শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৬ অক্টোবর, ২০২৫ আপডেট: ০১:০৮, সোমবার, ০৬ অক্টোবর, ২০২৫

জ্বলন্ত চিতায় ক্ষমতার দম্ভের সমাপ্তি

গোলাম মাওলা রনি
প্রিন্ট ভার্সন
জ্বলন্ত চিতায় ক্ষমতার দম্ভের সমাপ্তি

সে বহুকাল আগের কথা। আজ থেকে প্রায় ২৬০০ বছর আগে পৃথিবীতে দুটি পরাক্রমশালী রাজ্য ছিল। রাজ্য বললে ভুল হবে-ওগুলো ছিল প্রাচীন দুনিয়ার সবচেয়ে বড় সাম্রাজ্য। একটির নাম লিডিয়া এবং অপরটির নাম ছিল মিডিয়া। সাম্রাজ্য দুটির একাংশ যদিও আজকের চীন-ভারতের মতো লাগোয়া ছিল কিন্তু অপর অংশগুলোর বিস্তৃতি এত বিশাল ও ব্যাপক ছিল, যা আজকের জমানায় অনেককেই হতবাক করে যে এত বড় সাম্রাজ্য শত শত বছর ধরে বংশ পরম্পরায় কীভাবে ন্যায়বিচার-সুশাসন-প্রজ্ঞাপালন এবং জনকল্যাণে যে শ্রেষ্ঠত্ব অর্জন করেছিল তা মধ্যযুগ কিংবা আধুনিককালেও কেন সম্ভব হচ্ছে না।

আজকের নিবন্ধে লিডিয়া ও মিডিয়া সাম্রাজ্যের কথা কেন মনে পড়ল তা নিয়ে সংক্ষেপে আলোচনা করে মূল প্রসঙ্গে চলে যাব। আওয়ামী সরকার তথা সদ্য সাবেক ফ্যাসিবাদী সরকারের মন্ত্রী নুরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ুনের মৃত্যু, তার দাফনকাফন এবং বাংলার কিংবদন্তি রাজনীতিবিদ তোফায়েল আহমেদের জানাজা নিয়ে যা শুনেছি তা লেখার মতো ভাষা কিংবা অভিরুচি নেই। সমাজের রন্ধ্রে রন্ধ্রে যেভাবে অশ্লীলতা-অশ্রাব্যতা এবং জন্তু-জানোয়ারের চেয়েও নিকৃষ্ট মানুষরূপীদের দাপট-প্রভাব প্রতিপত্তি যেভাবে বেড়ে চলেছে তাতে করে আমাদের সভ্যতা ও সংস্কৃতির মানদণ্ডের সঙ্গে মানুষ নামের যে প্রাণিকুলের সম্পর্ক কীভাবে শেষ হয়ে যাচ্ছে তা বোঝানোর জন্যই ২৬০০ বছর পূর্বেকার দুটি প্রবল পরাক্রান্ত এবং পরস্পরের প্রতিদ্বন্দ্বী সাম্রাজ্যের সম্রাট এবং তাদের পাইক-পেয়াদা সৈন্যসামন্ত এবং রাজদরবারের কাহিনি আপনাদের শোনাব।

লিডিয়া ও মিডিয়ার কাহিনি শুরু মহামতি সোলনকে নিয়ে। গ্রিক নগর রাষ্ট্র যখন গণতন্ত্রের চর্চা শুরু করেছে তখন সেখানকার শাসকরা জনগণের জন্য একটি সংবিধান রচনার প্রয়োজনীয়তা অনুভব করলেন। গ্রিসের এথেন্স নগরীতে যেসব মহামানব বাস করতেন তাদের মধ্যে সোলন ছিলেন অন্যতম। এথেন্সের শাসকবর্গ যারা জনগণ কর্তৃক নির্বাচিত হতেন এবং যাদের সংখ্যা ছিল সাতজন, তারা প্রায়ই শাসনকার্য পরিচালনা করতে গিয়ে বিতর্কে জড়াতেন। এই সমস্যা সমাধানের জন্য তারা মানবজাতির ইতিহাসে প্রথমে বিধিবদ্ধ সংবিধান রচনার বিষয়ে একমত হলেন এবং তা রচনার জন্য মহাজ্ঞানী সোলনের কাছে ধরনা দিলেন।

শাসকবর্গের অনুরোধের পরিপ্রেক্ষিতে সোলন শর্ত দিলেন যে তার রচিত সংবিধান আগামী ১০ বছরের মধ্যে পরিবর্তন করা যাবে না। শাসকবৃন্দ রাজি হলেন এবং সোলন যথাসম্ভব দ্রুত একটি BP 101সংবিধান রচনা করে তা এথেন্সবাসীর গণভোট, এথেন্স পার্লামেন্ট এবং মন্ত্রিপরিষদের মাধ্যমে রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আইন হিসেবে স্বীকৃতি আদায় করে ১০ বছরের জন্য দেশত্যাগ করে বিশ্বভ্রমণে বের হলেন, যাতে এথেন্সের শাসকবর্গ সংবিধান পরিবর্তনের জন্য তার কাছে ধরনা দিতে না পারে।

বিশ্বভ্রমণে বের হয়ে সোলন তৎকালীন দুনিয়ার শিল্প-সাহিত্য-সংস্কৃতি ও সভ্যতার পাদপীঠ বলে পরিচিত বড় বড় নগর-বন্দর ভ্রমণ শেষে লিডিয়া রাজ্যে উপস্থিত হলেন। এখানে একটি বিষয় বলে নেওয়া ভালো যে সোলন তৎকালীন দুনিয়ার শ্রেষ্ঠতম কবি-দার্শনিক, আইনজ্ঞ, রাজনীতিবিদ এবং রাজপুরুষ হিসেবে মশহুর ছিলেন। অন্যদিকে লিডিয়া ছিল পৃথিবীর সবচেয়ে ধনী, সভ্য এবং বসবাস উপযোগী আকর্ষণীয়  শহর। লিডিয়া সম্রাট ক্রেসাস ছিলেন তৎকালীন জমানার সবচেয়ে কুলীন শাসক যার বংশমর্যাদা, শিক্ষাদীক্ষা, ভালোমানুষী স্বভাব, ন্যায়বিচার, ধর্মপরায়ণতা ইত্যাদি গুণাবলির কারণে সমসাময়িক পৃথিবী তাকে সম্মান ও মর্যাদার সর্বোচ্চ আসনটি দিয়েছিল। তো সেই লিডিয়াতে যখন সোলন পৌঁছলেন তখন সারা রাজ্যে  হইচই পড়ে গেল এবং সেই খবর রাজদরবার অবধি পৌঁছাল।

আমির-ওমরাহরা সম্রাট ক্রেসাসের কাছে গেলেন এবং সোলনকে রাজদরবারে আমন্ত্রণ জানিয়ে সংবর্ধনা দিতে চাইলেন, সম্রাট সোলনকে কেবল রাজদরবার নয়, তার অন্তঃপুর অর্থাৎ হারেমেও নৈশভোজের দাওয়াত দিলেন। যথারীতি রাজদরবারের আনুষ্ঠানিকতা শেষে সোলন এবং সম্রাট ক্রেসাস রাতে নৈশভোজের টেবিলে মিলিত হলেন এবং সেখানে এমন কিছু ঘটল যা এযাবৎকালে কোনো রাজ অন্তঃপুরে ঘটেনি। সে রাতে সোলন যা বললেন তা পৃথিবীর কোনো মহাজ্ঞানী এযাবৎকালে বলেননি। অন্যদিকে সম্রাট ক্রেসাস যা করলেন তা-ও কোনো সম্রাট বা রাজাধিবাজ আজ অবধি করেননি।

নৈশভোজের আনুষ্ঠানিকতা শুরুর পূর্বে সোলনকে পুরো প্রাসাদ ঘুরিয়ে দেখানো হলো-রাজার সুন্দরী স্ত্রীবৃন্দ, দাস-দাসী, হাতি-ঘোড়া, রাজকোষের মণিমানিক্যসহ রাজবংশের ৩০০ বছরের বর্ণাঢ্য ইতিহাস-কোনো কিছুই বাদ পড়ল না। খাবার টেবিলে দুনিয়ার শ্রেষ্ঠতম খাবার খেতে খেতে সম্রাট ক্রেসাস বললেন, ওহে মহাজ্ঞানী সোলন, আপনি তো দুনিয়ার বহু দেশ ভ্রমণ করেছেন, বহু মানুষ দেখেছেন এবং বহু কাহিনি শুনেছেন। এবার বলুন তো আপনার দৃষ্টিতে পৃথিবীর সবচেয়ে সুখী মানুষটি কে? সোলন ঝটপট একজন অখ্যাত ব্যক্তির নাম বলে দিলেন। সম্রাট হতাশ হলেন, কারণ তিনি আশা করেছিলেন যে সুখী মানুষ হিসেবে সোলন তার নামটি বলবেন। সম্রাট দ্বিতীয় সুখী ব্যক্তির নাম জিজ্ঞাসা করলেন এবং সোলন এবারও অন্য একজনের নাম বললেন। মনের দুঃখ চেপে রেখে সম্রাট তৃতীয় সুখী মানুষের নাম জিজ্ঞাসা করে যখন নিজের নামটি শুনলেন না তখন বললেন, ‘মহাত্মন! আমার ৩০০ বছরের পুরোনো রাজবংশ-পৃথিবীর একক বৃহত্তম ভূমির ওপর কর্তৃত্ব। ১৫ বছর ধরে আমার শান্তিপূর্ণ সুশাসন, পৃথিবীর সবচেয়ে শক্তিশালী সেনাবাহিনী, দক্ষ রাজকর্মচারী, ধনসম্পদে পরিপূর্ণ রাজকোষ, আমার যুদ্ধবিদ্যা এবং যুদ্ধজয়ের ব্যাপক সাফল্য, সুস্বাস্থ্য, সুসন্তান, সুন্দরী রানি ইত্যাদি-দেখার পরও কেন আমাকে আপনার কাছে সুখী মানুষ বলে মনে হচ্ছে না।’

সম্রাটের কথা শুনে মহামতি সোলন বললেন, রাজাধিরাজ। সুখী মানুষ হিসেবে আমি যাদের নাম বলেছি তারা সবাই মৃত। তারপর তিনি সেই তিনজন সুখী ব্যক্তির সুখের কারণ বর্ণনা করে বললেন, জীবিত মানুষকে কখনো সুখী বলা যায় না। কারণ জীবনের শেষ প্রান্তে কখনো কখনো এমন ঘটনা ঘটে যা একজন জনমদুখী মানুষকে পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ সুখী মানুষে পরিণত করে। আবার সারা জীবনে সুখসম্পদ বিত্তবৈভবের মধ্যে কাটানো মানুষটির জীবনসায়াহ্নে এমন ঘটনা ঘটে যে তার সারা জীবনের অর্জন চিতার আগুনে ছারখার হয়ে তাকে জনমদুখী কপাল পোড়া মানুষের পরিণত করে।

মহাজ্ঞানী সোলনের কথা শুনে সম্রাট ক্রেসাস মেজাজ হারালেন। তিনি উত্তেজিত হয়ে বললেন, ‘আমি আপনাকে আমার সর্বোচ্চ চেষ্টা-তদবির দ্বারা আজ সারা দিন এবং এখন পর্যন্ত সম্মানিত আহ্লাদিত এবং তৃপ্ত করার চেষ্টা করছি আর আপনি নিষ্ঠুরতম কথা বলে আমার সারা জীবনের অর্জন, বিশ্বাস ও ভালোবাসাকে চিতার আগুনে নিক্ষেপ করলেন। আমি মানুষ সম্পর্কে মন্দ চিন্তা করতে শিখিনি-কোনো মানুষকে তিরস্কার করিনি, কিন্তু আপনাকে দেখার পর মনে হচ্ছে আপনার মতো বজ্জাত, অকৃতজ্ঞ, অভদ্র এবং মন্দ চিন্তার মানুষ দ্বিতীয়টি নেই। কারণ আপনি আমার খাবার টেবিলে বসে, আমার দেওয়া খাবার খেতে খেতে ভাবছেন যে আমার জীবনের শেষ প্রান্তে এমন কিছু ঘটবে যা আমার সবকিছু চিতার আগুনে জ্বালিয়েপুড়িয়ে ছারখার করে দেবে।’ এই কথা বলে সম্রাট ক্রেসাস মহামতি সোলনকে অপমান করে, রাজপ্রাসাদ থেকে তাড়িয়ে দিলেন।

