শিরোনাম
প্রকাশ: ০১:০৫, রবিবার, ০৩ আগস্ট, ২০২৫

অগ্রাধিকার কোনটি : সংস্কার না নির্বাচন?

আনোয়ার হোসেইন মঞ্জু
অনলাইন ভার্সন
অগ্রাধিকার কোনটি : সংস্কার না নির্বাচন?

বাংলাদেশের অগ্রাধিকার আজ পর্যন্ত স্থির করা সম্ভব হয়নি। যে রাজনীতিবিদদের ওপর জনগণ নির্ভর করেছে, তারা বিগত দিনগুলোতেও জনগণকে কোনো দিকনির্দেশনা দিতে পারেননি, এখনো পারছেন না। তাদের একমাত্র অগ্রাধিকার যে কোনো উপায়ে ক্ষমতায় যাওয়া। নজিরবিহীন গণ অভ্যুত্থানের মাধ্যমে সমগ্র বাংলাদেশকে উন্মুক্ত কারাগারে পরিণত করে ভয়াবহ নিপীড়ন, বৈষম্য, বঞ্চনা চাপিয়ে দেওয়া সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার স্বৈরাচারী দুঃশাসন থেকে দেশকে মুক্ত করার পর একটি বছর কেটে গেছে। এক বছর একেবারে কম সময় নয়।

কিন্তু অযাচিত ও অকল্পনীয় মুক্তির স্বাদ পেয়ে একশ্রেণির রাজনীতিবিদ দেশকে আরও তিমিরে ঠেলে দেওয়া ছাড়া সবার জন্য কল্যাণকর নতুন কোনো কিছু যোগ করার কথা ভাবতেও অক্ষম হয়ে পড়েছেন। দেড় দশকের রাজনীতিশূন্যতা রাজনীতিবিদদের মস্তিষ্কে মরিচার যে পুরু আবরণ সৃষ্টি করেছে, তারা অনেক ঘষামাজা করেও মরিচার সেই স্তর অপসারণ করতে পারছেন না। তাদের অনেকে দিশাহারার মতো অযৌক্তিক, দায়িত্বহীন আচরণ করছেন।

শুধু রাজনীতিবিদরাই যে দায়িত্বহীন আচরণ করছেন তা নয়, প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকারও একইভাবে দায়িত্বহীন আচরণ করে এবং বিভিন্ন বিষয়ে সময়োচিত পদক্ষেপ গ্রহণের পরিবর্তে সময় ক্ষেপণ করে দেশে অরাজক পরিস্থিতি সৃষ্টির পথ অবারিত করে দিয়েছেন। প্রতিটি সিদ্ধান্ত গ্রহণে তারা বিলম্ব ঘটিয়েছেন এবং এখনো ঘটিয়ে চলেছেন। সরকারের দায়িত্ব গ্রহণের পর তাদের প্রতিশ্রুতি ও অগ্রাধিকার কী ছিল? জুলাই গণহত্যার জন্য দায়ী ব্যক্তিদের বিচারের আওতায় এনে দ্রুত বিচার নিষ্পন্ন করা, বিভিন্ন ক্ষেত্রে সংস্কার সাধন এবং জাতীয় সংসদের নির্বাচনের অনুষ্ঠান।

এসবের পাশাপাশি অভ্যুত্থানের চেতনা ও জন–আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়নে দুর্নীতিবাজদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ, শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন সাড়ে পনেরো বছর ধরে যারা প্রশাসন, বিচার বিভাগকে কলুষিত করার জন্য দায়ী, তাদের অপসারণ করে প্রশাসনকে পরিশুদ্ধ করা। এসবের অনেক কিছু যে কোনো নতুন সরকারের নিয়মিত কর্মসূচির অংশ। এজন্য নতুন কোনো আইন প্রণয়নের আবশ্যকতা নেই, প্রশাসনিক সিদ্ধান্তই যথেষ্ট।

ফেলে আসা এক বছরের মধ্যে অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষে এসবের কোনো পদক্ষেপ গ্রহণ করা সম্ভব হয়নি। সাবেক ফ্যাসিবাদী সরকারের লোকজনদেরই প্রশাসনের গুরুত্বপূর্ণ পদে বহাল রেখে নিজেদের পায়ে কুঠারাঘাত করার মতো কাজ করেছে ড. ইউনূসের সরকার। জাতীয় জীবনের একটি বছর অর্থহীনভাবে কেটে গেছে বললে খুব বাড়িয়ে বলা হবে না। অন্তর্বর্তী সরকার যেহেতু রাজনৈতিক সরকার নয়, তাদের প্রধান লক্ষ্যই হওয়া উচিত ছিল দ্রুততম সময়ের মধ্যে নির্বাচনের ব্যবস্থা করে নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করে সসম্মানে বিদায় নেওয়া। এটা খুব অসম্ভব ছিল না।

অনেকের মনে থাকার কথা অথবা মনে না থাকলেও ইতিহাসের পৃষ্ঠা ওলটালেই তারা দেখবেন যে ১৯৭০ সালে পাকিস্তানের প্রথম সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য ‘লিগ্যাল ফ্রেমওয়ার্ক অর্ডার’ (এলএফও) বা ‘আইনগত কাঠামো আদেশ’ ঘোষণা করেছিল। এলএফও অনুযায়ী অন্যান্য বিষয়ের মধ্যে নির্বাচিত জাতীয় পরিষদকে প্রথম অগ্রাধিকার কোনটি : সংস্কার না নির্বাচন? অধিবেশন বসার পর পরিষদের ১২০ কর্মদিবসের মধ্যে পাকিস্তানের সংবিধান প্রণয়নের কাজ সম্পন্ন করার শর্ত দেওয়া হয়েছিল। নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার পরও পাকিস্তান জাতীয় পরিষদ কেন কার্যকর হয়নি সেটি ইতিহাসের ভিন্ন এক অধ্যায়। বাংলাদেশেও এর দৃষ্টান্ত রয়েছে ১৯৯৬ সাল থেকে কেয়ারটেকার সরকারের অধীনে তিন মাসের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠান করে নবগঠিত সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করে বিদায় গ্রহণের।

এ দৃষ্টান্তগুলো উল্লেখ করার কারণ হলো, বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের ওপর সংবিধান প্রণয়নের মতো জটিল কাজের দায়িত্ব অর্পিত হয়নি অথবা তিন মাসের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠানের কোনো বাধ্যবাধকতাও নেই তাদের ওপর। কিন্তু দীর্ঘ এক বছরেও তারা কাজের কাজ কিছুই করতে পারবে না, তা রাজনীতিসচেতন কারও পক্ষে মেনে নেওয়া কঠিন।

ড. মুহাম্মদ ইউনূসের অধীনে অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব গ্রহণ করার পর রাষ্ট্রের বিভিন্ন ক্ষেত্রে সংস্কার সাধনের জন্য কমিশন গঠন করা হয়েছে এবং কমিশনগুলো যথাসময়ে তাদের রিপোর্ট সরকারের কাছে পেশ করেছে। প্রধান রাজনৈতিক দল বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) শুরু থেকেই বলে আসছে যে অনির্বাচিত সরকারের এ ধরনের সংস্কার করার কোনো সুযোগ নেই। আসলেও নেই। অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষে এমন সুযোগ থাকতে পারত যদি তারা ‘সামরিক সরকার’ অথবা ‘বিপ্লবী সরকার’ হতো। এ দুই ধরনের অসাংবিধানিক সরকারব্যবস্থাায় দায়িত্ব গ্রহণের পরই সংবিধান বাতিল বা স্থগিত ঘোষণা করা হয় এবং এ ধরনের সরকারের নির্বাহী প্রধানই হন রাষ্ট্রপ্রধান, যিনি তার সরকারের পক্ষে বিধিবিধান জারি করেন।

গত বছরের ৮ আগস্ট অন্তর্বর্তী অরাজনৈতিক সরকার গঠনের পর সংবিধান বাতিল অথবা স্থগিত করা হয়নি এবং আওয়ামী লীগের সংসদ কর্তৃক নির্বাচিত ব্যক্তিই রাষ্ট্রপ্রধান পদে বহাল রয়েছেন। অন্তর্বর্তী সরকারের গঠিত সংস্কার কমিশনগুলোর মধ্যে সংবিধান সংস্কার কমিশন ও নির্বাচনব্যবস্থাা সংস্কার কমিশন তাদের রিপোর্টে সংবিধান ও নির্বাচনব্যবস্থাায় সংস্কার সাধনের যে প্রস্তাবগুলো উপস্থাপন করেছে, তার ভিত্তিতে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন সমানুপাতিক বা সংখ্যানুপাতিক প্রতিনিধিত্ব এবং জাতীয় সংসদকে উচ্চকক্ষভিত্তিক করার প্রস্তাব দিয়েছে। রাজনৈতিক দলগুলো এত দিন পর্যন্ত শুধু চটজলদি নির্বাচন অনুষ্ঠানের ওপর সরকারকে চাপ দিয়ে আসছিল।

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সংখ্যানুপাতিক প্রতিনিধিত্ব ও দুই কক্ষবিশিষ্ট জাতীয় সংসদের প্রস্তাব রাজনৈতিক দলগুলোকে দ্বিধাবিভক্ত করে ফেলেছে। ছোট ও নামসর্বস্ব রাজনৈতিক দলগুলো কস্মিনকালেও যাদের কোনো প্রার্থীর পক্ষে ভোটে বিজয়ী হয়ে সংসদে বসার সুযোগ নেই তারা এ প্রস্তাব লুফে নিয়েছে। কারণ এতে প্রতিদ্বন্দ্বিতামূলক ভোটে না জিতেও সংসদে ঠাঁই করে নেওয়া তাদের পক্ষে সম্ভব হতে পারে। ছোট দলগুলোর জন্য সংখ্যানুপাতিক প্রতিনিধিত্বশীল জাতীয় সংসদের ধারণা নিঃসন্দেহে লাভজনক। কিন্তু বড় দলগুলোর মধ্যে জামায়াতে ইসলামী কী কারণে এ পদ্ধতির পক্ষে সোচ্চার  হলো তা অনেকেরই বোধগম্য নয়।

তা ছাড়া জাতীয় নির্বাচনসংক্রান্ত যে কোনো বিষয় সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত করা ছাড়া কীভাবে এই দুটি মৌলিক প্রস্তাব বাস্তবায়ন করা সম্ভব? দেশে সংবিধানের চেয়ে বড় আর কোনো আইন নেই। বিদ্যমান সংবিধান সংশোধনের জন্য জাতীয় সংসদের সদস্যদের দুই-তৃতীয়াংশের সমর্থন প্রয়োজন হবে। নির্বাচনে কোনো দল যদি দুই-তৃতীয়াংশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন না করে এমনকি অন্য দলের বা স্বতন্ত্র সদস্যদের প্রলুব্ধ করেও যদি সরকার গঠনকারী দল তাদের নিজেদের সদস্যসহ দুই-তৃতীয়াংশ পর্যন্ত সমর্থন নিশ্চিত করতে না পারে, সে ক্ষেত্রে সংখ্যানুপাতিক প্রতিনিধিত্ব অথবা উচ্চকক্ষের কী ঘটবে?

বাংলাদেশ কি এখনো সাংবিধানিক রাজনীতি বিকাশের পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর্যায়ে আছে অথবা সংবিধানে নতুন নতুন পদ্ধতি যোগ করলেই দেশ যে ভবিষ্যতে আর কখনো নৈরাজ্য, বিশৃঙ্খলা ও অনিশ্চয়তার পথে যাবে না তার গ্যারান্টি কি? কোনো গ্যারান্টি নেই। কোনো রাজনৈতিক দল, কোনো ক্যারিশমেটিক নেতাও এ ধরনের কোনো গ্যারান্টি দিতে পারেননি বলে বাংলাদেশ বারবার মুখ থুবড়ে পড়েছে এবং তথাকথিত ক্যারিশমেটিক নেতাদের দুঃখজনক পতন ঘটেছে। দেশকে আবার ‘বিসমিল্লাহ’ থেকে যাত্রা শুরু করতে হয়েছে।

বাংলাদেশের প্রথম সংবিধান, যা ‘বাহাত্তরের সংবিধান’ হিসেবে বহুল পরিচিত, কিছু বিষয় ছাড়া সেটি ভারতের সংবিধানেরই ‘রেপ্লিকা’ বা প্রতিরূপ ছিল। ভারতে ১৯৫০ সালে বহুদলীয় ব্যবস্থাভিত্তিক একটি সংবিধান কার্যকর হয়। সেই সংবিধানের মৌলিক কোনো পরিবর্তন না ঘটিয়েই বিগত ৭৫ বছর ধরে সেটির আওতায় ভারতের মতো বহু জাতি গোত্র, বহু ভাষাভাষী, বহু ধর্মবিশ্বাসী জনগণ এবং শত শত নৃগোষ্ঠীর রাষ্ট্র পরিচালনা করা সম্ভব হলেও এক ভাষাভিত্তিক, বহুলাংশে এক ধর্মভিত্তিক ও গুটি কয়েক ভিন্ন নৃগোষ্ঠীর বাংলাদেশকে পরিচালনার জন্য কার্যকর বহুদলীয় গণতান্ত্রিক ব্যবস্থাভিত্তিক ১৯৭২ সালের নভেম্বর মাসে কার্যকর সংবিধানের অস্তিত্ব টিকেছিল ২ বছর ৪ মাসেরও কম সময়।

যারা বাহাত্তরের সংবিধানের প্রণেতা, যারা বাহাত্তরের সংবিধানের পিতা-মাতা, একচ্ছত্র ক্ষমতার দাপটে অথবা তাদের ‘বাহাত্তরে ধরায়’ (মতিভ্রম ঘটায়) তারাই চতুর্থ সংশোধনীর মাধ্যমে বহুদলীয় গণতান্ত্রিক ব্যবস্থাকে অকার্যকর প্রমাণ করেন এবং বাহাত্তরের গণতান্ত্রিক সংবিধানকে দাফন করেন। বাহাত্তরের সংবিধানের খোলনলচে পাল্টে তারা জাতিকে উপহার দেন একদলীয় বাকশালী শাসনের সংবিধান।

বাংলাদেশের ওই সময়ের অবিসংবাদিত নেতা শেখ মুজিবুর রহমান বাকশালের মাধ্যমে তার ‘দ্বিতীয় বিপ্লব’ তত্ত্বের সংস্কারের অংশ হিসেবে ‘গণতান্ত্রিক সমাজতন্ত্র’ প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে কাজ শুরু করে তার নিজের, পরিবারের ও তার দল আওয়ামী লীগের মহাবিপদ ডেকে আনেন। সপরিবার শেখ মুজিবুর রহমান এবং তার দলের অশুভ পরিণতি পরবর্তী সময়ের এবং এখন যারা সংস্কারের নামে নতুন পরীক্ষা-নিরীক্ষায় অবতীর্ণ হয়েছেন তারা অতীত থেকে কোনো শিক্ষা গ্রহণ করেননি।

প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের শাসনামলে সংস্কার হয়েছে, এরশাদের আমলে সংস্কার হয়েছে। তারা সবাই কোনো না কোনো উপায়ে নির্বাচিত ছিলেন; কিন্তু অন্তর্বর্তী সরকারের সংস্কার উদ্যোগ বা সংস্কার প্রস্তাবকদের কেউ নির্বাচিত জনপ্রতিনিধি নন। কারও কাছে তাদের জবাবদিহি করতে হবে না। দায়সারা গোছের দায়িত্ব পালন করে সংস্কারকরা কেটে পড়বেন, দুর্ভোগ পোহাবে জনগণ। বাংলাদেশে অতীতে কখনো আরোপিত কোনো সংস্কার ছাত্রসমাজ, রাজনৈতিক দল, জনগণ এবং শ্রেণিপেশার লোকজন মেনে নেয়নি।

গত সাড়ে পাঁচ দশকের বাংলাদেশে ১২টি জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে, যার মধ্যে বিতর্কিত নির্বাচনের সংখ্যাই বেশি। ১৯৭৩ সালে অনুষ্ঠিত প্রথম সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের ২৯৩ আসনে বিজয়ী হওয়ার মধ্য দিয়ে এ বিতর্কের শুরু। এরপর ১৯৮৬, ১৯৮৮, ১৯৯৬ (ফেব্রুয়ারির নির্বাচন), ২০০৮, ২০১৪, ২০১৮ ও সর্বশেষ ২০২৪-এ অনুষ্ঠানগুলো চরম বিতর্কিত ছিল। এসব নির্বাচনের কোনোটিই অন্তর্ভুক্তিমূলক ছিল না। কোনো না কোনো বড় রাজনৈতিক দল নির্বাচন বয়কট করেছে, কোনোটা ভোটারবিহীন নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। তা সত্ত্বেও ভোটারদের ন্যূনতম পর্যায়ে হলেও ধারণা আছে যে কোনো প্রার্থীর জয়-পরাজয় কীভাবে নির্ণয় করা হয়। প্রচলিত ব্যবস্থার ব্যত্যয় ঘটিয়ে কিছু করতে গেলেই জনমনে সংশয় সৃষ্টি হবে এবং সংস্কারবিরোধী রাজনৈতিক মহল এ সংশয়কে কাজে লাগিয়ে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির সুযোগ নেবে। কারণ অধিকাংশ রাজনৈতিক দল, বিশেষত যারা অতীতে ক্ষমতার স্বাদ পেয়েছে তারা ‘ঘোলা পানিতে মাছ শিকারের সুযোগ’ হাতছাড়া করবে না। সে জন্য সংখ্যানুপাতিক প্রতিনিধিত্ব ও উচ্চকক্ষের ধারণা কেবল রাজনৈতিক দল ও সুশীল সমাজের প্রতিনিধিরা বুঝলেই হবে না, তৃণমূল পর্যায়ের মানুষকেও বুঝতে হবে। অন্তর্বর্তী সরকারের হাতে এত দীর্ঘ সময় নেই।

ইতোমধ্যে অনেকে অন্তর্বর্তী সরকারকে তাদের ‘সেইফ এক্সিট’ বা সসম্মানে বিদায় নেওয়ার উপায় ভাবার পরামর্শ দিয়েছেন। সরকারের জন্য এটা বিব্রতকর। পরিস্থিতি যেদিকে মোড় নিচ্ছে তাতে স্পষ্ট যে যত দিন যাবে সরকারের চলার পথ আরও বিঘ্নসংকুল হয়ে উঠবে। সবকিছু সত্ত্বেও সরকারের ওপর সবচেয়ে বড় দায়িত্ব পড়েছে সুষ্ঠুভাবে জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের। সংস্কারের নামে সময়ক্ষেপণ না করে সরকার যত দ্রুত জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট দিনক্ষণ ঘোষণা করে অবাধ ও সুষ্ঠুভাবে নির্বাচন অনুষ্ঠানের ব্যবস্থা করবে এবং নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করে বিদায় নেবে ততই মঙ্গল।

