শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০২ জুলাই, ২০২৫ আপডেট: ০২:২৬, বুধবার, ০২ জুলাই, ২০২৫

জুলাই অভ্যুত্থানের বছরপূর্তিতে খালেদা জিয়া

নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে

শহীদের চেতনায় দেশকে উপলব্ধি করুন : তারেক রহমান
বিশেষ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে

ঐক্য বজায় রেখে নতুন বাংলাদেশ নির্মাণের স্বপ্ন বাস্তবায়নে সবাইকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়েছেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী, বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া। তিনি বলেছেন, বীরের রক্তস্রোত ও মায়ের অশ্রুধারা যেন বৃথা না যায়, যে কোনো মূল্যে তা নিশ্চিত করতে হবে। ঐক্য বজায় রাখতে হবে। আসুন সবাই মিলে শহীদ জিয়ার স্বপ্ন বাস্তবায়ন করি। বাস্তবায়ন করি কোটি মানুষের নতুন বাংলাদেশ নির্মাণের স্বপ্ন। গতকাল রাজধানীতে বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সম্মেলন কেন্দ্রে বিএনপি আয়োজিত গণ অভ্যুত্থান ২০২৪ : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা শীর্ষক আলোচনা সভায় ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে তিনি এসব কথা বলেন।

খালেদা জিয়া বলেন, রক্তস্নাত জুলাই-আগস্ট এক বছর পর আমাদের মাঝে ফিরে এসেছে। দীর্ঘ ১৬ বছর ফ্যাসিস্টদের নির্মম অত্যাচার-নির্যাতন, হত্যা-গুম-খুনের মাধ্যমে গণতন্ত্রব্যবস্থা ধ্বংস করে একদলীয় শাসনব্যবস্থা চিরস্থায়ী করতে চেয়েছিল আওয়ামী শাসকগোষ্ঠী। ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে ফ্যাসিবাদের পতন হয়েছে। সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে নতুন করে বাংলাদেশ গড়ার। এ আন্দোলনে যাঁরা শহীদ হয়েছেন তাঁদের জানাচ্ছি আন্তরিক শ্রদ্ধা। আহতদের সমবেদনা। তাঁদের এ আত্মত্যাগ জাতি চিরকাল মনে রাখবে। গুম-খুন, বিচারবহির্ভূত হত্যার শিকার যাঁরা হয়েছেন তাঁদের তালিকা প্রস্তুত করতে হবে। দ্রুত বিচার ও রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতির ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে হবে। প্রতিটি পরিবারের সম্মানজনক পুনর্বাসন ও নিরাপদ ভবিষ্যৎ নিশ্চিত করতে হবে। তিনি বলেন, আমাদের সামনে যে সুযোগ তৈরি হয়েছে-নতুন করে গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দেওয়ার, তা আমাদের নিশ্চিত করতে হবে এবং জনগণের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে। সর্বোপরি বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষা করতে হবে। যে কোনো মূল্যে শহীদের এ রক্তস্রোত, মায়ের অশ্রুধারা যেন বৃথা না যায়, তা বজায় রাখতে হবে। যে কোনো মূল্যে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। আসুন আমরা সবাই মিলে শহীদ জিয়ার স্বপ্ন বাস্তবায়ন করি। বাস্তবায়ন করি ১৮ কোটি মানুষের নতুন বাংলাদেশ নির্মাণের স্বপ্ন।

এ অনুষ্ঠানে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেন, বিএনপি জনগণের রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক ক্ষমতায়ন নিশ্চিত করতে চায়। ২৪-এর গণ অভ্যুত্থানের মাধ্যমে আমাদের সামনে একটি সুন্দর বাংলাদেশ বিনির্মাণের সুযোগ তৈরি হয়েছে। জনগণের সরাসরি ভোটে জবাবদিহিমূলক ইনসাফভিত্তিক, গণতান্ত্রিক ও মানবিক বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়। তিনি শহীদের চেতনায় দেশকে উপলব্ধি করতে সবার প্রতি আহ্বান জানান।

জুলাই-আগস্ট স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনের শোক ও বিজয়ের বর্ষপূর্তি উপলক্ষে ৩৬ দিনব্যাপী কর্মসূচির উদ্বোধনী বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। এর আগে শহীদ পরিবারের সদস্যদের হাতে দলের পক্ষ থেকে সম্মানসূচক ক্রেস্ট তুলে দেন মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এবং সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী।

বেলা ৩টায় শুরু হওয়া অনুষ্ঠানে রুহুল কবির রিজভীর সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি ছিলেন বিএনপি চেয়ারপারসন, সাবেক প্রধানমন্ত্রী দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া। বিশেষ অতিথি ছিলেন মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। অনুষ্ঠানে শহীদ পরিবার, আহত নেতা-কর্মী ও সমর্থকদের পাশাপাশি ফ্যাসিবাদবিরোধী আন্দোলনে যুক্ত ৬৩টি রাজনৈতিক দলের শীর্ষ নেতা, বুদ্ধিজীবী, সিনিয়র সাংবাদিকসহ নানান শ্রেণি-পেশার মানুষও উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠানে গণ অভ্যুত্থানের একটি ডকুমেন্টারি প্রদর্শন করা হয়।

শহীদ পরিবারের সদস্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন পুলিশের গুলিতে নিহত আবু সাঈদের ভাই রমজান আলী, মীর মুগ্ধের বাবা মীর মোস্তাফিজুর রহমান, ওয়াসিমের বাবা শফিউল আলম, ইয়ামিনের বাবা মহিউদ্দিন, ফারহান ফাইয়াজের ছোট বোন ফারিন, আবরার ফাহাদের বাবা বরকত উল্লাহ, পুরান ঢাকার বিশ্বজিৎ দাশের বাবা আনন্দ দাস, আবদুল্লাহ বিন জাহিদের মা ফাতেমাতুজ জোহরা, নুরুজ্জামান জনির ছোট ভাই মনিরুজ্জামান হীরা, পারভেজ হোসেনের মেয়ে আবিদা ইসলাম হৃদি, কাজী ফাহমীম জাফরের মা কাজী লু ফাহিম, গুম থেকে বেঁচে যাওয়া বিএনপির গণশিক্ষাবিষয়ক সহসম্পাদক আনিসুর রহমান তালুকদার খোকন এবং মায়ের ডাক-এর আহ্বায়ক সানজিদা ইসলাম তুলি, জুলাই-আগস্ট অভ্যুত্থানে গুলিবিদ্ধ হয়ে পঙ্গু নাভিল, পুলিশের গুলিতে চোখ নষ্ট হয়ে যাওয়া রেদোয়ান হোসেন রিয়াদ এবং ফ্যাসিবাদ সরকারের আমলে নির্যাতনের শিকার চিকিৎসক সাখাওয়াত হোসেন সায়ান্থ।

তারেক রহমান বলেন, ১৯৭১ সালে স্বাধীনতাযুদ্ধের মুক্তিযোদ্ধাদের যেমন মানুষ ভোলেনি, তেমনই ২৪-এর যোদ্ধাদেরও জাতি ভুলবে না। বিএনপি ক্ষমতায় গেলে বিভিন্ন স্থাপনা শহীদদের নামে নামকরণের চিন্তা আমাদের আছে। দেশ ও জনগণের স্বার্থে যাঁরা আত্মত্যাগ করেছেন তাঁদের জন্য কিছু ভাবনা তুলে ধরছি। আমরা দেশকে একটি চিরস্থায়ী ভিত্তির ওপর দাঁড় করাতে চাই, যেখানে জনগণের হাতে থাকবে সব ক্ষমতা। তবেই রাজনৈতিক দুর্নীতি ও দুর্বৃত্তায়ন কমে আসবে বলে বিশ্বাস করি।

তিনি বলেন, ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট ফ্যাসিস্ট পলায়নের পরই আমার প্রথম বক্তব্যে বলেছিলাম তার মধ্যে ছিল-গণ অভ্যুত্থানে যাঁরা তাঁদের সন্তান হারিয়েছেন সেই মায়েদের প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা জানাই। অনেকেই প্রিয়তম স্বামী ও প্রিয়তম ভাইকে হারিয়েছেন। অনেক ত্যাগের বিনিময়ে ৫ আগস্ট আরেকটি বিজয় দেখেছে বাংলাদেশ। একজন শহীদ শুধু আপনাদের স্বজন নন, তাঁরা দেশের গৌরব ও মুক্তিকামী জনতার। তাঁদের জানাই গভীর শ্রদ্ধা।

