শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১২ মে, ২০২৫

অল্প দেখা আমেরিকা

আফরোজা পারভীন
প্রিন্ট ভার্সন
অল্প দেখা আমেরিকা

এমন বাঙালি খুব কম আছেন, যিনি আমেরিকায় যাওয়ার স্বপ্ন দেখেন না। যারা যেতে পেরেছেন, স্থায়ী হয়েছেন, তারা ভাগ্যকে সাধুবাদ দেন না। শুধু বাঙালি বললে বোধ হয় ভুল হবে, পৃথিবীর অধিকাংশ দেশের সিংহভাগ মানুষের স্বপ্ন আমেরিকায় আসা। তারা ভাবেন আমেরিকা এক স্বপ্নের দেশ। আমেরিকা মানেই কোটি কোটি ডলার, ঝকঝকে তকতকে বাড়ি, সামনে বিস্তীর্ণ লন, পেছনে ব্যাকইয়াড, সুইমিং পুল, দামি গাড়ি আরও কত কী। তাই তো যখন ডিভি লটারি ছাড়া হয় পাগলের মতো সবাই অ্যাপ্লাই করেন। যারা লটারি পান, তাদের তো পোয়াবারো। যারা পান না, তারা কপাল চাপড়ান।

এসব আমি ছেলেবেলা থেকেই দেখে আসছি। আমি সেই বিরল মানুষের একজন যে কোনো দিন বিদেশে স্থায়ী হওয়ার স্বপ্ন দেখিনি। যার সব চিন্তাভাবনা স্বপ্ন একীভূত ছিল দেশকে নিয়ে। কিন্তু স্বপ্ন না দেখলেও কার্যসূত্রে, বেড়াতে সন্তানদের কাছে থাকার জন্য অনেকবার যেতে হয়েছে আমেরিকায়। বুঝতে চেষ্টা করেছি আমেরিকার জীবনটা আসলে কেমন। সেখানে কী সত্যিই বাতাসে ডলার উড়ে বেড়ায়, সুখের পায়রা বাকুম বাকুম করে অবিরত!

একটা দেশের জন্মের পেছনে ইতিহাস থাকে। থাকে সময়ের পথপরিক্রমা। আমেরিকারও আছে। আমেরিকার পুরো নাম ইউনাইটেড স্টেটস অব আমেরিকা। সংক্ষেপে ইউএসএ বা স্টেটস। যুক্তরাষ্ট্র অথবা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রও বলা হয়। দেশটি আমেরিকা নামেও পরিচিত। দেশটির আয়তন প্রায় ৯৮ দশমিক ৩ লাখ বর্গকিলোমিটার (৩৭ দশমিক ৯ লাখ বর্গমাইল)। জনসংখ্যা প্রায় ৩২ কোটি ৮২ লাখ। আয়তনের হিসাবে এটি বিশ্বের তৃতীয় অথবা চতুর্থ বৃহত্তম রাষ্ট্র। স্থলভূমির আয়তন ও জনসংখ্যার হিসাবে বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম দেশ। ৫০টি অঙ্গরাজ্য নিয়ে দেশটি গঠিত। জনসংখ্যার ৮০ ভাগ সাদা আমেরিকান, বাকিদের মধ্যে আছে ব্ল্যাক আমেরিকান, নেটিভ আমেরিকান (স্পেনিশ), এশিয়ান আমেরিকান ও অন্যান্য।

১৫০৭ সালে জার্মান মানচিত্রকর মার্টিন ওয়াল্ডসিম্যুলার বিশ্বের একটি মানচিত্র প্রকাশ করেন। এই মানচিত্রে তিনি ইতালি আবিষ্কারক ও মানচিত্রকর আমেরিগো ভেসপুচির নামানুসারে পশ্চিম গোলার্ধের নামকরণ করেন ‘আমেরিকা’। আমেরিকার আদিবাসীরা রেড ইন্ডিয়ান। এর পরেই আসে আফ্রিকা থেকে কৃষ্ণ অধিবাসীরা। এই কালো মানুষরা একসময় শ্বেতাঙ্গদের ক্রীতদাস ছিল। প্রেসিডেন্ট আব্রাহাম লিংকনের প্রচেষ্টায় বিলোপ করা হয় দাসপ্রথা। যুক্তরাষ্ট্রের মূল ভূমি এবং আলাস্কাতে এখনো যে আদিবাসীরা বাস করে, তারা এশিয়া থেকে অভিবাসী হয়ে প্রায় ৪০ হাজার বছর আগে আসা শুরু করেছিল। তবে ১২ হাজার বছর আগে তাদের আসার ব্যাপারটি প্রায় নিশ্চিত। তারা অগ্রসর কৃষি, স্থাপত্য এবং রাজ্যসদৃশ সমাজব্যবস্থা গড়ে তুলেছিল। ইউরোপীয় অভিযাত্রী ক্রিস্টোফার কলম্বাস ১৪৯২ সালের ১৯ নভেম্বর আমেরিকা অঞ্চলের পুয়ার্তোতে পা রাখে। এর ফলে আদিবাসী আমেরিকানদের সঙ্গে ইউরোপীয়দের যোগাযোগ স্থাপিত হয়।

