শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৪৮, শনিবার, ০২ আগস্ট, ২০২৫ আপডেট: ০৯:৪৯, শনিবার, ০২ আগস্ট, ২০২৫

খালেদা জিয়া হলেন গণতন্ত্রের অতন্দ্রপ্রহরী

জব্বার আল নাঈম
অনলাইন ভার্সন
খালেদা জিয়া হলেন গণতন্ত্রের অতন্দ্রপ্রহরী

যেকোনো দেশ, জাতি ও ব্যক্তির জন্য শতাব্দীর শুরুর সময়টায় অনেক কিছুই অর্জনের থাকে। একবিংশ শতাব্দীর পঁচিশ বছর অতিক্রমের পরও বাংলাদেশের অর্জন সামান্যই। এতটাই সামান্য, যা খালি চোখে খুঁজে পাওয়া কঠিন। অথচ শতাব্দী শুরুর সময়ের অর্জনগুলো পরবর্তীতে সময়টার অঘোষিত নিয়ন্ত্রক হিসেবে থাকে।

তাই এ কথা বলাই চলে, আমরা এক নয়া শতাব্দীর বাসিন্দা। এই সময়ে ভালো ও সুন্দরের সপক্ষে অবস্থান নেওয়া কঠিন হলেও নিজেকে চূড়ায় নিয়ে যাওয়ার সময় এটাই। যেখানে মানুষ ও মানবতার পক্ষে স্লোগান থাকবে। মানুষ ছাড়া এই পৃথিবীর কোনো মূল্য ছিল না।

ভবিষ্যতেও থাকবে না। তাই পৃথিবীকে পরিপূর্ণ করতে প্রয়োজন সত্যিকারের ব্যক্তি। যারা ওপরের দিকে তাকিয়ে শুকরিয়া হবে, আবার নিচে তাকিয়ে বিপদগ্রস্তের মাথায় হাত রাখবে, সুখে-দুঃখে কথা বলবে, সত্য আর সুন্দরকে তুলে ধরতে জীবন বাজি রাখবে, যিনি এমনটা করবেন তিনিই মূলত পৃথিবীর মহৎ ও মহান। প্রত্যেক দেশে প্রত্যেক সমাজে কিছু ভালো ব্যক্তি আছে।

ব্যক্তি ও মানুষের মধ্যে সূক্ষ্ম একটি তফাত হলো, মানুষ ব্যক্ত করতে না পারলেও ব্যক্তি ব্যক্ত করতে পারেন, তাই সব সময় ব্যক্তির গুরুত্ব আলাদা। সত্যিকারের মানবিক বোধসম্পন্ন ব্যক্তি শত সমস্যার ভেতরেও সত্যকে বুকে ধারণ ও লালন করেন।
ধ্বংসযজ্ঞ শুরু করতে হাজার, লাখ এমনকি কোটি মানুষের আয়োজন পাওয়া গেলেও শান্তির পায়রা উড়াতে পাওয়া যাবে মুষ্টিমেয় কয়েকজন। এই কয়েকজনই গোটা সমাজ, দেশ ও পৃথিবীর গোড়ায় পানি ঢালে। যুদ্ধের বিপক্ষে থাকে, বিপন্ন মানুষের পক্ষে কথা বলে।

পৃথিবীতে এমন মহান ব্যক্তির উদাহরণ কম নেই। নেলসন ম্যান্ডেলাকে আফ্রিকার অবিসংবাদিত নেতা বলা হয়। কারণ তিনি বর্ণবাদবিরোধী আন্দোলনের একজন গুরুত্বপূর্ণ নেতা ছিলেন এবং দক্ষিণ আফ্রিকার বর্ণবাদ অবসানে তাঁর অবদান অনস্বীকার্য। ম্যান্ডেলা গণতন্ত্র, বর্ণবাদ, জাতিগত সংহতি তাঁর রাজনৈতিক প্রজ্ঞা ও নেতৃত্বের মাধ্যমে আফ্রিকায় সাম্যের প্রতীকে পরিণত হন। অথচ তিনি দীর্ঘ ২৭ বছর রবেন আইল্যান্ড কারাভোগের পরও পর্বতসমান দৃঢ়তা ও নেতৃত্বের গুণে জাতি-ধর্ম-বর্ণ-নির্বিশেষে সবাই মিলেমিশে থাকার একটি নতুন দিগন্ত উন্মোচিত করেন।

