শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৬ অক্টোবর, ২০২৫

গণহত্যাকারীদের বিচার হতে হবে

রেজাবুদ্দৌলা চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
গণহত্যাকারীদের বিচার হতে হবে

সম্প্রতি নিউইয়র্ক সিটির কেনেডি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে বিদেশে পলাতক আওয়ামী সমর্থকরা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সফরসঙ্গী রাজনৈতিক নেতাদের ওপর হামলার অপচেষ্টা চালান।  বাংলাদেশ মিশন ও প্রধান উপদেষ্টার সফরসঙ্গী নিরাপত্তারক্ষীরা অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধান ও তার সফরসঙ্গীদের দ্রুত নিরাপদে বিমানবন্দর থেকে বের করে নিয়ে যান। তার সফরসঙ্গী বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ ছয় রাজনৈতিক নেতাকে  নিরাপত্তাহীন অবস্থায় সাধারণ টার্মিনাল এলাকায় ফেলে চলে যান। সেই সুযোগে পরিকল্পিতভাবে সমবেত আওয়ামী লীগ সমর্থক প্রবাসীরা বাংলাদেশি ছয় রাজনৈতিক নেতার ওপর হামলার অপচেষ্টা চালান, ডিম ছুড়ে মারেন। এ ঘটনা বিশ্বের মানুষকে স্তম্ভিত করেছে। এজন্য দায়ী জাতিসংঘ মিশন কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তাৎক্ষণিকভাবে ব্যবস্থা নিতে পারতেন।  তদন্ত অনুষ্ঠানের মাধ্যমে দায়ী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে নিতে পারতেন চূড়ান্ত পদক্ষেপ। কিন্তু সরকারের কেউ ঘটনাটি পাত্তাই দেয়নি। তারা একটা বিবৃতিতে দুঃখ প্রকাশ করে দায়িত্ব সেরেছে। এটা কিন্তু ক্ষমার অযোগ্য বিষয়।

দুর্ভাগ্যজনক নিউইয়র্কের বিমানবন্দরে বিপুলসংখ্যক বিএনপি কর্মী উপস্থিত থাকা সত্ত্বেও তারা এই দুর্ঘটনা প্রতিরোধ করতে পারেননি। এ ঘটনায় বাংলাদেশ জাতিসংঘ মিশন কর্মকর্তারা দায় এড়াতে পারেন না, তাদের এই দায়িত্বজ্ঞানহীন আচরণের জন্য কঠোর শাস্তি হওয়া দরকার। ঘটনাটি মামুলি ঘটনা বলে উড়িয়ে দেওয়া যাবে না। দেড় হাজার বা আরও বেশি ছাত্র-যুবক, শিশু-কিশোর, পেশাজীবীর গণহত্যা ও প্রায় ২০ হাজার প্রতিবাদী নেতা-কর্মীকে গুলিতে আহত ও পঙ্গু বানিয়ে আওয়ামী মাফিয়া গোষ্ঠী এখন প্রতিবেশী ভারত এবং দুনিয়ার অন্য অনেক দেশে নিরাপদ আশ্রয় পেয়ে বাংলাদেশের শান্তিপ্রিয় গণতন্ত্রকামী সংগ্রামী মানুষের ভয়ংকর শত্রু হয়ে উঠেছে। তাদের নেত্রী শেখ হাসিনা তার আইনি বিচারে বাধা সৃষ্টি করেই ক্ষান্ত হননি, তিনি হুমকি দিয়ে চলেছেন এই বিচার প্রক্রিয়ায় (আইসিটি বিচারের কর্মকাণ্ডে) যারাই অংশ নেবে তাদের বিরুদ্ধে তার আওয়ামী লীগ কর্মীরা ঝাঁপিয়ে পড়বে। যেখানে তিনি কোনো সভ্য মানুষ হলে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের বিচারের মুখোমুখি হতে দেশে এসে কারাবন্দি হওয়ার কথা, তিনি তা না করে তার জুলাই গণহত্যার ও সাড়ে পনেরো বছরের রাষ্ট্র-ডাকাতির লাখ লাখ কোটি টাকা বিচারপ্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণকারীদের উল্টো হুমকি দিচ্ছেন বৈধ বিচারপ্রক্রিয়ার বিরুদ্ধে। এতে শেখ হাসিনা নিজেকে প্রকৃত ফ্যাসিস্ট ও স্বৈরাচার প্রমাণ করে ছাড়ছেন।  দেশের মানুষের ভোটে নির্বাচনে জেতার ভান করে জনগণের ওপর গুলি চালালেন কীভাবে তিনি তার বর্বর বাহিনী দিয়ে? আজকে যদি শহীদ সন্তানের বাবা-মা শেখ হাসিনাকে প্রশ্ন করেন আমাদের সন্তানের জায়গায় যদি আপনার নিজের সন্তানরা রাষ্ট্রীয় বাহিনীর গুলিতে নিহত হতেন (আল্লাহতায়ালা মাফ করুন, এমনটা যেন কখনো না ঘটে কারও ক্ষেত্রে), মা হিসেবে তার কেমন লাগত? অথচ তিনি শহীদদের বাবা-মায়ের কাছে ক্ষমা না চেয়ে তাদের বিদ্রুপ করে যাচ্ছেন, হুমকি দিয়ে যাচ্ছেন। এমনকি নিউইয়র্ক বিমানবন্দরে বাংলাদেশের রাজনৈতিক নেতাদের ওপর এই হামলার নির্দেশদাতাও শেখ হাসিনা। তাতে কোনো সন্দেহের অবকাশ নেই। দেশের ভিতরে আওয়ামী লীগ ও তার সহযোগী ছাত্রলীগ (সম্প্রতি নিষিদ্ধঘোষিত), যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ এসব সংগঠনের নেতা-কর্মী যারা ঝটিকা মিছিলের অপচেষ্টা চালান তারা কি প্রকৃত গণ আন্দোলনে বিশ্বাস করেন? তাহলে তাদের নেত্রীকে ভারতে পালিয়ে গিয়ে একটা কুখ্যাত সাম্প্রদায়িক, হিন্দুত্ববাদী চরম-অসাধু সরকারের আশ্রয়ে থাকতে হতো না। শেখ হাসিনার সাহস থাকলে গণতন্ত্র ভালোবাসলে, এ দেশের মানুষের রাজনীতির ওপর ভরসা রাখলে তিনি দেশে ফিরে কারাবন্দি থেকে আইসিটির বিচারের মুখোমুখি হতে পারতেন। আইসিটি ট্রায়ালে শেখ হাসিনার পক্ষে একজন শক্তিশালী উকিল দেওয়া হয়েছে। যিনি সোচ্চার কণ্ঠে শেখ হাসিনার পক্ষে যুক্তি দিয়ে মামলা লড়ে যাচ্ছেন।

এদিকে দেশবিদেশে ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা ও তার আওয়ামী লীগের (যার কর্মকাণ্ড আইনিভাবে এখন নিষিদ্ধ) পুনর্বাসনের জন্য উঠেপড়ে লেগেছেন কিছু বুদ্ধিজীবী নামধারী সাংবাদিক। কিছু মিডিয়াব্যক্তিত্ব নিজেদের নির্বুদ্ধিতার কারণেই হোক আর মতলববাজির জন্য হোক আওয়ামী লীগকে বিচারের আগেই নির্বাচনে অংশগ্রহণের সুযোগ দিতে মাত্রাতিরিক্ত আগ্রহ দেখাচ্ছেন, তারা দস্তুরমতো আওয়ামী মাফিয়া গোষ্ঠীর এজেন্ট হিসেবে মাঠে নেমেছেন।

আমরা স্মরণ করতে পারি, ১৯৭২ থেকে ১৯৭৫-এর ১৪ আগস্ট অবধি অগণন রাজনৈতিক হত্যাসহ সাধারণ নিরীহ মানুষ খুন হয়েছেন, গুম-খুন হয়েছেন, সম্পদ লুণ্ঠনের শিকার হয়েছেন ক্ষমতাধর আওয়ামী লীগ মাফিয়া-দানবদের দ্বারা। এসব অপরাধীর বিচার না হওয়াতে পরবর্তীকালে দানব-স্বৈরাচার হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ ও তার সহযোগী খুনি, রাষ্ট্র-লুটেরা গোষ্ঠী বিশাল ভিত্তিভূমি পেয়েছে আরও গুরুতর অপরাধ করে পার পেয়ে যাওয়ার। স্বৈরশাসক এরশাদের ও তার সহযোগী অপরাধীদের বিচার করা যায়নি তার পতনের পরে। ফলে শেখ হাসিনা এত বড় ফ্যাসিস্ট দানব হয়ে ওঠার সাহস পেয়েছেন। এত বড় গণহত্যাকারী, রাষ্ট্র-লুটেরা ও সর্ব ধরনের অনাচার-অপরাধের দৈত্য-শাসক হতে উৎসাহিত হয়েছেন। এরশাদ হাসিনার ফ্যাসিবাদের প্রধান-গুরু এটা প্রমাণিত সত্য। তবে তার পিতা শেখ মুজিবুর রহমানও একধরনের নিষ্ঠুর স্বৈরশাসকে পরিণত হয়েছিলেন। গণতন্ত্র হত্যা করে একদলীয় বাকশাল ফ্যাসিবাদ কায়েম করেছিলেন।

২০২৪ সালের জুলাই-আগস্ট আন্দোলনের ভিত্তিভূমি তৈরি করেছে সাড়ে পনেরো বছরব্যাপী গণ আন্দোলনে বিএনপি রাজনীতির কর্মী-সংগঠক-নেতারা। প্রচণ্ড নিপীড়নে তারা সর্বস্বান্ত হয়েও থেমে যাননি। তাই বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনটি এত দ্রুত সাফল্যের পথে এগিয়ে যায়। ৩৬ দিনে আওয়ামী ফ্যাসিস্ট মাফিয়া-গোষ্ঠী বিশ্বের নজিরবিহীন গণহত্যা চালিয়েছে রাজপথে। এর আগে তারা অন্তত সাত শ রাজনৈতিক কর্মীকে গুম-খুন করেছে। ছাত্র-জনতার দেড় হাজার (এখন অবধি ৮৩৪ জন শহীদের হিসাব মিলেছে। জাতিসংঘের হিসাবে ১৪০০ শহীদ বলা হচ্ছে) রাজপথে ফ্যাসিবাদী হাসিনার বাহিনী দ্বারা হত্যাকাণ্ডের শিকার হওয়ার পাশাপাশি কমপক্ষে ২০ হাজার গুলিবিদ্ধ হয়ে পঙ্গু বা আংশিক পঙ্গু-দশার শিকার হয়েছেন। এত বড় মহাপাপ করেও শেখ হাসিনার মধ্যে বিন্দুমাত্র অনুশোচনা নেই, উল্টো সে রাজপথের আন্দোলনকারী ছাত্র-জনতার বিরুদ্ধে বিষোদ্গার করে চলেছেন প্রতিবেশী রাষ্ট্রে আশ্রয় নিয়ে। তার নির্লজ্জতার, তার নিষ্ঠুরতার কোনো পরিমাপ চলে না, সীমাপরিসীমা নেই। ফ্যাসিবাদী প্রত্যেকের বিচার দ্রুততার সঙ্গে এগিয়ে নিতে হবে, একজন ফ্যাসিস্ট, গণহত্যাকারী, ছাত্র-গণমানুষ খুনিকে ছাড় দেওয়া চলবে না। শহীদ পরিবারগুলোর বাবা-মা-স্বজনদের কাছে অঙ্গীকার এসব গণহত্যাকারীকে মাফ করার সুযোগই নেই।

আইসিটি দুই ট্রাইব্যুনালে (আরেকটির প্রস্তাবনা রয়েছে মাত্র) কোনোমতে খুবই ধীরগতিতে বিচার চলছে খুনি ও রাষ্ট্র-লুটেরাদের। অন্তত আরও কয়েকটি ট্রাইব্যুনাল দরকার ছিল। প্রয়োজন বিচারের সঙ্গে জড়িত সবার, বিশেষভাবে সাক্ষীদের কঠোর নিরাপত্তার ব্যবস্থা। তা না হলে ফ্যাসিস্ট খুনিদের বিরুদ্ধে সাক্ষী দিতে অনেকেই এগোবেন না। এই অন্তর্বর্তী সরকারের কর্তাব্যক্তিরা বিচারের আওয়াজ তোলেন মাঝেমধ্যে, কিন্তু তারা সমগ্র বিচারকাজটির ব্যাপকতা এবং তার আয়োজনের প্রয়োজনীয় উদ্যোগের ব্যাপারে আদৌ সচেতন নন।

ইতোমধ্যে বিগত এক বছরে অন্তত পাঁচ শ ফ্যাসিস্ট আওয়ামী নেতা গণহত্যাকারী রাষ্ট্র-লুটেরার বিচার সম্পন্ন করে ফেলা দরকার ছিল। তাহলে দেশবিদেশে যে হামলা চালাচ্ছে আওয়ামী স্বৈরাচারের দোসররা, শেখ হাসিনা যে হুমকি দিচ্ছেন গণতন্ত্রের আন্দোলনের নেতা-কর্মীদের, তার সাহস পেতেন না। মোদ্দাকথা দ্রুততম সময়ে এই সরকারের আমলেই, ফ্যাসিবাদী আওয়ামী নেতাদের অন্তত কয়েকজনের বিচার সম্পাদন দরকার, তারপর তার চলমান প্রক্রিয়া আরও জোরদার করা দরকার। সেটাই হোক অন্তর্বর্তী সরকার তথা সামনের নির্বাচিত সরকারের প্রধান অঙ্গীকার শহীদদের পরিবারগুলোর কাছে, আহত ও পঙ্গু মানুষগুলোর কাছে, তাদের সবার স্বজনদের কাছে।

 

লেখক : বিএনপির সাবেক তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
ভূমিকম্পে বংশালে নিহত তিনজনের পরিচয় মিলেছে
ভূমিকম্পে বংশালে নিহত তিনজনের পরিচয় মিলেছে

২ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

কেশবপুরে বিরল কালোমুখো হনুমান রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘ
কেশবপুরে বিরল কালোমুখো হনুমান রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘ

২ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সেমিফাইনালে ভারতের বিপক্ষে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
সেমিফাইনালে ভারতের বিপক্ষে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প: সিদ্ধিরগঞ্জে আদমজী ইপিজেডে ৭ শ্রমিক অসুস্থ
ভূমিকম্প: সিদ্ধিরগঞ্জে আদমজী ইপিজেডে ৭ শ্রমিক অসুস্থ

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় অপরাধ দমনে অভিযান, গ্রেফতার ২৩
নওগাঁয় অপরাধ দমনে অভিযান, গ্রেফতার ২৩

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে ভূমিকম্প আতঙ্কে শতাধিক শ্রমিক আহত
টঙ্গীতে ভূমিকম্প আতঙ্কে শতাধিক শ্রমিক আহত

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সশস্ত্র বাহিনী দিবস উদযাপিত হচ্ছে
সশস্ত্র বাহিনী দিবস উদযাপিত হচ্ছে

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকীতে অসহায় মানুষদের নিয়ে ফল উৎসব
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকীতে অসহায় মানুষদের নিয়ে ফল উৎসব

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাছের বাজারে চড়া দাম, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজারে চড়া দাম, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প : কুমিল্লায় ৮০ নারী শ্রমিক হাসপাতালে
ভূমিকম্প : কুমিল্লায় ৮০ নারী শ্রমিক হাসপাতালে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিনে এতিম শিক্ষার্থীর মাঝে কোরআন বিতরণ
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিনে এতিম শিক্ষার্থীর মাঝে কোরআন বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফলোঅন না করিয়ে ফের ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
ফলোঅন না করিয়ে ফের ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাল ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
কাল ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘লোকজন হয়তো জিজ্ঞেস করবে, শাহরুখ খান কে’
‘লোকজন হয়তো জিজ্ঞেস করবে, শাহরুখ খান কে’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নালিতাবাড়ীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে মাদকবিরোধী কর্মসূচি ও আলোচনা সভা
নালিতাবাড়ীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে মাদকবিরোধী কর্মসূচি ও আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

অগ্নিকাণ্ডে জলবায়ু সম্মেলন স্থগিত, ফের শুরু কখন?
অগ্নিকাণ্ডে জলবায়ু সম্মেলন স্থগিত, ফের শুরু কখন?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কম্বোডিয়ায় সেতু থেকে বাস নদীতে, নিহত ১৬
কম্বোডিয়ায় সেতু থেকে বাস নদীতে, নিহত ১৬

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাগরে লঘুচাপের আভাস
সাগরে লঘুচাপের আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফয়সালাবাদে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিহত ১৬
ফয়সালাবাদে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিহত ১৬

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মেসির ম্যাচ দিয়েই খুলছে ইন্টার মায়ামির স্বপ্নের স্টেডিয়াম
মেসির ম্যাচ দিয়েই খুলছে ইন্টার মায়ামির স্বপ্নের স্টেডিয়াম

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে শীতের সবজির দাম চড়া
শেরপুরে শীতের সবজির দাম চড়া

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ
মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

২০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা
লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’
‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল
মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা