শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০১ জুলাই, ২০২৫

রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান

মহিউদ্দিন খান মোহন
প্রিন্ট ভার্সন
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান

কিংবদন্তি ফুটবলার আবদুস সালাম মূর্শেদী, ক্রিকেটার সাকিব আল হাসান, কণ্ঠশিল্পী মমতাজ, অভিনেত্রী সুবর্ণা মুস্তাফা, শমী কায়সার স্ব-স্ব অঙ্গনে ছিলেন উজ্জ্বল তারকা। অর্থবিত্ত নামডাক কোনো কিছুরই অভাব ছিল না। খেলোয়াড় কিংবা শিল্পী হিসেবে তাঁদের সবাই একনামে চিনত, সম্মান করত, ভালোও বাসত। কিন্তু রাজনীতির চক্করে পড়ে আজ তাঁরা জনগণের সংখ্যাগরিষ্ঠ অংশের কাছে ‘ফ্যাসিবাদের দোসর’ হিসেবে চিহ্নিত। কেউ রয়েছেন কারাগারে, কেউ বিদেশে পলাতক জীবনযাপন করছেন। অথচ এমনটি হওয়ার কথা ছিল না। তাঁরা যে যে ক্ষেত্রে তারকা খ্যাতি অর্জন করেছিলেন, সেখানে থেকেই দেশ ও জাতিকে আরও অনেক কিছু দিতে পারতেন, নিজেরাও সমাদৃত হতে পারতেন। কিন্তু রাজনীতির কুহক তাঁদের ফেলে দিয়েছে এমন গাড্ডায়, যেখান থেকে আর উঠে আসতে পারবেন কি না, তা নিয়ে সন্দেহ রয়েছে। মোহামেডানের সালাম মূর্শেদী একসময় কাঁপাতেন ঢাকা স্টেডিয়াম। তাঁর পায়ে বল গেলে হৃৎকম্প সৃষ্টি হতো প্রতিপক্ষ টিমের খেলোয়াড়দের। ঢাকার ফুটবল ইতিহাসে যে কজন খেলোয়াড় কিংবদন্তি হয়ে আছেন, সালাম মূর্শেদী তাঁদের একজন। তাঁর আগে আবাহনী ক্রীড়া চক্রের কাজী সালাউদ্দিন এক মৌসুমে ২৪টি গোল করে রেকর্ড সৃষ্টি করেছিলেন। তাঁর সে রেকর্ড ভাঙেন সালাম মূর্শেদী। এক মৌসুমে ২৭টি গোল করেন তিনি। সে সময় ঢাকা সিনিয়র ডিভিশন ফুটবল লিগে এটাই ছিল সর্বোচ্চ গোল দেওয়ার রেকর্ড। আমরা যারা মোহামেডানের সমর্থক, তারা সালাম মূর্শেদীকে নিয়ে অহংকার করতাম। খেলোয়াড়ি জীবন শেষে ব্যবসাবাণিজ্য করে বেশ ভালোই ছিলেন তিনি। হয়েছিলেন বিজিএমইএর সভাপতিও। কিন্তু যেদিন তিনি আওয়ামী লীগে যোগ দিয়ে খুলনার একটি আসন থেকে বিনা ভোটে এমপি হলেন, ভক্তরা বিস্মিত ও ক্ষুব্ধ হয়েছিলেন। সাকিব আল হাসান। বিশ্বসেরা অলরাউন্ডারের খ্যাতি অর্জনকারী এই তারকা ক্রিকেটার বাংলাদেশকে বিশ্ব পরিমণ্ডলে ভিন্ন আঙ্গিকে উপস্থাপন করেছিলেন। দলমতনির্বিশেষে তিনি ছিলেন সবার প্রিয়। শিশুরা সাকিব হতে চাইত। শুধু বাংলাদেশ নয়, তাঁর পরিচিতি-সুখ্যাতি ছড়িয়ে পড়েছিল বিশ্বময়। বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে তাঁর ভক্তের সংখ্যাও কম ছিল না। লেখক জাকারিয়া পলাশ তাঁর ‘কাশ্মীর, ইতিহাস ও রাজনীতি’ বইয়ে লিখেছেন, কাশ্মীর ভ্রমণের সময় তিনি সেখানকার প্রত্যন্ত এক পাহাড়ি গ্রামে গিয়েছিলেন। সেখানে তার আগেই পৌঁছে গিয়েছিলেন সাকিব আল হাসান। তবে সশরীরে নয়, নামে। এক বালক তাঁকে জিজ্ঞেস করেছিল, তুমি কোন দেশ থেকে এসেছ? উত্তরে জাকারিয়া পলাশ বাংলাদেশ বলতেই বালক উচ্ছ্বসিত হয়ে বলেছিল, ‘ওহ! সাকিব আল হাসানের দেশ?’ খেয়াল করুন, কাশ্মীরের প্রত্যন্ত গ্রামের এক বালকের কাছে বাংলাদেশের পরিচয় সাকিবের দেশ হিসেবে। এটা কি কম প্রাপ্তি ছিল সাকিবের? তারপরও তিনি কেন রাজনীতির ডোবায় নেমেছিলেন ডুব-সাঁতার দিতে? কিসের অভাব ছিল তাঁর, যেটা রাজনীতি তাঁকে দিতে পারত? এমপি-মন্ত্রী? সবাইকে এমপি-মন্ত্রী হতে হবে এমন কোনো কথা আছে? একজন এমপি বা মন্ত্রীর চেয়ে সাকিব আল হাসানের জনপ্রিয়তা, সম্মান কি কম ছিল? সবচেয়ে বড় প্রশ্ন-কী পেয়েছেন তিনি রাজনীতিতে নাম লিখিয়ে? হ্যাঁ, ২০২৪-এর ভুয়া নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মনোনয়নে এমপি পদবির মালিক হয়েছিলেন। কিন্তু বিনিময়ে তাঁকে দিতে হয়েছে চরম মূল্য। একজন খেলোয়াড়ের আজীবনের আকাঙ্খা থাকে দেশের মাটিতে বর্ণাঢ্য আয়োজনে তাঁর খেলোয়াড়-জীবনের সমাপ্তি ঘোষণা অর্থাৎ অবসর নেওয়ার। সাকিবের ভাগ্যে সেটা জোটেনি। তাঁকে অবসরের ঘোষণা দিতে হয়েছে বিদেশে অবস্থান করেই। এখন তিনি হত্যা মামলার আসামি। সাকিব অপরাধ করেছেন কি করেননি, তার বিচার হবে আদালতে। কিন্তু জীবনের সোনালি সময় ব্যয় করে তিনি যা অর্জন করেছিলেন, তা বিসর্জন দিয়েছেন রাজনীতির নরককুণ্ডে।

সাকিবের মতোই আরেক ক্রিকেটার মাশরাফি বিন মর্তুজা। বিশ্ব ক্রিকেটে বাংলাদেশের যে অবস্থান আজ তৈরি হয়েছে, তাতে এই তারকা ক্রিকেটারের অবদান অপরিসীম। তিনিও রাজনীতিতে ঢুকে দর্শক-ভক্তদের একটি বড় অংশের হৃদয় থেকে বহিষ্কৃত হয়েছেন। গত বছরের ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগের পতনের পর তাঁর গ্রামের বাড়ি ভেঙে দিয়েছে বিক্ষুব্ধ জনতা। মাশরাফি যদি রাজনীতিতে না জড়িয়ে ক্রিকেট নিয়েই থাকতেন, তাহলে হয়তো উঠে যেতে পারতেন অনন্য উচ্চতায়। কিন্তু রাজনীতির মোহমায়া তাঁকে ভূতলে পতিত করেছে। 

‘মমতাজ’, যাকে বলা হতো বাংলা ফোকগানের মুকুটহীন সম্রাজ্ঞী, যিনি তাঁর কণ্ঠের জাদুতে সবাইকে মুগ্ধ করে ভক্ত বানিয়েছিলেন। হতদরিদ্র পরিবারের মেয়ে মমতাজ সংগীত সাধনা করে উঠে গিয়েছিলেন পর্বতসম উচ্চতায়। কিন্তু রাজনীতির মোহে পড়ে আজ তিনি গিরিখাদে পতিত। যোগ দিয়েছিলেন আওয়ামী লীগে। প্রথমবার সংরক্ষিত আসনে, পরে প্রশ্নবিদ্ধ নির্বাচনে দুইবার সংসদ সদস্য হয়েছিলেন। শিল্পী হিসেবে তিনি যে সুনাম-সম্মান কুড়িয়েছিলেন, রাজনীতিতে এসে তা খুইয়েছেন। তবে আওয়ামী লীগের এমপি হওয়ার পর মমতাজের বোলচালে যে পরিবর্তন এসেছিল, তা ছিল শ্রুতিকটু ও চরম অমার্জনীয়। দলীয় নেত্রীকে খুশি করতে সংসদীয় রীতি উপেক্ষা করে সংসদ অধিবেশনে গলা ছেড়ে স্তুতিমূলক গান গেয়েছেন। সাবেক রাষ্ট্রপতি শহীদ জিয়াউর রহমান ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া সম্পর্কে কটূক্তি করেছেন। এর দ্বারা তিনি শুধু বিএনপি কর্মী-সমর্থকদের কাছে নয়, সাধারণ মানুষের কাছেও ‘বিরক্তিকর মহিলা’ হিসেবে পরিগণিত হয়েছিলেন। আজ তিনি গরাদের অন্তরালে। তাঁর বিরুদ্ধে হত্যা মামলা রয়েছে। দুদক তাঁর ব্যাংক হিসাব জব্দ করেছে। তদন্ত এবং বিচার শেষ হতে হতে তাঁর শিল্পী-জীবনের পরিণতি কী হবে তা একমাত্র ভবিতব্যই জানে। মমতাজ যদি রাজনীতির মঞ্চে না এসে গানের মঞ্চেই থাকতেন, তাহলে আজকে তাঁর এ পরিণতি হতো না।

শহীদ শহিদুল্লা কায়সারের মেয়ে শমী কায়সার তাঁর অভিনয়গুণে জয় করেছিলেন সব শ্রেণির দর্শকের মন। তিনিও এখন নিন্দিত। আর নিন্দার এ মণিহার তিনি গলায় পরেছেন আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে সম্পৃক্ত হয়ে। একসময় বাংলাদেশের টিভি নাটকে সুবর্ণা মুস্তাফার ছিল জয়জয়কার। তিনিও রাজনীতিতে এসে সে জনপ্রিয়তার ব্যারোমিটারের পারদকে হিমাঙ্কের দিকে নামিয়েছেন। চিত্রনায়ক ফেরদৌসেরও একই দশা হয়েছে। কয়েক দিন আগে নগরবাউল জেমস বলেছেন, শিল্পীদের দলীয় রাজনীতিতে জড়ানো উচিত নয়। একই কথা বলেছেন নায়করাজ রাজ্জাকের ছেলে বাপ্পারাজও। তাঁদের কথার সঙ্গে দ্বিমতের অবকাশ নেই। কেননা রাজনৈতিক পরিচয়হীন শিল্পীদের যে সর্বজনীন জনপ্রিয়তা থাকে, দলীয় রাজনীতিতে সম্পৃক্ত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে তা দুই ভাগ হয়ে যায়। কেউ প্রশ্ন করতে পারেন, দেশ ও জাতির প্রতি দায়িত্ববোধ থেকে কেউ যদি রাজনীতিতে আসেন তা কি অপরাধ? না, অপরাধ নয়। তা ছাড়া রাজনীতি করার অধিকারও রয়েছে তাঁদের। তবে আমাদের মতো দেশে এত বড় ঝুঁকি না নেওয়াই উচিত। এখানে রাজনৈতিক কারণে শিল্পীরা বঞ্চিত হন, কখনো কখনো হন লাঞ্ছিতও। আওয়ামী লীগের সাড়ে ১৫ বছরের শাসনামলে বিএনপির সদস্য বা সমর্থক পরিচিতি আছে, এমন শিল্পীদের নানাভাবে বঞ্চিত-লাঞ্ছিত করা হয়েছে। স্বনামধন্য কণ্ঠশিল্পী কনকচাঁপাকে বিটিভির কোনো অনুষ্ঠানে ডাকা হয়নি। অলিখিতভাবে তাঁকে কালোতালিকাভুক্ত করে রাখা হয়েছিল। কোকিলকণ্ঠী বলে খ্যাত শিল্পী বেবী নাজনীনকে থাকতে হয়েছে দূরদেশে। অবশ্য শিল্পীদের রাজনীতিতে অংশগ্রহণ এবং সাফল্য অর্জনের নজির রয়েছে বিশ্বব্যাপী। বিশ্বের সবচেয়ে ক্ষমতাধর রাষ্ট্র আমেরিকার প্রেসিডেন্ট ছিলেন রোনাল্ড রিগ্যান। রাজনীতিতে আসার আগে তিনি ছিলেন হলিউডের শক্তিমান অভিনেতা। দুই মেয়াদে আমেরিকার প্রেসিডেন্ট থেকে তিনি সাফল্যের সঙ্গে দেশ পরিচালনা করেছেন। যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়া অঙ্গরাজ্যের গভর্নর শোয়ার্জনেগারও একজন অভিনেতা ছিলেন। তাঁর অভিনীত ‘টার্মিনেটর-২’ সিনেমাটি ঢাকায়ও প্রদর্শিত হয়েছিল। পাকিস্তানের কিংবদন্তি ক্রিকেট তারকা ইমরান খান রাজনীতিতে এসে সাফল্যের স্বর্ণশিখরে আরোহণ করেছিলেন। হয়েছিলেন দেশটির প্রধানমন্ত্রী। রাজনীতির কুটচালে পড়ে মামলায় জড়িয়ে তিনি এখন কারাবাসী। প্রতিবেশী ভারতে চলচ্চিত্র তারকাদেরও রাজনীতিতে অংশগ্রহণের প্রবণতা রয়েছে বেশ। তাঁদের মধ্যে কেউ কেউ সাফল্যের চূড়ায় আরোহণ করতেও সক্ষম হয়েছেন। ভারতীয় তেলেগু সিনেমার শক্তিমান অভিনেতা এনটি রামা রাও রাজনীতিতে এসেছিলেন তেলেগু দেশম পার্টিতে যোগ দিয়ে। অধিষ্ঠিত হয়েছিলেন অন্ধ্র প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী পদে। তামিলনাড়ুর মুখ্যমন্ত্রী হয়েছিলেন জয়ললিতা জয়রাম। তিনিও তামিল সিনেমার একসময়ের সাড়াজাগানো অভিনেত্রী ছিলেন। মুম্বাই সিনেমার কিংবদন্তি নায়ক অমিতাভ বচ্চনের ছিল গান্ধী পরিবারের সঙ্গে সুসম্পর্ক। সে সুবাদে যোগ দিয়েছিলেন ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসে। একবার লোকসভার সদস্যও হয়েছিলেন। তারপর গুডবাই জানিয়েছেন রাজনীতিকে। হয়তো তিনি বুঝতে পেরেছিলেন, পরিচালকের নির্দেশনায় পর্দার ভিলেনকে ঢিসু ঢিসু দিয়ে কুপোকাত করা যত সহজ, রাজনীতির ভিলেনদের সঙ্গে পাল্লা দেওয়া তত কঠিন।

বলতে পারেন, ভিন্ন পেশার ব্যক্তিরা জনসেবার জন্য কি রাজনীতিতে আসতে পারেন না? জনসেবার কথাই যদি বলেন, তাহলে সেজন্য আরও বহু পথ রয়েছে। কেউ জনগণের সেবা করতে চাইলে রাজনীতি না করেও তা করতে পারেন। কিন্তু আমাদের দেশে একটি প্রবণতা সৃষ্টি হয়েছে, একটু নামডাক বা টাকাপয়সা হলেই অনেকে রাজনীতিতে নেমে পড়েন। কখনো কখনো তারা এতটাই নেমে যান যে, আর উঠতে পারেন না। রাজনীতির রয়েছে একটি অসাধারণ আকর্ষণ-ক্ষমতা। সে দুর্নিবার আকর্ষণ উপেক্ষা করার ক্ষমতা অনেকেরই থাকে না। সে আকর্ষণের কাছে আত্মসমর্পণ করে কেউ কেউ জীবনের সব অর্জনকে বিসর্জন দেন। সব হারিয়ে হয়তো তাদের চৈতন্যোদয় হয়। তবে তখন আর ফিরে আসার পথ থাকে না।

লেখক : সাংবাদিক ও রাজনীতি বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যবসায়ে বিসংবাদ
ব্যবসায়ে বিসংবাদ
মৌলবাদের উত্থান
মৌলবাদের উত্থান
আহলে বাইতের মর্যাদা অপরিসীম
আহলে বাইতের মর্যাদা অপরিসীম
দুধ-গোসলে শুদ্ধতা অর্জন
দুধ-গোসলে শুদ্ধতা অর্জন
থাকা না থাকার কথকতা
থাকা না থাকার কথকতা
জাদু সাফল্য কেড়ে নেয়
জাদু সাফল্য কেড়ে নেয়
রোহিঙ্গা সমস্যা
রোহিঙ্গা সমস্যা
শিক্ষায় সংকট
শিক্ষায় সংকট
স্বাস্থ্য খাতে পরনির্ভরতা
স্বাস্থ্য খাতে পরনির্ভরতা
ফিঙ্গারপ্রিন্টের জনক একজন বাঙালি
ফিঙ্গারপ্রিন্টের জনক একজন বাঙালি
সরকারের একটি সঠিক সিদ্ধান্ত
সরকারের একটি সঠিক সিদ্ধান্ত
পিটার হাস থেকে নীলার হাঁস
পিটার হাস থেকে নীলার হাঁস
সর্বশেষ খবর
উপকরণ আমদানিতে ধস, উৎপাদন ব্যাহত
উপকরণ আমদানিতে ধস, উৎপাদন ব্যাহত

৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপ বাছাই: আর্জেন্টিনার শেষ দুই ম্যাচের প্রাথমিক স্কোয়াডে আছেন যারা
বিশ্বকাপ বাছাই: আর্জেন্টিনার শেষ দুই ম্যাচের প্রাথমিক স্কোয়াডে আছেন যারা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব মাহিন সরকার বহিষ্কার
এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব মাহিন সরকার বহিষ্কার

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পর্যটকদের জন্য খুলে দেওয়া হবে গলওয়ান উপত্যকা!
পর্যটকদের জন্য খুলে দেওয়া হবে গলওয়ান উপত্যকা!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেঘনায় ট্রলার ডুবি, জেলেদের প্রচেষ্টায় উদ্ধার ১০ জন
মেঘনায় ট্রলার ডুবি, জেলেদের প্রচেষ্টায় উদ্ধার ১০ জন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মন্ত্রী সচিব এজেন্সি পুলিশ সিন্ডিকেট
মন্ত্রী সচিব এজেন্সি পুলিশ সিন্ডিকেট

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আরও ছাড় দেবে বিএনপি
আরও ছাড় দেবে বিএনপি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডায়াবেটিস নিরাময়ে নতুন দিগন্ত
ডায়াবেটিস নিরাময়ে নতুন দিগন্ত

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

আমিরাতে খালেদা জিয়ার ৮১ তম জন্মদিন উপলক্ষে দোয়া মাহফিল
আমিরাতে খালেদা জিয়ার ৮১ তম জন্মদিন উপলক্ষে দোয়া মাহফিল

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শান্তি আনতে যুদ্ধবিরতি অপরিহার্য নয়: ট্রাম্প
শান্তি আনতে যুদ্ধবিরতি অপরিহার্য নয়: ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের সাথে বৈঠক, হোয়াইট হাউসে জেলেনস্কি
ট্রাম্পের সাথে বৈঠক, হোয়াইট হাউসে জেলেনস্কি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাগৈতিহাসিক মহাসাগরের জীবনের রহস্য জানাবে এই তিমির জীবাশ্ম
প্রাগৈতিহাসিক মহাসাগরের জীবনের রহস্য জানাবে এই তিমির জীবাশ্ম

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গাজাকে অনাহারে রেখে দক্ষিণ সুদানে ত্রাণ পাঠাচ্ছে ইসরায়েল!
গাজাকে অনাহারে রেখে দক্ষিণ সুদানে ত্রাণ পাঠাচ্ছে ইসরায়েল!

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাসের সবচেয়ে ব্যয়বহুল বিয়ের আয়োজন করছেন রোনালদো-জর্জিনা?
ইতিহাসের সবচেয়ে ব্যয়বহুল বিয়ের আয়োজন করছেন রোনালদো-জর্জিনা?

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাইবান্ধায় স্কুল চলাকালীন সহকারী শিক্ষককে মারধরের অভিযোগ
গাইবান্ধায় স্কুল চলাকালীন সহকারী শিক্ষককে মারধরের অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩ দফা দাবিতে বিক্ষোভ ও মানববন্ধন করেছে ববি শিক্ষার্থীরা
৩ দফা দাবিতে বিক্ষোভ ও মানববন্ধন করেছে ববি শিক্ষার্থীরা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে পুকুরে ডুবে প্রাণ গেল শিশুর
চট্টগ্রামে পুকুরে ডুবে প্রাণ গেল শিশুর

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হাসিনার বিরুদ্ধে মামলায় ট্রাইব্যুনালে ১২ সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ
হাসিনার বিরুদ্ধে মামলায় ট্রাইব্যুনালে ১২ সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক দিন বাড়ল ডাকসু নির্বাচনের মনোনয়ন পত্র বিতরণ ও গ্রহণের সময়
এক দিন বাড়ল ডাকসু নির্বাচনের মনোনয়ন পত্র বিতরণ ও গ্রহণের সময়

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কোনাতের জন্য রিয়ালের কাছে ৩৫ মিলিয়ন ইউরো চায় লিভারপুল
কোনাতের জন্য রিয়ালের কাছে ৩৫ মিলিয়ন ইউরো চায় লিভারপুল

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে ওয়াকিটকির বার্তা ফাঁসের ঘটনায় পুলিশ কনস্টেবল গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ওয়াকিটকির বার্তা ফাঁসের ঘটনায় পুলিশ কনস্টেবল গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সূর্যবংশীকে এশিয়া কাপে চান ভারতের সাবেক অধিনায়ক
সূর্যবংশীকে এশিয়া কাপে চান ভারতের সাবেক অধিনায়ক

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাজার বহুমুখী করতে নভেম্বরে আন্তর্জাতিক সোর্সিং মেলা করা হবে
বাজার বহুমুখী করতে নভেম্বরে আন্তর্জাতিক সোর্সিং মেলা করা হবে

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে সম্মত  হামাস
সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে সম্মত  হামাস

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৪ সালের শ্রেষ্ঠ বিমানসেনা ও এমওডিসিদের সম্মাননা প্রদান
২০২৪ সালের শ্রেষ্ঠ বিমানসেনা ও এমওডিসিদের সম্মাননা প্রদান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচনে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি হয়নি : ছাত্রদল
ডাকসু নির্বাচনে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি হয়নি : ছাত্রদল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার ধানক্ষেত থেকে সাদা পাথর উদ্ধার
এবার ধানক্ষেত থেকে সাদা পাথর উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জুরাইনে ফুটপাতে পড়েছিল দুই লাশ
জুরাইনে ফুটপাতে পড়েছিল দুই লাশ

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রংপুরে ‘বন্ধু নির্বাচন ও না’ বলতে শেখা বিষয়ক আলোচনা সভা
রংপুরে ‘বন্ধু নির্বাচন ও না’ বলতে শেখা বিষয়ক আলোচনা সভা

৫ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

আশুগঞ্জে ৫ বগি রেখে চলে গেল ট্রেন
আশুগঞ্জে ৫ বগি রেখে চলে গেল ট্রেন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আলাস্কা থেকে রাশিয়ায় নেওয়া হলো পুতিনের ‘মল’!
যে কারণে আলাস্কা থেকে রাশিয়ায় নেওয়া হলো পুতিনের ‘মল’!

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাকছে না নিবন্ধন পরীক্ষা, যে পদ্ধতিতে হবে শিক্ষক নিয়োগ
থাকছে না নিবন্ধন পরীক্ষা, যে পদ্ধতিতে হবে শিক্ষক নিয়োগ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিলেটের নতুন ডিসি আলোচিত ম্যাজিস্ট্রেট সারোয়ার আলম
সিলেটের নতুন ডিসি আলোচিত ম্যাজিস্ট্রেট সারোয়ার আলম

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ডিবিপ্রধান হারুনসহ পুলিশের ১৮ কর্মকর্তা বরখাস্ত
সাবেক ডিবিপ্রধান হারুনসহ পুলিশের ১৮ কর্মকর্তা বরখাস্ত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে না’ বলার দুঃসাহস কে দিয়েছেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীকে?
‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে না’ বলার দুঃসাহস কে দিয়েছেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীকে?

১৫ ঘণ্টা আগে | টক শো

সৌদি আরবে কৃত্রিম বৃষ্টিপাতের উদ্যোগ, রিয়াদসহ ৬ অঞ্চলে পরীক্ষা শুরু
সৌদি আরবে কৃত্রিম বৃষ্টিপাতের উদ্যোগ, রিয়াদসহ ৬ অঞ্চলে পরীক্ষা শুরু

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক এমপি অপু গ্রেফতার
সাবেক এমপি অপু গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে যেসব বিষয়ে ছাড় দিতে হবে, জানালেন ট্রাম্প
যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে যেসব বিষয়ে ছাড় দিতে হবে, জানালেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন শর্তে পিতৃত্বকালীন ছুটি দেওয়া যেতে পারে : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
তিন শর্তে পিতৃত্বকালীন ছুটি দেওয়া যেতে পারে : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনকে শক্তিশালী নিরাপত্তা নিশ্চয়তায় রাজি পুতিন: ট্রাম্পের দূত
ইউক্রেনকে শক্তিশালী নিরাপত্তা নিশ্চয়তায় রাজি পুতিন: ট্রাম্পের দূত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার নাসা গ্রুপকে সহায়তার সিদ্ধান্ত সরকারের
এবার নাসা গ্রুপকে সহায়তার সিদ্ধান্ত সরকারের

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পাথর লুটে নেপথ্যে যারা
পাথর লুটে নেপথ্যে যারা

১৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

প্রত্যাহার হচ্ছে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ১৬৪২৯ মিথ্যা মামলা
প্রত্যাহার হচ্ছে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ১৬৪২৯ মিথ্যা মামলা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে তেল আবিবে ৫ লাখের বেশি মানুষ সমবেত
গাজায় যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে তেল আবিবে ৫ লাখের বেশি মানুষ সমবেত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে বিক্ষোভে উত্তাল ইসরায়েল
গাজা যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে বিক্ষোভে উত্তাল ইসরায়েল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের অভিশাপে মৃত্যুপুরী তানজানিয়ার গ্রাম
স্বর্ণের অভিশাপে মৃত্যুপুরী তানজানিয়ার গ্রাম

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কামড় দেওয়া আপেল লোগোর পেছনের রহস্য উন্মোচন
কামড় দেওয়া আপেল লোগোর পেছনের রহস্য উন্মোচন

১৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যশোরে ভাবিকে ধর্ষণের চেষ্টা, দেবর গ্রেফতার
যশোরে ভাবিকে ধর্ষণের চেষ্টা, দেবর গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারাগারে কৃষকদলের সাধারণ সম্পাদক শহিদুল
কারাগারে কৃষকদলের সাধারণ সম্পাদক শহিদুল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক আইজিপি জাবেদ পাটোয়ারীসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
সাবেক আইজিপি জাবেদ পাটোয়ারীসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের কড়া সমালোচনা করলেন ট্রাম্পের বাণিজ্য উপদেষ্টা
ভারতের কড়া সমালোচনা করলেন ট্রাম্পের বাণিজ্য উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিএমপি কমিশনারের দেখামাত্র গুলির বার্তা ফাঁস: কনস্টেবল গ্রেপ্তার
সিএমপি কমিশনারের দেখামাত্র গুলির বার্তা ফাঁস: কনস্টেবল গ্রেপ্তার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলতি সপ্তাহেই নির্বাচনের চূড়ান্ত রোডম্যাপ প্রকাশ : ইসি সচিব
চলতি সপ্তাহেই নির্বাচনের চূড়ান্ত রোডম্যাপ প্রকাশ : ইসি সচিব

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রশাসন থেকে আওয়ামী ক্যাডারদের অপসারণ করতে হবে : রিজভী
প্রশাসন থেকে আওয়ামী ক্যাডারদের অপসারণ করতে হবে : রিজভী

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হরিণের সঙ্গে ধাক্কা, প্রাক্তন বিশ্ব সুন্দরী সেনিয়া অ্যালেক্সান্ড্রোভার মর্মান্তিক মৃত্যু
হরিণের সঙ্গে ধাক্কা, প্রাক্তন বিশ্ব সুন্দরী সেনিয়া অ্যালেক্সান্ড্রোভার মর্মান্তিক মৃত্যু

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘যদি আমি না বলতাম, তাহলেও সমস্যা তৈরি হতো’
‘যদি আমি না বলতাম, তাহলেও সমস্যা তৈরি হতো’

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আমরা ভারত-পাকিস্তান পরিস্থিতির উপর ‘প্রতিদিন’ নজর রাখছি: মার্কো রুবিও
আমরা ভারত-পাকিস্তান পরিস্থিতির উপর ‘প্রতিদিন’ নজর রাখছি: মার্কো রুবিও

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সালমান ঘনিষ্ঠ এলভিস যাদবের বাড়িতে গুলি, দায় স্বীকার করল ‘ভাউ গ্যাং’
সালমান ঘনিষ্ঠ এলভিস যাদবের বাড়িতে গুলি, দায় স্বীকার করল ‘ভাউ গ্যাং’

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ডাকসু নির্বাচনে ভিপি পদে লড়বেন উমামা
ডাকসু নির্বাচনে ভিপি পদে লড়বেন উমামা

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লিভ টুগেদারের বিরুদ্ধে আবারও সোচ্চার কঙ্গনা
লিভ টুগেদারের বিরুদ্ধে আবারও সোচ্চার কঙ্গনা

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
এক বেডের জন্য ৭০ জনের অপেক্ষা
এক বেডের জন্য ৭০ জনের অপেক্ষা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জনপ্রিয় তারকাদের রহস্যজনক মৃত্যু
জনপ্রিয় তারকাদের রহস্যজনক মৃত্যু

শোবিজ

মনোনয়নপত্র নিল বিভিন্ন ছাত্র সংগঠন
মনোনয়নপত্র নিল বিভিন্ন ছাত্র সংগঠন

প্রথম পৃষ্ঠা

মধ্যপ্রাচ্যের ২৫ শতাংশ কয়েদি বাংলাদেশি
মধ্যপ্রাচ্যের ২৫ শতাংশ কয়েদি বাংলাদেশি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ ব্যাংককে পূর্ণাঙ্গ স্বায়ত্তশাসনের উদ্যোগ
বাংলাদেশ ব্যাংককে পূর্ণাঙ্গ স্বায়ত্তশাসনের উদ্যোগ

শিল্প বাণিজ্য

নিগার বাহিনীর প্রস্তুতি নিয়ে প্রশ্ন
নিগার বাহিনীর প্রস্তুতি নিয়ে প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

বঙ্গোপসাগর অপেক্ষা করছে তার উপহার নিয়ে
বঙ্গোপসাগর অপেক্ষা করছে তার উপহার নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

শুল্ক থেকেও বড় আতঙ্ক এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন
শুল্ক থেকেও বড় আতঙ্ক এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির সাত মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াতের একক
বিএনপির সাত মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াতের একক

নগর জীবন

বিএনপি থেকে তিন প্রার্থী মাঠে, তৎপর অন্যরাও
বিএনপি থেকে তিন প্রার্থী মাঠে, তৎপর অন্যরাও

নগর জীবন

নৌকাবাইচে মানুষের ঢল
নৌকাবাইচে মানুষের ঢল

পেছনের পৃষ্ঠা

দর্শক মন ছুঁয়েছে ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক উইশ কার্ড
দর্শক মন ছুঁয়েছে ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক উইশ কার্ড

শোবিজ

গুলি করে তিন পুলিশ, জুতা দিয়ে মাড়িয়ে চেহারা বিকৃত
গুলি করে তিন পুলিশ, জুতা দিয়ে মাড়িয়ে চেহারা বিকৃত

প্রথম পৃষ্ঠা

১৩১ সহকারী কর কমিশনার বদলি, ৯ কর্মকর্তা বরখাস্ত
১৩১ সহকারী কর কমিশনার বদলি, ৯ কর্মকর্তা বরখাস্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

শেবাচিম হাসপাতালে কমপ্লিট শাটডাউনের হুঁশিয়ারি
শেবাচিম হাসপাতালে কমপ্লিট শাটডাউনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

থাকা না থাকার কথকতা
থাকা না থাকার কথকতা

সম্পাদকীয়

ঢাকার বাইরে এখনো মব জাস্টিস চলছে
ঢাকার বাইরে এখনো মব জাস্টিস চলছে

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী দোসররা নাশকতার চেষ্টায়
আওয়ামী দোসররা নাশকতার চেষ্টায়

প্রথম পৃষ্ঠা

সরগরম জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
সরগরম জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মিত্ররা ধোঁয়াশায় ফলাফল নিয়ে
মিত্ররা ধোঁয়াশায় ফলাফল নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

চুরির শাস্তি দেওয়ায় খুন জামায়াত নেতাকে
চুরির শাস্তি দেওয়ায় খুন জামায়াত নেতাকে

দেশগ্রাম

ভারত সফরে চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ভারত সফরে চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

মৌলবাদের উত্থান
মৌলবাদের উত্থান

সম্পাদকীয়

সাবেক চেয়ারম্যানসহ ২১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
সাবেক চেয়ারম্যানসহ ২১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

অবসরপ্রাপ্ত সেনা সদস্যদের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ
অবসরপ্রাপ্ত সেনা সদস্যদের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ

দেশগ্রাম

নির্বাচনি প্রস্তুতি জেনেছে আইআরআই
নির্বাচনি প্রস্তুতি জেনেছে আইআরআই

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির দুই পক্ষে সংঘর্ষ, বোমা নিক্ষেপ পুলিশের গাড়িতে
বিএনপির দুই পক্ষে সংঘর্ষ, বোমা নিক্ষেপ পুলিশের গাড়িতে

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যবসায়ে বিসংবাদ
ব্যবসায়ে বিসংবাদ

সম্পাদকীয়

অবস্থান কর্মসূচি বিসিএস নন-ক্যাডারে চাকরিপ্রার্থীদের
অবস্থান কর্মসূচি বিসিএস নন-ক্যাডারে চাকরিপ্রার্থীদের

প্রথম পৃষ্ঠা