ভারতে অবিসংবাদিত নেতা ও পিতা হিসেবে মান্য করা হয় মহাত্মা মোহনদাস করমচাঁদ গান্ধীকে। কারণ তাঁর ছিল অহিংসা ও সত্যের প্রতি অবিচল আস্থা, ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলনে ভারতের হয়ে তিনিই সব যৌক্তিকতা তুলে ধরেন। এ জন্য তিনি বিভিন্ন সময়ে কারান্তরিন হয়েছিলেন। দোষ ছিল, অহিংস আন্দোলন, যে আন্দোলনের মাধ্যমে তিনি সত্যাগ্রহ ও আইন অমান্য আন্দোলন করেন। এমন উদ্বেগ আর উৎকণ্ঠায় ব্রিটিশরা তাঁকে জেলে নিয়েও দমন করতে ব্যর্থ হয়। একটা পর্যায়ে গান্ধী হয়ে ওঠেন ভারতবাসীর মুক্তি ও আশা-আকাঙ্ক্ষার প্রতীক। ফলাফল ভারত স্বাধীন হয়। আমেরিকার আব্রাহাম লিঙ্কন, জার্মানের অটো ভন বিসমার্ক, উইনস্টন চার্চিল, জোসিপ ব্রোজ টিটো, হো চি মিন কিংবা বাংলাদেশের গণতন্ত্রের অতন্দ্রপ্রহরী বেগম খালেদা জিয়া। খালেদা জিয়া আর গণতন্ত্র যেন একে অপরের পরিপূরক। আসলে দেশ ও মানুষের মুক্তি যখন অবধারিত তখনই কিছু মহান ব্যক্তির আগমন ঘটে প্রত্যেক দেশ ও জাতির মধ্যে। নিঃসন্দেহে খালেদা জিয়া তাঁদের মধ্যে একজন।

০২.

বিগত সতেরো বছর বাংলাদেশের ছিল বিপর্যস্ত রাজনীতি! যেখানে নির্বিচারে গুম, বিচারবহির্ভূত হত্যা (ক্রসফায়ার), বিচার হলেও তা ছিল প্রহসনের, বিরোধী রাজনৈতিক নেতাদের দমন-পীড়ন, খুন, হামলা, মামলা সাধারণ ঘটনায় পরিণত করেছিল আওয়ামী লীগ সরকার। এমন অত্যাচার ও স্বৈরশাসনের অবসান ঘটাতে কিছু দল সোচ্চার ভূমিকা পালন করলেও বিরোধী রাজনৈতিক প্রধান প্রতিপক্ষ বলতে ছিল বিএনপি জোট। সঙ্গে ছিল জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশ, নাগরিক ঐক্য, গণসংহতি ও অন্যান্য ছোট ছোট দল। বিগত দিনে কমবেশি সব দলই ক্ষতির মুখোমুখি হলেও সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত দলটির নাম বিএনপি! দলটির কর্মীদের দেওয়া হয়েছিল জঙ্গি ও সন্ত্রাসবাদের মিথ্যা তকমা। নেতা ও কর্মী নিঃশেষ করার জন্য অব্যাহত ছিল একের পর এক চক্রান্ত ও ষড়যন্ত্র। তবে রেকর্ড ক্রস ষড়যন্ত্রের শিকার হয়েছিলেন বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া।

