শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৬ এপ্রিল, ২০২৫

সিজার : কষ্ট এড়ানো মাতৃত্ব না বাণিজ্য

মীর আবদুুর আলীম
প্রিন্ট ভার্সন
সিজার : কষ্ট এড়ানো মাতৃত্ব না বাণিজ্য

একসময় সন্তান জন্ম হতো খড়ের ঘরে, মাটির মেঝেতে, বলা চলে উন্মুক্ত আকাশের নিচে। সেই মা কষ্ট করতেন, বুকে পাথর বেঁধে ব্যথা সইতেন। তারপরও তিনি হাসতেন, কারণ তিনি জানতেন এ যন্ত্রণার পরেই রয়েছে তার মা হওয়ার পবিত্র ঘোষণা। আজ আমরা বলি তাকে অজ্ঞান করে মা বানানো হোক। এ যুগে ব্যথার সঙ্গে কেউ আপস করে না। আমরা ব্যথাহীন মাতৃত্ব চাই। আমরা আধুনিক হতে গিয়ে মানুষ হওয়া ভুলে গেছি। একটি হাসপাতালের চেয়ারম্যান হিসেবে আমি লজ্জিত। দেশে কেন এত সিজারিয়ান বেবি? সিজার কি মহামারি? বিলাসিতা নাকি! নাকি অর্থলোভের বলি!

এখন হাসপাতালগুলো মা তৈরি করে, যেন মেশিনে বানানো পণ্য। প্রশ্ন জাগে, এটা কি চিকিৎসার আধুনিকতা, না কি এক নীরব বাণিজ্যিক নির্মমতা? সময় বদলেছে, কিন্তু মন বদলায়নি। আমরা আধুনিক হয়েছি, মানুষ হইনি। আজকাল একজন মা হওয়ার আগেই হাসপাতালের বিল তৈরি হয়। বিলের দরদাম হয়। চিকিৎসক সময় বাঁচাতে চান, রাত কাটাতে চান ঘরে। বাচ্চার জন্ম হোক সকাল ১০টায়, যেন পরদিন অপারেশনের ফলোআপ দিয়ে বাসায় ফেরা যায়। রোগীও চান চাইলে আজই হয়ে যাবে- ব্যথা যন্ত্রণাও লাঘব হবে। যেন সন্তান জন্ম নয়, এক প্রকার স্লট বুকিং!

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (WHO) বলছে, একটি দেশের মোট ডেলিভারির মাত্র ১০-১৫ শতাংশ সিজার হলে তা-ও স্বাভাবিক ধরা যায়। এ হার উন্নত বিশ্বে হলেও বাংলাদেশে আরও কম হওয়ার কথা। অথচ বাংলাদেশে এ হার এখন প্রায় ৪০ ভাগ। অনেক জেলায় তা ৭০ ভাগের কাছাকাছি! এটি কি কেবল প্রয়োজনীয়তার ফল? উত্তর : না। সিজার কি কোনো মহামারি। না। অসাধু ব্যবসা ও অর্থের ফাঁদ! আমরা মানি, কিছু ক্ষেত্রে সিজার জরুরি- জরায়ুর জটিলতা, বাচ্চার অবস্থান বা মায়ের শারীরিক জটিলতার কারণে। কিন্তু এখন একটা বড় অংশ সিজার হচ্ছে অপ্রয়োজনে। কিছু প্রাইভেট হাসপাতাল সিজারকে বাণিজ্যিক পণ্য বানিয়ে ফেলেছে। আমরা এমন একটা বাস্তবতায় দাঁড়িয়ে আছি, যেখানে ভয়ের চিকিৎসা রোগীদের ওপর চাপিয়ে দেওয়া হচ্ছে। ভয় দেখিয়ে, বিভ্রান্ত করে তাদের ব্যথাহীন আধুনিকতার স্বপ্ন দেখানো হচ্ছে। অথচ সেটিই হতে পারে ভবিষ্যতের নানাবিধ শারীরিক জটিলতার বীজ। অসাধু চিকিৎসকদের একটি অংশ সময় বাঁচাতে এবং আয় বাড়াতে ইচ্ছাকৃতভাবে সিজারের পথে হাঁটছে।

আধুনিকতার মোহে পড়ে রোগী ও অভিভাবকদের মানসিকতা সিজারের জন্য প্রস্তুত। আমাদের সমাজে একটা নতুন প্রবণতা তৈরি হয়েছে যন্ত্রণাহীন মা হওয়া। অনেক রোগী বা অভিভাবক নিজেরাই সিজার চান। ব্যথার ভয়। সময় নিয়ন্ত্রণের ইচ্ছা। সবাই তো সিজার করছে! এমন মানসিকতা। এর ফলে চিকিৎসকদের ওপর সামাজিক চাপ বাড়ছে। কেউ কেউ এ চাহিদাকে পুঁজি করে নিজেদের লাভবান করছেন।

আমি একটা চিকিৎসাপ্রতিষ্ঠানের প্রধান হিসেবে, লন্ডনে কর্মরত দুই চিকিৎসক ছেলেমেয়ের পিতা হিসেবে, একজন বিবেকবান নাগরিক হিসেবে, লজ্জায় গলা কুণ্ঠিত হওয়ার অবস্থা আমার। এ অবস্থায় জাতিকে আমরা কীভাবে তৈরি করছি? টাকা আর সময়- এ  দুইয়ের চাপে আমরা বিক্রি করে ফেলেছি মাতৃত্ব। যুদ্ধ হয়। মিছিল হয়। প্রতিবাদ হয়। সিজারের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ তো দেখি না? অনেক মা, অনেক অভিভাবক ঝামেলা আর ব্যথা এড়াতে ইচ্ছা করেই সিজার চান। প্রসবের ব্যথা আজকের মা নিতে চান না। ব্যথাহীন মা হওয়াকে আধুনিকতা ভাবা হয়। তার পরিবারও চায় নিরাপদ অপারেশন। চিকিৎসকও সময় বাঁচাতে চান, হাসপাতাল আয় বাড়াতে চায়। সবাই মিলে মায়ের পেট কেটে সন্তান আনতে ব্যস্ত। কারণ ওটাই এখন স্মার্ট মাদারহুড!

এ ব্যাপারের আমার অভিজ্ঞতা আছে অনেক। একটা হাসপাতালের চেয়ারম্যান হিসেবে মাঝেমধ্যেই রোগী বা তাদের স্বজনদের কাছ থেকে সরাসরি ফোনকল আসে। হাসপাতালজুড়েই আমার নাম্বার রয়েছে। তবে একটি রাতের অভিজ্ঞতা আমার হৃদয়ে এক বিশেষ ছাপ রেখে গেছে। রাত তখন প্রায় দেড়টা। হঠাৎই মোবাইল ফোন বেজে উঠল। ওপাশে এক পিতা উদ্বিগ্ন কণ্ঠে বললেন, স্যার, আপনার হাসপাতালে তো সিজার করার ডাক্তার নেই। আমার মেয়ের সিজার করতে বলেছি, করছে না। আমি শান্ত স্বরে জানতে চাইলাম, আপনার রোগীর নাম কী? কত নম্বরে ভর্তি? তিনি উত্তর না দিয়ে ফোন কেটে দিলেন। আমি তখনই জরুরি বিভাগের চিকিৎসকদের সঙ্গে যোগাযোগ করলাম। জানতে পারলাম, এটি একটি স্বাভাবিক প্রসবের কেস এবং প্রসবের একেবারে শেষ পর্যায়ে রয়েছে, সিজারের প্রয়োজন নেই। পরবর্তী সময়ে রোগীর অভিভাবককে আবার ফোন দিলাম এবং জানালাম, এটি একটি স্বাভাবিক ডেলিভারির কেস, সিজারের প্রয়োজন নেই। আপনাকে কে বলেছে সিজার করতে?  আমার গাইনি বিভাগের চিকিৎসক, এনিস্থিশিয়া ডাক্তার সবই তো হাসপাতালে আছে। তিনি কিছুটা রাগের সঙ্গে বললেন, মেয়ে কষ্ট পাচ্ছে, আমরা সিজার চাই। এবার আমি একটু দৃঢ় হলাম, আমার হাসপাতালে ইচ্ছামতো সিজার করার ব্যবস্থা নেই। প্রয়োজন ছাড়া সিজার করা অনৈতিক এবং অমানবিক। আপনি চাইলে অন্য হাসপাতালে নিয়ে যেতে পারেন, আমাদের অ্যাম্বুলেন্স রেডি আছে।

