শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ৩০ মে, ২০২৫ আপডেট: ০০:২৪, শুক্রবার, ৩০ মে, ২০২৫

শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের শাহাদাতবার্ষিকী

দূরদৃষ্টির রাষ্ট্রনায়ক

ডক্টর কর্নেল অলি আহমদ, বীরবিক্রম (অব.)
প্রিন্ট ভার্সন
দূরদৃষ্টির রাষ্ট্রনায়ক

শহীদ জিয়াউর রহমান ১৯৭১ সালের ২৭ মার্চ জাতির দুর্দিনে নিজের জীবন বাজি রেখে বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করে অসমসাহসিকতার পরিচয় দেন। দেশবাসীকে দিকনির্দেশনা দেন এবং পাকিস্তানের বিরুদ্ধে নিঃস্বার্থভাবে যুদ্ধে এগিয়ে আসার জন্য আহ্বান জানান। তাঁর এ ঘোষণার কারণে জনগণ উজ্জীবিত হয়, দিকনির্দেশনা পায়। জাতিধর্ম-দলমত নির্বিশেষে সবাই মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ে। পরে দ্বিতীয়বার ৩০ মার্চ অন্য এক ঘোষণার মাধ্যমে নিজেকে তিনি কমান্ডার ইন চিফ অব বাংলাদেশ লিবারেশন ফোর্সেস ঘোষণা করেন। ওই সময় আওয়ামী লীগের নেতারা সীমান্ত পেরিয়ে কলকাতা, আসাম, মেঘালয় ও আগরতলার বিভিন্ন জায়গায় আশ্রয় নেন। ভারত সরকারের সহযোগিতায় অতি অল্প সময়ের মধ্যে তাঁরা নিজেদের সংগঠিত করেন এবং ১৭ এপ্রিল ১৯৭১ সালে প্রবাসে বাংলাদেশ সরকার গঠন করেন। মেজর জিয়া অন্যান্য অফিসারের মতো একজন সেক্টর কমান্ডার হিসেবে বিভিন্ন রণাঙ্গনে যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন।  পরে তিনি জেড ফোর্স-এর কমান্ডার হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ এবং যুদ্ধ পরিচালনা করেন। এর মাধ্যমে তিনি দেশের জনগণ, আইন ও রাজনীতিবিদদের প্রতি তাঁর অগাধ শ্রদ্ধার প্রমাণ দিয়েছেন।

১৯৭৫ সালের ৭ নভেম্বরের সিপাহি-জনতার বিপ্লবের মাধ্যমে শহীদ জিয়া সরাসরি দেশ শাসনের সঙ্গে জড়িত হন। তার আগেই দেশে মার্শাল ল চালু ছিল। ক্ষমতাসীন হওয়ার পর তিনি সবাইকে বলতেন, সামরিক সরকারের মাধ্যমে পরিচালিত এমন কোনো দেশ নেই, যেখানে বিভিন্ন ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য উন্নতি সাধিত হয়েছে, না কোনো স্থায়ী পদ্ধতি গড়ে তোলা সম্ভব হয়েছে। তিনি বিশ্বাস করতেন, আল্লাহ প্রত্যেক মানুষকে একটি মহান উদ্দেশ্য নিয়ে সৃষ্টি করেছেন। অনুরূপভাবে প্রত্যেক মানুষ জন্মের পর থেকে পায় প্রয়োজনীয় অনুশীলন এবং গড়ে ওঠে তার জীবনপদ্ধতি। ঠিক তেমনিভাবে তিনি মনে করতেন, সামরিক পোশাক পরিহিত অবস্থায় তাঁর দায়িত্ব হলো দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষা করা, রাষ্ট্র পরিচালনা করা নয়। এ ছাড়া ওই সময় দেশের প্রধান সমস্যা ছিল আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে আনা। তাই তিনি ১৯৭৫-এর ডিসেম্বরের পর থেকে সার্বিক আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতির লক্ষ্যে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতার সঙ্গে আলাপ-আলোচনা শুরু করেন। যত দ্রুত সম্ভব দেশে গণতন্ত্রও ফিরিয়ে আনার জন্য প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখেন। এরই ফল হিসেবে ১৯৭৭ সালে হ্যাঁ-না ভোট এবং ১৯৭৮ সালে সরাসরি জনগণের ভোটে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের ব্যবস্থা গ্রহণ করেন। এরপর ১৯৭৯ সালে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মাধ্যমে দেশে বহুদলীয় গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করেন। শহীদ জিয়া বিশ্বাস করতেন, জনগণই সকল ক্ষমতার উৎস। দেশের সব কর্মকাণ্ডে জনগণের মতামত নেওয়া এবং সর্বস্তরের নির্বাচনে জনগণের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করাই ছিল তাঁর প্রধান লক্ষ্য। কারণ বৃহত্তর জনগোষ্ঠীর মুখ বন্ধ রেখে, উন্নয়ন কর্মকাণ্ডে তাদের অংশগ্রহণ নিশ্চিত না করে দেশের উন্নতিসাধন সম্ভব নয়। তাতে কেবল সাময়িক তৃপ্তিই পাওয়া যেতে পারে। তিনি মনে করতেন, জনগণের মতপ্রকাশের অধিকার থাকতে হবে, প্রত্যেক ব্যক্তিকে স্বাধীনভাবে তার কর্তব্য পালনের সুযোগ দিতে হবে।

তিনি মনে করতেন, আয়তনে ছোট হলেও জনসংখ্যার দিক দিয়ে বাংলাদেশ বড় এবং বিশাল সম্ভাবনাময় একটি দেশ। দক্ষ জনশক্তি গড়ে তুলতে হবে, জনগণকে কাজে লাগাতে হবে। তাই তাঁর ঐকান্তিক বিশ্বাস ও প্রয়াস ছিল জাতীয় ঐক্য গড়ে তোলা এবং দেশের ৬৮ হাজার গ্রামে [সে সময় দেশে ৬৮ হাজার গ্রাম ছিল] কর্মচাঞ্চল্য ফিরিয়ে আনা। কঠোর পরিশ্রম, সততা এবং আন্তরিকতার মাধ্যমে দেশকে পৃথিবীর অন্যান্য উন্নয়নশীল দেশের মতো গড়ে তোলা। বিশেষ করে খাল খনন, দ্বিগুণ খাদ্য ফলন, গম চাষ, তুলা চাষের মাধ্যমে কৃষিবিপ্লব, পরিবার-পরিকল্পনা, নিরক্ষরতা দূরীকরণ, শিল্পবিপ্লব ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য। এ ছাড়া মেহনতি মানুষের প্রতি ছিল তাঁর অগাধ শ্রদ্ধাবোধ। তিনি তাঁর কর্মকাণ্ড ও কর্মপদ্ধতির মাধ্যমে ভবিষ্যৎ বংশধরদের জন্য সুখী, সমৃদ্ধিশালী ও সুন্দর বাংলাদেশ গড়ার দিকনির্দেশনা দিয়েছেন।

শহীদ জিয়া ছিলেন একজন করিতকর্মা পুরুষ, স্বচ্ছ ও স্পষ্ট ধারণার অধিকারী। তিনি ছিলেন অত্যন্ত চৌকশ, প্রাজ্ঞ ও সুদক্ষ অফিসার এবং স্বল্পভাষী। যে কোনো পরিস্থিতিতে দ্রুত, সুপরিকল্পিত ও দূরদর্শী সিদ্ধান্ত গ্রহণে ছিলেন সক্ষম। তাঁর স্মৃতিশক্তি ছিল অত্যন্ত প্রখর। অনেক সময় লক্ষ করেছি ছোটখাটো বিষয়ও তিনি এড়িয়ে যেতেন না। যেমন রাস্তায় ভিক্ষুক কোথায় দাঁড়ায়, পুলিশ কোথায় কীভাবে দায়িত্ব পালন করে, কোথায় রাস্তা ভাঙা ইত্যাদি লক্ষ করতেন এবং পরে বঙ্গভবনে পৌঁছানোর পর ওইসব সমস্যার ব্যাপারে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করতেন। যথাসময়ে তা কার্যকর হয়েছে কি না, তারও খোঁজখবর নিতেন। কখনো তাঁকে কোনো বিষয় ভুলতে দেখিনি।

