শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০১ জুলাই, ২০২৫ আপডেট: ০২:০১, মঙ্গলবার, ০১ জুলাই, ২০২৫

দুর্নীতির পদ্ম- ২

শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা

বিশেষ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা

২০০৯-১০ সালের শেয়ার কেলেঙ্কারির কথা মনে আছে? পুরো দেশ কাঁপিয়ে ছিল এ শেয়ার কেলেঙ্কারির ঘটনা। হাজারো মানুষ পথে বসেছিল, নিঃস্ব হয়েছিল। শেয়ারবাজারের সামনে মানুষের আর্তনাদ, আহাজারি আওয়ামী লীগ সরকারের অপশাসনের চিত্রকেই ফুটিয়ে তুলেছিল। শেয়ার মার্কেটের এ ভয়াবহ ঘটনার পর গঠিত হয়েছিল একটি তদন্ত কমিটি। প্রয়াত বিশিষ্ট ব্যাংকার ইব্রাহীম খালেদের নেতৃত্বে গঠিত হয় এ তদন্ত কমিটি। তদন্ত কমিটি শেয়ার কেলেঙ্কারির আদ্যোপান্ত অনুসন্ধান করেন এবং সেই সময় এ শেয়ার কেলেঙ্কারির যারা মূল হোতা তাদের চিহ্নিত করতে সক্ষম হন। শেয়ার কেলেঙ্কারির হোতা হিসেবে যাদের চিহ্নিত করা হয়েছিল তাদের মধ্যে সালমান এফ রহমান এবং লোটাস কামাল ছিলেন অন্যতম। অথচ এ রিপোর্ট যখন জমা দেওয়া হয়, তখন সালমান-লোটাস কামাল নানা রকম কুটকৌশল গ্রহণ করেন। শেষ পর্যন্ত এই রিপোর্ট স্থগিত রাখতে সক্ষম হন। শেয়ার কেলেঙ্কারির তদন্ত রিপোর্ট আর আলোর মুখ দেখেনি।

শেয়ারবাজারের অন্যতম মাফিয়া ছিলেন লোটাস কামাল। ২০১৮ থেকে ২০২৩ সাল, তখন তিনি অর্থমন্ত্রী। যখন তিনি অসুস্থ তখনো তিনি শেয়ার কেলেঙ্কারি করেছেন। শেয়ারের মাধ্যমে তিনি হাতিয়ে নিয়েছেন ২০ হাজার কোটি টাকা। তার কারণে নিঃস্ব হয়েছে বহু মানুষ। অনুসন্ধানে দেখা গেছে যে, লোটাস কামালের ব্যবসা আসলে কিছুই নেই। অধিকাংশ ব্যাংকের হিসাব বা আয়কর বিবরণীতে তার সব ব্যবসাই লোকসানি প্রতিষ্ঠান। তাহলে প্রশ্ন উঠতেই পারে যে, কীভাবে তিনি হাজার হাজার কোটি টাকার সম্পদের পাহাড় গড়লেন? এ প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে গেলে দেখা যায় যে, মূলত শেয়ারবাজারের নয়ছয়ের মাধ্যমেই লোটাস কামাল হাতিয়ে নিয়েছেন বিপুল অর্থ।

একাধিক সূত্র আভাস দিচ্ছে যে, এখনো শেয়ারবাজারে যে নানারকম ঘটনা ঘটছে, সেসব ঘটনার পেছনেও লোটাস কামালের গ্যাংদের হাত রয়েছে। একটি সিন্ডিকেটের মাধ্যমে লোটাস কামাল এ শেয়ারবাজারকে নিয়ন্ত্রণ করেন বলে একাধিক সূত্র জানিয়েছে। লোটাস কামালসহ কয়েকজন চিহ্নিত মাফিয়ার বিরুদ্ধে যদি ব্যবস্থা না নেওয়া হয়, তাহলে শেয়ারবাজার কখনই ঘুরে দাঁড়াতে পারবে না বলেও অনেকে মনে করেন।

