শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৬ এপ্রিল, ২০২৫

সিজার : কষ্ট এড়ানো মাতৃত্ব না বাণিজ্য

মীর আবদুুর আলীম
প্রিন্ট ভার্সন
সিজার : কষ্ট এড়ানো মাতৃত্ব না বাণিজ্য

একসময় সন্তান জন্ম হতো খড়ের ঘরে, মাটির মেঝেতে, বলা চলে উন্মুক্ত আকাশের নিচে। সেই মা কষ্ট করতেন, বুকে পাথর বেঁধে ব্যথা সইতেন। তারপরও তিনি হাসতেন, কারণ তিনি জানতেন এ যন্ত্রণার পরেই রয়েছে তার মা হওয়ার পবিত্র ঘোষণা। আজ আমরা বলি তাকে অজ্ঞান করে মা বানানো হোক। এ যুগে ব্যথার সঙ্গে কেউ আপস করে না। আমরা ব্যথাহীন মাতৃত্ব চাই। আমরা আধুনিক হতে গিয়ে মানুষ হওয়া ভুলে গেছি। একটি হাসপাতালের চেয়ারম্যান হিসেবে আমি লজ্জিত। দেশে কেন এত সিজারিয়ান বেবি? সিজার কি মহামারি? বিলাসিতা নাকি! নাকি অর্থলোভের বলি!

এখন হাসপাতালগুলো মা তৈরি করে, যেন মেশিনে বানানো পণ্য। প্রশ্ন জাগে, এটা কি চিকিৎসার আধুনিকতা, না কি এক নীরব বাণিজ্যিক নির্মমতা? সময় বদলেছে, কিন্তু মন বদলায়নি। আমরা আধুনিক হয়েছি, মানুষ হইনি। আজকাল একজন মা হওয়ার আগেই হাসপাতালের বিল তৈরি হয়। বিলের দরদাম হয়। চিকিৎসক সময় বাঁচাতে চান, রাত কাটাতে চান ঘরে। বাচ্চার জন্ম হোক সকাল ১০টায়, যেন পরদিন অপারেশনের ফলোআপ দিয়ে বাসায় ফেরা যায়। রোগীও চান চাইলে আজই হয়ে যাবে- ব্যথা যন্ত্রণাও লাঘব হবে। যেন সন্তান জন্ম নয়, এক প্রকার স্লট বুকিং!

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (WHO) বলছে, একটি দেশের মোট ডেলিভারির মাত্র ১০-১৫ শতাংশ সিজার হলে তা-ও স্বাভাবিক ধরা যায়। এ হার উন্নত বিশ্বে হলেও বাংলাদেশে আরও কম হওয়ার কথা। অথচ বাংলাদেশে এ হার এখন প্রায় ৪০ ভাগ। অনেক জেলায় তা ৭০ ভাগের কাছাকাছি! এটি কি কেবল প্রয়োজনীয়তার ফল? উত্তর : না। সিজার কি কোনো মহামারি। না। অসাধু ব্যবসা ও অর্থের ফাঁদ! আমরা মানি, কিছু ক্ষেত্রে সিজার জরুরি- জরায়ুর জটিলতা, বাচ্চার অবস্থান বা মায়ের শারীরিক জটিলতার কারণে। কিন্তু এখন একটা বড় অংশ সিজার হচ্ছে অপ্রয়োজনে। কিছু প্রাইভেট হাসপাতাল সিজারকে বাণিজ্যিক পণ্য বানিয়ে ফেলেছে। আমরা এমন একটা বাস্তবতায় দাঁড়িয়ে আছি, যেখানে ভয়ের চিকিৎসা রোগীদের ওপর চাপিয়ে দেওয়া হচ্ছে। ভয় দেখিয়ে, বিভ্রান্ত করে তাদের ব্যথাহীন আধুনিকতার স্বপ্ন দেখানো হচ্ছে। অথচ সেটিই হতে পারে ভবিষ্যতের নানাবিধ শারীরিক জটিলতার বীজ। অসাধু চিকিৎসকদের একটি অংশ সময় বাঁচাতে এবং আয় বাড়াতে ইচ্ছাকৃতভাবে সিজারের পথে হাঁটছে।