জিয়াউর রহমান ছিলেন একজন বিশাল হৃদয়ের অধিকারী এবং ভালোমনের মানুষ। অনেক সময় দেখেছি স্কুল, কলেজ এবং মাদরাসার শিক্ষকরা তাঁদের প্রতিষ্ঠানের জন্য দুই-চার লাখ টাকা সাহায্যের জন্য তাঁর সঙ্গে দেখা করতেন। তিনি তাঁদের জিজ্ঞাসা করতেন, ওই টাকা দিয়ে কী কী উন্নয়ন করা সম্ভব হবে, তা যেন ব্যাখ্যা করেন। এতে কিন্তু অনেকেই ভয় পেতেন এবং মনে করতেন হয়তো তিনি বেশি টাকা দাবি করেছেন এবং রাষ্ট্রপতি তাঁর ওপর ক্ষুব্ধ হয়েছেন। তাঁদের ব্যাখ্যা শোনার পর অনেক সময় দেখা যেত তিনি তাঁদের বলতেন, এত অল্প টাকা দিয়ে কি ওই উন্নয়ন করা সম্ভব? আরও বেশি টাকা প্রয়োজন এবং অনুরূপভাবে দরখাস্ত দেওয়ার জন্য পরামর্শ দিতেন।

তিনি বাংলাদেশের সশস্ত্র বাহিনীসহ বিভিন্ন সরকারি, আধাসরকারি প্রতিষ্ঠান নতুনভাবে সংস্কার, সুশৃঙ্খল, সুসংগঠিত এবং শক্তিশালী করার জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করেছিলেন। তাঁর স্বপ্ন ছিল বাংলাদেশকে একটি শক্তিশালী এবং আত্মনির্ভরশীল দেশ হিসেবে প্রতিষ্ঠা করা। সর্বস্তরে জবাবদিহি নিশ্চিত করা। তিনি ছিলেন একজন দূরদৃষ্টিসম্পন্ন মহান রাষ্ট্রনায়ক। দেশপ্রেমিক, সাহসী, সৎ, চৌকশ এবং পারদর্শী নেতা। ১৯৮১ সালের ৩০ মে এই মহান নেতার ইন্তেকালে জাতি এক অপূরণীয় ক্ষতির সম্মুখীন হয়।

লেখক : প্রেসিডেন্ট লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টি (এলডিপি)

এই বিভাগের আরও খবর
গণমাধ্যমে রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান হত্যার পরের বাংলাদেশ
গণমাধ্যমে রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান হত্যার পরের বাংলাদেশ
যে বাড়িতে জন্ম কমলের
যে বাড়িতে জন্ম কমলের
ফ্রিজ কেনার আগে
ফ্রিজ কেনার আগে
পার্শ্ববর্তী দেশে দ্রুত ফ্রিজ রপ্তানির জন্য প্রস্তুত
পার্শ্ববর্তী দেশে দ্রুত ফ্রিজ রপ্তানির জন্য প্রস্তুত
আধুনিক প্রযুক্তির সংযোজনে দেওয়া হচ্ছে গুরুত্ব
আধুনিক প্রযুক্তির সংযোজনে দেওয়া হচ্ছে গুরুত্ব
ফ্রিজ বিক্রি করলেই হবে না ক্রেতার আস্থা অর্জন বড় সাফল্য
ফ্রিজ বিক্রি করলেই হবে না ক্রেতার আস্থা অর্জন বড় সাফল্য
এআই, আইওটিসহ অত্যাধুনিক স্মার্ট ফ্রিজ উৎপাদন করছে ওয়ালটন
এআই, আইওটিসহ অত্যাধুনিক স্মার্ট ফ্রিজ উৎপাদন করছে ওয়ালটন
ঈদ জমবে সর্বাধুনিক প্রযুক্তির ফ্রিজে
ঈদ জমবে সর্বাধুনিক প্রযুক্তির ফ্রিজে
এসির রক্ষণাবেক্ষণেই মিলবে ঠান্ডা বাতাস
এসির রক্ষণাবেক্ষণেই মিলবে ঠান্ডা বাতাস
শীতক ইন্ডাস্ট্রিজ এসির জগতে নতুন দিগন্তের সূচনা করেছে
শীতক ইন্ডাস্ট্রিজ এসির জগতে নতুন দিগন্তের সূচনা করেছে
গ্রাহকদের প্রয়োজন বিবেচনায় গ্রী এসিতে ব্যবহৃত হয় সর্বাধুনিক উদ্ভাবনী প্রযুক্তি
গ্রাহকদের প্রয়োজন বিবেচনায় গ্রী এসিতে ব্যবহৃত হয় সর্বাধুনিক উদ্ভাবনী প্রযুক্তি
বিদ্যুৎসাশ্রয়ী ও পরিবেশবান্ধব এসি উৎপাদনে দক্ষিণ এশিয়া সেরা ওয়ালটন
বিদ্যুৎসাশ্রয়ী ও পরিবেশবান্ধব এসি উৎপাদনে দক্ষিণ এশিয়া সেরা ওয়ালটন
সর্বশেষ খবর
ব্যবসা-বাণিজ্যে সংকট, চরম হতাশ ব্যবসায়ীরা
ব্যবসা-বাণিজ্যে সংকট, চরম হতাশ ব্যবসায়ীরা

১ সেকেন্ড আগে | অর্থনীতি

টেকনাফে ক্রিস্টাল মেথ আইসসহ কারবারি আটক
টেকনাফে ক্রিস্টাল মেথ আইসসহ কারবারি আটক

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশের জন্য সেনাবাহিনী গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছে
দেশের জন্য সেনাবাহিনী গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছে

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

পাকিস্তানে নিরাপত্তা বাহিনীর অভিযানে ১৭ সন্ত্রাসী নিহত
পাকিস্তানে নিরাপত্তা বাহিনীর অভিযানে ১৭ সন্ত্রাসী নিহত

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় বৃষ্টির সম্ভাবনা
ঢাকায় বৃষ্টির সম্ভাবনা

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ জুলাই)

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

সিরিয়ায় সহিংসতায় ১ লাখ ২৮ হাজার মানুষ বাস্তুচ্যুত : জাতিসংঘ
সিরিয়ায় সহিংসতায় ১ লাখ ২৮ হাজার মানুষ বাস্তুচ্যুত : জাতিসংঘ

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে ধ্বংস হয়েছিল সতেজ সাজানো বাগান
যে কারণে ধ্বংস হয়েছিল সতেজ সাজানো বাগান

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জামাতে নামাজ আদায়ে প্রচলিত ১০ ভুল
জামাতে নামাজ আদায়ে প্রচলিত ১০ ভুল

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

গাজায় ত্রাণ নেওয়ার সময় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৬৭ ফিলিস্তিনি
গাজায় ত্রাণ নেওয়ার সময় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৬৭ ফিলিস্তিনি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাদ্যে বিষক্রিয়ায় আক্রান্ত নেতানিয়াহু
খাদ্যে বিষক্রিয়ায় আক্রান্ত নেতানিয়াহু

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চতুর্থ টেস্টের আগে ভারত শিবিরে চোটের হানা
চতুর্থ টেস্টের আগে ভারত শিবিরে চোটের হানা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৪ ওভারে ৬ রান দিয়ে মুস্তাফিজের রেকর্ড
৪ ওভারে ৬ রান দিয়ে মুস্তাফিজের রেকর্ড

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাকিব খানের ছবি নিয়ে ফেসবুকে তুমুল আলোচনা
শাকিব খানের ছবি নিয়ে ফেসবুকে তুমুল আলোচনা

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খাগড়াছড়িতে সাপের কামড়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
খাগড়াছড়িতে সাপের কামড়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই আন্দোলনের শহীদ রাব্বীর পরিবারের পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
জুলাই আন্দোলনের শহীদ রাব্বীর পরিবারের পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

৪ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

৪৮তম বিশেষ বিসিএসের ফল প্রকাশ
৪৮তম বিশেষ বিসিএসের ফল প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের বিরুদ্ধেই সর্বোচ্চ শুল্ক!
বাংলাদেশের বিরুদ্ধেই সর্বোচ্চ শুল্ক!

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক হলেন সাব্বিরুল আলম
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক হলেন সাব্বিরুল আলম

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইন্দোনেশিয়ায় মাঝসমুদ্রে যাত্রীবাহী জাহাজে অগ্নিকাণ্ড, নিহত অন্তত ৫
ইন্দোনেশিয়ায় মাঝসমুদ্রে যাত্রীবাহী জাহাজে অগ্নিকাণ্ড, নিহত অন্তত ৫

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হ্যাটট্রিক হারে বিদায় জিম্বাবুয়ের, ফাইনালে দক্ষিণ আফ্রিকা-নিউজিল্যান্ড
হ্যাটট্রিক হারে বিদায় জিম্বাবুয়ের, ফাইনালে দক্ষিণ আফ্রিকা-নিউজিল্যান্ড

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজীপুরে তালাবদ্ধ ফ্ল্যাট থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার
গাজীপুরে তালাবদ্ধ ফ্ল্যাট থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুবককে আটকে বুথ থেকে সাড়ে ৬ লাখ টাকা তুলে নেওয়ার অভিযোগ
যুবককে আটকে বুথ থেকে সাড়ে ৬ লাখ টাকা তুলে নেওয়ার অভিযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে দেশে ফেরার জন্য ২ হাজার বাংলাদেশির নিবন্ধন
লিবিয়া থেকে দেশে ফেরার জন্য ২ হাজার বাংলাদেশির নিবন্ধন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাবল টেলিস্কোপে ধরা পড়ল অদৃশ্য ডার্ক ম্যাটারের বিশাল জাল
হাবল টেলিস্কোপে ধরা পড়ল অদৃশ্য ডার্ক ম্যাটারের বিশাল জাল

৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জুলাই শহীদরা জানতো না, তাদের আত্মত্যাগে কারো মাঝে ক্ষমতার লোভ জাগবে : ইশরাক
জুলাই শহীদরা জানতো না, তাদের আত্মত্যাগে কারো মাঝে ক্ষমতার লোভ জাগবে : ইশরাক

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বেরোবিতে ছাত্ররাজনীতি বন্ধে ব্যর্থতায়
প্রক্টর ও ছাত্র উপদেষ্টাকে শাড়ি-চুড়ি উপহার
বেরোবিতে ছাত্ররাজনীতি বন্ধে ব্যর্থতায় প্রক্টর ও ছাত্র উপদেষ্টাকে শাড়ি-চুড়ি উপহার

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘বিরাজমান বৈষম্য দূর করতে প্রয়োজনীয় সবকিছু করবে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়’
‘বিরাজমান বৈষম্য দূর করতে প্রয়োজনীয় সবকিছু করবে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়’

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে যাত্রীবাহী বাসে আগুন
চট্টগ্রামে যাত্রীবাহী বাসে আগুন

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিজয়নগরে ভারতীয় পণ্য জব্দ
বিজয়নগরে ভারতীয় পণ্য জব্দ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
চাকরি হারাবে ১০ লাখ মানুষ!
চাকরি হারাবে ১০ লাখ মানুষ!

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

টি-টোয়েন্টিতে রেকর্ড গড়লেন মুস্তাফিজ
টি-টোয়েন্টিতে রেকর্ড গড়লেন মুস্তাফিজ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২০ বছর কোমায় থাকা সৌদি প্রিন্স আল-ওয়ালিদকে মৃত ঘোষণা
২০ বছর কোমায় থাকা সৌদি প্রিন্স আল-ওয়ালিদকে মৃত ঘোষণা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রান্সজেন্ডার সেজে ২৮ বছর ভারতে ‘বাংলাদেশি যুবক’, দাবি রিপোর্টে
ট্রান্সজেন্ডার সেজে ২৮ বছর ভারতে ‘বাংলাদেশি যুবক’, দাবি রিপোর্টে

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ফাঁদে ৯ বৌদ্ধ ভিক্ষু, ১৪৩ কোটি টাকা আদায় তরুণীর
ফাঁদে ৯ বৌদ্ধ ভিক্ষু, ১৪৩ কোটি টাকা আদায় তরুণীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রহ্মপুত্রের উৎসে বিশ্বের বৃহত্তম বাঁধ নির্মাণ শুরু চীনের, চরম উদ্বেগে ভারত
ব্রহ্মপুত্রের উৎসে বিশ্বের বৃহত্তম বাঁধ নির্মাণ শুরু চীনের, চরম উদ্বেগে ভারত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপির নিবন্ধন আবেদনে ৬ ত্রুটি, সংশোধনে ইসির চিঠি
এনসিপির নিবন্ধন আবেদনে ৬ ত্রুটি, সংশোধনে ইসির চিঠি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুয়েতে ভয়াবহ পরিচয়পত্র জালিয়াতি, হাজারো নাগরিকত্ব বাতিল
কুয়েতে ভয়াবহ পরিচয়পত্র জালিয়াতি, হাজারো নাগরিকত্ব বাতিল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসিতে রেকর্ডসংখ্যক খাতা চ্যালেঞ্জ, যেভাবে মিলবে ফলাফল
এসএসসিতে রেকর্ডসংখ্যক খাতা চ্যালেঞ্জ, যেভাবে মিলবে ফলাফল

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উচ্চকক্ষ নিয়ে দু’-তিন দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত: আলী রীয়াজ
উচ্চকক্ষ নিয়ে দু’-তিন দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত: আলী রীয়াজ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ার নতুন প্রেসিডেন্টকেও বিশ্বাস করতে পারছে না ইসরায়েল
সিরিয়ার নতুন প্রেসিডেন্টকেও বিশ্বাস করতে পারছে না ইসরায়েল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘রাজনৈতিক মতপার্থক্যের পর জামায়াত আমাদের সঙ্গে দূরত্ব বাড়িয়েছে’
‌‘রাজনৈতিক মতপার্থক্যের পর জামায়াত আমাদের সঙ্গে দূরত্ব বাড়িয়েছে’

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সব ধরনের গণপরিবহনে দ্রুতই যুক্ত হচ্ছে ‘র‍্যাপিড পাস’ কার্ড: উপদেষ্টা
সব ধরনের গণপরিবহনে দ্রুতই যুক্ত হচ্ছে ‘র‍্যাপিড পাস’ কার্ড: উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশসহ এশীয় দেশগুলোর পোশাক রপ্তানিতে চাঙাভাব
বাংলাদেশসহ এশীয় দেশগুলোর পোশাক রপ্তানিতে চাঙাভাব

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দলের প্রধানের প্রধানমন্ত্রী হওয়ার সুযোগ রাখা উচিত: সালাহউদ্দিন
দলের প্রধানের প্রধানমন্ত্রী হওয়ার সুযোগ রাখা উচিত: সালাহউদ্দিন

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুরোনো বন্দোবস্ত মচকে গেছে, কেন বললেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম?
পুরোনো বন্দোবস্ত মচকে গেছে, কেন বললেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম?

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘সেনাসদর নির্বাচনী পর্ষদ’ আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করলেন প্রধান উপদেষ্টা
‘সেনাসদর নির্বাচনী পর্ষদ’ আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করলেন প্রধান উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে বাসে অগ্নিসংযোগের চেষ্টাকালে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কর্মী গ্রেফতার
রাজধানীতে বাসে অগ্নিসংযোগের চেষ্টাকালে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কর্মী গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আবারও বিতর্কে নোবেল: চালককে মারধর, আটক, জিজ্ঞাসাবাদের পর ছাড়
আবারও বিতর্কে নোবেল: চালককে মারধর, আটক, জিজ্ঞাসাবাদের পর ছাড়

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কাঁপল রাশিয়া, সুনামি সতর্কতা
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কাঁপল রাশিয়া, সুনামি সতর্কতা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারফিউয়ের পর গোপালগঞ্জে আবারও ১৪৪ ধারা জারি
কারফিউয়ের পর গোপালগঞ্জে আবারও ১৪৪ ধারা জারি

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনা মানবজাতির কলঙ্ক, তাকে ক্ষমা করা যাবে না : মির্জা ফখরুল
হাসিনা মানবজাতির কলঙ্ক, তাকে ক্ষমা করা যাবে না : মির্জা ফখরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ সালের এসএসসি-এইচএসসি নিয়ে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে জরুরি নির্দেশনা
২০২৬ সালের এসএসসি-এইচএসসি নিয়ে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে জরুরি নির্দেশনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুলিস্তান-আজিমপুরে বাস পোড়ানোর গুজব, বিভ্রান্ত না হওয়ার আহ্বান ডিএমপির
গুলিস্তান-আজিমপুরে বাস পোড়ানোর গুজব, বিভ্রান্ত না হওয়ার আহ্বান ডিএমপির

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খাদ্যে বিষক্রিয়ায় আক্রান্ত নেতানিয়াহু
খাদ্যে বিষক্রিয়ায় আক্রান্ত নেতানিয়াহু

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনের তফসিল ২৯ জুলাই, ভোটকেন্দ্র নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত
ডাকসু নির্বাচনের তফসিল ২৯ জুলাই, ভোটকেন্দ্র নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাসায় গিয়ে জামায়াত আমিরের খোঁজ নিলেন ধর্ম উপদেষ্টা
বাসায় গিয়ে জামায়াত আমিরের খোঁজ নিলেন ধর্ম উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তদন্ত শেষ হওয়ার আগেই পাইলটকে দায়ী করায় ক্ষোভ ভারতের
তদন্ত শেষ হওয়ার আগেই পাইলটকে দায়ী করায় ক্ষোভ ভারতের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘এক শতাংশ ভোট পাওয়া দলেরও মতামত দেওয়ার জায়গা থাকা দরকার’
‘এক শতাংশ ভোট পাওয়া দলেরও মতামত দেওয়ার জায়গা থাকা দরকার’

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
কানামাছি পলাপলি গোল্লাছুটের রাজনীতি
কানামাছি পলাপলি গোল্লাছুটের রাজনীতি

সম্পাদকীয়

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনে ছাড় দেবে না বিএনপি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনে ছাড় দেবে না বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৮ হাজার কোটি টাকার আম বাণিজ্যের সম্ভাবনা
৮ হাজার কোটি টাকার আম বাণিজ্যের সম্ভাবনা

নগর জীবন

তিস্তার পানি বিপৎসীমা ছুঁইছুঁই, বন্যার আশঙ্কা
তিস্তার পানি বিপৎসীমা ছুঁইছুঁই, বন্যার আশঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

এত নির্দোষ নিষ্পাপ সরকার দেখিনি
এত নির্দোষ নিষ্পাপ সরকার দেখিনি

প্রথম পৃষ্ঠা

রোগীর বিদেশযাত্রা ঠেকাতে যত উদ্যোগ
রোগীর বিদেশযাত্রা ঠেকাতে যত উদ্যোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

কিছুতেই হচ্ছে না ঐক্য
কিছুতেই হচ্ছে না ঐক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংক লুট ও চোরাচালানের টাকা পাচার বিদেশে
ব্যাংক লুট ও চোরাচালানের টাকা পাচার বিদেশে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুঁকি বাড়াচ্ছে অনিরাপদ অপারেশন থিয়েটার
ঝুঁকি বাড়াচ্ছে অনিরাপদ অপারেশন থিয়েটার

নগর জীবন

মুস্তাফিজের রেকর্ড, আলোচনায় উইকেট
মুস্তাফিজের রেকর্ড, আলোচনায় উইকেট

মাঠে ময়দানে

শুঁটকিশিল্পে কঠিন সময়
শুঁটকিশিল্পে কঠিন সময়

পেছনের পৃষ্ঠা

আহান পান্ডে-অনীত পাড্ডার বাজিমাত
আহান পান্ডে-অনীত পাড্ডার বাজিমাত

শোবিজ

রসিক কর্তৃপক্ষের গায়েবানা জানাজা
রসিক কর্তৃপক্ষের গায়েবানা জানাজা

নগর জীবন

আমি নিজেকেই নিজে বঞ্চিত করেছি : মিমি
আমি নিজেকেই নিজে বঞ্চিত করেছি : মিমি

শোবিজ

নকল যত ঢাকাই ছবি
নকল যত ঢাকাই ছবি

শোবিজ

শিক্ষককে পিটিয়ে হত্যা, গণপিটুনিতে হত্যাকারী নিহত
শিক্ষককে পিটিয়ে হত্যা, গণপিটুনিতে হত্যাকারী নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

শনির দশায় মিথিলা
শনির দশায় মিথিলা

শোবিজ

গেইলকে টপকাতে পাওয়েলের দরকার ২৫ রান
গেইলকে টপকাতে পাওয়েলের দরকার ২৫ রান

মাঠে ময়দানে

জোট হলেও প্রতীক হবে আলাদা
জোট হলেও প্রতীক হবে আলাদা

প্রথম পৃষ্ঠা

নেত্রকোনায় স্বামী-স্ত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
নেত্রকোনায় স্বামী-স্ত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

দেশগ্রাম

আবেগপ্রবণ সাফা
আবেগপ্রবণ সাফা

শোবিজ

রেকর্ড গড়া জয় টাইগারদের
রেকর্ড গড়া জয় টাইগারদের

প্রথম পৃষ্ঠা

জনগণ মবতন্ত্র থেকে মুক্তি চায় : এনপিপি
জনগণ মবতন্ত্র থেকে মুক্তি চায় : এনপিপি

নগর জীবন

ভারত-পাকিস্তান ম্যাচ বাতিল
ভারত-পাকিস্তান ম্যাচ বাতিল

মাঠে ময়দানে

মাছ খাওয়ায় শিক্ষার্থী বহিষ্কার
মাছ খাওয়ায় শিক্ষার্থী বহিষ্কার

পেছনের পৃষ্ঠা

পাহাড়ি ঝরনার কান্না
পাহাড়ি ঝরনার কান্না

সম্পাদকীয়

সাবেক ৯ মন্ত্রীসহ ৪৫ জনের তদন্তে  তিন মাস সময়
সাবেক ৯ মন্ত্রীসহ ৪৫ জনের তদন্তে তিন মাস সময়

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলা বিচারের জন্য বদলির আদেশ
হাসিনার মামলা বিচারের জন্য বদলির আদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদের পুনর্বাসন
ফ্যাসিবাদের পুনর্বাসন

সম্পাদকীয়