শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ৩০ জুন, ২০২৫

প্রাপ্তির খাতা শূন্য

এড. এম এ মজিদ
প্রিন্ট ভার্সন
প্রাপ্তির খাতা শূন্য

১৯৭১ সালের মহান স্বাধীনতার রক্তাক্ত সূর্যোদয়ের কথা কারোর পক্ষেই ভোলা সম্ভব নয়! ৩০ লাখ শহীদের রক্তস্রোত, ২ লাখ মা-বোনের সম্ভ্রমহানি, ১ কোটি মানুষের উদ্বাস্তু জীবন, পুড়ে ছাই হয়ে যাওয়া ১ কোটিরও বেশি ঘরবাড়ি-এ ভয়ংকর ঘটনাবলির বিনিময়েই অর্জিত হয়েছিল আমাদের স্বাধীনতা। বিশ্বের মানচিত্রে নতুন এক লাল-সবুজ পতাকা স্থান করে নিয়েছিল, যার প্রতিটি ভাঁজে লেখা ছিল অসীম ত্যাগ আর আশার গল্প। এ দেশ স্বাধীন হয়েছিল গণতন্ত্র, সাম্য ও উন্নয়নের আলোকবর্তিকা হয়ে ওঠার জন্য। স্বপ্ন ছিল একটি বৈষম্যহীন, ন্যায়ভিত্তিক সমাজ; যেখানে থাকবে না শোষণ, বঞ্চনা, দুর্নীতি, দুঃশাসন। যেখানে প্রতিটি মানুষ তার যোগ্যতা, মেধা ও শ্রমের ন্যায্য মূল্য পাবে। এমন এক সমাজ যেখানে ‘পুলিশের কাছে ঘুষ না দিয়ে’, ‘বিচারকের কাছে তদবির না করে’, ‘চাকরি পেতে ঘরবাড়ি বিক্রি না করে’ মানুষ মাথা উঁচু করে বাঁচতে পারবে। কিন্তু স্বাধীনতার ৫৪ বছর পেরিয়েও সেই স্বপ্ন আজও ধরাছোঁয়ার বাইরে। প্রত্যাশা ও অর্জনের মধ্যে আকাশপাতাল ফারাক। আমাদের সমসাময়িক দেশগুলোর দিকে তাকালে বুকে হাহাকার জাগে। ১৯৭১ সালে যাদের মাথার ওপর বোমা পড়েছিল, সেই ভিয়েতনাম আজ বৈশ্বিক পণ্য উৎপাদনে অন্যতম শক্তি। দক্ষিণ কোরিয়া যুদ্ধবিধ্বস্ত অবস্থা থেকে উঠে এসে প্রযুক্তির মহাসিংহাসনে বসেছে রাজকীয় মর্যাদায়। সিঙ্গাপুর একসময় ছিল কাদামাটির দ্বীপ, আজ এশিয়ার সবচেয়ে সমৃদ্ধ বন্দরনগরী।

আর আমরা? আমরা আজও ঘুরপাক খাচ্ছি ন্যূনতম নাগরিক সেবা, মানসম্মত শিক্ষা, দক্ষ কর্মসংস্থান, নিরাপদ খাদ্য ও নিরপেক্ষ বিচারব্যবস্থার মতো মৌলিক চাহিদার বৃত্তে। যার মূল কারণ আমাদের রাজনীতিবিদ এবং আমলা শ্রেণির এক অন্তহীন দুষ্টচক্র। স্বাধীনতার পর জনগণ ভেবেছিল রাজনীতিবিদরা হবেন জাতির পথপ্রদর্শক আর আমলারা হবেন সেই পথচলার দক্ষ কারিগর। কিন্তু বাস্তবে ঘটেছে তার উল্টো। রাজনীতিবিদরা ক্ষমতার মোহে জনগণকে ভুলে গেছেন, আর আমলারা হয়েছেন সুযোগসন্ধানী রাজনীতিকদের সহযোগী। ক্ষমতার মসনদে বসে তারা কাগজকলমে উন্নয়নের মহাসড়ক দেখিয়েছেন, কিন্তু বাস্তবে নির্মাণ করেছেন দুর্নীতির সুড়ঙ্গ। তাতে দেশে ধনী-দরিদ্রের ব্যবধান বেড়েছে। জনমনে বেড়েছে হতাশা। উদাহরণ কি দরকার? গেল কয়েক বছরে যে পরিমাণ ব্যয়বহুল প্রকল্পের ঘোষণা এসেছে, তার অধিকাংশই প্রশ্নবিদ্ধ। ১০ হাজার কোটি টাকার প্রকল্প শেষ হয়েছে ১৫ হাজার কোটি টাকায়। সেই প্রকল্পে ধরা পড়েছে ভুয়া বিল, কম দামি মালামাল বেশি দামে ক্রয়, অযোগ্য ঠিকাদারের হাতে কাজ তুলে দেওয়াসহ আরও অনেক অসংগতি। এমনকি হাসপাতালের সেন্ট্রাল অক্সিজেন প্ল্যান্টের বদলে পাওয়া গেছে ভাঙা পাইপ। দেশের দুঃখ বর্ণনা করতে কি এর চেয়ে করুণ উদাহরণ দরকার?

দুঃখের বিষয় হলো, এসব অপরাধের কোনো বিচার হয়নি। কোনো আমলা, কোনো প্রকৌশলী, কোনো মন্ত্রী জবাবদিহির মুখোমুখি হননি। বরং তারা হয়েছেন আরও ক্ষমতাশালী। বিদেশে কোটি কোটি ডলারের ফ্ল্যাট, ব্যাংক ব্যালান্স, সন্তানদের বিলাসবহুল জীবনের গল্প আজ ওপেন সিক্রেট। অথচ গ্রামে মরে যাচ্ছে কৃষক ঋণের বোঝায়, শহরের মধ্যবিত্ত হিমশিম খাচ্ছে নিত্যপণ্যের দামে। স্বাধীন দেশের নাগরিক হয়েও একেকজন যেন  বন্দি জীবনযাপন করছেন অদৃশ্য বন্দিশালায়।

অথচ স্বাধীনতার ঘোষণাপত্রে লেখা ছিল এক বৈষম্যহীন সমাজ গড়ে তোলার। বাস্তবে দেখা গেল ধর্ম ব্যবসায়ীদের উত্থান, গণতন্ত্রের নামে নির্বাচনি তামাশা, সমাজতন্ত্রের নামে লুটপাট, জাতীয়তাবাদের নামে উগ্র জাত্যভিমান। এ দায় শুধু রাজনৈতিক নেতাদের নয়, আমলাদেরও। একটি প্রকল্প বাস্তবায়নে আমলাতান্ত্রিক জটিলতা, ঘুষ ছাড়া নড়চড় না হওয়া ফাইলে আজও লাল দাগ। দুর্ভাগ্যজনকভাবে স্বাধীনতার ৫৪ বছর পরও আমাদের দপ্তরগুলোতে ‘দালাল’ নামক এক শ্রেণির মানুষের প্রয়োজন হয়। কিন্তু এ অন্ধকারের মধ্যেও আশার আলো আছে। জনগণের সচেতনতা বেড়েছে। আজকাল দুর্নীতির খবর সামাজিক মাধ্যমে ভাইরাল হয়; বিচার চাওয়া মানুষ বাড়ছে; প্রতিবাদ করার সাহসিকতা ফিরে আসছে। তরুণ প্রজন্ম প্রশ্ন করছে-এ দেশ কি ত্যাগের স্বপ্ন পূর্ণ করেছে? আমরা এখনো উন্নতির চূড়ায় পৌঁছাইনি; কিন্তু পৌঁছাতে পারি, যদি রাজনীতির মাঠে আদর্শ ফেরে, আমলাদের কাঁধে নীতি ও সততার বোঝা পড়ে। সবচেয়ে বড় কথা, যদি দেশের মালিক জনগণ নিজের অধিকার নিয়ে সজাগ হয়। স্বাধীনতার ৫৪ বছরের মাথায় দাঁড়িয়ে আজ প্রশ্ন একটাই-এ বাংলাদেশ কি শহীদের সেই বাংলাদেশ, নাকি কিছু সুবিধাভোগী গোষ্ঠীর ব্যক্তিগত সম্পত্তিতে পরিণত হয়েছে? এ অবস্থার অবসানে দেশের মালিক-মোক্তার যারা, তাদের সচেতন হতে হবে। নিজেরা সচেতন না হলে কেউ তাদের জন্য কিছু করে দিয়ে যাবে না। এটি এ দেশের মানুষের ৫৪ বছরের তিক্ত অভিজ্ঞতা। দেশ ও সমাজের ইতিবাচক পরিবর্তনে এগিয়ে আসতে হবে সর্বস্তরের মানুষকে, বিশেষত যুবসমাজকে। বাংলাদেশের মানুষের হার না মানার ঐতিহ্য রয়েছে। সেই ঐতিহ্যের ওপর ভরসা রেখে জাগতে হবে ১৮  কোটি মানুষের এ জাতিকে।

লেখক : বীর মুক্তিযোদ্ধা, চেয়ারম্যান ওয়ার্ল্ড পিস অ্যান্ড হিউম্যান রাইটস সোসাইটি

এই বিভাগের আরও খবর
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
ভিসা জটিলতা
ভিসা জটিলতা
বাণিজ্যে অচলাবস্থা
বাণিজ্যে অচলাবস্থা
নৈতিকতার পতন : আদর্শবান তরুণ থেকে ঘুষখোর কর্মকর্তা
নৈতিকতার পতন : আদর্শবান তরুণ থেকে ঘুষখোর কর্মকর্তা
এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর
এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর
তিন রোগের সংক্রমণ
তিন রোগের সংক্রমণ
প্রশ্নবিদ্ধ নির্বাচন
প্রশ্নবিদ্ধ নির্বাচন
শেষ রাতের সৌভাগ্যবান যারা
শেষ রাতের সৌভাগ্যবান যারা
নফল ইবাদতের মাস মহররম
নফল ইবাদতের মাস মহররম
হরমুজ প্রণালি : যুদ্ধ বন্ধের ‘ট্রাম্প কার্ড’
হরমুজ প্রণালি : যুদ্ধ বন্ধের ‘ট্রাম্প কার্ড’
ইরানে ফের হামলা-প্রস্তুতির যুদ্ধবিরতি!
ইরানে ফের হামলা-প্রস্তুতির যুদ্ধবিরতি!
শিল্প-বাণিজ্যে হতাশা
শিল্প-বাণিজ্যে হতাশা
সর্বশেষ খবর
বরিশালে দুই ট্রাকের সংঘর্ষে পথচারীসহ দুইজন নিহত
বরিশালে দুই ট্রাকের সংঘর্ষে পথচারীসহ দুইজন নিহত

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দুই ট্রাকের সংঘর্ষে নিহত ২
বরিশালে দুই ট্রাকের সংঘর্ষে নিহত ২

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ওজন কমাতে মেনে চলুন এই ৫টি সহজ নিয়ম
ওজন কমাতে মেনে চলুন এই ৫টি সহজ নিয়ম

৪ মিনিট আগে | জীবন ধারা

সুদানে স্বর্ণের খনি ধস, নিহত ১১
সুদানে স্বর্ণের খনি ধস, নিহত ১১

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাঁচা মরিচের দামে খুশি মানিকগঞ্জের কৃষক
কাঁচা মরিচের দামে খুশি মানিকগঞ্জের কৃষক

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দুই বছর আটকে থাকার পর আসছে ‘অন্যদিন...’
দুই বছর আটকে থাকার পর আসছে ‘অন্যদিন...’

১৪ মিনিট আগে | শোবিজ

যারা নির্বাচন ছাড়া ক্ষমতা দীর্ঘায়িত করার চেষ্টা করবেন, তারা গণধিকৃত হবেন : ব্যারিস্টার মীর হেলাল
যারা নির্বাচন ছাড়া ক্ষমতা দীর্ঘায়িত করার চেষ্টা করবেন, তারা গণধিকৃত হবেন : ব্যারিস্টার মীর হেলাল

১৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আবু সাঈদ হত্যা : ট্রাইব্যুনালে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল
আবু সাঈদ হত্যা : ট্রাইব্যুনালে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বর্ষায় শিশুর ত্বকে ডায়াপার র‍্যাশ ও চর্মরোগ, প্রতিরোধে যা করবেন
বর্ষায় শিশুর ত্বকে ডায়াপার র‍্যাশ ও চর্মরোগ, প্রতিরোধে যা করবেন

২৯ মিনিট আগে | জীবন ধারা

আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান
আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্লাব বিশ্বকাপ থেকে ছিটকে গেলেন সাভোনা
ক্লাব বিশ্বকাপ থেকে ছিটকে গেলেন সাভোনা

৩৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

লাল ফিতায় বন্দি ঋণের সহায়তা ফাইল
লাল ফিতায় বন্দি ঋণের সহায়তা ফাইল

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রেমের টানে ভারতের যুবক হাতীবান্ধায়, আটক করলো পুলিশ
প্রেমের টানে ভারতের যুবক হাতীবান্ধায়, আটক করলো পুলিশ

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়ার ২১তম কাজান উৎসবে বাংলাদেশের ‘মাস্তুল’
রাশিয়ার ২১তম কাজান উৎসবে বাংলাদেশের ‘মাস্তুল’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিএনপির জরুরি সংবাদ সম্মেলন আজ
বিএনপির জরুরি সংবাদ সম্মেলন আজ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিলাডেলফিয়ায় বৈশাখী মেলা
ফিলাডেলফিয়ায় বৈশাখী মেলা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

উইলিয়ামসের সেঞ্চুরির পরেও হারের শঙ্কায় জিম্বাবুয়ে
উইলিয়ামসের সেঞ্চুরির পরেও হারের শঙ্কায় জিম্বাবুয়ে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডোপিং নিষেধাজ্ঞা কাটিয়ে ‘নতুন জীবন’ শুরু পগবার
ডোপিং নিষেধাজ্ঞা কাটিয়ে ‘নতুন জীবন’ শুরু পগবার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৮ জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড় ও বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
৮ জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড় ও বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারবিরোধী আন্দোলনে উত্তাল সার্বিয়া
সরকারবিরোধী আন্দোলনে উত্তাল সার্বিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিএমপির পুলিশ পরিদর্শক পদমর্যাদার ৭ কর্মকর্তার বদলি
ডিএমপির পুলিশ পরিদর্শক পদমর্যাদার ৭ কর্মকর্তার বদলি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল
ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ২৮
রাজধানীতে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ২৮

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হজ শেষে ফিরেছেন ৬০ হাজার ৫১৩ হাজি
হজ শেষে ফিরেছেন ৬০ হাজার ৫১৩ হাজি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হেলমেটে বলের আঘাতে মাঝপথেই টেস্ট শেষ বেনেটের
হেলমেটে বলের আঘাতে মাঝপথেই টেস্ট শেষ বেনেটের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি
যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুকধারীর গুলিতে দুই ফায়ারফাইটার নিহত
যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুকধারীর গুলিতে দুই ফায়ারফাইটার নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় এলিট গ্লোবাল বিজনেস অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠিত
মালয়েশিয়ায় এলিট গ্লোবাল বিজনেস অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের উত্তরাখণ্ডে আকস্মিক বন্যায় নিহত ২, নিখোঁজ ৭
ভারতের উত্তরাখণ্ডে আকস্মিক বন্যায় নিহত ২, নিখোঁজ ৭

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ইসফাহানের ভূগর্ভেই ইরানের পারমাণবিক শক্তি, যা ধ্বংসে অক্ষম মার্কিন ‘বাঙ্কার বাস্টার’
ইসফাহানের ভূগর্ভেই ইরানের পারমাণবিক শক্তি, যা ধ্বংসে অক্ষম মার্কিন ‘বাঙ্কার বাস্টার’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯০ ডিগ্রি বাঁক! ‘অদ্ভুত’ সেতু নকশায় বরখাস্ত ৭ প্রকৌশলী
৯০ ডিগ্রি বাঁক! ‘অদ্ভুত’ সেতু নকশায় বরখাস্ত ৭ প্রকৌশলী

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইমাম-খতিবদের বেতন পে স্কেল অনুযায়ী দিতে মন্ত্রণালয়ে চিঠি
ইমাম-খতিবদের বেতন পে স্কেল অনুযায়ী দিতে মন্ত্রণালয়ে চিঠি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫০০ ধরনের ড্রোন-ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে ইউক্রেনে ভয়াবহ হামলা রাশিয়ার
৫০০ ধরনের ড্রোন-ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে ইউক্রেনে ভয়াবহ হামলা রাশিয়ার

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে যুদ্ধে ইসরায়েলের ক্ষয়ক্ষতি তিন বিলিয়ন ডলার
ইরানের সঙ্গে যুদ্ধে ইসরায়েলের ক্ষয়ক্ষতি তিন বিলিয়ন ডলার

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের জনগণ ও অর্থনীতির সুরক্ষায় সরকার কঠোর হতে বাধ্য হবে
দেশের জনগণ ও অর্থনীতির সুরক্ষায় সরকার কঠোর হতে বাধ্য হবে

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এনবিআরের আন্দোলনে নেতৃত্ব দেওয়া ৬ নেতার দুর্নীতি অনুসন্ধানে দুদক
এনবিআরের আন্দোলনে নেতৃত্ব দেওয়া ৬ নেতার দুর্নীতি অনুসন্ধানে দুদক

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিরাপত্তার স্বার্থে আমার লাইসেন্স করা বৈধ অস্ত্র আছে: আসিফ মাহমুদ
নিরাপত্তার স্বার্থে আমার লাইসেন্স করা বৈধ অস্ত্র আছে: আসিফ মাহমুদ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু
মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেফালির মৃত্যুর কারণ জানা গেল, পুলিশ বলছে 'তবু চলবে তদন্ত'
শেফালির মৃত্যুর কারণ জানা গেল, পুলিশ বলছে 'তবু চলবে তদন্ত'

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বজনীন পেনশন স্কিমে অন্তর্ভুক্ত হয়েছেন ৩ লাখ ৭৩ হাজার
সর্বজনীন পেনশন স্কিমে অন্তর্ভুক্ত হয়েছেন ৩ লাখ ৭৩ হাজার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুরাদনগরের অপকর্মে আওয়ামী লীগ নেতা জড়িত : রিজভী
মুরাদনগরের অপকর্মে আওয়ামী লীগ নেতা জড়িত : রিজভী

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনে রুশ হামলায় এফ-১৬ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত, পাইলট নিহত
ইউক্রেনে রুশ হামলায় এফ-১৬ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত, পাইলট নিহত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্ষণসহ ২৩ অপরাধে অভিযুক্ত ভবিষ্যৎ রাজার পুত্র
ধর্ষণসহ ২৩ অপরাধে অভিযুক্ত ভবিষ্যৎ রাজার পুত্র

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে সিটি করপোরেশনের মর্যাদা পাচ্ছে বগুড়া পৌরসভা
অবশেষে সিটি করপোরেশনের মর্যাদা পাচ্ছে বগুড়া পৌরসভা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ আগস্ট পালিত হবে ‘গণঅভ্যুত্থান দিবস’
৫ আগস্ট পালিত হবে ‘গণঅভ্যুত্থান দিবস’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুষ্ট গরুর চেয়ে শূন্য গোয়াল ভালো : মির্জা আব্বাস
দুষ্ট গরুর চেয়ে শূন্য গোয়াল ভালো : মির্জা আব্বাস

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনের আরেকটি এফ-১৬ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত, পাইলট নিহত
ইউক্রেনের আরেকটি এফ-১৬ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত, পাইলট নিহত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকার ব্যর্থ, জুলাই ঘোষণাপত্র ৩ আগস্টে দেবে এনসিপি : নাহিদ
সরকার ব্যর্থ, জুলাই ঘোষণাপত্র ৩ আগস্টে দেবে এনসিপি : নাহিদ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবু সাঈদের শাহাদাতবার্ষিকীতেই জুলাই সনদে স্বাক্ষরের আশা ছিল : আলী রীয়াজ
আবু সাঈদের শাহাদাতবার্ষিকীতেই জুলাই সনদে স্বাক্ষরের আশা ছিল : আলী রীয়াজ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লার সেই ভিডিও সামাজিক মাধ্যম থেকে সরাতে হাইকোর্টের নির্দেশ
কুমিল্লার সেই ভিডিও সামাজিক মাধ্যম থেকে সরাতে হাইকোর্টের নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের সেই উপস্থাপিকাকে পুরস্কারে ভূষিত করলেন মাদুরো
ইরানের সেই উপস্থাপিকাকে পুরস্কারে ভূষিত করলেন মাদুরো

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফের আগ্রাসন চালালে ইসরায়েলকে দাঁতভাঙা জবাব দেবে ইরান’
‘ফের আগ্রাসন চালালে ইসরায়েলকে দাঁতভাঙা জবাব দেবে ইরান’

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সায়েন্সল্যাব মোড় অবরোধ আইডিয়ালের শিক্ষার্থীদের
সায়েন্সল্যাব মোড় অবরোধ আইডিয়ালের শিক্ষার্থীদের

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিক্ষার্থীদের প্রত্যক্ষ ভোটে চার বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রদল নেতা নির্বাচিত
শিক্ষার্থীদের প্রত্যক্ষ ভোটে চার বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রদল নেতা নির্বাচিত

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মিথ্যাচারের মাধ্যমে মানুষের নজর ঘোরানোর সুযোগ নেই: আমীর খসরু
মিথ্যাচারের মাধ্যমে মানুষের নজর ঘোরানোর সুযোগ নেই: আমীর খসরু

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি
যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ ৫০ মিনিট আগেই কেন্দ্রে পৌঁছান সেই আনিসা
আজ ৫০ মিনিট আগেই কেন্দ্রে পৌঁছান সেই আনিসা

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
পুনর্গঠন হচ্ছে নির্বাচন কমিশন
পুনর্গঠন হচ্ছে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর
এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর

সম্পাদকীয়

লুটের টাকায় নতুন ঠিকানায় কামাল
লুটের টাকায় নতুন ঠিকানায় কামাল

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিন ডিটেনশন সেন্টারের ভয়াবহ চিত্র ফাঁস
মার্কিন ডিটেনশন সেন্টারের ভয়াবহ চিত্র ফাঁস

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে শাটডাউন প্রত্যাহার
অবশেষে শাটডাউন প্রত্যাহার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবন্দরে উপদেষ্টার ব্যাগে গুলিসহ ম্যাগাজিন
বিমানবন্দরে উপদেষ্টার ব্যাগে গুলিসহ ম্যাগাজিন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৩০০ বছরের সূর্যপুরী
৩০০ বছরের সূর্যপুরী

পেছনের পৃষ্ঠা

এই দেশটা কি সবার?
এই দেশটা কি সবার?

প্রথম পৃষ্ঠা

শৃঙ্খলা ফেরেনি গণপরিবহনে
শৃঙ্খলা ফেরেনি গণপরিবহনে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট পিছিয়ে তারা জাতির সর্বনাশ করতে চাইছে
ভোট পিছিয়ে তারা জাতির সর্বনাশ করতে চাইছে

প্রথম পৃষ্ঠা

৬০ কোটি টাকা ব্যয়েও বিশুদ্ধ পানি জোটে না পৌরবাসীর
৬০ কোটি টাকা ব্যয়েও বিশুদ্ধ পানি জোটে না পৌরবাসীর

নগর জীবন

পারমাণবিক বোমা তৈরির সক্ষমতা ইরানের রয়েছে
পারমাণবিক বোমা তৈরির সক্ষমতা ইরানের রয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী ঘটেছিল মুরাদনগরে
কী ঘটেছিল মুরাদনগরে

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশ দিবস বাতিল
নতুন বাংলাদেশ দিবস বাতিল

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কার করতে না পারলে সংকটে পড়বে বাংলাদেশ
সংস্কার করতে না পারলে সংকটে পড়বে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রয়োজনে ৩০০ আসনে প্রার্থী দেব
প্রয়োজনে ৩০০ আসনে প্রার্থী দেব

প্রথম পৃষ্ঠা

৩ আগস্ট জুলাই ঘোষণাপত্র দেবে এনসিপি
৩ আগস্ট জুলাই ঘোষণাপত্র দেবে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

হোটেলে এক পরিবারের তিন লাশ
হোটেলে এক পরিবারের তিন লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

হাত-পা বেঁধে তরুণীকে তুলে নেওয়ার ভিডিও ভাইরাল
হাত-পা বেঁধে তরুণীকে তুলে নেওয়ার ভিডিও ভাইরাল

পেছনের পৃষ্ঠা

গোপন ভিডিও ছাড়ার ভয় দেখিয়ে স্কুলছাত্রী ধর্ষণ
গোপন ভিডিও ছাড়ার ভয় দেখিয়ে স্কুলছাত্রী ধর্ষণ

দেশগ্রাম

রাষ্ট্র সংস্কার আলোচনা নিয়ে হতাশ কমিশন
রাষ্ট্র সংস্কার আলোচনা নিয়ে হতাশ কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

নৈতিকতার পতন : আদর্শবান তরুণ থেকে ঘুষখোর কর্মকর্তা
নৈতিকতার পতন : আদর্শবান তরুণ থেকে ঘুষখোর কর্মকর্তা

সম্পাদকীয়

যত শুনছেন ততই অবাক হচ্ছেন প্রবাসীরা
যত শুনছেন ততই অবাক হচ্ছেন প্রবাসীরা

মাঠে ময়দানে

পর্দা নামল প্যাডেল স্ল্যামের
পর্দা নামল প্যাডেল স্ল্যামের

মাঠে ময়দানে

মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা

সম্পাদকীয়

বিএনপির ভাবমূর্তি বিনষ্টের চেষ্টা করা হচ্ছে
বিএনপির ভাবমূর্তি বিনষ্টের চেষ্টা করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাহরাইনকে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
বাহরাইনকে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নিখোঁজের তিন দিন পর শিক্ষার্থীর লাশ
নিখোঁজের তিন দিন পর শিক্ষার্থীর লাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ মিনিটেই মিলছে করোনার রিপোর্ট
১৫ মিনিটেই মিলছে করোনার রিপোর্ট

দেশগ্রাম