শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০১ জুলাই, ২০২৫

বনপথে ছোটা মায়াহরিণী

আবু তাহের
প্রিন্ট ভার্সন
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী

সামাজিকতা রক্ষার দায়বদ্ধতা থেকে সাবেক সহকর্মী সৈয়দ মুস্তফা মবিনের বাড়ি গিয়েছিলাম গত শতকের কোনো এক আসন্ন সন্ধ্যায়। এটা সেই সময়কার কথা, যখন উত্তরা এলাকায় নতুন নতুন দালানকোঠা নির্মাণের গতি জোরদার হতে শুরু করছিল। ড্রয়িং রুমে বসে গৃহস্বামী মবিন ও তিন ব্যক্তি ‘বাসি ভাত স্বাদুকরণ প্রণালি’ নিয়ে আলোচনায় মগ্ন। আরও একজন সেখানে বসা; তিনি শুনে যাচ্ছেন, কথা বলছেন না। তিনি মাঝেমধ্যে নড়েচড়ে বসছেন আর টাইয়ের গেরো একবার আঁটছেন তো আরেকবার ঢিলে করছেন। সৈয়দ মবিন বলেন, ‘এসো পরিচয় করিয়ে দিই। আরিফুল হচ্ছে আমার জ্যাঠাসের মেয়েজামাই, ফরেন সার্ভিসে আছে।’

‘স্লামালেকুম’ উচ্চারণপূর্বক দাঁড়িয়ে আমার দিকে হাত বাড়িয়ে দেন জামাই আরিফুল। ‘আস্সালামু আলাইকুম’ শব্দটি যে বিকৃত করে তার হাতে হাত মেলানোর জন্য মনের সাড়া পাই না। তবু করমর্দন করি। কেননা ওটা না করলে লাল রঙের টাই আর থ্রিপিস স্যুট পরা ব্যক্তির খালুশ্বশুরের হৃদয়ে চোট লাগবে কি লাগবে না, সে বিষয়ে নিশ্চিত হওয়া যাচ্ছিল না। খালুশ্বশুর বলেন, ‘তিন বছর ইন্দোনেশিয়ায় কাটানোর পর আরিফুল মাস ছয়েক আগে ঢাকায় বদলি হয়ে এসেছেন। সরকারি যে বাসভবনে তাঁকে থাকতে দেওয়া হয়েছে, তা জামাই বাবাজির মতে গরু-ছাগলেরও বাসযোগ্য নয়।’

চার আলোচকের অন্যতম সিদ্দিক পাটোয়ারী বলেন, ‘জামাই যা বলবে সেটাই ষোলো আনা সত্য বলে মেনে নিতে হবে? আমাদের কন্যা তো ট্যারা কিংবা ল্যাংড়া নয়। গরু-ছাগল যে জায়গায় থাকতে পারবে না, সেখানে আপনি আড়াই মাস ধরে সপরিবার বাস করছেন। হাউ?’

‘আঁক্ল! প্লিজ লেট মি এক্সপ্লেন’ বলেন আরিফুল, ‘ইন্দোনেশিয়ায় পাঁচ রুমের বাড়িতে থেকেছিলাম। সেই তুলনায় এখানকার গ্রেভ কন্ডিশন বোঝানোর জন্য ওরকম বলেছিলাম। গরু-ছাগল BPআক্ষরিক অর্থে বলিনি। ছোট্ট ছোট্ট তিন রুমের ফ্ল্যাটে বাস করবার কষ্ট থেকে যা বলেছি সেজন্য আই য়্যাম একসট্রিমলি স্যরি।’ পাটোয়ারী বলেন, ‘ইন্দোনেশিয়ায় পাঁচ কামরার বাড়িতে আপনাকে থাকতে দেওয়া হয়েছিল-বিদেশে আপনার মর্যাদা উঁচু করে রাখার জন্য। স্বদেশেও ওরকম সুবিধার জন্য জেদাজেদি রেসপনসিবল গভর্নমেন্ট অফিসারকে মানায় না।’