আধুনিকতার মোহে পড়ে রোগী ও অভিভাবকদের মানসিকতা সিজারের জন্য প্রস্তুত। আমাদের সমাজে একটা নতুন প্রবণতা তৈরি হয়েছে যন্ত্রণাহীন মা হওয়া। অনেক রোগী বা অভিভাবক নিজেরাই সিজার চান। ব্যথার ভয়। সময় নিয়ন্ত্রণের ইচ্ছা। সবাই তো সিজার করছে! এমন মানসিকতা। এর ফলে চিকিৎসকদের ওপর সামাজিক চাপ বাড়ছে। কেউ কেউ এ চাহিদাকে পুঁজি করে নিজেদের লাভবান করছেন।

আমি একটা চিকিৎসাপ্রতিষ্ঠানের প্রধান হিসেবে, লন্ডনে কর্মরত দুই চিকিৎসক ছেলেমেয়ের পিতা হিসেবে, একজন বিবেকবান নাগরিক হিসেবে, লজ্জায় গলা কুণ্ঠিত হওয়ার অবস্থা আমার। এ অবস্থায় জাতিকে আমরা কীভাবে তৈরি করছি? টাকা আর সময়- এ  দুইয়ের চাপে আমরা বিক্রি করে ফেলেছি মাতৃত্ব। যুদ্ধ হয়। মিছিল হয়। প্রতিবাদ হয়। সিজারের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ তো দেখি না? অনেক মা, অনেক অভিভাবক ঝামেলা আর ব্যথা এড়াতে ইচ্ছা করেই সিজার চান। প্রসবের ব্যথা আজকের মা নিতে চান না। ব্যথাহীন মা হওয়াকে আধুনিকতা ভাবা হয়। তার পরিবারও চায় নিরাপদ অপারেশন। চিকিৎসকও সময় বাঁচাতে চান, হাসপাতাল আয় বাড়াতে চায়। সবাই মিলে মায়ের পেট কেটে সন্তান আনতে ব্যস্ত। কারণ ওটাই এখন স্মার্ট মাদারহুড!

এ ব্যাপারের আমার অভিজ্ঞতা আছে অনেক। একটা হাসপাতালের চেয়ারম্যান হিসেবে মাঝেমধ্যেই রোগী বা তাদের স্বজনদের কাছ থেকে সরাসরি ফোনকল আসে। হাসপাতালজুড়েই আমার নাম্বার রয়েছে। তবে একটি রাতের অভিজ্ঞতা আমার হৃদয়ে এক বিশেষ ছাপ রেখে গেছে। রাত তখন প্রায় দেড়টা। হঠাৎই মোবাইল ফোন বেজে উঠল। ওপাশে এক পিতা উদ্বিগ্ন কণ্ঠে বললেন, স্যার, আপনার হাসপাতালে তো সিজার করার ডাক্তার নেই। আমার মেয়ের সিজার করতে বলেছি, করছে না। আমি শান্ত স্বরে জানতে চাইলাম, আপনার রোগীর নাম কী? কত নম্বরে ভর্তি? তিনি উত্তর না দিয়ে ফোন কেটে দিলেন। আমি তখনই জরুরি বিভাগের চিকিৎসকদের সঙ্গে যোগাযোগ করলাম। জানতে পারলাম, এটি একটি স্বাভাবিক প্রসবের কেস এবং প্রসবের একেবারে শেষ পর্যায়ে রয়েছে, সিজারের প্রয়োজন নেই। পরবর্তী সময়ে রোগীর অভিভাবককে আবার ফোন দিলাম এবং জানালাম, এটি একটি স্বাভাবিক ডেলিভারির কেস, সিজারের প্রয়োজন নেই। আপনাকে কে বলেছে সিজার করতে?  আমার গাইনি বিভাগের চিকিৎসক, এনিস্থিশিয়া ডাক্তার সবই তো হাসপাতালে আছে। তিনি কিছুটা রাগের সঙ্গে বললেন, মেয়ে কষ্ট পাচ্ছে, আমরা সিজার চাই। এবার আমি একটু দৃঢ় হলাম, আমার হাসপাতালে ইচ্ছামতো সিজার করার ব্যবস্থা নেই। প্রয়োজন ছাড়া সিজার করা অনৈতিক এবং অমানবিক। আপনি চাইলে অন্য হাসপাতালে নিয়ে যেতে পারেন, আমাদের অ্যাম্বুলেন্স রেডি আছে।

আধা ঘণ্টা পর আবার সেই পিতার কল। এবার তার কণ্ঠে উত্তেজনা ও আনন্দ। তিনি জানালেন, স্যার, আমার নাতি হয়েছে! আমি জিজ্ঞাসা করলাম, সিজারে? তিনি হেসে বললেন, না, স্বাভাবিক ডেলিভারিতে। আমি তখন বললাম, দেখলেন তো, অকারণে সিজার করালে কত বড় ক্ষতি হতো অর্থনৈতিক, শারীরিক এবং মানসিক। আপনার মেয়েও একটি অপারেশন থেকে বেঁচে গেল। মনে রাখবেন, সিজার মহামারি নয়। প্রয়োজন ছাড়া এটা করা এক ধরনের প্রতারণা। আপনি একজন অভিভাবক হিসেবে অন্যদেরও এ বার্তাটি পৌঁছে দিন। এ কথাগুলো বলে আমি ফোন রেখে ঘুমাতে গেলাম একটা অদ্ভুত তৃপ্তি নিয়ে। মানবিকতা, পেশাদারত্ব এবং নৈতিকতা- এ তিনের মেলবন্ধনেই যেন সেদিন রাতটা আলোকিত হয়েছিল।

প্রশ্ন হলো একজন মা কি মানুষ, না একটি অপারেটেড প্রজেক্ট? মায়ের যন্ত্রণার কথা আমরা ভুলে গেছি। যে মা সন্তানের জন্ম দিয়ে মৃত্যুর দ্বার থেকে ফিরে আসতেন আজ তার কষ্টকে বলি, অনাবশ্যক। যা প্রকৃতির নিয়ম, তা-ই এখন বাণিজ্যের নিয়মে চলছে। আমি গর্ব করে বলি, আমাদের হাসপাতাল এখনো প্রতিরোধ গড়ে রেখেছে। তবে যেটা সিজারিয়ান কেস সেটাতে মা এবং শিশুর কথা ভেবে করতেই হয়। আমরা মা তৈরি করি অপারেশন করে নয়, প্রাকৃতিকভাবে, সাহস দিয়ে, সাহচর্য দিয়ে। আমাদের চিকিৎসকরা ভয় দেখান না, বরং সাহস দেন। আমাদের নার্সরা পথ দেখান। এর ফলাফল? আমাদের রোগীর সংখ্যা কমেনি। আয় কমেনি বরং আস্থা বেড়েছে, আয়ও বেড়েছে।

একটা সময় ছিল সন্তান জন্মের জন্য মায়ের ধৈর্য, সাহস আর এক ধরনের মাতৃত্বের যুদ্ধ ছিল সমাজে গৌরবের প্রতীক। আজ সেই দৃশ্যপট অনেকটাই পাল্টে গেছে। বাংলাদেশে এখন সন্তান জন্ম মানেই যেন সিজারিয়ান সেকশন! নরমাল ডেলিভারি যেন দিন দিন বিলুপ্তপ্রায় এক চিকিৎসাপদ্ধতিতে পরিণত হচ্ছে। প্রশ্ন উঠছে- এটা কি চিকিৎসার উন্নতি, নাকি আর্থসামাজিক এক চক্রের নির্মম বাস্তবতা? 

সিজারিয়ান ডেলিভারির দীর্ঘমেয়াদি ঝুঁঁকি : বর্তমানে নানা অজুহাতে অনেক সময় অপ্রয়োজনে সিজারিয়ান অপারেশনের পথে হাঁটা হচ্ছে। অথচ এর রয়েছে বহু স্বাস্থ্যগত ও আর্থিক ঝুঁঁকি, যা আমরা প্রায়শই উপেক্ষা করি। প্রথমত একটি সিজার মানেই মায়ের দেহে শল্যচিকিৎসার মাধ্যমে কাটা-ছেঁড়া। একবার নয়, বারবার এমন অস্ত্রোপচার ভবিষ্যতে গর্ভধারণে জটিলতা তৈরি করতে পারে, যেমন প্লাসেন্টার অস্বাভাবিক অবস্থান, ইউটেরাসে জখম বা ফেটে যাওয়ার সম্ভাবনা ইত্যাদি। শিশুর ক্ষেত্রেও ঝুঁঁকি কম নয়। প্রাকৃতিকভাবে প্রসব না হলে শিশুর ফুসফুস পূর্ণ বিকাশে সময় পায় না, যার ফলে জন্মের পর শ্বাসকষ্ট দেখা দিতে পারে। গবেষণায় দেখা গেছে, সিজারে জন্ম নেওয়া শিশুদের ভবিষ্যতে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা তুলনামূলকভাবে দুর্বল হওয়ার ঝুঁঁকি থাকে।

