শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ৩০ জুন, ২০২৫

নৈতিকতার পতন : আদর্শবান তরুণ থেকে ঘুষখোর কর্মকর্তা

প্রফেসর ড. মো. আবদুল জলিল
প্রিন্ট ভার্সন
নৈতিকতার পতন : আদর্শবান তরুণ থেকে ঘুষখোর কর্মকর্তা

বিশ্ববিদ্যালয় জীবনে আমরা অনেক তরুণকে দেখি, যারা সমাজের অন্যায়ের বিরুদ্ধে সোচ্চার, বৈষম্যের বিরুদ্ধে প্রতিবাদী, ঘুষ ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে আপসহীন। তারা শোষণহীন সমাজের স্বপ্ন দেখে, সমাজতন্ত্রের দর্শনে বিশ্বাস করে, ধর্মীয় ন্যায়ের কথা বলে, আর্থসামাজিক সুষম বণ্টনের পক্ষে কথা বলে। এই তরুণদের বক্তৃতায়, পোস্টারে, প্রবন্ধে, আন্দোলনে আমরা আশাবাদী হই- ভাবতে থাকি, ভবিষ্যতে সমাজকে তারা বদলে দেবে।

কিন্তু বাস্তবতা হলো, এই একই তরুণ যখন চাকরিতে অথবা রাজনীতিতে প্রবেশ করে, বিশেষ করে পদমর্যাদা পেলে তখন তাদের অধিকাংশ নিজেরাই হয়ে ওঠে সেই অন্যায়ের প্রতিনিধি। যারা অন্যায়ের  বিরুদ্ধে একসময় কথা বলেছিল তারাই দুর্নীতির অংশ হয়ে ওঠে, ঘুষের লেনদেনকে প্রশ্রয় দেয়, ক্ষমতা ব্যবহার করে ব্যক্তিস্বার্থে সম্পদের পাহাড় গড়ে তোলে। শুধু তা-ই নয়, নিজের সুবিধার জন্য অন্যায়কে জায়েজ করে এবং ধীরে ধীরে নৈতিকতা ও আদর্শ থেকে সম্পূর্ণ বিচ্যুত হয়।

এই মনস্তাত্ত্বিক বিপর্যয়ের কারণ কী?

তরুণদের একাংশ বিশ্ববিদ্যালয় জীবনে যে আদর্শ, নৈতিকতা আর প্রতিবাদের বার্তা বহন করে, কর্মজীবনে প্রবেশের পর তাদের আচরণে ঠিক তার উল্টো চিত্র দেখা যায়। প্রশ্ন উঠছে, এই মনস্তাত্ত্বিক বিপর্যয় কেন ঘটে? একজন আদর্শবান তরুণ কিছু বছরের ব্যবধানে কীভাবে এমন দুর্নীতিপরায়ণ মানসিকতায় অভ্যস্ত হয়ে পড়ে? এই পরিবর্তনের পেছনে রয়েছে বহুস্তরবিশিষ্ট অভ্যন্তরীণ ও বাহ্যিক প্রভাব, যেগুলো ব্যক্তির চেতনা জগতে গভীর শিকড় বিস্তার করে। এ পরিপ্রেক্ষিতে কয়েকটি মূল কারণ আলোচনার দাবি রাখে।

পচন ধরা সিস্টেমের কাছে আত্মসমর্পণ : বাংলাদেশের অনেক সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠান এমন এক ‘দুর্নীতিবান্ধব’ ব্যবস্থায় পরিচালিত হয়, যেখানে সততা একটি ব্যতিক্রমী গুণ বলে বিবেচিত হয়। নতুন একজন তরুণ কর্মকর্তা যখন একটি অফিসে যোগ দেন, প্রথমেই তিনি দেখেন প্রায় সবাই নিয়ম ভাঙছে, কমিশন নিচ্ছে, ঘুষ দিচ্ছে-নিচ্ছে, কোনো কাজ নৈতিকতার ভিত্তিতে হচ্ছে না। প্রথমে তিনি হয়তো প্রতিবাদ করেন, মনোমালিন্য সৃষ্টি হয়-একাকিত্ব বাড়ে, সহকর্মীদের কটূক্তি সহ্য করতে হয়। ধীরে ধীরে মানসিক ক্লান্তি ও একঘরে হয়ে যাওয়ার ভয়ে তিনি নিজেই ‘সিস্টেম’-এর সঙ্গে মানিয়ে নেন। একপ্রকার ‘নৈতিক আত্মসমর্পণ’, যেখানে ব্যক্তি নিজের চেতনার সঙ্গে আপস করে। এ পরিস্থিতিকে অনেক সমাজবিজ্ঞানী বলেন ‘সিস্টেমেটিক পলিউশন’, যেখানে ব্যক্তি নয়, বরং পুরো কাঠামোই অন্যায়কে স্বাভাবিক বানিয়ে তোলে। ভালো থাকাটাই যখন কঠিন হয়ে দাঁড়ায়, তখন অনেকেই ‘ভালো’ থাকার চেষ্টাটাই বাদ দেয়।

বঞ্চনার ক্ষোভ, লোভের বিস্তার : শৈশব বা কৈশোরে দারিদ্র্য, উপেক্ষা অথবা অপূর্ণতা যারা অনুভব করে, তাদের এক শ্রেণি মনে করে, ‘টাকাই সম্মান, টাকাই মুক্তি।’ এ বঞ্চনা থেকে জন্ম নেয় প্রতিরোধমূলক প্রতিশোধপরায়ণতা, যার মূলমন্ত্র ‘জীবনে যা পাইনি, তা এখন যে কোনো মূল্যে অর্জন করতে হবে।’ এমন মানুষের কাছে টাকা কোনো উপকরণ নয়, বরং হয়ে ওঠে জীবনের চূড়ান্ত উদ্দেশ্য। তারা সৎ বা অসৎ পন্থা নিয়ে মাথা ঘামায় না, শুধু ভাবে, কে কত কম সময়ে কত বেশি অর্থ কামাতে পারছে। এ অর্থলোভ একসময় নৈতিকতা পুরোপুরি বিলুপ্ত করে দেয়।

পরিবার ও নিকটজনের প্ররোচনা : কোনো কোনো পরিবার-পরিমণ্ডলেই দুর্নীতিকে পরোক্ষভাবে উৎসাহিত করা হয়। ‘সরকারি চাকরি পেয়েছ, এখন কিছু করো’, ‘অমুকের ছেলেও তো প্রাইভেট কার কিনেছে’, এমন খোঁচা-ভরা কথা তরুণের মনে চাপ তৈরি করে। অনেকে স্ত্রী বা শ্বশুরবাড়ির অতিরিক্ত প্রত্যাশার শিকার হয়। এ পারিবারিক সংস্কৃতি আসলে দুর্নীতিকে এক ধরনের সামাজিক স্বীকৃতি দেয়। ফলে একজন তরুণ কর্মকর্তা যখন কোনো অবৈধ আয়ে লিপ্ত হয়, তখন সেটি কেবল তার ব্যক্তিগত দুর্বলতা নয়, বরং পারিবারিক ও সাংস্কৃতিক চাপে গঠিত এক জটিল সামাজিক মানসিকতারই বহিঃপ্রকাশ।

ঘুষখোর কর্মকর্তাসফলতার বিকৃত সংজ্ঞা এবং সামাজিক প্রতিযোগিতা : আজকের সমাজে ‘সফল’ হওয়া মানে হলো বেশি উপার্জন, বিদেশ ভ্রমণ, বড় ফ্ল্যাট, দামি গাড়ি। এ সামাজিক মানদণ্ড একটি বিপজ্জনক প্রতিযোগিতা তৈরি করেছে- যেখানে কেউ যদি নীতিগত কারণে পিছিয়ে থাকে, তাকে ব্যর্থ হিসেবেই বিবেচনা করা হয়। সততা, আত্মত্যাগ, সেবাবোধ, মানবিকতা- এই গুণগুলো আজ অনেকের কাছে ‘ভদ্রলোকের বিলাসিতা’। এর পরিবর্তে দ্রুত অর্জন, ফাস্ট লাইফস্টাইল এবং অহমিকাপূর্ণ প্রতিপত্তিকেই সমাজ সফলতা হিসেবে গ্রহণ করেছে। এ চেতনাই তরুণদের মনে গেঁথে দেয় যে, ‘টাকাই এখন সব, আর সেটি কোন পথে আসছে, তা বড় কথা নয়।’ ফলাফল- নৈতিকতা পরিত্যক্ত হয়, আত্মমর্যাদাকে গলা টিপে ধরা হয়, আর মূল্যবোধ ব্যর্থ প্রতিযোগিতার বোঝা হয়ে দাঁড়ায়।

এ স্তরগুলো আমাদের বুঝিয়ে দেয়, একজন আদর্শবান তরুণ হঠাৎ করে দুর্নীতিবাজ হয়ে যায় না-তা ধীরে ধীরে, বহু স্তর পেরিয়ে ঘটে। কাঠামোগত পচন, সামাজিক চাপ, পারিবারিক প্ররোচনা এবং ব্যক্তিগত মানসিক সংকট একত্র হয়ে তৈরি করে এক জটিল মানসিক দ্বন্দ্ব। তাই শুধু ব্যক্তি নয়, বরং আমাদের পরিবার, সমাজ ও রাষ্ট্রকেও এ আদর্শচ্যুতি প্রতিরোধের দায়িত্ব নিতে হবে।

দুর্নীতিবাজদের পরিণতি-ধন আছে, শান্তি নেই : অনেকে হাজার হাজার কোটি টাকা অর্জন করে, ক্ষমতা কুক্ষিগত করে, বাহ্যিকভাবে তাদের সফল মনে হয়। কিন্তু গভীরে গিয়ে দেখা যাবে, তাদের জীবনে প্রকৃত শান্তি, সুখ বা সম্মান অনুপস্থিত। তাদের অনেকেই সন্তানদের হাতে নিগৃহীত হয়, পারিবারিক অশান্তিতে ভোগে, মানসিক রোগে আক্রান্ত হয়। সমাজে তারা বাহ্যিকভাবে ভদ্রলোক হলেও ভিতরে ভিতরে একাকিত্বে দগ্ধ হয়। তাদের অর্জিত সম্পদ অনেক সময় দুই প্রজন্ম পার না হতেই ভেসে যায়।

এগুলোই হলো এক ধরনের প্রাকৃতিক শাস্তি, ন্যাচারাল পানিশমেন্ট-যা কোনো আদালত দেন না, কিন্তু জীবনের নিজস্ব বিচারব্যবস্থা দিয়ে তা ঘটে যায়। সৃষ্টিকর্তা পৃথিবীতে সবকিছুরই একটা ভারসাম্য রাখেন। যে মানুষ অন্যের হক মেরে খায়, মানুষের অধিকার লঙ্ঘন করে সম্পদ গড়ে তোলে, সে কোনো না কোনোভাবে অপমান, অপদস্থ কিংবা দুর্ভাগ্যের শিকার হয়, এটি ইতিহাস ও বাস্তবতা বারবার প্রমাণ করেছে।

করণীয়-আদর্শের শিকড়কে পুনরুজ্জীবিত করা : নৈতিক অবক্ষয়ের যে ভয়াবহ চিত্র আমাদের সমাজে প্রতিদিন প্রতিফলিত হচ্ছে, তা থেকে মুক্তি পেতে কেবল আইন প্রণয়নই যথেষ্ট নয়। কারণ এ সংকটের শিকড় ব্যক্তি, পরিবার ও সমাজের গভীরে প্রোথিত। প্রয়োজন আদর্শচর্চার পুনর্জাগরণ, যা শুরু করতে হবে ঘরের ভিতর থেকেই।

প্রথম পাঠটি হওয়া উচিত, পরিবারে শিশুর মনে ছোটবেলা থেকেই গেঁথে দিতে হবে- সাফল্য মানে কেবল আর্থিক প্রাচুর্য নয়, বরং আত্মমর্যাদা, মানবিকতা ও সৎ জীবনের সাহসিকতা। প্রাথমিক ও মাধ্যমিক স্তরের শিক্ষাব্যবস্থায় নৈতিক শিক্ষাকে পুনরুদ্ধার করতে হবে, কেবল পাঠ্যবইয়ে নয়, চর্চায়, আচরণে ও অনুশীলনে। বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে পৌঁছে একজন শিক্ষার্থী যেন সমাজ, রাষ্ট্র ও নিজের প্রতি দায়িত্ববোধ উপলব্ধি করতে শেখে। সেখানে তার ভিতর তৈরি করতে হবে আত্মসমালোচনার দক্ষতা, নৈতিক স্থিরতা ও মানবিক চেতনার গভীর ভিত। তাকে বোঝাতে হবে, প্রকৃত জয় তখনই, যখন সে একটি দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যবস্থার ভিতর থেকেও সৎ থাকতে পারে, চাপের মুখেও নিজের বিবেককে বিকিয়ে দেয় না।

আজকের সমাজে টাকার প্রতি এক ধরনের মনস্তাত্ত্বিক আসক্তি তৈরি হয়েছে, যা ক্রমে আর্থিক লোভকে এক ধরনের মানসিক রোগে রূপান্তরিত করছে। এ রোগে আক্রান্ত মানুষমাত্রই আত্মতৃপ্তি থেকে বঞ্চিত থাকে। তাদের অর্জিত অর্থ ও সম্পদ ব্যক্তিজীবনে শান্তি তো আনে না, বরং সম্পর্কের টানাপোড়েন, মানসিক চাপ ও অস্তিত্বের অনিশ্চয়তাই জন্ম দেয়।  তথ্য বলছে, দুর্নীতিগ্রস্ত সমাজে মানুষ কেবল নৈতিকভাবে নয়, মানসিকভাবেও অস্থির থাকে। ভোগের সীমাহীন প্রতিযোগিতা মানুষকে একা করে তোলে, সন্দেহপ্রবণ করে তোলে, আত্মিক শান্তির দরজা বন্ধ করে দেয়। তাই অবৈধ অর্থ বা ক্ষমতার মোহ থেকে বেরিয়ে আসাই স্থায়ী কল্যাণের পথ।

আত্মবিশ্লেষণের সময় এখন : এ মুহূর্তে আমাদের সবচেয়ে বড় প্রয়োজন একটি জাতীয় আত্মবিশ্লেষণ। আমাদের দেখতে হবে, কেন বারবার আদর্শবান তরুণরা ক্ষমতার লোভে আদর্শ বিসর্জন দিচ্ছে? কেন রাষ্ট্রের প্রতিটি স্তরে সৎ মানুষের সংখ্যা কমে আসছে? এ সংকট শুধু ভবিষ্যতের নয়, বরং বর্তমানেরও জরুরি প্রশ্ন। একটি জাতির ভবিষ্যৎ বিপন্ন হয় তখনই, যখন তার তরুণরা আদর্শচ্যুত হয় এবং সেই চেতনার জায়গা দখল করে আত্মকেন্দ্রিকতা, লোভ ও সুবিধাবাদ।  রাষ্ট্র তখনই দুর্বল হয়, যখন সিস্টেম নামক এক অদৃশ্য দানব তার সন্তানদের বিবেক গিলে ফেলে। এখনই সময় ব্যক্তি ও রাষ্ট্রের সম্পর্কটিকে নতুনভাবে সংজ্ঞায়িত করার। সময় এসেছে নৈতিকতার আলোকে মানুষ ও সমাজ গড়ার, যেখানে দায়িত্ব থাকবে, কিন্তু লোভ থাকবে না; প্রতিযোগিতা থাকবে, কিন্তু অন্যায় থাকবে না।

লেখক : শিক্ষাবিদ, লেখক ও গবেষক

এই বিভাগের আরও খবর
এখনো মব জাস্টিস
এখনো মব জাস্টিস
ডাকসু নির্বাচন
ডাকসু নির্বাচন
কোরআনের ইকরা রুমির বেশনো
কোরআনের ইকরা রুমির বেশনো
মুজিব হত্যাকাণ্ড ও জাসদ
মুজিব হত্যাকাণ্ড ও জাসদ
ব্যবসায়ে বিসংবাদ
ব্যবসায়ে বিসংবাদ
মৌলবাদের উত্থান
মৌলবাদের উত্থান
আহলে বাইতের মর্যাদা অপরিসীম
আহলে বাইতের মর্যাদা অপরিসীম
দুধ-গোসলে শুদ্ধতা অর্জন
দুধ-গোসলে শুদ্ধতা অর্জন
থাকা না থাকার কথকতা
থাকা না থাকার কথকতা
জাদু সাফল্য কেড়ে নেয়
জাদু সাফল্য কেড়ে নেয়
রোহিঙ্গা সমস্যা
রোহিঙ্গা সমস্যা
শিক্ষায় সংকট
শিক্ষায় সংকট
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ আগস্ট)

২ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসনের অনন্য উদ্যোগ
চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসনের অনন্য উদ্যোগ

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে বিশ্ব আলোকচিত্র দিবসে ফটোওয়াক ও ফটো আড্ডা
জয়পুরহাটে বিশ্ব আলোকচিত্র দিবসে ফটোওয়াক ও ফটো আড্ডা

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে কাভার্ডভ্যান চাপায় দুলাভাই-শ্যালিকা নিহত
রংপুরে কাভার্ডভ্যান চাপায় দুলাভাই-শ্যালিকা নিহত

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজনৈতিক দূরত্ব বাড়লে সহজ হবে ফ্যাসিস্ট পুনর্বাসন
রাজনৈতিক দূরত্ব বাড়লে সহজ হবে ফ্যাসিস্ট পুনর্বাসন

৩৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

গ্রিসে খালেদা জিয়ার জন্মদিনে দোয়া মাহফিল
গ্রিসে খালেদা জিয়ার জন্মদিনে দোয়া মাহফিল

৩৫ মিনিট আগে | পরবাস

বুড়িচং থানায় ওপেন হাউজ ডে অনুষ্ঠিত
বুড়িচং থানায় ওপেন হাউজ ডে অনুষ্ঠিত

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে পৃথক দুই জায়গায় পানিতে ডুবে চার শিশুর মৃত্যু
বরিশালে পৃথক দুই জায়গায় পানিতে ডুবে চার শিশুর মৃত্যু

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে ভবিষ্যতের উদ্ভাবক বিষয়ক প্রদর্শনী
রূপগঞ্জে ভবিষ্যতের উদ্ভাবক বিষয়ক প্রদর্শনী

৫৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

পাবনার চতরা বিলে গোপন অস্ত্র তৈরির কারখানার সন্ধান, আটক ২
পাবনার চতরা বিলে গোপন অস্ত্র তৈরির কারখানার সন্ধান, আটক ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিনাধান নিয়ে কৃষক প্রশিক্ষণ
কুমিল্লায় বিনাধান নিয়ে কৃষক প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদের ভিত্তিতে নির্বাচনের দাবি জামায়াতের
জুলাই সনদের ভিত্তিতে নির্বাচনের দাবি জামায়াতের

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘নির্বাচনের আগে ব্যাংকিং সেক্টরে সাইবার নিরাপত্তা বড় চ্যালেঞ্জ’
‘নির্বাচনের আগে ব্যাংকিং সেক্টরে সাইবার নিরাপত্তা বড় চ্যালেঞ্জ’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘কিছু নাবালক অবুঝ শিশুরা বলে বেড়াচ্ছে নির্বাচন হবে না’
‘কিছু নাবালক অবুঝ শিশুরা বলে বেড়াচ্ছে নির্বাচন হবে না’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সীতাকুণ্ডে উল্টে যাওয়া তুলাবোঝাই ট্রাক সরাতে ১৩ ঘণ্টার ভোগান্তি
সীতাকুণ্ডে উল্টে যাওয়া তুলাবোঝাই ট্রাক সরাতে ১৩ ঘণ্টার ভোগান্তি

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রূপগঞ্জে জলাবদ্ধতায় পানিবন্দী পরিবারদের মাঝে খাদ্য সামগ্রী বিতরণ
রূপগঞ্জে জলাবদ্ধতায় পানিবন্দী পরিবারদের মাঝে খাদ্য সামগ্রী বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যশোরে স্বর্ণের বার জব্দ, আটক ১
যশোরে স্বর্ণের বার জব্দ, আটক ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্ষমতায় গেলে পাঁচ বছরে অন্তত ২৫ কোটি গাছ লাগানোর পরিকল্পনা: তারেক রহমান
ক্ষমতায় গেলে পাঁচ বছরে অন্তত ২৫ কোটি গাছ লাগানোর পরিকল্পনা: তারেক রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রবাসীদের ভোটার কার্যক্রম দেখতে কানাডা যাচ্ছেন সিইসি
প্রবাসীদের ভোটার কার্যক্রম দেখতে কানাডা যাচ্ছেন সিইসি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে পুকুরে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
চট্টগ্রামে পুকুরে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সুপার কাপের ফাইনালে রোনালদোর আল নাসর, বিদায় বেনজেমার ইত্তিহাদ
সুপার কাপের ফাইনালে রোনালদোর আল নাসর, বিদায় বেনজেমার ইত্তিহাদ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেটাকে শিশুদের জন্য সংবেদনশীল চ্যাটবট সরানোর আহ্বান ব্রাজিলের
মেটাকে শিশুদের জন্য সংবেদনশীল চ্যাটবট সরানোর আহ্বান ব্রাজিলের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে অজ্ঞান পার্টির খপ্পরে পড়ে ব্যবসায়ীর মৃত্যু
রাজধানীতে অজ্ঞান পার্টির খপ্পরে পড়ে ব্যবসায়ীর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৪ দিনের সফরে কানাডা যাচ্ছেন সিইসি
১৪ দিনের সফরে কানাডা যাচ্ছেন সিইসি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএলের ফিক্সিং ইস্যুতে যা বললেন তামিম
বিপিএলের ফিক্সিং ইস্যুতে যা বললেন তামিম

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উন্মুক্ত হচ্ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার, আবেদন করা যাবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত
উন্মুক্ত হচ্ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার, আবেদন করা যাবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ত্বকের পরিচর্যায় উত্তম হারবাল অ্যালোভেরা
ত্বকের পরিচর্যায় উত্তম হারবাল অ্যালোভেরা

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ওয়াশিংটনের বৈঠক যুদ্ধ বন্ধে ‘সত্যিকার গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ’ : জেলেনস্কি
ওয়াশিংটনের বৈঠক যুদ্ধ বন্ধে ‘সত্যিকার গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ’ : জেলেনস্কি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটোরে মেরামতের পর রেল চলাচল স্বাভাবিক
নাটোরে মেরামতের পর রেল চলাচল স্বাভাবিক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াত নেতাদের সঙ্গে আইআরআই প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ
জামায়াত নেতাদের সঙ্গে আইআরআই প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
এনসিপি থেকে বহিষ্কারের পর মাহিনের বিস্ফোরক মন্তব্য
এনসিপি থেকে বহিষ্কারের পর মাহিনের বিস্ফোরক মন্তব্য

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ভারত মার্সিডিজ হলে, পাকিস্তান পাথর বোঝাই ডাম্পার ট্রাক’
‘ভারত মার্সিডিজ হলে, পাকিস্তান পাথর বোঝাই ডাম্পার ট্রাক’

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১,০০০ ফুট উঁচু সুনামির আশঙ্কা বিজ্ঞানীদের
১,০০০ ফুট উঁচু সুনামির আশঙ্কা বিজ্ঞানীদের

১১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

বসুন্ধরায় শাটল গাড়ি
বসুন্ধরায় শাটল গাড়ি

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চীনের যে কাল্পনিক জায়গায় পুরুষ প্রবেশ সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ
চীনের যে কাল্পনিক জায়গায় পুরুষ প্রবেশ সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব মাহিন সরকার বহিষ্কার
এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব মাহিন সরকার বহিষ্কার

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শান্তির জন্য রাশিয়া-ইউক্রেনকে কিছু ভূখণ্ড ছাড় দিতে হবে : মার্কো রুবিও
শান্তির জন্য রাশিয়া-ইউক্রেনকে কিছু ভূখণ্ড ছাড় দিতে হবে : মার্কো রুবিও

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউরোপীয় নেতাদের সঙ্গে আলোচনা থামিয়ে পুতিনকে ফোন ট্রাম্পের
ইউরোপীয় নেতাদের সঙ্গে আলোচনা থামিয়ে পুতিনকে ফোন ট্রাম্পের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের উপর থেকে বাণিজ্য নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করল চীন
ভারতের উপর থেকে বাণিজ্য নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করল চীন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি, বাসার কাজের ছেলের হাতে খুন স্কুলছাত্র
১৫ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি, বাসার কাজের ছেলের হাতে খুন স্কুলছাত্র

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় নির্বাচন পেছানোর সুযোগ নেই : আইন উপদেষ্টা
জাতীয় নির্বাচন পেছানোর সুযোগ নেই : আইন উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরওয়ের রাজকুমারীর ছেলের বিরুদ্ধে চারটি ধর্ষণসহ ৩২টি মামলা
নরওয়ের রাজকুমারীর ছেলের বিরুদ্ধে চারটি ধর্ষণসহ ৩২টি মামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের সাহস আছে কি না দেখা যাবে, কেন বললেন ফিনল্যান্ড প্রেসিডেন্ট
পুতিনের সাহস আছে কি না দেখা যাবে, কেন বললেন ফিনল্যান্ড প্রেসিডেন্ট

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬ হাজারের বেশি বিদেশি শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৬ হাজারের বেশি বিদেশি শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্যাসিস্ট পুনর্বাসনের ষড়যন্ত্র: নেপথ্যে প্রথম আলো?
ফ্যাসিস্ট পুনর্বাসনের ষড়যন্ত্র: নেপথ্যে প্রথম আলো?

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সঙ্গে জেলেনস্কি ও ইউরোপীয় নেতাদের বৈঠকে যা হলো
ট্রাম্পের সঙ্গে জেলেনস্কি ও ইউরোপীয় নেতাদের বৈঠকে যা হলো

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উন্মুক্ত হচ্ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার, আবেদন করা যাবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত
উন্মুক্ত হচ্ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার, আবেদন করা যাবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

জুমার নামাজে না গেলে দুই বছরের দণ্ড, মালয়েশিয়ার রাজ্যে নতুন আইন
জুমার নামাজে না গেলে দুই বছরের দণ্ড, মালয়েশিয়ার রাজ্যে নতুন আইন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াইট হাউসে বৈঠকে যা বললেন ইউরোপীয় নেতারা
হোয়াইট হাউসে বৈঠকে যা বললেন ইউরোপীয় নেতারা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিন ও জেলেনস্কির মধ্যে বৈঠক আয়োজনে কাজ শুরু করেছি : ট্রাম্প
পুতিন ও জেলেনস্কির মধ্যে বৈঠক আয়োজনে কাজ শুরু করেছি : ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দলীয় প্রতীক থাকছে না স্থানীয় সরকার নির্বাচনে, অধ্যাদেশ জারি
দলীয় প্রতীক থাকছে না স্থানীয় সরকার নির্বাচনে, অধ্যাদেশ জারি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাজ ফার্মায় নকল ওষুধ, ৫ লাখ টাকা জরিমানা
লাজ ফার্মায় নকল ওষুধ, ৫ লাখ টাকা জরিমানা

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ আগস্ট)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার সাবেক সামরিক সচিব মিয়াজীর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
হাসিনার সাবেক সামরিক সচিব মিয়াজীর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতি পেয়ে সচিব হলেন আনোয়ার হোসেন
পদোন্নতি পেয়ে সচিব হলেন আনোয়ার হোসেন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার নিয়ে নতুন হুমকি দিলেন কিম জং উন
পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার নিয়ে নতুন হুমকি দিলেন কিম জং উন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্যটকদের জন্য খুলে দেওয়া হবে গলওয়ান উপত্যকা!
পর্যটকদের জন্য খুলে দেওয়া হবে গলওয়ান উপত্যকা!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অতিরিক্ত এসপি হাফিজ আল ফারুক বরখাস্ত
অতিরিক্ত এসপি হাফিজ আল ফারুক বরখাস্ত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন সচিব পেল তিন মন্ত্রণালয়
নতুন সচিব পেল তিন মন্ত্রণালয়

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীর খিলগাঁওয়ে ভবনের ছাদে মিললো শটগান
রাজধানীর খিলগাঁওয়ে ভবনের ছাদে মিললো শটগান

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
৬২ হাজার কোটি টাকার মেগা প্রকল্প
৬২ হাজার কোটি টাকার মেগা প্রকল্প

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ঘ্রাণ ছড়াচ্ছে ইউরোপে
ঘ্রাণ ছড়াচ্ছে ইউরোপে

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্যাসচোরেরা কাজ করছে মিলেমিশে
গ্যাসচোরেরা কাজ করছে মিলেমিশে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশিসহ ৬ সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল
বাংলাদেশিসহ ৬ সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল

প্রথম পৃষ্ঠা

বাস্তবায়নের পথ পাচ্ছে না কমিশন
বাস্তবায়নের পথ পাচ্ছে না কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলোকে এক হতে হবে
ইসলামি দলগুলোকে এক হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদে কিছু ছাড় দেওয়ার চিন্তা করছে বিএনপি
জুলাই সনদে কিছু ছাড় দেওয়ার চিন্তা করছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্টেডিয়াম নির্মাণ প্রকল্পে ব্যয় বৃদ্ধির খবর অসত্য
স্টেডিয়াম নির্মাণ প্রকল্পে ব্যয় বৃদ্ধির খবর অসত্য

নগর জীবন

সিলেট এমসি কলেজ শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দেবে আমেরিকা প্রবাসীরা
সিলেট এমসি কলেজ শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দেবে আমেরিকা প্রবাসীরা

নগর জীবন

জুলাই সনদের তিনটি দফা নিয়ে আপত্তি আছে
জুলাই সনদের তিনটি দফা নিয়ে আপত্তি আছে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী আটক
চট্টগ্রামে শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী আটক

নগর জীবন

চিকিৎসার জন্য ব্যাংকক গেলেন মির্জা আব্বাস
চিকিৎসার জন্য ব্যাংকক গেলেন মির্জা আব্বাস

নগর জীবন

ফার্স্ট-সেকেন্ড ইয়ারের ছেলেরা সচিব-ডিসিদের পাশে বসে তদবিরে ব্যস্ত
ফার্স্ট-সেকেন্ড ইয়ারের ছেলেরা সচিব-ডিসিদের পাশে বসে তদবিরে ব্যস্ত

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত সেনাবাহিনী
সুষ্ঠু নির্বাচনে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত সেনাবাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

যুবকের সাত বছর কারাদণ্ড
যুবকের সাত বছর কারাদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্তর্জাতিক মানের ভোট করতে ৪০ লাখ ইউরো দেবে ইইউ
আন্তর্জাতিক মানের ভোট করতে ৪০ লাখ ইউরো দেবে ইইউ

প্রথম পৃষ্ঠা

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে

রাজনৈতিক দূরত্ব বাড়লে সহজ হবে ফ্যাসিস্ট পুনর্বাসন
রাজনৈতিক দূরত্ব বাড়লে সহজ হবে ফ্যাসিস্ট পুনর্বাসন

প্রথম পৃষ্ঠা

বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশ পেলেন ৪১ হাজার ৬২৭ জন
বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশ পেলেন ৪১ হাজার ৬২৭ জন

নগর জীবন

অভ্যুত্থানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল প্রবাসীদের
অভ্যুত্থানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল প্রবাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্তিপণ না দেওয়ায় শিশু হত্যা
মুক্তিপণ না দেওয়ায় শিশু হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কার না করে নির্বাচন হতে পারে না
সংস্কার না করে নির্বাচন হতে পারে না

নগর জীবন

পাকিস্তানের বাণিজ্যমন্ত্রী ঢাকায় আসছেন কাল
পাকিস্তানের বাণিজ্যমন্ত্রী ঢাকায় আসছেন কাল

নগর জীবন

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনের নিরাপত্তা নিশ্চিতে সাহায্য করবে যুক্তরাষ্ট্র
ইউক্রেনের নিরাপত্তা নিশ্চিতে সাহায্য করবে যুক্তরাষ্ট্র

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ি বাড়ি গিয়ে টাকা ফেরত দিলেন ইউপি সদস্য
বাড়ি বাড়ি গিয়ে টাকা ফেরত দিলেন ইউপি সদস্য

নগর জীবন

শেবাচিমের শাটডাউন কর্মসূচি স্থগিত
শেবাচিমের শাটডাউন কর্মসূচি স্থগিত

নগর জীবন

কেউ কেউ নির্বাচন পেছানোর চেষ্টা করছে
কেউ কেউ নির্বাচন পেছানোর চেষ্টা করছে

নগর জীবন

চীনের বিনিয়োগ বাড়ানোর আহ্বান
চীনের বিনিয়োগ বাড়ানোর আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা