শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০১ জুলাই, ২০২৫

বনপথে ছোটা মায়াহরিণী

আবু তাহের
প্রিন্ট ভার্সন
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী

সামাজিকতা রক্ষার দায়বদ্ধতা থেকে সাবেক সহকর্মী সৈয়দ মুস্তফা মবিনের বাড়ি গিয়েছিলাম গত শতকের কোনো এক আসন্ন সন্ধ্যায়। এটা সেই সময়কার কথা, যখন উত্তরা এলাকায় নতুন নতুন দালানকোঠা নির্মাণের গতি জোরদার হতে শুরু করছিল। ড্রয়িং রুমে বসে গৃহস্বামী মবিন ও তিন ব্যক্তি ‘বাসি ভাত স্বাদুকরণ প্রণালি’ নিয়ে আলোচনায় মগ্ন। আরও একজন সেখানে বসা; তিনি শুনে যাচ্ছেন, কথা বলছেন না। তিনি মাঝেমধ্যে নড়েচড়ে বসছেন আর টাইয়ের গেরো একবার আঁটছেন তো আরেকবার ঢিলে করছেন। সৈয়দ মবিন বলেন, ‘এসো পরিচয় করিয়ে দিই। আরিফুল হচ্ছে আমার জ্যাঠাসের মেয়েজামাই, ফরেন সার্ভিসে আছে।’

‘স্লামালেকুম’ উচ্চারণপূর্বক দাঁড়িয়ে আমার দিকে হাত বাড়িয়ে দেন জামাই আরিফুল। ‘আস্সালামু আলাইকুম’ শব্দটি যে বিকৃত করে তার হাতে হাত মেলানোর জন্য মনের সাড়া পাই না। তবু করমর্দন করি। কেননা ওটা না করলে লাল রঙের টাই আর থ্রিপিস স্যুট পরা ব্যক্তির খালুশ্বশুরের হৃদয়ে চোট লাগবে কি লাগবে না, সে বিষয়ে নিশ্চিত হওয়া যাচ্ছিল না। খালুশ্বশুর বলেন, ‘তিন বছর ইন্দোনেশিয়ায় কাটানোর পর আরিফুল মাস ছয়েক আগে ঢাকায় বদলি হয়ে এসেছেন। সরকারি যে বাসভবনে তাঁকে থাকতে দেওয়া হয়েছে, তা জামাই বাবাজির মতে গরু-ছাগলেরও বাসযোগ্য নয়।’

চার আলোচকের অন্যতম সিদ্দিক পাটোয়ারী বলেন, ‘জামাই যা বলবে সেটাই ষোলো আনা সত্য বলে মেনে নিতে হবে? আমাদের কন্যা তো ট্যারা কিংবা ল্যাংড়া নয়। গরু-ছাগল যে জায়গায় থাকতে পারবে না, সেখানে আপনি আড়াই মাস ধরে সপরিবার বাস করছেন। হাউ?’

‘আঁক্ল! প্লিজ লেট মি এক্সপ্লেন’ বলেন আরিফুল, ‘ইন্দোনেশিয়ায় পাঁচ রুমের বাড়িতে থেকেছিলাম। সেই তুলনায় এখানকার গ্রেভ কন্ডিশন বোঝানোর জন্য ওরকম বলেছিলাম। গরু-ছাগল BPআক্ষরিক অর্থে বলিনি। ছোট্ট ছোট্ট তিন রুমের ফ্ল্যাটে বাস করবার কষ্ট থেকে যা বলেছি সেজন্য আই য়্যাম একসট্রিমলি স্যরি।’ পাটোয়ারী বলেন, ‘ইন্দোনেশিয়ায় পাঁচ কামরার বাড়িতে আপনাকে থাকতে দেওয়া হয়েছিল-বিদেশে আপনার মর্যাদা উঁচু করে রাখার জন্য। স্বদেশেও ওরকম সুবিধার জন্য জেদাজেদি রেসপনসিবল গভর্নমেন্ট অফিসারকে মানায় না।’

আরেক আলোচক আসকার রশিদ বলেন, ‘বাসি ভাত চর্চায় বিঘ্ন ঘটিয়ে গরু-ছাগল নিয়ে মেতে ওঠা কি ঠিক হলো?’ সৈয়দ মবিন বলেন, ‘ঠিক আছে। বাসি ভাতে ফেরা হোক। তুমি কি বলছিলে যেন? ও হ্যাঁ। বলছিলে পিঁয়াজ কুচো ও হলদে-মরিচ একসঙ্গে ভেজে...।’ আসকার রশিদ বলেন, ‘বাসি ভাতের সঙ্গে ওগুলো সরষের তেলে ভাজলে অমৃত তৈরি হয়ে যায়। এবার সেই অমৃত খাও ভাজা ডিম দিয়ে। আহ্ কী মজা!’

‘ওভাবে খাওয়া যায়!’ বিস্ময় প্রকাশ করেন আরিফুল, ‘তাইলে একদিন খেয়ে দেখতে হয়।’ সৈয়দ মবিন বলেন, ‘কখনো ওরকম খাওনি? আশ্চর্য! তোমার বাবা ছিলেন মোটামুটি চলে কিসিমের মোক্তার। তোমরা ছয় ভাইবোন। রোজ সকালে তোমাদের নাশতার জন্য মোরগ-পোলাউ বা হালুয়া-পরোটা জোগাড় করবার সামর্থ্য তো ওই মোক্তারের ছিল না। আমার বাবা ছিলেন ভালো রোজগারি উকিল। আমরা চার ভাইবোন স্কুলজীবনে মাসে অন্ততপক্ষে ছ’দিন বাসিভাত ভাজা খেয়ে সকালের নাশতা সেরেছি।’

‘জামাই আর খালুশ্বশুরের ভাষ্য থেকে একটা আইডিয়া করা যাচ্ছে’ বলেন, আলোচক তাজুল হক। (এতক্ষণ তিনি মিতবাক ছিলেন)। আমি বললাম, সেটা কী। তিনি বলেন, উকিলবাড়ির খাদ্যব্যবস্থাপনা সর্বদাই মোক্তারবাড়ির খাদ্যব্যবস্থাপনার চেয়ে উঁচু না-ও হতে পারে। সমস্যা অবশ্য এটা নয়। সমস্যা হলো, অভিজাত নামক মায়াহরিণী পাকড়ানোর হাস্যকর চেষ্টা। এই প্রক্রিয়ায় মানুষ বনে ঢুকে পড়ে, হরিণীর পেছনে ছুটতে ছুটতে বন্য হয়ে যায়। ধাওয়া করে অবিরাম। তবু বনপথে ছোটা মায়া হরিণীর নাগল পায় না।

২. মবিন আর আরিফুল একই এলাকার বাসিন্দা। তাই মবিন জানেন মোক্তারের পুত্র-কন্যারা ছোটবেলায় এমনকি যৌবনেও কত কষ্টে দিনাতিপাত করেছে। কষ্ট কাটানোর পর সুদিনের ছায়াতলে জায়গা পেয়ে ‘সোনার চামচ মুখে জন্ম আমার’ ভঙ্গি যারা দেয় মবিন তাদের ওপর আগুনবর্ষণে প্রস্তুত। তাই জামাই বাবাজির মুখে ঝামা ঘষে দিয়েছেন তিনি। আস্সালামু আলাইকুম-এর জায়গায় স্লামালেকুম এবং আংকেল-এর জায়গায় আঁক্ল উচ্চারণ শোনার পর আমারও মনে হয়েছে লোকটা সুস্থ নয়।

‘একদা কষ্টে ছিলাম’ স্বীকার করতে যাদের খুবই কষ্ট হয় তারা স্মৃতি ঝাপসা হওয়াজনিত বিকারে আক্রান্ত। এরকম মনে করেন মনোহর আলী। নিজ হাতে নিজকে গড়া এই ব্যবসায়ীকে শ্রদ্ধেয় জীবনসংগ্রামী বলে মানি আমরা, মানে আমি আর তিন বন্ধু সাইফ ইকবাল, সালেহ কবির ও কমরুদ্দিন। রাজধানী থেকে যখন স্বজেলায় যাই, প্রিয় ‘মনর কাগা’র সঙ্গে দেখা করি আমি। আমার কারণে ইকবাল, কবির আর কমরও তাঁর সঙ্গে সময় কাটায়।

একবার শীতসন্ধ্যায় মনর কাগার (মনোহর কাকা) বাড়িতে তাঁরই পরিবেশিত মোগলাই পরোটায় কামড় বসিয়ে মহাচিন্তক সাইফ ইকবাল বলে, নিজেকে অভিজাত বলে জাহির করবার লালসায় গরিবি জীবন স্মৃতি থেকে ছেঁটে ফেলার চেষ্টা করা হয়। কারণ দারিদ্র্যমণ্ডিত হয়ে মহত্ত্ব অর্জনের দিন বাসি হয়ে গেছে। এখন মানুষ কামনা করে দারিদ্র্যমুক্ত বিশ্ব/তাই তারা থাকবে না আর নিঃস্ব। আমি গরিব, গরিবির জন্য আমি গর্বিত- এমন কথা এ যুগে পাগলও বলছে না।

সমর্থনব্যঞ্জক স্মিত হাসি ফুটে ওঠে আমার মুখে। ইকবাল ভাবল টিটকারি দিচ্ছি। বলল, ‘তুমি বোধ হয় বিরক্ত হচ্ছ। ওকে। লেট আস মুভ টু ডিফারেন্ট টপিক।’ তাকে বলি, ‘ভুল বুঝো না প্লিজ।’ গরিবিবিষয়ক একটি ঘটনা মনে হয়ে গিয়েছিল। কবি-ঔপন্যাসিক-নাট্যকার সৈয়দ শামসুল হকের গুলশানের বাড়ি গিয়েছিলাম তাঁকে জন্মদিনের ফুলেল শুভেচ্ছা জানানোর জন্য। সঙ্গে ছিলেন সাহিত্যিক ড. অনু হোসেন (অকালপ্রয়াত) ও আলোকচিত্রী মাসুদ আনন্দ। বহু গুণমুগ্ধ ফুলের তোড়া তুলে দিচ্ছিলেন সৈয়দ হকের হাতে। তিনি আমাদের সাদরে নিয়ে গেলেন ডাইনিং রুমে। দুপুরের খাবার খেতে চেপে ধরলেন। আমরা খাচ্ছি; পাশে বসে তিনি চায়ের পেয়ালায় চুমুক দিচ্ছিলেন। আলাপ জমে উঠল।

অনু হোসেন কথায় কথায় বলেন, ‘হক ভাই, আপনার দৃষ্টিতে সবচেয়ে জঘন্য কী।’ সৈয়দ হক বলেন, “দারিদ্র্য। অথচ দারিদ্র্যকেন্দ্রিক কত রকম ইতিবাচক পদ্য যে বাঙালিরা আওড়ায়। শুনে কাঁদতে ইচ্ছে করে। কাজী নজরুল ইসলামকেই দেখ। তিনি লিখেছেন-‘হে দারিদ্র্য তুমি মোরে করেছ মহান। ...’ আরে ভাই দারিদ্র্য এক কুৎসিত ব্যাপার। যা কুৎসিত তা মানুষকে মহান বানায় কীভাবে! কুৎসিতকে বুকে জড়িয়ে ধরামাত্রই তো আত্মা কলুষিত হতে থাকবে। স্বেচ্ছায় আত্মাকে কলুষিতকরণ মহত্ত্বের পরিচায়ক নয়।”

‘ঠিক আছে। তাহলে গরিবি নাড়াচাড়ার প্রোগ্রামই চলতে থাকুক’ সহাস্যে বলে ইকবাল। পরক্ষণেই মনোহর আলী বলে উঠলেন, ‘আসুন স্যার আসুন।’ আড্ডাস্থলে প্রবেশ করলেন স্থানীয় হাই স্কুলের প্রধান শিক্ষক বিমল মজুমদার। তাঁর আরেক পরিচয় তিনি ওস্তাদ আয়াত আলী খানের শিষ্য, ওস্তাদের কাছে তবলা বাজানোর তালিম নিয়েছেন। বিমলদা শুনেছেন, বাড়ি এসেছি। কাল সকালে ফিরে যাব। তাই আজ সন্ধ্যার মধ্যেই সাক্ষাতের কাজটা সারতে এসেছেন। তাঁর গলায় মাফলার; খুক খুক কাশছিলেন। জানালেন পাঁচ দিন ধরে শুকনো কাশিতে ভুগছেন।

ডাক্তারকে কল দিতে উদ্যত হলেন মনোহর, ‘মাঘের শীত চলছে স্যার। এ সময় কোনো অসুস্থতাকেই অবহেলা করা ঠিক না। আমি ডাক্তার সোহরাবকে আসতে বলি।’ বিমলদা বলেন, ‘ডাক্তার ফাক্তার ডেকে এনে পয়সা পানিতে ফেলো না। একটা টোটকা ফর্মুলা পেয়েছি। আজ রাত থেকে ওটাই কাজে লাগাব। শুকনো কাশি গলায় পরবে ফাঁসি।’

মনোহর লেগেই রইলেন, ‘স্যার প্লিজ স্যার। একটু ডাক্তার দেখান।’ বিমল মজুমদার বলেন, ‘এত সিরিয়াস হচ্ছ কেন? ডাক্তার কী ম্যাজিক জানে! তাইলে ডাক্তাররা কী করে তোমারে বলি।’ বিমলদা বললেন। শুনে মজা পাই আমরা। তিনি কী বলেছিলেন-তা এই লেখার একেবারে শেষদিকে নিবেদন করব।

