
পি কে হালদারের ঘনিষ্ঠ সহযোগী তাজবীর কারাগারে

পেছনের পৃষ্ঠা

খেলাফত আন্দোলনের সঙ্গে এনসিপির মতবিনিময়
খেলাফত আন্দোলনের সঙ্গে এনসিপির মতবিনিময়

নগর জীবন