১৮৭০-এর দশকে মার্কিন অর্থনীতি বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনীতির শিরোপা পায়। স্পেন-মার্কিন যুদ্ধ ও প্রথম বিশ্বযুদ্ধ সামরিক শক্তি হিসেবে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রকে প্রতিষ্ঠা দান আমেরিকার আদিবাসীকরে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় এই দেশ প্রথম পরমাণু শক্তিধর রাষ্ট্র হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে এবং জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে স্থায়ী সদস্যপদ লাভ করে। শীতল যুদ্ধের শেষভাগে এবং সোভিয়েত ইউনিয়নের পতনের পর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বিশ্বের একমাত্র মহাশক্তিধর রাষ্ট্রে পরিণত হয়। বিশ্বের মোট সামরিক ব্যয়ের দুই-পঞ্চমাংশ খরচ করে দেশটি। বর্তমানে এটি বিশ্বের অন্যতম প্রধান অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক শক্তিধর রাষ্ট্র।

পৃথিবীর মানচিত্রে আমেরিকার অবস্থান বাংলাদেশের বিপরীতে। কাজেই বাংলাদেশে যখন রাত আমেরিকায় তখন দিন। বাংলাদেশ থেকে আমেরিকা ভ্রমণ দীর্ঘ ২৪-২৬ ঘণ্টার ব্যাপার। বাংলাদেশ থেকে আমেরিকা ৭০ গুণ বড়। আমেরিকার এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে বিমানে যেতে সময় লাগে ৬ ঘণ্টার বেশি। কাজেই এক প্রান্তে যখন বিকাল, অন্য প্রান্তে তখন রাত।

আমেরিকার বর্তমান অবস্থায় আসা যাক। যুক্তরাষ্ট্রের সমাজ বিশ্বের সর্বাপেক্ষা বৈচিত্র্যমণ্ডিত এবং বহুজাতিক। পৃথিবীর বহু দেশ থেকে বিভিন্ন জাতির মানুষের অভিবাসনের ফলে এটি আজ বহু সংস্কৃতিবাদী দেশ। পৃথিবীর ১০০টির বেশি দেশের মানুষ আমেরিকায় স্থায়ীভাবে বসবাস করে। এত ভাষাভাষীর দেশ বিশ্বের আর কোথাও একসঙ্গে বসবাস করে না। তাই আমেরিকাকে বলা হয় ‘ল্যান্ড অব ইমিগ্র্যান্ট’।

আমেরিকার মানুষ কাজে বিশ্বাসী। তারা কাজ ছাড়া কিছু বোঝে না। আমাদের মতো পূর্বপুরুষরা উত্তর-পুরুষের জন্য বিষয়সম্পত্তি রেখে যায় না। সেখানে নিজের ভাগ্য নিজেকে গড়ে নিতে হয়। বড় দেশ, শক্তিধর দেশ, ক্ষমতাধর দেশ হিসেবে সেখানে সুযোগের অভাব নেই। গোটা পৃথিবীর ২৫ শতাংশ কর্মসংস্থান হয় আমেরিকায়। সেই সুযোগগুলো সঠিকভাবে যারা কাজে লাগাতে পারে, তারাই আমেরিকায় টিকতে পারে। নইলে ছিটকে পড়তে হয়। দেশটির মূলমন্ত্রই হলো নো ওয়ার্ক, নো পে, নো ফুড। তুমি কাজ করবে না, ডলার পাবে না, খেতে পাবে না। অলসতার এখানে কোনো স্থান নেই। তুমি কাজ করবে না, বাবা-মা খাওয়াবে কিংবা সন্তানরা সে সুযোগ এখানে নেই। তাই সেখানে যারা যায় তারা দিনরাত ঊর্ধ্বশ্বাসে ছোটে। কয়েক শ মাইল দূরে গিয়ে চাকরি করে। আমাদের মতো অলস বিনোদনের সুযোগ এদের নেই। আঠারো বছর বয়স হলেই এখানে সন্তানরা বাবা-মা থেকে আলাদা হয়ে যায়। তারা নিজেদের মতো করে থাকে। বাবা- মার সঙ্গে দেখা হয় উইকএন্ডে বা কোনো অনুষ্ঠানে। এটা বাবা- মা এবং সন্তানরা স্বাভাবিক মনে করে। এটাই সেখানকার কালচার।