৩. মাত্র অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত পড়ালেখা করেছেন মনোহর আলী। কিন্তু বিভিন্ন বিষয়ে তাঁর পর্যবেক্ষণ দারুণ। স্বশিক্ষিত তিনি। তাঁর মন্তব্যে মুগ্ধকর দিকটি মনে করিয়ে দেয় রবিঠাকুরকে, যিনি বলে গেছেন, ‘উচ্চশিক্ষিত মানেই স্বশিক্ষিত।’ মনোহর তাঁর জিরো থেকে হিরো হওয়া কাহিনি বর্ণনার সময় বলেন, সমাজগতি ছন্দময় না হওয়ার পেছনে যেসব কারণ ক্রিয়াশীল তার অন্যতম হচ্ছে বহুজনের অন্ন নিয়ন্ত্রকরা ওপরে ওপরে তালেবর হলেও ভিতরে ভিতরে ভীষণ কাঙাল।

তিনি জানান, ছ’বছর বয়সকালে তাঁর বাবা নিরুদ্দেশ হন। পাঁচ বছর পর জানা গেল, বাবা সুন্দরবন এলাকায় কাঠগুদামের শ্রমিক হয়েছেন এবং ওখানে আরেক সংসার করছেন। মনোহরের দুই বছরের বড় একটি বোন আর দুই বছরের ছোট আরেক ভাই মোট তিন সন্তানকে নিয়ে অকূলসাগরে ভাসতে লাগলেন মা। গ্রামের পেশকারবাড়ির কদম হাজি তাঁর ধানভানার মিন্তি পদে চাকরি দিলেন মাকে। লোকটার ব্যবহার কর্কশ, অন্তরটা তুলোর মতো নরম। অসহায় মা দুশ্চিন্তায় কাঁদছেন দেখলে কদম হাজি বলতেন, খবরদার কাঁদবি না। যুদ্ধ করতাছিস। যুদ্ধ কর। যুদ্ধের মধ্যে কান্দনের সিস্টেম নাই।

দুই বছরের মধ্যে মা ওই বাড়ির প্রধান পরিচারিকায় উন্নীত হলে তাঁকে ‘পোলাপানরে লইয়া আংগো এইখানে চইলা আয়’ নির্দেশ দেন কদম হাজি। তিনি মনোহরকে স্কুলে ভর্তি করে দেন। অষ্টম শ্রেণির ফাইনাল পরীক্ষার আগে ঘোষণা দেন- ‘মনইররা ফার্স্ট না হইলে হিজার ঠ্যাং ভাঙ্গি ফালামু।’ ফার্স্ট নয়, সেকেন্ডও নয় মনোহর হয়েছিলেন সপ্তম। ভয়ার্ত মনোহর পেশকারবাড়ি থেকে হাওয়া হয়ে গেলেন।

চট্টগ্রাম নগরীতে কুলি হলেন। রেস্তোরাঁর বেয়ারা হলেন। ডিপার্টমেন্ট স্টোরের সেলসম্যান ছিলেন চার বছর। স্টোরের মালিক কিছু পুঁজি দিয়ে ব্যবসায় নামিয়ে দেন মনোহরকে। নানারকম ব্যবসায় হাত পাকানোর পর তাঁর ভাষায় দুই পইসা হাতে আসায় আত্মবিশ্বাসী হয়ে পেশকারবাড়িতে ফিরলেন। তত দিনে কদম হাজি পরলোকে। কদমের লাখপতি ছোট ভাই রহম আলী তাঁর মেয়েকে ছেলের বউ বানানোর জন্য মনোহরের মাকে প্রস্তাব দেন। অথচ এই লোকটাই ‘ফকিন্নি আর ফকিন্নির বাচ্চাগুলানরে লাথি মাইরা’ বের করে দেওয়ার জন্য বড় ভাইয়ের সঙ্গে ঘ্যানর ঘ্যানর করেছেন এত দিন।

রহমের মেয়েকে বিয়ে করলে ‘জাতে’ উঠতে পারতেন মনোহর। তবু করলেন না। কেন করলেন না? গ্রামে গুঞ্জন ওঠে, ধানবাঁধনির পোলা হইয়া মনিবগোষ্ঠীর মাইয়ারে বিয়াকরনের সাহস হয় নাই। মনোহর আলী বলেন, ‘আমি তো কাঙাল। রহম আলী কাঙালেরও কাঙাল। এমন লোকের মেয়েরে স্ত্রীর মর্যাদা দিলে কাঙাল হিসেবে কি আমার ইজ্জত থাকে!’

সর্বাত্মক অজ্ঞতা : হাইস্কুলের প্রধান শিক্ষক বিমল মজুমদার টোটকা ওষুধ দ্বারা কফমুক্ত হওয়ার সংকল্প ঘোষণার সময় ডাক্তারদের সম্পর্কে বলেন, ‘চিকিৎসকরা এমন এক ধরনের মানুষ, যারা এমন সব ওষুধের নির্দেশ দেন যেগুলো সম্পর্কে তারা খুব অল্পই জানেন। আর এমন সব রোগ ভালো হওয়ার ওষুধ দেন, যে রোগ সম্পর্কে আরও কম জানেন এবং এমন লোকদের ওষুধ দেন, যাদের সম্বন্ধে তারা একেবারে কিছুই জানেন না।’ আমরা সমস্বরে বলে উঠি-‘চমৎকার কয়েছেন বিমলদা।’ তিনি বলেন, ‘আমার কথা না রে। এসব কয়ে গেছেন মহামতি ভলতেয়ার।’

লেখক : সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
জাদু সাফল্য কেড়ে নেয়
জাদু সাফল্য কেড়ে নেয়
রোহিঙ্গা সমস্যা
রোহিঙ্গা সমস্যা
শিক্ষায় সংকট
শিক্ষায় সংকট
স্বাস্থ্য খাতে পরনির্ভরতা
স্বাস্থ্য খাতে পরনির্ভরতা
ফিঙ্গারপ্রিন্টের জনক একজন বাঙালি
ফিঙ্গারপ্রিন্টের জনক একজন বাঙালি
সরকারের একটি সঠিক সিদ্ধান্ত
সরকারের একটি সঠিক সিদ্ধান্ত
পিটার হাস থেকে নীলার হাঁস
পিটার হাস থেকে নীলার হাঁস
হজরত আলী (রা.)-এর হত্যাকাণ্ড
হজরত আলী (রা.)-এর হত্যাকাণ্ড
চাকরির বাজার
চাকরির বাজার
ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক
ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক
তওবার গুরুত্ব
তওবার গুরুত্ব
তারেক রহমান : দীর্ঘ সংগ্রামের অপ্রতিরোধ্য আলোকবর্তিকা
তারেক রহমান : দীর্ঘ সংগ্রামের অপ্রতিরোধ্য আলোকবর্তিকা
সর্বশেষ খবর
‘জেলেদের দাদন নির্ভর না হয়ে সঞ্চয়প্রবণ হতে হবে’
‘জেলেদের দাদন নির্ভর না হয়ে সঞ্চয়প্রবণ হতে হবে’

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

করিডোর ইস্যুতে আর্মেনিয়া যাচ্ছেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
করিডোর ইস্যুতে আর্মেনিয়া যাচ্ছেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে দেড় কোটি টাকার ইয়াবাসহ কারবারি গ্রেপ্তার
টেকনাফে দেড় কোটি টাকার ইয়াবাসহ কারবারি গ্রেপ্তার

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বিপুল পরিমাণে অবৈধ ভারতীয় পণ্য জব্দ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বিপুল পরিমাণে অবৈধ ভারতীয় পণ্য জব্দ

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেনকে ভর্ৎসনা হাঙ্গেরির
ইউক্রেনকে ভর্ৎসনা হাঙ্গেরির

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এজাহারভুক্ত সব পুলিশ কর্মকর্তাকে সাময়িক বরখাস্ত করতে লিগ্যাল নোটিশ
এজাহারভুক্ত সব পুলিশ কর্মকর্তাকে সাময়িক বরখাস্ত করতে লিগ্যাল নোটিশ

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ঝাড়ফুঁকে কাজ না করায় হাসপাতালে নেওয়ার দেরি, সাপে কাটা রোগীর মৃত্যু
ঝাড়ফুঁকে কাজ না করায় হাসপাতালে নেওয়ার দেরি, সাপে কাটা রোগীর মৃত্যু

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দুর্ভোগ কমাতে প্রশাসনের নৌকা প্রদান
দুর্ভোগ কমাতে প্রশাসনের নৌকা প্রদান

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশের বিভিন্ন এলাকায় এখনো মব জাস্টিস চলছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
দেশের বিভিন্ন এলাকায় এখনো মব জাস্টিস চলছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৩৮০
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৩৮০

৫৭ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

তিন দাবিতে জবির প্রশাসনিক ভবনের সামনে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
তিন দাবিতে জবির প্রশাসনিক ভবনের সামনে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বঙ্গোপসাগরে ধরা পড়ল বিরল প্রজাতির ‘পাফারফিশ’
বঙ্গোপসাগরে ধরা পড়ল বিরল প্রজাতির ‘পাফারফিশ’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে মৎস্য সপ্তাহ উপলক্ষে র‌্যালি ও আলোচনা সভা
কুড়িগ্রামে মৎস্য সপ্তাহ উপলক্ষে র‌্যালি ও আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় যুদ্ধবিরতি নিয়ে নতুন প্রস্তাব পেয়েছে হামাস: ফিলিস্তিনি কর্মকর্তা
গাজায় যুদ্ধবিরতি নিয়ে নতুন প্রস্তাব পেয়েছে হামাস: ফিলিস্তিনি কর্মকর্তা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দ্য হান্ড্রেডে ইংলিশ পেসারের দুর্দান্ত হ্যাটট্রিক
দ্য হান্ড্রেডে ইংলিশ পেসারের দুর্দান্ত হ্যাটট্রিক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের কড়া সমালোচনা করলেন ট্রাম্পের বাণিজ্য উপদেষ্টা
ভারতের কড়া সমালোচনা করলেন ট্রাম্পের বাণিজ্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে জাহাজ থেকে পা পিছলে নিখোঁজ ১
চট্টগ্রামে জাহাজ থেকে পা পিছলে নিখোঁজ ১

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নড়াইলে সড়ক দুর্ঘটনায় নারী নিহত
নড়াইলে সড়ক দুর্ঘটনায় নারী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আড়াইহাজারে সড়কে ৪ জন নিহতের ঘটনায় ট্রাকচালক গ্রেপ্তার
আড়াইহাজারে সড়কে ৪ জন নিহতের ঘটনায় ট্রাকচালক গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে চালককে ছুরিকাঘাতে অটোরিকশা ছিনতাই, গ্রেফতার ৩
চট্টগ্রামে চালককে ছুরিকাঘাতে অটোরিকশা ছিনতাই, গ্রেফতার ৩

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কলাপাড়ায় জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ উদযাপন
কলাপাড়ায় জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশির ব্যক্তিগত সহকারী গ্রেফতার
সাবেক বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশির ব্যক্তিগত সহকারী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নারায়ণগঞ্জে নানা আয়োজনে জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ উদযাপিত
নারায়ণগঞ্জে নানা আয়োজনে জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ উদযাপিত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তান নাম প্রত্যাহার করায় এশিয়া কাপ হকিতে বাংলাদেশ
পাকিস্তান নাম প্রত্যাহার করায় এশিয়া কাপ হকিতে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ময়লার স্তুপ থেকে বন্দুক উদ্ধার
সিলেটে ময়লার স্তুপ থেকে বন্দুক উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

এশিয়ায় আঞ্চলিক উত্তেজনা ‘বাড়ানোয়’ জার্মানিকে দায়ী করেছে চীন
এশিয়ায় আঞ্চলিক উত্তেজনা ‘বাড়ানোয়’ জার্মানিকে দায়ী করেছে চীন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে গৃহবধূ হত্যা মামলায় কথিত স্বামীর যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
নারায়ণগঞ্জে গৃহবধূ হত্যা মামলায় কথিত স্বামীর যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে কমতে শুরু করেছে পদ্মার পানি
চাঁপাইনবাবগঞ্জে কমতে শুরু করেছে পদ্মার পানি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ভারি বৃষ্টির সম্ভাবনা
সিলেটে ভারি বৃষ্টির সম্ভাবনা

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সর্বাধিক পঠিত
২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট
২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ডিবিপ্রধান হারুনসহ পুলিশের ১৮ কর্মকর্তা বরখাস্ত
সাবেক ডিবিপ্রধান হারুনসহ পুলিশের ১৮ কর্মকর্তা বরখাস্ত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিকিৎসকদের নিয়ে বক্তব্য : দুঃখ প্রকাশ করলেন আসিফ নজরুল
চিকিৎসকদের নিয়ে বক্তব্য : দুঃখ প্রকাশ করলেন আসিফ নজরুল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে আলাস্কা থেকে রাশিয়ায় নেওয়া হলো পুতিনের ‘মল’!
যে কারণে আলাস্কা থেকে রাশিয়ায় নেওয়া হলো পুতিনের ‘মল’!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে না’ বলার দুঃসাহস কে দিয়েছেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীকে?
‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে না’ বলার দুঃসাহস কে দিয়েছেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীকে?

৬ ঘণ্টা আগে | টক শো

সাবেক এমপি অপু গ্রেফতার
সাবেক এমপি অপু গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিলেটের নতুন ডিসি আলোচিত ম্যাজিস্ট্রেট সারোয়ার আলম
সিলেটের নতুন ডিসি আলোচিত ম্যাজিস্ট্রেট সারোয়ার আলম

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে যেসব বিষয়ে ছাড় দিতে হবে, জানালেন ট্রাম্প
যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে যেসব বিষয়ে ছাড় দিতে হবে, জানালেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাতাল মেট্রোরেলের খরচ বেড়ে ৫৯ হাজার ৫৪৫ কোটি টাকা
পাতাল মেট্রোরেলের খরচ বেড়ে ৫৯ হাজার ৫৪৫ কোটি টাকা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনকে শক্তিশালী নিরাপত্তা নিশ্চয়তায় রাজি পুতিন: ট্রাম্পের দূত
ইউক্রেনকে শক্তিশালী নিরাপত্তা নিশ্চয়তায় রাজি পুতিন: ট্রাম্পের দূত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাথর লুটে নেপথ্যে যারা
পাথর লুটে নেপথ্যে যারা

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

গাজা যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে বিক্ষোভে উত্তাল ইসরায়েল
গাজা যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে বিক্ষোভে উত্তাল ইসরায়েল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে তেল আবিবে ৫ লাখের বেশি মানুষ সমবেত
গাজায় যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে তেল আবিবে ৫ লাখের বেশি মানুষ সমবেত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হুথির হামলায় অচল ইসরায়েলি বিমানবন্দর
হুথির হামলায় অচল ইসরায়েলি বিমানবন্দর

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে কৃত্রিম বৃষ্টিপাতের উদ্যোগ, রিয়াদসহ ৬ অঞ্চলে পরীক্ষা শুরু
সৌদি আরবে কৃত্রিম বৃষ্টিপাতের উদ্যোগ, রিয়াদসহ ৬ অঞ্চলে পরীক্ষা শুরু

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের অভিশাপে মৃত্যুপুরী তানজানিয়ার গ্রাম
স্বর্ণের অভিশাপে মৃত্যুপুরী তানজানিয়ার গ্রাম

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কামড় দেওয়া আপেল লোগোর পেছনের রহস্য উন্মোচন
কামড় দেওয়া আপেল লোগোর পেছনের রহস্য উন্মোচন

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ডায়াবেটিক রোগীদের যে ফলগুলো এড়িয়ে চলা উচিত
ডায়াবেটিক রোগীদের যে ফলগুলো এড়িয়ে চলা উচিত

১৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

যুদ্ধ শেষ করার উপায় নিয়ে বক্তব্যে বড় পরিবর্তন আনলেন ট্রাম্প
যুদ্ধ শেষ করার উপায় নিয়ে বক্তব্যে বড় পরিবর্তন আনলেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক আইজিপি জাবেদ পাটোয়ারীসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
সাবেক আইজিপি জাবেদ পাটোয়ারীসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার নাসা গ্রুপকে সহায়তার সিদ্ধান্ত সরকারের
এবার নাসা গ্রুপকে সহায়তার সিদ্ধান্ত সরকারের

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কারাগারে কৃষকদলের সাধারণ সম্পাদক শহিদুল
কারাগারে কৃষকদলের সাধারণ সম্পাদক শহিদুল

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ষষ্ঠ গণবিজ্ঞপ্তি: সুপারিশ পাচ্ছেন ৪১ হাজারের বেশি প্রার্থী
ষষ্ঠ গণবিজ্ঞপ্তি: সুপারিশ পাচ্ছেন ৪১ হাজারের বেশি প্রার্থী

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিএমপি কমিশনারের দেখামাত্র গুলির বার্তা ফাঁস: কনস্টেবল গ্রেপ্তার
সিএমপি কমিশনারের দেখামাত্র গুলির বার্তা ফাঁস: কনস্টেবল গ্রেপ্তার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যশোরে ভাবিকে ধর্ষণের চেষ্টা, দেবর গ্রেফতার
যশোরে ভাবিকে ধর্ষণের চেষ্টা, দেবর গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমরা ভারত-পাকিস্তান পরিস্থিতির উপর ‘প্রতিদিন’ নজর রাখছি: মার্কো রুবিও
আমরা ভারত-পাকিস্তান পরিস্থিতির উপর ‘প্রতিদিন’ নজর রাখছি: মার্কো রুবিও

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাখালীর ফিলিং স্টেশনের আগুন নিয়ন্ত্রণে
মহাখালীর ফিলিং স্টেশনের আগুন নিয়ন্ত্রণে

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যেকোনো শত্রুকে গুঁড়িয়ে দিতে প্রস্তুত ইরান: আইআরজিসি
যেকোনো শত্রুকে গুঁড়িয়ে দিতে প্রস্তুত ইরান: আইআরজিসি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রশাসন থেকে আওয়ামী ক্যাডারদের অপসারণ করতে হবে : রিজভী
প্রশাসন থেকে আওয়ামী ক্যাডারদের অপসারণ করতে হবে : রিজভী

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ আগস্ট)

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পিটার হাস থেকে নীলার হাঁস
পিটার হাস থেকে নীলার হাঁস

সম্পাদকীয়

আগেই নীরবে রাষ্ট্রপতির ছবি সরিয়েছে মিশনগুলো
আগেই নীরবে রাষ্ট্রপতির ছবি সরিয়েছে মিশনগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

বিআরটি নিয়ে বেকায়দায় সরকার
বিআরটি নিয়ে বেকায়দায় সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

পুতিনের প্রস্তাবে ‘সায়’ ট্রাম্পের
পুতিনের প্রস্তাবে ‘সায়’ ট্রাম্পের

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন অভিনয় ছেড়েছিলেন তারা...
কেন অভিনয় ছেড়েছিলেন তারা...

শোবিজ

ধ্বংসের পথে পাঁচ শতাধিক শিল্প কারখানা
ধ্বংসের পথে পাঁচ শতাধিক শিল্প কারখানা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিরছেন পর্যটক সাদাপাথরে
ফিরছেন পর্যটক সাদাপাথরে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাঠে বিএনপির পাঁচজন সক্রিয় জামায়াত প্রার্থীও
মাঠে বিএনপির পাঁচজন সক্রিয় জামায়াত প্রার্থীও

নগর জীবন

জমে উঠেছে মনোনয়ন দৌড় সরব সম্ভাব্য প্রার্থীরা
জমে উঠেছে মনোনয়ন দৌড় সরব সম্ভাব্য প্রার্থীরা

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

ছেলের হাতে ছিল পতাকা তারপরও মারল কেন?
ছেলের হাতে ছিল পতাকা তারপরও মারল কেন?

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের আশার প্রদীপ সশস্ত্র বাহিনী
বাংলাদেশের আশার প্রদীপ সশস্ত্র বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ নিয়ে অসন্তোষ-হতাশা
জুলাই সনদ নিয়ে অসন্তোষ-হতাশা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিঙ্গারপ্রিন্টের জনক একজন বাঙালি
ফিঙ্গারপ্রিন্টের জনক একজন বাঙালি

সম্পাদকীয়

নতুন সংবিধান গণপরিষদে অনড় এনসিপি
নতুন সংবিধান গণপরিষদে অনড় এনসিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

সেই রিকশাচালকের জামিন, ওসির কাছে ব্যাখ্যা তলব
সেই রিকশাচালকের জামিন, ওসির কাছে ব্যাখ্যা তলব

প্রথম পৃষ্ঠা

খেলাধুলায় যুক্ত থাকলে যুবসমাজ বিপথগামী হবে না
খেলাধুলায় যুক্ত থাকলে যুবসমাজ বিপথগামী হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় সুষ্ঠু নির্বাচন দরকার : তারেক রহমান
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় সুষ্ঠু নির্বাচন দরকার : তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

যেমন পুরুষ পছন্দ পূজার
যেমন পুরুষ পছন্দ পূজার

শোবিজ

২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট
২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট

পেছনের পৃষ্ঠা

হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার মাই টিভির চেয়ারম্যান
হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার মাই টিভির চেয়ারম্যান

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে পৃথক বাণিজ্যিক আদালত প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব
দেশে পৃথক বাণিজ্যিক আদালত প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা
ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

পাথর লুটে নেপথ্যে যারা
পাথর লুটে নেপথ্যে যারা

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমির সতর্কতায় মাইকিং
কুমির সতর্কতায় মাইকিং

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ পুলিশের বিরুদ্ধে মামলা করার নির্দেশ
পাঁচ পুলিশের বিরুদ্ধে মামলা করার নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে সাক্ষাৎ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিহতের পরিবারপ্রতি ৭ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দাবি
নিহতের পরিবারপ্রতি ৭ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটার অধিকার যাত্রায় রাহুল
ভোটার অধিকার যাত্রায় রাহুল

প্রথম পৃষ্ঠা