২০০৬-পরবর্তী সময়ে খালেদা জিয়ার জীবনে বয়ে গেছে ভয়ংকর সব টর্নেডো! হারিয়েছেন একের পর এক স্বজন। প্রত্যেক মানুষেরই কিছু আশ্রয়ের জায়গা থাকে, যাঁরা সুখে-দুঃখে সব সময় ছায়ার মতো পাশে থাকেন সেই বড় বোন খুরশীদ জাহান হক ২০০৬ সালে, পৃথিবীর সবচেয়ে বড় আশ্রয়ের নাম মা, সেই মমতাময়ী তৈয়বা মজুমদার ২০০৮ সালে, ছোট ভাই সাঈদ এস্কান্দার ২০১২ সালে, আর বুকের মানিক আদরের ছোট ছেলে আরাফাত রহমান কোকোকে ২০১৫ সালে চিরদিনের জন্য হারিয়ে ফেলেন! এত স্বজন হারানোর পরও রাষ্ট্র থেকে কোনো অনুকম্পা তো দূরের কথা, উল্টো ২০১০ সালে তৎকালীন সরকারপ্রধান শেখ হাসিনার নির্দেশে ছাড়তে হয়েছে ত্রিশ বছরেরও অধিক সময় বসবাস করা স্বামী ও সন্তানদের স্মৃতিচিহৃ বিজড়িত সেনানিবাসের মইনুল সড়কের বাড়িটি। ২০০৮ সালে একমাত্র পুত্র বিএনপির বর্তমান ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকেও নির্মম নির্যাতনের মুখে উন্নত চিকিৎসার জন্য বিদেশে যেতে হয়। সেই যাত্রায় তিনি জীবনে বেঁচে গেলেও রাজনৈতিকভাবে ধরাশায়ী করার সব কুচক্রান্ত অব্যাহত রাখল আওয়ামী লীগ।

তবু খালেদা জিয়া দেশ, গণতন্ত্র ও মানুষের মুক্তির লক্ষ্যে রাজপথের লড়াই-সংগ্রামে সর্বাগ্রে সব সময় ছিলেন আপসহীন। লড়াই-সংগ্রাম চালিয়ে যাওয়ার মানসে দৃঢ় অবস্থান নিয়ে মাঠে ছিলেন পর্বতের মতো অনড়। হাসিনা সরকার আবারও নতুন ফাঁদ তৈরি করে, দেওয়া হয় জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট মামলায় ১০ বছরের সাজা, পাঁচ বছরের জেল! তবু শোষক সরকারের কাছে মুক্তি না চেয়ে দলীয় কর্মীদের ঐক্যবদ্ধ থাকতে এবং জনগণের মুক্তি ও গণতন্ত্রের জন্য লড়াই চালিয়ে যেতে আদেশ দেন। শেষে বলেছিলেন, তিনি শিগগিরই ফিরে আসবেন এবং জনগণের মুক্তি না হওয়া পর্যন্ত তাঁর আন্দোলন চলবে। সত্যি বলতে খালেদা জিয়া তবু আন্দোলন থামিয়ে দেননি। একহাতে লড়াইয়ের লাঠি আর অন্য হাতে গণতন্ত্রের প্রদীপ নিয়ে প্রতিদিন ছুটেছিলেন। দেশে গণতন্ত্রকে উদ্ধার ও প্রতিষ্ঠার উদ্দেশ্যে এতটুকুও ক্লান্তিবোধ করেননি।

যদি খালেদা জিয়া আওয়ামী লীগের ব্যাকরণ পাঠ করে-লোভের নৌকায় চড়ে ২০১৩ সালের একদলীয় নির্বাচন, ২০১৮ সালের রাতের ভোট আর ২০২৪ সালের ডামি নির্বাচন মেনে নিতেন, তাহলে একদলীয় শাসন আজীবনের জন্য কায়েম হতো, জুলাই জাগরণ বাংলাদেশের জীবনে কখনোই আসত না, গণতন্ত্রও পুনরুজ্জীবন পেত না। তাই অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উচিত হবে, গণতন্ত্রের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে নির্বাচনব্যবস্থা দ্রুত কার্যকর করা, সেটা করার অর্থই বাঙালির অবিসংবাদিত নেত্রী এবং গণতন্ত্রের অতন্দ্রপ্রহরী বেগম খালেদা জিয়াকে গণতন্ত্রের ময়দানে রাজকীয় সংবর্ধনা জানানোর সমান।