আমেরিকার মোট জনসংখার অর্ধেকের বেশি নারী। সে দেশে নারী-পুরুষের আচার-আচরণে তেমন পার্থক্য নেই। নারীরা প্রকাশ্যে সিগারেট ও মদ পান করে। পুরুষের মতোই কঠিন কঠিন কাজ করে। সে দেশের অধিকাংশ বাসচালক, ট্রেনচালক নারী। পুরুষ-নারীর কাজের বিভাজনে তারা বিশ্বাস করে না। তারা নিজেদের মতোই চলতে চায়। অন্য কোনো দেশের নিয়মনীতি সহজে মানতে চায় না। তাদের ইলেকট্রিক সুইচগুলো ওপরের দিকে চেপে অন করতে হয়। গাড়ি বাম দিকে বসে ড্রাইভ করে। টয়লেটের মেঝেতে পানি সরার কোনো জায়গা নেই। বাড়িগুলো কাঠের। বলতে গেলে আমেরিকা গোটা পৃথিবীটাকে শাসন করছে। তারপরও আমেরিকার একশ্রেণির মানুষ অতৃপ্ত। তারা হতাশাগ্রস্ত। তারা মনে করে, সংসার অসার। তারা পরিবারের বন্ধনে আবদ্ধ না থেকে জীবনকে উপভোগ করার জন্য নিত্যনতুন প্রেম খোঁজে।

১৮ বছর হলেই আমেরিকার ছেলেমেয়েরা ডেটিং করতে পারে। তারা ইচ্ছামতো তাদের বয়ফ্রেন্ড গার্লফ্রেন্ড নির্বাচন করে তাদের সঙ্গে সময় কাটায়। গার্লফ্রেন্ড বয়ফ্রেন্ডদের সঙ্গে সম্পর্ক স্বামী-স্ত্রীর মতোই। বিয়ে না করে তারা বছরের পর বছর এমনকি সারা জীবনও কাটাতে পারে, সন্তানও জন্ম দিতে পারে। তাতে আইনত কোনো বাধা নেই। তারা বিয়ের বন্ধনে জড়াতে চায় না। বিয়ে এড়িয়ে তারা যৌনজীবন যাপন করতে চায়। ডিভোর্সকে তারা ভয় পায়। তা ছাড়া বিয়েটাকে তারা অর্থনৈতিক দায়বদ্ধতা মনে করে। তারপরও যেসব বিয়ে হয়, তার অধিকাংশই ভেঙে যায়। আমেরিকার সমাজে বাছবিচার নীতিবোধ খুব কম। তাই মেয়ের বয়ফ্রেন্ডের সঙ্গে মা শয্যাসঙ্গিনী হওয়া, বাবা ছেলের গার্লফ্রেন্ডকে পটিয়ে বাবার বিছানায় নিয়ে যাওয়ার মতো ঘটনাও ঘটে।

রাস্তাঘাটে বা উন্মুক্ত স্থানে তরুণ-তরুণী আলিঙ্গনাবদ্ধ হয়ে নিবিড় চুম্বন করছে এ দৃশ্য আমেরিকায় অতিসাধারণ। পথচারীরা চেয়েও দেখে না। ডেটিং ও যৌনতা তাদের কাছে ডালভাতের মতো। তবে জোর করে সেক্স করা যায় না। সেক্সের জন্য উভয়ের সম্মতির প্রয়োজন রয়েছে। কারও ইচ্ছার বিরুদ্ধে জোর করলে রয়েছে কঠোর শাস্তির ব্যবস্থা। সে দেশের মেয়েরা মেয়েদের বা ছেলেরা ছেলেদের অহরহ বিয়ে করে। তারা নিজেদের স্বামী-স্ত্রী বলে পরিচয় দেয়। আমেরিকান সোসাইটিতে হোমো সেক্সুয়াল অর্থাৎ ‘লেসবিয়ান’ ও ‘গে’ দিন দিন বাড়ছে। আবার একধরনের নারী বড়লোক হওয়ার জন্য অনেক বেশি বয়স্ক পুরুষকে বিয়ে করছে। যাকে ওরা বলে ‘সুগার ড্যাডি’।

ওদের সমাজে ক্যাসিনো, নাইট ক্লাব, স্ট্রিপটিজ ক্লাব, সেক্স ক্লাব অবারিত। এসবের প্রভাবে ছেলেমেয়েরা দিন দিন মাদকাসক্ত হয়ে পড়ছে। হতাশা বাড়ছে, মাদক অপরাধ, খুনখারাবি বাড়ছে। অন্যায়-অবিচার, ষড়যন্ত্র, কিডন্যাপ, সন্ত্রাস, ঘুষ-দুর্নীতি, এমনকি দিনদুপুরে মুখোশ পরে ডাকাতি পর্যন্ত হচ্ছে। টেলিভিশন খুললেই দেখা যায় গার্লফ্রেন্ডকে কেন্দ্র করে খুনখারাবি হচ্ছে। শিক্ষককে গুলি করছে ছাত্র। আমেরিকার কয়েকটি অঙ্গরাজ্যে গুলি নিত্যকার ঘটনা।