উল্লেখিত ঘটনার কয়েক মাস পরে সম্রাট ক্রেসাস জানতে পারেন যে তার সাম্রাজ্যের এক প্রান্তে সাইরাস নামের এক তরুণ রাজার আবির্ভাব ঘটেছে এবং সাইরাস দুর্দান্ত গতিতে তার রাজ্য মিডিয়াকে একটি সাম্রাজ্য বানানোর পরিকল্পনা করছেন। সম্রাট ক্রেসাসের গোয়েন্দারা যখন এমন তথ্য পেশ করল তখন মিডিয়া ও লিডিয়ার আয়তন, ক্ষমতা, শক্তিমত্তার তুলনা অনেকটা ভারত বনাম ভুটান অথবা আমেরিকা বনাম কিউবার মতো ছিল। তারপরও সম্রাট ক্রেসাসের মধ্যে হিংসা-ক্রোধ-ঈর্ষার দাবানল জ্বলে উঠল। তিনি সাইরাসকে দমন করার জন্য ৫৪৭ খ্রিস্টপূর্বাব্দে বিশাল এক সৈন্যবাহিনী নিয়ে মিডিয়ার দিকে অগ্রসর হলেন।

সম্রাট ক্রেসাস তার রাজধানী সার্ডিস থেকে মিডিয়া রাজ্যের সীমানায় হ্যালিস নদীর তীরে উপস্থিত হন এবং চূড়ান্ত আক্রমণের পূর্বে ডেলফির মন্দিরের ভবিষ্যদ্বাণীর জন্য অপেক্ষা করেন। মন্দিরের পূজারিরা সাংকেতিক ভাষায় উত্তর পাঠান যা সম্রাট ক্রেসাস ধরে নেন যে তিনিই বিজয়ী হবেন। ফলে হ্যালিস নদী পার হয়ে তিনি অতর্কিত হামলা চালাতে গিয়ে মিডিয়ার রাজা সাইরাসের হাতে বন্দি হন। এ খবর লিডিয়ার সৈন্যদের মধ্যে ছড়িয়ে পড়লে শুরু হয় ভয়ানক বিশৃঙ্খলা এবং সৈন্যরা ছত্রভঙ্গ হয়ে দিগি¦দিক পালাতে আরম্ভ করেন।

পরাজিত এবং বন্দি সম্রাট ক্রেসাসের হাতে-পায়ে শিকল পরানো হয় এবং বিজয়ী সম্রাট সাইরাস জ্বলন্ত চিতায় সম্রাট ক্রেসাসকে জীবন্ত পুড়িয়ে মারার হুকুম জারি করেন। বিজয়ীর হুকুমে দাউ দাউ করে জ্বলে ওঠে চিতার আগুন। শিকলে আবদ্ধ পরাজিত সম্রাট অবনত মস্তকে ধীরলয়ে চিতার দিকে এগোতে থাকেন এবং কয়েক মাস আগে মহামতি সোলনের কথাগুলো স্মরণ করেন। তারপর আসমানের দিকে তাকিয়ে বিড়বিড় করে বলতে থাকেন- ‘এ-ও কি সম্ভব’।

 

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য ও রাজনীতি বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
রসুলের প্রতি ভালোবাসা আমাদের ইমানি দায়িত্ব
রসুলের প্রতি ভালোবাসা আমাদের ইমানি দায়িত্ব
বেগমপাড়া
বেগমপাড়া
বেপরোয়া চাঁদাবাজি
বেপরোয়া চাঁদাবাজি
স্মরণ : প্রিন্সিপাল আবদুল হামিদ
স্মরণ : প্রিন্সিপাল আবদুল হামিদ
গণহত্যাকারীদের বিচার হতে হবে
গণহত্যাকারীদের বিচার হতে হবে
নড়বড়ে রেলপথ
নড়বড়ে রেলপথ
দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি
দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি
মানসম্মত শিক্ষার জন্য জাতীয়করণ চাই
মানসম্মত শিক্ষার জন্য জাতীয়করণ চাই
হালাল উপার্জন ইবাদত কবুলের শর্ত
হালাল উপার্জন ইবাদত কবুলের শর্ত
মাছ চাষে চাই আধুনিক প্রযুক্তি
মাছ চাষে চাই আধুনিক প্রযুক্তি
সব প্রশ্নের একমাত্র সমাধান নির্বাচন
সব প্রশ্নের একমাত্র সমাধান নির্বাচন
লাল-সবুজের জয়
লাল-সবুজের জয়
সর্বশেষ খবর
বরিশালে সড়ক দুর্ঘটনায় অজ্ঞাত বৃদ্ধ নিহত
বরিশালে সড়ক দুর্ঘটনায় অজ্ঞাত বৃদ্ধ নিহত

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আমলারা তাকিয়ে নির্বাচনের দিকে
আমলারা তাকিয়ে নির্বাচনের দিকে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্ল্যাক কফি কি ওজন কমাতে সাহায্য করে?
ব্ল্যাক কফি কি ওজন কমাতে সাহায্য করে?

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ভারতের ওড়িশায় সংঘর্ষ-সহিংসতা: ইন্টারনেট বন্ধ, কারফিউ জারি
ভারতের ওড়িশায় সংঘর্ষ-সহিংসতা: ইন্টারনেট বন্ধ, কারফিউ জারি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হলান্ডের গোলে জয় ছিনিয়ে নিল ম্যানসিটি
হলান্ডের গোলে জয় ছিনিয়ে নিল ম্যানসিটি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বকাপে পাকিস্তানকে ৮৮ রানে হারাল ভারত
বিশ্বকাপে পাকিস্তানকে ৮৮ রানে হারাল ভারত

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভালুকায় সড়ক দুর্ঘটনায় জামায়াত নেতা নিহত
ভালুকায় সড়ক দুর্ঘটনায় জামায়াত নেতা নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফগানদের ধবলধোলাই করল টাইগাররা
আফগানদের ধবলধোলাই করল টাইগাররা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেভিয়ার কাছে ৪-১ গোলে বিধ্বস্ত হলো বার্সেলোনা
সেভিয়ার কাছে ৪-১ গোলে বিধ্বস্ত হলো বার্সেলোনা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নাগেশ্বরীতে পৃথক ঘটনায় বজ্রপাতে দুজনের মৃত্যু
নাগেশ্বরীতে পৃথক ঘটনায় বজ্রপাতে দুজনের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিপৎসীমার ১০ সেন্টিমিটার ওপরে তিস্তার পানি
বিপৎসীমার ১০ সেন্টিমিটার ওপরে তিস্তার পানি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তীব্র তুষারঝড়ে এভারেস্টে আটকে পড়েছেন হাজারো পর্বতারোহী
তীব্র তুষারঝড়ে এভারেস্টে আটকে পড়েছেন হাজারো পর্বতারোহী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি জিম্মিরা দ্রুতই মুক্তি পাবে: ট্রাম্প
ইসরায়েলি জিম্মিরা দ্রুতই মুক্তি পাবে: ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জাতীয় সবুজ মিশন’ চালুর ঘোষণা তারেক রহমানের
‘জাতীয় সবুজ মিশন’ চালুর ঘোষণা তারেক রহমানের

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দার্জিলিংয়ে ভয়াবহ ভূমিধসে নিহত অন্তত ২০
দার্জিলিংয়ে ভয়াবহ ভূমিধসে নিহত অন্তত ২০

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলায় কারাগারে চান্দগাঁও ছাত্রদলের আহ্বায়ক
হত্যা মামলায় কারাগারে চান্দগাঁও ছাত্রদলের আহ্বায়ক

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাংলাদেশকে ১৪৪ রানের লক্ষ্য দিল আফগানিস্তান
বাংলাদেশকে ১৪৪ রানের লক্ষ্য দিল আফগানিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্লিন সিটি গড়তে আমরা বদ্ধপরিকর : মেয়র শাহাদাত
ক্লিন সিটি গড়তে আমরা বদ্ধপরিকর : মেয়র শাহাদাত

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ফ্লোটিলা থেকে আটকদের সঙ্গে 'বানরের মতো' আচরণ করছে ইসরায়েলি সেনারা
ফ্লোটিলা থেকে আটকদের সঙ্গে 'বানরের মতো' আচরণ করছে ইসরায়েলি সেনারা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে অস্ত্রসহ আটক ১
সিলেটে অস্ত্রসহ আটক ১

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইসলামী ব্যাংকে অবৈধ নিয়োগপ্রাপ্তদের বহিষ্কারের দাবিতে মানববন্ধন
ইসলামী ব্যাংকে অবৈধ নিয়োগপ্রাপ্তদের বহিষ্কারের দাবিতে মানববন্ধন

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ক্লাব ক্যাটাগরি থেকে বিসিবি নির্বাচন করছেন মিঠু
ক্লাব ক্যাটাগরি থেকে বিসিবি নির্বাচন করছেন মিঠু

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ২ জনের লাশ উদ্ধার
সিলেটে ২ জনের লাশ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

প্রকাশ্যে পিস্তল ঠেকিয়ে হুমকি, আটক করে পুলিশে দিল জনতা
প্রকাশ্যে পিস্তল ঠেকিয়ে হুমকি, আটক করে পুলিশে দিল জনতা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামীর বাংলাদেশ গঠনে তরুণদের ঐক্যবদ্ধ ভূমিকা অপরিহার্য: ইলিয়াসপত্নী লুনা
আগামীর বাংলাদেশ গঠনে তরুণদের ঐক্যবদ্ধ ভূমিকা অপরিহার্য: ইলিয়াসপত্নী লুনা

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

অ্যানথ্রাক্স প্রতিরোধে প্রাণিসম্পদ অধিদফতরের জরুরি ও সমন্বিত কার্যক্রম শুরু
অ্যানথ্রাক্স প্রতিরোধে প্রাণিসম্পদ অধিদফতরের জরুরি ও সমন্বিত কার্যক্রম শুরু

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান শিক্ষক-অধ্যক্ষ নিয়োগ দেবে এনটিআরসিএ
প্রধান শিক্ষক-অধ্যক্ষ নিয়োগ দেবে এনটিআরসিএ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শুরুতেই আফগানদের তিন উইকেট নিল বাংলাদেশ
শুরুতেই আফগানদের তিন উইকেট নিল বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালদ্বীপের রাষ্ট্রপতির কাছে বাংলাদেশের হাইকমিশনারের পরিচয়পত্র পেশ
মালদ্বীপের রাষ্ট্রপতির কাছে বাংলাদেশের হাইকমিশনারের পরিচয়পত্র পেশ

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মাদারীপুরে জাতীয় চ্যাম্পিয়নশিপের দ্বিতীয় রাউন্ডের খেলা শুরু
মাদারীপুরে জাতীয় চ্যাম্পিয়নশিপের দ্বিতীয় রাউন্ডের খেলা শুরু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
বদলে যাচ্ছে ডিসি-ইউএনও পদের নাম, আরও যেসব পরিবর্তন আসছে
বদলে যাচ্ছে ডিসি-ইউএনও পদের নাম, আরও যেসব পরিবর্তন আসছে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি, আবার ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা
মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি, আবার ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ থেকে লজ্জাজনক বিদায় ব্রাজিলের
বিশ্বকাপ থেকে লজ্জাজনক বিদায় ব্রাজিলের

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাত্র ১৮ টাকা কাবিনে বিয়ে, পরে স্বামীর আরেক স্ত্রীর খবর জানলেন অভিনেত্রী
মাত্র ১৮ টাকা কাবিনে বিয়ে, পরে স্বামীর আরেক স্ত্রীর খবর জানলেন অভিনেত্রী

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারত এবার নিজ যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষের নিচেই চাপা পড়বে, পাকিস্তানি মন্ত্রীর হুঁশিয়ারি
ভারত এবার নিজ যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষের নিচেই চাপা পড়বে, পাকিস্তানি মন্ত্রীর হুঁশিয়ারি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রকে আরব সাগরে বন্দর নির্মাণের প্রস্তাব পাকিস্তানের
যুক্তরাষ্ট্রকে আরব সাগরে বন্দর নির্মাণের প্রস্তাব পাকিস্তানের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের ওএসডি ৬৯ উপসচিবকে পদায়ন
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের ওএসডি ৬৯ উপসচিবকে পদায়ন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সুখবর দিলেন শিক্ষা উপদেষ্টা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সুখবর দিলেন শিক্ষা উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মোজাম্মেল গ্রেফতার
আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মোজাম্মেল গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্ব শিক্ষক দিবস আজ
বিশ্ব শিক্ষক দিবস আজ

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্টারনেটহীন আফগানদের গল্প
ইন্টারনেটহীন আফগানদের গল্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ কোরিয়ার বিরুদ্ধে ‘বিশেষ অস্ত্র’ মোতায়েন উত্তর কোরিয়ার
দক্ষিণ কোরিয়ার বিরুদ্ধে ‘বিশেষ অস্ত্র’ মোতায়েন উত্তর কোরিয়ার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফ্রিকার চ্যাম্পিয়ন হয়েই বিশ্বকাপে জিম্বাবুয়ে
আফ্রিকার চ্যাম্পিয়ন হয়েই বিশ্বকাপে জিম্বাবুয়ে

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘প্রাথমিকের শিক্ষকদের বেতন বিশ্ববিদ্যালয়ের সমান হওয়া উচিত’
‘প্রাথমিকের শিক্ষকদের বেতন বিশ্ববিদ্যালয়ের সমান হওয়া উচিত’

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে গ্রেটা থুনবার্গসহ ফ্লোটিলা কর্মীদের অমানবিক নির্যাতনের অভিযোগ
ইসরায়েলে গ্রেটা থুনবার্গসহ ফ্লোটিলা কর্মীদের অমানবিক নির্যাতনের অভিযোগ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের দিনই জুলাই সনদ বাস্তবায়নে গণভোট হতে পারে: সালাহউদ্দিন
নির্বাচনের দিনই জুলাই সনদ বাস্তবায়নে গণভোট হতে পারে: সালাহউদ্দিন

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় গণহত্যা বন্ধে রাস্তায় নামার ডাক গার্দিওলার
গাজায় গণহত্যা বন্ধে রাস্তায় নামার ডাক গার্দিওলার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডুবে যাওয়া জাহাজ থেকে মিলল ১০ লাখ ডলারের সম্পদ
ডুবে যাওয়া জাহাজ থেকে মিলল ১০ লাখ ডলারের সম্পদ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনে রাতভর বৃষ্টির মতো ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন হামলা রাশিয়ার
ইউক্রেনে রাতভর বৃষ্টির মতো ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন হামলা রাশিয়ার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাস গড়ল বিটকয়েন
ইতিহাস গড়ল বিটকয়েন

১১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ অক্টোবর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঠ পর্যায়ে গোয়েন্দা কার্যক্রম জোরদারের নির্দেশ এনবিআরের
মাঠ পর্যায়ে গোয়েন্দা কার্যক্রম জোরদারের নির্দেশ এনবিআরের

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নীলফামারীতে ঝড়ে তছনছ ৫ শতাধিক ঘরবাড়ি, আহত ৫০
নীলফামারীতে ঝড়ে তছনছ ৫ শতাধিক ঘরবাড়ি, আহত ৫০

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা বর্ষণে বিপর্যস্ত উত্তরবঙ্গ, বৃষ্টি ও ধসে বহু প্রাণহানির আশঙ্কা
টানা বর্ষণে বিপর্যস্ত উত্তরবঙ্গ, বৃষ্টি ও ধসে বহু প্রাণহানির আশঙ্কা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাস সম্মতি দিলেই গাজায় যুদ্ধবিরতি কার্যকর: ট্রাম্প
হামাস সম্মতি দিলেই গাজায় যুদ্ধবিরতি কার্যকর: ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাশির সিরাপ বিষক্রিয়ায় ১১ শিশুর মৃত্যু, মধ্যপ্রদেশে চিকিৎসক গ্রেফতার
কাশির সিরাপ বিষক্রিয়ায় ১১ শিশুর মৃত্যু, মধ্যপ্রদেশে চিকিৎসক গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়া বাড়লো ৫০০, প্রত্যাখ্যান করে আন্দোলনের ডাক
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়া বাড়লো ৫০০, প্রত্যাখ্যান করে আন্দোলনের ডাক

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মতিঝিলের অবৈধ স্থাপনা অপসারণে জরুরি গণবিজ্ঞপ্তি
মতিঝিলের অবৈধ স্থাপনা অপসারণে জরুরি গণবিজ্ঞপ্তি

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘কেউ বলির পাঁঠা নয়, আইন মেনেই সব করা হয়েছিল’
‘কেউ বলির পাঁঠা নয়, আইন মেনেই সব করা হয়েছিল’

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিগগিরই সরকারের কাছে চূড়ান্ত প্রতিবেদন দেবে ঐকমত্য কমিশন
শিগগিরই সরকারের কাছে চূড়ান্ত প্রতিবেদন দেবে ঐকমত্য কমিশন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিচারের মুখোমুখি হচ্ছে আওয়ামী লীগ
বিচারের মুখোমুখি হচ্ছে আওয়ামী লীগ

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টার পদত্যাগ করা উচিত
উপদেষ্টার পদত্যাগ করা উচিত

খবর

জ্বলন্ত চিতায় ক্ষমতার দম্ভের সমাপ্তি
জ্বলন্ত চিতায় ক্ষমতার দম্ভের সমাপ্তি

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচন করতে চান তিনজন ব্যারিস্টার
নির্বাচন করতে চান তিনজন ব্যারিস্টার

নগর জীবন

আলোচিত যাদের ঠিকানা এখন কানাডা
আলোচিত যাদের ঠিকানা এখন কানাডা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি-জামায়াতসহ সব দলের একক প্রার্থীর চমক
বিএনপি-জামায়াতসহ সব দলের একক প্রার্থীর চমক

নগর জীবন

বাড়ছে অ্যানথ্রাক্স, শুরু সমন্বিত কার্যক্রম
বাড়ছে অ্যানথ্রাক্স, শুরু সমন্বিত কার্যক্রম

প্রথম পৃষ্ঠা

লেবু চাষে অনুপ্রেরণা
লেবু চাষে অনুপ্রেরণা

পেছনের পৃষ্ঠা

সময় বাড়ে ব্যয় বাড়ে শেষ হয় না কাজ
সময় বাড়ে ব্যয় বাড়ে শেষ হয় না কাজ

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে আতঙ্ক ছড়াচ্ছে অ্যানথ্রাক্স
রংপুরে আতঙ্ক ছড়াচ্ছে অ্যানথ্রাক্স

নগর জীবন

বিকল্পধারা নির্বাচনমুখী দল
বিকল্পধারা নির্বাচনমুখী দল

নগর জীবন

গণভোটে বাস্তবায়ন জুলাই সনদ, একমত দলগুলো
গণভোটে বাস্তবায়ন জুলাই সনদ, একমত দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

পার্বত্যাঞ্চল অশান্ত করার ষড়যন্ত্র চলছে
পার্বত্যাঞ্চল অশান্ত করার ষড়যন্ত্র চলছে

নগর জীবন

সাবেক এমপিসহ আওয়ামী লীগের ৯ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার
সাবেক এমপিসহ আওয়ামী লীগের ৯ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার

নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের মুদ্রায় ট্রাম্পের ছবি খসড়া নকশা নিয়ে বিতর্ক
যুক্তরাষ্ট্রের মুদ্রায় ট্রাম্পের ছবি খসড়া নকশা নিয়ে বিতর্ক

পূর্ব-পশ্চিম

খেলাফত আন্দোলনের সঙ্গে এনসিপির মতবিনিময়
খেলাফত আন্দোলনের সঙ্গে এনসিপির মতবিনিময়

নগর জীবন

সাবেক মন্ত্রীর ফাঁসি দাবিতে হেফাজতে ইসলামের বিক্ষোভ
সাবেক মন্ত্রীর ফাঁসি দাবিতে হেফাজতে ইসলামের বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

যানজটের কবলে রাজধানীবাসী
যানজটের কবলে রাজধানীবাসী

নগর জীবন

লক্ষ্মীপূজা আজ
লক্ষ্মীপূজা আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

পি কে হালদারের ঘনিষ্ঠ সহযোগী তাজবীর কারাগারে
পি কে হালদারের ঘনিষ্ঠ সহযোগী তাজবীর কারাগারে

পেছনের পৃষ্ঠা

লন্ডনে ফিলিস্তিনি সংগঠনকে নিষিদ্ধের প্রতিবাদ, গ্রেপ্তার ৪৯২
লন্ডনে ফিলিস্তিনি সংগঠনকে নিষিদ্ধের প্রতিবাদ, গ্রেপ্তার ৪৯২

পূর্ব-পশ্চিম

সাইফুজ্জামানের  স্থাবর সম্পত্তি জব্দের নির্দেশ
সাইফুজ্জামানের স্থাবর সম্পত্তি জব্দের নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

গণমাধ্যম ব্যক্তিত্বদের সঙ্গে সংলাপ আজ
গণমাধ্যম ব্যক্তিত্বদের সঙ্গে সংলাপ আজ

নগর জীবন

রাস্তায় ধস চলাচলে দুর্ভোগ
রাস্তায় ধস চলাচলে দুর্ভোগ

দেশগ্রাম

ফ  লা ফ ল
ফ লা ফ ল

মাঠে ময়দানে

বেগমপাড়া
বেগমপাড়া

সম্পাদকীয়

মানিকগঞ্জে সোনার দোকানে ডাকাতি
মানিকগঞ্জে সোনার দোকানে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

সাংবাদিক হত্যায় মামলা
সাংবাদিক হত্যায় মামলা

দেশগ্রাম

মদপানে মেডিকেল শিক্ষার্থীর মৃত্যু
মদপানে মেডিকেল শিক্ষার্থীর মৃত্যু

দেশগ্রাম