শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৮ মার্চ, ২০২৫

সংস্কারের ১০ বিষয়ে ইসির আপত্তি

গোলাম রাব্বানী
প্রিন্ট ভার্সন
সংস্কারের ১০ বিষয়ে ইসির আপত্তি

নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের ১০টি সুপারিশের বিষয়ে ভিন্নমত পোষণ করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। জাতীয় ঐকমত্য কমিশনকে চিঠি দিয়ে ১০ বিষয়ে ৫৭টি মতামত ও চারটি পর্যবেক্ষণ তুলে ধরেছে ইসি। নির্বাচন কমিশন মনে করে, এসব সুপারিশ বাস্তবায়িত হলে ইসির স্বাধীনতা খর্ব হবে। আবার অনেক সুপারিশকে অপ্রয়োজনীয় ও অযৌক্তিক বলে মত দিয়েছে কমিশন।

গতকাল জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজকে পাঠানো চিঠি থেকে জানা গেছে, নির্বাচন কমিশন ১০টি বিষয়ে ভিন্নমত পোষণ করেছে। এর মধ্যে রয়েছে- নির্বাচন কমিশনের দায়িত্ব; ইসির দায়বদ্ধতা; তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা; সংসদীয় এলাকার সীমানা নির্ধারণ; আঞ্চলিক নির্বাচনি এলাকার সীমানা নির্ধারণ পদ্ধতি; জাতীয় পরিচয়পত্র ও ভোটার তালিকা; প্রার্থীদের যোগ্যতা-অযোগ্যতা; মনোনয়নপ্রত্র; জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচন; ইসির আর্থিক স্বাধীনতা ও ইসির সংঘটিত অপরাধ; আরপিও বিভিন্ন সংশোধনের বিষয় রয়েছে।

নির্বাচন কমিশনের দায়িত্বসংক্রান্ত সংস্কার কমিশনের সুপারিশ জাতীয় নির্বাচন শেষ হওয়ার ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে, ফলাফল গেজেটে প্রকাশের আগে, নির্বাচন কমিশন কর্তৃক নির্বাচনের সুষ্ঠুতা, বিশ্বাসযোগ্যতা এবং গ্রহণযোগ্যতা সম্পর্কে সার্টিফাই করে তা গণবিজ্ঞপ্তি আকারে প্রকাশের বিধান করা। এ বিষয়ে ভিন্নমত পোষণ করে ইসি এ বিষয়কে অপ্রয়োজনীয় ঘোষণা বলে চিঠিতে স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছে। বলা হয়েছে, কমিশন সন্তুষ্টু হয়েই গেজেট প্রকাশ করে।

নির্বাচনের সুষ্ঠুতা, বিশ্বাসযোগ্যতা এবং গ্রহণযোগ্যতা সম্পর্কিত নির্বাচন কমিশনের ঘোষণায় নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী কোনো রাজনৈতিক দল সংক্ষুব্ধ হলে সেই দলের পক্ষ থেকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে জাতীয় সাংবিধানিক কাউন্সিল বা সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগে অভিযোগ করার সুযোগ সৃষ্টির বিধান করা। কমিশন/আদালত কর্তৃক সর্বোচ্চ ৭ কার্যদিবসের মধ্যে ওই অভিযোগ নিষ্পত্তি করার বিধান করা। এই সুপারিশের বিষয়ে ইসি বলেছে, এই বিধান করা হলে নির্বাচনকে প্রশ্নবিদ্ধ করার সুযোগ সৃষ্টি হবে।

নির্বাচন কমিশনের আইনি, আর্থিক ও প্রশাসনিক প্রস্তাব কোনো মন্ত্রণালয়ের পরিবর্তে সংসদের প্রস্তাবিত উচ্চকক্ষের (যদি না হয়, তাহলে বিদ্যমান সংসদের অনুরূপ) স্পিকারের নেতৃত্বে একটি সর্বদলীয় সংসদীয় কমিটির নিকট উপস্থাপনের বিধান করা। (সংসদীয় কমিটি নির্বাচন কশিমনের সঙ্গে আলোচনার ভিত্তিতে প্রস্তাবগুলো সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য প্রেরণ করবে।) এই সুপারিশের বিষয়ে ইসি বলেছে, (১) এটি সংসদীয় কমিটির কাজ নয়; এটি একটি নির্বাহী কাজ। (২) এতে করে উদ্দেশ্যমূলক প্রভাব বাড়ার সুযোগ সৃষ্টি হবে। (৩) কাজের ধাপ এবং সময় বাড়বে বৈ কমবে না। (৪) সংবিধানের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে রাষ্ট্রপতির সচিবালয়ের মাধ্যমে প্রক্রিয়া করা যেতে পারে।

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থার মেয়াদ চার মাস নির্ধারিত করে এ মেয়াদকালে জাতীয় ও স্থানীয় সরকারের সব নির্বাচন সম্পন্ন করা-সংক্রান্ত সুপারিশের বিষয়ে ইসি বলেছে, এত কম সময়ে সব নির্বাচন অনুষ্ঠান সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করা সম্ভবপর হবে না বলে ইসি মনে করে। অতীতের অভিজ্ঞতায় ধাপে ধাপে স্থানীয় সরকারের সব নির্বাচন সম্পন্ন করতে গড়ে প্রায় ১ (এক) বছর সময় লেগেছে।

ভবিষ্যতে সীমানা নির্ধারণের জন্য একটি আলাদা স্বাধীন সীমানা নির্ধারণ কমিশন গঠন করা-সংক্রান্ত সুপারিশের বিষয়ে ইসি বলেছে, (১) এটি নির্বাচন কমিশনের অন্যতম সাংবিধানিক দায়িত্ব; এটি সরিয়ে নিলে কমিশনের সাংবিধানিক ক্ষমতা খর্ব করা হবে। (২) নির্বাচন কমিশন নিজেই স্বাধীন সত্তা। (৩) নির্বাচন কমিশন দীর্ঘ সাড়ে পাঁচ দশকে অভিজ্ঞতা, দক্ষতা এবং প্রাতিষ্ঠানিক মেমোরি অর্জন করেছে।

(৪) সীমানা নির্ধারণে বহুবিধ বিষয় বিবেচনায় নিতে হয় এবং গণশুনানি করতে হয়। এ কাজে নির্বাচন কমিশনই যৌক্তিক এবং সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ। (৫) অযথা সময়ক্ষেপণ হবে এবং জটিলতা তৈরি করবে। জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচনের আয়োজন করা-সংক্রান্ত সুপারিশের বিষয়ে ইসি বলেছে, জাতীয় নির্বাচন বিলম্বিত হবে।

এদিকে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজকে চিঠি পাঠানোর বিষয়ে ইসি সচিবালয়ের সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ বলেন, নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের ৯-১০টি সুপারিশের বিষয়ে ভিন্নমত জানিয়ে ঐকমত্য কমিশনের কাছে চিঠি দেওয়া হয়েছে। সংস্কার কমিশনের সুপারিশে সংসদীয় আসনের সীমানা নির্ধারণে একটি স্বতন্ত্র কমিশন করার কথা বলা হয়েছে। নির্বাচন কমিশন বলেছে, এটির প্রয়োজন নেই। সংস্কার কমিশনের সুপারিশে সংসদীয় আসনের সীমানা নির্ধারণে একটি স্বতন্ত্র কমিশন করার কথা বলা হয়েছে। নির্বাচন কমিশন বলেছে, এর প্রয়োজন নেই। সংস্কার কমিশনের সুপারিশে আসন সীমানা পুনর্নির্ধারণের যে ফর্মুলার কথা বলা হয়েছে, সেটি হলে শহর অঞ্চলে আসন বেড়ে যাবে, বলেন আখতার আহমেদ। ইসি মনে করে, ভোটার সংখ্যা এবং আঞ্চলিক অখণ্ডতা বিবেচনা করে সংসদীয় আসনের সীমানা পুনর্নির্ধারণ করা উচিত। ইসি সচিব বলেন, ভোটের পর ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে সার্টিফাই করার বিষয়ে একটি সুপারিশ করা হয়েছে, যেখানে বলা হবে সুষ্ঠুভাবে নির্বাচন হয়েছে। নির্বাচন কমিশন মনে করে, এর প্রয়োজন নেই। কারণ ফলাফলের যে গেজেট প্রকাশিত হয়, সেটাই সার্টিফিকেশন। নির্বাচন কমিশনের দায়বদ্ধতা ও নির্বাচন কমিশনারদের শাস্তির বিষয়ে সংস্কার কমিশন যে সুপারিশ করেছে, তাতেও ভিন্ন মত রয়েছে।

ইসি সচিব বলেন, রিটার্নিং অফিসার সন্তুষ্ট হয়েই ফলাফল ঘোষণা করেন। ভোটের পর তদন্ত করে দোষী প্রমাণিত হলে কমিশনারদের শাস্তির সুপারিশ করেছে সংস্কার কমিশন। এ বিষয়ে নির্বাচন কমিশনের আপত্তি তুলে ধরে আখতার আহমেদ বলেন, এজন্য একটি ব্যবস্থা এখনই রয়েছে, সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিল আছে। যদি নির্বাচন শেষ হওয়ার পাঁচ বছর ১০ বছর পর নির্বাচন কমিশনারদের আদালতে দৌড়াতে হয়, সেটি কি যৌক্তিক হবে? নির্বাচনে জয়ী হবেন একজন, বাকিরা সংক্ষুব্ধ হয়ে যে কোনো অভিযোগই করতে পারেন। এ ছাড়া জাতীয় পরিচয়পত্র সেবা নির্বাচন কমিশনের কাছে থাকা উচিত বলেও কমিশন মত দিয়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
বাংলাদেশ আমিরাত প্রথম টি-২০ আজ
বাংলাদেশ আমিরাত প্রথম টি-২০ আজ
বোতল ছুড়ে মারা শিক্ষার্থীকে দাওয়াত তথ্য উপদেষ্টার
বোতল ছুড়ে মারা শিক্ষার্থীকে দাওয়াত তথ্য উপদেষ্টার
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতির মেয়াদ দুই দিন বাড়ল
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতির মেয়াদ দুই দিন বাড়ল
সাত কলেজের শিক্ষার্থীরা আবার রাজপথে নামছেন
সাত কলেজের শিক্ষার্থীরা আবার রাজপথে নামছেন
আওয়ামী লীগের প্রধান কার্যালয় জুলাই যোদ্ধাদের দখলে
আওয়ামী লীগের প্রধান কার্যালয় জুলাই যোদ্ধাদের দখলে
এনসিপি-জামায়াতের দূরত্ব বাড়ছে
এনসিপি-জামায়াতের দূরত্ব বাড়ছে
হাসিনার ক্ষমতাচ্যুতির ৯ মাস পার হলেও বড় পরিবর্তন হচ্ছে না
হাসিনার ক্ষমতাচ্যুতির ৯ মাস পার হলেও বড় পরিবর্তন হচ্ছে না
বাংলাদেশি কর্মী নেবে মালয়েশিয়া
বাংলাদেশি কর্মী নেবে মালয়েশিয়া
২০ হাজার কোটি ডলারের চুক্তি ট্রাম্পের
২০ হাজার কোটি ডলারের চুক্তি ট্রাম্পের
করিডরের সিদ্ধান্ত নেবে নির্বাচিত সরকার
করিডরের সিদ্ধান্ত নেবে নির্বাচিত সরকার
নারী-পুরুষের সমান সুযোগ নিশ্চিতে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
নারী-পুরুষের সমান সুযোগ নিশ্চিতে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
দেশের বিরুদ্ধে গভীর ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে
দেশের বিরুদ্ধে গভীর ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে
সর্বশেষ খবর
ইউক্রেন-রাশিয়া শীর্ষ সম্মেলন যুদ্ধ অবসানে ‘অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ’: এরদোগান
ইউক্রেন-রাশিয়া শীর্ষ সম্মেলন যুদ্ধ অবসানে ‘অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ’: এরদোগান

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় মেয়েকে উত্যক্তের প্রতিবাদকারী মা-বাবা নিরাপত্তাহীনতায়
বগুড়ায় মেয়েকে উত্যক্তের প্রতিবাদকারী মা-বাবা নিরাপত্তাহীনতায়

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আমি ছাড়াও সেই আইনজীবীর হাতে অনেকেই যৌন হেনস্থার শিকার: নিমরিত
আমি ছাড়াও সেই আইনজীবীর হাতে অনেকেই যৌন হেনস্থার শিকার: নিমরিত

৮ মিনিট আগে | শোবিজ

গড়াই নদী তীরের মাটি কাটায় জরিমানা
গড়াই নদী তীরের মাটি কাটায় জরিমানা

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিরোজপুরে চিংড়ির রেণু পোনা জব্দ
পিরোজপুরে চিংড়ির রেণু পোনা জব্দ

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ার আদমদীঘিতে নবাগত ইউএনওর সাথে মতবিনিময় সভা
বগুড়ার আদমদীঘিতে নবাগত ইউএনওর সাথে মতবিনিময় সভা

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় গণহত্যা বন্ধে ইসরায়েলের ওপর চাপ সৃষ্টির আহ্বান স্পেনের প্রধানমন্ত্রীর
গাজায় গণহত্যা বন্ধে ইসরায়েলের ওপর চাপ সৃষ্টির আহ্বান স্পেনের প্রধানমন্ত্রীর

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মতিঝিলে বাণিজ্যিক ভবনে আগুন
মতিঝিলে বাণিজ্যিক ভবনে আগুন

২৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

নাশকতা ও বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি সৃষ্টির অভিযোগে বরখাস্ত সেনাসদস্য নাইমুল গ্রেফতার
নাশকতা ও বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি সৃষ্টির অভিযোগে বরখাস্ত সেনাসদস্য নাইমুল গ্রেফতার

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত
বগুড়ায় প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইউটিউবের বিজ্ঞাপন এবার আরও বেশি মনোযোগ ও অভিজ্ঞতা নষ্ট করবে
ইউটিউবের বিজ্ঞাপন এবার আরও বেশি মনোযোগ ও অভিজ্ঞতা নষ্ট করবে

৪৭ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

নারায়ণগঞ্জে মাদক মামলায় যুবকের কারাদণ্ড
নারায়ণগঞ্জে মাদক মামলায় যুবকের কারাদণ্ড

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৩ বছর পর লিগ শিরোপার স্বাদ পেল মোহামেডান
২৩ বছর পর লিগ শিরোপার স্বাদ পেল মোহামেডান

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রবিবারের মধ্যে প্রজ্ঞাপন না হলে সোমবার থেকে আন্দোলনে যাবে সাত কলেজ
রবিবারের মধ্যে প্রজ্ঞাপন না হলে সোমবার থেকে আন্দোলনে যাবে সাত কলেজ

৫৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় চোলাই মদসহ আটক ১
বগুড়ায় চোলাই মদসহ আটক ১

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কালিহাতীতে নারীর হাত-পা বাঁধা মরদেহ উদ্ধার
কালিহাতীতে নারীর হাত-পা বাঁধা মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৭৯
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৭৯

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

মুন্সিগঞ্জে ভূমি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক প্রশিক্ষণ
মুন্সিগঞ্জে ভূমি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাক-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে যুবক নিহত
ট্রাক-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে যুবক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় যুবকের মৃত্যু
সড়ক দুর্ঘটনায় যুবকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিসিবিতে ফের দুদকের অভিযান
বিসিবিতে ফের দুদকের অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর কয়েক জায়গায় সভা-সমাবেশে নিষেধাজ্ঞা
রাজধানীর কয়েক জায়গায় সভা-সমাবেশে নিষেধাজ্ঞা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাসারে ‘মাইজপাড়া’ খাল উদ্ধারে উপজেলা প্রশাসন
ডাসারে ‘মাইজপাড়া’ খাল উদ্ধারে উপজেলা প্রশাসন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুলাউড়ায় দুর্নীতিবিরোধী বিতর্ক প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণ
কুলাউড়ায় দুর্নীতিবিরোধী বিতর্ক প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বিশ্ব উচ্চ রক্তচাপ দিবসে দিনাজপুরে র‌্যালি ও সেমিনার
বিশ্ব উচ্চ রক্তচাপ দিবসে দিনাজপুরে র‌্যালি ও সেমিনার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেরাদিয়ায় পশুর হাট বসাতে দেওয়া হবে না: বনশ্রী সমমনা পরিষদ
মেরাদিয়ায় পশুর হাট বসাতে দেওয়া হবে না: বনশ্রী সমমনা পরিষদ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চালককে অজ্ঞান করে ইজিবাইক ছিনতাই
চালককে অজ্ঞান করে ইজিবাইক ছিনতাই

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভুট্টা ঘরে তুলতে ব্যস্ত তিস্তা চরের কৃষকরা
ভুট্টা ঘরে তুলতে ব্যস্ত তিস্তা চরের কৃষকরা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শিশু আছিয়া ধর্ষণ ও হত্যা মামলায় প্রধান আসামি হিটু শেখের মৃত্যুদ্ণ্ড
শিশু আছিয়া ধর্ষণ ও হত্যা মামলায় প্রধান আসামি হিটু শেখের মৃত্যুদ্ণ্ড

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপি-জামায়াতের দূরত্ব বাড়ছে
এনসিপি-জামায়াতের দূরত্ব বাড়ছে

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১০ লাখ গাজাবাসীকে স্থায়ীভাবে লিবিয়ায় স্থানান্তরের পরিকল্পনা আমেরিকার
১০ লাখ গাজাবাসীকে স্থায়ীভাবে লিবিয়ায় স্থানান্তরের পরিকল্পনা আমেরিকার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ফারাক্কা বাঁধ প্রকল্পের ওপর সামরিক মহড়া দিল ভারত
এবার ফারাক্কা বাঁধ প্রকল্পের ওপর সামরিক মহড়া দিল ভারত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আত্মসমর্পণের পর স্ত্রীসহ কারাগারে মিল্টন সমাদ্দার
আত্মসমর্পণের পর স্ত্রীসহ কারাগারে মিল্টন সমাদ্দার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি জেবুন্নেসা আফরোজ গ্রেফতার
সাবেক এমপি জেবুন্নেসা আফরোজ গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীকে হত্যার পর ৯৯৯-এ কল করে লাশ নিয়ে যেতে বলা সেই যুবক গ্রেফতার
স্ত্রীকে হত্যার পর ৯৯৯-এ কল করে লাশ নিয়ে যেতে বলা সেই যুবক গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজার রসাতলে বিনিয়োগ তলানিতে
পুঁজিবাজার রসাতলে বিনিয়োগ তলানিতে

১২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ভারত-পাকিস্তানের মাঝে রয়েছে বিশ্বের সবচেয়ে বিপজ্জনক সীমান্তের একটি
ভারত-পাকিস্তানের মাঝে রয়েছে বিশ্বের সবচেয়ে বিপজ্জনক সীমান্তের একটি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বাগত জানাতে মেলোনিকে দেখে হাঁটু গেড়ে বসলেন আলবেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী
স্বাগত জানাতে মেলোনিকে দেখে হাঁটু গেড়ে বসলেন আলবেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে কেবল ট্রেলার দেখানো হয়েছে, রাজনাথের হুঁশিয়ারি
পাকিস্তানকে কেবল ট্রেলার দেখানো হয়েছে, রাজনাথের হুঁশিয়ারি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ খোলা থাকবে সরকারি অফিস
আজ খোলা থাকবে সরকারি অফিস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায়ে অসন্তুষ্ট আছিয়ার মা
রায়ে অসন্তুষ্ট আছিয়ার মা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিএসএলে যোগ দিলেন সাকিব
পিএসএলে যোগ দিলেন সাকিব

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কবরস্থানের সভাপতি পদে নির্বাচন, লড়বেন দুই বিএনপি নেতা
কবরস্থানের সভাপতি পদে নির্বাচন, লড়বেন দুই বিএনপি নেতা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইপিএল: মুস্তাফিজকে দলে নিয়েও বড় বিপদে দিল্লি
আইপিএল: মুস্তাফিজকে দলে নিয়েও বড় বিপদে দিল্লি

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আফ্রিকায় বন্ধু খুঁজছে মধ্যপ্রাচ্যে ‘নিঃসঙ্গ’ ইরান
আফ্রিকায় বন্ধু খুঁজছে মধ্যপ্রাচ্যে ‘নিঃসঙ্গ’ ইরান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের কাছে স্পর্শকাতর তথ্যপাচারের অভিযোগে ভারতে শিক্ষার্থী গ্রেফতার
পাকিস্তানের কাছে স্পর্শকাতর তথ্যপাচারের অভিযোগে ভারতে শিক্ষার্থী গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গৃহবধূর গরু নিয়ে যাওয়া সেই স্বেচ্ছাসেবক নেতা বহিষ্কার
গৃহবধূর গরু নিয়ে যাওয়া সেই স্বেচ্ছাসেবক নেতা বহিষ্কার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবারও বাংলাদেশ দলে ডাক পেলেন ফাহমিদুল
আবারও বাংলাদেশ দলে ডাক পেলেন ফাহমিদুল

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের দাবি মানল সরকার
শিক্ষার্থীদের দাবি মানল সরকার

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৯ বছর পর আবারও একসঙ্গে শাহরুখ-রানি!
১৯ বছর পর আবারও একসঙ্গে শাহরুখ-রানি!

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দুপুরের মধ্যে ঝড়ের পূর্বাভাস
দুপুরের মধ্যে ঝড়ের পূর্বাভাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাইবান্ধায় হ্যাকারের বাড়িতে অভিযান, বিপুল পরিমাণ সরঞ্জাম জব্দ
গাইবান্ধায় হ্যাকারের বাড়িতে অভিযান, বিপুল পরিমাণ সরঞ্জাম জব্দ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিয়ের পরও একাধিক নারীর সঙ্গে অনলাইন ডেট করতেন অভিজিৎ
বিয়ের পরও একাধিক নারীর সঙ্গে অনলাইন ডেট করতেন অভিজিৎ

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

১০০০ করে বন্দি বিনিময়ে রাজি রাশিয়া-ইউক্রেন
১০০০ করে বন্দি বিনিময়ে রাজি রাশিয়া-ইউক্রেন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব‌কেয়া বেতনের দাবি‌তে টঙ্গী‌তে মহাসড়ক অ‌বরোধ
ব‌কেয়া বেতনের দাবি‌তে টঙ্গী‌তে মহাসড়ক অ‌বরোধ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জরুরি নির্দেশনা মাউশির
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জরুরি নির্দেশনা মাউশির

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিয়ের রাতে স্বামীর টাকা-স্বর্ণালংকার নিয়ে পালালেন নববধূ
বিয়ের রাতে স্বামীর টাকা-স্বর্ণালংকার নিয়ে পালালেন নববধূ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিয়ের আট দিনের মাথায় স্বামীকে হত্যার অভিযোগ স্ত্রীর বিরুদ্ধে
বিয়ের আট দিনের মাথায় স্বামীকে হত্যার অভিযোগ স্ত্রীর বিরুদ্ধে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কমতে শুরু করেছে ইলিশের দাম
কমতে শুরু করেছে ইলিশের দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষার্থীদের দাবি মানল সরকার
শিক্ষার্থীদের দাবি মানল সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাগ্য ফেরে না, ফিরিয়ে দেয় পরিবার
ভাগ্য ফেরে না, ফিরিয়ে দেয় পরিবার

পেছনের পৃষ্ঠা

কোন দিকে যাচ্ছে রাজনীতি
কোন দিকে যাচ্ছে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছোটপর্দার নায়িকারা
ছোটপর্দার নায়িকারা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হারিয়ে যাচ্ছে ঔষধি গুল্ম বিষকাঁটালি
হারিয়ে যাচ্ছে ঔষধি গুল্ম বিষকাঁটালি

পেছনের পৃষ্ঠা

৮ কিমি নির্মাণে আট বছর পার
৮ কিমি নির্মাণে আট বছর পার

নগর জীবন

আওয়ামী লীগের প্রধান কার্যালয় জুলাই যোদ্ধাদের দখলে
আওয়ামী লীগের প্রধান কার্যালয় জুলাই যোদ্ধাদের দখলে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের বিরুদ্ধে গভীর ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে
দেশের বিরুদ্ধে গভীর ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শিক্ষার্থীর ভিড়
আইসিসিবিতে শিক্ষার্থীর ভিড়

পেছনের পৃষ্ঠা

এক দশকে কোরবানি পশুর চাহিদা বেড়েছে ৭৯ শতাংশ
এক দশকে কোরবানি পশুর চাহিদা বেড়েছে ৭৯ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুরে ঘুরে গাছ লাগান দুই বন্ধু
ঘুরে ঘুরে গাছ লাগান দুই বন্ধু

শনিবারের সকাল

বোতল ছুড়ে মারা শিক্ষার্থীকে দাওয়াত তথ্য উপদেষ্টার
বোতল ছুড়ে মারা শিক্ষার্থীকে দাওয়াত তথ্য উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

পর্যবেক্ষকের ভূমিকায় বিনিয়োগকারীরা
পর্যবেক্ষকের ভূমিকায় বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

সবজিতে স্বস্তি, গরুর মাংসের দাম চড়া
সবজিতে স্বস্তি, গরুর মাংসের দাম চড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

ভুয়া সনদে জুলাই বিপ্লবের অনুদান তদন্ত কমিটি গঠিত
ভুয়া সনদে জুলাই বিপ্লবের অনুদান তদন্ত কমিটি গঠিত

নগর জীবন

নারী-পুরুষের সমান সুযোগ নিশ্চিতে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
নারী-পুরুষের সমান সুযোগ নিশ্চিতে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেয়েছে গোপালগঞ্জের ব্রোঞ্জের গয়না
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেয়েছে গোপালগঞ্জের ব্রোঞ্জের গয়না

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পী খুঁজছেন অমিত-সানী...
শিল্পী খুঁজছেন অমিত-সানী...

শোবিজ

এবার বলিউডে দর্শনা
এবার বলিউডে দর্শনা

শোবিজ

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র পরিচালক - নারায়ণ ঘোষ মিতা
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র পরিচালক - নারায়ণ ঘোষ মিতা

শোবিজ

পদ্মার দুই ইলিশের দাম ১৪ হাজার টাকা
পদ্মার দুই ইলিশের দাম ১৪ হাজার টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

নীপা-শিবলীর সার্থকতা
নীপা-শিবলীর সার্থকতা

শোবিজ

লিটনের নেতৃত্বে নামছে নতুন বাংলাদেশ
লিটনের নেতৃত্বে নামছে নতুন বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

কানে নিষিদ্ধ অভিনেতা
কানে নিষিদ্ধ অভিনেতা

শোবিজ

ফাইনালে যুবারা
ফাইনালে যুবারা

মাঠে ময়দানে

ফের স্পেনসেরা বার্সেলোনা
ফের স্পেনসেরা বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

তৃতীয় দিন শেষে এগিয়ে কিউইরা
তৃতীয় দিন শেষে এগিয়ে কিউইরা

মাঠে ময়দানে

সিরিজ জয় ইমার্জিং দলের
সিরিজ জয় ইমার্জিং দলের

মাঠে ময়দানে