শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ৩০ জুন, ২০২৫ আপডেট: ০০:০৫, সোমবার, ৩০ জুন, ২০২৫

এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর

গোলাম মাওলা রনি
প্রিন্ট ভার্সন
এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর

গত এক সপ্তাহ আমরা সবাই খুব ব্যস্ত ছিলাম। আমরা বলতে আমি কিংবা আমার পরিবার নয়, পুরো দেশবাসী ভীষণ ব্যস্ত সময় পার করছিল। আর সেই সুযোগে সরকার বড় বড় দম ফেলার সুযোগ পেয়েছিল। আমাদের ব্যস্ততা ছিল ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ নিয়ে। যুদ্ধে ইরানের কী হবে-শিয়ারা কী মুসলমান অথবা ইমাম মাহদি-মালহামা-দাজ্জালের আগমন নিয়ে একশ্রেণির মানুষের ব্যস্ততা ছিল লক্ষ করার মতো। অন্যদিকে ইসরায়েল-ইহুদিবাদ এবং মোসাদ নিয়েও কম আলোচনা হয়নি। কারা বাংলাদেশে মোসাদের এজেন্ট অথবা আমেরিকার তাঁবেদাররা মুসলিম উম্মাহর কী কী সর্বনাশ ঘটিয়ে বাংলায় দাজ্জাল এবং সমকামিতাকে কীভাবে ঢোকাবে সেসব আলোচনার মধ্যে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনে ইশরাক হোসেনকে মেয়র পদে বসানোর আন্দোলন অথবা সচিবালয় কিংবা জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের আন্দোলন যে কীভাবে কী হয়ে গেল, তা আমরা টেরই পেলাম না।

উল্লিখিত ঘটনাপুঞ্জির মধ্যে একটি নবীন রাজনৈতিক দলের নেতা-নেত্রীর যৌনালাপ, সাবেক সিইসি নূরুল হুদার গলায় জুতার মালা এবং গালে জুতোর চুম্বনদৃশ্য যেমন তোলপাড় সৃষ্টি করেছে, তেমনই আরেক সিইসি কাজী হাবিবুল আউয়ালের গ্রেপ্তার এবং আদালতে তার জবানবন্দি সারা দেশে নতুন ভাবাবেগ সৃষ্টি করেছে। সিইসি নূরুল হুদাকে কেন্দ্র করে যে নজিরবিহীন মব সৃষ্টি করা হয়েছিল, তা হাবিবুল আউয়ালকে যথেষ্ট বিচলিত করেছিল। শোনা যায়, তিনি নিজেই কর্তৃপক্ষকে ফোন করে তাকে গ্রেপ্তারের অনুরোধ করেছিলেন। গ্রেপ্তারের পর ডিবি অফিসে রাতযাপন এবং পরের দিন কোর্টে হাজিরা ইত্যাদি কারণে তার সবকিছু আউলাঝাউলা হয়ে গিয়েছিল। ফলে কোর্টে জবানবন্দি দিতে গিয়ে তিনি যা কিছু বলেছেন, তা যেন ভবিষ্যতে তার জন্য বর্তমান সময়ের চেয়েও মহাবিপর্যয় তৈরি করবে। দ্বিতীয়ত জেলখানা এখন আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীতে ভরপুর। সেখানকার বাসিন্দারূপে তার অবস্থান সম্পর্কে তিনি হয়তো চিন্তাভাবনা করার সুযোগ পাননি। ফলে আদালতে প্রদত্ত তার জবানবন্দি এবং আবেগময় অভিব্যক্তির প্রতিক্রিয়া কর্তৃপক্ষকে ভাবনায় ফেলে দিয়েছে।

ঘুষখোর কর্মকর্তাসপ্তাহের আলোচিত ঘটনাপুঞ্জির মধ্যে জাতীয় ফল মেলায় মব সৃষ্টি এবং সদলবলে ফল লুটের মতো নজিরবিহীন ঘটনা ঘটে গেছে। বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিনের একটি বিস্ময়কর উক্তিও সরকারকে যথেষ্ট ভাবিয়ে তুলেছে। রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সরকার আলাপ-আলোচনার জন্য যেসব সংস্কার কমিশন এবং ঐকমত্য কমিশন করেছে সেখানকার নানা রাজকীয় খাওয়াদাওয়া, খোশগল্প এবং অকাজ নিয়ে কথা বলতে গিয়ে সালাহউদ্দিন বলেছেন, ওখানে কাজের চেয়ে খাওয়াদাওয়া ও খোশগল্পই বেশি হয়।

সরকারের কথিত সংস্কার প্রকল্প ও ঐকমত্য কমিশন নিয়ে সারা দেশে বিতর্ক তুঙ্গে। কেউই বিশ্বাস করছে না যে ভবিষ্যতে সত্যিকার অর্থে কোনো সংস্কার হবে অথবা শেষ পর্যন্ত রাজনৈতিক দল এবং সরকার দেশ ও জাতির স্বার্থে কোনো ঐকমত্যে পৌঁছতে পারবে। বরং বেশির ভাগ মানুষ মনে করছে, সরকার সময় নিচ্ছে, সময় পার করার চেষ্টা করছে এবং রাজনীতিকে জটিল, কুটিল ও ঘোলাটে করার জন্য সর্বোচ্চ কৌশল অবলম্বন করছে। সরকারের কর্মকাণ্ডে ধারাবাহিকতা নেই এবং সরকারকে বিশ্বাস করা যায় এমন কোনো ঘটনা আজ অবধি ঘটেনি। ফলে রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ পর্যায় থেকে শুরু করে ক্ষমতার বলয়গুলো থেকে যা কিছু বলা হচ্ছে, যা কিছু করার চেষ্টা হচ্ছে অথবা যা কিছু আশ্বাস দেওয়া হচ্ছে তা জনগণ বিশ্বাস করছে না। বরং অজানা আশঙ্কা ও আতঙ্কে জনজীবনের স্বাভাবিক কাজকর্ম মারাত্মকভাবে ব্যাহত হচ্ছে।

আমাদের সাম্প্রতিক অতীতের সবচেয়ে বড় রাজনৈতিক বিপর্যয় এবং সরকারি ব্যর্থতার জ্বলন্ত ঐতিহাসিক দলিলের নাম এক-এগারো। দুর্নীতি-অনিয়ম, মোনাফেকি, দাম্ভিকতা, জুলুম-অত্যাচার ও পাপাচারের ষোলোকলা পেকে-পচে দুর্গন্ধময় হওয়ার পর এক-এগারো অনিবার্য হয়ে পড়েছিল। এক-এগারোর প্রেক্ষাপটের চেয়েও ভয়ানক প্রেক্ষাপট তৈরি হয়েছিল ২০২৪ সালের জুলাই-আগস্ট পূর্ববর্তী সময়ে। ফলে আপনি যদি রাজনীতির সাধারণ গণিত বোঝেন, তবে নিশ্চিন্তে দুটো সমীকরণ দাঁড় করাতে পারেন। প্রথমত এক-এগারোর যে পরিণতি তার চেয়ে জুলাই-আগস্ট বিপ্লব বা গণ অভ্যুত্থানের পরিণতি ভয়ানক হবে। দ্বিতীয়ত এক-এগারোর সরকার যে ভুল করেছিল, তা যদি বর্তমান সরকার করে, তবে অতীত বিপর্যয়ের চেয়েও ভয়ানক বিপর্যয় পুরো দেশকে গ্রাস করে ফেলবে।

উল্লিখিত সমীকরণের আলোকে আপনি যদি চলমান সমস্যা এবং সরকারের কার্যক্রম পর্যালোচনা করেন তবে দেখবেন যে এক-এগারোর মইন উদ্দিন-ফখরুদ্দীন সরকারের সদস্যদের যোগ্যতা, অভিজ্ঞতা, সততা বর্তমান জমানার চেয়ে অনেক ভালো ছিল। দ্বিতীয়ত সেই সময়ের সরকার বর্তমানকালের মতো সরকারি কাজকর্মের মধ্যে সংস্কারনামীয় বেহুদা কাজকর্মের সংমিশ্রণ ঘটায়নি। তখনো কিংস পার্টি গঠনের চেষ্টা হয়েছিল, কিন্তু সেদিন আর এদিনের পার্থক্য হলো-তখন বাংলাদেশের রাজনীতির সবচেয়ে মেধাবী, যোগ্য এবং পরীক্ষিত লোকদের দিয়ে কিংস পার্টি গঠনের চেষ্টা হয়েছিল। আওয়ামী লীগের সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত, তোফায়েল আহমেদ ও আমির হোসেন আমুর নেতৃত্বে দলের সবচেয়ে মেধাবীদের জড়ো করে সংস্কারবাদী গ্রুপ তৈরি করা হয়েছিল।

বিএনপির আবদুল মান্নান ভূঁইয়া, সাইফুর রহমান, মেজর (অব.) হাফিজদের মতো শীর্ষনেতাদের সামনে রেখে যেভাবে প্ল্যান করা হয়েছিল, তা যেমন দেশে আলোড়ন তুলেছিল, তদ্রুপ ড. ইউনূস ও ড. ফেরদৌস আহমদ কোরেশীর মতো সর্বজনস্বীকৃত মেধাবী, শিক্ষিত ও সফলদের দিয়ে কিংস পার্টি গঠন করা হয়েছিল, যার সঙ্গে বর্তমানের কিংস পার্টিগুলোর তুলনা করলে রুচির দুর্ভিক্ষের মধ্যেও টিকটিকির লেজের বার্গার খাওয়ার লিপ্সায় শরীরে যে উত্তেজনা দেখা দেবে, যা নিরসনের জন্য নেতা-নেত্রীরা যৌনালাপের ভাইরাল কলঙ্কের নতুন ইতিহাস রচনা করে জাতিকে গলাধঃকরণের চেষ্টা চালাবে।

যা বলছিলাম, এক-এগারোর মেধা-মনন, চেষ্টা-তদবিরের সর্বোচ্চ সফলতার পরও তারা ব্যর্থ হয়েছিল মূলত অর্থনৈতিক অব্যবস্থাপনা, শীর্ষ ব্যবসায়ীদের ভয়ভীতি দেখানো, অনেককে দেশত্যাগে বাধ্য করা এবং অনেককে মামলা-মোকদ্দমার জালে ফেলে অপদস্থ করার কারণে। অধিকন্তু সারা দেশে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদের নামে প্রান্তিক ব্যবসায়ী, দরিদ্র জনগোষ্ঠী এবং খেটে খাওয়া মানুষের মনে যে আতঙ্ক সৃষ্টি করেছিল তার ফলে এক বছরের মাথায় দেশের পুরো অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড ধপাস করে পড়ে যায়। ক্ষেত্রবিশেষে থেমে যায় অথবা টিপটিপ করে জ্বলতে থাকে।

তখনকার জমানায় মব ছিল না। সরকারি অফিস-আদালতে স্বাভাবিক চেইন অব কমান্ড ছিল। তিন বাহিনীর সঙ্গে পুলিশ, র‌্যাব, বিজেপির কর্মকাণ্ডের চমৎকার সমন্বয় ছিল। প্রধান উপদেষ্টা, সেনাপ্রধান, রাষ্ট্রপতি, সচিবালয় এবং দুদকের মতো সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানগুলোর সামান্যতম দূরত্ব ছিল না। উল্টো রাজনৈতিক সরকারের আমলের চেয়ে তাদের কর্মকাণ্ডের সমন্বয় অধিকতর কার্যকর ছিল। রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সরকারের সমঝোতা ছিল চমৎকার এবং দেশের আমজনতা আইন-আদালত ও বিধিব্যবস্থার প্রতি ছিল অনুগত। ফলে এক-এগারোর সময় শেখ হাসিনা এবং বেগম জিয়ার গ্রেপ্তারের পরও সামান্য অস্থিরতা লক্ষ করা যায়নি।

উল্লিখিত অবস্থার সঙ্গে যদি ২০২৫ সালের জুন মাসের বাস্তব পরিস্থিতির তুলনা করেন, তবে দেখতে পাবেন যে কোথাও চাল আছে তো চুলো নেই। ঘরের বেড়া আছে তো দরজা নেই। কিংবা অন্ধকারে বাতি জ্বালানোর জন্য তেল আছে তো হারিকেন নেই। অথবা বাতি আছে তো বিদ্যুৎ নেই। একইভাবে সরকার আছে তো আইনকানুনের বালাই নেই। ব্যাংক আছে কিন্তু ব্যবসা করার টাকা নেই। পুলিশ আছে কিন্তু মনোবল নেই। আর্মি আছে কিন্তু জনমনে স্বস্তি নেই। ফলে সারা দেশে এমন এক অদ্ভুত অবস্থা তৈরি হয়েছে, যার সম্ভাব্য পরিণতি আন্দাজ করার মতো নেতা বা নেত্রী নেই। এক-এগারোর সময় ব্যবসাবাণিজ্যের যে বেহাল ছিল, তার চেয়ে ১০ গুণ বেহালের মধ্যে পড়েছে দেশের শিল্প-বাণিজ্য। তখনকার অর্থনৈতিক সংকটকে যদি আপনি রুই-কাতলার সঙ্গে তুলনা করেন, তবে বর্তমান সংকট অবশ্যই আটলান্টিক সাগরের সবচেয়ে বড় নীল তিমির সমপর্যায়ের। এক-এগারোর সময় কেউ সমস্যায় পড়লে রাষ্ট্রের কাছে আশ্রয় নেওয়ার সুযোগ ছিল এবং ক্ষেত্রবিশেষে রাষ্ট্র নিজে উদ্যোগী হয়ে অনেক ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের পাশে দাঁড়িয়েছিল। অন্যদিকে দেশের শীর্ষস্থানীয় শিল্পকারখানায় আগুন দিয়ে ছারখার করার পরও রাষ্ট্রের টনক নড়ছে না। শত শত বৃহৎ শিল্পপ্রতিষ্ঠানে মব তৈরি করে তছনছ করার পরও মব সন্ত্রাসের উল্লাসনৃত্য থামছে না। অধিকন্তু আরও নিত্যনতুন মবের জন্য উসকানি দেওয়া হচ্ছে। ফলে ২০২৪ সালের ৫ আগস্টের এগারো মাসের মাথায় অর্থনীতির শনির দশার যে চিত্র বাংলার আকাশবাতাসে উড়ে বেড়াচ্ছে, তা পৃথিবীর সবাই দেখতে পেলেও আমাদের কলিকালের সংস্কারবাদীরা দেখছেন না।

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যবসায়ে বিসংবাদ
ব্যবসায়ে বিসংবাদ
মৌলবাদের উত্থান
মৌলবাদের উত্থান
আহলে বাইতের মর্যাদা অপরিসীম
আহলে বাইতের মর্যাদা অপরিসীম
দুধ-গোসলে শুদ্ধতা অর্জন
দুধ-গোসলে শুদ্ধতা অর্জন
থাকা না থাকার কথকতা
থাকা না থাকার কথকতা
জাদু সাফল্য কেড়ে নেয়
জাদু সাফল্য কেড়ে নেয়
রোহিঙ্গা সমস্যা
রোহিঙ্গা সমস্যা
শিক্ষায় সংকট
শিক্ষায় সংকট
স্বাস্থ্য খাতে পরনির্ভরতা
স্বাস্থ্য খাতে পরনির্ভরতা
ফিঙ্গারপ্রিন্টের জনক একজন বাঙালি
ফিঙ্গারপ্রিন্টের জনক একজন বাঙালি
সরকারের একটি সঠিক সিদ্ধান্ত
সরকারের একটি সঠিক সিদ্ধান্ত
পিটার হাস থেকে নীলার হাঁস
পিটার হাস থেকে নীলার হাঁস
সর্বশেষ খবর
বগুড়ায় বর্ণাঢ্য আয়োজনে বিশ্ব আলোকচিত্র দিবস পালিত
বগুড়ায় বর্ণাঢ্য আয়োজনে বিশ্ব আলোকচিত্র দিবস পালিত

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

চীনের জন্য নতুুন এআই চিপ বানাচ্ছে এনভিডিয়া
চীনের জন্য নতুুন এআই চিপ বানাচ্ছে এনভিডিয়া

২ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আখাউড়ায় জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে আদর্শ বীজতলা
আখাউড়ায় জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে আদর্শ বীজতলা

৩ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

২২ মাস পর ব্রাজিল দলে ফিরছেন নেইমার!
২২ মাস পর ব্রাজিল দলে ফিরছেন নেইমার!

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সাহস আছে কি না দেখা যাবে, কেন বললেন ফিনল্যান্ড প্রেসিডেন্ট
পুতিনের সাহস আছে কি না দেখা যাবে, কেন বললেন ফিনল্যান্ড প্রেসিডেন্ট

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে খান এই ৫ ফল
কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে খান এই ৫ ফল

১৩ মিনিট আগে | জীবন ধারা

দিনাজপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় সবজি ব্যবসায়ীর মৃত্যু
দিনাজপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় সবজি ব্যবসায়ীর মৃত্যু

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে বিভিন্ন মামলায় আওয়ামী লীগের পাঁচজন গ্রেফতার
রংপুরে বিভিন্ন মামলায় আওয়ামী লীগের পাঁচজন গ্রেফতার

১৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ১৭৫৫
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ১৭৫৫

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

মাদারীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
মাদারীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাবেক মন্ত্রী শাহাব উদ্দিন ও পরিবারের ৮ ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ
সাবেক মন্ত্রী শাহাব উদ্দিন ও পরিবারের ৮ ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

হবিগঞ্জে আনসার বাহিনীর উদ্যোগে বৃক্ষরোপণ অভিযান
হবিগঞ্জে আনসার বাহিনীর উদ্যোগে বৃক্ষরোপণ অভিযান

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘ফেব্রুয়ারির নির্বাচন বানচাল করার ক্ষমতা কারো নেই’
‘ফেব্রুয়ারির নির্বাচন বানচাল করার ক্ষমতা কারো নেই’

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় দুই সার ব্যবসায়ীকে জরিমানা
বগুড়ায় দুই সার ব্যবসায়ীকে জরিমানা

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে হাসপাতাল আঙিনা পরিষ্কার করল স্বেচ্ছাসেবক দল
লক্ষ্মীপুরে হাসপাতাল আঙিনা পরিষ্কার করল স্বেচ্ছাসেবক দল

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এফবিসিসিআই প্রশাসকের সঙ্গে মার্কিন কমার্শিয়াল কাউন্সিলরের সাক্ষাৎ
এফবিসিসিআই প্রশাসকের সঙ্গে মার্কিন কমার্শিয়াল কাউন্সিলরের সাক্ষাৎ

৪০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

এবার জৈন্তাপুরে ২০ হাজার ঘনফুট পাথর উদ্ধার
এবার জৈন্তাপুরে ২০ হাজার ঘনফুট পাথর উদ্ধার

৪০ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

খাগড়াছড়ি পৌর শহরে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
খাগড়াছড়ি পৌর শহরে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে কাগজের কার্টনে নবজাতকের মরদেহ উদ্ধার
খাগড়াছড়িতে কাগজের কার্টনে নবজাতকের মরদেহ উদ্ধার

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেন সংকট সমাধানে শান্তিপূর্ণ প্রচেষ্টাকে সমর্থন চীনের
ইউক্রেন সংকট সমাধানে শান্তিপূর্ণ প্রচেষ্টাকে সমর্থন চীনের

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি উপহার থেকে আযান: মালদ্বীপে মানবিকতার পাঠ
সরকারি উপহার থেকে আযান: মালদ্বীপে মানবিকতার পাঠ

৪৪ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

চট্টগ্রামে শীর্ষ মাদক কারবারি আটক
চট্টগ্রামে শীর্ষ মাদক কারবারি আটক

৪৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুলাইয়ে সড়কে ৪১৮ জন নিহত, মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় সর্বোচ্চ মৃত্যু
জুলাইয়ে সড়কে ৪১৮ জন নিহত, মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় সর্বোচ্চ মৃত্যু

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

এনবিআরের ১৭ কর্মকর্তার সম্পদের হিসাব চাইলো দুদক
এনবিআরের ১৭ কর্মকর্তার সম্পদের হিসাব চাইলো দুদক

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে কাভার্ডভ্যানের চাপায় নারী নিহত
চট্টগ্রামে কাভার্ডভ্যানের চাপায় নারী নিহত

৫৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আওয়ামী লীগের ইতিহাস পালিয়ে যাওয়ার ইতিহাস’
‘আওয়ামী লীগের ইতিহাস পালিয়ে যাওয়ার ইতিহাস’

৫৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

নির্বাচন নিয়ে বিএনপির কোনো সংশয় নেই : সালাহউদ্দিন
নির্বাচন নিয়ে বিএনপির কোনো সংশয় নেই : সালাহউদ্দিন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সময় এখন গণতন্ত্রে ফিরে আসার: দুলু
সময় এখন গণতন্ত্রে ফিরে আসার: দুলু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪১ হাজার শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশের ফল প্রকাশ
৪১ হাজার শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশের ফল প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্রিডাইভারের বিশ্বরেকর্ড, দমবন্ধ করে পানির নীচে ২৯ মিনিট!
ফ্রিডাইভারের বিশ্বরেকর্ড, দমবন্ধ করে পানির নীচে ২৯ মিনিট!

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সর্বাধিক পঠিত
থাকছে না নিবন্ধন পরীক্ষা, যে পদ্ধতিতে হবে শিক্ষক নিয়োগ
থাকছে না নিবন্ধন পরীক্ষা, যে পদ্ধতিতে হবে শিক্ষক নিয়োগ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও ছাড় দেবে বিএনপি
আরও ছাড় দেবে বিএনপি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনসিপি থেকে বহিষ্কারের পর মাহিনের বিস্ফোরক মন্তব্য
এনসিপি থেকে বহিষ্কারের পর মাহিনের বিস্ফোরক মন্তব্য

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তিন শর্তে পিতৃত্বকালীন ছুটি দেওয়া যেতে পারে : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
তিন শর্তে পিতৃত্বকালীন ছুটি দেওয়া যেতে পারে : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভারত মার্সিডিজ হলে, পাকিস্তান পাথর বোঝাই ডাম্পার ট্রাক’
‘ভারত মার্সিডিজ হলে, পাকিস্তান পাথর বোঝাই ডাম্পার ট্রাক’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বসুন্ধরায় শাটল গাড়ি
বসুন্ধরায় শাটল গাড়ি

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চীনের যে কাল্পনিক জায়গায় পুরুষ প্রবেশ সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ
চীনের যে কাল্পনিক জায়গায় পুরুষ প্রবেশ সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব মাহিন সরকার বহিষ্কার
এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব মাহিন সরকার বহিষ্কার

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রত্যাহার হচ্ছে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ১৬৪২৯ মিথ্যা মামলা
প্রত্যাহার হচ্ছে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ১৬৪২৯ মিথ্যা মামলা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১,০০০ ফুট উঁচু সুনামির আশঙ্কা বিজ্ঞানীদের
১,০০০ ফুট উঁচু সুনামির আশঙ্কা বিজ্ঞানীদের

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

শান্তির জন্য রাশিয়া-ইউক্রেনকে কিছু ভূখণ্ড ছাড় দিতে হবে : মার্কো রুবিও
শান্তির জন্য রাশিয়া-ইউক্রেনকে কিছু ভূখণ্ড ছাড় দিতে হবে : মার্কো রুবিও

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউরোপীয় নেতাদের সঙ্গে আলোচনা থামিয়ে পুতিনকে ফোন ট্রাম্পের
ইউরোপীয় নেতাদের সঙ্গে আলোচনা থামিয়ে পুতিনকে ফোন ট্রাম্পের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি হয়নি : ছাত্রদল
ডাকসু নির্বাচনে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি হয়নি : ছাত্রদল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নরওয়ের রাজকুমারীর ছেলের বিরুদ্ধে চারটি ধর্ষণসহ ৩২টি মামলা
নরওয়ের রাজকুমারীর ছেলের বিরুদ্ধে চারটি ধর্ষণসহ ৩২টি মামলা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বদলে যাচ্ছে ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলার নাম
বদলে যাচ্ছে ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলার নাম

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি, বাসার কাজের ছেলের হাতে খুন স্কুলছাত্র
১৫ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি, বাসার কাজের ছেলের হাতে খুন স্কুলছাত্র

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের উপর থেকে বাণিজ্য নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করল চীন
ভারতের উপর থেকে বাণিজ্য নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করল চীন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬ হাজারের বেশি বিদেশি শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৬ হাজারের বেশি বিদেশি শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নির্বাচন পেছানোর সুযোগ নেই : আইন উপদেষ্টা
জাতীয় নির্বাচন পেছানোর সুযোগ নেই : আইন উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার ধানক্ষেত থেকে সাদা পাথর উদ্ধার
এবার ধানক্ষেত থেকে সাদা পাথর উদ্ধার

২০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ফ্যাসিস্ট পুনর্বাসনের ষড়যন্ত্র: নেপথ্যে প্রথম আলো?
ফ্যাসিস্ট পুনর্বাসনের ষড়যন্ত্র: নেপথ্যে প্রথম আলো?

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সচিব হলেন আবু ইউসুফ, সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ে পদায়ন
সচিব হলেন আবু ইউসুফ, সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ে পদায়ন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সঙ্গে জেলেনস্কি ও ইউরোপীয় নেতাদের বৈঠকে যা হলো
ট্রাম্পের সঙ্গে জেলেনস্কি ও ইউরোপীয় নেতাদের বৈঠকে যা হলো

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনে ভিপি পদে লড়বেন উমামা
ডাকসু নির্বাচনে ভিপি পদে লড়বেন উমামা

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হোয়াইট হাউসে বৈঠকে যা বললেন ইউরোপীয় নেতারা
হোয়াইট হাউসে বৈঠকে যা বললেন ইউরোপীয় নেতারা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মন্ত্রী সচিব এজেন্সি পুলিশ সিন্ডিকেট
মন্ত্রী সচিব এজেন্সি পুলিশ সিন্ডিকেট

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এজাহারভুক্ত সব পুলিশ কর্মকর্তাকে সাময়িক বরখাস্ত করতে লিগ্যাল নোটিশ
এজাহারভুক্ত সব পুলিশ কর্মকর্তাকে সাময়িক বরখাস্ত করতে লিগ্যাল নোটিশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সম্পর্ক জোরদারে ভারতে চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
সম্পর্ক জোরদারে ভারতে চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৮৫ উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তাকে পুনর্বহাল, প্রজ্ঞাপন জারি
৮৫ উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তাকে পুনর্বহাল, প্রজ্ঞাপন জারি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিন ও জেলেনস্কির মধ্যে বৈঠক আয়োজনে কাজ শুরু করেছি : ট্রাম্প
পুতিন ও জেলেনস্কির মধ্যে বৈঠক আয়োজনে কাজ শুরু করেছি : ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
এক বেডের জন্য ৭০ জনের অপেক্ষা
এক বেডের জন্য ৭০ জনের অপেক্ষা

প্রথম পৃষ্ঠা

বঙ্গোপসাগর অপেক্ষা করছে তার উপহার নিয়ে
বঙ্গোপসাগর অপেক্ষা করছে তার উপহার নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

জনপ্রিয় তারকাদের রহস্যজনক মৃত্যু
জনপ্রিয় তারকাদের রহস্যজনক মৃত্যু

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শুল্ক থেকেও বড় আতঙ্ক এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন
শুল্ক থেকেও বড় আতঙ্ক এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ ব্যাংককে পূর্ণাঙ্গ স্বায়ত্তশাসনের উদ্যোগ
বাংলাদেশ ব্যাংককে পূর্ণাঙ্গ স্বায়ত্তশাসনের উদ্যোগ

শিল্প বাণিজ্য

মনোনয়নপত্র নিল বিভিন্ন ছাত্র সংগঠন
মনোনয়নপত্র নিল বিভিন্ন ছাত্র সংগঠন

প্রথম পৃষ্ঠা

মধ্যপ্রাচ্যের ২৫ শতাংশ কয়েদি বাংলাদেশি
মধ্যপ্রাচ্যের ২৫ শতাংশ কয়েদি বাংলাদেশি

প্রথম পৃষ্ঠা

নৌকাবাইচে মানুষের ঢল
নৌকাবাইচে মানুষের ঢল

পেছনের পৃষ্ঠা

নিগার বাহিনীর প্রস্তুতি নিয়ে প্রশ্ন
নিগার বাহিনীর প্রস্তুতি নিয়ে প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

বিএনপি থেকে তিন প্রার্থী মাঠে, তৎপর অন্যরাও
বিএনপি থেকে তিন প্রার্থী মাঠে, তৎপর অন্যরাও

নগর জীবন

বিএনপির সাত মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াতের একক
বিএনপির সাত মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াতের একক

নগর জীবন

দর্শক মন ছুঁয়েছে ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক উইশ কার্ড
দর্শক মন ছুঁয়েছে ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক উইশ কার্ড

শোবিজ

ডিজিটাল লেনদেনে স্বাচ্ছন্দ্য এনেছে ব্র্যাক ব্যাংকের আস্থা
ডিজিটাল লেনদেনে স্বাচ্ছন্দ্য এনেছে ব্র্যাক ব্যাংকের আস্থা

শিল্প বাণিজ্য

গুলি করে তিন পুলিশ, জুতা দিয়ে মাড়িয়ে চেহারা বিকৃত
গুলি করে তিন পুলিশ, জুতা দিয়ে মাড়িয়ে চেহারা বিকৃত

প্রথম পৃষ্ঠা

সৌন্দর্য ছড়াচ্ছে সেঞ্চুরি প্ল্যান্ট
সৌন্দর্য ছড়াচ্ছে সেঞ্চুরি প্ল্যান্ট

পেছনের পৃষ্ঠা

আরও ছাড় দেবে বিএনপি
আরও ছাড় দেবে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

শেবাচিম হাসপাতালে কমপ্লিট শাটডাউনের হুঁশিয়ারি
শেবাচিম হাসপাতালে কমপ্লিট শাটডাউনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

থাকা না থাকার কথকতা
থাকা না থাকার কথকতা

সম্পাদকীয়

১৩১ সহকারী কর কমিশনার বদলি, ৯ কর্মকর্তা বরখাস্ত
১৩১ সহকারী কর কমিশনার বদলি, ৯ কর্মকর্তা বরখাস্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

কাকতালীয় বটে...
কাকতালীয় বটে...

শোবিজ

দাবি বাস্তবায়ন না হলে বন্ধের হুঁশিয়ারি চার ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ
দাবি বাস্তবায়ন না হলে বন্ধের হুঁশিয়ারি চার ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ

নগর জীবন

মিত্ররা ধোঁয়াশায় ফলাফল নিয়ে
মিত্ররা ধোঁয়াশায় ফলাফল নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী দোসররা নাশকতার চেষ্টায়
আওয়ামী দোসররা নাশকতার চেষ্টায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির দুই পক্ষে সংঘর্ষ, বোমা নিক্ষেপ পুলিশের গাড়িতে
বিএনপির দুই পক্ষে সংঘর্ষ, বোমা নিক্ষেপ পুলিশের গাড়িতে

পেছনের পৃষ্ঠা

চুরির শাস্তি দেওয়ায় খুন জামায়াত নেতাকে
চুরির শাস্তি দেওয়ায় খুন জামায়াত নেতাকে

দেশগ্রাম

ভারত সফরে চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ভারত সফরে চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

মৌলবাদের উত্থান
মৌলবাদের উত্থান

সম্পাদকীয়

বন্যাদুর্গত এলাকায় শুকনা খাবারের তীব্র সংকট
বন্যাদুর্গত এলাকায় শুকনা খাবারের তীব্র সংকট

পেছনের পৃষ্ঠা

সরগরম জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
সরগরম জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়

প্রথম পৃষ্ঠা