লেখক : কবি ও কথাসাহিত্যিক
[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
দক্ষিণ এশিয়ার ভূ-রাজনৈতিক হিসাব-নিকাশ
দক্ষিণ এশিয়ার ভূ-রাজনৈতিক হিসাব-নিকাশ
বাড়ছে গুজব ও অপতথ্য
বাড়ছে গুজব ও অপতথ্য
রাজনীতিতে ইতিবাচক পরিবর্তন আসতেই হবে
রাজনীতিতে ইতিবাচক পরিবর্তন আসতেই হবে
নির্বাচন প্রশ্নে চাই জাতীয় ঐক্য
নির্বাচন প্রশ্নে চাই জাতীয় ঐক্য
মূল্যস্ফীতি, খাদ্যভোগ এবং উৎপাদন
মূল্যস্ফীতি, খাদ্যভোগ এবং উৎপাদন
রাজনৈতিক কারণে ইমেজ সংকটে বাংলাদেশ
রাজনৈতিক কারণে ইমেজ সংকটে বাংলাদেশ
নেপালে বিক্ষোভের নেপথ্যে দুর্নীতি নয়, ভূ-রাজনীতি
নেপালে বিক্ষোভের নেপথ্যে দুর্নীতি নয়, ভূ-রাজনীতি
রোহিঙ্গা প্রত্যাবর্তনে জাতিসংঘের সম্মেলন কি ভূ–রাজনীতিকে প্রভাবিত করবে?
রোহিঙ্গা প্রত্যাবর্তনে জাতিসংঘের সম্মেলন কি ভূ–রাজনীতিকে প্রভাবিত করবে?
পিআরের দাবিতে আন্দোলন নির্বাচন পেছানোর কৌশল
পিআরের দাবিতে আন্দোলন নির্বাচন পেছানোর কৌশল
আস্থা সংকটে উদ্যোক্তারা, গতি নেই অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারে
আস্থা সংকটে উদ্যোক্তারা, গতি নেই অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারে
ছাত্র সংসদ ও সরকার পরিচালনা এক নয়
ছাত্র সংসদ ও সরকার পরিচালনা এক নয়
বর্তমান পরিবেশে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ বাধাগ্রস্ত হচ্ছে
বর্তমান পরিবেশে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ বাধাগ্রস্ত হচ্ছে
সর্বশেষ খবর
টাঙ্গাইলে বাসের ধাক্কায় মোটরসাইকেল চালক নিহত
টাঙ্গাইলে বাসের ধাক্কায় মোটরসাইকেল চালক নিহত

৫৫ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

দুর্গাপূজাকে ঘিরে নিরাপত্তায় কঠোর অবস্থানে র‌্যাব
দুর্গাপূজাকে ঘিরে নিরাপত্তায় কঠোর অবস্থানে র‌্যাব

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে পুকুর থেকে লাশ উদ্ধার
চট্টগ্রামে পুকুর থেকে লাশ উদ্ধার

১৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নিবন্ধন পেল লেবার পার্টি
নিবন্ধন পেল লেবার পার্টি

২২ মিনিট আগে | রাজনীতি

মাগুরা হাসপাতালে চারটি হুইলচেয়ার প্রদান
মাগুরা হাসপাতালে চারটি হুইলচেয়ার প্রদান

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাকসু নির্বাচনে খসড়া ব্যালট নম্বর প্রকাশ, প্রচারণা শুরু
চাকসু নির্বাচনে খসড়া ব্যালট নম্বর প্রকাশ, প্রচারণা শুরু

২৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রোগীর মূত্রথলি ও ভুঁড়ি কেটে দেয়ার অভিযোগ
রোগীর মূত্রথলি ও ভুঁড়ি কেটে দেয়ার অভিযোগ

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আইসিসিবি হেরিটেজ রেস্টুরেন্টে শুরু হচ্ছে গ্র্যান্ড সুফী নাইট
আইসিসিবি হেরিটেজ রেস্টুরেন্টে শুরু হচ্ছে গ্র্যান্ড সুফী নাইট

৩৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

এক ইলিশ বিক্রি ১৪ হাজার টাকায়
এক ইলিশ বিক্রি ১৪ হাজার টাকায়

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশে ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬৩২
দেশে ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬৩২

৫৪ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কালকিনিতে আড়িয়াল খাঁ নদীর ভাঙনে নিঃস্ব শতাধিক পরিবার
কালকিনিতে আড়িয়াল খাঁ নদীর ভাঙনে নিঃস্ব শতাধিক পরিবার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০২৬ বিশ্বকাপ ফুটবল, ইসরায়েলকে নিষিদ্ধের উদ্যোগ ঠেকাবে যুক্তরাষ্ট্র
২০২৬ বিশ্বকাপ ফুটবল, ইসরায়েলকে নিষিদ্ধের উদ্যোগ ঠেকাবে যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের মামলায় সাবেক মন্ত্রীসহ ২৩১ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের মামলায় সাবেক মন্ত্রীসহ ২৩১ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মানুষের আস্থা অর্জন করাই বিচার বিভাগের কাজ­ : প্রধান বিচারপতি
মানুষের আস্থা অর্জন করাই বিচার বিভাগের কাজ­ : প্রধান বিচারপতি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাকসু নির্বাচনে প্রার্থীদের চূড়ান্ত তালিকা ও ব্যালট নম্বর প্রকাশ
চাকসু নির্বাচনে প্রার্থীদের চূড়ান্ত তালিকা ও ব্যালট নম্বর প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শাপলা প্রতীক কেন দেয়া হবে না, তার ব্যাখ্যা দেবে না ইসি: সিইসি
শাপলা প্রতীক কেন দেয়া হবে না, তার ব্যাখ্যা দেবে না ইসি: সিইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইট হাউসে ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠক করবেন শেহবাজ শরিফ
হোয়াইট হাউসে ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠক করবেন শেহবাজ শরিফ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আর্জেন্টিনায় নতুন প্রজাতির ডাইনোসর আবিষ্কার
আর্জেন্টিনায় নতুন প্রজাতির ডাইনোসর আবিষ্কার

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সারা দেশে পুলিশের অভিযান, গ্রেফতার ১৬৪৪
সারা দেশে পুলিশের অভিযান, গ্রেফতার ১৬৪৪

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইসিসিবিতে তিন শিল্পপণ্যের প্রদর্শনী শুরু
আইসিসিবিতে তিন শিল্পপণ্যের প্রদর্শনী শুরু

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নির্বাচনে গাদ্দাফির অর্থ ব্যবহার, দোষী সাব্যস্ত সাবেক ফরাসি প্রেসিডেন্ট সারকোজি
নির্বাচনে গাদ্দাফির অর্থ ব্যবহার, দোষী সাব্যস্ত সাবেক ফরাসি প্রেসিডেন্ট সারকোজি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সংঘর্ষে যুবক নিহত
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সংঘর্ষে যুবক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ কার্যদিবসে বেড়েছে সূচক ও লেনদেন
শেষ কার্যদিবসে বেড়েছে সূচক ও লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্কুলছাত্রী ধর্ষণের ঘটনার প্রতিবাদে বান্দরবানে বিক্ষোভ সমাবেশ
স্কুলছাত্রী ধর্ষণের ঘটনার প্রতিবাদে বান্দরবানে বিক্ষোভ সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা ইস্যুতে ২১-দফা নতুন পরিকল্পনা ট্রাম্পের
গাজা ইস্যুতে ২১-দফা নতুন পরিকল্পনা ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ সন্ত্রাসী-বর্বর রাজনৈতিক দল : দুদু
আওয়ামী লীগ সন্ত্রাসী-বর্বর রাজনৈতিক দল : দুদু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বগুড়ায় বাসের ধাক্কায় ট্রাকের হেলপার নিহত
বগুড়ায় বাসের ধাক্কায় ট্রাকের হেলপার নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের বিপক্ষে পাকিস্তানের একাদশে পরিবর্তনের আভাস
বাংলাদেশের বিপক্ষে পাকিস্তানের একাদশে পরিবর্তনের আভাস