লেখক: যুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী সিনিয়র সাংবাদিক
 

এই বিভাগের আরও খবর
পিআর নিয়ে আমজনতার ভাবনা
পিআর নিয়ে আমজনতার ভাবনা
মব সন্ত্রাস সভ্য সমাজে কাম্য নয়
মব সন্ত্রাস সভ্য সমাজে কাম্য নয়
দীর্ঘ মেয়াদে লক্ষ্য বাজার ও পণ্যের বহুমুখীকরণ
দীর্ঘ মেয়াদে লক্ষ্য বাজার ও পণ্যের বহুমুখীকরণ
খালেদা জিয়া হলেন গণতন্ত্রের অতন্দ্রপ্রহরী
খালেদা জিয়া হলেন গণতন্ত্রের অতন্দ্রপ্রহরী
শুল্ক হ্রাসে আত্মতুষ্টি নয়, বাণিজ্য কৌশল বদল জরুরি
শুল্ক হ্রাসে আত্মতুষ্টি নয়, বাণিজ্য কৌশল বদল জরুরি
একাত্তরে শ্রেণিমুক্তির মীমাংসা ঘটেনি
একাত্তরে শ্রেণিমুক্তির মীমাংসা ঘটেনি
ইসরায়েল মার্কা নির্বাচন চায় কারা
ইসরায়েল মার্কা নির্বাচন চায় কারা
প্রধান উপদেষ্টার আসন্ন মালয়েশিয়া সফর ও শ্রমবাজার নিয়ে আশাবাদ
প্রধান উপদেষ্টার আসন্ন মালয়েশিয়া সফর ও শ্রমবাজার নিয়ে আশাবাদ
বাণিজ্যচুক্তি : ভিয়েতনাম পারলে আমরা নয় কেন
বাণিজ্যচুক্তি : ভিয়েতনাম পারলে আমরা নয় কেন
রাজনীতিতে জনসমর্থন গুরুত্বপূর্ণ ফ্যাক্টর
রাজনীতিতে জনসমর্থন গুরুত্বপূর্ণ ফ্যাক্টর
এ দুর্যোগ ও দুর্বিপাকের শেষ কোথায়
এ দুর্যোগ ও দুর্বিপাকের শেষ কোথায়
সুখের সন্ধানে বাংলাদেশের ৫৪ বছর
সুখের সন্ধানে বাংলাদেশের ৫৪ বছর
সর্বশেষ খবর
লিজেন্ডস চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালে ডি ভিলিয়ার্সের ৪৭ বলে সেঞ্চুরি
লিজেন্ডস চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালে ডি ভিলিয়ার্সের ৪৭ বলে সেঞ্চুরি

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

কলম্বিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্টকে ১২ বছর গৃহবন্দী রাখার নির্দেশ
কলম্বিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্টকে ১২ বছর গৃহবন্দী রাখার নির্দেশ

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিয়ানমারে রুবিখনির শহরে জান্তার বিমান হামলায় নিহত অন্তত ১৩
মিয়ানমারে রুবিখনির শহরে জান্তার বিমান হামলায় নিহত অন্তত ১৩

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোমে পালিত হলো 'রেমিট্যান্স যোদ্ধা দিবস'
রোমে পালিত হলো 'রেমিট্যান্স যোদ্ধা দিবস'

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইতিহাস গড়েই জিততে হবে ইংল্যান্ডকে
ইতিহাস গড়েই জিততে হবে ইংল্যান্ডকে

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিআর নিয়ে আমজনতার ভাবনা
পিআর নিয়ে আমজনতার ভাবনা

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

অগ্রাধিকার কোনটি : সংস্কার না নির্বাচন?
অগ্রাধিকার কোনটি : সংস্কার না নির্বাচন?

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

‘অভিনন্দন লিজেন্ড’— শাহরুখকে এ আর রহমান
‘অভিনন্দন লিজেন্ড’— শাহরুখকে এ আর রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কক্সবাজার বিমানবন্দরের রানওয়েতে উড়োজাহাজের সঙ্গে কুকুরের ধাক্কা
কক্সবাজার বিমানবন্দরের রানওয়েতে উড়োজাহাজের সঙ্গে কুকুরের ধাক্কা

৩ ঘণ্টা আগে | এভিয়েশন

শচীনের রেকর্ড ছাড়িয়ে গেলেন জয়সওয়াল
শচীনের রেকর্ড ছাড়িয়ে গেলেন জয়সওয়াল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেনীতে রেমিট্যান্স যোদ্ধা দিবসে সম্মাননা ও শিক্ষাবৃত্তি প্রদান
ফেনীতে রেমিট্যান্স যোদ্ধা দিবসে সম্মাননা ও শিক্ষাবৃত্তি প্রদান

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১২ দিন পর রবিবার খুলছে মাইলস্টোন কলেজ
১২ দিন পর রবিবার খুলছে মাইলস্টোন কলেজ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এশিয়া কাপে বাংলাদেশের সব ম্যাচ আবুধাবিতে
এশিয়া কাপে বাংলাদেশের সব ম্যাচ আবুধাবিতে

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরে ৩ রেমিট্যান্স যোদ্ধাকে সম্মাননা প্রদান
চাঁদপুরে ৩ রেমিট্যান্স যোদ্ধাকে সম্মাননা প্রদান

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগমারায় শিক্ষকদের দক্ষতা উন্নয়নে দুই দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ
বাগমারায় শিক্ষকদের দক্ষতা উন্নয়নে দুই দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবারও পদ্মার ভাঙনে দিশেহারা কয়েক হাজার মানুষ
আবারও পদ্মার ভাঙনে দিশেহারা কয়েক হাজার মানুষ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সন্তানের শেষ মুহূর্তের গল্পে কাঁদলেন ‘জুলাইয়ের মায়েরা’
সন্তানের শেষ মুহূর্তের গল্পে কাঁদলেন ‘জুলাইয়ের মায়েরা’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পায়ের আঙুল এনে হাতে প্রতিস্থাপন, কুমিল্লার চিকিৎসকদের সাফল্য
পায়ের আঙুল এনে হাতে প্রতিস্থাপন, কুমিল্লার চিকিৎসকদের সাফল্য

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'দেশ বিশেষ অবস্থার ভেতর দিয়ে যাচ্ছে, সামনে আরো চ্যালেঞ্জ আছে'
'দেশ বিশেষ অবস্থার ভেতর দিয়ে যাচ্ছে, সামনে আরো চ্যালেঞ্জ আছে'

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝালকাঠিতে জুলাইয়ের মায়েরা শীর্ষক সমাবেশ অনুষ্ঠিত
ঝালকাঠিতে জুলাইয়ের মায়েরা শীর্ষক সমাবেশ অনুষ্ঠিত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালের কোচের দায়িত্বে আশরাফুল
বরিশালের কোচের দায়িত্বে আশরাফুল

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুতুবদিয়ায় ভেসে আসা মরদেহ জেলে মোনাফের
কুতুবদিয়ায় ভেসে আসা মরদেহ জেলে মোনাফের

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেনীতে বন্যায় বিপর্যস্ত জনপদ
ফেনীতে বন্যায় বিপর্যস্ত জনপদ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারুণ্যের শক্তিতে আগামীর বিশ্বকে নেতৃত্ব দেবে বাংলাদেশ : মেয়র শাহাদাত
তারুণ্যের শক্তিতে আগামীর বিশ্বকে নেতৃত্ব দেবে বাংলাদেশ : মেয়র শাহাদাত

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুলাই বিপ্লবের ছবি ইতিহাসের সাক্ষ্য হয়ে থাকবে: ডা. শাহাদাত হোসেন
জুলাই বিপ্লবের ছবি ইতিহাসের সাক্ষ্য হয়ে থাকবে: ডা. শাহাদাত হোসেন

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বগুড়ায় প্রাথমিক শিক্ষক প্রতিনিধি সম্মেলন
বগুড়ায় প্রাথমিক শিক্ষক প্রতিনিধি সম্মেলন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় বিদ্যুৎপৃষ্টে মা-ছেলের মৃত্যু
কুষ্টিয়ায় বিদ্যুৎপৃষ্টে মা-ছেলের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পণ্যে ২০ শতাংশ মার্কিন কাঁচামাল থাকলে শুল্ক লাগবে না : বিজিএমইএ সভাপতি
পণ্যে ২০ শতাংশ মার্কিন কাঁচামাল থাকলে শুল্ক লাগবে না : বিজিএমইএ সভাপতি

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্তে পদ্মা নদী থেকে দুই মরদেহ উদ্ধার
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্তে পদ্মা নদী থেকে দুই মরদেহ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ীতে বজ্রপাতে দুইজ‌নের মৃত্যু
রাজবাড়ীতে বজ্রপাতে দুইজ‌নের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ফের বিয়ের পরিকল্পনা তানিয়া বৃষ্টির, অভিনয় ছেড়ে স্থায়ী হতে চান বিদেশে
ফের বিয়ের পরিকল্পনা তানিয়া বৃষ্টির, অভিনয় ছেড়ে স্থায়ী হতে চান বিদেশে

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শতকোটি টাকা নিয়ে পালাল ‘ফ্লাইট এক্সপার্ট’!
শতকোটি টাকা নিয়ে পালাল ‘ফ্লাইট এক্সপার্ট’!

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে ইসরায়েলি কূটনীতিকদের আরব আমিরাত ছাড়ার নির্দেশ
যে কারণে ইসরায়েলি কূটনীতিকদের আরব আমিরাত ছাড়ার নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ পুলিশে ‘সুমাইয়া জাফরিন’ নামে কোনো কর্মকর্তা নেই : পুলিশ সদর দফতর
বাংলাদেশ পুলিশে ‘সুমাইয়া জাফরিন’ নামে কোনো কর্মকর্তা নেই : পুলিশ সদর দফতর

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ রবিবার
এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ রবিবার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াত আমিরের হার্টের বাইপাস সার্জারি সম্পন্ন
জামায়াত আমিরের হার্টের বাইপাস সার্জারি সম্পন্ন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া উত্তেজনা: পারমাণবিক সাবমেরিন শক্তিতে কে এগিয়ে?
যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া উত্তেজনা: পারমাণবিক সাবমেরিন শক্তিতে কে এগিয়ে?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৮তলা থেকে পড়েও অলৌকিকভাবে বেঁচে গেল ৩ বছরের শিশু!
১৮তলা থেকে পড়েও অলৌকিকভাবে বেঁচে গেল ৩ বছরের শিশু!

