শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ৩০ জুন, ২০২৫ আপডেট: ০০:০৫, সোমবার, ৩০ জুন, ২০২৫

এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর

গোলাম মাওলা রনি
প্রিন্ট ভার্সন
এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর

গত এক সপ্তাহ আমরা সবাই খুব ব্যস্ত ছিলাম। আমরা বলতে আমি কিংবা আমার পরিবার নয়, পুরো দেশবাসী ভীষণ ব্যস্ত সময় পার করছিল। আর সেই সুযোগে সরকার বড় বড় দম ফেলার সুযোগ পেয়েছিল। আমাদের ব্যস্ততা ছিল ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ নিয়ে। যুদ্ধে ইরানের কী হবে-শিয়ারা কী মুসলমান অথবা ইমাম মাহদি-মালহামা-দাজ্জালের আগমন নিয়ে একশ্রেণির মানুষের ব্যস্ততা ছিল লক্ষ করার মতো। অন্যদিকে ইসরায়েল-ইহুদিবাদ এবং মোসাদ নিয়েও কম আলোচনা হয়নি। কারা বাংলাদেশে মোসাদের এজেন্ট অথবা আমেরিকার তাঁবেদাররা মুসলিম উম্মাহর কী কী সর্বনাশ ঘটিয়ে বাংলায় দাজ্জাল এবং সমকামিতাকে কীভাবে ঢোকাবে সেসব আলোচনার মধ্যে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনে ইশরাক হোসেনকে মেয়র পদে বসানোর আন্দোলন অথবা সচিবালয় কিংবা জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের আন্দোলন যে কীভাবে কী হয়ে গেল, তা আমরা টেরই পেলাম না।

উল্লিখিত ঘটনাপুঞ্জির মধ্যে একটি নবীন রাজনৈতিক দলের নেতা-নেত্রীর যৌনালাপ, সাবেক সিইসি নূরুল হুদার গলায় জুতার মালা এবং গালে জুতোর চুম্বনদৃশ্য যেমন তোলপাড় সৃষ্টি করেছে, তেমনই আরেক সিইসি কাজী হাবিবুল আউয়ালের গ্রেপ্তার এবং আদালতে তার জবানবন্দি সারা দেশে নতুন ভাবাবেগ সৃষ্টি করেছে। সিইসি নূরুল হুদাকে কেন্দ্র করে যে নজিরবিহীন মব সৃষ্টি করা হয়েছিল, তা হাবিবুল আউয়ালকে যথেষ্ট বিচলিত করেছিল। শোনা যায়, তিনি নিজেই কর্তৃপক্ষকে ফোন করে তাকে গ্রেপ্তারের অনুরোধ করেছিলেন। গ্রেপ্তারের পর ডিবি অফিসে রাতযাপন এবং পরের দিন কোর্টে হাজিরা ইত্যাদি কারণে তার সবকিছু আউলাঝাউলা হয়ে গিয়েছিল। ফলে কোর্টে জবানবন্দি দিতে গিয়ে তিনি যা কিছু বলেছেন, তা যেন ভবিষ্যতে তার জন্য বর্তমান সময়ের চেয়েও মহাবিপর্যয় তৈরি করবে। দ্বিতীয়ত জেলখানা এখন আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীতে ভরপুর। সেখানকার বাসিন্দারূপে তার অবস্থান সম্পর্কে তিনি হয়তো চিন্তাভাবনা করার সুযোগ পাননি। ফলে আদালতে প্রদত্ত তার জবানবন্দি এবং আবেগময় অভিব্যক্তির প্রতিক্রিয়া কর্তৃপক্ষকে ভাবনায় ফেলে দিয়েছে।

ঘুষখোর কর্মকর্তাসপ্তাহের আলোচিত ঘটনাপুঞ্জির মধ্যে জাতীয় ফল মেলায় মব সৃষ্টি এবং সদলবলে ফল লুটের মতো নজিরবিহীন ঘটনা ঘটে গেছে। বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিনের একটি বিস্ময়কর উক্তিও সরকারকে যথেষ্ট ভাবিয়ে তুলেছে। রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সরকার আলাপ-আলোচনার জন্য যেসব সংস্কার কমিশন এবং ঐকমত্য কমিশন করেছে সেখানকার নানা রাজকীয় খাওয়াদাওয়া, খোশগল্প এবং অকাজ নিয়ে কথা বলতে গিয়ে সালাহউদ্দিন বলেছেন, ওখানে কাজের চেয়ে খাওয়াদাওয়া ও খোশগল্পই বেশি হয়।

সরকারের কথিত সংস্কার প্রকল্প ও ঐকমত্য কমিশন নিয়ে সারা দেশে বিতর্ক তুঙ্গে। কেউই বিশ্বাস করছে না যে ভবিষ্যতে সত্যিকার অর্থে কোনো সংস্কার হবে অথবা শেষ পর্যন্ত রাজনৈতিক দল এবং সরকার দেশ ও জাতির স্বার্থে কোনো ঐকমত্যে পৌঁছতে পারবে। বরং বেশির ভাগ মানুষ মনে করছে, সরকার সময় নিচ্ছে, সময় পার করার চেষ্টা করছে এবং রাজনীতিকে জটিল, কুটিল ও ঘোলাটে করার জন্য সর্বোচ্চ কৌশল অবলম্বন করছে। সরকারের কর্মকাণ্ডে ধারাবাহিকতা নেই এবং সরকারকে বিশ্বাস করা যায় এমন কোনো ঘটনা আজ অবধি ঘটেনি। ফলে রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ পর্যায় থেকে শুরু করে ক্ষমতার বলয়গুলো থেকে যা কিছু বলা হচ্ছে, যা কিছু করার চেষ্টা হচ্ছে অথবা যা কিছু আশ্বাস দেওয়া হচ্ছে তা জনগণ বিশ্বাস করছে না। বরং অজানা আশঙ্কা ও আতঙ্কে জনজীবনের স্বাভাবিক কাজকর্ম মারাত্মকভাবে ব্যাহত হচ্ছে।

আমাদের সাম্প্রতিক অতীতের সবচেয়ে বড় রাজনৈতিক বিপর্যয় এবং সরকারি ব্যর্থতার জ্বলন্ত ঐতিহাসিক দলিলের নাম এক-এগারো। দুর্নীতি-অনিয়ম, মোনাফেকি, দাম্ভিকতা, জুলুম-অত্যাচার ও পাপাচারের ষোলোকলা পেকে-পচে দুর্গন্ধময় হওয়ার পর এক-এগারো অনিবার্য হয়ে পড়েছিল। এক-এগারোর প্রেক্ষাপটের চেয়েও ভয়ানক প্রেক্ষাপট তৈরি হয়েছিল ২০২৪ সালের জুলাই-আগস্ট পূর্ববর্তী সময়ে। ফলে আপনি যদি রাজনীতির সাধারণ গণিত বোঝেন, তবে নিশ্চিন্তে দুটো সমীকরণ দাঁড় করাতে পারেন। প্রথমত এক-এগারোর যে পরিণতি তার চেয়ে জুলাই-আগস্ট বিপ্লব বা গণ অভ্যুত্থানের পরিণতি ভয়ানক হবে। দ্বিতীয়ত এক-এগারোর সরকার যে ভুল করেছিল, তা যদি বর্তমান সরকার করে, তবে অতীত বিপর্যয়ের চেয়েও ভয়ানক বিপর্যয় পুরো দেশকে গ্রাস করে ফেলবে।

উল্লিখিত সমীকরণের আলোকে আপনি যদি চলমান সমস্যা এবং সরকারের কার্যক্রম পর্যালোচনা করেন তবে দেখবেন যে এক-এগারোর মইন উদ্দিন-ফখরুদ্দীন সরকারের সদস্যদের যোগ্যতা, অভিজ্ঞতা, সততা বর্তমান জমানার চেয়ে অনেক ভালো ছিল। দ্বিতীয়ত সেই সময়ের সরকার বর্তমানকালের মতো সরকারি কাজকর্মের মধ্যে সংস্কারনামীয় বেহুদা কাজকর্মের সংমিশ্রণ ঘটায়নি। তখনো কিংস পার্টি গঠনের চেষ্টা হয়েছিল, কিন্তু সেদিন আর এদিনের পার্থক্য হলো-তখন বাংলাদেশের রাজনীতির সবচেয়ে মেধাবী, যোগ্য এবং পরীক্ষিত লোকদের দিয়ে কিংস পার্টি গঠনের চেষ্টা হয়েছিল। আওয়ামী লীগের সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত, তোফায়েল আহমেদ ও আমির হোসেন আমুর নেতৃত্বে দলের সবচেয়ে মেধাবীদের জড়ো করে সংস্কারবাদী গ্রুপ তৈরি করা হয়েছিল।

বিএনপির আবদুল মান্নান ভূঁইয়া, সাইফুর রহমান, মেজর (অব.) হাফিজদের মতো শীর্ষনেতাদের সামনে রেখে যেভাবে প্ল্যান করা হয়েছিল, তা যেমন দেশে আলোড়ন তুলেছিল, তদ্রুপ ড. ইউনূস ও ড. ফেরদৌস আহমদ কোরেশীর মতো সর্বজনস্বীকৃত মেধাবী, শিক্ষিত ও সফলদের দিয়ে কিংস পার্টি গঠন করা হয়েছিল, যার সঙ্গে বর্তমানের কিংস পার্টিগুলোর তুলনা করলে রুচির দুর্ভিক্ষের মধ্যেও টিকটিকির লেজের বার্গার খাওয়ার লিপ্সায় শরীরে যে উত্তেজনা দেখা দেবে, যা নিরসনের জন্য নেতা-নেত্রীরা যৌনালাপের ভাইরাল কলঙ্কের নতুন ইতিহাস রচনা করে জাতিকে গলাধঃকরণের চেষ্টা চালাবে।

যা বলছিলাম, এক-এগারোর মেধা-মনন, চেষ্টা-তদবিরের সর্বোচ্চ সফলতার পরও তারা ব্যর্থ হয়েছিল মূলত অর্থনৈতিক অব্যবস্থাপনা, শীর্ষ ব্যবসায়ীদের ভয়ভীতি দেখানো, অনেককে দেশত্যাগে বাধ্য করা এবং অনেককে মামলা-মোকদ্দমার জালে ফেলে অপদস্থ করার কারণে। অধিকন্তু সারা দেশে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদের নামে প্রান্তিক ব্যবসায়ী, দরিদ্র জনগোষ্ঠী এবং খেটে খাওয়া মানুষের মনে যে আতঙ্ক সৃষ্টি করেছিল তার ফলে এক বছরের মাথায় দেশের পুরো অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড ধপাস করে পড়ে যায়। ক্ষেত্রবিশেষে থেমে যায় অথবা টিপটিপ করে জ্বলতে থাকে।

তখনকার জমানায় মব ছিল না। সরকারি অফিস-আদালতে স্বাভাবিক চেইন অব কমান্ড ছিল। তিন বাহিনীর সঙ্গে পুলিশ, র‌্যাব, বিজেপির কর্মকাণ্ডের চমৎকার সমন্বয় ছিল। প্রধান উপদেষ্টা, সেনাপ্রধান, রাষ্ট্রপতি, সচিবালয় এবং দুদকের মতো সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানগুলোর সামান্যতম দূরত্ব ছিল না। উল্টো রাজনৈতিক সরকারের আমলের চেয়ে তাদের কর্মকাণ্ডের সমন্বয় অধিকতর কার্যকর ছিল। রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সরকারের সমঝোতা ছিল চমৎকার এবং দেশের আমজনতা আইন-আদালত ও বিধিব্যবস্থার প্রতি ছিল অনুগত। ফলে এক-এগারোর সময় শেখ হাসিনা এবং বেগম জিয়ার গ্রেপ্তারের পরও সামান্য অস্থিরতা লক্ষ করা যায়নি।

উল্লিখিত অবস্থার সঙ্গে যদি ২০২৫ সালের জুন মাসের বাস্তব পরিস্থিতির তুলনা করেন, তবে দেখতে পাবেন যে কোথাও চাল আছে তো চুলো নেই। ঘরের বেড়া আছে তো দরজা নেই। কিংবা অন্ধকারে বাতি জ্বালানোর জন্য তেল আছে তো হারিকেন নেই। অথবা বাতি আছে তো বিদ্যুৎ নেই। একইভাবে সরকার আছে তো আইনকানুনের বালাই নেই। ব্যাংক আছে কিন্তু ব্যবসা করার টাকা নেই। পুলিশ আছে কিন্তু মনোবল নেই। আর্মি আছে কিন্তু জনমনে স্বস্তি নেই। ফলে সারা দেশে এমন এক অদ্ভুত অবস্থা তৈরি হয়েছে, যার সম্ভাব্য পরিণতি আন্দাজ করার মতো নেতা বা নেত্রী নেই। এক-এগারোর সময় ব্যবসাবাণিজ্যের যে বেহাল ছিল, তার চেয়ে ১০ গুণ বেহালের মধ্যে পড়েছে দেশের শিল্প-বাণিজ্য। তখনকার অর্থনৈতিক সংকটকে যদি আপনি রুই-কাতলার সঙ্গে তুলনা করেন, তবে বর্তমান সংকট অবশ্যই আটলান্টিক সাগরের সবচেয়ে বড় নীল তিমির সমপর্যায়ের। এক-এগারোর সময় কেউ সমস্যায় পড়লে রাষ্ট্রের কাছে আশ্রয় নেওয়ার সুযোগ ছিল এবং ক্ষেত্রবিশেষে রাষ্ট্র নিজে উদ্যোগী হয়ে অনেক ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের পাশে দাঁড়িয়েছিল। অন্যদিকে দেশের শীর্ষস্থানীয় শিল্পকারখানায় আগুন দিয়ে ছারখার করার পরও রাষ্ট্রের টনক নড়ছে না। শত শত বৃহৎ শিল্পপ্রতিষ্ঠানে মব তৈরি করে তছনছ করার পরও মব সন্ত্রাসের উল্লাসনৃত্য থামছে না। অধিকন্তু আরও নিত্যনতুন মবের জন্য উসকানি দেওয়া হচ্ছে। ফলে ২০২৪ সালের ৫ আগস্টের এগারো মাসের মাথায় অর্থনীতির শনির দশার যে চিত্র বাংলার আকাশবাতাসে উড়ে বেড়াচ্ছে, তা পৃথিবীর সবাই দেখতে পেলেও আমাদের কলিকালের সংস্কারবাদীরা দেখছেন না।

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
ভিসা জটিলতা
ভিসা জটিলতা
বাণিজ্যে অচলাবস্থা
বাণিজ্যে অচলাবস্থা
প্রাপ্তির খাতা শূন্য
প্রাপ্তির খাতা শূন্য
নৈতিকতার পতন : আদর্শবান তরুণ থেকে ঘুষখোর কর্মকর্তা
নৈতিকতার পতন : আদর্শবান তরুণ থেকে ঘুষখোর কর্মকর্তা
তিন রোগের সংক্রমণ
তিন রোগের সংক্রমণ
প্রশ্নবিদ্ধ নির্বাচন
প্রশ্নবিদ্ধ নির্বাচন
শেষ রাতের সৌভাগ্যবান যারা
শেষ রাতের সৌভাগ্যবান যারা
নফল ইবাদতের মাস মহররম
নফল ইবাদতের মাস মহররম
হরমুজ প্রণালি : যুদ্ধ বন্ধের ‘ট্রাম্প কার্ড’
হরমুজ প্রণালি : যুদ্ধ বন্ধের ‘ট্রাম্প কার্ড’
ইরানে ফের হামলা-প্রস্তুতির যুদ্ধবিরতি!
ইরানে ফের হামলা-প্রস্তুতির যুদ্ধবিরতি!
শিল্প-বাণিজ্যে হতাশা
শিল্প-বাণিজ্যে হতাশা
সর্বশেষ খবর
কক্সবাজারে বিদেশি পর্যটক আকর্ষণে বাধার পাহাড়
কক্সবাজারে বিদেশি পর্যটক আকর্ষণে বাধার পাহাড়

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারে বিদেশি পর্যটক আকর্ষণে বাধার পাহাড়
কক্সবাজারে বিদেশি পর্যটক আকর্ষণে বাধার পাহাড়

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে ‘ব্যাগি গ্রিন’ টুপি হারিয়ে অস্বস্তিতে কামিন্স
ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে ‘ব্যাগি গ্রিন’ টুপি হারিয়ে অস্বস্তিতে কামিন্স

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ২৪ ঘণ্টায় ৮৮ জনকে হত্যা করল ইসরায়েল
গাজায় ২৪ ঘণ্টায় ৮৮ জনকে হত্যা করল ইসরায়েল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উইম্বলডন শিরোপার দৌড়ে সাবালেঙ্কা
উইম্বলডন শিরোপার দৌড়ে সাবালেঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দক্ষিণ আফ্রিকার টেস্ট ইতিহাসে মহারাজের অনন্য রেকর্ড
দক্ষিণ আফ্রিকার টেস্ট ইতিহাসে মহারাজের অনন্য রেকর্ড

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জর্ডান ও যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বৈঠক
জর্ডান ও যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বৈঠক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম শুরু
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম শুরু

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দীর্ঘ ১৭ বছর পর টুঙ্গিপাড়ায় বিএনপির সম্মেলন
দীর্ঘ ১৭ বছর পর টুঙ্গিপাড়ায় বিএনপির সম্মেলন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

থমকে গেছে ঋণসহায়তা কমিটির কার্যক্রম
থমকে গেছে ঋণসহায়তা কমিটির কার্যক্রম

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মেসি-সুয়ারেজদের উড়িয়ে কোয়ার্টার ফাইনালে পিএসজি
মেসি-সুয়ারেজদের উড়িয়ে কোয়ার্টার ফাইনালে পিএসজি

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতেই সংসদ নির্বাচন হবে : আমীর খসরু
ফেব্রুয়ারিতেই সংসদ নির্বাচন হবে : আমীর খসরু

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩১ দফা বাস্তবায়নে খিলক্ষেতে বিএনপির লিফলেট বিতরণ
৩১ দফা বাস্তবায়নে খিলক্ষেতে বিএনপির লিফলেট বিতরণ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানে আকস্মিক বন্যায় ৪৫ জনের মৃত্যু
পাকিস্তানে আকস্মিক বন্যায় ৪৫ জনের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফের আগ্রাসন চালালে ইসরায়েলকে দাঁতভাঙা জবাব দেবে ইরান’
‘ফের আগ্রাসন চালালে ইসরায়েলকে দাঁতভাঙা জবাব দেবে ইরান’

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বুলাওয়ায়োতে দুর্দান্ত সেঞ্চুরি, ইতিহাসে উইলিয়ামস
বুলাওয়ায়োতে দুর্দান্ত সেঞ্চুরি, ইতিহাসে উইলিয়ামস

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের সেই উপস্থাপিকাকে পুরস্কারে ভূষিত করলেন মাদুরো
ইরানের সেই উপস্থাপিকাকে পুরস্কারে ভূষিত করলেন মাদুরো

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিরাপত্তার স্বার্থে আমার লাইসেন্স করা বৈধ অস্ত্র আছে: আসিফ মাহমুদ
নিরাপত্তার স্বার্থে আমার লাইসেন্স করা বৈধ অস্ত্র আছে: আসিফ মাহমুদ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ছাদ থেকে লাফ দিয়ে মাদ্রাসাছাত্রীর আত্মহত্যা চেষ্টার অভিযোগ
ছাদ থেকে লাফ দিয়ে মাদ্রাসাছাত্রীর আত্মহত্যা চেষ্টার অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারি বৃষ্টিপাতের বার্তা দিলো আবহাওয়া অধিদপ্তর
ভারি বৃষ্টিপাতের বার্তা দিলো আবহাওয়া অধিদপ্তর

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনে রুশ হামলায় এফ-১৬ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত, পাইলট নিহত
ইউক্রেনে রুশ হামলায় এফ-১৬ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত, পাইলট নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮ ঘণ্টা শাটডাউনের পর এনবিআরের আন্দোলন প্রত্যাহার
৪৮ ঘণ্টা শাটডাউনের পর এনবিআরের আন্দোলন প্রত্যাহার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'ক্যাটরিনা কখনও আলোচনা করে না', ভিকির কণ্ঠে আক্ষেপ
'ক্যাটরিনা কখনও আলোচনা করে না', ভিকির কণ্ঠে আক্ষেপ

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নড়াইলে এইচএসসি পরীক্ষার কেন্দ্রসচিব ও ট্যাগ অফিসারকে অব্যাহতি
নড়াইলে এইচএসসি পরীক্ষার কেন্দ্রসচিব ও ট্যাগ অফিসারকে অব্যাহতি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সবার অধিকার রক্ষায় কাজ করবে বিএনপি : তাহসিনা রুশদীর লুনা
সবার অধিকার রক্ষায় কাজ করবে বিএনপি : তাহসিনা রুশদীর লুনা

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহারে মাউশির নতুন নির্দেশনা
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহারে মাউশির নতুন নির্দেশনা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
নারীকে ধর্ষণ-ভিডিও ধারণ, প্রধান আসামিসহ গ্রেফতার ৫
নারীকে ধর্ষণ-ভিডিও ধারণ, প্রধান আসামিসহ গ্রেফতার ৫

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসফাহানের ভূগর্ভেই ইরানের পারমাণবিক শক্তি, যা ধ্বংসে অক্ষম মার্কিন ‘বাঙ্কার বাস্টার’
ইসফাহানের ভূগর্ভেই ইরানের পারমাণবিক শক্তি, যা ধ্বংসে অক্ষম মার্কিন ‘বাঙ্কার বাস্টার’

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯০ ডিগ্রি বাঁক! ‘অদ্ভুত’ সেতু নকশায় বরখাস্ত ৭ প্রকৌশলী
৯০ ডিগ্রি বাঁক! ‘অদ্ভুত’ সেতু নকশায় বরখাস্ত ৭ প্রকৌশলী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতার ইঙ্গিত দিলেন ট্রাম্পের ছেলে
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতার ইঙ্গিত দিলেন ট্রাম্পের ছেলে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইমাম-খতিবদের বেতন পে স্কেল অনুযায়ী দিতে মন্ত্রণালয়ে চিঠি
ইমাম-খতিবদের বেতন পে স্কেল অনুযায়ী দিতে মন্ত্রণালয়ে চিঠি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার প্রধানকে আর ঢুকতে না দেওয়ার ঘোষণা ইরানের
জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার প্রধানকে আর ঢুকতে না দেওয়ার ঘোষণা ইরানের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম আবার কমলো
স্বর্ণের দাম আবার কমলো

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৫০০ ধরনের ড্রোন-ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে ইউক্রেনে ভয়াবহ হামলা রাশিয়ার
৫০০ ধরনের ড্রোন-ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে ইউক্রেনে ভয়াবহ হামলা রাশিয়ার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে যুদ্ধে ইসরায়েলের ক্ষয়ক্ষতি তিন বিলিয়ন ডলার
ইরানের সঙ্গে যুদ্ধে ইসরায়েলের ক্ষয়ক্ষতি তিন বিলিয়ন ডলার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কয়েক মাসের মধ্যেই সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম উৎপাদন শুরু করতে পারে ইরান: আইএইএ
কয়েক মাসের মধ্যেই সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম উৎপাদন শুরু করতে পারে ইরান: আইএইএ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের জনগণ ও অর্থনীতির সুরক্ষায় সরকার কঠোর হতে বাধ্য হবে
দেশের জনগণ ও অর্থনীতির সুরক্ষায় সরকার কঠোর হতে বাধ্য হবে

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এনবিআরের আন্দোলনে নেতৃত্ব দেওয়া ৬ নেতার দুর্নীতি অনুসন্ধানে দুদক
এনবিআরের আন্দোলনে নেতৃত্ব দেওয়া ৬ নেতার দুর্নীতি অনুসন্ধানে দুদক

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইতিহাসের পাতায় ইরান
ইতিহাসের পাতায় ইরান

২২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সর্বজনীন পেনশন স্কিমে অন্তর্ভুক্ত হয়েছেন ৩ লাখ ৭৩ হাজার
সর্বজনীন পেনশন স্কিমে অন্তর্ভুক্ত হয়েছেন ৩ লাখ ৭৩ হাজার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুরাদনগরের অপকর্মে আওয়ামী লীগ নেতা জড়িত : রিজভী
মুরাদনগরের অপকর্মে আওয়ামী লীগ নেতা জড়িত : রিজভী

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ধর্ষণসহ ২৩ অপরাধে অভিযুক্ত ভবিষ্যৎ রাজার পুত্র
ধর্ষণসহ ২৩ অপরাধে অভিযুক্ত ভবিষ্যৎ রাজার পুত্র

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকার ব্যর্থ, জুলাই ঘোষণাপত্র ৩ আগস্টে দেবে এনসিপি : নাহিদ
সরকার ব্যর্থ, জুলাই ঘোষণাপত্র ৩ আগস্টে দেবে এনসিপি : নাহিদ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনের আরেকটি এফ-১৬ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত, পাইলট নিহত
ইউক্রেনের আরেকটি এফ-১৬ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত, পাইলট নিহত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ আগস্ট পালিত হবে ‘গণঅভ্যুত্থান দিবস’
৫ আগস্ট পালিত হবে ‘গণঅভ্যুত্থান দিবস’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেফালির মৃত্যুর কারণ জানা গেল, পুলিশ বলছে 'তবু চলবে তদন্ত'
শেফালির মৃত্যুর কারণ জানা গেল, পুলিশ বলছে 'তবু চলবে তদন্ত'

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দুষ্ট গরুর চেয়ে শূন্য গোয়াল ভালো : মির্জা আব্বাস
দুষ্ট গরুর চেয়ে শূন্য গোয়াল ভালো : মির্জা আব্বাস

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবু সাঈদের শাহাদাতবার্ষিকীতেই জুলাই সনদে স্বাক্ষরের আশা ছিল : আলী রীয়াজ
আবু সাঈদের শাহাদাতবার্ষিকীতেই জুলাই সনদে স্বাক্ষরের আশা ছিল : আলী রীয়াজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লার সেই ভিডিও সামাজিক মাধ্যম থেকে সরাতে হাইকোর্টের নির্দেশ
কুমিল্লার সেই ভিডিও সামাজিক মাধ্যম থেকে সরাতে হাইকোর্টের নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবশেষে সিটি করপোরেশনের মর্যাদা পাচ্ছে বগুড়া পৌরসভা
অবশেষে সিটি করপোরেশনের মর্যাদা পাচ্ছে বগুড়া পৌরসভা

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সায়েন্সল্যাব মোড় অবরোধ আইডিয়ালের শিক্ষার্থীদের
সায়েন্সল্যাব মোড় অবরোধ আইডিয়ালের শিক্ষার্থীদের

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে রাজধানীর সড়কে ঝরল পাঁচ প্রাণ
মধ্যরাতে রাজধানীর সড়কে ঝরল পাঁচ প্রাণ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিথ্যাচারের মাধ্যমে মানুষের নজর ঘোরানোর সুযোগ নেই: আমীর খসরু
মিথ্যাচারের মাধ্যমে মানুষের নজর ঘোরানোর সুযোগ নেই: আমীর খসরু

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিক্ষার্থীদের প্রত্যক্ষ ভোটে চার বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রদল নেতা নির্বাচিত
শিক্ষার্থীদের প্রত্যক্ষ ভোটে চার বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রদল নেতা নির্বাচিত

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনে রুশ হামলায় এফ-১৬ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত, পাইলট নিহত
ইউক্রেনে রুশ হামলায় এফ-১৬ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত, পাইলট নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্বিতীয় দফার সপ্তম দিনের বৈঠকে ঐকমত্য কমিশন
দ্বিতীয় দফার সপ্তম দিনের বৈঠকে ঐকমত্য কমিশন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর
এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর

সম্পাদকীয়

পুনর্গঠন হচ্ছে নির্বাচন কমিশন
পুনর্গঠন হচ্ছে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

লুটের টাকায় নতুন ঠিকানায় কামাল
লুটের টাকায় নতুন ঠিকানায় কামাল

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিন ডিটেনশন সেন্টারের ভয়াবহ চিত্র ফাঁস
মার্কিন ডিটেনশন সেন্টারের ভয়াবহ চিত্র ফাঁস

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অবশেষে শাটডাউন প্রত্যাহার
অবশেষে শাটডাউন প্রত্যাহার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবন্দরে উপদেষ্টার ব্যাগে গুলিসহ ম্যাগাজিন
বিমানবন্দরে উপদেষ্টার ব্যাগে গুলিসহ ম্যাগাজিন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট পিছিয়ে তারা জাতির সর্বনাশ করতে চাইছে
ভোট পিছিয়ে তারা জাতির সর্বনাশ করতে চাইছে

প্রথম পৃষ্ঠা

৩০০ বছরের সূর্যপুরী
৩০০ বছরের সূর্যপুরী

পেছনের পৃষ্ঠা

এই দেশটা কি সবার?
এই দেশটা কি সবার?

প্রথম পৃষ্ঠা

শৃঙ্খলা ফেরেনি গণপরিবহনে
শৃঙ্খলা ফেরেনি গণপরিবহনে

পেছনের পৃষ্ঠা

৬০ কোটি টাকা ব্যয়েও বিশুদ্ধ পানি জোটে না পৌরবাসীর
৬০ কোটি টাকা ব্যয়েও বিশুদ্ধ পানি জোটে না পৌরবাসীর

নগর জীবন

পারমাণবিক বোমা তৈরির সক্ষমতা ইরানের রয়েছে
পারমাণবিক বোমা তৈরির সক্ষমতা ইরানের রয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কার করতে না পারলে সংকটে পড়বে বাংলাদেশ
সংস্কার করতে না পারলে সংকটে পড়বে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

কী ঘটেছিল মুরাদনগরে
কী ঘটেছিল মুরাদনগরে

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশ দিবস বাতিল
নতুন বাংলাদেশ দিবস বাতিল

প্রথম পৃষ্ঠা

৩ আগস্ট জুলাই ঘোষণাপত্র দেবে এনসিপি
৩ আগস্ট জুলাই ঘোষণাপত্র দেবে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাত-পা বেঁধে তরুণীকে তুলে নেওয়ার ভিডিও ভাইরাল
হাত-পা বেঁধে তরুণীকে তুলে নেওয়ার ভিডিও ভাইরাল

পেছনের পৃষ্ঠা

গোপন ভিডিও ছাড়ার ভয় দেখিয়ে স্কুলছাত্রী ধর্ষণ
গোপন ভিডিও ছাড়ার ভয় দেখিয়ে স্কুলছাত্রী ধর্ষণ

দেশগ্রাম

১৫ মিনিটেই মিলছে করোনার রিপোর্ট
১৫ মিনিটেই মিলছে করোনার রিপোর্ট

দেশগ্রাম

ভেঙে পড়েছে চিকিৎসাসেবা
ভেঙে পড়েছে চিকিৎসাসেবা

দেশগ্রাম

যত শুনছেন ততই অবাক হচ্ছেন প্রবাসীরা
যত শুনছেন ততই অবাক হচ্ছেন প্রবাসীরা

মাঠে ময়দানে

ভোলাহাটে উসকানির অভিযোগে গ্রেপ্তার
ভোলাহাটে উসকানির অভিযোগে গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

বাহরাইনকে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
বাহরাইনকে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নিখোঁজের তিন দিন পর শিক্ষার্থীর লাশ
নিখোঁজের তিন দিন পর শিক্ষার্থীর লাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু কেড়ে নিল নববধূর প্রাণ
ডেঙ্গু কেড়ে নিল নববধূর প্রাণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইউপি সদস্যকে কুপিয়ে হত্যা
ইউপি সদস্যকে কুপিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়া প্রেস ক্লাবের কমিটি
বগুড়া প্রেস ক্লাবের কমিটি

দেশগ্রাম

চার প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
চার প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

দেশগ্রাম

কৃষকরা পেলেন বীজ-সার
কৃষকরা পেলেন বীজ-সার

দেশগ্রাম