আধা ঘণ্টা পর আবার সেই পিতার কল। এবার তার কণ্ঠে উত্তেজনা ও আনন্দ। তিনি জানালেন, স্যার, আমার নাতি হয়েছে! আমি জিজ্ঞাসা করলাম, সিজারে? তিনি হেসে বললেন, না, স্বাভাবিক ডেলিভারিতে। আমি তখন বললাম, দেখলেন তো, অকারণে সিজার করালে কত বড় ক্ষতি হতো অর্থনৈতিক, শারীরিক এবং মানসিক। আপনার মেয়েও একটি অপারেশন থেকে বেঁচে গেল। মনে রাখবেন, সিজার মহামারি নয়। প্রয়োজন ছাড়া এটা করা এক ধরনের প্রতারণা। আপনি একজন অভিভাবক হিসেবে অন্যদেরও এ বার্তাটি পৌঁছে দিন। এ কথাগুলো বলে আমি ফোন রেখে ঘুমাতে গেলাম একটা অদ্ভুত তৃপ্তি নিয়ে। মানবিকতা, পেশাদারত্ব এবং নৈতিকতা- এ তিনের মেলবন্ধনেই যেন সেদিন রাতটা আলোকিত হয়েছিল।

প্রশ্ন হলো একজন মা কি মানুষ, না একটি অপারেটেড প্রজেক্ট? মায়ের যন্ত্রণার কথা আমরা ভুলে গেছি। যে মা সন্তানের জন্ম দিয়ে মৃত্যুর দ্বার থেকে ফিরে আসতেন আজ তার কষ্টকে বলি, অনাবশ্যক। যা প্রকৃতির নিয়ম, তা-ই এখন বাণিজ্যের নিয়মে চলছে। আমি গর্ব করে বলি, আমাদের হাসপাতাল এখনো প্রতিরোধ গড়ে রেখেছে। তবে যেটা সিজারিয়ান কেস সেটাতে মা এবং শিশুর কথা ভেবে করতেই হয়। আমরা মা তৈরি করি অপারেশন করে নয়, প্রাকৃতিকভাবে, সাহস দিয়ে, সাহচর্য দিয়ে। আমাদের চিকিৎসকরা ভয় দেখান না, বরং সাহস দেন। আমাদের নার্সরা পথ দেখান। এর ফলাফল? আমাদের রোগীর সংখ্যা কমেনি। আয় কমেনি বরং আস্থা বেড়েছে, আয়ও বেড়েছে।

একটা সময় ছিল সন্তান জন্মের জন্য মায়ের ধৈর্য, সাহস আর এক ধরনের মাতৃত্বের যুদ্ধ ছিল সমাজে গৌরবের প্রতীক। আজ সেই দৃশ্যপট অনেকটাই পাল্টে গেছে। বাংলাদেশে এখন সন্তান জন্ম মানেই যেন সিজারিয়ান সেকশন! নরমাল ডেলিভারি যেন দিন দিন বিলুপ্তপ্রায় এক চিকিৎসাপদ্ধতিতে পরিণত হচ্ছে। প্রশ্ন উঠছে- এটা কি চিকিৎসার উন্নতি, নাকি আর্থসামাজিক এক চক্রের নির্মম বাস্তবতা? 

সিজারিয়ান ডেলিভারির দীর্ঘমেয়াদি ঝুঁঁকি : বর্তমানে নানা অজুহাতে অনেক সময় অপ্রয়োজনে সিজারিয়ান অপারেশনের পথে হাঁটা হচ্ছে। অথচ এর রয়েছে বহু স্বাস্থ্যগত ও আর্থিক ঝুঁঁকি, যা আমরা প্রায়শই উপেক্ষা করি। প্রথমত একটি সিজার মানেই মায়ের দেহে শল্যচিকিৎসার মাধ্যমে কাটা-ছেঁড়া। একবার নয়, বারবার এমন অস্ত্রোপচার ভবিষ্যতে গর্ভধারণে জটিলতা তৈরি করতে পারে, যেমন প্লাসেন্টার অস্বাভাবিক অবস্থান, ইউটেরাসে জখম বা ফেটে যাওয়ার সম্ভাবনা ইত্যাদি। শিশুর ক্ষেত্রেও ঝুঁঁকি কম নয়। প্রাকৃতিকভাবে প্রসব না হলে শিশুর ফুসফুস পূর্ণ বিকাশে সময় পায় না, যার ফলে জন্মের পর শ্বাসকষ্ট দেখা দিতে পারে। গবেষণায় দেখা গেছে, সিজারে জন্ম নেওয়া শিশুদের ভবিষ্যতে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা তুলনামূলকভাবে দুর্বল হওয়ার ঝুঁঁকি থাকে।

এ ছাড়াও সিজারের পর ব্যথা, ইনফেকশন, জটিলতা এবং দীর্ঘ সময় নিয়ে সুস্থ হওয়া মায়ের জন্য এক বিশাল চাপ। এর সঙ্গে যুক্ত হয় অতিরিক্ত হাসপাতাল ব্যয়, অপারেশন খরচ, ওষুধের খরচসহ নানান আর্থিক চাপ। সব মিলিয়ে বলা যায়, সিজার একটি জীবন রক্ষাকারী জরুরি চিকিৎসা, প্রয়োজনে এটি অবশ্যই করা উচিত। কিন্তু অপ্রয়োজনীয়ভাবে সিজার করানো মানে নিজেকে, সন্তানকে এবং পুরো পরিবারকে এক অনিশ্চিত ভবিষ্যতের দিকে ঠেলে দেওয়া। সুতরাং সচেতন হই, সিজার যেন অপশন না হয়ে, হয়ে পড়ে অভ্যাস

সমাধান কোথায়?

(১) নরমাল ডেলিভারির জন্য প্রাক প্রসব প্রশিক্ষণ, সাপোর্ট এবং মেডিকেল কাউন্সেলিং চালু করতে হবে। (২) চিকিৎসকদের মধ্যে জবাবদিহি প্রতিষ্ঠা করা, (৩) বেসরকারি হাসপাতালের ওপর নজরদারি বাড়াতে হবে, (৪) রোগীদের সচেতন করা, ব্যথার ভয় কাটিয়ে নরমাল ডেলিভারিকে উৎসাহ দেওয়া, (৫) মিডিয়া ও সামাজিক প্ল্যাটফর্মে প্রচার চালানো, (৬) গর্ভবতী নারীদের জন্য প্রাক প্রসব প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করা।

একটা দেশের ভবিষ্যৎ গড়ে ওঠে মায়ের কোলে। সেই মা যদি শুধুই কাটা-ছেঁড়ার যন্ত্রে পরিণত হন, তবে জাতির মেরুদণ্ড কেমন করে শক্ত হবে? আমরা চাই, চিকিৎসাপদ্ধতি হোক মানবিক, ব্যবসা হোক বিশ্বাসভিত্তিক আর মাতৃত্ব হোক সাহস ও স্নেহে পূর্ণ। আমি বিশ্বাস করি, সঠিক দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে এগোলে এ নীরব মহামারি থামানো সম্ভব। মায়েদের বলছি, মা হতে চাইলে ব্যথা সইতেই হবে। সেই ব্যথায়ও ভালোবাসা আছে এ সত্যটা আমরা ভুলে গেছি। আমরা আজ আধুনিকতার নামে একটি পুরো প্রজন্মকে শিখিয়ে দিচ্ছি-কষ্ট এড়াও। এ মানসিকতা শুধু চিকিৎসাব্যবস্থায় না, গোটা জাতিতে ছড়িয়ে পড়ছে। যারা ব্যথাহীন জন্ম দেয়, তারা কি ব্যথা নিতে পারে ভবিষ্যতে? এ সমাজ বদলাতে হবে, এবার সত্যি সত্যি নর্মাল হতে হবে। আমি চাই, চিকিৎসকরা সত্য বলুক। আমি চাই, মা হন সাহস নিয়ে। আমি চাই, হাসপাতাল হোক বিশ্বাসের জায়গা, হড়ঃ অপারেশন থিয়েটারের খামারঘর। একদিন আমাদের সন্তানেরা আমাদের জিজ্ঞেস করবে, তোমরা কেন আমাদের মায়েদের কেটে সন্তান জন্ম দিতে বাধ্য করলে? সেদিন যেন আমাদের চোখ নামিয়ে রাখতে না হয়। সেদিন যেন বলতে পারি আমরা লড়েছিলাম, আমরা প্রতিরোধ গড়েছিলাম। আমি সেই লড়াইয়ে আছি। আপনি কি আমার পাশে থাকবেন?

লেখক : কলামিস্ট

www.mirabdulalim.com

এই বিভাগের আরও খবর
পিটিয়ে হত্যা
পিটিয়ে হত্যা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা
ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
ভ্যাকসিন-সংকট
ভ্যাকসিন-সংকট
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
সর্বশেষ খবর
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ জুলাই)

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রেমে ব্যর্থ হলে বাথরুম পরিষ্কার করেন যে অভিনেতা
প্রেমে ব্যর্থ হলে বাথরুম পরিষ্কার করেন যে অভিনেতা

২৭ মিনিট আগে | শোবিজ

কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নতুন নির্দেশনা
কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নতুন নির্দেশনা

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

স্ত্রীকে ভিডিও কলে রেখে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ভিডিও কলে রেখে স্বামীর আত্মহত্যা

৫৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

৫৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ভয়াবহ ঝড়ে ফ্রান্স-ইতালি ট্রেন চলাচল বন্ধ
ভয়াবহ ঝড়ে ফ্রান্স-ইতালি ট্রেন চলাচল বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নৌকা থেকে পড়ে নিখোঁজ কিশোরের লাশ উদ্ধার
নৌকা থেকে পড়ে নিখোঁজ কিশোরের লাশ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’
‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার
ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ
কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু
এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা
মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!
অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান
ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা
অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি
‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস
লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস
শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে কাঁঠালের বাজার রমরমা, সপ্তাহে বিক্রি অর্ধ কোটি
টাঙ্গাইলে কাঁঠালের বাজার রমরমা, সপ্তাহে বিক্রি অর্ধ কোটি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনের মাধ্যমে বিএনপি পরিবর্তন চায় : মির্জা ফখরুল
নির্বাচনের মাধ্যমে বিএনপি পরিবর্তন চায় : মির্জা ফখরুল

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড রেমিট্যান্স প্রবাহে রিজার্ভ বেড়ে ৩১.৬৮ বিলিয়ন ডলার
রেকর্ড রেমিট্যান্স প্রবাহে রিজার্ভ বেড়ে ৩১.৬৮ বিলিয়ন ডলার

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের সভাপতির দায়িত্ব পেল পাকিস্তান
জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের সভাপতির দায়িত্ব পেল পাকিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশুগঞ্জে টিকিট কালোবাজারিতে ‘বলদা রমজান’ গ্রেফতার
আশুগঞ্জে টিকিট কালোবাজারিতে ‘বলদা রমজান’ গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইবি শিক্ষকের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ
ইবি শিক্ষকের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কনটেইনার হ্যান্ডলিংয়ে ৪৮ বছরের রেকর্ড ভাঙল চট্টগ্রাম বন্দর
কনটেইনার হ্যান্ডলিংয়ে ৪৮ বছরের রেকর্ড ভাঙল চট্টগ্রাম বন্দর

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাজীপুরে শ্রমিককে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় আরও দুইজন গ্রেফতার
গাজীপুরে শ্রমিককে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় আরও দুইজন গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি
প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?
সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ
বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব
সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা
মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

১৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র
সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর
যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন

১৭ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির
আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ
৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প
আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তীব্র তাপপ্রবাহে বিপর্যস্ত ইউরোপ, জারি হলো রেড অ্যালার্ট
তীব্র তাপপ্রবাহে বিপর্যস্ত ইউরোপ, জারি হলো রেড অ্যালার্ট

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে
নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান
ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের
নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের

পেছনের পৃষ্ঠা

এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল
এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল

মাঠে ময়দানে

জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা
জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে যুবক গোপালগঞ্জে
প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে যুবক গোপালগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ সংবাদপত্রের স্বাধীনতা হরণ করেছিল
আওয়ামী লীগ সংবাদপত্রের স্বাধীনতা হরণ করেছিল

নগর জীবন

ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে
ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল
এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল

নগর জীবন

নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না
নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

মোহাম্মদপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
মোহাম্মদপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

নগর জীবন

স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে
স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

এক মাস শূন্য বিএমডিএর চেয়ারম্যান পদ
এক মাস শূন্য বিএমডিএর চেয়ারম্যান পদ

নগর জীবন

আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি
আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই স্মরণে মাসব্যাপী কর্মসূচি
জুলাই স্মরণে মাসব্যাপী কর্মসূচি

নগর জীবন

যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ নিহত ৩
যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ নিহত ৩

পেছনের পৃষ্ঠা

এনবিআর সার্ভারে ধীরগতি, বেনাপোলে ব্যাহত আমদানি-রপ্তানি
এনবিআর সার্ভারে ধীরগতি, বেনাপোলে ব্যাহত আমদানি-রপ্তানি

নগর জীবন

জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়
জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই
সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই

নগর জীবন

সংস্কারের পক্ষে জোট চায় এবি পার্টি
সংস্কারের পক্ষে জোট চায় এবি পার্টি

নগর জীবন

নাসির-তামিমার মামলায় আত্মপক্ষ সমর্থন ১৪ জুলাই
নাসির-তামিমার মামলায় আত্মপক্ষ সমর্থন ১৪ জুলাই

নগর জীবন

চলতি বছর ঢাকায় বাংলাদেশ-নেপালের এফওসি বৈঠক
চলতি বছর ঢাকায় বাংলাদেশ-নেপালের এফওসি বৈঠক

নগর জীবন

প্রসাধনীতে শুল্ক বাড়ায় বাড়বে চোরাচালান
প্রসাধনীতে শুল্ক বাড়ায় বাড়বে চোরাচালান

নগর জীবন

চট্টগ্রামে ধান-চাল সংগ্রহে রেকর্ড
চট্টগ্রামে ধান-চাল সংগ্রহে রেকর্ড

নগর জীবন

চট্টগ্রামে ইউপিডিএফ সদস্য গ্রেপ্তার
চট্টগ্রামে ইউপিডিএফ সদস্য গ্রেপ্তার

নগর জীবন