এ ছাড়াও সিজারের পর ব্যথা, ইনফেকশন, জটিলতা এবং দীর্ঘ সময় নিয়ে সুস্থ হওয়া মায়ের জন্য এক বিশাল চাপ। এর সঙ্গে যুক্ত হয় অতিরিক্ত হাসপাতাল ব্যয়, অপারেশন খরচ, ওষুধের খরচসহ নানান আর্থিক চাপ। সব মিলিয়ে বলা যায়, সিজার একটি জীবন রক্ষাকারী জরুরি চিকিৎসা, প্রয়োজনে এটি অবশ্যই করা উচিত। কিন্তু অপ্রয়োজনীয়ভাবে সিজার করানো মানে নিজেকে, সন্তানকে এবং পুরো পরিবারকে এক অনিশ্চিত ভবিষ্যতের দিকে ঠেলে দেওয়া। সুতরাং সচেতন হই, সিজার যেন অপশন না হয়ে, হয়ে পড়ে অভ্যাস

সমাধান কোথায়?

(১) নরমাল ডেলিভারির জন্য প্রাক প্রসব প্রশিক্ষণ, সাপোর্ট এবং মেডিকেল কাউন্সেলিং চালু করতে হবে। (২) চিকিৎসকদের মধ্যে জবাবদিহি প্রতিষ্ঠা করা, (৩) বেসরকারি হাসপাতালের ওপর নজরদারি বাড়াতে হবে, (৪) রোগীদের সচেতন করা, ব্যথার ভয় কাটিয়ে নরমাল ডেলিভারিকে উৎসাহ দেওয়া, (৫) মিডিয়া ও সামাজিক প্ল্যাটফর্মে প্রচার চালানো, (৬) গর্ভবতী নারীদের জন্য প্রাক প্রসব প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করা।

একটা দেশের ভবিষ্যৎ গড়ে ওঠে মায়ের কোলে। সেই মা যদি শুধুই কাটা-ছেঁড়ার যন্ত্রে পরিণত হন, তবে জাতির মেরুদণ্ড কেমন করে শক্ত হবে? আমরা চাই, চিকিৎসাপদ্ধতি হোক মানবিক, ব্যবসা হোক বিশ্বাসভিত্তিক আর মাতৃত্ব হোক সাহস ও স্নেহে পূর্ণ। আমি বিশ্বাস করি, সঠিক দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে এগোলে এ নীরব মহামারি থামানো সম্ভব। মায়েদের বলছি, মা হতে চাইলে ব্যথা সইতেই হবে। সেই ব্যথায়ও ভালোবাসা আছে এ সত্যটা আমরা ভুলে গেছি। আমরা আজ আধুনিকতার নামে একটি পুরো প্রজন্মকে শিখিয়ে দিচ্ছি-কষ্ট এড়াও। এ মানসিকতা শুধু চিকিৎসাব্যবস্থায় না, গোটা জাতিতে ছড়িয়ে পড়ছে। যারা ব্যথাহীন জন্ম দেয়, তারা কি ব্যথা নিতে পারে ভবিষ্যতে? এ সমাজ বদলাতে হবে, এবার সত্যি সত্যি নর্মাল হতে হবে। আমি চাই, চিকিৎসকরা সত্য বলুক। আমি চাই, মা হন সাহস নিয়ে। আমি চাই, হাসপাতাল হোক বিশ্বাসের জায়গা, হড়ঃ অপারেশন থিয়েটারের খামারঘর। একদিন আমাদের সন্তানেরা আমাদের জিজ্ঞেস করবে, তোমরা কেন আমাদের মায়েদের কেটে সন্তান জন্ম দিতে বাধ্য করলে? সেদিন যেন আমাদের চোখ নামিয়ে রাখতে না হয়। সেদিন যেন বলতে পারি আমরা লড়েছিলাম, আমরা প্রতিরোধ গড়েছিলাম। আমি সেই লড়াইয়ে আছি। আপনি কি আমার পাশে থাকবেন?

লেখক : কলামিস্ট

www.mirabdulalim.com

এই বিভাগের আরও খবর
যুব জনগোষ্ঠী
যুব জনগোষ্ঠী
ঢাকা-দোহা সম্পর্ক
ঢাকা-দোহা সম্পর্ক
জুমা মুসলিম উম্মাহর ইবাদতের দিন
জুমা মুসলিম উম্মাহর ইবাদতের দিন
কেন আজও মহাজনের দ্বারস্থ হন কৃষক
কেন আজও মহাজনের দ্বারস্থ হন কৃষক
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
কাশ্মীরে জঙ্গি হামলা
কাশ্মীরে জঙ্গি হামলা
রোহিঙ্গা সংকট
রোহিঙ্গা সংকট
ফিলিস্তিনের করুণ ইতিহাস
ফিলিস্তিনের করুণ ইতিহাস
আল্লাহ রিজিকের মালিক
আল্লাহ রিজিকের মালিক
‘সকল কাঁটা ধন্য করে’ জিত হোক গণতন্ত্রের
‘সকল কাঁটা ধন্য করে’ জিত হোক গণতন্ত্রের
শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ
শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ
বাতিঘর বাংলাদেশ
বাতিঘর বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
মাদক-দুর্নীতি-ইভটিজিং সচেতনতায় মানববন্ধন ও প্রতিবাদ মিছিল
মাদক-দুর্নীতি-ইভটিজিং সচেতনতায় মানববন্ধন ও প্রতিবাদ মিছিল

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

'হৃতিককে আমার ততটাও সুন্দর পুরুষ মনে হয় না'
'হৃতিককে আমার ততটাও সুন্দর পুরুষ মনে হয় না'

১৯ মিনিট আগে | শোবিজ

অপপ্রচারের বিরুদ্ধে সজাগ থাকতে ছাত্রদলের আহ্বান
অপপ্রচারের বিরুদ্ধে সজাগ থাকতে ছাত্রদলের আহ্বান

৩৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৬ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৬ এপ্রিল)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণঅভ্যুত্থানে শহীদ জাহিদের ভাইয়ের পাশে দাঁড়ালেন তারেক রহমান
গণঅভ্যুত্থানে শহীদ জাহিদের ভাইয়ের পাশে দাঁড়ালেন তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'সব সম্প্রদায়ের অধিকার রক্ষাসহ অসাম্প্রদায়িক দেশ গড়াই সরকারের লক্ষ্য'
'সব সম্প্রদায়ের অধিকার রক্ষাসহ অসাম্প্রদায়িক দেশ গড়াই সরকারের লক্ষ্য'

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চেন্নাইকে হারিয়ে পয়েন্ট টেবিলে এক ধাপ এগোলো হায়দরাবাদ
চেন্নাইকে হারিয়ে পয়েন্ট টেবিলে এক ধাপ এগোলো হায়দরাবাদ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সার্বিক বিবেচনায় দেশের ক্রান্তিকাল এখনো শেষ হয়নি : রিজভী
সার্বিক বিবেচনায় দেশের ক্রান্তিকাল এখনো শেষ হয়নি : রিজভী

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কলকাতায় মেট্রো ট্রেনের সামনে ঝাঁপ দিয়ে এক ব্যক্তির আত্মহত্যা
কলকাতায় মেট্রো ট্রেনের সামনে ঝাঁপ দিয়ে এক ব্যক্তির আত্মহত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনা, মধ্যস্থতার প্রস্তাব দিল ইরান
ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনা, মধ্যস্থতার প্রস্তাব দিল ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইসিসিবি হেরিটেজ রেস্টুরেন্টে 'গ্র্যান্ড কাওয়ালি নাইট'
আইসিসিবি হেরিটেজ রেস্টুরেন্টে 'গ্র্যান্ড কাওয়ালি নাইট'

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পুতিন-উইটকফ বৈঠক, ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে আশার আলো
পুতিন-উইটকফ বৈঠক, ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে আশার আলো

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দূর গ্রহে জীবনের সম্ভাব্য চিহ্ন পেলেন বিজ্ঞানীরা
দূর গ্রহে জীবনের সম্ভাব্য চিহ্ন পেলেন বিজ্ঞানীরা

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

রাবিতে ভর্তি পরীক্ষার এ ইউনিটের ফল প্রকাশ
রাবিতে ভর্তি পরীক্ষার এ ইউনিটের ফল প্রকাশ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্রীড়া প্রতিযোগিতার চূড়ান্ত পর্ব শুরু
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্রীড়া প্রতিযোগিতার চূড়ান্ত পর্ব শুরু

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নারীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
নারীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩০ মিনেটে ৩৬ বিঘা পানের বরজ পুড়ে ছাই
৩০ মিনেটে ৩৬ বিঘা পানের বরজ পুড়ে ছাই

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগুনে পুড়ল ৬ দোকান
আগুনে পুড়ল ৬ দোকান

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়ায় ২৭ জনকে জিম্মি করে মুক্তিপণ আদায়কারী গ্রেফতার
লিবিয়ায় ২৭ জনকে জিম্মি করে মুক্তিপণ আদায়কারী গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে অবৈধ জাল-জাটকা জব্দ
বরিশালে অবৈধ জাল-জাটকা জব্দ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাটোরে ১২ ঘণ্টার ব্যবধানে বাবা-ছেলের মৃত্যু
নাটোরে ১২ ঘণ্টার ব্যবধানে বাবা-ছেলের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মজুরি পরিশোধ সংক্রান্ত তথ্য অনলাইনে জমা বাধ্যতামূলকের সুপারিশ
মজুরি পরিশোধ সংক্রান্ত তথ্য অনলাইনে জমা বাধ্যতামূলকের সুপারিশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারীর লাশ উদ্ধার
নারীর লাশ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পেট্রোল বোমায় দগ্ধ নারীর মৃত্যু
পেট্রোল বোমায় দগ্ধ নারীর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আখাউড়ায় গুলিসহ আটক ৩
আখাউড়ায় গুলিসহ আটক ৩

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুবাই ফেরত যাত্রী পরনের কাপড়ে লেপ্টে ছিল দেড় কেজি স্বর্ণ!
দুবাই ফেরত যাত্রী পরনের কাপড়ে লেপ্টে ছিল দেড় কেজি স্বর্ণ!

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

মহেশপুর সীমান্তে নারী-শিশুসহ আটক ২৬
মহেশপুর সীমান্তে নারী-শিশুসহ আটক ২৬

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে ধর্ষক গ্রেফতার
বাগেরহাটে ধর্ষক গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৩ বছর পর হকির এশিয়া কাপে নেই বাংলাদেশ
৪৩ বছর পর হকির এশিয়া কাপে নেই বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের বিরুদ্ধে পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহার করতে পারে পাকিস্তান, বলছেন বিশ্লেষকরা
ভারতের বিরুদ্ধে পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহার করতে পারে পাকিস্তান, বলছেন বিশ্লেষকরা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাল্টা পদক্ষেপে বিপাকে ভারতের এয়ারলাইনসগুলো
পাকিস্তানের পাল্টা পদক্ষেপে বিপাকে ভারতের এয়ারলাইনসগুলো

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে কঠোর হুঁশিয়ারি দিলেন আজাদ কাশ্মীরের প্রধানমন্ত্রী
ভারতকে কঠোর হুঁশিয়ারি দিলেন আজাদ কাশ্মীরের প্রধানমন্ত্রী

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জনতার পার্টি বাংলাদেশ’ নামে নতুন রাজনৈতিক দলের আত্মপ্রকাশ
‘জনতার পার্টি বাংলাদেশ’ নামে নতুন রাজনৈতিক দলের আত্মপ্রকাশ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাত্মক যুদ্ধের হুঁশিয়ারি পাকিস্তান প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
সর্বাত্মক যুদ্ধের হুঁশিয়ারি পাকিস্তান প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এপিএসের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ প্রসঙ্গে যা বলছেন উপদেষ্টা আসিফ
এপিএসের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ প্রসঙ্গে যা বলছেন উপদেষ্টা আসিফ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিমলা চুক্তি কী, স্থগিত হলে ভারতের ওপর প্রভাব পড়বে?
সিমলা চুক্তি কী, স্থগিত হলে ভারতের ওপর প্রভাব পড়বে?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনে ৭ ড্রোন ধ্বংস, পেন্টাগনের ক্ষতি ২০০ মিলিয়ন ডলার
ইয়েমেনে ৭ ড্রোন ধ্বংস, পেন্টাগনের ক্ষতি ২০০ মিলিয়ন ডলার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদ বোনাস বাড়ল এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের
ঈদ বোনাস বাড়ল এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাশ্মীর সীমান্তে উত্তেজনা, দু’পক্ষের গোলাগুলি
কাশ্মীর সীমান্তে উত্তেজনা, দু’পক্ষের গোলাগুলি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা দিলেন উপদেষ্টা আসিফ
নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা দিলেন উপদেষ্টা আসিফ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনা, মধ্যস্থতার প্রস্তাব দিল ইরান
ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনা, মধ্যস্থতার প্রস্তাব দিল ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবজির দাম বেড়েছে, কমেছে মুরগির
সবজির দাম বেড়েছে, কমেছে মুরগির

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কত সম্পত্তির মালিক অরিজিৎ সিং?
কত সম্পত্তির মালিক অরিজিৎ সিং?

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পিঁপড়া পাচারের সময় দুই কিশোর গ্রেফতার
পিঁপড়া পাচারের সময় দুই কিশোর গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদিকে ফোন করে কাশ্মীর হামলার নিন্দা জানালেন নেতানিয়াহু
মোদিকে ফোন করে কাশ্মীর হামলার নিন্দা জানালেন নেতানিয়াহু

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৮ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনেও লড়তে চান ট্রাম্প
২০২৮ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনেও লড়তে চান ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিভিন্ন ভূমি অফিস যেন ঘুষের হাট
বিভিন্ন ভূমি অফিস যেন ঘুষের হাট

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারখানায় গ্যাস সরবরাহে স্থলভিত্তিক এলএনজি টার্মিনাল স্থাপন করবে সরকার : প্রেস সচিব
কারখানায় গ্যাস সরবরাহে স্থলভিত্তিক এলএনজি টার্মিনাল স্থাপন করবে সরকার : প্রেস সচিব

১১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ভারত-পাকিস্তানকে ‘সর্বোচ্চ ধৈর্য’ ধরার আহ্বান জাতিসংঘ মহাসচিবের
ভারত-পাকিস্তানকে ‘সর্বোচ্চ ধৈর্য’ ধরার আহ্বান জাতিসংঘ মহাসচিবের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দীপিকাকে অন্ধকার ঘরে আটকে রেখে শাস্তি!
দীপিকাকে অন্ধকার ঘরে আটকে রেখে শাস্তি!

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাত কলেজের ‘সম্মানজনক পৃথকীকরণের’ চূড়ান্ত অনুমোদন
সাত কলেজের ‘সম্মানজনক পৃথকীকরণের’ চূড়ান্ত অনুমোদন

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৫ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৫ এপ্রিল)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তদের বিশ্বাস করে কি ভুলই করেছেন সিমন্স?
শান্তদের বিশ্বাস করে কি ভুলই করেছেন সিমন্স?

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিসিএস পরীক্ষার নিয়ম-কানুনে বেশ কিছু পরিবর্তন আসছে
বিসিএস পরীক্ষার নিয়ম-কানুনে বেশ কিছু পরিবর্তন আসছে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৯ মাসে ১৮ কেজি ওজন কমিয়েছেন মাধুরীর চিকিৎসক স্বামী
৯ মাসে ১৮ কেজি ওজন কমিয়েছেন মাধুরীর চিকিৎসক স্বামী

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাশিয়া ইউক্রেনের সঙ্গে ‘চুক্তিতে প্রস্তুত’: ল্যাভরভ
রাশিয়া ইউক্রেনের সঙ্গে ‘চুক্তিতে প্রস্তুত’: ল্যাভরভ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনা নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছে যুক্তরাষ্ট্র: ট্যামি ব্রুস
ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনা নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছে যুক্তরাষ্ট্র: ট্যামি ব্রুস

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিয়েভে হামলায় আমি খুশি নই: ট্রাম্প
কিয়েভে হামলায় আমি খুশি নই: ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৪ জেলায় তাপপ্রবাহ, যে বার্তা অধিদপ্তরের
১৪ জেলায় তাপপ্রবাহ, যে বার্তা অধিদপ্তরের

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ড. ইউনূসকে হত্যার ষড়যন্ত্র করেছিল আওয়ামী লীগ
ড. ইউনূসকে হত্যার ষড়যন্ত্র করেছিল আওয়ামী লীগ

প্রথম পৃষ্ঠা

রুশ-ইউক্রেনে বাজার হারাচ্ছে বাংলাদেশ
রুশ-ইউক্রেনে বাজার হারাচ্ছে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবর্জনায় বিপর্যস্ত পরিবেশ
আবর্জনায় বিপর্যস্ত পরিবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

টিভি নাটকে সস্তা বিনোদন
টিভি নাটকে সস্তা বিনোদন

শোবিজ

চ্যালেঞ্জে ওষুধের বাজার
চ্যালেঞ্জে ওষুধের বাজার

প্রথম পৃষ্ঠা

গবেষণাগারের যন্ত্রপাতি কেনায় ব্যাপক অনিয়ম
গবেষণাগারের যন্ত্রপাতি কেনায় ব্যাপক অনিয়ম

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজস্ব ঘাটতি বাড়ছেই
রাজস্ব ঘাটতি বাড়ছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচন দিন
আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচন দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

সোনালি যুগের পরিচালক - কাজী জহির
সোনালি যুগের পরিচালক - কাজী জহির

শোবিজ

সমালোচনার জবাবে তামান্না
সমালোচনার জবাবে তামান্না

শোবিজ

হৃদয়ের বহিষ্কারাদেশ এক বছর পেছাল বিসিবি
হৃদয়ের বহিষ্কারাদেশ এক বছর পেছাল বিসিবি

মাঠে ময়দানে

বার্সার জয় না রিয়ালের প্রতিশোধ
বার্সার জয় না রিয়ালের প্রতিশোধ

মাঠে ময়দানে

প্রশংসায় ভাসছেন পূর্ণিমা
প্রশংসায় ভাসছেন পূর্ণিমা

শোবিজ

সবুজের ফেরিওয়ালা
সবুজের ফেরিওয়ালা

শনিবারের সকাল

পশ্চিমা উলঙ্গ সমাজ চাপিয়ে দেওয়ার চেষ্টা
পশ্চিমা উলঙ্গ সমাজ চাপিয়ে দেওয়ার চেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতালি নেওয়ার প্রলোভনে ভয়াবহ নির্যাতন
ইতালি নেওয়ার প্রলোভনে ভয়াবহ নির্যাতন

পেছনের পৃষ্ঠা

চেনা লড়াইয়ে আবাহনী-মোহামেডান
চেনা লড়াইয়ে আবাহনী-মোহামেডান

মাঠে ময়দানে

ফের জোভান-নীহা জুটি
ফের জোভান-নীহা জুটি

শোবিজ

অহনার স্বাচ্ছন্দ্য...
অহনার স্বাচ্ছন্দ্য...

শোবিজ

শুরুটা খুব সহজ ছিল না
শুরুটা খুব সহজ ছিল না

শোবিজ

দীপিকার দুঃসহ স্মৃতি
দীপিকার দুঃসহ স্মৃতি

শোবিজ

মালয়েশিয়ায় রাফির স্বর্ণজয়
মালয়েশিয়ায় রাফির স্বর্ণজয়

মাঠে ময়দানে

সবজির দামে অস্বস্তি কমেছে মুরগির
সবজির দামে অস্বস্তি কমেছে মুরগির

পেছনের পৃষ্ঠা

ভর্তি পরীক্ষা দিলেন আসিফ মাহমুদ
ভর্তি পরীক্ষা দিলেন আসিফ মাহমুদ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত দিয়ে ৩৬ দেশে রপ্তানি করত বাংলাদেশ
ভারত দিয়ে ৩৬ দেশে রপ্তানি করত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নারী নির্যাতনে বাড়ছে উদ্বেগ
নারী নির্যাতনে বাড়ছে উদ্বেগ

পেছনের পৃষ্ঠা

নাজমুলরা এখন চট্টগ্রামে
নাজমুলরা এখন চট্টগ্রামে

মাঠে ময়দানে

পাউবোর ভবনগুলো মাদকসেবীদের দখলে
পাউবোর ভবনগুলো মাদকসেবীদের দখলে

দেশগ্রাম

গুলি ছুড়ল ভারত-পাকিস্তান
গুলি ছুড়ল ভারত-পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা