শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৫১, মঙ্গলবার, ২৯ জুলাই, ২০২৫

বাণিজ্যচুক্তি : ভিয়েতনাম পারলে আমরা নয় কেন

নিরঞ্জন রায়
অনলাইন ভার্সন
বাণিজ্যচুক্তি : ভিয়েতনাম পারলে আমরা নয় কেন

ডোনাল্ড ট্রাম্প দ্বিতীয়বারের মতো আমেরিকার প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব নিয়েই সমগ্র বিশ্বে এক অর্থনৈতিক ঝড় তুলে ফেলেছেন, যার কবলে পড়ে অনেক দেশের অর্থনীতি মারাত্মক ক্ষতির সম্মুখীন। এই ক্ষতির শঙ্কা থেকে বাদ যাচ্ছে না বাংলাদেশও। যেসব দেশের সঙ্গে আমেরিকার বাণিজ্যিক সম্পর্ক আছে, তাদের বিরুদ্ধে ট্রাম্প নির্বিচারে উচ্চহারে শুল্ক আরোপ করেছেন। এই শুল্ক আরোপের পাল্টা ব্যবস্থা হিসেবে অনেক দেশ আমেরিকার বিরুদ্ধেও কিছু বাণিজ্যিক পদক্ষেপ নিতে শুরু করেছে।

ফলে বিশ্বে দেখা দিয়েছে এক ধরনের বাণিজ্যযুদ্ধ, যার অন্যতম হাতিয়ার হচ্ছে উচ্চহারের শুল্ক।
ট্রাম্পের এ রকম বাণিজ্যযুদ্ধ অপ্রত্যাশিত ছিল না মোটেই। অনেকেই ধারণা করেছিলেন যে ট্রাম্প ক্ষমতায় এসে এ রকম কিছু একটা করবেন। বিশেষ করে চীনসহ কয়েকটি রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে যে ট্রাম্প উচ্চহারে শুল্ক আরোপ করবেন, তা মোটামুটি নিশ্চিত ছিল।

কিন্তু এভাবে নির্বিচারে দীর্ঘদিনের বন্ধু ন্যাটোর সদস্য রাষ্ট্র এবং নিকট প্রতিবেশী ও খুবই ঘনিষ্ঠ কানাডার মতো দেশের বিরুদ্ধেও যে ট্রাম্প প্রশাসন উচ্চহারে শুল্ক আরোপ করবে, তা অনেকের কল্পনার মধ্যেও ছিল না। এমনকি ট্রাম্পের বাণিজ্যযুদ্ধের লক্ষ্য থেকে বাদ যায়নি বাংলাদেশের মতো উন্নয়নশীল দেশও, যারা কিনা আমেরিকার ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের অন্যতম সরবরাহ উৎস হিসেবে কাজ করে।

ট্রাম্পের এ রকম নির্বিচারে শুল্ক আরোপের ফলে বিশ্বব্যাপী যে বাণিজ্যযুদ্ধ শুরু হয়েছে, তার প্রভাবে ধনী-গরিব-নির্বিশেষে সব দেশই ক্ষতিগ্রস্ত হতে শুরু করেছে। তবে ধনী দেশগুলোর ক্ষতির ধরন এবং পরিমাণ ভিন্ন।

শুধু তা-ই নয়, ধনী দেশগুলোরও আমেরিকার বিরুদ্ধে পাল্টা ব্যবস্থা গ্রহণের সক্ষমতা আছে। ফলে সেসব দেশ তাদের ক্ষতির মাত্রা কমাতে এবং অনেক ক্ষেত্রে ক্ষতি কিছুটা পুষিয়েও নিতে পারে। পক্ষান্তরে উন্নয়নশীল দেশগুলোর সে সুযোগ নেই। কারণ আমেরিকার বিরুদ্ধে উন্নয়নশীল দেশের পাল্টা ব্যবস্থা নেওয়ার কোনো সুযোগ নেই। উল্টো আমেরিকার দাবিদাওয়া বিনা বাক্যে মেনে নেওয়া ছাড়া কোনো গত্যন্তর নেই।

তদুপরি উন্নয়নশীল দেশের রপ্তানিযোগ্য পণ্যের পরিমাণ খুবই সামান্য, বলা যেতে পারে হাতে গোনা কয়েকটি। আমাদের দেশের অবস্থা তো বেশি শোচনীয়। কেননা তৈরি পোশাক হচ্ছে আমাদের দেশের প্রধান রপ্তানি পণ্য। শুধু তা-ই নয়, এই রপ্তানির সবচেয়ে বড় বাজার হচ্ছে আমেরিকা। তাই যেকোনো কারণে আমেরিকার বাজার ক্ষতিগ্রস্ত হলে সমগ্র রপ্তানি খাতই হুমকির মধ্যে পড়ে যায় এবং বৈদেশিক মুদ্রা উপার্জনের পথ সংকটে থাকে।

এ কথা ঠিক যে ট্রাম্প একতরফাভাবেই এই বাণিজ্যযুদ্ধ শুরু করেছেন। ফলে এই উচ্চহারের শুল্কের প্রভাব যে শুধু আরোপিত দেশের ওপর পড়েছে তেমন নয়, এর প্রভাব আমেরিকার অর্থনীতি এবং ভোক্তাদের ওপরও যথেষ্টই পড়েছে। অবস্থা এমন দাঁড়ায় যে আমেরিকার অর্থনীতিতে মন্দা নেমে আসা অস্বাভাবিক ছিল না। এ কারণেই ট্রাম্প উচ্চহারের শুল্ক আরোপের কার্যকারিতা ৯০ দিনের জন্য স্থগিত করেন, যাকে অনেকেই বাণিজ্যযুদ্ধবিরতি হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন। এই ৯০ দিনের বাণিজ্যযুদ্ধবিরতির মেয়াদ গত ৯ জুলাই অতিবাহিত হয়ে গেলে এর মেয়াদ আগস্টের ১ তারিখ পর্যন্ত বর্ধিত করা হয়েছে। এরপর এই যুদ্ধবিরতির মেয়াদ আবারও বৃদ্ধি পাবে, নাকি অতি শুল্কহার কার্যকর হবে, তা দেখার জন্য আমাদের আরো কয়েক দিন অপেক্ষা করতে হবে।

ট্রাম্প প্রশাসনের একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণার পেছনে একটি উদ্দেশ্য ছিল। তাদের ধারণা ছিল যে এই সময়ের মধ্যে বিভিন্ন দেশ আলোচনার মাধ্যমে আমেরিকার সঙ্গে একটি গ্রহণযোগ্য বাণিজ্যচুক্তিতে পৌঁছতে পারবে। এর ফলে উচ্চহারের শুল্কের একটি সন্তোষজনক সমাধান হবে এবং বিশ্বব্যাপী সৃষ্ট বাণিজ্য উত্তেজনা প্রশমিত হবে। কিন্তু যুক্তরাজ্য, চীন ও ভিয়েতনাম ছাড়া আর কোনো দেশই আমেরিকার সঙ্গে উচ্চ শুল্কহারের বিষয়টি সুরাহা করতে পারেনি। এর মধ্যে যুক্তরাজ্যের ব্যাপারটি একেবারেই ভিন্ন। কেননা আমেরিকার সঙ্গে যুক্তরাজ্যের আছে একান্ত বোঝাপড়া। ফলে ব্রিটেন খুব সহজেই ট্রাম্প প্রশাসনের সঙ্গে শুল্ক সমস্যার সন্তোষজনক সমাধান করতে পেরেছে। চীন অবশ্য আলোচনার মাধ্যমে নয়, পাল্টা ব্যবস্থা গ্রহণের মাধ্যমে তাদের বিরুদ্ধে আরোপিত শুল্কহার হ্রাস করতে সক্ষম হয়েছে।

আমেরিকার সঙ্গে বাণিজ্যচুক্তি বলতে যা বোঝায়, তা ভিয়েতনামই প্রথম করতে সক্ষম হয়েছে। এই চুক্তির কারণে আমেরিকা ভিয়েতনাম থেকে পণ্য আমদানির ওপর শুল্কহার আগে আরোপিত ৪৬ থেকে কমিয়ে ২০ শতাংশ নির্ধারণ করেছে। এমনকি ভিয়েতনাম হয়ে অন্যান্য দেশের যে পণ্য রপ্তানি হবে, তার ওপরও শুল্কহার হ্রাস করে ৪০ শতাংশ পুনর্নির্ধারণ করেছে, যা আগে অনেক বেশি ছিল। ভিয়েতনাম হচ্ছে আমেরিকার অষ্টম বৃহৎ বাণিজ্যিক অংশীদার, যাদের সঙ্গে গত বছর ১৫০ বিলিয়ন ডলারের বাণিজ্য হয়েছে। শুধু তা-ই নয়, ভিয়েতনামের সঙ্গে আমেরিকার আছে বিশাল বাণিজ্য ঘাটতি, যার পরিমাণ প্রায় ১২৩ বিলিয়ন ডলার।

উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে শুধু যে ভিয়েতনাম আমেরিকার সঙ্গে বাণিজ্যচুক্তি সম্পাদন করে উচ্চ শুল্কহারের সন্তোষজনক সমাধান করেছে তেমন নয়। ট্রাম্প তাঁর ট্রুথ সোশ্যাল মিডিয়ায় এক পোস্ট দিয়ে জানিয়েছেন যে ফিলিপিন্সের সঙ্গে আমেরিকার বাণিজ্যচুক্তি সম্পন্ন হয়েছে এবং এর মাধ্যমে দুই দেশের মধ্যকার উচ্চ শুল্কহারের বিষয়টির একটি সন্তোষজনক সমাধান হবে। ইন্দোনেশিয়াও আমেরিকার সঙ্গে একটি বাণিজ্যচুক্তি সম্পাদনের পথে অনেক দূর এগিয়ে গেছে। শিগগিরই হয়তো এ রকম একটি চুক্তি আনুষ্ঠানিকভাবে সম্পাদিত হবে এবং উচ্চ শুল্কহারের সন্তোষজনক সমাধান হবে।

ভিয়েতনামের সঙ্গে আমেরিকার সফল বাণিজ্যচুক্তি এবং এর পাশাপাশি যদি ফিলিপিন্স ও ইন্দোনেশিয়ার সঙ্গে আমেরিকার বাণিজ্যচুক্তি সম্পাদন হয়েই যায়, তাহলে বাংলাদেশের তৈরি পোশাক রপ্তানি মারাত্মক সংকটে পড়তে পারে। কেননা এই দেশগুলো বাংলাদেশের প্রতিযোগী এবং আমেরিকার ব্যবসায়ীরা তখন বাংলাদেশের পরিবর্তে ভিয়েতনাম, ফিলিপিন্স ও ইন্দোনেশিয়া থেকে আমদানি করতে উৎসাহিত হবেন। এখন প্রশ্ন হচ্ছে, ভিয়েতনাম আমেরিকার সঙ্গে শুল্ক সমস্যার সমাধান করে বাণিজ্যচুক্তি করতে পারলে আমরা কেন পারছি না?

ভিয়েতনামের সঙ্গে আমেরিকার বিশাল বাণিজ্য ঘাটতি আছে এবং ভিয়েতনামের বিরুদ্ধে অভিযোগ যে চীনের রপ্তানিকারকরা ভিয়েতনামের মাধ্যমে আমেরিকায় পণ্য রপ্তানি করে থাকেন। সেই ভিয়েতনামই সবার আগে আমেরিকার সঙ্গে সফল বাণিজ্যচুক্তি সম্পাদন করে ফেলল। অথচ আমরা এখন পর্যন্ত সরকারি পর্যায়ে আলোচনা এবং পত্র চালাচালির মধ্যেই আটকে আছি। ফলে আমাদের দেশের বৃহত্তম রপ্তানি খাতটি ঝুঁকির মধ্যে পড়তে বসেছে। কারণ ভিয়েতনাম যেভাবে বাণিজ্যচুক্তি সম্পাদন করেছে, আমরা সেভাবে অগ্রসর হতে পারিনি। শুধু সরকারি পর্যায়ে আলোচনা এবং গতানুগতিক চিঠি চালাচালির মাধ্যমে এই সমস্যার সমাধান সম্ভব হবে বলে মনে হয় না। এ জন্য প্রয়োজন সুনির্দিষ্ট কিছু পদক্ষেপ, যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে—(১) দেশের ব্যবসায়ীদের, বিশেষ করে তৈরি পোশাক রপ্তানিকারকদের নেতৃস্থানীয় ব্যাক্তিদের নিয়োজিত করা; (২) আমেরিকার যেসব বৃহৎ কম্পানি এবং ব্র্যান্ড প্রতিষ্ঠান পোশাক আমদানি করে, তাদের সহযোগিতা নেওয়া; (৩) প্রয়োজনে এই কাজে সহযোগিতা করার জন্য লবিইস্ট ফার্ম নিয়োগ দেওয়া; (৪) বাংলাদেশের বাজারে আমেরিকার কিছু পণ্যের শুল্কমুক্ত বা অল্প শুল্কে আমদানির সুযোগ সৃষ্টি করা এবং (৫) দেশে দ্রুত রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করা। এ রকম কিছু কার্যকর পদক্ষেপ নিতে পারলে ভিয়েতনাম, ফিলিপিন্স ও ইন্দোনেশিয়ার মতো আমরাও আমেরিকার সঙ্গে একটি বাণিজ্যচুক্তিতে উপনীত হতে পারি, যার মাধ্যমে আরোপিত শুল্কহার অনেকাংশে কমিয়ে আনা সম্ভব। আমাদের মনে রাখতে হবে যে ট্রাম্পের বাণিজ্যযুদ্ধ হচ্ছে একটি কৌশলী পদক্ষেপ, যা কৌশলী আলোচনার মাধ্যমেই সমাধান করতে হবে।

লেখক : সার্টিফায়েড অ্যান্টি মানি লন্ডারিং স্পেশালিস্ট ও ব্যাংকার, টরন্টো, কানাডা

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
স্পর্শকাতর পণ্যের সুরক্ষা উপেক্ষিত ছিল
স্পর্শকাতর পণ্যের সুরক্ষা উপেক্ষিত ছিল
নানা সূচকে ‘ইমেজ ক্রাইসিসে’ বাংলাদেশ
নানা সূচকে ‘ইমেজ ক্রাইসিসে’ বাংলাদেশ
রাজনৈতিক আকাশে অনিশ্চয়তার কালো মেঘ
রাজনৈতিক আকাশে অনিশ্চয়তার কালো মেঘ
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
সুষ্ঠু নির্বাচন : সেনাবাহিনীর আরো মানোন্নয়নের সুযোগ
সুষ্ঠু নির্বাচন : সেনাবাহিনীর আরো মানোন্নয়নের সুযোগ
ঐক্য ও সংগ্রামী চেতনার বিকাশ চাই
ঐক্য ও সংগ্রামী চেতনার বিকাশ চাই
সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতেই হবে
সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতেই হবে
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
সর্বশেষ খবর
রাউজানে কাভার্ডভ্যান-অটোরিকশা সংঘর্ষে ব্যবসায়ী নিহত
রাউজানে কাভার্ডভ্যান-অটোরিকশা সংঘর্ষে ব্যবসায়ী নিহত

১ সেকেন্ড আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাগেরহাটে উন্নত পদ্ধতিতে চিংড়ি চাষ ও খাদ্য ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা
বাগেরহাটে উন্নত পদ্ধতিতে চিংড়ি চাষ ও খাদ্য ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ দক্ষিণ এশিয়ার সবচেয়ে সম্ভাবনাময় বাজার : বিডা চেয়ারম্যান
বাংলাদেশ দক্ষিণ এশিয়ার সবচেয়ে সম্ভাবনাময় বাজার : বিডা চেয়ারম্যান

৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

গাজা চুক্তি নিয়ে আলোচনা করতে ইসরায়েল যাচ্ছেন মিসরের গোয়েন্দা প্রধান
গাজা চুক্তি নিয়ে আলোচনা করতে ইসরায়েল যাচ্ছেন মিসরের গোয়েন্দা প্রধান

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউএনওদের নির্বাচনী প্রশিক্ষণ শুরু কাল
ইউএনওদের নির্বাচনী প্রশিক্ষণ শুরু কাল

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

নিখোঁজের ২ দিন পর পুকুরে মিলল যুবকের মরদেহ
নিখোঁজের ২ দিন পর পুকুরে মিলল যুবকের মরদেহ

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সেই পর্ন-তারকা যুগল ৫ দিনের রিমান্ডে
সেই পর্ন-তারকা যুগল ৫ দিনের রিমান্ডে

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে শহীদ জিয়া হল পুনঃনির্মাণের দাবি
নারায়ণগঞ্জে শহীদ জিয়া হল পুনঃনির্মাণের দাবি

১৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে ইসরায়েলে উড়ে গেলেন জেডি ভ্যান্স
যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে ইসরায়েলে উড়ে গেলেন জেডি ভ্যান্স

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ জিয়ার কল্যাণেই জামায়াত রাজনীতি করার সুযোগ পেয়েছে: তৃপ্তি
শহীদ জিয়ার কল্যাণেই জামায়াত রাজনীতি করার সুযোগ পেয়েছে: তৃপ্তি

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে যমুনায় বিএনপি প্রতিনিধি দল
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে যমুনায় বিএনপি প্রতিনিধি দল

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

হাওরের প্রকল্প স্থগিত
হাওরের প্রকল্প স্থগিত

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

সাকিব-মাশরাফির রেকর্ড ভাঙলেন রিশাদ
সাকিব-মাশরাফির রেকর্ড ভাঙলেন রিশাদ

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কলেজে নকলের অভিযোগে পরীক্ষা কেন্দ্র বাতিল, বাউবির কঠোর পদক্ষেপ
কলেজে নকলের অভিযোগে পরীক্ষা কেন্দ্র বাতিল, বাউবির কঠোর পদক্ষেপ

৩৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় ত্রাণ প্রবেশে ‘জরুরি ব্যবস্থা’ নেওয়ার আহ্বান ম্যাক্রোঁর
গাজায় ত্রাণ প্রবেশে ‘জরুরি ব্যবস্থা’ নেওয়ার আহ্বান ম্যাক্রোঁর

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষার্থীদের ক্ষতি পোষাতে শনিবারেও ক্লাস নিতে চান এমপিওভুক্ত শিক্ষকরা
শিক্ষার্থীদের ক্ষতি পোষাতে শনিবারেও ক্লাস নিতে চান এমপিওভুক্ত শিক্ষকরা

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

বাঁশখালীতে ৩১ দফা বাস্তবায়নে লিফলেট বিতরণ
বাঁশখালীতে ৩১ দফা বাস্তবায়নে লিফলেট বিতরণ

৪৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৩৩তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপিত
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৩৩তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপিত

৪৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলি আগ্রাসন মোকাবেলায় প্রস্তুত হিজবুল্লাহ: লেবাননের এমপি
ইসরায়েলি আগ্রাসন মোকাবেলায় প্রস্তুত হিজবুল্লাহ: লেবাননের এমপি

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর সঙ্গে মার্কিন রাষ্ট্রদূতদের সাক্ষাৎ
নেতানিয়াহুর সঙ্গে মার্কিন রাষ্ট্রদূতদের সাক্ষাৎ

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আংশিক দাবি পূরণ হওয়ায় এমপিওভূক্ত শিক্ষকদের প্রত্যাশা পূরণ হয়নি’
‘আংশিক দাবি পূরণ হওয়ায় এমপিওভূক্ত শিক্ষকদের প্রত্যাশা পূরণ হয়নি’

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপে ইংল্যান্ড ম্যাচ থেকে ছিটকে গেলেন হিলি
বিশ্বকাপে ইংল্যান্ড ম্যাচ থেকে ছিটকে গেলেন হিলি

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষকরা নবউদ্যমে শ্রেণিকক্ষে ফিরবেন, প্রত্যাশা প্রধান উপদেষ্টার
শিক্ষকরা নবউদ্যমে শ্রেণিকক্ষে ফিরবেন, প্রত্যাশা প্রধান উপদেষ্টার

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

গাইবান্ধা পৌর বিএনপিতে পুনরায় কাউন্সিলের দাবি
গাইবান্ধা পৌর বিএনপিতে পুনরায় কাউন্সিলের দাবি

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারে অস্ত্রসহ মানবপাচারকারী গ্রেপ্তার
কক্সবাজারে অস্ত্রসহ মানবপাচারকারী গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে শিশু গৃহকর্মীকে ধর্ষণ, পুলিশ সদস্য কারাগারে
নারায়ণগঞ্জে শিশু গৃহকর্মীকে ধর্ষণ, পুলিশ সদস্য কারাগারে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে চারজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৮১৪
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে চারজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৮১৪

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

খার্তুম বিমানবন্দর চালুর আগেই ড্রোন হামলা
খার্তুম বিমানবন্দর চালুর আগেই ড্রোন হামলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ওয়েটিং রুম’-এ রহস্যময় শুভশ্রী
‘ওয়েটিং রুম’-এ রহস্যময় শুভশ্রী

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এশিয়ান যুব গেমসে ইতিহাস! কাবাডিতে এলো প্রথম পদক
এশিয়ান যুব গেমসে ইতিহাস! কাবাডিতে এলো প্রথম পদক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
এ কে আজাদ যে আওয়ামী লীগ নেতা, তা সর্বজনস্বীকৃত : নায়াব ইউসুফ
এ কে আজাদ যে আওয়ামী লীগ নেতা, তা সর্বজনস্বীকৃত : নায়াব ইউসুফ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সম্মানি বাড়িয়ে পুনঃনির্ধারণ
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সম্মানি বাড়িয়ে পুনঃনির্ধারণ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৯ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার
৯ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!
২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ হাজার এএসআই নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি
৪ হাজার এএসআই নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিরক্ষা জোরদারে ৮৮৫০ তরুণ-তরুণীকে প্রশিক্ষণ দেবে সরকার
প্রতিরক্ষা জোরদারে ৮৮৫০ তরুণ-তরুণীকে প্রশিক্ষণ দেবে সরকার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মাসখানেক আগেই জোবায়েদকে হত্যার পরিকল্পনা করে বর্ষা ও মাহির’
‘মাসখানেক আগেই জোবায়েদকে হত্যার পরিকল্পনা করে বর্ষা ও মাহির’

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

স্ত্রীসহ সাংবাদিক সুভাষ সিংহের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রীসহ সাংবাদিক সুভাষ সিংহের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনের ‘৭৮ শতাংশ দখল’ করে নিয়েছে রাশিয়া, ধারণা ট্রাম্পের
ইউক্রেনের ‘৭৮ শতাংশ দখল’ করে নিয়েছে রাশিয়া, ধারণা ট্রাম্পের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জন্ম নিয়েই বাপের সঙ্গে পাল্লা দিও না: গোলাম পরওয়ার
জন্ম নিয়েই বাপের সঙ্গে পাল্লা দিও না: গোলাম পরওয়ার

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা
আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়া বাড়ছে ১৫ শতাংশ
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়া বাড়ছে ১৫ শতাংশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপ থেকে বিদায় নিয়ে যা বললেন বাংলাদেশ অধিনায়ক
বিশ্বকাপ থেকে বিদায় নিয়ে যা বললেন বাংলাদেশ অধিনায়ক

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের পাশে দাঁড়াল প্রতিবেশী আরব দেশ, নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি
ইরানের পাশে দাঁড়াল প্রতিবেশী আরব দেশ, নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বপ্ন দেখতেই থাকুন, পরমাণু স্থাপনা ধ্বংসের দাবি নিয়ে ট্রাম্পকে খোঁচা খামেনির
স্বপ্ন দেখতেই থাকুন, পরমাণু স্থাপনা ধ্বংসের দাবি নিয়ে ট্রাম্পকে খোঁচা খামেনির

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ার শর্ত মেনে ইউক্রেনকে যুদ্ধ থামাতে বললেন ট্রাম্প
রাশিয়ার শর্ত মেনে ইউক্রেনকে যুদ্ধ থামাতে বললেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এইচএসসিতে বোর্ড সেরা স্নেহা
এইচএসসিতে বোর্ড সেরা স্নেহা

২৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে কাবুলকে যা করতে বললো পাকিস্তান
যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে কাবুলকে যা করতে বললো পাকিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এ কে আজাদকে গ্রেফতারের দাবিতে ফরিদপুরে বিক্ষোভ মিছিল
এ কে আজাদকে গ্রেফতারের দাবিতে ফরিদপুরে বিক্ষোভ মিছিল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মারা গেলেন 'শোলে'র জেলার গোবর্ধন আসরানি
মারা গেলেন 'শোলে'র জেলার গোবর্ধন আসরানি

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেব-রুক্মিণী নিয়ে নতুন গুঞ্জন, ফের ভাঙনের ইঙ্গিত?
দেব-রুক্মিণী নিয়ে নতুন গুঞ্জন, ফের ভাঙনের ইঙ্গিত?

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানের পাশে দাঁড়ালো রাশিয়া
ইরানের পাশে দাঁড়ালো রাশিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ থাকবে কি না, সিদ্ধান্ত অন্তর্বর্তী সরকারের: রিজভী
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ থাকবে কি না, সিদ্ধান্ত অন্তর্বর্তী সরকারের: রিজভী

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আজ দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম
আজ দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের আভাস, বাড়তে পারে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের আভাস, বাড়তে পারে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি ভাঙলে হামাসকে সম্পূর্ণভাবে নির্মূল করবেন ট্রাম্প!
যুদ্ধবিরতি ভাঙলে হামাসকে সম্পূর্ণভাবে নির্মূল করবেন ট্রাম্প!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে হোয়াইট হাউসের একাংশ ভেঙে ফেলছেন ট্রাম্প
যে কারণে হোয়াইট হাউসের একাংশ ভেঙে ফেলছেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারা গেছে রাঙামাটির সেই ‘গোলাপি হাতি’
মারা গেছে রাঙামাটির সেই ‘গোলাপি হাতি’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেতানিয়াহু কানাডায় পা রাখলে গ্রেপ্তার করা হবে: মার্ক কার্নি
নেতানিয়াহু কানাডায় পা রাখলে গ্রেপ্তার করা হবে: মার্ক কার্নি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় একদিনে ১৫৩ টন বোমা ফেলেছে ইসরায়েল: নেতানিয়াহু
গাজায় একদিনে ১৫৩ টন বোমা ফেলেছে ইসরায়েল: নেতানিয়াহু

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
গৃহিণী স্ত্রীকে রেস্টুরেন্ট ব্যবসায়ী দেখিয়ে গড়েছেন অঢেল সম্পদ
গৃহিণী স্ত্রীকে রেস্টুরেন্ট ব্যবসায়ী দেখিয়ে গড়েছেন অঢেল সম্পদ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে মরিয়া রুমিন ফারহানাসহ আটজন
বিএনপির প্রার্থী হতে মরিয়া রুমিন ফারহানাসহ আটজন

নগর জীবন

আবারও ই-কমার্স প্রতারণা
আবারও ই-কমার্স প্রতারণা

পেছনের পৃষ্ঠা

আদেশ জারির পর গণভোট
আদেশ জারির পর গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোগান্তির ১১৪ কিলোমিটার
ভোগান্তির ১১৪ কিলোমিটার

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াত ক্ষমতায় এলে ফেরার আশঙ্কা আওয়ামী লীগের
জামায়াত ক্ষমতায় এলে ফেরার আশঙ্কা আওয়ামী লীগের

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে এবার শিক্ষার্থীর রগ কাটা লাশ
চট্টগ্রামে এবার শিক্ষার্থীর রগ কাটা লাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বাপের সঙ্গে পাল্লা দিতে যেয়ো না
বাপের সঙ্গে পাল্লা দিতে যেয়ো না

প্রথম পৃষ্ঠা

বিরোধী দল দমনই যার একমাত্র যোগ্যতা
বিরোধী দল দমনই যার একমাত্র যোগ্যতা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিশ রক্ষায় মায়া নেই জেলেদের
ইলিশ রক্ষায় মায়া নেই জেলেদের

নগর জীবন

বিপর্যয় কাটবে কীভাবে
বিপর্যয় কাটবে কীভাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডে ভালো করার প্রত্যাশা আফঈদাদের
থাইল্যান্ডে ভালো করার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

উপাদেয় হিরণ্ময় হাতিয়া
উপাদেয় হিরণ্ময় হাতিয়া

সম্পাদকীয়

আবারও আসতে পারে ১/১১
আবারও আসতে পারে ১/১১

নগর জীবন

পর্নোগ্রাফিতে যুক্ত দম্পতি সিআইডির অভিযানে গ্রেপ্তার
পর্নোগ্রাফিতে যুক্ত দম্পতি সিআইডির অভিযানে গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত জাতীয় পার্টি
ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত জাতীয় পার্টি

নগর জীবন

প্রেমিকার ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে খুন করেন মাহির
প্রেমিকার ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে খুন করেন মাহির

প্রথম পৃষ্ঠা

আগাম শীতের সবজি চাষে স্বপ্ন বুনছেন কৃষক
আগাম শীতের সবজি চাষে স্বপ্ন বুনছেন কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেপ্তার বাংলাদেশি নারী
যুক্তরাষ্ট্রে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেপ্তার বাংলাদেশি নারী

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত বাতিল করুন
রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত বাতিল করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতিবিদরা ঐক্য হারিয়ে ফেলছেন
রাজনীতিবিদরা ঐক্য হারিয়ে ফেলছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজই সিরিজ নিশ্চিত করতে চান মিরাজরা
আজই সিরিজ নিশ্চিত করতে চান মিরাজরা

মাঠে ময়দানে

শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন
শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন

সম্পাদকীয়

নীরব ঘাতক হাড়ক্ষয়
নীরব ঘাতক হাড়ক্ষয়

স্বাস্থ্য

২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!
২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় এনসিপির সভায় ককটেল বিস্ফোরণ
বগুড়ায় এনসিপির সভায় ককটেল বিস্ফোরণ

দেশগ্রাম

আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা
আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ মিছিল
বিক্ষোভ মিছিল

নগর জীবন

ভিক্টোরিয়া কলেজে সংঘর্ষ, আটক ২৪
ভিক্টোরিয়া কলেজে সংঘর্ষ, আটক ২৪

দেশগ্রাম