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছি
বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলন মাস্কের টেসলাকে ২৪৩ মিলিয়ন ডলার জরিমানা
ইলন মাস্কের টেসলাকে ২৪৩ মিলিয়ন ডলার জরিমানা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউএনও’র স্বাক্ষর জালিয়াতি, পদ হারালেন জামায়াত নেতা
ইউএনও’র স্বাক্ষর জালিয়াতি, পদ হারালেন জামায়াত নেতা

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফিরলেন আরও ৩৯ বাংলাদেশি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফিরলেন আরও ৩৯ বাংলাদেশি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় বিমান থেকে খাবার ফেলল ছয় দেশ
গাজায় বিমান থেকে খাবার ফেলল ছয় দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে কাল একাধিক কর্মসূচি, এড়িয়ে চলবেন যেসব সড়ক
রাজধানীতে কাল একাধিক কর্মসূচি, এড়িয়ে চলবেন যেসব সড়ক

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তিন অঞ্চলে একযোগে বেজে উঠল সাইরেন
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তিন অঞ্চলে একযোগে বেজে উঠল সাইরেন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই ঘোষণাপত্রের খসড়া চূড়ান্ত, ৫ আগস্ট জাতির সামনে উপস্থাপন
জুলাই ঘোষণাপত্রের খসড়া চূড়ান্ত, ৫ আগস্ট জাতির সামনে উপস্থাপন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায়েরবাজার গণকবরের ১১৪ জুলাই শহীদের মরদেহ তোলা হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
রায়েরবাজার গণকবরের ১১৪ জুলাই শহীদের মরদেহ তোলা হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা ৫ দিন অতিভারী বর্ষণের আভাস
টানা ৫ দিন অতিভারী বর্ষণের আভাস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে ট্রেনের ধাক্কা, নারী-শিশুসহ অটোরিকশার ৫ যাত্রী নিহত
কক্সবাজারে ট্রেনের ধাক্কা, নারী-শিশুসহ অটোরিকশার ৫ যাত্রী নিহত

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়ার কাছে পারমাণবিক সাবমেরিন মোতায়েন করে যে হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প
রাশিয়ার কাছে পারমাণবিক সাবমেরিন মোতায়েন করে যে হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংসদের বাইরে সংবিধান সংশোধনের কোনো সুযোগ নেই : আমীর খসরু
সংসদের বাইরে সংবিধান সংশোধনের কোনো সুযোগ নেই : আমীর খসরু

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কারখানা বন্ধের জন্য সরকার দায়ী না : শ্রম উপদেষ্টা
কারখানা বন্ধের জন্য সরকার দায়ী না : শ্রম উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার শান্তিতে নোবেলের জন্য ট্রাম্পকে মনোনয়ন দেবে কম্বোডিয়া
এবার শান্তিতে নোবেলের জন্য ট্রাম্পকে মনোনয়ন দেবে কম্বোডিয়া

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহবাগে সমাবেশ: জনভোগান্তির আশঙ্কায় ঢাকাবাসীর প্রতি দুঃখ প্রকাশ ছাত্রদলের
শাহবাগে সমাবেশ: জনভোগান্তির আশঙ্কায় ঢাকাবাসীর প্রতি দুঃখ প্রকাশ ছাত্রদলের

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জামায়াত আমির শফিকুর রহমানের ওপেন হার্ট সার্জারি আজ
জামায়াত আমির শফিকুর রহমানের ওপেন হার্ট সার্জারি আজ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচএসসি-বিসিএস পরীক্ষার্থীদের অতিরিক্ত সময় নিয়ে বের হওয়ার আহ্বান ডিএমপির
এইচএসসি-বিসিএস পরীক্ষার্থীদের অতিরিক্ত সময় নিয়ে বের হওয়ার আহ্বান ডিএমপির

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘সরকারি প্রাথমিকের শিক্ষার্থী ছাড়া অন্যরা বৃত্তি পরীক্ষা দিতে পারবে না’
‘সরকারি প্রাথমিকের শিক্ষার্থী ছাড়া অন্যরা বৃত্তি পরীক্ষা দিতে পারবে না’

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর

৮ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

গুলিস্তান সুন্দরবন স্কয়ার মার্কেটের আগুন নিয়ন্ত্রণে
গুলিস্তান সুন্দরবন স্কয়ার মার্কেটের আগুন নিয়ন্ত্রণে

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পণ্যে ২০ শতাংশ মার্কিন কাঁচামাল থাকলে শুল্ক লাগবে না : বিজিএমইএ সভাপতি
পণ্যে ২০ শতাংশ মার্কিন কাঁচামাল থাকলে শুল্ক লাগবে না : বিজিএমইএ সভাপতি

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপিতে ২০০ আসনে দেড় হাজার মনোনয়নপ্রত্যাশী
বিএনপিতে ২০০ আসনে দেড় হাজার মনোনয়নপ্রত্যাশী

প্রথম পৃষ্ঠা

চার-পাঁচ দিন কেন ক্রুশিয়াল
চার-পাঁচ দিন কেন ক্রুশিয়াল

প্রথম পৃষ্ঠা

অটোরিকশাটি ১ কিমি টেনে নিল ট্রেন
অটোরিকশাটি ১ কিমি টেনে নিল ট্রেন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয় দেখিয়ে থামিয়ে দেওয়া যাবে না
ভয় দেখিয়ে থামিয়ে দেওয়া যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

অনেক প্রত্যাশা এখনো অপূর্ণ
অনেক প্রত্যাশা এখনো অপূর্ণ

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মার এক ইলিশের দাম ১২৪৮০ টাকা
পদ্মার এক ইলিশের দাম ১২৪৮০ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

কাঁদলেন কাঁদালেন জুলাইয়ের মায়েরা
কাঁদলেন কাঁদালেন জুলাইয়ের মায়েরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্র আন্দোলন নিয়ে ঢাকাই ছবি
ছাত্র আন্দোলন নিয়ে ঢাকাই ছবি

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সাবিলার দিনকাল
সাবিলার দিনকাল

শোবিজ

বিদেশি কোম্পানির কমিশন এজেন্ট
বিদেশি কোম্পানির কমিশন এজেন্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশ থেকে এসে রাজনীতি নিয়ন্ত্রণ করতে চান তাঁরা
বিদেশ থেকে এসে রাজনীতি নিয়ন্ত্রণ করতে চান তাঁরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘোষণাপত্র প্রকাশের সিদ্ধান্ত থেকে সরে এসেছে এনসিপি
ঘোষণাপত্র প্রকাশের সিদ্ধান্ত থেকে সরে এসেছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেনীতে বন্যায় বিপর্যস্ত জনপদ লালমনিরহাটে তীব্র ভাঙন
ফেনীতে বন্যায় বিপর্যস্ত জনপদ লালমনিরহাটে তীব্র ভাঙন

পেছনের পৃষ্ঠা

পপকর্ন প্রস্তুুতি রাখো, শিগগিরই প্রেক্ষাগৃহে আসছি : শাহরুখ খান
পপকর্ন প্রস্তুুতি রাখো, শিগগিরই প্রেক্ষাগৃহে আসছি : শাহরুখ খান

শোবিজ

গ্যাং কালচার দ্বন্দ্বে বাড়ছে খুন
গ্যাং কালচার দ্বন্দ্বে বাড়ছে খুন

নগর জীবন

মার্কিন কাঁচামালে বাড়তি শুল্কছাড়
মার্কিন কাঁচামালে বাড়তি শুল্কছাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

খুলে যেতে পারে জায়ানের কপাল
খুলে যেতে পারে জায়ানের কপাল

মাঠে ময়দানে

পদত্যাগের এক দফা, শহীদ মিনারে মানুষের ঢল
পদত্যাগের এক দফা, শহীদ মিনারে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ পৌঁছাল চার টেরাবাইট ব্যান্ডউইথের মাইলফলকে
বাংলাদেশ পৌঁছাল চার টেরাবাইট ব্যান্ডউইথের মাইলফলকে

পেছনের পৃষ্ঠা

শাহবাগে ছাত্রদলের সমাবেশ আজ
শাহবাগে ছাত্রদলের সমাবেশ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পে কাঁপল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কাঁপল পাকিস্তান

পূর্ব-পশ্চিম

আবার এয়ার ইন্ডিয়ায় যান্ত্রিক ত্রুটি, উড্ডয়ন বাতিল
আবার এয়ার ইন্ডিয়ায় যান্ত্রিক ত্রুটি, উড্ডয়ন বাতিল

পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় ৩ বাংলাদেশি নিহত
মালয়েশিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় ৩ বাংলাদেশি নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

পরমাণু সাবমেরিন মোতায়েনের সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের
পরমাণু সাবমেরিন মোতায়েনের সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের

পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় নিহত আরও ১১১
গাজায় নিহত আরও ১১১

পূর্ব-পশ্চিম

কলকাতায় চুরির মোবাইল কিনে বিপাকে বাংলাদেশি
কলকাতায় চুরির মোবাইল কিনে বিপাকে বাংলাদেশি

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই ঘোষণাপত্র চূড়ান্ত, প্রকাশ ৫ আগস্ট
জুলাই ঘোষণাপত্র চূড়ান্ত, প্রকাশ ৫ আগস্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ অপকর্ম করতে চাইলে ছাড় নয়
আওয়ামী লীগ অপকর্ম করতে চাইলে ছাড় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসপাতালে আটক রোগী মুক্তি পেলেন ৩৫ হাজার টাকায়
হাসপাতালে আটক রোগী মুক্তি পেলেন ৩৫ হাজার টাকায়

পেছনের পৃষ্ঠা