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, দেড় দশকের আন্দোলনে গুম-খুনের শিকার হয়েছেন বহু মানুষ। অপহরণের তালিকা অনেক দীর্ঘ। শুধু জুলাই আন্দোলনে বিএনপির ৪২৪ জনসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার অন্তত দেড় হাজার মানুষ শহীদ হয়েছেন। ৩০ হাজারের বেশি মানুষ আহত হয়েছেন। ১ হাজারের বেশি পঙ্গু হয়েছেন। শিশু-বাচ্চারাও শহীদ হওয়া থেকে বাদ যায়নি। বাংলাদেশের ইতিহাসের প্রতিটি অধ্যায়ে এভাবে শহীদ আবু সাঈদ, ওয়াসিম ও মুগ্ধর মতো অনেকেই জীবন দিয়েছেন। মানুষের প্রশ্ন-এভাবেই কি মানুষ জীবন দিতেই থাকবে?

সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রসঙ্গে তারেক রহমান বলেন, কোনো কোনো রাজনৈতিক দল সংখ্যানুপাতিক হারে নির্বাচনি ব্যবস্থার দাবি তুলেছে। বিশ্বের কোনো কোনো দেশে সংখ্যানুপাতিক নির্বাচনি ব্যবস্থার বিধান রয়েছে। বাংলাদেশের বিদ্যমান বাস্তবতায় এবং ভৌগোলিক রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে এ মুহূর্তে কতটুকু উপযোগী অথবা উপযোগী কি না সেটি গুরুত্বের সঙ্গে ভেবে দেখার জন্য আমি সবার প্রতি অনুরোধ রাখব। বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক বিধিব্যবস্থাকে শক্ত ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত রাখতে হলে, বাংলাদেশকে তাবেদার মুক্ত রাখতে হলে- এ মুহূর্তে জনগণের ঐক্য সবচাইতে বেশি প্রয়োজন। সংখ্যানুপাতিক নির্বাচনি ব্যবস্থা দেশে ঐক্যের পরিবর্তে বিভক্তিমূলক সমাজ এবং অস্থিতিশীল সরকার সৃষ্টির কারণ হয়ে উঠতে পারে কি না এ বিষয়গুলো গুরুত্ব সহকারে আরও একবার ভেবে দেখার জন্য আমি সব রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দকে বিনীত আহ্বান এবং অনুরোধ করব। সংখ্যানুপাতিক নির্বাচনি ব্যবস্থার আড়ালে পুনরায় দেশের রাজনীতিতে নিজেদের অজান্তেই পতিত, পরাজিত অপশক্তি পুনর্বাসনের পথ সুগম করে দেওয়া হচ্ছে কি না এ বিষয়টিও আমাদের প্রত্যেকের অত্যন্ত সিরিয়াসলি ভাবা দরকার। জুলাই-আগস্ট গণ অভ্যুত্থান, শোক ও বিজয়ের বর্ষপূর্তি পালন কমিটির আহ্বায়ক রুহুল কবির রিজভীর সভাপতিত্বে স্বাগত বক্তব্য দেন এ কমিটির সদস্যসচিব ও বিএনপির গণশিক্ষাবিষয়ক সম্পাদক অধ্যাপক ড. মোর্শেদ হাসান খান। বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস, সালাহউদ্দিন আহমেদ, নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না, জাতীয় পার্টির (জাফর) চেয়ারম্যান ও ১২ দলীয় জোটের প্রধান মোস্তফা জামাল হায়দার, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা আবদুল হালিম, বাংলাদেশ জাতীয় পার্টির (বিজেপি) ব্যারিস্টার আন্দালিব রহমান পার্থ, গণসংহতি আন্দোলনের জোনায়েদ সাকি, এনপিপির চেয়ারম্যান ফরিদুজ্জামান ফরহাদ, লেবার পার্টির চেয়ারম্যান মোস্তাফিজুর রহমান ইরান, এলডিপির মহাসচিব ড. রেদোয়ান আহমেদ, জাতীয় গণফ্রন্টের সমন্বয়ক টিপু বিশ্বাস, বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক, আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টির চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান মঞ্জু, এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব আরিফুল ইসলাম আদিব, এনডিএমের চেয়ারম্যান ববি হাজ্জাজ, হেফাজতে ইসলাম ঢাকা মহানগরীর সভাপতি মাওলানা জোনায়েদ আল হাবিব, জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশের মহাসচিব মঞ্জুরুল ইসলাম আফেন্দি, বাংলাদেশ জাসদের সাধারণ সম্পাদক নাজমুল হক প্রধান, খেলাফত মজলিসের নায়েবে আমির আহমদ আলী কাসেমি, গণঅধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক মুহাম্মদ রাশেদ খান। এ ছাড়া ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক আবদুল্লাহ আল মামুনের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন- বিএনপির ড. আবদুল মঈন খান, নজরুল ইসলাম খান, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, সেলিমা রহমান, ডা. এজেডএম জাহিদ হোসেন, কেন্দ্রীয় নেতা নিতাই রায় চৌধুরী, আমানউল্লাহ আমান, আবদুস সালাম, ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন, অধ্যাপক সুকোমল বড়ুয়া, ইসমাইল জবিহউল্লাহ, এমএ মালিক, শামসুর রহমান শিমুল বিশ্বাস, খায়রুল কবির খোকন, সৈয়দ এমরান সালেহ প্রিন্স, আবদুস সালাম আজাদ, ব্যারিস্টার নাসির উদ্দিন আহমেদ অসীম, সুলতান সালাহউদ্দিন টুকু, মীর সরাফত আলী সপু, কৃষিবিদ শামীমুর রহমান শামীম, নজরুল ইসলাম আজাদ, মীর নেওয়াজ আলী নেওয়াজ, ব্যারিস্টার মীর হেলাল, মিফতাহ সিদ্দিকী, নিলোফার চৌধুরী মনি, ড. মাহদী আমিনসহ সারা দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে আহত ব্যক্তি, শহীদ পরিবার ও তাদের পরিবারের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।

পারভেজের কন্যার বক্তব্যে কাঁদলেন তারেক রহমান : গুমের শিকার ছাত্রদল নেতা পারভেজের কন্যার বক্তব্য শুনে বারবার চোখের জল মুছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। গুমের শিকার ছাত্রদল নেতা পারভেজের কিশোরী কন্যা বাবাকে দেখে না অনেক বছর। তার ছোট ভাই বাবার মুখটি দেখতেও পায়নি। এখন তার একটাই প্রশ্ন- আমি আর আমার ভাই বাবাকে কি কোনোদিন জড়িয়ে ধরতে পারব না? এমন প্রশ্নে থমকে যায় পুরো অনুষ্ঠানস্থল। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানও সে প্রশ্নে থমকে যান, পারেননি চোখের জল আটকে রাখতে। পারভেজের কন্যার বক্তব্য শুনে বারবার চোখের জল মুছেন তিনি। অনুষ্ঠানে ভার্চুয়ালি যুক্ত ছিলেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।

ক্ষোভের মুখে সরানো হলো উপস্থাপক এহসান মাহমুদকে : এ অনুষ্ঠানের একজন উপস্থাপককে নিয়ে তীব্র সমালোচনা হয়েছে। এহসান মাহমুদ নামের ওই ব্যক্তিকে অনুষ্ঠান মঞ্চে উপস্থাপনা করতে দেখে ক্ষোভ প্রকাশ করেন বিএনপি বিটের উপস্থিত সাংবাদিকরা। তারা এহসান মাহমুদকে স্বৈরাচারের দোসর আখ্যা দিয়ে জুলাই গণ অভ্যুত্থানের মতো অনুষ্ঠানে উপস্থাপনায় আপত্তি জানান। পরে তাকে আর মঞ্চে উঠতে দেওয়া হয়নি।

এই বিভাগের আরও খবর
অবস্থান কর্মসূচি বিসিএস নন-ক্যাডারে চাকরিপ্রার্থীদের
অবস্থান কর্মসূচি বিসিএস নন-ক্যাডারে চাকরিপ্রার্থীদের
প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদ্যাপনে কমিটি বিএনপির
প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদ্যাপনে কমিটি বিএনপির
১৩১ সহকারী কর কমিশনার বদলি, ৯ কর্মকর্তা বরখাস্ত
১৩১ সহকারী কর কমিশনার বদলি, ৯ কর্মকর্তা বরখাস্ত
পরোয়ানা সাবেক আইজিপিসহ পাঁচ জনের বিরুদ্ধে
পরোয়ানা সাবেক আইজিপিসহ পাঁচ জনের বিরুদ্ধে
সরগরম জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
সরগরম জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
সংকটে শঙ্কায় রাকসু নির্বাচন
সংকটে শঙ্কায় রাকসু নির্বাচন
গুলি করে তিন পুলিশ, জুতা দিয়ে মাড়িয়ে চেহারা বিকৃত
গুলি করে তিন পুলিশ, জুতা দিয়ে মাড়িয়ে চেহারা বিকৃত
মধ্যপ্রাচ্যের ২৫ শতাংশ কয়েদি বাংলাদেশি
মধ্যপ্রাচ্যের ২৫ শতাংশ কয়েদি বাংলাদেশি
ভারত সফরে চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ভারত সফরে চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
আওয়ামী দোসররা নাশকতার চেষ্টায়
আওয়ামী দোসররা নাশকতার চেষ্টায়
নির্বাচনি প্রস্তুতি জেনেছে আইআরআই
নির্বাচনি প্রস্তুতি জেনেছে আইআরআই
বঙ্গোপসাগর অপেক্ষা করছে তার উপহার নিয়ে
বঙ্গোপসাগর অপেক্ষা করছে তার উপহার নিয়ে
সর্বশেষ খবর
ট্রাম্পের সঙ্গে জেলেনস্কি ও ইউরোপীয় নেতাদের বৈঠকে যা হলো
ট্রাম্পের সঙ্গে জেলেনস্কি ও ইউরোপীয় নেতাদের বৈঠকে যা হলো

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

সচিবালয়ের সামনে অবস্থান জুলাই শহীদ পরিবার ও আহতদের
সচিবালয়ের সামনে অবস্থান জুলাই শহীদ পরিবার ও আহতদের

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে স্বেচ্ছাসেবক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
চাঁপাইনবাবগঞ্জে স্বেচ্ছাসেবক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১,০০০ ফুট উঁচু সুনামির আশঙ্কা বিজ্ঞানীদের
১,০০০ ফুট উঁচু সুনামির আশঙ্কা বিজ্ঞানীদের

৯ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

টাঙ্গাইলে গাঁজাসহ গ্রেফতার ৩
টাঙ্গাইলে গাঁজাসহ গ্রেফতার ৩

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে দুই গ্রামবাসীর মধ্যে সংঘর্ষে আহত ১০
নারায়ণগঞ্জে দুই গ্রামবাসীর মধ্যে সংঘর্ষে আহত ১০

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এনসিপি থেকে বহিষ্কারের পর মাহিনের বিস্ফোরক মন্তব্য
এনসিপি থেকে বহিষ্কারের পর মাহিনের বিস্ফোরক মন্তব্য

১৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২২৬৪ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২২৬৪ মামলা

৪১ মিনিট আগে | নগর জীবন

গাজর খাওয়ার ৫ উপকারিতা
গাজর খাওয়ার ৫ উপকারিতা

৪৬ মিনিট আগে | জীবন ধারা

দলীয় প্রতীক থাকছে না স্থানীয় সরকার নির্বাচনে, অধ্যাদেশ জারি
দলীয় প্রতীক থাকছে না স্থানীয় সরকার নির্বাচনে, অধ্যাদেশ জারি

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

পানিতে ডুবে দুই বোনের মৃত্যু
পানিতে ডুবে দুই বোনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে দোকানে প্রাইভেটকার
মেহেরপুরে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে দোকানে প্রাইভেটকার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় নির্বাচন পেছানোর সুযোগ নেই : আইন উপদেষ্টা
জাতীয় নির্বাচন পেছানোর সুযোগ নেই : আইন উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরের ছিনতাই চক্রের প্রধান বিল্লাল গ্রেফতার
মোহাম্মদপুরের ছিনতাই চক্রের প্রধান বিল্লাল গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেন্দ্রীয় কারাগারে অসুস্থ হাজতির ঢামেকে মৃত্যু
কেন্দ্রীয় কারাগারে অসুস্থ হাজতির ঢামেকে মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিইসির সঙ্গে বৈঠকে বসেছে ইইউ প্রতিনিধি দল
সিইসির সঙ্গে বৈঠকে বসেছে ইইউ প্রতিনিধি দল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ২২৬৪ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ২২৬৪ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সূচক বেড়ে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচক বেড়ে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতের উপর থেকে বাণিজ্য নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করল চীন
ভারতের উপর থেকে বাণিজ্য নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করল চীন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুয়েটে শিক্ষার্থী হয়রানি, ১০ জনকে শোকজ
চুয়েটে শিক্ষার্থী হয়রানি, ১০ জনকে শোকজ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মারা গেছেন সেই ‘থ্রি ইডিয়টস’খ্যাত অভিনেতা
মারা গেছেন সেই ‘থ্রি ইডিয়টস’খ্যাত অভিনেতা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশে জুলাইয়ে সড়কে ঝরেছে ৪১৮ প্রাণ, শিশু ৫৩ জন
দেশে জুলাইয়ে সড়কে ঝরেছে ৪১৮ প্রাণ, শিশু ৫৩ জন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি নিয়ন্ত্রণে মিশর সীমান্তে আটকে আছে গাজামুখী ত্রাণবাহী ট্রাক
ইসরায়েলি নিয়ন্ত্রণে মিশর সীমান্তে আটকে আছে গাজামুখী ত্রাণবাহী ট্রাক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন সচিব পেল তিন মন্ত্রণালয়
নতুন সচিব পেল তিন মন্ত্রণালয়

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচএসসির লিখিত পরীক্ষা শেষ হচ্ছে আজ, ব্যবহারিক শুরু কবে?
এইচএসসির লিখিত পরীক্ষা শেষ হচ্ছে আজ, ব্যবহারিক শুরু কবে?

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীর মোহাম্মদপুরে শীর্ষ সন্ত্রাসী 'ভাগ্নে বিল্লাল' গ্রেফতার
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে শীর্ষ সন্ত্রাসী 'ভাগ্নে বিল্লাল' গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফ্যাসিস্ট পুনর্বাসনের ষড়যন্ত্র: নেপথ্যে প্রথম আলো?
ফ্যাসিস্ট পুনর্বাসনের ষড়যন্ত্র: নেপথ্যে প্রথম আলো?

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানীতে আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্কসংকেত
চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্কসংকেত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খেজুরের পুষ্টিগুণ
খেজুরের পুষ্টিগুণ

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সর্বাধিক পঠিত
থাকছে না নিবন্ধন পরীক্ষা, যে পদ্ধতিতে হবে শিক্ষক নিয়োগ
থাকছে না নিবন্ধন পরীক্ষা, যে পদ্ধতিতে হবে শিক্ষক নিয়োগ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও ছাড় দেবে বিএনপি
আরও ছাড় দেবে বিএনপি

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটের নতুন ডিসি আলোচিত ম্যাজিস্ট্রেট সারোয়ার আলম
সিলেটের নতুন ডিসি আলোচিত ম্যাজিস্ট্রেট সারোয়ার আলম

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে আলাস্কা থেকে রাশিয়ায় নেওয়া হলো পুতিনের ‘মল’!
যে কারণে আলাস্কা থেকে রাশিয়ায় নেওয়া হলো পুতিনের ‘মল’!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন শর্তে পিতৃত্বকালীন ছুটি দেওয়া যেতে পারে : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
তিন শর্তে পিতৃত্বকালীন ছুটি দেওয়া যেতে পারে : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভারত মার্সিডিজ হলে, পাকিস্তান পাথর বোঝাই ডাম্পার ট্রাক’
‘ভারত মার্সিডিজ হলে, পাকিস্তান পাথর বোঝাই ডাম্পার ট্রাক’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে কৃত্রিম বৃষ্টিপাতের উদ্যোগ, রিয়াদসহ ৬ অঞ্চলে পরীক্ষা শুরু
সৌদি আরবে কৃত্রিম বৃষ্টিপাতের উদ্যোগ, রিয়াদসহ ৬ অঞ্চলে পরীক্ষা শুরু

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে যেসব বিষয়ে ছাড় দিতে হবে, জানালেন ট্রাম্প
যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে যেসব বিষয়ে ছাড় দিতে হবে, জানালেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রত্যাহার হচ্ছে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ১৬৪২৯ মিথ্যা মামলা
প্রত্যাহার হচ্ছে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ১৬৪২৯ মিথ্যা মামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব মাহিন সরকার বহিষ্কার
এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব মাহিন সরকার বহিষ্কার

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউরোপীয় নেতাদের সঙ্গে আলোচনা থামিয়ে পুতিনকে ফোন ট্রাম্পের
ইউরোপীয় নেতাদের সঙ্গে আলোচনা থামিয়ে পুতিনকে ফোন ট্রাম্পের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার নাসা গ্রুপকে সহায়তার সিদ্ধান্ত সরকারের
এবার নাসা গ্রুপকে সহায়তার সিদ্ধান্ত সরকারের

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হরিণের সঙ্গে ধাক্কা, প্রাক্তন বিশ্ব সুন্দরী সেনিয়া অ্যালেক্সান্ড্রোভার মর্মান্তিক মৃত্যু
হরিণের সঙ্গে ধাক্কা, প্রাক্তন বিশ্ব সুন্দরী সেনিয়া অ্যালেক্সান্ড্রোভার মর্মান্তিক মৃত্যু

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চীনের যে কাল্পনিক জায়গায় পুরুষ প্রবেশ সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ
চীনের যে কাল্পনিক জায়গায় পুরুষ প্রবেশ সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তির জন্য রাশিয়া-ইউক্রেনকে কিছু ভূখণ্ড ছাড় দিতে হবে : মার্কো রুবিও
শান্তির জন্য রাশিয়া-ইউক্রেনকে কিছু ভূখণ্ড ছাড় দিতে হবে : মার্কো রুবিও

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বসুন্ধরায় শাটল গাড়ি
বসুন্ধরায় শাটল গাড়ি

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডাকসু নির্বাচনে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি হয়নি : ছাত্রদল
ডাকসু নির্বাচনে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি হয়নি : ছাত্রদল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বদলে যাচ্ছে ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলার নাম
বদলে যাচ্ছে ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলার নাম

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরওয়ের রাজকুমারীর ছেলের বিরুদ্ধে চারটি ধর্ষণসহ ৩২টি মামলা
নরওয়ের রাজকুমারীর ছেলের বিরুদ্ধে চারটি ধর্ষণসহ ৩২টি মামলা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ধানক্ষেত থেকে সাদা পাথর উদ্ধার
এবার ধানক্ষেত থেকে সাদা পাথর উদ্ধার

১৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যশোরে ভাবিকে ধর্ষণের চেষ্টা, দেবর গ্রেফতার
যশোরে ভাবিকে ধর্ষণের চেষ্টা, দেবর গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারাগারে কৃষকদলের সাধারণ সম্পাদক শহিদুল
কারাগারে কৃষকদলের সাধারণ সম্পাদক শহিদুল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলতি সপ্তাহেই নির্বাচনের চূড়ান্ত রোডম্যাপ প্রকাশ : ইসি সচিব
চলতি সপ্তাহেই নির্বাচনের চূড়ান্ত রোডম্যাপ প্রকাশ : ইসি সচিব

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের কড়া সমালোচনা করলেন ট্রাম্পের বাণিজ্য উপদেষ্টা
ভারতের কড়া সমালোচনা করলেন ট্রাম্পের বাণিজ্য উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনে ভিপি পদে লড়বেন উমামা
ডাকসু নির্বাচনে ভিপি পদে লড়বেন উমামা

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সম্পর্ক জোরদারে ভারতে চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
সম্পর্ক জোরদারে ভারতে চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬ হাজারের বেশি বিদেশি শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৬ হাজারের বেশি বিদেশি শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এজাহারভুক্ত সব পুলিশ কর্মকর্তাকে সাময়িক বরখাস্ত করতে লিগ্যাল নোটিশ
এজাহারভুক্ত সব পুলিশ কর্মকর্তাকে সাময়িক বরখাস্ত করতে লিগ্যাল নোটিশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইট হাউসে বৈঠকে যা বললেন ইউরোপীয় নেতারা
হোয়াইট হাউসে বৈঠকে যা বললেন ইউরোপীয় নেতারা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মন্ত্রী সচিব এজেন্সি পুলিশ সিন্ডিকেট
মন্ত্রী সচিব এজেন্সি পুলিশ সিন্ডিকেট

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
এক বেডের জন্য ৭০ জনের অপেক্ষা
এক বেডের জন্য ৭০ জনের অপেক্ষা

প্রথম পৃষ্ঠা

জনপ্রিয় তারকাদের রহস্যজনক মৃত্যু
জনপ্রিয় তারকাদের রহস্যজনক মৃত্যু

শোবিজ

বঙ্গোপসাগর অপেক্ষা করছে তার উপহার নিয়ে
বঙ্গোপসাগর অপেক্ষা করছে তার উপহার নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শুল্ক থেকেও বড় আতঙ্ক এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন
শুল্ক থেকেও বড় আতঙ্ক এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন

পেছনের পৃষ্ঠা

মনোনয়নপত্র নিল বিভিন্ন ছাত্র সংগঠন
মনোনয়নপত্র নিল বিভিন্ন ছাত্র সংগঠন

প্রথম পৃষ্ঠা

নিগার বাহিনীর প্রস্তুতি নিয়ে প্রশ্ন
নিগার বাহিনীর প্রস্তুতি নিয়ে প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ ব্যাংককে পূর্ণাঙ্গ স্বায়ত্তশাসনের উদ্যোগ
বাংলাদেশ ব্যাংককে পূর্ণাঙ্গ স্বায়ত্তশাসনের উদ্যোগ

শিল্প বাণিজ্য

মধ্যপ্রাচ্যের ২৫ শতাংশ কয়েদি বাংলাদেশি
মধ্যপ্রাচ্যের ২৫ শতাংশ কয়েদি বাংলাদেশি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে তিন প্রার্থী মাঠে, তৎপর অন্যরাও
বিএনপি থেকে তিন প্রার্থী মাঠে, তৎপর অন্যরাও

নগর জীবন

নৌকাবাইচে মানুষের ঢল
নৌকাবাইচে মানুষের ঢল

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির সাত মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াতের একক
বিএনপির সাত মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াতের একক

নগর জীবন

দর্শক মন ছুঁয়েছে ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক উইশ কার্ড
দর্শক মন ছুঁয়েছে ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক উইশ কার্ড

শোবিজ

সৌন্দর্য ছড়াচ্ছে সেঞ্চুরি প্ল্যান্ট
সৌন্দর্য ছড়াচ্ছে সেঞ্চুরি প্ল্যান্ট

পেছনের পৃষ্ঠা

গুলি করে তিন পুলিশ, জুতা দিয়ে মাড়িয়ে চেহারা বিকৃত
গুলি করে তিন পুলিশ, জুতা দিয়ে মাড়িয়ে চেহারা বিকৃত

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিজিটাল লেনদেনে স্বাচ্ছন্দ্য এনেছে ব্র্যাক ব্যাংকের আস্থা
ডিজিটাল লেনদেনে স্বাচ্ছন্দ্য এনেছে ব্র্যাক ব্যাংকের আস্থা

শিল্প বাণিজ্য

আরও ছাড় দেবে বিএনপি
আরও ছাড় দেবে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

শেবাচিম হাসপাতালে কমপ্লিট শাটডাউনের হুঁশিয়ারি
শেবাচিম হাসপাতালে কমপ্লিট শাটডাউনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

থাকা না থাকার কথকতা
থাকা না থাকার কথকতা

সম্পাদকীয়

১৩১ সহকারী কর কমিশনার বদলি, ৯ কর্মকর্তা বরখাস্ত
১৩১ সহকারী কর কমিশনার বদলি, ৯ কর্মকর্তা বরখাস্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

কাকতালীয় বটে...
কাকতালীয় বটে...

শোবিজ

আওয়ামী দোসররা নাশকতার চেষ্টায়
আওয়ামী দোসররা নাশকতার চেষ্টায়

প্রথম পৃষ্ঠা

মিত্ররা ধোঁয়াশায় ফলাফল নিয়ে
মিত্ররা ধোঁয়াশায় ফলাফল নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

চুরির শাস্তি দেওয়ায় খুন জামায়াত নেতাকে
চুরির শাস্তি দেওয়ায় খুন জামায়াত নেতাকে

দেশগ্রাম

বিএনপির দুই পক্ষে সংঘর্ষ, বোমা নিক্ষেপ পুলিশের গাড়িতে
বিএনপির দুই পক্ষে সংঘর্ষ, বোমা নিক্ষেপ পুলিশের গাড়িতে

পেছনের পৃষ্ঠা

সরগরম জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
সরগরম জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মৌলবাদের উত্থান
মৌলবাদের উত্থান

সম্পাদকীয়

ভারত সফরে চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ভারত সফরে চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রস্তুতি জেনেছে আইআরআই
নির্বাচনি প্রস্তুতি জেনেছে আইআরআই

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকার বাইরে এখনো মব জাস্টিস চলছে
ঢাকার বাইরে এখনো মব জাস্টিস চলছে

প্রথম পৃষ্ঠা