আমেরিকার কিছু অধিবাসীর মধ্যে ধর্মের বালাই নেই। সন্তানরা আলাদা থাকে। ফলে বৃদ্ধ বয়সে তারা একেবারেই নিঃসঙ্গ হয়ে পড়ে। তাই আমেরিকান মানুষের সঙ্গে মানুষের চেয়ে কুকুরই বেশি দেখা যায়। তবে আমেরিকান সমাজের সবকিছুই খারাপ, এটা ঠিক না। তাদের কর্মস্পৃহা মুগ্ধ হয়ে দেখার মতো। যন্ত্রের মতো কাজ করে তারা। তাদের সমাজে গৃহকর্মী বলে কিছু নেই। ঘরেবাইরে সব কাজ তারা নিজেরাই করে। সে কাজে স্বামী-স্ত্রী সমানভাবে হাত লাগায়। কেউ কারও ওপর ভার চাপায় না। এটা শিক্ষণীয়।

তাদের ব্যবহার ও পরোপকারী মনোভাব প্রশংসনীয়। তারা সব সময় হাসিমুখে কথা বলে। রাস্তাঘাটে দেখা হলে চেনা-অচেনানির্বিশেষে সহাস্যে হাই-হ্যালো বলে। কারও সাহায্য লাগলে হাত বাড়িয়ে দেয়। কেউ হয়তো রাস্তা পার হতে পারছে না, তাকে রাস্তাটা পার করে দেয়। দরজা খুলতে না পারলে দরজা খুলে দেয়। আমাদের মতো না দেখার ভান করে চলে যায় না।

আমেরিকার কিছু লোক ধর্মে বিশ্বাসী না হলেও তাদের মধ্যেও প্রবল ধর্মবিশ্বাসী লোক আছে। তারা নিয়মিত তাদের ধর্মের নিয়মাচার পালন করে। আমেরিকানরা বেড়াতে ভালোবাসে। তারা বিলাসব্যসনে টাকা ব্যয় না করে ছুটি পেলেই বেড়াতে বেরিয়ে যায়। আমেরিকার জনগণ খুবই পরিবেশসচেতন। তারা কখনই রাস্তাঘাটে নোংরা ফেলে না। কফ, থুতু, সর্দি ফেলার তো প্রশ্নই আসে না। বাড়ির চারপাশ ও পরিবেশের পরিচ্ছন্নতার বিষয়ে তারা সজাগ। তারা পশুপাখির প্রতি যত্নশীল। পশুপাখি মেরে খায় না তারা। আমেরিকার রাস্তাঘাটে মাঠে পশুপাখি স্বাচ্ছন্দ্যে ঘুরে বেড়ায়। মানুষকে তারা ভয় পায় না। বরং মানুষ তাদের দেখলে গাড়ি আস্তে চালায়। আগে তাদের চলাচলের পথ করে দেয়, তারপর নিজেরা যায়।

আমেরিকার আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ভালো। পুলিশ-প্রশাসন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। আইনের যথাযথ প্রয়োগও হয়। সবার জন্য একই আইন, কোনো ভেদাভেদ নেই। আইনের কঠোর শাসনে দেশের প্রেসিডেন্টও রেয়াত পান না। তাই প্রসিডেন্ট বিল ক্লিনটনকেও কাঠগড়ায় দাঁড়াতে হয়েছিল। আমেরিকার জীবনযাত্রার মান উঁচু, সুযোগসুবিধা বেশি। কিন্তু সংগ্রাম আর প্রতিযোগিতাও বেশি। সমৃদ্ধি ও প্রাচুর্যে আমেরিকার অবস্থান বিশ্বের শীর্ষে। তবে আজকের এই আমেরিকা শুধু আমেরিকানদের কষ্টের নির্মাণ নয়। এর পেছনে আছে ধর্ম-বর্ণনির্বিশেষে সব অভিবাসীরই বিন্দু বিন্দু শ্রম, ঘাম ত্যাগ-তিতিক্ষা- এ কথা ভুললে চলবে না। রিপাবলিকান পার্টির প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্প এখন যুক্তরাষ্ট্রের ৪৭তম প্রেসিডেন্ট। তিনি যোগ্য ব্যক্তি। রাজনীতি, গতিশীল নেতৃত্ব ও লেখালেখির জন্য সারা বিশ্বে সুপরিচিত। তার সুযোগ্য নেতৃত্বে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবাসীদের উচ্চশিক্ষা কর্মসংস্থানের সুযোগ বৃদ্ধি পাবে, শৃঙ্খলা সুপ্রতিষ্ঠিত হবে, গোটা বিশ্বে অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি আসবে, বিশ্বজুড়ে শান্তি বিরাজ করবে এই প্রত্যাশা করি।

