শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ৩০ মার্চ, ২০২৫

বাংলাদেশিসহ লাখো বিদেশির স্বপ্ন ধূলিসাতের উপক্রম

লাবলু আনসার, যুক্তরাষ্ট্র
প্রিন্ট ভার্সন
বাংলাদেশিসহ লাখো বিদেশির স্বপ্ন ধূলিসাতের উপক্রম

জাতীয় নিরাপত্তা সুরক্ষিত করার অভিপ্রায়ে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের দুটি নির্বাহী আদেশের মাধ্যমে রাজনৈতিক আশ্রয়প্রার্থী এবং রিফিউজি হিসেবে গ্রিনকার্ড আবেদনের প্রক্রিয়া ঝুলে গেছে অনির্দিষ্টকালের জন্য। এর ফলে কয়েক হাজার বাংলাদেশিসহ ১০ লাখের বেশি বিদেশির নিরাপদে যুক্তরাষ্ট্রে বসবাসের স্বপ্ন ধূলিসাৎ হতে চলেছে। কারণ এমন আদেশ রদ না হলে চলমান অবৈধ অভিবাসী তাড়ানোর অভিযান থেকে এসব আবেদনকারী রেহাই পাবেন না বলে অভিজ্ঞজনেরা মন্তব্য করেছেন।

অভিবাসন দপ্তরের অভিভাবক হোমল্যান্ড সিকিউরিটি মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র গণমাধ্যমে বলেছেন, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প এবং তাঁর প্রশাসন যুক্তরাষ্ট্রের নিরাপত্তাকে প্রাধান্য দিচ্ছেন। তাই সাবেক প্রেসিডেন্ট বাইডেনের আমলে বেআইনিভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকে পড়া অনেক সন্ত্রাসী, খুনি, দাগি আসামি ও মাদক পাচারকারী আমাদের সমাজে মারাত্মক হুমকি সৃষ্টি করেছেন। এসব অবৈধ অভিবাসীর অনেকে ইতোমধ্যে নিরীহ মানুষকে হত্যা করেছেন। চুরি-ছিনতাই-রাহাজানিতেও জড়িত থাকার অভিযোগে অনেকে গ্রেপ্তার হয়েছেন। এমন যুক্তি অবান্তর হিসেবে অভিহিত করে ন্যাশনাল ইমিগ্রেশন জাস্টিস সেন্টারের পরিচালক আজাদেহ ইরফানি বলেছেন, সব অভিবাসীকে জাতীয় নিরাপত্তার জন্য মারাত্মক হুমকি হিসেবে চিহ্নিত করে ট্রাম্প প্রশাসন ভুল পথে পরিচালিত হচ্ছে, যা যুক্তরাষ্ট্রের নীতি-নৈতিকতার পরিপন্থি। এর ফলে রাজনৈতিক আশ্রয়প্রার্থীদের স্বাভাবিক অপেক্ষার সময় ৮ থেকে ১০ মাসের চেয়ে অনেক বাড়বে। এভাবে তারা ট্রাম্পের অভিবাসনবিরোধী অভিযানের শিকারও হতে পারেন। যদিও ট্রাম্প অঙ্গীকার করেছেন, কেবল গুরুতর অপরাধী অবৈধ অভিবাসীরা তাঁর টার্গেট। কিন্তু ইতোমধ্যে অনেক গ্রিনকার্ডধারী এবং ভিসাধারীকেও গ্রেপ্তারের পর বহিষ্কার করা হয়েছে। গাজায় আগ্রাসনের নিন্দা ও প্রতিবাদ সমাবেশে নেতৃত্ব দেওয়ায় গ্রিনকার্ডধারী ছাত্রীসহ ভিসাধারী শিক্ষার্থীদের গ্রেপ্তার ছাড়াও ইতোমধ্যে ৩ শতাধিক ইন্টারন্যাশনাল স্টুডেন্টের ভিসা বাতিলের তথ্য জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিয়ো।

এদিকে, সর্বশেষ তথ্যানুযায়ী ২০২৩ সালের অক্টোবর থেকে ২০২৪ সালের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত এক বছরে অর্থাৎ বাইডেনের শেষ সময়ে ৭৬ হাজার ৮০০ বিদেশি রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা করেছেন। একই সময়ে রিফিউজি হিসেবে গ্রিনকার্ডের আবেদন করেছেন ৪০ হাজার বিদেশি। এগুলো শুনানির অপেক্ষায় ছিল। এখন তা অনির্দিষ্টকালের জন্য ঝুলে গেল। এর আগের পেন্ডিং লাখ লাখ আবেদনের ভাগ্যও অনিশ্চিত হয়ে পড়ল বলে ইউএস ইমিগ্রেশন অ্যান্ড সিটিজেনশিপ সার্ভিসের কর্মকর্তারা ২৮ মার্চ এ সংবাদদাতাকে জানিয়েছেন। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্যসংখ্যক বাংলাদেশিও আছেন যারা বিএনপি, যুবদল, ছাত্রদল অথবা এলডিপির কর্মী-সংগঠক হিসেবে রাজনৈতিক আশ্রয় চেয়েছেন। এ ছাড়া জুলাই-আগস্টের ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর আওয়ামী ঘরানার অনেক নেতা-কর্মীও রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা করেছেন। তাদের ভাগ্যও অনিশ্চিত হয়ে পড়ার আশঙ্কা তৈরি হয়েছে বলে অ্যাটর্নিরা উল্লেখ করেছেন। যদিও ট্রাম্পের এসব আদেশ অমানবিক হিসেবে অভিহিত করে মানবাধিকার ও অভিবাসনদের অধিকার-মর্যাদা নিয়ে কর্মরত সংগঠনের পক্ষ থেকে আইনি লড়াইয়ের প্রস্তুতি চলছে বলে সর্বশেষ সংবাদে জানা গেছে। এদিকে ইউএসসিআইএস সূত্রে জানা গেছে, গ্রিনকার্ডধারীদেরও গ্রেপ্তারের পর বহিষ্কারের ঝুঁকি ক্রমান্বয়ে বৃদ্ধি পাওয়ায় সিটিজেনশিপের আবেদনের হার উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়েছে। বিশেষ করে ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রশাসন বিদ্যমান সব রীতি উপেক্ষা করে এহেন বহিষ্কারের পন্থা অবলম্বন করায় গ্রিনকার্ডধারীদের মধ্যে সিটিজেনশিপের আবেদনের হিড়িক পড়েছে। জানা গেছে, বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে গ্রিনকার্ডধারীর সংখ্যা ১ কোটি ৩০ লাখের বেশি। আর গ্রিনকার্ড পাওয়ার অর্থই হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রে স্থায়ীভাবে বসবাস ও কাজের আইনগত অধিকার পাওয়া। গ্রিনকার্ডধারীকেও যুক্তরাষ্ট্র থেকে বহিষ্কারের বিধি আছে যদি তারা গুরুতর কোনো অপরাধে দি ত হন, তাহলে সেই দি ত ব্যক্তির গ্রিনকার্ড কেড়ে নেওয়া হয়। এবং কেড়ে নেওয়ার নির্দেশটি জারি করেন একজন ইমিগ্রেশন জজ। একইভাবে গুরুতর কোনো অপরাধে লিপ্ত ন্যাচারালাইজড সিটিজেনের সিটিজেনশিপও বাতিলের বিধি রয়েছে, তবে সেটি খুব কম সময়ই ঘটে থাকে। কিন্তু ট্রাম্প প্রশাসনের কর্মকর্তারা শিক্ষাঙ্গনে ইসরায়েলবিরোধী বিক্ষোভকারীদেরও টার্গেট করেছেন, যা নিয়ে তুমুল বিতর্ক চললেও ধরপাকড় এবং ভিসা বাতিলের উদ্যোগ থেকে বিন্দুমাত্র পিছপা হয়নি ইমিগ্রেশন বিভাগ। সরকারি সূত্রে প্রাপ্ত তথ্যানুযায়ী, বর্তমানে গ্রিনকার্ডধারী ১৩ মিলিয়ন অভিবাসীর মধ্যে অন্তত ১০.৮ মিলিয়ন তথা ১ কোটি ৮ লাখের মতোই সিটিজেনশিপের আবেদনের যোগ্য। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি বাস করছে আরিজোনা স্টেটে, ১ লাখ ৯৩ হাজার।

এই বিভাগের আরও খবর
ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা
ঈদ মুবারক
ঈদ মুবারক
ড. ইউনূসকে এক মেয়াদে প্রধানমন্ত্রী দেখতে চাই
ড. ইউনূসকে এক মেয়াদে প্রধানমন্ত্রী দেখতে চাই
ইউএসএআইডি বন্ধের আনুষ্ঠানিক ঘোষণা
ইউএসএআইডি বন্ধের আনুষ্ঠানিক ঘোষণা
রাজপথে নামার হুঁশিয়ারি ফখরুলের
রাজপথে নামার হুঁশিয়ারি ফখরুলের
সংখ্যালঘু প্রসঙ্গে মার্কিন প্রতিবেদনে যা আছে
সংখ্যালঘু প্রসঙ্গে মার্কিন প্রতিবেদনে যা আছে
মাটির নিচে ১০০ বস্তা ব্যালট পেপার
মাটির নিচে ১০০ বস্তা ব্যালট পেপার
রোজা যাদের কবুল হয়েছে
রোজা যাদের কবুল হয়েছে
আজ চাঁদ দেখা গেলে কাল ঈদ
আজ চাঁদ দেখা গেলে কাল ঈদ
উৎসব নিশ্চয়ই পাশাপাশি অন্য কিছুও
উৎসব নিশ্চয়ই পাশাপাশি অন্য কিছুও
লাশ বাড়ির উঠানেও নিতে দেয়নি পুলিশ
লাশ বাড়ির উঠানেও নিতে দেয়নি পুলিশ
ছেলের জন্য কেউ নতুন জামা আনল না
ছেলের জন্য কেউ নতুন জামা আনল না
সর্বশেষ খবর
লোকে লোকারণ্য কক্সবাজার সৈকত
লোকে লোকারণ্য কক্সবাজার সৈকত

এই মাত্র | পর্যটন

ভোলায় সংঘর্ষে বিএন‌পি নেতা নিহত, আহত ৬
ভোলায় সংঘর্ষে বিএন‌পি নেতা নিহত, আহত ৬

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্রই আর টিকবে না : ফয়েজ আহম্মদ
বাংলাদেশের বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্রই আর টিকবে না : ফয়েজ আহম্মদ

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

হবিগঞ্জে ১২ গ্রামে সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত অর্ধশত
হবিগঞ্জে ১২ গ্রামে সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত অর্ধশত

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৪২ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৪২ ফিলিস্তিনি নিহত

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তথ্য উপদেষ্টার বাবার ওপর হামলায় বিএনপি নেতা এ্যানির দুঃখ প্রকাশ
তথ্য উপদেষ্টার বাবার ওপর হামলায় বিএনপি নেতা এ্যানির দুঃখ প্রকাশ

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা
ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে ঈদ উপলক্ষে ভিন্নধর্মী ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা
ঝিনাইদহে ঈদ উপলক্ষে ভিন্নধর্মী ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে ৬ বছরের শিশু গুলিবিদ্ধ
লক্ষ্মীপুরে ৬ বছরের শিশু গুলিবিদ্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদ্মপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত
পদ্মপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুক্তির একদিন পরই বাড়ল ‘জংলি’র শো
মুক্তির একদিন পরই বাড়ল ‘জংলি’র শো

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

"ব্যাংকিং সেক্টরের সংস্কার দরকার, যা বর্তমান সরকার এককভাবে করতে পারবে না"
"ব্যাংকিং সেক্টরের সংস্কার দরকার, যা বর্তমান সরকার এককভাবে করতে পারবে না"

৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

সংস্কারের নামে নির্বাচনকে দীর্ঘায়িত করার সুযোগ নেই : কাদের গনি চৌধুরী
সংস্কারের নামে নির্বাচনকে দীর্ঘায়িত করার সুযোগ নেই : কাদের গনি চৌধুরী

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যশোরের অভয়নগরে ফুচকা খেয়ে অসুস্থ দেড় শতাধিক
যশোরের অভয়নগরে ফুচকা খেয়ে অসুস্থ দেড় শতাধিক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দক্ষিণ আফ্রিকার দায়িত্ব ছাড়লেন ওয়াল্টার
দক্ষিণ আফ্রিকার দায়িত্ব ছাড়লেন ওয়াল্টার

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজশাহীতে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে আরও একজনের মৃত্যু
রাজশাহীতে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে আরও একজনের মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঈদে কাতার মাতিয়ে গেলেন বাংলাদেশি একঝাঁক তারকা
ঈদে কাতার মাতিয়ে গেলেন বাংলাদেশি একঝাঁক তারকা

৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

জনগণের সাথে সম্পর্ক তৈরি করাই প্রধান কাজ: মির্জা ফখরুল
জনগণের সাথে সম্পর্ক তৈরি করাই প্রধান কাজ: মির্জা ফখরুল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেরপুরে ছাত্রদলের নেতাকর্মীদের মিলনমেলা
শেরপুরে ছাত্রদলের নেতাকর্মীদের মিলনমেলা

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে—এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা?'
'সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে—এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা?'

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনেক ষড়যন্ত্র হয়েছে, এখন আমরা স্বাধীন: রুমন
অনেক ষড়যন্ত্র হয়েছে, এখন আমরা স্বাধীন: রুমন

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোয়ালমারীতে মাটি চাপায় শ্রমিক নিহত
বোয়ালমারীতে মাটি চাপায় শ্রমিক নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পর্যটকের পদচারণায় মুখর কুয়াকাটা
পর্যটকের পদচারণায় মুখর কুয়াকাটা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নদীতে পড়ে গিয়ে নিখোঁজ কলেজছাত্রের লাশ উদ্ধার
নদীতে পড়ে গিয়ে নিখোঁজ কলেজছাত্রের লাশ উদ্ধার

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিকলী জিসি পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের পুনর্মিলনী
নিকলী জিসি পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের পুনর্মিলনী

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেনীতে ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত
ফেনীতে ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মনিকগঞ্জে ঈদ উৎসবে গ্রামীন খেলা অনুষ্ঠিত
মনিকগঞ্জে ঈদ উৎসবে গ্রামীন খেলা অনুষ্ঠিত

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় পুলিশ সদস্য নিহত
সড়ক দুর্ঘটনায় পুলিশ সদস্য নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেল আরোহী দুই কিশোর নিহত
মোটরসাইকেল আরোহী দুই কিশোর নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই গুমের সঙ্গে জড়িতদের বিচারের আওতায় আনা হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ
অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই গুমের সঙ্গে জড়িতদের বিচারের আওতায় আনা হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
আমেরিকা ভুল করলে পারমাণবিক অস্ত্রের দিকে এগিয়ে যাবে ইরান : ড. আলী লারিজানি
আমেরিকা ভুল করলে পারমাণবিক অস্ত্রের দিকে এগিয়ে যাবে ইরান : ড. আলী লারিজানি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ কোন পথে, ভারতীয় গণমাধ্যমকে যা বললেন মাহফুজ আনাম
বাংলাদেশ কোন পথে, ভারতীয় গণমাধ্যমকে যা বললেন মাহফুজ আনাম

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডনে ঈদের নামাজে পলাতক সাবেক মন্ত্রী হাছান মাহমুদ
লন্ডনে ঈদের নামাজে পলাতক সাবেক মন্ত্রী হাছান মাহমুদ

১২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইরানে কি পরমাণু অস্ত্রের যুদ্ধ হবে?
ইরানে কি পরমাণু অস্ত্রের যুদ্ধ হবে?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক কেজি ‘শসার’ দাম ৫৬ হাজার টাকা!
এক কেজি ‘শসার’ দাম ৫৬ হাজার টাকা!

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জুলাই কন্যাদের সম্মানজনক পুরস্কার নিয়ে যা জানাল যুক্তরাষ্ট্র
জুলাই কন্যাদের সম্মানজনক পুরস্কার নিয়ে যা জানাল যুক্তরাষ্ট্র

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে—এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা?'
'সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে—এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা?'

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহ, কালবৈশাখী-ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহ, কালবৈশাখী-ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটিশ তরুণীকে গণধর্ষণের অভিযোগ থেকে ৫ ইসরায়েলিকে খালাস
ব্রিটিশ তরুণীকে গণধর্ষণের অভিযোগ থেকে ৫ ইসরায়েলিকে খালাস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংস্কার সংস্কারের মতো, নির্বাচন নির্বাচনের মতো চলবে: মির্জা ফখরুল
সংস্কার সংস্কারের মতো, নির্বাচন নির্বাচনের মতো চলবে: মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিটিভিতে আজ ঈদের বিশেষ ‘ইত্যাদি’
বিটিভিতে আজ ঈদের বিশেষ ‘ইত্যাদি’

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যারা গুপ্ত রাজনীতি করে তাদের জন্য শুভকামনা নয় : ছাত্রদল সভাপতি
যারা গুপ্ত রাজনীতি করে তাদের জন্য শুভকামনা নয় : ছাত্রদল সভাপতি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় হামলা বন্ধের আহ্বান মুক্তিপ্রাপ্ত ইসরায়েলি জিম্মির
গাজায় হামলা বন্ধের আহ্বান মুক্তিপ্রাপ্ত ইসরায়েলি জিম্মির

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের ‌‘লিবারেশান ডে’র আশঙ্কায় শেয়ারবাজারে কাঁপাকাঁপি
ট্রাম্পের ‌‘লিবারেশান ডে’র আশঙ্কায় শেয়ারবাজারে কাঁপাকাঁপি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে বিধ্বস্ত মিয়ানমারে দ্বিতীয় দফায় ত্রাণ পাঠালো বাংলাদেশ
ভূমিকম্পে বিধ্বস্ত মিয়ানমারে দ্বিতীয় দফায় ত্রাণ পাঠালো বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বিড়ম্বনায় থানায় জিডি করলেন ভোক্তা অধিকারের জব্বার মন্ডল
নতুন বিড়ম্বনায় থানায় জিডি করলেন ভোক্তা অধিকারের জব্বার মন্ডল

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‌‘চিরকালের বন্ধু, কখনও শত্রু নয়’, রাশিয়াকে চীন পররাষ্ট্রমন্ত্রী
‌‘চিরকালের বন্ধু, কখনও শত্রু নয়’, রাশিয়াকে চীন পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে মেগা ভূমিকম্পের শঙ্কা, মারা যেতে পারে ৩ লাখ মানুষ
জাপানে মেগা ভূমিকম্পের শঙ্কা, মারা যেতে পারে ৩ লাখ মানুষ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থছাড়ের শর্ত পর্যালোচনায় ঢাকায় আসছে আইএমএফের দল
অর্থছাড়ের শর্ত পর্যালোচনায় ঢাকায় আসছে আইএমএফের দল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনের সামরিক মহড়া শুরু, তাইওয়ান প্রেসিডেন্টকে ‘পরজীবী’ আখ্যা
চীনের সামরিক মহড়া শুরু, তাইওয়ান প্রেসিডেন্টকে ‘পরজীবী’ আখ্যা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘূর্ণিঝড়সহ এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহের আভাস
ঘূর্ণিঝড়সহ এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহের আভাস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবাই মিলে ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে হবে : বেগম খালেদা জিয়া
সবাই মিলে ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে হবে : বেগম খালেদা জিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা
ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঈদের ছুটিতে ফাঁকা ঢাকা, সড়কে নেই চিরচেনা যানজট
ঈদের ছুটিতে ফাঁকা ঢাকা, সড়কে নেই চিরচেনা যানজট

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টেলিফোন শিল্প সংস্থাকে হাইটেক পার্কে রূপান্তরের উদ্যোগ
টেলিফোন শিল্প সংস্থাকে হাইটেক পার্কে রূপান্তরের উদ্যোগ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঈদের ছুটি কাটিয়ে মেট্রোরেল ও আন্তঃনগর ট্রেন চলাচল শুরু
ঈদের ছুটি কাটিয়ে মেট্রোরেল ও আন্তঃনগর ট্রেন চলাচল শুরু

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই গুমের সঙ্গে জড়িতদের বিচারের আওতায় আনা হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ
অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই গুমের সঙ্গে জড়িতদের বিচারের আওতায় আনা হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিয়ানমারে ভূমিকম্পে মৃতের সংখ্যা ২৭০০ ছাড়াল
মিয়ানমারে ভূমিকম্পে মৃতের সংখ্যা ২৭০০ ছাড়াল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদের ছুটিতে পর্যটক আসতে শুরু করেছে কক্সবাজারে
ঈদের ছুটিতে পর্যটক আসতে শুরু করেছে কক্সবাজারে

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি অর্থমন্ত্রী বেজালেল স্মোট্রিচের পদত্যাগ
ইসরায়েলি অর্থমন্ত্রী বেজালেল স্মোট্রিচের পদত্যাগ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক