শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৬ অক্টোবর, ২০২৫ আপডেট: ০২:০৭, সোমবার, ০৬ অক্টোবর, ২০২৫

ভোটের আগে ঐক্যের চ্যালেঞ্জ

গণভোটে বাস্তবায়ন জুলাই সনদ, একমত দলগুলো

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
গণভোটে বাস্তবায়ন জুলাই সনদ, একমত দলগুলো

রাষ্ট্র সংস্কারের লক্ষ্যে প্রণীত ‘জুলাই জাতীয় সনদ-২০২৫’ গণভোটের মাধ্যমে বাস্তবায়ন করার পক্ষে একমত হয়েছে রাজনৈতিক দলগুলো। তবে কোন প্রক্রিয়ায় গণভোট হবে, তা নিয়ে মতভিন্নতা দেখা দিয়েছে। কোনো কোনো রাজনৈতিক দল জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দিন আলাদা ব্যালটের মাধ্যমে গণভোটের দাবি জানিয়েছে। আবার কোনো দল সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার আগে গণভোট করার কথা বলেছে।

এ ইস্যুতে গতকাল জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের বৈঠকে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে মতদ্বৈধতা দেখা দেয়। ৮ অক্টোবর আবারও বিষয়টি নিয়ে বৈঠক হবে। রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে দলগুলোর সঙ্গে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক শেষে এসব তথ্য জানানো হয়। এদিকে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে সংকটে আবারও গণ অভ্যুত্থানের আশঙ্কা প্রকাশ করেছে আমার বাংলাদেশ পার্টি (এবি পার্টি)। দলটির নেতারা বলেন, আবার গণ অভ্যুত্থান হলে দেশ ছেড়ে পালাতে ৬ থেকে ৭টি হেলিকপ্টার লাগবে।

গতকালের বৈঠকে সনদ বাস্তবায়নে গণভোট কীভাবে হবে, সেই প্রশ্নে দলগুলো কাছাকাছি এলেও ঐকমত্যে পৌঁছাতে পারেনি। এই অবস্থায় সনদ বাস্তবায়নের একাধিক বিকল্প প্রস্তাবসহ মূল সনদ সরকারকে পাঠানোর কথা জানিয়েছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। এর আগে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের বৈঠকে জুলাই সনদ প্রণয়নের অগ্রগতি নিয়ে সন্তোষ প্রকাশ করেন কমিশনের সভাপতি ও প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। তিনি বেশ কিছু নির্দেশনাও দিয়েছেন বলে জানা গেছে।

গতকাল রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপের আগে ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে ওই বৈঠকে জুলাই সনদ ও এর বাস্তবায়ন পদ্ধতি নির্ধারণের সর্বশেষ অগ্রগতি নিয়ে আলোচনা হয়। এরপর রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপে কমিশনের পক্ষ থেকে বিশেষজ্ঞ মতামতের ভিত্তিতে প্রণীত বাস্তবায়ন পদ্ধতির খসড়া তুলে ধরা হয়। কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজের সভাপতিত্বে ও প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মনির হায়দারের সঞ্চালনায় সংলাপে উপস্থিত ছিলেন কমিশনের সদস্য বিচারপতি মো. এমদাদুল হক, ড. ইফতেখারুজ্জামান, ড. বদিউল আলম মজুমদার ও ড. মো. আইয়ুব মিয়া।

সংলাপ শেষে অধ্যাপক আলী রীয়াজ জানান, আলোচনায় জুলাই সনদ বাস্তবায়নের বিষয়ে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি হয়েছে। রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে একধরনের ঐকমত্য প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। জনগণের সম্মতি অর্জনের জন্য গণভোটের বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলো একমত হয়েছে। দলীয় অবস্থান থেকে সরে এসে রাজনৈতিক দলগুলো একটি জায়গায় আসার জন্য সচেষ্ট হয়েছে। ৮ অক্টোবর আবারও বৈঠক হবে। ১৫ অক্টোবরের আগে এই প্রক্রিয়া শেষ করা সম্ভব হবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন।

সংলাপের শুরুতে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি বলেন, ‘রাজনৈতিক দলগুলো জুলাই সনদ বাস্তবায়নের প্রক্রিয়া নিয়ে ঐকমত্যে না এলে বাস্তবায়নপ্রক্রিয়া সম্পর্কে কমিশন একাধিক প্রস্তাব দেবে সরকারকে। বাস্তবায়নপ্রক্রিয়া নিয়ে দলগুলোর পক্ষ থেকে ছয়টি প্রস্তাব দেওয়া হয়েছিল। আমরা বলেছিলাম, এই ছয়টি প্রক্রিয়ার বিষয়ে আলাপ-আলোচনার মধ্য দিয়ে যদি একটি জায়গায় আনা যায় ও ৩০টি রাজনৈতিক দল একটি প্রস্তাব দেয়, তাহলে আমরা অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে সানন্দে সেই প্রস্তাব উপস্থাপন করতে পারব। আমরা বলব, একটি প্রস্তাব আছে, এটা বাস্তবায়নের পথ এভাবে আপনারা বিবেচনা করতে পারেন। কিন্তু ১৭ সেপ্টেম্বরের আলোচনায় যেসব বিষয় উঠে এসেছিল, সেগুলোকে আমরা বিশেষজ্ঞদের অবহিত করেছি। তারই ভিত্তিতে তারা কিছু পরামর্শ দিয়েছেন। তাদের আগের অবস্থানকে ব্যাখ্যাও করেছেন।’

রাজনৈতিক দলের নেতাদের উদ্দেশে আলী রীয়াজ বলেন, ‘প্রধান উপদেষ্টা ও কমিশনের প্রধানের সঙ্গে বৈঠক করেছেন। তিনি সব সময় এ বিষয়ে খোঁজখবর রাখছেন। প্রধান উপদেষ্টা অত্যন্ত দ্রুততার সঙ্গে কাজ এগিয়ে নেওয়ার তাগিদ দিয়েছেন। বাস্তবায়নপ্রক্রিয়াসহ বিশেষত সনদের জায়গাতে সনদকে সবার গ্রহণযোগ্য করে সবার স্বাক্ষরিত একটি রাজনৈতিক দলিলে পরিণত করা যায় কি না, সে বিষয়ে আমাদের তাগিদ দিয়েছেন।’ তিনি আরও বলেন, ‘আপনাদের (দলগুলোর) পক্ষ থেকে সনদ বাস্তবায়নে যদি আরও সুনির্দিষ্ট ও সুস্পষ্ট প্রস্তাব থাকে তাহলে আমাদের পক্ষে সেটাকে সমন্বিত করে আমরা অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে বাস্তবায়নপ্রক্রিয়ার বিভিন্ন উপায় উপস্থাপন করব। সবাই মিলে রাষ্ট্রের সংস্কার কাঠামোগত সংস্কারের জায়গাটা তৈরি করতে হবে।’ বৈঠক শেষে বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, ‘জুলাই সনদ বাস্তবায়নের জন্য জনগণের রায় নিতে সংসদ নির্বাচনের ভোট গ্রহণের দিনে আলাদা ব্যালটে গণভোটের কথা বলেছি। ওই ভোটে যদি জনগণ রায় দেয়, তাহলে সেটা বাস্তবায়ন করতে পরবর্তী সংসদ বাধ্য থাকবে। এই রেফারেন্ডাম অনুষ্ঠানের জন্য সংবিধানে আগে কোনো সংশোধনী আনতে হবে না।’ তিনি বলেন, ‘সনদ বাস্তবায়নপ্রক্রিয়া নির্ধারণে আমরা ফাইনাল স্টেজে আছি। সর্বশেষ যে সুপারিশ ঐকমত্য কমিশনের পক্ষ থেকে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার কাছে পাঠানো হবে, সেই বিষয়ে একটা চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত গ্রহণের বিষয়ে আলোচনা হয়েছে।’ তিনি বলেন, ‘এখানে গণভোটের যে প্রশ্নটা এসেছে এটা মূলত আমাদের বিগত সভার প্রস্তাবের মধ্যে আমি একটা ইঙ্গিত দিয়েছিলাম। জনগণের কাছে আমরা যাই, জুলাই জাতীয় সনদ গ্রহণ ও বাস্তবায়নের বিষয়ে জনগণের সম্মতি আছে কি না? যদিও এখানে ফ্যাসিবাদবিরোধী জাতীয় ঐক্যের মাধ্যমে গঠিত সব রাজনৈতিক দল আলোচনা করেছি। তারপরও আমরা সমগ্র জনগোষ্ঠীকে রিপ্রেজেন্ট করি কি না, এটা একটা প্রশ্ন রয়েছে। তাই জনগণের কাছ থেকে সম্মতি নিতে হবে, আমরা জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষর করেছি, অঙ্গীকারবদ্ধ হয়েছি, জনগণ তার পক্ষে আছে কি না? তখনই হবে, জনগণের পক্ষ থেকে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের চূড়ান্ত অভিমত। সার্বভৌম ক্ষমতার একটা রায়।’

এদিকে জুলাই সনদ বাস্তবায়নে আইনি ভিত্তির জন্য সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার আগে গণভোটের দাবি জানিয়েছে জামায়াতে ইসলামী। দলের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল হামিদুর রহমান আযাদ বলেন, জনগণ গণভোটে অভ্যস্ত না। আমরা মনে করি, জাতীয় নির্বাচনকে কোনো ধরনের সমস্যা সৃষ্টি না করে নভেম্বর অথবা ডিসেম্বরে এটা (গণভোট) করতে পারেন। জাতীয় নির্বাচনের তফসিলের আগেও করতে পারেন। গণভোটের পর ফেব্রুয়ারিতে সংসদ নির্বাচন হতে কোনো বাধা থাকবে না। জনগণকে একটা জটিল অবস্থায় ও মহাপরীক্ষায় না ফেলে সহজভাবে এগোলে আমরাও বাঁচি, জাতিও বাঁচে।’ তিনি বলেন, ‘জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি রচনার জন্য গণভোট হবে সবচেয়ে গ্রহণযোগ্য। গণভোটের পর এটা কখনো চ্যালেঞ্জ করতে গেলে টিকবে না। পার্লামেন্ট এটাকে প্রত্যাখ্যান করতে পারবে না। এ বিষয়ে বিএনপির সঙ্গে জামায়াতের কোনো দূরত্ব নেই। গণভোটের রেজাল্ট যদি বিপক্ষেও যায়, আমরা ছাড় দেব।’ তিনি বলেন, ‘সংস্কারের বিষয়ে সব সময় সোচ্চার ছিলাম। সনদ বাস্তবায়ন আইনি ভিত্তির জন্য গণভোটের পক্ষে সবাই মত দিয়েছে। এ ক্ষেত্রে গণভোট আগে না পরে এটা আলোচনার সুযোগ আছে। সবাই গণভোটের পক্ষে একমত হয়েছে। গণভোট আয়োজন করবে নির্বাচন কমিশন। এজন্য নির্বাচন কমিশনকে একটা নির্দেশনা দিতে হবে সরকারকে।’

এদিকে এখনই জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি চায় জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। দলটির যুগ্ম আহ্বায়ক সারোয়ার তুষার বলেন, এখনই জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি দিতে হবে। কারণ পরবর্তী সরকার সংখ্যাগরিষ্ঠতার ভিত্তিতে তা বাদ দিতে পারে। তাই জনগণের অভিপ্রায় অনুযায়ী বর্তমান সরকারকেই বিষয়টি সমাধান করতে হবে। তিনি বলেন, জাতীয় নির্বাচনের দিন সংসদের ভোটের পাশাপাশি গণভোটের জন্য আলাদা ব্যালট থাকবে। যেখানে সনদের আইনি ভিত্তির বিষয়ে জনগণ মতামত দেবে। এ বিষয়ে অধিকাংশ দল একমত হয়েছে। তিনি আরও বলেন, ভাষাগত ভিন্নতা বাদ দিলে জুলাই সনদের আইনি ভিত্তির বিষয়ে দলগুলো একমত। যেখানে সনদ বাস্তবায়নে জনগণ হ্যাঁ বা না ভোট দেবে। নোট অব ডিসেন্টে যেসব বিষয়ে একমত হয়েছে, সেগুলোকে একমত বলে ধরে নিতে হবে। এ ক্ষেত্রে লিগ্যাল ফ্রেমওয়ার্কের বিষয়টিও অনুসরণ করা যেতে পারে। রাজনৈতিক দলগুলো একমত হলে জনগণ জুলাই বাস্তবায়ন করার পক্ষে রায় দেবে বলে আশা প্রকাশ করেন তিনি। জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের আলোচনায় ৮০ শতাংশ ইতিবাচক বলে জানিয়েছেন গণঅধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খান। তিনি বলেন, বাস্তবায়নপ্রক্রিয়া নিয়ে ৮০ শতাংশ ঐকমত্য তৈরি হয়েছে। কমিশন সিদ্ধান্ত নেওয়ার এখতিয়ার রাখে। বাকি ২০ শতাংশ নিয়ে ঐকমত্য কমিশনকে সিদ্ধান্ত নিতে হবে। তিনি আরও বলেন, সরকার তিনটি দলকে গুরুত্ব দেয়। সেই তিন দলকে এক জায়গায় আনা যাচ্ছে না। একই দিনে জাতীয় নির্বাচন এবং সনদের পক্ষে ভোট গ্রহণ নিয়ে সবাই একমত। জাতীয় সংসদের প্রথম অধিবেশনে ঐকমত্য কমিশনের বৈঠকের অনুমোদন দিতে হবে।

জুলাই সনদ বাস্তবায়নে সংকটে আবারও অভ্যুত্থানের আশঙ্কা : আমার বাংলাদেশ পার্টির (এবি পার্টি) চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান ভূঁইয়া মঞ্জু বলেন, জুলাই সনদ বাস্তবায়নে সংকট হলে দেশে আবারও গণ অভ্যুত্থান হবে। আবার গণ অভ্যুত্থান হলে দেশ ছেড়ে পালাতে ৬ থেকে ৭টি হেলিকপ্টার লাগবে। তিনি বলেন, ‘আলোচনায় একটাই বিতর্ক, তা হলো জুলাই সনদ। জুলাই সনদে আমরা একমত। একটা গণ অভ্যুত্থান হয়েছে। এর মধ্য দিয়ে দুটো ক্ষমতা পেয়েছি, একটি সংশোধন অন্যটি রাষ্ট্র পরিচালনার ক্ষমতা। ক্ষমতা দিয়েছে গণ অভ্যুত্থান। সরকার পালিয়ে গেছে তাই সাংবিধানিক সংকট তৈরি হয়েছে।’

মজিবুর রহমান বলেন, ‘সাংবিধানিকভাবে সরকার বদল হয়নি। এবি পার্টির পক্ষে সমঝোতার প্রস্তাব দিয়েছি। প্রধান উপদেষ্টা আদেশ আকারে জারি করতে পারেন। এজন্য একটা গণভোট হতে পারে। গণভোটের মাধ্যমে মতামত নেব। সাংবিধানিক বিতর্ক তোলা হচ্ছে, এই সংকট সাংবিধানিক না।’ তিনি আরও বলেন, ‘এখন ভোট চাইতে গেলে মানুষ বলে ভোট হবে তো? পিআর না মানলে উচ্চকক্ষ থাকার দরকার নেই। সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের মতামত নিয়ে গণভোটের পক্ষে আমরা। গণ অভ্যুত্থানে সবাইকে বৈধতা দেওয়া হয়েছে।’

এই বিভাগের আরও খবর
প্রযুক্তিনির্ভর শিক্ষায় আমরা পিছিয়ে
প্রযুক্তিনির্ভর শিক্ষায় আমরা পিছিয়ে
আফগানিস্তানকে হোয়াইটওয়াশ করল বাংলাদেশ
আফগানিস্তানকে হোয়াইটওয়াশ করল বাংলাদেশ
সেপ্টেম্বরে পোশাক রপ্তানি কমেছে ৫.৬৬ শতাংশ
সেপ্টেম্বরে পোশাক রপ্তানি কমেছে ৫.৬৬ শতাংশ
মির্জা ফখরুলসহ ২২ জনকে অব্যাহতি
মির্জা ফখরুলসহ ২২ জনকে অব্যাহতি
চক্রান্তের পেছনে ফ্যাসিস্ট দোসরদের মদত রয়েছে
চক্রান্তের পেছনে ফ্যাসিস্ট দোসরদের মদত রয়েছে
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৌদ্ধধর্মীয় নেতাদের শুভেচ্ছাবিনিময়
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৌদ্ধধর্মীয় নেতাদের শুভেচ্ছাবিনিময়
জামায়াত আমিরের সঙ্গে সাক্ষাৎ সুইস রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে সাক্ষাৎ সুইস রাষ্ট্রদূতের
নির্বাচনে ইসিকে সহায়তা করবে জাতিসংঘ
নির্বাচনে ইসিকে সহায়তা করবে জাতিসংঘ
বাড়ছে অ্যানথ্রাক্স, শুরু সমন্বিত কার্যক্রম
বাড়ছে অ্যানথ্রাক্স, শুরু সমন্বিত কার্যক্রম
মিসর সফরে প্রধান বিচারপতি
মিসর সফরে প্রধান বিচারপতি
ঢাকায় যুক্তরাজ্যের বাণিজ্যদূত ব্যারোনেস
ঢাকায় যুক্তরাজ্যের বাণিজ্যদূত ব্যারোনেস
ফ্লোটিলা কর্মীদের ভয়াবহ নির্যাতন
ফ্লোটিলা কর্মীদের ভয়াবহ নির্যাতন
সর্বশেষ খবর
বরিশালে সড়ক দুর্ঘটনায় অজ্ঞাত বৃদ্ধ নিহত
বরিশালে সড়ক দুর্ঘটনায় অজ্ঞাত বৃদ্ধ নিহত

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

আমলারা তাকিয়ে নির্বাচনের দিকে
আমলারা তাকিয়ে নির্বাচনের দিকে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্ল্যাক কফি কি ওজন কমাতে সাহায্য করে?
ব্ল্যাক কফি কি ওজন কমাতে সাহায্য করে?

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ভারতের ওড়িশায় সংঘর্ষ-সহিংসতা: ইন্টারনেট বন্ধ, কারফিউ জারি
ভারতের ওড়িশায় সংঘর্ষ-সহিংসতা: ইন্টারনেট বন্ধ, কারফিউ জারি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হলান্ডের গোলে জয় ছিনিয়ে নিল ম্যানসিটি
হলান্ডের গোলে জয় ছিনিয়ে নিল ম্যানসিটি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বকাপে পাকিস্তানকে ৮৮ রানে হারাল ভারত
বিশ্বকাপে পাকিস্তানকে ৮৮ রানে হারাল ভারত

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভালুকায় সড়ক দুর্ঘটনায় জামায়াত নেতা নিহত
ভালুকায় সড়ক দুর্ঘটনায় জামায়াত নেতা নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফগানদের ধবলধোলাই করল টাইগাররা
আফগানদের ধবলধোলাই করল টাইগাররা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেভিয়ার কাছে ৪-১ গোলে বিধ্বস্ত হলো বার্সেলোনা
সেভিয়ার কাছে ৪-১ গোলে বিধ্বস্ত হলো বার্সেলোনা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নাগেশ্বরীতে পৃথক ঘটনায় বজ্রপাতে দুজনের মৃত্যু
নাগেশ্বরীতে পৃথক ঘটনায় বজ্রপাতে দুজনের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিপৎসীমার ১০ সেন্টিমিটার ওপরে তিস্তার পানি
বিপৎসীমার ১০ সেন্টিমিটার ওপরে তিস্তার পানি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তীব্র তুষারঝড়ে এভারেস্টে আটকে পড়েছেন হাজারো পর্বতারোহী
তীব্র তুষারঝড়ে এভারেস্টে আটকে পড়েছেন হাজারো পর্বতারোহী

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি জিম্মিরা দ্রুতই মুক্তি পাবে: ট্রাম্প
ইসরায়েলি জিম্মিরা দ্রুতই মুক্তি পাবে: ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জাতীয় সবুজ মিশন’ চালুর ঘোষণা তারেক রহমানের
‘জাতীয় সবুজ মিশন’ চালুর ঘোষণা তারেক রহমানের

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দার্জিলিংয়ে ভয়াবহ ভূমিধসে নিহত অন্তত ২০
দার্জিলিংয়ে ভয়াবহ ভূমিধসে নিহত অন্তত ২০

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলায় কারাগারে চান্দগাঁও ছাত্রদলের আহ্বায়ক
হত্যা মামলায় কারাগারে চান্দগাঁও ছাত্রদলের আহ্বায়ক

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাংলাদেশকে ১৪৪ রানের লক্ষ্য দিল আফগানিস্তান
বাংলাদেশকে ১৪৪ রানের লক্ষ্য দিল আফগানিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্লিন সিটি গড়তে আমরা বদ্ধপরিকর : মেয়র শাহাদাত
ক্লিন সিটি গড়তে আমরা বদ্ধপরিকর : মেয়র শাহাদাত

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ফ্লোটিলা থেকে আটকদের সঙ্গে 'বানরের মতো' আচরণ করছে ইসরায়েলি সেনারা
ফ্লোটিলা থেকে আটকদের সঙ্গে 'বানরের মতো' আচরণ করছে ইসরায়েলি সেনারা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে অস্ত্রসহ আটক ১
সিলেটে অস্ত্রসহ আটক ১

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইসলামী ব্যাংকে অবৈধ নিয়োগপ্রাপ্তদের বহিষ্কারের দাবিতে মানববন্ধন
ইসলামী ব্যাংকে অবৈধ নিয়োগপ্রাপ্তদের বহিষ্কারের দাবিতে মানববন্ধন

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ক্লাব ক্যাটাগরি থেকে বিসিবি নির্বাচন করছেন মিঠু
ক্লাব ক্যাটাগরি থেকে বিসিবি নির্বাচন করছেন মিঠু

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ২ জনের লাশ উদ্ধার
সিলেটে ২ জনের লাশ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

প্রকাশ্যে পিস্তল ঠেকিয়ে হুমকি, আটক করে পুলিশে দিল জনতা
প্রকাশ্যে পিস্তল ঠেকিয়ে হুমকি, আটক করে পুলিশে দিল জনতা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামীর বাংলাদেশ গঠনে তরুণদের ঐক্যবদ্ধ ভূমিকা অপরিহার্য: ইলিয়াসপত্নী লুনা
আগামীর বাংলাদেশ গঠনে তরুণদের ঐক্যবদ্ধ ভূমিকা অপরিহার্য: ইলিয়াসপত্নী লুনা

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

অ্যানথ্রাক্স প্রতিরোধে প্রাণিসম্পদ অধিদফতরের জরুরি ও সমন্বিত কার্যক্রম শুরু
অ্যানথ্রাক্স প্রতিরোধে প্রাণিসম্পদ অধিদফতরের জরুরি ও সমন্বিত কার্যক্রম শুরু

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান শিক্ষক-অধ্যক্ষ নিয়োগ দেবে এনটিআরসিএ
প্রধান শিক্ষক-অধ্যক্ষ নিয়োগ দেবে এনটিআরসিএ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শুরুতেই আফগানদের তিন উইকেট নিল বাংলাদেশ
শুরুতেই আফগানদের তিন উইকেট নিল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালদ্বীপের রাষ্ট্রপতির কাছে বাংলাদেশের হাইকমিশনারের পরিচয়পত্র পেশ
মালদ্বীপের রাষ্ট্রপতির কাছে বাংলাদেশের হাইকমিশনারের পরিচয়পত্র পেশ

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মাদারীপুরে জাতীয় চ্যাম্পিয়নশিপের দ্বিতীয় রাউন্ডের খেলা শুরু
মাদারীপুরে জাতীয় চ্যাম্পিয়নশিপের দ্বিতীয় রাউন্ডের খেলা শুরু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
বদলে যাচ্ছে ডিসি-ইউএনও পদের নাম, আরও যেসব পরিবর্তন আসছে
বদলে যাচ্ছে ডিসি-ইউএনও পদের নাম, আরও যেসব পরিবর্তন আসছে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি, আবার ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা
মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি, আবার ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ থেকে লজ্জাজনক বিদায় ব্রাজিলের
বিশ্বকাপ থেকে লজ্জাজনক বিদায় ব্রাজিলের

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাত্র ১৮ টাকা কাবিনে বিয়ে, পরে স্বামীর আরেক স্ত্রীর খবর জানলেন অভিনেত্রী
মাত্র ১৮ টাকা কাবিনে বিয়ে, পরে স্বামীর আরেক স্ত্রীর খবর জানলেন অভিনেত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারত এবার নিজ যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষের নিচেই চাপা পড়বে, পাকিস্তানি মন্ত্রীর হুঁশিয়ারি
ভারত এবার নিজ যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষের নিচেই চাপা পড়বে, পাকিস্তানি মন্ত্রীর হুঁশিয়ারি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রকে আরব সাগরে বন্দর নির্মাণের প্রস্তাব পাকিস্তানের
যুক্তরাষ্ট্রকে আরব সাগরে বন্দর নির্মাণের প্রস্তাব পাকিস্তানের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের ওএসডি ৬৯ উপসচিবকে পদায়ন
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের ওএসডি ৬৯ উপসচিবকে পদায়ন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সুখবর দিলেন শিক্ষা উপদেষ্টা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সুখবর দিলেন শিক্ষা উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মোজাম্মেল গ্রেফতার
আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মোজাম্মেল গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্ব শিক্ষক দিবস আজ
বিশ্ব শিক্ষক দিবস আজ

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্টারনেটহীন আফগানদের গল্প
ইন্টারনেটহীন আফগানদের গল্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ কোরিয়ার বিরুদ্ধে ‘বিশেষ অস্ত্র’ মোতায়েন উত্তর কোরিয়ার
দক্ষিণ কোরিয়ার বিরুদ্ধে ‘বিশেষ অস্ত্র’ মোতায়েন উত্তর কোরিয়ার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফ্রিকার চ্যাম্পিয়ন হয়েই বিশ্বকাপে জিম্বাবুয়ে
আফ্রিকার চ্যাম্পিয়ন হয়েই বিশ্বকাপে জিম্বাবুয়ে

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘প্রাথমিকের শিক্ষকদের বেতন বিশ্ববিদ্যালয়ের সমান হওয়া উচিত’
‘প্রাথমিকের শিক্ষকদের বেতন বিশ্ববিদ্যালয়ের সমান হওয়া উচিত’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে গ্রেটা থুনবার্গসহ ফ্লোটিলা কর্মীদের অমানবিক নির্যাতনের অভিযোগ
ইসরায়েলে গ্রেটা থুনবার্গসহ ফ্লোটিলা কর্মীদের অমানবিক নির্যাতনের অভিযোগ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের দিনই জুলাই সনদ বাস্তবায়নে গণভোট হতে পারে: সালাহউদ্দিন
নির্বাচনের দিনই জুলাই সনদ বাস্তবায়নে গণভোট হতে পারে: সালাহউদ্দিন

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজা থেকে সেনা প্রত্যাহারে সম্মতি দিয়েছে ইসরায়েল : দাবি ট্রাম্পের
গাজা থেকে সেনা প্রত্যাহারে সম্মতি দিয়েছে ইসরায়েল : দাবি ট্রাম্পের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় গণহত্যা বন্ধে রাস্তায় নামার ডাক গার্দিওলার
গাজায় গণহত্যা বন্ধে রাস্তায় নামার ডাক গার্দিওলার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডুবে যাওয়া জাহাজ থেকে মিলল ১০ লাখ ডলারের সম্পদ
ডুবে যাওয়া জাহাজ থেকে মিলল ১০ লাখ ডলারের সম্পদ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনে রাতভর বৃষ্টির মতো ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন হামলা রাশিয়ার
ইউক্রেনে রাতভর বৃষ্টির মতো ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন হামলা রাশিয়ার

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাস গড়ল বিটকয়েন
ইতিহাস গড়ল বিটকয়েন

১১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ অক্টোবর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঠ পর্যায়ে গোয়েন্দা কার্যক্রম জোরদারের নির্দেশ এনবিআরের
মাঠ পর্যায়ে গোয়েন্দা কার্যক্রম জোরদারের নির্দেশ এনবিআরের

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নীলফামারীতে ঝড়ে তছনছ ৫ শতাধিক ঘরবাড়ি, আহত ৫০
নীলফামারীতে ঝড়ে তছনছ ৫ শতাধিক ঘরবাড়ি, আহত ৫০

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হামাস সম্মতি দিলেই গাজায় যুদ্ধবিরতি কার্যকর: ট্রাম্প
হামাস সম্মতি দিলেই গাজায় যুদ্ধবিরতি কার্যকর: ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা বর্ষণে বিপর্যস্ত উত্তরবঙ্গ, বৃষ্টি ও ধসে বহু প্রাণহানির আশঙ্কা
টানা বর্ষণে বিপর্যস্ত উত্তরবঙ্গ, বৃষ্টি ও ধসে বহু প্রাণহানির আশঙ্কা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাশির সিরাপ বিষক্রিয়ায় ১১ শিশুর মৃত্যু, মধ্যপ্রদেশে চিকিৎসক গ্রেফতার
কাশির সিরাপ বিষক্রিয়ায় ১১ শিশুর মৃত্যু, মধ্যপ্রদেশে চিকিৎসক গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়া বাড়লো ৫০০, প্রত্যাখ্যান করে আন্দোলনের ডাক
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়া বাড়লো ৫০০, প্রত্যাখ্যান করে আন্দোলনের ডাক

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘কেউ বলির পাঁঠা নয়, আইন মেনেই সব করা হয়েছিল’
‘কেউ বলির পাঁঠা নয়, আইন মেনেই সব করা হয়েছিল’

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মতিঝিলের অবৈধ স্থাপনা অপসারণে জরুরি গণবিজ্ঞপ্তি
মতিঝিলের অবৈধ স্থাপনা অপসারণে জরুরি গণবিজ্ঞপ্তি

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিচারের মুখোমুখি হচ্ছে আওয়ামী লীগ
বিচারের মুখোমুখি হচ্ছে আওয়ামী লীগ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

উপদেষ্টার পদত্যাগ করা উচিত
উপদেষ্টার পদত্যাগ করা উচিত

খবর

জ্বলন্ত চিতায় ক্ষমতার দম্ভের সমাপ্তি
জ্বলন্ত চিতায় ক্ষমতার দম্ভের সমাপ্তি

সম্পাদকীয়

নির্বাচন করতে চান তিনজন ব্যারিস্টার
নির্বাচন করতে চান তিনজন ব্যারিস্টার

নগর জীবন

আলোচিত যাদের ঠিকানা এখন কানাডা
আলোচিত যাদের ঠিকানা এখন কানাডা

প্রথম পৃষ্ঠা

গণভোটে বাস্তবায়ন জুলাই সনদ, একমত দলগুলো
গণভোটে বাস্তবায়ন জুলাই সনদ, একমত দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

বিকল্পধারা নির্বাচনমুখী দল
বিকল্পধারা নির্বাচনমুখী দল

নগর জীবন

লেবু চাষে অনুপ্রেরণা
লেবু চাষে অনুপ্রেরণা

পেছনের পৃষ্ঠা

বাড়ছে অ্যানথ্রাক্স, শুরু সমন্বিত কার্যক্রম
বাড়ছে অ্যানথ্রাক্স, শুরু সমন্বিত কার্যক্রম

প্রথম পৃষ্ঠা

সময় বাড়ে ব্যয় বাড়ে শেষ হয় না কাজ
সময় বাড়ে ব্যয় বাড়ে শেষ হয় না কাজ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি-জামায়াতসহ সব দলের একক প্রার্থীর চমক
বিএনপি-জামায়াতসহ সব দলের একক প্রার্থীর চমক

নগর জীবন

পার্বত্যাঞ্চল অশান্ত করার ষড়যন্ত্র চলছে
পার্বত্যাঞ্চল অশান্ত করার ষড়যন্ত্র চলছে

নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের মুদ্রায় ট্রাম্পের ছবি খসড়া নকশা নিয়ে বিতর্ক
যুক্তরাষ্ট্রের মুদ্রায় ট্রাম্পের ছবি খসড়া নকশা নিয়ে বিতর্ক

পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক এমপিসহ আওয়ামী লীগের ৯ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার
সাবেক এমপিসহ আওয়ামী লীগের ৯ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার

নগর জীবন

খেলাফত আন্দোলনের সঙ্গে এনসিপির মতবিনিময়
খেলাফত আন্দোলনের সঙ্গে এনসিপির মতবিনিময়

নগর জীবন

সাবেক মন্ত্রীর ফাঁসি দাবিতে হেফাজতে ইসলামের বিক্ষোভ
সাবেক মন্ত্রীর ফাঁসি দাবিতে হেফাজতে ইসলামের বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

পি কে হালদারের ঘনিষ্ঠ সহযোগী তাজবীর কারাগারে
পি কে হালদারের ঘনিষ্ঠ সহযোগী তাজবীর কারাগারে

পেছনের পৃষ্ঠা

যানজটের কবলে রাজধানীবাসী
যানজটের কবলে রাজধানীবাসী

নগর জীবন

লন্ডনে ফিলিস্তিনি সংগঠনকে নিষিদ্ধের প্রতিবাদ, গ্রেপ্তার ৪৯২
লন্ডনে ফিলিস্তিনি সংগঠনকে নিষিদ্ধের প্রতিবাদ, গ্রেপ্তার ৪৯২

পূর্ব-পশ্চিম

সাইফুজ্জামানের  স্থাবর সম্পত্তি জব্দের নির্দেশ
সাইফুজ্জামানের স্থাবর সম্পত্তি জব্দের নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

লক্ষ্মীপূজা আজ
লক্ষ্মীপূজা আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

বেগমপাড়া
বেগমপাড়া

সম্পাদকীয়

রাস্তায় ধস চলাচলে দুর্ভোগ
রাস্তায় ধস চলাচলে দুর্ভোগ

দেশগ্রাম

গণমাধ্যম ব্যক্তিত্বদের সঙ্গে সংলাপ আজ
গণমাধ্যম ব্যক্তিত্বদের সঙ্গে সংলাপ আজ

নগর জীবন

ফ  লা ফ ল
ফ লা ফ ল

মাঠে ময়দানে

মদপানে মেডিকেল শিক্ষার্থীর মৃত্যু
মদপানে মেডিকেল শিক্ষার্থীর মৃত্যু

দেশগ্রাম

মানিকগঞ্জে সোনার দোকানে ডাকাতি
মানিকগঞ্জে সোনার দোকানে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

সাংবাদিক হত্যায় মামলা
সাংবাদিক হত্যায় মামলা

দেশগ্রাম

যারা ভোট ঠেকাতে চায়, তারা দেশের শত্রু
যারা ভোট ঠেকাতে চায়, তারা দেশের শত্রু

নগর জীবন