শেষ কথা এটাই, যারা ভাবেন আমেরিকার বাতাসে ডলার ওড়ে তারা বোকার স্বর্গে বাস করেন। যারা ভাবেন আমেরিকা মানেই অন্তহীন সুখের ফোয়ারা তারাও বোকা। আমেরিকাকে সুখের ফোয়ারা আপনি তখনই বানাতে পারবেন, যদি আপনি উদয়াস্ত খাটতে পারেন। তার আগে নয়।

লেখক : কথাশিল্পী, গবেষক

এই বিভাগের আরও খবর
যুদ্ধবিরতি
যুদ্ধবিরতি
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ
গরমে অস্থির জনজীবন ইসলামের নির্দেশনা
গরমে অস্থির জনজীবন ইসলামের নির্দেশনা
সেলুকাস! ইঁদুরের গর্তে বসে দেখে মহাকাশ!
সেলুকাস! ইঁদুরের গর্তে বসে দেখে মহাকাশ!
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
গ্রীষ্মের দাবদাহ
গ্রীষ্মের দাবদাহ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
মোটরসাইকেল
মোটরসাইকেল
হুমকিতে রপ্তানি খাত
হুমকিতে রপ্তানি খাত
সর্বশেষ খবর
কোরবানির পশু পরিবহনে চালানো হবে ৩ ট্রেন
কোরবানির পশু পরিবহনে চালানো হবে ৩ ট্রেন

১ মিনিট আগে | জাতীয়

সুন্দরবনের ১০ কিলোমিটারের মধ্যে শিল্পপ্রতিষ্ঠান স্থাপনে নিষেধাজ্ঞা, প্রজ্ঞাপন জারি
সুন্দরবনের ১০ কিলোমিটারের মধ্যে শিল্পপ্রতিষ্ঠান স্থাপনে নিষেধাজ্ঞা, প্রজ্ঞাপন জারি

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ড্রোনের মাধ্যমে ওষুধ সরবরাহ চালু হচ্ছে মালয়েশিয়ায়
ড্রোনের মাধ্যমে ওষুধ সরবরাহ চালু হচ্ছে মালয়েশিয়ায়

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করায় মানুষ স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলেছে: প্রেস সচিব
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করায় মানুষ স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলেছে: প্রেস সচিব

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

হবিগঞ্জে গরু চরাতে গিয়ে বজ্রপাতে বৃদ্ধের মৃত্যু
হবিগঞ্জে গরু চরাতে গিয়ে বজ্রপাতে বৃদ্ধের মৃত্যু

৫ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

সরকারের অনুমতির অপেক্ষায় বিসিসিআই, দ্রুত ফিরছে আইপিএল
সরকারের অনুমতির অপেক্ষায় বিসিসিআই, দ্রুত ফিরছে আইপিএল

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভাতিজার হাসুয়ার কোপে চাচা নিহত
ভাতিজার হাসুয়ার কোপে চাচা নিহত

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধবিরতির পর ভারতের ৩২টি বিমানবন্দর পুনরায় চালু
যুদ্ধবিরতির পর ভারতের ৩২টি বিমানবন্দর পুনরায় চালু

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৬৫ বোতল ফেনসিডিলসহ দুই ভাই গ্রেপ্তার
৩৬৫ বোতল ফেনসিডিলসহ দুই ভাই গ্রেপ্তার

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উচ্চপর্যায়ের নিরাপত্তা বৈঠকে মোদি
উচ্চপর্যায়ের নিরাপত্তা বৈঠকে মোদি

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচ সকার বিশ্বকাপে সপ্তমবারের মতো চ্যাম্পিয়ন ব্রাজিল
বিচ সকার বিশ্বকাপে সপ্তমবারের মতো চ্যাম্পিয়ন ব্রাজিল

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আলোচনায় বড় অগ্রগতি, ৯০ দিনের জন্য শুল্ক হ্রাসে একমত যুক্তরাষ্ট্র-চীন
আলোচনায় বড় অগ্রগতি, ৯০ দিনের জন্য শুল্ক হ্রাসে একমত যুক্তরাষ্ট্র-চীন

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কালবৈশাখী ঝড়ে গাছের ডাল ভেঙে র‍্যাব সদস্য নিহত
কালবৈশাখী ঝড়ে গাছের ডাল ভেঙে র‍্যাব সদস্য নিহত

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অনলাইন স্ক্যাম ধরতে গুগলের নতুন অস্ত্র ‘জেমিনি ন্যানো’
অনলাইন স্ক্যাম ধরতে গুগলের নতুন অস্ত্র ‘জেমিনি ন্যানো’

৪০ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মেহেরপুরে ৩ প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
মেহেরপুরে ৩ প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লবে শহিদ ৮ লাশের পরিচয় উদ্‌ঘাটনে সহায়তার আহ্বান
জুলাই বিপ্লবে শহিদ ৮ লাশের পরিচয় উদ্‌ঘাটনে সহায়তার আহ্বান

