শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ০২:০২, মঙ্গলবার, ১৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

বিশ্বে বাংলাদেশকে নতুন মর্যাদা দিলেন ড. ইউনূস

বাংলাদেশের কথা এখন বিশ্ব শুনছে। বাংলাদেশ এখন বিশ্বের আগ্রহের কেন্দ্রবিন্দু
বিশেষ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
বিশ্বে বাংলাদেশকে নতুন মর্যাদা দিলেন ড. ইউনূস

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সবচেয়ে আস্থাভাজন, বিশ্বের সবচেয়ে ধনীদের একজন ইলন মাস্ক। তিনি এখন যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষতাবিষয়ক মন্ত্রী। বিশ্বের অন্যতম প্রভাবশালী ব্যক্তি। বিশ্বের যে কোনো সরকারপ্রধান তাঁর সঙ্গে কথা বলার জন্য প্রাণান্ত চেষ্টা করেন। তাঁর সাক্ষাৎ পাওয়াটাই এক বিরাট সৌভাগ্যের বিষয়। অথচ সেই ইলন মাস্কই ফোন করলেন বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে। তাঁদের মধ্যে কথা হলো হৃদ্যতাপূর্ণ পরিবেশে। প্রধান উপদেষ্টা ইলন মাস্ককে বাংলাদেশে সাদরে আমন্ত্রণ জানালেন। এই ছোট উদাহরণ বলে দেয় বাংলাদেশের বদলে যাওয়া কূটনীতির কথা। বিদেশে বদলে যাওয়া বাংলাদেশের গল্প।

সাত মাসেরও কম সময় ধরে দায়িত্ব গ্রহণ করেছেন শান্তিতে নোবেলজয়ী বিশ্বনেতা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। তাঁর নেতৃত্বে বাংলাদেশ কেবল ঘুরেই দাঁড়ায়নি, বরং বাংলাদেশ এক নতুন মর্যাদার আসনে আসীন হয়েছে বিশ্বে। একটা সময় ছিল যখন বাংলাদেশের সরকার এবং রাষ্ট্রপ্রধানরা বিদেশে কোনো দাওয়াত পেতে লবিং করতেন। বিদেশে কোনো অনুষ্ঠানে যোগ দিলে অপাঙ্ক্তেয় হয়ে পড়ে থাকতেন। তাঁদের প্রায় ক্ষেত্রেই খুব কম গুরুত্ব দেওয়া হতো বা গুরুত্বহীন করে রাখা হতো। বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা একটা দ্বিপক্ষীয় বৈঠক বা সাইডলাইনে বৈঠকের জন্য গলদঘর্ম হতেন, কিন্তু তারপরও খুব একটা বড় ধরনের সাফল্য আসত না, বরং হঠাৎ করে পথে দেখা হলে বা চায়ের দাওয়াতে নিমন্ত্রণ পেয়ে একটি ছবি তুলে সেটিকে ব্যাপক প্রচারণা করা হতো। এটাকে নিয়ে রাজনীতির মাঠে ফায়দা হাসিলের চেষ্টা করত। সেরকম একটি অবস্থার সঙ্গে আমরা পরিচিত দীর্ঘদিন। কিন্তু সেই পরিস্থিতি মাত্র ছয় মাসের মধ্যে পাল্টে দিয়েছেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস। তিনি দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকে তাঁর ব্যক্তিত্ব, বিশ্বে তাঁর প্রভাব এবং সুনামের কারণে যেমন তিনি সমস্ত রাষ্ট্রনায়ক এবং বিশ্বনেতার আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হয়েছেন, তেমনি ড. মুহাম্মদ ইউনূস বাংলাদেশকে নিয়ে গেছেন অন্য উচ্চতায়। এখন বাংলাদেশের কূটনীতিকদের দেনদরবার করতে হয় না, অনুরোধ করতে হয় না সরকারপ্রধানের সঙ্গে একটা সাক্ষাৎকারের ব্যবস্থা করার জন্য। বরং বিভিন্ন দেশ বাংলাদেশকে অনুরোধ করে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সামান্য একটা সাক্ষাৎকারের জন্য। শুধু তাই নয়, বাংলাদেশের কথা এখন বিশ্ব শুনছে। বাংলাদেশ এখন বিশ্বের আগ্রহের কেন্দ্রবিন্দু। সর্বশেষ ড. ইউনূসের ওয়ার্ল্ড গভর্নমেন্ট সামিটে অংশগ্রহণের কথাই ধরা যাক না কেন। সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাইয়ে অনুষ্ঠিত এ সম্মেলনে মাত্র দুই দিনের জন্য গিয়েছিলেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস। অথচ এই দুই দিনেই এমন সব ব্যক্তিত্বরা তাঁর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন, যাতে প্রকারান্তে আসলে বাংলাদেশেরই মর্যাদা বৃদ্ধি পেয়েছে। এ সময় ড. মুহাম্মদ ইউনূস এক প্লেনারি সেশনে বক্তব্য রাখেন। এ ধরনের প্লেনারি সেশনে আমন্ত্রণ পাওয়াটাও একটা বড় ধরনের মর্যাদার ব্যাপার। তার চেয়েও বড় বিষয় হলো যে এ সেশনটি পরিচালনা করেন সিএনএনের প্রখ্যাত সাংবাদিক বেকি অ্যান্ডারসন। যিনি এই পৃথিবীর অন্যতম প্রভাবশালী সাংবাদিক হিসেবে পরিচিত। বাংলাদেশের জন্য এ ধরনের একটি প্লেনারি সেশনে যোগ দেওয়া আগে ছিল অবিশ্বাস্য এবং অসম্ভব বিষয়। কিন্তু ড. মুহাম্মদ ইউনূসের আন্তর্জাতিক সুনাম এবং অর্জনের জন্য এটি এখন স্বাভাবিক বিষয়ে পরিণত হয়েছে। দায়িত্ব গ্রহণের পর বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ সম্মেলনে যোগ দিতে গিয়েছিলেন এবং সবগুলোতেই তিনি আলো ছড়িয়েছেন। তাঁর উপস্থিতি এবং প্রভাব যেমন বিশ্ব নেতৃত্বকে পুলকিত করেছে, ঠিক তেমনিভাবে বাংলাদেশও হয়েছে গৌরবান্বিত। গত বছরের সেপ্টেম্বরে তিনি জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের ৭৯তম অধিবেশনে যোগ দিয়েছিলেন। এটি ছিল প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে তাঁর প্রথম বিদেশ সফর। আর এ সফরে তিনি অতীতের সমস্ত রীতিনীতি-পদ্ধতি পাল্টে ফেলেন। ছোট্ট একটি দল নিয়ে তিনি বিদেশ সফরে যান। আমাদের সরকারপ্রধানদের বিদেশ সফরের অতীত অভিজ্ঞতা অত্যন্ত তিক্ত। জনগণের ট্যাক্সের টাকা অপচয় করে শত শত মানুষকে সফরসঙ্গী করা হতো এবং এসব সফরসঙ্গীদের কার্যত সেখানে কোনো কাজই ছিল না। জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে একটি ভাষণের জন্য দিনের পর দিন আমাদের সরকারপ্রধানরা অপেক্ষা করতেন। রাষ্ট্রীয় সম্পদের অপচয় হতো। কিন্তু ড. মুহাম্মদ ইউনূস তাঁর সংক্ষিপ্ত সফরে আলো ছড়িয়েছেন সর্বত্র। মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন থেকে শুরু করে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ দেশের নেতাদের সঙ্গে এবং বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থার প্রধানদের সঙ্গে তিনি বাংলাদেশ নিয়ে কথা বলেছেন। নতুন বাংলাদেশ গড়ার জন্য সহযোগিতা চেয়েছেন এবং নতুন বাংলাদেশকে একটি ভিন্ন আলোকে ভিন্ন প্রেক্ষাপটে উপস্থাপন করেছেন। গত বছরের নভেম্বরে ড. মুহাম্মদ ইউনূস জাতিসংঘের জলবায়ু পরিবর্তন সম্মেলনে যোগদান করেন। ১১ থেকে ২২ নভেম্বর পর্যন্ত এ সম্মেলনটি অনুষ্ঠিত হয়। আমরা সবাই জানি যে, বাংলাদেশ সবচেয়ে বেশি জলবায়ু ঝুঁকিতে থাকা একটি দেশ। আর এ সফরে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন শূন্য তত্ত্ব বা থ্রি জিরো তত্ত্ব নিয়ে ব্যাপক আলোচনা হয়েছে। যে কদিন এ সম্মেলনে ড. মুহাম্মদ ইউনূস ছিলেন, তিনি ছিলেন সম্মেলনের মধ্যমণি। অতীতে কোনো সরকারপ্রধান এভাবে একটি আন্তর্জাতিক সম্মেলনের আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে ছিলেন না। সবচেয়ে বড় কথা হলো- ড. মুহাম্মদ ইউনূস এ জলবায়ু পরিবর্তনবিষয়ক সম্মেলনে যোগ দিয়ে বিশ্বকে পথ দেখিয়েছেন। অতীতে এ ধরনের সম্মেলনগুলোতে গিয়ে আমরা শুধু সাহায্য চাইতাম, অর্থ চাইতাম, কিন্তু এখন বাংলাদেশ পথ দেখায়। যে পথে আসলে জলবায়ু ঝুঁকি থেকে বিশ্বের মুক্তি সম্ভব। গত ডিসেম্বরে মিসরে গিয়েছিলেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস। ডি-৮ সম্মেলন ১৮ থেকে ২০ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত হয়। এ সম্মেলনেও মধ্যমণি ছিলেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস। শুধু সম্মেলনে নয়, ড. ইউনূসকে নিয়ে যে তরুণ সমাজের প্রবল আগ্রহ এবং উদ্দীপনা রয়েছে তার প্রমাণ পাওয়া যায় মিসরে। সেখানে তিনি আল আকসা বিশ্ববিদ্যালয়ে একটি অসাধারণ ভাষণ দেন, যেটি তরুণদের ব্যাপকভাবে উজ্জীবিত করে। ডি-৮ সম্মেলনে তিনি বাংলাদেশের বর্তমান বাস্তবতাকে তুলে ধরেন।

এ বছরের শুরুতেই তিনি যান সুইজারল্যান্ডের দাভোসে এবং সেখানে বিশ্ব অর্থনৈতিক ফোরামের সম্মেলনে অংশগ্রহণ করেন। এখানে তিনি বিশ্বের বিভিন্ন নেতা এবং আন্তর্জাতিক সংস্থার প্রধানদের কাছে বাংলাদেশ পুনর্গঠন এবং বাংলাদেশের পুনর্নির্মাণের জন্য আন্তর্জাতিক অংশীদারিত্বের আহ্বান জানান, যেটি ছিল অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আর এ সম্মেলনে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের উপস্থিতি এবং তাঁর বিভিন্ন বিষয়ে অবস্থান বাংলাদেশকে নিয়ে গেছে নতুন মর্যাদায়। আর সম্প্রতি সংযুক্ত আরব আমিরাতে সংক্ষিপ্ত সফরেও তিনি আলো ছড়িয়েছেন। এখানে কয়েকটি লক্ষ্যণীয় বিষয় রয়েছে, অন্য সরকারপ্রধানরা বিদেশে যেতেন ব্যক্তিগত ইমেজ বৃদ্ধির জন্য। আন্তর্জাতিক অঙ্গনে তাঁর প্রভাব এবং পরিচিতি বাড়ানোর জন্য। ক্ষমতায় থাকতে প্রভাবশালী দেশগুলোর সমর্থন আদায়ের জন্য। কিন্তু ড. ইউনূস এক্ষেত্রে বিরল ব্যতিক্রম। তিনি যাচ্ছেন বাংলাদেশকে মর্যাদাবান বাড়ানোর জন্য। বাংলাদেশের প্রধান নির্বাহী হিসেবে ড. ইউনূসের দায়িত্ব গ্রহণ বাংলাদেশকেই নিয়ে যাচ্ছে একটি মর্যাদার আসনে। ফলে তাঁর নিজের ইমেজ বৃদ্ধি নয়, বরং বাংলাদেশের ইমেজ বৃদ্ধি হচ্ছে। যে কারণে গত ছয় মাসে কূটনৈতিক ক্ষেত্রে বাংলাদেশ এক প্রভূত উন্নতি অর্জন করেছে। শুধু দেশের বাইরে গিয়ে কূটনীতি নয়, দেশে থেকেও কূটনৈতিক তৎপরতার মাধ্যমে বাংলাদেশকে মর্যাদার আসনে নেওয়া যায় এবং বাংলাদেশের যে প্রয়োজনগুলো, সেই প্রয়োজনের জন্য উন্নয়ন অংশীদারদের কাছে আহ্বান জানানো হয়। আমরা লক্ষ্য করব যে, ড. মুহাম্মদ ইউনূস দায়িত্ব গ্রহণের পর ইউরোপীয় ইউনিয়নের যেসব দেশগুলোর বাংলাদেশে অফিস নেই, দিল্লি থেকে কাজ করে, সেসব মিশনপ্রধানদের ঢাকায় আসার জন্য আহ্বান জানিয়েছেন। এটি ড. ইউনূসের পক্ষেই সম্ভব। ২৬টি দেশের মিশনপ্রধানরা দিল্লি থেকে ঢাকায় এসেছিলেন শুধু ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠক করার জন্য। বাংলাদেশ এরকম কূটনীতিক সাফল্য অতীতে কখনো অর্জন করেছে কি না কারও জানা নেই। শুধু তাই নয়, এ সময়ের মধ্যে তিনি বিভিন্ন রাষ্ট্র এবং সরকারপ্রধানদের সঙ্গে টেলিফোনে আলাপ করেছেন, বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূতদের প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে আমন্ত্রণ জানিয়েছেন। বাংলাদেশের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে তাঁরা কথা বলেছেন। সাম্প্রতিক সময়ে বাংলাদেশের মানবাধিকার লঙ্ঘন বিষয়ে যে জাতিসংঘের মানবাধিকার কমিশনের প্রতিবেদন প্রকাশ হয়েছে, সেই প্রতিবেদনটি প্রকাশের ক্ষেত্রেও ড. মুহাম্মদ ইউনূসের অনন্য অবদান ছিল। কারণ এত দ্রুত সময় এবং এত স্পষ্ট ভাষায় জুলাই-আগস্টের ছাত্র-জনতার আন্দোলনের সহিংসতা নিয়ে জাতিসংঘের মতো প্রতিষ্ঠানের প্রতিবেদন দেওয়া সত্যিই একটি বিরাট ব্যাপার। এ প্রতিবেদন জুলাই গণহত্যার আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি দিয়েছে। বাংলাদেশে সাবেক সরকার যে ক্ষমতায় টিকে থাকার জন্য নৃশংস পদক্ষেপ নিয়েছিল, তাকে রাজনৈতিক আলোচনার বাইরে একটি আন্তর্জাতিকভাবে প্রতিষ্ঠিত সত্য হিসাবে প্রমাণ করা সম্ভব হয়েছে। জুলাই গণহত্যা নিয়ে সব বিতর্কের অবসান হয়েছে। আমরা দেখি যে, এ ধরনের অপকর্মের পর অনেকেই এটিকে রাজনৈতিক বিতর্কের মধ্যে নিয়ে যান এবং এটিকে একটি বিতর্কিত বিষয় হিসেবে প্রমাণের চেষ্টা করেন। কিন্তু জাতিসংঘের মানবাধিকার কমিশন যখন গণহত্যাকে স্বীকৃতি দেয়, তখন এটি নিয়ে আর কোনো বিতর্ক থাকে না। এটি সম্ভব হয়েছে ড. ইউনূসের জন্য। ড. মুহাম্মদ ইউনূস এরই মধ্যে বিশ্বে বরেণ্য ব্যক্তি হিসেবে পরিচিত। তাই তাঁর নিজেকে তুলে ধরার কিছু নেই। তিনি তাঁর সারা জীবনের অর্জন, সারা জীবনের সুনাম, সারা জীবনের পরিচিতি ব্যবহার করছেন বাংলাদেশের জন্য, বাংলাদেশের মানুষের কল্যাণের জন্য। ৫ আগস্টের গণ অভ্যুত্থানের পর একটি নতুন ব্যবস্থাপনার মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ এগোচ্ছে। এ সময় আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলের সমর্থন এবং সহানুভূতি অত্যন্ত জরুরি। বাংলাদেশ অর্থনৈতিকভাবে নানারকম টানাপোড়েনের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। এ সময় বিদেশি সাহায্য, সহযোগিতা বাংলাদেশের জন্য বিশেষভাবে প্রয়োজন। আর এ কারণেই ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কূটনীতি হলো বিশ্বে বাংলাদেশকে নতুনভাবে পরিচয় করিয়ে দেওয়া। ক্ষুধা, দারিদ্র্য, সাহায্য সহযোগিতা এবং অনুকম্পা, নির্ভরতা কূটনীতির তিনি গত ছয় মাসে একটি মর্যাদা এবং সহযাত্রার কূটনীতি চালু করেছেন। যে কূটনীতি বাংলাদেশকে নতুন পরিচয়ে উদ্ভাসিত করেছে বিশ্বের মানচিত্রে।

এই বিভাগের আরও খবর
সরকারের ভিতরে বাইরে অস্থিরতা দৃশ্যমান হচ্ছে
সরকারের ভিতরে বাইরে অস্থিরতা দৃশ্যমান হচ্ছে
সেনানিবাসসংলগ্ন এলাকায় সমাবেশ মিছিল নিষিদ্ধ
সেনানিবাসসংলগ্ন এলাকায় সমাবেশ মিছিল নিষিদ্ধ
প্রধান আসামির ফাঁসি, তিনজন খালাস
প্রধান আসামির ফাঁসি, তিনজন খালাস
রুলিংয়ে ক্ষুব্ধ ডোনাল্ড ট্রাম্প
রুলিংয়ে ক্ষুব্ধ ডোনাল্ড ট্রাম্প
দিল্লি বা ওয়াশিংটনের গোলামি নয়
দিল্লি বা ওয়াশিংটনের গোলামি নয়
বিএনপিতে যোগ দিতে পারবেন যারা
বিএনপিতে যোগ দিতে পারবেন যারা
নিশ্চিত হোক ন্যায়বিচার
নিশ্চিত হোক ন্যায়বিচার
নগর ভবনে তালা, অবাঞ্ছিত ঘোষণা উপদেষ্টাকে
নগর ভবনে তালা, অবাঞ্ছিত ঘোষণা উপদেষ্টাকে
খুলনায় সমাবেশে তারুণ্যের ঢল
খুলনায় সমাবেশে তারুণ্যের ঢল
পুশইনে বড় আশঙ্কা
পুশইনে বড় আশঙ্কা
দিনদিন বাড়ছে অসন্তোষ
দিনদিন বাড়ছে অসন্তোষ
বাংলাদেশ আমিরাত প্রথম টি-২০ আজ
বাংলাদেশ আমিরাত প্রথম টি-২০ আজ
সর্বশেষ খবর
‘টেন্ডুলকার-অ্যান্ডারসন ট্রফি’ নামে টেস্ট সিরিজের প্রস্তাব
‘টেন্ডুলকার-অ্যান্ডারসন ট্রফি’ নামে টেস্ট সিরিজের প্রস্তাব

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় : শিক্ষার্থীদের আবাসন সংকট নিরসনে ছাত্রদলের ৫ দফা দাবি
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় : শিক্ষার্থীদের আবাসন সংকট নিরসনে ছাত্রদলের ৫ দফা দাবি

২২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

অপ-সাংবাদিকতা গণমাধ্যমের বিশ্বাসযোগ্যতা নষ্ট করে : প্রেস কাউন্সিল চেয়ারম্যান
অপ-সাংবাদিকতা গণমাধ্যমের বিশ্বাসযোগ্যতা নষ্ট করে : প্রেস কাউন্সিল চেয়ারম্যান

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাহুলের সেঞ্চুরিতে দিল্লির ১৯৯ রানের পুঁজি
রাহুলের সেঞ্চুরিতে দিল্লির ১৯৯ রানের পুঁজি

৪০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

৫ বছর পর বন্দিদশা থেকে গৃহকর্মীকে উদ্ধার করলো পুলিশ
৫ বছর পর বন্দিদশা থেকে গৃহকর্মীকে উদ্ধার করলো পুলিশ

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফাইনালে টাইব্রেকারে হেরে শিরোপা হাতছাড়া বাংলাদেশের
ফাইনালে টাইব্রেকারে হেরে শিরোপা হাতছাড়া বাংলাদেশের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আন্তর্জাতিক জাদুঘর দিবস পালিত
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আন্তর্জাতিক জাদুঘর দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে প্রশিক্ষণ সামগ্রী বিতরণ
ঝিনাইদহে প্রশিক্ষণ সামগ্রী বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদায়ের আগে পর্তুগিজ কাপ জিততে চান ডি মারিয়া
বিদায়ের আগে পর্তুগিজ কাপ জিততে চান ডি মারিয়া

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঝিনাইদহের মহেশপুর সীমান্তে আটক ২৪
ঝিনাইদহের মহেশপুর সীমান্তে আটক ২৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিকিৎসার জন্য সস্ত্রীক সিঙ্গাপুর গেলেন মির্জা আব্বাস
চিকিৎসার জন্য সস্ত্রীক সিঙ্গাপুর গেলেন মির্জা আব্বাস

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পদোন্নতিতে অতিরিক্ত আইজিপি হলেন ১২ জন
পদোন্নতিতে অতিরিক্ত আইজিপি হলেন ১২ জন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নওগাঁয় কোরবানির জন্য ৭ লাখ ৮৮ হাজার ৩২০ পশু প্রস্তুত
নওগাঁয় কোরবানির জন্য ৭ লাখ ৮৮ হাজার ৩২০ পশু প্রস্তুত

১ ঘণ্টা আগে | হাটের খবর

মিরপুরে বস্তির আগুন নিয়ন্ত্রণে
মিরপুরে বস্তির আগুন নিয়ন্ত্রণে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘উত্তম কৃষিতে বদলাবে সোয়া দুই কোটি কৃষকের জীবনযাত্রা’
‘উত্তম কৃষিতে বদলাবে সোয়া দুই কোটি কৃষকের জীবনযাত্রা’

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

গ্রাহক সন্তুষ্টি ও প্রযুক্তিতে উদ্ভাবনের প্রতিশ্রুতি: ভিভোর ফ্ল্যাগশিপ স্টোর
গ্রাহক সন্তুষ্টি ও প্রযুক্তিতে উদ্ভাবনের প্রতিশ্রুতি: ভিভোর ফ্ল্যাগশিপ স্টোর

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

সাম্য হত্যার প্রতিবাদে রাবি ছাত্রদলের মশাল মিছিল
সাম্য হত্যার প্রতিবাদে রাবি ছাত্রদলের মশাল মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজবাড়ীতে পুলিশ সদস্যকে মারধরের অভিযোগ
রাজবাড়ীতে পুলিশ সদস্যকে মারধরের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরের শ্যামলপল্লি বস্তিতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৭ ইউনিট
মিরপুরের শ্যামলপল্লি বস্তিতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৭ ইউনিট

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গুলিস্তানে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, আটক ১১
গুলিস্তানে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, আটক ১১

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাঁদপুরে স্বর্ণের দোকানে ডাকাতি
চাঁদপুরে স্বর্ণের দোকানে ডাকাতি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমানের ৩১ দফা বাস্তবায়নে জাপান স্বেচ্ছাসেবক দলের আলোচনা সভা
তারেক রহমানের ৩১ দফা বাস্তবায়নে জাপান স্বেচ্ছাসেবক দলের আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

খালেদা জিয়ার সঙ্গে অলি আহমদের সাক্ষাৎ
খালেদা জিয়ার সঙ্গে অলি আহমদের সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাত কলেজের জন্য ‘প্রশাসক’ নিয়োগে ঢাকা কলেজে নতুন অধ্যক্ষ
সাত কলেজের জন্য ‘প্রশাসক’ নিয়োগে ঢাকা কলেজে নতুন অধ্যক্ষ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রসিকে তালা দিল বিক্ষুব্ধ নগরবাসী
রসিকে তালা দিল বিক্ষুব্ধ নগরবাসী

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইংল্যান্ডে সাব্বিরের ১৫২ রানের বিধ্বংসী ইনিংস
ইংল্যান্ডে সাব্বিরের ১৫২ রানের বিধ্বংসী ইনিংস

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাসচাপায় শিশু নিহত
বাসচাপায় শিশু নিহত

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আরও ১১ প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নাম পরিবর্তন
আরও ১১ প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নাম পরিবর্তন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাসের ধাক্কায় কলেজছাত্রী নিহত
বাসের ধাক্কায় কলেজছাত্রী নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাবি ছাত্রদল নেতা সাম্য হত্যার তদন্ত ডিবিতে স্থানান্তর
ঢাবি ছাত্রদল নেতা সাম্য হত্যার তদন্ত ডিবিতে স্থানান্তর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ এড়িয়ে সেভেন সিস্টার্সকে যুক্ত করতে নতুন প্রকল্প হাতে নিল ভারত
বাংলাদেশ এড়িয়ে সেভেন সিস্টার্সকে যুক্ত করতে নতুন প্রকল্প হাতে নিল ভারত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশি পোশাকসহ বিভিন্ন পণ্য প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
ভারতের স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশি পোশাকসহ বিভিন্ন পণ্য প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

২২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

দিল্লি থেকে ৪০ রোহিঙ্গাকে ধরে নিয়ে সাগরে ফেলে দিলো ভারত
দিল্লি থেকে ৪০ রোহিঙ্গাকে ধরে নিয়ে সাগরে ফেলে দিলো ভারত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানে হামলা নিয়ে বিভক্ত ভারতের রাজনীতি
পাকিস্তানে হামলা নিয়ে বিভক্ত ভারতের রাজনীতি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধ বন্ধে রাজি নেতানিয়াহু, দিয়েছেন যেসব শর্ত
গাজা যুদ্ধ বন্ধে রাজি নেতানিয়াহু, দিয়েছেন যেসব শর্ত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ভারতের বড় বড় যুদ্ধবিমান ঘুড়ির মতো ভেঙেছে পাকিস্তান’
‘ভারতের বড় বড় যুদ্ধবিমান ঘুড়ির মতো ভেঙেছে পাকিস্তান’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দর থেকে আটক নুসরাত ফারিয়া
বিমানবন্দর থেকে আটক নুসরাত ফারিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাকিস্তানের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগ, ভারতীয় ইউটিউবার গ্রেফতার
পাকিস্তানের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগ, ভারতীয় ইউটিউবার গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিরল’ সেই ছাগল ২৩ লাখে বিক্রি
‘বিরল’ সেই ছাগল ২৩ লাখে বিক্রি

১৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভোক্তা ও ব্যবসায়ীদের স্বার্থে ভারত-বাংলাদেশের ব্যবসা চলমান থাকবে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
ভোক্তা ও ব্যবসায়ীদের স্বার্থে ভারত-বাংলাদেশের ব্যবসা চলমান থাকবে : বাণিজ্য উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

কোরবানির হাট কাঁপাবে ৪০ মণ ওজনের সম্রাট
কোরবানির হাট কাঁপাবে ৪০ মণ ওজনের সম্রাট

২২ ঘণ্টা আগে | হাটের খবর

জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের প্রেসিডেন্ট পদে লড়বে বাংলাদেশ
জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের প্রেসিডেন্ট পদে লড়বে বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিবি কার্যালয়ে নেওয়া হচ্ছে নুসরাত ফারিয়াকে
ডিবি কার্যালয়ে নেওয়া হচ্ছে নুসরাত ফারিয়াকে

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা : বেজে উঠল সাইরেন, প্রধান বিমানবন্দর বন্ধ
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা : বেজে উঠল সাইরেন, প্রধান বিমানবন্দর বন্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩ হাজারের বেশি কবর খোঁড়া শয্যাশায়ী মনু মিয়ার প্রিয় ঘোড়াটি মেরে ফেলল দুর্বৃত্তরা
৩ হাজারের বেশি কবর খোঁড়া শয্যাশায়ী মনু মিয়ার প্রিয় ঘোড়াটি মেরে ফেলল দুর্বৃত্তরা

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অবশেষে ব্যাংকক গেলেন পার্থর স্ত্রী
অবশেষে ব্যাংকক গেলেন পার্থর স্ত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বাংলাদেশি নাগরিক হিসেবে সব অধিকার ভোগ করার জন্য প্রস্তুত রয়েছি’
‘বাংলাদেশি নাগরিক হিসেবে সব অধিকার ভোগ করার জন্য প্রস্তুত রয়েছি’

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের মহাকাশ অভিযান ব্যর্থ, মাঝপথে বাতিল মিশন-রকেট ধ্বংস
ভারতের মহাকাশ অভিযান ব্যর্থ, মাঝপথে বাতিল মিশন-রকেট ধ্বংস

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিবি কার্যালয়ে নুসরাত ফারিয়াকে জিজ্ঞাসাবাদ
ডিবি কার্যালয়ে নুসরাত ফারিয়াকে জিজ্ঞাসাবাদ

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হজযাত্রীদের সুরক্ষায় নতুন উদ্যোগ সৌদি আরবের
হজযাত্রীদের সুরক্ষায় নতুন উদ্যোগ সৌদি আরবের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাক্ষুসে ব্যাংক পরিচালকরা অধরা
রাক্ষুসে ব্যাংক পরিচালকরা অধরা

১৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

গাজার ভিডিও নিজেদের হামলা বলে প্রচার! ভুয়া খবরে সয়লাব ভারতের মিডিয়া
গাজার ভিডিও নিজেদের হামলা বলে প্রচার! ভুয়া খবরে সয়লাব ভারতের মিডিয়া

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিস্ফোরণে কেঁপে উঠল ক্যালিফোর্নিয়ার শহর
বিস্ফোরণে কেঁপে উঠল ক্যালিফোর্নিয়ার শহর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভেঙে ফেলা হতে পারে মিঠুন চক্রবর্তীর মহারাষ্ট্রের বাড়ি
ভেঙে ফেলা হতে পারে মিঠুন চক্রবর্তীর মহারাষ্ট্রের বাড়ি

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাসপোর্টে ডলার এনডোর্সমেন্ট সর্বোচ্চ ফি ৩০০ টাকা নির্ধারণ
পাসপোর্টে ডলার এনডোর্সমেন্ট সর্বোচ্চ ফি ৩০০ টাকা নির্ধারণ

১৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

মাইমুনার পরিবারের সন্ধান চায় ডিএমপির ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টার
মাইমুনার পরিবারের সন্ধান চায় ডিএমপির ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানকে সমর্থন: তুরস্কের সঙ্গে চুক্তি স্থগিত করলো আইআইটি বোম্বে
পাকিস্তানকে সমর্থন: তুরস্কের সঙ্গে চুক্তি স্থগিত করলো আইআইটি বোম্বে

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সঙ্গে সংঘর্ষে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর ভাবমূর্তির পুনর্জাগরণ
ভারতের সঙ্গে সংঘর্ষে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর ভাবমূর্তির পুনর্জাগরণ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টস হেরে ব্যাটিংয়ে দিল্লি, একাদশে মুস্তাফিজ
টস হেরে ব্যাটিংয়ে দিল্লি, একাদশে মুস্তাফিজ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইসিসি’র পরোয়ানা : ভ্যাটিকান সফরও বাতিল করলেন নেতানিয়াহু
আইসিসি’র পরোয়ানা : ভ্যাটিকান সফরও বাতিল করলেন নেতানিয়াহু

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তলানিতে শেয়ারবাজার
তলানিতে শেয়ারবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতিহাসের পাতায় আলফাজ
ইতিহাসের পাতায় আলফাজ

মাঠে ময়দানে

নগর ভবনে তালা, অবাঞ্ছিত ঘোষণা উপদেষ্টাকে
নগর ভবনে তালা, অবাঞ্ছিত ঘোষণা উপদেষ্টাকে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অসময়ে তিস্তার রুদ্রমূর্তি
অসময়ে তিস্তার রুদ্রমূর্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

সবার এত প্রশংসা পুরো ক্যারিয়ারে পাইনি
সবার এত প্রশংসা পুরো ক্যারিয়ারে পাইনি

শোবিজ

খুলনায় সমাবেশে তারুণ্যের ঢল
খুলনায় সমাবেশে তারুণ্যের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপিতে যোগ দিতে পারবেন যারা
বিএনপিতে যোগ দিতে পারবেন যারা

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজাদের জন্য প্রস্তুত জাতীয় স্টেডিয়াম
হামজাদের জন্য প্রস্তুত জাতীয় স্টেডিয়াম

মাঠে ময়দানে

দিনদিন বাড়ছে অসন্তোষ
দিনদিন বাড়ছে অসন্তোষ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির টার্গেট তরুণরা
বিএনপির টার্গেট তরুণরা

নগর জীবন

ক্ষুদ্রঋণ ব্যাংক স্থাপনে গুরুত্বারোপ
ক্ষুদ্রঋণ ব্যাংক স্থাপনে গুরুত্বারোপ

পেছনের পৃষ্ঠা

পিএসএলে আজ মাঠে ফিরবেন সাকিব
পিএসএলে আজ মাঠে ফিরবেন সাকিব

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-ভারত ফাইনাল আজ
বাংলাদেশ-ভারত ফাইনাল আজ

মাঠে ময়দানে

রুলিংয়ে ক্ষুব্ধ ডোনাল্ড ট্রাম্প
রুলিংয়ে ক্ষুব্ধ ডোনাল্ড ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনেমা কেন মার খায়
সিনেমা কেন মার খায়

শোবিজ

খোলাবাজারে ডলার বাড়ল আড়াই টাকা
খোলাবাজারে ডলার বাড়ল আড়াই টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

কান কথা
কান কথা

শোবিজ

স্নাতকোত্তর প্রতিবন্ধীর খামারে গরুর সমাহার
স্নাতকোত্তর প্রতিবন্ধীর খামারে গরুর সমাহার

পেছনের পৃষ্ঠা

ঈদে আসছে ‘নাদান’
ঈদে আসছে ‘নাদান’

শোবিজ

ক্রিকেটারদের ইচ্ছাকে প্রাধান্য দেবে বিসিবি
ক্রিকেটারদের ইচ্ছাকে প্রাধান্য দেবে বিসিবি

মাঠে ময়দানে

হেরেই গেল ‘এ’ দল
হেরেই গেল ‘এ’ দল

মাঠে ময়দানে

শিরোপা উৎসবে মাতোয়ারা মোহামেডান
শিরোপা উৎসবে মাতোয়ারা মোহামেডান

মাঠে ময়দানে

প্রধান আসামির ফাঁসি, তিনজন খালাস
প্রধান আসামির ফাঁসি, তিনজন খালাস

প্রথম পৃষ্ঠা

একঝাঁক তারকার ‘কিং’
একঝাঁক তারকার ‘কিং’

শোবিজ

ভারত-পাকিস্তান ‘সন্ত্রাসের ভারসাম্য’
ভারত-পাকিস্তান ‘সন্ত্রাসের ভারসাম্য’

সম্পাদকীয়

পাসপোর্ট এনডোর্সমেন্ট ফি ৩০০ টাকা
পাসপোর্ট এনডোর্সমেন্ট ফি ৩০০ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লি বা ওয়াশিংটনের গোলামি নয়
দিল্লি বা ওয়াশিংটনের গোলামি নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শারাপোভা প্রথম গ্র্যান্ড স্লাম জয় করেন ২০০৪ সালে
শারাপোভা প্রথম গ্র্যান্ড স্লাম জয় করেন ২০০৪ সালে

মাঠে ময়দানে

সেনানিবাসসংলগ্ন এলাকায় সমাবেশ মিছিল নিষিদ্ধ
সেনানিবাসসংলগ্ন এলাকায় সমাবেশ মিছিল নিষিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা