শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২১ জুলাই, ২০২৫ আপডেট: ০১:৪৫, সোমবার, ২১ জুলাই, ২০২৫

ব্যাংক লুট ও চোরাচালানের টাকা পাচার বিদেশে

বাইরে ফিটফাট সাইফুজ্জামান আসলে ‘মহাদুর্নীতিবাজ’ - প্রথম পর্ব
বিশেষ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
ব্যাংক লুট ও চোরাচালানের টাকা পাচার বিদেশে

সাইফুজ্জামান চৌধুরী আওয়ামী লীগের প্রয়াত নেতা আখতারুজ্জামান চৌধুরীর পুত্র। প্রয়াত আখতারুজ্জামান ছিলেন চট্টগ্রামের আনোয়ারা অঞ্চলের অন্যতম চোরাচালান সিন্ডিকেটের প্রধান। তার বিরুদ্ধে নানা দুর্নীতি, অনিয়ম এবং সন্ত্রাসের অভিযোগ ছিল। সেই পথেই উত্থান ঘটে তার পুত্র সাইফুজ্জামান চৌধুরী ওরফে জাভেদের। তিনি ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগের টিকিটে এমপি নির্বাচিত হন। ২০১৪ সালে বিনা ভোটে এমপি হওয়ার পর তাকে ভূমি প্রতিমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব দেওয়া হয়। ২০১৮ সালে তিনি পদোন্নতি পেয়ে ভূমি মন্ত্রণালয়ের পূর্ণাঙ্গ মন্ত্রী হন। পূর্ণাঙ্গ মন্ত্রী হওয়ার পর তিনি মন্ত্রণালয়ের স্বচ্ছতার জয়গান গেয়েছিলেন। ‘ভূমি মন্ত্রণালয়ে দুর্নীতিকে প্রশ্রয় দেওয়া হয় না’, ‘দুর্নীতির বিরুদ্ধে শূন্য সহিষ্ণুতা’ ইত্যাদি নানা স্লোগানে মন্ত্রণালয় ভরিয়ে  দিয়েছিলেন, নিজের একটা ক্লিন ইমেজ প্রতিষ্ঠা করতে সক্ষম হয়েছিলেন মন্ত্রণালয়ে। মন্ত্রণালয়ে তিনি ছিলেন স্বচ্ছতার প্রতীক। ভূমি মন্ত্রণালয়কে তিনি দুর্নীতিমুক্ত করেছেন বলেও দাবি করতেন। কিন্তু বাইরে ফিটফাট এই ভদ্র মানুষটির আড়ালে ছিল একজন ‘মহাদুর্নীতিবাজ’ অর্থ পাচারকারী। মজার ব্যাপার হলো, অন্যরা যেমন দুর্নীতির টাকা দিয়ে দেশে সম্পদের পাহাড় গড়েছেন, সাইফুজ্জামান চৌধুরীর ক্ষেত্রে তেমনটি ঘটেনি। বরং তিনি দুর্নীতির টাকা পুরোটাই বিদেশে পাচার করেছেন। বিদেশে তার এখন পর্যন্ত প্রায় ৬০ হাজার কোটি টাকার হদিস পাওয়া গেছে। এসব অর্থ তিনি বিনিয়োগ করেছেন যুক্তরাজ্য, সংযুক্ত আরব আমিরাত, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, সিঙ্গাপুর, কানাডা, ব্রুনাই, ম্যাকাওসহ বিভিন্ন দেশে। প্রতিটি দেশেই আবাসন খাতে তার বিপুল বিনিয়োগের খবর এখন বিশ্বজুড়ে আলোচনার বিষয়। প্রশ্ন উঠেছে কীভাবে সাইফুজ্জামান জাভেদ এ অর্থ পেলেন? বাংলাদেশ প্রতিদিনের অনুসন্ধানে দেখা গেছে, তার এই অর্থের প্রধান উৎস হলো ব্যাংক লুট এবং চোরাচালান। সাইফুজ্জামান চৌধুরী পৈতৃকসূত্রে ইউসিবি ব্যাংক পেয়েছিলেন। যদিও বিএনপির আমলে এ ব্যাংক হাতছাড়া হয়ে গিয়েছিল। কিন্তু ২০০৮ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগ বিজয়ী হওয়ার পর আবারও ইউসিবি ব্যাংক দখল করেন সাইফুজ্জামান চৌধুরী। এটিকে মূলত পারিবারিক সম্পত্তিতে পরিণত করেন। ইউসিবির সাম্প্রতিক সময়ের অডিটে দেখা গেছে, এখান থেকে প্রায় ২ হাজার কোটি টাকা বেনামে পাচার করেছেন। বেসরকারি খাতের ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক (ইউসিবি) থেকে নিয়মবহির্ভূতভাবে ২ হাজার কোটি টাকা বের করে নিয়েছে জেনেক্স ইনফোসিসের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আদনান ইমামের চার প্রতিষ্ঠান। এ ঋণ দিতে ব্যাংকটির ব্যবস্থাপনা কমিটি কোনো সুপারিশ না করলেও পরিচালনা পর্ষদে তা অনুমোদিত হয়েছে। এর বাইরে যথাযথ প্রক্রিয়া না মেনে জেনেক্স ইনফোসিসের শেয়ার কিনেও লোকসানে পড়ে ব্যাংকটি। ২০১৮ সালের সেপ্টেম্বর থেকে ২০২৪ সালের জুলাই সময়ে এসব অনিয়ম হয়।

ইউসিবিতে যখন এসব অনিয়ম ঘটে, তখন ব্যাংকটির চেয়ারম্যান ছিলেন সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী ওরফে জাভেদের স্ত্রী রুকমিলা জামান ও নির্বাহী কমিটির চেয়ারম্যান ছিলেন তার ভাই আনিসুজ্জামান চৌধুরী। মোহাম্মদ আদনান ইমাম যুক্তরাজ্যের নাগরিক, সে দেশে আবাসন খাতে তার ব্যবসা রয়েছে। ইউসিবি সূত্রে জানা গেছে, জেনেক্স ইনফোসিসকে যে ঋণ দেওয়া হয়েছে, আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর তা খেলাপি হওয়ার ঝুঁকিতে পড়েছে। সম্প্রতি বাংলাদেশ ব্যাংককে শরীফ জহির ইউসিবি ব্যাংক সম্পর্কে একটি চিঠি দিয়েছেন। শরীফ জহিরের চিঠিতে ব্যাংক দখল হওয়ার পর সাইফুজ্জামান চৌধুরী কীভাবে ব্যাংকের চেয়ারম্যানের ভূমিকা পালন করেছেন, তা তুলে ধরা হয়েছে।

চিঠিতে বলা হয়, ২০১৯ সালে নিয়মবহির্ভূতভাবে বড় অঙ্কের ঋণ বিতরণ করা হয়েছে বলে নিরীক্ষা প্রতিবেদনে উঠে এসেছে। জেনেক্স ইনফোসিস লিমিটেড, জেনেক্স ইনফ্রাস্ট্রাকচার লিমিটেড, এ অ্যান্ড পি ভেঞ্চার লিমিটেড, এডব্লিউআর ডেভেলপমেন্ট এবং এডব্লিউআর রিয়েল এস্টেট লিমিটেডের স্বার্থে প্রায় ২ হাজার কোটি টাকার ঋণ অনুমোদন করা হয়। ব্যবস্থাপনা পর্যায়ের সুপারিশ ছাড়াই এ ঋণগুলো অনুমোদিত হয় বলে নিরীক্ষায় উঠে এসেছে। এডব্লিউআর ডেভেলপমেন্ট এবং এডব্লিউআর রিয়েল এস্টেট লিমিটেডের চেয়ারম্যান আদনান ইমামের বাবা চৌধুরী ফজলে ইমাম। চিঠিতে বলা হয়, সাইফুজ্জামান চৌধুরীর চাচাতো ভাই আলমগীর কবীর অপুকে সম্পূর্ণ ‘অযৌক্তিকভাবে’ ফার্স্ট ভাইস প্রেসিডেন্ট পদ থেকে উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক পদে পদোন্নতি দেওয়া হয়েছিল। পরবর্তী সময়ে তিনিই ব্যাংক কর্মকর্তাদের ওপর চাপ সৃষ্টি করে নিয়মবহির্ভূত ঋণ অনুমোদন ও বিতরণ নিশ্চিত করেন। সরকার পতনের পরপরই তিনি বিদেশে পালিয়ে যান এবং ইমেইলের মাধ্যমে নিজের পদত্যাগপত্র জমা দেন।

মজার ব্যাপার হলো- ‘হোয়াইট কালার ক্রিমিনালরা যেরকম করেন, সেরকমই ধুরন্ধর প্রকৃতির ছিলেন সাইফুজ্জামান চৌধুরী। নিজের নামে কোনো ঋণ নেই, কিন্তু তিনি বেনামে বিভিন্ন ব্যক্তিকে ঋণ পাইয়ে দিয়েছেন এবং সেসব ঋণের টাকা পুরোটাই তিনি আত্মসাৎ করেছেন। ইউসিবি ব্যাংকের সাম্প্রতিক অডিটে দেখা গেছে সেখানে যে খেলাপি ঋণগুলো আছে তার সবটার সঙ্গেই সাইফুজ্জামান চৌধুরী জড়িত। তার সুপারিশে এবং তার সভাপতিত্বে বোর্ড সভায় এসব ব্যক্তিদের ঋণ দিয়েছেন। যারা কোনো না কোনোভাবে তার সঙ্গে সংযুক্ত। অধিকাংশ প্রতিষ্ঠান ছিল নামসর্বস্ব, প্যাডসর্বস্ব এবং তাদের ঠিকানাও খুঁজে পাওয়া যায়নি। আর এ প্রতিষ্ঠানগুলোকে ঋণ দিয়ে পুরো টাকাটা নিজে আত্মসাৎ করেছেন এবং পাচার করেছেন। শুধু ইউসিবি ব্যাংক নয়, মন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের প্রভাব খাটিয়ে তিনি অন্যান্য ব্যাংক থেকে ঋণ গ্রহণ করেছেন। সাইফুজ্জামান চৌধুরীর চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য যেমন ঠিক তেমনি ইউসিবির চারিত্রিক বৈশিষ্টকেও তিনি তেমনি তৈরি করেছেন। ইউসিবি ব্যাংককে বাইরে থেকে দেখা যায় যে ব্যাংকটি খুব ভালো এবং চমৎকার কাজ করছে। কিন্তু ভিতরে ভিতরে ব্যাংকের হিসাবনিকাশে ভয়াবহ গরমিল। সাম্প্রতিক সময়ে বাংলাদেশ ব্যাংক যেসব ব্যাংকের ওপর কঠিন নজরদারি রাখছে তার মধ্যে ইউসিবি অন্যতম। অনুসন্ধানে দেখা গেছে, যে কোনো ঋণগ্রহীতারা ঋণের আবেদন করলে সেই বিষয়টি সাইফুজ্জামান চৌধুরীর কাছে আসত। তিনি ওই ঋণগ্রহীতা প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে একটা অঘোষিত চুক্তির পর ঋণ প্রদান করতেন। ইউসিবি ব্যাংকের সাম্প্রতিক সময় হিসাবনিকাশে দেখা গেছে ফুলিয়ে ফাঁপিয়ে তথ্য গোপন করে লাভ দেখানো হয়েছে এবং শেয়ার মার্কেট থেকে বিপুল পরিমাণ টাকা তোলা হয়েছে।

সাইফুজ্জামান চৌধুরীদের মূল পারিবারিক ব্যবসা হলো চোরাচালান। আনোয়ারা অঞ্চল ছিল বিদেশি মদ এবং মাদকদ্রব্য আনার অন্যতম রুট। শুধু তাই নয়, এই রুটের মাধ্যমে অবৈধ অস্ত্র আসত। এসব অবৈধ অস্ত্র এবং মাদকের লাভ অনেক বেশি। ৫০০ থেকে ১০০০ গুণ লাভের এসব মাদক কেনাবেচা হতো। যার পুরো নিয়ন্ত্রণ করতেন সাইফুজ্জামান চৌধুরী। আর যেহেতু তিনি সরকারের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি ছিলেন, সেজন্য এসব মাদক চোরাচালানের বিরুদ্ধে কোনোরকম ব্যবস্থা গ্রহণ করা যেত না। উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, ২০১৫ সালে চট্টগ্রামের আনোয়ারায় মাদকের বিরুদ্ধে একটি অপারেশন পরিচালনা করে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। কথা ছিল এক মাসে সব মাদকদ্রব্যের রুট বন্ধ করা হবে এবং মাদক চোরাচালানের উৎসমুখ বন্ধ করা হবে। কিন্তু চার দিনের মাথায় এই অপারেশন বন্ধ করা হয়।

২০১৬ সালে রোহিঙ্গা শরণার্থীদের চাপ বাড়ার পর মিয়ানমার-বাংলাদেশ সীমান্ত ব্যবস্থাপনা আলগা হয়ে যায়। তখন সাইফুজ্জামান চৌধুরীর কপাল আরও খুলে যায়। তিনি তখন তার মাদক এবং অন্যান্য চোরাচালানের সিন্ডিকেট নতুন করে শুরু করেন। ঢাকা, চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মিয়ানমার থেকে নানারকম মাদকদ্রব্য, অস্ত্র নিয়ে এসে সারা দেশে ছড়িয়ে দেওয়ার ক্ষেত্রে একটি নেটওয়ার্ক তৈরি করেন সাইফুজ্জামান চৌধুরী। যে নেটওয়ার্কের মাধ্যমে উপার্জন করেন হাজার হাজার কোটি টাকা। আর এ টাকা তিনি পুরোটাই হুন্ডির মাধ্যমে পাচার করেছেন। আর এ কারণেই মন্ত্রণালয়ে তিনি একটা ক্লিন ইমেজ নিয়েছিলেন। মন্ত্রণালয়ের কাজে তিনি দুর্নীতি করেন না বলে ঘোষণা করেছিলেন। আর সবচেয়ে মজার ব্যাপার হলো- সাইফুজ্জামান চৌধুরী বিদেশে যে অর্থ পাচারগুলো করতেন, সেই অর্থ পাচারের টাকা দিয়ে বিদেশে তিনি অনেকগুলো কোম্পানি খুলেছেন। যে কোম্পানিগুলোর মূল নিয়ন্ত্রণ ছিল তার কাছে। এসব ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের হিসাব তিনি তার নির্বাচনি হলফনামায় দেননি। সাইফুজ্জামান চৌধুরী হলেন সেই ব্যতিক্রমী অর্থ পাচারকারী এবং দুর্নীতিবাজ, যিনি বাইরে থেকে নিজের একটি ক্লিন ইমেজ তৈরি করেছিলেন। কিন্তু ভিতরে ভিতরে তিনি অর্থ পাচারের নিত্যনতুন কলাকৌশল আবিষ্কার করে বিদেশে সম্পদের পাহাড় গড়েছেন। এ মহাদুর্নীতিবাজের এখন যুক্তরাজ্য এবং যুক্তরাষ্ট্রে একযোগে তদন্ত চলছে। যুক্তরাজ্যে তদন্তের মাধ্যমে তার কিছু সম্পদ জব্দ করা হয়েছে। বর্তমানে সাইফুজ্জামান চৌধুরী দুবাইতে আরাম-আয়েশে জীবনযাপন করছেন বলে একাধিক সূত্র নিশ্চিত করেছে।

এই বিভাগের আরও খবর
সেনাপ্রধানের সঙ্গে মালয়েশিয়া হাইকমিশনার ও মালদ্বীপের চিফ অব ডেফিন্সের সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে মালয়েশিয়া হাইকমিশনার ও মালদ্বীপের চিফ অব ডেফিন্সের সাক্ষাৎ
ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি
ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি
নিবন্ধন পেতে শেষ মুহূর্তে দলগুলোর দৌড়ঝাঁপ
নিবন্ধন পেতে শেষ মুহূর্তে দলগুলোর দৌড়ঝাঁপ
আট বছরে শিক্ষিত বেকার বেড়ে দ্বিগুণ
আট বছরে শিক্ষিত বেকার বেড়ে দ্বিগুণ
সীমানা নিয়ে এখনো উত্তাপ
সীমানা নিয়ে এখনো উত্তাপ
উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি
উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি
ভূমিকম্পে কাঁপল বাংলাদেশসহ পাঁচ দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল বাংলাদেশসহ পাঁচ দেশ
বিডার ওয়ান স্টপ সার্ভিসে আরও পাঁচ সেবা
বিডার ওয়ান স্টপ সার্ভিসে আরও পাঁচ সেবা
পাঁচ দাবিতে কর্মসূচি মামুনুল হকের
পাঁচ দাবিতে কর্মসূচি মামুনুল হকের
রাস্তা অবরোধ করলে ছাড় নয়
রাস্তা অবরোধ করলে ছাড় নয়
রাকসুর ভোট গণনা হবে ওএমআর মেশিনেই
রাকসুর ভোট গণনা হবে ওএমআর মেশিনেই
চাকসু নির্বাচনে ভোটার ২৭ হাজার ৬৩৪ জন
চাকসু নির্বাচনে ভোটার ২৭ হাজার ৬৩৪ জন
সর্বশেষ খবর
দীর্ঘ ৯ বছর পর শিবচর বিএনপির ১৭ সদস্যের আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা
দীর্ঘ ৯ বছর পর শিবচর বিএনপির ১৭ সদস্যের আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

পিরোজপুরে গৃহবধূ হত্যায় জড়িতদের শাস্তির দাবিতে মানববন্ধন
পিরোজপুরে গৃহবধূ হত্যায় জড়িতদের শাস্তির দাবিতে মানববন্ধন

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাদাপাথর লুটের মামলায় আরও একজন গ্রেফতার
সাদাপাথর লুটের মামলায় আরও একজন গ্রেফতার

৭ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

নরসিংদীতে বাড়ি ফেরার পথে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা
নরসিংদীতে বাড়ি ফেরার পথে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কবরস্থানে পুঁতে রাখা ককটেল বিস্ফোরণ, আতঙ্কে স্থানীয়রা
কবরস্থানে পুঁতে রাখা ককটেল বিস্ফোরণ, আতঙ্কে স্থানীয়রা

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরগুনায় ডেঙ্গুতে আরও এক নারীর মৃত্যু
বরগুনায় ডেঙ্গুতে আরও এক নারীর মৃত্যু

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা
নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাকসু নির্বাচন: দ্বিতীয় দিন চলছে মনোনয়ন ফরম বিতরণ
চাকসু নির্বাচন: দ্বিতীয় দিন চলছে মনোনয়ন ফরম বিতরণ

২৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ক্যান্সার সচেতনতা বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ক্যান্সার সচেতনতা বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি
৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজায় সাংবাদিক হত্যার প্রতিবাদে অস্ট্রেলিয়ায় বিক্ষোভ
গাজায় সাংবাদিক হত্যার প্রতিবাদে অস্ট্রেলিয়ায় বিক্ষোভ

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকসু নির্বাচন : হল সংসদের ৩৯ পদে প্রতিদ্বন্দ্বী নেই, ৪ পদ ফাঁকা
রাকসু নির্বাচন : হল সংসদের ৩৯ পদে প্রতিদ্বন্দ্বী নেই, ৪ পদ ফাঁকা

৪৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা
জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা

৫৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্বাচন আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : রুমিন ফারহানা
বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্বাচন আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : রুমিন ফারহানা

১ ঘণ্টা আগে | টক শো

আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের
আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অন্তর্বর্তী সরকার সংবিধানের মৌলিক রদবদল করার ম্যান্ডেট রাখে না : জিল্লুর রহমান
অন্তর্বর্তী সরকার সংবিধানের মৌলিক রদবদল করার ম্যান্ডেট রাখে না : জিল্লুর রহমান

১ ঘণ্টা আগে | টক শো

হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার
হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গায় মহাসড়ক-রেলপথ অবরোধের ঘটনায় ৯০ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গায় মহাসড়ক-রেলপথ অবরোধের ঘটনায় ৯০ জনের নামে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছাদ থেকে পানি পড়া নিয়ে বিরোধে ভাইদের হাতে প্রাণ গেল ব্যবসায়ীর
ছাদ থেকে পানি পড়া নিয়ে বিরোধে ভাইদের হাতে প্রাণ গেল ব্যবসায়ীর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’
‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গায় তৃতীয় দফা অবরোধের দ্বিতীয় দিন চলছে
ভাঙ্গায় তৃতীয় দফা অবরোধের দ্বিতীয় দিন চলছে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মসজিদে নামাজরত অবস্থায় ব্যবসায়ীর মৃত্যু
মসজিদে নামাজরত অবস্থায় ব্যবসায়ীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অসুস্থতার ছুটি চেয়ে বার্তা, ১০ মিনিট পরেই হারালেন প্রাণ
অসুস্থতার ছুটি চেয়ে বার্তা, ১০ মিনিট পরেই হারালেন প্রাণ

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

তিস্তার পানি বিপদসীমার ৩ সেন্টিমিটার উপরে, ভাটিতে বন্যার আশঙ্কা
তিস্তার পানি বিপদসীমার ৩ সেন্টিমিটার উপরে, ভাটিতে বন্যার আশঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালদ্বীপ ন্যাশনাল ডিফেন্স ফোর্স প্রধানের ঢাকা সেনানিবাসে ব্যস্ততম দিন
মালদ্বীপ ন্যাশনাল ডিফেন্স ফোর্স প্রধানের ঢাকা সেনানিবাসে ব্যস্ততম দিন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে
অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