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

পিসিএ’র সদস্য হওয়ায় বিচারপতি মইনুল ইসলাম চৌধুরীকে ঢাকা রিজেন্সির শুভেচ্ছা
পিসিএ’র সদস্য হওয়ায় বিচারপতি মইনুল ইসলাম চৌধুরীকে ঢাকা রিজেন্সির শুভেচ্ছা

৫১ মিনিট আগে | নগর জীবন

নোয়াখালীতে আন্তর্জাতিক নার্স দিবস পালিত
নোয়াখালীতে আন্তর্জাতিক নার্স দিবস পালিত

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জের শুভাঢ্যা খালের প্রাণ প্রবাহ ফিরিয়ে আনা হবে : রিজওয়ানা
কেরানীগঞ্জের শুভাঢ্যা খালের প্রাণ প্রবাহ ফিরিয়ে আনা হবে : রিজওয়ানা

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাম্প কি পারস্য উপসাগরের নাম বদলাতে পারেন?
ট্রাম্প কি পারস্য উপসাগরের নাম বদলাতে পারেন?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনুরোধ নয়, কোহলিকে জানানো হয় টেস্টে জায়গা অনিশ্চিত!
অনুরোধ নয়, কোহলিকে জানানো হয় টেস্টে জায়গা অনিশ্চিত!

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধ নয়, অজ্ঞতাই ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে শেষ করবে : কঙ্গনা
যুদ্ধ নয়, অজ্ঞতাই ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে শেষ করবে : কঙ্গনা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঈদুল আজহা উপলক্ষে ট্রেনের অগ্রিম টিকিট বিক্রি শুরু ২১ মে
ঈদুল আজহা উপলক্ষে ট্রেনের অগ্রিম টিকিট বিক্রি শুরু ২১ মে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রংপুরে বাসচাপায় ২ মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
রংপুরে বাসচাপায় ২ মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুষ্টিগুণে ভরপুর লালশাক
পুষ্টিগুণে ভরপুর লালশাক

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

'ফেসবুক-ইউটিউবে আওয়ামী লীগের পক্ষে কথা বললেই গ্রেপ্তার'
'ফেসবুক-ইউটিউবে আওয়ামী লীগের পক্ষে কথা বললেই গ্রেপ্তার'

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হেলিকপ্টার-ড্রোন-মারণাস্ত্র দিয়ে আন্দোলনকারীদের নিশ্চিহ্ন করার নির্দেশ ছিল হাসিনার
হেলিকপ্টার-ড্রোন-মারণাস্ত্র দিয়ে আন্দোলনকারীদের নিশ্চিহ্ন করার নির্দেশ ছিল হাসিনার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের আড়ালে দেশে নাটকীয়তা চলছে : মির্জা আব্বাস
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের আড়ালে দেশে নাটকীয়তা চলছে : মির্জা আব্বাস

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চার দশকের বিদ্রোহের অবসান, নিজেদের বিলুপ্ত ঘোষণা করল কুর্দিরা
চার দশকের বিদ্রোহের অবসান, নিজেদের বিলুপ্ত ঘোষণা করল কুর্দিরা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এআই থেকে মুক্তি পেতে চান ব্রিটিশ তারকারা
এআই থেকে মুক্তি পেতে চান ব্রিটিশ তারকারা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানের সামরিক সক্ষমতায় ভারত ‘অপ্রস্তুত, খানিকটা বিস্মিত’: ব্রিটিশ বিশ্লেষক
পাকিস্তানের সামরিক সক্ষমতায় ভারত ‘অপ্রস্তুত, খানিকটা বিস্মিত’: ব্রিটিশ বিশ্লেষক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধে প্রধান উপদেষ্টাকে বার বার পত্র দিয়েছে বিএনপি’
‘আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধে প্রধান উপদেষ্টাকে বার বার পত্র দিয়েছে বিএনপি’

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা
আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভীতিকর’ গোয়েন্দা তথ্য পেয়ে মোদিকে ফোন জেডি ভ্যান্সের, থামে ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ
‘ভীতিকর’ গোয়েন্দা তথ্য পেয়ে মোদিকে ফোন জেডি ভ্যান্সের, থামে ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সব পাইলট নিরাপদে ফিরেছে, দাবি ভারতের
সব পাইলট নিরাপদে ফিরেছে, দাবি ভারতের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লির গোলামির জিঞ্জির ছিন্ন করেছি পিন্ডির দাসত্ব করতে নয়: আসিফ মাহমুদ
দিল্লির গোলামির জিঞ্জির ছিন্ন করেছি পিন্ডির দাসত্ব করতে নয়: আসিফ মাহমুদ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যুদ্ধবিরতির অনুরোধ এসেছে ভারতের পক্ষ থেকে’
‘যুদ্ধবিরতির অনুরোধ এসেছে ভারতের পক্ষ থেকে’

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের এক হুঁশিয়ারিতে কাবু জেলেনস্কি, পুতিনের সাথে আলোচনায় রাজি
ট্রাম্পের এক হুঁশিয়ারিতে কাবু জেলেনস্কি, পুতিনের সাথে আলোচনায় রাজি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুরস্ক যে কারণে ভারতের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে পাকিস্তানকে সমর্থন দেয়
তুরস্ক যে কারণে ভারতের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে পাকিস্তানকে সমর্থন দেয়

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে বিলাসবহুল জেট ‘উপহার’ দিচ্ছে কাতার? ঘনীভূত হচ্ছে বিতর্ক
ট্রাম্পকে বিলাসবহুল জেট ‘উপহার’ দিচ্ছে কাতার? ঘনীভূত হচ্ছে বিতর্ক

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ২৬ সামরিক স্থাপনায় হামলার দাবি পাকিস্তানের
ভারতের ২৬ সামরিক স্থাপনায় হামলার দাবি পাকিস্তানের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ বন্ধের আহ্বান জানালেন পোপ
যুদ্ধ বন্ধের আহ্বান জানালেন পোপ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‌‘সূর্য উঠলে দেখতে পাবেন’, আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল প্রসঙ্গে সিইসি
‌‌‘সূর্য উঠলে দেখতে পাবেন’, আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল প্রসঙ্গে সিইসি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করে আ. লীগকে নিষিদ্ধ করলে ভালো হতো'
'রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করে আ. লীগকে নিষিদ্ধ করলে ভালো হতো'

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এল ক্লাসিকোতে হ্যাটট্রিক করে এমবাপ্পের নতুন রেকর্ড
এল ক্লাসিকোতে হ্যাটট্রিক করে এমবাপ্পের নতুন রেকর্ড

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের আড়ালে দেশে নাটকীয়তা চলছে : মির্জা আব্বাস
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের আড়ালে দেশে নাটকীয়তা চলছে : মির্জা আব্বাস

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবদুল হামিদের দেশত্যাগের ঘটনা তদন্তে উচ্চ পর্যায়ের কমিটি
আবদুল হামিদের দেশত্যাগের ঘটনা তদন্তে উচ্চ পর্যায়ের কমিটি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোমবার সরাসরি আলোচনায় বসছে ভারত-পাকিস্তান
সোমবার সরাসরি আলোচনায় বসছে ভারত-পাকিস্তান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়
দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অজ্ঞাত কারণে হঠাৎ বন্ধ ভারতের মাওবাদী নিধন অভিযান!
অজ্ঞাত কারণে হঠাৎ বন্ধ ভারতের মাওবাদী নিধন অভিযান!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্ম যার যার রাষ্ট্র সবার, দেশে বিভক্তির কোনো সুযোগ থাকবে না : আমীর খসরু
ধর্ম যার যার রাষ্ট্র সবার, দেশে বিভক্তির কোনো সুযোগ থাকবে না : আমীর খসরু

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিল গেটসের ২০০ বিলিয়ন ডলার দানের ঘোষণায় যা বললেন সাবেক স্ত্রী
বিল গেটসের ২০০ বিলিয়ন ডলার দানের ঘোষণায় যা বললেন সাবেক স্ত্রী

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘সংঘাতের কৌশল’ না নিতে ইউরোপীয় শক্তিগুলোকে ইরানের হুঁশিয়ারি
‌‘সংঘাতের কৌশল’ না নিতে ইউরোপীয় শক্তিগুলোকে ইরানের হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামিন মেলেনি সাবেক এমপি শামীমার, কারাগারে প্রেরণ
জামিন মেলেনি সাবেক এমপি শামীমার, কারাগারে প্রেরণ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাপপ্রবাহের পর রাজধানীতে স্বস্তির বৃষ্টি
তাপপ্রবাহের পর রাজধানীতে স্বস্তির বৃষ্টি

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেতাকর্মীদের ধৈর্যের আহ্বান জামায়াত আমিরের
নেতাকর্মীদের ধৈর্যের আহ্বান জামায়াত আমিরের

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোহাম্মদপুর থেকে নারী কাউন্সিলর মাহফুজা আক্তার গ্রেফতার
মোহাম্মদপুর থেকে নারী কাউন্সিলর মাহফুজা আক্তার গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় যুদ্ধবিরতির চেষ্টা, মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দেবে হামাস
গাজায় যুদ্ধবিরতির চেষ্টা, মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দেবে হামাস

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই গণহত্যা মামলা : হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে প্রতিবেদন জমা
জুলাই গণহত্যা মামলা : হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে প্রতিবেদন জমা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাতে ঝড়-বৃষ্টি হতে পারে যেসব অঞ্চলে
রাতে ঝড়-বৃষ্টি হতে পারে যেসব অঞ্চলে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তামিমকে ঘিরে তোলপাড় চট্টগ্রামের রাজনীতি
তামিমকে ঘিরে তোলপাড় চট্টগ্রামের রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

গরু আসার নতুন রুট
গরু আসার নতুন রুট

পেছনের পৃষ্ঠা

সেলুকাস! ইঁদুরের গর্তে বসে দেখে মহাকাশ!
সেলুকাস! ইঁদুরের গর্তে বসে দেখে মহাকাশ!

সম্পাদকীয়

আলুর কেজি ৬ টাকা কৃষকের মাথায় হাত
আলুর কেজি ৬ টাকা কৃষকের মাথায় হাত

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুমিয়েই পার ২৫ বছর
ঘুমিয়েই পার ২৫ বছর

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সাধুবাদ জানিয়েছে সব দল
সাধুবাদ জানিয়েছে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

এক পিস ডাব ২০০ টাকা
এক পিস ডাব ২০০ টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

পুঁজিবাজার নিয়ে পাঁচ নির্দেশনা
পুঁজিবাজার নিয়ে পাঁচ নির্দেশনা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে ইস্পাতশিল্পের উত্থান
বাংলাদেশে ইস্পাতশিল্পের উত্থান

বিশেষ আয়োজন

বাদলের মাঠেই মোহামেডানের উৎসব?
বাদলের মাঠেই মোহামেডানের উৎসব?

মাঠে ময়দানে

একদিকে গরম অন্যদিকে বজ্র
একদিকে গরম অন্যদিকে বজ্র

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপজ্জনক গোয়েন্দা তথ্যেই থামল ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ!
বিপজ্জনক গোয়েন্দা তথ্যেই থামল ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ!

প্রথম পৃষ্ঠা

টরন্টোতে ফুলেল শুভেচ্ছায় কিংবদন্তি সাবিনা ইয়াসমিন
টরন্টোতে ফুলেল শুভেচ্ছায় কিংবদন্তি সাবিনা ইয়াসমিন

শোবিজ

এবার বাতিল হচ্ছে নিবন্ধন
এবার বাতিল হচ্ছে নিবন্ধন

প্রথম পৃষ্ঠা

মহীয়সী মায়ের শিক্ষায় শিশুর ভবিষ্যৎ
মহীয়সী মায়ের শিক্ষায় শিশুর ভবিষ্যৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

লঞ্চে দুই তরুণীকে মারধরের ঘটনায় মামলা
লঞ্চে দুই তরুণীকে মারধরের ঘটনায় মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

চ্যাম্পিয়ন জিমন্যাস্ট শাহিনের কথা কেউ মনে রাখেনি
চ্যাম্পিয়ন জিমন্যাস্ট শাহিনের কথা কেউ মনে রাখেনি

মাঠে ময়দানে

ফের গান-স্টেজ শো নিয়ে ব্যস্ত কুমার বিশ্বজিৎ
ফের গান-স্টেজ শো নিয়ে ব্যস্ত কুমার বিশ্বজিৎ

শোবিজ

অল্প দেখা আমেরিকা
অল্প দেখা আমেরিকা

সম্পাদকীয়

মুক্তিযোদ্ধা কোটায় চাকরিতে চাচা-ই বাবা
মুক্তিযোদ্ধা কোটায় চাকরিতে চাচা-ই বাবা

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাই ছবিতে যা কিছু প্রথম
ঢাকাই ছবিতে যা কিছু প্রথম

শোবিজ

ভুটানকে হারিয়ে সেমিতে বাংলাদেশ
ভুটানকে হারিয়ে সেমিতে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

রিয়ালকে হারিয়ে শিরোপার কাছে বার্সা
রিয়ালকে হারিয়ে শিরোপার কাছে বার্সা

মাঠে ময়দানে

তুষির রঙ্গমালা
তুষির রঙ্গমালা

শোবিজ

সারা দেশে আনন্দ মিছিল মিষ্টি বিতরণ
সারা দেশে আনন্দ মিছিল মিষ্টি বিতরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম ফিফা বিশ্বকাপের ফাইনাল খেলে উরুগুয়ে-আর্জেন্টিনা
প্রথম ফিফা বিশ্বকাপের ফাইনাল খেলে উরুগুয়ে-আর্জেন্টিনা

মাঠে ময়দানে

অ্যাডামসের বিদায়ঘণ্টা
অ্যাডামসের বিদায়ঘণ্টা

মাঠে ময়দানে

১৮ ক্যাটাগরিতে চ্যানেল আই মিউজিক অ্যাওয়ার্ড
১৮ ক্যাটাগরিতে চ্যানেল আই মিউজিক অ্যাওয়ার্ড

শোবিজ

এ জেড স্পোর্টিং ক্লাব চ্যাম্পিয়ন
এ জেড স্পোর্টিং ক্লাব চ্যাম্পিয়ন

মাঠে ময়দানে