২০০৯-১০ সালে শেয়ার কারসাজির ঘটনায় সাবেক অর্থমন্ত্রী মোস্তফা কামাল ছিলেন আলোচিত নাম। ২০১০ সালে দেশের শেয়ারবাজারের ইতিহাসে ভয়াবহতম ধসের পর ২০১১ সালে সরকার প্রয়াত বিশিষ্ট ব্যাংকার খন্দকার ইব্রাহিম খালেদের নেতৃত্বে একটি তদন্ত কমিটি করেছিল। ওই কমিটির প্রতিবেদনে কামালের তৎকালীন মালিকানাধীন সিএসএম কামাল টেক্সটাইল নামক লোকসানি কোম্পানির শেয়ারের দর কীভাবে ১৬ গুণ পর্যন্ত বেড়েছিল, তার বিস্তারিত উঠে এসেছে।

ওই তদন্ত প্রতিবেদনে বলা হয়, লোকসানি হওয়া সত্ত্বেও কোম্পানিটির শেয়ারদর যখন অস্বাভাবিক হারে বাড়ছিল, তখন ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) পক্ষ থেকে কোম্পানিটির কাছে রুটিন মাফিক দর বৃদ্ধির কোনো কারণ আছে কি না- এমন চিঠি দেওয়া হয়। মোস্তফা কামাল তৎকালীন ক্ষমতাসীন দলের প্রভাবশালী সংসদ সদস্য এবং অর্থ মন্ত্রণালয়-সংক্রান্ত সংসদীয় কমিটির সভাপতি থাকায় তার কোম্পানির বিষয়ে কোনো তদন্ত করা হয়নি।

তদন্ত প্রতিবেদনে দেখা যায়, ২০০৯-১০ সালের যেসব ইস্যু ব্যবহার করে কোম্পানি-সংশ্লিষ্টরা তাদের শেয়ারদর প্রভাবিত করেছিলেন, তার সবটাই ব্যবহার করেছিলেন কামাল। যেমন- ওই দুই বছরে কোনো কোম্পানি স্টক ডিভিডেন্ড ঘোষণা করতে যাচ্ছে, এমন খবর ছড়ালেই সংশ্লিষ্ট শেয়ারের দাম অস্বাভাবিক হারে বেড়েছিল। তৎকালীন সিএমসি কামাল টেক্সটাইল নামক তালিকাভুক্ত কোম্পানিটির মূল মালিকানা ছিল মোস্তফা কামালের। এভাবে শেয়ারদর বাড়াতে লোকসানি কোম্পানি হওয়া সত্ত্বেও স্টক ডিভিডেন্ড ঘোষণা করেছিলেন তিনি। কোম্পানির সম্পদ পুনর্মূল্যায়নের খবরে তখন শেয়ারের দর হু-হু করে বেড়েছিল।

আবার রাইট শেয়ার বিক্রি করে মূলধন বৃদ্ধির খবরেও দর বেড়েছিল। ১০০ টাকা অভিহিত মূল্যের শেয়ারকে ভেঙে ১০ টাকার ১০টি শেয়ারে রূপান্তর করেও দর বাড়াতে সহায়তা করেন। কামাল এসব সুযোগও নিয়েছিলেন। এভাবে তার কোম্পানির শেয়ারদর অভিহিত মূল্যের তুলনায় ১৬ গুণ হয়ে যায়। এক সময় যা অভিহিত মূল্যের তুলনায় অর্ধেকে কেনাবেচা হয়েছিল। এমন দর বৃদ্ধির পর কামাল এবং তার পরিচালক সদস্যরা স্টক ডিভিডেন্ড হিসেবে পাওয়া শেয়ারগুলো প্রায় ২১ কোটি টাকা মূল্যে বিক্রি করেছিলেন।

ইব্রাহিম খালেদের তদন্ত দলে এমন অভিযোগ আনা হলেও ঢাকা রিপোর্টার্স ফোরামের এক সংবাদ সম্মেলনে মোস্তফা কামাল সিএমসি কামাল কোম্পানির শেয়ার নিয়ে কারসাজিতে জড়িত থাকার কথা অস্বীকার করেছিলেন। তিনি দাবি করেন, কোম্পানিতে তার ও পরিবারের সদস্যদের মালিকানায় থাকা মূল শেয়ারের একটিও বিক্রি করেননি। শুধু স্টক ডিভিডেন্ড হিসেবে পাওয়া শেয়ার বিক্রি করেছিলেন। তবে এক প্রশ্নের জবাবে কামাল স্বীকার করেন, শুধু বোনাস শেয়ার বিক্রি করে ২১ কোটি টাকা পেয়েছেন, যেখানে কোম্পানিতে তাদের মোট বিনিয়োগ ছিল ৭ কোটি টাকা। এমন বিপুল অঙ্কের মুনাফা পেতে শেয়ারদর বাড়ানোর সব আয়োজন করেছিলেন কি না- এমন প্রশ্ন তোলার পর তড়িঘড়ি করে সংবাদ সম্মেলন শেষ করেন তিনি।

অভিযোগ আছে, শেয়ার কেনাবেচা করে বিপুল অঙ্কের মুনাফা করেছিলেন কামাল। ওই ঘটনায় তার বিরুদ্ধে কোনো আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। তবে সমালোচনা এড়াতে কোম্পানিটি আলিফ গ্রুপ নামক একটি ব্যবসায়িক গ্রুপের কাছে বিক্রি করেন তিনি। এর পর সাবেক অর্থমন্ত্রী নিজ নামে শেয়ার ব্যবসা না করলেও মেয়ে নাফিসা কামাল নানা কারসাজি গোষ্ঠীর সঙ্গে মিলে শত শত কোটি টাকা মুনাফা করেছেন, যার বড় অংশ দুবাইতে পাচার করে সেখানকার রিয়েল এস্টেট ব্যবসায় খাটিয়েছেন বলে অভিযোগ রয়েছে।

২০১০ সালে শেয়ারবাজার কেলেঙ্কারির ঘটনায় লোটাস কামালের বিরুদ্ধে সবচেয়ে বেশি অভিযোগ ওঠে। তিনি তখন অর্থ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি ছিলেন। নানা অভিযোগ থাকার পরও শেখ হাসিনা সরকারের আমলে কোনো ধরনের শাস্তির মুখে পড়তে হয়নি লোটাস কামালকে। তার সিন্ডিকেটের কারসাজিতে নিঃস্ব হয়েছেন শেয়ারবাজারের লাখ লাখ বিনিয়োগকারী। লোপাট করে নেওয়া হয়েছে তাদের পুঁজি। আওয়ামী লীগ সরকারের ১৫ বছরের শাসনকালে যখনই শেয়ার কারসাজি ও জাল-জালিয়াতির কথা উঠেছে তখনই ঘুরেফিরে সামনে চলে এসেছে এসব নাম। তারা বাজার কারসাজিতে সহায়তা করতে নিয়ন্ত্রক সংস্থার শীর্ষ পদগুলোতে নিজেদের পছন্দের লোক বসিয়েছেন। এ চক্র একসঙ্গে মিলেমিশে শেয়ারবাজার থেকে লুণ্ঠন করে নিয়ে গেছে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের হাজার হাজার কোটি টাকা।

২০১০ সালের কারসাজিতে তৎকালীন আওয়ামী লীগ সরকারের পরিকল্পনামন্ত্রী লোটাস কামালের পকেটে প্রায় ২০ হাজার কোটি টাকা গেছে বলে বিভিন্ন তদন্তে জানা যায়। ২০১০ সালের পর নিজে আর সরাসরি শেয়ার ব্যবসার সঙ্গে জড়িত না থাকলেও পর্দার অন্তরালে জালিয়াতির কলকাঠি ছিল লোটাস কামালের হাতেই। তার বুদ্ধি, পরামর্শ ও নেপথ্য সহযোগিতায় শেয়ারবাজারে একের পর এক কারসাজি সিন্ডিকেট গড়ে ওঠে।

খোন্দকার ইব্রাহিম খালেদের তদন্তে লোটাস কামালের বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট অভিযোগ আনা হয়। সুপারিশ করা হয় তাদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার। কিন্তু আওয়ামী লীগ সরকার কোনো পদক্ষেপ নেয়নি তাদের বিরুদ্ধে। বিচারের কাঠগড়ায় দাঁড়াতে না হওয়ায় তিনি হয়ে ওঠেন অপ্রতিরোধ্য। পুরো শেয়ারবাজার একচ্ছত্র নিয়ন্ত্রণে নেন তিনি। শেয়ারবাজারে তাদের পছন্দই ছিল শেষ কথা। নিজেদের কারসাজি চলমান রাখতে পছন্দের ব্যক্তিকে বানাতেন বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) চেয়ারম্যান ও কমিশনার। তাদের মনোনীত কর্মকর্তারা কে কোন বিভাগে দায়িত্ব পালন করবেন সেসব ঠিক করে দিতেন তারা।

এই বিভাগের আরও খবর
সেই রিকশাচালকের জামিন, ওসির কাছে ব্যাখ্যা তলব
সেই রিকশাচালকের জামিন, ওসির কাছে ব্যাখ্যা তলব
পাঁচ পুলিশের বিরুদ্ধে মামলা করার নির্দেশ
পাঁচ পুলিশের বিরুদ্ধে মামলা করার নির্দেশ
আত্মজীবনী কাণ্ডে দুদকের নজরদারিতে ১২৩ কর্মকর্তা
আত্মজীবনী কাণ্ডে দুদকের নজরদারিতে ১২৩ কর্মকর্তা
আসনের সীমানা নিয়ে রেকর্ড আবেদন
আসনের সীমানা নিয়ে রেকর্ড আবেদন
আইনশৃঙ্খলায় দুর্বলতা থাকলেও দুশ্চিন্তা নেই
আইনশৃঙ্খলায় দুর্বলতা থাকলেও দুশ্চিন্তা নেই
দেশে পৃথক বাণিজ্যিক আদালত প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব
দেশে পৃথক বাণিজ্যিক আদালত প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে সাক্ষাৎ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে সাক্ষাৎ
ফ্যাসিস্ট সরকারের কাজই ছিল লুটপাট
ফ্যাসিস্ট সরকারের কাজই ছিল লুটপাট
ভোটার অধিকার যাত্রায় রাহুল
ভোটার অধিকার যাত্রায় রাহুল
পুতিনের প্রস্তাবে ‘সায়’ ট্রাম্পের
পুতিনের প্রস্তাবে ‘সায়’ ট্রাম্পের
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন
খেলাধুলায় যুক্ত থাকলে যুবসমাজ বিপথগামী হবে না
খেলাধুলায় যুক্ত থাকলে যুবসমাজ বিপথগামী হবে না
সর্বশেষ খবর
ইসরায়েল ফিলিস্তিনিদের স্বাস্থ্য পরিকল্পিতভাবে ধ্বংস করছে : অ্যামনেস্টি
ইসরায়েল ফিলিস্তিনিদের স্বাস্থ্য পরিকল্পিতভাবে ধ্বংস করছে : অ্যামনেস্টি

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোনারগাঁয়ে জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ উপলক্ষে আলোচনা সভা ও র‌্যালি
সোনারগাঁয়ে জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ উপলক্ষে আলোচনা সভা ও র‌্যালি

৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

সৌদি আরবে কৃত্রিম বৃষ্টিপাতের উদ্যোগ, রিয়াদসহ ৬ অঞ্চলে পরীক্ষা শুরু
সৌদি আরবে কৃত্রিম বৃষ্টিপাতের উদ্যোগ, রিয়াদসহ ৬ অঞ্চলে পরীক্ষা শুরু

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল ইচ্ছাকৃতভাবে গাজার ফিলিস্তিনিদের অনাহারে রাখছে: অ্যামনেস্টি
ইসরায়েল ইচ্ছাকৃতভাবে গাজার ফিলিস্তিনিদের অনাহারে রাখছে: অ্যামনেস্টি

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়া শজিমেক হাসপাতালের উপপরিচালককে বদলি
বগুড়া শজিমেক হাসপাতালের উপপরিচালককে বদলি

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে তেল আবিবে ৫ লাখের বেশি মানুষ সমবেত
গাজায় যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে তেল আবিবে ৫ লাখের বেশি মানুষ সমবেত

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি এমপির ভিসা বাতিল করলো অস্ট্রেলিয়া
ইসরায়েলি এমপির ভিসা বাতিল করলো অস্ট্রেলিয়া

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আট দফা দাবিতে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে অর্ধদিবস কর্মবিরতি
আট দফা দাবিতে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে অর্ধদিবস কর্মবিরতি

৩০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

যৌন হয়রানির অভিযোগে রাবি শিক্ষকের বহিষ্কার দাবি
যৌন হয়রানির অভিযোগে রাবি শিক্ষকের বহিষ্কার দাবি

৩৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কর্মী ছাঁটাইয়ের দায়ে রেকর্ড জরিমানা অস্ট্রেলিয়ার সবচেয়ে বড় বিমান সংস্থার
কর্মী ছাঁটাইয়ের দায়ে রেকর্ড জরিমানা অস্ট্রেলিয়ার সবচেয়ে বড় বিমান সংস্থার

৩৫ মিনিট আগে | এভিয়েশন

প্রশাসন থেকে আওয়ামী ক্যাডারদের অপসারণ করতে হবে : রিজভী
প্রশাসন থেকে আওয়ামী ক্যাডারদের অপসারণ করতে হবে : রিজভী

৪৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

মালদ্বীপে ভ্রমণ ভিসায় গিয়ে কাজ করলে জেল-জরিমানা
মালদ্বীপে ভ্রমণ ভিসায় গিয়ে কাজ করলে জেল-জরিমানা

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

শ্রমিক লীগের ঢাকা মহানগর উত্তর সভাপতি গ্রেফতার
শ্রমিক লীগের ঢাকা মহানগর উত্তর সভাপতি গ্রেফতার

৫৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

মৎস্য খাতের অবদানে প্রকৃতি ও পানির প্রতি সদয় হতে হবে : প্রধান উপদেষ্টা
মৎস্য খাতের অবদানে প্রকৃতি ও পানির প্রতি সদয় হতে হবে : প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কামড় দেওয়া আপেল লোগোর পেছনের রহস্য উন্মোচন
কামড় দেওয়া আপেল লোগোর পেছনের রহস্য উন্মোচন

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সিএমপি কমিশনারের দেখামাত্র গুলির বার্তা ফাঁস: কনস্টেবল গ্রেপ্তার
সিএমপি কমিশনারের দেখামাত্র গুলির বার্তা ফাঁস: কনস্টেবল গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাগরের গর্জন ও আজানের ধ্বনি যেখানে একাকার হয়ে যায়
সাগরের গর্জন ও আজানের ধ্বনি যেখানে একাকার হয়ে যায়

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মাদারীপুরে গাছে মোটরসাইকেলের ধাক্কা, প্রাণ গেল ইমামের
মাদারীপুরে গাছে মোটরসাইকেলের ধাক্কা, প্রাণ গেল ইমামের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্দান্ত গোল করেও অ্যাতলেতিকোকে জেতাতে পারলেন না আলভারেজ
দুর্দান্ত গোল করেও অ্যাতলেতিকোকে জেতাতে পারলেন না আলভারেজ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক আইজিপি জাবেদ পাটোয়ারীসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
সাবেক আইজিপি জাবেদ পাটোয়ারীসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক লীগের ঢাকা মহানগর উত্তরের সভাপতি গ্রেফতার
শ্রমিক লীগের ঢাকা মহানগর উত্তরের সভাপতি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সৃষ্টির পরতে পরতে স্রষ্টার অস্তিত্বের প্রমাণ
সৃষ্টির পরতে পরতে স্রষ্টার অস্তিত্বের প্রমাণ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সীতাকুণ্ডে মহাসড়ক থেকে নৈশপ্রহরীর লাশ উদ্ধার
সীতাকুণ্ডে মহাসড়ক থেকে নৈশপ্রহরীর লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউরোপে ঘুরতে গিয়ে ‘অবাধ্য’ হলেই গুণতে হবে জরিমানা
ইউরোপে ঘুরতে গিয়ে ‘অবাধ্য’ হলেই গুণতে হবে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

বিশ্বের প্রথম এআই করিডর চালু করল দুবাই বিমানবন্দর, থাকছে যে সুবিধা
বিশ্বের প্রথম এআই করিডর চালু করল দুবাই বিমানবন্দর, থাকছে যে সুবিধা

১ ঘণ্টা আগে | এভিয়েশন

সাবেক ডিবিপ্রধান হারুনসহ পুলিশের ১৮ কর্মকর্তা বরখাস্ত
সাবেক ডিবিপ্রধান হারুনসহ পুলিশের ১৮ কর্মকর্তা বরখাস্ত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গ্রেফতার দেখানো হয়েছে আনিসুল ও হেলালুদ্দীনকে
গ্রেফতার দেখানো হয়েছে আনিসুল ও হেলালুদ্দীনকে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজার-টেকনাফ সড়কে চাকরিচ্যুত শিক্ষকদের অবরোধ
কক্সবাজার-টেকনাফ সড়কে চাকরিচ্যুত শিক্ষকদের অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পরীক্ষায় ফেল, তারপর ২৬ বছরের ঘরবন্দি জীবন: আলজেরিয়ার নাদিয়ার গল্প
পরীক্ষায় ফেল, তারপর ২৬ বছরের ঘরবন্দি জীবন: আলজেরিয়ার নাদিয়ার গল্প

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

হোয়াইট হাউসের পথে জেলেনস্কি-ইউরোপীয় নেতারা
হোয়াইট হাউসের পথে জেলেনস্কি-ইউরোপীয় নেতারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
আয়কর রিটার্ন নিয়ে এনবিআরের নতুন নির্দেশনা
আয়কর রিটার্ন নিয়ে এনবিআরের নতুন নির্দেশনা

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট
২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই রিকশাচালককে কীসের ভিত্তিতে গ্রেফতার, ওসির ব্যাখ্যা তলব
সেই রিকশাচালককে কীসের ভিত্তিতে গ্রেফতার, ওসির ব্যাখ্যা তলব

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন উপকূলে ১,০০০ ফুট উচ্চতার মেগা-সুনামির সম্ভাবনা
মার্কিন উপকূলে ১,০০০ ফুট উচ্চতার মেগা-সুনামির সম্ভাবনা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসকদের নিয়ে বক্তব্য : দুঃখ প্রকাশ করলেন আসিফ নজরুল
চিকিৎসকদের নিয়ে বক্তব্য : দুঃখ প্রকাশ করলেন আসিফ নজরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদফতরে নতুন ডিজি
কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদফতরে নতুন ডিজি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি অপু গ্রেফতার
সাবেক এমপি অপু গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাতাল মেট্রোরেলের খরচ বেড়ে ৫৯ হাজার ৫৪৫ কোটি টাকা
পাতাল মেট্রোরেলের খরচ বেড়ে ৫৯ হাজার ৫৪৫ কোটি টাকা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনকে শক্তিশালী নিরাপত্তা নিশ্চয়তায় রাজি পুতিন: ট্রাম্পের দূত
ইউক্রেনকে শক্তিশালী নিরাপত্তা নিশ্চয়তায় রাজি পুতিন: ট্রাম্পের দূত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আসন ভাগাভাগি নিয়ে ফরমালি আলোচনা হয়নি’
‘আসন ভাগাভাগি নিয়ে ফরমালি আলোচনা হয়নি’

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীরা রাজনৈতিক দলের লেজুড়বৃত্তি করতে পারবে না’
‘প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীরা রাজনৈতিক দলের লেজুড়বৃত্তি করতে পারবে না’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হুথির হামলায় অচল ইসরায়েলি বিমানবন্দর
হুথির হামলায় অচল ইসরায়েলি বিমানবন্দর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে বিক্ষোভে উত্তাল ইসরায়েল
গাজা যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে বিক্ষোভে উত্তাল ইসরায়েল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক ডিবিপ্রধান হারুনসহ পুলিশের ১৮ কর্মকর্তা বরখাস্ত
সাবেক ডিবিপ্রধান হারুনসহ পুলিশের ১৮ কর্মকর্তা বরখাস্ত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাথর লুটে নেপথ্যে যারা
পাথর লুটে নেপথ্যে যারা

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

‘সিলেটে পাথর লুটের ঘটনায় স্থানীয় প্রশাসনের যোগসাজশ ছিল’
‘সিলেটে পাথর লুটের ঘটনায় স্থানীয় প্রশাসনের যোগসাজশ ছিল’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনেক সভায় ১১ প্রকল্প অনুমোদন
একনেক সভায় ১১ প্রকল্প অনুমোদন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ শেষ করার উপায় নিয়ে বক্তব্যে বড় পরিবর্তন আনলেন ট্রাম্প
যুদ্ধ শেষ করার উপায় নিয়ে বক্তব্যে বড় পরিবর্তন আনলেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে না’ বলার দুঃসাহস কে দিয়েছেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীকে?
‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে না’ বলার দুঃসাহস কে দিয়েছেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীকে?

২ ঘণ্টা আগে | টক শো

ষষ্ঠ গণবিজ্ঞপ্তি: সুপারিশ পাচ্ছেন ৪১ হাজারের বেশি প্রার্থী
ষষ্ঠ গণবিজ্ঞপ্তি: সুপারিশ পাচ্ছেন ৪১ হাজারের বেশি প্রার্থী

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত থেকে ১৫০ টন পিঁয়াজ আমদানির অনুমতি
ভারত থেকে ১৫০ টন পিঁয়াজ আমদানির অনুমতি

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশ ও জাতির জন্য সঠিক ভূমি ব্যবস্থাপনা খুবই গুরুত্বপূর্ণ: সিনিয়র সচিব
দেশ ও জাতির জন্য সঠিক ভূমি ব্যবস্থাপনা খুবই গুরুত্বপূর্ণ: সিনিয়র সচিব

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০ আগস্টের মধ্যে জুলাই সনদ নিয়ে মত দেবে বিএনপি
২০ আগস্টের মধ্যে জুলাই সনদ নিয়ে মত দেবে বিএনপি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মহাখালীর ফিলিং স্টেশনের আগুন নিয়ন্ত্রণে
মহাখালীর ফিলিং স্টেশনের আগুন নিয়ন্ত্রণে

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডায়াবেটিক রোগীদের যে ফলগুলো এড়িয়ে চলা উচিত
ডায়াবেটিক রোগীদের যে ফলগুলো এড়িয়ে চলা উচিত

১১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বাংলাদেশকে ফোকলা করেছে এস আলম গ্রুপ: জোনায়েদ সাকি
বাংলাদেশকে ফোকলা করেছে এস আলম গ্রুপ: জোনায়েদ সাকি

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যেকোনো শত্রুকে গুঁড়িয়ে দিতে প্রস্তুত ইরান: আইআরজিসি
যেকোনো শত্রুকে গুঁড়িয়ে দিতে প্রস্তুত ইরান: আইআরজিসি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা ভারত-পাকিস্তান পরিস্থিতির উপর ‘প্রতিদিন’ নজর রাখছি: মার্কো রুবিও
আমরা ভারত-পাকিস্তান পরিস্থিতির উপর ‘প্রতিদিন’ নজর রাখছি: মার্কো রুবিও

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথক বাণিজ্যিক আদালত প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব প্রধান বিচারপতির
পৃথক বাণিজ্যিক আদালত প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব প্রধান বিচারপতির

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮৩ আসনের সীমানা পরিবর্তনে আবেদন পড়েছে ১৭৬০টি
৮৩ আসনের সীমানা পরিবর্তনে আবেদন পড়েছে ১৭৬০টি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পিটার হাস থেকে নীলার হাঁস
পিটার হাস থেকে নীলার হাঁস

সম্পাদকীয়

আগেই নীরবে রাষ্ট্রপতির ছবি সরিয়েছে মিশনগুলো
আগেই নীরবে রাষ্ট্রপতির ছবি সরিয়েছে মিশনগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

পুতিনের প্রস্তাবে ‘সায়’ ট্রাম্পের
পুতিনের প্রস্তাবে ‘সায়’ ট্রাম্পের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিআরটি নিয়ে বেকায়দায় সরকার
বিআরটি নিয়ে বেকায়দায় সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরছেন পর্যটক সাদাপাথরে
ফিরছেন পর্যটক সাদাপাথরে

পেছনের পৃষ্ঠা

ধ্বংসের পথে পাঁচ শতাধিক শিল্প কারখানা
ধ্বংসের পথে পাঁচ শতাধিক শিল্প কারখানা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কেন অভিনয় ছেড়েছিলেন তারা...
কেন অভিনয় ছেড়েছিলেন তারা...

শোবিজ

মাঠে বিএনপির পাঁচজন সক্রিয় জামায়াত প্রার্থীও
মাঠে বিএনপির পাঁচজন সক্রিয় জামায়াত প্রার্থীও

নগর জীবন

জমে উঠেছে মনোনয়ন দৌড় সরব সম্ভাব্য প্রার্থীরা
জমে উঠেছে মনোনয়ন দৌড় সরব সম্ভাব্য প্রার্থীরা

নগর জীবন

জুলাই সনদ নিয়ে অসন্তোষ-হতাশা
জুলাই সনদ নিয়ে অসন্তোষ-হতাশা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

ছেলের হাতে ছিল পতাকা তারপরও মারল কেন?
ছেলের হাতে ছিল পতাকা তারপরও মারল কেন?

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের আশার প্রদীপ সশস্ত্র বাহিনী
বাংলাদেশের আশার প্রদীপ সশস্ত্র বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন সংবিধান গণপরিষদে অনড় এনসিপি
নতুন সংবিধান গণপরিষদে অনড় এনসিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিঙ্গারপ্রিন্টের জনক একজন বাঙালি
ফিঙ্গারপ্রিন্টের জনক একজন বাঙালি

সম্পাদকীয়

সেই রিকশাচালকের জামিন, ওসির কাছে ব্যাখ্যা তলব
সেই রিকশাচালকের জামিন, ওসির কাছে ব্যাখ্যা তলব

প্রথম পৃষ্ঠা

খেলাধুলায় যুক্ত থাকলে যুবসমাজ বিপথগামী হবে না
খেলাধুলায় যুক্ত থাকলে যুবসমাজ বিপথগামী হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় সুষ্ঠু নির্বাচন দরকার : তারেক রহমান
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় সুষ্ঠু নির্বাচন দরকার : তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট
২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা
ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে পৃথক বাণিজ্যিক আদালত প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব
দেশে পৃথক বাণিজ্যিক আদালত প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব

প্রথম পৃষ্ঠা

হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার মাই টিভির চেয়ারম্যান
হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার মাই টিভির চেয়ারম্যান

পেছনের পৃষ্ঠা

যেমন পুরুষ পছন্দ পূজার
যেমন পুরুষ পছন্দ পূজার

শোবিজ

পাথর লুটে নেপথ্যে যারা
পাথর লুটে নেপথ্যে যারা

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ পুলিশের বিরুদ্ধে মামলা করার নির্দেশ
পাঁচ পুলিশের বিরুদ্ধে মামলা করার নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

কুমির সতর্কতায় মাইকিং
কুমির সতর্কতায় মাইকিং

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে সাক্ষাৎ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিহতের পরিবারপ্রতি ৭ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দাবি
নিহতের পরিবারপ্রতি ৭ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটার অধিকার যাত্রায় রাহুল
ভোটার অধিকার যাত্রায় রাহুল

প্রথম পৃষ্ঠা