আরেক আলোচক আসকার রশিদ বলেন, ‘বাসি ভাত চর্চায় বিঘ্ন ঘটিয়ে গরু-ছাগল নিয়ে মেতে ওঠা কি ঠিক হলো?’ সৈয়দ মবিন বলেন, ‘ঠিক আছে। বাসি ভাতে ফেরা হোক। তুমি কি বলছিলে যেন? ও হ্যাঁ। বলছিলে পিঁয়াজ কুচো ও হলদে-মরিচ একসঙ্গে ভেজে...।’ আসকার রশিদ বলেন, ‘বাসি ভাতের সঙ্গে ওগুলো সরষের তেলে ভাজলে অমৃত তৈরি হয়ে যায়। এবার সেই অমৃত খাও ভাজা ডিম দিয়ে। আহ্ কী মজা!’

‘ওভাবে খাওয়া যায়!’ বিস্ময় প্রকাশ করেন আরিফুল, ‘তাইলে একদিন খেয়ে দেখতে হয়।’ সৈয়দ মবিন বলেন, ‘কখনো ওরকম খাওনি? আশ্চর্য! তোমার বাবা ছিলেন মোটামুটি চলে কিসিমের মোক্তার। তোমরা ছয় ভাইবোন। রোজ সকালে তোমাদের নাশতার জন্য মোরগ-পোলাউ বা হালুয়া-পরোটা জোগাড় করবার সামর্থ্য তো ওই মোক্তারের ছিল না। আমার বাবা ছিলেন ভালো রোজগারি উকিল। আমরা চার ভাইবোন স্কুলজীবনে মাসে অন্ততপক্ষে ছ’দিন বাসিভাত ভাজা খেয়ে সকালের নাশতা সেরেছি।’

‘জামাই আর খালুশ্বশুরের ভাষ্য থেকে একটা আইডিয়া করা যাচ্ছে’ বলেন, আলোচক তাজুল হক। (এতক্ষণ তিনি মিতবাক ছিলেন)। আমি বললাম, সেটা কী। তিনি বলেন, উকিলবাড়ির খাদ্যব্যবস্থাপনা সর্বদাই মোক্তারবাড়ির খাদ্যব্যবস্থাপনার চেয়ে উঁচু না-ও হতে পারে। সমস্যা অবশ্য এটা নয়। সমস্যা হলো, অভিজাত নামক মায়াহরিণী পাকড়ানোর হাস্যকর চেষ্টা। এই প্রক্রিয়ায় মানুষ বনে ঢুকে পড়ে, হরিণীর পেছনে ছুটতে ছুটতে বন্য হয়ে যায়। ধাওয়া করে অবিরাম। তবু বনপথে ছোটা মায়া হরিণীর নাগল পায় না।

২. মবিন আর আরিফুল একই এলাকার বাসিন্দা। তাই মবিন জানেন মোক্তারের পুত্র-কন্যারা ছোটবেলায় এমনকি যৌবনেও কত কষ্টে দিনাতিপাত করেছে। কষ্ট কাটানোর পর সুদিনের ছায়াতলে জায়গা পেয়ে ‘সোনার চামচ মুখে জন্ম আমার’ ভঙ্গি যারা দেয় মবিন তাদের ওপর আগুনবর্ষণে প্রস্তুত। তাই জামাই বাবাজির মুখে ঝামা ঘষে দিয়েছেন তিনি। আস্সালামু আলাইকুম-এর জায়গায় স্লামালেকুম এবং আংকেল-এর জায়গায় আঁক্ল উচ্চারণ শোনার পর আমারও মনে হয়েছে লোকটা সুস্থ নয়।

‘একদা কষ্টে ছিলাম’ স্বীকার করতে যাদের খুবই কষ্ট হয় তারা স্মৃতি ঝাপসা হওয়াজনিত বিকারে আক্রান্ত। এরকম মনে করেন মনোহর আলী। নিজ হাতে নিজকে গড়া এই ব্যবসায়ীকে শ্রদ্ধেয় জীবনসংগ্রামী বলে মানি আমরা, মানে আমি আর তিন বন্ধু সাইফ ইকবাল, সালেহ কবির ও কমরুদ্দিন। রাজধানী থেকে যখন স্বজেলায় যাই, প্রিয় ‘মনর কাগা’র সঙ্গে দেখা করি আমি। আমার কারণে ইকবাল, কবির আর কমরও তাঁর সঙ্গে সময় কাটায়।

একবার শীতসন্ধ্যায় মনর কাগার (মনোহর কাকা) বাড়িতে তাঁরই পরিবেশিত মোগলাই পরোটায় কামড় বসিয়ে মহাচিন্তক সাইফ ইকবাল বলে, নিজেকে অভিজাত বলে জাহির করবার লালসায় গরিবি জীবন স্মৃতি থেকে ছেঁটে ফেলার চেষ্টা করা হয়। কারণ দারিদ্র্যমণ্ডিত হয়ে মহত্ত্ব অর্জনের দিন বাসি হয়ে গেছে। এখন মানুষ কামনা করে দারিদ্র্যমুক্ত বিশ্ব/তাই তারা থাকবে না আর নিঃস্ব। আমি গরিব, গরিবির জন্য আমি গর্বিত- এমন কথা এ যুগে পাগলও বলছে না।

সমর্থনব্যঞ্জক স্মিত হাসি ফুটে ওঠে আমার মুখে। ইকবাল ভাবল টিটকারি দিচ্ছি। বলল, ‘তুমি বোধ হয় বিরক্ত হচ্ছ। ওকে। লেট আস মুভ টু ডিফারেন্ট টপিক।’ তাকে বলি, ‘ভুল বুঝো না প্লিজ।’ গরিবিবিষয়ক একটি ঘটনা মনে হয়ে গিয়েছিল। কবি-ঔপন্যাসিক-নাট্যকার সৈয়দ শামসুল হকের গুলশানের বাড়ি গিয়েছিলাম তাঁকে জন্মদিনের ফুলেল শুভেচ্ছা জানানোর জন্য। সঙ্গে ছিলেন সাহিত্যিক ড. অনু হোসেন (অকালপ্রয়াত) ও আলোকচিত্রী মাসুদ আনন্দ। বহু গুণমুগ্ধ ফুলের তোড়া তুলে দিচ্ছিলেন সৈয়দ হকের হাতে। তিনি আমাদের সাদরে নিয়ে গেলেন ডাইনিং রুমে। দুপুরের খাবার খেতে চেপে ধরলেন। আমরা খাচ্ছি; পাশে বসে তিনি চায়ের পেয়ালায় চুমুক দিচ্ছিলেন। আলাপ জমে উঠল।

অনু হোসেন কথায় কথায় বলেন, ‘হক ভাই, আপনার দৃষ্টিতে সবচেয়ে জঘন্য কী।’ সৈয়দ হক বলেন, “দারিদ্র্য। অথচ দারিদ্র্যকেন্দ্রিক কত রকম ইতিবাচক পদ্য যে বাঙালিরা আওড়ায়। শুনে কাঁদতে ইচ্ছে করে। কাজী নজরুল ইসলামকেই দেখ। তিনি লিখেছেন-‘হে দারিদ্র্য তুমি মোরে করেছ মহান। ...’ আরে ভাই দারিদ্র্য এক কুৎসিত ব্যাপার। যা কুৎসিত তা মানুষকে মহান বানায় কীভাবে! কুৎসিতকে বুকে জড়িয়ে ধরামাত্রই তো আত্মা কলুষিত হতে থাকবে। স্বেচ্ছায় আত্মাকে কলুষিতকরণ মহত্ত্বের পরিচায়ক নয়।”

‘ঠিক আছে। তাহলে গরিবি নাড়াচাড়ার প্রোগ্রামই চলতে থাকুক’ সহাস্যে বলে ইকবাল। পরক্ষণেই মনোহর আলী বলে উঠলেন, ‘আসুন স্যার আসুন।’ আড্ডাস্থলে প্রবেশ করলেন স্থানীয় হাই স্কুলের প্রধান শিক্ষক বিমল মজুমদার। তাঁর আরেক পরিচয় তিনি ওস্তাদ আয়াত আলী খানের শিষ্য, ওস্তাদের কাছে তবলা বাজানোর তালিম নিয়েছেন। বিমলদা শুনেছেন, বাড়ি এসেছি। কাল সকালে ফিরে যাব। তাই আজ সন্ধ্যার মধ্যেই সাক্ষাতের কাজটা সারতে এসেছেন। তাঁর গলায় মাফলার; খুক খুক কাশছিলেন। জানালেন পাঁচ দিন ধরে শুকনো কাশিতে ভুগছেন।

ডাক্তারকে কল দিতে উদ্যত হলেন মনোহর, ‘মাঘের শীত চলছে স্যার। এ সময় কোনো অসুস্থতাকেই অবহেলা করা ঠিক না। আমি ডাক্তার সোহরাবকে আসতে বলি।’ বিমলদা বলেন, ‘ডাক্তার ফাক্তার ডেকে এনে পয়সা পানিতে ফেলো না। একটা টোটকা ফর্মুলা পেয়েছি। আজ রাত থেকে ওটাই কাজে লাগাব। শুকনো কাশি গলায় পরবে ফাঁসি।’

মনোহর লেগেই রইলেন, ‘স্যার প্লিজ স্যার। একটু ডাক্তার দেখান।’ বিমল মজুমদার বলেন, ‘এত সিরিয়াস হচ্ছ কেন? ডাক্তার কী ম্যাজিক জানে! তাইলে ডাক্তাররা কী করে তোমারে বলি।’ বিমলদা বললেন। শুনে মজা পাই আমরা। তিনি কী বলেছিলেন-তা এই লেখার একেবারে শেষদিকে নিবেদন করব।

৩. মাত্র অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত পড়ালেখা করেছেন মনোহর আলী। কিন্তু বিভিন্ন বিষয়ে তাঁর পর্যবেক্ষণ দারুণ। স্বশিক্ষিত তিনি। তাঁর মন্তব্যে মুগ্ধকর দিকটি মনে করিয়ে দেয় রবিঠাকুরকে, যিনি বলে গেছেন, ‘উচ্চশিক্ষিত মানেই স্বশিক্ষিত।’ মনোহর তাঁর জিরো থেকে হিরো হওয়া কাহিনি বর্ণনার সময় বলেন, সমাজগতি ছন্দময় না হওয়ার পেছনে যেসব কারণ ক্রিয়াশীল তার অন্যতম হচ্ছে বহুজনের অন্ন নিয়ন্ত্রকরা ওপরে ওপরে তালেবর হলেও ভিতরে ভিতরে ভীষণ কাঙাল।

তিনি জানান, ছ’বছর বয়সকালে তাঁর বাবা নিরুদ্দেশ হন। পাঁচ বছর পর জানা গেল, বাবা সুন্দরবন এলাকায় কাঠগুদামের শ্রমিক হয়েছেন এবং ওখানে আরেক সংসার করছেন। মনোহরের দুই বছরের বড় একটি বোন আর দুই বছরের ছোট আরেক ভাই মোট তিন সন্তানকে নিয়ে অকূলসাগরে ভাসতে লাগলেন মা। গ্রামের পেশকারবাড়ির কদম হাজি তাঁর ধানভানার মিন্তি পদে চাকরি দিলেন মাকে। লোকটার ব্যবহার কর্কশ, অন্তরটা তুলোর মতো নরম। অসহায় মা দুশ্চিন্তায় কাঁদছেন দেখলে কদম হাজি বলতেন, খবরদার কাঁদবি না। যুদ্ধ করতাছিস। যুদ্ধ কর। যুদ্ধের মধ্যে কান্দনের সিস্টেম নাই।

দুই বছরের মধ্যে মা ওই বাড়ির প্রধান পরিচারিকায় উন্নীত হলে তাঁকে ‘পোলাপানরে লইয়া আংগো এইখানে চইলা আয়’ নির্দেশ দেন কদম হাজি। তিনি মনোহরকে স্কুলে ভর্তি করে দেন। অষ্টম শ্রেণির ফাইনাল পরীক্ষার আগে ঘোষণা দেন- ‘মনইররা ফার্স্ট না হইলে হিজার ঠ্যাং ভাঙ্গি ফালামু।’ ফার্স্ট নয়, সেকেন্ডও নয় মনোহর হয়েছিলেন সপ্তম। ভয়ার্ত মনোহর পেশকারবাড়ি থেকে হাওয়া হয়ে গেলেন।

চট্টগ্রাম নগরীতে কুলি হলেন। রেস্তোরাঁর বেয়ারা হলেন। ডিপার্টমেন্ট স্টোরের সেলসম্যান ছিলেন চার বছর। স্টোরের মালিক কিছু পুঁজি দিয়ে ব্যবসায় নামিয়ে দেন মনোহরকে। নানারকম ব্যবসায় হাত পাকানোর পর তাঁর ভাষায় দুই পইসা হাতে আসায় আত্মবিশ্বাসী হয়ে পেশকারবাড়িতে ফিরলেন। তত দিনে কদম হাজি পরলোকে। কদমের লাখপতি ছোট ভাই রহম আলী তাঁর মেয়েকে ছেলের বউ বানানোর জন্য মনোহরের মাকে প্রস্তাব দেন। অথচ এই লোকটাই ‘ফকিন্নি আর ফকিন্নির বাচ্চাগুলানরে লাথি মাইরা’ বের করে দেওয়ার জন্য বড় ভাইয়ের সঙ্গে ঘ্যানর ঘ্যানর করেছেন এত দিন।

রহমের মেয়েকে বিয়ে করলে ‘জাতে’ উঠতে পারতেন মনোহর। তবু করলেন না। কেন করলেন না? গ্রামে গুঞ্জন ওঠে, ধানবাঁধনির পোলা হইয়া মনিবগোষ্ঠীর মাইয়ারে বিয়াকরনের সাহস হয় নাই। মনোহর আলী বলেন, ‘আমি তো কাঙাল। রহম আলী কাঙালেরও কাঙাল। এমন লোকের মেয়েরে স্ত্রীর মর্যাদা দিলে কাঙাল হিসেবে কি আমার ইজ্জত থাকে!’

সর্বাত্মক অজ্ঞতা : হাইস্কুলের প্রধান শিক্ষক বিমল মজুমদার টোটকা ওষুধ দ্বারা কফমুক্ত হওয়ার সংকল্প ঘোষণার সময় ডাক্তারদের সম্পর্কে বলেন, ‘চিকিৎসকরা এমন এক ধরনের মানুষ, যারা এমন সব ওষুধের নির্দেশ দেন যেগুলো সম্পর্কে তারা খুব অল্পই জানেন। আর এমন সব রোগ ভালো হওয়ার ওষুধ দেন, যে রোগ সম্পর্কে আরও কম জানেন এবং এমন লোকদের ওষুধ দেন, যাদের সম্বন্ধে তারা একেবারে কিছুই জানেন না।’ আমরা সমস্বরে বলে উঠি-‘চমৎকার কয়েছেন বিমলদা।’ তিনি বলেন, ‘আমার কথা না রে। এসব কয়ে গেছেন মহামতি ভলতেয়ার।’

লেখক : সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
ভ্যাকসিন-সংকট
ভ্যাকসিন-সংকট
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
ভিসা জটিলতা
ভিসা জটিলতা
বাণিজ্যে অচলাবস্থা
বাণিজ্যে অচলাবস্থা
প্রাপ্তির খাতা শূন্য
প্রাপ্তির খাতা শূন্য
নৈতিকতার পতন : আদর্শবান তরুণ থেকে ঘুষখোর কর্মকর্তা
নৈতিকতার পতন : আদর্শবান তরুণ থেকে ঘুষখোর কর্মকর্তা
এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর
এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর
তিন রোগের সংক্রমণ
তিন রোগের সংক্রমণ
সর্বশেষ খবর
বাতিল হওয়া ৩১ সৌর বিদ্যুৎ প্রকল্প পুনর্মূল্যায়নের আহ্বান সিপিডির
বাতিল হওয়া ৩১ সৌর বিদ্যুৎ প্রকল্প পুনর্মূল্যায়নের আহ্বান সিপিডির

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

হাসিনার মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগ গঠনের শুনানি শুরু
হাসিনার মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগ গঠনের শুনানি শুরু

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

খাগড়াছড়ি জেলার উন্নয়ন ভাবনায় সাংবাদিকদের সাথে জেলা প্রশাসনের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত
খাগড়াছড়ি জেলার উন্নয়ন ভাবনায় সাংবাদিকদের সাথে জেলা প্রশাসনের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রেমিট্যান্সে সুবাতাস, ২০২৪-২৫ অর্থবছরে বেড়েছে ২৭.২ শতাংশ
রেমিট্যান্সে সুবাতাস, ২০২৪-২৫ অর্থবছরে বেড়েছে ২৭.২ শতাংশ

১৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

গণঅভ্যুত্থান বর্ষপূর্তি; ৩৬ দিনের কর্মসূচি খেলাফত মজলিসের
গণঅভ্যুত্থান বর্ষপূর্তি; ৩৬ দিনের কর্মসূচি খেলাফত মজলিসের

২৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

সাবমেরিন ক্যাবল কেটে চুরির ঘটনায় দুইজন জেল হাজতে
সাবমেরিন ক্যাবল কেটে চুরির ঘটনায় দুইজন জেল হাজতে

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মৌলভীবাজার কারাগারে ফুটবল টুর্নামেন্ট উদ্বোধন
মৌলভীবাজার কারাগারে ফুটবল টুর্নামেন্ট উদ্বোধন

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

৩৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইরান থেকে দেশে ফিরেছেন ২৮ বাংলাদেশি
ইরান থেকে দেশে ফিরেছেন ২৮ বাংলাদেশি

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

কিশোরগঞ্জে অমিক্রন প্রতিরোধ বিষয়ে কর্মশালা
কিশোরগঞ্জে অমিক্রন প্রতিরোধ বিষয়ে কর্মশালা

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের সভাপতির দায়িত্বে পাকিস্তান
জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের সভাপতির দায়িত্বে পাকিস্তান

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

৫৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

তীব্র তাপপ্রবাহে বিপর্যস্ত ইউরোপ, জারি হলো রেড অ্যালার্ট
তীব্র তাপপ্রবাহে বিপর্যস্ত ইউরোপ, জারি হলো রেড অ্যালার্ট

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের রাসায়নিক কারখানায় বিস্ফোরণে নিহত বেড়ে ৩৪
ভারতের রাসায়নিক কারখানায় বিস্ফোরণে নিহত বেড়ে ৩৪

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'জলবায়ু অভিযোজন কার্যক্রমে তরুণদের অংশগ্রহণ নিশ্চিত জরুরি'
'জলবায়ু অভিযোজন কার্যক্রমে তরুণদের অংশগ্রহণ নিশ্চিত জরুরি'

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন যশোরের আহ্বায়কের পদত্যাগ
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন যশোরের আহ্বায়কের পদত্যাগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাকচাপায় নিহত ১
ট্রাকচাপায় নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা এক থাকলে আমাদের সামনে কিছুই টিকতে পারবে না : ফারুকী
আমরা এক থাকলে আমাদের সামনে কিছুই টিকতে পারবে না : ফারুকী

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কু‌ষ্টিয়ায় জ‌মির হত্যার ঘটনায় আটক ৩
কু‌ষ্টিয়ায় জ‌মির হত্যার ঘটনায় আটক ৩

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করোনার নতুন ঢেউ দেশে, জুনে ২২ জনের মৃত্যু
করোনার নতুন ঢেউ দেশে, জুনে ২২ জনের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

ঝড়ের মতো গুলির মধ্যেও দাঁড়িয়ে থাকার দৃঢ়তা শিখিয়েছে জুলাই : প্রেস সচিব
ঝড়ের মতো গুলির মধ্যেও দাঁড়িয়ে থাকার দৃঢ়তা শিখিয়েছে জুলাই : প্রেস সচিব

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ম্যানসিটিকে কাঁদিয়ে শেষ আটে আল হিলাল
ম্যানসিটিকে কাঁদিয়ে শেষ আটে আল হিলাল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঠাকুরগাঁওয়ে মাদকের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা উপজেলা প্রশাসনের
ঠাকুরগাঁওয়ে মাদকের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা উপজেলা প্রশাসনের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিরোধ দিবস’ হিসেবে পালিত হবে ১৮ জুলাই
‘বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিরোধ দিবস’ হিসেবে পালিত হবে ১৮ জুলাই

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর
যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার সমুদ্রবন্দরে তিন নম্বর সতর্কতা
চার সমুদ্রবন্দরে তিন নম্বর সতর্কতা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি
প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?
সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প
ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ
বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব
সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ
ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান
ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান
পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান
ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’
আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত
৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা
মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ
ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা
অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হামলায় গাজার মতো ধ্বংসস্তুপ হয়েছে ইসরায়েলের যে শহর
ইরানের হামলায় গাজার মতো ধ্বংসস্তুপ হয়েছে ইসরায়েলের যে শহর

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি
সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র
সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রায় মেনে ভারতকে সিন্ধু পানি চুক্তি বাস্তবায়নের আহ্বান জানাল পাকিস্তান
রায় মেনে ভারতকে সিন্ধু পানি চুক্তি বাস্তবায়নের আহ্বান জানাল পাকিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধে সেনা হতাহতের সংখ্যা জানাল ইসরায়েল
গাজা যুদ্ধে সেনা হতাহতের সংখ্যা জানাল ইসরায়েল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

৫২ মিনিট আগে | রাজনীতি

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি
ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে মুখিয়ে আছে চীন : মির্জা ফখরুল
নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে মুখিয়ে আছে চীন : মির্জা ফখরুল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্যাংক হলিডে মঙ্গলবার, বন্ধ থাকবে লেনদেন ও শেয়ারবাজার কার্যক্রম
ব্যাংক হলিডে মঙ্গলবার, বন্ধ থাকবে লেনদেন ও শেয়ারবাজার কার্যক্রম

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার নিউইয়র্কের তহবিল বন্ধের হুমকি দিলেন ট্রাম্প
এবার নিউইয়র্কের তহবিল বন্ধের হুমকি দিলেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
থমথমে নির্বাচন কমিশন
থমথমে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ
সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ

শিল্প বাণিজ্য

কেমন আছে সেন্ট মার্টিন
কেমন আছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা
গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই জুলাই শুরু আজ
সেই জুলাই শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন
সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন
ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা
শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ
রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ

নগর জীবন

বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা
বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে
ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ
এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ

মাঠে ময়দানে

ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ
ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ

শিল্প বাণিজ্য

পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়
পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর
তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি
বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি

নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!
মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট জুলাই সনদ নিয়ে
সংকট জুলাই সনদ নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে
কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে

শিল্প বাণিজ্য

সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ
সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পী ফরিদা পারভীন গুরুতর অসুস্থ, রাষ্ট্রীয় সহযোগিতা কামনা
শিল্পী ফরিদা পারভীন গুরুতর অসুস্থ, রাষ্ট্রীয় সহযোগিতা কামনা

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকার সব ভবনের ছাদে সৌর প্যানেল স্থাপনের নির্দেশ
ঢাকার সব ভবনের ছাদে সৌর প্যানেল স্থাপনের নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফুল চাষে ভাগ্য বদল
ফুল চাষে ভাগ্য বদল

পেছনের পৃষ্ঠা

আগের গভর্নররা এজেন্টের কাজ করেছেন
আগের গভর্নররা এজেন্টের কাজ করেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী
আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই
মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই

নগর জীবন