শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০১ জুলাই, ২০২৫ আপডেট: ০২:০২, মঙ্গলবার, ০১ জুলাই, ২০২৫

নির্বাচন নিয়ে বাড়ছে উত্তাপ

সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন

শফিউল আলম দোলন
প্রিন্ট ভার্সন
সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন

পিআর (প্রিপোরশনেট রিপ্রেজেনটেটিভ) ও বর্তমান নির্বাচনি ব্যবস্থা নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে মতানৈক্য তৈরি হয়েছে। বিএনপিসহ সংখ্যাগরিষ্ঠ রাজনৈতিক দল মনে করছে জনগণের সরাসরি ভোটে যাদের নির্বাচিত হওয়ার সামর্থ্য নেই, তাদের পক্ষ থেকে ছলচাতুরী করে সংসদে যাওয়ার জন্য এই সংখ্যানুপাতিক হারে নির্বাচনের ধুয়া তোলা হচ্ছে। অন্যদিকে পিআর পদ্ধতিতে যারা নির্বাচন দাবি করছে তারা মনে করে গতানুগতিক সরাসরি ভোটের নির্বাচনে জনগণের প্রকৃত প্রতিনিধিত্ব কখনোই নিশ্চিত হবে না। বিএনপি, জামায়াতসহ পিআর পদ্ধতির পক্ষ-বিপক্ষের বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতাদের সঙ্গে কথা বলে এসব তথ্য জানা গেছে।

জানা যায়, এই সংখ্যানুপাতিক হার (পিআর) পদ্ধতিতে নির্বাচনের ঘোরবিরোধী দেশের সর্ববৃহৎ রাজনৈতিক দল বিএনপিসহ ফ্যাসিস্টবিরোধী যুগপৎ আন্দোলনে তাদের শরিক ও সমমনা রাজনৈতিক দলগুলো। তাদের মতে, যেসব দলের জনপ্রিয়তা খুবই কম এবং জনগণের সরাসরি ভোটে নির্বাচনে পাস করে আসার সম্ভাবনা নেই, তারাই মূলত ছলচাতুরী করে সংসদে যাওয়ার জন্য এই সংখ্যানুপাতিক হারে নির্বাচনের ধুয়া তুলছে। বাংলাদেশের নির্বাচন, ভোট ও রাজনৈতিক সংস্কৃতিতে যা একেবারেই অবাস্তব ও বেমানান।

এ বিষয়ে বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, মানুষের ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্যই আমরা ১৭-১৮ বছর ধরে আন্দোলন করে আসছি। যাতে করে দেশের মানুষ তার ইচ্ছামতো নিজের পছন্দের প্রার্থীকে ভোট দিয়ে নির্বাচন করে সংসদে পাঠাতে পারে। কিন্তু যে নির্বাচনে একজন ভোটার তার ভোটাধিকার প্রয়োগ করবেন, অথচ তিনি জানবেন না যে কাকে তার মূল্যবান ভোটটা দিয়েছেন, আর তার সেই ভোটে কোন দলের কোন এলাকার কোন ব্যক্তি নির্বাচিত হয়েছেন-তখন সেটা কি ফেয়ার ইলেকশন হবে? প্রকৃত নির্বাচন হবে? মানুষের মাঝে যেসব দলের ন্যূনতম জনপ্রিয়তা নেই এবং যেসব দলের নেতারা জনগণের কাছে সরাসরি যেতে ভয় পান তারাই মূলত এমন অবাস্তব পদ্ধতিতে নির্বাচন দাবি করছেন। কাজেই ৫ শতাংশ বা ৭ শতাংশ ভোটের দলের কোনো নেতা কী দাবি করলেন তাতে বাংলাদেশের ৯০ শতাংশ জনমানুষের কিছু আসে যায় না। তা ছাড়া আমাদের দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান অনেক আগে থেকেই ঘোষণা দিয়েছেন, স্বৈরাচার হাসিনা সরকারবিরোধী আন্দোলনে যেসব দল মাঠে ছিল এবং যুগপৎ আন্দোলনে ছিল, এসব দলের নেতারা নির্বাচনে জয়ী হোন বা না হোন বিএনপি ভবিষ্যতে জনগণের ভোটে নির্বাচিত হলে তাদের সবাইকে নিয়ে ঐকমত্যের ভিত্তিতে একটি জাতীয় সরকার গঠন করা হবে। যাতে সেই সরকারে সবার প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত হয়।

বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির অপর সদস্য ড. আবদুল মঈন খান এ প্রসঙ্গে বলেন, পিআর (সংখ্যানুপাতিক প্রতিনিধিত্ব) হতে পারে, তবে সেটিকে ঘিরে যদি কেউ দেশের জনগণের গণতন্ত্রের আকাঙ্ক্ষাকে কেন্দ্র করে দ্বন্দ্ব তৈরি করতে চায়, তারা প্রকৃতপক্ষে বাংলাদেশের মূল আদর্শে বিশ্বাস করে না। এরা এই পিআরের অজুহাতে নির্বাচন এবং দেশের জনগণকে নিয়ে গভীর ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়েছে।

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন প্রসঙ্গে বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির অন্যতম সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ বলেন, আনুপাতিক হারে নির্বাচনের কথা যারা বলছেন, তাদের একটি উদ্দেশ্য আছে হয় জাতীয় নির্বাচন বিলম্বিত করা অথবা বাংলাদেশে নির্বাচন না হওয়া। এ দেশের গণতন্ত্রকামী মানুষ সংগ্রাম করেছে অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ জাতীয় নির্বাচনের জন্য। আমাদের ভোটাধিকার প্রয়োগের জন্য অসংখ্য জীবন হারাতে হয়েছে। এটা তাদের উদ্দেশ্য থাকতে পারে। দেশের মানুষ ঐক্যবদ্ধ আছে। নির্বাচন ও ভোটাধিকার নিয়ে কোনো ষড়যন্ত্রই ধোপে টিকবে না।

এদিকে পিআর পদ্ধতিতে জাতীয় নির্বাচনের দাবি জানিয়েছে জামায়াতে ইসলামী, ইসলামী আন্দোলনসহ আরও বেশ কয়টি রাজনৈতিক দল। এসব দলের সিনিয়র নেতাদের মতে, প্রচলিত নির্বাচনপদ্ধতিতে অবাধ, সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয়। এতে জনগণের সঠিক প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত হয় না। প্রার্থিতার ক্ষেত্রে ব্যক্তির প্রতিদ্বন্দ্বী হলেও রাজনৈতিক দলের জনপ্রিয়তা নির্ণয় করা যায় না। পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে সারা দেশে লুটপাট, দুর্নীতি, সন্ত্রাস, ক্ষমতার আধিপত্য অবসানের পাশাপাশি ইকুয়াল ও কোয়ালিটি প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত হবে বলেও তাদের ধারণা। গতানুগতিক সরাসরি ভোটের নির্বাচনে জনগণের প্রকৃত প্রতিনিধিত্ব কখনোই নিশ্চিত হবে না।

এ বিষয়ে জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, প্রচলিত পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে দল ও জনগণের প্রকৃত প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত হবে না। দুর্নীতি, সন্ত্রাস, লুটপাট, এলাকায় দখল, চাঁদাবাজি, ব্যক্তি নেতার অধিপত্য বিস্তার নিরসন সম্ভব নয়। তাই দেশের পরিবর্তিত রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে নির্বাচনে কালো টাকার প্রভাব, ভোট ডাকাতি ও সন্ত্রাসমুক্ত ফ্রি-ফেয়ার নির্বাচনের স্বার্থেই এই পিআর সিস্টেমে জাতীয় নির্বাচনের প্রয়োজনীয়তা দেখা দিয়েছে। যার মাধ্যমে দলের আদর্শ ও জনপ্রিয়তার প্রতিফলন ঘটবে।

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম ভোটের সংখ্যানুপাতিক হারে সংসদে প্রতিনিধিত্ব দাবি করেছেন। তিনি বলেন, পুরোনো পদ্ধতির নির্বাচনে জনগণের আসল প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত করা সম্ভব নয়। তাই পিআর পদ্ধতিতে আগামী নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই।

ইসলামী আন্দোলনের মহাসচিব মাওলানা ইউসূফ আহমেদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, আমরা জানি বাংলাদেশের নির্বাচন কীভাবে হয়ে থাকে। ভোট ডাকাতি, সন্ত্রাস, কেন্দ্র দখল থেকে শুরু করে কালো টাকা ও পেশিশক্তির প্রভাব ছাড়া কোনো নির্বাচনই হয় না। কাজেই এসবের হাত থেকে রক্ষা পেতে এবং একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের লক্ষ্যে বর্তমান রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে আমরা সংখ্যানুপাতিক হারে নির্বাচনের দাবি জানিয়েছি। যাতে করে আসনভিত্তিক ভোট কম হলেও জাতীয় সংসদে প্রত্যেক রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিত্ব থাকে এবং সব দল মিলে একটি জাতীয় সরকার গড়ে দেশ পরিচালনা সম্ভব হয়।

সম্প্রতি নির্বাচন কমিশনেও সংখ্যানুপাতিক হারের ভোটব্যবস্থা (পিআর পদ্ধতি) চালুর দাবি জানিয়ে জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল হামিদুর রহমান আযাদ বলেছেন, প্রচলিত পদ্ধতিতে জনরায় বিকৃত হয়, আর পিআর পদ্ধতিতে স্বচ্ছতা, বৈচিত্র্য ও প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত করা সম্ভব। বাংলাদেশে এই পদ্ধতি চালু হলে ছোট রাজনৈতিক দলগুলোর জন্য প্রতিনিধিত্বের সুযোগ তৈরি হবে।

গণতন্ত্র মঞ্চের শীর্ষনেতা ও নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, আমরা আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে পিআর পদ্ধতি চাই না। বিশেষ করে নিম্নকক্ষের নির্বাচনে পিআর বাস্তবতার সঙ্গে মানায় না।

গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি ও ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুর বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ভবিষ্যতে একদলীয় শাসনব্যবস্থা নিরসনের লক্ষ্যে এবং রাষ্ট্র ও শাসনপদ্ধতিতে ভারসাম্য আনার জন্যই আমরা পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন দাবি করছি। যাতে করে নির্বাচনের পরিবেশ নিয়েও কোনো শঙ্কা যাতে না থাকে এবং ছোট রাজনৈতিক দলগুলোও যাতে সংসদে প্রতিনিধিত্ব করার সুযোগ পায়। তবে এটা যদি আপাতত নিম্নকক্ষের নির্বাচনে না-ও হয়, তাহলে উচ্চকক্ষের নির্বাচনে যাতে এই পিআর পদ্ধতিটা ফলো করা হয়, সেটি অন্তত নিশ্চিত করা উচিত।

এবি পার্টির চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান মঞ্জুর মতে, রাষ্ট্রক্ষমতা ও শাসনপদ্ধতির ভারসাম্য আনার লক্ষ্যেই তারা পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন দাবি করছেন। তাঁর মতে, বাংলাদেশে ভবিষ্যতে যাতে আর কোনো স্বৈরশাসনের উৎপত্তি না ঘটে, সেটিও নিশ্চিত হবে এই পদ্ধতির নির্বাচনে।

বাম জোটের কেন্দ্রীয় সমন্বয়ক ও বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক রুহিন হোসেন প্রিন্স বলেন, বাংলাদেশের বাস্তবতায় একটি সুষ্ঠু, অবাধ ও গ্রহণযোগ্য পার্লামেন্ট দরকার এবং আগামী পার্লামেন্টেই সংখ্যানুপাতিক পদ্ধতিতে যাওয়া যায় কি না, তা নির্ধারণ করা উচিত।

 

এই বিভাগের আরও খবর
সেই রিকশাচালকের জামিন, ওসির কাছে ব্যাখ্যা তলব
সেই রিকশাচালকের জামিন, ওসির কাছে ব্যাখ্যা তলব
পাঁচ পুলিশের বিরুদ্ধে মামলা করার নির্দেশ
পাঁচ পুলিশের বিরুদ্ধে মামলা করার নির্দেশ
আত্মজীবনী কাণ্ডে দুদকের নজরদারিতে ১২৩ কর্মকর্তা
আত্মজীবনী কাণ্ডে দুদকের নজরদারিতে ১২৩ কর্মকর্তা
আসনের সীমানা নিয়ে রেকর্ড আবেদন
আসনের সীমানা নিয়ে রেকর্ড আবেদন
আইনশৃঙ্খলায় দুর্বলতা থাকলেও দুশ্চিন্তা নেই
আইনশৃঙ্খলায় দুর্বলতা থাকলেও দুশ্চিন্তা নেই
দেশে পৃথক বাণিজ্যিক আদালত প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব
দেশে পৃথক বাণিজ্যিক আদালত প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে সাক্ষাৎ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে সাক্ষাৎ
ফ্যাসিস্ট সরকারের কাজই ছিল লুটপাট
ফ্যাসিস্ট সরকারের কাজই ছিল লুটপাট
ভোটার অধিকার যাত্রায় রাহুল
ভোটার অধিকার যাত্রায় রাহুল
পুতিনের প্রস্তাবে ‘সায়’ ট্রাম্পের
পুতিনের প্রস্তাবে ‘সায়’ ট্রাম্পের
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন
খেলাধুলায় যুক্ত থাকলে যুবসমাজ বিপথগামী হবে না
খেলাধুলায় যুক্ত থাকলে যুবসমাজ বিপথগামী হবে না
সর্বশেষ খবর
ভারতের কড়া সমালোচনা করলেন ট্রাম্পের বাণিজ্য উপদেষ্টা
ভারতের কড়া সমালোচনা করলেন ট্রাম্পের বাণিজ্য উপদেষ্টা

৩১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে জাহাজ থেকে পা পিছলে নিখোঁজ ১
চট্টগ্রামে জাহাজ থেকে পা পিছলে নিখোঁজ ১

১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নড়াইলে সড়ক দুর্ঘটনায় নারী নিহত
নড়াইলে সড়ক দুর্ঘটনায় নারী নিহত

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আড়াইহাজারে সড়কে ৪ জন নিহতের ঘটনায় ট্রাকচালক গ্রেপ্তার
আড়াইহাজারে সড়কে ৪ জন নিহতের ঘটনায় ট্রাকচালক গ্রেপ্তার

৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে চালককে ছুরিকাঘাতে অটোরিকশা ছিনতাই, গ্রেফতার ৩
চট্টগ্রামে চালককে ছুরিকাঘাতে অটোরিকশা ছিনতাই, গ্রেফতার ৩

৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কলাপাড়ায় জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ উদযাপন
কলাপাড়ায় জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ উদযাপন

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাবেক বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশির ব্যক্তিগত সহকারী গ্রেফতার
সাবেক বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশির ব্যক্তিগত সহকারী গ্রেফতার

১৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

নারায়ণগঞ্জে নানা আয়োজনে জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ উদযাপিত
নারায়ণগঞ্জে নানা আয়োজনে জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ উদযাপিত

১৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

পাকিস্তান নাম প্রত্যাহার করায় এশিয়া কাপ হকিতে বাংলাদেশ
পাকিস্তান নাম প্রত্যাহার করায় এশিয়া কাপ হকিতে বাংলাদেশ

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ময়লার স্তুপ থেকে বন্দুক উদ্ধার
সিলেটে ময়লার স্তুপ থেকে বন্দুক উদ্ধার

২২ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

এশিয়ায় আঞ্চলিক উত্তেজনা ‘বাড়ানোয়’ জার্মানিকে দায়ী করেছে চীন
এশিয়ায় আঞ্চলিক উত্তেজনা ‘বাড়ানোয়’ জার্মানিকে দায়ী করেছে চীন

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে গৃহবধূ হত্যা মামলায় কথিত স্বামীর যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
নারায়ণগঞ্জে গৃহবধূ হত্যা মামলায় কথিত স্বামীর যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে কমতে শুরু করেছে পদ্মার পানি
চাঁপাইনবাবগঞ্জে কমতে শুরু করেছে পদ্মার পানি

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ভারি বৃষ্টির সম্ভাবনা
সিলেটে ভারি বৃষ্টির সম্ভাবনা

৪১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

‘চেন্নাইকে দোষী প্রমাণ করতে চাইনি, আমাকে ভুল বোঝা হচ্ছে’
‘চেন্নাইকে দোষী প্রমাণ করতে চাইনি, আমাকে ভুল বোঝা হচ্ছে’

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তিন ফরম্যাটেই এক অধিনায়ক চান গম্ভীর
তিন ফরম্যাটেই এক অধিনায়ক চান গম্ভীর

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হবিগঞ্জে ঐতিহ্যবাহী নৌকা বাইচ প্রতিযোগিতা
হবিগঞ্জে ঐতিহ্যবাহী নৌকা বাইচ প্রতিযোগিতা

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাবেক এমপি অপু দুই দিনের রিমান্ডে
সাবেক এমপি অপু দুই দিনের রিমান্ডে

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে আলাস্কা থেকে রাশিয়ায় নেওয়া হলো পুতিনের ‘মল’!
যে কারণে আলাস্কা থেকে রাশিয়ায় নেওয়া হলো পুতিনের ‘মল’!

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্দোলনের জেরে এনবিআরের আরও চার কর্মকর্তা বরখাস্ত
আন্দোলনের জেরে এনবিআরের আরও চার কর্মকর্তা বরখাস্ত

৫৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

টি-টোয়েন্টি দলে ফিরতে বাবরকে যে শর্ত দিলেন হেসন
টি-টোয়েন্টি দলে ফিরতে বাবরকে যে শর্ত দিলেন হেসন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটের নতুন ডিসি আলোচিত ম্যাজিস্ট্রেট সারোয়ার আলম
সিলেটের নতুন ডিসি আলোচিত ম্যাজিস্ট্রেট সারোয়ার আলম

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইতিহাসে নাম লেখালেন ব্রাজিলিয়ান গোলরক্ষক
ইতিহাসে নাম লেখালেন ব্রাজিলিয়ান গোলরক্ষক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সীতাকুণ্ডে পৃথক দুটি স্থানে দুইজনের মরদেহ উদ্ধার
সীতাকুণ্ডে পৃথক দুটি স্থানে দুইজনের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জামিনে বের হয়ে অপরাধীরা আবারও অপরাধ করছে : র‌্যাব
জামিনে বের হয়ে অপরাধীরা আবারও অপরাধ করছে : র‌্যাব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বোরোতে ৪৯ টাকায় চাল ও ৩৬ টাকা দরে ধান কিনবে সরকার
বোরোতে ৪৯ টাকায় চাল ও ৩৬ টাকা দরে ধান কিনবে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে প্রথমবারের মতো বৈশ্বিক চাকরি মেলার আয়োজন করছে এটিবি জবস
দেশে প্রথমবারের মতো বৈশ্বিক চাকরি মেলার আয়োজন করছে এটিবি জবস

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৮৫ উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তাকে চাকরিতে পুনর্বহালের নির্দেশ
৮৫ উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তাকে চাকরিতে পুনর্বহালের নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাভার উপজেলাকে ‘ডিগ্রেডেড এয়ারশেড’ ঘোষণা
সাভার উপজেলাকে ‘ডিগ্রেডেড এয়ারশেড’ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইবির শিক্ষক-শিক্ষার্থীসহ ৬১ জনকে শাস্তির সুপারিশ
ইবির শিক্ষক-শিক্ষার্থীসহ ৬১ জনকে শাস্তির সুপারিশ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
আয়কর রিটার্ন নিয়ে এনবিআরের নতুন নির্দেশনা
আয়কর রিটার্ন নিয়ে এনবিআরের নতুন নির্দেশনা

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট
২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিকিৎসকদের নিয়ে বক্তব্য : দুঃখ প্রকাশ করলেন আসিফ নজরুল
চিকিৎসকদের নিয়ে বক্তব্য : দুঃখ প্রকাশ করলেন আসিফ নজরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ডিবিপ্রধান হারুনসহ পুলিশের ১৮ কর্মকর্তা বরখাস্ত
সাবেক ডিবিপ্রধান হারুনসহ পুলিশের ১৮ কর্মকর্তা বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদফতরে নতুন ডিজি
কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদফতরে নতুন ডিজি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে না’ বলার দুঃসাহস কে দিয়েছেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীকে?
‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে না’ বলার দুঃসাহস কে দিয়েছেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীকে?

৫ ঘণ্টা আগে | টক শো

সাবেক এমপি অপু গ্রেফতার
সাবেক এমপি অপু গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাতাল মেট্রোরেলের খরচ বেড়ে ৫৯ হাজার ৫৪৫ কোটি টাকা
পাতাল মেট্রোরেলের খরচ বেড়ে ৫৯ হাজার ৫৪৫ কোটি টাকা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনকে শক্তিশালী নিরাপত্তা নিশ্চয়তায় রাজি পুতিন: ট্রাম্পের দূত
ইউক্রেনকে শক্তিশালী নিরাপত্তা নিশ্চয়তায় রাজি পুতিন: ট্রাম্পের দূত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আসন ভাগাভাগি নিয়ে ফরমালি আলোচনা হয়নি’
‘আসন ভাগাভাগি নিয়ে ফরমালি আলোচনা হয়নি’

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাথর লুটে নেপথ্যে যারা
পাথর লুটে নেপথ্যে যারা

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

‘প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীরা রাজনৈতিক দলের লেজুড়বৃত্তি করতে পারবে না’
‘প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীরা রাজনৈতিক দলের লেজুড়বৃত্তি করতে পারবে না’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে বিক্ষোভে উত্তাল ইসরায়েল
গাজা যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে বিক্ষোভে উত্তাল ইসরায়েল

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হুথির হামলায় অচল ইসরায়েলি বিমানবন্দর
হুথির হামলায় অচল ইসরায়েলি বিমানবন্দর

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে যেসব বিষয়ে ছাড় দিতে হবে, জানালেন ট্রাম্প
যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে যেসব বিষয়ে ছাড় দিতে হবে, জানালেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে তেল আবিবে ৫ লাখের বেশি মানুষ সমবেত
গাজায় যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে তেল আবিবে ৫ লাখের বেশি মানুষ সমবেত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের অভিশাপে মৃত্যুপুরী তানজানিয়ার গ্রাম
স্বর্ণের অভিশাপে মৃত্যুপুরী তানজানিয়ার গ্রাম

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডায়াবেটিক রোগীদের যে ফলগুলো এড়িয়ে চলা উচিত
ডায়াবেটিক রোগীদের যে ফলগুলো এড়িয়ে চলা উচিত

১৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

যুদ্ধ শেষ করার উপায় নিয়ে বক্তব্যে বড় পরিবর্তন আনলেন ট্রাম্প
যুদ্ধ শেষ করার উপায় নিয়ে বক্তব্যে বড় পরিবর্তন আনলেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটের নতুন ডিসি আলোচিত ম্যাজিস্ট্রেট সারোয়ার আলম
সিলেটের নতুন ডিসি আলোচিত ম্যাজিস্ট্রেট সারোয়ার আলম

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক আইজিপি জাবেদ পাটোয়ারীসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
সাবেক আইজিপি জাবেদ পাটোয়ারীসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে আলাস্কা থেকে রাশিয়ায় নেওয়া হলো পুতিনের ‘মল’!
যে কারণে আলাস্কা থেকে রাশিয়ায় নেওয়া হলো পুতিনের ‘মল’!

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ষষ্ঠ গণবিজ্ঞপ্তি: সুপারিশ পাচ্ছেন ৪১ হাজারের বেশি প্রার্থী
ষষ্ঠ গণবিজ্ঞপ্তি: সুপারিশ পাচ্ছেন ৪১ হাজারের বেশি প্রার্থী

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কামড় দেওয়া আপেল লোগোর পেছনের রহস্য উন্মোচন
কামড় দেওয়া আপেল লোগোর পেছনের রহস্য উন্মোচন

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সৌদি আরবে কৃত্রিম বৃষ্টিপাতের উদ্যোগ, রিয়াদসহ ৬ অঞ্চলে পরীক্ষা শুরু
সৌদি আরবে কৃত্রিম বৃষ্টিপাতের উদ্যোগ, রিয়াদসহ ৬ অঞ্চলে পরীক্ষা শুরু

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিএমপি কমিশনারের দেখামাত্র গুলির বার্তা ফাঁস: কনস্টেবল গ্রেপ্তার
সিএমপি কমিশনারের দেখামাত্র গুলির বার্তা ফাঁস: কনস্টেবল গ্রেপ্তার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশ ও জাতির জন্য সঠিক ভূমি ব্যবস্থাপনা খুবই গুরুত্বপূর্ণ: সিনিয়র সচিব
দেশ ও জাতির জন্য সঠিক ভূমি ব্যবস্থাপনা খুবই গুরুত্বপূর্ণ: সিনিয়র সচিব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাখালীর ফিলিং স্টেশনের আগুন নিয়ন্ত্রণে
মহাখালীর ফিলিং স্টেশনের আগুন নিয়ন্ত্রণে

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমরা ভারত-পাকিস্তান পরিস্থিতির উপর ‘প্রতিদিন’ নজর রাখছি: মার্কো রুবিও
আমরা ভারত-পাকিস্তান পরিস্থিতির উপর ‘প্রতিদিন’ নজর রাখছি: মার্কো রুবিও

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারে কৃষকদলের সাধারণ সম্পাদক শহিদুল
কারাগারে কৃষকদলের সাধারণ সম্পাদক শহিদুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পিটার হাস থেকে নীলার হাঁস
পিটার হাস থেকে নীলার হাঁস

সম্পাদকীয়

আগেই নীরবে রাষ্ট্রপতির ছবি সরিয়েছে মিশনগুলো
আগেই নীরবে রাষ্ট্রপতির ছবি সরিয়েছে মিশনগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

বিআরটি নিয়ে বেকায়দায় সরকার
বিআরটি নিয়ে বেকায়দায় সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

পুতিনের প্রস্তাবে ‘সায়’ ট্রাম্পের
পুতিনের প্রস্তাবে ‘সায়’ ট্রাম্পের

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন অভিনয় ছেড়েছিলেন তারা...
কেন অভিনয় ছেড়েছিলেন তারা...

শোবিজ

ফিরছেন পর্যটক সাদাপাথরে
ফিরছেন পর্যটক সাদাপাথরে

পেছনের পৃষ্ঠা

ধ্বংসের পথে পাঁচ শতাধিক শিল্প কারখানা
ধ্বংসের পথে পাঁচ শতাধিক শিল্প কারখানা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাঠে বিএনপির পাঁচজন সক্রিয় জামায়াত প্রার্থীও
মাঠে বিএনপির পাঁচজন সক্রিয় জামায়াত প্রার্থীও

নগর জীবন

জমে উঠেছে মনোনয়ন দৌড় সরব সম্ভাব্য প্রার্থীরা
জমে উঠেছে মনোনয়ন দৌড় সরব সম্ভাব্য প্রার্থীরা

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

ছেলের হাতে ছিল পতাকা তারপরও মারল কেন?
ছেলের হাতে ছিল পতাকা তারপরও মারল কেন?

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ নিয়ে অসন্তোষ-হতাশা
জুলাই সনদ নিয়ে অসন্তোষ-হতাশা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের আশার প্রদীপ সশস্ত্র বাহিনী
বাংলাদেশের আশার প্রদীপ সশস্ত্র বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিঙ্গারপ্রিন্টের জনক একজন বাঙালি
ফিঙ্গারপ্রিন্টের জনক একজন বাঙালি

সম্পাদকীয়

নতুন সংবিধান গণপরিষদে অনড় এনসিপি
নতুন সংবিধান গণপরিষদে অনড় এনসিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

সেই রিকশাচালকের জামিন, ওসির কাছে ব্যাখ্যা তলব
সেই রিকশাচালকের জামিন, ওসির কাছে ব্যাখ্যা তলব

প্রথম পৃষ্ঠা

খেলাধুলায় যুক্ত থাকলে যুবসমাজ বিপথগামী হবে না
খেলাধুলায় যুক্ত থাকলে যুবসমাজ বিপথগামী হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় সুষ্ঠু নির্বাচন দরকার : তারেক রহমান
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় সুষ্ঠু নির্বাচন দরকার : তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট
২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট

পেছনের পৃষ্ঠা

যেমন পুরুষ পছন্দ পূজার
যেমন পুরুষ পছন্দ পূজার

শোবিজ

হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার মাই টিভির চেয়ারম্যান
হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার মাই টিভির চেয়ারম্যান

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে পৃথক বাণিজ্যিক আদালত প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব
দেশে পৃথক বাণিজ্যিক আদালত প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা
ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

পাথর লুটে নেপথ্যে যারা
পাথর লুটে নেপথ্যে যারা

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমির সতর্কতায় মাইকিং
কুমির সতর্কতায় মাইকিং

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ পুলিশের বিরুদ্ধে মামলা করার নির্দেশ
পাঁচ পুলিশের বিরুদ্ধে মামলা করার নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে সাক্ষাৎ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিহতের পরিবারপ্রতি ৭ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দাবি
নিহতের পরিবারপ্রতি ৭ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটার অধিকার যাত্রায় রাহুল
ভোটার অধিকার যাত্রায় রাহুল

প্রথম পৃষ্ঠা