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতে আটক ১০ বাংলাদেশিকে বিজিবির কাছে হস্তান্তর
ভারতে আটক ১০ বাংলাদেশিকে বিজিবির কাছে হস্তান্তর

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
‘আমি বললাম একটা জিনিস পোড়াতে, ওরা পুড়িয়ে দিল সেতু ভবন’: তাপসের সঙ্গে ফোনালাপে হাসিনা
‘আমি বললাম একটা জিনিস পোড়াতে, ওরা পুড়িয়ে দিল সেতু ভবন’: তাপসের সঙ্গে ফোনালাপে হাসিনা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিত্রদের সম্মানজনক আসন ছাড় দেবে বিএনপি
মিত্রদের সম্মানজনক আসন ছাড় দেবে বিএনপি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের কাছে হারের পর এখন বাংলাদেশ যে সমীকরণের সামনে
ভারতের কাছে হারের পর এখন বাংলাদেশ যে সমীকরণের সামনে

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলি পারমাণবিক কেন্দ্রের স্পর্শকাতর তথ্য ইরানের হাতে
ইসরায়েলি পারমাণবিক কেন্দ্রের স্পর্শকাতর তথ্য ইরানের হাতে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাদাখের আন্দোলনের নেপথ্যে ‘থ্রি ইডিয়টস’র সেই ফুনসুখ ওয়াংড়ু!
লাদাখের আন্দোলনের নেপথ্যে ‘থ্রি ইডিয়টস’র সেই ফুনসুখ ওয়াংড়ু!

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কখনোই পারমাণবিক বোমা না বানানোর ঘোষণা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট
কখনোই পারমাণবিক বোমা না বানানোর ঘোষণা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০০ টাকার ঘুষের মামলায় ৩৯ বছর লড়াই, তারপর...
১০০ টাকার ঘুষের মামলায় ৩৯ বছর লড়াই, তারপর...

১০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশকে হারিয়ে ফাইনালে ভারত, শ্রীলঙ্কার বিদায়
বাংলাদেশকে হারিয়ে ফাইনালে ভারত, শ্রীলঙ্কার বিদায়

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এরদোয়ানের সুর বদল, এফ-১৬ নয় কান ফাইটার জেটের ইঞ্জিন কিনতে চায় তুরস্ক
এরদোয়ানের সুর বদল, এফ-১৬ নয় কান ফাইটার জেটের ইঞ্জিন কিনতে চায় তুরস্ক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আর্সেনিক প্রয়োগে শত শত পুরুষকে হত্যা করেছিল তাদের স্ত্রীরা
আর্সেনিক প্রয়োগে শত শত পুরুষকে হত্যা করেছিল তাদের স্ত্রীরা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নৌকা স্থগিত রেখে ১১৫ প্রতীকের তালিকা প্রকাশ
নৌকা স্থগিত রেখে ১১৫ প্রতীকের তালিকা প্রকাশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি র‌্যাংকিংয়ে ১৩৩ ধাপ লাফ সাইফের, শীর্ষ দশে মুস্তাফিজ
টি-টোয়েন্টি র‌্যাংকিংয়ে ১৩৩ ধাপ লাফ সাইফের, শীর্ষ দশে মুস্তাফিজ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাড়ছে ভিসা জটিলতা, বিদেশযাত্রায় ভোগান্তি
বাড়ছে ভিসা জটিলতা, বিদেশযাত্রায় ভোগান্তি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সংবর্ধনায় প্রধান উপদেষ্টা, বাংলাদেশ সফরের আমন্ত্রণ
ট্রাম্পের সংবর্ধনায় প্রধান উপদেষ্টা, বাংলাদেশ সফরের আমন্ত্রণ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের সঙ্গে সম্পর্কের কোনও মানেই ছিল না: ট্রাম্প
পুতিনের সঙ্গে সম্পর্কের কোনও মানেই ছিল না: ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজের সাথে ঘটা তিন ঘটনাকে নাশকতা দাবি করে বিচার চাইলেন ট্রাম্প
নিজের সাথে ঘটা তিন ঘটনাকে নাশকতা দাবি করে বিচার চাইলেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কিলোমিটার পাল্লার নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের সফল পরীক্ষা চালাল ভারত
দুই হাজার কিলোমিটার পাল্লার নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের সফল পরীক্ষা চালাল ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজ্য হিসাবে স্বীকৃতির দাবিতে অশান্ত লাদাখ, সহিংসতায় নিহত ৪
রাজ্য হিসাবে স্বীকৃতির দাবিতে অশান্ত লাদাখ, সহিংসতায় নিহত ৪

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধ বন্ধ করলেই ট্রাম্প নোবেল পাবেন: ম্যাক্রো
গাজা যুদ্ধ বন্ধ করলেই ট্রাম্প নোবেল পাবেন: ম্যাক্রো

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে আঘাত হানলো হুতির ড্রোন, আহত ২২
ইসরায়েলে আঘাত হানলো হুতির ড্রোন, আহত ২২

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কেজি সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম আছে উত্তর কোরিয়ার
দুই হাজার কেজি সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম আছে উত্তর কোরিয়ার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুধু মেট্রোর আগুন নয়, বহু আগুনের পেছনেই ছিল খুনির ক্ষমতালিপ্সা : ফারুকী
শুধু মেট্রোর আগুন নয়, বহু আগুনের পেছনেই ছিল খুনির ক্ষমতালিপ্সা : ফারুকী

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাইফুজ্জামানের চেক দিয়ে ১ কোটি ৭৬ লাখ টাকা উত্তোলন, কর্মকর্তা গ্রেফতার
সাইফুজ্জামানের চেক দিয়ে ১ কোটি ৭৬ লাখ টাকা উত্তোলন, কর্মকর্তা গ্রেফতার

২৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন, প্রধান উপদেষ্টাও সহযোগিতা করছেন : ফখরুল
ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন, প্রধান উপদেষ্টাও সহযোগিতা করছেন : ফখরুল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুর্গাপূজার আগে কলকাতায় এক রাতের বৃষ্টিতে প্রাণ গেল ১২ জনের
দুর্গাপূজার আগে কলকাতায় এক রাতের বৃষ্টিতে প্রাণ গেল ১২ জনের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোটেল-ফ্ল্যাট-ছাত্রাবাসে আওয়ামী লীগের কর্মী থাকলে তথ্য দিতে অনুরোধ
হোটেল-ফ্ল্যাট-ছাত্রাবাসে আওয়ামী লীগের কর্মী থাকলে তথ্য দিতে অনুরোধ

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারত ম্যাচের অভিজ্ঞতা থেকে পাকিস্তানকে হারাতে চায় বাংলাদেশ
ভারত ম্যাচের অভিজ্ঞতা থেকে পাকিস্তানকে হারাতে চায় বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়া শুধু সময়ের ব্যাপার: জাপানের প্রধানমন্ত্রী
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়া শুধু সময়ের ব্যাপার: জাপানের প্রধানমন্ত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতির নতুন পরিকল্পনা উপস্থাপন করলেন ট্রাম্প
গাজায় যুদ্ধবিরতির নতুন পরিকল্পনা উপস্থাপন করলেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হৃতিকের সঙ্গে বিয়ের বিষয়ে যা বললেন সাবা
হৃতিকের সঙ্গে বিয়ের বিষয়ে যা বললেন সাবা

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকায় মিছিল থেকে বোমা
ঢাকায় মিছিল থেকে বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়াবহ দুঃসংবাদের ডিম রাজনীতি
ভয়াবহ দুঃসংবাদের ডিম রাজনীতি

সম্পাদকীয়

সাজানো ছকে নির্বাচন!
সাজানো ছকে নির্বাচন!

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির মনোনয়ন চান নবীন-প্রবীণ চার নেতা
বিএনপির মনোনয়ন চান নবীন-প্রবীণ চার নেতা

নগর জীবন

১২ কোটি টাকার ভবন আছে সেবা নেই
১২ কোটি টাকার ভবন আছে সেবা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট ঘিরে তৎপর পশ্চিমারা
ভোট ঘিরে তৎপর পশ্চিমারা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই লামিয়ার বাবার চিকিৎসার দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান
সেই লামিয়ার বাবার চিকিৎসার দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বিতীয়বার ঘর বাঁধেননি যে নায়িকারা
দ্বিতীয়বার ঘর বাঁধেননি যে নায়িকারা

শোবিজ

গবেষণা নেই বিশ্ববিদ্যালয়ে
গবেষণা নেই বিশ্ববিদ্যালয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্বকে নির্বাচনের প্রস্তুতি জানাবেন ড. ইউনূস
বিশ্বকে নির্বাচনের প্রস্তুতি জানাবেন ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রার্থী হওয়ার দৌড়ে বিএনপির তিন নেতা, অন্যদের একক
প্রার্থী হওয়ার দৌড়ে বিএনপির তিন নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

লালমনিরহাটে শীতের আগমনি বার্তা
লালমনিরহাটে শীতের আগমনি বার্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

হেলিকপ্টার থেকে ছত্রীসেনা নামাচ্ছি
হেলিকপ্টার থেকে ছত্রীসেনা নামাচ্ছি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন ও সাধনার জীবন
স্বপ্ন ও সাধনার জীবন

বিশেষ আয়োজন

পাঁচ ব্যাংকের প্রশাসক হচ্ছেন কারা
পাঁচ ব্যাংকের প্রশাসক হচ্ছেন কারা

পেছনের পৃষ্ঠা

মিত্রদের সম্মানজনক আসন ছাড় দেবে বিএনপি
মিত্রদের সম্মানজনক আসন ছাড় দেবে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি ৪১.৩ শতাংশ ভোট পেয়ে জিতবে
বিএনপি ৪১.৩ শতাংশ ভোট পেয়ে জিতবে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার দুর্নীতি মামলার রায় নভেম্বরে
হাসিনার দুর্নীতি মামলার রায় নভেম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

মির্জা ফখরুলের সাক্ষাৎকার মিথ্যা ও মনগড়া : বিএনপি
মির্জা ফখরুলের সাক্ষাৎকার মিথ্যা ও মনগড়া : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

অধিগ্রহণ জমির সঠিক মূল্য দাবি
অধিগ্রহণ জমির সঠিক মূল্য দাবি

দেশগ্রাম

মারা গেলেন ফায়ার ফাইটার নুরুল হুদাও
মারা গেলেন ফায়ার ফাইটার নুরুল হুদাও

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধ নিয়ে উত্তপ্ত জাতিসংঘ
যুদ্ধ নিয়ে উত্তপ্ত জাতিসংঘ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-পাকিস্তান অলিখিত সেমিফাইনাল
বাংলাদেশ-পাকিস্তান অলিখিত সেমিফাইনাল

মাঠে ময়দানে

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

জাতিসংঘ সম্মেলন এলাকা থেকে বিপুল সিমকার্ড ও সার্ভার জব্দ
জাতিসংঘ সম্মেলন এলাকা থেকে বিপুল সিমকার্ড ও সার্ভার জব্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক সংস্কৃতি না পাল্টালে স্বাধীন দুদক সম্ভব নয়
রাজনৈতিক সংস্কৃতি না পাল্টালে স্বাধীন দুদক সম্ভব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বৈত রূপে ববি...
দ্বৈত রূপে ববি...

শোবিজ

ঐক্য থাকলে নির্বাচন ঠেকাতে পারবে না
ঐক্য থাকলে নির্বাচন ঠেকাতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

পোস্টাল ব্যালটে প্রবাসী ভোট
পোস্টাল ব্যালটে প্রবাসী ভোট

পেছনের পৃষ্ঠা