শিরোনাম
প্রকাশ: ০৫:৫২, রবিবার, ০৯ নভেম্বর, ২০২৫

ইসলামে ধর্মীয় সহাবস্থানের দৃষ্টান্ত ও নীতিমালা

মাওলানা সাখাওয়াত উল্লাহ
অনলাইন ভার্সন
ইসলামে ধর্মীয় সহাবস্থানের দৃষ্টান্ত ও নীতিমালা

ইসলাম আরবদের মধ্যে এমন এক সময়ে আগমন করেছিল, যখন ঈসা (আ.)-এর পর ওহির ধারাবাহিকতা বন্ধ হয়ে গিয়েছিল। সেই সময় আরবরা সত্য ধর্ম থেকে বিচ্যুত হয়ে উত্তরাধিকারসূত্রে পাওয়া মূর্তিগুলোর পূজা করতে শুরু করেছিল। ইবনে আব্বাস (রা.) বর্ণনা করেন, ‘নুহ (আ.)-এর সম্প্রদায় যেসব মূর্তি পূজা করত, তা পরবর্তীকালে আরবদের মধ্যেও প্রচলিত হয়েছিল। ওয়াদ ছিল দুমাতুল জান্দালের কালব গোত্রের মূর্তি, সুওয়া ছিল হুযাইল গোত্রের, ইয়াগুস ছিল মুরাদ গোত্রের—পরে সাবার নিকটস্থ আল-জাওফ অঞ্চলের গুতাইফ গোত্রেও তা ছড়িয়ে পড়ে।

ইয়াউক ছিল হামদান গোত্রের, আর নাসর ছিল হিময়ার গোত্রের জুলকুলা পরিবারভুক্ত লোকদের পূজার মূর্তি। প্রকৃতপক্ষে এগুলো ছিল নুহ (আ.)-এর যুগের ধার্মিক ব্যক্তিদের নাম। তাদের মৃত্যু হলে শয়তান মানুষকে তাদের স্মৃতিস্তম্ভ তৈরি করতে এবং তাদের নাম সংরক্ষণ করতে প্ররোচনা দেয়। প্রথমে এগুলো শুধু স্মৃতিচিহ্ন ছিল; কিন্তু প্রজন্মের পর প্রজন্ম অতিক্রান্ত হলে এগুলোকেই মানুষ উপাস্য রূপে গ্রহণ করে।’ (সহিহ বুখারি, হাদিস : ৪৯২০)

ঠিক সে সময়ই  মুহাম্মদ (সা.) আগমন করেন এবং মানুষকে অন্ধকার থেকে আলোর দিকে, মূর্তিপূজা থেকে একমাত্র আল্লাহর একত্ববাদে ফিরিয়ে আনতে শুরু করেন। তারপর নবী করিম (সা.) যখন মদিনায় ইসলামী রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে হিজরত করেন, তখন সেখানে ইহুদি, খ্রিস্টানসহ বিভিন্ন ধর্মাবলম্বী মানুষের বসবাস ছিল। নবীজি তাদের সঙ্গে শান্তিপূর্ণ সহাবস্থানের নীতি অনুসরণ করেন। সহাবস্থান বলতে এমন একটি সমাজব্যবস্থাকে বোঝায়, যেখানে বিভিন্ন মতবাদ, ধর্ম কিংবা সামাজিক অবস্থানের পার্থক্য থাকা সত্ত্বেও সমাজের ভিন্ন ভিন্ন গোষ্ঠীর মধ্যে বোঝাপড়া, সম্মান ও সহযোগিতা থাকে এবং যা যুদ্ধ, বৈরিতা বা সহিংসতা থেকে মুক্ত থাকে।

পবিত্র কোরআন মানবসমাজকে শান্তিপূর্ণ ও বিবাদমুক্ত জীবনযাপনের নির্দেশ দিয়েছে। ইসলাম ঘোষণা করেছে যে সমগ্র মানবজাতি মূলত একক আত্মা থেকে সৃষ্টি করা হয়েছে। আল্লাহ তাআলা বলেন : ‘হে মানবজাতি! তোমরা তোমাদের পালনকর্তাকে স্মরণ করো, যিনি তোমাদের একক আত্মা থেকে সৃষ্টি করেছেন এবং তা থেকে তাঁর সঙ্গিনীকে সৃষ্টি করেছেন, এবং সেই দুজন থেকে বহু পুরুষ ও নারীকে ছড়িয়ে দিয়েছেন। আর আল্লাহকে ভয় করো, যার নামে তোমরা একে অপরের থেকে অধিকার চাও এবং আত্মীয়তার সম্পর্ক অটুট রাখো। নিশ্চয়ই আল্লাহ তোমাদের ওপর সদা পর্যবেক্ষক।’ (সুরা : নিসা, আয়াত : ১)

এই আয়াত প্রমাণ করে যে এই পৃথিবীর প্রতিটি মানুষ মানবতার এক অবিচ্ছেদ্য অংশীদার এবং তারা মর্যাদার সঙ্গে জীবনযাপনের অধিকার রাখে—ধর্ম, বর্ণ, জাতি বা জন্মপরিচয়-নির্বিশেষে। ইসলাম প্রতিটি মানুষের মৌলিক সম্মান ও অধিকার নিশ্চিত করেছে, যা মানবতার সামগ্রিক মর্যাদার সঙ্গে সম্পর্কিত। আল্লাহ তাআলা বলেন : ‘নিশ্চয়ই আমি আদম-সন্তানদের সম্মানিত করেছি, তাদের জলে-স্থলে যাতায়াতের ব্যবস্থা দিয়েছি, তাদের জন্য উত্তম রিজিকের ব্যবস্থা করেছি এবং আমি তাদের আমার অনেক সৃষ্টির ওপর শ্রেষ্ঠত্ব দান করেছি।’ (সুরা : ইসরা/বনি ইসরাঈল, আয়াত : ৭০)

মানুষের রূপ, রং, জাতি ও ভাষার ভিন্নতা ইসলামের দৃষ্টিতে বিভেদ সৃষ্টির কারণ নয়; বরং এগুলো আল্লাহর সৃষ্টিশক্তি, জ্ঞান ও সৃজনশৈলীর বহিঃপ্রকাশ। আল্লাহ বলেন : ‘আর তাঁর নিদর্শনসমূহের মধ্যে রয়েছে আসমান ও জমিনের সৃষ্টি এবং তোমাদের ভাষা ও রঙের ভিন্নতা। নিশ্চয়ই এতে জ্ঞানীদের জন্য নিদর্শন রয়েছে।’ (সুরা : রুম, আয়াত : ২২)

অতএব ইসলামের দৃষ্টিতে আন্তর্ধর্মীয় সহাবস্থান হলো—সমতা, ন্যায়, মানবিক মূল্যবোধ ও পারস্পরিক সম্মানের ভিত্তিতে একটি শান্তিপূর্ণ সমাজ গঠন করা, যেখানে প্রত্যেকে স্বাধীনভাবে ও মর্যাদার সঙ্গে জীবনযাপন করতে পারে। তবে মানবসমাজে বিভিন্ন ধরনের পার্থক্য থাকা স্বাভাবিক। এ পার্থক্যগুলো ধর্ম, বর্ণ, ভাষা, জাতি কিংবা সংস্কৃতি—যা-ই হোক না কেন, কোনো গোষ্ঠী যেন অপর গোষ্ঠীর ওপর অত্যাচার বা বৈরিতা না করে। কারণ এতে সমাজে শত্রুতা, ঘৃণা ও বিভাজনের বীজ বপন হয়, যা সাম্প্রদায়িক বৈরিতার জন্ম দেয় বরং, এসব ভিন্নতাকে পারস্পরিক বোঝাপড়া, ভালোবাসা এবং সহানুভূতির মাধ্যমে একটি শান্তিপূর্ণ সমাজ গঠনের হাতিয়ার হিসেবে কাজে লাগানো উচিত। মানুষের মধ্যে পারস্পরিক পরিচয় ও সহযোগিতা বাড়ানোর মাধ্যমে একসঙ্গে সাধারণ কল্যাণের জন্য প্রচেষ্টা চালানোই ইসলামের মূল শিক্ষা। আল্লাহ বলেন : ‘হে মানবজাতি! আমি তোমাদের একজন পুরুষ ও একজন নারী থেকে সৃষ্টি করেছি এবং তোমাদের বিভিন্ন জাতি ও গোত্রে বিভক্ত করেছি, যেন তোমরা পরস্পরকে জানতে পারো। নিশ্চয়ই আল্লাহর কাছে তোমাদের মধ্যে শ্রেষ্ঠ সেই ব্যক্তি, যে আল্লাহভীরু (ধার্মিক)।’ (সুরা : হুজুরাত, আয়াত : ১৩)

এই আয়াত স্পষ্ট করে দেয় যে মানুষের শ্রেষ্ঠত্বের মাপকাঠি হলো তার তাকওয়া, আল্লাহর নৈকট্য অর্জনের চেষ্টা এবং আল্লাহর বিধান অনুযায়ী জীবনযাপন। শুধু জন্ম, জাতি, রং, ভাষা বা সামাজিক অবস্থান কখনোই শ্রেষ্ঠত্বের মানদণ্ড হতে পারে না।

ইসলামের আগমনের আগে যারা অন্যান্য ধর্মালম্বী ছিল তাদের প্রতি কোরআন কোনো অবজ্ঞা বা ঘৃণা প্রদর্শন করেনি; বরং তাদের প্রতি আচরণে সম্মান, সহনশীলতার নির্দেশ দিয়েছে। ইসলামের দাওয়াত হলো যুক্তি, উপদেশ ও কল্যাণ কামনার মাধ্যমে মানুষকে সত্যের পথে আহবান করা। আল্লাহ বলেন : ‘আল্লাহ তোমাদের নিষেধ করেন না সেই লোকদের প্রতি সদ্ব্যবহার করতে, যারা তোমাদের ধর্মের কারণে তোমাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে না বা তোমাদের ঘর থেকে তোমাদের তাড়িয়ে দেয়নি। নিশ্চয়ই আল্লাহ ন্যায়পরায়ণদের ভালোবাসেন।’ (সুরা : মুনতাহিনা, আয়াত : ৮)

এ থেকেই বোঝা যায়, ইসলাম শান্তিপূর্ণ সহাবস্থান, ন্যায়বিচার ও পারস্পরিক সম্মানের ভিত্তিতে এক বহুমাত্রিক সমাজ গড়ে ওঠার পথ দেখায়। এমনকি ইসলাম শুধু মুসলিমদের অধিকারকেই রক্ষা করেনি; বরং যেসব অমুসলিম মুসলমানদের সঙ্গে শান্তিপূর্ণ চুক্তি বা নিরাপত্তা চুক্তির অধীনে বসবাস করে, তাদের নিরাপত্তাও সমানভাবে নিশ্চিত করেছে। রাসুল (সা.) বলেছেন : ‘যে ব্যক্তি কোনো মুআহিদ (চুক্তিবদ্ধ অমুসলিম)-কে হত্যা করে, সে জান্নাতের সুগন্ধও পাবে না। অথচ জান্নাতের সুগন্ধ ৪০ বছরের দূরত্ব থেকেও পাওয়া যায়।’ (সহিহ বুখারি, হাদিস : ৬৯১৪)

এই হাদিস ইসলামের অসীম ন্যায়-নীতি ও মানবিক আচরণের সাক্ষ্য বহন করে। নবীজি (সা.) অমুসলিমদের নিরাপত্তা রক্ষা করতে স্পষ্ট নির্দেশ দিয়েছেন এবং তাদের প্রতি যেকোনো আক্রমণকে গুরুতর অপরাধ হিসেবে গণ্য করা হয়েছে, যা কঠোর শাস্তিযোগ্য।

ইসলামে অন্যান্য ধর্মের সঙ্গে সহাবস্থানের নীতিমালা

ইসলাম জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে এমন নীতিমালা প্রণয়ন করেছে, যা মানব প্রকৃতি ও সামাজিক শান্তির সঙ্গে গভীরভাবে সামঞ্জস্যপূর্ণ। অন্য ধর্মাবলম্বীদের সঙ্গে মুসলমানদের সহাবস্থানের ক্ষেত্রেও ইসলাম কিছু মৌলিক ও ভারসাম্যপূর্ণ নির্দেশনা দিয়েছে। এর মূল লক্ষ্য হলো—ন্যায়, সম্মান, শান্তি ও সুসম্পর্ক বজায় রেখে একটি আদর্শ সমাজ গঠন করা। যেমন—

১. ইসলামী পরিচয়ের প্রতি গর্ব ও দৃঢ়তা পোষণ করা

মুসলমানদের উচিত, তাদের ইসলামী পরিচয়কে গর্বের সঙ্গে ধারণ করা। ইসলাম শুধু বিশ্বাস নয়—এটি একটি পূর্ণাঙ্গ জীবনব্যবস্থা। তাই এর শিকড়ে দৃঢ় থাকা এবং ইসলামী শিক্ষাকে হৃদয়ে লালন করা সহাবস্থানের মৌলিক শর্ত।

২. অন্ধ অনুকরণ থেকে বিরত থাকা

ইসলাম চায় মুসলমানরা তাদের মৌলিক আদর্শ, নৈতিকতা ও মূল্যবোধ বজায় রাখুক। অন্য ধর্মাবলম্বীদের সংস্কৃতি বা মতবাদে অন্তঃস্থভাবে ভেসে যাওয়া বা অন্ধভাবে অনুকরণ করা—ইসলামী দৃষ্টিতে বরং নিজেদের পরিচয় হারানোর কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে।

৩. নিজেদের মর্যাদা ও অধিকার রক্ষা করা

সহাবস্থানের নামে মুসলমানরা যেন অবমাননা, অত্যাচার বা প্রান্তিকায়নের শিকার না হয়, তা নিশ্চিত করা জরুরি। অন্যদের সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রাখলেও আত্মসম্মান ও ধর্মীয় মর্যাদা রক্ষা করা ইসলামের শিক্ষা।

৪. পারস্পরিক শান্তি ও উপকারিতা নিশ্চিত করা

মুসলমান ও অমুসলিমদের মধ্যে সম্পর্ক হওয়া উচিত শান্তিপূর্ণ ও পারস্পরিক উপকারের ভিত্তিতে। কোনো ধরনের আগ্রাসন, শোষণ বা একতরফা প্রভাব যেন না থাকে; বরং হোক সহযোগিতা, সম্মান ও ভ্রাতৃত্বপূর্ণ আচরণ। এই নীতিগুলোর মধ্য দিয়ে ইসলাম একটি ভারসাম্যপূর্ণ, ন্যায়সংগত ও মানবিক সহাবস্থানের কাঠামো উপস্থাপন করেছে। যার অধীনে একদিকে ইসলামী পরিচয় সংরক্ষিত থাকে, অন্যদিকে সমাজে শান্তি, সহযোগিতা ও সৌহার্দ্য বজায় থাকে।

এই বিভাগের আরও খবর
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৮ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৮ নভেম্বর ২০২৫
যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন
যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন
মৃত্যু-পরবর্তী রহস্যময় এক জগৎ
মৃত্যু-পরবর্তী রহস্যময় এক জগৎ
ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা
ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা
চিরস্থায়ী সুখের আবাস জান্নাত
চিরস্থায়ী সুখের আবাস জান্নাত
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৭ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৭ নভেম্বর ২০২৫
জুমার দিনে যা করবেন, যা করবেন না
জুমার দিনে যা করবেন, যা করবেন না
ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা
ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
বান্দাদের প্রতি আল্লাহর অপার দয়া
বান্দাদের প্রতি আল্লাহর অপার দয়া
সর্বশেষ খবর
সকালের নাশতায় যে ভুল করবেন না
সকালের নাশতায় যে ভুল করবেন না

৪৪ মিনিট আগে | জীবন ধারা

ইসলামে ধর্মীয় সহাবস্থানের দৃষ্টান্ত ও নীতিমালা
ইসলামে ধর্মীয় সহাবস্থানের দৃষ্টান্ত ও নীতিমালা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সান্ডারল্যান্ডের মাঠে আর্সেনালের হোঁচট
সান্ডারল্যান্ডের মাঠে আর্সেনালের হোঁচট

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রোনালদো-ফেলিক্সের নৈপুণ্যে আল নাসরের টানা আট জয়
রোনালদো-ফেলিক্সের নৈপুণ্যে আল নাসরের টানা আট জয়

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস
সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মোহাম্মদপুর বেড়িবাঁধ এলাকায় গ্যারেজে আগুন
মোহাম্মদপুর বেড়িবাঁধ এলাকায় গ্যারেজে আগুন

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে পুরান ঢাকার বংশালে অগ্নিকাণ্ড
মধ্যরাতে পুরান ঢাকার বংশালে অগ্নিকাণ্ড

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজার ‘হলুদ রেখা’ লঙ্ঘনের অভিযোগে দুই ফিলিস্তিনি নিহত
গাজার ‘হলুদ রেখা’ লঙ্ঘনের অভিযোগে দুই ফিলিস্তিনি নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন
৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হবিগঞ্জের নতুন ডিসি আবু হাসনাত মোহাম্মদ আরেফিন
হবিগঞ্জের নতুন ডিসি আবু হাসনাত মোহাম্মদ আরেফিন

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম
ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রাতে শহিদ মিনারে শিক্ষকদের মোমবাতি প্রজ্বলন
রাতে শহিদ মিনারে শিক্ষকদের মোমবাতি প্রজ্বলন

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালমনিরহাটে আ.লীগ-জাপার ৫৬ ইউপি সদস্যের বিএনপিতে যোগদান
লালমনিরহাটে আ.লীগ-জাপার ৫৬ ইউপি সদস্যের বিএনপিতে যোগদান

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি
১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটাই আমার সেরা সময়: হলান্ড
এটাই আমার সেরা সময়: হলান্ড

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুড়িগ্রামে পাঠাগার উদ্বোধন করলেন অতিরিক্ত মহাপরিচালক
কুড়িগ্রামে পাঠাগার উদ্বোধন করলেন অতিরিক্ত মহাপরিচালক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বকাপ জিতে পুলিশে চাকরিসহ একাধিক পুরস্কারে ভাসলেন রিচা
বিশ্বকাপ জিতে পুলিশে চাকরিসহ একাধিক পুরস্কারে ভাসলেন রিচা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে দেওয়ানী আদালতে মামলা নিষ্পত্তির হার ১০৫ শতাংশ
সিলেটে দেওয়ানী আদালতে মামলা নিষ্পত্তির হার ১০৫ শতাংশ

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শেষ মুহূর্তের গোলে টটেনহ্যামের মাঠে হার এড়াল ইউনাইটেড
শেষ মুহূর্তের গোলে টটেনহ্যামের মাঠে হার এড়াল ইউনাইটেড

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন
জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী
আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগামী নির্বাচন হবে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও ফ্যাসিস্ট নির্মূলের: মিনু
আগামী নির্বাচন হবে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও ফ্যাসিস্ট নির্মূলের: মিনু

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় চব্বিশের শহীদ পরিবারের সদস্যদের
বিএনপির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় চব্বিশের শহীদ পরিবারের সদস্যদের

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাটডাউন মার্কিন অর্থনীতিতে ‘প্রত্যাশার চেয়েও মারাত্মক’ প্রভাব ফেলছে: কেভিন হ্যাসেট
শাটডাউন মার্কিন অর্থনীতিতে ‘প্রত্যাশার চেয়েও মারাত্মক’ প্রভাব ফেলছে: কেভিন হ্যাসেট

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুরাদনগরে বিএনপির জনসভায় ঐক্যের আহ্বান
মুরাদনগরে বিএনপির জনসভায় ঐক্যের আহ্বান

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৫৮০ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৫৮০ মামলা

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে নিউইয়র্কে বিএনপির সমাবেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে নিউইয়র্কে বিএনপির সমাবেশ

৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সর্বাধিক পঠিত
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির
জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা
যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!
ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের
অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন
দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে
অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!
মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন
রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং
বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের
চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি
এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির
মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ
করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!
ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল
দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প
জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল
দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?
পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি
বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন
যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন

২৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা
ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ
সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি
১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের সংকট চরমে
ফের সংকট চরমে

প্রথম পৃষ্ঠা

মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ
মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ

মাঠে ময়দানে

সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী
সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ
জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা
ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা
সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল
যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের
যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন
লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ
স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস
অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস

পেছনের পৃষ্ঠা

সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম
সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল
নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল

পেছনের পৃষ্ঠা

রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা
রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা

পেছনের পৃষ্ঠা

নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে
নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে
বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক
অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান
শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে
রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট
১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না

পেছনের পৃষ্ঠা

ওয়ানগালায় মেতেছেন শিল্পীরা
ওয়ানগালায় মেতেছেন শিল্পীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসায় ২০ বাধা
জুলাই আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসায় ২০ বাধা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন বিলম্বিত করে ক্ষমতার স্বাদ নিতে চায় কয়েকটি দল
নির্বাচন বিলম্বিত করে ক্ষমতার স্বাদ নিতে চায় কয়েকটি দল

নগর জীবন

কাকরাইলে চার্চের ফটকে ককটেল নিক্ষেপ
কাকরাইলে চার্চের ফটকে ককটেল নিক্ষেপ

খবর

শ্রমিকদের মানববন্ধন প্রেস ক্লাবের সামনে
শ্রমিকদের মানববন্ধন প্রেস ক্লাবের সামনে

পেছনের পৃষ্ঠা