শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৪ আগস্ট, ২০২৫ আপডেট: ০০:১৮, সোমবার, ০৪ আগস্ট, ২০২৫

মার্কিন শেয়ারবাজারে কালো টাকা কায়কাউসের

মাফিয়া আমলার সাতকাহন - শেষ পর্ব
বিশেষ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
মার্কিন শেয়ারবাজারে কালো টাকা কায়কাউসের

ড. আহমদ কায়কাউস প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব থাকা অবস্থাতেই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে পাড়ি জমানোর পরিকল্পনা গ্রহণ করেন। যেহেতু তিনি মার্কিন নাগরিক, তার মার্কিন পাসপোর্ট রয়েছে এবং তিনি তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ঘনিষ্ঠ, সেই কারণেই ২০২৩ সালে তিনি ওয়াশিংটনে বিশ্বব্যাংকের বিকল্প নির্বাহী পরিচালক হিসেবে যোগদানের ইচ্ছা প্রকাশ করেন। সেই সময় তিনি শেখ হাসিনাকে বোঝাতে সক্ষম হয়েছিলেন যে, এই সময় ওয়াশিংটনে থাকলে তিনি অনেক কাজ করতে পারবেন। আওয়ামী লীগের পক্ষে লবিং করতে পারবেন এবং সরকারের সুবিধা হবে। কিন্তু বাস্তবতা হলো ভিন্ন। ২০২৩ সালে চতুর এই আমলা বুঝতে পেরেছিলেন যে আওয়ামী লীগ সরকারের পতন আসন্ন। কারণ যেভাবে তিনি ব্যাংক লুট করেছেন, অর্থনৈতিক অবস্থা দেউলিয়া বানিয়ে ফেলেছেন, তাতে সরকারের টিকে থাকার কোনো সম্ভাবনা নেই। আর এই কারণেই তিনি নিজে বাঁচার জন্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে পাড়ি দেওয়ার পরিকল্পনা গ্রহণ করেন। সেজন্য তিনি প্রথমে সরকারি চাকরি নিয়ে বিশ্বব্যাংকের বিকল্প নির্বাহী পরিচালক হিসেবে যোগদান করেন। সেখানে তিনি বেশি দিন থাকেননি। ২০২৪-এ ডামি নির্বাচনের পর তিনি আর ঝুঁকি নেননি। তিনি বিশ্বব্যাংকের বিকল্প নির্বাহী পরিচালকের পদ থেকে পদত্যাগ করেন। এ সময় ঢাকায় গুঞ্জন ছড়িয়ে পড়েছিল যে আহমদ কায়কাউস সরকারের মন্ত্রী হচ্ছেন। কিন্তু বাস্তবতা ছিল সম্পূর্ণ ভিন্ন। চাকরি ছেড়ে দিয়ে আহমদ কায়কাউস মার্কিন লবিস্ট ফার্ম ‘মরান গ্লোবাল স্ট্র্যাটেজিক’-এ যোগদান করেন। মরান গ্লোবাল স্ট্র্যাটেজিক বা এমজিএস সাবেক কংগ্রেসম্যান জেমস জি. মরানের প্রতিষ্ঠিত একটি লবিস্ট ফার্ম। ড. আহমদ কায়কাউস সেখানে কনসালট্যান্ট বা পরামর্শ হিসেবে যোগদান করেন। এমজিএস লবিস্ট ফার্মের যে কাজগুলো রয়েছে, তার মধ্যে একটি বড় কাজ হলো বিভিন্ন দেশের সঙ্গে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সম্পর্ক উন্নয়নের জন্য লবিং করা। এই ফার্মটির মাধ্যমে বহু দেশ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সম্পর্ক উন্নয়ন এবং স্বার্থ রক্ষার কাজ করে থাকে।

প্রভাবশালী এই মার্কিন নীতিনির্ধারক লবিস্ট ফার্মে পরামর্শক হিসেবে যোগদানের পিছনে রয়েছে অর্থ বিনিয়োগ। নিউইয়র্কের শেয়ার মার্কেটের তথ্য পর্যালোচনা করে দেখা যায় মরান গ্লোবাল স্ট্র্যাটেজিক বা এমজিএস-তে বেশ কিছু শেয়ার কিনেছেন ড. আহমদ কায়কাউস। এখান থেকেই বেরিয়ে আসে ড. কায়কাউসের বিদেশে অর্থ পাচারের পদ্ধতি এবং সূত্র। অন্য অর্থ পাচারকারীরা যেভাবে বিদেশে অর্থ পাচার করেছে, আহমদ কায়কাউস সেভাবে অর্থ পাচার করেনি। তিনি অর্থ পাচার করেছেন অভিনব কায়দায়। এই অভিনব কায়দাটি নিরাপদে অর্থ পাচার এবং তা বিদেশে বিনিয়োগের একটি নতুন আবিষ্কার। প্রথমত, আহমদ কায়কাউস এই অর্থ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন কোম্পানিতে তৃতীয় পক্ষের মাধ্যমে বিনিয়োগ করেছেন। স্ত্রী এবং কন্যার নামে ছোট ছোট শেয়ার কিনেছেন। যে বিনিয়োগগুলো তিনি বিভিন্ন তৃতীয় পক্ষের মাধ্যমে করেছেন, সেই বিনিয়োগগুলোকে তার স্ত্রী এবং কন্যার নামে হস্তান্তর করিয়েছেন। পরবর্তীতে সবগুলো শেয়ারকে তিনি আবার বিক্রি করে নতুন নতুন কনসাল্টিং ফার্ম এবং কোম্পানি করেছেন। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ড. আহমদ কায়কাউসের পরিবারের লোকজনের অন্তত ১২টি কোম্পানির সন্ধান পাওয়া গেছে। এসব কোম্পানির মধ্যে অন্তত পাঁচটি কোম্পানির সঙ্গে সরাসরি আহমদ কায়কাউসের পরিবার অর্থাৎ তার স্ত্রী এবং কন্যা জড়িত। যার মধ্যে তিনটি কোম্পানি শেয়ার সংক্রান্ত কোম্পানি।

আহমদ কায়কাউস অর্থ পাচারের কৌশলটি এরকম। প্রথমে তিনি একটি বিদেশি কোম্পানির সঙ্গে কমিশনের লেনদেন চূড়ান্ত করেছেন। ওই বিদেশি কোম্পানিটি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে বা কানাডায় তাদের শাখায় বা সহযোগী প্রতিষ্ঠানে কমিশনের অর্থ পাঠিয়েছেন। ওই অর্থ সরাসরি গ্রহণ না করে সেটি শেয়ার হিসেবে তৃতীয় কোনো পক্ষের কাছে দিয়েছেন। তৃতীয় পক্ষ এই শেয়ারটি পরবর্তীতে আহমদ কায়কাউসের স্ত্রী এবং কন্যাকে উপহার হিসেবে দিয়েছেন। এই শেয়ার হাত বদল হয়েছে খুব ধীর গতিতে, সময় নিয়ে। সবগুলো শেয়ার একসঙ্গে যখন করা হয়েছে, তখন তারা আবার একটি নতুন কনসালট্যান্ট কোম্পানি করেছেন কায়কাউসের নিজস্ব লোকজন। সেই কনসালট্যান্ট কোম্পানির মাধ্যমে শেয়ার বেচাকেনার ব্যবসা করেছেন। এই শেয়ারের লভ্যাংশের টাকা দেখিয়ে তিনি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে বিভিন্ন সম্পদ গড়েছেন। যার ফলে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ড. আহমদ কায়কাউসের অর্থ পাচারের বিষয়টি খুঁজে বের করা অত্যন্ত দুঃসাধ্য এবং কঠিন ব্যাপার।

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের আইন অনুযায়ী যে কোনো ব্যক্তি অপর ব্যক্তিকে, যিনি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিক, তাকে তিনি শেয়ার দান কিংবা উপহার দিতে পারেন। শেয়ার হস্তান্তরের ক্ষেত্রে বাজার মূল্য ওঠানামা করলেও একজন ব্যক্তি পর্যায়ে শেয়ার একজন আরেকজনের কাছে হস্তান্তর করলে বাজার মূল্যের সঙ্গে সামঞ্জস্য না রাখলেও চলবে। ধরা যাক, একটি কোম্পানির শেয়ারের দাম হলো ১০ ডলার। সেই শেয়ারটি এক ডলারেও একজন ব্যক্তিগত ভাবে আরেকজনের কাছে বিক্রি করতে পারবে, অথবা চাইলে তিনি উপহার হিসেবেও দিতে পারেন, কিংবা বিনিয়োগের জন্য রাখতে পারেন। অনুসন্ধানে দেখা যাচ্ছে যে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অন্তত চারটি তেল গ্যাস কোম্পানির শেয়ার কিনেছেন আহমদ কায়কাউসের স্ত্রী এবং কন্যা। এসব কোম্পানির মধ্যে এক্সনমোবিল এবং শেভরন করপোরেশন অন্যতম। এই দুটি কোম্পানির শেয়ার কেনার মাধ্যমে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের শেয়ারবাজারে আহমদ কায়কাউসের অনুপ্রবেশ ঘটেছিল। আদানির সঙ্গে যখন চুক্তি হয় তখন আদানিকে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক মওকুফ করিয়ে দেওয়া হয়। এই শুল্ক মওকুফ করিয়ে দেওয়ার প্রেক্ষাপটে আদানি কায়কাউসের জন্য বরাদ্দ কমিশনের টাকা দিয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে শেয়ার ক্রয় করে। এই শেয়ারটি আহমদ কায়কাউসের একজন ঘনিষ্ঠ জুবায়ের আহমেদ নামে একজন ব্যক্তিকে হস্তান্তর করা হয়। জুবায়ের আহমেদ চট্টগ্রামের একজন বাসিন্দা, যিনি দীর্ঘদিন ধরে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থান করেন। আহমদ কায়কাউস যখন শিক্ষা ছুটি নিয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থান করেছিলেন, তখন এই জুবায়ের আহমেদের বাড়িতে তিনি প্রথমে অবস্থান করেছিলেন। জুবায়ের পরবর্তীতে এই শেয়ার ড. আহমদ কায়কাউসের মেয়ের জন্মদিনে উপহার দেন।

লক্ষণীয় ব্যাপার যে আদানি গ্রুপের মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে বিপুল পরিমাণ বিনিয়োগ আছে। সেই বিনিয়োগ থেকে একটি অংশ দিয়ে বিভিন্ন শেয়ার মার্কেটের শেয়ার কেনা হয়। সেটি নাম মাত্র মূল্যে জুবায়ের আহমদের কাছে দেওয়া হয়। জুবায়ের আহমেদ পরবর্তীতে আহমদ কায়কাউসের কন্যার কাছে আবার এই শেয়ার হস্তান্তর করেন। আহমদ কায়কাউসের কন্যার জন্মদিনে ১০০ কোটি টাকা মূল্যের শেয়ার তিনি উপঢৌকন দিয়েছিলেন। যেহেতু শেয়ারের লেনদেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে খুবই বৈধ এবং যে কেউ, যে কাউকে শেয়ার দিতে পারে, কাজেই এটি আইনের দৃষ্টিতে কোনো অপরাধ নয়। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে যদি কেউ বড় স্থাপনা করে, কেউ যদি বাড়ি ঘর দালান কোঠা বানায় সেক্ষেত্রে আয়ের উৎস সম্পর্কে খোঁজখবর নেওয়া হয়। কিন্তু যখন কেউ শেয়ার মার্কেটে বিনিয়োগ করে এবং একজন আরেকজনের কাছে শেয়ার বিক্রি করে বা উপহার দেয় সেটি সন্দেহের চোখে দেখা হয় না। আর এভাবেই আহমদ কায়কাউস মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে তার সম্পদ বিনিয়োগ করেছেন। হিসাব করে দেখা গেছে, মার্কেট যুক্তরাষ্ট্রে শেয়ারবাজারে বিভিন্ন কোম্পানিতে তার ১ হাজার কোটি টাকার শেয়ার রয়েছে। যে শেয়ারগুলোর বাজার মূল্য এখন ১২ থেকে ১৫ হাজার কোটি টাকা। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের এই শেয়ারের সূত্র ধরেই কানাডার স্টক এক্সচেঞ্জ, হংকং স্টক এক্সচেঞ্জসহ বিভিন্ন দেশের শেয়ার মার্কেটে বিনিয়োগ করেছেন আহমদ কায়কাউস।

শুধু শেয়ার মার্কেটে বিনিয়োগ করেই তিনি সন্তুষ্ট থাকবেন এমন লোক নন। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে তার অবৈধ অর্থকে বৈধ করার জন্য তিনি বারোটি কোম্পানি প্রতিষ্ঠিত করেছেন। এই কোম্পানিগুলো কনসাল্টিং ফার্ম। মজার ব্যাপার হলো যে কোম্পানিগুলো তিনি প্রতিষ্ঠিত করছেন, সেই প্রত্যেকটি কোম্পানি বাংলাদেশের বিভিন্ন রকম কোম্পানির সঙ্গে সংশ্লিষ্ট। যেমন ‘কে কে কনসাল্টিং’ আহমদ কায়কাউসের স্ত্রীর নামে প্রতিষ্ঠিত একটি মার্কিন কোম্পানি। যেটি বাংলাদেশের পাওয়ার টেকের পরামর্শক হিসেবে কাজ করে। আবার ‘কে কে’ সামিট গ্রুপেরও পরামর্শ হিসেবে দুটি প্রকল্পে কাজ করেছে বলে তথ্যাদি বিশ্লেষণ করলে দেখা যায়। এভাবেই আহমদ কায়কাউস অভিনব পদ্ধতিতে অর্থ পাচার করেছেন। আবিষ্কার করেছেন কালো টাকা সাদা করার নিত্য নতুন ফর্মুলা।

অর্থ পাচারের ব্যাপারে অনুসন্ধান করা একজন বিশেষজ্ঞ বলেছেন, অন্যদের অর্থ পাচারের সঙ্গে আহমদ কায়কাউসের অর্থ পাচারের মৌলিক পার্থক্য রয়েছে। অন্যদের অর্থ পাচার যেমন দৃশ্যমান। তিনি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে নাগরিকত্ব অর্জন করে একের পর এক বাড়ি ফিরেছেন। আহমদ কায়কাউসের ক্ষেত্রে ঠিক সেরকম ঘটেনি। বরং তিনি প্রথমে শেয়ার মার্কেটে বিনিয়োগ করেছেন। শেয়ার মার্কেট থেকে লভ্যাংশ তৈরি করেছেন। লভ্যাংশ তৈরি করে তিনি বাড়িঘর করেছেন। মার্কেট যুক্তরাষ্ট্রে তার ৮টি সম্পদের তথ্য পাওয়া গেছে। প্রত্যেকটি সম্পদের আর্থিক উৎস হলো শেয়ার মার্কেটের বিনিয়োগ থেকে উপার্জিত অর্থ। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ডালাসে আহমদ কায়কাউসের দুটি বাড়ির সন্ধান পাওয়া গেছে। এ ছাড়াও টেক্সাসের অস্টিনে আহমদ কায়কাউসের স্ত্রীর একটি ফ্ল্যাট রয়েছে। নিউইয়র্কে আহমদ কায়কাউস একটি বাড়ি কিনেছেন। বাড়ি কিনেছেন তিনি যুক্তরাষ্ট্রের লং আইল্যান্ডে। সর্বশেষ তিনি ওয়াশিংটনে একটি বিলাশ বহুল বাংলো কিনেছেন, যেখানে তিনি এখন অবস্থান করছেন। আহমদ কায়কাউসের বাকি বাড়িগুলো সব ভাড়া দেওয়া হয়েছে। প্রাথমিক হিসাব পর্যালোচনা করে দেখা যায় আহমদ কায়কাউস এসব বাড়ি ঘর কেনায় বাংলাদেশি টাকায় প্রায় ১২০ কোটি টাকা বিনিয়োগ করেছেন। সবকিছু মিলিয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে তার প্রায় আড়াই হাজার কোটি টাকার সম্পদ রয়েছে বলে জানা গেছে। তবে দায়িত্বশীল সূত্রগুলো বলছে, এই সম্পদের পরিমাণ আরও বেশি। বেশ কিছু সম্পদ রয়েছে বেনামে। যে সম্পদগুলোর সঙ্গে আহমদ কায়কাউসের সংশ্লিষ্টতা খুঁজে বের   করা কঠিন।

এই বিভাগের আরও খবর
কাঁটাতারে থমকে আত্মীয়তার বন্ধন
কাঁটাতারে থমকে আত্মীয়তার বন্ধন
বিশ্বে স্বৈরাচার সমিতি হলে হাসিনা সভাপতি
বিশ্বে স্বৈরাচার সমিতি হলে হাসিনা সভাপতি
ইমরানের মুক্তির আন্দোলনে নামছে পিটিআই
ইমরানের মুক্তির আন্দোলনে নামছে পিটিআই
৯ হাজার মেগাওয়াট বাংলাদেশে পাঠানো সম্ভব
৯ হাজার মেগাওয়াট বাংলাদেশে পাঠানো সম্ভব
মার্চ টু ঢাকা ঘোষণা, সরকার দেয় কারফিউ
মার্চ টু ঢাকা ঘোষণা, সরকার দেয় কারফিউ
নতুন বাংলাদেশের ইশতেহারে ২৪ দফা এনসিপির
নতুন বাংলাদেশের ইশতেহারে ২৪ দফা এনসিপির
জুলাই সনদ নিয়ে আরও মতামত নেবে ঐকমত্য কমিশন
জুলাই সনদ নিয়ে আরও মতামত নেবে ঐকমত্য কমিশন
দেশপ্রেমিক সৎ কর্মকর্তা নির্বাচনের নির্দেশনা
দেশপ্রেমিক সৎ কর্মকর্তা নির্বাচনের নির্দেশনা
পাখির মতো গুলি করে হত্যা করা হয়
পাখির মতো গুলি করে হত্যা করা হয়
প্রথম ভোট হোক ধানের শীষে
প্রথম ভোট হোক ধানের শীষে
কাল ভোটের রোডম্যাপ
কাল ভোটের রোডম্যাপ
ঘোষণাপত্র প্রকাশের সিদ্ধান্ত থেকে সরে এসেছে এনসিপি
ঘোষণাপত্র প্রকাশের সিদ্ধান্ত থেকে সরে এসেছে এনসিপি
সর্বশেষ খবর
ইসরায়েলের তিন স্থাপনায় হুথির হামলা
ইসরায়েলের তিন স্থাপনায় হুথির হামলা

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনাজপুরে অজ্ঞাতনামা বৃদ্ধের গলাকাটা লাশ উদ্ধার
দিনাজপুরে অজ্ঞাতনামা বৃদ্ধের গলাকাটা লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সমন্বয়ক’ হয়েই পাল্টে যায় অপুর জীবনযাপন
‘সমন্বয়ক’ হয়েই পাল্টে যায় অপুর জীবনযাপন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরে এক বছরে ৭২ কারখানা বন্ধ
গাজীপুরে এক বছরে ৭২ কারখানা বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি ও ভাগ-বাঁটোয়ারার বিবরণ দিলেন রিয়াদ
১০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি ও ভাগ-বাঁটোয়ারার বিবরণ দিলেন রিয়াদ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও পেছাল রণবীরের ‘ডন ৩’র শুটিং
আরও পেছাল রণবীরের ‘ডন ৩’র শুটিং

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হবিগঞ্জে মেয়ের বিয়ের দিন বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মায়ের মৃত্যু
হবিগঞ্জে মেয়ের বিয়ের দিন বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মায়ের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ দিনে রোমাঞ্চ জমিয়ে রাখল ইংল্যান্ড-ভারত টেস্ট
শেষ দিনে রোমাঞ্চ জমিয়ে রাখল ইংল্যান্ড-ভারত টেস্ট

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক ঝলকে বিশ্বের সবচেয়ে ব্যয়বহুল কিছু খাবার
এক ঝলকে বিশ্বের সবচেয়ে ব্যয়বহুল কিছু খাবার

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

টেস্টে রুটের ৩৯তম সেঞ্চুরি, সাঙ্গাকারাকে ছাড়িয়ে পন্টিংয়ের পথে
টেস্টে রুটের ৩৯তম সেঞ্চুরি, সাঙ্গাকারাকে ছাড়িয়ে পন্টিংয়ের পথে

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খুলনায় ঘের ব্যবসায়ীকে গলা কেটে হত্যা
খুলনায় ঘের ব্যবসায়ীকে গলা কেটে হত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সংগঠনের ৭৮ শহীদ পরিবারকে সম্মাননা দেবে যুবদল
সংগঠনের ৭৮ শহীদ পরিবারকে সম্মাননা দেবে যুবদল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লক্ষ্মীপুরে পাঁচতলার কার্নিশ থেকে রহস্যময় যুবককে উদ্ধার করল ফায়ার সার্ভিস
লক্ষ্মীপুরে পাঁচতলার কার্নিশ থেকে রহস্যময় যুবককে উদ্ধার করল ফায়ার সার্ভিস

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে টর্চ জ্বালিয়ে ‍দুই পক্ষের সংঘর্ষ, আহত ৫০
হবিগঞ্জে টর্চ জ্বালিয়ে ‍দুই পক্ষের সংঘর্ষ, আহত ৫০

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সাথে দ্বিতীয় দফা যুদ্ধের জন্য তৈরি ইরান: সেনাপ্রধান
ইসরায়েলের সাথে দ্বিতীয় দফা যুদ্ধের জন্য তৈরি ইরান: সেনাপ্রধান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিনেমার ট্রেলারেই ঝড় তুললেন রজনীকান্ত
সিনেমার ট্রেলারেই ঝড় তুললেন রজনীকান্ত

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পদ্মারচরে বজ্রপাতে ১১ মহিষের মৃত্যু
পদ্মারচরে বজ্রপাতে ১১ মহিষের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছেলেকে বিমানবন্দরে ফেলেই ফ্লাইটে চাপলেন বাবা-মা, তারপর...
ছেলেকে বিমানবন্দরে ফেলেই ফ্লাইটে চাপলেন বাবা-মা, তারপর...

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

২০ বছর ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডে থাকতে চান আমুরি
২০ বছর ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডে থাকতে চান আমুরি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গণ-অভ্যুত্থানে সাহসিকতার স্বীকৃতি ও সম্মাননা পেলেন কালের কণ্ঠের ৫ সাংবাদিক
গণ-অভ্যুত্থানে সাহসিকতার স্বীকৃতি ও সম্মাননা পেলেন কালের কণ্ঠের ৫ সাংবাদিক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের ৮ শহীদের গেজেট বাতিল
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের ৮ শহীদের গেজেট বাতিল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রংপুরে দোকান উদ্বোধনে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে দুইজনের মৃত্যু, আহত ১২
রংপুরে দোকান উদ্বোধনে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে দুইজনের মৃত্যু, আহত ১২

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চার বিভাগে বাড়তে পারে বৃষ্টিপাত
চার বিভাগে বাড়তে পারে বৃষ্টিপাত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৫ বছর পর ‘লগান’র সেই গ্রামে আমির খান
২৫ বছর পর ‘লগান’র সেই গ্রামে আমির খান

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপে রানের রাজা এখন রুট
টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপে রানের রাজা এখন রুট

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বাড়ছে, বন্যার আশঙ্কা
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বাড়ছে, বন্যার আশঙ্কা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বাস্থ্যখাত সংস্কারের গতি যেন হারিয়ে না যায়: ড. হোসেন জিল্লুর
স্বাস্থ্যখাত সংস্কারের গতি যেন হারিয়ে না যায়: ড. হোসেন জিল্লুর

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলু এসেছে টমেটোর কাছ থেকে : গবেষণা
আলু এসেছে টমেটোর কাছ থেকে : গবেষণা

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সিদ্ধিরগঞ্জে যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার
সিদ্ধিরগঞ্জে যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
১২ কেজি এলপি গ্যাসের দাম কমলো
১২ কেজি এলপি গ্যাসের দাম কমলো

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুক লাইভে এসে রাজনীতি ছাড়ার ঘোষণা ফাতেমার
ফেসবুক লাইভে এসে রাজনীতি ছাড়ার ঘোষণা ফাতেমার

১৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ডি ভিলিয়ার্সের ব্যাটিং ঝড়ে পাকিস্তানকে উড়িয়ে চ্যাম্পিয়ন দক্ষিণ আফ্রিকা
ডি ভিলিয়ার্সের ব্যাটিং ঝড়ে পাকিস্তানকে উড়িয়ে চ্যাম্পিয়ন দক্ষিণ আফ্রিকা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যেভাবে ভারতের অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমান ‘রাফাল’ ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
যেভাবে ভারতের অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমান ‘রাফাল’ ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ আগস্ট সব পোশাক কারখানায় সাধারণ ছুটি ঘোষণা
৫ আগস্ট সব পোশাক কারখানায় সাধারণ ছুটি ঘোষণা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে ‘ডাইনি’ অপবাদে একই পরিবারের পাঁচজনকে পুড়িয়ে হত্যা
ভারতে ‘ডাইনি’ অপবাদে একই পরিবারের পাঁচজনকে পুড়িয়ে হত্যা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষক নিয়োগে জামায়াতের সাবেক এমপির সুপারিশ উপ-উপাচার্যের ফেসবুক স্টোরিতে
শিক্ষক নিয়োগে জামায়াতের সাবেক এমপির সুপারিশ উপ-উপাচার্যের ফেসবুক স্টোরিতে

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্যক্তি করদাতাদের আয়কর রিটার্ন অনলাইনে দাখিল বাধ্যতামূলক
ব্যক্তি করদাতাদের আয়কর রিটার্ন অনলাইনে দাখিল বাধ্যতামূলক

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের হুমকির সত্ত্বেও রাশিয়ার কাছ থেকে তেল কিনবে ভারত
ট্রাম্পের হুমকির সত্ত্বেও রাশিয়ার কাছ থেকে তেল কিনবে ভারত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিয়াদ চাঁদাবাজিতে জড়িত : অপু
রিয়াদ চাঁদাবাজিতে জড়িত : অপু

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেল আবিবে হাজার হাজার ইসরায়েলির বিক্ষোভ
তেল আবিবে হাজার হাজার ইসরায়েলির বিক্ষোভ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপির শীর্ষ তিন নেতার ভিডিও বার্তা
এনসিপির শীর্ষ তিন নেতার ভিডিও বার্তা

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গৃহকর্মীকে ধর্ষণ, ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রীর নাতির যাবজ্জীবন
গৃহকর্মীকে ধর্ষণ, ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রীর নাতির যাবজ্জীবন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাসের নির্মম হত্যাযজ্ঞের সর্বোচ্চ শাস্তি চাইলেন অ্যাটর্নি জেনারেল
ইতিহাসের নির্মম হত্যাযজ্ঞের সর্বোচ্চ শাস্তি চাইলেন অ্যাটর্নি জেনারেল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু বিজ্ঞানী ড. এম শমশের আলী আর নেই
পরমাণু বিজ্ঞানী ড. এম শমশের আলী আর নেই

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শাহবাগে সমাবেশ: ৯ দফা দিল ছাত্রদল
শাহবাগে সমাবেশ: ৯ দফা দিল ছাত্রদল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘সাইয়ারা’ দিয়ে কামব্যাক, দেনায় ডুবে গিয়েছিলেন রাজেশ কুমার
‘সাইয়ারা’ দিয়ে কামব্যাক, দেনায় ডুবে গিয়েছিলেন রাজেশ কুমার

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানীতে আজ যেসব সড়ক এড়িয়ে চলার পরামর্শ ডিএমপির
রাজধানীতে আজ যেসব সড়ক এড়িয়ে চলার পরামর্শ ডিএমপির

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলকে কোনও অস্ত্র সরবরাহ নয়, নিশ্চিত করল কানাডা
ইসরায়েলকে কোনও অস্ত্র সরবরাহ নয়, নিশ্চিত করল কানাডা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আলটিমেটাম উড়িয়ে দিলেন পুতিন
ট্রাম্পের আলটিমেটাম উড়িয়ে দিলেন পুতিন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার বিরুদ্ধে সূচনা বক্তব্য চলছে, বিচার সরাসরি সম্প্রচার
হাসিনার বিরুদ্ধে সূচনা বক্তব্য চলছে, বিচার সরাসরি সম্প্রচার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রদল কতটা ঐক্যবদ্ধ তা আজকের সমাবেশে প্রমাণ হয়েছে : দুদু
ছাত্রদল কতটা ঐক্যবদ্ধ তা আজকের সমাবেশে প্রমাণ হয়েছে : দুদু

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার ৮ জোড়া ট্রেন ভাড়া করল সরকার
এবার ৮ জোড়া ট্রেন ভাড়া করল সরকার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘স্বদেশ’ এর জন্যই জাতীয় পুরস্কার পাওয়া উচিত ছিল: শাহরুখ
‘স্বদেশ’ এর জন্যই জাতীয় পুরস্কার পাওয়া উচিত ছিল: শাহরুখ

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘দুই-তিন সপ্তাহের মধ্যে সৌদি আরবের সঙ্গে শ্রমিক পাঠানো নিয়ে চুক্তি হবে’
‘দুই-তিন সপ্তাহের মধ্যে সৌদি আরবের সঙ্গে শ্রমিক পাঠানো নিয়ে চুক্তি হবে’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রদলকে রুখে দেওয়ার ক্ষমতা কারো নেই : রাকিবুল
ছাত্রদলকে রুখে দেওয়ার ক্ষমতা কারো নেই : রাকিবুল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যে কারণে ৬০০ বছর পর জেগে উঠল ভয়ংকর আগ্নেয়গিরি!
যে কারণে ৬০০ বছর পর জেগে উঠল ভয়ংকর আগ্নেয়গিরি!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্ডিগো ফ্লাইটে সহযাত্রীকে চড়, আজীবন নিষিদ্ধ যাত্রী
ইন্ডিগো ফ্লাইটে সহযাত্রীকে চড়, আজীবন নিষিদ্ধ যাত্রী

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ আগস্ট মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে জুলাই ঘোষণাপত্র পাঠ
৫ আগস্ট মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে জুলাই ঘোষণাপত্র পাঠ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দলে দলে সমাবেশে আসছেন ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা
দলে দলে সমাবেশে আসছেন ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
কাল ভোটের রোডম্যাপ
কাল ভোটের রোডম্যাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

মবভাই, চান্দাভাই বনাম মূর্খের স্বর্গরাজ্য
মবভাই, চান্দাভাই বনাম মূর্খের স্বর্গরাজ্য

সম্পাদকীয়

৯ হাজার মেগাওয়াট বাংলাদেশে পাঠানো সম্ভব
৯ হাজার মেগাওয়াট বাংলাদেশে পাঠানো সম্ভব

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুলে গেছে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন
ঝুলে গেছে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম ভোট হোক ধানের শীষে
প্রথম ভোট হোক ধানের শীষে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মার্কিন শেয়ারবাজারে কালো টাকা কায়কাউসের
মার্কিন শেয়ারবাজারে কালো টাকা কায়কাউসের

প্রথম পৃষ্ঠা

পাখির মতো গুলি করে হত্যা করা হয়
পাখির মতো গুলি করে হত্যা করা হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমানা চূড়ান্তে অপেক্ষা এক মাস
সীমানা চূড়ান্তে অপেক্ষা এক মাস

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্বে স্বৈরাচার সমিতি হলে হাসিনা সভাপতি
বিশ্বে স্বৈরাচার সমিতি হলে হাসিনা সভাপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

এনামুলের বিরুদ্ধে বন্দরের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ
এনামুলের বিরুদ্ধে বন্দরের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

মার্চ টু ঢাকা ঘোষণা, সরকার দেয় কারফিউ
মার্চ টু ঢাকা ঘোষণা, সরকার দেয় কারফিউ

প্রথম পৃষ্ঠা

উচ্ছ্বসিত মৎস্যজীবীরা
উচ্ছ্বসিত মৎস্যজীবীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাল শাপলার সৌন্দর্য
লাল শাপলার সৌন্দর্য

পেছনের পৃষ্ঠা

কাঁটাতারে থমকে আত্মীয়তার বন্ধন
কাঁটাতারে থমকে আত্মীয়তার বন্ধন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক জামায়াত এমপির সুপারিশ নিয়ে তোলপাড়
সাবেক জামায়াত এমপির সুপারিশ নিয়ে তোলপাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজের মাঠ উদ্বোধন
বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজের মাঠ উদ্বোধন

মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে দেশে পাঠানোর দাবিতে ঢাকায় মশাল মিছিল
শেখ হাসিনাকে দেশে পাঠানোর দাবিতে ঢাকায় মশাল মিছিল

নগর জীবন

ছত্রাকনাশক উদ্ভাবন, উৎপাদন হবে দ্বিগুণ ফসল
ছত্রাকনাশক উদ্ভাবন, উৎপাদন হবে দ্বিগুণ ফসল

পেছনের পৃষ্ঠা

শেষ বলে হোল্ডারের বাউন্ডারিতে জয়
শেষ বলে হোল্ডারের বাউন্ডারিতে জয়

মাঠে ময়দানে

সাবেক ইউপি সদস্যকে তুলে নিয়ে হত্যা
সাবেক ইউপি সদস্যকে তুলে নিয়ে হত্যা

দেশগ্রাম

১২ কেজি এলপি গ্যাসের দাম কমল
১২ কেজি এলপি গ্যাসের দাম কমল

নগর জীবন

জুলাই চেতনা
জুলাই চেতনা

সম্পাদকীয়

রূপগঞ্জে মাদক কারবারি শাহীন আকন্দ গ্রেপ্তার
রূপগঞ্জে মাদক কারবারি শাহীন আকন্দ গ্রেপ্তার

নগর জীবন

ব্যবসায়ীকে মসজিদে ঢুকে ছুরিকাঘাত
ব্যবসায়ীকে মসজিদে ঢুকে ছুরিকাঘাত

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রীপুরে তালাবদ্ধ ঘরে গৃহবধূর পোড়া লাশ
শ্রীপুরে তালাবদ্ধ ঘরে গৃহবধূর পোড়া লাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

পোশাক খাতে সম্ভাবনা
পোশাক খাতে সম্ভাবনা

সম্পাদকীয়

‘সাডেন ডেথ’ শটে চ্যাম্পিয়ন ব্রাজিল
‘সাডেন ডেথ’ শটে চ্যাম্পিয়ন ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বিদেশি পিস্তলসহ গ্রেপ্তার ২
রাজধানীতে বিদেশি পিস্তলসহ গ্রেপ্তার ২

নগর জীবন

গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে শিশুর মৃত্যু, দগ্ধ ৩
গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে শিশুর মৃত্যু, দগ্ধ ৩

পেছনের পৃষ্ঠা