কিউবান অভিবাসীর চাপাতির কোপে প্রাণ গেল ভারতীয়ের, ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া ট্রাম্পের
কিউবান অভিবাসীর চাপাতির কোপে প্রাণ গেল ভারতীয়ের, ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি
বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার
পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেকেন্ডে মোবাইল অ্যাপ বলে দেবে নলকূপের আর্সেনিক ঝুঁকি
সেকেন্ডে মোবাইল অ্যাপ বলে দেবে নলকূপের আর্সেনিক ঝুঁকি

৩ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সর্বাধিক পঠিত
নেপালে সরকার পতনের পর হঠাৎ কেন আলোচনায় বলিউডের এই অভিনেত্রী
নেপালে সরকার পতনের পর হঠাৎ কেন আলোচনায় বলিউডের এই অভিনেত্রী

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত
রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ
ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া জটিল পর্যায়ে নেওয়া হচ্ছে : সালাহউদ্দিন আহমেদ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া জটিল পর্যায়ে নেওয়া হচ্ছে : সালাহউদ্দিন আহমেদ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্ধারিত ছয় মাসের আগেই নতুন বেতন কাঠামো চূড়ান্ত হবে
নির্ধারিত ছয় মাসের আগেই নতুন বেতন কাঠামো চূড়ান্ত হবে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প
আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিগগিরই দেশে ফিরছেন তারেক রহমান : লুৎফুজ্জামান বাবর
শিগগিরই দেশে ফিরছেন তারেক রহমান : লুৎফুজ্জামান বাবর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সমঝোতার ভিত্তিতেই ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা
সমঝোতার ভিত্তিতেই ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাবজ্জীবন সাজার মেয়াদ কমানোর উদ্যোগ সরকারের
যাবজ্জীবন সাজার মেয়াদ কমানোর উদ্যোগ সরকারের

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ
পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি
বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশুলিয়ায় ঘরে মিলল একই পরিবারের তিনজনের লাশ
আশুলিয়ায় ঘরে মিলল একই পরিবারের তিনজনের লাশ

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাশিয়ার অন্যতম বৃহৎ তেল শোধানাগারে হামলা চালাল ইউক্রেন
রাশিয়ার অন্যতম বৃহৎ তেল শোধানাগারে হামলা চালাল ইউক্রেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩
বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শায়খুল হাদিস আল্লামা আহমদুল্লাহর মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
শায়খুল হাদিস আল্লামা আহমদুল্লাহর মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দীর্ঘ ১৮ বছর পর স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে বাবর
দীর্ঘ ১৮ বছর পর স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে বাবর

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমবার উপজেলা পর্যায়ে অর্থোপেডিক অপারেশন সফল
প্রথমবার উপজেলা পর্যায়ে অর্থোপেডিক অপারেশন সফল

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান
কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের ভিসা আবেদন প্রক্রিয়া নিয়ে দূতাবাসের নতুন নির্দেশনা
চীনের ভিসা আবেদন প্রক্রিয়া নিয়ে দূতাবাসের নতুন নির্দেশনা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘সুযোগ একবারই এসেছে, হারাতে চাই না’
‘সুযোগ একবারই এসেছে, হারাতে চাই না’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেগা সিরিয়াল খুশবুতে আইটেম গানে সামিরা খান মাহি
মেগা সিরিয়াল খুশবুতে আইটেম গানে সামিরা খান মাহি

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দোহায় আরব-মুসলিম শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দিচ্ছেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
দোহায় আরব-মুসলিম শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দিচ্ছেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার
আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদ বাস্তবায়নসহ পাঁচ দফা দাবিতে কর্মসূচি ঘোষণা মামুনুল হকের
জুলাই সনদ বাস্তবায়নসহ পাঁচ দফা দাবিতে কর্মসূচি ঘোষণা মামুনুল হকের

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের
ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদোন্নতির অপেক্ষায় সহস্রাধিক প্রভাষক
পদোন্নতির অপেক্ষায় সহস্রাধিক প্রভাষক

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারী বৃষ্টিতে ডুবতে পারে ৯ জেলার নিম্নাঞ্চল
ভারী বৃষ্টিতে ডুবতে পারে ৯ জেলার নিম্নাঞ্চল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী
ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে কর্মসংস্থান সংকট মহামারী আকার ধারণ করছে : হোসেন জিল্লুর
দেশে কর্মসংস্থান সংকট মহামারী আকার ধারণ করছে : হোসেন জিল্লুর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা

সম্পাদকীয়

উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি
উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি

প্রথম পৃষ্ঠা

কার সঙ্গে ফারিয়া
কার সঙ্গে ফারিয়া

শোবিজ

জুলাই সনদ নিয়ে নতুন বিতর্ক
জুলাই সনদ নিয়ে নতুন বিতর্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

ডুবতে পারে ১২ জেলা
ডুবতে পারে ১২ জেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ দাবিতে কর্মসূচি মামুনুল হকের
পাঁচ দাবিতে কর্মসূচি মামুনুল হকের

প্রথম পৃষ্ঠা

নওগাঁয় সাধনের স্বৈরশাসন
নওগাঁয় সাধনের স্বৈরশাসন

প্রথম পৃষ্ঠা

সমীকরণের মারপ্যাঁচে বাংলাদেশ
সমীকরণের মারপ্যাঁচে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

বিএনপির ছয়জন, বাকি দলের একজন করে
বিএনপির ছয়জন, বাকি দলের একজন করে

নগর জীবন

ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি
ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি

প্রথম পৃষ্ঠা

মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির ছয় নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী
মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির ছয় নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

১৩ রিক্রুটিং এজেন্সির ৩১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
১৩ রিক্রুটিং এজেন্সির ৩১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্ব নাগরিক গড়ে তোলার শিক্ষাঙ্গন
বিশ্ব নাগরিক গড়ে তোলার শিক্ষাঙ্গন

বিশেষ আয়োজন

তৌসিফ-তিশার সুখবর...
তৌসিফ-তিশার সুখবর...

শোবিজ

তিন বছর পর মেসির পেনাল্টি মিস
তিন বছর পর মেসির পেনাল্টি মিস

মাঠে ময়দানে

সৃজনশীলতা ও নান্দনিকতায় অনন্য এক স্কুল
সৃজনশীলতা ও নান্দনিকতায় অনন্য এক স্কুল

বিশেষ আয়োজন

হারিয়ে যাচ্ছে বাবুই পাখির বাসা
হারিয়ে যাচ্ছে বাবুই পাখির বাসা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রাইমারি স্কুলে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিন
প্রাইমারি স্কুলে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিন

নগর জীবন

আইটেম গার্ল মাহি
আইটেম গার্ল মাহি

শোবিজ

১২ অক্টোবর থেকে শুরু টাইফয়েডের টিকাদান
১২ অক্টোবর থেকে শুরু টাইফয়েডের টিকাদান

নগর জীবন

নির্ধারিত সময়ের আগেই নতুন বেতন কাঠামো
নির্ধারিত সময়ের আগেই নতুন বেতন কাঠামো

নগর জীবন

মেডিকেল ভর্তিতে অটোমেশন পদ্ধতি বাতিল দাবি
মেডিকেল ভর্তিতে অটোমেশন পদ্ধতি বাতিল দাবি

নগর জীবন

পার্লামেন্ট পুনর্বহালের দাবি
পার্লামেন্ট পুনর্বহালের দাবি

পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে কড়া বার্তা উত্তর কোরিয়ার
যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে কড়া বার্তা উত্তর কোরিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

শুধু স্বৈরাচার নয়, পালিয়েছেন মসজিদের ইমাম-বিচারকও
শুধু স্বৈরাচার নয়, পালিয়েছেন মসজিদের ইমাম-বিচারকও

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিলিস্তিনের পক্ষে মন্তব্য করে বিতর্কে পরিচালক অন্নপূর্ণা
ফিলিস্তিনের পক্ষে মন্তব্য করে বিতর্কে পরিচালক অন্নপূর্ণা

পূর্ব-পশ্চিম

সুপারিশের পরও আটকে আছে ৩৩০ পুলিশ কর্মকর্তার নিয়োগ
সুপারিশের পরও আটকে আছে ৩৩০ পুলিশ কর্মকর্তার নিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

১২১ বার পেছাল প্রতিবেদন আদালতের অসন্তোষ
১২১ বার পেছাল প্রতিবেদন আদালতের অসন্তোষ

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

পেছনের পৃষ্ঠা

চলতি বছর ডেঙ্গুতে ১৫০ জনের মৃত্যু
চলতি বছর ডেঙ্গুতে ১৫০ জনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা