শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:১১, রবিবার, ০৩ আগস্ট, ২০২৫ আপডেট: ০৮:১৫, রবিবার, ০৩ আগস্ট, ২০২৫

জুলাই সনদ জাতীয় লক্ষ্য পূরণে সহায়ক হোক

গাজীউল হাসান খান
অনলাইন ভার্সন
জুলাই সনদ জাতীয় লক্ষ্য পূরণে সহায়ক হোক

এ কথা অনস্বীকার্য যে, জাতির সামনে প্রস্তাবিত জুলাই সনদ উপস্থাপনার আগে দেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় ধাপের দীর্ঘ আলোচনা শেষে ১৯টি মৌলিক সংস্কারের বিষয়ে সফল পরিসমাপ্তি ঘটানো একটি ঐতিহাসিক ঘটনা।

উনসত্তরের গণ-অভ্যুত্থানে তৎকালীন স্বৈরশাসক আইয়ুব খানের পতন ঘটানো ছিল একটি পাকিস্তানভিত্তিক রাজনৈতিক অধ্যায়। আর স্বাধীনতা-উত্তর চব্বিশের জুলাই-আগস্টে সংঘটিত বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার বিপ্লবে দেশীয় ফ্যাসিবাদী শাসক শেখ হাসিনাকে উচ্ছেদ করা ছিল আরেক সংগ্রামী ইতিহাসের অধ্যায় রচনা, যা দেশের আরেক সামরিক স্বৈরশাসক জেনারেল হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের পতন থেকেও ছিল অনেক বেশি মর্মান্তিক ও বৈশিষ্ট্যমণ্ডিত। কারণ সেই গণ-অভ্যুত্থানের আকস্মিকতা ও ব্যাপকতায় শেখ হাসিনা শেষ পর্যন্ত দেশ থেকে পালিয়ে ভারতে আশ্রয় নিতে বাধ্য হয়েছিলেন।

সমগ্র বিশ্ববাসী সে ঘটনায় বিস্ময়ে হতবাক হয়েছিল। নোবেলজয়ী অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে সেই মুক্তিকামী ছাত্র-জনতা সেদিন গঠন করেছিল এক অন্তর্বর্তীকালীন সরকার, যার মূল উদ্দেশ্য ছিল বাংলাদেশ নামক এই পর্যুদস্ত রাষ্ট্রটিকে উদ্ধার করে শোষিত-বঞ্চিত মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষার বাস্তব রূপ দেওয়া। বাংলাদেশের জনগণ কখনো রাষ্ট্র সংস্কারের জন্য এত ত্যাগ স্বীকার করেনি। সে কারণে অন্তর্বর্তী সরকারের বর্তমান আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল বলেছেন, এই নির্যাতিত-নিষ্পেষিত ও অধিকারবঞ্চিত মানুষের প্রত্যাশা উপেক্ষা করা পরবর্তী সরকারের পক্ষে সহজ হবে না। অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস বলেছেন, ‘জুলাই আমাদের পুনর্জন্মের মাস। তাই আমাদের নতুন পথ রচনা করতেই হবে।’ 

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, ‘সবকিছু বিবেচনা করে আমাদের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে হবে। ফ্যাসিবাদ যেন আর মাথা চাড়া দিতে না পারে, সে ব্যাপারে সবাইকে সজাগ থাকতে হবে।’

৫ আগস্টের মধ্যে সেই কাঙ্ক্ষিত সনদ ঘোষণা করা হতে পারে বলে জানা গেছে। বাংলাদেশের বিগত ৫৩ বছরের ইতিহাসে বহু রাজনৈতিক আন্দোলন ও গণ-অভ্যুত্থান সংঘটিত হয়েছে, বহু শাসকের পালাবদল ঘটেছে; কিন্তু জনগণের ভাগ্যের বিশেষ পরিবর্তন ঘটেনি। ঘুণে ধরা সেই রাষ্ট্রযন্ত্র কিংবা জাতীয় জীবনের কোনো ক্ষেত্রেই বিশেষ সংস্কার সাধিত হয়নি। শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান ও খালেদা জিয়ার নেতৃত্বাধীন বিএনপির শাসনামলে রাষ্ট্র কিংবা জনগণের অবস্থার কিছু উন্নতি হলেও ষড়যন্ত্রকারী ও শোষকগোষ্ঠীর অপতৎপরতায় সে সময়গুলো দীর্ঘস্থায়ী হতে পারেনি। সে কারণে ড. ইউনূসের নেতৃত্বাধীন বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের এক বছর পূর্তির আগেই সংগ্রামী ছাত্র-জনতার দাবিতে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের ডাকে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শেষে মৌলিক সংস্কারের প্রশ্নে মোট ১৯টি বিষয়ে ঐকমত্যে পৌঁছা সম্ভব হয়েছে।

সদ্যঃসমাপ্ত ৩১ জুলাই পর্যন্ত সংস্কারের প্রশ্নে বিএনপি, জামায়াত, জাতীয় নাগরিক পার্টিসহ (এনসিপি) ৩০টির বেশি রাজনৈতিক দলের সঙ্গে ২৩ দিন ধরে এই মৌলিক সংস্কারের বিষয়ে আলোচনা চলেছে। সেখানে সংস্কারের প্রশ্নে মোট ১৬৬টি সুপারিশের ব্যাপারে আলাপ-আলোচনা হয়েছে।

এই প্রক্রিয়ায় যেসব বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে আগেই ঐকমত্য প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল, সেগুলো বাদ দিয়ে কমিশনের পক্ষ থেকে ১৯টি বিষয়ে বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই ঐকমত্য প্রতিষ্ঠা সম্ভব হয়েছে; যদিও কিছু কিছু ক্ষেত্রে ‘নোট অব ডিসেন্ট’ বা মতভেদ রয়েছে। বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রটির প্রতিষ্ঠার পর বিগত ৫৩ বছরের মধ্যে এটিই আমাদের প্রথম রাজনৈতিক দলীয় সম্মিলিত রাষ্ট্র মেরামত ও জাতীয় জীবনের বিভিন্ন ক্ষেত্রে আনীত সংস্কার প্রচেষ্টা, যা নিঃসন্দেহে একটি ঐতিহাসিক উদ্যোগ বলে বিবেচনা হয়েছে।

দেশে গণ-অভ্যুত্থান-পরবর্তী সময়ে ‘মব জাস্টিস’-এর মতো অরাজকতা স্থান করে নিয়েছিল। গণ-অভ্যুত্থান-পরবর্তী সময়ে দেশে পুলিশ প্রশাসন ভেঙে পড়ার কারণে সেই অরাজকতাগুলো সংঘটিত হতে পেরেছে। দেশের শান্তিকামী মানুষ অবিলম্বে তার অবসান চায়।

পাশাপাশি বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী বলেছে, জাতীয় ঐকমত্য কমিশন কর্তৃক নির্ধারিত সংস্কারগুলোকে শুধু মৌখিকভাবে নয়, আইনানুগ কিংবা সাংবিধানিকভাবে স্বীকৃতি না দেওয়া গেলে ভবিষ্যতে ক্ষমতাসীন সরকার সেগুলো বিভিন্ন অজুহাতে অগ্রাহ্য করতে পারে। সুতরাং প্রস্তাবিত সংস্কার সংবলিত ‘জুলাই সনদ’ কিংবা ঘোষণাগুলো তখন কাজির গরুর মতো খাতাপত্রে থাকলেও গোয়ালে খুঁজে পাওয়া দুষ্কর হয়ে উঠতে পারে।

যে ১৯টি গুরুত্বপূর্ণ মৌলিক সংস্কারের বিষয়ে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে ঐকমত্যে পৌঁছা গেছে তার মধ্যে রয়েছে সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ, সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতিত্ব, নির্বাচনী এলাকার সীমানা নির্ধারণ, রাষ্ট্রপতির ক্ষমা সংক্রান্ত বিধান, বিচার বিভাগের বিকেন্দ্রীকরণ, জরুরি অবস্থা ঘোষণা, প্রধান বিচারপতির নিয়োগ, সংবিধান সংশোধন, প্রধানমন্ত্রীর একাধিক পদে থাকার বিধান, নির্বাচন কমিশন, দুর্নীতি দমন কমিশন, প্রধানমন্ত্রীর মেয়াদকাল, সংসদে নারী প্রতিনিধিত্ব, দ্বিকক্ষবিশিষ্ট পার্লামেন্ট, রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা ও দায়িত্ব, তত্ত্বাবধায়ক সরকার এবং নাগরিকের মৌলিক অধিকার সম্প্রসারণ ও রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতিসহ আরো কিছু বিষয়। 

উল্লেখিত বিষয়াদি নিয়ে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রতিনিধিদের সঙ্গে বিস্তারিত আলোচনা শেষে একটি গ্রহণযোগ্য ঐকমত্যে পৌঁছা সম্ভব হয়েছে। তবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে ‘নোট অব ডিসেন্ট’ এসেছে, যা সম্পূর্ণ গণতান্ত্রিক অভিব্যক্তি বলে গ্রহণ করা হয়েছে। এখানে উল্লেখ করা অসমীচীন হবে না যে, বাংলাদেশের রাজনীতির দীর্ঘ প্রায় ৫৩ বছরের ইতিহাসে বিভিন্ন সরকারের শাসনামলে নিজেদের সুবিধা বা স্বার্থ অনযায়ী সংবিধানের কিছু পরিবর্তন, সংশোধন, সংযোজন বা বিয়োজন ছাড়া মৌলিক সংস্কারের বিষয়ে সর্বদলীয়ভাবে কোনো উদ্যোগ নেওয়া হয়নি।

ফলে শাসন পদ্ধতিতে ক্রমে ক্রমে স্থান করে নিয়েছে ফ্যাসিবাদ, দুর্নীতি, নৈরাজ্য। সর্বদলীয়ভাবে যে মৌলিক সংস্কারের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে তাকে অবশ্যই গঠনশীল, গণতান্ত্রিক, মানবাধিকার ও আইনের শাসন প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে সহায়ক পদক্ষেপ হিসেবে ঐতিহাসিক বলে সীমিতভাবে হলেও অভিহিত করা যায়। এখন বাকি সবকিছু নির্ভর করছে গৃহীত রাষ্ট্র মেরামত কিংবা মৌলিক সংস্কারের বিষয়গুলোর সফল বাস্তবায়নের ওপর। রাজনৈতিক কিংবা সাংবিধানিক পরিবর্তন একটি চলমান প্রক্রিয়া। রাতারাতি সব পরিবর্তন কিংবা সংস্কার একসঙ্গে সম্পন্ন করা অতীতে কখনো তেমনভাবে সম্ভব হয়নি। সে কারণেই ধাপে ধাপে সব পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। আর সেটিকেই গণতান্ত্রিক মহল বলে থাকে ‘রাজনৈতিক প্রক্রিয়া’।

চুয়ান্নতে মওলানা ভাসানীর আওয়ামী লীগ ও শেরে বাংলা ফজলুল হকের কৃষক-শ্রমিক প্রজা পার্টির নেতৃত্বে যুক্তফ্রন্টের প্রাদেশিক পরিষদের নির্বাচন, যাতে পূর্ব পাকিস্তানে ব্যাপক সংখ্যাগরিষ্ঠতা লাভ করে তারা। কিন্তু পাকিস্তানি কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব সেই মন্ত্রিপরিষদ ভেঙে দেয়। সেই থেকে এক বিচ্ছিন্নতাবাদী ও মুক্তি আন্দোলনের পথে রাজনীতি পরিচালনা করছিলেন ভাসানী। সাতান্ন সালে কাগমারীতে অনুষ্ঠিত এক সভায় নীতিগত কারণে নিজ দল আওয়ামী লীগ থেকে পদত্যাগ করেন ভাসানী। তরুণ আওয়ামী লীগ নেতা শেখ মুজিবুর রহমান ঘোষণা করেন তাঁর ছয় দফা রাজনৈতিক কর্মসূচি।

তারই ধারাবাহিকতায় সূচিত হয়েছিল উনসত্তরের গণ-অভ্যুত্থান। তাতে শেষ পর্যন্ত পাকিস্তানের লৌহমানব আইয়ুব খান পদত্যাগ করেন এবং শেখ মুজিবকে আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা থেকে নিঃশর্ত মুক্তি দেওয়া হয়েছিল। সেই ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন মওলানা ভাসানী। শেখ মুজিব সত্তরের নির্বাচনে সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেয়েও পাকিস্তানের রাষ্ট্রক্ষমতা লাভ করতে পারেননি। অন্যদিকে মওলানা ভাসানী দিয়েছিলেন স্বাধীনতার ডাক।

আর একাত্তরে পাক হানাদারবাহিনী নিরস্ত্র বাঙালির বিরুদ্ধে হামলে পড়লে মেজর জিয়াউর রহমান স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়েছিলেন। পরবর্তীকালে জিয়াউর রহমান সিপাহি-জনতার এক অভ্যুত্থানে স্বাধীন বাংলাদেশের রাষ্ট্রক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হয়েছিলেন। আওয়ামী লীগের শাসনামল এবং পরবর্তীকালে জিয়াউর রহমানের মৃত্যুর পর সামরিক স্বৈরশাসক হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের শাসনামলে বাংলাদেশে প্রচুর আন্দোলন-সংগ্রাম পরিচালিত হয়েছে ছাত্র-জনতার অংশগ্রহণে। কিন্তু বহুধাবিভক্ত বাংলাদেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গণতন্ত্র, মানবাধিকার ও আইনের শাসনের অভাবে স্থিতিশীলতা আসেনি কখনো। ক্ষমতা দখলের চক্রান্তে কিংবা ষড়যন্ত্রের রাজনীতির কারণে গণতান্ত্রিক মতাদর্শ কখনোই  থিতু হতে পারেনি বাংলাদেশে।

ফলে বারবার জন্ম নিয়েছে স্বৈরাচার ও ফ্যাসিবাদ। সেই রাজনৈতিক ধারাবাহিকতায় বিগত চব্বিশের জুলাই-আগস্টের বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার নেতৃত্বে সংঘটিত গণ-অভ্যুত্থান, রাষ্ট্র মেরামত ও প্রয়োজনীয় সংস্কারের প্রস্তাব এবং জুলাই ঘোষণা নিঃসন্দেহে একটি সুদূরপ্রসারী কার্যক্রম।

বিএনপি বাংলাদেশের একটি বড় রাজনৈতিক দল হিসেবে এই রাষ্ট্র মেরামত ও সংস্কার প্রক্রিয়ায় যথেষ্ট সহযোগিতা প্রদান করেছে। আশা করি, সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টা ভবিষ্যৎ বাংলাদেশের জন্য একটি সুবর্ণপথ বিনির্মাণ করবে।

লেখক : বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থার (বাসস) সাবেক প্রধান সম্পাদক ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক।

বিডি প্রতিদিন/নাজিম

এই বিভাগের আরও খবর
পিআরের দাবিতে আন্দোলন নির্বাচন পেছানোর কৌশল
পিআরের দাবিতে আন্দোলন নির্বাচন পেছানোর কৌশল
আস্থা সংকটে উদ্যোক্তারা, গতি নেই অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারে
আস্থা সংকটে উদ্যোক্তারা, গতি নেই অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারে
ছাত্র সংসদ ও সরকার পরিচালনা এক নয়
ছাত্র সংসদ ও সরকার পরিচালনা এক নয়
বর্তমান পরিবেশে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ বাধাগ্রস্ত হচ্ছে
বর্তমান পরিবেশে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ বাধাগ্রস্ত হচ্ছে
রাষ্ট্রব্যবস্থার মৌলিক পরিবর্তন দেশপ্রেমিকরা মানবে না
রাষ্ট্রব্যবস্থার মৌলিক পরিবর্তন দেশপ্রেমিকরা মানবে না
ব্যাংকিং খাত কি ঝুঁকিভিত্তিক পরিদর্শনের জন্য প্রস্তুত
ব্যাংকিং খাত কি ঝুঁকিভিত্তিক পরিদর্শনের জন্য প্রস্তুত
প্রাণের স্পন্দনে জেগে উঠুক দেশের ফুটবল
প্রাণের স্পন্দনে জেগে উঠুক দেশের ফুটবল
খাদ্য মূল্যস্ফীতি, দারিদ্র্য ও বৈষম্য
খাদ্য মূল্যস্ফীতি, দারিদ্র্য ও বৈষম্য
নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?
নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?
নেপাল-শ্রীলঙ্কা-বাংলাদেশের মিল-অমিলের পোস্টমর্টেম
নেপাল-শ্রীলঙ্কা-বাংলাদেশের মিল-অমিলের পোস্টমর্টেম
খাদ্যসংকটের এদিক-ওদিক
খাদ্যসংকটের এদিক-ওদিক
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রামে জালনোটসহ গ্রেফতার ২
চট্টগ্রামে জালনোটসহ গ্রেফতার ২

এই মাত্র | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সুন্দরবনে কীটনাশকসহ জেলে আটক
সুন্দরবনে কীটনাশকসহ জেলে আটক

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অর্থনীতির মূল লক্ষ্য হতে হবে ব্যয় থেকে উদ্বৃত্ত তৈরি করা : বাণিজ্য উপদেষ্টা
অর্থনীতির মূল লক্ষ্য হতে হবে ব্যয় থেকে উদ্বৃত্ত তৈরি করা : বাণিজ্য উপদেষ্টা

২ মিনিট আগে | জাতীয়

রংপুরে কিশোরের লাশ উদ্ধার
রংপুরে কিশোরের লাশ উদ্ধার

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের বিপক্ষে টস হেরে ব্যাটিংয়ে পাকিস্তান
ভারতের বিপক্ষে টস হেরে ব্যাটিংয়ে পাকিস্তান

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আজ ভারতের কাছে হারলে লজ্জায় পড়বে পাকিস্তান!
আজ ভারতের কাছে হারলে লজ্জায় পড়বে পাকিস্তান!

৪৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাবিতে ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ ঘোষণা
রাবিতে ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ ঘোষণা

৫০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে জাতিসংঘে যাচ্ছেন আরও দুই রাজনীতিবিদ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে জাতিসংঘে যাচ্ছেন আরও দুই রাজনীতিবিদ

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

চবির সাবেক ছাত্রদেরকে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ও গবেষণায় অবদান রাখতে হবে
চবির সাবেক ছাত্রদেরকে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ও গবেষণায় অবদান রাখতে হবে

৫৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিলো যুক্তরাজ্য-কানাডা-অস্ট্রেলিয়া
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিলো যুক্তরাজ্য-কানাডা-অস্ট্রেলিয়া

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাইবান্ধায় মাদক কারবারি আটক
গাইবান্ধায় মাদক কারবারি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অর্থনৈতিক সম্পর্ক সুদৃঢ়ে বাংলাদেশ-মালয়েশিয়া সমঝোতা স্মারক সই
অর্থনৈতিক সম্পর্ক সুদৃঢ়ে বাংলাদেশ-মালয়েশিয়া সমঝোতা স্মারক সই

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ফের ভারত-পাকিস্তান মহারণ: পরিসংখ্যান কী বলছে?
ফের ভারত-পাকিস্তান মহারণ: পরিসংখ্যান কী বলছে?

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দিনাজপুরে গৃহবধূকে ছুরিকাঘাতের ঘটনায় আটক ১
দিনাজপুরে গৃহবধূকে ছুরিকাঘাতের ঘটনায় আটক ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে যুবকের লাশ উদ্ধার
চট্টগ্রামে যুবকের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সড়ক দুর্ঘটনায় নিহতের একবছর পর কবর থেকে যুবকের লাশ উত্তোলন
সড়ক দুর্ঘটনায় নিহতের একবছর পর কবর থেকে যুবকের লাশ উত্তোলন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনুমতি ছাড়াই এক বছর অনুপস্থিত থাকায় ইবি অধ্যাপক চাকরিচ্যুত
অনুমতি ছাড়াই এক বছর অনুপস্থিত থাকায় ইবি অধ্যাপক চাকরিচ্যুত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বরগুনা ও পিরোজপুর জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটি অনুমোদন
বরগুনা ও পিরোজপুর জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটি অনুমোদন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিসিবি নির্বাচন দুই দিন পেছাল
বিসিবি নির্বাচন দুই দিন পেছাল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গ্লোবাল টপ এমপ্লয়ার স্বীকৃতি পেল বাংলালিংক
গ্লোবাল টপ এমপ্লয়ার স্বীকৃতি পেল বাংলালিংক

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

সাভারে ইটভাটার কার্যক্রম বন্ধ রাখার আহ্বান পরিবেশ উপদেষ্টার
সাভারে ইটভাটার কার্যক্রম বন্ধ রাখার আহ্বান পরিবেশ উপদেষ্টার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাবিতে পোষ্য কোটা স্থগিতই থাকছে
রাবিতে পোষ্য কোটা স্থগিতই থাকছে

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মাগুরায় ভোক্তা অধিকারের অভিযান, জরিমানা
মাগুরায় ভোক্তা অধিকারের অভিযান, জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নেতৃত্বে শিক্ষার্থীদের আসতে হবে: এ্যানি
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নেতৃত্বে শিক্ষার্থীদের আসতে হবে: এ্যানি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারে সূচকের বড় পতন
পুঁজিবাজারে সূচকের বড় পতন

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নেটফ্লিক্সে ঝড় তুলেছে আরিয়ান খানের ‘দ্য ব্যা***ড**স অব বলিউড’
নেটফ্লিক্সে ঝড় তুলেছে আরিয়ান খানের ‘দ্য ব্যা***ড**স অব বলিউড’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গলায় কলা আটকে শিশুর মৃত্যু
গলায় কলা আটকে শিশুর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউএফটিবি-তে সাইবার নিরাপত্তা বিষয়ক প্রশিক্ষণ কর্মশালা শুরু
ইউএফটিবি-তে সাইবার নিরাপত্তা বিষয়ক প্রশিক্ষণ কর্মশালা শুরু

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় স্কুলছাত্র নিহত
বগুড়ায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় স্কুলছাত্র নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে নতুন জেলা প্রশাসক
চট্টগ্রামে নতুন জেলা প্রশাসক

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
শাশুড়ির সঙ্গে স্বামীর পরকীয়া, টিকটক কেলেঙ্কারি থেকে ভাইরাল সিনেমায় ঝড়
শাশুড়ির সঙ্গে স্বামীর পরকীয়া, টিকটক কেলেঙ্কারি থেকে ভাইরাল সিনেমায় ঝড়

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাগরাম বিমানঘাঁটি ফিরিয়ে না দিলে আফগানিস্তানে ‘খারাপ কিছু’ ঘটতে যাচ্ছে : ট্রাম্প
বাগরাম বিমানঘাঁটি ফিরিয়ে না দিলে আফগানিস্তানে ‘খারাপ কিছু’ ঘটতে যাচ্ছে : ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে ৪ উইকেটে হারাল টাইগাররা
শ্রীলঙ্কাকে ৪ উইকেটে হারাল টাইগাররা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টাইগারদের ফাইনাল যাত্রা: শ্রীলঙ্কা বধের পর সামনে যে সমীকরণ
টাইগারদের ফাইনাল যাত্রা: শ্রীলঙ্কা বধের পর সামনে যে সমীকরণ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাকিবের রেকর্ড ছুঁয়ে বিশ্বরেকর্ডের আরও কাছে মুস্তাফিজ
সাকিবের রেকর্ড ছুঁয়ে বিশ্বরেকর্ডের আরও কাছে মুস্তাফিজ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রিজার্ভ চুরি : ফিলিপ‍াইনের আরসিবিসি ব্যাংকের ৮১ মিলিয়ন ডলার বাজেয়াপ্ত
রিজার্ভ চুরি : ফিলিপ‍াইনের আরসিবিসি ব্যাংকের ৮১ মিলিয়ন ডলার বাজেয়াপ্ত

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

“সাইফ পারবে, আমি জানতাম”:  ম্যাচ জয়ের পর আরও যা বললেন লিটন
“সাইফ পারবে, আমি জানতাম”: ম্যাচ জয়ের পর আরও যা বললেন লিটন

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পানিতে জন্ম, প্রাণে ভয়: মস্তিষ্ক খেকো অ্যামিবায় পশ্চিমবঙ্গে মৃত্যু ১৬
পানিতে জন্ম, প্রাণে ভয়: মস্তিষ্ক খেকো অ্যামিবায় পশ্চিমবঙ্গে মৃত্যু ১৬

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিক্ষোভে উত্তাল নেদারল্যান্ডস, ব্যাপক সহিংসতা
বিক্ষোভে উত্তাল নেদারল্যান্ডস, ব্যাপক সহিংসতা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

“১০-১৫ রান কম হয়েছে”: হারের পর স্বীকারোক্তি শ্রীলঙ্কার অধিনায়কের
“১০-১৫ রান কম হয়েছে”: হারের পর স্বীকারোক্তি শ্রীলঙ্কার অধিনায়কের

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের বিপক্ষে আফগানিস্তানের দল ঘোষণা
বাংলাদেশের বিপক্ষে আফগানিস্তানের দল ঘোষণা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক ভূমিমন্ত্রীর গাড়িচালকের বাড়ি থেকে ২৩ বস্তা নথি জব্দ
সাবেক ভূমিমন্ত্রীর গাড়িচালকের বাড়ি থেকে ২৩ বস্তা নথি জব্দ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার গুণী রাহবারই হেফাজতের মূল চালিকা শক্তি: আখতার
চার গুণী রাহবারই হেফাজতের মূল চালিকা শক্তি: আখতার

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে আজ স্বীকৃতি দিতে পারে যুক্তরাজ্য
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে আজ স্বীকৃতি দিতে পারে যুক্তরাজ্য

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুন্দরবনে আইরিশ নারী পর্যটকের মৃত্যু
সুন্দরবনে আইরিশ নারী পর্যটকের মৃত্যু

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হঠাৎ ভুলে যাওয়া থেকে মুক্তির চার উপায়
হঠাৎ ভুলে যাওয়া থেকে মুক্তির চার উপায়

১১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সিলেটের সঙ্গে সারা দেশের ট্রেন চলাচল বন্ধ
সিলেটের সঙ্গে সারা দেশের ট্রেন চলাচল বন্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কবে হচ্ছে ৪৭তম বিসিএস প্রিলির ফল প্রকাশ
কবে হচ্ছে ৪৭তম বিসিএস প্রিলির ফল প্রকাশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৪ সেপ্টেম্বর থেকে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী মাঠে থাকবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
২৪ সেপ্টেম্বর থেকে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী মাঠে থাকবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ রাতে নিউইয়র্ক যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
আজ রাতে নিউইয়র্ক যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরানো হলো জনপ্রশাসনের সিনিয়র সচিব মোখলেস উর রহমানকে
সরানো হলো জনপ্রশাসনের সিনিয়র সচিব মোখলেস উর রহমানকে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ম্যাচসেরা সাইফ, গেমচেঞ্জার হৃদয়
ম্যাচসেরা সাইফ, গেমচেঞ্জার হৃদয়

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমার নোবেল পাওয়া উচিত,৭টা যুদ্ধ থামিয়েছি: ট্রাম্প
আমার নোবেল পাওয়া উচিত,৭টা যুদ্ধ থামিয়েছি: ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাইফুজ্জামান ও তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন করতে নির্দেশ
সাইফুজ্জামান ও তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন করতে নির্দেশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের গাজা থেকে ইসরায়েলে রকেট হামলা
ফের গাজা থেকে ইসরায়েলে রকেট হামলা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্দোলনের মুখে রাবিতে পোষ্যকোটা স্থগিত
আন্দোলনের মুখে রাবিতে পোষ্যকোটা স্থগিত

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পিআর নাকি বিদ্যমান পদ্ধতিতে ভোট, সিদ্ধান্ত নেবে দলগুলোই : প্রেস সচিব
পিআর নাকি বিদ্যমান পদ্ধতিতে ভোট, সিদ্ধান্ত নেবে দলগুলোই : প্রেস সচিব

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাগরে শক্তি সঞ্চয় করছে টাইফুন ‘নান্দো’, আশঙ্কা সুপার টাইফুনে রূপ নেয়ার
সাগরে শক্তি সঞ্চয় করছে টাইফুন ‘নান্দো’, আশঙ্কা সুপার টাইফুনে রূপ নেয়ার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের ওপর আমিরাতের ভিসা নিষেধাজ্ঞার খবরটি ভুয়া : প্রেস উইং
বাংলাদেশের ওপর আমিরাতের ভিসা নিষেধাজ্ঞার খবরটি ভুয়া : প্রেস উইং

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিনি জেলায় নতুন ডিসি নিয়োগ
তিনি জেলায় নতুন ডিসি নিয়োগ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাল্টে যাবে রাজনীতির হিসাব
পাল্টে যাবে রাজনীতির হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির আড়ালে ভয়ংকর প্রতারণা সাম্রাজ্য
রাজনীতির আড়ালে ভয়ংকর প্রতারণা সাম্রাজ্য

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

গ্যাসের জন্য হাহাকার
গ্যাসের জন্য হাহাকার

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাংক অ্যাকাউন্ট খুলে তোলা হচ্ছে ঘুষের টাকা
ব্যাংক অ্যাকাউন্ট খুলে তোলা হচ্ছে ঘুষের টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

কবে টাকা ফেরত পাবেন পাঁচ ব্যাংকের গ্রাহকরা
কবে টাকা ফেরত পাবেন পাঁচ ব্যাংকের গ্রাহকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিতর্কের ঝড় থামছেই না
বিতর্কের ঝড় থামছেই না

মাঠে ময়দানে

ডিসেম্বরে বইমেলা, কী ভাবছেন প্রকাশকরা
ডিসেম্বরে বইমেলা, কী ভাবছেন প্রকাশকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

রাওয়া ডেন্টাল সেন্টারের উদ্বোধন সেনাপ্রধানের
রাওয়া ডেন্টাল সেন্টারের উদ্বোধন সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

সাঁকো দিয়ে ব্রিজে উঠে চলাচল করেন পথচারী
সাঁকো দিয়ে ব্রিজে উঠে চলাচল করেন পথচারী

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন দৌড়ে আট নেতা, অন্যদের একক
বিএনপির মনোনয়ন দৌড়ে আট নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

বিএনপি-জামায়াত ছাড়া অন্য দলের প্রার্থী নেই
বিএনপি-জামায়াত ছাড়া অন্য দলের প্রার্থী নেই

নগর জীবন

চুরির অভিযোগে যুবককে কুকুর লেলিয়ে নির্যাতন
চুরির অভিযোগে যুবককে কুকুর লেলিয়ে নির্যাতন

পেছনের পৃষ্ঠা

সমঝোতার ভিত্তিতে পিআর ইস্যুর সমাধান
সমঝোতার ভিত্তিতে পিআর ইস্যুর সমাধান

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন নির্বাচনসংশ্লিষ্টদের বিচার হবে যে প্রক্রিয়ায়
তিন নির্বাচনসংশ্লিষ্টদের বিচার হবে যে প্রক্রিয়ায়

প্রথম পৃষ্ঠা

লঙ্কানদের হারিয়ে সুপার ফোর শুরু লিটনদের
লঙ্কানদের হারিয়ে সুপার ফোর শুরু লিটনদের

প্রথম পৃষ্ঠা

লিটনদের মধুর প্রতিশোধ
লিটনদের মধুর প্রতিশোধ

মাঠে ময়দানে

জাতীয় দলের নির্বাচক হলেন শান্ত ও সালমা
জাতীয় দলের নির্বাচক হলেন শান্ত ও সালমা

মাঠে ময়দানে

সাম্প্রদায়িক সহিংসতায় উচ্চ ঝুঁকিতে পাঁচ জেলা
সাম্প্রদায়িক সহিংসতায় উচ্চ ঝুঁকিতে পাঁচ জেলা

প্রথম পৃষ্ঠা

বারী সিদ্দিকীর গানের রচয়িতা বিতর্ক - ‘শুয়া চান পাখি’
বারী সিদ্দিকীর গানের রচয়িতা বিতর্ক - ‘শুয়া চান পাখি’

শোবিজ

সম্পত্তি লিখে না দেওয়ায় দুই ছেলের নির্যাতনে হাসপাতালে বাবা
সম্পত্তি লিখে না দেওয়ায় দুই ছেলের নির্যাতনে হাসপাতালে বাবা

দেশগ্রাম

বাঁচার একমাত্র পথ হচ্ছে ইসলাম
বাঁচার একমাত্র পথ হচ্ছে ইসলাম

খবর

ইরানের কাছে হেরে ফুটসালে যাত্রা
ইরানের কাছে হেরে ফুটসালে যাত্রা

মাঠে ময়দানে

হাত না মেলানোর পরের লড়াই!
হাত না মেলানোর পরের লড়াই!

মাঠে ময়দানে

গণপরিষদ সামনে রেখে নির্বাচনি প্রস্তুতিতে এনসিপি
গণপরিষদ সামনে রেখে নির্বাচনি প্রস্তুতিতে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জিতেই সেমিফাইনাল খেলতে চান ফয়সালরা
জিতেই সেমিফাইনাল খেলতে চান ফয়সালরা

মাঠে ময়দানে

শেষ চারে বাংলাদেশ
শেষ চারে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

চলছে লিভারপুল ও রিয়ালের জয়রথ
চলছে লিভারপুল ও রিয়ালের জয়রথ

মাঠে ময়দানে

সারের কৃত্রিম সংকট
সারের কৃত্রিম সংকট

দেশগ্রাম

নিখোঁজ কলেজছাত্রীর লাশ মিলল পুকুরে
নিখোঁজ কলেজছাত্রীর লাশ মিলল পুকুরে

দেশগ্রাম