শিরোনাম
প্রকাশ: ০৬:২১, সোমবার, ২১ জুলাই, ২০২৫

কোরআনের কাহিনি

যে কারণে ধ্বংস হয়েছিল সতেজ সাজানো বাগান

রায়হান রাশেদ
অনলাইন ভার্সন
যে কারণে ধ্বংস হয়েছিল সতেজ সাজানো বাগান

ঈসা (আ.)-কে আকাশে তুলে নেওয়ার কিছুকাল পরের ঘটনা। ইয়েমেনের রাজধানী ও প্রসিদ্ধ শহর সানা থেকে ছয় মাইল দূরের দারওয়ানে ছিল এক বাগান। (তাফসিরে ইবনু কাসির : ৪/৪০৬)

বিশাল বিস্তৃত জায়গাজুড়ে নানা জাতের এবং বিভিন্ন প্রকারের ফলবান বৃক্ষে সবুজ-শ্যামল ছিল সে বাগান। বাগানের মালিক ছিলেন আল্লাহ বিশ্বাসী। ছিলেন সৎ ও আল্লাহভীরু। তিনি ফল-ফসল কাটার সময় প্রতিবারই নিয়ম করে কিছু ফসল এলাকার গরিব-মিসকিনদের জন্য রেখে দিতেন। ফল-ফসল মাড়ানোর সময়ও যেসব দানা ভুসিতে থেকে যেত, তা ফকির-মিসকিনদের দিয়ে দিতেন। ফল-ফসল কাটার মৌসুম বা আহরণের সময় প্রথমে গরিব মানুষের মধ্যে বিলি করতেন তিনি।

স্থানীয় গরিব-মিসকিনরা সময় ধরে ধরে বাগানে আসতেন। উপকৃত হতেন। খুশি হতেন। আল্লাহ খুশি ছিলেন তাঁর প্রতি।

(তাফসিরে মাআরেফুল কোরআন, মুফতি মুহাম্মাদ শফি, অনুবাদ : মাওলানা মুহিউদ্দিন খান, পৃষ্ঠা-১৩৯৭)

বিশ্বাসী মানুষটি একদিন মারা গেলেন। বাগান ও ক্ষেতের উত্তরাধিকারী পেল তাঁর তিন ছেলে। ছেলেরা একজন আরেকজনকে বলল, আমরাই তো পোষ্যদার। সবার সন্তান-সন্তুতি আছে। পরিবার-পরিজন বেড়েছে। আমাদেরই তো সংসার চালাতে কষ্ট হয়। বাবার মতো ফকির-মিসকিনদের দান করলে সংসার চলবে কিভাবে। বাবার রেখে যাওয়া প্রথা বন্ধ করতে হবে। কেউ একজন বলল, তিনি বোকা ও বড় নির্বোধ ছিলেন। বিরাট সম্পদ ফকির-মিসকিনদের বিলিয়ে দিতেন। আমরা তাঁর মতো নির্বোধ নই।

তাদের মেজো ভাইটি ছিল পরিমিতিবোধসম্পন্ন। সে বলল, এ কাজ ঠিক হবে না। নিয়ামতের কৃতজ্ঞতা আদায় করতে হবে। আল্লাহর সঙ্গে সম্পর্ক ভালো রাখতে হবে। গরিব-মিসকিনদের দান-সদকা করতে হবে। তারা তার কথা কানে নিল না। (তাফসিরে মাআরেফুল কোরআন, মাওলানা মুহাম্মাদ ইদরিস কান্ধলভি, অনুবাদ : মুফতি মুহাম্মাদ আব্দুল হালীম, খণ্ড-৮, পৃষ্ঠা-২৪৫)

মৌসুমে শস্যে ভরপুর হলো ফসলি জমিন। নানা ফলদে পরিপূর্ণ হলো বাগান। বাগানের ফল ও জমিনের শস্য কেটে আনার সময় বয়ে যায়। তারা পরামর্শ করে সিদ্ধান্ত নিল, ফল পাড়া ও ফসল কাটার জন্য খুব ভোরে অন্ধকার থাকতে বাগানে পৌঁছতে হবে। ফকির-মিসকিনরা বাগানে পৌঁছার আগেই ফল ও ফসল নিয়ে বাড়ি ফিরতে হবে। এর মধ্যে ফকির-মিসকিনরা ভিড় করলেও তাদের তাড়িয়ে দেওয়া হবে। জাকাতও দেওয়া হবে না। দান-সদকাও নয়। সর্বোপরি তারা আল্লাহকে ভয় করল না। ইনশাআল্লাহও বলল না। (কাসাসুল কোরআন, মাওলানা হিফজুর রহমান, অনুবাদ : আবদুস সাত্তার আইনী, খণ্ড-৭, পৃষ্ঠা-৫)

খুব ভোরে তারা ঘুম থেকে উঠল। বাড়ি ছাড়ল। চুপিসারে কথাবার্তা বলল। ধীর ও সন্তর্পণে বাগানের পথে চলল। যেন ফকির-মিসকিনরা টের না পায়। গন্তব্যে পৌঁছে ক্ষেত ও উদ্যান কিছুই পেল না। শুধু শূন্য ভূমি। ফল ও ফসলের চিহ্নও নেই কোথাও। বিবর্ণ কাটা ফসলের মতো। যেন এখানে কখনো ফল-ফসল বা ক্ষেত-উদ্যান ছিল না। একজন আরেকজনকে বলল, ‘আমরা অন্ধকারে ভুল গন্তব্যে এসেছি। পথ বদলাতে হবে। আমাদের বাগান তো অতি সজীব ও সবুজ-শ্যামল। বাগানের দিকে চলো।’ তারা একটু সামনে বাড়ল। কিছুটা হাঁটল এদিক-সেদিক। আশপাশ ও নিকটবর্তী জায়গা ভালো করে যাচাই করে বুঝতে পারল, গন্তব্যস্থল ঠিকই আছে। নেই শুধু ফল ও ফসল। বাগান ও ক্ষেত পুড়ে নিশ্চিহ্ন হয়ে গেছে।

তাদের অবাধ্যতা, অকৃতজ্ঞতা ও গরিব-মিসকিনের হক আদায় না করার সংকল্পের কারণে আল্লাহ বাগান ধ্বংস করে দিলেন। আল্লাহর নির্দেশে প্রচণ্ড ও উত্তপ্ত বাতাস যখন বাগান পুড়ে ভস্ম করে দিয়েছে, তখন তারা ছিল ঘুমে বিভোর। তারা বুঝতে পারল, তাদের কৃপণতা, কুপরামর্শ ও আল্লাহর কৃতজ্ঞতা আদায় না করার কারণে এ পরিণতি হয়েছে। তারা আফসোস ও আক্ষেপ করতে থাকল। পরস্পরকে দোষারূপ করল। মেজো ভাই সতর্কতার কথা স্মরণে আনল। তারা আল্লাহর কাছে তাওবা করল। পবিত্র কোরআনে ঘটনাটি ‘আসহাবুল জান্নাহ’ নামে উল্লেখ করা হয়েছে।

আল্লাহ বলেন, ‘আমি এদের (অর্থাৎ মক্কাবাসীদের) পরীক্ষা করেছি, যেমন আমি বাগানের মালিকদের পরীক্ষা করেছিলাম। যখন তারা কসম করে বলেছিল যে তারা সকালবেলায় অবশ্যই বাগানের ফল সংগ্রহ করে নেবে। তারা ‘ইনশাআল্লাহ’ বলেনি। অতঃপর তোমার প্রতিপালকের পক্ষ থেকে বাগানে এক বিপদ এসে পড়ল, যখন তারা ছিল নিদ্রিত। তারা বলল, ‘দুর্ভোগ আমাদের, আমরা ছিলাম সীমা লঙ্ঘনকারী, যার ফলে তা হয়ে গেল বিবর্ণ কাটা ফসলের মতো।

সকালে একে অপরকে ডেকে বলল, তোমরা যদি ফল সংগ্রহ করতে চাও তবে সকাল সকাল ক্ষেতে চলো।’ তারা চুপি চুপি কথা বলতে বলতে চলল। ‘আজ যেন সেখানে তোমাদের কাছে মিসকিনরা অবশ্যই ঢুকতে না পারে।’ তারা এক (অন্যায়) সিদ্ধান্তে সংকল্পবদ্ধ হয়ে সকাল করল। অতঃপর তারা যখন বাগানটি দেখল, তখন তারা বলল, ‘আমরা অবশ্যই পথ হারিয়ে ফেলেছি। (অতঃপর ব্যাপারটি বুঝতে পারার পর তারা বলে উঠল) বরং আমরা তো কপাল পোড়া।’

তাদের মধ্যকার সবচেয়ে ভালো লোকটি বলল, ‘আমি কি তোমাদের বলিনি যে তোমরা আল্লাহর পবিত্রতা ও মহিমা ঘোষণা করছ না কেন?’ তারা বলল, ‘আমরা আমাদের প্রতিপালকের পবিত্রতা ও মহিমা ঘোষণা করছি, আমরা সীমা লঙ্ঘনকারীই ছিলাম।’ অতঃপর তারা একে অপরের দিকে এগিয়ে গিয়ে পরস্পরের প্রতি দোষারোপ করতে লাগল। সম্ভবত আমাদের প্রতিপালক এর পরিবর্তে আমাদের উত্তম (বাগান) দেবেন, আমরা আমাদের প্রতিপালকের অভিমুখী হলাম।’ (সুরা : কলাম, আয়াত : ১৭-৩২)

এ ঘটনা কোথায় ঘটেছিল কোরআনে এর উল্লেখ নেই। বেশির ভাগ বক্তব্য হলো ঘটনাটি ইয়েমেনে ঘটেছিল। হাফেজ ইবনু কাসির (রহ.) প্রখ্যাত তাবেঈ সাইদ ইবনু জুবায়ের (রা.) থেকে বর্ণনা করেন, ‘তারা দারওয়ান নামক জনপদের অধিবাসী ছিল। এটি সানা থেকে ছয় মাইল দূরে অবস্থিত। বর্তমানেও দারওয়ান জনপদটি সানা থেকে কিছুটা দূরে অবস্থিত। ওখানকার আলেমরা বলেন, ইয়েমেনে এ কথা প্রসিদ্ধ যে এটিই সেই জনপদ, যেখানকার ঘটনা পবিত্র কোরআনের সুরা কলামে বর্ণনা করা হয়েছে।’ (দেশ-দেশান্তর, মুফতি মুহাম্মাদ তকি উসমানি, অনুবাদ : আবদুস সাত্তার আইনী, খণ্ড-৩, পৃষ্ঠা-৩১২)

কিছু মুফাসসির বলেন, ‘ওই ঘটনার লোকজন হাবশা অঞ্চলে বাস করত। তারা আহলে কিতাব ছিল। (সিরাত বিশ্বকোষ, খণ্ড-১, পৃষ্ঠা-২৬৮)

লেখক : আলেম ও সাংবাদিক

টপিক

এই বিভাগের আরও খবর
ইনসাফ কায়েমে মহানবী (সা.)-এর আদর্শ
ইনসাফ কায়েমে মহানবী (সা.)-এর আদর্শ
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা
২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা
চার ইমামের ইমানি দৃঢ়তা
চার ইমামের ইমানি দৃঢ়তা
চলতি মাসেই মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালার গেজেট : ধর্ম উপদেষ্টা
চলতি মাসেই মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালার গেজেট : ধর্ম উপদেষ্টা
ঘরে নফল নামাজ পড়ার ফজিলত ও গুরুত্ব
ঘরে নফল নামাজ পড়ার ফজিলত ও গুরুত্ব
ইসলামে মানুষের হক আদায়ের গুরুত্ব
ইসলামে মানুষের হক আদায়ের গুরুত্ব
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
হজযাত্রীদের জন্য সৌদি আরবের নতুন স্বাস্থ্য নির্দেশিকা
হজযাত্রীদের জন্য সৌদি আরবের নতুন স্বাস্থ্য নির্দেশিকা
নবুয়তের আগে রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর পবিত্র জীবন
নবুয়তের আগে রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর পবিত্র জীবন
আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত
আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত
ফেরত আনা হলো সৌদিতে আটকে থাকা হজ এজেন্সির ৩৮ কোটি টাকা
ফেরত আনা হলো সৌদিতে আটকে থাকা হজ এজেন্সির ৩৮ কোটি টাকা
সর্বশেষ খবর
ভেনেজুয়েলায় অভিযান চালাতে সিআইএ’কে অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় অভিযান চালাতে সিআইএ’কে অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই-সেপ্টেম্বরে রাজস্ব আদায়ের প্রবৃদ্ধির হার ২০ শতাংশ
জুলাই-সেপ্টেম্বরে রাজস্ব আদায়ের প্রবৃদ্ধির হার ২০ শতাংশ

২৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

রাকসুতে বিজয়ী হলেন জুলাই আন্দোলনে চোখ হারানো দ্বীপ মাহবুব
রাকসুতে বিজয়ী হলেন জুলাই আন্দোলনে চোখ হারানো দ্বীপ মাহবুব

২৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মানিকগঞ্জে রাস্তার ধারে লাখ টাকার আখ বিক্রি
মানিকগঞ্জে রাস্তার ধারে লাখ টাকার আখ বিক্রি

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২০২৬ বিশ্বকাপ ফুটবল: প্রথম ধাপে বিক্রি হলো ১০ লাখের বেশি টিকিট
২০২৬ বিশ্বকাপ ফুটবল: প্রথম ধাপে বিক্রি হলো ১০ লাখের বেশি টিকিট

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজের সহশিক্ষা কার্যক্রমের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন
বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজের সহশিক্ষা কার্যক্রমের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন

৪৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রাকুসতে ছাত্রদলের প্যানেলে থেকে একমাত্র বিজয়ী ফুটবলার নার্গিস
রাকুসতে ছাত্রদলের প্যানেলে থেকে একমাত্র বিজয়ী ফুটবলার নার্গিস

৫১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভারত সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ক্যামেরন গ্রিন
ভারত সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ক্যামেরন গ্রিন

৫৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের ট্রফি উন্মোচন
বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের ট্রফি উন্মোচন

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিপাইনে ৬.১ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্প
ফিলিপাইনে ৬.১ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবার ইশতেহারগুলো সমন্বয় করে অগ্রাধিকারের ভিত্তিতে আমরা কাজ করবো: রাকসু ভিপি
সবার ইশতেহারগুলো সমন্বয় করে অগ্রাধিকারের ভিত্তিতে আমরা কাজ করবো: রাকসু ভিপি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টানা ১৪ বার সোনার বাংলা কলেজ কুমিল্লা বোর্ডে সেরা
টানা ১৪ বার সোনার বাংলা কলেজ কুমিল্লা বোর্ডে সেরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় এখনো আতঙ্ক ছড়াচ্ছে ইসরায়েলের ‘বিস্ফোরক রোবট’
গাজায় এখনো আতঙ্ক ছড়াচ্ছে ইসরায়েলের ‘বিস্ফোরক রোবট’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ দল হিসেবে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে আরব আমিরাত
শেষ দল হিসেবে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে আরব আমিরাত

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকায় আজ জুলাই সনদ সাক্ষরসহ যেসব কর্মসূচি রয়েছে
ঢাকায় আজ জুলাই সনদ সাক্ষরসহ যেসব কর্মসূচি রয়েছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাকসু নির্বাচনে কোন পদে কারা জয়ী
রাকসু নির্বাচনে কোন পদে কারা জয়ী

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেইমারের সঙ্গে নতুন চুক্তির আলোচনা স্থগিত সান্তোসের
নেইমারের সঙ্গে নতুন চুক্তির আলোচনা স্থগিত সান্তোসের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জিএসপি প্লাস সুবিধা পেতে নেদারল্যান্ডসের সহায়তা চেয়েছে বাংলাদেশ
জিএসপি প্লাস সুবিধা পেতে নেদারল্যান্ডসের সহায়তা চেয়েছে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাইক্ষ্যংছড়িতে ১ লাখ পিস ইয়াবা জব্দ
নাইক্ষ্যংছড়িতে ১ লাখ পিস ইয়াবা জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হামাসকে কড়া হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প
হামাসকে কড়া হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাফল্যের ধারা অব্যাহত রেখেছে সামসুল হক খান স্কুল অ্যান্ড কলেজ
সাফল্যের ধারা অব্যাহত রেখেছে সামসুল হক খান স্কুল অ্যান্ড কলেজ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতেই হবে
সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতেই হবে

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মেঘলা থাকতে পারে ঢাকার আকাশ, বৃষ্টির আভাস নেই
মেঘলা থাকতে পারে ঢাকার আকাশ, বৃষ্টির আভাস নেই

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রায় ১৭ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে সিইপিজেডের আগুন, ধসে গেছে ভবনের ছাদ
প্রায় ১৭ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে সিইপিজেডের আগুন, ধসে গেছে ভবনের ছাদ

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইসরায়েল সমর্থকরা নিষিদ্ধ হলো ইউরোপা লিগের ম্যাচে
ইসরায়েল সমর্থকরা নিষিদ্ধ হলো ইউরোপা লিগের ম্যাচে

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সংসদ ভবন এলাকায় সব ধরনের ড্রোন ওড়ানো নিষেধ
সংসদ ভবন এলাকায় সব ধরনের ড্রোন ওড়ানো নিষেধ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্প-পুতিনের দীর্ঘ ফোনালাপ, হাঙ্গেরিতে বৈঠকের ঘোষণা
ট্রাম্প-পুতিনের দীর্ঘ ফোনালাপ, হাঙ্গেরিতে বৈঠকের ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার
ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষর আজ
জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষর আজ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শনিবার খোলা থাকবে ব্যাংক
শনিবার খোলা থাকবে ব্যাংক

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড বাংলাদেশের
ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড বাংলাদেশের

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘কিছুদিনের মধ্যে জাতীয় বেতন স্কেল’
‘কিছুদিনের মধ্যে জাতীয় বেতন স্কেল’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিনটি শর্ত না মানলে জুলাই সনদে সই করবে না এনসিপি
তিনটি শর্ত না মানলে জুলাই সনদে সই করবে না এনসিপি

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রাম ইপিজেডে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১৭ ইউনিট
চট্টগ্রাম ইপিজেডে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১৭ ইউনিট

১৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শেখ হাসিনা-কামালের ১৪০০ বার মৃত্যুদণ্ড হওয়া উচিত: চিফ প্রসিকিউটর
শেখ হাসিনা-কামালের ১৪০০ বার মৃত্যুদণ্ড হওয়া উচিত: চিফ প্রসিকিউটর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিআইএকে অভিযানের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প, ভেনেজুয়েলায় সরাসরি মার্কিন হামলা?
সিআইএকে অভিযানের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প, ভেনেজুয়েলায় সরাসরি মার্কিন হামলা?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-তুরস্ক-ফ্রান্স থেকে ১৩২ যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া
চীন-তুরস্ক-ফ্রান্স থেকে ১৩২ যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন সমুদ্রে বিস্ফোরিত হয় আলোচিত ডুবোযান টাইটান, জানাল যুক্তরাষ্ট্র
কেন সমুদ্রে বিস্ফোরিত হয় আলোচিত ডুবোযান টাইটান, জানাল যুক্তরাষ্ট্র

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩৬ দিন অন্ধকারে থাকবে কানাডার যে এলাকা
১৩৬ দিন অন্ধকারে থাকবে কানাডার যে এলাকা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত
ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা
২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা

১৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান
‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘এবার এইচএসসির ফলের বাস্তব চিত্র সামনে এসেছে’
‘এবার এইচএসসির ফলের বাস্তব চিত্র সামনে এসেছে’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওয়ানডে দলে ফিরলেন সৌম্য, বাদ নাঈম-নাহিদ
ওয়ানডে দলে ফিরলেন সৌম্য, বাদ নাঈম-নাহিদ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেল চলাচলের নতুন সময়সূচি প্রকাশ
মেট্রোরেল চলাচলের নতুন সময়সূচি প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার
ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যশোর বোর্ডে ২০ কলেজে শতভাগ ফেল
যশোর বোর্ডে ২০ কলেজে শতভাগ ফেল

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত
বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত
যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক উদ্বোধন
বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক উদ্বোধন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক
চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল
লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শতাব্দীর সেরা ডিভোর্সে ১ বিলিয়ন ডলার থেকে মুক্তি পেলেন দ. কোরিয়ার ধনকুবের
শতাব্দীর সেরা ডিভোর্সে ১ বিলিয়ন ডলার থেকে মুক্তি পেলেন দ. কোরিয়ার ধনকুবের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিয়ন্ত্রণে আসেনি সিইপিজেডের আগুন, ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে কারখানার ভবন
নিয়ন্ত্রণে আসেনি সিইপিজেডের আগুন, ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে কারখানার ভবন

১৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার
নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রুশ তেল কেনা বন্ধ, ট্রাম্পের দাবির জবাবে যা বললো ভারত
রুশ তেল কেনা বন্ধ, ট্রাম্পের দাবির জবাবে যা বললো ভারত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এইচএসসির ফল পুনঃনিরীক্ষণে নতুন নিয়ম, জেনে নিন কীভাবে
এইচএসসির ফল পুনঃনিরীক্ষণে নতুন নিয়ম, জেনে নিন কীভাবে

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
গাজায় ফের যুদ্ধের শঙ্কা
গাজায় ফের যুদ্ধের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চান নারী নেত্রীসহ চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান নারী নেত্রীসহ চারজন

নগর জীবন

ছোট হয়েছে রুটি, বেড়েছে দাম
ছোট হয়েছে রুটি, বেড়েছে দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

নিখোঁজ হবিগঞ্জের ৩৫ যুবক থামছে না স্বজনদের কান্না
নিখোঁজ হবিগঞ্জের ৩৫ যুবক থামছে না স্বজনদের কান্না

পেছনের পৃষ্ঠা

নিগারদের পাত্তাই দিল না অস্ট্রেলিয়া
নিগারদের পাত্তাই দিল না অস্ট্রেলিয়া

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির অর্ধডজন জামায়াতের একক প্রার্থী
বিএনপির অর্ধডজন জামায়াতের একক প্রার্থী

নগর জীবন

মালেক পরিবারের সবাই মিলে লুটপাট
মালেক পরিবারের সবাই মিলে লুটপাট

প্রথম পৃষ্ঠা

সিইপিজেডে ভয়াবহ আগুন
সিইপিজেডে ভয়াবহ আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে কেউ মাস্টারমাইন্ড ছিল না
জুলাইয়ে কেউ মাস্টারমাইন্ড ছিল না

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকসু-জাকসু-চাকসুর প্রতিচ্ছবি আগামীতে জাতি দেখবে
ডাকসু-জাকসু-চাকসুর প্রতিচ্ছবি আগামীতে জাতি দেখবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশন জাতিকে বিভক্ত করেছে
ঐকমত্য কমিশন জাতিকে বিভক্ত করেছে

নগর জীবন

পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ
পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ
ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা

সম্পাদকীয়

মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়
মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে
খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে

প্রথম পৃষ্ঠা

শতভাগ পাসে নেই নামিদামি কলেজ
শতভাগ পাসে নেই নামিদামি কলেজ

নগর জীবন

আয়ুপথ
আয়ুপথ

সাহিত্য

ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল

সম্পাদকীয়

হাসিনার আমলে অনেক নেতার নামে মামলাও হয়নি
হাসিনার আমলে অনেক নেতার নামে মামলাও হয়নি

নগর জীবন

জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার অবশ্যই হবে
জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার অবশ্যই হবে

নগর জীবন

নতজানু
নতজানু

সাহিত্য

শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক
শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক

প্রথম পৃষ্ঠা

‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান
‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান

পূর্ব-পশ্চিম

সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা
সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট নিয়ে কোনো আপস নয়
ভোট নিয়ে কোনো আপস নয়

নগর জীবন

নৌবাহিনীতে চাকরির নামে প্রতারণায় দুজন গ্রেপ্তার
নৌবাহিনীতে চাকরির নামে প্রতারণায় দুজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘খুঁজি তোকে’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘খুঁজি তোকে’

শোবিজ

১৬ দিনেই হাসপাতালে ভর্তি ১০ হাজার ডেঙ্গু রোগী
১৬ দিনেই হাসপাতালে ভর্তি ১০ হাজার ডেঙ্গু রোগী

পেছনের পৃষ্ঠা