শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৪ আগস্ট, ২০২৫ আপডেট: ০০:০৯, সোমবার, ০৪ আগস্ট, ২০২৫

মবভাই, চান্দাভাই বনাম মূর্খের স্বর্গরাজ্য

গোলাম মাওলা রনি
প্রিন্ট ভার্সন
মবভাই, চান্দাভাই বনাম মূর্খের স্বর্গরাজ্য

অদ্ভুত এক ঘটনা ঘটেছিল হিটলারের জমানায়। হাজার বছরের জার্মান সংস্কৃতি যেভাবে জাতিটিকে সারা দুনিয়ার শ্রেষ্ঠতর আর্য জাতিগোষ্ঠীরূপে প্রতিষ্ঠিত করেছিল, তা ১৯৪০ সালের দিকে নাৎসিবাদের খপ্পরে পড়ে রীতিমতো মূর্খের স্বর্গরাজ্যে পরিণত হয়। নাৎসি পুলিশ দেশের নামকরা কবি-সাহিত্যিক-দার্শনিক-রাষ্ট্রচিন্তক এবং মুক্তবুদ্ধির সাহসী মানুষকে পাইকারি হারে জেলে ঢোকাতে থাকে, যাদের মধ্যে দার্শনিক ডিয়েটরিস বোন হোয়েফারও ছিলেন। ১৯৪৩ সালে জেলে থাকা অবস্থায় তিনি গণমূর্খতা, মবসংস্কৃতি এবং কর্তৃত্ববাদী অপশাসন নিয়ে যে দুনিয়াকাঁপানো দার্শনিক তত্ত্ব রচনা করেছিলেন, তা আজ সংক্ষিপ্ত আকারে আপনাদের কাছে পেশ করব।

কারাবন্দি বোন হোয়েফার চিন্তা করতে থাকেন কেন জার্মানির এত অধঃপতন হলো, কেন জার্মান জাতির চিন্তার শক্তি হ্রাস পেল। তারা বিকল্প চিন্তা, বিকল্প কর্ম, বিকল্প রাজনীতি বাদ দিয়ে কেন নাৎসিবাদের কাছে আত্মসমর্পণ করল এবং অ্যাডলফ হিটলারের সব কথা, কর্ম, নির্দেশ মাথা নত করে মেনে নিতে অভ্যস্ত হলো? অথচ রেনেসাঁ-পরবর্তী আধুনিকতা, বিজ্ঞান ও দর্শনশাস্ত্রের কিংবদন্তি আবিষ্কার, সংগীত, অর্থশাস্ত্র এবং রাজনীতিতে জার্মান জাতি যে উন্নতি করেছিল তা দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ-পূর্ববর্তী এক হাজার বছরে পৃথিবীর অন্য কোনো জাতিগোষ্ঠী করতে পারেনি।

জার্মান জাতি গঠনে যেসব মহামানব ইতিহাস সৃষ্টি করেছিলেন, তাদের জীবন ও কর্ম নিয়ে বোন হোয়েফার গভীর চিন্তায় মগ্ন হলেন। বিশ্বের প্রথম জুতো আবিষ্কার থেকে শুরু করে পেট্রোল ইঞ্জিন, ডিজেল ইঞ্জিন, ছাপাখানার মেশিন ইত্যাদির নাম এলে যেমন জার্মানির কথা মনে পড়বে তেমনি সংগীতে বিটোফেন, দর্শনে ইমানুয়েল ফার্স্ট, কার্ল মার্ক্স, ফ্রেডরিখ নিটসে হেগেল, আর্থার শোপেন হাওয়ার প্রমুখ ছাড়াও বিজ্ঞানে আলবার্ট আইনস্টাইনের সঙ্গে সাহিত্যিক গেসট, টমাস মান, হারমান হেসে প্রমুখের অবদান তাবৎ দুনিয়ার সভ্যতা ও সংস্কৃতিতে নতুন মাত্রা যোগ করেছে। সুতরাং সেই জার্মানি কেন নাৎসিবাদের কবলে পড়ল?

কনডেম সেলে বসে উল্লিখিত বিষয়গুলো নিয়ে ভাবতে গিয়ে বোন হোয়েফার দেখলেন যে মানুষের মূল সমস্যা তার খারাপ স্বভাব কিংবা অশুভ চিন্তা নয়, বরং তার মূর্খতা, নির্বুদ্ধিতা এবং গভীর চিন্তাজ্ঞানহীনতার কারণে সে একসময় ভীরু-কাপুরুষ-দুর্নীতিবাজ, জুলুমবাজ ও নির্মম নিষ্ঠুর প্রাণীতে রূপান্তরিত হয়। বিবর্তনের ধারাবাহিকতায় মূর্খতা ভাইরাস আকারে ছড়াতে ছড়াতে একসময় গণমূর্খতায় রূপ নেয়। এ অবস্থায় মানুষ পরিশ্রম করে উপার্জনের চেয়ে চুরি, ডাকাতি, মববাজি, লোক ঠকানোকে পেশা হিসেবে গ্রহণ করে। শ্রম-সাধনা-চিন্তার পথ পরিহার করে লোভের রাজ্যে প্রবেশ করে এবং ঠগবাজির মাধ্যমে সবকিছু হাসিলের জন্য চূড়ান্ত ঝুঁকি নিতে আরম্ভ করে।

গণমূর্খতার চূড়ান্ত পর্যায়ে মানুষ কীভাবে নিজেদের স্বৈরাচারী শাসকের চরণে নিবেদন করে এবং মূর্খদের একাংশ কীভাবে স্বৈরাচারের দোসর বা স্বৈরাচারী শাসনের ভয়ংকর হাতিয়ারে পরিণত হয়, তা বর্ণনা করতে গিয়ে বোন হোয়েফার বলেন, মানুষ তীব্র মানসিক চাপ এবং সামাজিক সংকটে এবং তীব্র প্রয়োজনের সময় স্বাধীনভাবে চিন্তা করার ক্ষমতা হারিয়ে ফেলে। এ অবস্থায় নিজেদের অজান্তে তারা তাদের সহায়সম্পত্তি, জীবন-যৌবন, মানসম্মান, অন্যের চিন্তা ও সিদ্ধান্তের ওপর ছেড়ে দেয়। বিশেষ করে যাদের পেশিশক্তি, রাষ্ট্রশক্তি এবং অর্থশক্তি মূর্খদের চেয়ে অনেক বেশি থাকে, তাদের কাছে আত্মসমর্পণ করার জন্য মূর্খের দল একে অন্যের সঙ্গে প্রতিযোগিতা করে স্বৈরাচারী বিধিব্যবস্থার অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ হওয়ার জন্য চেষ্টা-তদবির শুরু করে। এ অবস্থায় রাষ্ট্র সমাজে দুটি অদ্ভুত রসায়ন তৈরি হয়ে যায়-

প্রথমত শাসকরা বুঝে যায় যে জনগণ মূর্খ হয়ে পড়েছে। তারা সত্য কথা শোনার চেয়ে রূপকথার গল্প শুনতে পছন্দ করে এবং অবোধ শিশুদের যেভাবে মিথ্যা ভয়-আতঙ্ক কিংবা লোভ-লালসার গল্প বলে প্রতারণা করা যায়, তেমনই মূর্খ জনগোষ্ঠীকে লাঠি, গুলি টিয়ার শেলের ভয় দেখিয়ে সবকিছু হাসিল করা সম্ভব। অন্যদিকে তাদের যার যার অবস্থানে থেকে মবসৃষ্টি, জুলুম অত্যাচার করার অবাধ স্বাধীনতা এবং বিচারহীনতার গ্যারান্টি দিলে একদল লোক স্বৈরাচারের ভয়ানক দোসর এবং নির্মম-নিষ্ঠুর হাতিয়ারে পরিণত হয়ে যায়। আর অন্য দলটি নির্যাতিত হতে হতে ক্রমশ মূর্খতার চরম পর্যায়ে পৌঁছে এবং কথাকর্মে স্বৈরাচারের প্রতিবাদ না করাটাকে রাজধর্ম হিসেবে ধ্যানজ্ঞান করে।

দ্বিতীয়ত রসায়ন ঘটে- মূর্খ জনগণ ও স্বৈরাচারের দোসর মববাজদের মধ্যে মববাজরা মনে করে তাদের পেছনে  শক্তিশালী রাষ্ট্রশক্তি রয়েছে এবং তারা যা কিছু করছে তার জন্য কোনো বিচারের মুখোমুখি হতে হবে না। ভুক্তভোগীরা মনে করে যে জালেমদের পেছনে রাষ্ট্রশক্তির হাত বা আশকারা রয়েছে। সুতরাং প্রতিবাদে বিপদ বাড়বে। সে ক্ষেত্রে জুলুম মেনে নেওয়া এবং জুলুমবাজদের কাছে আত্মসমর্পণ করাটাই গণমূর্খের সমাজ ও রাষ্ট্রে জনপ্রিয় প্রথাতে পরিণত হয়।

বোন হোয়েফারের উল্লিখিত সূত্রের আলোকে ১৯৬০ সালে যুক্তরাষ্ট্রের ইয়েল বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক স্টানলি মিলিগ্রাম একটি জরিপ পরিচালনা করেন। জরিপের মাধ্যমে তিনি একটি প্রশ্নের জবাব খোঁজার চেষ্টা করেন। প্রশ্নটি হলো, একটি মানুষ তার উপরস্থ ব্যক্তির নির্দেশ কতটা মানতে প্রস্তুত! এমনকি নির্দেশটি যদি অন্যায়-বিপজ্জনক এবং মৃত্যুঝুঁকিসংক্রান্ত হয় তবু মানুষ কেন নির্দ্বিধায় তার ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের হুকুম তামিল করে? এই প্রশ্নের জবাব খোঁজার জন্য স্টানলি মিলিগ্রাম নিম্নরূপ পদ্ধতি অবলম্বন করেন।

একদল শিক্ষার্থীর সামনে কতিপয় প্রশ্ন রাখা হয় এবং বলা হয় তারা যে চেয়ারে বসা রয়েছে সেখানে প্রতিটি ভুল উত্তরের জন্য ইলেকট্রিক শকের ব্যবস্থা রয়েছে। কোনো শিক্ষার্থী যদি বারবার ভুল করতে থাকে, তবে প্রতিবার ইলেকট্রিক শকের মাত্রা বাড়বে এবং চূড়ান্ত পর্যায়ে শেষ ভুলের জন্য যে শক দেওয়া হবে তাতে শিক্ষার্থীর মৃত্যু হবে। এই জরিপের অন্তরালে প্রফেসর মিলিগ্রাম দুটো ঘটনা ঘটিয়েছিলেন। প্রথমত ভুল উত্তরের জন্য একটি শব্দ এবং ইলেকট্রিক শক আরম্ভ হচ্ছে এমন একটি শব্দ কিন্তু প্রকৃত পক্ষে কোনো ইলেকট্রিক শকের ব্যবস্থা ছিল না। দ্বিতীয়ত শিক্ষার্থীদের সহযোগিতা করার জন্য একজন নকল বিশেষজ্ঞ নিয়োগ করেছিলেন, যিনি প্রতিটি প্রশ্নের জবাব শিখিয়ে দিতেন।

উল্লিখিত জরিপের সময় দেখা গেল, শিক্ষার্থীরা নিজেরা কোনো প্রশ্নের উত্তর না দিয়ে তাদের পেছনে দাঁড়িয়ে থাকা সাহায্যকারী নকল বিশেষজ্ঞের শিখিয়ে দেওয়া উত্তর দিচ্ছেন এবং একই সময়ে ভুল উত্তর এবং ইলেকট্রিক শকের আওয়াজের সঙ্গে তাল মিলিয়ে শিক্ষার্থীরা আতঙ্ক ও যন্ত্রণায় চিৎকার করে উঠছেন। যদিও প্রকৃত পক্ষে ইলেকট্রিক শকের আওয়াজ ছাড়া কিছুই ছিল না। ছাত্ররা প্রতিটি প্রশ্নের জবাব দেওয়ার ক্ষেত্রে নিজেরা চেষ্টা না করে বারবার বিশেষজ্ঞের পরামর্শে ভুল করে চলছিলেন এবং যেভাবে ইলেকট্রিক শকের মাত্রা ও তীব্রতা সম্পর্কে বলা হয়েছিল তার সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে ইলেকট্রিক শকের আওয়াজ শুনে পর্যায়ক্রমে চিৎকার-চেঁচামেচি বাড়িয়ে দিয়েছিলেন। এমনকি শেষ প্রশ্ন যেটার ভুল উত্তরে তাদের মৃত্যু নিশ্চিত ছিল, সেই প্রশ্নের উত্তর দিতে গিয়েও তারা বারবার প্রতারিত এবং বারবার শাস্তির তীব্রতা বাড়লেও চূড়ান্ত পর্যায়ে একই ভুল করেছিলেন। অর্থাৎ নকল বিশেষজ্ঞের পরামর্শে ভুল উত্তর দিয়েছিলেন। আমরা যদি উল্লিখিত জরিপের ফলাফল এবং বোন হোয়েফারের গণমূর্খতার দার্শনিক-তত্ত্বের সম্মিলন ঘটিয়ে একটি সারাংশ তৈরি করি, তবে নিম্নরূপ ফলাফল পাব।

১. শিক্ষার্থীদের যখন ইলেকট্রিক চেয়ারে বসানো হয় এবং তাদের ভুল জবাবের পরিণতি বলা হয় তখন ভয়-আতঙ্কে তাদের চিন্তাশক্তি রহিত হয়- জ্ঞানের দরজা বন্ধ হয়ে যায় এবং তারা নিজেদের অজান্তে সাহায্যকারী খুঁজতে থাকেন।

২. নকল বিশেষজ্ঞ যখন একের পর এক ভুল উত্তর দিচ্ছিলেন তখন তা অনুধাবন-মূল্যায়ন এবং পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেওয়ার যে হিম্মত তা শিক্ষার্থীরা হারিয়ে ফেলেছিলেন।

৩. প্রথম ভুল উত্তরের পর তারা নকল ইলেকট্রিক শক খেয়ে চিৎকার করেছিলেন এবং গণমূর্খতার সূত্রের আলোকে ক্রমশ অন্ধকার মূর্খতার দিকে এগোচ্ছিলেন এবং শেষ প্রশ্নে মৃত্যু নিশ্চিত জানা সত্ত্বেও তারা স্বাধীনভাবে সিদ্ধান্ত নিতে পারেননি। কারণ প্রথম প্রশ্নের উত্তর দিতে গিয়ে তারা যে প্রতারক বিশেষজ্ঞের কবলে পড়েছিলেন তা অনুধাবন করার শক্তি তারা দ্বিতীয়, তৃতীয় অথবা শেষ প্রশ্নের জবাব দেওয়ার ক্ষেত্রে সম্পূর্ণরূপে হারিয়ে ফেলছিলেন।

উল্লিখিত আলোচনার পরিপ্রেক্ষিতে আমরা উপসংহারে এ কথা বলতে পারি যে স্বৈরাচারী শাসকরা কৃত্রিম সংকট, ভয়-আতঙ্ক তৈরি করে মানুষের চিন্তার দরজা বন্ধ করে দেয়। অসহায় মানুষ যখন ছোটাছুটি করতে থাকে, তখন তারা দোসরদের হুকুম করে আর জনগণকে বাধ্য করে তাদের এবং তাদের দোসরদের সবকিছু প্রশ্ন ছাড়া মেনে নেওয়ার জন্য। আর এভাবেই গণমূর্খতার কবলে পড়ে একটি জাতি মববাজি, মবভাই, চান্দাভাই, ফ্যাসিবাদ, নাৎসিবাদ ইত্যাদিকে চোখ বুজে হজম করে।

পাদটীকা : এইচ-এ এইচ ইউটিউব চ্যানেল দ্বারা অনুপ্রাণিত

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
গাজায় বর্বরতা
গাজায় বর্বরতা
বিলম্বিত সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি
বিলম্বিত সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি
ঘরবন্দি শিশুরা কোথায় যাবে
ঘরবন্দি শিশুরা কোথায় যাবে
খুতবার প্রচলন ও প্রয়োজনীয়তা
খুতবার প্রচলন ও প্রয়োজনীয়তা
‘আমার সন্তান যেন থাকে দুধেভাতে’
‘আমার সন্তান যেন থাকে দুধেভাতে’
রাষ্ট্রব্যবস্থার মৌলিক পরিবর্তন দেশপ্রেমিকরা মানবে না
রাষ্ট্রব্যবস্থার মৌলিক পরিবর্তন দেশপ্রেমিকরা মানবে না
ঋণ পুনঃ তফসিল
ঋণ পুনঃ তফসিল
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
সর্বশেষ খবর
ঢাকার বাতাস অস্বাস্থ্যকর, দূষণের শীর্ষে কুয়েত
ঢাকার বাতাস অস্বাস্থ্যকর, দূষণের শীর্ষে কুয়েত

এই মাত্র | নগর জীবন

অবশেষে সেই ব্রিটিশ দম্পতিকে মুক্তি দিল তালেবান
অবশেষে সেই ব্রিটিশ দম্পতিকে মুক্তি দিল তালেবান

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাদারীপুরে প্রকাশ্যে যুবককে কুপিয়ে হত্যার ঘটনায় ২ জন গ্রেফতার
মাদারীপুরে প্রকাশ্যে যুবককে কুপিয়ে হত্যার ঘটনায় ২ জন গ্রেফতার

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর যেখানে ছিলেন নেপালের প্রধানমন্ত্রী
ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর যেখানে ছিলেন নেপালের প্রধানমন্ত্রী

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ২
লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ২

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাকিবকে ছাড়িয়ে চূড়ায় ওঠার অপেক্ষায় লিটন
সাকিবকে ছাড়িয়ে চূড়ায় ওঠার অপেক্ষায় লিটন

২০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বৈষম্যে বিপন্ন ব্যবসায়ীরা
বৈষম্যে বিপন্ন ব্যবসায়ীরা

৩১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

এবার এস্তোনিয়ায় ঢুকল রাশিয়ার তিন যুদ্ধবিমান
এবার এস্তোনিয়ায় ঢুকল রাশিয়ার তিন যুদ্ধবিমান

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামী শিল্পকলার অবিচ্ছেদ্য অংশ জায়নামাজ
ইসলামী শিল্পকলার অবিচ্ছেদ্য অংশ জায়নামাজ

৩৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

জয়পুরহাটে নিখোঁজের তিন দিন পর শিশুর বস্তাবন্দী লাশ উদ্ধার
জয়পুরহাটে নিখোঁজের তিন দিন পর শিশুর বস্তাবন্দী লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাইলফলক থেকে ২ উইকেট দূরে তাসকিন
মাইলফলক থেকে ২ উইকেট দূরে তাসকিন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৃষ্টি ও দিন-রাতের তাপমাত্রা নিয়ে নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও দিন-রাতের তাপমাত্রা নিয়ে নতুন বার্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঠে ফিরছে এনসিএল টি-টোয়েন্টি
মাঠে ফিরছে এনসিএল টি-টোয়েন্টি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পর্তুগালও রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে ফিলিস্তিনকে
পর্তুগালও রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে ফিলিস্তিনকে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভেনেজুয়েলার আরেকটি ‘মাদকবাহী’ নৌযানে মার্কিন হামলায় নিহত ৩
ভেনেজুয়েলার আরেকটি ‘মাদকবাহী’ নৌযানে মার্কিন হামলায় নিহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেট নগরীর বিভিন্ন এলাকায় ৫ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না আজ
সিলেট নগরীর বিভিন্ন এলাকায় ৫ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না আজ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ওমানকে হারিয়ে গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন ভারত
ওমানকে হারিয়ে গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন ভারত

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুদানে মসজিদে ড্রোন হামলায় নিহত ৭৮, আহত ২০
সুদানে মসজিদে ড্রোন হামলায় নিহত ৭৮, আহত ২০

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গরিব বলে কাউকে অবজ্ঞা করা যাবে না
গরিব বলে কাউকে অবজ্ঞা করা যাবে না

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

পাকিস্তানে পৃথক বিস্ফোরণে নিহত ১১
পাকিস্তানে পৃথক বিস্ফোরণে নিহত ১১

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ সেপ্টেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষবারের মতো বাবাকে দেখতে শ্রীলঙ্কায় ফিরলেন ভেল্লালাগে
শেষবারের মতো বাবাকে দেখতে শ্রীলঙ্কায় ফিরলেন ভেল্লালাগে

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হংকংয়ে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের বোমা উদ্ধার
হংকংয়ে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের বোমা উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরডিজেএ’র সভাপতি বাতেন বিপ্লব, সেক্রেটারি ইমন
আরডিজেএ’র সভাপতি বাতেন বিপ্লব, সেক্রেটারি ইমন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বর্তমান পরিবেশে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ বাধাগ্রস্ত হচ্ছে
বর্তমান পরিবেশে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ বাধাগ্রস্ত হচ্ছে

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

৪১ বছরে ঢাবি সাংবাদিক সমিতি
৪১ বছরে ঢাবি সাংবাদিক সমিতি

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সীমান্তে ঢাকা দক্ষিণ ছাত্রলীগের সাবেক সেক্রেটারি জুবায়ের গ্রেফতার
সীমান্তে ঢাকা দক্ষিণ ছাত্রলীগের সাবেক সেক্রেটারি জুবায়ের গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাষ্ট্রব্যবস্থার মৌলিক পরিবর্তন দেশপ্রেমিকরা মানবে না
রাষ্ট্রব্যবস্থার মৌলিক পরিবর্তন দেশপ্রেমিকরা মানবে না

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

'জিয়াউর রহমান নারীর উন্নয়নে মহিলা বিষয়ক মন্ত্রণালয় গঠন করেছিলেন'
'জিয়াউর রহমান নারীর উন্নয়নে মহিলা বিষয়ক মন্ত্রণালয় গঠন করেছিলেন'

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে বিমান বিধ্বস্তে বিখ্যাত গীতিকার ব্রেট জেমসসহ নিহত ৩
যুক্তরাষ্ট্রে বিমান বিধ্বস্তে বিখ্যাত গীতিকার ব্রেট জেমসসহ নিহত ৩

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
মার্কিন পদক্ষেপে এবার গুরুত্বপূর্ণ সমুদ্রবন্দরের নিয়ন্ত্রণ হারাতে পারে ভারত
মার্কিন পদক্ষেপে এবার গুরুত্বপূর্ণ সমুদ্রবন্দরের নিয়ন্ত্রণ হারাতে পারে ভারত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা ম্যাচ দিয়ে শুরু সুপার ফোর, দেখে নিন পূর্ণাঙ্গ সূচি
বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা ম্যাচ দিয়ে শুরু সুপার ফোর, দেখে নিন পূর্ণাঙ্গ সূচি

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি আরবকে কি পারমাণবিক সুরক্ষা দেবে পাকিস্তান?
সৌদি আরবকে কি পারমাণবিক সুরক্ষা দেবে পাকিস্তান?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগরাম বিমানঘাঁটি চান ট্রাম্প, যা বলল আফগান সরকার
বাগরাম বিমানঘাঁটি চান ট্রাম্প, যা বলল আফগান সরকার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিক্সনের উসকানিমূলক বক্তব্যে ভাঙ্গায় আইনশৃঙ্খলা বিঘ্নিত হয়েছে : পুলিশ
নিক্সনের উসকানিমূলক বক্তব্যে ভাঙ্গায় আইনশৃঙ্খলা বিঘ্নিত হয়েছে : পুলিশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা সিটিকে ইসরায়েলি সেনাদের গোরস্থান বানানোর হুমকি হামাসের
গাজা সিটিকে ইসরায়েলি সেনাদের গোরস্থান বানানোর হুমকি হামাসের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের সঙ্গে ‘ন্যাটোর মতো’ চুক্তি, সৌদি গণমাধ্যমে উচ্ছ্বাস
পাকিস্তানের সঙ্গে ‘ন্যাটোর মতো’ চুক্তি, সৌদি গণমাধ্যমে উচ্ছ্বাস

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানের বাগরাম ঘাঁটি আবারও নিয়ন্ত্রণে নিতে চায় যুক্তরাষ্ট্র
আফগানিস্তানের বাগরাম ঘাঁটি আবারও নিয়ন্ত্রণে নিতে চায় যুক্তরাষ্ট্র

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশি ঋণ ছাড়ালো ১১২ বিলিয়ন ডলার
বিদেশি ঋণ ছাড়ালো ১১২ বিলিয়ন ডলার

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইউরোপে যাওয়ার নতুন সাগরপথ চালু করছে চীন?
ইউরোপে যাওয়ার নতুন সাগরপথ চালু করছে চীন?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ‘মিস ইউনিভার্স বাংলাদেশ’ হলেন তানজিয়া জামান মিথিলা
আবারও ‘মিস ইউনিভার্স বাংলাদেশ’ হলেন তানজিয়া জামান মিথিলা

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তিতে অন্য দেশও যোগ দিতে পারবে: খাজা আসিফ
পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তিতে অন্য দেশও যোগ দিতে পারবে: খাজা আসিফ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিপিড়ক মুয়াজ্জিনের বিরুদ্ধে নির্যাতিত শিশুর বাবার মামলা
নিপিড়ক মুয়াজ্জিনের বিরুদ্ধে নির্যাতিত শিশুর বাবার মামলা

১৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বাংলাদেশ ভ্রমণে কানাডার সতর্কতা জারি
বাংলাদেশ ভ্রমণে কানাডার সতর্কতা জারি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের ৫০ কোটি ডলারের শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র ধ্বংস করেছে ইরান
যুক্তরাষ্ট্রের ৫০ কোটি ডলারের শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র ধ্বংস করেছে ইরান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ট্রাম্পের রোষানলে ইরানের চাবাহার বন্দর হারাচ্ছে ভারত?
এবার ট্রাম্পের রোষানলে ইরানের চাবাহার বন্দর হারাচ্ছে ভারত?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হ্যান্ডশেক বিতর্ক ছাপিয়ে আলোচনায় আমিরের কোহলি প্রশংসা
হ্যান্ডশেক বিতর্ক ছাপিয়ে আলোচনায় আমিরের কোহলি প্রশংসা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউরোপের নতুন ‘রুগ্ন মানুষ’ হওয়ার পথে ফ্রান্স?
ইউরোপের নতুন ‘রুগ্ন মানুষ’ হওয়ার পথে ফ্রান্স?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় পুঁতে রাখা বোমায় উড়ে গেল ৪ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় পুঁতে রাখা বোমায় উড়ে গেল ৪ ইসরায়েলি সেনা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণতন্ত্র শক্তিশালী করতে হলে পিআর কার্যকরী পদক্ষেপ নয় : ডা. জাহিদ
গণতন্ত্র শক্তিশালী করতে হলে পিআর কার্যকরী পদক্ষেপ নয় : ডা. জাহিদ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পকে বহনকারী হেলিকপ্টারে যান্ত্রিক ত্রুটি, জরুরি অবতরণ
ট্রাম্পকে বহনকারী হেলিকপ্টারে যান্ত্রিক ত্রুটি, জরুরি অবতরণ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাত্রাবাড়ী আইডিয়ালকে দুর্নীতিমুক্ত ও বেতন নিয়মিতকরণের দাবি
যাত্রাবাড়ী আইডিয়ালকে দুর্নীতিমুক্ত ও বেতন নিয়মিতকরণের দাবি

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লঘুচাপের শঙ্কা, সারা দেশে পাঁচ দিন বৃষ্টির আভাস
লঘুচাপের শঙ্কা, সারা দেশে পাঁচ দিন বৃষ্টির আভাস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুর জোনের এসিসহ তিন পুলিশ কর্মকর্তা প্রত্যাহার
মোহাম্মদপুর জোনের এসিসহ তিন পুলিশ কর্মকর্তা প্রত্যাহার

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিনকে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে যুক্তরাজ্য?
ফিলিস্তিনকে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে যুক্তরাজ্য?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিম্নকক্ষ আসনভিত্তিক, উচ্চকক্ষ পিআর পদ্ধতিতে হওয়া দরকার: বদিউল আলম
নিম্নকক্ষ আসনভিত্তিক, উচ্চকক্ষ পিআর পদ্ধতিতে হওয়া দরকার: বদিউল আলম

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে জীবিত কবর দেওয়া সেই নবজাতকের অবস্থা আশঙ্কাজনক
ভারতে জীবিত কবর দেওয়া সেই নবজাতকের অবস্থা আশঙ্কাজনক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইফোন ১৭ কিনতে রণক্ষেত্র মুম্বাই!
আইফোন ১৭ কিনতে রণক্ষেত্র মুম্বাই!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাসা বরাদ্দে ঘুষ, ঊর্ধ্বতন ৩ কর্মকর্তাকে বরখাস্ত করল সরকার
বাসা বরাদ্দে ঘুষ, ঊর্ধ্বতন ৩ কর্মকর্তাকে বরখাস্ত করল সরকার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি নেতাদের সতর্ক থাকার আহ্বান রিজভীর
বিএনপি নেতাদের সতর্ক থাকার আহ্বান রিজভীর

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
সরকার মাথা নত করায় আন্দোলনে জামায়াত
সরকার মাথা নত করায় আন্দোলনে জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতিতে বিভক্তি চরমে
রাজনীতিতে বিভক্তি চরমে

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াতের আন্দোলনে সমর্থন নেই এনসিপির
জামায়াতের আন্দোলনে সমর্থন নেই এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকা-১৫ আসনে জামায়াত আমিরের গণসংযোগ
ঢাকা-১৫ আসনে জামায়াত আমিরের গণসংযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের সামনে আবার শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশের সামনে আবার শ্রীলঙ্কা

মাঠে ময়দানে

ট্রেনে ভয়ংকর ছিনতাইকারী
ট্রেনে ভয়ংকর ছিনতাইকারী

পেছনের পৃষ্ঠা

ছোট্ট দুনিয়ার বিশাল শক্তি
ছোট্ট দুনিয়ার বিশাল শক্তি

পরিবেশ ও জীবন

যেন মানব ক্যালকুলেটর
যেন মানব ক্যালকুলেটর

শনিবারের সকাল

চ্যালেঞ্জে ঐকমত্য কমিশন
চ্যালেঞ্জে ঐকমত্য কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির সাত নেতা চার দলের প্রার্থী চূড়ান্ত
বিএনপির সাত নেতা চার দলের প্রার্থী চূড়ান্ত

নগর জীবন

৩৫ বছর ধরে এক টাকায় চা বিক্রি করছেন মহির
৩৫ বছর ধরে এক টাকায় চা বিক্রি করছেন মহির

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকার আকাশে টার্বুলেন্সের শিকার বিমান
ঢাকার আকাশে টার্বুলেন্সের শিকার বিমান

প্রথম পৃষ্ঠা

সবচেয়ে ছোট হরিণ ‘পুডু’
সবচেয়ে ছোট হরিণ ‘পুডু’

পরিবেশ ও জীবন

আন্দোলন না সমঝোতা
আন্দোলন না সমঝোতা

প্রথম পৃষ্ঠা

অনলাইন গেমিংয়ে তীব্র আসক্তি
অনলাইন গেমিংয়ে তীব্র আসক্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের জোর প্রস্তুতি চলছে
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের জোর প্রস্তুতি চলছে

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ১২ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার
আওয়ামী লীগের ১২ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

গণপরিষদের দাবিতে অনড় এনসিপি
গণপরিষদের দাবিতে অনড় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরা দেশকে পরিবর্তন করতে চাই
আমরা দেশকে পরিবর্তন করতে চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকার পক্ষপাতিত্ব করলে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয়
সরকার পক্ষপাতিত্ব করলে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অনাবাসিক ভোটার নিয়ে চিন্তা চাকসুতে
অনাবাসিক ভোটার নিয়ে চিন্তা চাকসুতে

পেছনের পৃষ্ঠা

দলীয় এজেন্ডা চাপিয়ে পার পাওয়া যাবে না
দলীয় এজেন্ডা চাপিয়ে পার পাওয়া যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

আরাকান আর্মির মাদক সাম্রাজ্য
আরাকান আর্মির মাদক সাম্রাজ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

সুলতানপুরে ৬০০ বছরের পুরোনো শাহি মসজিদ
সুলতানপুরে ৬০০ বছরের পুরোনো শাহি মসজিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপ্লবী সংগঠন না থাকলে বিপ্লব হয় না
বিপ্লবী সংগঠন না থাকলে বিপ্লব হয় না

প্রথম পৃষ্ঠা

সমুদ্রের বাতাসে আয়ু বাড়ে
সমুদ্রের বাতাসে আয়ু বাড়ে

পরিবেশ ও জীবন

পানিতে ডুবে দুই ভাইয়ের মৃত্যু
পানিতে ডুবে দুই ভাইয়ের মৃত্যু

দেশগ্রাম

জাতীয় সংলাপে এলডিসি উত্তরণের সিদ্ধান্ত
জাতীয় সংলাপে এলডিসি উত্তরণের সিদ্ধান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস চ্যাম্পিয়ন
বসুন্ধরা কিংস চ্যাম্পিয়ন

প্রথম পৃষ্ঠা